শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৮ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫

এক শ বছর পরও প্রাসঙ্গিক

সেদিন নিষিদ্ধ বিদ্রোহী কবিতা

অলোক আচার্য
প্রিন্ট ভার্সন
সেদিন নিষিদ্ধ বিদ্রোহী কবিতা

কবিতা প্রতিবাদের ভাষা। কবির কলম প্রতিবাদের অস্ত্র। শাসকগোষ্ঠী যারা ক্ষমতায় বসে জনসাধারণকে ইশারার পুতুল মনে করেন, তাঁরা এসব কবিতা বা সাহিত্যের অন্য কোনো মাধ্যম যা তাদের ভিত কাঁপিয়ে দেয়, সেসব নিষিদ্ধ করেন। শাসকগোষ্ঠী এসব ভয় পান। জনগণকে জাগিয়ে তোলার ভয়। যুগে যুগে এটাই হয়েছে। বাংলা এবং বিশ্বসাহিত্যে এ ধরনের নিষিদ্ধ হওয়ার ইতিহাস অসংখ্য। অবশ্য এগুলো যে সব সময়ই নিষিদ্ধ থেকেছে তা নয়। নিষিদ্ধ রচনাও আবার প্রসিদ্ধ হয়েছে। ১৫৩৫ সালে রাজা প্রথম ফ্রান্সিস ক্ষমতায় এসেই বই প্রকাশ নিষিদ্ধ করেছিলেন। তিনি ডিক্রি জারি করেছিলেন তাঁর স্বাক্ষর ছাড়া কোনো বই প্রকাশিত হতে পারবে না। আমেরিকান লেখক আর্নেস্ট হেমিংওয়ের ‘দ্য সান অলসো রাইজেস’ বইটিও নিষিদ্ধ করা হয়। মার্ক টোয়েন রচিত ‘হাকলবেরি ফিন’ গ্রন্থটি যুক্তরাষ্ট্রের কয়েকটি অঙ্গরাজ্যে নিষিদ্ধ করা হয়। ১৯৮৯ সালে নিষিদ্ধ করা হয় উইলিয়াম ফকনারের ‘অ্যাজ আই লে ডাইনিং’ বইটি। জেমস জয়েসের বিশ্ববিখ্যাত উপন্যাস ‘ইউলিসিস’ ১৯১৮ থেকে ১৯৩০ সাল পর্যন্ত যুক্তরাষ্ট্রে নিষিদ্ধ ছিল। নিষিদ্ধের তালিকায় পড়েছিল ব্রেট এস্টন এলিসের বিখ্যাত উপন্যাস আমেরিকান সাইকো। এরকম আরও অনেক বই রয়েছে। সুতরাং এসব নতুন নয়। তবে অসাম্প্রদায়িক চেতনার কবি কাজী নজরুল ইসলামের কাব্যগ্রন্থগুলো নিষিদ্ধের কারণ অন্য বইগুলোর থেকে আলাদা। কেবল ব্রিটিশ শাসকের বিরুদ্ধে যাওয়াই ছিল এর কারণ। সমাজে বিদ্রোহী বা প্রতিবাদী যুগে যুগে জন্মগ্রহণ করেন। সবার বিদ্রোহ করার বা বিরোধিতা করার পন্থা একরকম হয় না। কেউ গানে, কেউ কবিতায়, কেউ অভিনয়ে আবার কেউ স্লোগানে বিরোধিতা করেন। এসব করতে গিয়ে তাঁকে অত্যাচার সহ্য করতে হতে পারে। ব্রিটিশদের কাছ থেকে মুক্ত হতে কত শত বিদ্রোহী নর-নারীর জীবন গেছে, অত্যাচারিত হয়েছেন। আবার পাকিস্তানের শোষকদের বিরুদ্ধে বিদ্রোহ হয়েছে, সংগ্রাম হয়েছে। ত্রিশ লাখ জীবনের বিনিময়ে স্বাধীনতা অর্জিত হয়েছে। আবার একটি সমাজের আদর্শিক বিচারে যখন একপেশে শক্তিমত্তা ভর করে তখন তার বিরুদ্ধেও বিদ্রোহ হয়। বিগত শতকের নব্বই-এ হয়েছে। সদ্যগত চব্বিশে হলো। এখানে নজরুল প্রসঙ্গ। জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিদ্রোহী কবি হিসেবে সমধিক পরিচিত হলেও তাঁর ‘বিদ্রোহ’ শব্দটি প্রকৃতপক্ষে ছিল সমাজের অসাম্যের বিরুদ্ধে। ক্ষমতাসীনরা চিরকাল সমাজটাকে কুক্ষিগত করে রাখে। কবি সমাজকে সেই অসাম্য থেকে মুক্ত করতে পারেননি ঠিকই, তবে তাঁর চেষ্টা, শব্দের বলিষ্ঠ উচ্চারণ সমাজে আজও বহমান। সেজন্যই সমকালে কাজী নজরুল ইসলামের বেশকটি গ্রন্থ নিষিদ্ধ হয়েছিল।

তাঁর প্রথম নিষিদ্ধ গ্রন্থ বিষের বাঁশি। গ্রন্থটি ইতোমধ্যে শতবর্ষ পেরিয়েছে। বিষের বাঁশি কাব্যগ্রন্থের প্রথম কবিতা ‘অভিশাপ’-এ কবি লেখেন- আমি বিধির বিধান ভাঙিয়াছি, আমি এমনি শক্তিমান/ মম চরণের তলে, মরণের মার খেয়ে মরে ভগবান। গত বছর ছিল নিষিদ্ধের শতবর্ষ! আরও একটি গ্রন্থ যা শতবর্ষ পেরিয়েছে- সেটি হলো ভাঙার গান। অন্য নিষিদ্ধ গ্রন্থগুলো হলো প্রলয় শিখা, যুগবাণী ও চন্দ্রবিন্দু। এসব গ্রন্থ কেন নিষিদ্ধ হয়েছিল তা সহজেই অনুমেয়। ব্রিটিশ সরকারের রোষানলে পড়েই এসব বই বাজেয়াপ্ত করা হয়েছিল। এভাবে কালে কালে নিষিদ্ধ করা হয়েছে বহু গ্রন্থ। নজরুল ইসলামের বিদ্রোহী কবিতারও শতবর্ষ পেরিয়ে গেছে। শতবর্ষ পেরিয়ে গেলে কী হবে! সেসব আজও বাঙালির কণ্ঠে ধ্বনিত হচ্ছে দৃপ্তকণ্ঠে। ব্রিটিশরা এই ভয়টাই পেয়েছিল। পাঠকের জেগে ওঠার ভয়। ভয়টা সত্যি হয়েছে। ব্রিটিশ শাসনের অবসান হয়েছে বহু আগেই। কিন্তু নিষিদ্ধ সেই গ্রন্থ-কবিতাগুলো আজও সপ্রাণ। নিষিদ্ধ হয়েও সেসব প্রসিদ্ধ। 

১৯২২ সালের ৬ জানুয়ারি সে সময়ের বিজলী পত্রিকায় কাজী নজরুল ইসলামের ‘বিদ্রোহী’ কবিতাটি প্রকাশিত হয়। লিখেছিলেন তারও আগে। একটি কবিতার শতবর্ষ পেরিয়ে গেলেও এত আলোচনার কারণ কবিতাটির নাম ‘বিদ্রোহী’। ‘বিদ্রোহী’ শুধু একটি কবিতা নয়, একটি মামুলি শব্দ নয়, এটি একটি ইতিহাস। একটি কবিতা, যার জন্ম হয়েছে হাজার বছরের আয়ু নিয়ে। হয়তো তার চেয়েও বেশি সময় ধরে পাঠকের অন্তরের বিদ্রোহের চেতনাকে জাগিয়ে রাখবে। কখনো বিদ্রোহী কবিতার শব্দের মতো চিরদুর্দম, দুর্বিনীত হতে ইচ্ছে করে, কখনো টর্পেডো, ভাসমান মাইন আবার কখনো তীব্র ঘূর্ণিঝড়ের মতো প্রলয় বাতাস হতে ইচ্ছে করে পাঠক মন। দেখতে দেখতে কবিতাটি শতবর্ষ পেরিয়ে গেছে। অথচ বিদ্রোহী কবিতার আবেদন কমেনি একটুও। ক্রমেই যেন এই কবিতা ক্ষেত্রবিশেষে বেশি প্রাসঙ্গিক হচ্ছে। বিদ্রোহী তুমুল জনপ্রিয় ছিল তাঁর প্রথম প্রকাশের সময় থেকেই।

জনপ্রিয় শব্দটি কেবল আক্ষরিক অর্থে ছিল না, ছিল বাস্তবিক অর্থেই। একই সময়ে প্রায় দুই লাখ লোক কবিতাটি পাঠ করেন। বিদ্রোহী কবিতা ছড়িয়ে পড়ে সর্বত্রই। মানুষ থেকে মানুষে। ইতিহাস ও প্রেক্ষাপট থেকে জানা যায়, কবিতাটি প্রকাশের সাল অর্থাৎ ১৯২২-এর তিন বছর আগে ১৯১৯ সালে কবি প্রথম বিশ^যুদ্ধ থেকে ফিরে আসেন। বসবাস করতে থাকেন কলকাতায়। কবি বুদ্ধদেব বসু বিদ্রোহী সম্পর্কে বলেন, বাংলা সাহিত্যে বিশ শতকের রবীন্দ্র প্রভাব এত সর্বগ্রাসী হয়েছিল, মনে হচ্ছিল, এর বাইরে যাওয়া যাবে না, যতক্ষণ না বিদ্রোহী কবিতার নিশান উড়িয়ে হই হই করে নজরুল এসে হাজির হলেন। সমাজ বদলের জন্য কাজী নজরুল ইসলামের মতো মানুষের সাহসী উচ্চারণের বিদ্রোহী মনোভাব খুব বেশি প্রয়োজন ছিল। তিনি শিখিয়েছেন কীভাবে শির উঁচু করে বাঁচতে হয়। মাথা তুলে দাঁড়াতে হয়। শৃঙ্খল ভাঙার সাহস তাঁর কবিতা জুগিয়ে আসছে। চেতনার বোধোদয় বলতে আমরা যা বুঝি, তা কাজী নজরুল ইসলামের কবিতায় রয়েছে। তাঁর বিদ্রোহী কবিতার লেখনী যেন এক শানিত অস্ত্র। কবিতার প্রতিটি শব্দ যেন প্রতিবাদী বারুদ। পড়লেই দপ করে ভিতরে আগুন জ¦লে ওঠে। বিশ^জুড়েই যেখানে অসাম্য, অস্থিতিশীলতা, অরাজকতা, রক্তপাত, ধর্মের দোহাই দিয়ে অন্য ধর্মের মানুষের প্রতি হিংসা-বিদ্বেষ ছড়ানোর ঘটনা- আমাদের জাতীয় কবি কাজী নজরুল ছিলেন এসব থেকে সম্পূর্ণ মুক্ত, স্বচ্ছ। যাঁর বিদ্রোহ ছিল শাসকের বিরুদ্ধে, শৃঙ্খলের বিরুদ্ধে, কুসংস্কারের বিরুদ্ধে, অসাম্য নীতির বিরুদ্ধে, বর্ণবৈষম্যের বিরুদ্ধে, জাতিগত বিভেদের বিরুদ্ধে, ক্ষমতার অপব্যবহারের বিরুদ্ধে। তবে এমন নয় যে, তাঁর ‘বিদ্রোহী’ কবিতা নিয়েও কোনো সমালোচনা হয়নি। সমালোচনা হয়েছে। অনেকেই ছিলেন সেই দলে। কিন্তু তিনি বাধা ভাঙার পথেই এগিয়েছেন।

যে বাধা আমরা আমাদের সমাজে আজও ভাঙতে পারিনি, যে কুসংস্কার আজও সমাজে প্রভেদ সৃষ্টিতে ব্যস্ত, সেই শৃঙ্খল আমরা না ভাঙতে পারলেও তিনি ভেঙেছিলেন তাঁর কবিতায়, গানে। তাঁর ভাঙার গান কাব্যগ্রন্থের প্রথম কবিতায় লিখেছেন, কারার ঐ লৌহ কপাট/ ভেঙে ফেল কর রে লোপাট/ রক্ত জমাট/ শিকল পুজোর পাষাণ বেদী। তিনি তাঁকে বন্দি করা বা তাঁর মতো হাজার হাজার দেশপ্রেমিক রাজবন্দিকে অথবা গোটা ভারতবাসীকেই ব্রিটিশদের শিকলমুক্ত হওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন। কাজীর কবিতার প্রতিটি শব্দেরই আছে নিজস্ব আগুন। প্রতিটি শব্দই প্রতিবাদ করতে শেখায়। বই নিষিদ্ধ করে তো কবির কলম বন্ধ করা যায় না। কাজী নজরুল ইসলামকেও থামিয়ে রাখতে পারেনি ব্রিটিশদের জুলুম, সমাজের কঠোর সংস্কার, ধর্মে ধর্মে বিরোধ।

তাই তো বায়ান্নর ভাষা আন্দোলন, ঊনসত্তরের গণ আন্দোলন, একাত্তরে মহান মুক্তিযুদ্ধ থেকে সদ্যগত চব্বিশে ছাত্র-জনতার আন্দোলনে দৃপ্তকণ্ঠে উচ্চারিত হয়েছে নজরুলের কবিতা। গান। তাঁর বিদ্রোহী কবিতার বিভিন্ন চরণ। সেজন্যই প্রকাশের শতবর্ষ পেরিয়েও কাজীর ‘বিদ্রোহী’ আজও সমান সমাদৃত, প্রাসঙ্গিক।

 

এই বিভাগের আরও খবর
আমার গোপন নিষিদ্ধ প্রেমিকারা
আমার গোপন নিষিদ্ধ প্রেমিকারা
মা
মা
রবীন্দ্রনাথ ও বাঙালি সমাজ
রবীন্দ্রনাথ ও বাঙালি সমাজ
সাহিত্য পাতায় লেখা পাঠানোর ঠিকানা
সাহিত্য পাতায় লেখা পাঠানোর ঠিকানা
নতজানু পায়রা
নতজানু পায়রা
যদি আবার
যদি আবার
পাঁজরের আধখানা হাড়
পাঁজরের আধখানা হাড়
মেঘমালা
মেঘমালা
দুঃখের সন্ধ্যা, নীরব রাত
দুঃখের সন্ধ্যা, নীরব রাত
হেঁটে চলি আগুনের দিকে
হেঁটে চলি আগুনের দিকে
কবিতার মতো তিনটি লাল গোলাপ
কবিতার মতো তিনটি লাল গোলাপ
বাংলা উপন্যাস, প্রবন্ধ ও সমালোচনার পথিকৃৎ
বাংলা উপন্যাস, প্রবন্ধ ও সমালোচনার পথিকৃৎ
সর্বশেষ খবর
আওয়ামী লীগকে পুনর্বাসনের চেষ্টা করছে অন্তর্বর্তী সরকার : তারেক রহমান
আওয়ামী লীগকে পুনর্বাসনের চেষ্টা করছে অন্তর্বর্তী সরকার : তারেক রহমান

২ মিনিট আগে | জাতীয়

কুতুবদিয়ায় মাছ ধরার সময় আটক দুই নৌকা, মুচলেকায় মুক্ত
কুতুবদিয়ায় মাছ ধরার সময় আটক দুই নৌকা, মুচলেকায় মুক্ত

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চাঁবিপ্রবিতে জিএসটি 'এ' ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা সম্পন্ন
চাঁবিপ্রবিতে জিএসটি 'এ' ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা সম্পন্ন

৫০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ

৫৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

দ্রুত সিদ্ধান্ত না আসলে সারা দেশ থেকে ঢাকা মার্চ : নাহিদ
দ্রুত সিদ্ধান্ত না আসলে সারা দেশ থেকে ঢাকা মার্চ : নাহিদ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘সর্ষের মধ্যে ভূত থাকলে সে ভূত তাড়াবে কে’
‘সর্ষের মধ্যে ভূত থাকলে সে ভূত তাড়াবে কে’

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কর্ণফুলী নদী থেকে ৬ পাচারকারী গ্রেফতার
কর্ণফুলী নদী থেকে ৬ পাচারকারী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিমান সচিবের বাসা থেকে দুই মরদেহ উদ্ধার
বিমান সচিবের বাসা থেকে দুই মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সরকারের বরাদ্দের চাল এখনও পাননি কুতুবদিয়ার নিবন্ধিত জেলেরা
সরকারের বরাদ্দের চাল এখনও পাননি কুতুবদিয়ার নিবন্ধিত জেলেরা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় নিষিদ্ধ পলিথিন জব্দ
বগুড়ায় নিষিদ্ধ পলিথিন জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামায়াত নেতার ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প অনুষ্ঠিত
জামায়াত নেতার ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় মাদকবিরোধী সমাবেশ
গাইবান্ধায় মাদকবিরোধী সমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় সাবেক পিপি কারাগারে
গাইবান্ধায় সাবেক পিপি কারাগারে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগের দুই নেতা গ্রেপ্তার
আওয়ামী লীগের দুই নেতা গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে জমিসংক্রান্ত বিরোধে হামলায় আহত আট, আটক ১০
নোয়াখালীতে জমিসংক্রান্ত বিরোধে হামলায় আহত আট, আটক ১০

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিল গেটস ফাউন্ডেশনের বিলুুপ্তি ২০৪৫ সালে
বিল গেটস ফাউন্ডেশনের বিলুুপ্তি ২০৪৫ সালে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নদীতে গোসলে নেমে কলেজছাত্রের মৃত্যু
নদীতে গোসলে নেমে কলেজছাত্রের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মৌলভীবাজারে পুশইন হওয়া ১৫ বাংলাদেশিকে থানায় হস্তান্তর
মৌলভীবাজারে পুশইন হওয়া ১৫ বাংলাদেশিকে থানায় হস্তান্তর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভাঙ্গায় আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
ভাঙ্গায় আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অটোরিকশার চাপায় বৃদ্ধের মৃত্যু
অটোরিকশার চাপায় বৃদ্ধের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

‘শেখ মুজিবের করা কালো আইনের ১৯ ধারায় আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ হতে পারে’
‘শেখ মুজিবের করা কালো আইনের ১৯ ধারায় আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ হতে পারে’

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতীয় ৭২ নাগরিককে রাখা হয়েছে স্কুল ও বাড়িতে, দেওয়া হচ্ছে রান্না করা খাবার
ভারতীয় ৭২ নাগরিককে রাখা হয়েছে স্কুল ও বাড়িতে, দেওয়া হচ্ছে রান্না করা খাবার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পারভেজ হত্যা মামলায় গ্রেফতার ফারিয়া রিমান্ডে
পারভেজ হত্যা মামলায় গ্রেফতার ফারিয়া রিমান্ডে

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধার
গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুঠিবাড়িতে রবীন্দ্র জন্মজয়ন্তী: দর্শনার্থীদের উপচে পড়া ভিড়, বর্ণিল আয়োজন
কুঠিবাড়িতে রবীন্দ্র জন্মজয়ন্তী: দর্শনার্থীদের উপচে পড়া ভিড়, বর্ণিল আয়োজন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে তিন দিনব্যাপী বিজ্ঞান মেলা
চাঁদপুরে তিন দিনব্যাপী বিজ্ঞান মেলা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নড়াইলে তিন ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
নড়াইলে তিন ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লোকালয়ে উদ্ধার হরিণ বনে অবমুক্ত
লোকালয়ে উদ্ধার হরিণ বনে অবমুক্ত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে কৃষকের ১১ গরু চুরি
বরিশালে কৃষকের ১১ গরু চুরি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের ফ্লাইট সংক্রান্ত জরুরি ঘোষণা
বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের ফ্লাইট সংক্রান্ত জরুরি ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | এভিয়েশন

সর্বাধিক পঠিত
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের বিষয়ে যা জানাল সরকার
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের বিষয়ে যা জানাল সরকার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'
'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার
সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান
‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ
পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ্লাইট সংক্রান্ত জরুরি ঘোষণা বাংলাদেশ বিমানের
ফ্লাইট সংক্রান্ত জরুরি ঘোষণা বাংলাদেশ বিমানের

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা
আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের
ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবি,  উপদেষ্টা মাহফুজের ‘কয়েকটি কথা’
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবি, উপদেষ্টা মাহফুজের ‘কয়েকটি কথা’

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃষ্টির সম্ভাবনা কবে, জানাল আবহাওয়া অফিস
বৃষ্টির সম্ভাবনা কবে, জানাল আবহাওয়া অফিস

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার
গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের
ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ
চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'আমার বিরুদ্ধে কিছু মানুষ জঘন্য মিথ্যাচার ও আক্রমণাত্মক বক্তব্য প্রচার করছে'
'আমার বিরুদ্ধে কিছু মানুষ জঘন্য মিথ্যাচার ও আক্রমণাত্মক বক্তব্য প্রচার করছে'

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমান সচিবের বাসা থেকে দুই মরদেহ উদ্ধার
বিমান সচিবের বাসা থেকে দুই মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ
হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে

২০ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

প্রথম আমেরিকান পোপ রবার্ট প্রেভোস্ট
প্রথম আমেরিকান পোপ রবার্ট প্রেভোস্ট

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজ্যগুলোকে জরুরি অবস্থার পদক্ষেপ নেয়ার নির্দেশ ভারতের
রাজ্যগুলোকে জরুরি অবস্থার পদক্ষেপ নেয়ার নির্দেশ ভারতের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘শেখ মুজিবের করা কালো আইনের ১৯ ধারায় আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ হতে পারে’
‘শেখ মুজিবের করা কালো আইনের ১৯ ধারায় আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ হতে পারে’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত
সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবে জনগণ: মঈন খান
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবে জনগণ: মঈন খান

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাতক্ষীরার সীমান্তে গ্রামবাসীদের মধ্যে আতঙ্ক, সতর্ক বিজিবি
সাতক্ষীরার সীমান্তে গ্রামবাসীদের মধ্যে আতঙ্ক, সতর্ক বিজিবি

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তাপপ্রবাহের সতর্কবার্তা জারি, বাড়তে পারে তীব্রতা
তাপপ্রবাহের সতর্কবার্তা জারি, বাড়তে পারে তীব্রতা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রস্তাবে চার জাতির পিতা
প্রস্তাবে চার জাতির পিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়
হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে
আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়
দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়

মাঠে ময়দানে

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন
আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন

নগর জীবন

ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন
ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার
ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে
তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে

শোবিজ

প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য
প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য

প্রথম পৃষ্ঠা

মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর
মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

মামলার রায় ঘোষণা শুরু
মামলার রায় ঘোষণা শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না
ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে

সম্পাদকীয়

বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই
বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন
সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন

নগর জীবন

আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী

নগর জীবন

ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে
ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে

মাঠে ময়দানে

পলাশের বাড়িতে মাতম
পলাশের বাড়িতে মাতম

পেছনের পৃষ্ঠা

মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়
মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ
বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ

মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন
বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন

নগর জীবন

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে যমুনার সামনে অবস্থান
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে যমুনার সামনে অবস্থান

প্রথম পৃষ্ঠা

আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ
আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

মোহামেডানের দরকার ৪৩
মোহামেডানের দরকার ৪৩

মাঠে ময়দানে