শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৫ মে, ২০১৯

আমেরিকায় প্রথম বাংলাদেশি সিনেটর

জর্জিয়ায় সিনেটর বাংলাদেশি শেখ রহমান

প্রিন্ট ভার্সন
জর্জিয়ায় সিনেটর বাংলাদেশি শেখ রহমান

আমেরিকার মধ্যবর্তী নির্বাচনে জর্জিয়া অঙ্গরাজ্যের ডিস্ট্রিক্ট-৫ থেকে ডেমোক্রেটিক দলের মনোনয়নে স্টেট সিনেটর নির্বাচিত হন বাংলাদেশি-আমেরিকান শেখ রহমান। সম্প্রতি বাংলাদেশে আসেন এ সিনেটর। আমেরিকার আইনসভার সদস্য হওয়া প্রথম এ বাংলাদেশির সঙ্গে কথা বলেছেন সাইফ ইমন

শৈশব এবং কৈশোর বাংলাদেশেই কাটিয়েছেন শেখ মুজাহেদুর রহমান। গ্রামের বাড়ি কিশোরগঞ্জের বাজিতপুর উপজেলায়। মুক্তিযোদ্ধা ও সরকারি কর্মকর্তা বাবার সন্তান শেখ মুজাহেদুর রহমান বাংলাদেশে মাধ্যমিক শিক্ষা সম্পন্নের পর পাড়ি জমান আমেরিকায়। তিনি বিশ্বাস করতেন পরিশ্রম ও অধ্যবসায় যখন এক বিন্দুতে মেলানো যায় তখন সাফল্য ধরা দেবেই। আমেরিকায় এসে ভর্তি হন সেন্ট্রাল পিডমন্ট কমিউনিটি কলেজে। নিজের পায়ে দাঁড়ানোর অদম্য ইচ্ছা থেকেই বাবার কাছ থেকে কোনো খরচ নিতেন না তিনি। একের পর এক রেস্টুরেন্টে কাজ খুঁজতে খুঁজতে সঙ্গের অনেকেই যখন হাল ছেড়ে দিচ্ছিল তিনি তখন আরও নতুন উদ্যমে পথচলা শুরু করলেন। ৫০টিরও বেশি রেস্টুরেন্ট থেকে ব্যর্থ হওয়ার পর তিনি নর্থ ক্যারোলাইনা রেস্টুরেন্টে ডিশওয়াশারের কাজ পেয়েছিলেন। চালিয়েছেন ট্যাক্সি ক্যাবও। জীবনযুদ্ধে হার না মানা এ অদম্য সৈনিকই এখন আমেরিকার জর্জিয়া স্টেটের সিনেটর বাংলাদেশি-আমেরিকান শেখ রহমান হিসেবে গোটা বিশ্বে পরিচিত। ডেমোক্রেটিক দলের মনোনয়নে স্টেট সিনেটর নির্বাচিত হন তিনি। আমেরিকার যে কোনো পর্যায়ের আইনসভার সদস্য হওয়া প্রথম বাংলাদেশি তিনিই। জর্জিয়া স্টেট সিনেটে বিজয়ী শেখ রহমানের এ সাফল্যকে মার্কিন রাজনীতির জন্যই বিশেষভাবে গুরুত্বপূর্ণ বলে উল্লেখ করেছেন বিশ্লেষকরা। ডোনাল্ড ট্রাম্প প্রশাসনের অভিবাসনবিরোধী বাস্তবতায় দাঁড়িয়ে শেখ রহমানের জয় একটি বড় জবাব। এ প্রসঙ্গে শেখ রহমান বলেন, ‘ডোনাল্ড ট্রাম্প ইজ অ্যাকচুয়েলি হি ইজ ফ্রম হিমসেল্ফ। আমেরিকার লোকজন সবাই তার পক্ষে নয়, একটা অংশ শুধু। সত্যিকথা বলতে গেলে কিছু সংখ্যক লোক আছে যারা ভয়ে আছে। কিন্তু ইউনাইটেড স্টেটস অলরেডি চেইঞ্জড। আমি ১৯৮১ সালে যখন সেখানে গিয়েছিলাম এখন আর সেই ইউনাইটেড স্টেটস নেই। প্রতি মুহূর্তে এটি চেইঞ্জ হচ্ছে। কিছু লোক আছে যারা রিয়েলি অরিড। এটার সুযোগ নিয়েই সে নমিনেশন পেয়েছিল এবং ইলেকটেড হয়েছে।’

নির্বাচনী প্রচারণার সময় শেখ রহমান অভিবাসন নীতির পক্ষেই কথা বলেছিলেন। নিজের অভিবাসী পরিচয়টি ভুলে যাননি তিনি। নির্ভয়ে ও সোচ্চারে নিজের অভিবাসী পরিচয়টি সবার সামনে তুলে ধরেছেন। তিনি বলেন, ‘আলটিমেটলি সবাই কিন্তু ইমিগ্রেন্ট। আমি হয়তো ৪০ বছর আগে গেছি। অন্য বংশধররা হয়তো ৫০ বছর বা ১০০/২০০ বছর আগে গেছে। সবাই পৃথিবীর কোনো না কোনো প্রান্ত থেকেই এসেছে। আমার মনে হয় এ বিষয়টা আমার কাজে এসেছে। আমি জর্জিয়ার প্রথম অভিবাসী সিনেটর হতে চেয়েছিলাম এবং হয়েছি। আমি বলেছিলাম যে, আমি রিপ্রেজেন্ট করতে চাই অভিবাসীদের পক্ষে। সাইড লাইনে না থেকে আমাদের ফ্রন্ট লাইনে আসতে হবে। আমাদের সামনে আসতে হবে। আমাদের লিড করতে হবে। আমাদের জায়গা চাই এবং এটাই আমাদের মেইন ইস্যু।’

তিনি যখন আমেরিকায় যান তখন বাংলাদেশি ইয়ং জেনারেশন সবেমাত্র যাওয়া শুরু করেছে আমেরিকায়। এর আগে বেশ কিছু বাংলাদেশি উচ্চশিক্ষার জন্য গিয়েছিলেন। ১৯৯৫ সালে শেখ রহমান আমেরিকার নাগরিকত্ব পান। জর্জিয়া বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ইকোনমিকস অ্যান্ড গ্লোবাল স্টাডিজে পড়াশোনার সময়ে তিনি স্টুডেন্ট সিনেটর নির্বাচিত হয়েছিলেন। একই সময়ে গ্লোবাল স্টাডিজ অ্যাসোসিয়েশনের প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হয়েছিলেন। শেখ রহমান বলেন, ‘আমি ৫০টিরও বেশি হোটেলে জবের জন্য চেষ্টা করেছিলাম। অবশেষে একটা জব পেয়েছিলাম। ঘণ্টায় আয় হতো ৩ ডলার ৩৫ সেন্ট করে। আমার রাজনৈতিক জীবন এর এক বছর পর থেকেই শুরু হয়। তখন এক মেয়র গভর্নর ইলেকশনের জন্য রান করছিলেন। আমি তখন তার পক্ষে কাজ শুরু করেছিলাম। ভোটারদের বাড়িতে বাড়িতে গিয়ে আমি প্রার্থীদের ইনফরমেশন দিতাম। এভাবেই রাজনীতিতে জড়িয়ে পড়া। আমি প্রায় ২০ বছর কাউন্টিতে বিভিন্ন ইলেকশনে হেল্প করেছি। কিন্তু গত ১০-১২ বছর ধরে আমি একটিভলি ইনভল্বড।’ নাগরিকত্ব পাওয়া প্রসঙ্গে শেখ রহমান স্মৃতিচারণ করতে গিয়ে বলেন, ‘আমি একটু ফিরে যেতে চাই। অর্থনৈতিক কারণে আমার পড়ালেখা ছেড়ে দিতে হয়। তারপর আমাকে চাকরি করতে হয়। আমি ম্যানেজমেন্টে হাই লেভেল পর্যন্ত উঠেছিলাম। আমার একটা বিশেষ ইচ্ছা ছিল যে, আমাকে আবার ইউনিভার্সিটিতে ফিরে যেতে হবে এবং ভালো একটা ইউনিভার্সিটি থেকে সার্টিফিকেট নেব। এটাই ছিল আমার লক্ষ্য। যখন আমি বিভিন্ন করপোরেশনে চাকরি করেছি তখন অনেক ডিসক্রিমিনেশন দেখেছি। প্রমোশন পাইনি। আমি পেপসিতো পিজা হাটের মতো একটা বড় অর্গানাইজেশনে কাজ করেছি। আমি সেখানে ট্রেইনার ম্যানেজার ছিলাম। আমি ট্রেইন করতাম মানুষকে। অনেকেই ছিল যারা আমার কাছ থেকে ট্রেনিং নিয়ে হাই লেভেল এক্সিকিউটিভ হয়ে গেছে কিন্তু আমি রয়ে গেছি আগের জায়গাতেই। আমাকে বলা হতো আমার ইংরেজি ভালো না। এরকম নানা রকম কথা। আমি কিন্তু নাগরিকত্ব পাওয়ার অনেক আগে থেকেই করপোরেটে মুভ করি। ১৯৮৫ সালেই আমি ম্যানেজমেন্ট লেভেলে চাকরি করেছি। ওই জায়গা থেকে আমার সিইও হয়ে যাওয়ার কথা। আমি যেভাবে কাজ করেছি। আমার শুধু ডিগ্রি না থাকার কারণে ওপরে উঠতে পারছিলাম না। আমি তখন চাকরি ছেড়ে দিয়ে ইউনিভার্সিটিতে গেলাম। ততদিনে আমি কিছু টাকা-পয়সাও জমিয়েছি। ইউনিভার্সিটি অব জর্জিয়া থেকে অনার্স করার আগে আমি একটা অ্যাসোসিয়েট ডিগ্রিও নেই। আমি ভেবেছিলাম, যদি কোনো কারণে আমি পড়াশোনা শেষ করতে না পারি তাহলে অন্তত একটা ডিগ্রি থাক। এরপর আমি জর্জিয়া বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ইকোনমিকস অ্যান্ড গ্লোবাল স্টাডিজে পড়াশোনা করি। সেখানে আমার মেইন অ্যাডভাইজার ছিলেন ড. হিলেন বার্গ। তিনি ছিলেন জিমি কার্টারের আন্ডারে অ্যাসিস্ট্যান্ট সেক্রেটারি অব স্টেট। তিনি ছিলেন ভেরি ওয়েল নোন ডিপ্লোমেট। পলিটিক্স অব ইন্টারন্যাশনাল ইকোনমিক্যাল রিলেশনের ওপর খুবই দক্ষ ছিলেন। তিনি আইএমএফের, ওয়ার্ল্ড ব্যাংকের প্রতিষ্ঠাতা সদস্যও বটে। আমি এমন একজন মানুষের আন্ডারে কাজ করার সুযোগ পেয়েছিলাম। আমি ছিলাম তার একজন টপ স্টুডেন্ট। তখনই আমি দক্ষ হয়ে উঠেছিলাম আমেরিকান পলিটিক্স বিষয়ে। আমি ইউনিভার্সিটি ছাত্র সংঘের সিনেটরও ছিলাম। ওখানে আমাদের ইন্টারন্যাশনাল স্টুডেন্ট অর্গানাইজেশন ছিল। আমি যার বোর্ড অব ডিরেক্টরও ছিলাম। ১৯৮৩ সালে আমি নমিনেশন পেয়েছিলাম ৬০০ কলেজের মধ্যে ইন্টারন্যাশনাল স্টুডেন্ট অব দ্য কান্ট্রি নির্বাচনের জন্য। আমি অবশ্য ইলেকশনে তখন জয় লাভ করিনি। কিন্তু আমি সে সময় বিভিন্ন অর্গানাইজেশনে সক্রিয়ভাবে কাজ করেছি।’ মানুষের অধিকার নিয়ে কথা বলা- এ বোধ বাংলাদেশে থাকাবস্থাতেই তৈরি হয়েছিল শেখ রহমানের। তিনি ১৯৭১ সালের ৭ মার্চের বঙ্গবন্ধুর ভাষণ শুনেছেন। মওলানা ভাষানীর ভাষণও শুনেছিলেন অনেকবার। তিনি কৈশোরেই বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ দেখেছেন। যা পরবর্তী জীবনে ব্যাপক প্রভাব বিস্তার করে। সেই থেকেই মানুষের অধিকার আদায়ে এগিয়ে আসার একটা প্রত্যয় তৈরি হয়েছিল শেখ রহমানের ভিতরে। ব্যক্তি জীবনে এক ছেলে এবং এক মেয়ের বাবা তিনি। তিনি বলেন, ‘আমি এখন থেকেই আমার ছেলেকে তৈরি করতে শুরু করেছি। যেন সে ভবিষ্যতে আমেরিকার প্রেসিডেন্ট হতে পারে। সেভাবেই আমি আমার ছেলেকে বড় করছি।’ দেশের বাইরে বাংলাদেশিদের এমন নানা সাফল্য গোটা বিশ্বের সব বাংলাদেশিকেই গর্বিত করে। জর্জিয়ার সিনেটর শেখ রহমানের ছেলে যদি একদিন আমেরিকার প্রেসিডেন্ট হতে পারে তাও হবে বাংলাদেশিদের জন্য অনেক বড় গর্বের।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
অলিখিত ফাইনালে আজ কে হাসবে শেষ হাসি?
অলিখিত ফাইনালে আজ কে হাসবে শেষ হাসি?

৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

৭০০ কোটি বছরের ধূমকেতু! চমকে উঠেছেন গবেষকরা
৭০০ কোটি বছরের ধূমকেতু! চমকে উঠেছেন গবেষকরা

৪ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

সূত্রাপুরে দগ্ধ আরও একজনের মৃত্যু
সূত্রাপুরে দগ্ধ আরও একজনের মৃত্যু

১০ মিনিট আগে | নগর জীবন

লজ্জার হারের পর কিংবদন্তিদের নিয়ে জরুরি সভা উইন্ডিজের
লজ্জার হারের পর কিংবদন্তিদের নিয়ে জরুরি সভা উইন্ডিজের

১৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

২০২৫ সালে দ্বিতীয় ব্যাচের মোনাশ শিক্ষার্থীদের জন্য ইউসিবিডি’র ওরিয়েন্টেশন অনুষ্ঠিত
২০২৫ সালে দ্বিতীয় ব্যাচের মোনাশ শিক্ষার্থীদের জন্য ইউসিবিডি’র ওরিয়েন্টেশন অনুষ্ঠিত

৩৪ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

পোষা প্রাণীর মনের খবর বলবে এআই
পোষা প্রাণীর মনের খবর বলবে এআই

৪০ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

সাভারের শীর্ষ সন্ত্রাসী যুবলীগ নেতা মুরগি হেলাল গ্রেফতার
সাভারের শীর্ষ সন্ত্রাসী যুবলীগ নেতা মুরগি হেলাল গ্রেফতার

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জলাভূমি হারাচ্ছে বিশ্ব, আর্থিক ক্ষতি ছাড়াবে ৩৯ ট্রিলিয়ন ডলার
জলাভূমি হারাচ্ছে বিশ্ব, আর্থিক ক্ষতি ছাড়াবে ৩৯ ট্রিলিয়ন ডলার

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

হোয়াটসঅ্যাপের নতুন ফিচারে গ্রুপ চ্যাটে হবে ভিন্ন অভিজ্ঞতা
হোয়াটসঅ্যাপের নতুন ফিচারে গ্রুপ চ্যাটে হবে ভিন্ন অভিজ্ঞতা

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ঠাকুরগাঁওয়ে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল
ঠাকুরগাঁওয়ে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুপুরের মধ্যে ৭ জেলায় ঝড়ের আভাস
দুপুরের মধ্যে ৭ জেলায় ঝড়ের আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢামেক হাসপাতালে কেন্দ্রীয় কারাগারের কয়েদির মৃত্যু
ঢামেক হাসপাতালে কেন্দ্রীয় কারাগারের কয়েদির মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নির্বাচন : প্রস্তুতি সম্পন্নের নির্দেশ ও বাস্তবতা
নির্বাচন : প্রস্তুতি সম্পন্নের নির্দেশ ও বাস্তবতা

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

পিঠের ব্যথা এড়াতে হাঁটার সহজ নিয়ম বলছে বিজ্ঞান
পিঠের ব্যথা এড়াতে হাঁটার সহজ নিয়ম বলছে বিজ্ঞান

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সমন্বিত চিকিৎসার অভাব, বাড়ছে সাপে কাটা রোগীর মৃত্যুহার
সমন্বিত চিকিৎসার অভাব, বাড়ছে সাপে কাটা রোগীর মৃত্যুহার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের ৬ উইকেট নিয়ে কিংবদন্তিদের পাশে ভনের ছেলে
ফের ৬ উইকেট নিয়ে কিংবদন্তিদের পাশে ভনের ছেলে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশ-জাতির কল্যাণে চাই আমানতদার নেতৃত্ব
দেশ-জাতির কল্যাণে চাই আমানতদার নেতৃত্ব

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

মঙ্গলে দীর্ঘতম পথ পেরিয়ে রেকর্ড গড়ল রোভার
মঙ্গলে দীর্ঘতম পথ পেরিয়ে রেকর্ড গড়ল রোভার

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

রপ্তানিতে ঋণ খরচ কমাতে সুদহারে প্রণোদনা দরকার
রপ্তানিতে ঋণ খরচ কমাতে সুদহারে প্রণোদনা দরকার

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এলডিসি উত্তরণে চ্যালেঞ্জ ও প্রস্তুতি
এলডিসি উত্তরণে চ্যালেঞ্জ ও প্রস্তুতি

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শুল্ক অনিশ্চয়তায় আতঙ্কে ১০ লাখ পোশাক শ্রমিক
শুল্ক অনিশ্চয়তায় আতঙ্কে ১০ লাখ পোশাক শ্রমিক

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

স্পেনে তীব্র দাবদাহ, দুই মাসে ১১৮০ জনের প্রাণহানি
স্পেনে তীব্র দাবদাহ, দুই মাসে ১১৮০ জনের প্রাণহানি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রেবলজয়ী কোচ এখন রোনালদোদের গুরু
ট্রেবলজয়ী কোচ এখন রোনালদোদের গুরু

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিদ্ধার্থ–কিয়ারার ঘরে এলো কন্যাসন্তান
সিদ্ধার্থ–কিয়ারার ঘরে এলো কন্যাসন্তান

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নতুন রাজনৈতিক দলের ঘোষণা ইমরান খানের সাবেক স্ত্রীর
নতুন রাজনৈতিক দলের ঘোষণা ইমরান খানের সাবেক স্ত্রীর

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চান্দিনার সাবেক মেয়র গ্রেফতার
চান্দিনার সাবেক মেয়র গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ড্রেনে পড়ে শিশুর মৃত্যু, ৬ ঘণ্টা পর উদ্ধার মরদেহ
ড্রেনে পড়ে শিশুর মৃত্যু, ৬ ঘণ্টা পর উদ্ধার মরদেহ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বনানীতে পথশিশু ধর্ষণ : মূল অভিযুক্ত পরিবহন হেলপার গ্রেফতার
বনানীতে পথশিশু ধর্ষণ : মূল অভিযুক্ত পরিবহন হেলপার গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দুর্যোগের সময় ভুল তথ্য ঠেকাতে টিকটকের নতুন টুল
দুর্যোগের সময় ভুল তথ্য ঠেকাতে টিকটকের নতুন টুল

৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

মাদরাসা শিক্ষার্থীদের ইংরেজি চর্চা করা উচিত: ধর্ম উপদেষ্টা
মাদরাসা শিক্ষার্থীদের ইংরেজি চর্চা করা উচিত: ধর্ম উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
সাজা ছাড়াই কারাগারে ৩০ বছর, অবশেষে মুক্তি!
সাজা ছাড়াই কারাগারে ৩০ বছর, অবশেষে মুক্তি!

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ভিসা জটিলতায় বাংলাদেশিদের চিকিৎসার নতুন গন্তব্য চীনের কুনমিং
ভারতের ভিসা জটিলতায় বাংলাদেশিদের চিকিৎসার নতুন গন্তব্য চীনের কুনমিং

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিটফোর্ড হত্যাকাণ্ড নিয়ে ১০টি পরিকল্পিত অপপ্রচার ও তথ্যভিত্তিক বাস্তবতা
মিটফোর্ড হত্যাকাণ্ড নিয়ে ১০টি পরিকল্পিত অপপ্রচার ও তথ্যভিত্তিক বাস্তবতা

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৪৪টি দলের কোনোটিই ‘উত্তীর্ণ’ হতে পারেনি, সময় পাচ্ছে আরও ১৫ দিন
১৪৪টি দলের কোনোটিই ‘উত্তীর্ণ’ হতে পারেনি, সময় পাচ্ছে আরও ১৫ দিন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যুদ্ধবিরতিতে বিশ্বাস করে না ইরান, যে কোনো অভিযানের জন্য প্রস্তুত’
‘যুদ্ধবিরতিতে বিশ্বাস করে না ইরান, যে কোনো অভিযানের জন্য প্রস্তুত’

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেন মস্কোতে আঘাত হানতে পারবে কি না জানতে চেয়েছেন ট্রাম্প
ইউক্রেন মস্কোতে আঘাত হানতে পারবে কি না জানতে চেয়েছেন ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশিদের মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা দেবে মালয়েশিয়া
বাংলাদেশিদের মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা দেবে মালয়েশিয়া

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনে যুদ্ধবিরতি চুক্তি করতে রাশিয়াকে ৫০ দিনের আল্টিমেটাম ট্রাম্পের
ইউক্রেনে যুদ্ধবিরতি চুক্তি করতে রাশিয়াকে ৫০ দিনের আল্টিমেটাম ট্রাম্পের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের আল্টিমেটামের তোয়াক্কা করে না রাশিয়া
ট্রাম্পের আল্টিমেটামের তোয়াক্কা করে না রাশিয়া

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোনোভাবেই পিআর পদ্ধতি চায় না বিএনপি
কোনোভাবেই পিআর পদ্ধতি চায় না বিএনপি

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরাকে মার্কিন কোম্পানির তেল ক্ষেত্রে ড্রোন হামলা, উৎপাদন বন্ধ
ইরাকে মার্কিন কোম্পানির তেল ক্ষেত্রে ড্রোন হামলা, উৎপাদন বন্ধ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর সরকার থেকে বেরিয়ে গেল ইসরায়েলের কট্টরপন্থী দল ইউটিজে
নেতানিয়াহুর সরকার থেকে বেরিয়ে গেল ইসরায়েলের কট্টরপন্থী দল ইউটিজে

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিয়ে ও সন্তান গ্রহণে আগ্রহ কমছে তরুণদের
বিয়ে ও সন্তান গ্রহণে আগ্রহ কমছে তরুণদের

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এইচআরসি গ্রুপের চেয়ারম্যান সাঈদ হোসেন চৌধুরী আর নেই
এইচআরসি গ্রুপের চেয়ারম্যান সাঈদ হোসেন চৌধুরী আর নেই

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নীতি সুদহার কমিয়ে ৮ শতাংশ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক
নীতি সুদহার কমিয়ে ৮ শতাংশ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাড়বে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা, টানা ৫ দিন বর্ষণের আভাস
বাড়বে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা, টানা ৫ দিন বর্ষণের আভাস

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৬৩ কোটি টাকার সন্দেহজনক লেনদেন, স্ত্রীসহ শামীম ওসমানের নামে মামলা
৪৬৩ কোটি টাকার সন্দেহজনক লেনদেন, স্ত্রীসহ শামীম ওসমানের নামে মামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরাজগঞ্জে ঘূর্ণিঝড়ে লণ্ডভণ্ড ৪ গ্রাম
সিরাজগঞ্জে ঘূর্ণিঝড়ে লণ্ডভণ্ড ৪ গ্রাম

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সরকারি হলো আরও এক বিদ্যালয়
সরকারি হলো আরও এক বিদ্যালয়

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আ. লীগ সরকারের বিদ্যুৎ সংক্রান্ত সব ধরনের চুক্তি পর্যালোচনা করা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
আ. লীগ সরকারের বিদ্যুৎ সংক্রান্ত সব ধরনের চুক্তি পর্যালোচনা করা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বদলি আদেশ ছিঁড়ে এনবিআরের ১৪ কর্মকর্তা সাময়িক বরখাস্ত
বদলি আদেশ ছিঁড়ে এনবিআরের ১৪ কর্মকর্তা সাময়িক বরখাস্ত

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সারাদেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র : ডা. জাহিদ
সারাদেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র : ডা. জাহিদ

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জবি ছাত্রদলের তিন নেতাকে বহিষ্কার, দুইজনকে ক্যাম্পাসে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা
জবি ছাত্রদলের তিন নেতাকে বহিষ্কার, দুইজনকে ক্যাম্পাসে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হোয়াটসঅ্যাপে প্রতারণার ফাঁদ, দুবাইয়ে ১০০,০০০ দিরহাম হারালেন এক ভারতীয়!
হোয়াটসঅ্যাপে প্রতারণার ফাঁদ, দুবাইয়ে ১০০,০০০ দিরহাম হারালেন এক ভারতীয়!

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুনির্দিষ্ট সময়েই নির্বাচনের দিকে যাচ্ছে অন্তর্বর্তী সরকার: প্রেস সচিব
সুনির্দিষ্ট সময়েই নির্বাচনের দিকে যাচ্ছে অন্তর্বর্তী সরকার: প্রেস সচিব

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মার্কিন শুল্ক হুমকিতে রাশিয়া বিচলিত হওয়ার চেয়ে স্বস্তি পেয়েছে বেশি’
‘মার্কিন শুল্ক হুমকিতে রাশিয়া বিচলিত হওয়ার চেয়ে স্বস্তি পেয়েছে বেশি’

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন রাজনৈতিক দলের ঘোষণা ইমরান খানের সাবেক স্ত্রীর
নতুন রাজনৈতিক দলের ঘোষণা ইমরান খানের সাবেক স্ত্রীর

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ যুগ্ম কমিশনারসহ এনবিআরের ৮ কর কর্মকর্তা সাময়িক বরখাস্ত
৫ যুগ্ম কমিশনারসহ এনবিআরের ৮ কর কর্মকর্তা সাময়িক বরখাস্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একযোগে ইসির ৫১ কর্মকর্তাকে বদলি
একযোগে ইসির ৫১ কর্মকর্তাকে বদলি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড. ইউনূসকে জাতীয় সংস্কারক ঘোষণার ইচ্ছা নেই সরকারের : প্রেস উইং
ড. ইউনূসকে জাতীয় সংস্কারক ঘোষণার ইচ্ছা নেই সরকারের : প্রেস উইং

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফের প্রতিহিংসা রাজনীতিতে
ফের প্রতিহিংসা রাজনীতিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

কী হবে সত্যজিৎ রায়ের বাড়িটির
কী হবে সত্যজিৎ রায়ের বাড়িটির

পেছনের পৃষ্ঠা

পারিবারিক দুর্নীতির প্রতিযোগিতা
পারিবারিক দুর্নীতির প্রতিযোগিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

কমছে কর্মজীবী নারীর সংখ্যা
কমছে কর্মজীবী নারীর সংখ্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অবৈধভাবে যুক্তরাষ্ট্রে ঢুকলেই যেতে হবে ডিটেনশন সেন্টারে
অবৈধভাবে যুক্তরাষ্ট্রে ঢুকলেই যেতে হবে ডিটেনশন সেন্টারে

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রেমাদাসায় জিততে চায় টাইগাররা
প্রেমাদাসায় জিততে চায় টাইগাররা

মাঠে ময়দানে

দুশ্চিন্তায় মোহামেডান-আবাহনী
দুশ্চিন্তায় মোহামেডান-আবাহনী

মাঠে ময়দানে

ঢাকাই চলচ্চিত্রে তারকাদের যত খেতাব
ঢাকাই চলচ্চিত্রে তারকাদের যত খেতাব

শোবিজ

কোন্ডা ইউনিয়ন এখন বিরানভূমি
কোন্ডা ইউনিয়ন এখন বিরানভূমি

নগর জীবন

ওএমএস ডিলার নিয়োগে ঘুষবাণিজ্যের অভিযোগ খাদ্য নিয়ন্ত্রকের বিরুদ্ধে
ওএমএস ডিলার নিয়োগে ঘুষবাণিজ্যের অভিযোগ খাদ্য নিয়ন্ত্রকের বিরুদ্ধে

নগর জীবন

জাপা চেয়ারম্যান জি এম কাদেরকে দুদকে তলব
জাপা চেয়ারম্যান জি এম কাদেরকে দুদকে তলব

পেছনের পৃষ্ঠা

বৃষ্টি হলেই ভোগান্তি ঢাকায়
বৃষ্টি হলেই ভোগান্তি ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজ্জাকের মুখে চাচি ডাক শুনে আমি হতাশ : আনোয়ারা
রাজ্জাকের মুখে চাচি ডাক শুনে আমি হতাশ : আনোয়ারা

শোবিজ

ষড়যন্ত্রের জালে বন্দি গণতন্ত্র?
ষড়যন্ত্রের জালে বন্দি গণতন্ত্র?

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই ঘণ্টায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনার ১২ রোগী ভর্তি
দুই ঘণ্টায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনার ১২ রোগী ভর্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

আলম আরা মিনুর ‘জানা ছিল না’
আলম আরা মিনুর ‘জানা ছিল না’

শোবিজ

মিথ্যা গুজবে অস্বস্তিতে শতাধিক কর্মকর্তা
মিথ্যা গুজবে অস্বস্তিতে শতাধিক কর্মকর্তা

পেছনের পৃষ্ঠা

কারিনার রূপরহস্য
কারিনার রূপরহস্য

শোবিজ

বাংলাদেশে নেপালের সিনেমা
বাংলাদেশে নেপালের সিনেমা

শোবিজ

সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি
সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি

সম্পাদকীয়

আবু সাঈদের রক্তে গতিপথ পাল্টে যায় আন্দোলনের
আবু সাঈদের রক্তে গতিপথ পাল্টে যায় আন্দোলনের

প্রথম পৃষ্ঠা

কলাপাড়ায় নববধূর ওপর রোমহর্ষক বর্বরতা
কলাপাড়ায় নববধূর ওপর রোমহর্ষক বর্বরতা

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্যে নতুন অনৈক্য
ঐকমত্যে নতুন অনৈক্য

প্রথম পৃষ্ঠা

পদ্মার দুই ইলিশ সাড়ে ১৪ হাজারে বিক্রি
পদ্মার দুই ইলিশ সাড়ে ১৪ হাজারে বিক্রি

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপি নেতার গলায় পুলিশের মালা!
বিএনপি নেতার গলায় পুলিশের মালা!

পেছনের পৃষ্ঠা

শুল্ক ইস্যুতে জোর আলোচনার তাগিদ আমীর খসরুর
শুল্ক ইস্যুতে জোর আলোচনার তাগিদ আমীর খসরুর

প্রথম পৃষ্ঠা

মালয়েশিয়া থেকে ৯৬ বাংলাদেশিকে ফেরত
মালয়েশিয়া থেকে ৯৬ বাংলাদেশিকে ফেরত

প্রথম পৃষ্ঠা

রাষ্ট্রীয়ভাবে শোক পালন করা হবে বুধবার
রাষ্ট্রীয়ভাবে শোক পালন করা হবে বুধবার

পেছনের পৃষ্ঠা

ছাত্রলীগকে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী সংগঠন ঘোষণার দাবি এবি পার্টির
ছাত্রলীগকে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী সংগঠন ঘোষণার দাবি এবি পার্টির

পেছনের পৃষ্ঠা