শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৮ সেপ্টেম্বর, ২০১৮

সেরা শহরের সেরা মেয়র

তানভীর আহমেদ
প্রিন্ট ভার্সন
সেরা শহরের সেরা মেয়র

পৃথিবীর সবচেয়ে সুন্দর শহর গড়েছেন যে মেয়র

 

দানিউব নদীর তীরে অপূর্ব এক শহর। নাম ভিয়েনা। অস্ট্রিয়ার রাজধানী ভিয়েনায় মানুষের সংখ্যা ১৮ লাখ। পৃথিবীর সবচেয়ে বাসযোগ্য শহর এটি। রূপকথার গল্পেই কেবল এত সুন্দর, সাজানো ও শান্তিপ্রিয় শহরের বর্ণনা থাকে। ইউরোপের এই শহরটি মাত্র ১০ বছরে এত দারুণ রূপে সেজেছে। নাগরিক নিরাপত্তার মডেল শহর মানা হয় ভিয়েনাকে। বছর দুয়েক হলো ভিয়েনাকে স্মার্ট শহর বলে গর্ব করে ইউরোপ। কীভাবে সাজল এই শহর? পেছনে ছিলেন একজন কারিগর। তার নাম মাইকেল হাউপল। ভিয়েনার মেয়র ছিলেন টানা ২০ বছর। এই ২০ বছরে ছবির মতো করে সাজিয়েছেন পুরো শহরটিকে। ড্রেনেজ ব্যবস্থা, রাস্তা উন্নয়ন থেকে শুরু করে, রেস্টুরেন্ট, ব্যবসা প্রতিষ্ঠান, হাসপাতাল, স্কুল, পুলিশ সার্ভিস, পার্ক— সব কিছুকেই সাজিয়েছেন পরিকল্পনামাফিক। একচুল নড়চড় হয়নি। যে কারণে দিনে দিনে ভিয়েনা হয়ে উঠতে থাকে ছবির মতো সুন্দর। রূপকথার রাজ্যকে বাস্তবে রূপ দেওয়ার শর্ত দিয়েই মেয়র পদে বসেছিলেন হাউপল। তিনি তার কথা রেখেছেন। এ বছর ২৪ মে তিনি মেয়র পদ থেকে অবসর নেন। শহরের মানুষ তার উন্নয়ন কর্মকাণ্ডে মুগ্ধ। ২০ বছর ধরে কীভাবে সাদামাটা একটা শহরকে পৃথিবীর সবচেয়ে বাসযোগ্য শহর করে গড়ে তুলেছেন সে গল্প সবার জন্য অনন্য উদাহরণ হয়ে থাকবে।

 

জনপ্রিয়তায় হলেন মেয়র থেকে প্রধানমন্ত্রী

আলবেনিয়ার ৪৭তম প্রধানমন্ত্রী এডি রামা। অনেকেই হয়তো জানেন না, আলবেনিয়ার তিরানা শহরের মেয়র ছিলেন তিনি। ১১ বছর একটানা মেয়র থাকা এডি রামা তিরানাকে গড়ে তুলেছিলেন মডেল শহর করে। শহরের নিরাপত্তা ব্যবস্থা এতটাই উন্নত হয় যে, পুলিশের কাছে অভিযোগ আসা বন্ধ হয়ে যায় এক পর্যায়ে। ২০০০ সালে মেয়র পদে নির্বাচিত হয়েই তিনি অবৈধ স্থাপনা ভাঙার কঠিন সিদ্ধান্ত নিয়ে বসেন। নানা চাপ থাকা সত্ত্বেও তিনি লানা নদীর তীরের সব অবৈধ স্থাপনা ভেঙে গুঁড়িয়ে ফেলেন। পুরো শহরকে নতুন করে গড়ে তোলার চ্যালেঞ্জ নেন তিনি। সোভিয়েত সময়ে গড়ে তোলা নকশা বেছে নিয়ে পুরো তিরানা শহর সাজাতে শুরু করেন তিনি। রাস্তার দুপাশে রঙিন, নতুন দালান নির্মাণ, পার্ক ও বসার জায়গা বাড়ানোর পরিকল্পনা নিয়ে তিনি আন্তর্জাতিক পর্যায়ে দৃষ্টি কাড়েন। পর্যটকরা তার জাদুর ছোঁয়ায় বদলে দেওয়া এক শহর থেকে সারা বছরই ভিড় করতে থাকে। ‘তিরানা সিটি মাস্টার প্ল্যান’ ধীরে ধীরে পূরণ করেন তিনি। ২০০৪ সালে তিনি বিশ্বের সেরা মেয়র হিসেবে নির্বাচিত হন। মেয়র হিসেবে তার জনপ্রিয়তা ছিল আকাশছোঁয়া। সেই জনপ্রিয়তার ছোঁয়াতেই পরবর্তীতে তিনি প্রধানমন্ত্রী হিসেবে নির্বাচন করে বিপুল ভোটে নির্বাচিত হন।

 

তিন বছরের ম্যাজিক দেখান হেলেন

২০০৬  থেকে ২০০৯ সাল পর্যন্ত কেপটাউনের মেয়র ছিলেন হেলেন জিলে। মাত্র তিন বছরে একটি শহরের চেহারা পাল্টে দেওয়া যায় তার দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন তিনি। দক্ষিণ আফ্রিকার কেপটাউন বিশ্বের তৃতীয় জনবহুল শহর। ২৯ লাখ মানুষের বসবাস এই শহরবাসী পানি সংকটে ভুগছে। পৃথিবীর প্রথম পানিশূন্য হওয়ার পথে কেপটাউনকে বাঁচিয়ে রাখতে হেলেন দুর্দান্তসব আইডিয়া কাজে লাগান। পুরো প্রশাসন ঢেলে সাজিয়ে তিনি শুরুর দিকে সমালোচিত হলেও পরে প্রমাণ করেন তিনি ঠিক ছিলেন। চিকিৎসাসেবা নিশ্চিত করতে সরকারি নির্দেশনা এড়িয়ে প্রাইভেট হাসপাতালগুলোকে সজাগ করে তুলেন। এতে লাখ লাখ মানুষের কাছে তিনি রাতারাতি ম্যাজিশিয়ান হিসেবে পরিচিতি পান। যদিও শরণার্থী ইস্যুতে তিনি ছিলেন প্রবলভাবে সমালোচিত। শহরের অপরাধ কমাতে তিনি ছিলেন তৎপর। বিচার বিভাগের স্বাধীনতা দেওয়ার ইশারার পর তিনি সংঘবদ্ধ অপরাধীদের কাছে ভিলেন হয়ে উঠলেও নগরবাসী তাকে নিয়ে ছিল উচ্ছ্বসিত। শহরের ছিনতাই ও ডাকাতি কমিয়ে আনায় কেপটাউনকে নতুন করে চিনতে শুরু করে ব্যবসায়ীরা। বিশ্বজুড়ে ৮২০টি শহরের মেয়রের সঙ্গে লড়াই করে তিনি ২০০৮ সালে বিশ্বের সেরা মেয়র নির্বাচিত হন।

 

শহর উন্নয়নের মডেল তিনি

৪৬ বছর বয়সী মেয়র নাহিদ ন্যানসি। দক্ষিণ আমেরিকা অঞ্চলে সবচেয়ে বড় শহরের মুসলিম মেয়র হিসেবে তিনি ইতিহাস গড়েন। কানাডার ক্যালগেরি শহরের ৩৬তম মেয়র তিনি। ২০১৪ সালে তিনি বিশ্বের সেরা মেয়র হিসেবে নির্বাচিত হন। ক্যালগেরি শহরের উন্নয়নে তার পরিকল্পনা নিয়ে অনেকেই বিস্ময় দেখিয়েছেন। গ্রাম ও নগরের মেলবন্ধন গড়েছেন তিনি।

মূল শহরের পূর্ব দিকে থাকা গ্রামাঞ্চলে পৌঁছে সেখান থেকে শহর যোগ করেন তিনি। শহরের সব সুবিধা সেখানে পৌঁছে দেওয়ার মূল শহরের সঙ্গে বেড়ে ওঠে গ্রামটি।

এ ছাড়া স্কুল ছড়িয়ে দেন গোটা শহরে। মহল্লায় মহল্লায় ছোট ছোট কমিউনিটি বানিয়ে তাদের সঞ্চয় ও এলাকার উন্নয়নের সুযোগ তৈরি করে দেন। এতে প্রতিটি এলাকার উন্নয়ন ঘটে। তার গ্রাম উন্নয়ন পরিকল্পনা দারুণ কার্যকরী হয়ে ওঠে। এছাড়া তিনি শহরের বাড়তি ব্যয় সঙ্কোচন করে নগর উন্নয়নে একের পর এক প্রজেক্ট বাস্তবায়ন করেন।

 

সবচেয়ে সফল এথেন্সের মেয়র

২০০৫ সালে বিশ্বের সেরা মেয়র নির্বাচিত হয়েছিলেন ডোরা বাকোয়েনিস। সাড়ে তিন হাজার বছরের পুরনো শহর গ্রিসের এথেন্সের মেয়র ছিলেন তিনি। এথেন্সের ইতিহাসে প্রথম নারী নির্বাচিত হয়ে তিনি অভূতপূর্ব কাজ করে দেখান। ২০০২ সাল থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত তিনি এথেন্সের মেয়র থাকাকালীন অলিম্পিক গেমস আয়োজনের সঙ্গে যুক্ত হয়ে পড়েন। এথেন্স অলিম্পিক গেমস সফলভাবে শেষ করার পেছনে তার জাদুকরী ভূমিকা উল্লেখ করা হয়। তার সময়েই এথেন্স মেট্রো সার্ভিস বিশ্বের সেরা হয়ে ওঠে। রাস্তায় গাড়ি নিয়ন্ত্রণে তিনি যে ম্যাজিক দেখিয়েছেন তা বিশ্বে বিরল। প্রায় নয় লাখ মানুষের বসবাসের ব্যবস্থা করেন তিনি। তার আগে কেউ কখনো এত অল্প সময়ে এত মানুষকে শহরে থাকার ব্যবস্থা করে দেখাতে পারেনি। এথেন্সের মেয়র পদে থাকাকালীনই তিনি গ্রিসের সবচেয়ে জনপ্রিয় রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব হয়ে ওঠেন। কাজ দিয়েই তিনি প্রমাণ করেন, তিনি সেরা মেয়র।

 

মেশেলেনের মেয়র তিনি

বেলজিয়ামের রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব বার্ট সোমার্সকে সবাই চেনেন মেশেলেনর সেরা মেয়র হিসেবে। ২০০১ সালে মেশেলেনের মেয়র পদে দায়িত্ব নেন তিনি। ২০১৭ সালে তিনি ‘বিশ্বের সেরা মেয়র-২০১৬’ হিসেবে নির্বাচিত হন। ৮৬ হাজার মানুষের ছোট শহর মেশেলেনের কথা বিশ্ববাসী জানতই না। কয়েক বছরের পরিকল্পনা হাতে নিয়ে তিনি নতুন শহর গড়ার ঘোষণা দেন। চার বছরের ব্যবধানে মেশেলেনকে বেলজিয়ামের সবচেয়ে সুন্দর, নিরাপদ ও পর্যটকবান্ধব শহর করে তুলেন তিনি। শরণার্থীর চাপ থাকায় মেশেলেনে প্রায় ১২৮টি দেশের মানুষ রয়েছে। তার আহ্বানে সাড়া দিয়ে মেশেলেনের সবাই শহর উন্নয়ন কাণ্ডে যোগ দেয়। এই বৈচিত্র্যপূর্ণ শহরকে সামলানোর কঠিন চ্যালেঞ্জেও তিনি নিজেকে নিয়ে গেছেন ভিন্ন উচ্চতায়। শহরের নিরাপত্তা বাড়াতে তিনি পুলিশ বাহিনীকে এত সিসিটিভি ক্যামেরা দেন যে এখন বেলজিয়ামের সবচেয়ে নিরাপদ শহর এটি।

 

সবচেয়ে বড় দু্ই শহরের মেয়র তারা

নিউইয়র্ক সামলানোর চ্যালেঞ্জ তার

সভ্যতার কেন্দ্রে থাকা শহর নিউইয়র্ক। যুক্তরাষ্ট্রের এই শহরে ৮৬ লাখ মানুষের বসবাস। বিশ্বের সবচেয়ে জমকালো শহরগুলোর একটি এটি। বলা হয়, প্রতিদিন উন্নয়নের পথে এক পা করে আগানো শহর এটি। নিউইয়র্ক, পর্যটক ও শহরবাসীর পদচারণায় ২৪ ঘণ্টাই মুখর থাকে। না ঘুমানো এই শহরে সর্বোচ্চ নাগরিক সুবিধা— নিরাপত্তা, সড়ক, ট্রাফিক, ড্রেনেজ, আবর্জনা সরানো, বিদ্যুৎ ও জ্বালানি সরবরাহ এক মিনিটও থেমে যাওয়ার সুযোগ নেই। নিউইয়র্কের এসব চ্যালেঞ্জ কাঁধে নিয়েছেন মেয়র বিল ব্লাসিও। চার বছর ধরে নিউইয়র্কের উন্নয়নে কাজ করে চলেছেন তিনি। সবার চেয়ে এক ধাপ এগিয়ে থাকার কথা দিয়ে নগরবাসীর মেয়র হয়েছিলেন তিনি।

 

বড় শহর দেখভালের মডেল তিনি

চীনের সাংহাই বিশ্বের প্রধান শহরগুলোর একটি। ২৪ মিলিয়ন মানুষের শহর সাংহাই। ইয়াং শিয়ং ২০১৩ সাল থেকে ২০১৭ সাল পর্যন্ত সাংহাইয়ের মেয়র ছিলেন। মানুষে চাপে ধুঁকতে থাকা এই শহরে বাসা ভাড়া খুব বেড়ে যাওয়ার পাশাপাশি প্রচণ্ড ট্রাফিক জ্যামে নাকাল হয়ে পড়ে। এছাড়া বায়ু দূষণের কারণেও সংকটে পড়তে হয় সাংহাইকে। ব্যবসায়িক কেন্দ্র হওয়ার সাংহাই শহরের বিশ্রামের সুযোগ নেই। ইয়াং শিয়ং রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব হওয়ায় মেয়র পদে বসে তিনি আরও বড় ধরনের চ্যালেঞ্জের মুখে পড়েন। মেয়র পদে বসেই তিনি নাগরিক সুবিধা বাড়ানোর দিকে মনোযোগ দেন। ২০১৭ সালে তিনি পদত্যাগ করলে সাংহাইয়ের নতুন মেয়র হন ইং ইয়ং। এই সময় বড় শহর সামলানোর উদাহরণ হতে পারেন তিনি।

এই বিভাগের আরও খবর
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
চমকপ্রদ উপাখ্যান জড়ানো সাগরদিঘি
চমকপ্রদ উপাখ্যান জড়ানো সাগরদিঘি
সর্বশেষ খবর
বিবাহবার্ষিকীর দিনেই বাবা-মা হলেন রাজকুমার রাও-পত্রলেখা
বিবাহবার্ষিকীর দিনেই বাবা-মা হলেন রাজকুমার রাও-পত্রলেখা

৮ মিনিট আগে | শোবিজ

মালিককে ‘গুলি করল কুকুর’!
মালিককে ‘গুলি করল কুকুর’!

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফুলবাড়ী বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে শিক্ষাসামগ্রী বিতরণ
ফুলবাড়ী বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে শিক্ষাসামগ্রী বিতরণ

১৮ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বিহারের নির্বাচন শুরু থেকেই সুষ্ঠু ছিল না, অভিযোগ রাহুল গান্ধীর
বিহারের নির্বাচন শুরু থেকেই সুষ্ঠু ছিল না, অভিযোগ রাহুল গান্ধীর

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা মজিবুর রহমান ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল
বিএনপি নেতা মজিবুর রহমান ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল

৩৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

জাদেজা–কারান রাজস্থানে, সঞ্জু স্যামসন যাচ্ছেন চেন্নাইয়ে
জাদেজা–কারান রাজস্থানে, সঞ্জু স্যামসন যাচ্ছেন চেন্নাইয়ে

৩৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে ৫৮ শতাংশ মানুষ ট্রাম্পে অসন্তুষ্ট
যুক্তরাষ্ট্রে ৫৮ শতাংশ মানুষ ট্রাম্পে অসন্তুষ্ট

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণের জেরে চার চিকিৎসকের রেজিস্ট্রেশন বাতিল
দিল্লি বিস্ফোরণের জেরে চার চিকিৎসকের রেজিস্ট্রেশন বাতিল

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজকের স্বর্ণের বাজারদর
আজকের স্বর্ণের বাজারদর

৫৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

নির্বাচনে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আওয়ামী লীগের নেই : প্রেস সচিব
নির্বাচনে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আওয়ামী লীগের নেই : প্রেস সচিব

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী
স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দুই শতাধিক খাদ্যপণ্য থেকে শুল্ক প্রত্যাহার করলেন ট্রাম্প
দুই শতাধিক খাদ্যপণ্য থেকে শুল্ক প্রত্যাহার করলেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘দিদি নাম্বার ১’ এ থাকছেন না রচনা ব্যানার্জি?
‘দিদি নাম্বার ১’ এ থাকছেন না রচনা ব্যানার্জি?

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লুক্সেমবার্গকে হারিয়ে বিশ্বকাপের টিকিটের অপেক্ষায় জার্মানি
লুক্সেমবার্গকে হারিয়ে বিশ্বকাপের টিকিটের অপেক্ষায় জার্মানি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী
এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শনিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ
শনিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজকের নামাজের সময়সূচি, ১৫ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ১৫ নভেম্বর ২০২৫

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

মিস ইন্টারন্যাশনালে বাংলাদেশের জেসিয়া
মিস ইন্টারন্যাশনালে বাংলাদেশের জেসিয়া

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঢাকার আকাশ আংশিক মেঘলা থাকতে পারে
ঢাকার আকাশ আংশিক মেঘলা থাকতে পারে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস
ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত
ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকায় আজ যেসব কর্মসূচি রয়েছে
ঢাকায় আজ যেসব কর্মসূচি রয়েছে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড
টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিহারের ‘সবচেয়ে কম বয়সী’ বিধায়ক গায়িকা মৈথিলী ঠাকুর
বিহারের ‘সবচেয়ে কম বয়সী’ বিধায়ক গায়িকা মৈথিলী ঠাকুর

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঢাকার বাতাস ‘অস্বাস্থ্যকর’, শীর্ষে দিল্লি
ঢাকার বাতাস ‘অস্বাস্থ্যকর’, শীর্ষে দিল্লি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পঞ্চগড়ে ঝরছে কুয়াশা
পঞ্চগড়ে ঝরছে কুয়াশা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আইল্যান্ডকে হারিয়ে বিশ্বকাপ নিশ্চিত করলো ক্রোয়েশিয়া
আইল্যান্ডকে হারিয়ে বিশ্বকাপ নিশ্চিত করলো ক্রোয়েশিয়া

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাতসকালে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে বাসে আগুন
সাতসকালে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে বাসে আগুন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধামরাইয়ে বাসচাপায় প্রাণ গেল মোটরসাইকেল আরোহীর
ধামরাইয়ে বাসচাপায় প্রাণ গেল মোটরসাইকেল আরোহীর

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা
স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক
বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর
আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর

১৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার
গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন
গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা
তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন
প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি
৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি

১৯ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি
গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী
একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী

১৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত
কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত

১৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা
বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন ; নিন্দার ঝড়
ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন ; নিন্দার ঝড়

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি
অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত
৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শনিবার হালুয়াঘাটে গারো সম্প্রদায়ের নবান্ন উৎসব ‘ওয়ানগালা’
শনিবার হালুয়াঘাটে গারো সম্প্রদায়ের নবান্ন উৎসব ‘ওয়ানগালা’

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু
এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ছাত্রদের যৌন হয়রানির মামলায় ঢাবি অধ্যাপক কারাগারে
ছাত্রদের যৌন হয়রানির মামলায় ঢাবি অধ্যাপক কারাগারে

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন
ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস
ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা
মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত
জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়
পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়

১৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

২৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

প্রিন্ট সর্বাধিক
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

এখন শুধুই নির্বাচন
এখন শুধুই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক
স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার
সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা
ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব

প্রথম পৃষ্ঠা

আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...
আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...

শোবিজ

রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ
রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ

শোবিজ

বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার
বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার

দেশগ্রাম

চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার
চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার

পেছনের পৃষ্ঠা

দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা
দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা

শোবিজ

শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ
শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ

শনিবারের সকাল

আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না
আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট
স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট

মাঠে ময়দানে

১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক
১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক

মাঠে ময়দানে

ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন
হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে
সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স
এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স

মাঠে ময়দানে

এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত
এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত

মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে
বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে

মাঠে ময়দানে

কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে
কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি

প্রথম পৃষ্ঠা

একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে
একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার
বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা
ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা

পেছনের পৃষ্ঠা

আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে
আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা