পাকিস্তানের ৩৭ বছর বয়সী স্পিনার সাঈদ আজমল বলেছেন, 'আট মাসের যন্ত্রণা এখন অতীত।' সন্দেহজনক বোলিং অ্যাকশনের জন্য নিষিদ্ধ হয়েছিলেন তিনি। আট মাস খেলতে পারেননি ক্রিকেট। এক ক্রিকেটারকে 'ক্রিকেট' থেকে দূরে রাখা যে তার জন্য কত বড় শাস্তি তা আজমলের চেয়ে ভালো কারও জানার কথা নয়। কেননা পাকিস্তান তারকা যখন নিষিদ্ধ হয়েছিলেন, তখন তিনি ছিলেন আইসিসির ওয়ানডে র্যাঙ্কিংয়ে এক নম্বর বোলার। শুধু তাই নয়, নিষিদ্ধ হওয়ার জন্য তিনি খেলতে পারেননি বিশ্বকাপও। তবে অবশেষে মুক্তি পেয়ে শান্তির নিঃশ্বাস নিচ্ছেন এই স্পিনার। বাংলাদেশের বিরুদ্ধে সিরিজেই পাকিস্তানের জার্সিতে দেখা যেতে পারে তাকে। সাঈদ আজমল বলেন, 'গত আটটা মাস যে কি যন্ত্রণায় কেটেছে তা আমিই জানি। আমি খুবই কঠিন সময় পার করেছি। বিশ্বকাপ খেলা দেখেছি টেলিভিশনে। বিশ্বকাপে আমি তবু আমার সতীর্থদের টেলিভিশনে দেখেছি।