১৯৯২ সালে বিশ্বকাপ জয়ী পাকিস্তান দলের অধিনায়ক ইমরান খান বলেছিলেন, পাকিস্তানকে শিরোপা জিততে সহায়তা করেছে দুই পেসার ওয়াসিম আকরাম ও আকিব জাভেদ। মান কিংবা প্রতিভায় আকরামের সমতুল্য নন জুনায়েদ খান। তারপরও এই বাঁ হাতি পেসারকে ঘিরে স্বপ্ন দেখছিলেন পাকিস্তানিরা। ইনজুরির জন্য বিশ্বকাপ এখন অনিশ্চিত হয়ে পড়েছে এই বাঁ হাতি পেসারের। তার বিশ্বকাপ শেষ এখনই বলা যাচ্ছে না। অপেক্ষায় রয়েছেন টিম ম্যানেজমেন্ট। অবশ্য পরশু রাতে বিশ্বকাপের প্রস্তুতি নিতে দেশ ছেড়েছেন মিসবাহ উল হকরা। জুনায়েদের পরিবর্তে দলের সঙ্গে গেছেন বিল্লাল ভাট্টি। বিশ্বকাপে পাকিস্তান খেলবে 'বি' গ্রুপে। উদ্বোধনী ম্যাচ চির প্রতিদ্বন্দ্বী ভারতের বিপক্ষে ১৫ ফেব্রুয়ারি। ক্রিকেট মহাযজ্ঞের মূল মিশনে নামার আগে নিউজিল্যান্ডে দুটি ওয়ানডে খেলবে সাবেক বিশ্বচ্যাম্পিয়নরা। ৩১ জানুয়ারি ওয়েলিংটন এবং ৩ ফেব্রুয়ারি নেপিয়ারে দুটি ওয়ানডে। বিশ্বকাপের আগে আরও দুটি প্রস্তুতিমূলক ওয়ানডে খেলবেন মিসবাহরা। ৯ ফেব্রুয়ারি সিডনিতে বাংলাদেশ এবং ১১ ফেব্রুয়ারি ইংল্যান্ডের বিপক্ষে। ক্রিকেট মহাযজ্ঞে প্রথম ম্যাচ ১৫ ফেব্রুয়ারি ভারত, ২১ ফেব্রুয়ারি ওয়েস্ট ইন্ডিজ, ১ মার্চ জিম্বাবুয়ে, ৪ মার্চ সংযুক্ত আরব আমিরাত, ৭ মার্চ দক্ষিণ আফ্রিকা ও ১৫ মার্চ আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে ম্যাচ পাকিস্তানের। জুনায়েদকে বাদ না দেওয়ার কথা বলেন পাকিস্তান ক্রিকেট দলের প্রধান নির্বাচক মঈন খান, 'যদি জুনায়েদ ফিটনেস ফিরে পান, তাহলে অবশ্যই সে বিশ্বকাপ স্কোয়াডে যোগ দিবেন।