শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৩ এপ্রিল, ২০১৯

ভ্রমণকন্যাদের গল্প

তানিয়া তুষ্টি
প্রিন্ট ভার্সন
ভ্রমণকন্যাদের গল্প

দেশটাকে দেখব দুচোখ ভরে। শুনব, জানব, সচেতন হব, শক্তি অর্জন করব- এমন কিছু মটো নিয়ে ঢাকা  মেডিকেল কলেজ থেকে সদ্য পাস করা দুই ডাক্তার সাকিয়া হক ও মানসী সাহা ভাবলেন পুরো দেশ ঘুরে দেখবেন। শুরু করলেন খোঁজাখুঁজি, দেশভ্রমণে মেয়েদের কোনো টিম আছে কিনা, কিন্তু পেলেন না। তখন নিজেরাই উদ্যোগ নেন একটি টিম গঠনের। আর সেই টিম নিজেদের স্কুটি নিয়েই পুরো দেশটাকে ঘুরে ঘুরে দেখবে। স্কুটি চালাবেন সাকিয়া হক ও মানসী সাহা আর পেছনে থাকবেন দুজন সঙ্গী। এই চিন্তা থেকেই ২০১৬ সালের ২৭ নভেম্বর তারা শুরু করেন  দেশ ঘোরার মিশন।

 

বরাবরই দেশের বিভিন্ন স্থানে ঘুরে বেড়ানোর শখ ছিল তাদের। কিন্তু কোথাও ঘুরতে বের হতে চাইলেই নানা সমস্যার মধ্যে পড়তেন। বাসা থেকে অনুমতি মিলত না। যদিওবা অনুমতি পেতেন, শর্ত থাকত সঙ্গে অবশ্যই মেয়ে থাকতে হবে। কিন্তু বাস্তবতা সব সময় পরিবারের এমন চাওয়ার সঙ্গে মেলে না। তাই বিকল্প পদ্ধতি খোঁজা। যেভাবেই হোক দেশ ঘুরে দেখার অদম্য ইচ্ছাকে পূরণ করা চাই-ই। তখন ভাবনা হলো মেয়েরা দলবেঁধে ঘুরলে কেমন হয়? যেই চিন্তা সেই কাজ। সব ব্যবস্থা পাকাপাকি করে পরিবারকে কোনোমতে বুঝিয়ে শুরু করেন দেশভ্রমণ। অথচ এই দুজনের সঙ্গে এখন পুরো দেশ থেকে যোগ দিয়েছেন ২৮ হাজার ভ্রমণপিপাসু নারী সদস্য। সে দলে আছেন গৃহিণী, ছাত্রী, শিক্ষিকা থেকে শুরু করে সব পেশার নারী। ভ্রমণের  নেশায় ঘুরে বেড়ানো এ ভ্রমণকন্যারা কখনো ছুটে যান সমুদ্রে বা নদীতে। কখনো ছুটে চলেন পাহাড়ের বুক চিরে ঝরনার স্রোতধারার অপরূপ সৌন্দর্য উপভোগ করতে।

 

প্রকৃতির প্রতি ভালোবাসা আর নিজের দেশের মায়াময় রূপ দেখতে পাহাড়, পর্বত, সমুদ্র, বনসহ বিভিন্ন দুর্গম অঞ্চলেও পড়েছে তাদের পায়ের ছাপ। তারা শুধু ঘুরেই  বেড়ান না, সামাজিক বিভিন্ন কাজের সঙ্গেও নিজেদের যুক্ত করেছেন। নারী ভ্রমণকারীদের এই দলটির নাম ট্রাভেলেটস অব বাংলাদেশ। সাকিয়া হক ও মানসী সাহা ফেসবুকের মাধ্যমে গড়ে তোলেন এই ভ্রমণ গ্রুপ।

 

দেশের এত এত দর্শনীয় স্থানের সন্ধান কীভাবে পান তারা, এমন প্রশ্ন আসতেই পারে। ভ্রমণকন্যাদের এক সদস্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রী সিলভি রহমান জানান, আমরা দেশের পর্যটন কেন্দ্র বলতে গুটিকয়েক স্থানকে চিনি। কিন্তু আমাদের উদ্দেশ্য ছিল পুরো দেশটা ঘুরে দেখা। বিশ্বাস ছিল পুরো দেশেই দেখার বহু স্থান রয়েছে। সেগুলোর সন্ধান পেতে কিছু জেলা ভ্রমণের পর রাজধানীর শিল্পকলা একাডেমিতে দুইটি জাতীয় ফটোগ্রাফি এগজিবিশনের আয়োজন করি। সেখানে পুরো দেশ থেকে ছেলে-মেয়ে উভয়ে নিজ নিজ জেলার দর্শনীয় স্থানের ছবি নিয়ে অংশগ্রহণ করে। মূলত এই এগজিবিশনের মাধ্যমেই আমরা প্রতিটি জেলায় অনেক সুন্দর জায়গার সন্ধান পাই। তখন আমরা সেসব জায়গাকেই প্রমোট করতে চেয়েছিলাম। আমাদের গ্রুপের বিশেষ প্রজেক্ট ‘নারীর চোখে বাংলাদেশ’কে সফল করার জন্য প্রতিটি জেলায় নিজেদের পায়ের ছাপ রাখার প্রয়াস চালাই। এখন পর্যন্ত ৮টি ধাপে দেশের ৫৭টি জেলা ঘোরা সম্পন্ন হয়েছে আমাদের। খুব শিগগিরই পাহাড়ি জেলাগুলো ঘুরব। ঢাকায় ভ্রমণের মধ্য দিয়ে আমাদের ভ্রমণ ৬৪টি জেলায় শেষ হবে।

ভ্রমণকারীদের এই গ্রুপের প্রতিষ্ঠাতা ডা. সাকিয়া হক জানান, শুরুতে চিন্তাটা মাথায় আসার পরই ফেসবুকে একটা পোস্ট দিলাম। দেখলাম শুধু আমি নই, ভ্রমণপিয়াসী এমন অনেকেই সাড়া দিলেন। ব্যস  ফেসবুকেই গড়ে উঠল গ্রুপ ‘ট্রাভেলেটস অব বাংলাদেশ’। ছুটির দিনগুলোতে দেশের দর্শনীয় স্থানগুলোর সৌন্দর্য উপভোগ করতে দলবেঁধে বের হন সদস্যরা।

এই ভ্রমণের প্রধান বাহন স্কুটি দুইটি সাকিয়া হক ও মানসী সাহার। তাই প্রতিটি ভ্রমণে তারা থাকেন। কিন্তু পেছনের দুজন মাঝে মাঝে পরিবর্তন হন। ষষ্ঠ ধাপ পর্যন্ত নিজেরা খরচ চালিয়েছেন। কিন্তু ৭ম ধাপ থেকে স্কয়ার ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেড শুধু ফুয়েলের খরচ দিচ্ছে। স্কুটি দুইটি কর্ণফুলী অটোমোবাইলস লিমিটেড স্পন্সর করেছে।

নিরাপত্তার ব্যাপারটি নিয়ে সমস্যা হয় না তাদের। কোনো জেলায় গিয়ে রাতযাপন করতে হলে সেখানকার সার্কিট হাউস ব্যবহার করেন তারা। তাছাড়া কোথাও যাওয়ার আগে ফেসবুক পেজে একটি পোস্ট দিয়ে সেসব এলাকার স্বেচ্ছাসেবক আহ্বান করেন তারা। সেখানে পৌঁছনোর পর দেখা যায় তাদের সঙ্গে যোগ দিয়েছেন অনেক মেয়ে। ভ্রমণ করতে গিয়ে  কোনো সমস্যায় পড়ার অভিজ্ঞতা আছে কিনা? এমন প্রশ্নের জবাবে সংগঠনটির আরেক প্রতিষ্ঠাতা ডা. মানসী সাহা বলেন, এখন পর্যন্ত আমাদের তেমন  কোনো সমস্যায় পড়তে হয়নি। এছাড়াও প্রবাসী কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের ডেপুটি সেক্রেটারি নুরুন আক্তার আমাদের খুব স্নেহ করেন। আমরা কোথাও যাওয়ার আগে তিনি সেসব জায়গায় থাকার ব্যবস্থা করে দেন। পুরো দেশ ঘুরে মনে হয়েছে, দেশের বেশির ভাগ মানুষই ভালো।

‘নারীর চোখে বাংলাদেশ’

সামাজিক দায়বদ্ধতা থেকে কিছু জেলা ভ্রমণের পর চালু করেন গ্রুপের এক কার্যক্রম ‘নারীর চোখে বাংলাদেশ’। এ কার্যক্রমের মূল উদ্দেশ্যই হলো  জেলার বিভিন্ন স্কুল-কলেজে নারী শিক্ষার্থীদের সঙ্গে বাংলাদেশ, মুক্তিযুদ্ধ, নারীর ক্ষমতায়ন, আত্মরক্ষা, খাদ্য-পুষ্টি, বাল্যবিয়ে ও বয়ঃসন্ধিকালীন স্বাস্থ্য নিয়ে আলোচনা। এ বিষয়ে দেড় ঘণ্টার মতো ওয়ার্কশপ থাকে। দেশঘোরার অভিজ্ঞতা ভাগ করে নেওয়া হয় ছাত্র-ছাত্রীর মাঝে। তাদেরও অনুপ্রাণিত করা হয় ভ্রমণের প্রতি। এছাড়াও ভ্রমণকন্যাদের কাছ থেকে বিভিন্ন জেলার উল্লেখযোগ্য তথ্য জানতে পারে তারা।

সিলভি জানান এখন পর্যন্ত তিনি ঘুরেছেন ২৪টি জেলা। ৬৪টি জেলা ঘোরার মিশন সম্পন্ন হওয়া পর্যন্ত তিনি গ্রুপের সঙ্গে থাকবেন। এরপর তারা গ্রুপের মেম্বারদের ফলোআপে রাখবেন। প্রতিটি জেলার বাকি স্কুলগুলোতে ছাত্র-ছাত্রীদের সচেতনতামূলক ওয়ার্কশপ করাবেন মেম্বারদের দিয়ে। তাদের চাওয়া, সব মেয়ে দেশটাকে ঘুরে দেখুক। তাদের গ্রুপের মটোই হলো, ভ্রমণের মাধ্যমে নারীর ক্ষমতায়ন। সিলভি বলেন, আমরা বিশ্বাস করি দেশভ্রমণ যতটা না শক্তির তার চেয়ে বেশি সাহসিকতার। তারা দেশকে দেখা ও জানার মাধ্যমে নিজেদের সাহসী করে তুলুক।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
ইয়েমেনের বিভিন্ন স্থাপনায় ইসরায়েলের ২০ হামলা
ইয়েমেনের বিভিন্ন স্থাপনায় ইসরায়েলের ২০ হামলা

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত
পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবারের ব্রিকস সম্মেলনে নেই জিনপিং, পুতিন ভার্চুয়ালে
এবারের ব্রিকস সম্মেলনে নেই জিনপিং, পুতিন ভার্চুয়ালে

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রত্যাশার চেয়েও দ্রুতগতিতে কেন গলছে হিমালয়ের হিমবাহ?
প্রত্যাশার চেয়েও দ্রুতগতিতে কেন গলছে হিমালয়ের হিমবাহ?

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

টেক্সাসে বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৬৮
টেক্সাসে বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৬৮

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অর্থনীতি চাঙা করতে নাগরিকদের প্রণোদনা দিচ্ছে দক্ষিণ কোরিয়া
অর্থনীতি চাঙা করতে নাগরিকদের প্রণোদনা দিচ্ছে দক্ষিণ কোরিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ধামাকা শপিং’য়ের চেয়ারম্যান এম আলী কারাগারে
‘ধামাকা শপিং’য়ের চেয়ারম্যান এম আলী কারাগারে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠনের জন্য আমরা রক্ত দিয়েছি : ফারুক
সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠনের জন্য আমরা রক্ত দিয়েছি : ফারুক

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৩৫০০ বছরের পুরনো শহরের সন্ধান পেলেন প্রত্নতাত্ত্বিকরা
৩৫০০ বছরের পুরনো শহরের সন্ধান পেলেন প্রত্নতাত্ত্বিকরা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এজবাস্টনে জয় তুলে নিয়ে সিরিজে সমতায় ফিরল ভারত
এজবাস্টনে জয় তুলে নিয়ে সিরিজে সমতায় ফিরল ভারত

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাউথ এশিয়ান কারাতে চ্যাম্পিয়নশিপে তাইমের স্বর্ণ জয়
সাউথ এশিয়ান কারাতে চ্যাম্পিয়নশিপে তাইমের স্বর্ণ জয়

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল
ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেসবুকে ‘মরা ছাড়া কোনো গতি নেই’ লিখে যুবকের আত্মহত্যা
ফেসবুকে ‘মরা ছাড়া কোনো গতি নেই’ লিখে যুবকের আত্মহত্যা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গ্লোবাল সুপার লিগে দল পেলেন সাকিব
গ্লোবাল সুপার লিগে দল পেলেন সাকিব

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘একটি পক্ষ দেশে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির চেষ্টা করছে’
‘একটি পক্ষ দেশে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির চেষ্টা করছে’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাহমুদুর রহমানের মায়ের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
মাহমুদুর রহমানের মায়ের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির
পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গলাচিপায় শিক্ষার্থীদের নিয়ে প্রাথমিক চিকিৎসা বিষয়ক কর্মশালা
গলাচিপায় শিক্ষার্থীদের নিয়ে প্রাথমিক চিকিৎসা বিষয়ক কর্মশালা

৬ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

নোয়াখালীতে বিএনপির বিক্ষোভ সমাবেশ
নোয়াখালীতে বিএনপির বিক্ষোভ সমাবেশ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমরা জুলাই সনদ ও ঘোষণাপত্র আদায় করে ছাড়ব : নাহিদ
আমরা জুলাই সনদ ও ঘোষণাপত্র আদায় করে ছাড়ব : নাহিদ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অটোরিকশার ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু
অটোরিকশার ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জার্মানির বার্লিনে একক নৃত্যানুষ্ঠান
জার্মানির বার্লিনে একক নৃত্যানুষ্ঠান

৭ ঘণ্টা আগে | পরবাস

করাচিতে ভবন ধসে নিহত ২৭, শেষ হয়েছে উদ্ধার অভিযান
করাচিতে ভবন ধসে নিহত ২৭, শেষ হয়েছে উদ্ধার অভিযান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকা পেঁপে খাওয়ার উপকারিতা
পাকা পেঁপে খাওয়ার উপকারিতা

৭ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল
ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একটি মহল বিএনপিকে নিয়ে অপপ্রচার করছে : প্রিন্স
একটি মহল বিএনপিকে নিয়ে অপপ্রচার করছে : প্রিন্স

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের শুল্ক হুমকিতে ‘সহজে আপস নয়’ : জাপানের প্রধানমন্ত্রী
ট্রাম্পের শুল্ক হুমকিতে ‘সহজে আপস নয়’ : জাপানের প্রধানমন্ত্রী

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্লাব বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে কে কার মুখোমুখি?
ক্লাব বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে কে কার মুখোমুখি?

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
রাজনীতিতে আত্মপ্রকাশ করলেন ইলন মাস্ক, দলের নাম ‘আমেরিকা পার্টি’
রাজনীতিতে আত্মপ্রকাশ করলেন ইলন মাস্ক, দলের নাম ‘আমেরিকা পার্টি’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, নিজের মুখপাত্রকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু
স্ত্রীর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, নিজের মুখপাত্রকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ম গ্রেডে উন্নীত হচ্ছেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক
১০ম গ্রেডে উন্নীত হচ্ছেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাঁচ সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য গোপন করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
পাঁচ সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য গোপন করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে জোতার শেষকৃত্যে উপস্থিত হননি রোনালদো
যে কারণে জোতার শেষকৃত্যে উপস্থিত হননি রোনালদো

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা
ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা

২২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একটি মহল বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী দেখানোর অপচেষ্টা করছে : মির্জা ফখরুল
একটি মহল বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী দেখানোর অপচেষ্টা করছে : মির্জা ফখরুল

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের গলফ ক্লাবের আকাশসীমা লঙ্ঘন, যুদ্ধবিমান দিয়ে তাড়া
ট্রাম্পের গলফ ক্লাবের আকাশসীমা লঙ্ঘন, যুদ্ধবিমান দিয়ে তাড়া

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের উন্নতি
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের উন্নতি

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসারাঙ্গার বিশ্বরেকর্ড
হাসারাঙ্গার বিশ্বরেকর্ড

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে খামেনি
যুদ্ধের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে খামেনি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'পিআর নিয়ে ঐকমত্য কমিশনে আনুষ্ঠানিক আলোচনা শুরুই হয়নি'
'পিআর নিয়ে ঐকমত্য কমিশনে আনুষ্ঠানিক আলোচনা শুরুই হয়নি'

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ধর্ষণের শিকার হয়ে বিষ পান করা সেই কিশোরীকে বাঁচানো গেল না
ধর্ষণের শিকার হয়ে বিষ পান করা সেই কিশোরীকে বাঁচানো গেল না

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এআই দিয়ে তৈরি ভিডিও কীভাবে চিনবেন?
এআই দিয়ে তৈরি ভিডিও কীভাবে চিনবেন?

১৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ক্লাব বিশ্বকাপে গোল্ডেন বুট জয়ের দৌড়ে যারা এগিয়ে
ক্লাব বিশ্বকাপে গোল্ডেন বুট জয়ের দৌড়ে যারা এগিয়ে

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের বিমানবন্দরে আটকে থাকা ব্রিটিশ যুদ্ধবিমান সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে
ভারতের বিমানবন্দরে আটকে থাকা ব্রিটিশ যুদ্ধবিমান সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাগামহীন লুটপাট আওয়ামী লীগ আমলের বড় নির্দেশক : উপদেষ্টা আসিফ
লাগামহীন লুটপাট আওয়ামী লীগ আমলের বড় নির্দেশক : উপদেষ্টা আসিফ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রনেতার দুই কোটি টাকা চাঁদা দাবি
চট্টগ্রামে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রনেতার দুই কোটি টাকা চাঁদা দাবি

১৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল
ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যেসব অপরাধে ৪ বছর পরীক্ষা দিতে পারবেন না শিক্ষার্থীরা
যেসব অপরাধে ৪ বছর পরীক্ষা দিতে পারবেন না শিক্ষার্থীরা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে বাসা ভাড়া নিয়ে তরুণীকে শ্বাসরোধে হত্যা
রাজধানীতে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে বাসা ভাড়া নিয়ে তরুণীকে শ্বাসরোধে হত্যা

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফাতেমা (রা.)-এর পাঁচ সন্তান
ফাতেমা (রা.)-এর পাঁচ সন্তান

২২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নির্বাচনের কী দোষ হলো যে পেছাতে হবে, প্রশ্ন রিজভীর
নির্বাচনের কী দোষ হলো যে পেছাতে হবে, প্রশ্ন রিজভীর

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ জুলাই)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর পদ্ধতি থাকা দেশগুলোতে স্থিতিশীল সরকার নেই : আলাল
পিআর পদ্ধতি থাকা দেশগুলোতে স্থিতিশীল সরকার নেই : আলাল

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মুক্তির আগেই রেকর্ড গড়লো হৃতিকের ‘ওয়ার ২’
মুক্তির আগেই রেকর্ড গড়লো হৃতিকের ‘ওয়ার ২’

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বন্ধুত্ব থেকে প্রেমের সফল পরিণতি
বন্ধুত্ব থেকে প্রেমের সফল পরিণতি

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির
পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক