শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০১ আগস্ট, ২০২৫

সেই এক ঘণ্টা

জামান আখতার
প্রিন্ট ভার্সন
সেই এক ঘণ্টা

গল্প

তখন রাত সাড়ে ৮টায় ঢাকা শহরের সব দোকানপাট বন্ধ হয়ে যায়, সরকারি আদেশ মতো।

সিটি শপিং মলের আটতলার সব দোকান ৮টায় দ্রুত বন্ধ করে দিচ্ছে। ক্রেতা-বিক্রেতা সবাই লিফট-সিঁড়ি বেয়ে নেমে শপিং মল ত্যাগ করছে। গ্রাউন্ড ফ্লোরে সিকিউরিটি গেটে সবাই চলে যাওয়ার সহযোগিতা করছে। কাল মার্কেট সাপ্তাহিক বন্ধ।

রাত সাড়ে ৮টা বাজার কিছুক্ষণ আগে ছয়তলা থেকে হন্তদন্ত হয়ে মাস্ক পরা এক স্মার্ট যুবক আশিক লিফটে চড়ে ডোর ক্লোজ বাটম টিপে ঘুরে দাঁড়ালো। দেখলো লিফটের কোনায় কিছু শপিং ব্যাগ হাতে একটু ঘুরে দাঁড়ানো সালোয়ার-কামিজ হিজাব-নেকাব পরা, এক যুবতী।

লিফট নিচে নামতেই সহসা একটা শব্দ করে থেমে গেলো। অন্ধকার হলো লিফট। মেয়েটি আঁতকে উঠে ঘুরে তাকালো

: কী হলো?

অস্ফুট স্বরে আশিক বললো

: কারেন্ট চলে গেলো।

: লোডশেডিং!

: ভয় পাবেন না। জেনারেটর ছাড়লেই লিফট চলবে।

সিঁড়ি বেয়ে সবাই নেমে শপিং মল ত্যাগ করলো। মার্কেট শূন্য। শুধু অন্ধকার লিফটের ভেতরে আটকা পড়ে আছে আশিক ও এক রক্ষণশীল নারী।

আশিক তার মুখের মাস্ক খুলে, মোবাইল লাইট অন করলো। বেশ আলোকিত হলো লিফট। মেয়েটি দু’চোখে ভয়ার্ত আতঙ্কে একটু নড়েচড়ে দাঁড়ালো। আশিক বুঝতে পারলো, মেয়েটি শঙ্কিত, ভীত সন্ত্রস্ত। যেনো তার গলা শুকিয়ে যাচ্ছে এই অন্ধকার বন্দিশালায়। আশিক লিফট ইন্টারকমের বাটম টিপলো।

: হ্যালো। হ্যালো লিফটম্যান। হ্যালো হ্যালো।

আশিক ইনটারকম বক্সে কারো কোনো সাড়াশব্দ পেলো না। সিকিউরিটি রমিজ  শপিং মলের আন্ডার গ্রাউন্ড কার পার্কিং থেকে একজনের গাড়ি বিদায় করছে। লিফটে বন্দি আশিক চিৎকার করে বলছে,

: কে আছেন লিফটের দরজা খোলেন আমরা আটকা পড়েছি।

সিকিউরিটির কানে তখনো আওয়াজ পৌঁছেনি। আশিক লিফটের দরজায় ডান হাতে অনবরত আঘাত করছে আর বলছে।

: আমরা লিফটে আটকা পড়েছি। কে আছেন, জেনারেটর চালু করেন। নয়তো লিফট ভেঙে ফেলবো। ভেঙেই ফেলবো।

আশিকের এই ক্রুদ্ধ-ক্ষুব্ধ আর্তচিৎকারে বিমর্ষ মেয়েটি। শেষ পর্যন্ত ভাগ্যক্রমে সিকিউরিটির কানে আওয়াজ পৌঁছলো। দ্রুত সিকিউরিটি পারসন লিফট ইন্টারকম বাটম টিপে বলেন-

স্যার, স্যার আমি মার্কেট সিকিউরিটির রমিজ।

: আপনাদের লিফটম্যানকে বলেন জেনারেটর চালু করতে।

: স্যার লিফটম্যান করিম ভাই তো সন্ধ্যাবেলা বাইত চইলা গেছে।

: তাহলে আপনিই তাড়াতাড়ি জেনারেটর চালু করার ব্যবস্থা করেন।

: কেমনে চালু করুম স্যার সারা দিন তিনবার কারেন্ট গেছে। জেনারেটরে তেল নাই।

: লিফটের চাবি নিয়ে, আপনি লিফট ফ্লোর লেভেলে এনে দরজা খুলে আমাদের দু’জনকে বের করেন।

: স্যার লিফটের চাবি তো লিফটম্যান করিম ভাইয়ের কাছে থাকে। যাইবার সময় কইলো, মার্কেট বন্ধ হইলে, লিফটের কারেন্ট পাওয়ার যেন আমি অফ কইরা দিই।

আপনার করিম ভাইকে ফোন করে লিফটের চাবি নিয়ে আসতে বলেন।

: আইচ্ছা, ফোন দিতাছি স্যার। চিন্তা কইরেন না।

আশিক লক্ষ্য করলো মেয়েটি গরমে ঘামছে। আশিক নিজের মনেই বললো,

: উহ্! এই গরমে টিকবো কী করে?

মেয়েটি আঁতকে উঠলো

: এ্যাঁ! তবে?

লিফটের ইন্টারকম বেজে উঠলো। আশিক দ্রুত ঘুরে তাকালো লিফট সাউন্ড বক্সের দিকে।

: হ্যাঁ, করিম মিয়া আসছেন তো?

সিকিউরিটি রমিজ বললেন-

: না স্যার। ম্যালা চেষ্টা করলাম, করিম ভাইয়ের মোবাইল বন্ধ।

আশিক উদ্বিগ্ন স্বরে বললো

-হোয়াট!

শব্দ শুনে মেয়েটি আচমকা বলে উঠলো

হে আল্লাহ, এখন উপায়!

রমিজ মিয়া বললেন,

আল্লাহ ভরসা। এক ঘণ্টার মধ্যেই কারেন্ট চইলা আসবো। তারপরেও আমি বিদ্যুৎ অফিসে খবর লইতাছি।

আশিকের মোবাইল আলোয় কী অ™ু¢ত ঐন্দ্রজালিক অন্ধকার! লিফটের চার দেয়ালের ভেতরে চৈত্রদাহে পুড়ছে, দু’জন অচেনা-অজানা যুবক, যুবনারী।

এক ঘণ্টার লোডশেডিং হলে বিদ্যুৎ আসতে এখনো চল্লিশ মিনিট বাকি। কতকক্ষণ আর লিফটে দাঁড়িয়ে থাকা যায়। মেয়েটি শপিং ব্যাগগুলো নিয়ে  বসে পড়লো। আশিকও বসে লম্বা করে পা মেলে দিলো। আশিক লক্ষ্য করলো মেয়েটি শপিং ব্যাগ থেকে একটি পণ্য প্যাকেট বোর্ড ছিঁড়ে হাত পাখা করে বাতাস নিচ্ছে তার গায়ে। গরমে হিজাব-নেকাব ভিজে একাকার। আশিক তার কাঁধে ঝুলানো লেদার সাইড ব্যাগ থেকে মিনারেল ওয়াটারের বোতলটা বের করে মেয়েটির দিকে এগিয়ে দিলো। মেয়েটি হাত বাড়িয়েও কী যেন ভেবে হাতটা সরিয়ে নিলো। আশিক ব্যাপারটা বুঝে বোতলের কর্ক খুলে সামান্য পানি নিজে মুখে ঢেলে নিলো। মেয়েটির মনে যেনো একটা বিশ্বাসের আভাস ফুটে উঠলো অজানা যুবকের প্রতি। এবার মেয়েটি হাত বাড়িয়ে মিনারেল বোতলটি ধরতেই চমকে উঠলো আশিকের হাতের আঙুল ফেটে রক্ত ঝরে পড়া দেখে। মেয়েটি পানির বোতলটা লিফটের ফ্লোরে রেখে দ্রুত তার মুখে আবৃত সাদা নেকাবটা টান দিয়ে খুলে আশিকের রক্ত ঝরা আঙুলে পেঁচিয়ে দিতে উদ্যত হলে, আশিক হাত সরিয়ে নিয়ে বিনয়ের সুরে বলে-

: য়ু হু। আগে আপনার গলাটা ভিজিয়ে নিন।

মেয়েটি বোতল তুলে ঢক ঢক করে পানি পান করে নেকাব দিয়ে আশিকের রক্ত ঝরা আঙুল পেঁচিয়ে বেঁধে দিলো। আশিক এক অনন্যা সুন্দরী নারীর রূপে অভিভূত হলো। সহসা একটা নিষ্পাপ সুন্দর যেনো আশিকের মনকে এই বন্দিত্বের কথা ভুলিয়ে দিলো। মেয়েটিকে বললো

: আমি আশিক। আপনি?

: নাজমা!

: তো-এতো প্যাকেট, কী শপিং করলেন?

: গায়ে হলুদের কিছু সামগ্রী।

: ও! আপনার গায়ে হলুদ?

: জ্বি না। ছোট বোন সূচনার কাল হলুদ সন্ধ্যা।

: তো- সাথে কেউ আসেনি?

: বাবা নেই। মা  বৃদ্ধা। বেশি হাঁটাচলার ঝুঁকি নিতে পারেন না।

: সূচনা?

: সামান্য ক’টা আইটেম, ভাবলাম একাই পারবো।

: আপনার হাসবেন্ড?

: জি!

নাজমা আঁতকে উঠলো। আশিক বললো

: চমকে উঠলেন যে!

: এমনি।

: না বলছিলাম, ছোট বোনের বিয়ে আপনার হাসবেন্ডকে নিয়ে-

: নেই।

: নেই, মানে ছোটবোনকে বিয়ে দিয়ে তারপর...

: বিয়ে, ঘর সংসার এসব নিয়ে আর ভাবছি না।

: কেন?

: ব্যাপারটা কোথায় যেনো একটু কমপ্লিকেটেড মনে হচ্ছে। তাহলে কি আপনার হাসবেন্ড

ছিলো।

: তো এখন উনি-

আশিক লক্ষ্য করলো, নাজমার চোখ ভিজে যাচ্ছে। যেনো জীবনের কোনো একটা অতৃপ্ত গল্প লুকোবার আপ্রাণ চেষ্টা করছে নাজমা। সহসা আশিকের মোবাইল বেজে উঠলো। রিসিভ করলো।

: হ্যালো মা। এই তো একটা জায়গায়। কারেন্ট আসলেই চলে আসবো। জি। জি মা।

আশিক মোবাইল বন্ধ করলো।

: বিপদে আছেন, মাকে বুঝতে না দিয়ে ভালোই করেছেন। আমার মা আর সূচনা হয়তো আমাকে ফোন দিয়ে পাচ্ছে না।

: সঙ্গে মোবাইল আনেননি।

: চার্জ নেই।

: আমার আবার ব্যালেন্স নেই। নইলে এটা দিয়ে বাসায় ম্যাসেজ দিতে পারতেন। একটা ইমারজেন্সি ব্যালেন্স নেবো, সেটাও ভার্সিটিতে নেওয়া হয়ে গেছে দুপুরে।

মার্কেটে একটা জরুরি কিছু কিনতে এসে আটকে গেলাম।

 

নাজমা ঘড়ি দেখছে বারবার আর বোর্ড পেপার দিয়ে বাতাস করছে। লিফটের ইন্টারকম বক্স থেকে সিকিউরিটি রমিজ মিয়ার কণ্ঠ ভেসে আসলো

: স্যার, বিদ্যুৎ অফিসে ফোন করছিলাম। বললো এক ঘণ্টা সময়ের মধ্যেই কারেন্ট আসবে। আর মাত্র পনেরো বিশ-মিনিট ধৈর্য ধইরা ম্যাম সাবরে লইয়া অপেক্ষা করেন স্যার।

: আচ্ছা, আপনি কিন্তু লিফটের কাছেই থাকবেন।

: জি স্যার।

নাজমা চুপচাপ বসেছিলো। আশিক আবার আলাপের মধ্যে নাজমার এই বিব্রতকর পরিস্থিতি থেকে মনটা একটু আলাদা করতে চেষ্টা করছে।

: ও হ্যাঁ, যে কথা বলছিলাম, আপত্তি যদি না থাকে, তাহলে আপনার জীবনের গল্পটা।

: আমার জীবনের কোনো গল্প নেই।

: নেই। তবু ছিলো।

: রাহাত ছিলো বাবার বন্ধুর ছেলে। আমি লালমাটিয়া ওমেনস কলেজ থেকে দু’বছর আগে এইচএসসি পাস করেছি। বাবা বললেন বিয়ে করো। ছেলে ঠিক। স্বামীর ঘরে থেকেই লেখাপড়া চালিয়ে যেতে অসুবিধা হবে না।

: তারপর?

: রাহাতের সঙ্গে আমার বিয়ে হলো। ধানমন্ডির বড় লোক স্বামীর ঘর সংসার পেলাম। কিন্তু

: কিন্তু?

: রাহাত বিয়ের দিন থেকেই পৃথক পালঙ্কে আমাকে রেখে ওর স্বপ্নের সাথীর সঙ্গে কথা বলতো। আমাকে বুঝাতো, ওর ইচ্ছের বিরুদ্ধে আমার জীবনে আসতে বাধ্য হয়েছে। রাহাতের জীবন এলোমেলো হয়ে গেলো। ব্যবসায় মন বসতো না। রাত করে বাড়ি ফিরতো।

নাজমা ডান হাত দিয়ে চোখ মুছলো।

আশিক বললো

: আচ্ছা, পরিবারের অভিভাবক কেউ কি জানতেন না-রাহাতের জীবনে একটা নিজের স্বপ্ন ছিলো।

: না। জানতেন না।

: কিন্তু রাহাতের তো বলা উচিত ছিলো, সবাইকে তার স্বপ্নের কথা। এটা তো খুবই জরুরি দায়িত্ব ছিল।

: উচিত ছিলো। বিশ্বাস করুন দুটি মাস রাহাতের অবজ্ঞা-অবহেলা সব সহ্য করে ওকে একটি কথাই বুঝাতে চেয়েছি, যেখানে ভালোবাসা নেই, সুখ নেই, সেই প্রাচুর্য পালঙ্কে শুয়ে আমি নিঃশ্বাস নিতে পারছিলাম না।-

নাজমা আবার চোখ মুছলো। আশিক বললো

: তারপর, তারপর কী হলো?

: আমি চাইনি ধনাঢ্য পরিবারের একমাত্র সন্তান রাহাত চৌধুরীর দাম্পত্য কলহে একটা অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটুক। আর মিডিয়ার লোক এই সুযোগ নিয়ে সারা দেশে একটা নোংরা নিউজ ভাইরাল করে ওই পরিবার আর আমার বাবাকে বিব্রত অসম্মানিত করার সুযোগ পাক।

রাহাতের ইচ্ছে, সবার সম্মতি নিয়ে দুই পরিবার সমঝোতা করে রাহাতের সঙ্গে আমার ডিভোর্স হয়ে গেলো।

বিস্মিত আশিক বললো

: ডিভোর্স?

: একটা প্রাইভেট কোম্পানিতে চাকরি নিলাম গ্র্যাজুয়েশন কমপ্লিট করলাম। সূচনাকে এইচএসসি পাস করিয়ে ওর পছন্দের ছেলের সঙ্গে বিয়ের আয়োজন করলাম।

:  Lovely sister.

: ভাবছি, সূচনাকে বিয়ে দিয়ে বিদেশে চলে যাবো।

আশিক এবার একটু বিনম্র সান্ত্বনার কণ্ঠে বললেন-

: দেখুন নাজমা, সমুদ্রে অনেক ঢেউ ওঠে, তীরে এসে মিলে যায়। তারপরও ঢেউ আসে।

: প্রকৃতির মতো সব জীবন তো আর এক হয় না। এই যে লিফটের চার দেয়ালের অন্ধকারে বন্দি হয়ে আছি। বিদ্যুৎ এলেই বেরিয়ে যাবো। কিন্তু মানুষের জীবনে কখনো এমন কঠিন পরিস্থিতি আসে, যার চার দেয়াল থেকে বেরিয়ে যাওয়া বড় কঠিন। নির্মম কঠিন।

নাজমা এবার সশব্দে কেঁদে ফেলল।

সহসা বিদ্যুৎ চলে আসলো।

আশিক উঠে দাঁড়ালো।

উঠুন নাজমা। আলো চলে এসেছে।

নাজমা উঠে প্যাকেটগুলো হাতে তুলে নিলে গ্রাউন্ড ফ্লোর বাটম চাপ দিলো আশিক।

গ্রাউন্ড ফ্লোরে এসে লিফটের দরজা খুলে যেতেই আশিক নাজমা বেরিয়ে আসলো। লিফটম্যান রমিজ ছুটে সামনে এসে বললেন

: স্যার, আপনারা ঠিক আছেন তো?

 ক্ষিপ্ত আশিক মেজাজ হারিয়ে লিফটম্যানের প্রতি ক্ষুদ্ধ প্রতিক্রিয়া প্রকাশ করে। তাকে নিবৃত্ত করেন সিকিউরিটির লোকটি। এর মধ্যে উৎসুক জনতার একটা জটলা জমে ওঠে।

জটলা ঠেলে বেরিয়ে এসে আশিক ঘুরে নাজমাকে খুঁজলো।

আশপাশে কোথাও সে নেই।

আশিক তার হাতে পেঁচানো সাদা নেকাবটা এক নজর দেখে শপিং মল থেকে দ্রুত বেরিয়ে বাইরে এসে নাজমাকে চারদিকে খুঁজলো। না, নেই।

একটা দীর্ঘশ্বাস ছাড়লো আশিক। এক ঘণ্টার সহবন্দি তরুণীর ঐন্দ্রজালিক অন্ধকারের কাব্যময় স্মৃতিগুলো ভেসে উঠলো আশিকের বিষণ্ন চোখে।

এই বিভাগের আরও খবর
মানুষের প্রিয় চোখ
মানুষের প্রিয় চোখ
নিঃসঙ্গতার আড়ালে
নিঃসঙ্গতার আড়ালে
রবীন্দ্র ছোটগল্পে - নদী ও বর্ষাবন্দনা
রবীন্দ্র ছোটগল্পে - নদী ও বর্ষাবন্দনা
বেগানা নগর
বেগানা নগর
মেঘের চিঠি
মেঘের চিঠি
ওটা প্রেম ছিল
ওটা প্রেম ছিল
প্রেম উপাখ্যান
প্রেম উপাখ্যান
দেয়াল
দেয়াল
স্বপ্নের বন্দরে
স্বপ্নের বন্দরে
গুঁটে ধোঁয়া
গুঁটে ধোঁয়া
শব্দে আঁকা দিনগুলো
শব্দে আঁকা দিনগুলো
নিজস্ব দর্পণে নার্সিসাস
নিজস্ব দর্পণে নার্সিসাস
সর্বশেষ খবর
৫ আগস্টের মধ্যে শহীদ ও আহতদের রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি দিতে হবে: জোনায়েদ সাকি
৫ আগস্টের মধ্যে শহীদ ও আহতদের রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি দিতে হবে: জোনায়েদ সাকি

১ মিনিট আগে | রাজনীতি

সিলেটে সড়ক দুর্ঘটনায় যুবক নিহত
সিলেটে সড়ক দুর্ঘটনায় যুবক নিহত

৬ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

কুড়িগ্রামে বিজিবি কর্তৃক বিপুল পরিমাণ মাদক উদ্ধার
কুড়িগ্রামে বিজিবি কর্তৃক বিপুল পরিমাণ মাদক উদ্ধার

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সন্তান ভিডিও আপলোড করলে জানতে পারবে মা-বাবা
সন্তান ভিডিও আপলোড করলে জানতে পারবে মা-বাবা

১৭ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চট্টগ্রামে ট্রেনের যাত্রা বাতিল, যাত্রীদের বিক্ষোভ
চট্টগ্রামে ট্রেনের যাত্রা বাতিল, যাত্রীদের বিক্ষোভ

১৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে বিশ্ব রেঞ্জার দিবস পালিত
চট্টগ্রামে বিশ্ব রেঞ্জার দিবস পালিত

২১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

দিনাজপুরে বিদেশি ফল চাষে সফলতা
দিনাজপুরে বিদেশি ফল চাষে সফলতা

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এআই প্রযুক্তির মাধ্যমে বয়স শনাক্ত করবে ইউটিউব
এআই প্রযুক্তির মাধ্যমে বয়স শনাক্ত করবে ইউটিউব

২৪ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চিকিৎসাধীন সাংবাদিক কাদের গনিকে দেখতে হাসপাতালে পেশাজীবী পরিষদের নেতৃবৃন্দ
চিকিৎসাধীন সাংবাদিক কাদের গনিকে দেখতে হাসপাতালে পেশাজীবী পরিষদের নেতৃবৃন্দ

২৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

ছাগল খেয়ে ফেলায় অজগরকে পিটিয়ে মারল গ্রামবাসী
ছাগল খেয়ে ফেলায় অজগরকে পিটিয়ে মারল গ্রামবাসী

৩৪ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

বর্ষায় সুস্থ থাকতে খেতে হবে যেসব প্রোটিনসমৃদ্ধ খাবার
বর্ষায় সুস্থ থাকতে খেতে হবে যেসব প্রোটিনসমৃদ্ধ খাবার

৩৫ মিনিট আগে | জীবন ধারা

মুখের দুর্গন্ধ এড়াতে যা করবেন
মুখের দুর্গন্ধ এড়াতে যা করবেন

৪২ মিনিট আগে | জীবন ধারা

নবীনগরে এক ব্যক্তির আত্মহত্যার অভিযোগ
নবীনগরে এক ব্যক্তির আত্মহত্যার অভিযোগ

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

১২ বছর বয়সে পদক জিতে চীনা সাঁতারুর রেকর্ড
১২ বছর বয়সে পদক জিতে চীনা সাঁতারুর রেকর্ড

৪৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বাসের ধাক্কায় ভ্যানচালক নিহত
বাসের ধাক্কায় ভ্যানচালক নিহত

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ডেঙ্গু-চিকুনগুনিয়া কি একসঙ্গে হতে পারে
ডেঙ্গু-চিকুনগুনিয়া কি একসঙ্গে হতে পারে

৪৯ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

মঙ্গলের হিমবাহ মূলত বিশুদ্ধ পানির বরফ, বলছে নতুন গবেষণা
মঙ্গলের হিমবাহ মূলত বিশুদ্ধ পানির বরফ, বলছে নতুন গবেষণা

৪৯ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

'মুক্তি তখনই চূড়ান্ত হবে যখন আওয়ামী লীগকে রাজনৈতিকভাবে নিশ্চিহ্ন করতে পারব'
'মুক্তি তখনই চূড়ান্ত হবে যখন আওয়ামী লীগকে রাজনৈতিকভাবে নিশ্চিহ্ন করতে পারব'

৫৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

ডায়াবেটিস রোগীর কাঁধে ব্যথা
ডায়াবেটিস রোগীর কাঁধে ব্যথা

৫৫ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

গুলশানে চাঁদাবাজি : কেন্দ্রীয় নেতাদের কেউ জড়িত কিনা জানতে তদন্ত চলছে
গুলশানে চাঁদাবাজি : কেন্দ্রীয় নেতাদের কেউ জড়িত কিনা জানতে তদন্ত চলছে

৫৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

পানিসম্পদ ব্যবস্থাপনায় দ্বিপাক্ষিক সহযোগিতা আরও জোরদার করবে বাংলাদেশ-চীন
পানিসম্পদ ব্যবস্থাপনায় দ্বিপাক্ষিক সহযোগিতা আরও জোরদার করবে বাংলাদেশ-চীন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ আগস্ট গণঅভ্যুত্থান না হলে স্বাধীনভাবে সভা-সমাবেশ করতে পারতাম না : দুলু
৫ আগস্ট গণঅভ্যুত্থান না হলে স্বাধীনভাবে সভা-সমাবেশ করতে পারতাম না : দুলু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামালপুরে নারীদের তিন দিনব্যাপী কেক তৈরির প্রশিক্ষণ কর্মশালা
জামালপুরে নারীদের তিন দিনব্যাপী কেক তৈরির প্রশিক্ষণ কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুড়িগ্রামে ২৫০ জিপিএ-৫ প্রাপ্ত শিক্ষার্থীকে ছাত্রশিবিরের সংবর্ধনা
কুড়িগ্রামে ২৫০ জিপিএ-৫ প্রাপ্ত শিক্ষার্থীকে ছাত্রশিবিরের সংবর্ধনা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জিম্বাবুয়েকে গুঁড়িয়ে দিল নিউজিল্যান্ড
জিম্বাবুয়েকে গুঁড়িয়ে দিল নিউজিল্যান্ড

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের এক সিদ্ধান্তেই পিছু হটল ভারত, সামনে বিপদ?
ট্রাম্পের এক সিদ্ধান্তেই পিছু হটল ভারত, সামনে বিপদ?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রিমান্ড শেষে কারাগারে সাবেক স্বরাষ্ট্র সচিব জাহাংগীর
রিমান্ড শেষে কারাগারে সাবেক স্বরাষ্ট্র সচিব জাহাংগীর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তুরস্কে রেকর্ড গড়ে গ্যালাতাসারাইয়ে নাইজেরিয়ান গোলমেশিন
তুরস্কে রেকর্ড গড়ে গ্যালাতাসারাইয়ে নাইজেরিয়ান গোলমেশিন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় কাবাডিতে পদ্মা অঞ্চলের চ্যাম্পিয়ন বগুড়ার দল
জাতীয় কাবাডিতে পদ্মা অঞ্চলের চ্যাম্পিয়ন বগুড়ার দল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মামার বাড়ি থেকে ফেরার পথে নিখোঁজ ২ বোন
মামার বাড়ি থেকে ফেরার পথে নিখোঁজ ২ বোন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
আওয়ামী ক্যাডারদের প্রশিক্ষণ দেওয়া কে এই মেজর সাদিক?
আওয়ামী ক্যাডারদের প্রশিক্ষণ দেওয়া কে এই মেজর সাদিক?

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক কমিয়ে ২০ শতাংশ
বাংলাদেশের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক কমিয়ে ২০ শতাংশ

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কোন দেশে কত শুল্ক বসালেন ট্রাম্প
কোন দেশে কত শুল্ক বসালেন ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইলস্টোনের পাশে অবৈধ দোকানে অতিরিক্ত দামে পণ্য বিক্রি, ডিএনসিসির অভিযান
মাইলস্টোনের পাশে অবৈধ দোকানে অতিরিক্ত দামে পণ্য বিক্রি, ডিএনসিসির অভিযান

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মতিঝিলে সমন্বয়ক পরিচয়ে ভবন দখলের চেষ্টা
মতিঝিলে সমন্বয়ক পরিচয়ে ভবন দখলের চেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিনি ক্ষুধার্ত শিশুর প্রতি ইসরায়েলি নির্মমতা নিয়ে মুখ খুললেন মার্কিন সেনা কর্মকর্তা
ফিলিস্তিনি ক্ষুধার্ত শিশুর প্রতি ইসরায়েলি নির্মমতা নিয়ে মুখ খুললেন মার্কিন সেনা কর্মকর্তা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানের ঘাড়ে ৫০ হাজার কোটির বোঝা
বিমানের ঘাড়ে ৫০ হাজার কোটির বোঝা

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মাঠে নামার আগেই আলোচনায় মিচেল
মাঠে নামার আগেই আলোচনায় মিচেল

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৫০ লাখ টাকা চাঁদাবাজি : পলাতক ছাত্রনেতা জানে আলম অপু গ্রেফতার
৫০ লাখ টাকা চাঁদাবাজি : পলাতক ছাত্রনেতা জানে আলম অপু গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ কূটনৈতিক বিজয় : প্রধান উপদেষ্টা
এটি বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ কূটনৈতিক বিজয় : প্রধান উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের হুমকির পরই রাশিয়া থেকে তেল ক্রয় স্থগিত করেছে ভারত
ট্রাম্পের হুমকির পরই রাশিয়া থেকে তেল ক্রয় স্থগিত করেছে ভারত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরকীয়ার সন্দেহে প্রভাষক স্ত্রীকে গলা কেটে হত্যা করলেন স্বামী
পরকীয়ার সন্দেহে প্রভাষক স্ত্রীকে গলা কেটে হত্যা করলেন স্বামী

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ-আওয়ামী লীগের ‘গোপন বৈঠক’
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ-আওয়ামী লীগের ‘গোপন বৈঠক’

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১০ দিন ধরে ইসরায়েলের নানা স্থানে রহস্যময় আগুন-বিস্ফোরণ
১০ দিন ধরে ইসরায়েলের নানা স্থানে রহস্যময় আগুন-বিস্ফোরণ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেনজীরের ডক্টরেট ডিগ্রি স্থগিত করল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
বেনজীরের ডক্টরেট ডিগ্রি স্থগিত করল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের আবাবিল ড্রোন : মার্কিন নিষেধাজ্ঞার কবলে ৫ প্রতিষ্ঠান
ইরানের আবাবিল ড্রোন : মার্কিন নিষেধাজ্ঞার কবলে ৫ প্রতিষ্ঠান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ১০ দিন ভারী বর্ষণের আভাস
টানা ১০ দিন ভারী বর্ষণের আভাস

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশটা তোমার বাপের নাকি’ গেয়ে পালিয়ে থাকতে হয়েছিল মৌসুমীকে
‘দেশটা তোমার বাপের নাকি’ গেয়ে পালিয়ে থাকতে হয়েছিল মৌসুমীকে

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নিউইয়র্ক পুলিশে মরণোত্তর পদোন্নতি পেলেন গুলিতে নিহত বাংলাদেশি দিদারুল
নিউইয়র্ক পুলিশে মরণোত্তর পদোন্নতি পেলেন গুলিতে নিহত বাংলাদেশি দিদারুল

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিথ্যা মামলা ও মব সন্ত্রাস অন্তর্বর্তী সরকারের আমলে সবচেয়ে দুর্ভাগ্যজনক ঘটনা : আইন উপদেষ্টা
মিথ্যা মামলা ও মব সন্ত্রাস অন্তর্বর্তী সরকারের আমলে সবচেয়ে দুর্ভাগ্যজনক ঘটনা : আইন উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চার দশক পর জানলেন স্ত্রীর গর্ভের ৫ সন্তানের বাবা নন তিনি, অতঃপর..!
চার দশক পর জানলেন স্ত্রীর গর্ভের ৫ সন্তানের বাবা নন তিনি, অতঃপর..!

৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

জার্মান টিকটকার নোয়েল রবিনসন ভারতে আটক
জার্মান টিকটকার নোয়েল রবিনসন ভারতে আটক

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শুল্ক কার্যকরের তারিখ পেছালেন ট্রাম্প
শুল্ক কার্যকরের তারিখ পেছালেন ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কলকাতায় ৮ দিনের রিমান্ডে বাংলাদেশি মডেল শান্তা
কলকাতায় ৮ দিনের রিমান্ডে বাংলাদেশি মডেল শান্তা

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তেলের গন্ধে বদলাচ্ছে বন্ধুত্ব: ভারতকে ফেলে পাকিস্তানে ঝুঁকছেন ট্রাম্প
তেলের গন্ধে বদলাচ্ছে বন্ধুত্ব: ভারতকে ফেলে পাকিস্তানে ঝুঁকছেন ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কিশোরী ধর্ষণে যুবকের যাবজ্জীবন, সন্তানের ভরণপোষণের নির্দেশ
কিশোরী ধর্ষণে যুবকের যাবজ্জীবন, সন্তানের ভরণপোষণের নির্দেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হওয়ার পথে কোনো বাধা দেখছি না : নজরুল ইসলাম
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হওয়ার পথে কোনো বাধা দেখছি না : নজরুল ইসলাম

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জুলাই মাসের ৩০ দিনে রেমিট্যান্স প্রবাহ ৩২ শতাংশ বৃদ্ধি
জুলাই মাসের ৩০ দিনে রেমিট্যান্স প্রবাহ ৩২ শতাংশ বৃদ্ধি

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আরও পাঁচদিন ভারী বৃষ্টি হতে পারে
আরও পাঁচদিন ভারী বৃষ্টি হতে পারে

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বেড়েছে সবজি-মুরগির দাম
বেড়েছে সবজি-মুরগির দাম

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
একীভূত হবে ২০ ব্যাংক
একীভূত হবে ২০ ব্যাংক

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝালকাঠিতে দুই সমন্বয়ক জনতার হাতে আটক
ঝালকাঠিতে দুই সমন্বয়ক জনতার হাতে আটক

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলিশ যেন বিলাসী পণ্য
ইলিশ যেন বিলাসী পণ্য

নগর জীবন

শিবিরের ডিরেকশনে জুলাই অভ্যুত্থান হয়নি
শিবিরের ডিরেকশনে জুলাই অভ্যুত্থান হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

সৌন্দর্য হারাচ্ছে কক্সবাজার
সৌন্দর্য হারাচ্ছে কক্সবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ব্যাংক ধ্বংসের কারিগর এস আলমের লাঠিয়াল
ব্যাংক ধ্বংসের কারিগর এস আলমের লাঠিয়াল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগামী সরকার হবে ঐকমত্যের
আগামী সরকার হবে ঐকমত্যের

প্রথম পৃষ্ঠা

নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ-আওয়ামী লীগের ‘গোপন বৈঠক’
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ-আওয়ামী লীগের ‘গোপন বৈঠক’

প্রথম পৃষ্ঠা

শাস্তি বাড়ছে শেয়ার কারসাজিতে
শাস্তি বাড়ছে শেয়ার কারসাজিতে

পেছনের পৃষ্ঠা

থানাই হোক ন্যায়বিচারের প্রথম ঠিকানা
থানাই হোক ন্যায়বিচারের প্রথম ঠিকানা

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে নামার আগেই আলোচনায় মিচেল
মাঠে নামার আগেই আলোচনায় মিচেল

মাঠে ময়দানে

আবারও প্রেসিডেন্ট পদে লড়বেন কমলা
আবারও প্রেসিডেন্ট পদে লড়বেন কমলা

প্রথম পৃষ্ঠা

মাটি খুঁড়ে মিলল চুরি হওয়া ১১ লাখ টাকা
মাটি খুঁড়ে মিলল চুরি হওয়া ১১ লাখ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাই সনদের দাবিতে শাহবাগ অবরোধ, তীব্র যানজটে দুর্ভোগ
জুলাই সনদের দাবিতে শাহবাগ অবরোধ, তীব্র যানজটে দুর্ভোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

‘কালের যাত্রার ধ্বনি শুনিতে কি পাও’
‘কালের যাত্রার ধ্বনি শুনিতে কি পাও’

সম্পাদকীয়

নির্বাচনের তারিখ শিগগিরই
নির্বাচনের তারিখ শিগগিরই

প্রথম পৃষ্ঠা

গাজায় ত্রাণ নিতে গিয়ে গুলি, নিহত ৩০
গাজায় ত্রাণ নিতে গিয়ে গুলি, নিহত ৩০

পূর্ব-পশ্চিম

ইজিবাইক চালক ও শিক্ষার্থী হত্যা ফাঁসি সাত, যাবজ্জীবন দুজনের
ইজিবাইক চালক ও শিক্ষার্থী হত্যা ফাঁসি সাত, যাবজ্জীবন দুজনের

দেশগ্রাম

প্রিমিয়ার হকি লিগ তাহলে হচ্ছে না!
প্রিমিয়ার হকি লিগ তাহলে হচ্ছে না!

মাঠে ময়দানে

জি এম কাদেরের কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞা
জি এম কাদেরের কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রোটিয়াদের কাছে যুবাদের হার
প্রোটিয়াদের কাছে যুবাদের হার

মাঠে ময়দানে

সালাউদ্দিনের চুক্তির মেয়াদ বাড়ল
সালাউদ্দিনের চুক্তির মেয়াদ বাড়ল

মাঠে ময়দানে

জয়িতারূপে তানিয়া বৃষ্টি
জয়িতারূপে তানিয়া বৃষ্টি

শোবিজ

কাজী শুভ-মিলন যখন ‘বন্ধু’
কাজী শুভ-মিলন যখন ‘বন্ধু’

শোবিজ

ডালাস চলচ্চিত্র উৎসবে মোশাররফ-জুঁইয়ের ‘আবর্ত’
ডালাস চলচ্চিত্র উৎসবে মোশাররফ-জুঁইয়ের ‘আবর্ত’

শোবিজ

লিগ কাপে মেসিদের শুভযাত্রা
লিগ কাপে মেসিদের শুভযাত্রা

মাঠে ময়দানে

২০ শতাংশের আশপাশেই থাকছে ট্রাম্পের শুল্ক
২০ শতাংশের আশপাশেই থাকছে ট্রাম্পের শুল্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়ার কণ্ঠ নকল করে চাঁদাবাজি
খালেদা জিয়ার কণ্ঠ নকল করে চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

লাওসে এবার চূড়ান্ত পর্বের স্বপ্ন আফঈদাদের
লাওসে এবার চূড়ান্ত পর্বের স্বপ্ন আফঈদাদের

মাঠে ময়দানে