শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৩ সেপ্টেম্বর, ২০২১

ত্রিমুখ

মোস্তফা মামুন
প্রিন্ট ভার্সন
ত্রিমুখ

তিনজনের প্রত্যেকেই মারা যেতে পারত। গাড়িটা এমনভাবে গাছের সঙ্গে ধাক্কা খেয়েছিল যে সামনের সিটের ওরা মনে করেছিল এই শেষ। কীভাবে যে বেঁচে থাকল, কীভাবে যে বের হল সে এক বিস্ময়। গাড়িও সামনের বাম্পারে সামান্য ধাক্কা খেয়েই সামলে নিয়েছে। 

ওখানে কিছু প্রাথমিক চিকিৎসা দেয়া হল। একটা হাসপাতালেও নেয়া হয়েছিল। সেখানে কারো কারো অবস্থা এত খারাপ যে ইমার্জেন্সির ডাক্তার ওদেরকে দেখে বললেন, ‘চলে যান। চলে যান। সিট অকুপাই করবেন না।’

ওরা চলল।

চট্টগ্রাম থেকে ঢাকায় এসেছে তিন বন্ধু। তিনজনের তিন জায়গায় তিনটা কাজ। শেষ করে ১২টায় আবার ফিরতি পথ। ফরিদ বলছিল, বাধা পড়ে গেছে যখন তখন আজ হোটেলে একটু বিশ্রাম নেই। বাসায় জানাই। কাল বরং কাজ শেষ করে...

শাহিন তীব্র প্রতিবাদ করে বলে, ‘না, না। বাসায় জানানো যাবে না। হুলুস্থূল কান্ড হয়ে যাবে।’

আশরাফও একমত। বাসায় জানানো মানে শুধু শুধু টেনশন। তার চেয়ে নির্ধারিত সূচিতে থাকা ভালো।

ঢাকায় আসলে একটা চেনা হোটেলে ওরা ব্যাগ-ট্যাগ রেখে একটু বিশ্রাম নেয়। রাতে আবার মিলিত হয় কাজ শেষে। থাকার হলে রাত কাটায়। নইলে রাতের আবার ফেরার পথ।

দুশ্চিন্তা ছিল ফরিদের গাড়িটা নিয়ে। খুব ক্ষতিগ্রস্ত না হলেও অ্যাক্সিডেন্টের গাড়ি নিয়ে ফের রাতে রওনা হওয়া যাবে কিনা তাই নিয়ে প্রশ্ন ছিল। গ্যারেজ থেকে জানানো হল, যাবে। আপাতত জরুরি মেরামতটা ওরা করে দেবে। পরে সুবিধামত সময়ে ডেন্টিং করিয়ে নিলেই আবার ঝকঝকে নতুন গাড়ি।

আশরাফের কাজটা বিদেশি এক দল বায়ারের সঙ্গে। চট্টগ্রামে ওর ফ্যাক্টরি, সে ঢাকার রপ্তানিকারককে মাল সাপ্লাই দেয়। সে-ই বিদেশি ক্রেতাদের সঙ্গে যোগাযোগ করে। এভাবেই চলছিল এতদিন। গত সপ্তাহে হঠাৎ করে চাইনিজ কোম্পানির একজন বিচিত্র ইংরেজিতে ওর সঙ্গে যোগাযোগ করে বলে, ‘আচরাফ স্পিকিং?’

‘ইয়েস’

‘মি চুং হোয়াং, নিদ তু মিত উ’

আশরাফ ব্যাপারটা বোঝে। ব্যবসায়ী মাথা চালু হয়। বুঝে চীনারা আর ঢাকার ডিস্ট্রিবিউটরকে বাদ দিয়ে ওর সঙ্গে সরাসরি যোগাযোগ করতে চায়। সম্ভবত এক্সপোর্টারের সঙ্গে কোনো একটা ঝামেলা হয়েছে। দরকষাকষি বেশি করছে সে।

চু হোয়াং এসেছে গতকাল। সঙ্গে আরও দুজন লোক। ওরা ওদের নাম বলল। তবে চীনাদের চেহারা যেমন নামও তেমন, সব কাছাকাছি। ং ছাড়া আর কিছু মনে রাখা যায় না সাধারণত।

চু হোয়াং লোকটার চেহারার মধ্যে বেশ একটা তেলতেলে ভাব। প্রতি কথায় ‘মাই দিয়ার ফ্রেন্ড’ এমনভাবে বলছে যেন আশরাফের দেখা না পেয়ে ওর জীবন অন্ধকার হয়ে ছিল। এখন আলো আর আলো।

বাকি দুজন অবশ্য থ মেরে বসে। পরে জানা গেল, ওরা ইংরেজি এক বর্ণও বুঝে না। ভাষা না জানলে মানুষ আর প্রাণীতে পার্থক্য থাকে না বিশেষ।

যাই হোক, চু হোয়াং এবার প্রসঙ্গে আসে, ‘শোনো, তোমার সঙ্গে শরাফতের কত দিনের চেনা?’

‘বহু দিনের।’

‘উফ..আমি ভাবতেই পারি না, এতদিনের চেনা মানুষকে কেউ এমন ঠকাতে পারে। যাই হোক, ঠকাঠকির দিন শেষ। এখন থেকে সরাসরি তোমার কাছ থেকে জিনিস নেব আমরা। আমরা জেনেছি, তুমি পেতে মাত্র দুই পার্সেন্ট। আর ও নিত, এইট পার্সেন্ট। এখন থেকে তোমার জন্য সেভেন পার্সেন্ট।’

আশরাফ স্তম্ভিত হয়ে যায়। দুই পার্সেন্টেই বছরে ওর আয় কয়েক কোটি টাকা, এখন এই সেভেন পার্সেন্টে শতকোটিতে পৌঁছাবে নিশ্চিত।

ভাগ্য এভাবে পায়ে লুটায়। স্বপ্ন দেখছে না তো!

আর তখনই মনে হয়, আজ সকালে আরেকটু হলে...। ভাগ্যিস। ভাগ্যিস।

ওদিকে ফরিদ বসে আছে ডা. ইমতিয়াজের ঘরে। ডাক্তার ইমতিয়াজ ব্যস্ত মানুষ। কিন্তু ঘরে ঢুকলে রোগীদের সঙ্গে এমনভাবে কথা বলেন, যেন ইয়ার্কি ফাজলামি করার জন্যই তিনি চেম্বার নিয়ে বসেছেন।

হাসতে হাসতে বললেন, ‘আরেকটু হলে তাহলে গেছিলেন?’

‘একেবারে...আমি তো ভাবতেই পারিনি যে আপনার সামনে বসে কথা বলতে পারব।’

‘ঠিক কী ভেবেছিলেন একটু খুলে বলুন তো’

‘গাড়িটা যখন নিয়ন্ত্রণ হারাল, আমি সামনের সিটে বসা তো, দেখলাম যে রাস্তা ছেড়ে খাদের দিকে এগোচ্ছে

‘তারপর?’ ইমতিয়াজ এমনভাবে তাকিয়ে যেন কোনো থ্রিলার গল্পের প্লট শুনছেন।’

‘তারপর আর কিছু মনে নেই।’

‘ওহ হো, আসল জায়গাটাই মনে নেই। এই হল সমস্যা।’

সমস্যাটা কী বোঝা গেল একটু পর, ‘ডাক্তারি করতে করতে মানুষের এই মুহূর্তের বর্ণনা এত শুনেছি যে একঘেয়ে লাগে। ইচ্ছে হয়, ঠিক এরপর...। যখন বুঝতে পারছে সে শেষ হয়ে যাচ্ছে তখন কী ভাবে? দুর, এই ব্যাপারটা আর কেউ মনে রাখতে পারে না।’

এই সমস্ত মানুষদের উপর রাগ থেকেই কিনা কিছুক্ষণ চুপ থাকেন। চায়ে চুমুক দেন। তারপর উদাস গলায় বলেন, ‘আপনার টাকা-পয়সা কেমন আছে?’

‘আছে মোটামুটি।’

‘কত হবে সব মিলিয়ে।’

‘অ্যাসেট-ট্যাসেট মিলিয়ে দশ কোটি।’

‘গেল।’

‘জি। আমার কি সিরিয়াস কিছু?’

‘রিপোর্টগুলো দেখলাম। কিছু অসুখ আসে মানুষের টাকা-পয়সা কেড়ে নিতে। আপনার অসুখটা সেরকম। যতদিন টাকা খরচ করবেন, ততদিট সুস্থ থাকবেন। টাকা খরচে টান পড়লেই শেষ। ঐ গাড়ির মত, তেল শেষ তো আটকে গেল।’

বিরাট রসিকতা হয়েছে এমন ভঙ্গিতে তিনি হেসে ওঠেন।

ফরিদ হাসে না দেখে তিনি একটু অবাক, ‘ভাই রে আমি ভেবেছিলাম এর চেয়েও খারাপ কিছু। অসুখ হচ্ছে তিনরকম। একটা হল, আপনাকে খেয়ে ফেলবে, মানে আপনি শেষ। আরেকটা হল, কষ্ট দেবে, চাইলেও মরতে পারবেন না। আর, সবচেয়ে ভালোটা হল টাকায় ব্যবস্থা হয়ে যাবে। আপনার তো সবচেয়ে ভালোটা হয়েছে। এক নম্বর গ্রেডের। এবার হাসুন। হাসতে থাকুন।’

ফরিদ হাসে না। তার মনে পড়ে, বড় ছেলেটাকে লন্ডনে পাঠানোর কথা এ বছর। ছোট ভাইকে একটা ব্যবসা দাঁড় করিয়ে দেয়ার কথা। আরও কত কী! সব বাদ দিয়ে নিজের পেছনেই সব টাকা ঢালতে হবে!

কেন যেন একটা শূন্যতার বোধ তৈরি হল!

একবার মনে হয়, সকালে দুর্ঘটনা ঘটে গেলে মন্দ হত না। একবারেই সব শেষ হয়ে যেত। এখন নিজে বেঁচে থাকবে কিন্তু বাকিদের সব শেষ করে দেবে। তারপর যখন মারা যাবে একদিন, তখন ছেলে-মেয়েদের...। আর ভাবতে পারে না।

ততক্ষণে শাহিন একটা বিরাট ঝামেলায় ফেঁসে আছে। ঢাকায় প্রতি দুই-তিন সপ্তাহ পর সে একবার করে আসে। খুবই গোপনে। এবারও তাই ওদের সঙ্গে আসতে রাজি হয়নি, পরে দেখল এখন ওদের এড়িয়ে কিছুদিন পর গেলে বরং আরও সন্দেহ দেখা দেবে। সে আসে ডলির সঙ্গে সময় কাটাতে। নিজের শহরে এই সুযোগ নেই। একটু মান্যগন্য হওয়ার এই অসুবিধা। সবাই চোখে চোখে রাখে। বড় সরকারি কর্তা বলে কখনোই নজরের বাইরে নয়। তাই ঢাকার একটা হোটেলই মিলিত হওয়ার একমাত্র জায়গা। তাও কত কী ম্যানেজ করতে হয়। জেনারেল ম্যানেজারকে মাসোহারা দিতে হয়। রুমে ঢুকতে হয় প্রায় মুখ ঢেকে। মাস তিনেক আগে লবিতে পরিচিত এক কন্ট্রাকটরের সঙ্গে দেখা হয়ে গেল। ব্যাটা কিছু বুঝেছে কি না কে জানে কিন্তু বিল ছাড়াতে এলে প্রায়ই মনে করিয়ে দেয়, ‘স্যার, যাবেন নাকি ঢাকা। চলেন একসঙ্গে একবার।’

ইঙ্গিতটা শাহিন বুঝে। এই কন্ট্রাকটররা মনে করে বিল তাড়াতাড়ি ছাড়ানোর একটাই উপায়। কর্তাদের মেয়ে ধরিয়ে দেয়া।

সে ঠিক এই অভ্যাসের নয়। কিন্তু ডলির ব্যাপারটা আলাদা। প্রথম পরিচয় অবশ্য হয়েছিল এভাবেই, পরিচিত একজন তাঁর কাছে তদ্বিরের জন্য পাঠিয়েছিল। মেয়েটার স্মার্টনেসে সে মনযোগ দিতে বাধ্য হয়। এবং তারপর শরীর পর্যন্ত ব্যাপারটা গড়াল। এরকম আরও কোনো কোনো সময় গড়িয়েছে কিন্তু এই গড়ানোটা গড়িয়ে চলে গেল না। আটকে গেল। এটা প্রেম! সে ঠিক বুঝে না। এমন নয় যে সবসময় ভাবে কিন্তু এক-দেড় সপ্তাহ গেলেই পাগল-পাগল লাগে। ডলিকে নিয়ে একান্তে দিন না কাটালে কিছুতে মন বসে না। সে টাকা দেয়, কিন্তু সম্পর্কটা যেন ঠিক টাকার নয়। এর সঙ্গে আরেকটা কৌতূহল। ডলিও কি তাঁর জন্য এমন তীব্রতা বোধ করে। কোনোদিন মনে হয়, হ্যাঁ। আবার  পরমুহূর্তেই মনে হয়, দুর। না। একবার সে দুই মাস যোগাযোগ করল না। ডলির দিক থেকে কোনো আওয়াজ নেই। সে ধরে নিল, এ শুধু টাকা আর শরীরের অঙ্ক। কিন্তু পরেরবার সপ্তাহ যেতেই ডলির ফোন। একবার টাকা কম দিয়ে পরীক্ষা করল। ডলি খুশি। আরেকবার টাকা গুণে বলল, দুই হাজার কম আছে। সে বুঝতে পারে না। এ বোধহয় বোঝা যায় না।

ডলি এসেছিল সময়মত। তাঁর একটু আগেই। সব হয়ে যাওয়ার পর দরজায় ধাক্কা। এ-ও এমন কোনো সমস্যা নয়। বয়-বেয়ারারা বুঝতে পারে কোন সময় গেলে বেশি বকশিশ পাওয়া যায়।

কিন্তু দরজা খুলতেই বিশাল শরীরের এক দশাসই যুবক ঢুকে পড়ে প্রচ- ঘুসি মেরে বলে, ‘লুচ্চামির জায়গা পাও না শালা’

শাহিন বিস্মিত। সব তো সেট করা। সরাসরি লোক আসে কী করে।

মানুষটি ডলির দিকে তাকিয়ে বলে, ‘তুমি..ছি-ছি, আমি ভাবতেও পারছি না।’

ডলি মাথা নীচু করে থাকে।

মানে কী!

মানুষটা বলে, ‘আমার আগেই সন্দেহ হয়েছিল, কিন্তু হাতে নাতে ধরতে পারছিলাম না।’

শাহীন ক্ষীণকণ্ঠে জিজ্ঞেস করে, ‘তুমি ওকে চেনো?’

‘চিনবে না কেন?

‘ডলি, ইনি কে?’

‘বল দুশ্চরিত্র মেয়ে।’

ডলি বলে, ‘আমার হাজব্যান্ড।’

শাহিন সঙ্গে সঙ্গে সব বাদ দিয়ে মানুষটির সঙ্গে নিজের তুলনা শুরু করে। এ সুপুরুষ তার চেয়ে। দেখতেও ভাল।

অদ্ভুত কারণে একটা হারের অনুভূতি হয়।

মানুষটি বলে, ‘মাল ছাড়ু-ন।’

শাহিন অবাক, ‘আপনি স্বামী না ওর?’

‘এজন্যই তো বলছি, আমার বউয়ের ফি আমি পাব না।’

শাহিনকে অগত্যা দশ লাখ টাকার চেক লিখে দিতে হয়। মানুষটি চেকটা নিয়ে চলে গেলে, তার ঠিক আর ডলির সঙ্গে কথা বলতে ইচ্ছে হয় না। ডলি যে বিবাহিত, ওর সংসার আছে, তা নিয়ে সে মাথা ঘামায়নি, ঘামানোর কথাও না। ওর নিজেরও তো সংসার আছে। কিন্তু আজ বাস্তবে সে-ই মানুষটি সামনে আসার পর কেমন যেন লাগে। জানা সত্য আর চোখের সামনে হাজির হওয়া সত্যের অনেক পার্থক্য। দ্বিতীয়টা যে ্এমন তীব্র সে জানতই না।

ডলি বেরিয়ে গেল কিছুক্ষণ পর।

শাহিন চুপচাপ বসে থাকে আধঘণ্টার মত। ব্যাংক থেকে ফোন আসে। অন্য ব্রাঞ্চ বলে ওরা নিশ্চিত হতে চায়, চেকটা ওরই তো। সে হ্যা বলে নিচে নামে।

একটা সিগারেট ধরিয়ে হাঁটতে হাঁটতে একটু এগিয়ে দেখে নিজেকে আড়াল করে ডলি দাঁড়িয়ে। কেন?

সে-ও দাঁড়ায়। নিজেকে প্রকাশ না করেই।

মিনিট কয়েক পর মানুষটা টাকার ব্যাগ নিয়ে বেরোয়। তারপর ডলি গিয়ে ওঠে তাঁর গাড়িতে।

শাহিনের সকালের অ্যাক্সিডেন্টের কথাটা মনে পড়ে। উফ, তখন সব শেষ হয়ে গেলে কী ভাল হত! এই প্রতারণাটা দেখতে হয় না।

আবার মনে হয়, না, ভালোই হয়েছে। এর একটা বদলা নেয়া যাবে।

ফিরতি গাড়িতে ওরা তিনজন। অভিজ্ঞতার কারণে ফরিদ এখন খুব সাবধান। আর গাড়ি নিয়ন্ত্রণ হারাবে না।

ওরা চলতে থাকে। কিছু গাড়ি পেছন থেকে ওদের পেরিয়ে যায়। উল্টা দিক থেকে ছুটে আসছে অনেকগুলো। কেউ কেউ আবার থেমে আছে।

একটা অদ্ভুত জিনিস। থেমে থাকলে সবাই এক রকম। অথচ চলার পথটা কত রকম!

টপিক

এই বিভাগের আরও খবর
আমার গোপন নিষিদ্ধ প্রেমিকারা
আমার গোপন নিষিদ্ধ প্রেমিকারা
মা
মা
রবীন্দ্রনাথ ও বাঙালি সমাজ
রবীন্দ্রনাথ ও বাঙালি সমাজ
সাহিত্য পাতায় লেখা পাঠানোর ঠিকানা
সাহিত্য পাতায় লেখা পাঠানোর ঠিকানা
নতজানু পায়রা
নতজানু পায়রা
যদি আবার
যদি আবার
পাঁজরের আধখানা হাড়
পাঁজরের আধখানা হাড়
মেঘমালা
মেঘমালা
দুঃখের সন্ধ্যা, নীরব রাত
দুঃখের সন্ধ্যা, নীরব রাত
হেঁটে চলি আগুনের দিকে
হেঁটে চলি আগুনের দিকে
কবিতার মতো তিনটি লাল গোলাপ
কবিতার মতো তিনটি লাল গোলাপ
বাংলা উপন্যাস, প্রবন্ধ ও সমালোচনার পথিকৃৎ
বাংলা উপন্যাস, প্রবন্ধ ও সমালোচনার পথিকৃৎ
সর্বশেষ খবর
‘আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করায় খুশি ছাত্র-জনতা’
‘আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করায় খুশি ছাত্র-জনতা’

২২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

শ্রীলঙ্কায় তীর্থযাত্রীদের বাস খাদে, নিহত ২১
শ্রীলঙ্কায় তীর্থযাত্রীদের বাস খাদে, নিহত ২১

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেনাপোলে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১
বেনাপোলে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২৫ মে পেট্রোল পাম্প ও ট্যাংকলরি মালিকদের কর্মবিরতি
২৫ মে পেট্রোল পাম্প ও ট্যাংকলরি মালিকদের কর্মবিরতি

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

অভয়নগরে বসুন্ধরা শুভসংঘের ফ্রি মেডিক্যাল ক্যাম্প
অভয়নগরে বসুন্ধরা শুভসংঘের ফ্রি মেডিক্যাল ক্যাম্প

১১ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

‘আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ হওয়া দেশের জন্য যুগান্তকারী সিদ্ধান্ত’
‘আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ হওয়া দেশের জন্য যুগান্তকারী সিদ্ধান্ত’

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ ঘোষণায় জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ ঘোষণায় জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গরমে শরীরচর্চায় খেয়াল রাখবেন যেসব বিষয়
গরমে শরীরচর্চায় খেয়াল রাখবেন যেসব বিষয়

২১ মিনিট আগে | জীবন ধারা

শ্রীপুরে ছুরিকাঘাতে আহতে যুবকের মৃত্যু, তিন বাড়িতে আগুন
শ্রীপুরে ছুরিকাঘাতে আহতে যুবকের মৃত্যু, তিন বাড়িতে আগুন

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় পুড়ছে ঢাকা, জনজীবন দুর্বিষহ
বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় পুড়ছে ঢাকা, জনজীবন দুর্বিষহ

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

গরমে প্রাণ জুড়াবে আনারসের পানীয়
গরমে প্রাণ জুড়াবে আনারসের পানীয়

৩১ মিনিট আগে | জীবন ধারা

বিনামূল্যে টিউবওয়েল স্থাপন করল বসুন্ধরা শুভসংঘ মনোহরদী উপজেলা শাখা
বিনামূল্যে টিউবওয়েল স্থাপন করল বসুন্ধরা শুভসংঘ মনোহরদী উপজেলা শাখা

৩৩ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

কুষ্টিয়ায় চিকিৎসা ব্যয় কমানোর দাবিতে মানববন্ধন
কুষ্টিয়ায় চিকিৎসা ব্যয় কমানোর দাবিতে মানববন্ধন

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রধানমন্ত্রীর দুই মেয়াদ শুধু সমাধান না : আসিফ নজরুল
প্রধানমন্ত্রীর দুই মেয়াদ শুধু সমাধান না : আসিফ নজরুল

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

গরমে দীর্ঘক্ষণ এসিতে থাকলে হতে পারে বিপদ
গরমে দীর্ঘক্ষণ এসিতে থাকলে হতে পারে বিপদ

৩৭ মিনিট আগে | জীবন ধারা

খাগড়াছড়িতে টিয়া ছানা জব্দ, বিক্রেতার অর্থদণ্ড
খাগড়াছড়িতে টিয়া ছানা জব্দ, বিক্রেতার অর্থদণ্ড

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রাথমিকে দেশের শ্রেষ্ঠ প্রধান শিক্ষক দবগুড়ার মোস্তফা কামাল
প্রাথমিকে দেশের শ্রেষ্ঠ প্রধান শিক্ষক দবগুড়ার মোস্তফা কামাল

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাবি শিক্ষার্থীদের হেপাটাইটিস 'বি' ভ্যাকসিন প্রদানের উদ্যোগ
জাবি শিক্ষার্থীদের হেপাটাইটিস 'বি' ভ্যাকসিন প্রদানের উদ্যোগ

৪৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সামরিক সংঘাতে পাকিস্তানের চেয়ে ভারতের ক্ষতি ২২ গুণ বেশি, দাবি রিপোর্টে
সামরিক সংঘাতে পাকিস্তানের চেয়ে ভারতের ক্ষতি ২২ গুণ বেশি, দাবি রিপোর্টে

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গরমে বেড়াতে বের হলে সঙ্গে রাখুন ৬ জরুরি জিনিস
গরমে বেড়াতে বের হলে সঙ্গে রাখুন ৬ জরুরি জিনিস

৪৭ মিনিট আগে | জীবন ধারা

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধবিরতিকে ‘অত্যন্ত প্রশংসনীয়’ বললেন ব্রিটিশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধবিরতিকে ‘অত্যন্ত প্রশংসনীয়’ বললেন ব্রিটিশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়েছে বিএনপি’
‌‘আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়েছে বিএনপি’

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফোনের ফটোগ্যালারির জায়গা বাড়াবেন যেভাবে
ফোনের ফটোগ্যালারির জায়গা বাড়াবেন যেভাবে

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

খাগড়াছড়িতে নানা কর্মসূচির মধ্য দিয়ে বুদ্ধ পূর্ণিমা পালিত
খাগড়াছড়িতে নানা কর্মসূচির মধ্য দিয়ে বুদ্ধ পূর্ণিমা পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ, ঢাকায় বাড়তি নিরাপত্তা পুলিশের
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ, ঢাকায় বাড়তি নিরাপত্তা পুলিশের

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হিট স্ট্রোক কেন হয়, প্রতিরোধে যা করবেন
হিট স্ট্রোক কেন হয়, প্রতিরোধে যা করবেন

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

ঘন ঘন বাথরুম ব্যবহার করায় বরখাস্ত, স্পেসএক্সের বিরুদ্ধে মামলা
ঘন ঘন বাথরুম ব্যবহার করায় বরখাস্ত, স্পেসএক্সের বিরুদ্ধে মামলা

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কানাডায় কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জন্মদিন উদযাপিত
কানাডায় কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জন্মদিন উদযাপিত

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ঢাকার প্রতিটি থানা হবে জনগণের: ডিআইজি রেজাউল
ঢাকার প্রতিটি থানা হবে জনগণের: ডিআইজি রেজাউল

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তিন দাবিতে জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের আহতরা শাহবাগে
তিন দাবিতে জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের আহতরা শাহবাগে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ
সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও শক্তিশালী ফাতাহ-২ ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়ল পাকিস্তান
আরও শক্তিশালী ফাতাহ-২ ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়ল পাকিস্তান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে টানা ১৯ দিন ছুটি
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে টানা ১৯ দিন ছুটি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ বছর পর দেশে ফিরলেন হানিফ এন্টারপ্রাইজের মালিক
১৫ বছর পর দেশে ফিরলেন হানিফ এন্টারপ্রাইজের মালিক

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ
বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিকাল ৫টা থেকে যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়েছে, জানালো ভারত
বিকাল ৫টা থেকে যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়েছে, জানালো ভারত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতিতে সম্মত ভারত-পাকিস্তান : ট্রাম্প
যুদ্ধবিরতিতে সম্মত ভারত-পাকিস্তান : ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা
চট্টগ্রামে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সীমান্তের দিকে এগোচ্ছে পাকিস্তানি সেনারা, অভিযোগ ভারতের
সীমান্তের দিকে এগোচ্ছে পাকিস্তানি সেনারা, অভিযোগ ভারতের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর সঙ্গে যোগাযোগ ছিন্ন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ট্রাম্প : রিপোর্ট
নেতানিয়াহুর সঙ্গে যোগাযোগ ছিন্ন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ট্রাম্প : রিপোর্ট

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে’
‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে’

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানকে প্রশংসায় ভাসিয়ে পাশে থাকার বার্তা চীনের
পাকিস্তানকে প্রশংসায় ভাসিয়ে পাশে থাকার বার্তা চীনের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করে আলোচনায় চীনা যুদ্ধবিমান
ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করে আলোচনায় চীনা যুদ্ধবিমান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জরুরি বৈঠকে উপদেষ্টা পরিষদ
জরুরি বৈঠকে উপদেষ্টা পরিষদ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ হয়ে গণহত্যাকারীরা সারাদেশে বিশৃঙ্খলার পরিকল্পনা করছে: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হয়ে গণহত্যাকারীরা সারাদেশে বিশৃঙ্খলার পরিকল্পনা করছে: আসিফ মাহমুদ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের আকাশসীমা বিমান পরিষেবার জন্য উন্মুক্ত
পাকিস্তানের আকাশসীমা বিমান পরিষেবার জন্য উন্মুক্ত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির তারুণ্যের সমাবেশে যা বললেন তামিম ইকবাল
বিএনপির তারুণ্যের সমাবেশে যা বললেন তামিম ইকবাল

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের স্ত্রী গ্রেফতার
সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের স্ত্রী গ্রেফতার

১৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিশ্বের মানচিত্র থেকে পাকিস্তানকে মুছে ফেলা উচিত : কঙ্গনা
বিশ্বের মানচিত্র থেকে পাকিস্তানকে মুছে ফেলা উচিত : কঙ্গনা

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুদ্ধবিরতির পরও শ্রীনগরে বিস্ফোরণ, পেশোয়ারে ড্রোন আতঙ্ক
যুদ্ধবিরতির পরও শ্রীনগরে বিস্ফোরণ, পেশোয়ারে ড্রোন আতঙ্ক

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে ছাত্র-জনতার উল্লাস
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে ছাত্র-জনতার উল্লাস

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতির কথা নিশ্চিত করলেন পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীও
যুদ্ধবিরতির কথা নিশ্চিত করলেন পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীও

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোকোর কবর জিয়ারত করলেন ডা. জোবাইদা ও শর্মিলা
কোকোর কবর জিয়ারত করলেন ডা. জোবাইদা ও শর্মিলা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ভারত-পাকিস্তানের
যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ভারত-পাকিস্তানের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড
রাজধানীতে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল
চট্টগ্রামে বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি
জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুদ্ধবিরতি হলেও সিন্ধু পানিচুক্তি স্থগিত নিয়ে অনড় ভারত
যুদ্ধবিরতি হলেও সিন্ধু পানিচুক্তি স্থগিত নিয়ে অনড় ভারত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিয়েতে বরকে ২১০ বিঘা জমি ও পেট্রল পাম্পসহ ১৫ কোটি রুপির বেশি যৌতুক
বিয়েতে বরকে ২১০ বিঘা জমি ও পেট্রল পাম্পসহ ১৫ কোটি রুপির বেশি যৌতুক

২১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বিএনপিপন্থি প্রকৌশলীদের ওপর আওয়ামীপন্থিদের হামলা, পুলিশসহ আহত ১৫
বিএনপিপন্থি প্রকৌশলীদের ওপর আওয়ামীপন্থিদের হামলা, পুলিশসহ আহত ১৫

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল
বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল

মাঠে ময়দানে

তদন্ত প্রতিবেদনের পর ব্যবস্থা
তদন্ত প্রতিবেদনের পর ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ বিশ্ব মা দিবস
আজ বিশ্ব মা দিবস

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কোকোর কবর জিয়ারত করলেন জুবাইদা শামিলা
কোকোর কবর জিয়ারত করলেন জুবাইদা শামিলা

নগর জীবন

রিয়া গোপ স্টেডিয়ামের বেহাল দশা
রিয়া গোপ স্টেডিয়ামের বেহাল দশা

মাঠে ময়দানে

বিএনপির বৈঠকে নিষিদ্ধ প্রসঙ্গ
বিএনপির বৈঠকে নিষিদ্ধ প্রসঙ্গ

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

কক্সবাজার থেকে ১৮ রুটে মাদক ঢল, কাল বৈঠক
কক্সবাজার থেকে ১৮ রুটে মাদক ঢল, কাল বৈঠক

পেছনের পৃষ্ঠা

কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে
কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়
দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতাধিক ঝুঁকিপূর্ণ সেতুতে চলছে ৬০ জোড়া ট্রেন
শতাধিক ঝুঁকিপূর্ণ সেতুতে চলছে ৬০ জোড়া ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে গ্রেপ্তার অভিযান
সারা দেশে গ্রেপ্তার অভিযান

নগর জীবন

বিউটি ক্যাপসিকামে ঝোঁক কৃষকের
বিউটি ক্যাপসিকামে ঝোঁক কৃষকের

পেছনের পৃষ্ঠা

তীব্র তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ
তীব্র তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

মাকে নিয়ে সেরা যত চলচ্চিত্র
মাকে নিয়ে সেরা যত চলচ্চিত্র

শোবিজ

অস্থিরতা থামছে না শেয়ারবাজারে
অস্থিরতা থামছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ
মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়

সম্পাদকীয়

যুদ্ধক্ষেত্র থেকে জন্মভূমিতে
যুদ্ধক্ষেত্র থেকে জন্মভূমিতে

মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামের গল্পে জিৎ
চট্টগ্রামের গল্পে জিৎ

শোবিজ

সভাপতি সুমন, মহাসচিব টুটুল
সভাপতি সুমন, মহাসচিব টুটুল

শোবিজ

সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে
সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে

প্রথম পৃষ্ঠা

সংগীতমাঝির অন্যলোকে পাড়ি
সংগীতমাঝির অন্যলোকে পাড়ি

শোবিজ

ছাত্রলীগ নেতাসহ ২০ বাংলাদেশি আটক পশ্চিমবঙ্গে
ছাত্রলীগ নেতাসহ ২০ বাংলাদেশি আটক পশ্চিমবঙ্গে

পেছনের পৃষ্ঠা

বার্সা-রিয়াল লড়াইয়ে লা লিগার ভাগ্য
বার্সা-রিয়াল লড়াইয়ে লা লিগার ভাগ্য

মাঠে ময়দানে

এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা
এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০ শয্যার হাসপাতাল দাবি
১০০ শয্যার হাসপাতাল দাবি

দেশগ্রাম