শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৮ ফেব্রুয়ারি, ২০১৭

ভ্রমণ

চোখ জুড়ানো গ্র্যান্ড ক্যানিয়ন

Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
চোখ জুড়ানো গ্র্যান্ড ক্যানিয়ন

প্রকৃতি যেন নিজের পরিকল্পনায় গড়েছে অনন্য সাম্রাজ্য। চোখকে বিশ্বাস করা দায়! ‘মাদার নেচারস ক্রাউন জুয়েল’ তকমাটা একেই মানায়। গিরিখাতের মধ্য দিয়ে বয়ে চলা কলোরাডো নদী যুক্তরাষ্ট্রের অ্যারিজোনার গ্র্যান্ড ক্যানিয়নে এনে দিয়েছে ভিন্ন মাত্রা। লিখেছেন— আবদুল কাদের

 

গ্র্যান্ড ক্যানিয়ন— রুক্ষ পাথরে গড়া পাহাড় আর পাহাড়। তাও আবার যেন তেন পাহাড় নয়, বিচিত্র সব রঙের বিচিত্র সব পাহাড়। রয়েছে অসংখ্য গিরিখাত। গিরিখাত হচ্ছে পাহাড়ের গায়ে বিশালাকারের ফাটল। এই ফাটল এতই বিশাল যে, কিছু কিছু ফাটল মাইলখানেক চওড়া পর্যন্ত হয়। আর এসব ফাটল এক দিনে তৈরি হয়নি। ধারণা করা হয় কোটি কোটি বছর ধরে তৈরি হয়েছে এসব ফাটল বা গিরিখাত। পাথুরে পাহাড় ও গিরিখাতের অসম্ভব সুন্দর এই রাজ্যটির নাম ‘দ্য গ্র্যান্ড ক্যানিয়ন’।

পাথরের মধ্য দিয়ে কলোরাডো নদী এমনভাবে বয়ে চলেছে যার ফলে প্রকাণ্ড এক গর্ত তৈরি হয়েছে। মাইলের পর মাইল সেই গর্ত। অঞ্চলটা অনেকটা মরুভূমির মতো এবং পাথরের রংও লাল। যার ফলে তৈরি হয়েছে গভীর গিরিখাত। প্রকৃতির এক আশ্চর্য সৃষ্টি এই গ্র্যান্ড ক্যানিয়ন। দেখলে মনে হবে বাইরের কোনো গ্রহ।

যুক্তরাষ্ট্রের অ্যারিজোনা অঙ্গরাজ্যে অবস্থিত গিরিখাত গ্র্যান্ড ক্যানিয়ন। এই গিরিখাতের মধ্য দিয়ে বয়ে চলা কলোরাডো নদী। মূলত এটি যুক্তরাষ্ট্রের ন্যাশনাল পার্কের ভিতর দিয়ে তৈরি হওয়া গিরিখাত। গিরিখাতের দৈর্ঘ্য ২৭৭ মাইল এবং প্রস্থ প্রায় ০.২৫ থেকে ১৮ মাইল পর্যন্ত এবং গভীরতা প্রায় ১৮০০ মিটার। প্রকৃতি যে সব বিস্ময় মানুষকে যুগে যুগে মুগ্ধ করেছে গ্র্যান্ড ক্যানিয়ন তারই একটি।

 

আজকের গ্র্যান্ড ক্যানিয়নের পেছনে প্রেসিডেন্ট থিওডোর রুজভেল্টের বিশাল ভূমিকা রয়েছে। তিনি প্রায়ই এখানে শিকার এবং ভ্রমণের উদ্দেশে আসতেন।

গ্র্যান্ড ক্যানিয়নে বেড়াতে আসা দর্শনার্থীরা সহজেই প্রকৃতির প্রেমে পড়ে যান। কারণ এখানে আসার পথে প্রথমেই পড়ে লেক পাওয়েল। এটি পেজের কাছের জলাশয়। উতা আর অ্যারিজোনার মধ্যে সীমান্ত হিসেবে কাজ করে এ জলাশয়। প্রায় ২০০০ মাইল লম্বা এ জলাশয় আমেরিকার দ্বিতীয় বৃহত্তম ম্যান মেড লেক। গাছপালা, নানা রঙের ফুলের সমাবেশে জায়গাটি অসম্ভব সুন্দর।

এখানে লেকের ধারে হাইকিং করতে দারুণ লাগে। রয়েছে রেনবো ব্রিজ ন্যাশনাল মনুমেন্ট। পৃথিবীর বৃহত্তম পাথরের ব্রিজ এটি। বোট নিয়ে ঘুরে দেখতে পারবেন অ্যান্টিলোপ, গ্লেন ক্যানিয়ন, নাভাজো ক্যানিয়ন। পানির মধ্য দিয়ে চলা নৌকা, পাথরের মধ্য দিয়ে এঁকেবেঁকে চলা জলাশয় যেন অপরূপ সৌন্দর্যকে নিয়ন্ত্রণ করে। অ্যান্টিলোপ ক্যানিয়ন আবার ১০ মাইল লম্বা। ৪ মাইলের দেয়াল ফলক পেরিয়ে রাস্তা সরু হয়ে গেছে। বেশ রোমাঞ্চকর ব্যাপার। গ্লেন ক্যানিয়ন ড্যামও দেখার মতো। ইউএসএর দ্বিতীয় বৃহত্তম আর্চ ড্যাম এটি।

পেজের দক্ষিণ-পশ্চিমে ৬.৪ মাইল গেলেই গ্লেন ক্যানিয়ন ন্যাশনাল রিক্রিয়েশন এরিয়া। গ্লেন ক্যানিয়ন ড্যাম আর লেক পাওয়েল থেকে ৮ কিলোমিটার নেমে হর্স শু বেন্ড। কলোরাডো নদী এখানে এমনভাবে এঁকেবেঁকে গেছে দেখে মনে হবে ঠিক যেন ঘোড়ার নাল। সেই থেকেই নাম হর্স শু বেন্ড। লেক পাওয়েল রিসোর্ট এরিয়া থেকে ২০ মিনিটের পথ। গাড়িতে না গিয়ে পার্কিং এরিয়া ধরে গেলে মিলবে আরেক সৌন্দর্য। রয়েছে দ্য ভিউ ইজ আইকনিক। ১০০০ ফুট নিচে নাভাজো স্যানস্টোন জিওলজিক ফরমেশন। রঙের বৈচিত্র্য দারুণ। লাল-কমলা পাথরে রোদ ঝিকিমিকি করে তোলে পুরো এলাকা। লেয়ারের পর লেয়ার এবং ঘোড়ার নালের মতো ঘিরে রাখা কলোরাডো নদী। আর একটু নিচে নামলেই গ্র্যাভেল, বালি, ঢালু পাথরের রাশি।

পাথরের গায়ে ধাক্কা লেগে ছলাৎ ছলাৎ আওয়াজও বলে দেবে নদীর ঢেউয়ের প্রখরতা। অনেক আগে কলোরাডো নদী দক্ষিণে সমুদ্রের দিকে বইত। ৫ মিলিয়ন বছর আগে কলোরাডো প্ল্যাটোর আপলিফটমেন্টে এখানেই আটকে যায়। সেখান থেকেই হর্স শু বেন্ড তৈরি। সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে কলোরাডো নদী ২৭০০ মিটার উঁচুতে। নদীটি এতটাই খাড়াভাবে নেমে আসাতে এখানে ভূমিক্ষয়ের পরিমাণ অন্যান্য নদীর তুলনায় অনেক বেশি। গ্র্যান্ড ক্যানিয়নের কলোরাডো নদী নিয়ে বিশেষজ্ঞরা নানা মতামত দেন। কলোরাডো নদীর এই নেমে আসার ধারাটি নাকি এখনো সম্পূর্ণরূপেই বিদ্যমান। এভাবে চলতে থাকলে আগামী ২০ লাখ বছরে গ্র্যান্ড ক্যানিয়নের গভীরতা আরও অনেক গুণ বৃদ্ধি পাবে। কে বলতে পারে, ভবিষ্যতে হয়তো এখানে আর নতুন জিওলজিক ফর্মেশন দেখা যাবে না।

রয়েছে গ্র্যান্ড ক্যানিয়ন ন্যাশনাল পার্ক। গাড়িতে করে ঘুরে দেখা যায়। তবে চপারে করেও ঘুরতে পারেন। আর এর সৌন্দর্য বিকালেই যেন কয়েকগুণ বাড়ে। এ এক অবিশ্বাস্য দৃশ্য। গ্র্যান্ড ক্যানিয়ন এত বিশাল যে মাথা ঘুরে যেতে পারে। প্রকৃতির ক্যানভাসে গ্র্যান্ড ক্যানিয়ন অসাধারণ অপরূপ। সন্ধ্যা হলে এখানকার রাস্তাঘাট বেশ খালি আর নির্জন হয়ে ওঠে। রাতে গ্র্যান্ড ক্যানিয়ন এলাকাটিকে আরও সুন্দর দেখায়। তবে বিপজ্জনক বিধায় রাতে পর্যটকদের হোটেল থেকে বের হতে দেওয়া হয় না। পাথর আর পাহাড়ে ঘেরা অঞ্চল হলেও জায়গাটা একদম কাঠখোট্টা নয়। বরং এই বিশাল মরু অঞ্চলের মাঝেও এক ধরনের সৌন্দর্য খুঁজে পাওয়া যায়।

 

কীভাবে যাবেন

ঢাকা শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে নিউইয়র্কের বিমান আছে। ওখান থেকে অ্যারিজোনার ফিনিক্স। তারপর কানেক্টিং ফ্লাইটে পেজ। ফ্ল্যাগস্টাফেও যেতে পারেন। বড় এয়ারপোর্ট বলে প্লেনের সংখ্যা বেশি। ফ্ল্যাগস্টাফ থেকে পেজ গাড়িতে।

 

কোথায় থাকবেন

গ্র্যান্ড ক্যানিয়ন সমগ্র এলাকাজুড়ে অনেক সুন্দর সুন্দর হোটেল ও রিসোর্ট রয়েছে। ইচ্ছা হলেই রাতযাপন করতে পারবেন। ভাড়া ১৩৩ ডলার থেকে শুরু।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
৪০ হাজার ইয়াবা উদ্ধার
৪০ হাজার ইয়াবা উদ্ধার

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

আকাশসীমা খুলে দিল ইরান
আকাশসীমা খুলে দিল ইরান

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ক্ষমা চাইলেন পরেশ’
‘ক্ষমা চাইলেন পরেশ’

৭ মিনিট আগে | শোবিজ

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের পাশ থেকে অজ্ঞাত যুবকের লাশ উদ্ধার
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের পাশ থেকে অজ্ঞাত যুবকের লাশ উদ্ধার

৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

স্বর্ণ-নগদ টাকা নিয়ে পরকীয়া প্রেমিকের সঙ্গে প্রবাসীর স্ত্রী উধাও
স্বর্ণ-নগদ টাকা নিয়ে পরকীয়া প্রেমিকের সঙ্গে প্রবাসীর স্ত্রী উধাও

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হাসপাতালে স্বস্তিকা
হাসপাতালে স্বস্তিকা

১৮ মিনিট আগে | শোবিজ

গাজার মানুষ নিরাপদে থাকুক, এটাই চাই: ট্রাম্প
গাজার মানুষ নিরাপদে থাকুক, এটাই চাই: ট্রাম্প

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেনীতে ১৫ কেজি গাঁজা ফেলে পালাল মাদক কারবারী
ফেনীতে ১৫ কেজি গাঁজা ফেলে পালাল মাদক কারবারী

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মেদ ঝরিয়ে ফিট কপিল, রহস্য ফাঁস করলেন ফিটনেস ট্রেনার
মেদ ঝরিয়ে ফিট কপিল, রহস্য ফাঁস করলেন ফিটনেস ট্রেনার

৫৩ মিনিট আগে | শোবিজ

ইসরায়েলকে সমর্থন, জনপ্রিয়তা হারাচ্ছেন ইরানের স্বঘোষিত যুবরাজ
ইসরায়েলকে সমর্থন, জনপ্রিয়তা হারাচ্ছেন ইরানের স্বঘোষিত যুবরাজ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিতর্কের মধ্যেই ট্রাম্পের আলোচিত ‘বিগ বিউটিফুল বিল’ পাস
বিতর্কের মধ্যেই ট্রাম্পের আলোচিত ‘বিগ বিউটিফুল বিল’ পাস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনের হামলায় রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপপ্রধান নিহত
ইউক্রেনের হামলায় রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপপ্রধান নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইন্দোনেশিয়ার টেকসই উন্নয়নের সঙ্গী ‘গ্রিন সুকুক’
ইন্দোনেশিয়ার টেকসই উন্নয়নের সঙ্গী ‘গ্রিন সুকুক’

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

মেয়েদের হলজীবনে পর্দা, প্রতিবন্ধকতা ও‌ প্রতিবিধান
মেয়েদের হলজীবনে পর্দা, প্রতিবন্ধকতা ও‌ প্রতিবিধান

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

তালেবান সরকারকে স্বীকৃতি দিল রাশিয়া
তালেবান সরকারকে স্বীকৃতি দিল রাশিয়া

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হজ শেষে ফিরেছেন ৬৪ হাজার ৮৬৪ হাজি
হজ শেষে ফিরেছেন ৬৪ হাজার ৮৬৪ হাজি

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

এজবাস্টনে ইতিহাস গড়লেন জয়সওয়াল, ভাঙলেন ৫১ বছরের রেকর্ড
এজবাস্টনে ইতিহাস গড়লেন জয়সওয়াল, ভাঙলেন ৫১ বছরের রেকর্ড

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইংল্যান্ডের মাটিতে শুভমান ঝলক, টপকে গেলেন গাভাস্কার-দ্রাবিড়কেও
ইংল্যান্ডের মাটিতে শুভমান ঝলক, টপকে গেলেন গাভাস্কার-দ্রাবিড়কেও

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বোমা হামলার হুমকিতে কানাডার ছয়টি প্রধান বিমানবন্দরে ফ্লাইট ব্যাহত
বোমা হামলার হুমকিতে কানাডার ছয়টি প্রধান বিমানবন্দরে ফ্লাইট ব্যাহত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারি কোয়ার্টারের বাড়ছে পানির বিল, জুলাই থেকে কার্যকর
সরকারি কোয়ার্টারের বাড়ছে পানির বিল, জুলাই থেকে কার্যকর

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিন দিনে হাজার ছাড়াল ডেঙ্গুরোগী ভর্তি
তিন দিনে হাজার ছাড়াল ডেঙ্গুরোগী ভর্তি

২ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

পাবনায় বাস-ট্রাক সংঘর্ষে নিহত ৩
পাবনায় বাস-ট্রাক সংঘর্ষে নিহত ৩

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনাস্থা ভোটের মুখে পড়েছেন ইউরোপীয় কমিশন প্রধান উরসুলা
অনাস্থা ভোটের মুখে পড়েছেন ইউরোপীয় কমিশন প্রধান উরসুলা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ৩ দিনের ছুটিতে দেশ
টানা ৩ দিনের ছুটিতে দেশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় ৪৮ ঘণ্টার নারকীয় ইসরায়েলি তাণ্ডব, নিহত ৩০০
গাজায় ৪৮ ঘণ্টার নারকীয় ইসরায়েলি তাণ্ডব, নিহত ৩০০

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৪ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৪ জুলাই)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগামী কয়েকদিন বাড়তে পারে বৃষ্টির প্রবণতা
আগামী কয়েকদিন বাড়তে পারে বৃষ্টির প্রবণতা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের তেল বাণিজ্য ও হিজবুল্লাহকে নতুন নিষেধাজ্ঞা দিলো যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের তেল বাণিজ্য ও হিজবুল্লাহকে নতুন নিষেধাজ্ঞা দিলো যুক্তরাষ্ট্র

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে সংঘাত কেবল কূটনৈতিকভাবে সমাধান করা উচিত: ট্রাম্পকে পুতিন
ইরানের সঙ্গে সংঘাত কেবল কূটনৈতিকভাবে সমাধান করা উচিত: ট্রাম্পকে পুতিন

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসির ফল প্রকাশের জন্য প্রস্তুত
এসএসসির ফল প্রকাশের জন্য প্রস্তুত

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য নতুন নির্দেশনা মাউশির
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য নতুন নির্দেশনা মাউশির

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীর কিডনিতে জীবন ফিরে পেয়ে পরকীয়ায় জড়ালেন স্বামী!
স্ত্রীর কিডনিতে জীবন ফিরে পেয়ে পরকীয়ায় জড়ালেন স্বামী!

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিআর চালু হলে দেশে আর কোনো স্থানীয় নেতার জন্ম হবে না: রিজভী
পিআর চালু হলে দেশে আর কোনো স্থানীয় নেতার জন্ম হবে না: রিজভী

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনে অনুত্তীর্ণ প্রার্থীদের জন্য সুখবর
১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনে অনুত্তীর্ণ প্রার্থীদের জন্য সুখবর

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি
নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপ-প্রধান নিহত
রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপ-প্রধান নিহত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রকে পরাজিত করেছে ইরান’
‘ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রকে পরাজিত করেছে ইরান’

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবলীগ নেতাকে ধরতে বাড়ি ঘেরাও, ফোনে বললেন-‘লাভ হবে না’
যুবলীগ নেতাকে ধরতে বাড়ি ঘেরাও, ফোনে বললেন-‘লাভ হবে না’

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এবার ‘বাঙ্কার বাস্টার’ বানাচ্ছে ভারত!
এবার ‘বাঙ্কার বাস্টার’ বানাচ্ছে ভারত!

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথমবারের মতো মার্কিন থাড প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা চালু করল সৌদি
প্রথমবারের মতো মার্কিন থাড প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা চালু করল সৌদি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি
জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডের ‘বরখাস্ত’ প্রধানমন্ত্রী পেতংতার্ন এখন সংস্কৃতিমন্ত্রী!
থাইল্যান্ডের ‘বরখাস্ত’ প্রধানমন্ত্রী পেতংতার্ন এখন সংস্কৃতিমন্ত্রী!

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি
আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রিটিশ রাজমুকুটের আসল মূল্য কতো?
ব্রিটিশ রাজমুকুটের আসল মূল্য কতো?

২১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান
ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পেন্টাগনের মূল্যায়ন: কতোটা ক্ষতি হলো ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির?
পেন্টাগনের মূল্যায়ন: কতোটা ক্ষতি হলো ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এটাই কি মেসিদের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি?
এটাই কি মেসিদের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি?

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরান আরও বিধ্বংসী হয়ে উঠতে পারে, আশঙ্কা মার্কিন বিশেষজ্ঞদের
ইরান আরও বিধ্বংসী হয়ে উঠতে পারে, আশঙ্কা মার্কিন বিশেষজ্ঞদের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণু অস্ত্র বিস্তার রোধ চুক্তিতে প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত ইরানের
পারমাণু অস্ত্র বিস্তার রোধ চুক্তিতে প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত ইরানের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইনের মাধ্যমে রাষ্ট্রপতির ক্ষমা প্রদর্শনের প্রস্তাবে একমত বিএনপি: সালাহউদ্দিন আহমেদ
আইনের মাধ্যমে রাষ্ট্রপতির ক্ষমা প্রদর্শনের প্রস্তাবে একমত বিএনপি: সালাহউদ্দিন আহমেদ

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরান-সিরিয়া ইস্যুতে রাশিয়ার সঙ্গে গোপন আলোচনা ইসরায়েলের
ইরান-সিরিয়া ইস্যুতে রাশিয়ার সঙ্গে গোপন আলোচনা ইসরায়েলের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুপ্তচরবৃত্তির সন্দেহ, বিপুলসংখ্যক আফগানকে ফেরত পাঠাচ্ছে ইরান
গুপ্তচরবৃত্তির সন্দেহ, বিপুলসংখ্যক আফগানকে ফেরত পাঠাচ্ছে ইরান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাতে হিজবুল্লাহর ৪ হাজার যোদ্ধা নিহত
ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাতে হিজবুল্লাহর ৪ হাজার যোদ্ধা নিহত

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে কাসাম-কুদসের রকেট হামলা
ইসরায়েলে কাসাম-কুদসের রকেট হামলা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাষ্ট্র গঠনের এমন সুযোগ হেলায় হারানো যাবে না: আলী রীয়াজ
রাষ্ট্র গঠনের এমন সুযোগ হেলায় হারানো যাবে না: আলী রীয়াজ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সব ধরনের সমরাস্ত্রের উৎপাদন বাড়ানোর ঘোষণা রাশিয়ার
সব ধরনের সমরাস্ত্রের উৎপাদন বাড়ানোর ঘোষণা রাশিয়ার

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনকে সামনে রেখে টেলিকম নীতিমালা প্রণয়ন সমীচীন নয় : ফখরুল
নির্বাচনকে সামনে রেখে টেলিকম নীতিমালা প্রণয়ন সমীচীন নয় : ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাজ্যে ভিন্ন নামে অ্যাপার্টমেন্ট কিনেছেন নেতানিয়াহুর ছেলে
যুক্তরাজ্যে ভিন্ন নামে অ্যাপার্টমেন্ট কিনেছেন নেতানিয়াহুর ছেলে

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের প্রতিটি উপজেলায় টেকনিক্যাল স্কুল অ্যান্ড কলেজ হচ্ছে: শিক্ষা উপদেষ্টা
দেশের প্রতিটি উপজেলায় টেকনিক্যাল স্কুল অ্যান্ড কলেজ হচ্ছে: শিক্ষা উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফেব্রুয়ারি ঘিরেই বিএনপির প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি ঘিরেই বিএনপির প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

গুমে জড়িত প্রমাণ হলে কঠোর ব্যবস্থা সেনাসদস্যদের বিরুদ্ধে
গুমে জড়িত প্রমাণ হলে কঠোর ব্যবস্থা সেনাসদস্যদের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি
জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত
জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত

প্রথম পৃষ্ঠা

চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা
চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএমইটির ৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা
বিএমইটির ৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা

নগর জীবন

এবার বিশ্বকাপের হাতছানি
এবার বিশ্বকাপের হাতছানি

মাঠে ময়দানে

প্রাণ ফিরেছে সুন্দরবনে
প্রাণ ফিরেছে সুন্দরবনে

পেছনের পৃষ্ঠা

আন্দোলনে স্বাস্থ্য সহকারীরা ঝুঁকিতে শিশু স্বাস্থ্যসেবা
আন্দোলনে স্বাস্থ্য সহকারীরা ঝুঁকিতে শিশু স্বাস্থ্যসেবা

নগর জীবন

থানায় হামলা ভাঙচুর
থানায় হামলা ভাঙচুর

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে
পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে ডেলিভারি বিদেশে লেনদেন
দেশে ডেলিভারি বিদেশে লেনদেন

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত

সম্পাদকীয়

কবরের মতো বন্দিশালা
কবরের মতো বন্দিশালা

প্রথম পৃষ্ঠা

সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি
সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারি চাকরি অধ্যাদেশের চূড়ান্ত অনুমোদন
সরকারি চাকরি অধ্যাদেশের চূড়ান্ত অনুমোদন

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ঢাবির সাবেক শিক্ষার্থীর মৃত্যু নিয়ে রহস্য
বগুড়ায় ঢাবির সাবেক শিক্ষার্থীর মৃত্যু নিয়ে রহস্য

নগর জীবন

কলেজের সামনেই মাথায় ঘাড়ে কোপ পরীক্ষার্থীর
কলেজের সামনেই মাথায় ঘাড়ে কোপ পরীক্ষার্থীর

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার পরিবারের তিনজনকে পিটিয়ে হত্যা মুরাদনগরে
এবার পরিবারের তিনজনকে পিটিয়ে হত্যা মুরাদনগরে

প্রথম পৃষ্ঠা

ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা
ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা

দেশগ্রাম

আপিল বিভাগের রায়ে ফুঁসে ওঠে ছাত্রসমাজ
আপিল বিভাগের রায়ে ফুঁসে ওঠে ছাত্রসমাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যয়বহুল তৌসিফ
ব্যয়বহুল তৌসিফ

শোবিজ

‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান
‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান

শোবিজ

বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু
বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু

দেশগ্রাম

জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে
জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে

দেশগ্রাম

গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার
গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

স্কুলের বন্ধু
স্কুলের বন্ধু

সাহিত্য

মাদকসেবন করে মাকে নির্যাতনে দণ্ড
মাদকসেবন করে মাকে নির্যাতনে দণ্ড

দেশগ্রাম

কবিধাম-কবির শহর টাঙ্গাইল
কবিধাম-কবির শহর টাঙ্গাইল

সাহিত্য