শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ৩০ জানুয়ারি, ২০১৬

একজন আমজাদ খান চৌধুরী

প্রাণ ছড়ালেন সারা বিশ্বে

সেনা কর্মকর্তা হিসেবে তার কাছে জীবন মানেই ছিল নিয়মানুবর্তিতা, সততা ও কর্মব্যস্ততা। পরিবারের কাছে তিনি ছিলেন ‘ভীষণ রাগী, কিন্তু সাদামাটা’। আর ব্যবসায়ী হিসেবে সহকর্মীদের কাছে স্বপ্নদ্রষ্টা, দূরদর্শী এক মানুষ। সারা বিশ্বে প্রাণ ছড়িয়েছেন তিনি। হাসি ফুটিয়েছেন লাখ লাখ মানুষের মুখে। বাংলাদেশের কৃষিজাত পণ্য পৌঁছে দিয়েছেন পৃথিবীর নানা প্রান্তে। তিনি প্রাণ-আরএফএল গ্রুপের প্রতিষ্ঠাতা প্রয়াত মেজর জেনারেল (অব.) আমজাদ খান চৌধুরী। গেল বছর ৮ জুলাই এ মানুষটি চিরনিদ্রায় শায়িত হলেও ঠিক যেন আগের মতোই মিশে আছেন নিজ পরিবার-পরিজন ও সহকর্মীদের কাছে। তার দেখানো পথেই এগিয়ে যাচ্ছে প্রাণ-আরএফএল গ্রুপ। বিশাল প্রাণভাণ্ডার ঘুরে সেই বর্ণাঢ্য ব্যবসায়ীকে নিয়ে লিখেছেন— লাকমিনা জেসমিন সোমা
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
প্রাণ ছড়ালেন সারা বিশ্বে

এক নজরে জন্ম শিক্ষা ও কর্মজীবন

আমজাদ খান চৌধুরী জন্মগ্রহণ করেছিলেন উত্তরবঙ্গের নাটোর জেলায় সম্ভ্রান্ত চৌধুরী পরিবারে। জন্ম ১৯৩৯ সালের ১০ নভেম্বর। বাবা ছিলেন আলী কাশেম খান চৌধুরী এবং মা আমাতুর রহমান। আমজাদ খান চৌধুরী তার শিক্ষাজীবন শুরু করেছিলেন ঢাকার নবকুমার ইনস্টিটিউটে। গ্রাজুয়েশন করেছেন পাকিস্তান মিলিটারি একাডেমি এবং অস্ট্রেলিয়ান স্টাফ কলেজ থেকে। কর্মজীবনের শুরুতে ১৯৬৫ সালে তিনি পাকিস্তান সেনাবাহিনীতে যোগ দেন। সেখানে গুরুত্বপূর্ণ পদে দায়িত্ব পালন করেন। তারপর দেশ স্বাধীনের আরও ১০ বছর পর ১৯৮১ সালে মেজর জেনারেল হিসেবে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী থেকে অবসর নেন তিনি। আমজাদ খান চৌধুরীর স্ত্রী সাবিহা আমজাদ। তাদের চার সন্তান। তারা হলেন— আজার খান চৌধুরী, আহসান খান চৌধুরী, ডা. সেরা হক এবং উজমা চৌধুরী। এর মধ্যে আহসান খান চৌধুরী প্রাণ-আরএফএল গ্রুপের উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক এবং উজমা চৌধুরী গ্রুপের পরিচালক (করপোরেট অ্যান্ড ফিন্যান্স) হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।

সেনা কর্মকর্তা থেকে ব্যবসায়ী

২৫ বছর সেনাবাহিনীতে চাকরি করেছেন আমজাদ খান চৌধুরী। এরপর যথারীতি অবসর। কিন্তু অবসরে গিয়েও অবসরে থাকতে পারেননি তিনি। কাজপাগল এ মানুষটি একেবারেই বসে থাকার পাত্র ছিলেন না। তাই শেষ জীবনে এসেও কিছু একটা করতে চাইলেন। শুধু নিজের জন্য নয়, এ দেশের জন্য। দেশের মানুষের জন্য। আর সেটি করার জন্য নিজের কাছে সম্বল বলতে ছিল কেবল পেনশনের টাকা ও অর্জিত অভিজ্ঞতা। তিনি মনে করতেন, বসে বসে খেলে রাজার ধনও ফুরিয়ে যায়। আর সে কারণেই পেনশনের টাকাটা কাজে লাগাতে চাইলেন। সিদ্ধান্ত নিলেন এবার ব্যবসায় নামবেন। কিন্তু তাতে দেশের মানুষের কী আসে যায়? তাদের কল্যাণে কী করা যায়? আরও ভাবলেন এ অবসরপ্রাপ্ত সেনা কর্মকর্তা। এবার একটি পথ বের করলেন। মনে মনে ঠিক করলেন, যেহেতু আমাদের দেশের প্রায় ৮০ ভাগ মানুষ কৃষিকাজে সম্পৃক্ত, সুতরাং এ কৃষি নিয়েই কিছু একটা করবেন। দূরদর্শী এ ব্যবসায়ী বুঝতে পেরেছিলেন, বাংলাদেশের কৃষি খাতের পরতে পরতে ছড়িয়ে আছে সম্ভাবনার বীজ। সঠিক ও ফলপ্রসূ পরিচর্যা পেলেই সেখানে জেগে উঠবে প্রাণ। তৈরি হবে কর্মসংস্থান। ঘটবে কৃষিবিপ্লব। সারাবিশ্বে ছড়িয়ে যাবে বাংলাদেশের কৃষিজাত পণ্য।

শুরু করে দিলেন কাজ। স্বপ্নের প্ল্যাটফর্মে দাঁড়িয়ে প্রথমেই যাকে পাশে পেলেন, তিনি তার স্ত্রী-সাবিহা আমজাদ। স্বামীর হাতে নিজের পৈতৃক সম্পত্তির কাগজ তুলে দিলেন সাবিহা। সেটি নিয়ে ব্যাংকে ছুটলেন আমজাদ চৌধুরী। সম্পত্তি গচ্ছিত রেখে কিছু টাকা পেলেন। তার সঙ্গে পেনশনের টাকাটা যুক্ত করলেন। ব্যস, শুরু হলো স্বপ্নের যাত্রা। বিভিন্ন ধরনের কৃষি উপকরণ নির্মাণের উদ্দেশ্যে ১৯৮১ সালে রংপুর ফাউন্ড্রি লিমিটেডের (আরএফএল) মাধ্যমে শুরু করলেন মূল ব্যবসা কার্যক্রম। প্রথমে অকশনের কিছু মেশিনপত্র কিনলেন, যা দিয়ে হালকা কৃষি উপকরণ তৈরি করা যেত। এরপর প্রাকৃতিক কৃষিনির্ভর উত্তরাঞ্চলের মানুষকে সেচ সুবিধা দেওয়ার কথা ভাবলেন। তাদের জন্য সরবরাহ করতে চাইলেন বিশুদ্ধ পানি। প্রথমবারের মতো বাজারে আনলেন আরএফএল গ্রুপের সবচেয়ে সাড়া ফেলানো পণ্য— আরএফএল পাম্প বা সেচযন্ত্র। মানুষের মুখে মুখে ছড়িয়ে পড়ল বহুল প্রচারিত একটি বিজ্ঞাপন— ‘যতই চাপাচাপি কর কোনো লাভ নেই’। মানুষ হুমড়ি খেয়ে পড়ল আরএফএলের দিকে। একের পর এক বাজারে এলো তার কোম্পানির খাদ্য, প্লাস্টিক ও পিভিসি পণ্য। আর এভাবেই সেনা কর্মকর্তা থেকে এবার ব্যবসায়ী হিসেবে সাফল্যের পথে দুর্বার গতিতে এগিয়ে চললেন আমজাদ খান চৌধুরী।

দেশে-বিদেশে প্রাণ

প্রথমবারের মতো ব্যবসায় এসে সফল হতে লাগলেন আমজাদ খান চৌধুরী। কৃষকের মুখে হাসি দেখে তৃপ্তি পেলেন। ক্রমশই ব্যবসা সম্প্রসারণ করতে লাগলেন। তার কাছে এটি অনেকটা নেশার মতো মনে হলো। কৃষি উপকরণের পাশাপাশি এবার কৃষিপণ্য উত্পাদন করা যায় কিনা তা নিয়ে ভাবতে লাগলেন। প্রথমে তিনি কলা, পেঁপে আর রজনীগন্ধা চাষ শুরু করলেন। আধুনিক কৃষি পদ্ধতিতে এসব চাষ করে ভালো ফলন পেলেন। তাই বছর শেষে সেগুলো সংরক্ষণ করতে চাইলেন। কিন্তু কীভাবে? নিজস্ব হিমাগার বা তেমন কোনো সুবিধাই তখন ছিল না। নিজেকে দিয়ে কৃষকদের সমস্যাটিও বুঝলেন। অর্থাৎ, মৌসুম শেষে সংরক্ষণ করতে না পারায় অল্প দামেই ফসল বিক্রি করে দেন আমাদের দেশের কৃষক। এ কারণেই সারা বছর হাড়ভাঙা পরিশ্রম করেও তাদের ভাগ্যের উন্নয়ন ঘটে না। এ সমস্যার সমাধান বের করলেন আমজাদ খান। কেবল হিমাগারে রেখে সংরক্ষণ নয়, বরং উত্পাদিত কৃষিপণ্য প্রক্রিয়াজাতকরণের মাধ্যমে আরও বেশি লাভবান হওয়ার ফর্মুলা বের করলেন তিনি। বিদেশ থেকে হাতে-কলমে প্রশিক্ষণ নিয়ে এলেন। অভিজ্ঞ লোকদের এনে কাজে লাগালেন। ফ্যাক্টরি বানালেন। অতঃপর যাত্রা শুরু করল খাদ্যপণ্য প্রক্রিয়াজাতকারী প্রতিষ্ঠান ‘প্রাণ’। গুণগত মানের কারণেই দেশের বাজারে ছড়িয়ে পড়ল ‘প্রাণ’-এর খাদ্যপণ্য। চোখের পলকে বাড়তে থাকল আমজাদ খান চৌধুরীর ব্যবসার পরিধি। দেশের সীমানা পেরিয়ে বিশ্বজয়ের দিকে ছুটল ‘প্রাণ’। ১৯৯৬ সালে ফ্রান্সে প্রাণের পণ্য রপ্তানির মধ্য দিয়ে শুরু হলো কোম্পানির রপ্তানি কার্যক্রম। এরপর একে একে বিশ্বের অন্তত ১২৩টি দেশে প্রাণ ছড়িয়ে দিলেন আমজাদ খান চৌধুরী। বিশ্ববাজারে স্বীকৃতিও পেলেন। কেননা, বিশ্বের এমন অনেক দেশ রয়েছে যেখানে বাংলাদেশের কূটনৈতিক মিশন নেই, কিন্তু প্রাণের পণ্য আছে। ওইসব দেশে প্রাণ গ্রুপ বাংলাদেশের পতাকা বহন করছে। এ দেশের হয়ে প্রতিনিধিত্ব করছে। আফ্রিকা মহাদেশ ছাড়াও এশিয়া, সার্কভুক্ত দেশ, ইউরোপ, মধ্যপ্রাচ্য ও আমেরিকাসহ বিভিন্ন মহাদেশে প্রাণের পণ্য ছড়িয়ে দিতে পেরেছেন স্বপ্নদ্রষ্টা আমজাদ খান চৌধুরী।

২০০০ সালে তার কোম্পানি প্রথম আইএসও সনদ লাভ করে। এরপর ক্রমান্বয়ে আইএমএস (ইন্টিগ্রেটেড ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম), আইএসও ৯০০১:২০০৮, আইএসও ২২০০০:২০০৫-এর মতো গুরুত্বপূর্ণ আন্তর্জাতিক সনদ পেলেন তারা। রপ্তানি ক্ষেত্রে অসামান্য অবদান রাখায় ১৯৯৯-২০০০ অর্থবছর থেকে পর পর ১০ বছর জাতীয় রপ্তানি ট্রফি অর্জন করল ‘প্রাণ’। বর্তমানে দেশজুড়ে তার কোম্পানির ১৩টি অত্যাধুনিক ফ্যাক্টরি রয়েছে। কেবল প্রক্রিয়াজাত খাদ্যপণ্য নয়, প্রাণ-আরএফএল গ্রুপের প্লাস্টিক হাউসহোল্ড, কাস্ট আয়রন, পিভিসি ও ইলেকট্রনিক সামগ্রীসহ প্রায় সাড়ে চার হাজার রকমের পণ্য রয়েছে বাজারে। এ কোম্পানির সঙ্গে সরাসরি যুক্ত রয়েছেন প্রায় ৭৮ হাজার লোক। চুক্তিভিত্তিক কৃষক ও পরোক্ষভাবে বিভিন্ন কাজের সঙ্গে সম্পৃক্ত রয়েছেন লক্ষাধিক। এ ছাড়া প্রাণ-আরএফএল গ্রুপের ওপর অন্তত ১০ লাখ  মানুষ নির্ভরশীল। আর এভাবেই দেশের কর্মসংস্থানে বিপ্লব ঘটিয়েছেন দূরদর্শী ব্যবসায়ী আমজাদ খান।

মেয়ের চোখে বাবা

‘বাবা ছিলেন ভীষণ রাগী। কিন্তু বন্ধুর মতো। আর সহকর্মী হিসেবেও অসাধারণ। কীভাবে একটি টিম পরিচালনা করতে হয় সেনাবাহিনীতে থেকে সেটি খুব ভালোভাবে আয়ত্ত করেছিলেন বাবা’— অফিসে কাজের ফাঁকে বাংলাদেশ প্রতিদিনের কাছে বাবাকে নিয়ে এমনটিই বলছিলেন আমজাদ খান চৌধুরীর মেয়ে প্রাণ-আরএফএল গ্রুপের করপোরেট ফিন্যান্স ডিরেক্টর উজমা চৌধুরী। অনিচ্ছা সত্ত্বেও বাবার জোরাজুরিতে তার কোম্পানিতে কাজ শুরু করেছিলেন তিনি। আর সেই সুবাদেই বাবাকে কেবল বাবা হিসেবে নয়, পেয়েছেন বন্ধু হিসেবে, সহকর্মী হিসেবে, আবার কখনোবা দলনেতা হিসেবে। যদিও উজমা চৌধুরীর ভাষায়— ‘সবকিছুর ঊর্ধ্বে বাবাকে বন্ধু হিসেবেই বেশি পেয়েছি।’ আপনার বাবার পছন্দের কিছু..., প্রশ্ন শেষ না করতেই চোখ দিয়ে মুখের কথা কেড়ে নিলেন উজমা চৌধুরী। হঠাৎ কোথায় যেন হারিয়ে গেলেন। কিছু একটা লিখছিলেন, থেমে গেলেন। হাতের কাগজপত্র রেখে কয়েক সেকেন্ড উদাস তাকিয়ে থাকলেন। চশমার কাচের ভিতর ছলছলে চোখ। বললেন, ‘বাবা খুব খেতে পছন্দ করতেন। কিন্তু শেষের দিকে এমন হলো যে— তার পানিটুকুও মেপে খেতে হতো।’ হাউমাউ করে কেঁদে ফেললেন উজমা চৌধুরী। বললেন, ‘আজও প্রায়ই সন্ধ্যায় মনে হয় এই বুঝি বাবা কল করবে। এই বুঝি বাবা বলবে, আব্বুজী খেতে যাবি?’ সেনা কর্মকর্তা হিসেবে একজন রাশভারী মানুষের খোলস পরে থাকলেও আমজাদ খান ভিতরে ভিতরে বেশ নরম প্রকৃতির সাদামাটা মানুষ ছিলেন, জানালেন তার মেয়ে। বাবাকে নিয়ে নিজের ছোটবেলার অনেক ঘটনাই তুলে ধরলেন। ‘একবার বাবাকে গার্ড অব অনার দেওয়া হচ্ছিল। এমন সময় আমি বাবা-বাবা করে ডাকতে থাকলাম। সবাই তো অবাক! আমার দিকে নজর! আমার বয়স তখন ছয় কী সাত বছর।’ আমজাদ খানের মৃত্যুর পর কোম্পানিতে নেতৃত্বের সংকট বোধ হচ্ছে কিনা জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘বাবা সবকিছু গুছিয়ে রেখে গেছেন। সবকিছু বুঝিয়ে দিয়ে গেছেন। সংক্রিয়ভাবে আমাদের মাঝে একটি সিস্টেম দাঁড় করিয়ে গেছেন, যে সিস্টেম কখনোই ভাঙার নয়। দায়িত্ব হয়তো কিছুটা বেড়েছে, কিন্তু বাবার দূরদর্শী চিন্তা-ভাবনা এবং সেই সিস্টেমের কারণে আজও কোনো সমস্যায় পড়তে হয়নি। সবকিছুই ঠিকঠাক আগের নিয়মেই চলছে।’

সাদামাটা অনন্য এক মানুষ

‘নিজ অফিসে সহকর্মীদের সঙ্গে লাইনে দাঁড়িয়ে লিফটে উঠতেন। দুপুরে ক্যান্টিনে বসেই সবার সঙ্গে কমন খাবার খেতেন। বিশিষ্ট শিল্পপতি হয়েও অন্য স্টাফদের মতো নিজেও একটি সাধারণ গাড়ি ব্যবহার করতেন।’ আমজাদ খান চৌধুরী সম্পর্কে তার নিজ অফিসের সহকর্মীরা এমনটিই বললেন। মেয়ে উজমা চৌধুরী বলেন, ‘আমরা ভাইবোনেরা বড় হয়ে যাওয়ার পরে যে যার মতো দেশে-বিদেশে ব্যস্ত হয়ে গেলাম। কিন্তু, বাবার একটাই আবদার ছিল, অন্তত বছরে একবার যেন সবাই এক জায়গায় মিলিত হই। বাবার কথামতো আমরাও তাই করতাম। এমনও হয়েছে বাবার কথা রাখতে গিয়ে চাকরি ছেড়ে দিয়ে বাড়িতে চলে এসেছি। পরিবারের সবাই একত্র হলে আমাদের সুখের সীমা থাকত না। সবাই মিলে বাইরে খেতে যেতাম। একসঙ্গে গল্প-গুজব করতাম। স্বপ্নের মতো ছিল দিনগুলো।’

আমজাদ খান চৌধুরীর ঢাকা বাড়িতে এখন সুনসান নীরবতা। বলতে গেলে তার স্ত্রী সাবিহা আমজাদ একাই থাকেন। কীভাবে সময় কাটান? মেয়ে উজমার কাছে তার মায়ের কথা জিজ্ঞাসা করতেই নীরব হয়ে গেলেন তিনি। তারপর কান্না জড়ানো কণ্ঠে অসহায়ের মতো বললেন, ‘জানি না’।

আমজাদ খান চৌধুরী যে কোনো সিদ্ধান্তের ক্ষেত্রে স্ত্রীর সহযোগিতা নিতেন। বিশেষ করে যেখানে বুদ্ধি ও জ্ঞানচর্চার বিষয় আছে, সে সব জায়গাতে স্ত্রীর মতামতকে গুরুত্ব দিতেন। উজমা চৌধুরী বলেন, বাবা সেনাবাহিনীতে থাকা অবস্থায়ও নিজের পেশাগত বিভিন্ন ব্যাপারে মায়ের কাছে পরামর্শ চাইতেন।

আমজাদ খান চৌধুরীর সফলতার চার মন্ত্র

আমজাদ খান চৌধুরীর সান্নিধ্যে থেকে প্রায় ২০-২৫ বছর ধরে একসঙ্গে কাজ করেছেন প্রাণ-আরএফএল গ্রুপের বর্তমান পরিচালক (মার্কেটিং) কামরুজ্জামান কামাল। তিনি জানান, আমজাদ খান চৌধুরী তার ব্যবসা ক্ষেত্রে চারটি বিষয় অত্যন্ত গুরুত্বের সঙ্গে মেনে চলতেন। আর তা হলো— প্রথমত, ডিসিপ্লিন। তিনি সব ব্যাপারে শৃঙ্খলা বজায় রাখতেন। সময়ের ব্যাপারে ছিলেন অত্যন্ত আন্তরিক। সহকর্মীদের ভাষায়— তার কাছে ১০টা মানে ১০টা-ই ছিল; ৯টা ৫৯ কিংবা ১০টা ১ মিনিট নয়। দ্বিতীয়ত, প্রতিটি কাজের ক্ষেত্রে তিনি এসওপি (সোপ) বা স্ট্যান্ডার্ড অপারেটিং প্রসিডিউর অনুসরণ করতেন। তৃতীয়ত, ট্রেনিং অ্যান্ড কোচিং। যাত্রা শুরুর প্রথম থেকেই আমজাদ খান কর্মীদের প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করেছিলেন। তিনি মনে করতেন এই দেশে জনগণের অভাব নেই। কিন্তু জনসম্পদের অভাব আছে। তাই তিনি মানুষকে মানবসম্পদে রূপান্তরিত করতে প্রশিক্ষণকে অত্যন্ত গুরুত্বের সঙ্গে দেখতেন। চতুর্থত, ডেলিগেশন অ্যান্ড সুপারভিশন। লোকজনকে দিয়ে কাজ আদায় করে নেওয়ার বিশেষ দক্ষতা ছিল আমজাদ খান চৌধুরীর। তিনি সরাসরি তার কোম্পানিতে অযাচিত হস্তক্ষেপ বা ক্ষমতার চর্চা করতেন না। বরং সবাইকে দায়-দায়িত্ব বুঝিয়ে দিয়ে পেছন থেকে সবকিছু পর্যবেক্ষণ করতেন। ভবিষ্যতে তার অনুপস্থিতিতে যাতে স্বয়ংক্রিয়ভাবেই একটি সিস্টেমের মধ্য দিয়ে প্রাণ-আরএফএল গ্রুপ এগিয়ে যেতে পারে, সে জন্যই তিনি এই কৌশল ও মূল্যবোধ পোষণ করতেন।

আমজাদ খান চৌধুরী মনে করতেন নেতৃত্ব ভালো হলেই সেখানে সফলতা আসে। আর এর জন্য চাই কঠোর পরিশ্রম ও সময়মতো কাজ করার অঙ্গীকার। তিনি বলতেন, মানুষের জীবনে সময় অত্যন্ত সীমিত। এই সীমিত সময়ে আপনি যদি সফলতা অর্জন করতে চান, তবে সময়মতো কাজ সম্পাদনের বিকল্প নেই। আর ব্যবসার ক্ষেত্রে গুড টিম ওয়ার্ক, ক্লায়েন্ট স্যাটিসফেকশন ও জব স্যাটিসফেকশনের কথা তো বলার অপেক্ষাই রাখে না।

ভালোবাসতেন নদীর গান

‘অবসর সময়ে বাবা গান শুনতে ভালোবাসতেন... নদীর গান’— বললেন আমজাদ খান চৌধুরীর মেয়ে উজমা খান। তার পরিবার-পরিজন ও ঘনিষ্ঠজনদের সঙ্গে কথা বলে আরও জানা গেল, অবসরে বই পড়ে সময় পার করতেন তিনি। নতুন কিছু জানার প্রতি তার ভীষণ আগ্রহ ছিল। ব্যবসা শুরুর পর এই আগ্রহ আরও বাড়তে থাকে। তখন সময় পেলেই তিনি ব্যবসা-বাণিজ্য সংক্রান্ত বই ঘাঁটতেন। সেখান থেকে বিভিন্ন বিষয় শিখতেন এবং নোট করে রাখতেন। যে কোনো গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ই তার স্ত্রীর সঙ্গে শেয়ার করতেন। পরামর্শ নিতেন।

অন্যরকম সমাজসেবা

স্বতন্ত্র গুণে গুণান্বিত আমজাদ খান চৌধুরীর কাছে সমাজসেবার ধারণাটিও ছিল ভিন্ন। তিনি মনে করতেন, দারিদ্র্য ও ক্ষুধাপীড়িত বেকার মানুষের কর্মসংস্থানের মাধ্যমে যদি একটি পরিবারেও আলো ছড়াতে পারেন, তবে সেটিই সমাজসেবা। একজন কৃষকের মুখে হাসি ফোটাতে পারলে সেটিই তার সার্থকতা। আর সে কারণেই লক্ষাধিক মানুষের বিশেষ করে গ্রামীণ জনগোষ্ঠীর এক বিশাল অংশকে কাজের সন্ধান দিয়ে জীবনের আলো ফুটিয়েছেন তিনি। প্রাণ-আরএফএল গ্রুপের বিভিন্ন ফ্যাক্টরিতে ৮০ শতাংশেরও বেশি নারীকে কাজের সুযোগ করে দিয়েছেন। সামাজিক দায়বদ্ধতার অংশ হিসেবে শিক্ষাক্ষেত্রেও সহায়তা দিয়েছেন আমজাদ খান চৌধুরী। ইতিমধ্যে প্রাণ-আরএফএল গ্রুপ নরসিংদী জেলার ঘোড়াশাল ও হবিগঞ্জ জেলার শায়েস্তাগঞ্জে দুটি স্কুল প্রতিষ্ঠা করেছে। ঘোড়াশাল উচ্চবিদ্যালয়ের সার্বিক পরিচালনাসহ বেশ কিছু স্কুলের শিক্ষার্থীদের টিফিন দিচ্ছে প্রাণ। গাজীপুর জেলায় কোম্পানির পক্ষ থেকে স্কুল ভবন তৈরি এবং মসজিদ ও শ্মশানঘাট স্থাপন করা হয়েছে। একইসঙ্গে নরসিংদী জেলার বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে মেধাবীদের বৃত্তি দিচ্ছে প্রাণ-আরএফএল গ্রুপ। এ ছাড়া ডেইরি শিল্পের উন্নয়নে খামারিদের পশুপালনবিষয়ক প্রশিক্ষণ, পশু চিকিৎসা ও ওষুধ সরবরাহ, রোগ প্রতিষেধক টিকাদান, কৃত্রিম প্রজনন ব্যবস্থা, গবাদিপশুর জন্য উপযুক্ত খাবার সরবরাহ, দুগ্ধখামারিদের সুসংহত করে আর্থিক সহায়তা করাসহ আরও অনেক সেবা কার্যক্রম চালু করে গেছেন আমজাদ খান চৌধুরী।

তিনি উত্তরাঞ্চলের মানুষের উন্নত চিকিৎসাসেবা নিশ্চিত করতে একটি মেডিকেল কলেজ স্থাপনের স্বপ্ন দেখেছিলেন। আজ তিনি নেই। কিন্তু সেই স্বপ্ন পূরণ হতে চলেছে। নাটোর সদর উপজেলার চাঁদপুরে ইতিমধ্যে শুরু হয়ে গেছে প্রাণ মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল নির্মাণকাজ। এটি চালু হলে উত্তরের মানুষের স্বাস্থ্যসেবায় নতুন দিগন্তের সূচনা ঘটবে বলে মনে করছেন ওই অঞ্চলের মানুষ।

সহকর্মীদের সঙ্গে শেষ জন্মদিন

কোম্পানিকে নিজের পরিবারের মতোই মনে করতেন আমজাদ খান চৌধুরী। স্বল্পভাষী ও রাশভারী মানুষ হলেও অফিসের কর্মীদের প্রতি তার ভালোবাসা ছিল অন্যরকম। সে কারণেই হয়তো জীবনের শেষ জন্মদিন পালন করেছিলেন সেই সহকর্মীদের সঙ্গেই। প্রাণ-আরএফএল গ্রুপের পরিচালক (মার্কেটিং) কামরুজ্জামান কামাল বলেন, সাধারণত জন্মদিনে তিনি নিজের পরিবারের সঙ্গেই সময় কাটাতেন। কিন্তু সেবার আমাদের ডাকলেন। আমরাই ওনার জন্মদিন উদযাপন করলাম। তিনি আরও বলেন, ‘আমজাদ খান চৌধুরীর ধ্যান-জ্ঞান এবং স্বপ্ন ছিল ব্যবসা। আমাদের প্রতি তিনি বেশ কেয়ারিং ছিলেন। আজ তিনি নেই। আমরা তাকে অনেক মিস করি। সেই সঙ্গে এটিও ফিল করি যে, তিনি আমাদের সঙ্গেই আছেন। তা না হলে সবকিছু এত ঠিকঠাক চলছে কীভাবে?’

শেষ পরামর্শ

মৃত্যুর আগে প্রায় ৪০ দিন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিলেন কালজয়ী এই ব্যবসায়ী। সারা জীবন নিয়ম মেনে চলা এই সফল মানুষটি যে কোনো কাজের ক্ষেত্রেই সিস্টেম মেনে চলতেন। তিনি বিশ্বাস করতেন, ছোট-বড় যে কোনো টিমে সফলভাবে কাজ করতে চাইলে সবচেয়ে যে জিনিসটি গুরুত্বপূর্ণ তা হলো, ‘ইউনিটি’ বা ঐক্যতা। তাই পৃথিবী ছেড়ে যাওয়ার এক সপ্তাহ আগে যখন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নর্থ ক্যারোলিনায় ডিউক মেডিকেল হসপিটালে পরিবারের সবাইকে একসঙ্গে পেয়েছিলেন তখনো তাদের একটি কথাই বলেছিলেন। আর তা হলো— ‘ইউনিটি’। পরিবার-পরিজন থেকে শুরু করে ব্যবসা-বাণিজ্য সবখানে নিজেদের মধ্যে ঐক্যতা ধরে রাখার পরামর্শ দিয়ে যান আমজাদ খান চৌধুরী।

এই বিভাগের আরও খবর
রহস্যময় গোপন স্থান
রহস্যময় গোপন স্থান
রোগের মায়াজমা তত্ত্ব : ‘দূষিত বাতাস’ বা ‘দুর্গন্ধ’ ছিল মৃত্যুর কারণ
রোগের মায়াজমা তত্ত্ব : ‘দূষিত বাতাস’ বা ‘দুর্গন্ধ’ ছিল মৃত্যুর কারণ
ক্যালরিক তত্ত্ব : তাপ যখন ছিল কেবল এক অদৃশ্য তরল!
ক্যালরিক তত্ত্ব : তাপ যখন ছিল কেবল এক অদৃশ্য তরল!
লুমিফেরাস ইথার : যে পদার্থের আসলে কোনো অস্তিত্বই ছিল না
লুমিফেরাস ইথার : যে পদার্থের আসলে কোনো অস্তিত্বই ছিল না
সম্প্রসারণশীল পৃথিবী : যখন মহাদেশের রহস্য ভুল পথে হেঁটেছিল
সম্প্রসারণশীল পৃথিবী : যখন মহাদেশের রহস্য ভুল পথে হেঁটেছিল
ফ্লজিস্টন তত্ত্ব : বৈজ্ঞানিক কল্পনা থেকে বাস্তবতার পথে
ফ্লজিস্টন তত্ত্ব : বৈজ্ঞানিক কল্পনা থেকে বাস্তবতার পথে
কোল্ড ফিউশন : উনবিংশ শতাব্দীর যে স্বপ্ন অধরাই রয়ে গেল
কোল্ড ফিউশন : উনবিংশ শতাব্দীর যে স্বপ্ন অধরাই রয়ে গেল
স্টেডি-স্টেট ইউনিভার্স : মহাবিশ্বের এক চিরন্তন রহস্যের সমাপ্তি
স্টেডি-স্টেট ইউনিভার্স : মহাবিশ্বের এক চিরন্তন রহস্যের সমাপ্তি
বৈজ্ঞানিক বিভ্রান্তি : এন-রে এবং ফ্রান্সের একটি কাল্পনিক বিকিরণ
বৈজ্ঞানিক বিভ্রান্তি : এন-রে এবং ফ্রান্সের একটি কাল্পনিক বিকিরণ
নতুন বরফ যুগের সূচনা : যে ধারণা শুধুই রহস্যের জন্ম দিয়েছিল
নতুন বরফ যুগের সূচনা : যে ধারণা শুধুই রহস্যের জন্ম দিয়েছিল
বিজ্ঞানের ভয়ানক যত ভুল
বিজ্ঞানের ভয়ানক যত ভুল
আবিষ্কারের কাহিনি
আবিষ্কারের কাহিনি
সর্বশেষ খবর
ঢাকায় দিনের শুরুতেই বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস
ঢাকায় দিনের শুরুতেই বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

মির্জা ফখরুলের নেতৃত্বে ‘জুলাই ঘোষণাপত্র’ অনুষ্ঠানে যাবেন বিএনপির ৫ নেতা
মির্জা ফখরুলের নেতৃত্বে ‘জুলাই ঘোষণাপত্র’ অনুষ্ঠানে যাবেন বিএনপির ৫ নেতা

৩৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

ফ্যাসিস্টদের ষড়যন্ত্র সফল হতে দেওয়া যাবে না
ফ্যাসিস্টদের ষড়যন্ত্র সফল হতে দেওয়া যাবে না

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কলাপাড়ায় মানবপাচার প্রতিরোধে সচেতনতামূলক র‌্যালি ও আলোচনা সভা
কলাপাড়ায় মানবপাচার প্রতিরোধে সচেতনতামূলক র‌্যালি ও আলোচনা সভা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হিমালয়ের মেঘে পাওয়া গেছে বিষাক্ত ধাতু, বিজ্ঞানীদের সতর্কবার্তা
হিমালয়ের মেঘে পাওয়া গেছে বিষাক্ত ধাতু, বিজ্ঞানীদের সতর্কবার্তা

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

নানা আয়োজনে আইইউবিতে শেষ হলো ‘জুলাই স্মরণ’
নানা আয়োজনে আইইউবিতে শেষ হলো ‘জুলাই স্মরণ’

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়ার যুদ্ধবিরতি টিকে থাকা নিয়ে সন্দেহ
থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়ার যুদ্ধবিরতি টিকে থাকা নিয়ে সন্দেহ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমিরাতে বাংলাদেশি সবুজ মিয়া জিতলেন ৬০ কোটির লটারি
আমিরাতে বাংলাদেশি সবুজ মিয়া জিতলেন ৬০ কোটির লটারি

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

নতুন স্যাটেলাইটে মহাকাশ ঝড়ের আগাম বার্তা আসবে আরও আগে
নতুন স্যাটেলাইটে মহাকাশ ঝড়ের আগাম বার্তা আসবে আরও আগে

৭ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

কলাপাড়ায় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে অটোচালকের মৃত্যু
কলাপাড়ায় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে অটোচালকের মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় প্রতিদিন ২৮টি শিশু মারা যাচ্ছে: ইউনিসেফ
গাজায় প্রতিদিন ২৮টি শিশু মারা যাচ্ছে: ইউনিসেফ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদপুরে দুই শহীদের নামে পৃথক স্মৃতিফলক উন্মোচন
চাঁদপুরে দুই শহীদের নামে পৃথক স্মৃতিফলক উন্মোচন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাকৃবিতে ৫৯ শিক্ষকসহ ১৫৪ জনকে বিভিন্ন মেয়াদে শাস্তি
বাকৃবিতে ৫৯ শিক্ষকসহ ১৫৪ জনকে বিভিন্ন মেয়াদে শাস্তি

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১২-১৩ আগস্ট রাতের আকাশে থাকবে উল্কাবৃষ্টি ও গ্রহের ঝলক
১২-১৩ আগস্ট রাতের আকাশে থাকবে উল্কাবৃষ্টি ও গ্রহের ঝলক

৯ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সাজিদ হত্যার ঘটনায় মামলা, ‍উত্তাল ইবি
সাজিদ হত্যার ঘটনায় মামলা, ‍উত্তাল ইবি

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উঠানের ছিড়ে পড়ল বিদ্যুতের তার, শিক্ষার্থীর মৃত্যু
উঠানের ছিড়ে পড়ল বিদ্যুতের তার, শিক্ষার্থীর মৃত্যু

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে কারখানায় হামলার অভিযোগে গ্রেফতার ৫
চট্টগ্রামে কারখানায় হামলার অভিযোগে গ্রেফতার ৫

১০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস ঘিরে চট্টগ্রামে নানা আয়োজন
জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস ঘিরে চট্টগ্রামে নানা আয়োজন

১০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রোজার আগে নির্বাচনের জন্য অপেক্ষা করছে জনগণ : প্রিন্স
রোজার আগে নির্বাচনের জন্য অপেক্ষা করছে জনগণ : প্রিন্স

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও দুইজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৩৯৫
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও দুইজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৩৯৫

১০ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

‘মেয়েটা আমার’- দত্তকের মন্তব্যে ক্ষুব্ধ পরীমণি
‘মেয়েটা আমার’- দত্তকের মন্তব্যে ক্ষুব্ধ পরীমণি

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাশিয়ার যুদ্ধবিমান ধ্বংস করার দাবি ইউক্রেনের
রাশিয়ার যুদ্ধবিমান ধ্বংস করার দাবি ইউক্রেনের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৫ দিন কেমন থাকবে, জানাল আবহাওয়া অফিস
আগামী ৫ দিন কেমন থাকবে, জানাল আবহাওয়া অফিস

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপন করার কিছু নেই, এনসিপি কিংস পার্টি : ইফতেখারুজ্জামান
গোপন করার কিছু নেই, এনসিপি কিংস পার্টি : ইফতেখারুজ্জামান

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যৌন হয়রানির অভিযোগে বেরোবির অধ্যাপক বরখাস্ত
যৌন হয়রানির অভিযোগে বেরোবির অধ্যাপক বরখাস্ত

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সুন্দরবনে বিষ দিয়ে মাছ ধরায় ১০ জেলে আটক
সুন্দরবনে বিষ দিয়ে মাছ ধরায় ১০ জেলে আটক

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে মাঝ আকাশে বিমানের ইঞ্জিন বিকল, মে ডে ঘোষণা করে জরুরি অবতরণ
যুক্তরাষ্ট্রে মাঝ আকাশে বিমানের ইঞ্জিন বিকল, মে ডে ঘোষণা করে জরুরি অবতরণ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বৈরতান্ত্রিক বন্দোবস্তের স্থায়ী বিলোপে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে : চরমোনাই পীর
স্বৈরতান্ত্রিক বন্দোবস্তের স্থায়ী বিলোপে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে : চরমোনাই পীর

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বগুড়ায় পাঁচ শতাধিক কৃতি শিক্ষার্থীকে সংবর্ধনা
বগুড়ায় পাঁচ শতাধিক কৃতি শিক্ষার্থীকে সংবর্ধনা

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলা ভাষা ছিল, আছে, থাকবে: প্রসেনজিৎ
বাংলা ভাষা ছিল, আছে, থাকবে: প্রসেনজিৎ

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
গ্রাহকদের জন্য সুদবিহীন কিস্তিতে স্মার্টফোন কেনার সুযোগ আনল গ্রামীণফোন ও ইবিএল
গ্রাহকদের জন্য সুদবিহীন কিস্তিতে স্মার্টফোন কেনার সুযোগ আনল গ্রামীণফোন ও ইবিএল

২৩ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

যে কারণে মার্কিন যুদ্ধবিমান কেনার সিদ্ধান্ত থেকে সরে এলো ভারত
যে কারণে মার্কিন যুদ্ধবিমান কেনার সিদ্ধান্ত থেকে সরে এলো ভারত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচনে ছাত্রদলের সঙ্গে জোটের গুঞ্জন, যা বললেন উমামা
ডাকসু নির্বাচনে ছাত্রদলের সঙ্গে জোটের গুঞ্জন, যা বললেন উমামা

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উপদেষ্টা আসিফের বাবার গ্রেফতার দাবি
উপদেষ্টা আসিফের বাবার গ্রেফতার দাবি

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফ্যাসিবাদের মূলোৎপাটন করে জুলাইয়ের চেতনার পরিপূর্ণ বাস্তবায়ন করতে হবে: রাষ্ট্রপতি
ফ্যাসিবাদের মূলোৎপাটন করে জুলাইয়ের চেতনার পরিপূর্ণ বাস্তবায়ন করতে হবে: রাষ্ট্রপতি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দম্পতিদের জন্য গ্রিন কার্ডের নিয়মে বড় পরিবর্তন যুক্তরাষ্ট্রের
দম্পতিদের জন্য গ্রিন কার্ডের নিয়মে বড় পরিবর্তন যুক্তরাষ্ট্রের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামলা নিষ্পত্তি হলে ৩২ হাজার সহকারী শিক্ষককে পদোন্নতি দেয়া হবে: উপদেষ্টা
মামলা নিষ্পত্তি হলে ৩২ হাজার সহকারী শিক্ষককে পদোন্নতি দেয়া হবে: উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক সেনাপ্রধান এম হারুন-অর-রশীদ মারা গেছেন
সাবেক সেনাপ্রধান এম হারুন-অর-রশীদ মারা গেছেন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে ৩৯ দেশ ভ্রমণে বাংলাদেশিদের ভিসা লাগে না
যে ৩৯ দেশ ভ্রমণে বাংলাদেশিদের ভিসা লাগে না

১১ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

জুলাই সনদে স্বাক্ষর করতে প্রস্তুত বিএনপি : সালাহউদ্দিন
জুলাই সনদে স্বাক্ষর করতে প্রস্তুত বিএনপি : সালাহউদ্দিন

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হার্টের রিংয়ের দাম কমানোর সিদ্ধান্ত
হার্টের রিংয়ের দাম কমানোর সিদ্ধান্ত

১৪ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

সৌদি আরবে একদিনে ৮ জনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
সৌদি আরবে একদিনে ৮ জনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয় হবে স্কুলভিত্তিক, থাকবে বিভাগ পরিবর্তনের সুযোগ
ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয় হবে স্কুলভিত্তিক, থাকবে বিভাগ পরিবর্তনের সুযোগ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ায় ৫০০ বছর পর অগ্ন্যুৎপাত, ৬ কিলোমিটার উঁচু ছাইয়ের কুণ্ডলী
রাশিয়ায় ৫০০ বছর পর অগ্ন্যুৎপাত, ৬ কিলোমিটার উঁচু ছাইয়ের কুণ্ডলী

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল-আকসা দখলের হুমকি ইসরায়েলি মন্ত্রীর
আল-আকসা দখলের হুমকি ইসরায়েলি মন্ত্রীর

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাক্ষীর জবানবন্দি : হাসপাতালে শেখ হাসিনা ‘নো রিলিজ, নো ট্রিটমেন্ট’ নির্দেশ দেন
সাক্ষীর জবানবন্দি : হাসপাতালে শেখ হাসিনা ‘নো রিলিজ, নো ট্রিটমেন্ট’ নির্দেশ দেন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপন করার কিছু নেই, এনসিপি কিংস পার্টি : ইফতেখারুজ্জামান
গোপন করার কিছু নেই, এনসিপি কিংস পার্টি : ইফতেখারুজ্জামান

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারুণ্যের উৎসবে যোগ দিতে সব ব্যাংককে নির্দেশ
তারুণ্যের উৎসবে যোগ দিতে সব ব্যাংককে নির্দেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোনো বিদেশিকে পরমাণু সাইটে ঢুকতে দেবে না ইরান
কোনো বিদেশিকে পরমাণু সাইটে ঢুকতে দেবে না ইরান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে ৮২৯ কিলোমিটার দীর্ঘ বজ্রপাত, নতুন বিশ্বরেকর্ড
যুক্তরাষ্ট্রে ৮২৯ কিলোমিটার দীর্ঘ বজ্রপাত, নতুন বিশ্বরেকর্ড

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল-আকসা প্রাঙ্গণে ইহুদিদের প্রার্থনার নিন্দা জানিয়ে যা বলল তুরস্ক
আল-আকসা প্রাঙ্গণে ইহুদিদের প্রার্থনার নিন্দা জানিয়ে যা বলল তুরস্ক

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অতিরিক্ত লাগেজ নিয়ে সংঘর্ষ, স্পাইসজেটের ৪ কর্মীকে মারধর সেনা কর্মকর্তার
অতিরিক্ত লাগেজ নিয়ে সংঘর্ষ, স্পাইসজেটের ৪ কর্মীকে মারধর সেনা কর্মকর্তার

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাকরি পাওয়া মুক্তিযোদ্ধার সন্তানদের তথ্য যাচাই করছে সরকার: উপদেষ্টা
চাকরি পাওয়া মুক্তিযোদ্ধার সন্তানদের তথ্য যাচাই করছে সরকার: উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমিরাতে বাংলাদেশি সবুজ মিয়া জিতলেন ৬০ কোটির লটারি
আমিরাতে বাংলাদেশি সবুজ মিয়া জিতলেন ৬০ কোটির লটারি

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

টেস্টের ১৪১ বছরের ইতিহাসে যে রেকর্ড গড়লেন ভারত-ইংল্যান্ড ব্যাটাররা
টেস্টের ১৪১ বছরের ইতিহাসে যে রেকর্ড গড়লেন ভারত-ইংল্যান্ড ব্যাটাররা

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৪০% ক্লাস অনলাইনে: সাত কলেজ নিয়ে ‘ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়’
৪০% ক্লাস অনলাইনে: সাত কলেজ নিয়ে ‘ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মেয়েটা আমার’- দত্তকের মন্তব্যে ক্ষুব্ধ পরীমণি
‘মেয়েটা আমার’- দত্তকের মন্তব্যে ক্ষুব্ধ পরীমণি

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জুলাই সনদ ও নেতৃত্ব নিয়ে জিল্লুর রহমানের বিশ্লেষণ
জুলাই সনদ ও নেতৃত্ব নিয়ে জিল্লুর রহমানের বিশ্লেষণ

২২ ঘণ্টা আগে | টক শো

হাসিনার বিষয়ে ইতিবাচক উত্তর দেয়নি ভারত : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
হাসিনার বিষয়ে ইতিবাচক উত্তর দেয়নি ভারত : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগামী ৫ দিন কেমন থাকবে, জানাল আবহাওয়া অফিস
আগামী ৫ দিন কেমন থাকবে, জানাল আবহাওয়া অফিস

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
আবারও ১/১১-এর পদধ্বনি
আবারও ১/১১-এর পদধ্বনি

প্রথম পৃষ্ঠা

ছাত্র-জনতার রক্তস্নাত বিজয়ের দিন
ছাত্র-জনতার রক্তস্নাত বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

শরীর কেঁপে উঠেছিল বুক হিম হয়ে গিয়েছিল
শরীর কেঁপে উঠেছিল বুক হিম হয়ে গিয়েছিল

বিশেষ আয়োজন

সিলেটে সেই অস্ত্রধারীরা ‘হাওয়া’
সিলেটে সেই অস্ত্রধারীরা ‘হাওয়া’

নগর জীবন

আন্দোলনের মোড় ঘুরিয়ে দেওয়া ছবি
আন্দোলনের মোড় ঘুরিয়ে দেওয়া ছবি

বিশেষ আয়োজন

আজ মুক্তির দিন
আজ মুক্তির দিন

বিশেষ আয়োজন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

উপদেষ্টা আসিফ মুরাদনগরে মাফিয়াতন্ত্র কায়েম করেছেন
উপদেষ্টা আসিফ মুরাদনগরে মাফিয়াতন্ত্র কায়েম করেছেন

নগর জীবন

আপনার একটি সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় দেশবাসী
আপনার একটি সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় দেশবাসী

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনা ছিলেন পুলিশের বাপ-মা, তাঁর নির্দেশ ছাড়া গুলি করতে পারে না
হাসিনা ছিলেন পুলিশের বাপ-মা, তাঁর নির্দেশ ছাড়া গুলি করতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

‘জুলাই সাহসী’ সাংবাদিক সম্মাননা পেলেন ভুয়া জুলাই যোদ্ধা!
‘জুলাই সাহসী’ সাংবাদিক সম্মাননা পেলেন ভুয়া জুলাই যোদ্ধা!

নগর জীবন

মেয়েরা বলেই যত আশা
মেয়েরা বলেই যত আশা

মাঠে ময়দানে

কাউন্সিলরকে না পেয়ে বোনকে গুলি করে হত্যা
কাউন্সিলরকে না পেয়ে বোনকে গুলি করে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

আটকে থাকবে না হাসিনার বিচারপ্রক্রিয়া
আটকে থাকবে না হাসিনার বিচারপ্রক্রিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

আত্মতুষ্টির সুযোগ নেই রপ্তানিকারকদের
আত্মতুষ্টির সুযোগ নেই রপ্তানিকারকদের

শিল্প বাণিজ্য

অর্থনীতিতে স্বস্তি ফেরেনি, দরিদ্র বেড়েছে স্থবির বিনিয়োগ
অর্থনীতিতে স্বস্তি ফেরেনি, দরিদ্র বেড়েছে স্থবির বিনিয়োগ

প্রথম পৃষ্ঠা

ফুটপাতে হাঁটছিলেন তরুণী স্ল্যাব উল্টে নালায়
ফুটপাতে হাঁটছিলেন তরুণী স্ল্যাব উল্টে নালায়

খবর

৫ আগস্ট জাতীয় জীবনে থাকবে অম্লান স্মৃতি
৫ আগস্ট জাতীয় জীবনে থাকবে অম্লান স্মৃতি

খবর

জাতীয় ঐক্য ধরে রাখতে হবে
জাতীয় ঐক্য ধরে রাখতে হবে

খবর

রেললাইনে নাশকতার চেষ্টা
রেললাইনে নাশকতার চেষ্টা

দেশগ্রাম

বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত বাঁধ ও সড়ক মেরামতে সেনাবাহিনী
বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত বাঁধ ও সড়ক মেরামতে সেনাবাহিনী

নগর জীবন

পুঠিয়ার ডাকবাংলো চত্বর থেকে যুবকের লাশ উদ্ধার
পুঠিয়ার ডাকবাংলো চত্বর থেকে যুবকের লাশ উদ্ধার

নগর জীবন

জুলাইয়ের চেতনা বাস্তবায়ন করতে হবে
জুলাইয়ের চেতনা বাস্তবায়ন করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ এখন তীব্র খাদ্যনিরাপত্তাহীনতায়
বাংলাদেশ এখন তীব্র খাদ্যনিরাপত্তাহীনতায়

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশ্বসাঁতারে চীনের আধিপত্য
বিশ্বসাঁতারে চীনের আধিপত্য

মাঠে ময়দানে

যেভাবে পালিয়ে যান শেখ হাসিনা
যেভাবে পালিয়ে যান শেখ হাসিনা

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটি
ছুটি

প্রথম পৃষ্ঠা

অর্থনীতিবিদরা সরকারের ভালো কাজ দেখেন না
অর্থনীতিবিদরা সরকারের ভালো কাজ দেখেন না

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন দিনে তিন খুন আতঙ্ক বাড়ছে
তিন দিনে তিন খুন আতঙ্ক বাড়ছে

নগর জীবন

আজ ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান বন্ধ
আজ ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান বন্ধ

নগর জীবন