শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৩ এপ্রিল, ২০১৯

ভ্রমণকন্যাদের গল্প

তানিয়া তুষ্টি
প্রিন্ট ভার্সন
ভ্রমণকন্যাদের গল্প

দেশটাকে দেখব দুচোখ ভরে। শুনব, জানব, সচেতন হব, শক্তি অর্জন করব- এমন কিছু মটো নিয়ে ঢাকা  মেডিকেল কলেজ থেকে সদ্য পাস করা দুই ডাক্তার সাকিয়া হক ও মানসী সাহা ভাবলেন পুরো দেশ ঘুরে দেখবেন। শুরু করলেন খোঁজাখুঁজি, দেশভ্রমণে মেয়েদের কোনো টিম আছে কিনা, কিন্তু পেলেন না। তখন নিজেরাই উদ্যোগ নেন একটি টিম গঠনের। আর সেই টিম নিজেদের স্কুটি নিয়েই পুরো দেশটাকে ঘুরে ঘুরে দেখবে। স্কুটি চালাবেন সাকিয়া হক ও মানসী সাহা আর পেছনে থাকবেন দুজন সঙ্গী। এই চিন্তা থেকেই ২০১৬ সালের ২৭ নভেম্বর তারা শুরু করেন  দেশ ঘোরার মিশন।

 

বরাবরই দেশের বিভিন্ন স্থানে ঘুরে বেড়ানোর শখ ছিল তাদের। কিন্তু কোথাও ঘুরতে বের হতে চাইলেই নানা সমস্যার মধ্যে পড়তেন। বাসা থেকে অনুমতি মিলত না। যদিওবা অনুমতি পেতেন, শর্ত থাকত সঙ্গে অবশ্যই মেয়ে থাকতে হবে। কিন্তু বাস্তবতা সব সময় পরিবারের এমন চাওয়ার সঙ্গে মেলে না। তাই বিকল্প পদ্ধতি খোঁজা। যেভাবেই হোক দেশ ঘুরে দেখার অদম্য ইচ্ছাকে পূরণ করা চাই-ই। তখন ভাবনা হলো মেয়েরা দলবেঁধে ঘুরলে কেমন হয়? যেই চিন্তা সেই কাজ। সব ব্যবস্থা পাকাপাকি করে পরিবারকে কোনোমতে বুঝিয়ে শুরু করেন দেশভ্রমণ। অথচ এই দুজনের সঙ্গে এখন পুরো দেশ থেকে যোগ দিয়েছেন ২৮ হাজার ভ্রমণপিপাসু নারী সদস্য। সে দলে আছেন গৃহিণী, ছাত্রী, শিক্ষিকা থেকে শুরু করে সব পেশার নারী। ভ্রমণের  নেশায় ঘুরে বেড়ানো এ ভ্রমণকন্যারা কখনো ছুটে যান সমুদ্রে বা নদীতে। কখনো ছুটে চলেন পাহাড়ের বুক চিরে ঝরনার স্রোতধারার অপরূপ সৌন্দর্য উপভোগ করতে।

 

প্রকৃতির প্রতি ভালোবাসা আর নিজের দেশের মায়াময় রূপ দেখতে পাহাড়, পর্বত, সমুদ্র, বনসহ বিভিন্ন দুর্গম অঞ্চলেও পড়েছে তাদের পায়ের ছাপ। তারা শুধু ঘুরেই  বেড়ান না, সামাজিক বিভিন্ন কাজের সঙ্গেও নিজেদের যুক্ত করেছেন। নারী ভ্রমণকারীদের এই দলটির নাম ট্রাভেলেটস অব বাংলাদেশ। সাকিয়া হক ও মানসী সাহা ফেসবুকের মাধ্যমে গড়ে তোলেন এই ভ্রমণ গ্রুপ।

 

দেশের এত এত দর্শনীয় স্থানের সন্ধান কীভাবে পান তারা, এমন প্রশ্ন আসতেই পারে। ভ্রমণকন্যাদের এক সদস্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রী সিলভি রহমান জানান, আমরা দেশের পর্যটন কেন্দ্র বলতে গুটিকয়েক স্থানকে চিনি। কিন্তু আমাদের উদ্দেশ্য ছিল পুরো দেশটা ঘুরে দেখা। বিশ্বাস ছিল পুরো দেশেই দেখার বহু স্থান রয়েছে। সেগুলোর সন্ধান পেতে কিছু জেলা ভ্রমণের পর রাজধানীর শিল্পকলা একাডেমিতে দুইটি জাতীয় ফটোগ্রাফি এগজিবিশনের আয়োজন করি। সেখানে পুরো দেশ থেকে ছেলে-মেয়ে উভয়ে নিজ নিজ জেলার দর্শনীয় স্থানের ছবি নিয়ে অংশগ্রহণ করে। মূলত এই এগজিবিশনের মাধ্যমেই আমরা প্রতিটি জেলায় অনেক সুন্দর জায়গার সন্ধান পাই। তখন আমরা সেসব জায়গাকেই প্রমোট করতে চেয়েছিলাম। আমাদের গ্রুপের বিশেষ প্রজেক্ট ‘নারীর চোখে বাংলাদেশ’কে সফল করার জন্য প্রতিটি জেলায় নিজেদের পায়ের ছাপ রাখার প্রয়াস চালাই। এখন পর্যন্ত ৮টি ধাপে দেশের ৫৭টি জেলা ঘোরা সম্পন্ন হয়েছে আমাদের। খুব শিগগিরই পাহাড়ি জেলাগুলো ঘুরব। ঢাকায় ভ্রমণের মধ্য দিয়ে আমাদের ভ্রমণ ৬৪টি জেলায় শেষ হবে।

ভ্রমণকারীদের এই গ্রুপের প্রতিষ্ঠাতা ডা. সাকিয়া হক জানান, শুরুতে চিন্তাটা মাথায় আসার পরই ফেসবুকে একটা পোস্ট দিলাম। দেখলাম শুধু আমি নই, ভ্রমণপিয়াসী এমন অনেকেই সাড়া দিলেন। ব্যস  ফেসবুকেই গড়ে উঠল গ্রুপ ‘ট্রাভেলেটস অব বাংলাদেশ’। ছুটির দিনগুলোতে দেশের দর্শনীয় স্থানগুলোর সৌন্দর্য উপভোগ করতে দলবেঁধে বের হন সদস্যরা।

এই ভ্রমণের প্রধান বাহন স্কুটি দুইটি সাকিয়া হক ও মানসী সাহার। তাই প্রতিটি ভ্রমণে তারা থাকেন। কিন্তু পেছনের দুজন মাঝে মাঝে পরিবর্তন হন। ষষ্ঠ ধাপ পর্যন্ত নিজেরা খরচ চালিয়েছেন। কিন্তু ৭ম ধাপ থেকে স্কয়ার ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেড শুধু ফুয়েলের খরচ দিচ্ছে। স্কুটি দুইটি কর্ণফুলী অটোমোবাইলস লিমিটেড স্পন্সর করেছে।

নিরাপত্তার ব্যাপারটি নিয়ে সমস্যা হয় না তাদের। কোনো জেলায় গিয়ে রাতযাপন করতে হলে সেখানকার সার্কিট হাউস ব্যবহার করেন তারা। তাছাড়া কোথাও যাওয়ার আগে ফেসবুক পেজে একটি পোস্ট দিয়ে সেসব এলাকার স্বেচ্ছাসেবক আহ্বান করেন তারা। সেখানে পৌঁছনোর পর দেখা যায় তাদের সঙ্গে যোগ দিয়েছেন অনেক মেয়ে। ভ্রমণ করতে গিয়ে  কোনো সমস্যায় পড়ার অভিজ্ঞতা আছে কিনা? এমন প্রশ্নের জবাবে সংগঠনটির আরেক প্রতিষ্ঠাতা ডা. মানসী সাহা বলেন, এখন পর্যন্ত আমাদের তেমন  কোনো সমস্যায় পড়তে হয়নি। এছাড়াও প্রবাসী কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের ডেপুটি সেক্রেটারি নুরুন আক্তার আমাদের খুব স্নেহ করেন। আমরা কোথাও যাওয়ার আগে তিনি সেসব জায়গায় থাকার ব্যবস্থা করে দেন। পুরো দেশ ঘুরে মনে হয়েছে, দেশের বেশির ভাগ মানুষই ভালো।

‘নারীর চোখে বাংলাদেশ’

সামাজিক দায়বদ্ধতা থেকে কিছু জেলা ভ্রমণের পর চালু করেন গ্রুপের এক কার্যক্রম ‘নারীর চোখে বাংলাদেশ’। এ কার্যক্রমের মূল উদ্দেশ্যই হলো  জেলার বিভিন্ন স্কুল-কলেজে নারী শিক্ষার্থীদের সঙ্গে বাংলাদেশ, মুক্তিযুদ্ধ, নারীর ক্ষমতায়ন, আত্মরক্ষা, খাদ্য-পুষ্টি, বাল্যবিয়ে ও বয়ঃসন্ধিকালীন স্বাস্থ্য নিয়ে আলোচনা। এ বিষয়ে দেড় ঘণ্টার মতো ওয়ার্কশপ থাকে। দেশঘোরার অভিজ্ঞতা ভাগ করে নেওয়া হয় ছাত্র-ছাত্রীর মাঝে। তাদেরও অনুপ্রাণিত করা হয় ভ্রমণের প্রতি। এছাড়াও ভ্রমণকন্যাদের কাছ থেকে বিভিন্ন জেলার উল্লেখযোগ্য তথ্য জানতে পারে তারা।

সিলভি জানান এখন পর্যন্ত তিনি ঘুরেছেন ২৪টি জেলা। ৬৪টি জেলা ঘোরার মিশন সম্পন্ন হওয়া পর্যন্ত তিনি গ্রুপের সঙ্গে থাকবেন। এরপর তারা গ্রুপের মেম্বারদের ফলোআপে রাখবেন। প্রতিটি জেলার বাকি স্কুলগুলোতে ছাত্র-ছাত্রীদের সচেতনতামূলক ওয়ার্কশপ করাবেন মেম্বারদের দিয়ে। তাদের চাওয়া, সব মেয়ে দেশটাকে ঘুরে দেখুক। তাদের গ্রুপের মটোই হলো, ভ্রমণের মাধ্যমে নারীর ক্ষমতায়ন। সিলভি বলেন, আমরা বিশ্বাস করি দেশভ্রমণ যতটা না শক্তির তার চেয়ে বেশি সাহসিকতার। তারা দেশকে দেখা ও জানার মাধ্যমে নিজেদের সাহসী করে তুলুক।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা
ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ
উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ

২৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ
বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত
মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা
আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের
টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত
মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা
কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া
ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ
খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে
শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে
অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম
চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০
ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

শিল্পকলায় ভাসানে উজান
শিল্পকলায় ভাসানে উজান

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে
ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন

সম্পাদকীয়

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক
খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক

পেছনের পৃষ্ঠা

বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

সম্পাদকীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

দুই দাবিতে রেললাইন অবরোধ রাবি শিক্ষার্থীদের
দুই দাবিতে রেললাইন অবরোধ রাবি শিক্ষার্থীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান

সম্পাদকীয়

রাজশাহীতে আট ইসলামি দলের সমাবেশ ৩০ নভেম্বর
রাজশাহীতে আট ইসলামি দলের সমাবেশ ৩০ নভেম্বর

খবর