বাফুফের ঘোষণা অনুযায়ী পেশাদার লিগে অংশগ্রহণকারী দলগুলোকে ২৫ লাখ টাকা করে অনুদান দেওয়ার কথা। কয়েক কিস্তিতে এ অর্থ দেওয়া হয়। প্রথম কিস্তিতে প্রতিটি ক্লাব ৫ লাখ টাকা করে ঠিকই পেয়েছে। কিন্তু দ্বিতীয় কিস্তির চেক নিয়ে টাকা তুলতে গেলে কোনো কোনো ক্লাব দেখে অ্যাকাউন্টে টাকা আসেনি। অর্থাৎ চেক বাউন্স হয়েছে। বাফুফে সাধারণ সম্পাদক আবু নাইম সোহাগ গতকাল ব্যাপারটি স্বীকারও করেন। বলেন, শুধুমাত্র একটি ক্লাবের চেক বাউন্স হয়েছিল। এ অভিযোগ আসার পরই তাদের অ্যাকাউন্টে টাকা পাঠিয়ে দিই। তিনি বলেন, অন্য কোনো ক্লাব থেকে এ ধরনের অভিযোগ আসেনি। এখন প্রতিটি ক্লাবই ১০ লাখ টাকা পেয়েছে বলে সোহাগ জানান।
প্রশ্ন উঠেছে একটি ক্লাব হলেও তাদের চেক বাউন্স হয় কিভাবে। কেউ কেউ বলেন, বাফুফের প্রশাসন কতটা যে দুর্বল এ ঘটনায় প্রমাণ মিলেছে। শুধু তাই চেক বাউন্স হওয়ার ক্লাবগুলোও এখন আতঙ্কিত। তাদের দুশ্চিন্তা শেষ পর্যন্ত বাফুফে থেকে পুরো অনুদান মিলবে কিনা?