শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৬ নভেম্বর, ২০১৯

নাজমুন নেসা পিয়ারী

তোমাকে অভিবাদন হে প্রিয়তমা

তানিয়া তুষ্টি
প্রিন্ট ভার্সন
তোমাকে অভিবাদন হে প্রিয়তমা

বাংলা সাহিত্যের সুপরিচিত কবি শহীদ কাদরী। স্বল্পপ্রজ কবি শহীদ কাদরীর দ্বিতীয় কাব্যগ্রন্থ ‘তোমাকে অভিবাদন প্রিয়তমা’ বের হয় ১৯৭৪ সালে। সে সময় ঢাকা মাতিয়ে ফেরা নজরকাড়া এক সুন্দরীকে দেখলেই ওই কবিতার চরণ বলে টিপ্পনী কাটত তরুণীর বন্ধুবান্ধব। নাম তার নাজমুন নেসা পিয়ারী। জার্মানপ্রবাসী এই লেখক-সাংবাদিক-অনুবাদক কবি শহীদ কাদরীর প্রথম ভালোবাসা, সাবেক সহধর্মিণী। জীবনের প্রয়োজনে একসময় কবির সঙ্গে এই কাব্যপ্রেমীর বিচ্ছেদ ঘটলেও একজন নাগরিক কবির উত্থানকালে তিনিই ছিলেন তার কাব্য প্রেরণার উৎস। শুধু কি তাই, শহীদ কাদরীর প্রিয়তমা পরিচয়ের বাইরে নাজমুন নেসা পিয়ারী নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করেছেন একজন কবি ও অনুবাদক হিসেবে। সেই গল্প নিয়েই এবারের আয়োজন।

 

‘ভয় নেই, আমি এমন ব্যবস্থা করবো/স্টেটব্যাংকে গিয়ে/

গোলাপ কিম্বা চন্দ্রমল্লিকা ভাঙালে অন্তত চার লক্ষ টাকা পাওয়া যাবে/

একটি বেলফুল দিলে চারটি কার্ডিগান। ভয় নেই, ভয় নেই/ ভয় নেই,

আমি এমন ব্যবস্থা করবো/ নৌ, বিমান আর পদাতিক বাহিনী/ কেবল তোমাকেই চতুর্দিক থেকে ঘিরে-ঘিরে/নিশিদিন অভিবাদন করবে, প্রিয়তমা।’

প্রখ্যাত কবি শহীদ কাদরীর তোমাকে ‘অভিবাদন প্রিয়তমা’ কবিতাটি বাংলা কবিতাপ্রেমী প্রায় সবারই জানা। অত্যন্ত জনপ্রিয় ‘তোমাকে অভিবাদন প্রিয়তমা’ কবিতাটি কবি উৎসর্গ করেছিলেন নাজমুন নেসা পিয়ারীকে। এই কবিতাটি পরবর্তীতে কবির বন্ধু কবীর সুমনের কণ্ঠে জনপ্রিয় গান হিসেবে শ্রোতাদের মন জয় করে। ১৯৭০ সালে তাদের প্রেম এবং ১৯৭১ সালে বিয়ে হয়েছিল। নাজমুন নেসা পিয়ারীর ভাষায়Ñ ‘মুক্তিযুদ্ধ শুরুর আগের বছরে কাদরীর সঙ্গে আমার প্রথম পরিচয়। তখন আমি সিদ্ধেশ্বরী কলেজে পড়াই। ঢাকার সাহিত্য-সাংস্কৃতিক অঙ্গনে আমার উপস্থিতি ছিল নিয়মিত। অনুষ্ঠান-আড্ডা হলেই যোগ দিতাম। এ সময় কাদরী ঢাকার বিউটি বোর্ডিংয়ে কবিদের আড্ডাসহ নানা আড্ডা-অনুষ্ঠানের পরিচিত মুখ। এক অনুষ্ঠানে কথা বলতে গিয়ে কাদরী সুধীন্দ্রনাথ দত্তের একটা কবিতার লাইন মনে করতে পারছিল না। আমি সে লাইনটি বলে দিতেই আমার প্রতি তার নজর পড়ে। আমরা পরিচিত হই। তারপর একসঙ্গে পথচলা শুরু। এখনকার মতো মোবাইল যুগের কথা সেসময় ভাবা যেত না। ফিক্সড ফোনে কথা বলার ক্ষেত্রেও ছিল নানা বাধা। দেখা করাই ছিল একমাত্র উপায়। কাদরী আমার সঙ্গে নিয়মিত দেখা করতে চাইতো এবং আমরা দেখা করতাম। ঢাকার নানা আড্ডা-আলোচনায় যোগ দিতাম।’ গল্পে গল্পে নাজমুন নেসা আরও জানান, মুক্তিযুদ্ধের ভয়ংকর দিনগুলোতে যখন তাদের যোগাযোগ বজায় রাখা কষ্টকর হয়ে দাঁড়ায়, তখন তাদের প্রেমের সম্পর্ককে সামাজিক স্বীকৃতি দেওয়ার জন্য বিয়ে করা জরুরি হয়ে পড়ে। যুদ্ধের মধ্যেই কোর্টে বিয়ে করেন তারা। স্বাধীনতা উত্তর এই সময়ে ১৯৭৪ সালে কবির ‘তোমাকে অভিবাদন প্রিয়তমা’ কাব্যগ্রন্থ বের হয়। সেই স্মৃতিচারণ করতে গিয়ে পিয়ারী বলেন, ‘এ কাব্যগ্রন্থের নাম কবিতাটি আমার উদ্দেশ্যেই লেখা। এ গ্রন্থের উৎসর্গে কাদরী লিখেছিল, ‘পিয়ারীকে, গানগুলো যেন পোষা হরিণের পাল, তোমার চরণ চিহ্নের অভিসারী’। আসলে কাদরী এ সময় যুদ্ধবিধ্বস্ত সদ্যস্বাধীন দেশের নাগরিক যন্ত্রণার মধ্যে একটি প্রেমকে কাছে পেয়েছিল। তাই এ কবিতায় প্রেমের সঙ্গে সমকালীন জীবনচিত্রকে উঠিয়ে এনেছে সে। যেমন- ভয় নেই/আমি এমন ব্যবস্থা করবো যাতে সেনাবাহিনী/গোলাপের গুচ্ছ কাঁধে নিয়ে/ মার্চপাস্ট করে চলে যাবে/এবং স্যালুট করবে/কেবল তোমাকে প্রিয়তমা।’

শহীদ কাদরীর সহধর্মিণী আর প্রিয়তমা হিসেবেই কেবল নয় নাজমুন নেসা পিয়ারী নিজের মহিমাতেও সমান উজ্জ্বল। একজন কবি এবং অনুবাদক হিসেবে অর্জন করেছেন দারুণ সাফল্য। তিন যুগেরও বেশি সময় ধরে জার্মানিতে বসবাস করছেন তিনি। মাঝে মাঝে দেশে আসেন। এবারের দেশভ্রমণে বাংলাদেশ প্রতিদিনের মুখোমুখি হয়েছিলেন। সেখানেই বলেছেন তার সব না বলা কথা।

স্বাধীনতার পর পরই অর্থাৎ ১৯৭৬ সালে ডয়েচে ভেলের বাংলা বিভাগে যোগদান করেন তিনি। সদ্যস্বাধীন বাংলাদেশের জন্য বাংলা বিভাগ চালু করা হয়। সেখানে একজন ফিমেল ভয়েস দরকার। তাদের চাহিদা ছিল লেখালেখি ও উপস্থাপনার গুণ থাকতে হবে। তখন এই সুযোগে আবেদন করেন পিয়ারী। নির্বাচিত হওয়ার পর তিন বছর বাংলা বিভাগে কাজ করেন তিনি। তারপর ইংরেজি বিভাগ, জার্মান বিভাগেও কাজ করেন। সেইসব দিনের স্মৃতিচারণ করতে গিয়ে পিয়ারী বলেন, ‘ওখানে একটি মঞ্চ অনুষ্ঠান হতো সেখানেও আমি ১৯৮০ সাল থেকে কাজ করি। অনুষ্ঠানটি ছিল, বাইরের দেশ থেকে এসে যারা জার্মানে বসবার করতেন তাদের নিয়ে। একেকদিন একেক শহরে এই অনুষ্ঠান হতো। এর মাধ্যমেও জার্মানে বসবাসরত প্রবাসীসহ সবার কাছে আমি পরিচিত হয়ে উঠি। এই পরিচিতির কারণে আমাকে কেউ কেউ ডয়েচে ভেলের ভিজিটিং কার্ডও বলতেন। পরে এখানকার পাবলিক রিলেশনে মার্কেটিংয়ের একটি পোস্ট খালি হলো। তখন আমি সেখানে মার্কেটিং এবং গণসংযোগ বিভাগের সম্পাদক হিসেবে যোগদান করি। মজার ব্যাপার হলো- আমিই প্রথম কোনো বিদেশি যে এই বিভাগে কাজ শুরু করি। এটা ছিল ১৯৯০ সালের কথা। ওখানে আমি ২০০৩ পর্যন্ত কাজ করেছি। তারপর আমি বার্লিনে চলে গেলাম। কিন্তু ডয়েচে ভেলে আমার ৭০ শতাংশ বেতন বরাদ্দ রাখল। এদিকে বার্লিনে ফরেন মিনিস্ট্রিতে যারা ডিপ্লোম্যাট আছেন তাদের বাংলা পড়ানো শুরু করলাম। এ ছাড়াও পাশাপাশি আমি লেখালেখিতে যুক্ত হলাম। তখন ২০০৫ সালে আমি এলফ্রিডে জেলিনেকের লেখা ‘পিয়ানো টিচার’ এর অনুবাদ করি। বইটির লেখিকা নোবেল পেয়েছিলেন। তাই দারুণ সাড়া পেয়েছিলাম। সব মিলিয়ে চারটি অনুবাদগ্রন্থ রয়েছে আমার।’

বাবা কেমিস্ট্রির প্রফেসর ছিলেন, জনপ্রিয় শিক্ষাবিদ। তিনি চাইতেন মেয়ে বিজ্ঞানে পড়াশোনা করুক। তাই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বায়ো কেমিস্ট্রিতে মাস্টার্স সম্পন্ন করেন। তারপর সিদ্ধেশ্বরী কলেজে দুয়েক বছর পড়িয়েছেন। তারপর ইডেন কলেজে কিছুদিন শিক্ষকতা করেন। তখন দুপুরের পর আর্ট গ্যালারিতে ছবি আঁকতে যেতেন তিনি। আঁকাআঁকির অভ্যাস তৈরি হওয়ার পর এঁকেছেন বইয়ের কভারও। ছাত্র অবস্থাতেই লেখালেখির সঙ্গে জড়িয়ে যান। তখন দৈনিক বাংলার মোড়ে সিকান্দার আবু জাফর, আহসান হাবিবের কাছে লেখা নিয়ে যেতেন। মাঝে মাঝে লেখা ছাপা হতো পত্রিকায়। এক কথায় সাংস্কৃতিক অঙ্গনে আমার বিচরণ ছিল সব সময়। কিন্তু জার্মানি চলে যাওয়ার পর ভেবেছিলেন এই ধারাটা ধরে রাখা কঠিন হবে। কিন্তু আস্তে আস্তে পাল্টে গেল দৃশ্যপট। সেখানে যাওয়ার পর আস্তে আস্তে বাংলা সাহিত্য নিয়ে কাজ করা শুরু করেন। ১৯৮০ সাল থেকে নিয়মিত বাংলা পত্রিকায় লিখেছেন। ইন্ডিপেন্ডেন্ট আর ইত্তেফাকে লেখা যেত নিয়মিত। এ ছাড়াও অবজারভার, হলিডে পত্রিকাতেও লিখেছেন। এর মধ্যে অবশ্য দেশের সঙ্গে খানিক যোগাযোগটা বজায় ছিল। পিয়ারী বলেন, ‘আমি জার্মানিতে থাকাকালীন একুশে ফেব্রুয়ারি উপলক্ষে শাড়ি নিয়ে যেতাম। শাড়িতে অ, আ, ক, খ লেখা থাকত। ওখানকার মানুষজন জানতে চাইত এই ডিজাইনের অর্থ কি? আমি তাদের কাছে ব্যাখ্যা করতাম আমাদের ভাষা আন্দোলনের ইতিহাস। আমার সব সময় উদ্দেশ্য ছিল বাংলাদেশের ইতিহাস ঐতিহ্য বিদেশের বুকে তুলে ধরা। এভাবে নিজের ভিতরে সব সময় দেশের কথা লালন করেছি। এখনো করি। তখন থেকেই বহু কালচারাল অনুষ্ঠান করতাম। বার্লিনে আসার পর ‘বেঙ্গল সেন্টার’ নামে একটি অর্গানাইজেশন করি। এটি উপলক্ষে আমি বিভিন্ন অনুষ্ঠান করি। যেমন ভাষা আন্দোলনের ৬০ বছর পূর্তিতে অনুষ্ঠান করেছি। দেশ থেকে বরেণ্য ব্যক্তিদের সে অনুষ্ঠানে নিয়ে গিয়েছিলাম। প্রফেসর আনিসুজ্জামান ছিলেন, হৈমন্তী শুক্লা, শামীম আরা নিপা আর তার নাচের দল এমনকি দেশের কাঁচা বাউল সংগীত শিল্পীদের নিয়ে গেছি এই অনুষ্ঠানে। প্রতি বছরই এমন আয়োজন করার চেষ্টা করি।’ 

নিজের প্রবাস জীবন প্রসঙ্গে পিয়ারী বলেন,‘আমি জার্মানিতে চাকরি নিয়ে  গেছি। একটানা ৮ বছর থেকেছি সেখানে। সেজন্য আমার নাগরিকত্ব পেতে  কোনো ঝামেলা হয়নি। তবে এখন প্রায় প্রতি বছর দেশে আসা হয়। কখনো কখনো বছরে দুবারও দেশে আসি। নানা ধরনের সাংস্কৃতিক কাজ কর্ম করি। জার্মানিতে আমি একাই আছি। একমাত্র ছেলে থাকে নিউইয়র্কে। ওর স্কুল কলেজ ইউনিভার্সিটি ওখানেই। ছোট থাকতেই বাবার সঙ্গে চলে যায়।’

২০১৬ সালে প্রবাসী বাঙালি লেখকদের জন্য বাংলা একাডেমি প্রবর্তিত সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহ্ সাহিত্য পুরস্কার লাভ করেন জার্মানি প্রবাসী কবি ও গবেষক নাজমুন নেসা পিয়ারী। ২০১৯ সালে অক্টোবরে ফোবানা সেন্ট্রাল কমিটির সদস্যরা মিলে ভোটাভুটির মাধ্যমে তাকে পুরস্কৃত করেছেন। সাংস্কৃতিক কর্মকান্ডে উল্লেখযোগ্য অবদান রাখার জন্য ফোবানা এই পুরস্কারটি দিয়েছে। ১৯৮০ সালে যখন রেডিওতে কাজ করেছেন, তখন শ্রোতা ক্লাব তাকে ‘ম্যান অব দ্য রেডিও’ পুরস্কার দেয়। কয়েক বছর আগে বিভিন্ন শ্রোতা ক্লাব মিলে তাকে ‘গোল্ডেন ভয়েস’ সম্মানে ভূষিত করেছে।

জীবনের এ পর্যায়ে এসে জীবনবোধ সম্পর্কে পিয়ারী বলেন, ‘আমার জীবনের উপলব্ধিতে যা পেয়েছি তা হলো, সব সময় আমাদের লড়াই করতে হয়। কখনো অতীত নিয়ে আমি আফসোস করি না। কারও বিরুদ্ধে নালিশ করা একদম অপছন্দ। নিজের কাজটায় মন থেকে করে যেতে  চেয়েছি। সব মিলিয়ে আমার জীবন নিয়ে কোনো আফসোস নেই। আমি ভালো আছি। আমার জীবনের প্রতিটি স্টেজকে মূল্যবান মনে হয়। মনে হয় একটি স্টেজ আমাকে আরেকটি স্টেজে পৌঁছে দিয়েছে। হয়তো যে জিনিসটি আমার জীবনে আসেনি, বা আমার হয়নি সেটার জন্য লড়াই করতে গিয়ে আরও ভালো কিছু পেয়েছি। তাই জীবন নিয়ে আমার সন্তুষ্টি অনেক।’ সামনের দিনগুলোতে আমি লেখালেখিটা আরও বেশি করতে চান পিয়ারী। সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের মাধ্যমে জার্মানিসহ বিশ্বের নানা প্রান্তে আরও দৃঢ়ভাবে তুলে ধরতে চান বাংলা ভাষা ও সংস্কৃতিকে।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
ঘুম থেকে জেগে মুমিনের করণীয়
ঘুম থেকে জেগে মুমিনের করণীয়

৩৬ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ঐক্য ও সংগ্রামী চেতনার বিকাশ চাই
ঐক্য ও সংগ্রামী চেতনার বিকাশ চাই

৪১ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

জাতীয়ভাবে লালন উৎসব পালন অব্যাহত থাকবে : ফারুকী
জাতীয়ভাবে লালন উৎসব পালন অব্যাহত থাকবে : ফারুকী

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন খালেদা জিয়া
হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন খালেদা জিয়া

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সূর্য হঠাৎ অদৃশ্য হয়ে গেলে কী পরিণতি হবে পৃথিবীর!
সূর্য হঠাৎ অদৃশ্য হয়ে গেলে কী পরিণতি হবে পৃথিবীর!

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

এফএও মহাপরিচালকের সঙ্গে কৃষি উপদেষ্টার বৈঠক
এফএও মহাপরিচালকের সঙ্গে কৃষি উপদেষ্টার বৈঠক

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিস্তা মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়নের দাবিতে জবিতে মশাল মিছিল
তিস্তা মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়নের দাবিতে জবিতে মশাল মিছিল

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলা একাডেমিতে ৮ম বাংলাদেশ মার্কেটিং ডে উদযাপিত
বাংলা একাডেমিতে ৮ম বাংলাদেশ মার্কেটিং ডে উদযাপিত

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাজধানীতে বিএনপির ব্যতিক্রমী মিছিল
রাজধানীতে বিএনপির ব্যতিক্রমী মিছিল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ক্রিকেটে আসছে নতুন ফরম্যাট 'টেস্ট টোয়েন্টি'
ক্রিকেটে আসছে নতুন ফরম্যাট 'টেস্ট টোয়েন্টি'

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিরক্ত হয়ে যোগাযোগ বন্ধ করেছে এলিয়েনরা, বিজ্ঞানীদের নতুন ধারণা
বিরক্ত হয়ে যোগাযোগ বন্ধ করেছে এলিয়েনরা, বিজ্ঞানীদের নতুন ধারণা

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

টাইগারদের বিপক্ষে ম্যাচের আগে আত্মবিশ্বাসী ড্যারেন সামি
টাইগারদের বিপক্ষে ম্যাচের আগে আত্মবিশ্বাসী ড্যারেন সামি

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডেমরায় ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ ও গণসংযোগ নবীউল্লাহ নবীর
ডেমরায় ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ ও গণসংযোগ নবীউল্লাহ নবীর

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সালাহউদ্দিনের মাথায় ছাতা ধরে প্রশংসিত মির্জা ফখরুল
সালাহউদ্দিনের মাথায় ছাতা ধরে প্রশংসিত মির্জা ফখরুল

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ধানমন্ডি আইডিয়ালে জিপিএ-৫ কমেছে, পাসের হারও নিম্নগামী
ধানমন্ডি আইডিয়ালে জিপিএ-৫ কমেছে, পাসের হারও নিম্নগামী

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জুবিন গার্গের মৃত্যু: সিঙ্গাপুর পুলিশের প্রাথমিক তদন্তে সন্দেহজনক কিছু মেলেনি
জুবিন গার্গের মৃত্যু: সিঙ্গাপুর পুলিশের প্রাথমিক তদন্তে সন্দেহজনক কিছু মেলেনি

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মৃত ব্যক্তির আঙুলের ছাপ ব্যবহার করে অভিনব জালিয়াতি
মৃত ব্যক্তির আঙুলের ছাপ ব্যবহার করে অভিনব জালিয়াতি

৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

মানসিক চাপ ও উদ্বেগ কমাতে ৭টি প্রাকৃতিক টনিক
মানসিক চাপ ও উদ্বেগ কমাতে ৭টি প্রাকৃতিক টনিক

৪ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

এনসিপিকে শাপলা প্রতীক দেয়ার সুযোগ নেই : ইসি আনোয়ারুল
এনসিপিকে শাপলা প্রতীক দেয়ার সুযোগ নেই : ইসি আনোয়ারুল

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফ্রিতে অটোগ্রাফ দেয়া বন্ধ করছেন ইয়ামাল!
ফ্রিতে অটোগ্রাফ দেয়া বন্ধ করছেন ইয়ামাল!

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা সিটিতে ইয়োসো বাংলাদেশের ষষ্ঠ আউটলেটের বর্ণিল উদ্বোধন
বসুন্ধরা সিটিতে ইয়োসো বাংলাদেশের ষষ্ঠ আউটলেটের বর্ণিল উদ্বোধন

৪ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

বেগম খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা স্থিতিশীল : ডা. জাহিদ
বেগম খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা স্থিতিশীল : ডা. জাহিদ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি ক্ষমতায় এলে কৃষক-শ্রমিকদের অগ্রাধিকার দেওয়া হবে
বিএনপি ক্ষমতায় এলে কৃষক-শ্রমিকদের অগ্রাধিকার দেওয়া হবে

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীকে বিভাগ ঘোষণার দাবিতে সড়ক অবরোধ
নোয়াখালীকে বিভাগ ঘোষণার দাবিতে সড়ক অবরোধ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় নারীকে গলা কেটে হত্যা
কুমিল্লায় নারীকে গলা কেটে হত্যা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাস-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে প্রাণ গেল যুবকের
বাস-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে প্রাণ গেল যুবকের

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা বাস্তবায়নে কাজ করার অঙ্গীকার কণ্ঠশিল্পী মনির খানের
৩১ দফা বাস্তবায়নে কাজ করার অঙ্গীকার কণ্ঠশিল্পী মনির খানের

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনজিওকর্মীর মরদেহ উদ্ধার
এনজিওকর্মীর মরদেহ উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রামুতে ট্রেনে কাটা পড়ে যুবকের মৃত্যু
রামুতে ট্রেনে কাটা পড়ে যুবকের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‌‍সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে ইলেক্টেড সরকারের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করতে চাই : ধর্ম উপদেষ্টা
‌‍সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে ইলেক্টেড সরকারের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করতে চাই : ধর্ম উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
মালিবাগে সেই ৫০০ ভরি স্বর্ণ চুরির রহস্য উদঘাটন, গ্রেফতার ৪
মালিবাগে সেই ৫০০ ভরি স্বর্ণ চুরির রহস্য উদঘাটন, গ্রেফতার ৪

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কী বলা হয়েছে জুলাই সনদের অঙ্গীকারনামায়
কী বলা হয়েছে জুলাই সনদের অঙ্গীকারনামায়

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংশোধন করা হলো জুলাই সনদ অঙ্গীকারনামার পঞ্চম দফা
সংশোধন করা হলো জুলাই সনদ অঙ্গীকারনামার পঞ্চম দফা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাকুসতে ছাত্রদলের প্যানেলে থেকে একমাত্র বিজয়ী ফুটবলার নার্গিস
রাকুসতে ছাত্রদলের প্যানেলে থেকে একমাত্র বিজয়ী ফুটবলার নার্গিস

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ না নেওয়ার ঘোষণা এনসিপির
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ না নেওয়ার ঘোষণা এনসিপির

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভিপি-এজিএস শিবিরের মোস্তাকুর-সালমান, জিএস আম্মার
ভিপি-এজিএস শিবিরের মোস্তাকুর-সালমান, জিএস আম্মার

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জুলাই সনদের ৫ নম্বর দফা সংশোধনের প্রস্তাব সালাহউদ্দিন আহমদের
জুলাই সনদের ৫ নম্বর দফা সংশোধনের প্রস্তাব সালাহউদ্দিন আহমদের

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেটে আবাসিক হোটেল থেকে চার তরুণ-তরুণী আটক
সিলেটে আবাসিক হোটেল থেকে চার তরুণ-তরুণী আটক

১৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

নেত্রকোনায় প্রধান শিক্ষকের রহস্যজনক মৃত্যু, স্ত্রী গ্রেফতার
নেত্রকোনায় প্রধান শিক্ষকের রহস্যজনক মৃত্যু, স্ত্রী গ্রেফতার

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেনিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রীর লাশ দেখতে গিয়ে নিরাপত্তাবাহিনীর গুলিতে নিহত ৪
কেনিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রীর লাশ দেখতে গিয়ে নিরাপত্তাবাহিনীর গুলিতে নিহত ৪

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইপিএস অফিসারের ঘরে ‘টাকার পাহাড়’
আইপিএস অফিসারের ঘরে ‘টাকার পাহাড়’

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাকসু নির্বাচনে কোন পদে কারা জয়ী
রাকসু নির্বাচনে কোন পদে কারা জয়ী

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভেনেজুয়েলায় অভিযান চালাতে সিআইএ’কে অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় অভিযান চালাতে সিআইএ’কে অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের জন্য রাজনৈতিক দলগুলোকে বসে সনদ করার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
নির্বাচনের জন্য রাজনৈতিক দলগুলোকে বসে সনদ করার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ নেয় ২৫ দল
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ নেয় ২৫ দল

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান শুরু
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান শুরু

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘জুলাই যোদ্ধা’দের সঙ্গে পুলিশের ধাওয়া-পাল্টাধাওয়া
‘জুলাই যোদ্ধা’দের সঙ্গে পুলিশের ধাওয়া-পাল্টাধাওয়া

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বাক্ষরিত হলো ঐতিহাসিক ‘জুলাই জাতীয় সনদ’
স্বাক্ষরিত হলো ঐতিহাসিক ‘জুলাই জাতীয় সনদ’

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে তিন বাংলাদেশিকে পিটিয়ে হত্যায় ঢাকার তীব্র নিন্দা
ভারতে তিন বাংলাদেশিকে পিটিয়ে হত্যায় ঢাকার তীব্র নিন্দা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রায় ১৭ ঘণ্টা পর নিয়ন্ত্রণে সিইপিজেডের আগুন, ধসে গেছে ভবনের ছাদ
প্রায় ১৭ ঘণ্টা পর নিয়ন্ত্রণে সিইপিজেডের আগুন, ধসে গেছে ভবনের ছাদ

১৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

স্থায়ী যুদ্ধবিরতির বল ‘আফগান তালেবানের কোর্টে’: পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী
স্থায়ী যুদ্ধবিরতির বল ‘আফগান তালেবানের কোর্টে’: পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাকসুতে বিজয়ী হলেন জুলাই আন্দোলনে চোখ হারানো দ্বীপ মাহবুব
রাকসুতে বিজয়ী হলেন জুলাই আন্দোলনে চোখ হারানো দ্বীপ মাহবুব

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এনসিপিকে শাপলা প্রতীক দেয়ার সুযোগ নেই : ইসি আনোয়ারুল
এনসিপিকে শাপলা প্রতীক দেয়ার সুযোগ নেই : ইসি আনোয়ারুল

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জঙ্গলে বিমান বিধ্বস্ত, আরোহী সকলেই নিহত
জঙ্গলে বিমান বিধ্বস্ত, আরোহী সকলেই নিহত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজনৈতিক দলগুলোকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল
রাজনৈতিক দলগুলোকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজের ট্রফি উন্মোচন
বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজের ট্রফি উন্মোচন

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শনিবার যে কয়েকটি এলাকায় থাকছে না বিদ্যুৎ
শনিবার যে কয়েকটি এলাকায় থাকছে না বিদ্যুৎ

৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রাজধানীতে বিএনপির ব্যতিক্রমী মিছিল
রাজধানীতে বিএনপির ব্যতিক্রমী মিছিল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সবজির দাম আকাশছোঁয়া
সবজির দাম আকাশছোঁয়া

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আড়াল থেকে কাঞ্চনকে দেখেছিলেন চম্পা
আড়াল থেকে কাঞ্চনকে দেখেছিলেন চম্পা

শোবিজ

পাসপোর্টেও লেখা আছে আমি ম্যারিড : মাহি
পাসপোর্টেও লেখা আছে আমি ম্যারিড : মাহি

শোবিজ

জন্মের খাটটি সংরক্ষণে রেখেছেন জয়া
জন্মের খাটটি সংরক্ষণে রেখেছেন জয়া

শোবিজ

নায়িকার চোখের আয়নায় দাড়ি কাটছে নায়ক
নায়িকার চোখের আয়নায় দাড়ি কাটছে নায়ক

শোবিজ

কালো মাটির উইকেট দেখে বিস্মিত স্যামি
কালো মাটির উইকেট দেখে বিস্মিত স্যামি

মাঠে ময়দানে

প্রেমের দেবী মধুবালা
প্রেমের দেবী মধুবালা

শোবিজ

শেজাদের নেতৃত্বে বসুন্ধরার জয়
শেজাদের নেতৃত্বে বসুন্ধরার জয়

মাঠে ময়দানে

মিরাজদের ঘুরে দাঁড়ানোর সিরিজ
মিরাজদের ঘুরে দাঁড়ানোর সিরিজ

মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা কিংস অ্যাকাডেমি টুর্নামেন্ট উদ্বোধন
বসুন্ধরা কিংস অ্যাকাডেমি টুর্নামেন্ট উদ্বোধন

মাঠে ময়দানে

আয়ের শীর্ষে রোনালদো
আয়ের শীর্ষে রোনালদো

মাঠে ময়দানে

নারী ফুটবলারদের প্রস্তুতি ক্যাম্প
নারী ফুটবলারদের প্রস্তুতি ক্যাম্প

মাঠে ময়দানে

ফিফায় এক ধাপ উন্নতি হামজাদের
ফিফায় এক ধাপ উন্নতি হামজাদের

মাঠে ময়দানে

আজকের ভগ্যচক্র
আজকের ভগ্যচক্র

আজকের রাশি

ঐতিহাসিক জুলাই সনদ স্বাক্ষর
ঐতিহাসিক জুলাই সনদ স্বাক্ষর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী সাবেক প্রতিমন্ত্রীসহ চারজন
বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী সাবেক প্রতিমন্ত্রীসহ চারজন

নগর জীবন

জনগণের সঙ্গে প্রতারণা হচ্ছে
জনগণের সঙ্গে প্রতারণা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

এনসিপিকে শাপলা প্রতীক দেওয়ার সুযোগ নেই
এনসিপিকে শাপলা প্রতীক দেওয়ার সুযোগ নেই

নগর জীবন

নির্বাচনে বাধা সৃষ্টি করতে চায় একটি মহল
নির্বাচনে বাধা সৃষ্টি করতে চায় একটি মহল

নগর জীবন

আবাসিক হোটেল থেকে আটক চার
আবাসিক হোটেল থেকে আটক চার

নগর জীবন

চট্টগ্রামে সিএইচসিপিদের মানববন্ধন
চট্টগ্রামে সিএইচসিপিদের মানববন্ধন

খবর

পরিত্যক্ত দোকানে যুবকের লাশ
পরিত্যক্ত দোকানে যুবকের লাশ

নগর জীবন

অপেক্ষা শুধু প্রথম উড্ডয়নের
অপেক্ষা শুধু প্রথম উড্ডয়নের

পেছনের পৃষ্ঠা

জিম্মি ওমরি মিরানকে তার পরিবারের কাছে হস্তান্তর
জিম্মি ওমরি মিরানকে তার পরিবারের কাছে হস্তান্তর

পূর্ব-পশ্চিম

উন্নয়নের জন্য সার্কভুক্ত দেশগুলোকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে
উন্নয়নের জন্য সার্কভুক্ত দেশগুলোকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে

নগর জীবন

ঢাকা মেট্রো বাদ পড়ায় হতাশ ক্রিকেটাররা
ঢাকা মেট্রো বাদ পড়ায় হতাশ ক্রিকেটাররা

মাঠে ময়দানে

মৌমাছির অদ্ভুত নাচ
মৌমাছির অদ্ভুত নাচ

পরিবেশ ও জীবন

পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে জুলাই যোদ্ধারা
পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে জুলাই যোদ্ধারা

খবর

মৃত্যুদন্ডপ্রাপ্ত পলাতক আসামি গ্রেপ্তার
মৃত্যুদন্ডপ্রাপ্ত পলাতক আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

আবাসিক কক্ষে লাশ এনজিওকর্মীর
আবাসিক কক্ষে লাশ এনজিওকর্মীর

দেশগ্রাম

মিশিগানে জঙ্গলে বিমান বিধ্বস্ত আরোহীর সবাই নিহত
মিশিগানে জঙ্গলে বিমান বিধ্বস্ত আরোহীর সবাই নিহত

পূর্ব-পশ্চিম