শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ৩০ এপ্রিল, ২০২৩

অবাক পৃথিবীর অবাক রহস্য

তানভীর আহমেদ
প্রিন্ট ভার্সন
অবাক পৃথিবীর অবাক রহস্য

পৃথিবীর খুব অল্পই আমাদের জানা হয়েছে। বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির যুগে এখনো এমন অসংখ্য নিদর্শন কৌতূহলী প্রশ্ন নিয়ে সবার সামনে দাঁড়িয়ে আছে যার উত্তর মেলেনি, মিলছে না। মানুষের জানার অদম্য বাসনা থেকেই এসব রহস্যভেদ করতে মুখিয়ে আছেন গবেষকরা।  বারমুডা ট্রায়াঙ্গেলে কেন নিখোঁজ হয় জাহাজ, কে বানাল নির্জন দ্বীপে বিশালাকার সব পাথরের মূর্তি, ভিনগ্রহের প্রাণীদের অস্তিত্ব কি সত্যি? এসব প্রশ্নের উত্তর নেই বলেই রহস্য উসকে দিচ্ছে আজও। পৃথিবীর বহু অমীমাংসিত রহস্যের কয়েকটি নিয়ে আজকের রকমারি।

 

ইস্টার দ্বীপের অদ্ভুত ভাস্কর্যের রহস্য

আধুনিক এই সময়েও ইস্টার দ্বীপের অদ্ভুত ভাস্কর্যের রহস্য ভেদ করা সম্ভব হয়নি। প্রশান্ত মহাসাগরের বিচ্ছিন্ন নির্জন এই দ্বীপটিতে রয়েছে অনেক ভাস্কর্য। জনবিরল  এই দ্বীপেই নীরবে দাঁড়িয়ে আছে অসংখ্য পাথরের তৈরি ভাস্কর্য। দ্বীপের চারদিকেই ছড়িয়ে-ছিটিয়ে আছে অসংখ্য দানবাকৃতির মূর্তি। কে তৈরি করল এই মূর্তিগুলো- কেউ জানে না। এই জনবিরল দ্বীপে কেন এসব ভাস্কর্য তৈরি করা হলো সেটাও অজানা। ইস্টার দ্বীপের মূর্তিগুলো সবই তৈরি হয়েছে বিশাল বিশাল পাথর কেটে। কিন্তু গবেষকদের প্রশ্ন হলো এই দ্বীপবাসী সেই কৌশল শিখল কী করে? আর পাথরগুলোই তারা বয়ে আনল কীভাবে এবং কোথা থেকে? এসবের উত্তর এখনো খুঁজছে বিশ্লেষকরা। দ্বীপের সবচেয়ে বড় আকর্ষণ হলো সাতটি বৃহদাকার ভাস্কর্য। যাদের আসলে ‘নেভাল অব দ্য ওয়ার্ল্ড’ বলা হয়। দ্বীপটিতে সব মিলিয়ে প্রায় হাজার খানেক ভাস্কর্য রয়েছে। স্থানীয়দের ভাষায় এই ভাস্কর্যগুলোকে বলা হয় মোয়াই। দ্বীপজুড়ে মোয়াই ছড়িয়ে-ছিটিয়ে রয়েছে।  একেকটি ভাস্কর্য ১২ থেকে ১৫ ফুট উচ্চতাবিশিষ্ট। কম করে হলেও এসব ভাস্কর্যে একেকটির ওজন প্রায় ২০ টনেরও বেশি। দ্বীপের সবচেয়ে বড় ভাস্কর্যটি ৩২ ফুট উঁচু। এটির ওজন প্রায় ৯০ টন। তাছাড়া আরও আছে, পাথুরে তৈরি ৮০০টি মূর্তির মাথা। এগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বড় মাথাটির উচ্চতা ৩২ ফুট এবং ওজন ৯০ টন। এ ছাড়া ইস্টার  দ্বীপে আছে ‘আহু’ বলে পরিচিত পাথরের বিশাল বিশাল প্ল্যাটফরম। আছে পাথরের তৈরি বিস্ময়কর দেয়াল, পাথরের ঘর ও গুহাচিত্র। পরস্পর সংগতিহীন এসব সৃষ্টি বিস্ময়কে যেন আরও বাড়িয়ে দেয়। ১৭৭২ সালে কোনো এক ইস্টার সানডে উৎসবে অ্যাডমিরাল জ্যাকব রগেউইন দ্বীপটি আবিষ্কার করেন। ডাচ এই অভিযাত্রীই  দ্বীপটির নাম দেন ‘ইস্টার আইল্যান্ড’। বিশ্ববিখ্যাত ব্যক্তিত্ব থর হেয়ারডাল প্রচুর গবেষণা ও খনন কার্যের পর তথ্য দিলেন ৩৮০ খ্রিষ্টাব্দে পেরু থেকে কিছু মানুষ এসে এই  দ্বীপে বসবাস শুরু করেন। তারা তৈরি করেছিল রাস্তা, মন্দির, মানমন্দির ও সুড়ঙ্গ পথ। অনেকে মনে করেন, দ্বীপটিতে বাইরের জগৎ থেকে অভিবাসীরা বাস করে গেছে। ভিন গ্রহের সেই প্রাণীরাই তৈরি করেছে এই মূর্তিগুলো। অনেকে বলেন, দ্বীপের বাসিন্দারা ছিল প্রাচীন মিসরীয়।

 

বারমুডা ট্রায়াঙ্গেল অনেকে বলে ‘শয়তানের ত্রিভুজ’

পৃথিবীর সেরা রহস্যগুলোর একটি বারমুডা ট্রায়াঙ্গেল রহস্য। এটি আটলান্টিক মহাসাগরে অবস্থিত এক রহস্যময় অঞ্চল। ইতিহাস বলে এখানে অদ্যাবধি ২১টি বিভিন্ন বিমান এবং ৫০ থেকে বায়ান্নটি জাহাজ নিখোঁজ হয়েছে। এসব নিখোঁজ হওয়ার ঘটনার কোনো কূলকিনারা আজও করতে পারেনি কেউই। বারমুডা ট্রায়াঙ্গেল তাই সমুদ্রপথে নাবিক ও যাত্রীদের কাছে কুখ্যাত হয়ে ওঠে ধীরে ধীরে। ত্রিভুজ আকৃতির ওই অঞ্চলটিকে ডাকা হয় শয়তানের ত্রিভুজ বলে। যতবারই বারমুডা ট্রায়াঙ্গেলে বিমান বা জাহাজ রহস্যজনকভাবে নিখোঁজ হয়েছে ততবারই দীর্ঘ অনুসন্ধান চালিয়েও  মেলেনি কোনো সমাধান। বারমুডা ট্রায়াঙ্গেলের উত্তর দিকে বারমুডা, পশ্চিম দিকে যুক্তরাষ্ট্রের ফ্লোরিডা এবং দক্ষিণে পুয়োর্তোরিকা অবস্থিত। এই ত্রিভুজের আয়তন প্রায় ১৫ হাজার বর্গমাইল। বিভিন্নভাবে পরীক্ষা-নিরীক্ষার মাধ্যমে দেখা গেছে, বারমুডা ট্রায়াঙ্গেলে কোনো বিমান বা জাহাজ প্রবেশ করা মাত্র রেডিও তরঙ্গ (মোবাইল নেটওয়ার্ক) আকস্মিকভাবে নিষ্ক্রিয় হয়ে যায়। বারমুডা প্রথম রহস্যের জাল ছোড়ে ১৯৪৫ সালে।

সে বছর ডিসেম্বর মাসে যুক্তরাষ্ট্রের পাঁচটি বিমান নিয়ে পাইলটদের প্রশিক্ষণ চলছিল। বারমুডার ত্রিভুজাকৃতি অঞ্চলে প্রবেশ করা মাত্রই তাদের রেডিও থেকে সংকেত আসা বন্ধ হয়ে যায়। তারপর কোনো বিমানের কোনো পাইলটের সঙ্গেই যোগাযোগ করা সম্ভব হয়নি। বিমানসহ সবাই যেন হাওয়ায় মিলিয়ে গেল। এরপর ১৯৬৮ সালে আমেরিকার একটি এটোমিক সাবমেরিন ‘সরপিয়ন’ বারমুডা ট্রায়াঙ্গেল অঞ্চলে গিয়ে নিখোঁজ হয়। অনেক অনুসন্ধানেও তার কোনো চিহ্ন খুঁজে পাওয়া যায়নি। এসব কারণে বারমুডা ট্রায়াঙ্গেল হয়ে ওঠে রহস্যের কেন্দ্রবিন্দু। বহু গবেষক উক্ত রহস্যভেদ করার জন্য দীর্ঘ নিরলস গবেষণায় লিপ্ত রয়েছেন। নানা তথ্য-উপাত্ত ও গবেষণালব্ধ যুক্তি উঠে এলেই রহস্যের সমাধান হয়ে গেছে বলে কেউই দাবি করেননি। প্রাকৃতিকভাবে বারমুডা ট্রায়াঙ্গেল এমন একটি অবস্থানে রয়েছে, যেখানে বিজ্ঞানের নানা যুক্তি বারবার আত্মসমর্পণ করেছে।

 

হাজার বছরের স্টোনহেঞ্জ

হাজার বছর ধরে পৃথিবীর অত্যাশ্চর্য হয়ে আছে স্টোনহেঞ্জ। কয়েক খন্ড পাথরের এই বিন্যাস পৃথিবীর সেরা রহস্যের একটি। ওয়াল্টসিয়ারের প্রায় আট মাইল উত্তরে সেলিবরিওতে এর অবস্থান। প্রতি বছর এখানে প্রায় ১০ লাখ দর্শনার্থী ছুটে আসেন এই রহস্যময় দাঁড়ানো পাথরগুলো দেখতে। গবেষকরা দাবি করেন, এটি প্রায় ৫ হাজার বছর আগের প্রাগৈতিহাসিক স্মৃতিস্তম্ভ। আজও এর নির্মাণের উদ্দেশ্য রহস্যময়। অনেক পুরনো হাড়ের অস্তিত্ব এটিকে অন্ত্যেষ্টিক্রিয়ার একটি মন্দির হিসেবে চিহ্নিত করে। এসব হাড়ের মাধ্যমে জানা যায়, এটি খ্রিস্টপূর্ব ৩০০০ থেকে ২৫০০ অব্দে নির্মিত হয়েছিল। প্রফেসর টিম ডারভিলের মতে, এই স্তম্ভের মাঝে মাঝে যেসব নীল প্রস্তর খন্ড রয়েছে এদের কারণে দুর্বল, অসুস্থ লোকেরা আসত তাদের পরিশুদ্ধি ও সুস্থতা কামনার জন্য। কারণ তাদের ধারণা ছিল যে, এসব পাথরের জাদুকরী ক্ষমতা আছে।

তবে পার্কার পিয়ারসনের মতে, একটি সার্বজনীন সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান এখানে সম্পন্ন হতো। যেখানে ব্রিটিশরা একত্রিত হতো যা ব্রিটিশদের মাঝে খুবই দুর্লভ। তার ধারণা ব্রিটিশদের পূর্বপুরুষদের স্মৃতিস্তম্ভ এটি। যার প্রতি শ্রদ্ধা দেখাতে তারা জড়ো হতো এখানে। ধারণা করা হয়, এখানে প্রাথমিক পর্যায়ে ভিতরের দিকে ১১০ মিটার গভীর একটি গোলাকার খাল ছিল। উত্তর-পূর্ব দিকে এর বড় একটি ও দক্ষিণের দিকে অপেক্ষাকৃত ছোট প্রবেশপথ আছে এখনো। এটি সামান্য ঢালু জমির ওপর অবস্থিত। খালের তলদেশে হরিণ, ষাঁড়ের হাড় ও কিছু চমকি পাথর পাওয়া যায়। পরীক্ষা করে জানা যায়, খাল খননে যে হরিণের শৃঙ্গ ব্যবহার করা হয় তার চেয়ে এই হাড়গুলো পুরনো। কালের পরিক্রমায় খালের তীরের আশপাশের মাটি থেকে পলি জমতে শুরু করে। খালের চারদিকে ৫৬টি ছোট গর্ত ছিল। ধারণা করা হয় এগুলোতে গাছের গুঁড়ি খাড়া করে বসানো হয়। এতে করে অনেকটা গোলাকার গাছের সারি তৈরি হয়। দক্ষিণ দিকে কয়েকটাকে সমান্তরালে গর্তে বসানো হয়। সম্প্রতি এটিকে সমাধিস্থল হিসেবেই বেশি প্রাধান্য দেওয়া হয়। তবে সে যাই হোক, গবেষণা এখনো চলছে। এই দাঁড়ানো পাথরগুলো যুগ যুগ ধরে মানুষের মনে উত্তর না মেলা প্রশ্ন হয়ে আছে।

 

নিখুঁত নকশায় কাটা ‘ক্রপ সার্কেল’

পৃথিবীতে রহস্যের শেষ নেই। এমনই এক রহস্য ক্রপ সার্কেল। শস্য খেতের মাঝে নানান বিচিত্র নকশার বিরাট বিরাট চিত্রকর্ম এগুলো। খুবই বিদঘুটে নকশা যেমন আঁকা রয়েছে তেমনি রয়েছে চোখ ধাঁধানো নকশাও। এই নকশাগুলো করা হয়েছে নিখুঁত জ্যামিতিক নকশা আকারে। এ ধরনের আর্ট কেবল পরিকল্পনা মাফিকই করা সম্ভব। তবে এই নকশাগুলো নিচে থেকে দেখে বোঝা যাবে না। এই অত্যাশ্চর্য নকশাগুলো দেখতে হলে বেশ অনেকটা ওপর থেকে দেখা চাই। পৃথিবীতে অসংখ্য ক্রপ সার্কেল রয়েছে। তবে সব শস্যচক্রের শিল্পীদের শনাক্ত করা যায়নি। আর এটাই বড় ধরনের প্রশ্ন হয়ে দাঁড়িয়েছে। ক্রপ সার্কেল তৈরি করতে হলে প্রথম দিকে ফসলের মাঝে কাটা এই নকশাগুলো সোজা সরল জ্যামিতিক প্যাটার্ন যেমন- বৃত্ত, চৌকানা বাক্স এসবের মাঝেই সীমিত ছিল। তবে ধীরে ধীরে দেখা গেল, শস্যচক্রগুলো সরল থেকে অত্যন্ত জটিল আকার ধারণ করেছে।

ক্রপ সার্কেলের রহস্য একেবারেই নতুন কিছু নয়। বেশ কয়েক যুগ আগে থেকেই এ নিয়ে আলোচনা হয়ে এসেছে। ক্রপ সার্কেলের ইতিহাস খুব বেশি পুরনো নয়। মাত্র বছর চল্লিশের আগের ঘটনা। ১৯৭০ সালের দিকে প্রথম এ ধরনের নকশা নিয়ে আলোচনার ঝড় ওঠে। ক্রপ সার্কেল বিংশ শতকের আগে খুব একটা দেখা যেত না, ১৯৭০ দশকের পর থেকে প্রচুর পরিমাণে দেখা গেছে এবং মিডিয়ায় এসেছে। এর প্রধান কারণ আকাশ থেকে শস্যভূমি দেখার সুযোগ এর আগে তেমন ছিলই না। আকাশে ভাসার এত আয়োজনও ছিল না বলেই চট করে কারও চোখে ধরা পড়েনি ক্রপ সার্কেল। হয়তো এত আগে পায়ে হেঁটে ক্রপ সার্কেল পেরিয়ে গেছেন অনেকে টেরই পাননি অদ্ভুত নকশার ক্রপ সার্কেল মাড়িয়ে যাচ্ছেন তিনি। পৃথিবীর যে জায়গাগুলোয় সবচেয়ে বেশি ক্রপ সার্কেলের দেখা মিলেছে, তার মধ্যে অন্যতম ইংল্যান্ড। এখানেই শস্য চক্র দেখা যায় সবচেয়ে বেশি। তবে ইংল্যান্ড ছাড়াও দেখা যায় ইউরোপের অন্যান্য দেশে, আমেরিকায়, অস্ট্রেলিয়ায়। বাংলাদেশসহ এর প্রতিবেশী দেশগুলোতে এখনো ক্রপ সার্কেলের দেখা মিলেনি। উন্নত প্রযুক্তির ক্যামেরা ও স্যাটেলাইট আবিষ্কারের ফলে আকাশ থেকে ছবি পাঠানো এখন সহজলভ্য হওয়ায় বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই নতুন আবিষ্কৃত ক্রপ সার্কেল এখন নেই বললেই চলে। তবে সম্প্রতি ইন্দোনেশিয়ায় শস্য চক্র পাওয়া গেছে। বলা হয়ে থাকে এমন খেতেও শস্য চক্রের দেখা মিলেছে যে খেতে মাত্র একদিনে ক্রপ সার্কেল হয়ে।

চাষি বেচারা হয়তো সারা দিন খেতে কাজ করে রাতে ঘুমিয়েছেন, পর দিন ভোরে ঘুম থেকে উঠে আবিষ্কার করলেন, তার মাঠে বিশাল আকারের বিচিত্র সব নকশা! মাত্র এক রাতেই তৈরি এমন শস্যচক্র নিয়ে হাজারটা প্রশ্ন উঠেছে। যেন আকাশ থেকে কেউ নেমে এসে কয়েক কিলোমিটারব্যাপী এসব ক্রপ সার্কেল তৈরি করে গেছে। এটা যতটা অবাক করে তারচেয়ে কোনো অংশে কম অবাক করে না, এসব ক্রপ সার্কেলের জটিল ও চোখ ধাঁধানো নকশা। রহস্য জেগে থাকে একটি প্রশ্ন নিয়েই। কে অথবা কারা এই প্রতিভাবান রহস্যময় শিল্পী? তাদের পরিচয় যেমন জানা নেই, তেমনি জানা নেই কেন এই নকশাগুলো করা হয়েছে।

 

ভুতুড়ে কারখানা

চেজ ভল্ট। এখানে রাখা হয় মৃতদেহ ও কফিন। ভুতুড়ে এই জায়গাটি রহস্য হয়ে ওঠে তাকে ঘিরে ভৌতিক সব কর্মকান্ডের জন্য। অনেক ভৌতিক কাজের কোনো উত্তর না পাওয়ায় এটি হয়ে উঠেছে বিশ্বের অন্যতম রহস্যময় জায়গা। এটি রয়েছে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বার্বাডোজে। বার্বাডোজ একটি বিচ্ছিন্ন দ্বীপ। দ্বীপের স্বভাবজাত সৌন্দর্যের ভিড়ে এই কবরখানা বিচ্ছিন্ন দ্বীপটিকে ভুতুড়ে ও রহস্যময় করে তুলেছে। এটি  ওয়েস্ট ইন্ডিয়ান সমাধিক্ষেত্র বা সিমেট্রির একটি জায়গা। ব্রিজটাউন থেকে প্রায় সাত মাইল দূরে অবস্থিত। ‘চেজ ভল্ট’ নামে কুখ্যাত। বিশাল এই ভল্ট বা কফিন রাখার জায়গা নির্মাণ করা হয়েছিল চেজ পরিবার ও তাদের বন্ধুদের জন্য। ১৮০৭ সালের জুলাই মাসে থমাসিনা গড্ডার্ড মারা যায়। তার মৃতদেহ একটি কফিনে ঢুকিয়ে এই ভল্টে রাখা হয়। পর্যায়ক্রমে দুই বছর বয়সের ছোট মেয়ে মেরি অ্যান চেজকে এই ভল্টে কফিনে করে সমাহিত করা হয়। মেরির বড় বোন ডকরাস চেজেরও জায়গা হয় এখানে। তবে ভৌতিক ঘটনাটা দেখা যায় যখন থমাসকে সমাহিত করার জন্য সেই বিশেষ ভল্ট খোলা হলো। সেখানে শেষ কৃত্যানুষ্ঠানে আগত সবাই অবাক হয়ে দেখল সাজিয়ে রাখা কফিনগুলো কে বা কারা এলোমেলো করে রেখেছে।

 

এলিয়েন আছে!

এলিয়েন বলতেই মানুষের চেয়ে শক্তিশালী ও বুদ্ধিমত্তায় প্রখর ভিনগ্রহের প্রাণীর কথাই আমাদের চোখের সামনে ভেসে ওঠে। কিন্তু সত্যি কি এলিয়েন বলে কিছু আছে মহাবিশ্বে। মহাবিশ্বের পরিধি এতটাই বিশাল যে, এই সম্ভাবনার কথা একেবারেই উড়িয়ে দেওয়া যায় না। তবে আশ্চর্যের বিষয় হলো অনেক প্রাচীন লিপি, পাথুরে কারুকাজে দেখা মিলে এলিয়েন সদৃশ প্রাণী ও মহাকাশযানে। তাই পৃথিবীতে ইউএফও নিয়ে তর্ক-বিতর্ক যেমন রয়েছে, তেমনি রহস্য ঘিরে আছে এলিয়েনের অস্তিত্ব নিয়েও। ধারণা করা হয়, এলিয়েন পৃথিবীর বাইরে মহাবিশ্বের অন্য কোথাও পরিভ্রমণ করছে। ইতিহাস কিন্তু অন্যগ্রহের প্রাণীদের অস্তিত্বের ব্যাপারে জোরালো প্রমাণ দেখিয়েছে বারবার। যেমন, নেপালে পাওয়া গিয়েছিল ১২ হাজার বছর বয়সী লুলাডফ প্লেট। ১২ হাজার বছর পুরনো এই পাথরের প্লেটে দেখা যায়, গোল চাকতির মতো এক ধরনের বস্তু, যেটা দেখতে অনেকটা উড়ন্ত চাকতির মতো। এতে আরও দেখা যায়, মানব শরীর সদৃশ কোনো বস্তুকে। বিশ্বসভ্যতায় এ রকম আরও নানা নিদর্শন পাওয়া গেছে। তবে দশম শতাব্দীতে সংস্কৃতের তিব্বতীয় অনুবাদ প্রাজানাপারামিতা সূত্রাতে দেখা যায়, দুটি বস্তু দেখা যাচ্ছে যা কিনা টুপির মতো এবং এগুলো বাতাসে ভাসছে। প্রাচীন বৈদিক সাহিত্যের বইয়ে বিমান নিয়ে লেখা আছে। এসব শক্ত প্রমাণ দেখে ভিরমি খাওয়া ছাড়া আর কোনো রাস্তা খোলা নেই।

 

পুনর্জন্ম!

মানুষের কি পুনর্জন্ম হয়? এ নিয়ে তর্ক রয়েছে। রহস্যও রয়েছে। তবে ১৯৫৭ সালে একটি ঘটনা পুনর্জšে§র বাস্তবতাকে অবিশ্বাস্য পর্যায়ে নামিয়ে আনে। ১১ বছরের জোয়ানা আর ছয় বছরের জ্যাকুলিন পোলোক মর্মান্তিক এক গাড়ি দুর্ঘটনায় মারা যায়। এই দুই কন্যা মারা যাওয়ার পরবর্তী বছর তাদের মা যমজ সন্তান জন্ম দেন। সবাই অবাক বিস্ময়ে লক্ষ্য করেন এই যমজ সন্তান দুটি আগে গাড়ি দুর্ঘটনায় মারা যাওয়া সন্তান দুটির চেহারা, আচরণ এমনকি হুবহু জন্মদাগও মিলে যায়! এরপর একের পর এক অবিশ্বাস্য ঘটনা ঘটায় তারা। মৃত দুই বোন যে খেলনা দিয়ে খেলত তারা সেটা নিয়েই খেলত, যেখানে বেড়াতে যেতে পছন্দ করত তারাও সেখানে বেড়াতে যাওয়ার জন্য বায়না করত। অথচ তাদের কখনো সেখানে বেড়াতে নিয়ে যাওয়া হয়নি!

 

সবচেয়ে রহস্যময় বিস্ফোরণের সাক্ষী টাংগুসকা

পৃথিবীর সবচেয়ে রহস্যময় বিস্ফোরণের সাক্ষী হয়ে আছে টাংগুসকা। চারদিকে ঘন বন শুধু মাঝের বিশাল অঞ্চলে কোনো গাছ নেই। এখানেই সেই বিস্ফোরণ ঘটে। এই বিস্ফোরণের বর্ণনাকারী একজনের ভাষ্য মতে, হঠাৎ তাকিয়ে দেখলাম উত্তরের আকাশ চিরে দুই ভাগ হয়ে গেল। সেই ফাঁক দিয়ে বেরিয়ে এলো আগুন। তারপর প্রচ- শব্দ। ছিটকে পড়লাম চেয়ার থেকে কয়েক মিটার দূরে। কেঁপে উঠল মাটি...। পৃথিবীতে ঘটে যাওয়া অদ্ভুত এই বিস্ফোরণই হলো টাংগুসকার বিস্ফোরণ। এই বিস্ফোরণে আশপাশের এলাকায় যা ছিল সব নিশ্চিহ্ন হয়ে যায়। সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে ৫ থেকে ১০ কিমি. ওপরে বায়ুমন্ডলে মহাশূন্য থেকে আগত কোনো বৃহৎ উল্কা বা ধূমকেতুর সঙ্গে বায়ুর সংঘর্ষের ফলেই এই বিস্ফোরণ ঘটেছিল বলে ধারণা করা হয়। কিন্তু মিথ ছড়িয়ে আছে অনেক। অনেকেই দাবি করেন, এই বিস্ফোরণ ঘটিয়েছে ভিনগ্রহী কোনো প্রাণী। অথবা ভিনগ্রহী কোনো মহাকাশযান এখানে নেমে এসেছিল বলেই এখানেই এই বিস্ফোরণ ঘটে। টাংগুসকার বিস্ফোরণ এখন পর্যন্ত ভূপৃষ্ঠে বা ভূপৃষ্ঠের উপরস্থিত বায়ুমন্ডলে ঘটা সবচেয়ে শক্তিশালী বিস্ফোরণ।

এই বিভাগের আরও খবর
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
চমকপ্রদ উপাখ্যান জড়ানো সাগরদিঘি
চমকপ্রদ উপাখ্যান জড়ানো সাগরদিঘি
নয়নাভিরাম ছয় সাগরের কথা
নয়নাভিরাম ছয় সাগরের কথা
নিরাপদ ক্যাম্পাস গড়ার অঙ্গীকার
নিরাপদ ক্যাম্পাস গড়ার অঙ্গীকার
কী আছে ১০ দফা ইশতেহারে
কী আছে ১০ দফা ইশতেহারে
সর্বশেষ খবর
২৫০ কারখানার পণ্য পুড়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন বিজিএমইএ সভাপতি
২৫০ কারখানার পণ্য পুড়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন বিজিএমইএ সভাপতি

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের লক্ষ্য: আফগান-পাকিস্তান সংঘাত সমাধান হবে ‘নম্বর ৯’
ট্রাম্পের লক্ষ্য: আফগান-পাকিস্তান সংঘাত সমাধান হবে ‘নম্বর ৯’

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাজির-নাজির কেবল আল্লাহর গুণ
হাজির-নাজির কেবল আল্লাহর গুণ

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

এইচএসসির ফল দিয়ে নির্বাচনি ভাবনা
এইচএসসির ফল দিয়ে নির্বাচনি ভাবনা

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

‘আত্মহত্যা নয়, ঘুরে দাঁড়ানোই সমাধান’
‘আত্মহত্যা নয়, ঘুরে দাঁড়ানোই সমাধান’

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

১২ হাজার কোটি টাকার ক্ষতি
১২ হাজার কোটি টাকার ক্ষতি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুর্ঘটনা নাকি নাশকতা
দুর্ঘটনা নাকি নাশকতা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওমানে নিহত সাত প্রবাসীর মরদেহ দেশে ফিরল
ওমানে নিহত সাত প্রবাসীর মরদেহ দেশে ফিরল

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আগুন নিয়ন্ত্রণে বড় বাধা ছিল বাতাস: ফায়ার সার্ভিসের ডিজি
আগুন নিয়ন্ত্রণে বড় বাধা ছিল বাতাস: ফায়ার সার্ভিসের ডিজি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার কক্সবাজারে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে আগুন
এবার কক্সবাজারে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরে ১২০০ টন পণ্য নিয়ে জাহাজডুবি
চট্টগ্রাম বন্দরে ১২০০ টন পণ্য নিয়ে জাহাজডুবি

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

অ্যাপল উন্মোচন করলো নতুন আইপ্যাড প্রো এম৫
অ্যাপল উন্মোচন করলো নতুন আইপ্যাড প্রো এম৫

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা
আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারামুক্ত বিএনপি নেতাকে কুমিল্লায় সংবর্ধনা
কারামুক্ত বিএনপি নেতাকে কুমিল্লায় সংবর্ধনা

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাহজালাল বিমানবন্দরে ফ্লাইট চলাচল শুরু
শাহজালাল বিমানবন্দরে ফ্লাইট চলাচল শুরু

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ম্যাচসেরা হয়ে যা বললেন রিশাদ
ম্যাচসেরা হয়ে যা বললেন রিশাদ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খুলনা কারাগারে দুই গ্রুপের সংঘর্ষ
খুলনা কারাগারে দুই গ্রুপের সংঘর্ষ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্যাডমিন্টন খেলতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে শিশুশিক্ষার্থীর মৃত্যু
ব্যাডমিন্টন খেলতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে শিশুশিক্ষার্থীর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আফগানিস্তানে পাকিস্তানের বিমান হামলা: অন্তত ১০ নিহত, যুদ্ধবিরতি ভঙ্গ
আফগানিস্তানে পাকিস্তানের বিমান হামলা: অন্তত ১০ নিহত, যুদ্ধবিরতি ভঙ্গ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে ৫ সদস্যের কমিটি গঠন
বিমানবন্দরে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে ৫ সদস্যের কমিটি গঠন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাদ্রাসা সুপারের বেত্রাঘাত, অভিভাবক আহত!
মাদ্রাসা সুপারের বেত্রাঘাত, অভিভাবক আহত!

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুর-৩ আসনে মাওলানা এহসানুল হকের গণসংযোগ
গাজীপুর-৩ আসনে মাওলানা এহসানুল হকের গণসংযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপের সম্ভাবনা
বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপের সম্ভাবনা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আশুলিয়ায় প্রসূতি শ্রমিকের মৃত্যুর ঘটনায় আজও বিক্ষোভ
আশুলিয়ায় প্রসূতি শ্রমিকের মৃত্যুর ঘটনায় আজও বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ক্ষতির পরিমাণ জানার চেষ্টা করছে রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠানের সংগঠনগুলো
অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ক্ষতির পরিমাণ জানার চেষ্টা করছে রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠানের সংগঠনগুলো

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টেনে দল পেলেন সাইফ ও নাহিদ
টি-টেনে দল পেলেন সাইফ ও নাহিদ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৪৫ বছর ছদ্মবেশে বিলাসী জীবন, অবশেষে বিচারের মুখে গুম-খুনের হোতা গোয়েন্দাপ্রধান
৪৫ বছর ছদ্মবেশে বিলাসী জীবন, অবশেষে বিচারের মুখে গুম-খুনের হোতা গোয়েন্দাপ্রধান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জে বিএনপির লিফলেট বিতরণ
গোবিন্দগঞ্জে বিএনপির লিফলেট বিতরণ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কার্গো ভিলেজের আগুন নিয়ন্ত্রণে : বিমান মন্ত্রণালয়
কার্গো ভিলেজের আগুন নিয়ন্ত্রণে : বিমান মন্ত্রণালয়

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ডাকাতির ঘটনায় গ্রেফতার ২
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ডাকাতির ঘটনায় গ্রেফতার ২

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শাহজালাল বিমানবন্দরে আগুনের সূত্রপাত যেখান থেকে
শাহজালাল বিমানবন্দরে আগুনের সূত্রপাত যেখান থেকে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহজালাল বিমানবন্দরে কার্গো ভিলেজে ভয়াবহ আগুন
শাহজালাল বিমানবন্দরে কার্গো ভিলেজে ভয়াবহ আগুন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আফগানিস্তানে ভয়াবহ বিমান হামলা পাকিস্তানের, নিহত বেড়ে ৪০
আফগানিস্তানে ভয়াবহ বিমান হামলা পাকিস্তানের, নিহত বেড়ে ৪০

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের হামলায় ৩ ক্রিকেটার নিহত, ত্রিদেশীয় সিরিজ বর্জন আফগানিস্তানের
পাকিস্তানের হামলায় ৩ ক্রিকেটার নিহত, ত্রিদেশীয় সিরিজ বর্জন আফগানিস্তানের

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যেভাবে ট্রাম্পের ‘দুর্বল জায়গায়’ আঘাত করল চীন
যেভাবে ট্রাম্পের ‘দুর্বল জায়গায়’ আঘাত করল চীন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুদণ্ডের মুখোমুখি শেখ হাসিনা: দ্য টেলিগ্রাফ
মৃত্যুদণ্ডের মুখোমুখি শেখ হাসিনা: দ্য টেলিগ্রাফ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লেবাননে গাদ্দাফির ছেলে জামিন, তবে কার্যকরে দরকার ১১০ কোটি ডলার
লেবাননে গাদ্দাফির ছেলে জামিন, তবে কার্যকরে দরকার ১১০ কোটি ডলার

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগুন নিয়ন্ত্রণে রোবটের ব্যবহার
আগুন নিয়ন্ত্রণে রোবটের ব্যবহার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি ভেঙে আফগানিস্তানে বিমান হামলা পাকিস্তানের
যুদ্ধবিরতি ভেঙে আফগানিস্তানে বিমান হামলা পাকিস্তানের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শীর্ষ ৯ জেনারেলকে বরখাস্ত করলো চীনের কমিউনিস্ট পার্টি
শীর্ষ ৯ জেনারেলকে বরখাস্ত করলো চীনের কমিউনিস্ট পার্টি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাহিদ ইসলাম ‘সংগ্রামী নেতা’: জয়নুল আবদিন ফারুক
নাহিদ ইসলাম ‘সংগ্রামী নেতা’: জয়নুল আবদিন ফারুক

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিকাব নিষিদ্ধে পার্লামেন্টে বিল পাস করল পর্তুগাল
নিকাব নিষিদ্ধে পার্লামেন্টে বিল পাস করল পর্তুগাল

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘জুলাই সনদে স্বাক্ষর না করে এনসিপি রাজনীতি থেকে ছিটকে যায়নি’
‘জুলাই সনদে স্বাক্ষর না করে এনসিপি রাজনীতি থেকে ছিটকে যায়নি’

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুদ্ধ বন্ধে জেলেনস্কিকে চুক্তি করতে বললেন ট্রাম্প
যুদ্ধ বন্ধে জেলেনস্কিকে চুক্তি করতে বললেন ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহু ও গ্যালান্টের গ্রেফতারি পরোয়ানা বিষয়ে আপিল প্রত্যাখ্যান আইসিসির
নেতানিয়াহু ও গ্যালান্টের গ্রেফতারি পরোয়ানা বিষয়ে আপিল প্রত্যাখ্যান আইসিসির

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরের ধীরগতির পিচে জয় বাংলাদেশের
মিরপুরের ধীরগতির পিচে জয় বাংলাদেশের

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আফগানিস্তানকে কড়া হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের
আফগানিস্তানকে কড়া হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষকদের ন্যায্য দাবির প্রতি বিএনপির সমর্থন, বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিতে হুঁশিয়ারি
শিক্ষকদের ন্যায্য দাবির প্রতি বিএনপির সমর্থন, বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিতে হুঁশিয়ারি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘অন্য কেউ হলে আমার এই সব সহ্য করতো না’
‘অন্য কেউ হলে আমার এই সব সহ্য করতো না’

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইউক্রেনকে দূরপাল্লার টমাহক ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র দিচ্ছেন না ট্রাম্প
ইউক্রেনকে দূরপাল্লার টমাহক ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র দিচ্ছেন না ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ ম্যাচ চলাকালীন ট্রাফিক নির্দেশনা
বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ ম্যাচ চলাকালীন ট্রাফিক নির্দেশনা

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গর্ভে সাত মাসের সন্তান নিয়ে ১০ কিলোমিটার দৌড়ালেন অ্যাথলেট
গর্ভে সাত মাসের সন্তান নিয়ে ১০ কিলোমিটার দৌড়ালেন অ্যাথলেট

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকাগামী ফ্লাইট নামছে চট্টগ্রাম ও সিলেটে
ঢাকাগামী ফ্লাইট নামছে চট্টগ্রাম ও সিলেটে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার ৪ হাসপাতাল প্রস্তুত রাখা হয়েছে : স্বাস্থ্য অধিদপ্তর
ঢাকার ৪ হাসপাতাল প্রস্তুত রাখা হয়েছে : স্বাস্থ্য অধিদপ্তর

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ অনুষ্ঠান ঘিরে সংঘর্ষ: ৯০০ জনের বিরুদ্ধে মামলা
জুলাই সনদ অনুষ্ঠান ঘিরে সংঘর্ষ: ৯০০ জনের বিরুদ্ধে মামলা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লঙ্কানদের উড়িয়ে বিশ্বকাপ সেমিফাইনালের আরও কাছে প্রোটিয়ারা
লঙ্কানদের উড়িয়ে বিশ্বকাপ সেমিফাইনালের আরও কাছে প্রোটিয়ারা

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হঠাৎ বিয়ে করে চমকে দিলেন ‘দঙ্গল’ খ্যাত জায়রা ওয়াসিম
হঠাৎ বিয়ে করে চমকে দিলেন ‘দঙ্গল’ খ্যাত জায়রা ওয়াসিম

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘জুলাই সনদ’ বাংলাদেশের রাজনৈতিক পালাবদলের মাইলফলক : ইইউ
‘জুলাই সনদ’ বাংলাদেশের রাজনৈতিক পালাবদলের মাইলফলক : ইইউ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় আগুন অনেকটা নিয়ন্ত্রণে এসেছে: বেবিচক
সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় আগুন অনেকটা নিয়ন্ত্রণে এসেছে: বেবিচক

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রবিবার ২টা থেকে শুরু হবে হাইকোর্ট বিভাগের বিচারিক কার্যক্রম
রবিবার ২টা থেকে শুরু হবে হাইকোর্ট বিভাগের বিচারিক কার্যক্রম

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
বেতন ৮০ হাজার, সম্পদ হাজার কোটি টাকার
বেতন ৮০ হাজার, সম্পদ হাজার কোটি টাকার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির নওশাদ, জামায়াতের ইকবাল, এনসিপির সারজিস
বিএনপির নওশাদ, জামায়াতের ইকবাল, এনসিপির সারজিস

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাছ ধরা উৎসব, হতাশ শিকারিরা
মাছ ধরা উৎসব, হতাশ শিকারিরা

দেশগ্রাম

অমিতাভকে কেন চোখে চোখে রাখতেন জয়া বচ্চন
অমিতাভকে কেন চোখে চোখে রাখতেন জয়া বচ্চন

শোবিজ

মোশাররফ করিমের গল্প
মোশাররফ করিমের গল্প

শোবিজ

ইউক্রেনকে দূরপাল্লার মিসাইল না দেওয়ার সিদ্ধান্ত ট্রাম্পের
ইউক্রেনকে দূরপাল্লার মিসাইল না দেওয়ার সিদ্ধান্ত ট্রাম্পের

পূর্ব-পশ্চিম

এখনো সিঙ্গেল ইধিকা
এখনো সিঙ্গেল ইধিকা

শোবিজ

অভিনয় নিয়ে আফজাল
অভিনয় নিয়ে আফজাল

শোবিজ

ট্রেন চালু, যাত্রাবিরতির দাবি
ট্রেন চালু, যাত্রাবিরতির দাবি

দেশগ্রাম

গাজা পুনর্গঠনে জরুরি পদক্ষেপের আহ্বান এরদোগানের
গাজা পুনর্গঠনে জরুরি পদক্ষেপের আহ্বান এরদোগানের

পূর্ব-পশ্চিম

প্রদর্শকরা কেন প্রযোজনায় নেই
প্রদর্শকরা কেন প্রযোজনায় নেই

শোবিজ

পরমাণু কর্মসূচিতে আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা মানবে না ইরান
পরমাণু কর্মসূচিতে আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা মানবে না ইরান

পূর্ব-পশ্চিম

কবরস্থান সংকট দিল্লিতে!
কবরস্থান সংকট দিল্লিতে!

পূর্ব-পশ্চিম

কাজের লোকের কোদালের আঘাতে মৃত্যু, লাশ ফেলা হয় নলকূপে
কাজের লোকের কোদালের আঘাতে মৃত্যু, লাশ ফেলা হয় নলকূপে

দেশগ্রাম

ধান খেতে গৃহবধূর, ঘরে বৃদ্ধার গলা কাটা লাশ
ধান খেতে গৃহবধূর, ঘরে বৃদ্ধার গলা কাটা লাশ

দেশগ্রাম

বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ গুলি, আহত ৩০
বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ গুলি, আহত ৩০

দেশগ্রাম

চীনে শীর্ষ ৯ জেনারেল বহিষ্কার
চীনে শীর্ষ ৯ জেনারেল বহিষ্কার

পূর্ব-পশ্চিম

সড়কে প্রাণ গেল তিন মোটরসাইকেল আরোহীর
সড়কে প্রাণ গেল তিন মোটরসাইকেল আরোহীর

দেশগ্রাম

মাঠজুড়ে সবুজের সমারোহ
মাঠজুড়ে সবুজের সমারোহ

দেশগ্রাম

প্রেমিকের নানাবাড়িতে কিশোরীর লাশ
প্রেমিকের নানাবাড়িতে কিশোরীর লাশ

দেশগ্রাম

আতঙ্কের নাম কিশোর গ্যাং
আতঙ্কের নাম কিশোর গ্যাং

দেশগ্রাম

বাংলাদেশকে একাই জেতালেন রিশাদ
বাংলাদেশকে একাই জেতালেন রিশাদ

মাঠে ময়দানে

উত্তরাঞ্চলে দিনে গরম রাতে ঠান্ডা
উত্তরাঞ্চলে দিনে গরম রাতে ঠান্ডা

দেশগ্রাম

চলে গেলেন নোবেলজয়ী পদার্থবিদ চেন নিং
চলে গেলেন নোবেলজয়ী পদার্থবিদ চেন নিং

পূর্ব-পশ্চিম

ইকসু রোডম্যাপের দাবিতে বিক্ষোভ
ইকসু রোডম্যাপের দাবিতে বিক্ষোভ

দেশগ্রাম

নৌকাই ভরসা লাখো মানুষের
নৌকাই ভরসা লাখো মানুষের

দেশগ্রাম

নিষিদ্ধ সময় ইলিশ শিকার ৫৪১ জেলের দন্ড
নিষিদ্ধ সময় ইলিশ শিকার ৫৪১ জেলের দন্ড

দেশগ্রাম

সরকারবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল পেরু
সরকারবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল পেরু

পূর্ব-পশ্চিম

ইয়েমেন উপকূলে জাহাজে হামলা
ইয়েমেন উপকূলে জাহাজে হামলা

পূর্ব-পশ্চিম