শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৬ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩

অদ্ভুতুড়ে মানুষখেকোদের গল্প

তানভীর আহমেদ
প্রিন্ট ভার্সন
অদ্ভুতুড়ে মানুষখেকোদের গল্প

মানুষখেকো। শুনলেই গায়ে কাঁটা দিয়ে ওঠে। বহুকাল আগে থেকেই মানুষখেকোর ঘটনাগুলো মানুষকে আতঙ্কগ্রস্ত করে এসেছে। এর পেছনের কারণ ছিল গহিন বনের হিংস্র ও ক্ষুধার্ত মাংসাশী প্রাণীরা। শিকারি মানুষের সঙ্গে লড়াই করে চলতে হতো তাদের। মানুষখেকোর কথা উঠলেই আমাদের চোখে হিংস্র প্রাণীর ছবি ভেসে ওঠে। বিশেষ করে বাঘ, ভালুক, হাঙর ও কুমিরের কথা না বললেই নয়। এদের খাদ্য তালিকায় মানুষ খাদ্য হয়ে ওঠার পেছনে বিভিন্ন কারণ রয়েছে। সেসব ছাড়াও পৃথিবীতে নানান জায়গা রয়েছে যেখানে মানুষ গেলে আর ফিরে আসে না। এমন গুহা রয়েছে যেটাকে সবাই চেনে মানুষখেকো গুহা বলে। গহিন অরণ্যের নির্দিষ্ট কোনো স্থানে ছিল চোরাবালি। সেখানে পা ফেললেই মানুষ কিছুক্ষণ পরে অদৃশ্য হয়ে যেত। এমন অনেক গাছের কথাও হয়তো শুনেছেন যেটা লতা দিয়ে মানুষকে পেঁচিয়ে ধরে গিলে ফেলত!  এসবের কোনোটা সত্যি হলেও কোনোটা মানুষের মুখে মুখে প্রচলিত হয়েছে একটু বাড়াবাড়ি কথার অলংকারসমেত। তো সব মিলিয়ে নানান বিষয় নিয়ে মানুষখেকোর ভয়ানক উপাধি মেলা কয়েকটি ঘটনা ও স্থান নিয়ে আজকের রকমারি-

 

আইসল্যান্ডের লেক

একটি সুন্দর লেক। দেখে মনে প্রশ্ন জাগতে পারে- অন্য ১০টি লেকের চেয়ে এটাতে আলাদা কী আছে? খুব আলাদা কিছু নেই। এই লেকটির একটি বিশেষত্ব আছে। এখানে মানুষ নামলে আর ফেরে না! একটু চমকে উঠলেও উঠতে পারেন। সত্যিই এটি মানুষখেকো লেক। এই লেকটিতে যারাই গোসল করতে নেমেছেন তারা আর উঠে আসতে পারেননি। এভাবে বেশ কয়েকজন নিখোঁজ হওয়ার পর খবরটা চাওর হয়ে ওঠে।

এই যুগে কোনো রহস্যই অমীমাংসিত রাখা চলে না। তাই এই লেকটিকে ঘিরে বিভিন্ন গণমাধ্যমে রীতিমতো তোলপাড় শুরু হয়। মানুষ খাওয়ার এই অদ্ভুত লেকটি রয়েছে আইসল্যান্ডে। লেকটির বিশেষ গুণ হলো- এটি অনেকটাই বালুচরের মতো। কেউ ফাঁদে পড়লেই তাকে বালুর নিচে টেনে নিয়ে যাবে।  এই লেকটির ঠিক মাঝখানে রয়েছে একটা ফাঁদ। যেখানকার পানিগুলো মাঝখান দিয়ে নিচের দিকে চলে যায়। ঠিক বালুচরের মতো করে। ফলে বুঝতেই পারছেন কেন মানুষ এই লেকে নামলেই অদৃশ্য হয়ে যায়।

 

মানুষখেকো জাতি!

মানুষখেকো মানুষের কথা ভাবতেই অনেকে ভয়ে কুঁকড়ে ওঠেন। পাপুয়া নিউগিনিতে ২৯ জনকে আটক করা হয় মানুষ খাওয়ার অপরাধে। ইউকে টেলিগ্রাফ পত্রিকার একটি খবরে বিশ্ববাসী রীতিমতো হতবাক হয়ে যায়। কয়েকজন ডাক্তারের অস্বাভাবিক মৃত্যুরহস্য বের করতে গিয়ে পুলিশ তাদের সন্ধান পায়। পুলিশের ধারণা, প্রায় ৭০০ থেকে ১ হাজার লোক এই গ্রুপের সদস্য এবং এরা সবাই কম বেশি মানুষের মাংস ভক্ষণ করেছেন। এরা সবাই কমপক্ষে সাতজন মানুষকে সরাসরি হত্যা এবং ভক্ষণের সঙ্গে জড়িত। এ নিয়ে বিচার শুরু হয়। কোর্টে এরা সবাই স্বীকার করেন যে, তারা ডাক্তার হত্যার সঙ্গে জড়িত ছিলেন। তাদের ভাষ্য মতে, এসব ডাক্তার ভয়ংকর কালোজাদু বা জাদুকরী বিদ্যার চর্চা করতেন। তারা ডাক্তারদের হত্যা করে তাদের মগজ কাঁচাই ভক্ষণ করেছেন। তারা দাবি করেন, কালো জাদুকর এই ডাক্তাররা বহু মানুষকে হত্যা করে এই জাদুবিদ্যা চর্চা করে আসছিলেন। তাদের নিশ্চিহ্ন করতেই এই হত্যাযজ্ঞ। ডাক্তারদের হত্যা করে তাদের কালোজাদু নিজেদের করে নিতেই হত্যা করতে এগিয়ে গিয়েছিলেন তারা। ডাক্তারদের মগজ ভক্ষণের ফলে তারা রোগব্যাধি থেকে পুরোপুরি রক্ষা পেয়েছেন। আর জীবনে তাদের রোগব্যাধি হবে না বলেই দাবি করেন তারা। পাপুয়া নিউগিনি পুলিশের ভাষ্য মতে, কয়েক বছর ধরে মানুষ হত্যা  এবং ভক্ষণের মতো পুরাতন রীতি আবার বেড়েছে।

 

ফ্রাঙ্কলিনের জাহাজ

ফ্রাঙ্কলিনের জাহাজ। ধারণা করা হয়, এটি প্রায় ১৬০ বছরের পুরনো। এই জাহাজটি ঘিরে একটি মিথ প্রচলিত ছিল যে, এই জাহাজের যাত্রীরা বেঁচে থাকার তাগিতে একপর্যায়ে মানুষখেকো হয়ে উঠেছিল। পুরোটাই মিথ নাকি কিছুটা সত্যও এখানে জড়িয়ে আছে তা নিয়ে অনেক তর্ক-বিতর্ক রয়েছে। তবে যেটুকু জানা যায়, তাতে বলা চলে দুই ব্রিটিশ পর্যটক দুটি ভ্যাসেলে চড়ে বেরিয়ে পড়েন সাগরে। কানাডার আর্কটিকে এসে জাহাজ দুটি হাওয়া হয়ে যায়। এর পর আর কোনো খোঁজ মেলেনি। সেই থেকে জাহাজ দুটির হারিয়ে যাওয়া ইতিহাসের অমীমাংসিত এক রহস্যই থেকে যায়। প্রায় অর্ধযুগ আগে কানাডা ওই জাহাজ দুটির খোঁজ বের করতে কাজ শুরু করে। ১৮৪৫ সালে স্যার জন ফ্রাঙ্কলিন তার বাছাই করা ১২৮ জন ক্রু নিয়ে কিংবদন্তির নর্থওয়েস্ট প্যাসেজে খুঁজতে যাত্রা করেন। কিন্তু নুনাভুট-এর আর্কটিক এলাকার ভিক্টোরিয়া স্টেটের কিং উইলিয়াম দ্বীপে আসার পর থেকে ‘এইচএমএস বারবাস’ এবং ‘এইচএমএস টেরর’ এর আর কোনো খোঁজ মেলেনি। কানাডিয়ানরা বছরের পর বছর ধরে বিশ্বাস করেন, মারা যাওয়ার আগে তাদের অনেকে মানুষখেকো হয়ে উঠেছিলেন।

 

মাংসখেকো গাছ

বহুল প্রচলিত একটি গল্প। গহিন জঙ্গল। হঠাৎই একটি গাছের লতা পেঁচিয়ে ধরেছে এক মানুষকে। ধীরে ধীরে লতাটি হাত, পা, গলা ও কোমর আঁকড়ে টেনে নিচ্ছে গাছটি। এরপর গাছটির মুখ খুলে গেল। ভিতরে টেনে নিয়ে গেল মানুষটিকে। এক সময় অদৃশ্য হয়ে গেল মানুষটি! এটি অদ্ভুদ এক অজানা রহস্যের গল্প। কিন্তু আসলে কি তা সত্য? এমন কোনো উদ্ভিদ কি আছে যারা মাংস খায়? মানুষ ধরে খায় এমন উদ্ভিদও কি আছে? ১৮৭৮ সালের কথা। জার্মানির এক ভ্রমণকারী, নাম তার কার্ল লিচি। তিনি একবার গেলেন মাদাগাস্কারের এক জঙ্গলে। সেখানে বসবাস করে মিকাদো উপজাতিরা। তাদের সম্পর্কে জানার জন্য লিচি সেখানে গেছেন। তিনি দেখেছেন তাদের একজন কীভাবে মানুষখেকো একটি উদ্ভিদের সামনে নিজেকে বিসর্জন দিয়েছেন। জঙ্গলের ভিতর দিয়ে একটি মেয়ে হাঁটছিল। তার হাতে ছিল লোহার ধারালো একটি অস্ত্র। বনের ভিতর দিয়ে হাঁটতে হাঁটতে হাতের অস্ত্র দিয়ে সে দুই পাশের গাছগুলোকে আনমনে খোঁচাখুঁচি করছিল। সামনে পড়ল বড় একটি গাছ। আনারসের মতো দেখতে গাছটির চেহারা। ওপরের দিকে অনেকগুলো লম্বা রোমযুক্ত আকর্ষি বা শুঁড়। নিচের অংশে একটি জলাশয়ের মতো। সেখানে মিষ্টিমধুর রসে ভরা। মেয়েটি চাইল এই গাছে উঠতে। লিচির ভাষায় সে সংগ্রাম করছিল এই গাছটিতে চড়ার জন্য। তার রস পান করার জন্য। দি এটরোসিয়াস ক্যানিবাল ট্রি নামের এই গাছটি চুপচাপ মরার মতো অবস্থায় শুকনো ডালপালা বিস্তার করে দাঁড়িয়ে আছে। হঠাৎ অসভ্য বর্বর আচরণ করে উঠল গাছটি। এই উদ্ভিদটির রয়েছে ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র অনেক শাখা-প্রশাখা। ফণাতোলা বিষধর সাপের মতো দেখতে সেগুলো। মুহূর্তের মধ্যে ঝাঁকুনি দিয়ে উঠল পুরো গাছটি। তারপর সে তার মনোবৃত্তি পূর্ণ করার জন্য কাজ করতে চাইল। ভুতে পাওয়া লোককে যেমন দড়ি দিয়ে শক্ত করে বেঁধে রাখে ঠিক তেমনি মেয়েটির হাত পা কোমর গলা পেঁচিয়ে ফেলল এই ফণাতোলা শুঁড় দিয়ে। শক্ত করে জড়িয়ে পেঁচিয়ে মেয়েটিকে ওপরে তুলে নিয়ে গেল। চিৎকার-চেঁচামেচি করতে থাকল মেয়েটি।  হাত-পা আছড়াতে থাকল। ডগাগুলো আরও বেশি করে পাশবিক নির্যাতন করতে থাকল তাকে। বিলাপ করতে করতে একপর্যায়ে মেয়েটির মুখ দিয়ে ফেনা বের হতে থাকল। তারপর আস্তে আস্তে নিস্তেজ হয়ে সে মারা গেল। তবে আধুনিক সময়ে মানুষখেকো গাছের সন্ধান পাওয়া যায়নি।

 

নজোম্বর সিংহের দল

১৯৩২ সালের ঘটনা। তানজানিয়ার নজোম্বে গ্রামের একদল সিংহ মানুষখেকো হয়ে উঠেছিল। কেন এই সিংহগুলো মানুষখেকো হয়ে ওঠে তা নিয়ে একটা গল্প খুব চালু আছে। মাতামুলা মঙ্গেরা নামের এক ওঝা নাকি নিয়ন্ত্রণ করতেন সিংহের পালকে। নজোম্বের গোত্রপ্রধান তাকে গ্রাম থেকে তাড়িয়ে দিলে প্রতিশোধের নেশায় পাগল হয়ে ওঠে মঙ্গেরা। জঙ্গলে আত্মগোপন করে থাকত সে। মধ্য রাতে মন্ত্রপাঠ করত। তারপর পেছন ফিরে মিলিয়ে যেত জঙ্গলে। এর পরেই শুরু হতো সিংহদের হত্যাযজ্ঞ। একপাল সিংহ ঝাঁপিয়ে পড়ত নিরীহ গ্রামবাসীদের ওপর। গ্রামের লোকে বিশ্বাস করত পালাতে গেলে মারা পড়তে হবে। কারণ, গ্রামের চারপাশে পাহারা দিচ্ছে মানুষখেকো সিংহের দল। এভাবেই সিংহের আক্রমণ চলল কিছুদিন। প্রায় ১৫০০ (মতান্তরে ২০০০) লোক মারা গিয়েছিল। এই নজোম্বর হামলা এখনো পৃথিবীতে মানুষখেকোর আক্রমণে মৃতের সংখ্যা হিসেবে সর্বোচ্চ রেকর্ড। ধারণা করা হয়, প্রায় এক যুগ পর্যন্ত এই সিংহের দল গ্রামবাসীদের রাতের ঘুম কেড়ে নিয়েছিল। নজোম্বের এই বিপদ থেকে উদ্ধার হয়েছিল জর্জ রাশবি নামের এক বিখ্যাত শিকারির সাহসী ভূমিকায়। প্রায় ১৫টি মানুষখেকো সিংহ শিকার করেছিলেন তিনি। তার গুলির হাত থেকে বাঁচতে অন্য সিংহগুলো পালিয়ে যায়।

দুঃস্বপ্নের সমাপ্তি ঘটে নজোম্বের নিরীহ মানুষদের। স্থানীয়দের অনেকেরই অবশ্য বিশ্বাস ছিল গোত্র বাঁচাতে বাধ্য হয়েই মঙ্গেরাকে ওঝার পদে নিয়োগ দিয়েছিলেন গোত্রপ্রধান। তার ফলেই বন্ধ হয়েছিল এই গণহত্যা। সত্যি যাই হোক না       কেন, নজোম্বর সিংহের দল এখনো ইতিহাসের এক রোমহর্ষক মানুষখেকো!

 

বাদামি ভালুক

জাপানের ঘটনা। ১৯১৫ সাল। সাংকেবেতসু তখন হোক্কাইডোর একটি গ্রাম। একসময় সাংকেবেতসু কুখ্যাত হয়ে ওঠে এক মানুষখেকোর জন্য। সেই বনে ছিল বিশাল এক বাদামি ভালুক। সে বছর ডিসেম্বরের ঘটনা। ‘ওটা’ পরিবারে হামলা করল ভালুকটি। বাসায় ছিল কৃষকের স্ত্রী আর সদ্যজাত এক বাচ্চা। কেসাগাকে প্রথমেই হামলা করল বাচ্চাটার ওপরে। বাচ্চাকে বাঁচাবার যথাসাধ্য চেষ্টা করেছিল কৃষকের স্ত্রী। জ্বলন্ত চেলাকাঠ ছুড়ে মারা হয়েছিল ভালুকটির দিকে। কাজ হয়নি মোটেও বরঞ্চ খেপে গিয়ে কৃষক স্ত্রীকে টেনে-হিঁচড়ে জঙ্গলে নিয়ে গিয়েছে দানবটি। কিন্তু এক থাবাতেই মেরে ফেলল সন্তানটিকে। তারপরে এগিয়ে গেল কৃষকের স্ত্রীর দিকে। কৃষকের স্ত্রীর পালাবার জায়গা ছিল না। কৃষকের স্ত্রীর সাহায্যে এগিয়ে আসার মতো ছিল না কেউই। কয়েক মিনিটের ব্যবধানেই ভালুকের হামলায় রক্তাক্ত হলো বাড়ির দেয়াল। এখানে ওখানে রক্ত আর মাংসের ছড়াছড়ি। ‘ওটা’ পরিবারের সাহায্যার্থে খুব দ্রুতই জনা তিরিশেক লোক জড়ো হয়ে বেরিয়ে পড়ল জঙ্গলে। সৌভাগ্যবশত কেসাগাকের দেখা মিলল খুব কাছেই। গুলি করা হলেও নিমিষেই অন্ধকারে মিলিয়ে গেল জানোয়ারটি। হতভাগ্য মহিলার দেহাবশেষ উদ্ধার করা হলো।

 

উগান্ডার কুমির

উগান্ডা। আফ্রিকার এই দেশে হঠাৎই খবর হয়ে উঠল একটি কুমির। সাম্প্রতিক সময়ে মানুষখেকোর কথা উঠলেই এই দেশের একটি কুমিরের কথা বলতে হয়। ধারণা করা হয়, লেক আলবার্টের সেই কুমিরটি ১৫ বছরে অন্তত ৮৩ জন জেলের মৃত্যুর কারণ হয়েছে। গত ৩০ মার্চ ৮০০ কিলোগ্রাম ওজনের একটি কুমির বন্যপ্রাণী বিভাগের রেঞ্জারদের হাতে ধরা পড়ে, যেটি গত এক বছরে ভাইরাকার অন্তত ছয় জেলেকে হ্রদে টেনে নিয়ে গেছে। হিসাব বলে, ২০১৩ সালে কুমিরের হামলার শিকার হয়েছেন সেখানে ৩১ জন। দেশটির বন্যপ্রাণী বিভাগের তথ্য অনুযায়ী, লেক ভিক্টোরিয়া, লেক আলবার্ট, লেক কিয়োগা এবং নীলনদের তীরে গত ১৪ বছরে নাকি অন্তত ৩৪০ জন মানুষ কুমিরের পেটে গেছে। লেক ভিক্টোরিয়ায় মাছ ধরতে গিয়ে একদিন এভাবেই আক্রান্ত হয়েছিলেন স্থানীয় জেলে করিম ওনেই। সন্ধ্যার আলো-অঁাঁধারিতে হ্রদের পানিতে কুমিরের ভাসমান পিঠ দেখে তিনি ভেবেছিলেন জলজ আগাছার স্তূপ। কিন্তু সেটাই হঠাৎ কুমিরের চেহারা নিয়ে তার হাত কামড়ে ধরে এবং টেনে পানিতে নিয়ে যায়। ২০০৬ সালের জানুয়ারিতে ওই ঘটনায় একটি হাত হারাতে হয়েছে ৪০ বছর বয়সী করিমকে। সেই সঙ্গে ছাড়তে হয়েছে মাছধরার পেশা। তার বুক আর কাঁধে কুমিরের ধারালো নখের চিহ্ন যে কাউকে ভয় পাইয়ে দিতে পারে। করিমের ছোট ভাই জাকে কিজতোকেও দুটি হাত হারাতে হয়েছে কুমিরের হামলায়। এ ছাড়া মাংসের টোপ দিয়ে কুমির ধরতে গিয়ে আমাদের লোকজন নিজেরাই আহত হচ্ছে।

 

ভয়ানক কালী নদী

এবার একটি নদীর কথা শোনা যাক। এই নদীটির কুখ্যাতি রয়েছে মানুষ খেয়ে ফেলার জন্য। ভারতের এক ভয়ংকর নদীর নাম ‘কালী নদী’। ১৯৯৮ সালের এপ্রিল মাসে এক যুবক সাঁতার কাটছিল। হঠাৎ করে তার প্রেমিকা ও অনেক প্রত্যক্ষদর্শীর চোখের সামনেই সে পানির নিচে অবিশ্বাস্যভাবে হারিয়ে যায়। তিন দিন ধরে পাঁচ কিলোমিটার এলাকাজুড়ে জাল ফেলে অনেক খুঁজেও আর পাওয়া যায়নি তাকে। এর তিন মাস পর একই নদীর অন্য এক ঘাটে এক পিতার সামনে হারিয়ে যায় একটি শিশু বালক। এ ক্ষেত্রেও মৃতদেহের কোনো অবশিষ্ট অংশ খুঁজে পাওয়া যায়নি। এই দুটি ঘটনার পর অনেক কানকথা ছড়িয়ে পড়ে। নদীতে অশুভ শক্তি রয়েছে বলে গুজব ছড়িয়ে পড়ে। আসলে এই ঘটনার মহানায়ক বা খলনায়ক ছিল পানির নিচে থাকা একটি প্রাণী। মাগুর মাছের মতো একটি ক্যাট ফিস। এই মাছগুলো অনেক বড় এবং মাংসাশী প্রকৃতির হয়ে থাকে। আসলে এই কালী নদীর তীরে হিন্দু অধ্যুষিত ভারত ও নেপালের অনেক শ্মশান রয়েছে যেখানে মৃতদেহ পোড়ানো হয়। এই নদীর পানি দিয়ে আবার সেই ছাই-ভস্ম ধৌত করা হয়। আর এতে সেই মৃতদেহের অর্ধপোড়া দেহ, শরীরের অনেক নরম অংশ এই নদীতে গিয়ে পড়ে। আর মৃত মানুষের মাংস খেয়ে এই মাছগুলো বিশাল আকৃতির হতে থাকে।

 

ভয়ানক হাঙর

সমুদ্রে হাঙরের চেয়ে মানুষখেকোর কুখ্যাতি খুব কম প্রাণীরই মিলেছে। তেমনি একটা ঘটনা ঘটে ১৪ জুলাই ১৯১৬ সালে। রারিতান বে তে জেলেদের জালে ধরা পড়ল অতিকায় এক মাদি গ্রেট হোয়াইট শার্ক। এই হাঙরটির পেট চিরে আতঙ্কে শিউরে উঠল জেলেরা। কারণ হাঙরের পেটে পাওয়া গেল গলে যাওয়া কিংবা আধ-হজম হওয়া মানুষের শরীরের বিভিন্ন অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ। ঘটনাটি ঘটে নিউজার্সিতে। খোঁজ নিয়ে জানা গেল এই মৃতের গল্পটিও। নিউজার্সি উপকূলে ছুটি কাটাতে এসেছে কিশোর চার্লস ভ্যানস্যান্ট। নতুন সাঁতার শেখা চার্লসের সার্ফিংয়ে দারুণ আগ্রহ। বারবার ছুটে যাচ্ছিল সমুদ্রের কাছে। একপর্যায়ে সে চলে গেল কিছুটা গভীর সমুদ্রে। সঙ্গে রয়েছে পোষা কুকুর ফ্রেডি। হঠাৎই চার্লসকে সজোরে কামড়ে ধরতেই তার পায়ের মাংস খুলে এলো। ছিঁড়ে গেল ফিমোর‌্যাল আর্টারিগুলো। গলগল করে বইতে লাগল রক্তধারা। কিশোরের চেঁচামেচিতে লাইফগার্ড ছুটে এলেও ব্যাপক রক্তপাতের ফলে হাসপাতালে নেওয়ার আগেই মারা গেল চার্লস। হাঙরের কামড়ের এমন বহু ঘটনা রয়েছে।

এই বিভাগের আরও খবর
ডিজিটাল দুনিয়ায় কী আছে
ডিজিটাল দুনিয়ায় কী আছে
ফিলিপাইন থেকে আসা সেই পেট্রিয়াকা এখন জনপ্রতিনিধি
ফিলিপাইন থেকে আসা সেই পেট্রিয়াকা এখন জনপ্রতিনিধি
ফিরে গিয়ে সিলভা আর যোগাযোগ রাখেননি
ফিরে গিয়ে সিলভা আর যোগাযোগ রাখেননি
বিয়ে করতে সিলেটে উড়ে এলেন ব্রাজিলিয়ান তরুণী
বিয়ে করতে সিলেটে উড়ে এলেন ব্রাজিলিয়ান তরুণী
হোগল-রহিমার অবাক প্রেমে মুগ্ধ সবাই
হোগল-রহিমার অবাক প্রেমে মুগ্ধ সবাই
প্রেমের টানে বাংলাদেশে
প্রেমের টানে বাংলাদেশে
পোপের প্রভাব বিশ্বজুড়ে
পোপের প্রভাব বিশ্বজুড়ে
জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের  সংসার
জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের সংসার
শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে
শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে
মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার
মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন
বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি
বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি
সর্বশেষ খবর
জমি নিয়ে বিরোধে শিশুকে নির্যাতনের অভিযোগ
জমি নিয়ে বিরোধে শিশুকে নির্যাতনের অভিযোগ

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে চার প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ঝুঁকিপূর্ণ ভবনেই চলছে পাঠদান
দিনাজপুরে চার প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ঝুঁকিপূর্ণ ভবনেই চলছে পাঠদান

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মানবতার শত্রু আওয়ামী লীগকে দ্রুত নিষিদ্ধ ও বিচার করতে হবে: হেফাজতে ইসলাম
মানবতার শত্রু আওয়ামী লীগকে দ্রুত নিষিদ্ধ ও বিচার করতে হবে: হেফাজতে ইসলাম

১৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে গুচ্ছ ভর্তি অনুষ্ঠিত
নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে গুচ্ছ ভর্তি অনুষ্ঠিত

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে শাহবাগ অবরোধ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে শাহবাগ অবরোধ

২০ মিনিট আগে | নগর জীবন

যুবকের মরদেহ উদ্ধার
যুবকের মরদেহ উদ্ধার

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কানাডায় হামের প্রাদুর্ভাব
কানাডায় হামের প্রাদুর্ভাব

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরাজগঞ্জে হামলায় বৈষম্যবিরোধীর ৩ প্রতিনিধি আহত
সিরাজগঞ্জে হামলায় বৈষম্যবিরোধীর ৩ প্রতিনিধি আহত

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যেসব দেশে হোয়াটসঅ্যাপ নিষিদ্ধ কিংবা ব্যবহার সীমিত
যেসব দেশে হোয়াটসঅ্যাপ নিষিদ্ধ কিংবা ব্যবহার সীমিত

৪৫ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

তাপপ্রবাহ অব্যাহত থাকতে পারে, বৃষ্টির সম্ভাবনা কবে জানাল আবহাওয়া অফিস
তাপপ্রবাহ অব্যাহত থাকতে পারে, বৃষ্টির সম্ভাবনা কবে জানাল আবহাওয়া অফিস

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের ঋণ সহায়তা আজ পর্যালোচনা করবে আইএমএফ
পাকিস্তানের ঋণ সহায়তা আজ পর্যালোচনা করবে আইএমএফ

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল সোমবার
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল সোমবার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক ইলিশের দাম সাড়ে ৮ হাজার টাকা
এক ইলিশের দাম সাড়ে ৮ হাজার টাকা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতে বন্ধ ‘দ্য ওয়ার’ নিউজ পোর্টাল, গণমাধ্যমের স্বাধীনতা প্রশ্নবিদ্ধ
ভারতে বন্ধ ‘দ্য ওয়ার’ নিউজ পোর্টাল, গণমাধ্যমের স্বাধীনতা প্রশ্নবিদ্ধ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কষ্টিপাথরের মূর্তি উদ্ধার
কষ্টিপাথরের মূর্তি উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় একজনের মৃত্যু
সড়ক দুর্ঘটনায় একজনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভিসা বাতিলের সুযোগ পাচ্ছেন হজযাত্রীরা
ভিসা বাতিলের সুযোগ পাচ্ছেন হজযাত্রীরা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যৌক্তিক সময়ে নির্বাচনের রোডম্যাপ দিন : ডা. জাহিদ
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচনের রোডম্যাপ দিন : ডা. জাহিদ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

'আমার বিরুদ্ধে কিছু মানুষ জঘন্য মিথ্যাচার ও আক্রমণাত্মক বক্তব্য প্রচার করছে'
'আমার বিরুদ্ধে কিছু মানুষ জঘন্য মিথ্যাচার ও আক্রমণাত্মক বক্তব্য প্রচার করছে'

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের অভিযানে ১৩ আওয়ামী লীগ নেতা-কর্মী গ্রেফতার
পুলিশের অভিযানে ১৩ আওয়ামী লীগ নেতা-কর্মী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাতক্ষীরার সীমান্তে গ্রামবাসীদের মধ্যে আতঙ্ক, সতর্ক বিজিবি
সাতক্ষীরার সীমান্তে গ্রামবাসীদের মধ্যে আতঙ্ক, সতর্ক বিজিবি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জুলাই স্পিরিটের’ সাথে প্রতারণাকারীরা আস্তাকুঁড়ে নিক্ষিপ্ত হবে : শিবির সভাপতি
‘জুলাই স্পিরিটের’ সাথে প্রতারণাকারীরা আস্তাকুঁড়ে নিক্ষিপ্ত হবে : শিবির সভাপতি

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবি,  উপদেষ্টা মাহফুজের ‘কয়েকটি কথা’
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবি, উপদেষ্টা মাহফুজের ‘কয়েকটি কথা’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবে জনগণ: মঈন খান
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবে জনগণ: মঈন খান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের বিষয়ে যা জানাল সরকার
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের বিষয়ে যা জানাল সরকার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাটহাজারীর ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
হাটহাজারীর ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গণহত্যাকারী আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ না হওয়া পর্যন্ত লড়াই চলবে: সারজিস
গণহত্যাকারী আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ না হওয়া পর্যন্ত লড়াই চলবে: সারজিস

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আগামী ২০ বছরের মধ্যে সব সম্পদ বিলিয়ে দেবেন বিল গেটস
আগামী ২০ বছরের মধ্যে সব সম্পদ বিলিয়ে দেবেন বিল গেটস

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে গণসমাবেশে ছাত্রজনতার ঢল
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে গণসমাবেশে ছাত্রজনতার ঢল

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'
'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের
পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর
ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত
আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার
সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান
‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ
পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা
আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব
সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!
সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের
ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ
জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের বিষয়ে যা জানাল সরকার
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের বিষয়ে যা জানাল সরকার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ
চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ
হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান
শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাওয়ালপিন্ডি স্টেডিয়ামে ড্রোন বিধ্বস্ত : স্থগিত নাহিদদের ম্যাচ
রাওয়ালপিন্ডি স্টেডিয়ামে ড্রোন বিধ্বস্ত : স্থগিত নাহিদদের ম্যাচ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রথম আমেরিকান পোপ রবার্ট প্রেভোস্ট
প্রথম আমেরিকান পোপ রবার্ট প্রেভোস্ট

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার
গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সশস্ত্র বাহিনীর বিশেষ ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতার মেয়াদ বাড়ল
সশস্ত্র বাহিনীর বিশেষ ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতার মেয়াদ বাড়ল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে ঢাকা-আরিচা মহাসড়ক অবরোধ জাবি শিক্ষার্থীদের
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে ঢাকা-আরিচা মহাসড়ক অবরোধ জাবি শিক্ষার্থীদের

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের
ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রস্তাবে চার জাতির পিতা
প্রস্তাবে চার জাতির পিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়
হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে
আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়
দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়

মাঠে ময়দানে

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন
আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন

নগর জীবন

চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার
ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন
ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন

প্রথম পৃষ্ঠা

তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে
তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে

শোবিজ

প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য
প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য

প্রথম পৃষ্ঠা

মামলার রায় ঘোষণা শুরু
মামলার রায় ঘোষণা শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর
মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না
ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে

সম্পাদকীয়

আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী

নগর জীবন

ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে
ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে

মাঠে ময়দানে

পলাশের বাড়িতে মাতম
পলাশের বাড়িতে মাতম

পেছনের পৃষ্ঠা

বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই
বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন
সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন

নগর জীবন

মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়
মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ
বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ

মাঠে ময়দানে

বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন
বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন

নগর জীবন

মোহামেডানের দরকার ৪৩
মোহামেডানের দরকার ৪৩

মাঠে ময়দানে

সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ
সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ

দেশগ্রাম

আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ
আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ

পেছনের পৃষ্ঠা