শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ৩১ জুলাই, ২০২০

মিল্লাতে ইবরাহিমের (আ.) ঐক্য

কালাম আজাদ
প্রিন্ট ভার্সন
মিল্লাতে ইবরাহিমের (আ.) ঐক্য

আরব ভূখন্ডে উদ্ভাবিত তিনটি ধর্মীয় মতবাদ ইহুদি, খ্রিস্টান এবং মুসলমানদের কাছে হজরত ইবরাহিম (আ.) পরম শ্রদ্ধেয় ধর্মীয় ব্যক্তিত্ব হিসেবে সম্মানিত। আমরা প্রতি বছর যে ঈদুল আজহা পালন করছি তা মূলত হজরত ইবরাহিম (আ.)-এরই সুন্নত। হজ পালনের সঙ্গেও জড়িত হজরত ইবরাহিমের পবিত্র স্মৃতি। তাঁর জন্ম মানবসভ্যতার পাদপীঠ ইরাকের উর নগরীতে। তার বাবা ছিলেন পৌত্তলিক। শুধু মূর্তি পূজারিই নন, মূর্তি বানানোর শিল্পী ছিলেন তিনি। ছোটবেলা থেকেই ইবরাহিম (আ.) উপলব্ধি করেন, কোনো মূর্তিকে ঈশ্বর জ্ঞানে পূজা করার মধ্যে কোনো সার্থকতা নেই। মূর্তির কোনো ক্ষমতা নেই। তিনি তা প্রমাণও করেন। হজরত ইবরাহিম একেশ্বরবাদের কথা প্রচার করেন। তিনি শিক্ষা দেন আল্লাহ এক তার কোনো শরিক নেই। এই শিক্ষায় ক্ষেপে ওঠে অসত্য, অসুন্দর আর অকল্যাণের অনুসারীরা।

হজরত ইবরাহিমের একেশ্বরবাদের কথা রাজা নমরুদের কানে যায়। অহংকারী এই রাজা নিজেকে ঈশ্বর বলে দাবি করতেন। তিনি হজরত ইবরাহিম (আ.)-কে ধর্মদ্রোহিতার অপরাধে অভিযুক্ত করেন। এ নিয়ে ধর্মীয় গ্রন্থগুলোতে রয়েছে মনোগ্রাহী কাহিনি। বলা হয়, নমরুদ ইবরাহিমকে অগ্নিকু-ে নিক্ষেপ করার সিদ্ধান্ত নেয়। বলে, তোমার আল্লাহর যদি কোনো ক্ষমতা থাকে তবে এ অগ্নিকা- থেকে রক্ষা করুক। হজরত ইবরাহিম (আ.) বাধ্য হয়ে এ শাস্তি মেনে নেন। যথাসময়ে সাজানো হয় অগ্নিকু-। উৎসবী আমেজে মেতে ওঠে রাজা নমরুদের অনুসারীরা। ঢোল-বাদ্য আর নাচের তালে তালে হজরত ইবরাহিম (আ.)-কে নিক্ষেপ করা হয় অগ্নিকু-ে। কিন্তু তাজ্জব ব্যাপার। মুহূর্তে অগ্নিকু- পরিণত হয় ফুল বাগানে। হজরত ইবরাহিম (আ.) রক্ষা পান নিশ্চিত মৃত্যু থেকে। প্রমাণিত হয় ইবরাহিম (আ.)-এর আল্লাহ সত্যিকার অর্থেই সর্বশক্তিমান। অদৃশ্য ও নিরাকার এই আল্লাহ ইচ্ছা করলেই অগ্নিকু-কেও ফুল বাগানে পরিণত করতে পারেন।

হজরত ইবরাহিম (আ.)-কে কেন্দ্র করে তাওরাত, ইঞ্জিল ও পবিত্র কোরআনে অনেক আয়াত রয়েছে। মুসলমান, ইহুদি ও খ্রিস্টানদের মধ্যে প্রচলিত রয়েছে অনেক ধর্মীয় কাহিনি। বলা হয়, হজরত ইবরাহিম (আ.)-এর কোনো পুত্র সন্তান ছিল না। বৃদ্ধ বয়সে তিনি পুত্র সন্তানের জনক হন। স্ত্রী হাজেরার গর্ভে জন্ম নেন হজরত ইসমাইল (আ.)। ছোটবেলা থেকেই যিনি ছিলেন পিতার মতোই আল্লাহপ্রেমী। ইমানের বলে বলীয়ান। হজরত ইবরাহিম (আ.) এক দিন স্বপ্ন দেখলেন আল্লাহ তাকে কোরবানি দেওয়ার আহ্বান করেছেন। সবচেয়ে প্রিয় জিনিসকে আল্লাহর রাহে উৎসর্গ করার নির্দেশ পেলেন তিনি। এ স্বপ্ন দেখার পর হজরত ইবরাহিম (আ.) সকালে উঠেই হালাল পশু কোরবানি দিলেন। কিন্তু সে দিন রাতেই আবার দেখলেন একই স্বপ্ন। এ স্বপ্ন দেখার পর সকালে উঠেই আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য আবারও পশু কোরবানি দিলেন হজরত ইবরাহিম (আ.)। কিন্তু তৃতীয় রাতেও, একই স্বপ্ন দেখার পর নবীর বোধোদয় হলো। তিনি গভীরভাবে উপলব্ধি করলেন তার সবচেয়ে প্রিয় বস্তু তো পুত্র ইসমাইল। আল্লাহ তো প্রিয় বস্তুকে তার রাহে কোরবানির নির্দেশ দিয়েছেন।

হজরত ইবরাহিম (আ.) সিদ্ধান্ত নিলেন যত কষ্টকর হোক আল্লাহর নির্দেশই পালন করবেন। তারপর সকালে উঠেই পুত্রকে নিয়ে গেলেন এক বিরাট প্রান্তে। পথিমধ্যে শয়তান ইসমাইলকে জানায় তাকে আল্লাহর উদ্দেশে কোরবানির জন্য নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। হজরত ইসমাইল (আ.) শয়তানকে ভর্ৎসনা করে বলেন, আল্লাহর রাহে কোরবানি হতে পারলে সে তো আমার সৌভাগ্য। হজরত ইবরাহিম (আ.) যথাস্থানে এসে প্রিয় পুত্রকে তার স্বপ্নের কথা খুলে বলেন। হজরত ইসমাইল (আ.) দ্বিধাহীনভাবে বাবাকে বলেন, আল্লাহর রাহে কোরবানি হতে আমি প্রস্তুত। তাঁর চোখে কাপড় বেঁধে কোরবানি করেন প্রিয় পুত্রকে। কোরবানি শেষে চোখ খুলতেই তিনি দেখতে পান সামনে একটি দুম্বা জবাই হয়ে আছে। পাশে দাঁড়িয়ে প্রিয় সন্তান হজরত ইসমাইল (আ.)। আল্লাহ হজরত ইবরাহিমের ইমানি পরীক্ষায় সন্তুষ্ট হন।

আল্লাহর প্রিয় নবী হজরত ইবরাহিম (আ.)-এর স্মৃতির স্মরণেই মুসলমানরা ঈদুল আজহায় হালাল পশু কোরবানি দিয়ে থাকেন। অবস্থাপন্ন মুসলমানরা এ সময়ে পবিত্র কাবাগৃহে পালন করেন হজব্রত। মুসলমানদের কেবলা হিসেবে পরিচিত কাবাগৃহ নির্মাণের সঙ্গেও হজরত ইবরাহিম (আ.) ও তার পুত্র ইসমাইলের স্মৃতি জড়িত। বিপথগামী মানুষকে সত্যের পথে আহ্বান জানান হজরত ইবরাহিম (আ.)। তার আহ্বানে সাড়া দিল ইহুদিরা। আল্লাহকে তারা মেনে নিল ত্রাণকর্তা হিসেবে। হজরত ইবরাহিমের শিক্ষায় নিজেদের আলোকিত করল তারা। ঐক্যবদ্ধ হলো আল্লাহর প্রেরিত পুরুষের পেছনে। এ ঐক্য ইহুদিদের ভাগ্য ফেরাল। যারা ছিল অভিশপ্ত জাতি তারা পেল নিজস্ব ভূখ-। গঠিত হলো নতুন দেশ। নাম যার কানান। যে দেশটি এখন ফিলিস্তিন নামে পরিচিত। ইবরাহিম (আ.) মানুষকে শিক্ষা দেন আল্লাহ এক। তার কোনো চেহারা নেই। যার চেহারাই নেই তার কোনো মূর্তি হতে পারে না। কিন্তু ইবরাহিম (আ.)-এর এ শিক্ষাকে ইহুদিরা ধরে রাখতে পারেনি। তারা ভুলে গেল আল্লাহর কথা। ভুলে গেল ইবরাহিম (আ.)-এর শিক্ষা। মূর্তিপূজা শুরু করল তারা। যে উপাসনাগারে এক দিন কোনো মূর্তির ঠাঁই ছিল না; সেখানে আবির্ভূত হলো অনেক মূর্তি। ঈশ্বর ভেবে তাদের পূজা করা হতো। ছড়িয়ে পড়ল সামাজিক অনাচারে। শুরু হলো বিভেদ-হানাহানি। ফলে নেমে এলো আল্লাহর অভিশাপ। হজরত ইবরাহিম (আ.)-এর প্রচেষ্টায় ইহুদিরা আত্মপ্রকাশ করেছিল স্বাধীন জাতি হিসেবে। সে স্বাধীনতা বিসর্জন দিল তারা। ইহুদিরা পরিণত হয় উদ্বাস্তু জাতিতে। নিজস্ব ভূখ- থেকে তারা বিতাড়িত হয়। ঠাঁই নেয় মিসরে। দাসত্বের জীবনবরণ করতে বাধ্য হয় তারা। এ অবস্থায় আল্লাহর কৃপা হলো। তিনি হজরত মুসা (আ.)-কে পাঠালেন ইহুদিদের কাছে। অভিশপ্ত ইহুদিদের মুক্তির পথ দেখালেন তিনি। প্রচার করলেন মহান আল্লাহর বাণী।

লেখাটির শুরুতে ঈদুল আজহার কথা বলেছি। হজরত ইবরাহিম (আ.)-এর সুন্নত হিসেবে মুসলমানরা যে এই উৎসব পালন করে সে কথাও আগেই বলেছি। হজরত ইবরাহিম (আ.) শুধু মুসলমান নন, পৃথিবীর অন্য দুটি প্রধান ধর্মাবলম্বী খ্রিস্টান ও ইহুদিদের কাছেও সমানভাবে সমাদৃত। অশেষ শ্রদ্ধা ও কৃতজ্ঞতার সঙ্গে তারাও স্মরণ করেন এই মহাপুরুষের নাম। বিশ্বের তিনটি প্রধান ধর্মীয় মতবাদ ইসলাম, খ্রিস্টান ও ইহুদি ধর্মের অনুসারীরা আজ দ্বন্দ্ব-সংঘাতে লিপ্ত। তাদের এই সংঘাত বিশ্বশান্তির জন্য হুমকি হয়ে দাঁড়িয়েছে। এ তিন ধর্মের প্রবর্তকরা মানুষে মানুষে শান্তি ও সৌহার্দ্যরে কথা প্রচার করলেও তাদের অনুসারীদের মধ্যে দানা বেঁধে উঠেছে গভীর অবিশ্বাস। এ অবিশ্বাসই ১১ সেপ্টেম্বরের মতো মর্মান্তিক ট্র্যাজেডির জন্ম দিয়েছে। মানুষ অনাকাক্সিক্ষত সংঘাতে লিপ্ত তখন হজরত ইবরাহিম (আ.)-এর প্রতি বিশ্বের তিনটি প্রধান ধর্মীয় সম্প্রদায়ের শ্রদ্ধাবোধ ঐক্যের সূত্র হিসেবে কাজ করতে পারে। তাদের মধ্যকার সংঘাতের গ্রন্থিমোচনে সহায়ক হতে পারে।

বিশ্বাসীদের আদি পিতা হজরত ইবরাহিম (আ.)-কে কেন্দ্র করে গড়ে উঠতে পারে ঐক্যের পরিবেশ। হিংসা, হানাহানি ও অশান্তির পথ থেকে সরে আসার জন্য তাঁর সন্তানদের ঐক্য মানব জাতিকে নতুন পথ দেখাতে পারে। যে পথ শান্তি ও সহাবস্থানের পথ। মানুষে মানুষে ভালোবাসা ও মৈত্রীর পথ। এ পথই আজ মানব জাতিকে নিশ্চিত ধ্বংস থেকে বাঁচাতে পারে।

এই বিভাগের আরও খবর
আমার গোপন নিষিদ্ধ প্রেমিকারা
আমার গোপন নিষিদ্ধ প্রেমিকারা
মা
মা
রবীন্দ্রনাথ ও বাঙালি সমাজ
রবীন্দ্রনাথ ও বাঙালি সমাজ
সাহিত্য পাতায় লেখা পাঠানোর ঠিকানা
সাহিত্য পাতায় লেখা পাঠানোর ঠিকানা
নতজানু পায়রা
নতজানু পায়রা
যদি আবার
যদি আবার
পাঁজরের আধখানা হাড়
পাঁজরের আধখানা হাড়
মেঘমালা
মেঘমালা
দুঃখের সন্ধ্যা, নীরব রাত
দুঃখের সন্ধ্যা, নীরব রাত
হেঁটে চলি আগুনের দিকে
হেঁটে চলি আগুনের দিকে
কবিতার মতো তিনটি লাল গোলাপ
কবিতার মতো তিনটি লাল গোলাপ
বাংলা উপন্যাস, প্রবন্ধ ও সমালোচনার পথিকৃৎ
বাংলা উপন্যাস, প্রবন্ধ ও সমালোচনার পথিকৃৎ
সর্বশেষ খবর
তীব্র গরমে অতিষ্ঠ বেনাপোলের জনজীবন
তীব্র গরমে অতিষ্ঠ বেনাপোলের জনজীবন

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

নেত্রকোনায় নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক গ্রেফতার
নেত্রকোনায় নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক গ্রেফতার

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করায় খুশি ছাত্র-জনতা’
‘আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করায় খুশি ছাত্র-জনতা’

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শ্রীলঙ্কায় তীর্থযাত্রীদের বাস খাদে, নিহত ২১
শ্রীলঙ্কায় তীর্থযাত্রীদের বাস খাদে, নিহত ২১

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেনাপোলে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১
বেনাপোলে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২৫ মে পেট্রোল পাম্প ও ট্যাংকলরি মালিকদের কর্মবিরতি
২৫ মে পেট্রোল পাম্প ও ট্যাংকলরি মালিকদের কর্মবিরতি

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

অভয়নগরে বসুন্ধরা শুভসংঘের ফ্রি মেডিক্যাল ক্যাম্প
অভয়নগরে বসুন্ধরা শুভসংঘের ফ্রি মেডিক্যাল ক্যাম্প

২৩ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

‘আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ হওয়া দেশের জন্য যুগান্তকারী সিদ্ধান্ত’
‘আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ হওয়া দেশের জন্য যুগান্তকারী সিদ্ধান্ত’

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ ঘোষণায় জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ ঘোষণায় জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গরমে শরীরচর্চায় খেয়াল রাখবেন যেসব বিষয়
গরমে শরীরচর্চায় খেয়াল রাখবেন যেসব বিষয়

৩৩ মিনিট আগে | জীবন ধারা

শ্রীপুরে ছুরিকাঘাতে আহতে যুবকের মৃত্যু, তিন বাড়িতে আগুন
শ্রীপুরে ছুরিকাঘাতে আহতে যুবকের মৃত্যু, তিন বাড়িতে আগুন

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় পুড়ছে ঢাকা, জনজীবন দুর্বিষহ
বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় পুড়ছে ঢাকা, জনজীবন দুর্বিষহ

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

গরমে প্রাণ জুড়াবে আনারসের পানীয়
গরমে প্রাণ জুড়াবে আনারসের পানীয়

৪৩ মিনিট আগে | জীবন ধারা

বিনামূল্যে টিউবওয়েল স্থাপন করল বসুন্ধরা শুভসংঘ মনোহরদী উপজেলা শাখা
বিনামূল্যে টিউবওয়েল স্থাপন করল বসুন্ধরা শুভসংঘ মনোহরদী উপজেলা শাখা

৪৬ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

কুষ্টিয়ায় চিকিৎসা ব্যয় কমানোর দাবিতে মানববন্ধন
কুষ্টিয়ায় চিকিৎসা ব্যয় কমানোর দাবিতে মানববন্ধন

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রধানমন্ত্রীর দুই মেয়াদ শুধু সমাধান না : আসিফ নজরুল
প্রধানমন্ত্রীর দুই মেয়াদ শুধু সমাধান না : আসিফ নজরুল

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

গরমে দীর্ঘক্ষণ এসিতে থাকলে হতে পারে বিপদ
গরমে দীর্ঘক্ষণ এসিতে থাকলে হতে পারে বিপদ

৫০ মিনিট আগে | জীবন ধারা

খাগড়াছড়িতে টিয়া ছানা জব্দ, বিক্রেতার অর্থদণ্ড
খাগড়াছড়িতে টিয়া ছানা জব্দ, বিক্রেতার অর্থদণ্ড

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রাথমিকে দেশের শ্রেষ্ঠ প্রধান শিক্ষক দবগুড়ার মোস্তফা কামাল
প্রাথমিকে দেশের শ্রেষ্ঠ প্রধান শিক্ষক দবগুড়ার মোস্তফা কামাল

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাবি শিক্ষার্থীদের হেপাটাইটিস 'বি' ভ্যাকসিন প্রদানের উদ্যোগ
জাবি শিক্ষার্থীদের হেপাটাইটিস 'বি' ভ্যাকসিন প্রদানের উদ্যোগ

৫৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সামরিক সংঘাতে পাকিস্তানের চেয়ে ভারতের ক্ষতি ২২ গুণ বেশি, দাবি রিপোর্টে
সামরিক সংঘাতে পাকিস্তানের চেয়ে ভারতের ক্ষতি ২২ গুণ বেশি, দাবি রিপোর্টে

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গরমে বেড়াতে বের হলে সঙ্গে রাখুন ৬ জরুরি জিনিস
গরমে বেড়াতে বের হলে সঙ্গে রাখুন ৬ জরুরি জিনিস

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধবিরতিকে ‘অত্যন্ত প্রশংসনীয়’ বললেন ব্রিটিশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধবিরতিকে ‘অত্যন্ত প্রশংসনীয়’ বললেন ব্রিটিশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়েছে বিএনপি’
‌‘আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়েছে বিএনপি’

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফোনের ফটোগ্যালারির জায়গা বাড়াবেন যেভাবে
ফোনের ফটোগ্যালারির জায়গা বাড়াবেন যেভাবে

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

খাগড়াছড়িতে নানা কর্মসূচির মধ্য দিয়ে বুদ্ধ পূর্ণিমা পালিত
খাগড়াছড়িতে নানা কর্মসূচির মধ্য দিয়ে বুদ্ধ পূর্ণিমা পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ, ঢাকায় বাড়তি নিরাপত্তা পুলিশের
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ, ঢাকায় বাড়তি নিরাপত্তা পুলিশের

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হিট স্ট্রোক কেন হয়, প্রতিরোধে যা করবেন
হিট স্ট্রোক কেন হয়, প্রতিরোধে যা করবেন

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

ঘন ঘন বাথরুম ব্যবহার করায় বরখাস্ত, স্পেসএক্সের বিরুদ্ধে মামলা
ঘন ঘন বাথরুম ব্যবহার করায় বরখাস্ত, স্পেসএক্সের বিরুদ্ধে মামলা

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কানাডায় কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জন্মদিন উদযাপিত
কানাডায় কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জন্মদিন উদযাপিত

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সর্বাধিক পঠিত
সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ
সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও শক্তিশালী ফাতাহ-২ ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়ল পাকিস্তান
আরও শক্তিশালী ফাতাহ-২ ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়ল পাকিস্তান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে টানা ১৯ দিন ছুটি
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে টানা ১৯ দিন ছুটি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ বছর পর দেশে ফিরলেন হানিফ এন্টারপ্রাইজের মালিক
১৫ বছর পর দেশে ফিরলেন হানিফ এন্টারপ্রাইজের মালিক

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ
বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিকাল ৫টা থেকে যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়েছে, জানালো ভারত
বিকাল ৫টা থেকে যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়েছে, জানালো ভারত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতিতে সম্মত ভারত-পাকিস্তান : ট্রাম্প
যুদ্ধবিরতিতে সম্মত ভারত-পাকিস্তান : ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা
চট্টগ্রামে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সীমান্তের দিকে এগোচ্ছে পাকিস্তানি সেনারা, অভিযোগ ভারতের
সীমান্তের দিকে এগোচ্ছে পাকিস্তানি সেনারা, অভিযোগ ভারতের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর সঙ্গে যোগাযোগ ছিন্ন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ট্রাম্প : রিপোর্ট
নেতানিয়াহুর সঙ্গে যোগাযোগ ছিন্ন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ট্রাম্প : রিপোর্ট

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে’
‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে’

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানকে প্রশংসায় ভাসিয়ে পাশে থাকার বার্তা চীনের
পাকিস্তানকে প্রশংসায় ভাসিয়ে পাশে থাকার বার্তা চীনের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করে আলোচনায় চীনা যুদ্ধবিমান
ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করে আলোচনায় চীনা যুদ্ধবিমান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জরুরি বৈঠকে উপদেষ্টা পরিষদ
জরুরি বৈঠকে উপদেষ্টা পরিষদ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ হয়ে গণহত্যাকারীরা সারাদেশে বিশৃঙ্খলার পরিকল্পনা করছে: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হয়ে গণহত্যাকারীরা সারাদেশে বিশৃঙ্খলার পরিকল্পনা করছে: আসিফ মাহমুদ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের আকাশসীমা বিমান পরিষেবার জন্য উন্মুক্ত
পাকিস্তানের আকাশসীমা বিমান পরিষেবার জন্য উন্মুক্ত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির তারুণ্যের সমাবেশে যা বললেন তামিম ইকবাল
বিএনপির তারুণ্যের সমাবেশে যা বললেন তামিম ইকবাল

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের স্ত্রী গ্রেফতার
সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের স্ত্রী গ্রেফতার

১৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিশ্বের মানচিত্র থেকে পাকিস্তানকে মুছে ফেলা উচিত : কঙ্গনা
বিশ্বের মানচিত্র থেকে পাকিস্তানকে মুছে ফেলা উচিত : কঙ্গনা

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুদ্ধবিরতির পরও শ্রীনগরে বিস্ফোরণ, পেশোয়ারে ড্রোন আতঙ্ক
যুদ্ধবিরতির পরও শ্রীনগরে বিস্ফোরণ, পেশোয়ারে ড্রোন আতঙ্ক

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে ছাত্র-জনতার উল্লাস
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে ছাত্র-জনতার উল্লাস

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতির কথা নিশ্চিত করলেন পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীও
যুদ্ধবিরতির কথা নিশ্চিত করলেন পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীও

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোকোর কবর জিয়ারত করলেন ডা. জোবাইদা ও শর্মিলা
কোকোর কবর জিয়ারত করলেন ডা. জোবাইদা ও শর্মিলা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ভারত-পাকিস্তানের
যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ভারত-পাকিস্তানের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড
রাজধানীতে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল
চট্টগ্রামে বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুদ্ধবিরতি হলেও সিন্ধু পানিচুক্তি স্থগিত নিয়ে অনড় ভারত
যুদ্ধবিরতি হলেও সিন্ধু পানিচুক্তি স্থগিত নিয়ে অনড় ভারত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি
জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিয়েতে বরকে ২১০ বিঘা জমি ও পেট্রল পাম্পসহ ১৫ কোটি রুপির বেশি যৌতুক
বিয়েতে বরকে ২১০ বিঘা জমি ও পেট্রল পাম্পসহ ১৫ কোটি রুপির বেশি যৌতুক

২১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বিএনপিপন্থি প্রকৌশলীদের ওপর আওয়ামীপন্থিদের হামলা, পুলিশসহ আহত ১৫
বিএনপিপন্থি প্রকৌশলীদের ওপর আওয়ামীপন্থিদের হামলা, পুলিশসহ আহত ১৫

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল
বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল

মাঠে ময়দানে

তদন্ত প্রতিবেদনের পর ব্যবস্থা
তদন্ত প্রতিবেদনের পর ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ বিশ্ব মা দিবস
আজ বিশ্ব মা দিবস

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কোকোর কবর জিয়ারত করলেন জুবাইদা শামিলা
কোকোর কবর জিয়ারত করলেন জুবাইদা শামিলা

নগর জীবন

রিয়া গোপ স্টেডিয়ামের বেহাল দশা
রিয়া গোপ স্টেডিয়ামের বেহাল দশা

মাঠে ময়দানে

বিএনপির বৈঠকে নিষিদ্ধ প্রসঙ্গ
বিএনপির বৈঠকে নিষিদ্ধ প্রসঙ্গ

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

কক্সবাজার থেকে ১৮ রুটে মাদক ঢল, কাল বৈঠক
কক্সবাজার থেকে ১৮ রুটে মাদক ঢল, কাল বৈঠক

পেছনের পৃষ্ঠা

কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে
কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়
দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতাধিক ঝুঁকিপূর্ণ সেতুতে চলছে ৬০ জোড়া ট্রেন
শতাধিক ঝুঁকিপূর্ণ সেতুতে চলছে ৬০ জোড়া ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে গ্রেপ্তার অভিযান
সারা দেশে গ্রেপ্তার অভিযান

নগর জীবন

বিউটি ক্যাপসিকামে ঝোঁক কৃষকের
বিউটি ক্যাপসিকামে ঝোঁক কৃষকের

পেছনের পৃষ্ঠা

তীব্র তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ
তীব্র তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

অস্থিরতা থামছে না শেয়ারবাজারে
অস্থিরতা থামছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

মাকে নিয়ে সেরা যত চলচ্চিত্র
মাকে নিয়ে সেরা যত চলচ্চিত্র

শোবিজ

মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ
মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়

সম্পাদকীয়

যুদ্ধক্ষেত্র থেকে জন্মভূমিতে
যুদ্ধক্ষেত্র থেকে জন্মভূমিতে

মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামের গল্পে জিৎ
চট্টগ্রামের গল্পে জিৎ

শোবিজ

সভাপতি সুমন, মহাসচিব টুটুল
সভাপতি সুমন, মহাসচিব টুটুল

শোবিজ

সংগীতমাঝির অন্যলোকে পাড়ি
সংগীতমাঝির অন্যলোকে পাড়ি

শোবিজ

ছাত্রলীগ নেতাসহ ২০ বাংলাদেশি আটক পশ্চিমবঙ্গে
ছাত্রলীগ নেতাসহ ২০ বাংলাদেশি আটক পশ্চিমবঙ্গে

পেছনের পৃষ্ঠা

সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে
সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে

প্রথম পৃষ্ঠা

বার্সা-রিয়াল লড়াইয়ে লা লিগার ভাগ্য
বার্সা-রিয়াল লড়াইয়ে লা লিগার ভাগ্য

মাঠে ময়দানে

এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা
এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০ শয্যার হাসপাতাল দাবি
১০০ শয্যার হাসপাতাল দাবি

দেশগ্রাম