শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৬ নভেম্বর, ২০১৯

নাজমুন নেসা পিয়ারী

তোমাকে অভিবাদন হে প্রিয়তমা

তানিয়া তুষ্টি
প্রিন্ট ভার্সন
তোমাকে অভিবাদন হে প্রিয়তমা

বাংলা সাহিত্যের সুপরিচিত কবি শহীদ কাদরী। স্বল্পপ্রজ কবি শহীদ কাদরীর দ্বিতীয় কাব্যগ্রন্থ ‘তোমাকে অভিবাদন প্রিয়তমা’ বের হয় ১৯৭৪ সালে। সে সময় ঢাকা মাতিয়ে ফেরা নজরকাড়া এক সুন্দরীকে দেখলেই ওই কবিতার চরণ বলে টিপ্পনী কাটত তরুণীর বন্ধুবান্ধব। নাম তার নাজমুন নেসা পিয়ারী। জার্মানপ্রবাসী এই লেখক-সাংবাদিক-অনুবাদক কবি শহীদ কাদরীর প্রথম ভালোবাসা, সাবেক সহধর্মিণী। জীবনের প্রয়োজনে একসময় কবির সঙ্গে এই কাব্যপ্রেমীর বিচ্ছেদ ঘটলেও একজন নাগরিক কবির উত্থানকালে তিনিই ছিলেন তার কাব্য প্রেরণার উৎস। শুধু কি তাই, শহীদ কাদরীর প্রিয়তমা পরিচয়ের বাইরে নাজমুন নেসা পিয়ারী নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করেছেন একজন কবি ও অনুবাদক হিসেবে। সেই গল্প নিয়েই এবারের আয়োজন।

 

‘ভয় নেই, আমি এমন ব্যবস্থা করবো/স্টেটব্যাংকে গিয়ে/

গোলাপ কিম্বা চন্দ্রমল্লিকা ভাঙালে অন্তত চার লক্ষ টাকা পাওয়া যাবে/

একটি বেলফুল দিলে চারটি কার্ডিগান। ভয় নেই, ভয় নেই/ ভয় নেই,

আমি এমন ব্যবস্থা করবো/ নৌ, বিমান আর পদাতিক বাহিনী/ কেবল তোমাকেই চতুর্দিক থেকে ঘিরে-ঘিরে/নিশিদিন অভিবাদন করবে, প্রিয়তমা।’

প্রখ্যাত কবি শহীদ কাদরীর তোমাকে ‘অভিবাদন প্রিয়তমা’ কবিতাটি বাংলা কবিতাপ্রেমী প্রায় সবারই জানা। অত্যন্ত জনপ্রিয় ‘তোমাকে অভিবাদন প্রিয়তমা’ কবিতাটি কবি উৎসর্গ করেছিলেন নাজমুন নেসা পিয়ারীকে। এই কবিতাটি পরবর্তীতে কবির বন্ধু কবীর সুমনের কণ্ঠে জনপ্রিয় গান হিসেবে শ্রোতাদের মন জয় করে। ১৯৭০ সালে তাদের প্রেম এবং ১৯৭১ সালে বিয়ে হয়েছিল। নাজমুন নেসা পিয়ারীর ভাষায়Ñ ‘মুক্তিযুদ্ধ শুরুর আগের বছরে কাদরীর সঙ্গে আমার প্রথম পরিচয়। তখন আমি সিদ্ধেশ্বরী কলেজে পড়াই। ঢাকার সাহিত্য-সাংস্কৃতিক অঙ্গনে আমার উপস্থিতি ছিল নিয়মিত। অনুষ্ঠান-আড্ডা হলেই যোগ দিতাম। এ সময় কাদরী ঢাকার বিউটি বোর্ডিংয়ে কবিদের আড্ডাসহ নানা আড্ডা-অনুষ্ঠানের পরিচিত মুখ। এক অনুষ্ঠানে কথা বলতে গিয়ে কাদরী সুধীন্দ্রনাথ দত্তের একটা কবিতার লাইন মনে করতে পারছিল না। আমি সে লাইনটি বলে দিতেই আমার প্রতি তার নজর পড়ে। আমরা পরিচিত হই। তারপর একসঙ্গে পথচলা শুরু। এখনকার মতো মোবাইল যুগের কথা সেসময় ভাবা যেত না। ফিক্সড ফোনে কথা বলার ক্ষেত্রেও ছিল নানা বাধা। দেখা করাই ছিল একমাত্র উপায়। কাদরী আমার সঙ্গে নিয়মিত দেখা করতে চাইতো এবং আমরা দেখা করতাম। ঢাকার নানা আড্ডা-আলোচনায় যোগ দিতাম।’ গল্পে গল্পে নাজমুন নেসা আরও জানান, মুক্তিযুদ্ধের ভয়ংকর দিনগুলোতে যখন তাদের যোগাযোগ বজায় রাখা কষ্টকর হয়ে দাঁড়ায়, তখন তাদের প্রেমের সম্পর্ককে সামাজিক স্বীকৃতি দেওয়ার জন্য বিয়ে করা জরুরি হয়ে পড়ে। যুদ্ধের মধ্যেই কোর্টে বিয়ে করেন তারা। স্বাধীনতা উত্তর এই সময়ে ১৯৭৪ সালে কবির ‘তোমাকে অভিবাদন প্রিয়তমা’ কাব্যগ্রন্থ বের হয়। সেই স্মৃতিচারণ করতে গিয়ে পিয়ারী বলেন, ‘এ কাব্যগ্রন্থের নাম কবিতাটি আমার উদ্দেশ্যেই লেখা। এ গ্রন্থের উৎসর্গে কাদরী লিখেছিল, ‘পিয়ারীকে, গানগুলো যেন পোষা হরিণের পাল, তোমার চরণ চিহ্নের অভিসারী’। আসলে কাদরী এ সময় যুদ্ধবিধ্বস্ত সদ্যস্বাধীন দেশের নাগরিক যন্ত্রণার মধ্যে একটি প্রেমকে কাছে পেয়েছিল। তাই এ কবিতায় প্রেমের সঙ্গে সমকালীন জীবনচিত্রকে উঠিয়ে এনেছে সে। যেমন- ভয় নেই/আমি এমন ব্যবস্থা করবো যাতে সেনাবাহিনী/গোলাপের গুচ্ছ কাঁধে নিয়ে/ মার্চপাস্ট করে চলে যাবে/এবং স্যালুট করবে/কেবল তোমাকে প্রিয়তমা।’

শহীদ কাদরীর সহধর্মিণী আর প্রিয়তমা হিসেবেই কেবল নয় নাজমুন নেসা পিয়ারী নিজের মহিমাতেও সমান উজ্জ্বল। একজন কবি এবং অনুবাদক হিসেবে অর্জন করেছেন দারুণ সাফল্য। তিন যুগেরও বেশি সময় ধরে জার্মানিতে বসবাস করছেন তিনি। মাঝে মাঝে দেশে আসেন। এবারের দেশভ্রমণে বাংলাদেশ প্রতিদিনের মুখোমুখি হয়েছিলেন। সেখানেই বলেছেন তার সব না বলা কথা।

স্বাধীনতার পর পরই অর্থাৎ ১৯৭৬ সালে ডয়েচে ভেলের বাংলা বিভাগে যোগদান করেন তিনি। সদ্যস্বাধীন বাংলাদেশের জন্য বাংলা বিভাগ চালু করা হয়। সেখানে একজন ফিমেল ভয়েস দরকার। তাদের চাহিদা ছিল লেখালেখি ও উপস্থাপনার গুণ থাকতে হবে। তখন এই সুযোগে আবেদন করেন পিয়ারী। নির্বাচিত হওয়ার পর তিন বছর বাংলা বিভাগে কাজ করেন তিনি। তারপর ইংরেজি বিভাগ, জার্মান বিভাগেও কাজ করেন। সেইসব দিনের স্মৃতিচারণ করতে গিয়ে পিয়ারী বলেন, ‘ওখানে একটি মঞ্চ অনুষ্ঠান হতো সেখানেও আমি ১৯৮০ সাল থেকে কাজ করি। অনুষ্ঠানটি ছিল, বাইরের দেশ থেকে এসে যারা জার্মানে বসবার করতেন তাদের নিয়ে। একেকদিন একেক শহরে এই অনুষ্ঠান হতো। এর মাধ্যমেও জার্মানে বসবাসরত প্রবাসীসহ সবার কাছে আমি পরিচিত হয়ে উঠি। এই পরিচিতির কারণে আমাকে কেউ কেউ ডয়েচে ভেলের ভিজিটিং কার্ডও বলতেন। পরে এখানকার পাবলিক রিলেশনে মার্কেটিংয়ের একটি পোস্ট খালি হলো। তখন আমি সেখানে মার্কেটিং এবং গণসংযোগ বিভাগের সম্পাদক হিসেবে যোগদান করি। মজার ব্যাপার হলো- আমিই প্রথম কোনো বিদেশি যে এই বিভাগে কাজ শুরু করি। এটা ছিল ১৯৯০ সালের কথা। ওখানে আমি ২০০৩ পর্যন্ত কাজ করেছি। তারপর আমি বার্লিনে চলে গেলাম। কিন্তু ডয়েচে ভেলে আমার ৭০ শতাংশ বেতন বরাদ্দ রাখল। এদিকে বার্লিনে ফরেন মিনিস্ট্রিতে যারা ডিপ্লোম্যাট আছেন তাদের বাংলা পড়ানো শুরু করলাম। এ ছাড়াও পাশাপাশি আমি লেখালেখিতে যুক্ত হলাম। তখন ২০০৫ সালে আমি এলফ্রিডে জেলিনেকের লেখা ‘পিয়ানো টিচার’ এর অনুবাদ করি। বইটির লেখিকা নোবেল পেয়েছিলেন। তাই দারুণ সাড়া পেয়েছিলাম। সব মিলিয়ে চারটি অনুবাদগ্রন্থ রয়েছে আমার।’

বাবা কেমিস্ট্রির প্রফেসর ছিলেন, জনপ্রিয় শিক্ষাবিদ। তিনি চাইতেন মেয়ে বিজ্ঞানে পড়াশোনা করুক। তাই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বায়ো কেমিস্ট্রিতে মাস্টার্স সম্পন্ন করেন। তারপর সিদ্ধেশ্বরী কলেজে দুয়েক বছর পড়িয়েছেন। তারপর ইডেন কলেজে কিছুদিন শিক্ষকতা করেন। তখন দুপুরের পর আর্ট গ্যালারিতে ছবি আঁকতে যেতেন তিনি। আঁকাআঁকির অভ্যাস তৈরি হওয়ার পর এঁকেছেন বইয়ের কভারও। ছাত্র অবস্থাতেই লেখালেখির সঙ্গে জড়িয়ে যান। তখন দৈনিক বাংলার মোড়ে সিকান্দার আবু জাফর, আহসান হাবিবের কাছে লেখা নিয়ে যেতেন। মাঝে মাঝে লেখা ছাপা হতো পত্রিকায়। এক কথায় সাংস্কৃতিক অঙ্গনে আমার বিচরণ ছিল সব সময়। কিন্তু জার্মানি চলে যাওয়ার পর ভেবেছিলেন এই ধারাটা ধরে রাখা কঠিন হবে। কিন্তু আস্তে আস্তে পাল্টে গেল দৃশ্যপট। সেখানে যাওয়ার পর আস্তে আস্তে বাংলা সাহিত্য নিয়ে কাজ করা শুরু করেন। ১৯৮০ সাল থেকে নিয়মিত বাংলা পত্রিকায় লিখেছেন। ইন্ডিপেন্ডেন্ট আর ইত্তেফাকে লেখা যেত নিয়মিত। এ ছাড়াও অবজারভার, হলিডে পত্রিকাতেও লিখেছেন। এর মধ্যে অবশ্য দেশের সঙ্গে খানিক যোগাযোগটা বজায় ছিল। পিয়ারী বলেন, ‘আমি জার্মানিতে থাকাকালীন একুশে ফেব্রুয়ারি উপলক্ষে শাড়ি নিয়ে যেতাম। শাড়িতে অ, আ, ক, খ লেখা থাকত। ওখানকার মানুষজন জানতে চাইত এই ডিজাইনের অর্থ কি? আমি তাদের কাছে ব্যাখ্যা করতাম আমাদের ভাষা আন্দোলনের ইতিহাস। আমার সব সময় উদ্দেশ্য ছিল বাংলাদেশের ইতিহাস ঐতিহ্য বিদেশের বুকে তুলে ধরা। এভাবে নিজের ভিতরে সব সময় দেশের কথা লালন করেছি। এখনো করি। তখন থেকেই বহু কালচারাল অনুষ্ঠান করতাম। বার্লিনে আসার পর ‘বেঙ্গল সেন্টার’ নামে একটি অর্গানাইজেশন করি। এটি উপলক্ষে আমি বিভিন্ন অনুষ্ঠান করি। যেমন ভাষা আন্দোলনের ৬০ বছর পূর্তিতে অনুষ্ঠান করেছি। দেশ থেকে বরেণ্য ব্যক্তিদের সে অনুষ্ঠানে নিয়ে গিয়েছিলাম। প্রফেসর আনিসুজ্জামান ছিলেন, হৈমন্তী শুক্লা, শামীম আরা নিপা আর তার নাচের দল এমনকি দেশের কাঁচা বাউল সংগীত শিল্পীদের নিয়ে গেছি এই অনুষ্ঠানে। প্রতি বছরই এমন আয়োজন করার চেষ্টা করি।’ 

নিজের প্রবাস জীবন প্রসঙ্গে পিয়ারী বলেন,‘আমি জার্মানিতে চাকরি নিয়ে  গেছি। একটানা ৮ বছর থেকেছি সেখানে। সেজন্য আমার নাগরিকত্ব পেতে  কোনো ঝামেলা হয়নি। তবে এখন প্রায় প্রতি বছর দেশে আসা হয়। কখনো কখনো বছরে দুবারও দেশে আসি। নানা ধরনের সাংস্কৃতিক কাজ কর্ম করি। জার্মানিতে আমি একাই আছি। একমাত্র ছেলে থাকে নিউইয়র্কে। ওর স্কুল কলেজ ইউনিভার্সিটি ওখানেই। ছোট থাকতেই বাবার সঙ্গে চলে যায়।’

২০১৬ সালে প্রবাসী বাঙালি লেখকদের জন্য বাংলা একাডেমি প্রবর্তিত সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহ্ সাহিত্য পুরস্কার লাভ করেন জার্মানি প্রবাসী কবি ও গবেষক নাজমুন নেসা পিয়ারী। ২০১৯ সালে অক্টোবরে ফোবানা সেন্ট্রাল কমিটির সদস্যরা মিলে ভোটাভুটির মাধ্যমে তাকে পুরস্কৃত করেছেন। সাংস্কৃতিক কর্মকান্ডে উল্লেখযোগ্য অবদান রাখার জন্য ফোবানা এই পুরস্কারটি দিয়েছে। ১৯৮০ সালে যখন রেডিওতে কাজ করেছেন, তখন শ্রোতা ক্লাব তাকে ‘ম্যান অব দ্য রেডিও’ পুরস্কার দেয়। কয়েক বছর আগে বিভিন্ন শ্রোতা ক্লাব মিলে তাকে ‘গোল্ডেন ভয়েস’ সম্মানে ভূষিত করেছে।

জীবনের এ পর্যায়ে এসে জীবনবোধ সম্পর্কে পিয়ারী বলেন, ‘আমার জীবনের উপলব্ধিতে যা পেয়েছি তা হলো, সব সময় আমাদের লড়াই করতে হয়। কখনো অতীত নিয়ে আমি আফসোস করি না। কারও বিরুদ্ধে নালিশ করা একদম অপছন্দ। নিজের কাজটায় মন থেকে করে যেতে  চেয়েছি। সব মিলিয়ে আমার জীবন নিয়ে কোনো আফসোস নেই। আমি ভালো আছি। আমার জীবনের প্রতিটি স্টেজকে মূল্যবান মনে হয়। মনে হয় একটি স্টেজ আমাকে আরেকটি স্টেজে পৌঁছে দিয়েছে। হয়তো যে জিনিসটি আমার জীবনে আসেনি, বা আমার হয়নি সেটার জন্য লড়াই করতে গিয়ে আরও ভালো কিছু পেয়েছি। তাই জীবন নিয়ে আমার সন্তুষ্টি অনেক।’ সামনের দিনগুলোতে আমি লেখালেখিটা আরও বেশি করতে চান পিয়ারী। সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের মাধ্যমে জার্মানিসহ বিশ্বের নানা প্রান্তে আরও দৃঢ়ভাবে তুলে ধরতে চান বাংলা ভাষা ও সংস্কৃতিকে।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
সংকট এখনও কাটেনি: রিজভী
সংকট এখনও কাটেনি: রিজভী

৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

পরীক্ষার ফলাফল জালিয়াতি: কারাগারে চট্টগ্রাম শিক্ষাবোর্ডের সাবেক সচিব
পরীক্ষার ফলাফল জালিয়াতি: কারাগারে চট্টগ্রাম শিক্ষাবোর্ডের সাবেক সচিব

২৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নির্বাচনি ট্রেনে উঠতে রাজনৈতিক দল এখন প্ল্যাটফর্মে অপেক্ষা করছে : প্রিন্স
নির্বাচনি ট্রেনে উঠতে রাজনৈতিক দল এখন প্ল্যাটফর্মে অপেক্ষা করছে : প্রিন্স

৩৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

দিনাজপুরে নৃত্যের শিক্ষার্থীদের নিয়ে প্রশিক্ষণ কর্মশালা
দিনাজপুরে নৃত্যের শিক্ষার্থীদের নিয়ে প্রশিক্ষণ কর্মশালা

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে নিখোঁজ রাজমিস্ত্রীর লাশ উদ্ধার
মুন্সিগঞ্জে নিখোঁজ রাজমিস্ত্রীর লাশ উদ্ধার

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় ১০ ঘুঘু পাখি অবমুক্ত
কলাপাড়ায় ১০ ঘুঘু পাখি অবমুক্ত

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফরিদপুরে মাদকসহ স্বামী-স্ত্রী গ্রেফতার
ফরিদপুরে মাদকসহ স্বামী-স্ত্রী গ্রেফতার

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইরান নিয়ে ট্রাম্পের সামনে যে তিনটি পথ খোলা
ইরান নিয়ে ট্রাম্পের সামনে যে তিনটি পথ খোলা

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুন্দরবন রক্ষায় কনক্রিট অ্যাকশন প্ল্যান করা হবে : সৈয়দা রিজওয়ানা
সুন্দরবন রক্ষায় কনক্রিট অ্যাকশন প্ল্যান করা হবে : সৈয়দা রিজওয়ানা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্ত-মুশফিকের সেঞ্চুরিতে প্রথম দিনটা বাংলাদেশের
শান্ত-মুশফিকের সেঞ্চুরিতে প্রথম দিনটা বাংলাদেশের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানে ইসরায়েলি হামলার পরিণতি ভয়াবহ হতে পারে: কাতার
ইরানে ইসরায়েলি হামলার পরিণতি ভয়াবহ হতে পারে: কাতার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাবির ২০২৫-২৬ অর্থবছরের বাজেট অনুমোদন
ঢাবির ২০২৫-২৬ অর্থবছরের বাজেট অনুমোদন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কর্মদিবসে সড়কে সমাবেশ না করতে ডিএমপি কমিশনারের অনুরোধ
কর্মদিবসে সড়কে সমাবেশ না করতে ডিএমপি কমিশনারের অনুরোধ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইরান ছেড়ে আজারবাইজানে গেলেন ৬০০ বিদেশি নাগরিক
ইরান ছেড়ে আজারবাইজানে গেলেন ৬০০ বিদেশি নাগরিক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতের ‘সত্যিকার সমাপ্তি’ চান ট্রাম্প
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতের ‘সত্যিকার সমাপ্তি’ চান ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিগ ব্যাশের ড্রাফটে মুস্তাফিজ-রিশাদসহ বাংলাদেশের ১১ ক্রিকেটার
বিগ ব্যাশের ড্রাফটে মুস্তাফিজ-রিশাদসহ বাংলাদেশের ১১ ক্রিকেটার

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাকের চাকায় পিষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু
ট্রাকের চাকায় পিষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসিনাসহ ১২ জনকে আদালতে হাজির হতে গেজেট প্রকাশের নির্দেশ
হাসিনাসহ ১২ জনকে আদালতে হাজির হতে গেজেট প্রকাশের নির্দেশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবিতে ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনায় ছাত্রদলের বিক্ষোভ মিছিল
ঢাবিতে ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনায় ছাত্রদলের বিক্ষোভ মিছিল

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাইবার হামলার শিকার ইরানের রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংক সেপাহ
সাইবার হামলার শিকার ইরানের রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংক সেপাহ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হরমুজ প্রণালীর কাছে দুই ট্যাংকারের সংঘর্ষ, আগুন
হরমুজ প্রণালীর কাছে দুই ট্যাংকারের সংঘর্ষ, আগুন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তর পর মুশফিকেরও সেঞ্চুরি
শান্তর পর মুশফিকেরও সেঞ্চুরি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দাঁড়িয়ে থাকা ট্রাকে আরেক ট্রাকের ধাক্কা, নিহত ১
দাঁড়িয়ে থাকা ট্রাকে আরেক ট্রাকের ধাক্কা, নিহত ১

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ২৪৪
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ২৪৪

২ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

তেহরানে বাংলাদেশিরা ভয়াবহ পরিস্থিতিতে আছেন : পররাষ্ট্র সচিব
তেহরানে বাংলাদেশিরা ভয়াবহ পরিস্থিতিতে আছেন : পররাষ্ট্র সচিব

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের পরমাণু অগ্রগতি নিয়ে ইসরায়েলের দাবি সত্য নয়, যুক্তরাষ্ট্রের গোয়েন্দা মূল্যায়ন
ইরানের পরমাণু অগ্রগতি নিয়ে ইসরায়েলের দাবি সত্য নয়, যুক্তরাষ্ট্রের গোয়েন্দা মূল্যায়ন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে সার-বীজ বিতরণ
গোপালগঞ্জে সার-বীজ বিতরণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামায়াতের অভিমান, আশাহত জনগণ
জামায়াতের অভিমান, আশাহত জনগণ

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সূচকের সঙ্গে ডিএসইর লেনদেন কমেছে
সূচকের সঙ্গে ডিএসইর লেনদেন কমেছে

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সর্বাধিক পঠিত
ইসরায়েলের মাটিতে সবচেয়ে বড় ও ভয়াবহ হামলা চালাল ইরান
ইসরায়েলের মাটিতে সবচেয়ে বড় ও ভয়াবহ হামলা চালাল ইরান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জরুরি ভিত্তিতে তেহরান খালি করতে বললেন ট্রাম্প
জরুরি ভিত্তিতে তেহরান খালি করতে বললেন ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের গভীর পাহাড়ের নিচের যে পারমাণবিক স্থাপনা নিয়ে শঙ্কিত ইসরায়েল
ইরানের গভীর পাহাড়ের নিচের যে পারমাণবিক স্থাপনা নিয়ে শঙ্কিত ইসরায়েল

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরমাণু অস্ত্র নিয়ে কী ভাবছে ইরান, জানালেন পেজেশকিয়ান
পরমাণু অস্ত্র নিয়ে কী ভাবছে ইরান, জানালেন পেজেশকিয়ান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ জি-সেভেন সম্মেলন ছেড়ে ফেরার কারণ যুদ্ধবিরতি নয়, আরও বড় কিছু : ট্রাম্প
হঠাৎ জি-সেভেন সম্মেলন ছেড়ে ফেরার কারণ যুদ্ধবিরতি নয়, আরও বড় কিছু : ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের
তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর
ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনা নাগরিকদের দ্রুত ইসরায়েল ছাড়ার নির্দেশ
চীনা নাগরিকদের দ্রুত ইসরায়েল ছাড়ার নির্দেশ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে ‘ঘি ঢাললেন’ ট্রাম্প : চীন
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে ‘ঘি ঢাললেন’ ট্রাম্প : চীন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু
খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধের পরিধি বাড়াতে চাই না, তবে হামলার জবাব দেব: পেজেশকিয়ান
যুদ্ধের পরিধি বাড়াতে চাই না, তবে হামলার জবাব দেব: পেজেশকিয়ান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের নতুন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, ইসরায়েলজুড়ে সতর্ক সাইরেন
ইরানের নতুন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, ইসরায়েলজুড়ে সতর্ক সাইরেন

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পরমাণু অগ্রগতি নিয়ে ইসরায়েলের দাবি সত্য নয়, যুক্তরাষ্ট্রের গোয়েন্দা মূল্যায়ন
ইরানের পরমাণু অগ্রগতি নিয়ে ইসরায়েলের দাবি সত্য নয়, যুক্তরাষ্ট্রের গোয়েন্দা মূল্যায়ন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের
ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রী ধর্ষণ, এবার সেই হেলপার গ্রেফতার
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রী ধর্ষণ, এবার সেই হেলপার গ্রেফতার

১০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ইরানে ইসরায়েলের হামলায় ২১ মুসলিম দেশের নিন্দা
ইরানে ইসরায়েলের হামলায় ২১ মুসলিম দেশের নিন্দা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান ও ইসরায়েলকে যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব দিয়েছেন ট্রাম্প : ম্যাক্রোঁ
ইরান ও ইসরায়েলকে যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব দিয়েছেন ট্রাম্প : ম্যাক্রোঁ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনিসিপি নেতা সারোয়ার তুষারকে কারণ দর্শানোর নোটিশ
এনিসিপি নেতা সারোয়ার তুষারকে কারণ দর্শানোর নোটিশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানে ইসরায়েলি হামলার পরিণতি ভয়াবহ হতে পারে: কাতার
ইরানে ইসরায়েলি হামলার পরিণতি ভয়াবহ হতে পারে: কাতার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুবাইয়ে সপ্তাহে চার দিনের অফিস!
দুবাইয়ে সপ্তাহে চার দিনের অফিস!

১৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনির পরিণতি সাদ্দাম হোসেনের মতো হতে পারে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী
খামেনির পরিণতি সাদ্দাম হোসেনের মতো হতে পারে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনির ঘনিষ্ঠ ইরানের শীর্ষ কমান্ডারকে হত্যার দাবি ইসরায়েলের
খামেনির ঘনিষ্ঠ ইরানের শীর্ষ কমান্ডারকে হত্যার দাবি ইসরায়েলের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা
তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোসাদের পরিকল্পনা কেন্দ্রে হামলা চালানোর দাবি আইআরজিসি’র
মোসাদের পরিকল্পনা কেন্দ্রে হামলা চালানোর দাবি আইআরজিসি’র

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘সংসদে গুরুত্বপূর্ণ চারটি স্থায়ী কমিটির সভাপতি পদ বিরোধী দলের’
‌‘সংসদে গুরুত্বপূর্ণ চারটি স্থায়ী কমিটির সভাপতি পদ বিরোধী দলের’

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলি হামলার ঘটনায় ৩ জন নিহত
ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলি হামলার ঘটনায় ৩ জন নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের লঘুচাপ: আসছে টানা বৃষ্টি, ১০ জেলায় ঝড়ের আভাস
ফের লঘুচাপ: আসছে টানা বৃষ্টি, ১০ জেলায় ঝড়ের আভাস

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস

প্রথম পৃষ্ঠা

সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি
সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমা খাতে আসছে নতুন আইন
বিমা খাতে আসছে নতুন আইন

শিল্প বাণিজ্য

রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত
রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি
স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা
দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ
সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ

প্রথম পৃষ্ঠা

মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার
মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়
ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়

প্রথম পৃষ্ঠা

নামেই জীবন নামেই মরণ
নামেই জীবন নামেই মরণ

সম্পাদকীয়

ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন
ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন

শিল্প বাণিজ্য

চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি
চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি

পেছনের পৃষ্ঠা

দল নিষিদ্ধের আইনে উদ্বেগ জাতিসংঘের
দল নিষিদ্ধের আইনে উদ্বেগ জাতিসংঘের

প্রথম পৃষ্ঠা

পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ
পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ
নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ

খবর

লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা
লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন কোনো ফ্যাসিবাদের উত্থান জনগণ চায় না
নতুন কোনো ফ্যাসিবাদের উত্থান জনগণ চায় না

নগর জীবন

সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাতে বারানোভস্কা
সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাতে বারানোভস্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি
যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি

শিল্প বাণিজ্য

সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ
সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি
নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি

নগর জীবন

শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু
শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু

নগর জীবন

গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি
গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ
বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান
বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান

প্রথম পৃষ্ঠা

হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী
হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী

পেছনের পৃষ্ঠা

ধারাবাহিকের সেই জৌলুস নেই কেন
ধারাবাহিকের সেই জৌলুস নেই কেন

শোবিজ

গুম সনদে স্বাক্ষর করলেও এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ
গুম সনদে স্বাক্ষর করলেও এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা
ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা

পেছনের পৃষ্ঠা