শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৮ সেপ্টেম্বর, ২০১৮

সেরা শহরের সেরা মেয়র

তানভীর আহমেদ
প্রিন্ট ভার্সন
সেরা শহরের সেরা মেয়র

পৃথিবীর সবচেয়ে সুন্দর শহর গড়েছেন যে মেয়র

 

দানিউব নদীর তীরে অপূর্ব এক শহর। নাম ভিয়েনা। অস্ট্রিয়ার রাজধানী ভিয়েনায় মানুষের সংখ্যা ১৮ লাখ। পৃথিবীর সবচেয়ে বাসযোগ্য শহর এটি। রূপকথার গল্পেই কেবল এত সুন্দর, সাজানো ও শান্তিপ্রিয় শহরের বর্ণনা থাকে। ইউরোপের এই শহরটি মাত্র ১০ বছরে এত দারুণ রূপে সেজেছে। নাগরিক নিরাপত্তার মডেল শহর মানা হয় ভিয়েনাকে। বছর দুয়েক হলো ভিয়েনাকে স্মার্ট শহর বলে গর্ব করে ইউরোপ। কীভাবে সাজল এই শহর? পেছনে ছিলেন একজন কারিগর। তার নাম মাইকেল হাউপল। ভিয়েনার মেয়র ছিলেন টানা ২০ বছর। এই ২০ বছরে ছবির মতো করে সাজিয়েছেন পুরো শহরটিকে। ড্রেনেজ ব্যবস্থা, রাস্তা উন্নয়ন থেকে শুরু করে, রেস্টুরেন্ট, ব্যবসা প্রতিষ্ঠান, হাসপাতাল, স্কুল, পুলিশ সার্ভিস, পার্ক— সব কিছুকেই সাজিয়েছেন পরিকল্পনামাফিক। একচুল নড়চড় হয়নি। যে কারণে দিনে দিনে ভিয়েনা হয়ে উঠতে থাকে ছবির মতো সুন্দর। রূপকথার রাজ্যকে বাস্তবে রূপ দেওয়ার শর্ত দিয়েই মেয়র পদে বসেছিলেন হাউপল। তিনি তার কথা রেখেছেন। এ বছর ২৪ মে তিনি মেয়র পদ থেকে অবসর নেন। শহরের মানুষ তার উন্নয়ন কর্মকাণ্ডে মুগ্ধ। ২০ বছর ধরে কীভাবে সাদামাটা একটা শহরকে পৃথিবীর সবচেয়ে বাসযোগ্য শহর করে গড়ে তুলেছেন সে গল্প সবার জন্য অনন্য উদাহরণ হয়ে থাকবে।

 

জনপ্রিয়তায় হলেন মেয়র থেকে প্রধানমন্ত্রী

আলবেনিয়ার ৪৭তম প্রধানমন্ত্রী এডি রামা। অনেকেই হয়তো জানেন না, আলবেনিয়ার তিরানা শহরের মেয়র ছিলেন তিনি। ১১ বছর একটানা মেয়র থাকা এডি রামা তিরানাকে গড়ে তুলেছিলেন মডেল শহর করে। শহরের নিরাপত্তা ব্যবস্থা এতটাই উন্নত হয় যে, পুলিশের কাছে অভিযোগ আসা বন্ধ হয়ে যায় এক পর্যায়ে। ২০০০ সালে মেয়র পদে নির্বাচিত হয়েই তিনি অবৈধ স্থাপনা ভাঙার কঠিন সিদ্ধান্ত নিয়ে বসেন। নানা চাপ থাকা সত্ত্বেও তিনি লানা নদীর তীরের সব অবৈধ স্থাপনা ভেঙে গুঁড়িয়ে ফেলেন। পুরো শহরকে নতুন করে গড়ে তোলার চ্যালেঞ্জ নেন তিনি। সোভিয়েত সময়ে গড়ে তোলা নকশা বেছে নিয়ে পুরো তিরানা শহর সাজাতে শুরু করেন তিনি। রাস্তার দুপাশে রঙিন, নতুন দালান নির্মাণ, পার্ক ও বসার জায়গা বাড়ানোর পরিকল্পনা নিয়ে তিনি আন্তর্জাতিক পর্যায়ে দৃষ্টি কাড়েন। পর্যটকরা তার জাদুর ছোঁয়ায় বদলে দেওয়া এক শহর থেকে সারা বছরই ভিড় করতে থাকে। ‘তিরানা সিটি মাস্টার প্ল্যান’ ধীরে ধীরে পূরণ করেন তিনি। ২০০৪ সালে তিনি বিশ্বের সেরা মেয়র হিসেবে নির্বাচিত হন। মেয়র হিসেবে তার জনপ্রিয়তা ছিল আকাশছোঁয়া। সেই জনপ্রিয়তার ছোঁয়াতেই পরবর্তীতে তিনি প্রধানমন্ত্রী হিসেবে নির্বাচন করে বিপুল ভোটে নির্বাচিত হন।

 

তিন বছরের ম্যাজিক দেখান হেলেন

২০০৬  থেকে ২০০৯ সাল পর্যন্ত কেপটাউনের মেয়র ছিলেন হেলেন জিলে। মাত্র তিন বছরে একটি শহরের চেহারা পাল্টে দেওয়া যায় তার দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন তিনি। দক্ষিণ আফ্রিকার কেপটাউন বিশ্বের তৃতীয় জনবহুল শহর। ২৯ লাখ মানুষের বসবাস এই শহরবাসী পানি সংকটে ভুগছে। পৃথিবীর প্রথম পানিশূন্য হওয়ার পথে কেপটাউনকে বাঁচিয়ে রাখতে হেলেন দুর্দান্তসব আইডিয়া কাজে লাগান। পুরো প্রশাসন ঢেলে সাজিয়ে তিনি শুরুর দিকে সমালোচিত হলেও পরে প্রমাণ করেন তিনি ঠিক ছিলেন। চিকিৎসাসেবা নিশ্চিত করতে সরকারি নির্দেশনা এড়িয়ে প্রাইভেট হাসপাতালগুলোকে সজাগ করে তুলেন। এতে লাখ লাখ মানুষের কাছে তিনি রাতারাতি ম্যাজিশিয়ান হিসেবে পরিচিতি পান। যদিও শরণার্থী ইস্যুতে তিনি ছিলেন প্রবলভাবে সমালোচিত। শহরের অপরাধ কমাতে তিনি ছিলেন তৎপর। বিচার বিভাগের স্বাধীনতা দেওয়ার ইশারার পর তিনি সংঘবদ্ধ অপরাধীদের কাছে ভিলেন হয়ে উঠলেও নগরবাসী তাকে নিয়ে ছিল উচ্ছ্বসিত। শহরের ছিনতাই ও ডাকাতি কমিয়ে আনায় কেপটাউনকে নতুন করে চিনতে শুরু করে ব্যবসায়ীরা। বিশ্বজুড়ে ৮২০টি শহরের মেয়রের সঙ্গে লড়াই করে তিনি ২০০৮ সালে বিশ্বের সেরা মেয়র নির্বাচিত হন।

 

শহর উন্নয়নের মডেল তিনি

৪৬ বছর বয়সী মেয়র নাহিদ ন্যানসি। দক্ষিণ আমেরিকা অঞ্চলে সবচেয়ে বড় শহরের মুসলিম মেয়র হিসেবে তিনি ইতিহাস গড়েন। কানাডার ক্যালগেরি শহরের ৩৬তম মেয়র তিনি। ২০১৪ সালে তিনি বিশ্বের সেরা মেয়র হিসেবে নির্বাচিত হন। ক্যালগেরি শহরের উন্নয়নে তার পরিকল্পনা নিয়ে অনেকেই বিস্ময় দেখিয়েছেন। গ্রাম ও নগরের মেলবন্ধন গড়েছেন তিনি।

মূল শহরের পূর্ব দিকে থাকা গ্রামাঞ্চলে পৌঁছে সেখান থেকে শহর যোগ করেন তিনি। শহরের সব সুবিধা সেখানে পৌঁছে দেওয়ার মূল শহরের সঙ্গে বেড়ে ওঠে গ্রামটি।

এ ছাড়া স্কুল ছড়িয়ে দেন গোটা শহরে। মহল্লায় মহল্লায় ছোট ছোট কমিউনিটি বানিয়ে তাদের সঞ্চয় ও এলাকার উন্নয়নের সুযোগ তৈরি করে দেন। এতে প্রতিটি এলাকার উন্নয়ন ঘটে। তার গ্রাম উন্নয়ন পরিকল্পনা দারুণ কার্যকরী হয়ে ওঠে। এছাড়া তিনি শহরের বাড়তি ব্যয় সঙ্কোচন করে নগর উন্নয়নে একের পর এক প্রজেক্ট বাস্তবায়ন করেন।

 

সবচেয়ে সফল এথেন্সের মেয়র

২০০৫ সালে বিশ্বের সেরা মেয়র নির্বাচিত হয়েছিলেন ডোরা বাকোয়েনিস। সাড়ে তিন হাজার বছরের পুরনো শহর গ্রিসের এথেন্সের মেয়র ছিলেন তিনি। এথেন্সের ইতিহাসে প্রথম নারী নির্বাচিত হয়ে তিনি অভূতপূর্ব কাজ করে দেখান। ২০০২ সাল থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত তিনি এথেন্সের মেয়র থাকাকালীন অলিম্পিক গেমস আয়োজনের সঙ্গে যুক্ত হয়ে পড়েন। এথেন্স অলিম্পিক গেমস সফলভাবে শেষ করার পেছনে তার জাদুকরী ভূমিকা উল্লেখ করা হয়। তার সময়েই এথেন্স মেট্রো সার্ভিস বিশ্বের সেরা হয়ে ওঠে। রাস্তায় গাড়ি নিয়ন্ত্রণে তিনি যে ম্যাজিক দেখিয়েছেন তা বিশ্বে বিরল। প্রায় নয় লাখ মানুষের বসবাসের ব্যবস্থা করেন তিনি। তার আগে কেউ কখনো এত অল্প সময়ে এত মানুষকে শহরে থাকার ব্যবস্থা করে দেখাতে পারেনি। এথেন্সের মেয়র পদে থাকাকালীনই তিনি গ্রিসের সবচেয়ে জনপ্রিয় রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব হয়ে ওঠেন। কাজ দিয়েই তিনি প্রমাণ করেন, তিনি সেরা মেয়র।

 

মেশেলেনের মেয়র তিনি

বেলজিয়ামের রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব বার্ট সোমার্সকে সবাই চেনেন মেশেলেনর সেরা মেয়র হিসেবে। ২০০১ সালে মেশেলেনের মেয়র পদে দায়িত্ব নেন তিনি। ২০১৭ সালে তিনি ‘বিশ্বের সেরা মেয়র-২০১৬’ হিসেবে নির্বাচিত হন। ৮৬ হাজার মানুষের ছোট শহর মেশেলেনের কথা বিশ্ববাসী জানতই না। কয়েক বছরের পরিকল্পনা হাতে নিয়ে তিনি নতুন শহর গড়ার ঘোষণা দেন। চার বছরের ব্যবধানে মেশেলেনকে বেলজিয়ামের সবচেয়ে সুন্দর, নিরাপদ ও পর্যটকবান্ধব শহর করে তুলেন তিনি। শরণার্থীর চাপ থাকায় মেশেলেনে প্রায় ১২৮টি দেশের মানুষ রয়েছে। তার আহ্বানে সাড়া দিয়ে মেশেলেনের সবাই শহর উন্নয়ন কাণ্ডে যোগ দেয়। এই বৈচিত্র্যপূর্ণ শহরকে সামলানোর কঠিন চ্যালেঞ্জেও তিনি নিজেকে নিয়ে গেছেন ভিন্ন উচ্চতায়। শহরের নিরাপত্তা বাড়াতে তিনি পুলিশ বাহিনীকে এত সিসিটিভি ক্যামেরা দেন যে এখন বেলজিয়ামের সবচেয়ে নিরাপদ শহর এটি।

 

সবচেয়ে বড় দু্ই শহরের মেয়র তারা

নিউইয়র্ক সামলানোর চ্যালেঞ্জ তার

সভ্যতার কেন্দ্রে থাকা শহর নিউইয়র্ক। যুক্তরাষ্ট্রের এই শহরে ৮৬ লাখ মানুষের বসবাস। বিশ্বের সবচেয়ে জমকালো শহরগুলোর একটি এটি। বলা হয়, প্রতিদিন উন্নয়নের পথে এক পা করে আগানো শহর এটি। নিউইয়র্ক, পর্যটক ও শহরবাসীর পদচারণায় ২৪ ঘণ্টাই মুখর থাকে। না ঘুমানো এই শহরে সর্বোচ্চ নাগরিক সুবিধা— নিরাপত্তা, সড়ক, ট্রাফিক, ড্রেনেজ, আবর্জনা সরানো, বিদ্যুৎ ও জ্বালানি সরবরাহ এক মিনিটও থেমে যাওয়ার সুযোগ নেই। নিউইয়র্কের এসব চ্যালেঞ্জ কাঁধে নিয়েছেন মেয়র বিল ব্লাসিও। চার বছর ধরে নিউইয়র্কের উন্নয়নে কাজ করে চলেছেন তিনি। সবার চেয়ে এক ধাপ এগিয়ে থাকার কথা দিয়ে নগরবাসীর মেয়র হয়েছিলেন তিনি।

 

বড় শহর দেখভালের মডেল তিনি

চীনের সাংহাই বিশ্বের প্রধান শহরগুলোর একটি। ২৪ মিলিয়ন মানুষের শহর সাংহাই। ইয়াং শিয়ং ২০১৩ সাল থেকে ২০১৭ সাল পর্যন্ত সাংহাইয়ের মেয়র ছিলেন। মানুষে চাপে ধুঁকতে থাকা এই শহরে বাসা ভাড়া খুব বেড়ে যাওয়ার পাশাপাশি প্রচণ্ড ট্রাফিক জ্যামে নাকাল হয়ে পড়ে। এছাড়া বায়ু দূষণের কারণেও সংকটে পড়তে হয় সাংহাইকে। ব্যবসায়িক কেন্দ্র হওয়ার সাংহাই শহরের বিশ্রামের সুযোগ নেই। ইয়াং শিয়ং রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব হওয়ায় মেয়র পদে বসে তিনি আরও বড় ধরনের চ্যালেঞ্জের মুখে পড়েন। মেয়র পদে বসেই তিনি নাগরিক সুবিধা বাড়ানোর দিকে মনোযোগ দেন। ২০১৭ সালে তিনি পদত্যাগ করলে সাংহাইয়ের নতুন মেয়র হন ইং ইয়ং। এই সময় বড় শহর সামলানোর উদাহরণ হতে পারেন তিনি।

এই বিভাগের আরও খবর
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
চমকপ্রদ উপাখ্যান জড়ানো সাগরদিঘি
চমকপ্রদ উপাখ্যান জড়ানো সাগরদিঘি
নয়নাভিরাম ছয় সাগরের কথা
নয়নাভিরাম ছয় সাগরের কথা
নিরাপদ ক্যাম্পাস গড়ার অঙ্গীকার
নিরাপদ ক্যাম্পাস গড়ার অঙ্গীকার
কী আছে ১০ দফা ইশতেহারে
কী আছে ১০ দফা ইশতেহারে
সর্বশেষ খবর
বগুড়ায় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধার মৃত্যু
বগুড়ায় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধার মৃত্যু

৩ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

১৭তম ডাক মেরে হরভজনকে ছুঁলেন কোহলি
১৭তম ডাক মেরে হরভজনকে ছুঁলেন কোহলি

৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে কলেজ শিক্ষার্থী মীম হত্যায় শিক্ষার্থীদের সড়ক অবরোধ
সোনারগাঁয়ে কলেজ শিক্ষার্থী মীম হত্যায় শিক্ষার্থীদের সড়ক অবরোধ

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মির্জা ফখরুলের সঙ্গে এমপিওভুক্ত শিক্ষক প্রতিনিধির সাক্ষাৎ
মির্জা ফখরুলের সঙ্গে এমপিওভুক্ত শিক্ষক প্রতিনিধির সাক্ষাৎ

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

আগুনে ক্ষতিগ্রস্তদের তিন দিন অতিরিক্ত ফ্লাইটের চার্জ মওকুফ
আগুনে ক্ষতিগ্রস্তদের তিন দিন অতিরিক্ত ফ্লাইটের চার্জ মওকুফ

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

মির্জা ফখরুলের সঙ্গে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের সাক্ষাৎ
মির্জা ফখরুলের সঙ্গে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের সাক্ষাৎ

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

আর্থিকভাবে স্বাবলম্বী স্ত্রী ভরণপোষণ চাইতে পারবেন না
আর্থিকভাবে স্বাবলম্বী স্ত্রী ভরণপোষণ চাইতে পারবেন না

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁপাইনবাবগঞ্জে পদ্মার ভাঙনে দিশেহারা ৫০ হাজার মানুষ
চাঁপাইনবাবগঞ্জে পদ্মার ভাঙনে দিশেহারা ৫০ হাজার মানুষ

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রামগড়ে বিজিবির মানবিক সহায়তা প্রদান
রামগড়ে বিজিবির মানবিক সহায়তা প্রদান

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সন্ধ্যার মধ্যে যেসব জেলায় বজ্রবৃষ্টির শঙ্কা
সন্ধ্যার মধ্যে যেসব জেলায় বজ্রবৃষ্টির শঙ্কা

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

জুলাই জাতীয় সনদে স্বাক্ষর করেছে গণফোরাম
জুলাই জাতীয় সনদে স্বাক্ষর করেছে গণফোরাম

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

বাল্কহেডের স্টাফদের সহায়তায় লুট হওয়া কোটি টাকার সার যেভাবে উদ্ধার
বাল্কহেডের স্টাফদের সহায়তায় লুট হওয়া কোটি টাকার সার যেভাবে উদ্ধার

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জোট গঠনের সিদ্ধান্ত, জাপানের প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী হচ্ছেন তাকাইচি
জোট গঠনের সিদ্ধান্ত, জাপানের প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী হচ্ছেন তাকাইচি

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লেস্টারে ফিরে হামজার ঝলক
লেস্টারে ফিরে হামজার ঝলক

৩৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

লালমাইয়ে বাগমারা বাজারে বিএনপির লিফলেট বিতরণ
লালমাইয়ে বাগমারা বাজারে বিএনপির লিফলেট বিতরণ

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অস্ট্রেলিয়ায় বিলাসবহুল হোটেলের পুলে কুমির
অস্ট্রেলিয়ায় বিলাসবহুল হোটেলের পুলে কুমির

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৯তম বিশেষ বিসিএসের ফলপ্রকাশ হতে পারে আজ
৪৯তম বিশেষ বিসিএসের ফলপ্রকাশ হতে পারে আজ

৫০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ট্রাম্পের কর্তৃত্ববাদী মনোভাবের বিরুদ্ধে লাখ লাখ মানুষের বিক্ষোভ
ট্রাম্পের কর্তৃত্ববাদী মনোভাবের বিরুদ্ধে লাখ লাখ মানুষের বিক্ষোভ

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

"দাবি আদায়ে আবারও আন্দোলনের হুশিয়ারি"
"দাবি আদায়ে আবারও আন্দোলনের হুশিয়ারি"

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

গাঁজাসহ ‘কালা হারুন’ গ্রেফতার
গাঁজাসহ ‘কালা হারুন’ গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুষ্টিয়ায় নিজ বাড়িতে ভ্যানচালক খুন
কুষ্টিয়ায় নিজ বাড়িতে ভ্যানচালক খুন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কোনো বিশেষ দলের জন্য নির্বাচন থেমে থাকবে না: দুদু
কোনো বিশেষ দলের জন্য নির্বাচন থেমে থাকবে না: দুদু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের ত্রিদেশীয় সিরিজে আফগানিস্তানের বদলে জিম্বাবুয়ে
পাকিস্তানের ত্রিদেশীয় সিরিজে আফগানিস্তানের বদলে জিম্বাবুয়ে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই যোদ্ধাদের নিয়ে বক্তব্য এনসিপি আংশিক কাট করেছে : সালাহউদ্দিন
জুলাই যোদ্ধাদের নিয়ে বক্তব্য এনসিপি আংশিক কাট করেছে : সালাহউদ্দিন

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কানাডা কি সত্যিই হারিয়ে যাচ্ছে?
কানাডা কি সত্যিই হারিয়ে যাচ্ছে?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘হত্যাযজ্ঞ ও ধ্বংসের স্থপতি’ ইসরায়েলের ১৭ বিজ্ঞানীর তথ্য ফাঁস
‘হত্যাযজ্ঞ ও ধ্বংসের স্থপতি’ ইসরায়েলের ১৭ বিজ্ঞানীর তথ্য ফাঁস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘কারাগার শুধু শাস্তির নয়, সংশোধন ও পুনর্বাসনের স্থান’
‘কারাগার শুধু শাস্তির নয়, সংশোধন ও পুনর্বাসনের স্থান’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রেন্টের বিদায়ের ধাক্কা সামলাতে পারছে না লিভারপুল
ট্রেন্টের বিদায়ের ধাক্কা সামলাতে পারছে না লিভারপুল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কানাডার টরেন্টোতে বাচনিকের যুগপূর্তি উৎসব ‌‘বাচনিক বৈভব’
কানাডার টরেন্টোতে বাচনিকের যুগপূর্তি উৎসব ‌‘বাচনিক বৈভব’

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ক্যামেরুনের তেলবাহী ট্যাংকারে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, দুজন নিখোঁজ
ক্যামেরুনের তেলবাহী ট্যাংকারে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, দুজন নিখোঁজ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
শাহজালাল বিমানবন্দরে আগুনের সূত্রপাত যেখান থেকে
শাহজালাল বিমানবন্দরে আগুনের সূত্রপাত যেখান থেকে

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহজালাল বিমানবন্দরে কার্গো ভিলেজে ভয়াবহ আগুন
শাহজালাল বিমানবন্দরে কার্গো ভিলেজে ভয়াবহ আগুন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়িভাড়া সর্বনিম্ন ২০০০ টাকা নির্ধারণ
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়িভাড়া সর্বনিম্ন ২০০০ টাকা নির্ধারণ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিলিয়ন ডলারের ক্ষতি বলছেন ব্যবসায়ীরা
বিলিয়ন ডলারের ক্ষতি বলছেন ব্যবসায়ীরা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুর্ঘটনা নাকি নাশকতা
দুর্ঘটনা নাকি নাশকতা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা
আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৫০ কারখানার পণ্য পুড়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন বিজিএমইএ সভাপতি
২৫০ কারখানার পণ্য পুড়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন বিজিএমইএ সভাপতি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগুন নিয়ন্ত্রণে রোবটের ব্যবহার
আগুন নিয়ন্ত্রণে রোবটের ব্যবহার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গ্রহণযোগ্যতা হারিয়েছে বাংলাদেশি পাসপোর্ট
গ্রহণযোগ্যতা হারিয়েছে বাংলাদেশি পাসপোর্ট

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাহিদ ইসলাম ‘সংগ্রামী নেতা’: জয়নুল আবদিন ফারুক
নাহিদ ইসলাম ‘সংগ্রামী নেতা’: জয়নুল আবদিন ফারুক

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রাম বন্দরে ১২০০ টন পণ্য নিয়ে জাহাজডুবি
চট্টগ্রাম বন্দরে ১২০০ টন পণ্য নিয়ে জাহাজডুবি

১৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হঠাৎ বিয়ে করে চমকে দিলেন ‘দঙ্গল’ খ্যাত জায়রা ওয়াসিম
হঠাৎ বিয়ে করে চমকে দিলেন ‘দঙ্গল’ খ্যাত জায়রা ওয়াসিম

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মিরপুরের ধীরগতির পিচে জয় বাংলাদেশের
মিরপুরের ধীরগতির পিচে জয় বাংলাদেশের

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আফগানিস্তানকে কড়া হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের
আফগানিস্তানকে কড়া হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে ২৪ ট্রান্সজেন্ডার ব্যক্তির গণ-আত্মহত্যার চেষ্টা, নেপথ্যে যা...
ভারতে ২৪ ট্রান্সজেন্ডার ব্যক্তির গণ-আত্মহত্যার চেষ্টা, নেপথ্যে যা...

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার ৪ হাসপাতাল প্রস্তুত রাখা হয়েছে : স্বাস্থ্য অধিদপ্তর
ঢাকার ৪ হাসপাতাল প্রস্তুত রাখা হয়েছে : স্বাস্থ্য অধিদপ্তর

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাপলা প্রতীক দেওয়া সম্ভব নয় : ইসি আনোয়ারুল
শাপলা প্রতীক দেওয়া সম্ভব নয় : ইসি আনোয়ারুল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ম্যাচসেরা হয়ে যা বললেন রিশাদ
ম্যাচসেরা হয়ে যা বললেন রিশাদ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকাগামী ফ্লাইট নামছে চট্টগ্রাম ও সিলেটে
ঢাকাগামী ফ্লাইট নামছে চট্টগ্রাম ও সিলেটে

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতিতে সম্মত পাকিস্তান-আফগানিস্তান
যুদ্ধবিরতিতে সম্মত পাকিস্তান-আফগানিস্তান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ক্ষমতায় গেলে চিকিৎসা ক্ষেত্রে আমূল পরিবর্তন আনবে: তারেক রহমান
বিএনপি ক্ষমতায় গেলে চিকিৎসা ক্ষেত্রে আমূল পরিবর্তন আনবে: তারেক রহমান

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় আগুন অনেকটা নিয়ন্ত্রণে এসেছে: বেবিচক
সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় আগুন অনেকটা নিয়ন্ত্রণে এসেছে: বেবিচক

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৫ বছর ছদ্মবেশে বিলাসী জীবন, অবশেষে বিচারের মুখে গুম-খুনের হোতা গোয়েন্দাপ্রধান
৪৫ বছর ছদ্মবেশে বিলাসী জীবন, অবশেষে বিচারের মুখে গুম-খুনের হোতা গোয়েন্দাপ্রধান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে আবারও পরমাণু বোমার হুঁশিয়ারি দিলেন পাকিস্তান সেনাপ্রধান
ভারতকে আবারও পরমাণু বোমার হুঁশিয়ারি দিলেন পাকিস্তান সেনাপ্রধান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাহজালাল বিমানবন্দরে ফ্লাইট চলাচল শুরু
শাহজালাল বিমানবন্দরে ফ্লাইট চলাচল শুরু

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলন অব্যাহত রাখার ঘোষণা শিক্ষকদের
আন্দোলন অব্যাহত রাখার ঘোষণা শিক্ষকদের

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পবিরোধী ‘নো কিংস’ আন্দোলনে জনতার ঢল, উত্তাল যুক্তরাষ্ট্র
ট্রাম্পবিরোধী ‘নো কিংস’ আন্দোলনে জনতার ঢল, উত্তাল যুক্তরাষ্ট্র

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগুন নিয়ন্ত্রণে বড় বাধা ছিল বাতাস: ফায়ার সার্ভিসের ডিজি
আগুন নিয়ন্ত্রণে বড় বাধা ছিল বাতাস: ফায়ার সার্ভিসের ডিজি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামলা-হেনস্তায় মনোবল হারাচ্ছে পুলিশ বাহিনী
হামলা-হেনস্তায় মনোবল হারাচ্ছে পুলিশ বাহিনী

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্তরায় নিরাপত্তা জোরদার, মোতায়েন ৫ হাজারেরও বেশি পুলিশ
উত্তরায় নিরাপত্তা জোরদার, মোতায়েন ৫ হাজারেরও বেশি পুলিশ

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
বেতন ৮০ হাজার, সম্পদ হাজার কোটি টাকার
বেতন ৮০ হাজার, সম্পদ হাজার কোটি টাকার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির নওশাদ, জামায়াতের ইকবাল, এনসিপির সারজিস
বিএনপির নওশাদ, জামায়াতের ইকবাল, এনসিপির সারজিস

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অমিতাভকে কেন চোখে চোখে রাখতেন জয়া বচ্চন
অমিতাভকে কেন চোখে চোখে রাখতেন জয়া বচ্চন

শোবিজ

এখনো সিঙ্গেল ইধিকা
এখনো সিঙ্গেল ইধিকা

শোবিজ

বাংলাদেশকে একাই জেতালেন রিশাদ
বাংলাদেশকে একাই জেতালেন রিশাদ

মাঠে ময়দানে

অভিনয় নিয়ে আফজাল
অভিনয় নিয়ে আফজাল

শোবিজ

মোশাররফ করিমের গল্প
মোশাররফ করিমের গল্প

শোবিজ

প্রচারে বিএনপি জামায়াত এনসিপি ইসলামি দল
প্রচারে বিএনপি জামায়াত এনসিপি ইসলামি দল

নগর জীবন

প্রদর্শকরা কেন প্রযোজনায় নেই
প্রদর্শকরা কেন প্রযোজনায় নেই

শোবিজ

প্রেমিকের নানাবাড়িতে কিশোরীর লাশ
প্রেমিকের নানাবাড়িতে কিশোরীর লাশ

দেশগ্রাম

ট্রেন চালু, যাত্রাবিরতির দাবি
ট্রেন চালু, যাত্রাবিরতির দাবি

দেশগ্রাম

নৌকাই ভরসা লাখো মানুষের
নৌকাই ভরসা লাখো মানুষের

দেশগ্রাম

কবরস্থান সংকট দিল্লিতে!
কবরস্থান সংকট দিল্লিতে!

পূর্ব-পশ্চিম

পরমাণু কর্মসূচিতে আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা মানবে না ইরান
পরমাণু কর্মসূচিতে আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা মানবে না ইরান

পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরে ভয়াবহ আগুন
বিমানবন্দরে ভয়াবহ আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে দিনে গরম রাতে ঠান্ডা
উত্তরাঞ্চলে দিনে গরম রাতে ঠান্ডা

দেশগ্রাম

মাছ ধরা উৎসব, হতাশ শিকারিরা
মাছ ধরা উৎসব, হতাশ শিকারিরা

দেশগ্রাম

ক্যাশলেস সোসাইটি গড়া এখন সময়ের দাবি
ক্যাশলেস সোসাইটি গড়া এখন সময়ের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভক্তের পদচারণে মুখর সাঁইজির আখড়া
ভক্তের পদচারণে মুখর সাঁইজির আখড়া

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে বেড়েছে অবৈধ অস্ত্রের ব্যবহার
চট্টগ্রামে বেড়েছে অবৈধ অস্ত্রের ব্যবহার

নগর জীবন

ধান খেতে গৃহবধূর, ঘরে বৃদ্ধার গলা কাটা লাশ
ধান খেতে গৃহবধূর, ঘরে বৃদ্ধার গলা কাটা লাশ

দেশগ্রাম

সর্বোচ্চ চিকিৎসাসেবা নিশ্চিত করতে হবে
সর্বোচ্চ চিকিৎসাসেবা নিশ্চিত করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমানবন্দরে নিরাপত্তার ঘাটতি স্পষ্ট
বিমানবন্দরে নিরাপত্তার ঘাটতি স্পষ্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

কাজের লোকের কোদালের আঘাতে মৃত্যু, লাশ ফেলা হয় নলকূপে
কাজের লোকের কোদালের আঘাতে মৃত্যু, লাশ ফেলা হয় নলকূপে

দেশগ্রাম

আইনি ভিত্তি না হলে প্রহসন হবে
আইনি ভিত্তি না হলে প্রহসন হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনে শীর্ষ ৯ জেনারেল বহিষ্কার
চীনে শীর্ষ ৯ জেনারেল বহিষ্কার

পূর্ব-পশ্চিম

আতঙ্কের নাম কিশোর গ্যাং
আতঙ্কের নাম কিশোর গ্যাং

দেশগ্রাম

সড়কে প্রাণ গেল তিন মোটরসাইকেল আরোহীর
সড়কে প্রাণ গেল তিন মোটরসাইকেল আরোহীর

দেশগ্রাম

ইউক্রেনকে দূরপাল্লার মিসাইল না দেওয়ার সিদ্ধান্ত ট্রাম্পের
ইউক্রেনকে দূরপাল্লার মিসাইল না দেওয়ার সিদ্ধান্ত ট্রাম্পের

পূর্ব-পশ্চিম