শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৫ মে, ২০১৯

আমেরিকায় প্রথম বাংলাদেশি সিনেটর

জর্জিয়ায় সিনেটর বাংলাদেশি শেখ রহমান

প্রিন্ট ভার্সন
জর্জিয়ায় সিনেটর বাংলাদেশি শেখ রহমান

আমেরিকার মধ্যবর্তী নির্বাচনে জর্জিয়া অঙ্গরাজ্যের ডিস্ট্রিক্ট-৫ থেকে ডেমোক্রেটিক দলের মনোনয়নে স্টেট সিনেটর নির্বাচিত হন বাংলাদেশি-আমেরিকান শেখ রহমান। সম্প্রতি বাংলাদেশে আসেন এ সিনেটর। আমেরিকার আইনসভার সদস্য হওয়া প্রথম এ বাংলাদেশির সঙ্গে কথা বলেছেন সাইফ ইমন

শৈশব এবং কৈশোর বাংলাদেশেই কাটিয়েছেন শেখ মুজাহেদুর রহমান। গ্রামের বাড়ি কিশোরগঞ্জের বাজিতপুর উপজেলায়। মুক্তিযোদ্ধা ও সরকারি কর্মকর্তা বাবার সন্তান শেখ মুজাহেদুর রহমান বাংলাদেশে মাধ্যমিক শিক্ষা সম্পন্নের পর পাড়ি জমান আমেরিকায়। তিনি বিশ্বাস করতেন পরিশ্রম ও অধ্যবসায় যখন এক বিন্দুতে মেলানো যায় তখন সাফল্য ধরা দেবেই। আমেরিকায় এসে ভর্তি হন সেন্ট্রাল পিডমন্ট কমিউনিটি কলেজে। নিজের পায়ে দাঁড়ানোর অদম্য ইচ্ছা থেকেই বাবার কাছ থেকে কোনো খরচ নিতেন না তিনি। একের পর এক রেস্টুরেন্টে কাজ খুঁজতে খুঁজতে সঙ্গের অনেকেই যখন হাল ছেড়ে দিচ্ছিল তিনি তখন আরও নতুন উদ্যমে পথচলা শুরু করলেন। ৫০টিরও বেশি রেস্টুরেন্ট থেকে ব্যর্থ হওয়ার পর তিনি নর্থ ক্যারোলাইনা রেস্টুরেন্টে ডিশওয়াশারের কাজ পেয়েছিলেন। চালিয়েছেন ট্যাক্সি ক্যাবও। জীবনযুদ্ধে হার না মানা এ অদম্য সৈনিকই এখন আমেরিকার জর্জিয়া স্টেটের সিনেটর বাংলাদেশি-আমেরিকান শেখ রহমান হিসেবে গোটা বিশ্বে পরিচিত। ডেমোক্রেটিক দলের মনোনয়নে স্টেট সিনেটর নির্বাচিত হন তিনি। আমেরিকার যে কোনো পর্যায়ের আইনসভার সদস্য হওয়া প্রথম বাংলাদেশি তিনিই। জর্জিয়া স্টেট সিনেটে বিজয়ী শেখ রহমানের এ সাফল্যকে মার্কিন রাজনীতির জন্যই বিশেষভাবে গুরুত্বপূর্ণ বলে উল্লেখ করেছেন বিশ্লেষকরা। ডোনাল্ড ট্রাম্প প্রশাসনের অভিবাসনবিরোধী বাস্তবতায় দাঁড়িয়ে শেখ রহমানের জয় একটি বড় জবাব। এ প্রসঙ্গে শেখ রহমান বলেন, ‘ডোনাল্ড ট্রাম্প ইজ অ্যাকচুয়েলি হি ইজ ফ্রম হিমসেল্ফ। আমেরিকার লোকজন সবাই তার পক্ষে নয়, একটা অংশ শুধু। সত্যিকথা বলতে গেলে কিছু সংখ্যক লোক আছে যারা ভয়ে আছে। কিন্তু ইউনাইটেড স্টেটস অলরেডি চেইঞ্জড। আমি ১৯৮১ সালে যখন সেখানে গিয়েছিলাম এখন আর সেই ইউনাইটেড স্টেটস নেই। প্রতি মুহূর্তে এটি চেইঞ্জ হচ্ছে। কিছু লোক আছে যারা রিয়েলি অরিড। এটার সুযোগ নিয়েই সে নমিনেশন পেয়েছিল এবং ইলেকটেড হয়েছে।’

নির্বাচনী প্রচারণার সময় শেখ রহমান অভিবাসন নীতির পক্ষেই কথা বলেছিলেন। নিজের অভিবাসী পরিচয়টি ভুলে যাননি তিনি। নির্ভয়ে ও সোচ্চারে নিজের অভিবাসী পরিচয়টি সবার সামনে তুলে ধরেছেন। তিনি বলেন, ‘আলটিমেটলি সবাই কিন্তু ইমিগ্রেন্ট। আমি হয়তো ৪০ বছর আগে গেছি। অন্য বংশধররা হয়তো ৫০ বছর বা ১০০/২০০ বছর আগে গেছে। সবাই পৃথিবীর কোনো না কোনো প্রান্ত থেকেই এসেছে। আমার মনে হয় এ বিষয়টা আমার কাজে এসেছে। আমি জর্জিয়ার প্রথম অভিবাসী সিনেটর হতে চেয়েছিলাম এবং হয়েছি। আমি বলেছিলাম যে, আমি রিপ্রেজেন্ট করতে চাই অভিবাসীদের পক্ষে। সাইড লাইনে না থেকে আমাদের ফ্রন্ট লাইনে আসতে হবে। আমাদের সামনে আসতে হবে। আমাদের লিড করতে হবে। আমাদের জায়গা চাই এবং এটাই আমাদের মেইন ইস্যু।’

তিনি যখন আমেরিকায় যান তখন বাংলাদেশি ইয়ং জেনারেশন সবেমাত্র যাওয়া শুরু করেছে আমেরিকায়। এর আগে বেশ কিছু বাংলাদেশি উচ্চশিক্ষার জন্য গিয়েছিলেন। ১৯৯৫ সালে শেখ রহমান আমেরিকার নাগরিকত্ব পান। জর্জিয়া বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ইকোনমিকস অ্যান্ড গ্লোবাল স্টাডিজে পড়াশোনার সময়ে তিনি স্টুডেন্ট সিনেটর নির্বাচিত হয়েছিলেন। একই সময়ে গ্লোবাল স্টাডিজ অ্যাসোসিয়েশনের প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হয়েছিলেন। শেখ রহমান বলেন, ‘আমি ৫০টিরও বেশি হোটেলে জবের জন্য চেষ্টা করেছিলাম। অবশেষে একটা জব পেয়েছিলাম। ঘণ্টায় আয় হতো ৩ ডলার ৩৫ সেন্ট করে। আমার রাজনৈতিক জীবন এর এক বছর পর থেকেই শুরু হয়। তখন এক মেয়র গভর্নর ইলেকশনের জন্য রান করছিলেন। আমি তখন তার পক্ষে কাজ শুরু করেছিলাম। ভোটারদের বাড়িতে বাড়িতে গিয়ে আমি প্রার্থীদের ইনফরমেশন দিতাম। এভাবেই রাজনীতিতে জড়িয়ে পড়া। আমি প্রায় ২০ বছর কাউন্টিতে বিভিন্ন ইলেকশনে হেল্প করেছি। কিন্তু গত ১০-১২ বছর ধরে আমি একটিভলি ইনভল্বড।’ নাগরিকত্ব পাওয়া প্রসঙ্গে শেখ রহমান স্মৃতিচারণ করতে গিয়ে বলেন, ‘আমি একটু ফিরে যেতে চাই। অর্থনৈতিক কারণে আমার পড়ালেখা ছেড়ে দিতে হয়। তারপর আমাকে চাকরি করতে হয়। আমি ম্যানেজমেন্টে হাই লেভেল পর্যন্ত উঠেছিলাম। আমার একটা বিশেষ ইচ্ছা ছিল যে, আমাকে আবার ইউনিভার্সিটিতে ফিরে যেতে হবে এবং ভালো একটা ইউনিভার্সিটি থেকে সার্টিফিকেট নেব। এটাই ছিল আমার লক্ষ্য। যখন আমি বিভিন্ন করপোরেশনে চাকরি করেছি তখন অনেক ডিসক্রিমিনেশন দেখেছি। প্রমোশন পাইনি। আমি পেপসিতো পিজা হাটের মতো একটা বড় অর্গানাইজেশনে কাজ করেছি। আমি সেখানে ট্রেইনার ম্যানেজার ছিলাম। আমি ট্রেইন করতাম মানুষকে। অনেকেই ছিল যারা আমার কাছ থেকে ট্রেনিং নিয়ে হাই লেভেল এক্সিকিউটিভ হয়ে গেছে কিন্তু আমি রয়ে গেছি আগের জায়গাতেই। আমাকে বলা হতো আমার ইংরেজি ভালো না। এরকম নানা রকম কথা। আমি কিন্তু নাগরিকত্ব পাওয়ার অনেক আগে থেকেই করপোরেটে মুভ করি। ১৯৮৫ সালেই আমি ম্যানেজমেন্ট লেভেলে চাকরি করেছি। ওই জায়গা থেকে আমার সিইও হয়ে যাওয়ার কথা। আমি যেভাবে কাজ করেছি। আমার শুধু ডিগ্রি না থাকার কারণে ওপরে উঠতে পারছিলাম না। আমি তখন চাকরি ছেড়ে দিয়ে ইউনিভার্সিটিতে গেলাম। ততদিনে আমি কিছু টাকা-পয়সাও জমিয়েছি। ইউনিভার্সিটি অব জর্জিয়া থেকে অনার্স করার আগে আমি একটা অ্যাসোসিয়েট ডিগ্রিও নেই। আমি ভেবেছিলাম, যদি কোনো কারণে আমি পড়াশোনা শেষ করতে না পারি তাহলে অন্তত একটা ডিগ্রি থাক। এরপর আমি জর্জিয়া বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ইকোনমিকস অ্যান্ড গ্লোবাল স্টাডিজে পড়াশোনা করি। সেখানে আমার মেইন অ্যাডভাইজার ছিলেন ড. হিলেন বার্গ। তিনি ছিলেন জিমি কার্টারের আন্ডারে অ্যাসিস্ট্যান্ট সেক্রেটারি অব স্টেট। তিনি ছিলেন ভেরি ওয়েল নোন ডিপ্লোমেট। পলিটিক্স অব ইন্টারন্যাশনাল ইকোনমিক্যাল রিলেশনের ওপর খুবই দক্ষ ছিলেন। তিনি আইএমএফের, ওয়ার্ল্ড ব্যাংকের প্রতিষ্ঠাতা সদস্যও বটে। আমি এমন একজন মানুষের আন্ডারে কাজ করার সুযোগ পেয়েছিলাম। আমি ছিলাম তার একজন টপ স্টুডেন্ট। তখনই আমি দক্ষ হয়ে উঠেছিলাম আমেরিকান পলিটিক্স বিষয়ে। আমি ইউনিভার্সিটি ছাত্র সংঘের সিনেটরও ছিলাম। ওখানে আমাদের ইন্টারন্যাশনাল স্টুডেন্ট অর্গানাইজেশন ছিল। আমি যার বোর্ড অব ডিরেক্টরও ছিলাম। ১৯৮৩ সালে আমি নমিনেশন পেয়েছিলাম ৬০০ কলেজের মধ্যে ইন্টারন্যাশনাল স্টুডেন্ট অব দ্য কান্ট্রি নির্বাচনের জন্য। আমি অবশ্য ইলেকশনে তখন জয় লাভ করিনি। কিন্তু আমি সে সময় বিভিন্ন অর্গানাইজেশনে সক্রিয়ভাবে কাজ করেছি।’ মানুষের অধিকার নিয়ে কথা বলা- এ বোধ বাংলাদেশে থাকাবস্থাতেই তৈরি হয়েছিল শেখ রহমানের। তিনি ১৯৭১ সালের ৭ মার্চের বঙ্গবন্ধুর ভাষণ শুনেছেন। মওলানা ভাষানীর ভাষণও শুনেছিলেন অনেকবার। তিনি কৈশোরেই বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ দেখেছেন। যা পরবর্তী জীবনে ব্যাপক প্রভাব বিস্তার করে। সেই থেকেই মানুষের অধিকার আদায়ে এগিয়ে আসার একটা প্রত্যয় তৈরি হয়েছিল শেখ রহমানের ভিতরে। ব্যক্তি জীবনে এক ছেলে এবং এক মেয়ের বাবা তিনি। তিনি বলেন, ‘আমি এখন থেকেই আমার ছেলেকে তৈরি করতে শুরু করেছি। যেন সে ভবিষ্যতে আমেরিকার প্রেসিডেন্ট হতে পারে। সেভাবেই আমি আমার ছেলেকে বড় করছি।’ দেশের বাইরে বাংলাদেশিদের এমন নানা সাফল্য গোটা বিশ্বের সব বাংলাদেশিকেই গর্বিত করে। জর্জিয়ার সিনেটর শেখ রহমানের ছেলে যদি একদিন আমেরিকার প্রেসিডেন্ট হতে পারে তাও হবে বাংলাদেশিদের জন্য অনেক বড় গর্বের।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
মুক্তি পেল ‘ট্রায়াল অব জুলাই ম্যাসাকার’ প্রামাণ্যচিত্র
মুক্তি পেল ‘ট্রায়াল অব জুলাই ম্যাসাকার’ প্রামাণ্যচিত্র

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে নারীদের ক্ষমতায়ন বাড়ানো হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে নারীদের ক্ষমতায়ন বাড়ানো হবে’

১৪ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

নাশকতা রোধে রাজধানীর প্রবেশ পথে পুলিশের চেকপোস্ট
নাশকতা রোধে রাজধানীর প্রবেশ পথে পুলিশের চেকপোস্ট

১৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

প্রাথমিকে সহকারী শিক্ষক নিয়োগে দ্বিতীয় ধাপের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
প্রাথমিকে সহকারী শিক্ষক নিয়োগে দ্বিতীয় ধাপের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১৮ মিনিট আগে | জাতীয়

নভেম্বরের ১১ দিনে রেমিট্যান্স প্রবাহে ৩৬.৪ শতাংশ প্রবৃদ্ধি
নভেম্বরের ১১ দিনে রেমিট্যান্স প্রবাহে ৩৬.৪ শতাংশ প্রবৃদ্ধি

২৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

উত্তরার ২১ পয়েন্টে যুবদল স্বেচ্ছাসেবক ও ছাত্রদলের অবস্থান
উত্তরার ২১ পয়েন্টে যুবদল স্বেচ্ছাসেবক ও ছাত্রদলের অবস্থান

২৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

আওয়ামী লীগের কেউ স্বতন্ত্র প্রার্থীও হতে পারবে না, দাবি গণ অধিকার পরিষদের
আওয়ামী লীগের কেউ স্বতন্ত্র প্রার্থীও হতে পারবে না, দাবি গণ অধিকার পরিষদের

২৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

নিত্যপণ্যের মূল্য ও সরবরাহ স্বাভাবিক রাখতে দায়িত্বশীল থাকার আহ্বান এফবিসিসিআই’র
নিত্যপণ্যের মূল্য ও সরবরাহ স্বাভাবিক রাখতে দায়িত্বশীল থাকার আহ্বান এফবিসিসিআই’র

২৯ মিনিট আগে | অর্থনীতি

সিলেটের বিটিসিএল’র পরিত্যক্ত গুদামে আগুন
সিলেটের বিটিসিএল’র পরিত্যক্ত গুদামে আগুন

৪১ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

নারায়ণগঞ্জে আওয়ামী লীগের ৪৫ নেতাকর্মী গ্রেফতার
নারায়ণগঞ্জে আওয়ামী লীগের ৪৫ নেতাকর্মী গ্রেফতার

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৪০০ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৪০০ মামলা

৪৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

রাশিয়ার ড্রোন ঠেকাতে ইউরোপের নতুন লড়াই
রাশিয়ার ড্রোন ঠেকাতে ইউরোপের নতুন লড়াই

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নদীতে ভাসছে অজ্ঞাত লাশ
নদীতে ভাসছে অজ্ঞাত লাশ

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লালমনিরহাটে ভেজাল বীজ বিক্রির দায়ে জরিমানা
লালমনিরহাটে ভেজাল বীজ বিক্রির দায়ে জরিমানা

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মেহেরপুরে পুলিশ সুপারের সরকারি বাসভবনে আগুন
মেহেরপুরে পুলিশ সুপারের সরকারি বাসভবনে আগুন

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গ্যাস অনুসন্ধানে ১০০ নতুন কূপ খনন কার্যক্রম জোরদার করছে পেট্রোবাংলা
গ্যাস অনুসন্ধানে ১০০ নতুন কূপ খনন কার্যক্রম জোরদার করছে পেট্রোবাংলা

৫৯ মিনিট আগে | অর্থনীতি

রূপগঞ্জে আওয়ামী লীগের নাশকতা ঠেকাতে রাজপথে দিপু ভুঁইয়া
রূপগঞ্জে আওয়ামী লীগের নাশকতা ঠেকাতে রাজপথে দিপু ভুঁইয়া

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতীয় দূতকে তলব, গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার কথা বলা অবিলম্বে বন্ধের আহ্বান
ভারতীয় দূতকে তলব, গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার কথা বলা অবিলম্বে বন্ধের আহ্বান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচন কর্মকর্তাসহ তিন জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
নির্বাচন কর্মকর্তাসহ তিন জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নির্বাচনের আগে গণভোট সম্ভব নয়: নুর
নির্বাচনের আগে গণভোট সম্ভব নয়: নুর

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পদ্মার এক কাতলার দাম ৫৫ হাজার টাকা
পদ্মার এক কাতলার দাম ৫৫ হাজার টাকা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপির কাছে বগুড়া-২ আসন থেকেই নির্বাচন করার দাবি করবো: মান্না
বিএনপির কাছে বগুড়া-২ আসন থেকেই নির্বাচন করার দাবি করবো: মান্না

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে উদ্দেশ্যমূলকভাবে সংকট তৈরি করা হয়েছে : মির্জা ফখরুল
দেশে উদ্দেশ্যমূলকভাবে সংকট তৈরি করা হয়েছে : মির্জা ফখরুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গভীর রাতে হৃতিকের ফোন, অবাক অভিনেত্রী
গভীর রাতে হৃতিকের ফোন, অবাক অভিনেত্রী

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শিক্ষিত প্রজন্ম গড়তে মোমবাতি হতে চাই : বিএনপি প্রার্থী মাজেদ
শিক্ষিত প্রজন্ম গড়তে মোমবাতি হতে চাই : বিএনপি প্রার্থী মাজেদ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ধোলাইপাড়ে বাসে আগুন
ধোলাইপাড়ে বাসে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শীঘ্রই ফিরছে শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার, চলবে কাপ্তাই লেকেও
শীঘ্রই ফিরছে শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার, চলবে কাপ্তাই লেকেও

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃহস্পতিবার জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা
বৃহস্পতিবার জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মানুষ এখন নৌকা, লাঙ্গল আর দাঁড়িপাল্লা ব্যবহার করতে চায় না’
‘মানুষ এখন নৌকা, লাঙ্গল আর দাঁড়িপাল্লা ব্যবহার করতে চায় না’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রতারণার মামলায় ইভ্যালির রাসেল-নাসরিনের ৫ বছরের কারাদণ্ড
প্রতারণার মামলায় ইভ্যালির রাসেল-নাসরিনের ৫ বছরের কারাদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
রমনা থানার সামনে হঠাৎ পুলিশের গাড়িতে আগুন
রমনা থানার সামনে হঠাৎ পুলিশের গাড়িতে আগুন

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংকের উপপরিচালক নাইমুর রহমান মাদারীপুর থেকে উদ্ধার
নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংকের উপপরিচালক নাইমুর রহমান মাদারীপুর থেকে উদ্ধার

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মধ্যরাতে ঢাবির পাঁচ ভবনের ফটকে তালা দিল নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ
মধ্যরাতে ঢাবির পাঁচ ভবনের ফটকে তালা দিল নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উত্তরায় মাইক্রোবাসে আগুন
উত্তরায় মাইক্রোবাসে আগুন

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী দেখলেই ব্রাশফায়ারের নির্দেশ সিএমপি কমিশনারের
অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী দেখলেই ব্রাশফায়ারের নির্দেশ সিএমপি কমিশনারের

১৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বৃহস্পতিবার সারাদেশে দোকান ও শপিংমল খোলা থাকবে: মালিক সমিতি
বৃহস্পতিবার সারাদেশে দোকান ও শপিংমল খোলা থাকবে: মালিক সমিতি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন পে স্কেল বাস্তবায়নের ফ্রেমওয়ার্ক তৈরি করবে সরকার: অর্থ উপদেষ্টা
নতুন পে স্কেল বাস্তবায়নের ফ্রেমওয়ার্ক তৈরি করবে সরকার: অর্থ উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুদ্ধশ্বাস জয়ে শ্রীলঙ্কাকে ৬ রানে হারালো পাকিস্তান
রুদ্ধশ্বাস জয়ে শ্রীলঙ্কাকে ৬ রানে হারালো পাকিস্তান

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলি সেনাদের ভয়ংকর যৌন নিপীড়নের বর্ণনা দিল ফিলিস্তিনি নারী বন্দিরা
ইসরায়েলি সেনাদের ভয়ংকর যৌন নিপীড়নের বর্ণনা দিল ফিলিস্তিনি নারী বন্দিরা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাতে মোহাম্মদপুর প্রিপারেটরি স্কুলকে লক্ষ্য করে পেট্রোল বোমা নিক্ষেপ
রাতে মোহাম্মদপুর প্রিপারেটরি স্কুলকে লক্ষ্য করে পেট্রোল বোমা নিক্ষেপ

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ক্যারিবীয় সাগরে বিশাল যুদ্ধজাহাজবহর মোতায়েন করল যুক্তরাষ্ট্র
ক্যারিবীয় সাগরে বিশাল যুদ্ধজাহাজবহর মোতায়েন করল যুক্তরাষ্ট্র

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নো হাংকি-পাংকি! বাঁকা আঙুলে ঘি তোলার হুমকি!
নো হাংকি-পাংকি! বাঁকা আঙুলে ঘি তোলার হুমকি!

১২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মোহাম্মদপুরে ককটেলসহ আওয়ামী লীগ নেতা আটক
মোহাম্মদপুরে ককটেলসহ আওয়ামী লীগ নেতা আটক

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এনসিপির নবগঠিত ৪১ সদস্যের কমিটি থেকে ২৩ জনের পদত্যাগ
এনসিপির নবগঠিত ৪১ সদস্যের কমিটি থেকে ২৩ জনের পদত্যাগ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘শিক্ষার্থীদের নিয়ে আজ ও আগামীকাল মাঠে থাকবে ডাকসু’
‘শিক্ষার্থীদের নিয়ে আজ ও আগামীকাল মাঠে থাকবে ডাকসু’

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার বাণিজ্যমেলা দুই আসরে, যেদিন থেকে শুরু
এবার বাণিজ্যমেলা দুই আসরে, যেদিন থেকে শুরু

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দ্বাদশ সংসদের এমপিদের অখালাস ৩১টি গাড়ি জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে হস্তান্তর
দ্বাদশ সংসদের এমপিদের অখালাস ৩১টি গাড়ি জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে হস্তান্তর

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুক্তরাষ্ট্রে গেলেন সোহেল তাজ
যুক্তরাষ্ট্রে গেলেন সোহেল তাজ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজীপুরে যাত্রীবাহী বাসে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা
গাজীপুরে যাত্রীবাহী বাসে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে, বাড়ছে শীতের আমেজ
তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে, বাড়ছে শীতের আমেজ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুগল ক্রোম ব্যবহারকারীদের জন্য সতর্কতা
গুগল ক্রোম ব্যবহারকারীদের জন্য সতর্কতা

১২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ময়মনসিংহে শ্বশুরবাড়িতে জামাতা-নাতি খুন
ময়মনসিংহে শ্বশুরবাড়িতে জামাতা-নাতি খুন

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে বিভিন্ন স্থানে ককটেল বিস্ফোরণ, বাসে আগুন
রাজধানীতে বিভিন্ন স্থানে ককটেল বিস্ফোরণ, বাসে আগুন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১২ নভেম্বর)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩৮০০ শিশুর হার্ট সার্জারিতে অবদান : মানবসেবায় রেকর্ড জনপ্রিয় গায়িকার
৩৮০০ শিশুর হার্ট সার্জারিতে অবদান : মানবসেবায় রেকর্ড জনপ্রিয় গায়িকার

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রেসিডেন্ট নয়, সেনাপ্রধানের হাতে যাচ্ছে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণ
প্রেসিডেন্ট নয়, সেনাপ্রধানের হাতে যাচ্ছে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় রাজধানী ও আশপাশের জেলায় বিজিবি মোতায়েন
আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় রাজধানী ও আশপাশের জেলায় বিজিবি মোতায়েন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুন হত্যা: ২ শ্যুটারসহ গ্রেফতার ৫
শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুন হত্যা: ২ শ্যুটারসহ গ্রেফতার ৫

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৬ নভেম্বরের মধ্যে দাবি না মানলে অনির্দিষ্টকালের কর্মসূচির হুঁশিয়ারি জামায়াতসহ আট দলের
১৬ নভেম্বরের মধ্যে দাবি না মানলে অনির্দিষ্টকালের কর্মসূচির হুঁশিয়ারি জামায়াতসহ আট দলের

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গেরিলা যুদ্ধের প্রস্তুতি নিচ্ছে ভেনেজুয়েলার সেনাবাহিনী
গেরিলা যুদ্ধের প্রস্তুতি নিচ্ছে ভেনেজুয়েলার সেনাবাহিনী

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
এনসিপিতে গৃহদাহ
এনসিপিতে গৃহদাহ

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোচনার টেবিল থেকে রাজপথ
আলোচনার টেবিল থেকে রাজপথ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আর্মি সার্ভিস কোরকে প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
আর্মি সার্ভিস কোরকে প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজারে মাফিয়া
শেয়ারবাজারে মাফিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

ভালোবাসার টানেই মাতৃভূমিতে হামজা
ভালোবাসার টানেই মাতৃভূমিতে হামজা

মাঠে ময়দানে

সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি করতে হবে
সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

বোতলে দেদার জ্বালানি বিক্রি বাড়ছে অগ্নিসন্ত্রাসের ঝুঁকি
বোতলে দেদার জ্বালানি বিক্রি বাড়ছে অগ্নিসন্ত্রাসের ঝুঁকি

নগর জীবন

আইন হাতে তুলে নিচ্ছে মানুষ
আইন হাতে তুলে নিচ্ছে মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচন নয়
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচন নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড ওয়ানডে খেলেছে ১৬ বার
বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড ওয়ানডে খেলেছে ১৬ বার

মাঠে ময়দানে

বুড়িগঙ্গা
বুড়িগঙ্গা

সম্পাদকীয়

আশা জাগাচ্ছে কৃষি প্রক্রিয়াজাত খাবারের বাজার
আশা জাগাচ্ছে কৃষি প্রক্রিয়াজাত খাবারের বাজার

নগর জীবন

নির্বাচন বানচালের চেষ্টা আওয়ামী লীগের
নির্বাচন বানচালের চেষ্টা আওয়ামী লীগের

প্রথম পৃষ্ঠা

শিশুর বিপদ ডেকে আনছে নিউমোনিয়া
শিশুর বিপদ ডেকে আনছে নিউমোনিয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

সনদের বাইরে গিয়ে সিদ্ধান্ত নিলে দায় সরকারের
সনদের বাইরে গিয়ে সিদ্ধান্ত নিলে দায় সরকারের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘুমন্ত মানুষ পুড়িয়ে হত্যা
ঘুমন্ত মানুষ পুড়িয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব
ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব

সম্পাদকীয়

ভোট হলে অস্তিত্ব থাকবে না জামায়াতের
ভোট হলে অস্তিত্ব থাকবে না জামায়াতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজধানীতে দুই ছাত্রদল নেতার লাশ উদ্ধার
রাজধানীতে দুই ছাত্রদল নেতার লাশ উদ্ধার

প্রথম পৃষ্ঠা

কেন ক্ষেপলেন তামান্না
কেন ক্ষেপলেন তামান্না

শোবিজ

কড়া নিরাপত্তার চাদরে রাজধানী
কড়া নিরাপত্তার চাদরে রাজধানী

প্রথম পৃষ্ঠা

অপেশাদারিতে শাবনূর
অপেশাদারিতে শাবনূর

শোবিজ

যারা সংস্কারের পক্ষে তাদের সঙ্গে জোট
যারা সংস্কারের পক্ষে তাদের সঙ্গে জোট

প্রথম পৃষ্ঠা

বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?
বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?

সম্পাদকীয়

কুলসুমের চোখে স্বপ্ন জয়ের দৃঢ়তা
কুলসুমের চোখে স্বপ্ন জয়ের দৃঢ়তা

মাঠে ময়দানে

শোবিজ তারকাদের ত্যাগের গল্প
শোবিজ তারকাদের ত্যাগের গল্প

শোবিজ

টিভি নাটকে প্রমিত বাংলার অপমৃত্যু
টিভি নাটকে প্রমিত বাংলার অপমৃত্যু

শোবিজ

স্পর্শিয়ার ক্ষোভ
স্পর্শিয়ার ক্ষোভ

শোবিজ

সাবেক বিমানবাহিনী প্রধান শেখ হান্নানের ব্যাংক হিসাব জব্দ
সাবেক বিমানবাহিনী প্রধান শেখ হান্নানের ব্যাংক হিসাব জব্দ

নগর জীবন