শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৬ নভেম্বর, ২০১৯

নাজমুন নেসা পিয়ারী

তোমাকে অভিবাদন হে প্রিয়তমা

তানিয়া তুষ্টি
প্রিন্ট ভার্সন
তোমাকে অভিবাদন হে প্রিয়তমা

বাংলা সাহিত্যের সুপরিচিত কবি শহীদ কাদরী। স্বল্পপ্রজ কবি শহীদ কাদরীর দ্বিতীয় কাব্যগ্রন্থ ‘তোমাকে অভিবাদন প্রিয়তমা’ বের হয় ১৯৭৪ সালে। সে সময় ঢাকা মাতিয়ে ফেরা নজরকাড়া এক সুন্দরীকে দেখলেই ওই কবিতার চরণ বলে টিপ্পনী কাটত তরুণীর বন্ধুবান্ধব। নাম তার নাজমুন নেসা পিয়ারী। জার্মানপ্রবাসী এই লেখক-সাংবাদিক-অনুবাদক কবি শহীদ কাদরীর প্রথম ভালোবাসা, সাবেক সহধর্মিণী। জীবনের প্রয়োজনে একসময় কবির সঙ্গে এই কাব্যপ্রেমীর বিচ্ছেদ ঘটলেও একজন নাগরিক কবির উত্থানকালে তিনিই ছিলেন তার কাব্য প্রেরণার উৎস। শুধু কি তাই, শহীদ কাদরীর প্রিয়তমা পরিচয়ের বাইরে নাজমুন নেসা পিয়ারী নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করেছেন একজন কবি ও অনুবাদক হিসেবে। সেই গল্প নিয়েই এবারের আয়োজন।

 

‘ভয় নেই, আমি এমন ব্যবস্থা করবো/স্টেটব্যাংকে গিয়ে/

গোলাপ কিম্বা চন্দ্রমল্লিকা ভাঙালে অন্তত চার লক্ষ টাকা পাওয়া যাবে/

একটি বেলফুল দিলে চারটি কার্ডিগান। ভয় নেই, ভয় নেই/ ভয় নেই,

আমি এমন ব্যবস্থা করবো/ নৌ, বিমান আর পদাতিক বাহিনী/ কেবল তোমাকেই চতুর্দিক থেকে ঘিরে-ঘিরে/নিশিদিন অভিবাদন করবে, প্রিয়তমা।’

প্রখ্যাত কবি শহীদ কাদরীর তোমাকে ‘অভিবাদন প্রিয়তমা’ কবিতাটি বাংলা কবিতাপ্রেমী প্রায় সবারই জানা। অত্যন্ত জনপ্রিয় ‘তোমাকে অভিবাদন প্রিয়তমা’ কবিতাটি কবি উৎসর্গ করেছিলেন নাজমুন নেসা পিয়ারীকে। এই কবিতাটি পরবর্তীতে কবির বন্ধু কবীর সুমনের কণ্ঠে জনপ্রিয় গান হিসেবে শ্রোতাদের মন জয় করে। ১৯৭০ সালে তাদের প্রেম এবং ১৯৭১ সালে বিয়ে হয়েছিল। নাজমুন নেসা পিয়ারীর ভাষায়Ñ ‘মুক্তিযুদ্ধ শুরুর আগের বছরে কাদরীর সঙ্গে আমার প্রথম পরিচয়। তখন আমি সিদ্ধেশ্বরী কলেজে পড়াই। ঢাকার সাহিত্য-সাংস্কৃতিক অঙ্গনে আমার উপস্থিতি ছিল নিয়মিত। অনুষ্ঠান-আড্ডা হলেই যোগ দিতাম। এ সময় কাদরী ঢাকার বিউটি বোর্ডিংয়ে কবিদের আড্ডাসহ নানা আড্ডা-অনুষ্ঠানের পরিচিত মুখ। এক অনুষ্ঠানে কথা বলতে গিয়ে কাদরী সুধীন্দ্রনাথ দত্তের একটা কবিতার লাইন মনে করতে পারছিল না। আমি সে লাইনটি বলে দিতেই আমার প্রতি তার নজর পড়ে। আমরা পরিচিত হই। তারপর একসঙ্গে পথচলা শুরু। এখনকার মতো মোবাইল যুগের কথা সেসময় ভাবা যেত না। ফিক্সড ফোনে কথা বলার ক্ষেত্রেও ছিল নানা বাধা। দেখা করাই ছিল একমাত্র উপায়। কাদরী আমার সঙ্গে নিয়মিত দেখা করতে চাইতো এবং আমরা দেখা করতাম। ঢাকার নানা আড্ডা-আলোচনায় যোগ দিতাম।’ গল্পে গল্পে নাজমুন নেসা আরও জানান, মুক্তিযুদ্ধের ভয়ংকর দিনগুলোতে যখন তাদের যোগাযোগ বজায় রাখা কষ্টকর হয়ে দাঁড়ায়, তখন তাদের প্রেমের সম্পর্ককে সামাজিক স্বীকৃতি দেওয়ার জন্য বিয়ে করা জরুরি হয়ে পড়ে। যুদ্ধের মধ্যেই কোর্টে বিয়ে করেন তারা। স্বাধীনতা উত্তর এই সময়ে ১৯৭৪ সালে কবির ‘তোমাকে অভিবাদন প্রিয়তমা’ কাব্যগ্রন্থ বের হয়। সেই স্মৃতিচারণ করতে গিয়ে পিয়ারী বলেন, ‘এ কাব্যগ্রন্থের নাম কবিতাটি আমার উদ্দেশ্যেই লেখা। এ গ্রন্থের উৎসর্গে কাদরী লিখেছিল, ‘পিয়ারীকে, গানগুলো যেন পোষা হরিণের পাল, তোমার চরণ চিহ্নের অভিসারী’। আসলে কাদরী এ সময় যুদ্ধবিধ্বস্ত সদ্যস্বাধীন দেশের নাগরিক যন্ত্রণার মধ্যে একটি প্রেমকে কাছে পেয়েছিল। তাই এ কবিতায় প্রেমের সঙ্গে সমকালীন জীবনচিত্রকে উঠিয়ে এনেছে সে। যেমন- ভয় নেই/আমি এমন ব্যবস্থা করবো যাতে সেনাবাহিনী/গোলাপের গুচ্ছ কাঁধে নিয়ে/ মার্চপাস্ট করে চলে যাবে/এবং স্যালুট করবে/কেবল তোমাকে প্রিয়তমা।’

শহীদ কাদরীর সহধর্মিণী আর প্রিয়তমা হিসেবেই কেবল নয় নাজমুন নেসা পিয়ারী নিজের মহিমাতেও সমান উজ্জ্বল। একজন কবি এবং অনুবাদক হিসেবে অর্জন করেছেন দারুণ সাফল্য। তিন যুগেরও বেশি সময় ধরে জার্মানিতে বসবাস করছেন তিনি। মাঝে মাঝে দেশে আসেন। এবারের দেশভ্রমণে বাংলাদেশ প্রতিদিনের মুখোমুখি হয়েছিলেন। সেখানেই বলেছেন তার সব না বলা কথা।

স্বাধীনতার পর পরই অর্থাৎ ১৯৭৬ সালে ডয়েচে ভেলের বাংলা বিভাগে যোগদান করেন তিনি। সদ্যস্বাধীন বাংলাদেশের জন্য বাংলা বিভাগ চালু করা হয়। সেখানে একজন ফিমেল ভয়েস দরকার। তাদের চাহিদা ছিল লেখালেখি ও উপস্থাপনার গুণ থাকতে হবে। তখন এই সুযোগে আবেদন করেন পিয়ারী। নির্বাচিত হওয়ার পর তিন বছর বাংলা বিভাগে কাজ করেন তিনি। তারপর ইংরেজি বিভাগ, জার্মান বিভাগেও কাজ করেন। সেইসব দিনের স্মৃতিচারণ করতে গিয়ে পিয়ারী বলেন, ‘ওখানে একটি মঞ্চ অনুষ্ঠান হতো সেখানেও আমি ১৯৮০ সাল থেকে কাজ করি। অনুষ্ঠানটি ছিল, বাইরের দেশ থেকে এসে যারা জার্মানে বসবার করতেন তাদের নিয়ে। একেকদিন একেক শহরে এই অনুষ্ঠান হতো। এর মাধ্যমেও জার্মানে বসবাসরত প্রবাসীসহ সবার কাছে আমি পরিচিত হয়ে উঠি। এই পরিচিতির কারণে আমাকে কেউ কেউ ডয়েচে ভেলের ভিজিটিং কার্ডও বলতেন। পরে এখানকার পাবলিক রিলেশনে মার্কেটিংয়ের একটি পোস্ট খালি হলো। তখন আমি সেখানে মার্কেটিং এবং গণসংযোগ বিভাগের সম্পাদক হিসেবে যোগদান করি। মজার ব্যাপার হলো- আমিই প্রথম কোনো বিদেশি যে এই বিভাগে কাজ শুরু করি। এটা ছিল ১৯৯০ সালের কথা। ওখানে আমি ২০০৩ পর্যন্ত কাজ করেছি। তারপর আমি বার্লিনে চলে গেলাম। কিন্তু ডয়েচে ভেলে আমার ৭০ শতাংশ বেতন বরাদ্দ রাখল। এদিকে বার্লিনে ফরেন মিনিস্ট্রিতে যারা ডিপ্লোম্যাট আছেন তাদের বাংলা পড়ানো শুরু করলাম। এ ছাড়াও পাশাপাশি আমি লেখালেখিতে যুক্ত হলাম। তখন ২০০৫ সালে আমি এলফ্রিডে জেলিনেকের লেখা ‘পিয়ানো টিচার’ এর অনুবাদ করি। বইটির লেখিকা নোবেল পেয়েছিলেন। তাই দারুণ সাড়া পেয়েছিলাম। সব মিলিয়ে চারটি অনুবাদগ্রন্থ রয়েছে আমার।’

বাবা কেমিস্ট্রির প্রফেসর ছিলেন, জনপ্রিয় শিক্ষাবিদ। তিনি চাইতেন মেয়ে বিজ্ঞানে পড়াশোনা করুক। তাই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বায়ো কেমিস্ট্রিতে মাস্টার্স সম্পন্ন করেন। তারপর সিদ্ধেশ্বরী কলেজে দুয়েক বছর পড়িয়েছেন। তারপর ইডেন কলেজে কিছুদিন শিক্ষকতা করেন। তখন দুপুরের পর আর্ট গ্যালারিতে ছবি আঁকতে যেতেন তিনি। আঁকাআঁকির অভ্যাস তৈরি হওয়ার পর এঁকেছেন বইয়ের কভারও। ছাত্র অবস্থাতেই লেখালেখির সঙ্গে জড়িয়ে যান। তখন দৈনিক বাংলার মোড়ে সিকান্দার আবু জাফর, আহসান হাবিবের কাছে লেখা নিয়ে যেতেন। মাঝে মাঝে লেখা ছাপা হতো পত্রিকায়। এক কথায় সাংস্কৃতিক অঙ্গনে আমার বিচরণ ছিল সব সময়। কিন্তু জার্মানি চলে যাওয়ার পর ভেবেছিলেন এই ধারাটা ধরে রাখা কঠিন হবে। কিন্তু আস্তে আস্তে পাল্টে গেল দৃশ্যপট। সেখানে যাওয়ার পর আস্তে আস্তে বাংলা সাহিত্য নিয়ে কাজ করা শুরু করেন। ১৯৮০ সাল থেকে নিয়মিত বাংলা পত্রিকায় লিখেছেন। ইন্ডিপেন্ডেন্ট আর ইত্তেফাকে লেখা যেত নিয়মিত। এ ছাড়াও অবজারভার, হলিডে পত্রিকাতেও লিখেছেন। এর মধ্যে অবশ্য দেশের সঙ্গে খানিক যোগাযোগটা বজায় ছিল। পিয়ারী বলেন, ‘আমি জার্মানিতে থাকাকালীন একুশে ফেব্রুয়ারি উপলক্ষে শাড়ি নিয়ে যেতাম। শাড়িতে অ, আ, ক, খ লেখা থাকত। ওখানকার মানুষজন জানতে চাইত এই ডিজাইনের অর্থ কি? আমি তাদের কাছে ব্যাখ্যা করতাম আমাদের ভাষা আন্দোলনের ইতিহাস। আমার সব সময় উদ্দেশ্য ছিল বাংলাদেশের ইতিহাস ঐতিহ্য বিদেশের বুকে তুলে ধরা। এভাবে নিজের ভিতরে সব সময় দেশের কথা লালন করেছি। এখনো করি। তখন থেকেই বহু কালচারাল অনুষ্ঠান করতাম। বার্লিনে আসার পর ‘বেঙ্গল সেন্টার’ নামে একটি অর্গানাইজেশন করি। এটি উপলক্ষে আমি বিভিন্ন অনুষ্ঠান করি। যেমন ভাষা আন্দোলনের ৬০ বছর পূর্তিতে অনুষ্ঠান করেছি। দেশ থেকে বরেণ্য ব্যক্তিদের সে অনুষ্ঠানে নিয়ে গিয়েছিলাম। প্রফেসর আনিসুজ্জামান ছিলেন, হৈমন্তী শুক্লা, শামীম আরা নিপা আর তার নাচের দল এমনকি দেশের কাঁচা বাউল সংগীত শিল্পীদের নিয়ে গেছি এই অনুষ্ঠানে। প্রতি বছরই এমন আয়োজন করার চেষ্টা করি।’ 

নিজের প্রবাস জীবন প্রসঙ্গে পিয়ারী বলেন,‘আমি জার্মানিতে চাকরি নিয়ে  গেছি। একটানা ৮ বছর থেকেছি সেখানে। সেজন্য আমার নাগরিকত্ব পেতে  কোনো ঝামেলা হয়নি। তবে এখন প্রায় প্রতি বছর দেশে আসা হয়। কখনো কখনো বছরে দুবারও দেশে আসি। নানা ধরনের সাংস্কৃতিক কাজ কর্ম করি। জার্মানিতে আমি একাই আছি। একমাত্র ছেলে থাকে নিউইয়র্কে। ওর স্কুল কলেজ ইউনিভার্সিটি ওখানেই। ছোট থাকতেই বাবার সঙ্গে চলে যায়।’

২০১৬ সালে প্রবাসী বাঙালি লেখকদের জন্য বাংলা একাডেমি প্রবর্তিত সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহ্ সাহিত্য পুরস্কার লাভ করেন জার্মানি প্রবাসী কবি ও গবেষক নাজমুন নেসা পিয়ারী। ২০১৯ সালে অক্টোবরে ফোবানা সেন্ট্রাল কমিটির সদস্যরা মিলে ভোটাভুটির মাধ্যমে তাকে পুরস্কৃত করেছেন। সাংস্কৃতিক কর্মকান্ডে উল্লেখযোগ্য অবদান রাখার জন্য ফোবানা এই পুরস্কারটি দিয়েছে। ১৯৮০ সালে যখন রেডিওতে কাজ করেছেন, তখন শ্রোতা ক্লাব তাকে ‘ম্যান অব দ্য রেডিও’ পুরস্কার দেয়। কয়েক বছর আগে বিভিন্ন শ্রোতা ক্লাব মিলে তাকে ‘গোল্ডেন ভয়েস’ সম্মানে ভূষিত করেছে।

জীবনের এ পর্যায়ে এসে জীবনবোধ সম্পর্কে পিয়ারী বলেন, ‘আমার জীবনের উপলব্ধিতে যা পেয়েছি তা হলো, সব সময় আমাদের লড়াই করতে হয়। কখনো অতীত নিয়ে আমি আফসোস করি না। কারও বিরুদ্ধে নালিশ করা একদম অপছন্দ। নিজের কাজটায় মন থেকে করে যেতে  চেয়েছি। সব মিলিয়ে আমার জীবন নিয়ে কোনো আফসোস নেই। আমি ভালো আছি। আমার জীবনের প্রতিটি স্টেজকে মূল্যবান মনে হয়। মনে হয় একটি স্টেজ আমাকে আরেকটি স্টেজে পৌঁছে দিয়েছে। হয়তো যে জিনিসটি আমার জীবনে আসেনি, বা আমার হয়নি সেটার জন্য লড়াই করতে গিয়ে আরও ভালো কিছু পেয়েছি। তাই জীবন নিয়ে আমার সন্তুষ্টি অনেক।’ সামনের দিনগুলোতে আমি লেখালেখিটা আরও বেশি করতে চান পিয়ারী। সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের মাধ্যমে জার্মানিসহ বিশ্বের নানা প্রান্তে আরও দৃঢ়ভাবে তুলে ধরতে চান বাংলা ভাষা ও সংস্কৃতিকে।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
ভারতে দুঃসহ সময় কাটাচ্ছে কাশ্মীরিরা, হয়রানি-মারধোর আর ধরপাকড়
ভারতে দুঃসহ সময় কাটাচ্ছে কাশ্মীরিরা, হয়রানি-মারধোর আর ধরপাকড়

এই মাত্র | পূর্ব-পশ্চিম

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ২৫
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ২৫

১ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কলাপাড়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় শিক্ষকের মৃত্যু
কলাপাড়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় শিক্ষকের মৃত্যু

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

'ইতিহাস থেকে শিক্ষা নিয়ে দেশ পরিচালনার সুযোগ কাজে লাগাতে হবে'
'ইতিহাস থেকে শিক্ষা নিয়ে দেশ পরিচালনার সুযোগ কাজে লাগাতে হবে'

২ মিনিট আগে | জাতীয়

বঙ্গোপসাগর পথে পাচার: ৬০০ বস্তা ইউরিয়া জব্দ, গ্রেপ্তার ১০
বঙ্গোপসাগর পথে পাচার: ৬০০ বস্তা ইউরিয়া জব্দ, গ্রেপ্তার ১০

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে এক ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
চট্টগ্রামে এক ব্যক্তির লাশ উদ্ধার

১১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভেটেরিনারি অবহেলায় হাতি শাবকের মৃত্যু? তদন্ত দাবি
ভেটেরিনারি অবহেলায় হাতি শাবকের মৃত্যু? তদন্ত দাবি

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অসুস্থ বন্যহাতিকে চিকিৎসা দিয়ে প্রশংসায় ভাসছে বন বিভাগ
অসুস্থ বন্যহাতিকে চিকিৎসা দিয়ে প্রশংসায় ভাসছে বন বিভাগ

১৮ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

কুমারখালীতে নাশকতার মামলায় যুবলীগ নেতা গ্রেফতার
কুমারখালীতে নাশকতার মামলায় যুবলীগ নেতা গ্রেফতার

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নদীভাঙনের ঝুঁকি থেকে রক্ষা পেল ছনকা উচ্চ বিদ্যালয়
নদীভাঙনের ঝুঁকি থেকে রক্ষা পেল ছনকা উচ্চ বিদ্যালয়

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গত ১৫ বছরে সাংবাদিকদের ভূমিকা মূল্যায়নে জাতিসংঘের সহায়তা চাওয়া হবে : প্রেস সচিব
গত ১৫ বছরে সাংবাদিকদের ভূমিকা মূল্যায়নে জাতিসংঘের সহায়তা চাওয়া হবে : প্রেস সচিব

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

নাটোরে একরাতে ১২ মিটার চুরি
নাটোরে একরাতে ১২ মিটার চুরি

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কিশোরীকে অপহরণের অভিযোগে মামলা
কিশোরীকে অপহরণের অভিযোগে মামলা

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হিন্দু-মুসলমান ভেদাভেদ নয়, আমরা ভাই ভাই: দুলু
হিন্দু-মুসলমান ভেদাভেদ নয়, আমরা ভাই ভাই: দুলু

২৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

মাঠজুড়ে সোনালি ধান, বাতাসে দুলছে কৃষকের স্বপ্ন
মাঠজুড়ে সোনালি ধান, বাতাসে দুলছে কৃষকের স্বপ্ন

৩৩ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

হত্যা মামলার ৪ আসামি গ্রেফতার
হত্যা মামলার ৪ আসামি গ্রেফতার

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে ডিবি পরিচয়ে ডাকাতির অভিযোগে গ্রেফতার ৪
গাজীপুরে ডিবি পরিচয়ে ডাকাতির অভিযোগে গ্রেফতার ৪

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েল ও আমেরিকাকে হুথির হুঁশিয়ারি
ইসরায়েল ও আমেরিকাকে হুথির হুঁশিয়ারি

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনের সঙ্গে শুল্ক সংক্রান্ত আলোচনায় বসতে ‘আগ্রহী’ যুক্তরাষ্ট্র
চীনের সঙ্গে শুল্ক সংক্রান্ত আলোচনায় বসতে ‘আগ্রহী’ যুক্তরাষ্ট্র

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজাগামী ত্রাণবাহী জাহাজে ড্রোন হামলা ইসরায়েলের
গাজাগামী ত্রাণবাহী জাহাজে ড্রোন হামলা ইসরায়েলের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুতুবদিয়ায় সমুদ্রের গোলাপী চিংড়ি
কুতুবদিয়ায় সমুদ্রের গোলাপী চিংড়ি

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

লক্ষ্মীপুরে নতুন ইউনিয়ন পরিষদ গঠনের দাবিতে মানববন্ধন
লক্ষ্মীপুরে নতুন ইউনিয়ন পরিষদ গঠনের দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে এনসিপির সমাবেশ চলছে
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে এনসিপির সমাবেশ চলছে

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘কষ্ট সহ্য করতে না পেরে’ অন্ধ ছেলেকে নদীতে ফেলে দিলেন মা!
‘কষ্ট সহ্য করতে না পেরে’ অন্ধ ছেলেকে নদীতে ফেলে দিলেন মা!

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে বাংলাদেশের দল ঘোষণা
দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে বাংলাদেশের দল ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

'আড়ালিয়া গ্রামে ক্ষতিগ্রস্তদের আর্থিক সহায়তা দিবে বিএনপি'
'আড়ালিয়া গ্রামে ক্ষতিগ্রস্তদের আর্থিক সহায়তা দিবে বিএনপি'

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিরোজপুরে খনন করা হচ্ছে ভাড়ানি খাল, চলছে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ
পিরোজপুরে খনন করা হচ্ছে ভাড়ানি খাল, চলছে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে এক ব্যক্তিকে কুপিয়ে হত্যার অভিযোগ
মুন্সিগঞ্জে এক ব্যক্তিকে কুপিয়ে হত্যার অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নদী ভাঙনে বিলীন এক বছরে ১৬২ হেক্টর ফসলি জমি
নদী ভাঙনে বিলীন এক বছরে ১৬২ হেক্টর ফসলি জমি

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ভারতের সঙ্গে উত্তেজনায় পাকিস্তান নিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরে খাদ্য মজুদের নির্দেশ
ভারতের সঙ্গে উত্তেজনায় পাকিস্তান নিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরে খাদ্য মজুদের নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
উত্তেজনা বাড়িয়ে ভারত সীমান্তে পাকিস্তানের পূর্ণমাত্রার সামরিক মহড়া
উত্তেজনা বাড়িয়ে ভারত সীমান্তে পাকিস্তানের পূর্ণমাত্রার সামরিক মহড়া

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

করিডর দেয়ার সিদ্ধান্ত আসতে হবে নির্বাচিত সংসদ থেকে : তারেক রহমান
করিডর দেয়ার সিদ্ধান্ত আসতে হবে নির্বাচিত সংসদ থেকে : তারেক রহমান

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমরা ১৭ বছর গাছের গোড়ায় পানি ঢেলেছি, এখন ফল খাচ্ছেন আপনারা : মির্জা আব্বাস
আমরা ১৭ বছর গাছের গোড়ায় পানি ঢেলেছি, এখন ফল খাচ্ছেন আপনারা : মির্জা আব্বাস

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের হামলার আশঙ্কায় পাকিস্তাননিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরে হাজারের বেশি মাদ্রাসা বন্ধ ঘোষণা
ভারতের হামলার আশঙ্কায় পাকিস্তাননিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরে হাজারের বেশি মাদ্রাসা বন্ধ ঘোষণা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারী সংস্কার কমিশনের প্রস্তাবনা চরম ধৃষ্টতাপূর্ণ : মামুনুল হক
নারী সংস্কার কমিশনের প্রস্তাবনা চরম ধৃষ্টতাপূর্ণ : মামুনুল হক

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমানকে প্রেমিক স্বীকার করতে চাইতো না ঐশ্বরিয়া, ছিল দ্বিচারিতা : সোহেল
সালমানকে প্রেমিক স্বীকার করতে চাইতো না ঐশ্বরিয়া, ছিল দ্বিচারিতা : সোহেল

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পাকিস্তান সীমান্তবর্তী পাঁচ ভারতীয় সেনাঘাঁটিতে গোলাগুলি
পাকিস্তান সীমান্তবর্তী পাঁচ ভারতীয় সেনাঘাঁটিতে গোলাগুলি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ম্যাচসেরা হয়ে পেলেন ১ লাখ, জরিমানা দিলেন ১২ লাখ
ম্যাচসেরা হয়ে পেলেন ১ লাখ, জরিমানা দিলেন ১২ লাখ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

“রাত না কাটালে বাদ!” অঞ্জনার বিস্ফোরক স্বীকারোক্তি
“রাত না কাটালে বাদ!” অঞ্জনার বিস্ফোরক স্বীকারোক্তি

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পুলিশ সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি নাজমুল করিম, সম্পাদক আনিসুজ্জামান
পুলিশ সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি নাজমুল করিম, সম্পাদক আনিসুজ্জামান

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের মহাসমাবেশ সফল করতে হেফাজতের গণমিছিল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের মহাসমাবেশ সফল করতে হেফাজতের গণমিছিল

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাপানে সাপের কারণে ব্যস্ততম বুলেট ট্রেন চলাচলে ব্যাঘাত
জাপানে সাপের কারণে ব্যস্ততম বুলেট ট্রেন চলাচলে ব্যাঘাত

২১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ইসরায়েলের দখলকৃত জেরুজালেমের দাবানল নিয়ন্ত্রণে
ইসরায়েলের দখলকৃত জেরুজালেমের দাবানল নিয়ন্ত্রণে

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের আকাশসীমা বন্ধ, সরকারের কাছে ক্ষতিপূরণ চাইল ভারতীয় এয়ারলাইন্স
পাকিস্তানের আকাশসীমা বন্ধ, সরকারের কাছে ক্ষতিপূরণ চাইল ভারতীয় এয়ারলাইন্স

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্রিনকার্ড থাকলেই নিশ্চিন্ত নন, যুক্তরাষ্ট্রে শুরু নতুন নজরদারি
গ্রিনকার্ড থাকলেই নিশ্চিন্ত নন, যুক্তরাষ্ট্রে শুরু নতুন নজরদারি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক আইজিপি মো. মোদাব্বির হোসেন চৌধুরী মারা গেছেন
সাবেক আইজিপি মো. মোদাব্বির হোসেন চৌধুরী মারা গেছেন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবারও ব্যাট-বল নিয়ে মাঠে নামছেন শোবিজ তারকারা
আবারও ব্যাট-বল নিয়ে মাঠে নামছেন শোবিজ তারকারা

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিশ্বের সবচেয়ে বয়স্ক নারী মারা গেছেন
বিশ্বের সবচেয়ে বয়স্ক নারী মারা গেছেন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে এনসিপির সমাবেশ নিয়ে যে বার্তা নাহিদের
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে এনসিপির সমাবেশ নিয়ে যে বার্তা নাহিদের

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নতুন প্রেমের ‘আনুষ্ঠানিক’ ঘোষণা দিলেন শিখর ধাওয়ান
নতুন প্রেমের ‘আনুষ্ঠানিক’ ঘোষণা দিলেন শিখর ধাওয়ান

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের তেল কিনলেই মার্কিন নিষেধাজ্ঞা: ট্রাম্প
ইরানের তেল কিনলেই মার্কিন নিষেধাজ্ঞা: ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাশ্মীর নিয়ে ভারত ও যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর আলাপ
কাশ্মীর নিয়ে ভারত ও যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর আলাপ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এরপর নেতানিয়াহুর ‘নজরে’ কি দামেস্ক?
এরপর নেতানিয়াহুর ‘নজরে’ কি দামেস্ক?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টাকে সরিয়ে দিলেন ট্রাম্প
যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টাকে সরিয়ে দিলেন ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘এখনও কাশ্মীরের জঙ্গলে’ লুকিয়ে আছে পেহেলগাঁও হামলাকারীরা: ভারতীয় তদন্ত সংস্থা
‘এখনও কাশ্মীরের জঙ্গলে’ লুকিয়ে আছে পেহেলগাঁও হামলাকারীরা: ভারতীয় তদন্ত সংস্থা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নয়াপল্টনে মে দিবসের সমাবেশে বিএনপির শোডাউন
নয়াপল্টনে মে দিবসের সমাবেশে বিএনপির শোডাউন

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজধানীতে হেফাজতে ইসলামের মহাসমাবেশ কাল
রাজধানীতে হেফাজতে ইসলামের মহাসমাবেশ কাল

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলি বিমান ঘাঁটিতে হুথির হামলা, বাজল সাইরেন- ফ্লাইট বাতিল
ইসরায়েলি বিমান ঘাঁটিতে হুথির হামলা, বাজল সাইরেন- ফ্লাইট বাতিল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পর্যটকে মুখর সিলেট
পর্যটকে মুখর সিলেট

১৪ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

মৃত্যুকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে কুমির ভর্তি লেকে ঝাঁপ দিলেন নওয়াজ!
মৃত্যুকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে কুমির ভর্তি লেকে ঝাঁপ দিলেন নওয়াজ!

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক