শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৬ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯

মিউসো আফ্রো-ব্রাজিল যেন শিকড়ের সন্ধান

লাকী আক্তার
প্রিন্ট ভার্সন
মিউসো আফ্রো-ব্রাজিল যেন শিকড়ের সন্ধান

পৃথিবীর বিখ্যাত জাদুঘরগুলোর মধ্যে অন্যতম, আফ্রো-ব্রাজিলিয়ান জাদুঘরে গিয়েছিলাম ২০১৮ সালের ১৭ নভেম্বর। দীর্ঘ দুই দশকের গবেষণায় এই জাদুঘরের প্রতিটি পরতে পরতে ছড়িয়ে আছে ব্রাজিলের কালো মানুষদের ইতিহাস, ঐতিহ্য আর সংস্কৃতির কথা। কয়েক শতাব্দীর ইতিহাসের সঙ্গে বর্তমানকে তুলে ধরা এই জাদুঘর ঘুরে বেড়ানোর পর মনে হয়েছে, এ যেন ব্রাজিলের সভ্যতা এবং সংস্কৃতিতে আফ্রিকান শিকড়ের সন্ধান।  সাও পাওলো শহরের অন্যতম প্রধান ইবিরাপুরা পার্কে মিউসো আফ্রো-ব্রাজিল জাদুঘর অবস্থিত। এটি মূলত সাও পাওলো রাজ্যের সংস্কৃতি সচিবালয় দ্বারা পরিচালিত একটি পাবলিক প্রতিষ্ঠান এবং মিউসো আফ্রো-ব্রাজিল অ্যাসোসিয়েশন দ্বারা পরিচালিত একটি জাদুঘর।

২০০৪ সালে মিউসো আফ্রো-ব্রাজিল প্রতিষ্ঠিত হয়। মূলত বাহিয়ার বিখ্যাত ভিজুয়াল শিল্পী ইমানোলো আরাউজোর ব্যক্তিগত সংগ্রহ থেকে এই জাদুঘরের সূচনা। তখন থেকেই তিনি এই জাদুঘরের দায়িত্বে রয়েছেন। জাদুঘরের সংগ্রহশালাটি বিভিন্ন ভাগে বিভক্ত : আফ্রিকার শ্রম, দাসত্ব, পবিত্র ও অপবিত্র ধারণা, আফ্রো-ব্রাজিলিয়ান ধর্ম, ইতিহাস ও স্মৃতি এবং শিল্প। মূলত আফ্রিকান-ব্রাজিলীয় বিভিন্ন বিষয় অধ্যয়ন এবং প্রচার করার লক্ষ্যে এ জাদুঘর কাজ করে। এখানে ১৫ শতক থেকে বর্তমান সময় পর্যন্ত প্রায় ৬ হাজার ধরনের চিত্র, ভাস্কর্য, ছবি, নথি, সংরক্ষণ করা রয়েছে। এ জাদুঘরকে বিবেচনা করা হয় আফ্রো-আমেরিকান ঐতিহ্যের বৃহত্তম সংগ্রহশালা হিসেবে। জাদুঘরের আওতাধীন বিভিন্ন ধরনের সাংস্কৃতিক কার্যক্রম পরিচালনা করা হয়। তাছাড়া এই জাদুঘরের অধীনে একটি অস্থায়ী প্রদর্শনীর ব্যবস্থা রয়েছে এবং রুথ ডি সুজার নামে একটি থিয়েটার রয়েছে এই জাদুঘরে। যিনি মূলত ব্রাজিলের থিয়েটারে প্রথম কালো অভিনেত্রী এবং ব্ল্যাক এক্সপেরিমেন্টাল থিয়েটারের সদস্য। বিখ্যাত ব্রাজিলীয় লেখক ক্যারোলিনা মারিয়া ডে জেসেজ যিনি ব্রাজিলের সাও পাওলোর ফাভেলাতে (বস্তিতে) তার বেশির ভাগ জীবন কাটিয়েছিলেন। সেই ক্যারোলিনা মারিয়া ডে জেসেজের নামে একটি বিশেষ লাইব্রেরি রয়েছে এই জাদুঘরে। জাদুঘরের প্রবেশমূল্য ব্রাজিলের মুদ্রার ৬ রেইস। সেখানে ঢুকেই ড্রয়ারের চাবি নিয়ে ব্যাগসহ জিনিসপত্র রেখে ঢুকতে হয়ে। জাদুঘরের অভ্যন্তরে ফ্ল্যাশ দিয়ে ছবি তোলা নিষিদ্ধ। এক পাশে চিত্রশালায় প্রদর্শনী চলছে, থেমে থেমে বেজে উঠে গানের করুণ সুর। মূল জাদুঘরে ঢোকার প্রবেশপথে আরেকবার চেকিং হয়। শুরুতেই হাতের ডান পাশে সংরক্ষণ করা বিভিন্ন পত্রিকা, ছবিতে কালোদের বিদ্রোহের ছবি স্থান পেয়েছে। রিসিপশনে সবার পড়ার জন্য পর্তুগিজ আর ইংরেজি ভাষায় লেখা দুটি বই আছে। বইয়ের প্রথম পাতায় লেখা আছে, ‘ব্রাজিলের জাতীয় পরিচয় নির্মাণের ক্ষেত্রে কালো মানুষদের অবদানকে অস্বীকার করার প্রবণতা রয়েছে। প্রায় ৫ শতাব্দী যে ১০ মিলিয়ন আফ্রিকান-ব্রাজিলিয়ানকে পুনর্গঠিত করতে গিয়ে মারা গেছেন তাদেরও জাতীয় পরিচয়ের ক্ষেত্রে উপেক্ষা করা হয়েছে। ইতিহাসে তাদের স্থান নেই, তাদের কথা নেই।’

আফ্রো-ব্রাজিলিয়ান জাদুঘর ইতিহাস, স্মৃতি, শিল্প ও সমসাময়িককালকে একই সুতায় এবং একই ডিসকোর্সে তুলে ধরেছে। আটলান্টিকের কোল ঘেঁষে যাওয়া এ বিশাল সম্প্রদায়ের বীরত্বপূর্ণ আফ্রিকান কাহিনী, দাসপ্রথা শুরুর আগের কথা, দাসপ্রথার বিয়োগান্তক গাথা, বর্তমান সময়ে আফ্রিকান বংশোদ্ভূত ব্রাজিলের মানুষদের উত্তরাধিকার, তাদের অংশগ্রহণ, তাদের বিদ্রোহ, আর্তনাদ, কান্নাÑ সব কিছুর প্রতিধ্বনি পাওয়া যায় এই জাদুঘরে। এটা এমন একটি জাদুঘর যা এমন ঐতিহ্যকে আমাদের সামনে তুলে ধরে, যেখানে কালো মানুষেরা যেন আয়নায় নিজেদের দেখতে পায়, নিজেদের অস্তিত্বকে খুঁজে পায়। যা প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর বিচ্ছিন্ন পরিচয়ের মধ্যে তাদের আত্মসম্মান শক্তিশালীভাবে উপস্থাপন করে। ঐতিহ্যের পুনরুজ্জীবন করে এই জাদুঘর ভিজ্যুয়াল আর্টস, থিয়েটার, মিউজিক, নৃত্য এবং প্রদর্শনসংক্রান্ত বিষয়ে আফ্রিকান বংশোদ্ভূত ব্রাজিলিয়ান নাগরিকদের প্রতিভা বিকাশের সুযোগ করে দেয়। আমার সঙ্গে আমার সহপাঠীদের মধ্যে আফ্রিকা মহাদেশের জাম্বিয়া, জিম্বাবুয়ে, ঘানা, সাউথ আফ্রিকা, কেনিয়া, তানজানিয়ার বন্ধুরাও ছিলেন। ঢুকেই দেখলাম বিভিন্ন সময়ের বিদ্রোহের নেতৃত্ব দেওয়া নেতাদের ছবি। তারা চিনিয়ে দিচ্ছিলেন অনেককেই। অবশ্য আর্ট গ্যালারিতে বেশির ভাগই সাধারণ মানুষের জীবনচিত্র তুলে ধরা হয়েছে। কোথাও তারা নৌকা বাইছে, কোথাও ফসল বুনছে। আছে পাল তোলা নৌকা, আর জলে ভাসা নৌকার ছবি। কোনো ছবিতে ছাতা মাথায় দিয়ে, আফ্রিকান ঐতিহ্যবাহী পোশাক পরে গোধূলি আলোয় হেঁটে যাচ্ছেন একদল মধ্যবয়স্ক নারী। কোথাও চশমার ফাঁক গলে কিছু পড়ায় ব্যস্ত কোনো প্রৌঢ় আফ্রিকান। আর্ট গ্যালারিতে মাটি আর কাঠ আর নানা রঙের মিশেলে তৈরি করে প্রকৃতিকে নিয়ে এসেছে জাদুঘরে। কোনো ছবিতে নদীতে অলস পড়ে থাকা ছোট্ট ডিঙ্গি নৌকা দেখে মনে হলো, এ যেন আমার স্বদেশের ছবি!  মূল জাদুঘরের প্রথম দেয়ালে সাজানো আছে কাঠে খোদাই করা ছোট ছোট ভাস্কর্য। সেখানে নানা ধরনের ভঙ্গিমায় আছে বিভিন্ন মানুষ। আবার মানুষের মুখের নিচে বিভিন্ন পশু, পাখি জুড়ে দিয়ে করা কারুকাজও দেখা গেল। কোনো চিত্রে কাদার মধ্যে পড়ে আছে মৃত আফ্রিকান মানুষ আবার কোথাও কাদা ঠেলে উঠে আসছেন কোনো নারী। একটু হাঁটতেই দেখলাম একটা দেয়ালের বেশির ভাগ জুড়ে রয়েছে বাঁধাই করা সংবাদপত্রের পৃষ্ঠা। সেখানে বড় করে লেখা ‘কোমো ক্রিয়ামস’ মানে আমরা কীভাবে তৈরি হলাম, ‘আ সিভিলাযাসিও ব্রাসিলিয়েরা’ ব্রাজিলিয়ান সভ্যতা, ‘আলুই আরেয়া’ একটি সোনালি আইনি ‘এ গ্যাজেটা’ এবং একটি গ্যাজেট। জাদুঘরের দায়িত্বপ্রাপ্ত এক ব্যক্তিকে জিজ্ঞাসা করে জানলাম, এর মর্মার্থ হলো দাসপ্রথা আইন করে ব্রাজিলে নিষিদ্ধ হওয়াটা আফ্রিকান বংশোদ্ভূত কালো মানুষের জন্য একটা ঐতিহাসিক সিদ্ধান্ত এবং ব্রাজিলের ইতিহাসে এই আইনকে বলা হয় সোনালি আইন। এরপর একটা ছবিতে একজন সাদা মানুষ তার হাতে একটা বাইবেল আর একটা ক্রুশ নিয়ে দাঁড়িয়ে আছেন। আবার কোথাও একজন আফ্রিকান শিল্পী ছবি আঁকছেন, আর পাশের ছবিতে নৃত্যরত কিছু মানুষ। এরপর ছোট ছোট ঘরবাড়ি থেকে বড় বড় দালান-কোঠার ছবি। মনে হলো সভ্যতার বিকাশের একটা ধারা বর্ণনা। তাছাড়া কাঠ খোদাইয়ের বেশ কিছু নিদর্শন দেখলাম। ভাস্কর্যের এক ধরনের নাম হলো আইমঞ্জা। এটি মূলত ১৯ শতকের ভাস্কর্য।

দেয়ালের একপাশে নানা ধরনের মুখোশ। শুনলাম আফ্রিকায় মুখোশগুলো ধর্মীয় ভাব ও গাম্ভীর্যের সঙ্গে ব্যবহার হয়। বিশেষ দক্ষতা, আধ্যাত্মিক চেতনা ও প্রতীকী ভাবমূর্তি থাকায় আফ্রিকান গোষ্ঠীভিত্তিক সমাজে মুখোশ শিল্পীরা অত্যন্ত সমাদৃত। ব্রাজিলের রুভেম ভ্যালেন্টাইনের তৈরি বেশ কিছু মুখোশও এখানে রয়েছে। একটু সামনে গেলেই একটা দেয়ালের ওপরে রাখা টিনের তৈরি একটা জাহাজের রেপ্লিকা। জাদুঘরের একজন ব্যক্তি বললেন, আফ্রিকান কালো মানুষদের যখন নিয়ে আসা হয় তখন জাহাজে করে নিয়ে আসা হতো। শিকল পরিহিত জাহাজের মধ্যে তাদের আর্তনাদ আর মৃত্যুর বিয়োগান্তক গাথা এই জাহাজগুলো। এরপর কাঠের তৈরি একটা দরজার ফ্রেমে অঙ্কিত ছবিতে দেখা যায়, একটা ছোট্ট জরাজীর্ণ টং দোকানের মতো তৈরি ঘর থেকে বের হয়ে আসছেন একজন প্রৌঢ় আফ্রিকান মানুষ। মুখে হাড়ভাঙা খাটুনির স্পষ্ট ছাপ। বিখ্যাত ফটোগ্রাফার এন্টোনিও বান্দেইরার বেশ কিছু এবস্ট্রাক্ট এবং লড়াইয়ের ছবি স্থান পেয়েছে জাদুঘরে। এরপর সামনে একটু হাঁটতেই দেখলাম একটা বড় ছবি লুইজ গামার। তিনি মূলত একটি ব্রাজিলীয় বংশোদ্ভূত আফ্রিকান রোমান্টিক কবি, সাংবাদিক, আইনজীবী, রিপাবলিকান এবং দাসপ্রথা বিলোপের একজন অগ্রসৈনিক। আইনজীবী হিসেবে গামা আদালতে কালোদের রক্ষা করতে লড়াই করেছেন। এমনকি ১৮৩১ সালে ক্রীতদাস প্রথা বিলোপের পরও যারা অবৈধভাবে ক্রীতদাস ছিল, তাদের অধিকারের জন্য, তাদের মুক্ত করার জন্য তিনি লড়াই করেছেন। শুধু আদালতের মাধ্যমেই ৫০০ জনের এরও বেশি ক্রীতদাসকে মুক্তি দিয়েছিলেন। গামা শুধু ক্রীতদাসদের সাহায্য করার জন্য আইনের জ্ঞান ব্যবহার করেননি, বরং বক্তৃতা, জার্নাল এবং তহবিল সংগ্রহের মাধ্যমে দাসপ্রথা বিলোপের আন্দোলনকে এগিয়ে নিয়েছিলেন। ঘুরতে ঘুরতে আরও দেখলাম ব্রাজিলের বিখ্যাত ফটোগ্রাফার মিলিটোও অগাস্টো দে আজেভেদোর বেশ কিছু ছবি। অবশ্য একটা দেয়ালজুড়ে আফ্রিকান বংশোদ্ভূত গায়ক, নৃত্যশিল্পী, ফটোগ্রাফার থেকে শুরু করে শিল্প-সাহিত্যে অবদান রাখা বিভিন্ন গুণীজনের ছবি সাজিয়ে রাখা হয়েছে।  আরেকটা কর্নার শুধুই ব্রাজিলিয়ান কালো ফুটবলারদের ছবি। সেখানে স্থান পেয়েছে পেলে, জেয়ারজিনহো, ডিডি, বারবোসা, গারিঞ্চাসহ অনেক ব্রাজিলিয়ান ফুটবল তারকার ছবি। একটা মায়াময় ছবিতে কিংবদন্তি পেলে জড়িয়ে ধরে আছেন তার প্রিয় ফুটবল। এরপর জাদুঘরের কাঠের সিঁড়ি পেরিয়ে নিচতলায় গিয়ে দেখলাম সেখানে একটা অংশে শুধুই যন্ত্রপাতি স্তরে স্তরে সাজিয়ে রাখা হয়েছে। ছোটখাটো যন্ত্রপাতির ভিড়ে সেখানে হাতুড়ি, গজাল, শিকলকেই কেবল চেনা মনে হলো। একটা বড় হাপর তার পাশেই রাখা। মনে হলো কোনো আফ্রিকান বোধ হয় বসে আসেন, আর হাপরের নিঃশ্বাসে তৈরি করে চলেছেন যন্ত্রপাতি। তার পাশের কর্নারেই তাদের ব্যবহৃত তৈজসপত্র, নানা ধরনের লোহার বেল, সেলাই মেশিন, বিভিন্ন সময়ের ইট, তেল ঢালার চোঙ্গা, হামান দিস্তা, ওজন মাপার বাটখারা, লোহার সিন্দুক আর অসংখ্য কাস্তে রাখা। একটা পুরো দেয়ালে অসংখ্য কাঠের জুতার নিচে একটা বড় ছবি টাঙানো আছে। সেখানে হাঁটু গেড়ে হাত পেতে বসে আছেন এক আফ্রিকান কালো মানুষ, আর একটা চেয়ারে বসে তাকে মারতে উদ্যত এক সাদা মানুষ। চোখের সামনে কালো মানুষদের ওপর নির্যাতনের এক টুকরো প্রতিচ্ছবি ভেসে ওঠে। কোনো ছবিতে কুঁঁড়েঘরের সামনে কেউ বুনছেন ঝুড়ি। তার পাশেই সাজানো বড় বড় মাটির গোলা, যেখানে তারা শুকনো খাবার সংগ্রহ করতেন। দেয়ালের কোল ঘেঁষে ছোট্ট একটা আলো আঁধারি রুমে আফ্রিকান ঐতিহ্যবাহী জুয়েলারি আর নানা ধরনের গয়নার পসরা। রূপা আর পুতির তৈরি এই গয়নাগুলো দেখে মনে হবে সমসাময়িককালের। আদতে এই গয়নাগুলো ঊনবিংশ শতকের প্রথম দিককার গয়না। গয়নাগুলো আসলে বর্তমান সময়ের ফ্যাশনকেই ধারণ করে। আমাদের দেশেও কাছাকাছি ধরনের গয়না পাওয়া যায়। বিশাল এই জাদুঘর দেখতে মুহূর্তেই যেন হারিয়ে গেল কয়েক ঘণ্টা। অনেকদিন আগে অ্যালেক্স হেলির বিখ্যাত বই শিকড়ের সন্ধানে পড়েছিলাম। যেখানে লেখকের মূল প্রটাগনিস্ট কুন্টা কিন্টে খুঁজে ফেরে তার উত্তরাধিকারের ইতিহাস। সে ইতিহাস খুঁড়তে গিয়ে বের হয়ে আসে আফ্রিকান কালো মানুষদের প্রতারিত করে কীভাবে আটলান্টিক পাড়ি দিয়ে জাহাজে করে ঠেসে ঠেসে তাদের নিয়ে আসা হয়। জাহাজের মধ্যে আর্তনাদ আর মৃত্যু, দাস বানিয়ে কেনাবেচার চিত্র। শতাব্দীর পর শতাব্দী ধরে চলা তাদের ওপর দমন নির্যাতন। তাদের নিজস্ব সংস্কৃতিকে কোথাও আঁকড়ে ধরা আবার কোথাও বিলীন হয়ে যাওয়া। মিউসো আফ্রো-ব্রাজিল জাদুঘর দেখে আমার মনে হয়েছে ব্রাজিলের সভ্যতা বিনির্মাণে আফ্রিকান কালো মানুষদের শতাব্দীর পর শতাব্দী ধরে চলা তাদের বঞ্চনার উপাখ্যানের বর্ণনা। আর ছোট্ট ভাস্কর্য আইমঞ্জাকে আমার কুন্টা কিন্টে মনে হয়। মূলত এই জাদুঘরের প্রচেষ্টা মূলধারার ইতিহাসের ডিসকোর্সে কালো মানুষদের সংগ্রামকে তুলে ধরা। আর আমার আফ্রিকান বন্ধুদের অশ্রুসিক্ত চোখের আয়নায় আমি স্পষ্ট দেখতে পাই, তারা যেন সন্ধান করছে তাদের পূর্ব পুরুষদের শিকড়!

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
পাকিস্তানে ল্যান্ডমাইন বিস্ফোরণে ৫ সেনা নিহত
পাকিস্তানে ল্যান্ডমাইন বিস্ফোরণে ৫ সেনা নিহত

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ রাজধানী ঢাকার বাতাসের মান কেমন?
আজ রাজধানী ঢাকার বাতাসের মান কেমন?

৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

খুলনায় চুরি হওয়া নবজাতক ৬ ঘণ্টা পর উদ্ধার
খুলনায় চুরি হওয়া নবজাতক ৬ ঘণ্টা পর উদ্ধার

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সূচকের উত্থানে পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে
সূচকের উত্থানে পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে

১২ মিনিট আগে | অর্থনীতি

কুমিল্লায় চুন কারখানায় অবৈধ গ্যাস সংযোগ, ৮ শ্রমিক কারাগারে
কুমিল্লায় চুন কারখানায় অবৈধ গ্যাস সংযোগ, ৮ শ্রমিক কারাগারে

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভিড়ের মধ্যে ঢুকে গেল চলন্ত ট্রাক, নিহত ৩
ভিড়ের মধ্যে ঢুকে গেল চলন্ত ট্রাক, নিহত ৩

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরিবেশ রক্ষায় প্লাস্টিক বর্জ্যকে সম্পদে রূপান্তর করতে হবে: চসিক মেয়র
পরিবেশ রক্ষায় প্লাস্টিক বর্জ্যকে সম্পদে রূপান্তর করতে হবে: চসিক মেয়র

১৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হাইতিতে গ্যাং হামলায় নিহত অর্ধশতাধিক
হাইতিতে গ্যাং হামলায় নিহত অর্ধশতাধিক

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে ৬ কারখানার বিদ্যুৎ-গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন
নারায়ণগঞ্জে ৬ কারখানার বিদ্যুৎ-গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন

৩৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প
ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমার নাম স্বস্তিকা, আমি বুড়িমা নই’
‘আমার নাম স্বস্তিকা, আমি বুড়িমা নই’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিনিয়োগ পেতে পরামর্শকের কথায় বিদেশে প্রতিষ্ঠান খুলে প্রতারিত উদ্যোক্তা ব্যবসায়ীরা
বিনিয়োগ পেতে পরামর্শকের কথায় বিদেশে প্রতিষ্ঠান খুলে প্রতারিত উদ্যোক্তা ব্যবসায়ীরা

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা
রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২
এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে
অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢাকায় দুপুরের মধ্যে বৃষ্টির আভাস
ঢাকায় দুপুরের মধ্যে বৃষ্টির আভাস

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল
আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাঝ আকাশে অসুস্থ যাত্রীকে বাঁচালেন রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী
মাঝ আকাশে অসুস্থ যাত্রীকে বাঁচালেন রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ
কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাড়ে ৩ হাজার সিনিয়র স্টাফ নার্স নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি
সাড়ে ৩ হাজার সিনিয়র স্টাফ নার্স নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি

২ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

অমুসলিমদের কলমে মহানবী (সা.)-এর মহিমা
অমুসলিমদের কলমে মহানবী (সা.)-এর মহিমা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাজনৈতিক অস্থিরতায় শঙ্কিত ব্যবসায়ীরা
রাজনৈতিক অস্থিরতায় শঙ্কিত ব্যবসায়ীরা

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফের ভেনেজুয়েলার কথিত ‘মাদকবাহী’ নৌযানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ৩
ফের ভেনেজুয়েলার কথিত ‘মাদকবাহী’ নৌযানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ৩

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের আগে দেওয়া হবে না আগ্নেয়াস্ত্রের নতুন লাইসেন্স
নির্বাচনের আগে দেওয়া হবে না আগ্নেয়াস্ত্রের নতুন লাইসেন্স

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় দুর্ভিক্ষে শিশুসহ ৪২৫ ফিলিস্তিনির মৃত্যু
গাজায় দুর্ভিক্ষে শিশুসহ ৪২৫ ফিলিস্তিনির মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোজ্যতেল আমদানির খরচ বাড়াল এনবিআর
ভোজ্যতেল আমদানির খরচ বাড়াল এনবিআর

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নেপাল পারলে কেন পারবে না বাংলাদেশ?
নেপাল পারলে কেন পারবে না বাংলাদেশ?

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সাফল্য লাভে অধ্যবসায়ের গুরুত্ব
সাফল্য লাভে অধ্যবসায়ের গুরুত্ব

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

খুলনায় ১০৩ কেজি হরিণের মাংসসহ একজন আটক
খুলনায় ১০৩ কেজি হরিণের মাংসসহ একজন আটক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিন ট্রিলিয়ন ডলারের ক্লাবে অ্যালফাবেট
তিন ট্রিলিয়ন ডলারের ক্লাবে অ্যালফাবেট

৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সর্বাধিক পঠিত
আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস
আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ
ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার
৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭
কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা
জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি
৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান
ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা
বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব
আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগারগাঁও পাসপোর্ট অফিসে দালাল বিরোধী অভিযান র‌্যাবের
আগারগাঁও পাসপোর্ট অফিসে দালাল বিরোধী অভিযান র‌্যাবের

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!
স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!

১৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২
বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাঁচদিন টানা বৃষ্টির আভাস
পাঁচদিন টানা বৃষ্টির আভাস

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া
ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা
রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অর্থোপেডিক চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত: ভাঙা হাড় জোড়া লাগবে মাত্র ৩ মিনিটে
অর্থোপেডিক চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত: ভাঙা হাড় জোড়া লাগবে মাত্র ৩ মিনিটে

২৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

প্রার্থীকে ফোন করে প্রভোস্ট বললেন– ‘গণনায় ভুল হয়েছে, তুমি বিজয়ী নও’
প্রার্থীকে ফোন করে প্রভোস্ট বললেন– ‘গণনায় ভুল হয়েছে, তুমি বিজয়ী নও’

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নিয়মকানুনের কড়াকড়িতে সিঙ্গাপুর ছাড়ছেন ধনী চীনারা
নিয়মকানুনের কড়াকড়িতে সিঙ্গাপুর ছাড়ছেন ধনী চীনারা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুল্ক না কমালে ভারতের জন্য ব্যবসা করা কঠিন হবে, যুক্তরাষ্ট্রের হুঁশিয়ারি
শুল্ক না কমালে ভারতের জন্য ব্যবসা করা কঠিন হবে, যুক্তরাষ্ট্রের হুঁশিয়ারি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিকি-ক্যাটরিনার ঘরে আসছে নতুন অতিথি
ভিকি-ক্যাটরিনার ঘরে আসছে নতুন অতিথি

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর
হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল
আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা
লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হ্যান্ডশেক এড়িয়ে বিতর্কে ভারত, ক্ষুব্ধ শোয়েব আখতার
হ্যান্ডশেক এড়িয়ে বিতর্কে ভারত, ক্ষুব্ধ শোয়েব আখতার

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর
হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার
টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুসলিম দেশগুলোকে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করার আহ্বান ইরানের
মুসলিম দেশগুলোকে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করার আহ্বান ইরানের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘চ্যালেঞ্জগুলো নিয়ে হতাশ না হয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবিলা করতে হবে’
‘চ্যালেঞ্জগুলো নিয়ে হতাশ না হয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবিলা করতে হবে’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ
কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়
স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়

পেছনের পৃষ্ঠা

মৌসুমি বাধা মানছে না আম
মৌসুমি বাধা মানছে না আম

পেছনের পৃষ্ঠা

লিটনদের সামনে আফগান বাধা
লিটনদের সামনে আফগান বাধা

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক

প্রথম পৃষ্ঠা

অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল
অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু
রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু

নগর জীবন

বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক
বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক

নগর জীবন

ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি
ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা
সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ
সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ

শিল্প বাণিজ্য

একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে
একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে

নগর জীবন

রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব
রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব

পেছনের পৃষ্ঠা

‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’
‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’

শোবিজ

ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম
ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম

শোবিজ

আরাকান আর্মির কাছে বন্দি ১০৪ জেলে
আরাকান আর্মির কাছে বন্দি ১০৪ জেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি
সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি

শোবিজ

বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা, বন্যার শঙ্কা
বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা, বন্যার শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশে গমের আবাদ সর্বনিম্ন পর্যায়ে
দেশে গমের আবাদ সর্বনিম্ন পর্যায়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি
ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস
সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে

সম্পাদকীয়

নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে
নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে

দেশগ্রাম

সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু
সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর
১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর

নগর জীবন

ভারতে ১২০০ টন ইলিশ পাঠানো হচ্ছে
ভারতে ১২০০ টন ইলিশ পাঠানো হচ্ছে

নগর জীবন

ফ্যাসিবাদের কবর রচনা করতে হবে
ফ্যাসিবাদের কবর রচনা করতে হবে

নগর জীবন