শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:৪২, রবিবার, ১৪ জানুয়ারি, ২০২৪

চাঁদ কেন পৃথিবীর কাছ থেকে ধীরে ধীরে দূরে সরে যাচ্ছে?

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
চাঁদ কেন পৃথিবীর কাছ থেকে ধীরে ধীরে দূরে সরে যাচ্ছে?

শত শত কোটি বছর আগে পৃথিবীতে দিনের বেলার দৈর্ঘ্য গড়ে ১৩ ঘণ্টারও কম ছিল এবং এখন এটি বাড়ছে। এর পেছনে প্রধান কারণটি হল- চাঁদ এবং আমাদের মহাসাগরের মধ্যে সম্পর্ক।

মানব ইতিহাসের পুরোটা জুড়ে পৃথিবীর ওপর চাঁদের উপস্থিতি একেবারে অবিচ্ছেদ্য এবং খানিকটা ভুতুড়ে।

এর মৃদু মাধ্যাকর্ষণ শক্তির টানে পৃথিবীতে জোয়ার-ভাটার ছন্দ নির্ধারিত হয়, এর ফ্যাকাসে আলোয় অনেক প্রজাতির নিশাচর প্রাণী যৌনকর্মে লিপ্ত হয়।

বিশ্বে এপর্যন্ত যতগুলো সভ্যতা এসেছে তার সবাই শুক্ল ও কৃষ্ণপক্ষের ওপর ভিত্তি করে তাদের ক্যালেন্ডার কিংবা পঞ্জিকা তৈরি করেছে এবং কিছু কিছু প্রাণী, যেমন গুবরে পোকা, চাঁদের পীঠ থেকে প্রতিফলিত সূর্যের আলো ব্যবহার করে রাতে চলাফেরা করে।

আরও গুরুত্বপূর্ণ যেটা তা হল- কিছু কিছু তত্ত্বানুযায়ী, চাঁদ এমন একটি পরিস্থিতি তৈরি করতে সাহায্য করেছে যার মাধ্যমে আমাদের গ্রহে জীবনের বিকাশকে সম্ভব করে তুলেছে এবং এমনকি একেবারে গোড়ার দিকে চাঁদই পৃথিবীতে জীবন শুরু করতেও সাহায্য করেছে বলেও মনে করা হয়।

আমাদের গ্রহের চারপাশে চাঁদের উদ্ভট কক্ষপথ এমন কিছু গুরুত্বপূর্ণ আবহাওয়া ব্যবস্থা তৈরিতে ভূমিকা পালন করেছে বলে মনে করা হয়, যা আজ পর্যন্ত আমাদের জীবনকে প্রভাবিত করে চলেছে।

কিন্তু সেই চাঁদ আমাদের কাছ থেকে দূরে সরে যাচ্ছে।

চাঁদ পৃথিবীর চারপাশে তার সূক্ষ্মভাবে ভারসাম্যপূর্ণ অ্যাস্ট্রো-ব্যালের মাধ্যমে প্রদক্ষিণ করে, কিন্তু কখনই নিজে ঘুরপাক খায় না।

সে কারণে আমরা সব সময় চাঁদের একটি মাত্র পীঠই দেখতে পাই।

কিন্তু “লুনার রিসেশন” নামে এক প্রক্রিয়ার ফলে চাঁদ ধীরে ধীরে আমাদের গ্রহ থেকে দূরে সরে যাচ্ছে।

অ্যাপোলো মিশনের মহাকাশচারীরা চাঁদের পীঠে যেসব রিফ্লেক্টার বা প্রতিফলক বসিয়েছিলেন তার ওপর লেজার রশ্মি নিক্ষেপ করে বিজ্ঞানীরা সম্প্রতি শতভাগ নির্ভুলতার সাথে পরিমাপ করতে সক্ষম হয়েছেন যে চাঁদ ঠিক কত দ্রুত গতিতে পৃথিবীর কাছ থেকে দূরে সরে যাচ্ছে।

তারা নিশ্চিত করছেন, চাঁদ প্রতি বছর ১.৫ ইঞ্চি (৩.৮ সেমি) হারে দূরে সরে যাচ্ছে। এবং এর ফলে আমাদের দিনের দৈর্ঘ্য একটু একটু করে বাড়ছে।

“এসবই হচ্ছে জোয়ারের জন্য,” বলেছেন লন্ডনের রয়্যাল হলওয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের জিও-ফিজিক্সের অধ্যাপক ডেভিড ওয়ালথাম। চাঁদ ও পৃথিবীর মধ্যে সম্পর্ক নিয়ে গবেষণা করেন তিনি।

“জোয়ারের টানের ফলে পৃথিবীর ঘূর্ণন ধীর হয়ে আসে, এবং সেই শক্তিতে চাঁদে কৌণিক ভরবেগ তৈরি হয়।”

মূলত, পৃথিবী তার কক্ষপথে ঘোরার সাথে সাথে একটু দূরে চাঁদের মাধ্যাকর্ষণ শক্তি সমুদ্রে জোয়ার ও ভাটার সৃষ্টি করে।

এই জোয়ার সমুদ্রের পানিকে ‘ফুলিয়ে’ দেয় যা উপবৃত্তের আকারে একবার চাঁদের অভিকর্ষের দিকে এবং অন্যবার বিপরীত দিকে প্রসারিত হয়।

কিন্তু যেহেতু পৃথিবী তার অক্ষের ওপর চাঁদের কক্ষপথের চেয়েও অনেক বেশি দ্রুতবেগে ঘুরছে, তাই চাঁদের নীচের সমুদ্রের অববাহিকাগুলোর সাথে ঘর্ষণের কারণে চাঁদ সেই জলকে টেনে ধরে রাখতে কাজ করে।

এর মানে হল- সমুদ্রের জলের এই ফুলে ওঠার ব্যাপারটি ঘটে চাঁদের কক্ষপথের কিছুটা সামনে।

চাঁদ তখন এটিকে পেছনের দিকে টেনে ধরে রাখার চেষ্টা করে। ফলে সামান্য হলেও এটি আমাদের গ্রহের ঘূর্ণন শক্তিকে কমিয়ে দেয়।

চাঁদের শক্তি অর্জনের সময় পৃথিবীর আরও ঘূর্ণন ধীর হয়ে যায়, যার ফলে চাঁদ একটু ওপরের কক্ষপথে সরে আসে।

সর্বশেষ বিশ্লেষণ অনুযায়ী, আমাদের গ্রহের ঘূর্ণনের এই ক্রমবর্ধমান ধীরগতির মানে হল যে ১৬০০ শতকের শেষের দিক থেকে পৃথিবীতে দিনের দৈর্ঘ্য প্রতি শতাব্দীতে গড়ে প্রায় ১.০৯ মিলি-সেকেন্ড হারে বেড়েছে।

চন্দ্র গ্রহণের ওপর প্রাচীন পর্যবেক্ষণের ওপর ভিত্তি করে তৈরি অন্যান্য পরিমাপগুলোতে এই সংখ্যাকে আরও একটু বেশি করে দেখানো হয়েছে – প্রতি শতাব্দীতে ১.৭৮ মিলি-সেকেন্ড হারে।

এমনিতে এটি খুব বেশি বলে মনে না হলেও পৃথিবীর সাড়ে চারশ’ কোটি বছরের ইতিহাসে এটা এক গভীর পরিবর্তনকে তুলে ধরে।

সৌরজগতের জন্মের পরে প্রথম পাঁচ কোটি বছর পর বা তার কাছাকাছি সময়ে চাঁদ তৈরি হয়েছিল বলে মনে করা হয়।

এ নিয়ে সবচেয়ে বেশি যে তত্ত্বটিকে মেনে নেওয়া হয় তা হল- পৃথিবী যখন মাত্র গঠিত হয়েছে বা হচ্ছে, সে সময় মঙ্গল গ্রহের আকারের অন্য একটি বস্তু, যেটি থিয়া নামে পরিচিত, তার সাথে সংঘর্ষ ঘটে।

এর ফলে পৃথিবীর একটি অংশ বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়, যাকে এখন আমরা চাঁদ বলে ডাকি।

পৃথিবীতে পাথরের স্তরের মধ্যে সংরক্ষিত ভূতাত্ত্বিক তথ্য থেকে এখন যেটা স্পষ্ট হচ্ছে তা হল- আজকের তুলনায় অতীতে চাঁদ পৃথিবীর অনেক কাছাকাছি জায়গায় ছিল।

বর্তমানে চাঁদের অবস্থান পৃথিবী থেকে ৩,৮৪,০০০ কি.মি. (২,৩৮,৮৫৫ মাইল) দূরে।

কিন্তু একটি সাম্প্রতিক গবেষণায় দেখা গেছে, প্রায় ৩২০ কোটি বছর আগে যখন পৃথিবীর টেকটনিক প্লেটগুলো মাত্র ঘুরতে শুরু করেছিল এবং মহাসাগরে বসবাসকারী অণুজীবগুলো নাইট্রোজেন খেতে শুরু করেছিল, সেই সময়ে চাঁদ পৃথিবী থেকে মাত্র ২,৭০,০০০ কি.মি. (১,৭০,০০০ মাইল) দূরে অবস্থিত ছিল, যা বর্তমান দূরত্বের তুলনায় প্রায় ৭০%।

“সেই সময় পৃথিবী এত দ্রুত গতিতে ঘুরতো যে তা দিনের দৈর্ঘ্য কমিয়ে দিয়েছিল। তখন [২৪ ঘণ্টার মধ্যে] দুটি সূর্যোদয় এবং দুটি সূর্যাস্ত ছিল, এখনকার মতো একটি করে নয়,” বলেছেন জার্মানির ফ্রিডরিশ শিলার ইউনিভার্সিটির ভূ-পদার্থবিদ টম ইউলেনফেল্ড।

“এটি হয়তো দিন ও রাতের তাপমাত্রার পার্থক্য কমিয়ে এনেছে এবং সালোক-সংশ্লেষণকারী যেসব জীব তাদের জৈব রসায়নকে প্রভাবিত করেছে।”

তার এবং অন্যান্যদের গবেষণা থেকে যা জানা যাচ্ছে তা হল- লুনার রিসেশনের হারও কিন্তু সব সময় একই ছিল না- সময়ের সাথে সাথে এর গতি কখনও বেড়েছে এবং আবার কখনও কমে গেছে।

আর্জেন্টিনার ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি অফ সাল্টার ভূতাত্ত্বিক ভ্যানিনা লোপেজ ডি আজারেভিচের একটি সমীক্ষা থেকে জানা যায়, প্রায় ৫৫০-৬২৫ মিলিয়ন বছর আগে চাঁদ বছরে ২.৮ ইঞ্চি (৭ সেমি) পিছিয়ে যেতো।

“চাঁদ যে গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরে যায় তা সময়ের সাথে সাথে পরিবর্তিত হয়েছে এবং ভবিষ্যতেও তা ঘটবে,” বলছেন ইউলেনফেল্ড।

তবে, এর ইতিহাসের বেশিরভাগ সময় জুড়ে চাঁদ বর্তমানের তুলনায় অনেক ধীর গতিতে দূরে সরে গেছে।

প্রকৃতপক্ষে, আমরা বর্তমানে এমন একটি সময়ের মধ্যে বাস করছি যখন এই দূরে সরে যাওয়া (লুনার রিসেশন)-এর হার অস্বাভাবিকভাবে বেশি।

এই হারে বর্তমান অবস্থানে পৌঁছানোর জন্য চাঁদকে মাত্র দেড়শ’ কোটি বছর অপেক্ষা করতে হতো।

কিন্তু সাড়ে চারশ’ কোটি বছর আগে চাঁদ তৈরি হওয়ার পর থেকে লুনার রিসেশনের যে প্রক্রিয়াটি ঘটছে তা অতীতে স্পষ্টতই অনেক ধীর গতির ছিল।

“এমুহূর্তে জোয়ারের টান যা হওয়া উচিত তার চেয়েও তিনগুণ বেশি,” জানালেন রয়্যাল হলওয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের ডেভিড ওয়ালথাম।

এর পেছনে বড় কারণটি হতে পারে আটলান্টিক মহাসাগরের আয়তন।

পৃথিবীতে মহাদেশগুলো এখন যেভাবে অবস্থান করছে, তাতে উত্তর আটলান্টিক মহাসাগরের অববাহিকায় একটি ধাক্কা তৈরি করছে, অর্থাৎ এই মহাসাগরে যে জল রয়েছে তা জোয়ারের কাছাকাছি হারে একবার সামনে এগিয়ে যায় এবং একবার পেছনে সরে আসে।

উদাহরণ দিয়ে ড. ওয়ালথাম বলছেন, মনে করুন একটি শিশুকে দোলনায় ঠেলে দেওয়া হচ্ছে। যদি প্রতিটি ধাক্কার সাথে সাথে একই গতিতে আরও ধাক্কা দেওয়া হয়, তাহলে দেখবেন দোলনার উচ্চতা বেড়ে যাচ্ছে।

“উত্তর আটলান্টিক যদি সামান্য একটু বেশি প্রশস্ত কিংবা সংকীর্ণ হতো তাহলে এমনটি ঘটতো না,” বলছেন তিনি।

“আমরা যেসব মডেল তৈরি করেছি তাতে দেখা যাচ্ছে যে আপনি যদি কয়েক মিলিয়ন বছর পিছিয়ে যান, তখন মহাদেশগুলির অবস্থান ভিন্ন ছিল বলে জোয়ারের শক্তিও খুবই কম ছিল।”

কিন্তু ভবিষ্যতে এতে পরিবর্তন ঘটার সম্ভাবনা রয়েছে।

মডেলিংগুলো ভবিষ্যদ্বাণী অনুযায়ী, এখন থেকে ১৫০ মিলিয়ন বছর পর একটি নতুন জোয়ারের অনুরণন দেখা দেবে এবং তারপর এখন থেকে প্রায় ২৫০ মিলিয়ন বছর পৃথিবীতে যখন একটি নতুন “সুপার কন্টিনেন্ট” বা অতিকায় মহাদেশ তৈরি হবে তখন এটি বিলুপ্ত হবে।

তাহলে, আমরা কি শেষ পর্যন্ত এমন কোন ভবিষ্যৎ দেখতে পারি যেখানে পৃথিবীর আশেপাশে কোন চাঁদ থাকবে না?

বর্তমানে পৃথিবী থেকে দূরে সরে যাওয়ার হার এত উঁচু থাকার পরও, চাঁদ পৃথিবীকে সম্পূর্ণরূপে ছেড়ে যাবে এমন সম্ভাবনা নেই।

প্রায় ৫০০ কোটি থেকে ১০০০ কোটি বছরের মধ্যে সম্ভবত সূর্যের বিপর্যয়মূলক মৃত্যু ঘটবে। কিন্তু তার অনেক আগেই সম্ভবত মানব সভ্যতা বিলীন হয়ে যাবে।

তবে যাই হোক, স্বল্প মেয়াদে জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে হিমবাহ এবং হিমশৈলগুলোতে আটকে থাকা জল গলে যাওয়ার পরিমাণ হ্রাস করে মানব সভ্যতা নিজেই দিনের দৈর্ঘ্য কিছুটা কমাতে একটা ভূমিকা পালন করতে পারে।

“বরফ মূলত জোয়ারকে চেপে রাখে,” ড. ওয়ালথাম উল্লেখ করছেন, প্রায় ৬০০-৯০০ মিলিয়ন বছর আগে যখন আমাদের গ্রহটি একটি ‘স্নো বল’ বা তুষারাচ্ছন্ন পৃথিবী নামে পরিচিত একটি বিশেষ হিমায়িত যুগে প্রবেশ করেছিল বলে মনে করা হয়, সেই সময় চাঁদের সরে যাওয়ার হার ছিল নাটকীয়ভাবে ধীর।

তত্ত্বগতভাবে, নাসার আর্টেমিস প্রোগ্রামের মহাকাশচারীদের পরবর্তী দলটি যখন চাঁদের দিকে উড়ে যাবেন তখন তারা বলতে পারবেন যে ৬০ বছর আগে অ্যাপোলো প্রোগ্রামে তাদের পূর্বসূরিদের চেয়েও তারা বেশি দূরত্ব থেকে পৃথিবীর দিকে ফিরে তাকিয়েছেন।

(যদিও এটা নির্ভর করবে পৃথিবীর চারপাশে চাঁদের উপবৃত্তাকার কক্ষপথের কোন পয়েন্টে তারা গিয়ে পৌঁছুবেন। কারণ, এর সবচেয়ে কাছের এবং সবচেয়ে দূরের বিন্দুর মধ্যে দূরত্বটি প্রতি ২৯ দিনে ৪৩,০০০ কি.মি. পরিবর্তিত হয়)।

তবে আমাদের যারা এখন পৃথিবীতে আছি, তাদের জীবন এতটাই সংক্ষিপ্ত যে প্রতিটা দিনের দৈর্ঘ্যের সাথে একটি করে পিকোসেকেন্ড যোগ হচ্ছে, আপনি যদি একবার চোখের পলক ফেলেন, তাহলেই এটা আপনি দেখতে মিস করবেন। সূত্র: বিবিসি বাংলা

বিডি প্রতিদিন/আজাদ

এই বিভাগের আরও খবর
সুনামি কি, কেন হয়?
সুনামি কি, কেন হয়?
মহাকাশে শিশু জন্মালে কি ঘটবে, কি বলছে বিজ্ঞান?
মহাকাশে শিশু জন্মালে কি ঘটবে, কি বলছে বিজ্ঞান?
শনির ৮ উপগ্রহে কার্বন ডাইঅক্সাইড: কোথা থেকে এলো জানাল গবেষণা
শনির ৮ উপগ্রহে কার্বন ডাইঅক্সাইড: কোথা থেকে এলো জানাল গবেষণা
১২৪ আলোকবর্ষ দূরের গ্রহে প্রাণের নয়, মিলেছে পানির উপাদান
১২৪ আলোকবর্ষ দূরের গ্রহে প্রাণের নয়, মিলেছে পানির উপাদান
২৪ ঘণ্টা ধরে হবে উল্কাবৃষ্টি
২৪ ঘণ্টা ধরে হবে উল্কাবৃষ্টি
৩৫ আলোকবর্ষ দূরে 'সুপার-আর্থ': সৌরজগতের বাইরের প্রাণের সম্ভাবনা!
৩৫ আলোকবর্ষ দূরে 'সুপার-আর্থ': সৌরজগতের বাইরের প্রাণের সম্ভাবনা!
নাসার চাকরি ছাড়ছেন ২০ শতাংশ কর্মী
নাসার চাকরি ছাড়ছেন ২০ শতাংশ কর্মী
ভূগর্ভস্থ ছত্রাক নেটওয়ার্ক রক্ষায় বৈজ্ঞানিকদের সতর্কবার্তা
ভূগর্ভস্থ ছত্রাক নেটওয়ার্ক রক্ষায় বৈজ্ঞানিকদের সতর্কবার্তা
২০২৬ সালের মধ্যে চাঁদের টাইম স্কেল তৈরি করবে নাসা
২০২৬ সালের মধ্যে চাঁদের টাইম স্কেল তৈরি করবে নাসা
পৃথিবীর কাছ দিয়ে যাবে আরও একটি গ্রহাণু, নজর রাখছে বিজ্ঞানীরা
পৃথিবীর কাছ দিয়ে যাবে আরও একটি গ্রহাণু, নজর রাখছে বিজ্ঞানীরা
পৃথিবীর ঘূর্ণন বেড়েছে, সময় গণনায় পরিবর্তনের চিন্তা বিজ্ঞানীদের
পৃথিবীর ঘূর্ণন বেড়েছে, সময় গণনায় পরিবর্তনের চিন্তা বিজ্ঞানীদের
বস্তুটির কক্ষপথ অস্বাভাবিক, গ্রহ নয় সেডনয়েড হিসেবেই দেখছেন বিজ্ঞানীরা
বস্তুটির কক্ষপথ অস্বাভাবিক, গ্রহ নয় সেডনয়েড হিসেবেই দেখছেন বিজ্ঞানীরা
সর্বশেষ খবর
গাজায় পানি সংকট নিরসনে পাইপলাইন স্থাপন করছে সংযুক্ত আরব আমিরাত
গাজায় পানি সংকট নিরসনে পাইপলাইন স্থাপন করছে সংযুক্ত আরব আমিরাত

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেষ টেস্টে ছিটকে গেলেন স্টোকস
শেষ টেস্টে ছিটকে গেলেন স্টোকস

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৬ বছরের কম বয়সীদের ইউটিউব ব্যবহার নিষিদ্ধ করতে যাচ্ছে অস্ট্রেলিয়া
১৬ বছরের কম বয়সীদের ইউটিউব ব্যবহার নিষিদ্ধ করতে যাচ্ছে অস্ট্রেলিয়া

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেটার এআই টুল নিয়ে তদন্ত শুরু করেছে ইতালি
মেটার এআই টুল নিয়ে তদন্ত শুরু করেছে ইতালি

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ট্রাম্পের শুল্কারোপ-জরিমানা ঘোষণার প্রতিক্রিয়ায় যা বলল ভারত
ট্রাম্পের শুল্কারোপ-জরিমানা ঘোষণার প্রতিক্রিয়ায় যা বলল ভারত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জলাবদ্ধতা নিরসনে নালা-খাল-সড়ক সংস্কার কার্যক্রম চলমান থাকবে : মেয়র শাহাদাত
জলাবদ্ধতা নিরসনে নালা-খাল-সড়ক সংস্কার কার্যক্রম চলমান থাকবে : মেয়র শাহাদাত

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জয়পুরহাটে ফুটবল টুর্নামেন্টের উদ্বোধন
জয়পুরহাটে ফুটবল টুর্নামেন্টের উদ্বোধন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পঞ্চগড়ে বৃক্ষমেলার সমাপনী অনুষ্ঠান
পঞ্চগড়ে বৃক্ষমেলার সমাপনী অনুষ্ঠান

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিএমপির তিন ওসির রদবদল
সিএমপির তিন ওসির রদবদল

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইসরায়েলকে ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা দিতে সৌদিকে অনুরোধ করেছিল যুক্তরাষ্ট্র
ইসরায়েলকে ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা দিতে সৌদিকে অনুরোধ করেছিল যুক্তরাষ্ট্র

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যাংক-আর্থিক প্রতিষ্ঠানে সাইবার হামলার হুমকি, কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সতর্কতা
ব্যাংক-আর্থিক প্রতিষ্ঠানে সাইবার হামলার হুমকি, কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সতর্কতা

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফরিদপুরে পলাতক ইউপি চেয়ারম্যানের অপসারণ দাবি
ফরিদপুরে পলাতক ইউপি চেয়ারম্যানের অপসারণ দাবি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাউবিতে দল ব্যবস্থাপনা এবং কর্মস্থলে বিরোধ নিষ্পত্তির কার্যকারিতা
শীর্ষক প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত
বাউবিতে দল ব্যবস্থাপনা এবং কর্মস্থলে বিরোধ নিষ্পত্তির কার্যকারিতা শীর্ষক প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জের বর্জ্য ব্যবস্থাপনায় জেলা প্রশাসনের তৎপরতা
নারায়ণগঞ্জের বর্জ্য ব্যবস্থাপনায় জেলা প্রশাসনের তৎপরতা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধোঁকা দেয়ার চিন্তা মনে হয় না কোনো দলের আছে : সালাহউদ্দিন
ধোঁকা দেয়ার চিন্তা মনে হয় না কোনো দলের আছে : সালাহউদ্দিন

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিরল সীমান্তে ২ বাংলাদেশি আটক
বিরল সীমান্তে ২ বাংলাদেশি আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদক পাচারের চেষ্টাকালে আটক ৩
মাদক পাচারের চেষ্টাকালে আটক ৩

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

শিশুদের সর্বাঙ্গীণ বিকাশে পাঠাভ্যাস গড়ে তুলতে হবে : প্রাথমিক ও গণশিক্ষা উপদেষ্টা
শিশুদের সর্বাঙ্গীণ বিকাশে পাঠাভ্যাস গড়ে তুলতে হবে : প্রাথমিক ও গণশিক্ষা উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় যুবকের লাশ উদ্ধার
কলাপাড়ায় যুবকের লাশ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোংলায় বাঘ রক্ষায় সচেতনতা সৃষ্টিতে বাঘ মহড়া ও প্রীতি ফুটবল ম্যাচ অনুষ্ঠিত
মোংলায় বাঘ রক্ষায় সচেতনতা সৃষ্টিতে বাঘ মহড়া ও প্রীতি ফুটবল ম্যাচ অনুষ্ঠিত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজাপুরে শিক্ষকের বিরুদ্ধে শিশু শিক্ষার্থীকে যৌন নিপীড়নের অভিযোগ
রাজাপুরে শিক্ষকের বিরুদ্ধে শিশু শিক্ষার্থীকে যৌন নিপীড়নের অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এমন অবস্থা তৈরি করবেন না যাতে ফ্যাসিস্ট হাসিনা ফেরার সুযোগ পায় : ফখরুল
এমন অবস্থা তৈরি করবেন না যাতে ফ্যাসিস্ট হাসিনা ফেরার সুযোগ পায় : ফখরুল

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দক্ষিণ কোরিয়ার সাবেক প্রেসিডেন্টকে জিজ্ঞাসাবাদে নতুন ওয়ারেন্ট চায় প্রসিকিউশন
দক্ষিণ কোরিয়ার সাবেক প্রেসিডেন্টকে জিজ্ঞাসাবাদে নতুন ওয়ারেন্ট চায় প্রসিকিউশন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১,৩১৬
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১,৩১৬

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিউইয়র্কে দিদারুলকে স্মরণ, মরণোত্তর পদোন্নতির দাবি
নিউইয়র্কে দিদারুলকে স্মরণ, মরণোত্তর পদোন্নতির দাবি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার খাতের সক্ষমতা বাড়াতে আন্তঃমন্ত্রণালয় কমিটি গঠন
চার খাতের সক্ষমতা বাড়াতে আন্তঃমন্ত্রণালয় কমিটি গঠন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এয়ার ইন্ডিয়ার বিরুদ্ধে নিরাপত্তা বিধিভঙ্গের ৫১ অভিযোগ
এয়ার ইন্ডিয়ার বিরুদ্ধে নিরাপত্তা বিধিভঙ্গের ৫১ অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমাদের প্রধান লক্ষ্য সব যাত্রীর নিরাপত্তা নিশ্চিত করা : বিআরটিএ চেয়ারম্যান
আমাদের প্রধান লক্ষ্য সব যাত্রীর নিরাপত্তা নিশ্চিত করা : বিআরটিএ চেয়ারম্যান

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় নতুন হামলার হুমকিতে উদ্বেগ রাশিয়ার
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় নতুন হামলার হুমকিতে উদ্বেগ রাশিয়ার

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
৫ আগস্ট দুপুরে বুঝতে পারি, হাসিনার পতন হবে: জবানবন্দিতে চৌধুরী মামুন
৫ আগস্ট দুপুরে বুঝতে পারি, হাসিনার পতন হবে: জবানবন্দিতে চৌধুরী মামুন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিবি হারুনকে ‘জ্বীন’ বলে ডাকতেন সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী : আইজিপির জবানবন্দি
ডিবি হারুনকে ‘জ্বীন’ বলে ডাকতেন সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী : আইজিপির জবানবন্দি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একাত্তর নিয়ে বক্তব্যের পর আসিফ নজরুলের দুঃখ প্রকাশ
একাত্তর নিয়ে বক্তব্যের পর আসিফ নজরুলের দুঃখ প্রকাশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যারিস্টার আরমানকে টিএফআই সেলে রাখার বিষয়টি জানতাম: জবানবন্দিতে মামুন
ব্যারিস্টার আরমানকে টিএফআই সেলে রাখার বিষয়টি জানতাম: জবানবন্দিতে মামুন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনাকে রাতের ভোটের আইডিয়া দেন জাবেদ পাটোয়ারী
হাসিনাকে রাতের ভোটের আইডিয়া দেন জাবেদ পাটোয়ারী

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অন্তর্বর্তী সরকারের ‘এক্সিট পলিসি’ চিন্তা করার সময় এসেছে : দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য
অন্তর্বর্তী সরকারের ‘এক্সিট পলিসি’ চিন্তা করার সময় এসেছে : দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১০২ এসিল্যান্ডকে প্রত্যাহার
১০২ এসিল্যান্ডকে প্রত্যাহার

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি-ছাত্রদলকে এনসিপির পক্ষ থেকে ধন্যবাদ জানালেন সারজিস
বিএনপি-ছাত্রদলকে এনসিপির পক্ষ থেকে ধন্যবাদ জানালেন সারজিস

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রিয়াদের বাসায় ২ কোটি টাকার চেক এফডিআর
রিয়াদের বাসায় ২ কোটি টাকার চেক এফডিআর

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অতিরিক্ত সিম বন্ধ নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত, ১ আগস্ট থেকে প্রক্রিয়া শুরু
অতিরিক্ত সিম বন্ধ নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত, ১ আগস্ট থেকে প্রক্রিয়া শুরু

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মৃত্যুদণ্ডাদেশের রায় বাতিল, খালাস পেলেন মোবারক
মৃত্যুদণ্ডাদেশের রায় বাতিল, খালাস পেলেন মোবারক

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রিয়াদের মায়ের দাবি সঠিক নয়, তাদেরকে অর্থ দেয়নি আস–সুন্নাহ
রিয়াদের মায়ের দাবি সঠিক নয়, তাদেরকে অর্থ দেয়নি আস–সুন্নাহ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরিবর্তন আসছে ৩৯ সংসদীয় আসনে
পরিবর্তন আসছে ৩৯ সংসদীয় আসনে

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুদকে সাংবাদিক মুন্নী সাহাকে জিজ্ঞাসাবাদ
দুদকে সাংবাদিক মুন্নী সাহাকে জিজ্ঞাসাবাদ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ায় ৮.৮ মাত্রার ভূমিকম্পের পর সুনামির আঘাত
রাশিয়ায় ৮.৮ মাত্রার ভূমিকম্পের পর সুনামির আঘাত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপির অনুরোধে সমাবেশের স্থান পরিবর্তন করলো ছাত্রদল
এনসিপির অনুরোধে সমাবেশের স্থান পরিবর্তন করলো ছাত্রদল

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্রের হাওয়াই থেকে সব বাণিজ্যিক জাহাজ সরানোর নির্দেশ
যুক্তরাষ্ট্রের হাওয়াই থেকে সব বাণিজ্যিক জাহাজ সরানোর নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়ার আহ্বান ফ্রান্সসহ ১৫ দেশের
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়ার আহ্বান ফ্রান্সসহ ১৫ দেশের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কনস্টেবলের স্ত্রীকে অনৈতিক প্রস্তাব, বরখাস্ত এএসপি
কনস্টেবলের স্ত্রীকে অনৈতিক প্রস্তাব, বরখাস্ত এএসপি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলকে ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা দিতে সৌদিকে অনুরোধ করেছিল যুক্তরাষ্ট্র
ইসরায়েলকে ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা দিতে সৌদিকে অনুরোধ করেছিল যুক্তরাষ্ট্র

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমিরাতের ক্ষোভে রাষ্ট্রদূতকে ফেরত নিচ্ছে ইসরায়েল
আমিরাতের ক্ষোভে রাষ্ট্রদূতকে ফেরত নিচ্ছে ইসরায়েল

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই রিয়াদের বাসা থেকে সোয়া ২ কোটি টাকার চেক উদ্ধার : ডিএমপি
সেই রিয়াদের বাসা থেকে সোয়া ২ কোটি টাকার চেক উদ্ধার : ডিএমপি

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘রিয়াদের বাসার এফডিআরগুলো গেল কই’, প্রশ্ন জাওয়াদ নির্ঝরের
‘রিয়াদের বাসার এফডিআরগুলো গেল কই’, প্রশ্ন জাওয়াদ নির্ঝরের

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ায় ভূমিকম্পের পর জাপানে সুনামির আঘাত
রাশিয়ায় ভূমিকম্পের পর জাপানে সুনামির আঘাত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জসীম পুত্রের মৃত্যু: ভাই রাহুলের আবেগঘন পোস্ট
জসীম পুত্রের মৃত্যু: ভাই রাহুলের আবেগঘন পোস্ট

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক প্রধান বিচারপতি খায়রুল হক ৭ দিনের রিমান্ডে
সাবেক প্রধান বিচারপতি খায়রুল হক ৭ দিনের রিমান্ডে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বড় বিপদের আশঙ্কায় সরানো হলো ফুকুশিমা পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্রের কর্মীদের
বড় বিপদের আশঙ্কায় সরানো হলো ফুকুশিমা পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্রের কর্মীদের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গত এগারো মাসে কে কি করেছে তা প্রকাশ করুন: জয়নুল আবদিন ফারুক
গত এগারো মাসে কে কি করেছে তা প্রকাশ করুন: জয়নুল আবদিন ফারুক

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যেভাবে একদিনে সাড়ে ৫ বিলিয়ন ডলার খোয়ালেন মেক্সিকান ধনকুবের!
যেভাবে একদিনে সাড়ে ৫ বিলিয়ন ডলার খোয়ালেন মেক্সিকান ধনকুবের!

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

১০০ টাকা মূল্যমানের প্রাইজবন্ডের ‘ড্র’ বৃহস্পতিবার
১০০ টাকা মূল্যমানের প্রাইজবন্ডের ‘ড্র’ বৃহস্পতিবার

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
মুরাদনগর রণক্ষেত্র
মুরাদনগর রণক্ষেত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ পর্যন্ত নির্বাচন কি হবে
শেষ পর্যন্ত নির্বাচন কি হবে

সম্পাদকীয়

ঐক্য অনৈক্যের জুলাই সনদ
ঐক্য অনৈক্যের জুলাই সনদ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অন্তর্বর্তী সরকারের যাওয়ার সময় এসেছে
অন্তর্বর্তী সরকারের যাওয়ার সময় এসেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘরে ঘরে জ্বরে ভুগছে মানুষ
ঘরে ঘরে জ্বরে ভুগছে মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

চালবাজি বন্ধে কঠোর সরকার
চালবাজি বন্ধে কঠোর সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

মাফিয়া আমলার সাতকাহন
মাফিয়া আমলার সাতকাহন

প্রথম পৃষ্ঠা

বদলে যাচ্ছে চট্টগ্রাম চিড়িয়াখানা
বদলে যাচ্ছে চট্টগ্রাম চিড়িয়াখানা

পেছনের পৃষ্ঠা

অনুসন্ধানী সাংবাদিক সাইদুর রহমান রিমন আর নেই
অনুসন্ধানী সাংবাদিক সাইদুর রহমান রিমন আর নেই

নগর জীবন

পদ্মায় ধরা পড়ল এক মণ ওজনের ডলফিন
পদ্মায় ধরা পড়ল এক মণ ওজনের ডলফিন

পেছনের পৃষ্ঠা

বাফুফের দায়িত্ব নিয়ে প্রশ্ন
বাফুফের দায়িত্ব নিয়ে প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে

কোটি টাকার সড়কের রেলিং যেন গরু বাঁধার খুঁটি!
কোটি টাকার সড়কের রেলিং যেন গরু বাঁধার খুঁটি!

রকমারি নগর পরিক্রমা

লালমনিরহাটে হাজারো পরিবার পানিবন্দি
লালমনিরহাটে হাজারো পরিবার পানিবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাড়ছে ভুয়া ও মিথ্যা তথ্যের ব্যবহার
বাড়ছে ভুয়া ও মিথ্যা তথ্যের ব্যবহার

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনে অংশ নেবেন খালেদা জিয়া
নির্বাচনে অংশ নেবেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

গোলাম আকবরের ওপর হামলাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবি
গোলাম আকবরের ওপর হামলাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবি

নগর জীবন

ইউরোপে অবৈধ প্রবেশে শীর্ষে বাংলাদেশিরা
ইউরোপে অবৈধ প্রবেশে শীর্ষে বাংলাদেশিরা

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার মোবারক মৃত্যুদণ্ড থেকে খালাস
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার মোবারক মৃত্যুদণ্ড থেকে খালাস

পেছনের পৃষ্ঠা

৩৯ আসনে সীমানা পরিবর্তন
৩৯ আসনে সীমানা পরিবর্তন

পেছনের পৃষ্ঠা

জাগপার শফিউল আলম প্রধানের বোন আর নেই
জাগপার শফিউল আলম প্রধানের বোন আর নেই

খবর

সরকারকে অনেক সময় দেওয়া হয়েছে
সরকারকে অনেক সময় দেওয়া হয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে সোনার রিজার্ভ ২ হাজার ৬১১ কেজি
দেশে সোনার রিজার্ভ ২ হাজার ৬১১ কেজি

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনীতির ডামাডোলে নীরবে বাড়ছে ডেঙ্গু
রাজনীতির ডামাডোলে নীরবে বাড়ছে ডেঙ্গু

রকমারি নগর পরিক্রমা

কেমন আছেন মিথিলা
কেমন আছেন মিথিলা

শোবিজ

কাকে খুঁজছেন তমা
কাকে খুঁজছেন তমা

শোবিজ

রসুল (সা.)-এর সাহাবির সংজ্ঞা
রসুল (সা.)-এর সাহাবির সংজ্ঞা

সম্পাদকীয়

কুসুমের মুগ্ধতা
কুসুমের মুগ্ধতা

শোবিজ

গঙ্গাচড়ায় হামলায় গ্রেপ্তার ৫
গঙ্গাচড়ায় হামলায় গ্রেপ্তার ৫

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-মার্কিন সেনাবাহিনীর যৌথ প্রশিক্ষণ ‘টাইগার লাইটনিং’ সম্পন্ন
বাংলাদেশ-মার্কিন সেনাবাহিনীর যৌথ প্রশিক্ষণ ‘টাইগার লাইটনিং’ সম্পন্ন

খবর