শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:০৮, মঙ্গলবার, ২৬ ডিসেম্বর, ২০২৩

কীভাবে একদিন বিদ্যুতের উৎস হয়ে উঠতে পারে ভেজা বাতাস

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
কীভাবে একদিন বিদ্যুতের উৎস হয়ে উঠতে পারে ভেজা বাতাস

বিখ্যাত পদার্থবিজ্ঞানী নিকোলা টেসলা চেয়েছিলেন, ঝড়ো আকাশে মেঘের মধ্যে যেভাবে বিদ্যুৎ জমা হয়– সেই প্রক্রিয়া ব্যবহার করে তিনি বাতাসের আর্দ্রতা থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদন করবেন। তার জীবদ্দশায় তা হয়নি ঠিকই– কিন্তু টেসলার মৃত্যুর কয়েক দশক পর হয়তো এখন তার চিন্তা বাস্তবে রূপ পেতে যাচ্ছে।

ল্যাবরেটরিতে যারা ব্যাপারটা দেখছিলেন– তারা যেন বিশ্বাসই করতে পারছিলেন না যে ঘটনাটা আসলেই ঘটছে।

একটি পরীক্ষামূলক যন্ত্র, যা বাতাসের আর্দ্রতা অনুভব করতে পারে– তা বৈদ্যুতিক তরঙ্গ উৎপাদন করছে।

ঠিক তাই। কিন্তু আপনার হয়তো ধারণা ছিল যে, না, এটা কখনও সম্ভব নয়।

“যে কোনও কারণেই হোক যে ছাত্রটি এ যন্ত্র নিয়ে কাজ করছিল– সে ওটাকে বিদ্যুতের প্লাগে লাগাতে ভুলে গিয়েছিল,” - বলছিলেন ম্যাসাচুসেটস অ্যামহার্স্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের জুন ইয়াও, “সেখান থেকেই এ গল্পের শুরু।”

পাঁচ বছর আগের ওই দিন থেকে ইয়াও এবং তার সহকর্মীরা এমন একটা প্রযুক্তি তৈরির জন্য কাজ করছেন যা আর্দ্র বাতাসে ভাসমান জলের কণা থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদন করতে পারে। একে বিজ্ঞানের ভাষায় বলা হয় হাইগ্রোইলেকট্রিসিটি।

এটা এমন এক ধারণা যা নিয়ে বহু বছর ধরেই বিজ্ঞানীদের মধ্যে কথাবার্তা হচ্ছে।

নিকোলা টেসলা এবং আরও কয়েকজন অতীতে এ ব্যাপারে অনুসন্ধান করেছেন কিন্তু খুব আশাপ্রদ কোনও ফল পাননি। কিন্তু এখন সে ক্ষেত্রে মনে হচ্ছে যে একটা পরিবর্তন আসন্ন।

পৃথিবীতে অনেকগুলো গবেষণা দল এখন বাতাসে ভাসমান পানির অণু থেকে বৈদ্যুতিক চার্জ বের করে নেবার নতুন নতুন পন্থা আবিষ্কার করছে।

এটা করা সম্ভব, কারণ পানির অণুগুলো নিজেদের মধ্যে অতি ক্ষুদ্র পরিমাণে চার্জ বিনিময় করে, এবং বিজ্ঞানীরা ঠিক সেটাকেই নিয়ন্ত্রণে আনার চেষ্টা করছেন।

এ ক্ষেত্রে চ্যালেঞ্জটা হল যথেষ্ট পরিমাণ বিদ্যুৎ এক জায়গায় জড়ো করতে পারা– যাতে তা নানা কাজে ব্যবহার করা যায়।

তবে এখন বিজ্ঞানীরা মনে করছেন যে, তারা হয়তো একটা ছোট কম্পিউটার বা সেন্সরকে শক্তি যোগানোর মত যথেষ্ট বিদ্যুৎ এভাবে তৈরি করতে পারবেন।

এর ফলে যে সম্ভাবনাটা তৈরি হচ্ছে তা রীতিমত চাঞ্চল্যকর। কারণ ভেবে দেখুন– এর অর্থ হল আমাদের চারপাশেই নবায়নযোগ্য জ্বালানির উৎস ভেসে বেড়াচ্ছে, দিন-রাত ২৪ ঘণ্টা।

ইয়াও এবং তার সহযোগীরা ২০২০ সালে একটা গবেষণাপত্র প্রকাশ করেছিলেন। তাতে বলা হয়েছিল এক ধরনের ব্যাকটেরিয়া থেকে সৃষ্টি হওয়া অতিক্ষুদ্র প্রোটিনের তার– বাতাস থেকে বিদ্যুৎ নিয়ে জমিয়ে রাখতে পারে।

ঠিক কীভাবে তা হয় সেটা নিয়ে এখনও আলোচনা চলছে, তবে সম্ভবত এই বস্তুটির মধ্যে অতিসূক্ষ্ম গর্ত আছে যা ভাসমান পানির অণু আটকে রাখতে পারে। এই প্রোটিন-কণার ঘষা লাগলে পানির অণু থেকে চার্জ নির্গত হয়।

ইয়াও বলছেন, এক সময় সেই প্রোটিনের তারের মধ্যে দুটি স্তরে চার্জ জমা হয় এবং তার মাত্রায় একটা পার্থক্য তৈরি হয়।

“মেঘের মধ্যে ঠিক এই ব্যাপারটাই ঘটে থাকে” – বলছেন ইয়াও – যদিও তা অনেক বড় আকারে এবং নাটকীয় মাত্রায়। ঝড়ো আকাশে জমা মেঘে বিপরীতধর্মী বৈদ্যুতিক চার্জ জমা হয়– যা এক পর্যায়ে বজ্রপাতের আকারে নির্গত হয়ে থাকে।

এর মানে হল– পানির অণুর চলাচলকে প্রভাবিত করতে পারলে এবং চার্জের পার্থক্য সৃষ্টির পরিবেশ তৈরি করতে পারলে– আপনার পক্ষে বিদ্যুৎ উৎপাদন করা সম্ভব, বলছেন ইয়াও। “এই ডিভাইসটি পৃথিবীর যে কোনও জায়গাতেই কাজ করতে পারবে।”

ইয়াও এবং তার সহকর্মীরা ২০২৩ সালের মে মাসে একটি ফলো-আপ জরিপ প্রকাশ করলেন।

এর জন্য তারা এমন একটা কাঠামো তৈরি করলেন যা অতি ক্ষুদ্র গর্তে ভরা– কিন্তু কয়েক রকমের পদার্থ দিয়ে তৈরি। তারা ব্যবহার করেন গ্রাফিন অক্সাইডের কণা, পলিমার, এবং কাঠ থেকে পাওয়া আঁশজাতীয় সেলুলোজ ‘ন্যানোফাইবার’।

এর প্রতিটিতেই কাজ হল– যদিও ভিন্ন ভিন্ন মাত্রায়। এতে তারা ধারণা করলেন যে কাঠামোটাই আসল ব্যাপার, কী উপাদান ব্যবহার করা হচ্ছে তা নয়।

এসব পরীক্ষার জন্য ডিভাইসটি ছিল মানুষের এক গাছা চুলের চাইতেও সরু। আর তাতে যে বিদ্যুৎ উৎপন্ন হয় তার পরিমাণও অত্যন্ত কম– এক ভোল্টের একটা ছোট ভগ্নাংশ মাত্র।

ইয়াও আভাস দিচ্ছেন, এ জিনিসটাই আরও বড় আকারে করলে হয়তো বেশ কয়েক ভোল্ট পর্যন্ত বিদ্যুৎ পাওয়া যেতে পারে।

হয়তো এমন কোনও তরল পদার্থও এতে ব্যবহার করা যেতে পারে যা শুধু একটা সারফেসে ছিটিয়ে দিলেই তা তাৎক্ষণিকভাবে বিদ্যুতের একটা উৎসে পরিণত হতে পারে।

লন্ডনের ইম্পেরিয়াল কলেজের একজন প্রকৌশলী রেশমা রাও– যিনি এ জরিপে জড়িত ছিলেন না– বলছেন, “আমার মনে হচ্ছে এটা খুবই উত্তেজনাকর। কারণ উপাদানের ক্ষেত্রে এখানে বিরাট নমনীয়তা রয়েছে।”

তবে এটা ভাবা বাস্তবানুগ হবে না যে এই প্রযুক্তি দিয়ে পুরো একটা বাড়ি বা বা গাড়ির মতো জিনিসের জন্য বিদ্যুৎ পাওয়া যাবে।

রেশমা রাও বলছেন, বাতাসের আর্দ্রতা থেকে যেটুকু বিদ্যুৎ পাওয়া যাবে তা দিয়ে হয়তো সেন্সর বা ছোট ইলেকট্রনিক ডিভাইসই চালানো সম্ভব হতে পারে।

অবশ্য ইয়াও-এর দলটিই যে শুধু এ নিয়ে কাজ করছে তা নয়।

ইসরায়েলের একটি গ্রুপ ২০২০ সালে এমন একটি উপায় উদ্ভাবন করে যাতে দুটি ধাতব টুকরোর ভেতর দিয়ে আর্দ্র বায়ু প্রবাহিত করে বিদ্যুৎ উৎপাদন করা সম্ভব হয়।

ভেজা বাতাস যখন ধাতব টুকরোটির ওপর দিয়ে বয়ে যায় তখন টুকরোটিতে বৈদ্যুতিক চার্জ উৎপন্ন হয়।

ভেজা বাতাস থেকে বিদ্যুৎ- প্রথম ব্যাপারটা নজরে আসে ১৮৪০ সালে প্রথম এই ব্যাপারটা নজরে আসে ১৮৪০ সালে- ব্রিটেনের উত্তরাঞ্চলীয় শহর নিউক্যাসলে।

সেখানকার একটি কয়লাখনির ট্রেনের চালক তার হাতে একটা অদ্ভূত শিরশিরে অনূভূতি টের পেলেন। এরপর তিনি খেয়াল করলেন, তার হাতের আঙুল আর ইঞ্জিনের লিভারের মধ্যে ক্ষুদ্র একটা বৈদ্যুতিক স্ফুলিঙ্গ লাফিয়ে যেতে দেখা যাচ্ছে।

যে বিজ্ঞানীরা ঘটনাটার অনুসন্ধান করেছিলেন তারা শেষ পর্যন্ত সিদ্ধান্তে আসেন যে স্টিম ইঞ্জিনের বাষ্প যখন বয়লারের ধাতুর সংস্পর্শে আসছে তখন তাতে একটা বৈদ্যুতিক চার্জ জমা হচ্ছে।

ইসরায়েলে ২০২০ সালের রিপোর্টটির সহ-লেখক একজন গবেষক হচ্ছেন কলিন প্রাইস।

তিনি বলছেন, তাদের ল্যাবরেটরি পরীক্ষাতে যে বিদ্যুৎ উৎপন্ন হয় তা খুবই কম। তবে তারা এখন পদ্ধতিটি আরও উন্নত করার জন্য কাজ করছেন। একটা সীমাবদ্ধতা হচ্ছে– তাদের দরকার ৬০% আপেক্ষিক আর্দ্রতার বাতাস।

অন্যদিকে, ইয়াও এবং তার সহকর্মীরা মাত্র ২০% আর্দ্রতার বাতাসেই বিদ্যুৎ উৎপাদন করতে পেরেছিলেন।

আর্দ্র বাতাসকে জ্বালানির উৎস হিসেবে ব্যবহারের লক্ষ্যে আরও একটি গবেষণা চালাচ্ছে পর্তুগালের একটি দল– যার অর্থায়ন করছে ক্যাচার নামে ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের এক প্রকল্প।

কোম্পানিটির প্রতিষ্ঠাতা হচ্ছেন লিসবন বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞানী সভিৎলানা ল্যুবচিক এবং তার ছেলে আন্দ্রিই।

তারা একটি প্রোটোটাইপ তৈরি করছেন যা এ বছরের শেষ নাগাদ সম্পন্ন হবে। তারা কাজে লাগাচ্ছেন জিরকোনিয়াম অক্সাইডের তৈরি ১.৬ ইঞ্চি ব্যাসের একটি চাকতি– যা আর্দ্র বাতাস থেকে পানির অণু আটকে ফেলতে পারে এবং তাকে ক্ষুদ্র একটি চ্যানেলের মধ্যে দিয়ে প্রবাহিত করতে পারে।

এর ফলে যে চার্জ তৈরি হয় তা দেড় ভোল্ট বিদ্যুৎ সরবরাহ করতে পারে। এরকম দুটি চাকতি দিয়ে একটি এলইডি বাতি জ্বালানো সম্ভব।

ল্যুবচিক বলছেন, আরও বেশি এই জিরকোনিয়াম অক্সাইডের চাকতি জোড়া দিলে আরও বিদ্যুৎ উৎপাদন করা সম্ভব।

প্রক্রিয়াটির বিস্তারিত তথ্য এ বিজ্ঞানীরা এখনও প্রকাশ করেননি, বা অন্য বিজ্ঞানদের দিয়ে যাচাই করানো হয়নি।

এই হাইগ্রো-ইলেকট্রিক্যাল পদ্ধতিগুলো নিয়ে নানা প্রশ্ন আছে, বলছেন রাও। “এটা কীভাবে কাজ করে তার মূল নীতিগুলো নিয়ে আরও অনুসন্ধান দরকার।”

তার পরে আছে এসব প্রযুক্তির বাণিজ্যিক ব্যবহারের প্রশ্ন। ক্যানাডার ম্যাকগিল বিশ্ববিদ্যালয়ের সারাহ জর্ডনের মতে, এসব প্রযুক্তিকে একদিকে যেমন যথেষ্ট বিদ্যুৎ উৎপাদন করতে হবে- আবার খরচের দিক থেকেও অন্য নবায়নযোগ্য প্রযুক্তিগুলোর সাথে পাল্লা দিতে হবে।

সৌর বিদ্যুৎ ও বায়ুচালিত বিদ্যুৎ এর মধ্যেই জনপ্রিয়তা পেয়েছে। আগামী দশকগুলোতে এগুলোর গুরুত্ব হয়তো আরও বেড়ে যাবে।

কিন্তু তার পরও হাইগ্রো-ইলেকট্রিসিটি থেকে যে বিদ্যুতের নতুন উৎস বেরিয়ে আসার সম্ভাবনা দেখা যাচ্ছে– তা আশার কথা, বলছেন রেশমা রাও। সূত্র: বিবিসি বাংলা

বিডি প্রতিদিন/আজাদ

এই বিভাগের আরও খবর
সুনামি কি, কেন হয়?
সুনামি কি, কেন হয়?
মহাকাশে শিশু জন্মালে কি ঘটবে, কি বলছে বিজ্ঞান?
মহাকাশে শিশু জন্মালে কি ঘটবে, কি বলছে বিজ্ঞান?
শনির ৮ উপগ্রহে কার্বন ডাইঅক্সাইড: কোথা থেকে এলো জানাল গবেষণা
শনির ৮ উপগ্রহে কার্বন ডাইঅক্সাইড: কোথা থেকে এলো জানাল গবেষণা
১২৪ আলোকবর্ষ দূরের গ্রহে প্রাণের নয়, মিলেছে পানির উপাদান
১২৪ আলোকবর্ষ দূরের গ্রহে প্রাণের নয়, মিলেছে পানির উপাদান
২৪ ঘণ্টা ধরে হবে উল্কাবৃষ্টি
২৪ ঘণ্টা ধরে হবে উল্কাবৃষ্টি
৩৫ আলোকবর্ষ দূরে 'সুপার-আর্থ': সৌরজগতের বাইরের প্রাণের সম্ভাবনা!
৩৫ আলোকবর্ষ দূরে 'সুপার-আর্থ': সৌরজগতের বাইরের প্রাণের সম্ভাবনা!
নাসার চাকরি ছাড়ছেন ২০ শতাংশ কর্মী
নাসার চাকরি ছাড়ছেন ২০ শতাংশ কর্মী
ভূগর্ভস্থ ছত্রাক নেটওয়ার্ক রক্ষায় বৈজ্ঞানিকদের সতর্কবার্তা
ভূগর্ভস্থ ছত্রাক নেটওয়ার্ক রক্ষায় বৈজ্ঞানিকদের সতর্কবার্তা
২০২৬ সালের মধ্যে চাঁদের টাইম স্কেল তৈরি করবে নাসা
২০২৬ সালের মধ্যে চাঁদের টাইম স্কেল তৈরি করবে নাসা
পৃথিবীর কাছ দিয়ে যাবে আরও একটি গ্রহাণু, নজর রাখছে বিজ্ঞানীরা
পৃথিবীর কাছ দিয়ে যাবে আরও একটি গ্রহাণু, নজর রাখছে বিজ্ঞানীরা
পৃথিবীর ঘূর্ণন বেড়েছে, সময় গণনায় পরিবর্তনের চিন্তা বিজ্ঞানীদের
পৃথিবীর ঘূর্ণন বেড়েছে, সময় গণনায় পরিবর্তনের চিন্তা বিজ্ঞানীদের
বস্তুটির কক্ষপথ অস্বাভাবিক, গ্রহ নয় সেডনয়েড হিসেবেই দেখছেন বিজ্ঞানীরা
বস্তুটির কক্ষপথ অস্বাভাবিক, গ্রহ নয় সেডনয়েড হিসেবেই দেখছেন বিজ্ঞানীরা
সর্বশেষ খবর
গাজায় পানি সংকট নিরসনে পাইপলাইন স্থাপন করছে সংযুক্ত আরব আমিরাত
গাজায় পানি সংকট নিরসনে পাইপলাইন স্থাপন করছে সংযুক্ত আরব আমিরাত

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেষ টেস্টে ছিটকে গেলেন স্টোকস
শেষ টেস্টে ছিটকে গেলেন স্টোকস

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৬ বছরের কম বয়সীদের ইউটিউব ব্যবহার নিষিদ্ধ করতে যাচ্ছে অস্ট্রেলিয়া
১৬ বছরের কম বয়সীদের ইউটিউব ব্যবহার নিষিদ্ধ করতে যাচ্ছে অস্ট্রেলিয়া

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেটার এআই টুল নিয়ে তদন্ত শুরু করেছে ইতালি
মেটার এআই টুল নিয়ে তদন্ত শুরু করেছে ইতালি

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ট্রাম্পের শুল্কারোপ-জরিমানা ঘোষণার প্রতিক্রিয়ায় যা বলল ভারত
ট্রাম্পের শুল্কারোপ-জরিমানা ঘোষণার প্রতিক্রিয়ায় যা বলল ভারত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জলাবদ্ধতা নিরসনে নালা-খাল-সড়ক সংস্কার কার্যক্রম চলমান থাকবে : মেয়র শাহাদাত
জলাবদ্ধতা নিরসনে নালা-খাল-সড়ক সংস্কার কার্যক্রম চলমান থাকবে : মেয়র শাহাদাত

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জয়পুরহাটে ফুটবল টুর্নামেন্টের উদ্বোধন
জয়পুরহাটে ফুটবল টুর্নামেন্টের উদ্বোধন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পঞ্চগড়ে বৃক্ষমেলার সমাপনী অনুষ্ঠান
পঞ্চগড়ে বৃক্ষমেলার সমাপনী অনুষ্ঠান

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিএমপির তিন ওসির রদবদল
সিএমপির তিন ওসির রদবদল

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইসরায়েলকে ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা দিতে সৌদিকে অনুরোধ করেছিল যুক্তরাষ্ট্র
ইসরায়েলকে ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা দিতে সৌদিকে অনুরোধ করেছিল যুক্তরাষ্ট্র

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যাংক-আর্থিক প্রতিষ্ঠানে সাইবার হামলার হুমকি, কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সতর্কতা
ব্যাংক-আর্থিক প্রতিষ্ঠানে সাইবার হামলার হুমকি, কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সতর্কতা

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফরিদপুরে পলাতক ইউপি চেয়ারম্যানের অপসারণ দাবি
ফরিদপুরে পলাতক ইউপি চেয়ারম্যানের অপসারণ দাবি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাউবিতে দল ব্যবস্থাপনা এবং কর্মস্থলে বিরোধ নিষ্পত্তির কার্যকারিতা
শীর্ষক প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত
বাউবিতে দল ব্যবস্থাপনা এবং কর্মস্থলে বিরোধ নিষ্পত্তির কার্যকারিতা শীর্ষক প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জের বর্জ্য ব্যবস্থাপনায় জেলা প্রশাসনের তৎপরতা
নারায়ণগঞ্জের বর্জ্য ব্যবস্থাপনায় জেলা প্রশাসনের তৎপরতা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধোঁকা দেয়ার চিন্তা মনে হয় না কোনো দলের আছে : সালাহউদ্দিন
ধোঁকা দেয়ার চিন্তা মনে হয় না কোনো দলের আছে : সালাহউদ্দিন

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিরল সীমান্তে ২ বাংলাদেশি আটক
বিরল সীমান্তে ২ বাংলাদেশি আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদক পাচারের চেষ্টাকালে আটক ৩
মাদক পাচারের চেষ্টাকালে আটক ৩

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

শিশুদের সর্বাঙ্গীণ বিকাশে পাঠাভ্যাস গড়ে তুলতে হবে : প্রাথমিক ও গণশিক্ষা উপদেষ্টা
শিশুদের সর্বাঙ্গীণ বিকাশে পাঠাভ্যাস গড়ে তুলতে হবে : প্রাথমিক ও গণশিক্ষা উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় যুবকের লাশ উদ্ধার
কলাপাড়ায় যুবকের লাশ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোংলায় বাঘ রক্ষায় সচেতনতা সৃষ্টিতে বাঘ মহড়া ও প্রীতি ফুটবল ম্যাচ অনুষ্ঠিত
মোংলায় বাঘ রক্ষায় সচেতনতা সৃষ্টিতে বাঘ মহড়া ও প্রীতি ফুটবল ম্যাচ অনুষ্ঠিত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজাপুরে শিক্ষকের বিরুদ্ধে শিশু শিক্ষার্থীকে যৌন নিপীড়নের অভিযোগ
রাজাপুরে শিক্ষকের বিরুদ্ধে শিশু শিক্ষার্থীকে যৌন নিপীড়নের অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এমন অবস্থা তৈরি করবেন না যাতে ফ্যাসিস্ট হাসিনা ফেরার সুযোগ পায় : ফখরুল
এমন অবস্থা তৈরি করবেন না যাতে ফ্যাসিস্ট হাসিনা ফেরার সুযোগ পায় : ফখরুল

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দক্ষিণ কোরিয়ার সাবেক প্রেসিডেন্টকে জিজ্ঞাসাবাদে নতুন ওয়ারেন্ট চায় প্রসিকিউশন
দক্ষিণ কোরিয়ার সাবেক প্রেসিডেন্টকে জিজ্ঞাসাবাদে নতুন ওয়ারেন্ট চায় প্রসিকিউশন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১,৩১৬
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১,৩১৬

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিউইয়র্কে দিদারুলকে স্মরণ, মরণোত্তর পদোন্নতির দাবি
নিউইয়র্কে দিদারুলকে স্মরণ, মরণোত্তর পদোন্নতির দাবি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার খাতের সক্ষমতা বাড়াতে আন্তঃমন্ত্রণালয় কমিটি গঠন
চার খাতের সক্ষমতা বাড়াতে আন্তঃমন্ত্রণালয় কমিটি গঠন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এয়ার ইন্ডিয়ার বিরুদ্ধে নিরাপত্তা বিধিভঙ্গের ৫১ অভিযোগ
এয়ার ইন্ডিয়ার বিরুদ্ধে নিরাপত্তা বিধিভঙ্গের ৫১ অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমাদের প্রধান লক্ষ্য সব যাত্রীর নিরাপত্তা নিশ্চিত করা : বিআরটিএ চেয়ারম্যান
আমাদের প্রধান লক্ষ্য সব যাত্রীর নিরাপত্তা নিশ্চিত করা : বিআরটিএ চেয়ারম্যান

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় নতুন হামলার হুমকিতে উদ্বেগ রাশিয়ার
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় নতুন হামলার হুমকিতে উদ্বেগ রাশিয়ার

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
৫ আগস্ট দুপুরে বুঝতে পারি, হাসিনার পতন হবে: জবানবন্দিতে চৌধুরী মামুন
৫ আগস্ট দুপুরে বুঝতে পারি, হাসিনার পতন হবে: জবানবন্দিতে চৌধুরী মামুন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিবি হারুনকে ‘জ্বীন’ বলে ডাকতেন সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী : আইজিপির জবানবন্দি
ডিবি হারুনকে ‘জ্বীন’ বলে ডাকতেন সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী : আইজিপির জবানবন্দি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একাত্তর নিয়ে বক্তব্যের পর আসিফ নজরুলের দুঃখ প্রকাশ
একাত্তর নিয়ে বক্তব্যের পর আসিফ নজরুলের দুঃখ প্রকাশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যারিস্টার আরমানকে টিএফআই সেলে রাখার বিষয়টি জানতাম: জবানবন্দিতে মামুন
ব্যারিস্টার আরমানকে টিএফআই সেলে রাখার বিষয়টি জানতাম: জবানবন্দিতে মামুন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনাকে রাতের ভোটের আইডিয়া দেন জাবেদ পাটোয়ারী
হাসিনাকে রাতের ভোটের আইডিয়া দেন জাবেদ পাটোয়ারী

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অন্তর্বর্তী সরকারের ‘এক্সিট পলিসি’ চিন্তা করার সময় এসেছে : দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য
অন্তর্বর্তী সরকারের ‘এক্সিট পলিসি’ চিন্তা করার সময় এসেছে : দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১০২ এসিল্যান্ডকে প্রত্যাহার
১০২ এসিল্যান্ডকে প্রত্যাহার

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি-ছাত্রদলকে এনসিপির পক্ষ থেকে ধন্যবাদ জানালেন সারজিস
বিএনপি-ছাত্রদলকে এনসিপির পক্ষ থেকে ধন্যবাদ জানালেন সারজিস

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রিয়াদের বাসায় ২ কোটি টাকার চেক এফডিআর
রিয়াদের বাসায় ২ কোটি টাকার চেক এফডিআর

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অতিরিক্ত সিম বন্ধ নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত, ১ আগস্ট থেকে প্রক্রিয়া শুরু
অতিরিক্ত সিম বন্ধ নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত, ১ আগস্ট থেকে প্রক্রিয়া শুরু

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মৃত্যুদণ্ডাদেশের রায় বাতিল, খালাস পেলেন মোবারক
মৃত্যুদণ্ডাদেশের রায় বাতিল, খালাস পেলেন মোবারক

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রিয়াদের মায়ের দাবি সঠিক নয়, তাদেরকে অর্থ দেয়নি আস–সুন্নাহ
রিয়াদের মায়ের দাবি সঠিক নয়, তাদেরকে অর্থ দেয়নি আস–সুন্নাহ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরিবর্তন আসছে ৩৯ সংসদীয় আসনে
পরিবর্তন আসছে ৩৯ সংসদীয় আসনে

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুদকে সাংবাদিক মুন্নী সাহাকে জিজ্ঞাসাবাদ
দুদকে সাংবাদিক মুন্নী সাহাকে জিজ্ঞাসাবাদ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ায় ৮.৮ মাত্রার ভূমিকম্পের পর সুনামির আঘাত
রাশিয়ায় ৮.৮ মাত্রার ভূমিকম্পের পর সুনামির আঘাত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপির অনুরোধে সমাবেশের স্থান পরিবর্তন করলো ছাত্রদল
এনসিপির অনুরোধে সমাবেশের স্থান পরিবর্তন করলো ছাত্রদল

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্রের হাওয়াই থেকে সব বাণিজ্যিক জাহাজ সরানোর নির্দেশ
যুক্তরাষ্ট্রের হাওয়াই থেকে সব বাণিজ্যিক জাহাজ সরানোর নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়ার আহ্বান ফ্রান্সসহ ১৫ দেশের
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়ার আহ্বান ফ্রান্সসহ ১৫ দেশের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কনস্টেবলের স্ত্রীকে অনৈতিক প্রস্তাব, বরখাস্ত এএসপি
কনস্টেবলের স্ত্রীকে অনৈতিক প্রস্তাব, বরখাস্ত এএসপি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলকে ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা দিতে সৌদিকে অনুরোধ করেছিল যুক্তরাষ্ট্র
ইসরায়েলকে ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা দিতে সৌদিকে অনুরোধ করেছিল যুক্তরাষ্ট্র

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমিরাতের ক্ষোভে রাষ্ট্রদূতকে ফেরত নিচ্ছে ইসরায়েল
আমিরাতের ক্ষোভে রাষ্ট্রদূতকে ফেরত নিচ্ছে ইসরায়েল

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই রিয়াদের বাসা থেকে সোয়া ২ কোটি টাকার চেক উদ্ধার : ডিএমপি
সেই রিয়াদের বাসা থেকে সোয়া ২ কোটি টাকার চেক উদ্ধার : ডিএমপি

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘রিয়াদের বাসার এফডিআরগুলো গেল কই’, প্রশ্ন জাওয়াদ নির্ঝরের
‘রিয়াদের বাসার এফডিআরগুলো গেল কই’, প্রশ্ন জাওয়াদ নির্ঝরের

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ায় ভূমিকম্পের পর জাপানে সুনামির আঘাত
রাশিয়ায় ভূমিকম্পের পর জাপানে সুনামির আঘাত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জসীম পুত্রের মৃত্যু: ভাই রাহুলের আবেগঘন পোস্ট
জসীম পুত্রের মৃত্যু: ভাই রাহুলের আবেগঘন পোস্ট

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক প্রধান বিচারপতি খায়রুল হক ৭ দিনের রিমান্ডে
সাবেক প্রধান বিচারপতি খায়রুল হক ৭ দিনের রিমান্ডে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বড় বিপদের আশঙ্কায় সরানো হলো ফুকুশিমা পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্রের কর্মীদের
বড় বিপদের আশঙ্কায় সরানো হলো ফুকুশিমা পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্রের কর্মীদের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গত এগারো মাসে কে কি করেছে তা প্রকাশ করুন: জয়নুল আবদিন ফারুক
গত এগারো মাসে কে কি করেছে তা প্রকাশ করুন: জয়নুল আবদিন ফারুক

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যেভাবে একদিনে সাড়ে ৫ বিলিয়ন ডলার খোয়ালেন মেক্সিকান ধনকুবের!
যেভাবে একদিনে সাড়ে ৫ বিলিয়ন ডলার খোয়ালেন মেক্সিকান ধনকুবের!

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

১০০ টাকা মূল্যমানের প্রাইজবন্ডের ‘ড্র’ বৃহস্পতিবার
১০০ টাকা মূল্যমানের প্রাইজবন্ডের ‘ড্র’ বৃহস্পতিবার

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
মুরাদনগর রণক্ষেত্র
মুরাদনগর রণক্ষেত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ পর্যন্ত নির্বাচন কি হবে
শেষ পর্যন্ত নির্বাচন কি হবে

সম্পাদকীয়

ঐক্য অনৈক্যের জুলাই সনদ
ঐক্য অনৈক্যের জুলাই সনদ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অন্তর্বর্তী সরকারের যাওয়ার সময় এসেছে
অন্তর্বর্তী সরকারের যাওয়ার সময় এসেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘরে ঘরে জ্বরে ভুগছে মানুষ
ঘরে ঘরে জ্বরে ভুগছে মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

চালবাজি বন্ধে কঠোর সরকার
চালবাজি বন্ধে কঠোর সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

মাফিয়া আমলার সাতকাহন
মাফিয়া আমলার সাতকাহন

প্রথম পৃষ্ঠা

বদলে যাচ্ছে চট্টগ্রাম চিড়িয়াখানা
বদলে যাচ্ছে চট্টগ্রাম চিড়িয়াখানা

পেছনের পৃষ্ঠা

অনুসন্ধানী সাংবাদিক সাইদুর রহমান রিমন আর নেই
অনুসন্ধানী সাংবাদিক সাইদুর রহমান রিমন আর নেই

নগর জীবন

পদ্মায় ধরা পড়ল এক মণ ওজনের ডলফিন
পদ্মায় ধরা পড়ল এক মণ ওজনের ডলফিন

পেছনের পৃষ্ঠা

বাফুফের দায়িত্ব নিয়ে প্রশ্ন
বাফুফের দায়িত্ব নিয়ে প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে

কোটি টাকার সড়কের রেলিং যেন গরু বাঁধার খুঁটি!
কোটি টাকার সড়কের রেলিং যেন গরু বাঁধার খুঁটি!

রকমারি নগর পরিক্রমা

লালমনিরহাটে হাজারো পরিবার পানিবন্দি
লালমনিরহাটে হাজারো পরিবার পানিবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাড়ছে ভুয়া ও মিথ্যা তথ্যের ব্যবহার
বাড়ছে ভুয়া ও মিথ্যা তথ্যের ব্যবহার

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনে অংশ নেবেন খালেদা জিয়া
নির্বাচনে অংশ নেবেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

গোলাম আকবরের ওপর হামলাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবি
গোলাম আকবরের ওপর হামলাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবি

নগর জীবন

ইউরোপে অবৈধ প্রবেশে শীর্ষে বাংলাদেশিরা
ইউরোপে অবৈধ প্রবেশে শীর্ষে বাংলাদেশিরা

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার মোবারক মৃত্যুদণ্ড থেকে খালাস
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার মোবারক মৃত্যুদণ্ড থেকে খালাস

পেছনের পৃষ্ঠা

৩৯ আসনে সীমানা পরিবর্তন
৩৯ আসনে সীমানা পরিবর্তন

পেছনের পৃষ্ঠা

জাগপার শফিউল আলম প্রধানের বোন আর নেই
জাগপার শফিউল আলম প্রধানের বোন আর নেই

খবর

সরকারকে অনেক সময় দেওয়া হয়েছে
সরকারকে অনেক সময় দেওয়া হয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে সোনার রিজার্ভ ২ হাজার ৬১১ কেজি
দেশে সোনার রিজার্ভ ২ হাজার ৬১১ কেজি

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনীতির ডামাডোলে নীরবে বাড়ছে ডেঙ্গু
রাজনীতির ডামাডোলে নীরবে বাড়ছে ডেঙ্গু

রকমারি নগর পরিক্রমা

কেমন আছেন মিথিলা
কেমন আছেন মিথিলা

শোবিজ

কাকে খুঁজছেন তমা
কাকে খুঁজছেন তমা

শোবিজ

রসুল (সা.)-এর সাহাবির সংজ্ঞা
রসুল (সা.)-এর সাহাবির সংজ্ঞা

সম্পাদকীয়

কুসুমের মুগ্ধতা
কুসুমের মুগ্ধতা

শোবিজ

গঙ্গাচড়ায় হামলায় গ্রেপ্তার ৫
গঙ্গাচড়ায় হামলায় গ্রেপ্তার ৫

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-মার্কিন সেনাবাহিনীর যৌথ প্রশিক্ষণ ‘টাইগার লাইটনিং’ সম্পন্ন
বাংলাদেশ-মার্কিন সেনাবাহিনীর যৌথ প্রশিক্ষণ ‘টাইগার লাইটনিং’ সম্পন্ন

খবর