শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৮ সেপ্টেম্বর, ২০১৮

সেরা শহরের সেরা মেয়র

তানভীর আহমেদ
প্রিন্ট ভার্সন
সেরা শহরের সেরা মেয়র

পৃথিবীর সবচেয়ে সুন্দর শহর গড়েছেন যে মেয়র

 

দানিউব নদীর তীরে অপূর্ব এক শহর। নাম ভিয়েনা। অস্ট্রিয়ার রাজধানী ভিয়েনায় মানুষের সংখ্যা ১৮ লাখ। পৃথিবীর সবচেয়ে বাসযোগ্য শহর এটি। রূপকথার গল্পেই কেবল এত সুন্দর, সাজানো ও শান্তিপ্রিয় শহরের বর্ণনা থাকে। ইউরোপের এই শহরটি মাত্র ১০ বছরে এত দারুণ রূপে সেজেছে। নাগরিক নিরাপত্তার মডেল শহর মানা হয় ভিয়েনাকে। বছর দুয়েক হলো ভিয়েনাকে স্মার্ট শহর বলে গর্ব করে ইউরোপ। কীভাবে সাজল এই শহর? পেছনে ছিলেন একজন কারিগর। তার নাম মাইকেল হাউপল। ভিয়েনার মেয়র ছিলেন টানা ২০ বছর। এই ২০ বছরে ছবির মতো করে সাজিয়েছেন পুরো শহরটিকে। ড্রেনেজ ব্যবস্থা, রাস্তা উন্নয়ন থেকে শুরু করে, রেস্টুরেন্ট, ব্যবসা প্রতিষ্ঠান, হাসপাতাল, স্কুল, পুলিশ সার্ভিস, পার্ক— সব কিছুকেই সাজিয়েছেন পরিকল্পনামাফিক। একচুল নড়চড় হয়নি। যে কারণে দিনে দিনে ভিয়েনা হয়ে উঠতে থাকে ছবির মতো সুন্দর। রূপকথার রাজ্যকে বাস্তবে রূপ দেওয়ার শর্ত দিয়েই মেয়র পদে বসেছিলেন হাউপল। তিনি তার কথা রেখেছেন। এ বছর ২৪ মে তিনি মেয়র পদ থেকে অবসর নেন। শহরের মানুষ তার উন্নয়ন কর্মকাণ্ডে মুগ্ধ। ২০ বছর ধরে কীভাবে সাদামাটা একটা শহরকে পৃথিবীর সবচেয়ে বাসযোগ্য শহর করে গড়ে তুলেছেন সে গল্প সবার জন্য অনন্য উদাহরণ হয়ে থাকবে।

 

জনপ্রিয়তায় হলেন মেয়র থেকে প্রধানমন্ত্রী

আলবেনিয়ার ৪৭তম প্রধানমন্ত্রী এডি রামা। অনেকেই হয়তো জানেন না, আলবেনিয়ার তিরানা শহরের মেয়র ছিলেন তিনি। ১১ বছর একটানা মেয়র থাকা এডি রামা তিরানাকে গড়ে তুলেছিলেন মডেল শহর করে। শহরের নিরাপত্তা ব্যবস্থা এতটাই উন্নত হয় যে, পুলিশের কাছে অভিযোগ আসা বন্ধ হয়ে যায় এক পর্যায়ে। ২০০০ সালে মেয়র পদে নির্বাচিত হয়েই তিনি অবৈধ স্থাপনা ভাঙার কঠিন সিদ্ধান্ত নিয়ে বসেন। নানা চাপ থাকা সত্ত্বেও তিনি লানা নদীর তীরের সব অবৈধ স্থাপনা ভেঙে গুঁড়িয়ে ফেলেন। পুরো শহরকে নতুন করে গড়ে তোলার চ্যালেঞ্জ নেন তিনি। সোভিয়েত সময়ে গড়ে তোলা নকশা বেছে নিয়ে পুরো তিরানা শহর সাজাতে শুরু করেন তিনি। রাস্তার দুপাশে রঙিন, নতুন দালান নির্মাণ, পার্ক ও বসার জায়গা বাড়ানোর পরিকল্পনা নিয়ে তিনি আন্তর্জাতিক পর্যায়ে দৃষ্টি কাড়েন। পর্যটকরা তার জাদুর ছোঁয়ায় বদলে দেওয়া এক শহর থেকে সারা বছরই ভিড় করতে থাকে। ‘তিরানা সিটি মাস্টার প্ল্যান’ ধীরে ধীরে পূরণ করেন তিনি। ২০০৪ সালে তিনি বিশ্বের সেরা মেয়র হিসেবে নির্বাচিত হন। মেয়র হিসেবে তার জনপ্রিয়তা ছিল আকাশছোঁয়া। সেই জনপ্রিয়তার ছোঁয়াতেই পরবর্তীতে তিনি প্রধানমন্ত্রী হিসেবে নির্বাচন করে বিপুল ভোটে নির্বাচিত হন।

 

তিন বছরের ম্যাজিক দেখান হেলেন

২০০৬  থেকে ২০০৯ সাল পর্যন্ত কেপটাউনের মেয়র ছিলেন হেলেন জিলে। মাত্র তিন বছরে একটি শহরের চেহারা পাল্টে দেওয়া যায় তার দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন তিনি। দক্ষিণ আফ্রিকার কেপটাউন বিশ্বের তৃতীয় জনবহুল শহর। ২৯ লাখ মানুষের বসবাস এই শহরবাসী পানি সংকটে ভুগছে। পৃথিবীর প্রথম পানিশূন্য হওয়ার পথে কেপটাউনকে বাঁচিয়ে রাখতে হেলেন দুর্দান্তসব আইডিয়া কাজে লাগান। পুরো প্রশাসন ঢেলে সাজিয়ে তিনি শুরুর দিকে সমালোচিত হলেও পরে প্রমাণ করেন তিনি ঠিক ছিলেন। চিকিৎসাসেবা নিশ্চিত করতে সরকারি নির্দেশনা এড়িয়ে প্রাইভেট হাসপাতালগুলোকে সজাগ করে তুলেন। এতে লাখ লাখ মানুষের কাছে তিনি রাতারাতি ম্যাজিশিয়ান হিসেবে পরিচিতি পান। যদিও শরণার্থী ইস্যুতে তিনি ছিলেন প্রবলভাবে সমালোচিত। শহরের অপরাধ কমাতে তিনি ছিলেন তৎপর। বিচার বিভাগের স্বাধীনতা দেওয়ার ইশারার পর তিনি সংঘবদ্ধ অপরাধীদের কাছে ভিলেন হয়ে উঠলেও নগরবাসী তাকে নিয়ে ছিল উচ্ছ্বসিত। শহরের ছিনতাই ও ডাকাতি কমিয়ে আনায় কেপটাউনকে নতুন করে চিনতে শুরু করে ব্যবসায়ীরা। বিশ্বজুড়ে ৮২০টি শহরের মেয়রের সঙ্গে লড়াই করে তিনি ২০০৮ সালে বিশ্বের সেরা মেয়র নির্বাচিত হন।

 

শহর উন্নয়নের মডেল তিনি

৪৬ বছর বয়সী মেয়র নাহিদ ন্যানসি। দক্ষিণ আমেরিকা অঞ্চলে সবচেয়ে বড় শহরের মুসলিম মেয়র হিসেবে তিনি ইতিহাস গড়েন। কানাডার ক্যালগেরি শহরের ৩৬তম মেয়র তিনি। ২০১৪ সালে তিনি বিশ্বের সেরা মেয়র হিসেবে নির্বাচিত হন। ক্যালগেরি শহরের উন্নয়নে তার পরিকল্পনা নিয়ে অনেকেই বিস্ময় দেখিয়েছেন। গ্রাম ও নগরের মেলবন্ধন গড়েছেন তিনি।

মূল শহরের পূর্ব দিকে থাকা গ্রামাঞ্চলে পৌঁছে সেখান থেকে শহর যোগ করেন তিনি। শহরের সব সুবিধা সেখানে পৌঁছে দেওয়ার মূল শহরের সঙ্গে বেড়ে ওঠে গ্রামটি।

এ ছাড়া স্কুল ছড়িয়ে দেন গোটা শহরে। মহল্লায় মহল্লায় ছোট ছোট কমিউনিটি বানিয়ে তাদের সঞ্চয় ও এলাকার উন্নয়নের সুযোগ তৈরি করে দেন। এতে প্রতিটি এলাকার উন্নয়ন ঘটে। তার গ্রাম উন্নয়ন পরিকল্পনা দারুণ কার্যকরী হয়ে ওঠে। এছাড়া তিনি শহরের বাড়তি ব্যয় সঙ্কোচন করে নগর উন্নয়নে একের পর এক প্রজেক্ট বাস্তবায়ন করেন।

 

সবচেয়ে সফল এথেন্সের মেয়র

২০০৫ সালে বিশ্বের সেরা মেয়র নির্বাচিত হয়েছিলেন ডোরা বাকোয়েনিস। সাড়ে তিন হাজার বছরের পুরনো শহর গ্রিসের এথেন্সের মেয়র ছিলেন তিনি। এথেন্সের ইতিহাসে প্রথম নারী নির্বাচিত হয়ে তিনি অভূতপূর্ব কাজ করে দেখান। ২০০২ সাল থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত তিনি এথেন্সের মেয়র থাকাকালীন অলিম্পিক গেমস আয়োজনের সঙ্গে যুক্ত হয়ে পড়েন। এথেন্স অলিম্পিক গেমস সফলভাবে শেষ করার পেছনে তার জাদুকরী ভূমিকা উল্লেখ করা হয়। তার সময়েই এথেন্স মেট্রো সার্ভিস বিশ্বের সেরা হয়ে ওঠে। রাস্তায় গাড়ি নিয়ন্ত্রণে তিনি যে ম্যাজিক দেখিয়েছেন তা বিশ্বে বিরল। প্রায় নয় লাখ মানুষের বসবাসের ব্যবস্থা করেন তিনি। তার আগে কেউ কখনো এত অল্প সময়ে এত মানুষকে শহরে থাকার ব্যবস্থা করে দেখাতে পারেনি। এথেন্সের মেয়র পদে থাকাকালীনই তিনি গ্রিসের সবচেয়ে জনপ্রিয় রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব হয়ে ওঠেন। কাজ দিয়েই তিনি প্রমাণ করেন, তিনি সেরা মেয়র।

 

মেশেলেনের মেয়র তিনি

বেলজিয়ামের রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব বার্ট সোমার্সকে সবাই চেনেন মেশেলেনর সেরা মেয়র হিসেবে। ২০০১ সালে মেশেলেনের মেয়র পদে দায়িত্ব নেন তিনি। ২০১৭ সালে তিনি ‘বিশ্বের সেরা মেয়র-২০১৬’ হিসেবে নির্বাচিত হন। ৮৬ হাজার মানুষের ছোট শহর মেশেলেনের কথা বিশ্ববাসী জানতই না। কয়েক বছরের পরিকল্পনা হাতে নিয়ে তিনি নতুন শহর গড়ার ঘোষণা দেন। চার বছরের ব্যবধানে মেশেলেনকে বেলজিয়ামের সবচেয়ে সুন্দর, নিরাপদ ও পর্যটকবান্ধব শহর করে তুলেন তিনি। শরণার্থীর চাপ থাকায় মেশেলেনে প্রায় ১২৮টি দেশের মানুষ রয়েছে। তার আহ্বানে সাড়া দিয়ে মেশেলেনের সবাই শহর উন্নয়ন কাণ্ডে যোগ দেয়। এই বৈচিত্র্যপূর্ণ শহরকে সামলানোর কঠিন চ্যালেঞ্জেও তিনি নিজেকে নিয়ে গেছেন ভিন্ন উচ্চতায়। শহরের নিরাপত্তা বাড়াতে তিনি পুলিশ বাহিনীকে এত সিসিটিভি ক্যামেরা দেন যে এখন বেলজিয়ামের সবচেয়ে নিরাপদ শহর এটি।

 

সবচেয়ে বড় দু্ই শহরের মেয়র তারা

নিউইয়র্ক সামলানোর চ্যালেঞ্জ তার

সভ্যতার কেন্দ্রে থাকা শহর নিউইয়র্ক। যুক্তরাষ্ট্রের এই শহরে ৮৬ লাখ মানুষের বসবাস। বিশ্বের সবচেয়ে জমকালো শহরগুলোর একটি এটি। বলা হয়, প্রতিদিন উন্নয়নের পথে এক পা করে আগানো শহর এটি। নিউইয়র্ক, পর্যটক ও শহরবাসীর পদচারণায় ২৪ ঘণ্টাই মুখর থাকে। না ঘুমানো এই শহরে সর্বোচ্চ নাগরিক সুবিধা— নিরাপত্তা, সড়ক, ট্রাফিক, ড্রেনেজ, আবর্জনা সরানো, বিদ্যুৎ ও জ্বালানি সরবরাহ এক মিনিটও থেমে যাওয়ার সুযোগ নেই। নিউইয়র্কের এসব চ্যালেঞ্জ কাঁধে নিয়েছেন মেয়র বিল ব্লাসিও। চার বছর ধরে নিউইয়র্কের উন্নয়নে কাজ করে চলেছেন তিনি। সবার চেয়ে এক ধাপ এগিয়ে থাকার কথা দিয়ে নগরবাসীর মেয়র হয়েছিলেন তিনি।

 

বড় শহর দেখভালের মডেল তিনি

চীনের সাংহাই বিশ্বের প্রধান শহরগুলোর একটি। ২৪ মিলিয়ন মানুষের শহর সাংহাই। ইয়াং শিয়ং ২০১৩ সাল থেকে ২০১৭ সাল পর্যন্ত সাংহাইয়ের মেয়র ছিলেন। মানুষে চাপে ধুঁকতে থাকা এই শহরে বাসা ভাড়া খুব বেড়ে যাওয়ার পাশাপাশি প্রচণ্ড ট্রাফিক জ্যামে নাকাল হয়ে পড়ে। এছাড়া বায়ু দূষণের কারণেও সংকটে পড়তে হয় সাংহাইকে। ব্যবসায়িক কেন্দ্র হওয়ার সাংহাই শহরের বিশ্রামের সুযোগ নেই। ইয়াং শিয়ং রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব হওয়ায় মেয়র পদে বসে তিনি আরও বড় ধরনের চ্যালেঞ্জের মুখে পড়েন। মেয়র পদে বসেই তিনি নাগরিক সুবিধা বাড়ানোর দিকে মনোযোগ দেন। ২০১৭ সালে তিনি পদত্যাগ করলে সাংহাইয়ের নতুন মেয়র হন ইং ইয়ং। এই সময় বড় শহর সামলানোর উদাহরণ হতে পারেন তিনি।

এই বিভাগের আরও খবর
তারকাদের দ্বীপে যা আছে
তারকাদের দ্বীপে যা আছে
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
সর্বশেষ খবর
জকসু নির্বাচনে ৩৪ পদের বিপরীতে মনোনয়ন সংগ্রহ ৩১২
জকসু নির্বাচনে ৩৪ পদের বিপরীতে মনোনয়ন সংগ্রহ ৩১২

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্র সফরে সৌদি যুবরাজ সালমান, এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান নিয়ে আলোচনা
যুক্তরাষ্ট্র সফরে সৌদি যুবরাজ সালমান, এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান নিয়ে আলোচনা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিকে এফ-৩৫ দিতে রাজি ট্রাম্প
সৌদিকে এফ-৩৫ দিতে রাজি ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্লাস্টিকে সামুদ্রিক প্রাণীদের সর্বনাশ!
প্লাস্টিকে সামুদ্রিক প্রাণীদের সর্বনাশ!

২ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাগে ফেটে পড়লেই কি কমে ক্রোধ?
রাগে ফেটে পড়লেই কি কমে ক্রোধ?

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

হাসিনার পক্ষে স্ট্যাটাস, ঢাবির ডেপুটি রেজিস্টার আটক
হাসিনার পক্ষে স্ট্যাটাস, ঢাবির ডেপুটি রেজিস্টার আটক

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধানের শীষে ভোট চেয়ে কাজী আলাউদ্দিনের গণ সংযোগ
ধানের শীষে ভোট চেয়ে কাজী আলাউদ্দিনের গণ সংযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব
ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?
ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান
মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান

৬ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?
আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?

৬ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!
গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!

৬ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম
অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়
ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন
মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫
ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?
মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ
চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা
আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু
স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল
হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ
কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক
সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা
কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার
মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৫, গ্রেফতার আরও এক কাশ্মীরি
দিল্লি বিস্ফোরণে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৫, গ্রেফতার আরও এক কাশ্মীরি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন
মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা
সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা
রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা
উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা

মাঠে ময়দানে

উচ্ছ্বসিত বিজরী...
উচ্ছ্বসিত বিজরী...

শোবিজ

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস

প্রথম পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন

সম্পাদকীয়

আন্তর্জাতিক মানের হয়েছে : জামায়াত
আন্তর্জাতিক মানের হয়েছে : জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

মন্দায়ও বেড়েছে ভোক্তা ঋণ
মন্দায়ও বেড়েছে ভোক্তা ঋণ

শিল্প বাণিজ্য