শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:৪৬, সোমবার, ০৭ ডিসেম্বর, ২০২০ আপডেট:

১০ নম্বর জার্সিতে বিশ্বফুটবল মাতিয়েছেন যারা

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
১০ নম্বর জার্সিতে বিশ্বফুটবল মাতিয়েছেন যারা

ফুটবল কিংবদন্তি দিয়াগো ম্যারাডোনার মৃত্যুর নতুন করে আলোচনায় এসেছে 'জার্সি নম্বর ১০'। ম্যারাডোনার ছেলে জুনিয়র দিয়াগো বলেছেন, লিওনেল মেসির এখনই আর্জেন্টিনা এবং বার্সেলোনায় তাঁর ১০ নম্বর জার্সি ছেড়ে দেওয়া উচিত। প্রয়াত ম্যারাডোনার প্রতি সম্মান দেখানোর এটাই সেরা উপায়, মত জুনিয়র দিয়াগোর। আর্জেন্টিনা এবং বার্সেলোনা, দুই দলেই ১০ নম্বর জার্সিতে খেলেছেন ম্যারাডোনা। বিশ্ব ফুটবলের সেরা ১০ নম্বরদের দেখে নেওয়া যাক।

পেলে: সর্বকালের অন্যতম সেরা। কাকতালীয়ভাবেই ১০ নম্বর জার্সি ওঠে তাঁর গায়ে। ১৯৫৮ বিশ্বকাপে ১৭ বছরের পেলে জাতীয় দলে সুযোগ পান। সে বার ব্রাজিল সকার ফেডারেশন ফুটবলারদের জার্সি নম্বর আয়োজকদের দিতে ভুলে যায়। তড়িঘড়ি সবাইকে একটা করে নম্বর দেওয়া হয়। পেলে ঘটনাচক্রে ১০ নম্বর জার্সি পেয়ে যান। সেই বিশ্বকাপে ৬টি গোল করে তারকা হয়ে যান পেলে। অন্য কোনও জার্সি আর গায়ে তোলেননি তিনি।

দিয়াগো ম্যারাডোনা: নাপোলির সঙ্গে ম্যারাডোনার ১০ নম্বর জার্সি এতটাই সমার্থক ছিল যে তিনি খেলা ছাড়ার পর ১০ নম্বর জার্সি চিরতরে তুলে রেখে দেয় ইতালির এই ক্লাব। সেই জার্সি আবার বের হয় ম্যারাডোনা প্রয়াত হওয়ার পরে। নাপোলির গোটা দল ১০ নম্বর জার্সি পরে মাঠে নামে। সেরা ১০ নম্বর কে, তা নিয়ে পেলের সঙ্গে লড়াই শুধু তাঁরই। এই জার্সিতেই আছে মিথ হয়ে যাওয়া ১৯৮৬ বিশ্বকাপের ‘হ্যান্ড অফ গড’ গোল এবং সেই ম্যাচেই কিছু ক্ষণ পরে সেই অবিস্মরণীয় গোল।

লিওনেল মেসি: ৫টি ব্যালন ডি’অরের মালিক। ৬ বার ইউরোপের সর্বোচ্চ গোলদাতা। আধুনিক দিয়েগো ম্যারাডোনা তিনিই। বার্সেলোনার হয়ে ১০ নম্বর জার্সিতে ৪৯৪ ম্যাচে ৪৪৮টি গোল করেছেন। ২০১২ সালে এক ক্যালেন্ডার বছরে রেকর্ড ৯১টি গোল করেন। এই ১০ নম্বর জার্সিধারীর জন্য বার্সেলোনা তাদের ইতিহাসে সাম্প্রতিক সময়ে অভূতপূর্ব সাফল্য পেয়েছে। বার্সাকে ১০টি স্প্যানিশ লিগ, ৪টি চ্যাম্পিয়ন্স লিগ, ৬টি কোপা দেল রে, ৮টি সুপার কোপা, ৩টি উয়েফা সুপার কাপ, ৩টি ক্লাব ওয়ার্ল্ড কাপ দিয়েছেন মেসি।

জোহান ক্রুয়েফ: লিওনেল মেসিরা বার্সেলোনায় এখন যে ঘরানার ফুটবল খেলেন, তার জনক জোহান ক্রুয়েফ। আর এই ‘টোটাল ফুটবল’-এর জন্ম সাতের দশকের হল্যান্ড দলের হাত ধরে। ক্রুয়েফ না থাকলে রেনাস মিশেলের ‘টোটাল ফুটবল’ দেখতেই পেত না ফুটবল বিশ্ব। ‘ফ্লাইং ডাচম্যান’-এর দেখানো পথেই পরবর্তীতে নেদারল্যান্ডস ফুটবলকে এগিয়ে নিয়ে গিয়েছেন রুড খুলিট, মার্কো ভ্যান বাস্তেন, ফ্রাঙ্ক রাইকার্ডরা।

মিশেল প্লাতিনি: ক্লাব ফুটবলে ৪৩২ ম্যাচে ২২৪ গোল। ফ্রান্সের হয়ে ৭২ ম্যাচে ৪১ গোল। এই দুটো পরিসংখ্যানই বলে দিচ্ছে কেন মিশেল প্লাতিনি বিশ্বের অন্যতম সেরা ১০ নম্বর। তিন বারের ব্যালন ডি’অর জয়ী প্লাতিনি অবশ্য ফ্রান্সকে এক বারও বিশ্বকাপ এনে দিতে পারেননি, যেটা জিদান পেরেছেন।

রোনালদিনহো: ২০০৪ এবং ২০০৫ সালে ফিফার বর্ষসেরার পুরস্কার পান। ২০০২ সালে ব্রাজিলের বিশ্বকাপ জয়ের অন্যতম কারিগর। বার্সেলোনার হয়ে তাঁর পারফরম্যান্স চোখ ধাঁধিয়ে দেওয়ার মতো। নিজে যে রকম বহু দর্শনীয় গোল করেছেন, তেমনই অনবদ্য কিছু গোল করিয়েছেন সতীর্থদের দিয়ে। বিশ্বের সর্বকালের অন্যতম সেরা প্লে-মেকার এই ব্রাজিলীয়।

ইউসেবিও: ফুটবলবিশ্বের ‘দ্য ব্ল্যাক প্যান্থার’। শুধু তাঁর জন্যই পর্তুগাল ফুটবল দলকে স্টাইলিশ লাগত। পর্তুগাল দলে এই স্টাইল বা ফ্যাশন ক্রিশ্চিয়ানো রোনাল্ডোও আনতে পারেননি। ১৯৬৬ বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে তাঁকে আটকাতে রীতিমতো গুণ্ডাগিরি করতে হয়েছিল ইংল্যান্ডকে। কাঁদতে কাঁদতে মাঠ ছেড়েছিলেন ইউসেবিও।

জিকো: মাঠে নামলে তাঁর পজিশন ঠিক কী, সেটাই গুলিয়ে যেত সবার। এ রকম অলরাউন্ডার ১০ নম্বরধারী ফুটবল ইতিহাসে আর আসেননি। এমনিতে অ্যাটাকিং মিডফিল্ডার হিসেবে পরিচিত। কিন্তু সেন্ট্রাল মিডফিল্ডার, দ্বিতীয় স্ট্রাইকার বা ইনসাইড ফরোয়ার্ড, এমনকি পুরোদস্তুর ফরোয়ার্ড হিসেবেও অনায়াসে রাজত্ব করেছেন। মূলত ডান পায়ের প্লেয়ার হলেও বাঁ পা-ও সমান সচল ছিল। ছিলেন সেটপিস বিশেষজ্ঞও।

আলেসান্দ্রো ডি স্টিফানো: পেলে, ইউসেবিওর মতে সবদিক থেকে সম্পূর্ণ ফুটবলারের নাম আলেসান্দ্রো ডি স্টিফানো। ৫২২ ম্যাচে ৩৭৬ গোল পেলে, ইউসেবিওকে সঠিক প্রমাণ করেছে। রিয়েল মাদ্রিদের অনেকেই বলেন, ডি স্টিফানোই তাদের ক্লাবের ইতিহাসের সর্বকালের সেরা ফুটবলার।

জিনেদিন জিদান: ফুটবলে তাঁর স্টাইল এবং সূক্ষ্মতা কতটা, সেটা ২০০২ সালের চ্যাম্পিয়ন্স লিগ ফাইনালে রিয়েল মাদ্রিদের হয়ে জয়সূচক গোলটা দেখলেই বোঝা যায়। ১৯৯৮ বিশ্বকাপে তাঁর জোড়া গোলেই ব্রাজিলকে হারিয়ে বিশ্বকাপ জিতে নেয় ফ্রান্স। তবে ৮ বছর পরে ২০০৬ বিশ্বকাপ ফাইনালে ইতালির মার্কো মাতেরাজ্জিকে মাথা দিয়ে গুঁতো মেরে লাল কার্ড দেখেন। সেটাই ছিল জাতীয় দলের হয়ে তাঁর শেষ বারের মতো ১০ নম্বর জার্সি গায়ে তোলা।

ফেরেঙ্ক পুসকাস: রিয়েল মাদ্রিদের সর্বকালের সেরা দলে ফেরেঙ্ক পুসকাস ছিলেন মূল স্তম্ভ। যে সময়ে ফুটবল খেলেছেন, তখন সে ভাবে ম্যাচ রেকর্ড করা হত না। তাই অনেকেই বলেন পুসকাসকে না দেখার আক্ষেপ মিটে যাবে মারাদোনা, প্লাতিনি, ক্রুয়েফদের খেলা দেখলে। হাঙ্গেরির সর্বকালের সেরা ফুটবলার তিনি।

রিভালদো: বলা হয়, ডান পা ছাড়া রিভাল্ডোর সব ছিল। অসাধারণ ড্রিবলার। গোলের মুখে বাঁক খাওয়া ফ্রি-কিক মানেই এই ব্রাজিলীয় তারকা। দূর থেকে গোল করার বিস্ময়কর ক্ষমতা ছিল। বাইসাইকেল কিকে বেশ কিছু অনবদ্য গোল আছে তাঁর।

ডেনিস ল: ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডে তিনি ‘দ্য ল ম্যান’। ম্যাট বুসবি একাধিক বার বলেছেন, ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডে তিনি যাদের প্রশিক্ষণ দিয়েছেন, তাঁদের মধ্যে ডেনিস ল সেরা। ভুলে গেলে চলবে না বুশবির ছাত্রদের মধ্যে রয়েছেন জর্জ বেস্ট, ববি চার্লটনরা।

রবার্তো বাজ্জিও: দুটো উইংয়ে যে রকম সচল ছিলেন, সেন্টার ফরোয়ার্ড হিসেবেও ততটাই সপ্রতিভ। তবে ইটালির এই ফুটবলারের সবথেকে প্রিয় জায়গা ছিল ফরোয়ার্ডের ঠিক পিছনে। ১৯৯৪ বিশ্বকাপ ফাইনালে ব্রাজিলের বিরুদ্ধে পেনাল্টি মিস করা ছাড়া মাঠে নেমে আর কোনও ভুল করেছেন বলে মনে হয় না।

লোথার ম্যাথাউস: যখন খেলা শুরু করেছিলেন, তখনও ববি মুর, জর্জ বেস্ট, জোহান ক্রুয়েফরা খেলছেন। আর যখন খেলা ছেড়েছেন, তখন লুই ফিগো, থিয়েরি অঁরি, জিনেদিন জিদানদের পাশে একই রকম উজ্জ্বল। অসাধারণ প্রতিভা না থাকলে একটা শতাব্দীর প্রায় এক চতুর্থাংশ দাপট দেখিয়ে খেলা যায় না। নিঃসন্দেহে জার্মানির সর্বকালের অন্যতম সেরা ফুটবলার।

মাইকেল লড্রুপ: শুধু ডেনমার্কের ফুটবলেই নয়, সে দেশে যে সব ভাল জিনিস হয়েছে, তার মধ্যে মাইকেল ও ব্রায়ান লড্রুপ এবং পিটার সিমিচেলকে ধরা হয়। হাতে গোনা যে কয়েক জন রিয়েল মাদ্রিদ এবং বার্সেলোনা দুই দলের হয়েই খেলেছেন, মাইকেল লড্রুপ তাঁদের মধ্যে অন্যতম।

জর্জে হাজি: রিয়েল মাদ্রিদে দুই বছর যেভাবে চুটিয়ে রাজত্ব করেছিলেন, প্রশ্ন তোলা হয়, রোমানিয়ায় না জন্মে হাজি যদি ব্রাজিল, আর্জেন্টিনা বা ইটালিতে জন্মাতেন, তা হলে কী করতেন। এই পরিপ্রেক্ষিতে উত্তর আয়ারল্যান্ডের কিংবদন্তি জর্জ বেস্টের মতোই ভাগ্য তাঁর। তিনিও মাইকেল লড্রুপের মতো রিয়েল মাদ্রিদ এবং বার্সেলোনা দুই দলের হয়েই খেলেছেন।

ফ্রানসেসকো টোট্টি: ইতালিয়ান মিডিয়া কখনও তাঁকে বলেছে ‘দ্য গোল্ডেন বয়’, কখনও ‘দ্য এইটথ কিং অফ রোম’, ‘দ্য বিগ বেবি’, ‘দ্য ক্যাপ্টেন’, বা কখনও ‘দ্য গ্ল্যাডিয়েটর’। কেউ কেউ আবার পাওলো রোসির কথা মাথায় রেখেও বলেন, টোট্টিই ইতালির সর্বকালের সেরা ফুটবলার। নিজে গোল করার পাশাপাশি যে ভাবে একের পর এক গোল করিয়েছেন সতীর্থদের দিয়ে, তাতে অনেকেই বলেন, তাঁর মতো নিঃস্বার্থ সেন্টার ফরোয়ার্ড খুব কমই এসেছেন। বিশেষ করে, সংশ্লিষ্ট ফুটবলারের দিকে না তাকিয়ে গোলের সামনে তাঁর ব্যাক হিল পাস ফুটবল দুনিয়া চিরকাল মনে রাখবে।

ডেনিস বার্গক্যাম্প: বলা হয় ফুটবলের ভ্যান গঘ হলেন নেদারল্যান্ডস এবং আর্সেনালের কিংবদন্তি ফুটবলার ডেনিস বার্গক্যাম্প। টেকনিকের দিক থেকে তাঁর আগে বা পরে আর কোনও ফুটবলার এই জায়গায় পৌঁছতে পারেননি। ১৯৯৮ বিশ্বকাপে আর্জেন্টিনার বিরুদ্ধে তাঁর পারফরম্যান্স ভোলার নয়। আর্সেনালে বার্গক্যাম্প না থাকলে থিয়েরি অঁরি, ইয়ান রাইট হত না।

সূত্র: আনন্দবাজার পত্রিকা


বিডি প্রতিদিন/ ওয়াসিফ

এই বিভাগের আরও খবর
'বিশ্রামে থাকো দিয়োগো এবং আন্দ্রে, তোমাদের মিস করবো'
'বিশ্রামে থাকো দিয়োগো এবং আন্দ্রে, তোমাদের মিস করবো'
সড়ক দুর্ঘটনায় পর্তুগিজ ফুটবলার দিয়োগো জোতার মৃত্যু
সড়ক দুর্ঘটনায় পর্তুগিজ ফুটবলার দিয়োগো জোতার মৃত্যু
অনূর্ধ্ব-১৮ এশিয়া কাপ হকি: হংকংকে হারিয়ে দারুন শুরু বাংলাদেশের
অনূর্ধ্ব-১৮ এশিয়া কাপ হকি: হংকংকে হারিয়ে দারুন শুরু বাংলাদেশের
নেইমারের সই করা বল চুরি, যুবকের ১৭ বছরের কারাদণ্ড
নেইমারের সই করা বল চুরি, যুবকের ১৭ বছরের কারাদণ্ড
চলে গেলেন জিম্বাবুয়ের সাবেক ক্রিকেটার মেমান
চলে গেলেন জিম্বাবুয়ের সাবেক ক্রিকেটার মেমান
নেইমারের সই করা বল চুরি করে ১৭ বছরের জেল!
নেইমারের সই করা বল চুরি করে ১৭ বছরের জেল!
এটাই কি মেসিদের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি?
এটাই কি মেসিদের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি?
ট্রাম্পের নির্বাহী আদেশে কেড়ে নেওয়া হচ্ছে ট্রান্সজেন্ডার সাঁতারুর পদক
ট্রাম্পের নির্বাহী আদেশে কেড়ে নেওয়া হচ্ছে ট্রান্সজেন্ডার সাঁতারুর পদক
৫ বছরের চুক্তিতে নতুন ঠিকানায় বায়েনা
৫ বছরের চুক্তিতে নতুন ঠিকানায় বায়েনা
ছিটকে গেলেন মহারাজ, প্রোটিয়াদের নেতৃত্বে মুল্ডার
ছিটকে গেলেন মহারাজ, প্রোটিয়াদের নেতৃত্বে মুল্ডার
‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’
‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে হেরে যা বললেন মিরাজ
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে হেরে যা বললেন মিরাজ
সর্বশেষ খবর
আগামী কয়েকদিন বাড়তে পারে বৃষ্টির প্রবণতা
আগামী কয়েকদিন বাড়তে পারে বৃষ্টির প্রবণতা

২ মিনিট আগে | জাতীয়

ইরানের তেল বাণিজ্য ও হিজবুল্লাহকে নতুন নিষেধাজ্ঞা দিলো যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের তেল বাণিজ্য ও হিজবুল্লাহকে নতুন নিষেধাজ্ঞা দিলো যুক্তরাষ্ট্র

৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে সংঘাত কেবল কূটনৈতিকভাবে সমাধান করা উচিত: ট্রাম্পকে পুতিন
ইরানের সঙ্গে সংঘাত কেবল কূটনৈতিকভাবে সমাধান করা উচিত: ট্রাম্পকে পুতিন

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসির ফল প্রকাশের জন্য প্রস্তুত
এসএসসির ফল প্রকাশের জন্য প্রস্তুত

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

৬ জেলায় ঝড়ের আভাস
৬ জেলায় ঝড়ের আভাস

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

মাদক ব্যবসায়ীদের হামলায় পুলিশ কনস্টেবলসহ জখম ৩
মাদক ব্যবসায়ীদের হামলায় পুলিশ কনস্টেবলসহ জখম ৩

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, নিহত ২
চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, নিহত ২

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি
আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দৈনিক কোটি টাকার চাঁদাবাজি
দৈনিক কোটি টাকার চাঁদাবাজি

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আর্থিক প্রতিষ্ঠানের খেলাপি বেড়েছে ২১০০ কোটি টাকা
আর্থিক প্রতিষ্ঠানের খেলাপি বেড়েছে ২১০০ কোটি টাকা

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এবার নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
এবার নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাবার হাত ছেড়ে রাস্তা পার হতে গিয়ে গাড়িচাপায় সন্তানের মৃত্যু
বাবার হাত ছেড়ে রাস্তা পার হতে গিয়ে গাড়িচাপায় সন্তানের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিয়ের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করায় এসিড নিক্ষেপ, দুই নারী ও শিশু দগ্ধ
বিয়ের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করায় এসিড নিক্ষেপ, দুই নারী ও শিশু দগ্ধ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনএসডিএ'র নির্বাহী চেয়ারম্যান হলেন রেহানা পারভীন
এনএসডিএ'র নির্বাহী চেয়ারম্যান হলেন রেহানা পারভীন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারী পাচারে টোপ ‘ভালো চাকরি’
নারী পাচারে টোপ ‘ভালো চাকরি’

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুগদায় ছিনতাইকারী সন্দেহে গণপিটুনি, হাসপাতালে তরুণের মৃত্যু
মুগদায় ছিনতাইকারী সন্দেহে গণপিটুনি, হাসপাতালে তরুণের মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাতুয়াইলে ১০ তলার ছাদ থেকে পড়ে শিশুর মৃত্যু
মাতুয়াইলে ১০ তলার ছাদ থেকে পড়ে শিশুর মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৪ জুলাই পৃথিবীর কাছ দিয়ে যাবে বিশাল আকৃতির গ্রহাণু
৪ জুলাই পৃথিবীর কাছ দিয়ে যাবে বিশাল আকৃতির গ্রহাণু

৮ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

জুলাইয়ের বিপ্লবী ছাত্র-জনতা মব নয় : মাহফুজ আলম
জুলাইয়ের বিপ্লবী ছাত্র-জনতা মব নয় : মাহফুজ আলম

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঝালকাঠিতে জামায়াতের খাবার বিতরণ
ঝালকাঠিতে জামায়াতের খাবার বিতরণ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান
ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরকীয়ায় বাধা, ভাসুরকে হত্যা লাশ মাটি চাপা
পরকীয়ায় বাধা, ভাসুরকে হত্যা লাশ মাটি চাপা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছিনতাইয়ের সালিশ নিয়ে বিরোধের জেরে তিনজনকে গণপিটুনিতে হত্যা
ছিনতাইয়ের সালিশ নিয়ে বিরোধের জেরে তিনজনকে গণপিটুনিতে হত্যা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জের দুই মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে নিহত ২
সিরাজগঞ্জের দুই মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে নিহত ২

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি
জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ‍্যাসিস্টদের পুশইন করুন, বিচার করতে প্রস্তুত আমরা : নাহিদ
ফ‍্যাসিস্টদের পুশইন করুন, বিচার করতে প্রস্তুত আমরা : নাহিদ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুষ্টিয়ায় চালের মোকামে অভিযান, তিন চালকল মিলকে জরিমানা
কুষ্টিয়ায় চালের মোকামে অভিযান, তিন চালকল মিলকে জরিমানা

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রূপগঞ্জে ধর্ষণের পর স্কুল শিক্ষার্থীকে হত্যা : খুনিদের বিচার দাবিতে মানববন্ধন
রূপগঞ্জে ধর্ষণের পর স্কুল শিক্ষার্থীকে হত্যা : খুনিদের বিচার দাবিতে মানববন্ধন

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক পুলিশ সুপার আসাদ ২ দিনের রিমান্ডে
সাবেক পুলিশ সুপার আসাদ ২ দিনের রিমান্ডে

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য নতুন নির্দেশনা মাউশির
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য নতুন নির্দেশনা মাউশির

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীর কিডনিতে জীবন ফিরে পেয়ে পরকীয়ায় জড়ালেন স্বামী!
স্ত্রীর কিডনিতে জীবন ফিরে পেয়ে পরকীয়ায় জড়ালেন স্বামী!

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’
‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পিআর চালু হলে দেশে আর কোনো স্থানীয় নেতার জন্ম হবে না: রিজভী
পিআর চালু হলে দেশে আর কোনো স্থানীয় নেতার জন্ম হবে না: রিজভী

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ
আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনে অনুত্তীর্ণ প্রার্থীদের জন্য সুখবর
১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনে অনুত্তীর্ণ প্রার্থীদের জন্য সুখবর

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি
নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার
সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপ-প্রধান নিহত
রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপ-প্রধান নিহত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রকে পরাজিত করেছে ইরান’
‘ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রকে পরাজিত করেছে ইরান’

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবলীগ নেতাকে ধরতে বাড়ি ঘেরাও, ফোনে বললেন-‘লাভ হবে না’
যুবলীগ নেতাকে ধরতে বাড়ি ঘেরাও, ফোনে বললেন-‘লাভ হবে না’

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রথমবারের মতো মার্কিন থাড প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা চালু করল সৌদি
প্রথমবারের মতো মার্কিন থাড প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা চালু করল সৌদি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার ‘বাঙ্কার বাস্টার’ বানাচ্ছে ভারত!
এবার ‘বাঙ্কার বাস্টার’ বানাচ্ছে ভারত!

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডের ‘বরখাস্ত’ প্রধানমন্ত্রী পেতংতার্ন এখন সংস্কৃতিমন্ত্রী!
থাইল্যান্ডের ‘বরখাস্ত’ প্রধানমন্ত্রী পেতংতার্ন এখন সংস্কৃতিমন্ত্রী!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি
জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার
অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার

২২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রিটিশ রাজমুকুটের আসল মূল্য কতো?
ব্রিটিশ রাজমুকুটের আসল মূল্য কতো?

১৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

পেন্টাগনের মূল্যায়ন: কতোটা ক্ষতি হলো ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির?
পেন্টাগনের মূল্যায়ন: কতোটা ক্ষতি হলো ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান
ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এটাই কি মেসিদের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি?
এটাই কি মেসিদের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি?

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরান আরও বিধ্বংসী হয়ে উঠতে পারে, আশঙ্কা মার্কিন বিশেষজ্ঞদের
ইরান আরও বিধ্বংসী হয়ে উঠতে পারে, আশঙ্কা মার্কিন বিশেষজ্ঞদের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইনের মাধ্যমে রাষ্ট্রপতির ক্ষমা প্রদর্শনের প্রস্তাবে একমত বিএনপি: সালাহউদ্দিন আহমেদ
আইনের মাধ্যমে রাষ্ট্রপতির ক্ষমা প্রদর্শনের প্রস্তাবে একমত বিএনপি: সালাহউদ্দিন আহমেদ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরান-সিরিয়া ইস্যুতে রাশিয়ার সঙ্গে গোপন আলোচনা ইসরায়েলের
ইরান-সিরিয়া ইস্যুতে রাশিয়ার সঙ্গে গোপন আলোচনা ইসরায়েলের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুপ্তচরবৃত্তির সন্দেহ, বিপুলসংখ্যক আফগানকে ফেরত পাঠাচ্ছে ইরান
গুপ্তচরবৃত্তির সন্দেহ, বিপুলসংখ্যক আফগানকে ফেরত পাঠাচ্ছে ইরান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাতে হিজবুল্লাহর ৪ হাজার যোদ্ধা নিহত
ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাতে হিজবুল্লাহর ৪ হাজার যোদ্ধা নিহত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণু অস্ত্র বিস্তার রোধ চুক্তিতে প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত ইরানের
পারমাণু অস্ত্র বিস্তার রোধ চুক্তিতে প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত ইরানের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে কাসাম-কুদসের রকেট হামলা
ইসরায়েলে কাসাম-কুদসের রকেট হামলা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাষ্ট্র গঠনের এমন সুযোগ হেলায় হারানো যাবে না: আলী রীয়াজ
রাষ্ট্র গঠনের এমন সুযোগ হেলায় হারানো যাবে না: আলী রীয়াজ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
গুমে জড়িত প্রমাণ হলে কঠোর ব্যবস্থা সেনাসদস্যদের বিরুদ্ধে
গুমে জড়িত প্রমাণ হলে কঠোর ব্যবস্থা সেনাসদস্যদের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারি ঘিরেই বিএনপির প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি ঘিরেই বিএনপির প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি
জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত
জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত

প্রথম পৃষ্ঠা

চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা
চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা

শোবিজ

এবার বিশ্বকাপের হাতছানি
এবার বিশ্বকাপের হাতছানি

মাঠে ময়দানে

প্রাণ ফিরেছে সুন্দরবনে
প্রাণ ফিরেছে সুন্দরবনে

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আন্দোলনে স্বাস্থ্য সহকারীরা ঝুঁকিতে শিশু স্বাস্থ্যসেবা
আন্দোলনে স্বাস্থ্য সহকারীরা ঝুঁকিতে শিশু স্বাস্থ্যসেবা

নগর জীবন

বিএমইটির ৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা
বিএমইটির ৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা

নগর জীবন

থানায় হামলা ভাঙচুর
থানায় হামলা ভাঙচুর

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে
পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত

সম্পাদকীয়

দেশে ডেলিভারি বিদেশে লেনদেন
দেশে ডেলিভারি বিদেশে লেনদেন

পেছনের পৃষ্ঠা

কবরের মতো বন্দিশালা
কবরের মতো বন্দিশালা

প্রথম পৃষ্ঠা

সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি
সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা
ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা

দেশগ্রাম

বগুড়ায় ঢাবির সাবেক শিক্ষার্থীর মৃত্যু নিয়ে রহস্য
বগুড়ায় ঢাবির সাবেক শিক্ষার্থীর মৃত্যু নিয়ে রহস্য

নগর জীবন

সরকারি চাকরি অধ্যাদেশের চূড়ান্ত অনুমোদন
সরকারি চাকরি অধ্যাদেশের চূড়ান্ত অনুমোদন

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যয়বহুল তৌসিফ
ব্যয়বহুল তৌসিফ

শোবিজ

‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান
‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান

শোবিজ

বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু
বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু

দেশগ্রাম

স্কুলের বন্ধু
স্কুলের বন্ধু

সাহিত্য

মাদকসেবন করে মাকে নির্যাতনে দণ্ড
মাদকসেবন করে মাকে নির্যাতনে দণ্ড

দেশগ্রাম

জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে
জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে

দেশগ্রাম

কবিধাম-কবির শহর টাঙ্গাইল
কবিধাম-কবির শহর টাঙ্গাইল

সাহিত্য

মায়াবী নিঃসঙ্গ ওম
মায়াবী নিঃসঙ্গ ওম

সাহিত্য

গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার
গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

নিষিদ্ধ জালে মাছ নিধন
নিষিদ্ধ জালে মাছ নিধন

দেশগ্রাম

নূরুল হুদার জবানবন্দি
নূরুল হুদার জবানবন্দি

সম্পাদকীয়