শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৬ আগস্ট, ২০১৪

শেখ কামাল বললেন আপনিই অধিনায়ক

ক্রীড়া প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
শেখ কামাল বললেন আপনিই অধিনায়ক

দেশের হকির কিংবদন্তি তাকেই বলা হয়। আবদুস সাদেক। ক্রীড়াঙ্গনে যার পরিচয় হকির লোক বলেই। বর্তমানে তিনি হকি ফেডারেশনের সিনিয়র সহ-সভাপতি। সত্তর দশকে ইউরোপের বিভিন্ন দেশে পাকিস্তান জাতীয় হকি দলের হয়ে বেশ কয়টি ম্যাচ খেলেন। হকিতে সাদেক কতটা উঁচুমানের খেলোয়াড় ছিলেন প্রমাণ মেলে ঢাকা সফরে এসে আন্তর্জাতিক হকি ফেডারেশনের সভাপতি নেগ্রের মুখে তার পারফরম্যান্সের প্রশংসা শুনে। বয়স হলেও জাতীয় পুরস্কারপ্রাপ্ত এই ক্রীড়া ব্যক্তিত্ব হকির প্রয়োজনীয় কাজে এখনো অগ্রণী ভূমিকা পালন করছেন। অথচ ১৯৭২ সালে ফুটবল লিগে দেশের জনপ্রিয় দল ঢাকা আবাহনীর অভিষেক ঘটেছিল সাদেকের নেতৃত্বেই। নতুন দল হলেও শুরুতেই আবাহনী সেরা দল গড়তে সক্ষম হয়েছিল। যোগ দিয়েছিলেন গোলাম সারওয়ার টিপু, কাজী সালাউদ্দিন, অমলেশ সেন, আশরাফ, আলী ইমাম, দিপু ও গফুর (ঢাকা মাঠে যিনি স্কুটার নামে পরিচিত ছিলেন)। মাঠ কাঁপানো এতসব ফুটবলার থাকার পরও কীভাবে সাদেক আবাহনীর অধিনায়ক হলেন? গতকাল প্রসঙ্গটি নিয়ে তার বনানী ওল্ড ডিওএইচএসের বাসায় আলোচনা হয়। সাদেক বলেন, হকি খেলেই আমি পরিচিত লাভ করেছি- এটা বাস্তব সত্য। কিন্তু এই খেলার পাশাপাশি আমি ঢাকা লিগের নিয়মিত ফুটবলার ছিলাম। ঐতিহ্যবাহী আজাদ স্পোর্টিং ক্লাবে ডিফেন্ডার হিসেবে বেশ কয়েকটি মৌসুম খেলি। ১৯৬৬ ও ৬৭ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ফুটবল দলের অধিনায়ক ছিলাম। তা ছাড়া পূর্ব পাকিস্তান বিশ্ববিদ্যালয়কে নেতৃত্ব দেওয়ার সৌভাগ্য আমার হয়েছিল।
দেশ স্বাধীনের পর শেখ কামাল আবাহনী ক্রীড়া চক্র প্রতিষ্ঠা করেন। বলে রাখা ভালো ১৯৭০ সালে দ্বিতীয় বিভাগ লিগে ইকবাল স্পোর্টিং চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল। কিন্তু দলটি দারুণ অর্থ সংকটে পড়ে। পরবর্তীতে এই ক্লাব কিনে নিয়ে নামকরণ করা হয় আবাহনী। শেখ কামালের স্মৃতিচারণ করতে গিয়ে সাদেক বলেন, তিনি ছিলেন খেলা পাগল মানুষ। মৌসুম শুরু হওয়ার আগে বললেন, যখন আমরা খেলবই শুরুতে চমক দেখাতে চাই। সিদ্ধান্ত নিলেন ফুটবলে শক্তিশালী দল গড়ার। আমিও চলে এলাম আবাহনীতে। দলে ছিল তারকার ছড়াছড়ি। কার নেতৃত্বে আবাহনী যে মাঠে নামবে এ সিদ্ধান্ত নিতে শেখ কামাল হিমশিম খাচ্ছিলেন। কেননা অনেকে অধিনায়ক হতে চাচ্ছিলেন। এ নিয়ে খেলোয়াড়দের মধ্যে তর্ক-বিতর্কও শুরু হয়ে যায়। কামাল আমাকে ডেকে বললেন, সাদেক ভাই আপনাকেই অধিনায়ক হতে হবে। বললাম, আমি কেন দলে তো ভালো বা অভিজ্ঞ খেলোয়াড়ের অভাব নেই। তিনি বললেন, মানলাম আপনার কথা। কিন্তু এটাও আপনাকে চিন্তা করতে হবে, আমরা মোহামেডান, ওয়ান্ডারার্স, ইপিআইডিসি (বর্তমানে বিজেএমসি) আরও জনপ্রিয় দলের খেলোয়াড়দের এনে শক্তিশালী দল গড়েছি। স্বাভাবিকভাবে ওদের সমর্থকদের মধ্যে ক্ষোভ দেখা দেবে। এটা তো মাঠে সামাল দিতে হবে। আমি দেখছি দলে আপনিই সবচেয়ে অভিজ্ঞ। তাই আমি আপনাকে অধিনায়ক করে দল নামাতে চাচ্ছি। তা ছাড়া আপনার ব্যাপারে কেউ আপত্তি তুলবে না। ব্যস, এভাবেই হয়ে গেলাম আবাহনী ফুটবল দলের প্রথম অধিনায়ক। ১৯৭২ সালে আমার নেতৃত্বেই মাঠে নামে আবাহনী। উদ্বোধনী ম্যাচে প্রতিপক্ষ দল ছিল বিগত প্রথম বিভাগের চ্যাম্পিয়ন বিজেআইসি। গ্যালারি ভরা এ ম্যাচ গোলশূন্য ড্র হয়। মাঠে নেমে দেখলাম শেখ কামালের কথাই সত্যি। পুরো গ্যালারি আমাদের বিপক্ষে। ওয়ান্ডারার্সের বিপক্ষে খেলতে নেমে মাঠে দুঃখজনক ঘটনা ঘটে। ম্যাচে তখন আমরা ১ গোলে এগিয়ে। এরপর পেনাল্টি থেকে টিপু জালে বল পাঠালে স্কোর দাঁড়ায় ২-০-তে। এতেই পুরো মাঠে সংঘর্ষ ছড়িয়ে পড়ে। আমাদের খেলোয়াড়দের এতটা গুরুতরভাবে আহত করা হয়েছিল যে, অনেককে হাসপাতালে ভর্তি হতে হয়েছিল। এ ঘটনায় সেই মৌসুমে আর লিগ শেষ হতে পারেনি। হলে আমরা যে পজিশনে ছিলাম নিশ্চিত চ্যাম্পিয়ন হতাম। ’৭৪ সালে প্রথম লিগ চ্যাম্পিয়ন হয়।
১৯৭৫ সালে ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধুর পরিবারকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়। নিহত হন আবাহনীর প্রতিষ্ঠাতা শেখ কামালও। এই হত্যা কোনোভাবে জাতি মেনে নিতে পারেনি। কামালের মৃত্যুর পর আবাহনীর সে কি দুর্দশা তা ভাবলেই চোখে পানি চলে আসে। অনুশীলন তো দূরের কথা কোনো খেলোয়াড়ই ভয়ে ক্লাবে যেতে পারতেন না। নির্মম ঘটনার কিছুদিন পরই লিগে আমাদের ম্যাচ ছিল। গ্রেফতারের ভয়ে অনেকে মাঠে যেতে চাচ্ছিলেন না। আমি তখন ধানমন্ডিতেই থাকতাম। এই অবস্থায় কীভাবে আমরা খেলব তা নিয়ে প্রতিদিনই আমার বাসায় বৈঠক বসত। আমি দেখলাম আবাহনীকে বাঁচাতে হলে আমাকেই দায়িত্ব নিতে হবে। ক্লাবের গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্বে যারা ছিলেন কেউ তখন গ্রেফতার বা ভয়ে আত্মগোপন করে ছিলেন। শেষ পর্যন্ত সিদ্ধান্ত নিলাম আমরা লিগ খেলব। এ ছাড়া উপায়ওছিল না। এমনিতেই আবাহনীকে ধ্বংস করার পরিকল্পনা ছিল। এখন যদি খেলতে না যায় তাহলে তো লিগ থেকে বহিষ্কারের সুযোগ পাবে। সিদ্ধান্ত হলো স্টেডিয়ামে খেলতে যাব কিন্তু একসঙ্গে নয়। তাহলে রাস্তায় সবাইকে গ্রেফতার করে ফেলতে পারে। কেউ রিকশায়, কেউ স্কুটারে হাজির হলাম। ভয়ে ছিলাম মাঠে নামলে কি পরিণতি না হয়। মাঠে নেমেই গ্যালারির দৃশ্য দেখে খুশিতে চোখে পানি এসে পড়ল। পুরো গ্যালারি আবাহনী, আবাহনী স্লোগানে মাতোয়ারা। সবার ভালোবাসা পেয়ে আজ আবাহনী দেশের জনপ্রিয় দলে রূপান্তরিত হয়েছে। ’৭৭ সাল পর্যন্ত খেলে অবসরগ্রহণ করি। পরবর্তীতে ফুটবল দলের প্রশিক্ষকও ছিলাম। আবাহনীর হকি দল আমার হাতেই গড়া। ইস্পাহানি থেকে সাব্বির ইউসুফ, ইব্রাহিম সাবের অন্য দল থেকে প্রতাপ শংকর হাজরা বা শামসুল বারীর মতো বিখ্যাত খেলোয়াড়দের নিয়ে দল গড়ি। স্বাধীনতার পর ফুটবল, হকি বা ক্রিকেট লিগের পরিসংখ্যান খতিয়ে দেখবেন শিরোপার দিক দিয়ে আবাহনী এগিয়ে। শেখ কামালের স্মৃতিচারণ করতে গিয়ে আবেগআপ্লুত কণ্ঠে সাদেক বলেন, আবাহনী সৃষ্টি করে কামাল প্রমাণ দিয়ে গেছেন ক্রীড়াঙ্গনে তার যোগ্যতা। শেখ মুজিবুর রহমানের ছেলে অথচ তার ভিতরে কখনো অহঙ্কার দেখেনি। যতটুকু মিশেছি আমি তাকে দেখেছি শুধু ক্রীড়ার উন্নয়ন নিয়েই ভাবতে। বলতে পারেন বাংলাদেশের আধুনিক ক্রীড়ার আবির্ভাব ঘটান তিনিই। তার যোগ্যতাকে কোনো সরকারই মূল্যায়ন করেননি। অনেকে মরণোত্তর জাতীয় পুরস্কার পেলেও শেখ কামালের নামটি থেকে যাচ্ছে আড়ালে। এ নিয়ে আমার আবাহনীর ওপরও অভিমান রয়েছে। সেই কবে থেকে বলা হচ্ছে আবাহনী মাঠে শেখ কামাল ক্রীড়া কমপ্লেক্স নির্মাণ হবে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ভিত্তি স্থাপনও করে গেছেন। অথচ কষ্ট লাগে এক সাইনবোর্ড লাগানো ছাড়া কাজের কোনো অগ্রগতি হয়নি। আমি মনে করি কামালের স্মৃতিকে বাঁচিয়ে রাখতে অবশ্যই কমপ্লেক্সের নির্মাণ কাজ শুরু করা দরকার।

ক্রীড়া ব্যক্তিত্ব আবদুস সাদেকের স্মৃতিচারণ
কামালের মৃত্যুর পর আবাহনীর সে কি দুর্দশা তা ভাবলেই চোখে পানি চলে আসে। অনুশীলন তো দূরের কথা কোনো খেলোয়াড়ই ভয়ে ক্লাবে যেতে পারতেন না। নির্মম ঘটনার কিছুদিন পরই লিগে আমাদের ম্যাচ ছিল। গ্রেফতারের ভয়ে অনেকে মাঠে যেতে চাচ্ছিলেন না। আমি তখন ধানমন্ডিতেই থাকতাম। এই অবস্থায় কীভাবে আমরা খেলব তা নিয়ে প্রতিদিনই আমার বাসায় বৈঠক বসত। আমি দেখলাম আবাহনীকে বাঁচাতে হলে আমাকেই দায়িত্ব নিতে হবে

 

এই বিভাগের আরও খবর
প্রখ্যাত মার্কিন কোচ জন বিমকে গুলি করে হত্যা
প্রখ্যাত মার্কিন কোচ জন বিমকে গুলি করে হত্যা
ফাহাদ-নীড়দের জন্য গ্রান্ডমাস্টার টুর্নামেন্ট
ফাহাদ-নীড়দের জন্য গ্রান্ডমাস্টার টুর্নামেন্ট
ডেভিস কাপ টেনিসে ভালো ফলের প্রত্যাশা বাংলাদেশের
ডেভিস কাপ টেনিসে ভালো ফলের প্রত্যাশা বাংলাদেশের
মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা
মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা
ঢাকা মেভরিক্সকে হারিয়ে ফাইনালে বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স
ঢাকা মেভরিক্সকে হারিয়ে ফাইনালে বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স
কলকাতায় বুমরাহর পেসে কাঁপল দক্ষিণ আফ্রিকা
কলকাতায় বুমরাহর পেসে কাঁপল দক্ষিণ আফ্রিকা
পুসকাস মনোনয়নে আছেন যারা
পুসকাস মনোনয়নে আছেন যারা
বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা
বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা
মাগুরায় ১৬ ক্লাবের অংশগ্রহণে জমজমাট ক্রিকেট আসর
মাগুরায় ১৬ ক্লাবের অংশগ্রহণে জমজমাট ক্রিকেট আসর
অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি
অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি
শেষ মুহূর্তে বাংলাদেশে আসছে না আর্জেন্টিনা
শেষ মুহূর্তে বাংলাদেশে আসছে না আর্জেন্টিনা
কেকেআরের বোলিং কোচ হলেন সাউদি
কেকেআরের বোলিং কোচ হলেন সাউদি
সর্বশেষ খবর
প্রখ্যাত মার্কিন কোচ জন বিমকে গুলি করে হত্যা
প্রখ্যাত মার্কিন কোচ জন বিমকে গুলি করে হত্যা

৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ফাহাদ-নীড়দের জন্য গ্রান্ডমাস্টার টুর্নামেন্ট
ফাহাদ-নীড়দের জন্য গ্রান্ডমাস্টার টুর্নামেন্ট

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডেভিস কাপ টেনিসে ভালো ফলের প্রত্যাশা বাংলাদেশের
ডেভিস কাপ টেনিসে ভালো ফলের প্রত্যাশা বাংলাদেশের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে কয়েদির মৃত্যু
ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে কয়েদির মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পরীক্ষার্থীদের জন্য নীরব পরিবেশ নিশ্চিতে সব ফ্লাইট বন্ধ রাখল দক্ষিণ কোরিয়া
পরীক্ষার্থীদের জন্য নীরব পরিবেশ নিশ্চিতে সব ফ্লাইট বন্ধ রাখল দক্ষিণ কোরিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা
মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বলিউডের বর্ষীয়ান অভিনেত্রী কামিনী কৌশলের মৃত্যু
বলিউডের বর্ষীয়ান অভিনেত্রী কামিনী কৌশলের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

খিলগাঁওয়ে কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
খিলগাঁওয়ে কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাকসু নির্বাচন ১৭ ডিসেম্বর
শাকসু নির্বাচন ১৭ ডিসেম্বর

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুমিল্লায় ৬২ স্কুলের দুই সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর বৃত্তি পরীক্ষা
কুমিল্লায় ৬২ স্কুলের দুই সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর বৃত্তি পরীক্ষা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন
প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মৃত্যুর দুই বছর পর বীর মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতি
মৃত্যুর দুই বছর পর বীর মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতি

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সুপার সাইক্লোন সিডর দিবস, বাগেরহাটে এখনো আতঙ্ক কাটেনি
সুপার সাইক্লোন সিডর দিবস, বাগেরহাটে এখনো আতঙ্ক কাটেনি

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কালিগঞ্জে মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে যুবক নিহত
কালিগঞ্জে মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে যুবক নিহত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিরোজপুর সরকারি কলেজে ভাঙচুর: ভিডিওধারণকারী ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার
পিরোজপুর সরকারি কলেজে ভাঙচুর: ভিডিওধারণকারী ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৯ দিনে এনসিপির ১০১১ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৯ দিনে এনসিপির ১০১১ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের ৩১ দফা প্রচারে লিফলেট বিতরণ
মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের ৩১ দফা প্রচারে লিফলেট বিতরণ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলকাতায় বুমরাহর পেসে কাঁপল দক্ষিণ আফ্রিকা
কলকাতায় বুমরাহর পেসে কাঁপল দক্ষিণ আফ্রিকা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ষড়যন্ত্রের পথ ছেড়ে ভোটের রাজনীতিতে ফিরে আসুন: মোশারফ হোসেন
ষড়যন্ত্রের পথ ছেড়ে ভোটের রাজনীতিতে ফিরে আসুন: মোশারফ হোসেন

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

অসুস্থ ধর্মেন্দ্রর ব্যক্তিগত ভিডিও ফাঁস, হাসপাতালের কর্মী গ্রেপ্তার
অসুস্থ ধর্মেন্দ্রর ব্যক্তিগত ভিডিও ফাঁস, হাসপাতালের কর্মী গ্রেপ্তার

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘লিটল স্টারের’ বিচারকের আসনে কারা?
‘লিটল স্টারের’ বিচারকের আসনে কারা?

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পুসকাস মনোনয়নে আছেন যারা
পুসকাস মনোনয়নে আছেন যারা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়
পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়

৮ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নাশকতার চেষ্টা, গ্রেফতার আওয়ামী লীগের ৫ নেতাকর্মী
নাশকতার চেষ্টা, গ্রেফতার আওয়ামী লীগের ৫ নেতাকর্মী

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাশিয়ায় যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে ২ পাইলট নিহত
রাশিয়ায় যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে ২ পাইলট নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘দাঁড়িপাল্লার বিজয় নিশ্চিত করতে ময়দানে আপোষহীন থাকতে হবে’
‘দাঁড়িপাল্লার বিজয় নিশ্চিত করতে ময়দানে আপোষহীন থাকতে হবে’

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক
বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা
স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর
আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর

১২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন
গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার
গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট
সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি
৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি

১৩ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ
সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত
কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত

১৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি
গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু
এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী
একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এক লাখ গাড়ি ফেরত নেবে টয়োটা
এক লাখ গাড়ি ফেরত নেবে টয়োটা

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ নভেম্বর)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি
অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন
ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন ; নিন্দার ঝড়
ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন ; নিন্দার ঝড়

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত
৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জেমস ও পাকিস্তানের আলী আজমতের কনসার্ট স্থগিত
জেমস ও পাকিস্তানের আলী আজমতের কনসার্ট স্থগিত

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

১৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ছাত্রদের যৌন হয়রানির মামলায় ঢাবি অধ্যাপক কারাগারে
ছাত্রদের যৌন হয়রানির মামলায় ঢাবি অধ্যাপক কারাগারে

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শনিবার হালুয়াঘাটে গারো সম্প্রদায়ের নবান্ন উৎসব ‘ওয়ানগালা’
শনিবার হালুয়াঘাটে গারো সম্প্রদায়ের নবান্ন উৎসব ‘ওয়ানগালা’

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা
বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত
জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আয়ারল্যান্ডকে ইনিংস ও ৪৭ রানে হারাল বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে ইনিংস ও ৪৭ রানে হারাল বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্রদের যৌন হয়রানির অভিযোগে ঢাবি অধ্যাপক আটক
ছাত্রদের যৌন হয়রানির অভিযোগে ঢাবি অধ্যাপক আটক

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

এখন শুধুই নির্বাচন
এখন শুধুই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক
স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...
আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...

শোবিজ

রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ
রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা
দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা

শোবিজ

স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট
স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট

মাঠে ময়দানে

বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার
বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার

দেশগ্রাম

১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক
১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক

মাঠে ময়দানে

এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত
এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত

মাঠে ময়দানে

হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন
হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স
এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স

মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে
বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে

মাঠে ময়দানে

সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার
সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা
ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার
চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার

পেছনের পৃষ্ঠা

শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ
শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ

শনিবারের সকাল

ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে
আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে
সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার
বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে প্রশংসিত বাংলাদেশি পুলিশ অফিসার
যুক্তরাষ্ট্রে প্রশংসিত বাংলাদেশি পুলিশ অফিসার

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা
ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা

পেছনের পৃষ্ঠা

সেই কাদের
সেই কাদের

শোবিজ

আমন খেতে ইঁদুরের হানা
আমন খেতে ইঁদুরের হানা

দেশগ্রাম

মেহেরপুর সীমান্তে ১২ জনকে ফেরত দিল বিএসএফ
মেহেরপুর সীমান্তে ১২ জনকে ফেরত দিল বিএসএফ

পেছনের পৃষ্ঠা