শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৯ জুন, ২০১৯ আপডেট:

চাকরি ছেড়ে কৃষিতে সফল বাবু

আবদুল বারী, নীলফামারী
প্রিন্ট ভার্সন
চাকরি ছেড়ে কৃষিতে সফল বাবু

সরকারি চাকরি ছেড়ে কৃষিতে সফল এক কৃষকের নাম আহসান-উল হক বাবু। উপজেলায় পরিচিত হয়েছেন একজন আদর্শ কৃষক হিসেবে। নীলফামারীর সৈয়দপুর উপজেলার কামারপুকুর ইউনিয়নের অসুরখাই গ্রামের ওই কৃষকের প্রচলিত কৃষির পাশাপাশি রয়েছে অতি প্রাচীন ফসলের বিভিন্ন জাত রক্ষার গবেষণা প্লট। গবেষণার অংশে তিনি এবারে আবাদ করেছেন পার্পল ভুট্টা। প্রাচীন পেরুভিয়ান জাতের ওই ভুট্টার দানা গাঢ় জাম রংয়ের। তার গবেষণায় আরও স্থান পেয়েছে প্রাচীনকালের বিখ্যাত ‘খোরাসান’ গম। ‘রেইজ বেড ফেরো অ্যান্ড টুইন প্লানটেশন’ পদ্ধতিতে গমের আবাদ করে পেয়েছেন অতিমাত্রায় ফলন। এ ছাড়াও তার সফলতার ঝুড়িতে জমা হয়েছে দেশীয় বিলুপ্ত প্রায় ধান কাটারিভোগ, কালোজিরা, বালাম, লক্ষ্মীদিঘা, ধনিয়া, রাঁধুনিপাগল, সাহেব চিকন, কালাভাত ধানের আবাদ। পাশাপাশি ড্রাগনসহ বিভিন্ন প্রজাতির জনপ্রিয় আম, মালটা, বিভিন্ন জাতের লিচু এবং অতিমাত্রায় উপকারী অ্যাভাকাডো, রামবুটান ফল ও কফির সফল চাষিও তিনি।

ভিন্ন রঙের পার্পল ভুট্টার জাতটি অতি প্রাচীন এবং উচ্চ পুষ্টিমান সমৃদ্ধ। কৃষক বাবু জানান, সুস্বাদু ওই ভুট্টা খেতে রাজশাহীর বিখ্যাত পাকা ফজলি আমের সমতুল্য মিষ্টতাবিশিষ্ট (BRIX)। রঙিন ওই ভুট্টার মিষ্টতা ২০, আর পাকা ফজলি আমের মিষ্টতা ১৯।

 

বিখ্যাত খোরাসান গমের আবাদেও সফল

প্রাচীনকালের বিখ্যাত ‘খোরাসান’ জাতের গম আবাদেও সফল হয়েছেন তিনি। কানাডা থেকে আগত সিলেটের আব্দুল বাসিত সেলিমের কাছ থেকে খোরাসান গমের বীজ সংগ্রহ করেন কৃষক আহসান-উল- হক বাবু। এবারে পরীক্ষামূলক চাষ করে সফল হয়েছেন তিনি। বাবু বলেন, প্রাচীনকালের মূল্যবান খোরাসান গমের প্লটটি দৃষ্টিনন্দন রূপ ধারণ করেছিল। মিষ্টিগন্ধি এই গমের আটার মূল্য আন্তর্জাতিক বাজারে যে কোনো গমের তুলনায় অনেক বেশি।  মূলত জাপান এর প্রধান ক্রেতা। গত মৌসুমে আরও তিনটি উচ্চ পুষ্টিমান সম্পন্ন গমের জাতের গবেষণামূলক চাষ করেছিলাম আমি। এর মধ্যে একটি জাত উচ্চমাত্রায় জিংক সমৃদ্ধ। ফলন হয়েছে হেক্টর প্রতি ছয় টন। যা এযাবৎকালের রেকর্ড  পরিমাণ ফলন।

 

অতিমাত্রায় পুষ্টি সমৃদ্ধ ড্রাগন চাষেও উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত

কৃষক আহসান-উল বাবু ড্রাগন চাষের উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত রেখেছেন। তার সাফল্যে উপজেলায় বিচ্ছিন্নভাবে ছড়িয়ে পড়েছে ওই ফলের চাষ। বাবু জানান, বিদেশি ড্রাগন ফলে প্রচুর পুষ্টিগুণ রয়েছে। সেটি বিবেচনায় এনে কৃষি বিষয়ক ওয়েবসাইট থেকে চাষাবাদ সম্পর্কে অবগত হন তিনি। এরপর যশোহর জেলার চৌগাছা থেকে চারা সংগ্রহ করে এনে ২০১৬ সালে শুরু করেন ৬০ শতক জমিতে ড্রাগন চাষ।

বাবুর সফলতায় উপজেলায় ছড়িয়ে পড়ছে ড্রাগন চাষ। লাভজনক হয়ে উঠেছে অনেকের বাগান। তাদের মধ্যে কামারপুকুর ইউনিয়নের পাকাতিপাড়া গ্রামের মো. রাশেদুজ্জামান মানিক ও মো. সাজেদুর রহমান লেবু, দক্ষিণ অসুরখাই গ্রামে মো. আব্দুর রাজ্জাক রয়েছেন।

রাশেদুজ্জামান মানিক বলেন, গ্রামে ড্রাগনের বাগান দেখে আমিও আগ্রহী হই। আমার মতোই আগ্রহী হয়েছেন অনেকে।

 

কাটারিভোগ, কালিজিরা ও বালাম ধানে ম্যাজিক ফলন

রংপুর এবং দিনাজপুর অঞ্চলের ঐতিহ্যবাহী কাটারিভোগ, কালিজিরা ও বালাম ধান বিলুপ্ত হতে চলেছে। একটি বিশেষ পদ্ধতিতে চাষাবাদ করে ওই ধানের ফলন বৃদ্ধিতেও সফল হয়েছেন কৃষক বাবু।

‘আহসান-উল-হক বাবু জানান, ইন্টারনেটে কৃষি বিষয়ক ওয়েবসাইট থেকে ‘Raised bed Furrow & Twin plantation Teachnique’ পদ্ধতি খুঁজে পান তিনি। সেটি  নিয়ে বেশ কিছুদিন অধ্যয়ন করেন তিনি। পরবর্তীতে সে অনুযায়ী ঐতিহ্যবাহী কাটারিভোগ, কালিজিরা ও বালাম জাতের ধান চাষাবাদের মনস্থির করেন। এ জন্য সিলেটের এবি কৃষি প্রকল্প নামের একটি বীজ উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান থেকে বিলুপ্ত জাতের ধানের বীজ সংগ্রহ করেন। তিনি জানান, বীজতলায় বীজ বপনের ১৪ দিনের মধ্যে তা জমিতে লাগানো হয়। তিন জাতের ধানের চারা প্রথমে ৫৫ শতক  নিজের জমিতে লাগান তিনি। এর মধ্যে কাটারিভোগ ১৫ শতক, কালিজিরা ১৫ শতক ও বালাম ২৫ শতক জমিতে। একটি করে ‘জধরংবফ নবফ ওপর সারিবদ্ধভাবে চারা লাগানো হয়েছে। বেডের সাইজ প্রস্থে ৩ ফুট। একটি সারি থেকে অপর সারির দূরত্ব এক দশমিক আট ফুট। চারা থেকে চারার দূরত্ব এক দশমিক তিন ফুট। রেইজ বেডে লাগানো একটি চারার সর্বোচ্চ ১৫২টি কুশি বের হয়েছে। সেচের জন্য ব্যবহার করা হয়েছে বেড়ের ফাঁকা জায়গা। ব্যবহৃত সারের মধ্যে ছিল বায়োগ্যাস স্লারি, খৈল, ভার্মি কম্পোট, হাড়ের গুঁড়া। এ ছাড়াও স্বল্প পরিমাণে প্রয়োগ করা হয় ডিএপি, এমওপি এবং ইউরিয়া সার। চারা রোপণের ১৪০ দিন থেকে ১৪৫ দিনের মধ্যে ধান কেটে ঘরে তোলেন।

কৃষক আহসান-উল হক বাবু জানান, তার মূল উদ্দেশ্য বিলুপ্ত জাতের ধান চাষাবাদ ফিরিয়ে আনা। আধুনিক এই পদ্ধতিতে চাষাবাদ করে বেশি ফলনের পাশাপাশি বীজ সংরক্ষণ করে তা সাধারণ কৃষকদের মাঝে ছড়িয়ে দেওয়া। যাতে এ অঞ্চলের চাষিরা বিলুপ্ত প্রায় ধান চাষের প্রতি আগ্রহী হয়ে ওঠেন। এমন বীজ সংগ্রহে তিনি গড়ে তুলেছেন ‘সজীব সিডস’ নামের একটি প্রতিষ্ঠান। যার স্বত্বাধিকারী তিনি নিজে।

 

কে এই কৃষক আহসান-উল- হক বাবু

মরহুম পিতা তছির উদ্দিন সরকার পেশায় ছিলেন একজন সরকারি চাকরিজীবী। মাতা আছিয়া খাতুন ছিলেন গৃহিণী। ওই দম্পতির চার ছেলে তিন মেয়ের মধ্যে সবার ছোট আহসান-উল- হক বাবু। 

বাবু ছোট বেলায় দেখেছিলেন বাবা চাকরিজীবী হলেও নিজের জমিতে আবাদ করতেন ডাল, জব, গম, সরিষা, ধান, আলু, রসুন,  পিয়াজ, আদা, মরিচ। এ ছাড়াও  বাড়িতে পালন করতেন গাভী,  চাষ করতেন মাছ। ওই সব চাষাবাদ ও লালনপালন করে পরিবারের চাহিদা মেটাতেন। এ থেকে কৃষির প্রতি দুর্বলতা ছিল তার ছোটবেলা থেকে।

বাবু স্নাতক ডিগ্রি লাভের পর পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের একটি প্রকল্পে চাকরি নেন। পরবর্তীতে চাকরি ছেড়ে  কৃষিতে ফিরে আসেন। গ্রামে ফিরে যুব উন্নয়ন অধিদফতর থেকে মৎস্য ও পশুপালনের ওপর তিন মাসের প্রশিক্ষণ নেন। এরপর ১৯৯৯ সালে কৃষি মন্ত্রণালয়ধীন এটিডিপি প্রকল্পের আওতায় দানা ফসলের ওপর এক মাসের ভারতের হায়দরাবাদ, পুনে, মুম্বাইয়ে প্রশিক্ষণ নেন। পরবর্তীতে বাংলাদেশ কৃষি উন্নয়ন করপোরেশন (বিএডিসি) ও অন্যান্য বেসরকারি বীজ উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠানের চুক্তিভিত্তিক বীজ উৎপাদনকারী হিসেবে কাজ শুরু করেন। ২০০০ সালে কৃষি মন্ত্রণালয়ের বীজ উৎপাদন ও বাজারজাতকরণের নিবন্ধন পান। এরপর ২০০৩ সালে সজীব সিডস নামে একটি প্রতিষ্ঠান গড়ে ধান ও আলু বীজ উৎপাদন করে বাজারজাত করেন।

স্বল্পমূল্যে কৃষকদের মাঝে আলু বীজ সরবরাহে আন্তর্জাতিক উন্নয়ন সংস্থা ইউএসআইডির প্রাইজ প্রকল্পের আওতায় টিস্যু কালচার পদ্ধতির মাধ্যমে বীজ আলু উৎপাদনও করেন তিনি। এমন কাজে যুক্ত হয়ে তিনি উপলব্ধি করেন ঐহিত্যবাহী ও প্রাচীনতম বিলুপ্ত প্রায় ধান, গমসহ বিভিন্ন ফসলের আবাদ ও মাটির উর্বরতা ফিরিয়ে আনার।

এ ছাড়া তার বর্তমানে রয়েছে ড্রাগনবাগান, বিভিন্ন প্রজাতির জনপ্রিয় আম, মালটা, বোম্বাই, মাদ্রাজি, বেদানা, চায়না থ্রি জাতের লিচু ছাড়াও অ্যাভাকাডো, রামভুটান, কফি ইত্যাদি বিভিন্ন বিদেশি ফলের বাগান।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
শপথ নিলেন চাকসুর বিজয়ীরা
শপথ নিলেন চাকসুর বিজয়ীরা

১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ফের বেড়েছে বিশ্ববাজারে সোনার দাম
ফের বেড়েছে বিশ্ববাজারে সোনার দাম

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজবাড়ী সংস্কারে মিলল শতবর্ষের লোহার কড়াই, স্থানীয়দের কৌতূহল
রাজবাড়ী সংস্কারে মিলল শতবর্ষের লোহার কড়াই, স্থানীয়দের কৌতূহল

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলামোটরে ৪৩তম বিসিএস নন-ক্যাডার চাকরিপ্রত্যাশীদের সড়ক অবরোধ
বাংলামোটরে ৪৩তম বিসিএস নন-ক্যাডার চাকরিপ্রত্যাশীদের সড়ক অবরোধ

৩৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

রাবির নিয়োগে অনিয়ম, সুষ্ঠু তদন্তের দাবিতে অনশন
রাবির নিয়োগে অনিয়ম, সুষ্ঠু তদন্তের দাবিতে অনশন

৪৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

চাকরির প্রলোভনে লাখ লাখ টাকা হাতিয়ে নিতেন এই শিক্ষক
চাকরির প্রলোভনে লাখ লাখ টাকা হাতিয়ে নিতেন এই শিক্ষক

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অগ্নিনিরাপত্তা পরিদর্শন সপ্তাহ পালনের নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার
অগ্নিনিরাপত্তা পরিদর্শন সপ্তাহ পালনের নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিখোঁজ অটোচালকের মরদেহ উদ্ধার, চাওয়া হয়েছিল মুক্তিপণ
নিখোঁজ অটোচালকের মরদেহ উদ্ধার, চাওয়া হয়েছিল মুক্তিপণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এ কে আজাদের গ্রেপ্তারের দাবিতে ফরিদপুরে বিএনপির মশাল মিছিল
এ কে আজাদের গ্রেপ্তারের দাবিতে ফরিদপুরে বিএনপির মশাল মিছিল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোহাম্মদপুরে বিভিন্ন অপরাধে গ্রেফতার ১৩
মোহাম্মদপুরে বিভিন্ন অপরাধে গ্রেফতার ১৩

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৩১ রুশ সেনার বিনিময়ে ১ হাজার ইউক্রেনীয় সেনার মরদেহ ফেরত
৩১ রুশ সেনার বিনিময়ে ১ হাজার ইউক্রেনীয় সেনার মরদেহ ফেরত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘১৭ বছর মারধর ও ১৫ মামলা খেয়েছি, তবুও দল ছাড়িনি’
‘১৭ বছর মারধর ও ১৫ মামলা খেয়েছি, তবুও দল ছাড়িনি’

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উষ্ণায়নে বিপাকে ক্রিল, হুমকিতে সমুদ্রের খাদ্যচক্র
উষ্ণায়নে বিপাকে ক্রিল, হুমকিতে সমুদ্রের খাদ্যচক্র

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

দেশের দুই বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস
দেশের দুই বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাসার বাংলাদেশ পর্ব বিজয়ীদের হাতে পুরস্কার তুলে দিলেন বেসিস প্রশাসক
নাসার বাংলাদেশ পর্ব বিজয়ীদের হাতে পুরস্কার তুলে দিলেন বেসিস প্রশাসক

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আখাউড়ায় ছুরিকাঘাতে যুবকের মৃত্যু
আখাউড়ায় ছুরিকাঘাতে যুবকের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের ৪ শিক্ষার্থীকে বহিষ্কার
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের ৪ শিক্ষার্থীকে বহিষ্কার

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সরাইলে গৃহবধূর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার, স্বামী ও শ্বশুর পলাতক
সরাইলে গৃহবধূর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার, স্বামী ও শ্বশুর পলাতক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতে কার্বাইড বন্দুকের বিস্ফোরণে দৃষ্টিশক্তি হারাল ১৪ শিশু
ভারতে কার্বাইড বন্দুকের বিস্ফোরণে দৃষ্টিশক্তি হারাল ১৪ শিশু

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবকে কটাক্ষ করে মাফ চাইলেন ইসরায়েলি মন্ত্রী
সৌদি আরবকে কটাক্ষ করে মাফ চাইলেন ইসরায়েলি মন্ত্রী

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ মাস পর সিরিজ জিতে দলের প্রশংসায় মিরাজ
১৯ মাস পর সিরিজ জিতে দলের প্রশংসায় মিরাজ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাউথইস্ট ইউনিভার্সিটিতে নতুন শিক্ষার্থীদের নিয়ে নবীনবরণ
সাউথইস্ট ইউনিভার্সিটিতে নতুন শিক্ষার্থীদের নিয়ে নবীনবরণ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘চাই না আমার কথায় শাহরুখের সংসারে ঝড় উঠুক’
‘চাই না আমার কথায় শাহরুখের সংসারে ঝড় উঠুক’

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বালিয়াকান্দিতে বিএনপির কর্মী সম্মেলন
বালিয়াকান্দিতে বিএনপির কর্মী সম্মেলন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে ‘সুষ্ঠু নির্বাচনই সবচেয়ে বড় সংস্কার’ বিষয়ে তারুণ্যের ভাবনা বিতর্ক প্রতিযোগিতা
নোয়াখালীতে ‘সুষ্ঠু নির্বাচনই সবচেয়ে বড় সংস্কার’ বিষয়ে তারুণ্যের ভাবনা বিতর্ক প্রতিযোগিতা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশে বিশ্বের বৃহত্তম গণতান্ত্রিক নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে : জার্মান রাষ্ট্রদূত
বাংলাদেশে বিশ্বের বৃহত্তম গণতান্ত্রিক নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে : জার্মান রাষ্ট্রদূত

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের ঊর্ধ্বতন ৬ কর্মকর্তাকে রদবদল
পুলিশের ঊর্ধ্বতন ৬ কর্মকর্তাকে রদবদল

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘৩১ দফা জনগণের অধিকার ও সুশাসন প্রতিষ্ঠার অঙ্গীকার’
‘৩১ দফা জনগণের অধিকার ও সুশাসন প্রতিষ্ঠার অঙ্গীকার’

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১১ দফা দাবিতে আলেকান্দা সরকারি কলেজ শিক্ষার্থীদের আন্দোলন
১১ দফা দাবিতে আলেকান্দা সরকারি কলেজ শিক্ষার্থীদের আন্দোলন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজারে ঘোড়ার জন্য খাদ্য বিতরণ বাংলাদেশ অ্যানিমেল ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশনের
কক্সবাজারে ঘোড়ার জন্য খাদ্য বিতরণ বাংলাদেশ অ্যানিমেল ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশনের

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
হাসপাতালের মর্গের ভেতর তরুণীর মরদেহকে ধর্ষণ, আদালতে ডোমের স্বীকারোক্তি
হাসপাতালের মর্গের ভেতর তরুণীর মরদেহকে ধর্ষণ, আদালতে ডোমের স্বীকারোক্তি

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রুশ বোমারু বিমানের টহল, প্রথম পারমাণবিক মহড়ার প্রস্তুতি
রুশ বোমারু বিমানের টহল, প্রথম পারমাণবিক মহড়ার প্রস্তুতি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে কেন রাস্তায় নামছে না জেন জি প্রজন্ম?
ভারতে কেন রাস্তায় নামছে না জেন জি প্রজন্ম?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পশ্চিম তীর দখলের বিল পাসের বিরোধীতায় যুক্তরাষ্ট্র-সৌদি আরব-কাতার
পশ্চিম তীর দখলের বিল পাসের বিরোধীতায় যুক্তরাষ্ট্র-সৌদি আরব-কাতার

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার শিক্ষানবিশ এএসপিকে চাকরি থেকে অপসারণ
চার শিক্ষানবিশ এএসপিকে চাকরি থেকে অপসারণ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় তুর্কি সেনাদের ঢুকতে দেবেন না নেতানিয়াহু
গাজায় তুর্কি সেনাদের ঢুকতে দেবেন না নেতানিয়াহু

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

করণ জোহরের জীর্ণ শরীরের রহস্য ফাঁস
করণ জোহরের জীর্ণ শরীরের রহস্য ফাঁস

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ অক্টোবর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে সিনিয়র-জুনিয়র দ্বন্দ্বে ছুরিকাঘাত, দুই কলেজ শিক্ষার্থী আহত
রাজধানীতে সিনিয়র-জুনিয়র দ্বন্দ্বে ছুরিকাঘাত, দুই কলেজ শিক্ষার্থী আহত

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলি হামলার শঙ্কাতেই কি তুরস্কের আকাশ শক্তি বাড়ানোর তোড়জোড়?
ইসরায়েলি হামলার শঙ্কাতেই কি তুরস্কের আকাশ শক্তি বাড়ানোর তোড়জোড়?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দ্রুতই হারানো ভূমির নিয়ন্ত্রণ নিচ্ছে মিয়ানমারের জান্তা, সাহায্য করছে কারা?
দ্রুতই হারানো ভূমির নিয়ন্ত্রণ নিচ্ছে মিয়ানমারের জান্তা, সাহায্য করছে কারা?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কমেছে স্বর্ণের দাম, আজ থেকে নতুন দামে বিক্রি
কমেছে স্বর্ণের দাম, আজ থেকে নতুন দামে বিক্রি

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মার্কিন বাহিনীকে মোকাবিলায় পাঁচ হাজার রুশ মিসাইল মোতায়েন ভেনেজুয়েলার
মার্কিন বাহিনীকে মোকাবিলায় পাঁচ হাজার রুশ মিসাইল মোতায়েন ভেনেজুয়েলার

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরব সাগরে ১০০ কোটি ডলারের মাদক জব্দ করল পাকিস্তান নৌবাহিনী
আরব সাগরে ১০০ কোটি ডলারের মাদক জব্দ করল পাকিস্তান নৌবাহিনী

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাবনায় ৪০ লাখ টাকার নিষিদ্ধ চায়না দুয়ারি জাল ধ্বংস
পাবনায় ৪০ লাখ টাকার নিষিদ্ধ চায়না দুয়ারি জাল ধ্বংস

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের পদক্ষেপ রাশিয়ার বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা: মেদভেদেভ
ট্রাম্পের পদক্ষেপ রাশিয়ার বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা: মেদভেদেভ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নবীজির আদর্শ অনুসরণে সমাজে সহিংসতা থাকবে না
নবীজির আদর্শ অনুসরণে সমাজে সহিংসতা থাকবে না

২৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যুক্তরাষ্ট্রের ‌‘আশ্রিত রাজ্য’ নয় ইসরায়েল : নেতানিয়াহু
যুক্তরাষ্ট্রের ‌‘আশ্রিত রাজ্য’ নয় ইসরায়েল : নেতানিয়াহু

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবলীগ নেতা সম্রাটকে আদালতে হাজিরের নির্দেশ
যুবলীগ নেতা সম্রাটকে আদালতে হাজিরের নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা-কামালের মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে ১৩ নভেম্বর
হাসিনা-কামালের মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে ১৩ নভেম্বর

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বড় জয়ে সিরিজ বাংলাদেশের
বড় জয়ে সিরিজ বাংলাদেশের

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাপানে ভালুকের আক্রমণে রেকর্ড মৃত্যু
জাপানে ভালুকের আক্রমণে রেকর্ড মৃত্যু

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রবাসী করদাতাদের অনলাইনে আয়কর রিটার্ন দাখিল সহজ করল এনবিআর
প্রবাসী করদাতাদের অনলাইনে আয়কর রিটার্ন দাখিল সহজ করল এনবিআর

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পশ্চিম তীর দখলের বিল পাসকে ‘বিরোধী দলের উস্কানি’ বলল নেতানিয়াহুর দল
পশ্চিম তীর দখলের বিল পাসকে ‘বিরোধী দলের উস্কানি’ বলল নেতানিয়াহুর দল

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইভিএম বাতিল, প্রার্থীর দেশি-বিদেশি আয়ের তথ্য প্রকাশ বাধ্যতামূলক
ইভিএম বাতিল, প্রার্থীর দেশি-বিদেশি আয়ের তথ্য প্রকাশ বাধ্যতামূলক

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘হাসিনাসহ আসামিদের শাস্তি না হলে শহীদ-আহতদের প্রতি অবিচার হবে’
‘হাসিনাসহ আসামিদের শাস্তি না হলে শহীদ-আহতদের প্রতি অবিচার হবে’

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফ্রন্টলাইনে যুদ্ধ থামাতে ট্রাম্পের প্রস্তাব ‘ভালো সমঝোতা’ : জেলেনস্কি
ফ্রন্টলাইনে যুদ্ধ থামাতে ট্রাম্পের প্রস্তাব ‘ভালো সমঝোতা’ : জেলেনস্কি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সংসদে পশ্চিম তীর দখলের বিল পাস
ইসরায়েলের সংসদে পশ্চিম তীর দখলের বিল পাস

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীপুরে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ
শ্রীপুরে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সিইসির সঙ্গে বৈঠকে বিএনপি
সিইসির সঙ্গে বৈঠকে বিএনপি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক