নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশন নির্বাচনে পুরো ভোট গ্রহণ প্রক্রিয়া হবে ইভিএমে। এর মধ্যে একটি কেন্দ্রের ১০টি কক্ষে ভোট দেওয়ার গোপন কক্ষে ‘স্মার্ট বুথ’ ব্যবহার করা হবে। প্রচলিত ভোট কক্ষগুলোয় ভোট দেওয়ার জন্য কাপড়ে ঘেরা গোপন কক্ষ তৈরি করা হয়। আগামীতে বিশেষ বোর্ডের ফোল্ডার দিয়ে ভোট দেওয়ার গোপন কক্ষ ব্যবহারের একটি পরীক্ষামূলক কাজ নেওয়া হয়েছে নারায়ণগঞ্জে। এতে সফল হলে আগামীতে বিষয়টি নির্বাচন কমিশন পর্যালোচনা করে দেখতে পারে। ইসি কর্মকর্তারা জানান, স্মার্ট বুথ তৈরি করতে গেলে খরচ বেড়ে যাবে। জাতীয় সংসদে ৪১ হাজারের মতো কেন্দ্রে কম- বেশি ২ লাখ বুথ থাকে। এত সংখ্যক বুথ তৈরি করতে গেলে এতে অনেক টাকা খরচ হবে। এ ছাড়া একটি বড় চ্যালেঞ্জ হবে এটি সংরক্ষণ করে রাখা। তবে স্মার্ট বুথ করতে পারলে এটি অবশ্যই ভালো কাজ হবে। এর আগে একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ২০১৭-এর মাঝামাঝি স্মার্ট বুথ তৈরি করার উদ্যোগ নিয়েছিল ইসি।