শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৪ এপ্রিল, ২০২২

বাংলা নববর্ষের যত ইতিহাস

তানভীর আহমেদ
প্রিন্ট ভার্সন
বাংলা নববর্ষের যত ইতিহাস

খাজনা পরিশোধের গরমিলে পড়ে যেত বাংলার কৃষক। তাই প্রাচীন বর্ষপঞ্জিতে সংস্কারের নির্দেশ দেন সম্রাট আকবর। প্রথমে এ সনের নাম ছিল ফসলি সন, পরে বঙ্গাব্দ বা বাংলা বর্ষ নামে পরিচিতি পায়। বাঙালির সর্বজনীন লোকোৎসব পয়লা বৈশাখ। একসময় মেলা, হালখাতা আর পুণ্যাহ উৎসব ছিল পয়লা বৈশাখের প্রাণ। বৈশাখী মেলায় থাকত গ্রামের কামার-কুমার আর তাঁতিদের হস্তশিল্পের আয়োজন। থাকত হাতে তৈরি মাটির খেলনা, মন্ডা-মিঠাই, চরকি, বেলুন, ভেঁপু, বাঁশি আর ভাজাপোড়া খাবার-দাবার। মেলার প্রধান আকর্ষণ ঘোড়দৌড়, ষাঁড়ের লড়াই প্রতিযোগিতা ছিল জনপ্রিয়।  এ ছাড়া গ্রামাঞ্চলে নৌকাবাইচ, বহুরূপীর সাজ, হাডুডু খেলার আয়োজনও থাকত। আশির দশকে নতুন আঙ্গিকে, নতুন উচ্ছ্বাসে বৈশাখী উৎসব জমে ওঠে।

 

বাংলা নববর্ষের শুরু যেভাবে

আজ থেকে প্রায় ৪ হাজার বছর আগে প্রাচীন ব্যাবিলনে প্রচলন ঘটে নববর্ষ উদযাপনের। তখন নতুন বছর শুরু হতো বসন্তকালের প্রথম চাঁদ দেখা সাপেক্ষে। বসন্তকালকে তারা পুনর্জীবন, নতুন ফসল এবং ফুল ফোটার প্রতীক হিসেবে গণ্য করত। ১১ দিন ধরে চলত নববর্ষ উৎসব। রোমানরা তাদের বর্ষ গণনা শুরু করত মার্চ মাসের শেষ থেকে। তবে রোমান সম্রাটের শাসনামল পরিবর্তিত হলে এই রীতিও বদলে যেত। রোমান সিনেটররা খ্রিস্টপূর্ব ১৫৩ সালে ঘোষণা করে জানুয়ারির এক তারিখ হবে বছরের প্রথম দিন। কিন্তু তারপরও খ্রিস্টপূর্ব ৪৬ সাল পর্যন্ত সিদ্ধান্তের বারবার পরিবর্তন ঘটে। তারপর সম্রাট জুলিয়াস সিজার এক তারিখকেই আবার পুনঃপ্রতিষ্ঠা করেন। এ কারণে ইংরেজি বছরকে ‘জুলিয়ান ক্যালেন্ডার’ও বলা হয়। পরে ১৫৮২ সালের ২৪ ফেব্র“য়ারি পোপ ত্রয়োদশ গ্রেগরি জুলিয়ান ক্যালেন্ডার সংশোধন করে নতুন একটি বর্ষপঞ্জি ঘোষণা করেন। তারপর থেকে তা গ্রেগরিয়ান ক্যালেন্ডার বা গ্রেগরিয়ান বর্ষপঞ্জি হিসেবে পরিচিত। এই সৌর ক্যালেন্ডারই বর্তমানের ইংরেজি বর্ষপঞ্জি। এবার আসা যাক, বাংলা নববর্ষ প্রচলনের ইতিহাসে। অংকের হিসাবে ইংরেজি ৫৯৩ সালে বাংলা সালের যাত্রা শুরু। এদিকে সম্রাট আকবর ক্ষমতায় আসেন ইংরেজি ১৫৫৬ সালে। অর্থাৎ বাংলা ৯৬৩ সনে তার সিংহাসন লাভ হয়। এ বিষয়ে বিভিন্ন গবেষণাপত্র ও ইতিহাস বলে, মুঘল সাম্রাজ্যের শাসনামলে ফসলের জন্য ঋতুভিত্তিক সৌরসনের প্রয়োজন পড়ে। তখন প্রচলিত হিজরি সনকে ‘ফসলি’ সন হিসেবে ব্যবহার করা হতো। কিন্তু রাজ্যের ভিন্ন ধর্মাবলম্বীরা নিজেদের ধর্মীয় ও অন্যান্য কাজে হিজরি সন ব্যবহারে আপত্তি জানান। সম্রাট আকবর বিষয়টি বিবেচনায় এনে হিজরি সন থেকে কিছু বছর বাদ দিয়ে বাংলা সন হিসেবে নতুন সৌরপঞ্জির প্রবর্তন করেন। তাই বলা যায় হিজরি সনের সিঁড়ি বেয়েই বাংলা সনের জন্মলাভ। পরবর্তীতে এই পঞ্জিকার হিসাবে তখনকার বার্ষিক কর, ভূমিকর, কৃষিকর, জলকর ইত্যাদি আদায় শুরু হয়। তথ্য অস্পষ্টতার জন্য অনেকে মনে করেন, সম্রাট আকবরের হাতেই বাংলা সনের গণনা শুরু। কিন্তু প্রকৃত বিষয় হলো সম্রাটের হাতে হিজরি সনকে রূপান্তরের মাধ্যমে বাংলা সনের প্রবর্তন ঘটে। দিনে দিনে এই বাংলা বছর গণনায়ও এসেছে নানা পরিবর্তন। শুরুতে বাংলা নববর্ষের প্রথম মাস ছিল অগ্রহায়ণ। বিভিন্ন সময়ে বঙ্গাব্দের দিন ও তারিখ নির্ধারণে জটিলতা পরিলক্ষিত হয়। এসব জটিলতা নিরসনে প্রখ্যাত ভাষাতত্ত্ববিদ ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ বঙ্গাব্দের বেশ কিছু সংস্কার করেন। যেমন গণনার সুবিধার্থে বৈশাখ থেকে ভাদ্র মাস পর্যন্ত দিনের সংখ্যা প্রতি মাসে ৩১ করা হয় এবং আশ্বিন থেকে চৈত্র মাস পর্যন্ত ৩০ দিন গণনার বিধান করা হয়। ১৯৮৮ সালের ১৯ জুন বাংলাদেশ সরকার ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহর সংস্কার কাজের স্বীকৃতি প্রদান করেন।

 

বাংলা পঞ্জিকার শুরু

সন শব্দটি আরবি থেকে আগত। অর্থ- বর্ষ, বর্ষপঞ্জি-বছরের দিনক্ষণের বিবরণ। পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে নিজস্ব সংস্কৃতি, ধর্ম, আচার ভেদে রয়েছে নিজস্ব এমন পঞ্জিকা বা ক্যালেন্ডার। তেমনি বাংলা সনের হিসাব রাখতেও আছে নিজস্ব নিয়ম-নীতির পঞ্জিকা।

সম্রাট আকবরের (১৫৫৬-১৬০৯) নির্দেশে এবং বিজ্ঞ রাজ জ্যোতিষী ও পন্ডিত আমির ফতেহ উল্লাহ সিরাজীর গবেষণার ফলে বাংলা সনের উৎপত্তি। তখন খাজনা আদায়ের সুবিধার্থে হিজরি সনের পরিবর্তে ঋতুভিত্তিক সৌরসনের প্রয়োজনীয়তা উপলব্ধি করে। তখনকার প্রচলিত হিজরি সনকে ‘ফসলি সন’ হিসেবে চালু করার মাধ্যমে বর্তমান বাংলা সন বঙ্গাব্দের জন্ম হয়। ভারতীয় উপমহাদেশের বিভিন্ন অঞ্চলে বিভিন্ন অব্দের উদ্ভব হয়। বাংলায় বিভিন্ন সময়ে আমরা বিভিন্ন অব্দের প্রচলন লক্ষ্য করেছি। যেমন- মল্লাব্দ, শকান্দ, লক্ষণাব্দ, পালাব্দ, নশরত, শাহী সন, চৈতন্যাব্দ ইত্যাদি লক্ষণীয় বিষয়। এসব অব্দ প্রচলনের পেছনে রাজ-রাজড়ার নাম জড়িত রয়েছে। কিন্তু বঙ্গাব্দ বা বাংলা সন প্রচলনের পেছনে যারই অবদান থাকুক না কেন, এ নামের সঙ্গে সংযুক্ত রয়েছে বাঙালি জাতির নাম। সুতরাং বাংলা সন হচ্ছে বাঙালি জাতির একান্ত নিজস্ব অব্দ। নিজস্ব আবেগ-অনুভূতি জড়িয়ে আছে এখানে। এটি শুধু বাংলা বর্ষকেই নির্দেশ করে। এখন পঞ্জিকায় বর্ষফল, মাসফল, রাশিফল প্রভৃতি বিষয় অন্তর্ভুক্ত থাকে। বাংলায় পঞ্জিকা প্রকাশের ইতিহাস বেশ প্রাচীন। ধারণা করা হয়, রঘুনন্দন প্রথম পঞ্জিকা গণনা করেন। এরপর মহারাজ কৃষ্ণচন্দ্রের আমলে পঞ্জিকা গণনা আরও প্রসারিত হয়। ১৮৬৯ খ্রিস্টাব্দে গুপ্তপ্রেস পঞ্জিকা প্রথম মুদ্রিত হয়। এরপর ১৮৯০ খ্রিস্টাব্দে পঞ্জিকা সংস্কার করে মাধবচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের সম্পাদনায় প্রকাশিত হয় বিশুদ্ধ সিদ্ধান্ত পঞ্জিকা। ১৯৫৭ সালে ভারত সরকারের অধীনে বিশিষ্ট বিজ্ঞানী মেঘনাদ সাহার সভাপতিত্বে আনুষ্ঠানিকভাবে পঞ্জিকার সংস্কার হয় এবং এই সংস্কারপ্রাপ্ত পঞ্জিকা  বা বিশুদ্ধ সিদ্ধান্ত পঞ্জিকাই ভারতের রাষ্ট্রীয় পঞ্চাঙ্গ   হিসেবে স্বীকৃত হয়।

 

আশির দশকে উৎসব জমে ওঠে

গ্রামবাংলার সর্বজনীন উৎসব পয়লা বৈশাখ। সময়ের পালাবদলে নগরজীবনে পয়লা বৈশাখ উৎসব আয়োজনে অনেক পরিবর্তন এসেছে। আশির দশকের আন্দোলন, মঙ্গল শোভাযাত্রার শুরু- তারপরই নতুন আঙ্গিকে, নতুন উচ্ছ্বাসে বৈশাখী উৎসব জমে ওঠে। গ্রামবাংলার জীবনের প্রকৃতির সঙ্গে নিবিড় যোগাযোগ রয়েছে। শহুরে জীবনে পয়লা বৈশাখের আনন্দ আয়োজনে বহু সংযোজন-বিয়োজন ঘটেছে। বাংলার ইতিহাস নতুন করে লেখা মুক্তিযুদ্ধের পর। বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পর সাংস্কৃতিক মুক্তির আন্দোলনে মানুষ দলে দলে যোগ দিতে শুরু করে। বাংলার মহান নেতা এ কে ফজলুল হক বাংলার মানুষকে যে রাজনৈতিক ও সাংস্কৃতিক মুক্তি সংগ্রামের পথ দেখিয়েছিলেন সে পথেই পয়লা বৈশাখে বাংলার মানুষ একসঙ্গে আনন্দ-উৎসবে মেতে ওঠে। ছায়ানট বহু আগে পয়লা বৈশাখ পালনে উৎসব আয়োজন করলেও এখন আমরা যে ধরনের উৎসব দেখি তার জনপ্রিয়তা আশির দশকে। পান্তা-ইলিশের চলটাও একেবারে নতুন। এসবের সঙ্গে গ্রামবাংলার ঐতিহ্যমাখা পয়লা বৈশাখের কোনো সম্পর্কই নেই। পয়লা বৈশাখ বলতেই একসময় ছিল বটতলায় বৈশাখী মেলা। নাগরদোলা, মিষ্টি-মন্ডা, গ্রামীণ নারীর চুড়ি-আলতা, ঢাক-ঢোলে লোকসংগীত। ১৯৮৯ সালে মঙ্গল শোভাযাত্রার শুরু। ছায়ানটের বটতলায় বর্ষবরণের সংগীত আয়োজনের ইতিহাস পুরনো হলেও আশির দশকের পর পয়লা বৈশাখের চিত্র অনেকটাই বদলে গেছে। তাই বলে পয়লা বৈশাখের আবেদন বদলে গেছে- এমনটা ভাবা ভুল হবে। গ্রামবাংলার চিরায়ত গ্রামীণ উৎসবের অনেক কিছু হারিয়ে গেলেও আনন্দ-উচ্ছ্বাস আর উদ্দীপনায় পয়লা বৈশাখ বাংলাদেশের মানুষকে সব সময়ই আলোড়িত করে একই আবেদনে, গুরুত্বে ও আবেগে। আনন্দঘন পরিবেশে নতুন বছরকে বরণ করে নিতে সবাই মুখিয়ে থাকে এদিনটির জন্য। অসাম্প্রদায়িক, সর্বজনীন উৎসব বলে সমাজের সব শ্রেণি-পেশার মানুষ ছুটে আসে রমনা বটমূলে, মঙ্গল শোভাযাত্রায়। নতুন সূর্যস্নানে নতুন বছরকে বরণ করে নেয় শহরের মানুষ।

ঐতিহ্যবাহী বাঙালি পোশাক পরে, রবীন্দ্র-নজরুলের গানে, সুরে মেতে ওঠে সবাই। ছায়ানটের উদ্যোগে জনাকীর্ণ রমনার বটমূলে রবীন্দ্রনাথের আগমনী গান ‘এসো হে বৈশাখ এসো এসো’-এর মাধ্যমে নতুন বর্ষকে বরণ করা হয়। তরুণীরা লালপেড়ে সাদা শাড়ি, হাতে চুড়ি, খোঁপায় ফুল, গলায় ফুলের মালা এবং কপালে টিপ পরে; আর ছেলেরা পরে পাজামা ও পাঞ্জাবি। এখনো বৈশাখী মেলায় মানুষের ভিড় জমে। বাচ্চারা কেনে খেলনা। মিষ্টি-মন্ডায় মুখরোচে। আত্মীয়স্বজন, বন্ধুদের নিমন্ত্রণ জানানো হয়। পিঠা, পায়েস ও নানা রকম লোকজ খাবার দিয়ে আপ্যায়নের রীতি এখনো মেনে চলে অনেকে। মহল্লায় মহল্লায় সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান, আলোচনা সভা, বর্ণাঢ্য মিছিল, বৈশাখী মেলার আয়োজন হয়। বাংলা নববর্ষ ও চৈত্রসংক্রান্তি উপলক্ষে তিন পার্বত্য জেলায় উপজাতীয়দের ঐতিহ্যবাহী ধর্মীয়, সামাজিক উৎসব ‘বৈসাবি’ আনন্দমুখর পরিবেশে পালিত হয়। তবে এ বছর করোনা মহামারীর কারণে  উৎসব আয়োজনে রয়েছে বিধিনিষেধ।

এই বিভাগের আরও খবর
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত বৃত্তান্ত
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত বৃত্তান্ত
ডিজিটাল দুনিয়ায় কী আছে
ডিজিটাল দুনিয়ায় কী আছে
ফিলিপাইন থেকে আসা সেই পেট্রিয়াকা এখন জনপ্রতিনিধি
ফিলিপাইন থেকে আসা সেই পেট্রিয়াকা এখন জনপ্রতিনিধি
ফিরে গিয়ে সিলভা আর যোগাযোগ রাখেননি
ফিরে গিয়ে সিলভা আর যোগাযোগ রাখেননি
বিয়ে করতে সিলেটে উড়ে এলেন ব্রাজিলিয়ান তরুণী
বিয়ে করতে সিলেটে উড়ে এলেন ব্রাজিলিয়ান তরুণী
হোগল-রহিমার অবাক প্রেমে মুগ্ধ সবাই
হোগল-রহিমার অবাক প্রেমে মুগ্ধ সবাই
প্রেমের টানে বাংলাদেশে
প্রেমের টানে বাংলাদেশে
পোপের প্রভাব বিশ্বজুড়ে
পোপের প্রভাব বিশ্বজুড়ে
জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের  সংসার
জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের সংসার
শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে
শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে
মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার
মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন
সর্বশেষ খবর
মায়োর্কাকে হারিয়ে বার্সা শিরোপার অপেক্ষা বাড়াল রিয়াল
মায়োর্কাকে হারিয়ে বার্সা শিরোপার অপেক্ষা বাড়াল রিয়াল

৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বাসের অগ্রিম টিকিট বিক্রি শুরু শুক্রবার
বাসের অগ্রিম টিকিট বিক্রি শুরু শুক্রবার

১২ মিনিট আগে | নগর জীবন

ঈদুল আজহায় ইয়াশ-মালাইকার ‘ক্ষতিপূরণ’
ঈদুল আজহায় ইয়াশ-মালাইকার ‘ক্ষতিপূরণ’

১৯ মিনিট আগে | শোবিজ

মেক্সিকোতে ভয়াবহ সড়ক দুর্ঘটনা; নিহত ২১
মেক্সিকোতে ভয়াবহ সড়ক দুর্ঘটনা; নিহত ২১

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভয়াবহ বায়ুদূষণের কবলে বাগদাদ, ঢাকার পরিস্থিতি কী?
ভয়াবহ বায়ুদূষণের কবলে বাগদাদ, ঢাকার পরিস্থিতি কী?

২৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

ঝড়-বৃষ্টির আভাস, তিন অঞ্চলের নদীবন্দরে ২ নম্বর হুঁশিয়ারি সংকেত
ঝড়-বৃষ্টির আভাস, তিন অঞ্চলের নদীবন্দরে ২ নম্বর হুঁশিয়ারি সংকেত

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

তুরস্কে না যাওয়ার সিদ্ধান্ত পুতিনের, দেখা হচ্ছে না জেলেনস্কির সঙ্গে
তুরস্কে না যাওয়ার সিদ্ধান্ত পুতিনের, দেখা হচ্ছে না জেলেনস্কির সঙ্গে

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরকাল-ভাবনা : মানুষ মৃত্যুর পর যা যা আশা করবে
পরকাল-ভাবনা : মানুষ মৃত্যুর পর যা যা আশা করবে

৫৫ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

কেউ দাওয়াত দিলে তার জন্য দোয়া করা
কেউ দাওয়াত দিলে তার জন্য দোয়া করা

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

শুল্কমুক্ত আমদানির কাগজ শর্ত ভেঙে খোলাবাজারে, হুমকিতে দেশীয় কাগজশিল্প
শুল্কমুক্ত আমদানির কাগজ শর্ত ভেঙে খোলাবাজারে, হুমকিতে দেশীয় কাগজশিল্প

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

মুসলিম জীবনে সদাচরণের প্রভাব
মুসলিম জীবনে সদাচরণের প্রভাব

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

টরন্টো-লন্ডন-রোম ফ্লাইটের নতুন সময়সূচি জানাল বিমান
টরন্টো-লন্ডন-রোম ফ্লাইটের নতুন সময়সূচি জানাল বিমান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাহফুজ ভাইয়ের সঙ্গে যা ঘটল, তাতে হতাশ হয়েছি : উপদেষ্টা আসিফ
মাহফুজ ভাইয়ের সঙ্গে যা ঘটল, তাতে হতাশ হয়েছি : উপদেষ্টা আসিফ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি কর্মী লাবলু হত্যা: ১৪ আসামিকে জেলহাজতে প্রেরণ
বিএনপি কর্মী লাবলু হত্যা: ১৪ আসামিকে জেলহাজতে প্রেরণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা সিটির একটি এলাকা খালি করার নির্দেশ ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর
গাজা সিটির একটি এলাকা খালি করার নির্দেশ ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা সনি গ্রেপ্তার
বগুড়ায় নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা সনি গ্রেপ্তার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বুড়িপোতা সীমান্তে ৪টি স্বর্ণের বারসহ আটক ২
বুড়িপোতা সীমান্তে ৪টি স্বর্ণের বারসহ আটক ২

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদক সম্পৃক্ততায় কুবির ৫ শিক্ষার্থী বহিষ্কার
মাদক সম্পৃক্ততায় কুবির ৫ শিক্ষার্থী বহিষ্কার

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ মে)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবি শিক্ষার্থী সাম্য হত্যা: গ্রেপ্তার তামিমের বাড়িতে অগ্নিসংযোগ
ঢাবি শিক্ষার্থী সাম্য হত্যা: গ্রেপ্তার তামিমের বাড়িতে অগ্নিসংযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইথিওপিয়ায় গৃহযুদ্ধ চালানো টাইগ্রে দল নিষিদ্ধ
ইথিওপিয়ায় গৃহযুদ্ধ চালানো টাইগ্রে দল নিষিদ্ধ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লুণ্ঠনচিত্র, ‘দরবেশ বাবা’ এবং ৪০ চোর
আওয়ামী লুণ্ঠনচিত্র, ‘দরবেশ বাবা’ এবং ৪০ চোর

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকারি টাকায় প্রথম আলোর প্রচারণা
সরকারি টাকায় প্রথম আলোর প্রচারণা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জবির সমস্যা সমাধানে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়া হবে: উপদেষ্টা মাহফুজ
জবির সমস্যা সমাধানে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়া হবে: উপদেষ্টা মাহফুজ

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ব্যাটারিচালিত রিকশা ভাঙার প্রতিবাদে বিক্ষোভ সমাবেশের ডাক
ব্যাটারিচালিত রিকশা ভাঙার প্রতিবাদে বিক্ষোভ সমাবেশের ডাক

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নিজ গ্রামে চিরনিদ্রায় শায়িত ঢাবি শিক্ষার্থী সাম্য
নিজ গ্রামে চিরনিদ্রায় শায়িত ঢাবি শিক্ষার্থী সাম্য

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক সেনাসদস্যদের আবেদন সর্বোচ্চ গুরুত্বের সঙ্গে নেওয়া হয়েছে: আইএসপিআর
সাবেক সেনাসদস্যদের আবেদন সর্বোচ্চ গুরুত্বের সঙ্গে নেওয়া হয়েছে: আইএসপিআর

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫০ হাজার টাকা করে পেলেন অভিযানে রিকশা হারানো ৩ চালক
৫০ হাজার টাকা করে পেলেন অভিযানে রিকশা হারানো ৩ চালক

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চাঁদপুরে মাকে হত্যায় ছেলের যাবজ্জীবন
চাঁদপুরে মাকে হত্যায় ছেলের যাবজ্জীবন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কে এই রাফাল ধ্বংসকারী পাকিস্তানি নারী পাইলট আয়েশা?
কে এই রাফাল ধ্বংসকারী পাকিস্তানি নারী পাইলট আয়েশা?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ নিয়ে যা বলছে যুক্তরাষ্ট্র
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ নিয়ে যা বলছে যুক্তরাষ্ট্র

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যার মাথার দাম ছিল এক কোটি ডলার, তার সঙ্গেই হাত মেলালেন ট্রাম্প
যার মাথার দাম ছিল এক কোটি ডলার, তার সঙ্গেই হাত মেলালেন ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কে এই রাফাল ধ্বংসকারী পাকিস্তানি নারী পাইলট আয়েশা?
কে এই রাফাল ধ্বংসকারী পাকিস্তানি নারী পাইলট আয়েশা?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাতে আপনি ঘুমান কীভাবে, সৌদি যুবরাজকে ট্রাম্প
রাতে আপনি ঘুমান কীভাবে, সৌদি যুবরাজকে ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মধ্যপ্রাচ্যে উত্তেজনা: ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্রকে ৬০০ ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়ার হুমকি দিল ইরান
মধ্যপ্রাচ্যে উত্তেজনা: ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্রকে ৬০০ ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়ার হুমকি দিল ইরান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের আলোচিত কর্নেল সোফিয়াকে ‘সন্ত্রাসীদের বোন’ বললেন বিজেপি মন্ত্রী
ভারতের আলোচিত কর্নেল সোফিয়াকে ‘সন্ত্রাসীদের বোন’ বললেন বিজেপি মন্ত্রী

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ আইপিএলে ডাক পেলেন মুস্তাফিজ
হঠাৎ আইপিএলে ডাক পেলেন মুস্তাফিজ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যাদের জন্য ব্লু ভিসা চালু করল আমিরাত
যাদের জন্য ব্লু ভিসা চালু করল আমিরাত

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের ‘দরিদ্রতম প্রেসিডেন্ট’ হোসে মুজিকা আর নেই
বিশ্বের ‘দরিদ্রতম প্রেসিডেন্ট’ হোসে মুজিকা আর নেই

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সমালোচনার মুখে বদলে গেল ‌‘আ-আম জনতা’ পার্টির নাম
সমালোচনার মুখে বদলে গেল ‌‘আ-আম জনতা’ পার্টির নাম

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় যুদ্ধ বন্ধ করব না: নেতানিয়াহু
গাজায় যুদ্ধ বন্ধ করব না: নেতানিয়াহু

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদি ফের হামলা চালাতে পারেন, প্রস্তুত থাকতে হবে : ইমরান খান
মোদি ফের হামলা চালাতে পারেন, প্রস্তুত থাকতে হবে : ইমরান খান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইশরাককে মেয়রের দায়িত্ব বুঝিয়ে দেওয়ার দাবিতে নগরভবনের সামনে বিক্ষোভ
ইশরাককে মেয়রের দায়িত্ব বুঝিয়ে দেওয়ার দাবিতে নগরভবনের সামনে বিক্ষোভ

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধবিরতির মধ্যেই পাল্টাপাল্টি কূটনীতিক বহিষ্কার ভারত-পাকিস্তানের
যুদ্ধবিরতির মধ্যেই পাল্টাপাল্টি কূটনীতিক বহিষ্কার ভারত-পাকিস্তানের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাকরাইলে আন্দোলনকারীদের সঙ্গে যোগ দিতে বাসে করে আসছেন ছাত্র-শিক্ষকরা
কাকরাইলে আন্দোলনকারীদের সঙ্গে যোগ দিতে বাসে করে আসছেন ছাত্র-শিক্ষকরা

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শত চ্যালেঞ্জেও নীরবে কাজ করে যাচ্ছে সেনাবাহিনী
শত চ্যালেঞ্জেও নীরবে কাজ করে যাচ্ছে সেনাবাহিনী

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অরুণাচলের ২৭ জায়গার নতুন নামকরণ করল চীন
অরুণাচলের ২৭ জায়গার নতুন নামকরণ করল চীন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দর থেকে ফেরত পাঠানো হলো বাফুফের মাহফুজাকে
বিমানবন্দর থেকে ফেরত পাঠানো হলো বাফুফের মাহফুজাকে

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বজনীন পেনশন স্কিমে বড় পরিবর্তন
সর্বজনীন পেনশন স্কিমে বড় পরিবর্তন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের সাথে চুক্তি করতে চান ট্রাম্প, তবে থাকা যাবে না পারমাণবিক অস্ত্র
ইরানের সাথে চুক্তি করতে চান ট্রাম্প, তবে থাকা যাবে না পারমাণবিক অস্ত্র

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাবি শিক্ষার্থী সাম্য হত্যার ঘটনায় গ্রেপ্তার ৩
ঢাবি শিক্ষার্থী সাম্য হত্যার ঘটনায় গ্রেপ্তার ৩

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শেখ হাসিনাকে যেভাবে ফিরিয়ে আনা সম্ভব, জানালেন দুদক চেয়ারম্যান
শেখ হাসিনাকে যেভাবে ফিরিয়ে আনা সম্ভব, জানালেন দুদক চেয়ারম্যান

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৪ ঘণ্টায় ইসরায়েলের বিমানবন্দরে হুথির তিন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
২৪ ঘণ্টায় ইসরায়েলের বিমানবন্দরে হুথির তিন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বন্দী বিনিময় : পূর্ণমকে ছাড়ল পাকিস্তান, মোহাম্মদউল্লাকে ভারত
বন্দী বিনিময় : পূর্ণমকে ছাড়ল পাকিস্তান, মোহাম্মদউল্লাকে ভারত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যুক্ত হবে আরও দেশ: ট্রাম্প
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যুক্ত হবে আরও দেশ: ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলনের ঘোষণা জবি শিক্ষার্থীদের
দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলনের ঘোষণা জবি শিক্ষার্থীদের

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দোকানের কর্মচারীদের ব্যস্ত রেখে ১০০ ভরি স্বর্ণ নিয়ে চম্পট পাঁচ নারী
দোকানের কর্মচারীদের ব্যস্ত রেখে ১০০ ভরি স্বর্ণ নিয়ে চম্পট পাঁচ নারী

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাজারভিত্তিক এক্সচেঞ্জ রেট চালুর ঘোষণা বাংলাদেশ ব্যাংকের
বাজারভিত্তিক এক্সচেঞ্জ রেট চালুর ঘোষণা বাংলাদেশ ব্যাংকের

১৭ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

মাহফুজ ভাইয়ের সঙ্গে যা ঘটল, তাতে হতাশ হয়েছি : উপদেষ্টা আসিফ
মাহফুজ ভাইয়ের সঙ্গে যা ঘটল, তাতে হতাশ হয়েছি : উপদেষ্টা আসিফ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সীসা থেকে তৈরি হয়ে গেল সোনা, গবেষণায় যুগান্তকারী সাফল্য!
সীসা থেকে তৈরি হয়ে গেল সোনা, গবেষণায় যুগান্তকারী সাফল্য!

১৮ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

প্রিন্ট সর্বাধিক
রণক্ষেত্রে পরিণত কাকরাইল
রণক্ষেত্রে পরিণত কাকরাইল

প্রথম পৃষ্ঠা

সাম্য হত্যায় কারা
সাম্য হত্যায় কারা

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার আওয়ামী লীগে প্রকৃতির প্রতিশোধ
শেখ হাসিনার আওয়ামী লীগে প্রকৃতির প্রতিশোধ

সম্পাদকীয়

সংসদে ১০০ নারী আসন চাইলেন নাসরিন আউয়াল
সংসদে ১০০ নারী আসন চাইলেন নাসরিন আউয়াল

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাইয়ের ঘটনায় অনুশোচনা করতে চান শাজাহান খান
জুলাইয়ের ঘটনায় অনুশোচনা করতে চান শাজাহান খান

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান এখনো উত্তেজনা
ভারত-পাকিস্তান এখনো উত্তেজনা

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

চিকিৎসা ওষুধে লাগামহীন খরচ
চিকিৎসা ওষুধে লাগামহীন খরচ

পেছনের পৃষ্ঠা

ছাত্রদল নেতা হত্যায় উত্তাল ঢাবি
ছাত্রদল নেতা হত্যায় উত্তাল ঢাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউ-ডাকে বদলেছে জীবন
বাউ-ডাকে বদলেছে জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লুণ্ঠনচিত্র, ‘দরবেশ বাবা’ এবং ৪০ চোর
আওয়ামী লুণ্ঠনচিত্র, ‘দরবেশ বাবা’ এবং ৪০ চোর

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতীয় ঐকমত্য কতদূর
জাতীয় ঐকমত্য কতদূর

প্রথম পৃষ্ঠা

আমলাতন্ত্রের ফাঁদে সরকারি কোম্পানির শেয়ার
আমলাতন্ত্রের ফাঁদে সরকারি কোম্পানির শেয়ার

পেছনের পৃষ্ঠা

সাড়ে ৮ কোটিতে দিল্লিতে মুস্তাফিজ
সাড়ে ৮ কোটিতে দিল্লিতে মুস্তাফিজ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকৃত ন্যায়বিচারের দৃষ্টান্ত রেখে যেতে চাই
প্রকৃত ন্যায়বিচারের দৃষ্টান্ত রেখে যেতে চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র ওয়াকিবহাল
আওয়ামী লীগ নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র ওয়াকিবহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারি টাকায় প্রথম আলোর প্রচারণা
সরকারি টাকায় প্রথম আলোর প্রচারণা

প্রথম পৃষ্ঠা

আমার প্রেমটা দর্শকদের নিয়ে
আমার প্রেমটা দর্শকদের নিয়ে

শোবিজ

সমন্বয়হীনতায় আটকা উন্নয়ন ও সৌন্দর্যবর্ধন
সমন্বয়হীনতায় আটকা উন্নয়ন ও সৌন্দর্যবর্ধন

নগর জীবন

আকবরের সেঞ্চুরির পরও হার
আকবরের সেঞ্চুরির পরও হার

মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রাম বন্দরে বিশ্বসেরা প্রতিষ্ঠান সম্পৃক্ত করা হবে : প্রধান উপদেষ্টা
চট্টগ্রাম বন্দরে বিশ্বসেরা প্রতিষ্ঠান সম্পৃক্ত করা হবে : প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধুত্ব নিয়ে সুনেরাহ
বন্ধুত্ব নিয়ে সুনেরাহ

শোবিজ

আইসিসির এপ্রিল  সেরা মিরাজ
আইসিসির এপ্রিল সেরা মিরাজ

মাঠে ময়দানে

আবর্জনায় বদ্ধ জেল খাল
আবর্জনায় বদ্ধ জেল খাল

রকমারি নগর পরিক্রমা

সাপ খেলা দেখতে হাজারো মানুষ
সাপ খেলা দেখতে হাজারো মানুষ

দেশগ্রাম

জামিন পেলেন জুবাইদা রহমান
জামিন পেলেন জুবাইদা রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউনূসকে ডি-লিট চবির
ইউনূসকে ডি-লিট চবির

প্রথম পৃষ্ঠা

ষড়যন্ত্রে আওয়ামী লীগ দোসররা
ষড়যন্ত্রে আওয়ামী লীগ দোসররা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইশরাককে মেয়র পদে বসানোর দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি
ইশরাককে মেয়র পদে বসানোর দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা

কর্নেল সোফিয়াকে কটাক্ষ করে বিপাকে বিজেপি মন্ত্রী
কর্নেল সোফিয়াকে কটাক্ষ করে বিপাকে বিজেপি মন্ত্রী

পূর্ব-পশ্চিম