শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৯ জুন, ২০১৯ আপডেট:

চাকরি ছেড়ে কৃষিতে সফল বাবু

আবদুল বারী, নীলফামারী
প্রিন্ট ভার্সন
চাকরি ছেড়ে কৃষিতে সফল বাবু

সরকারি চাকরি ছেড়ে কৃষিতে সফল এক কৃষকের নাম আহসান-উল হক বাবু। উপজেলায় পরিচিত হয়েছেন একজন আদর্শ কৃষক হিসেবে। নীলফামারীর সৈয়দপুর উপজেলার কামারপুকুর ইউনিয়নের অসুরখাই গ্রামের ওই কৃষকের প্রচলিত কৃষির পাশাপাশি রয়েছে অতি প্রাচীন ফসলের বিভিন্ন জাত রক্ষার গবেষণা প্লট। গবেষণার অংশে তিনি এবারে আবাদ করেছেন পার্পল ভুট্টা। প্রাচীন পেরুভিয়ান জাতের ওই ভুট্টার দানা গাঢ় জাম রংয়ের। তার গবেষণায় আরও স্থান পেয়েছে প্রাচীনকালের বিখ্যাত ‘খোরাসান’ গম। ‘রেইজ বেড ফেরো অ্যান্ড টুইন প্লানটেশন’ পদ্ধতিতে গমের আবাদ করে পেয়েছেন অতিমাত্রায় ফলন। এ ছাড়াও তার সফলতার ঝুড়িতে জমা হয়েছে দেশীয় বিলুপ্ত প্রায় ধান কাটারিভোগ, কালোজিরা, বালাম, লক্ষ্মীদিঘা, ধনিয়া, রাঁধুনিপাগল, সাহেব চিকন, কালাভাত ধানের আবাদ। পাশাপাশি ড্রাগনসহ বিভিন্ন প্রজাতির জনপ্রিয় আম, মালটা, বিভিন্ন জাতের লিচু এবং অতিমাত্রায় উপকারী অ্যাভাকাডো, রামবুটান ফল ও কফির সফল চাষিও তিনি।

ভিন্ন রঙের পার্পল ভুট্টার জাতটি অতি প্রাচীন এবং উচ্চ পুষ্টিমান সমৃদ্ধ। কৃষক বাবু জানান, সুস্বাদু ওই ভুট্টা খেতে রাজশাহীর বিখ্যাত পাকা ফজলি আমের সমতুল্য মিষ্টতাবিশিষ্ট (BRIX)। রঙিন ওই ভুট্টার মিষ্টতা ২০, আর পাকা ফজলি আমের মিষ্টতা ১৯।

 

বিখ্যাত খোরাসান গমের আবাদেও সফল

প্রাচীনকালের বিখ্যাত ‘খোরাসান’ জাতের গম আবাদেও সফল হয়েছেন তিনি। কানাডা থেকে আগত সিলেটের আব্দুল বাসিত সেলিমের কাছ থেকে খোরাসান গমের বীজ সংগ্রহ করেন কৃষক আহসান-উল- হক বাবু। এবারে পরীক্ষামূলক চাষ করে সফল হয়েছেন তিনি। বাবু বলেন, প্রাচীনকালের মূল্যবান খোরাসান গমের প্লটটি দৃষ্টিনন্দন রূপ ধারণ করেছিল। মিষ্টিগন্ধি এই গমের আটার মূল্য আন্তর্জাতিক বাজারে যে কোনো গমের তুলনায় অনেক বেশি।  মূলত জাপান এর প্রধান ক্রেতা। গত মৌসুমে আরও তিনটি উচ্চ পুষ্টিমান সম্পন্ন গমের জাতের গবেষণামূলক চাষ করেছিলাম আমি। এর মধ্যে একটি জাত উচ্চমাত্রায় জিংক সমৃদ্ধ। ফলন হয়েছে হেক্টর প্রতি ছয় টন। যা এযাবৎকালের রেকর্ড  পরিমাণ ফলন।

 

অতিমাত্রায় পুষ্টি সমৃদ্ধ ড্রাগন চাষেও উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত

কৃষক আহসান-উল বাবু ড্রাগন চাষের উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত রেখেছেন। তার সাফল্যে উপজেলায় বিচ্ছিন্নভাবে ছড়িয়ে পড়েছে ওই ফলের চাষ। বাবু জানান, বিদেশি ড্রাগন ফলে প্রচুর পুষ্টিগুণ রয়েছে। সেটি বিবেচনায় এনে কৃষি বিষয়ক ওয়েবসাইট থেকে চাষাবাদ সম্পর্কে অবগত হন তিনি। এরপর যশোহর জেলার চৌগাছা থেকে চারা সংগ্রহ করে এনে ২০১৬ সালে শুরু করেন ৬০ শতক জমিতে ড্রাগন চাষ।

বাবুর সফলতায় উপজেলায় ছড়িয়ে পড়ছে ড্রাগন চাষ। লাভজনক হয়ে উঠেছে অনেকের বাগান। তাদের মধ্যে কামারপুকুর ইউনিয়নের পাকাতিপাড়া গ্রামের মো. রাশেদুজ্জামান মানিক ও মো. সাজেদুর রহমান লেবু, দক্ষিণ অসুরখাই গ্রামে মো. আব্দুর রাজ্জাক রয়েছেন।

রাশেদুজ্জামান মানিক বলেন, গ্রামে ড্রাগনের বাগান দেখে আমিও আগ্রহী হই। আমার মতোই আগ্রহী হয়েছেন অনেকে।

 

কাটারিভোগ, কালিজিরা ও বালাম ধানে ম্যাজিক ফলন

রংপুর এবং দিনাজপুর অঞ্চলের ঐতিহ্যবাহী কাটারিভোগ, কালিজিরা ও বালাম ধান বিলুপ্ত হতে চলেছে। একটি বিশেষ পদ্ধতিতে চাষাবাদ করে ওই ধানের ফলন বৃদ্ধিতেও সফল হয়েছেন কৃষক বাবু।

‘আহসান-উল-হক বাবু জানান, ইন্টারনেটে কৃষি বিষয়ক ওয়েবসাইট থেকে ‘Raised bed Furrow & Twin plantation Teachnique’ পদ্ধতি খুঁজে পান তিনি। সেটি  নিয়ে বেশ কিছুদিন অধ্যয়ন করেন তিনি। পরবর্তীতে সে অনুযায়ী ঐতিহ্যবাহী কাটারিভোগ, কালিজিরা ও বালাম জাতের ধান চাষাবাদের মনস্থির করেন। এ জন্য সিলেটের এবি কৃষি প্রকল্প নামের একটি বীজ উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান থেকে বিলুপ্ত জাতের ধানের বীজ সংগ্রহ করেন। তিনি জানান, বীজতলায় বীজ বপনের ১৪ দিনের মধ্যে তা জমিতে লাগানো হয়। তিন জাতের ধানের চারা প্রথমে ৫৫ শতক  নিজের জমিতে লাগান তিনি। এর মধ্যে কাটারিভোগ ১৫ শতক, কালিজিরা ১৫ শতক ও বালাম ২৫ শতক জমিতে। একটি করে ‘জধরংবফ নবফ ওপর সারিবদ্ধভাবে চারা লাগানো হয়েছে। বেডের সাইজ প্রস্থে ৩ ফুট। একটি সারি থেকে অপর সারির দূরত্ব এক দশমিক আট ফুট। চারা থেকে চারার দূরত্ব এক দশমিক তিন ফুট। রেইজ বেডে লাগানো একটি চারার সর্বোচ্চ ১৫২টি কুশি বের হয়েছে। সেচের জন্য ব্যবহার করা হয়েছে বেড়ের ফাঁকা জায়গা। ব্যবহৃত সারের মধ্যে ছিল বায়োগ্যাস স্লারি, খৈল, ভার্মি কম্পোট, হাড়ের গুঁড়া। এ ছাড়াও স্বল্প পরিমাণে প্রয়োগ করা হয় ডিএপি, এমওপি এবং ইউরিয়া সার। চারা রোপণের ১৪০ দিন থেকে ১৪৫ দিনের মধ্যে ধান কেটে ঘরে তোলেন।

কৃষক আহসান-উল হক বাবু জানান, তার মূল উদ্দেশ্য বিলুপ্ত জাতের ধান চাষাবাদ ফিরিয়ে আনা। আধুনিক এই পদ্ধতিতে চাষাবাদ করে বেশি ফলনের পাশাপাশি বীজ সংরক্ষণ করে তা সাধারণ কৃষকদের মাঝে ছড়িয়ে দেওয়া। যাতে এ অঞ্চলের চাষিরা বিলুপ্ত প্রায় ধান চাষের প্রতি আগ্রহী হয়ে ওঠেন। এমন বীজ সংগ্রহে তিনি গড়ে তুলেছেন ‘সজীব সিডস’ নামের একটি প্রতিষ্ঠান। যার স্বত্বাধিকারী তিনি নিজে।

 

কে এই কৃষক আহসান-উল- হক বাবু

মরহুম পিতা তছির উদ্দিন সরকার পেশায় ছিলেন একজন সরকারি চাকরিজীবী। মাতা আছিয়া খাতুন ছিলেন গৃহিণী। ওই দম্পতির চার ছেলে তিন মেয়ের মধ্যে সবার ছোট আহসান-উল- হক বাবু। 

বাবু ছোট বেলায় দেখেছিলেন বাবা চাকরিজীবী হলেও নিজের জমিতে আবাদ করতেন ডাল, জব, গম, সরিষা, ধান, আলু, রসুন,  পিয়াজ, আদা, মরিচ। এ ছাড়াও  বাড়িতে পালন করতেন গাভী,  চাষ করতেন মাছ। ওই সব চাষাবাদ ও লালনপালন করে পরিবারের চাহিদা মেটাতেন। এ থেকে কৃষির প্রতি দুর্বলতা ছিল তার ছোটবেলা থেকে।

বাবু স্নাতক ডিগ্রি লাভের পর পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের একটি প্রকল্পে চাকরি নেন। পরবর্তীতে চাকরি ছেড়ে  কৃষিতে ফিরে আসেন। গ্রামে ফিরে যুব উন্নয়ন অধিদফতর থেকে মৎস্য ও পশুপালনের ওপর তিন মাসের প্রশিক্ষণ নেন। এরপর ১৯৯৯ সালে কৃষি মন্ত্রণালয়ধীন এটিডিপি প্রকল্পের আওতায় দানা ফসলের ওপর এক মাসের ভারতের হায়দরাবাদ, পুনে, মুম্বাইয়ে প্রশিক্ষণ নেন। পরবর্তীতে বাংলাদেশ কৃষি উন্নয়ন করপোরেশন (বিএডিসি) ও অন্যান্য বেসরকারি বীজ উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠানের চুক্তিভিত্তিক বীজ উৎপাদনকারী হিসেবে কাজ শুরু করেন। ২০০০ সালে কৃষি মন্ত্রণালয়ের বীজ উৎপাদন ও বাজারজাতকরণের নিবন্ধন পান। এরপর ২০০৩ সালে সজীব সিডস নামে একটি প্রতিষ্ঠান গড়ে ধান ও আলু বীজ উৎপাদন করে বাজারজাত করেন।

স্বল্পমূল্যে কৃষকদের মাঝে আলু বীজ সরবরাহে আন্তর্জাতিক উন্নয়ন সংস্থা ইউএসআইডির প্রাইজ প্রকল্পের আওতায় টিস্যু কালচার পদ্ধতির মাধ্যমে বীজ আলু উৎপাদনও করেন তিনি। এমন কাজে যুক্ত হয়ে তিনি উপলব্ধি করেন ঐহিত্যবাহী ও প্রাচীনতম বিলুপ্ত প্রায় ধান, গমসহ বিভিন্ন ফসলের আবাদ ও মাটির উর্বরতা ফিরিয়ে আনার।

এ ছাড়া তার বর্তমানে রয়েছে ড্রাগনবাগান, বিভিন্ন প্রজাতির জনপ্রিয় আম, মালটা, বোম্বাই, মাদ্রাজি, বেদানা, চায়না থ্রি জাতের লিচু ছাড়াও অ্যাভাকাডো, রামভুটান, কফি ইত্যাদি বিভিন্ন বিদেশি ফলের বাগান।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

২ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা
ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ
রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত
রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা
বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান
তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২
নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা
দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত
গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা
প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে
বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব
কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস
বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল
৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ
ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু
রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু

৬ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

স্বর্ণের দাম বেড়েছে
স্বর্ণের দাম বেড়েছে

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ
বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ
টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০
মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন
দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

১৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

১৫ ঘণ্টা আগে | টক শো

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন
গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল
গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে
দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে

মাঠে ময়দানে

ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ
ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ

পূর্ব-পশ্চিম

অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ
অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ

শোবিজ

ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই
ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই

পেছনের পৃষ্ঠা

চাপে ডিজিটাল নীতিমালা শিথিল করছে ইইউ
চাপে ডিজিটাল নীতিমালা শিথিল করছে ইইউ

পূর্ব-পশ্চিম

বিজেএমসির হাজার কোটির সম্পদ লুটের অভিযোগ
বিজেএমসির হাজার কোটির সম্পদ লুটের অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

ডেঙ্গু টিকা নিয়ে কী ভাবছে সরকার
ডেঙ্গু টিকা নিয়ে কী ভাবছে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

মামলার জালে শোবিজ তারকারা
মামলার জালে শোবিজ তারকারা

শোবিজ