শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ৩০ এপ্রিল, ২০২৩

অবাক পৃথিবীর অবাক রহস্য

তানভীর আহমেদ
প্রিন্ট ভার্সন
অবাক পৃথিবীর অবাক রহস্য

পৃথিবীর খুব অল্পই আমাদের জানা হয়েছে। বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির যুগে এখনো এমন অসংখ্য নিদর্শন কৌতূহলী প্রশ্ন নিয়ে সবার সামনে দাঁড়িয়ে আছে যার উত্তর মেলেনি, মিলছে না। মানুষের জানার অদম্য বাসনা থেকেই এসব রহস্যভেদ করতে মুখিয়ে আছেন গবেষকরা।  বারমুডা ট্রায়াঙ্গেলে কেন নিখোঁজ হয় জাহাজ, কে বানাল নির্জন দ্বীপে বিশালাকার সব পাথরের মূর্তি, ভিনগ্রহের প্রাণীদের অস্তিত্ব কি সত্যি? এসব প্রশ্নের উত্তর নেই বলেই রহস্য উসকে দিচ্ছে আজও। পৃথিবীর বহু অমীমাংসিত রহস্যের কয়েকটি নিয়ে আজকের রকমারি।

 

ইস্টার দ্বীপের অদ্ভুত ভাস্কর্যের রহস্য

আধুনিক এই সময়েও ইস্টার দ্বীপের অদ্ভুত ভাস্কর্যের রহস্য ভেদ করা সম্ভব হয়নি। প্রশান্ত মহাসাগরের বিচ্ছিন্ন নির্জন এই দ্বীপটিতে রয়েছে অনেক ভাস্কর্য। জনবিরল  এই দ্বীপেই নীরবে দাঁড়িয়ে আছে অসংখ্য পাথরের তৈরি ভাস্কর্য। দ্বীপের চারদিকেই ছড়িয়ে-ছিটিয়ে আছে অসংখ্য দানবাকৃতির মূর্তি। কে তৈরি করল এই মূর্তিগুলো- কেউ জানে না। এই জনবিরল দ্বীপে কেন এসব ভাস্কর্য তৈরি করা হলো সেটাও অজানা। ইস্টার দ্বীপের মূর্তিগুলো সবই তৈরি হয়েছে বিশাল বিশাল পাথর কেটে। কিন্তু গবেষকদের প্রশ্ন হলো এই দ্বীপবাসী সেই কৌশল শিখল কী করে? আর পাথরগুলোই তারা বয়ে আনল কীভাবে এবং কোথা থেকে? এসবের উত্তর এখনো খুঁজছে বিশ্লেষকরা। দ্বীপের সবচেয়ে বড় আকর্ষণ হলো সাতটি বৃহদাকার ভাস্কর্য। যাদের আসলে ‘নেভাল অব দ্য ওয়ার্ল্ড’ বলা হয়। দ্বীপটিতে সব মিলিয়ে প্রায় হাজার খানেক ভাস্কর্য রয়েছে। স্থানীয়দের ভাষায় এই ভাস্কর্যগুলোকে বলা হয় মোয়াই। দ্বীপজুড়ে মোয়াই ছড়িয়ে-ছিটিয়ে রয়েছে।  একেকটি ভাস্কর্য ১২ থেকে ১৫ ফুট উচ্চতাবিশিষ্ট। কম করে হলেও এসব ভাস্কর্যে একেকটির ওজন প্রায় ২০ টনেরও বেশি। দ্বীপের সবচেয়ে বড় ভাস্কর্যটি ৩২ ফুট উঁচু। এটির ওজন প্রায় ৯০ টন। তাছাড়া আরও আছে, পাথুরে তৈরি ৮০০টি মূর্তির মাথা। এগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বড় মাথাটির উচ্চতা ৩২ ফুট এবং ওজন ৯০ টন। এ ছাড়া ইস্টার  দ্বীপে আছে ‘আহু’ বলে পরিচিত পাথরের বিশাল বিশাল প্ল্যাটফরম। আছে পাথরের তৈরি বিস্ময়কর দেয়াল, পাথরের ঘর ও গুহাচিত্র। পরস্পর সংগতিহীন এসব সৃষ্টি বিস্ময়কে যেন আরও বাড়িয়ে দেয়। ১৭৭২ সালে কোনো এক ইস্টার সানডে উৎসবে অ্যাডমিরাল জ্যাকব রগেউইন দ্বীপটি আবিষ্কার করেন। ডাচ এই অভিযাত্রীই  দ্বীপটির নাম দেন ‘ইস্টার আইল্যান্ড’। বিশ্ববিখ্যাত ব্যক্তিত্ব থর হেয়ারডাল প্রচুর গবেষণা ও খনন কার্যের পর তথ্য দিলেন ৩৮০ খ্রিষ্টাব্দে পেরু থেকে কিছু মানুষ এসে এই  দ্বীপে বসবাস শুরু করেন। তারা তৈরি করেছিল রাস্তা, মন্দির, মানমন্দির ও সুড়ঙ্গ পথ। অনেকে মনে করেন, দ্বীপটিতে বাইরের জগৎ থেকে অভিবাসীরা বাস করে গেছে। ভিন গ্রহের সেই প্রাণীরাই তৈরি করেছে এই মূর্তিগুলো। অনেকে বলেন, দ্বীপের বাসিন্দারা ছিল প্রাচীন মিসরীয়।

 

বারমুডা ট্রায়াঙ্গেল অনেকে বলে ‘শয়তানের ত্রিভুজ’

পৃথিবীর সেরা রহস্যগুলোর একটি বারমুডা ট্রায়াঙ্গেল রহস্য। এটি আটলান্টিক মহাসাগরে অবস্থিত এক রহস্যময় অঞ্চল। ইতিহাস বলে এখানে অদ্যাবধি ২১টি বিভিন্ন বিমান এবং ৫০ থেকে বায়ান্নটি জাহাজ নিখোঁজ হয়েছে। এসব নিখোঁজ হওয়ার ঘটনার কোনো কূলকিনারা আজও করতে পারেনি কেউই। বারমুডা ট্রায়াঙ্গেল তাই সমুদ্রপথে নাবিক ও যাত্রীদের কাছে কুখ্যাত হয়ে ওঠে ধীরে ধীরে। ত্রিভুজ আকৃতির ওই অঞ্চলটিকে ডাকা হয় শয়তানের ত্রিভুজ বলে। যতবারই বারমুডা ট্রায়াঙ্গেলে বিমান বা জাহাজ রহস্যজনকভাবে নিখোঁজ হয়েছে ততবারই দীর্ঘ অনুসন্ধান চালিয়েও  মেলেনি কোনো সমাধান। বারমুডা ট্রায়াঙ্গেলের উত্তর দিকে বারমুডা, পশ্চিম দিকে যুক্তরাষ্ট্রের ফ্লোরিডা এবং দক্ষিণে পুয়োর্তোরিকা অবস্থিত। এই ত্রিভুজের আয়তন প্রায় ১৫ হাজার বর্গমাইল। বিভিন্নভাবে পরীক্ষা-নিরীক্ষার মাধ্যমে দেখা গেছে, বারমুডা ট্রায়াঙ্গেলে কোনো বিমান বা জাহাজ প্রবেশ করা মাত্র রেডিও তরঙ্গ (মোবাইল নেটওয়ার্ক) আকস্মিকভাবে নিষ্ক্রিয় হয়ে যায়। বারমুডা প্রথম রহস্যের জাল ছোড়ে ১৯৪৫ সালে।

সে বছর ডিসেম্বর মাসে যুক্তরাষ্ট্রের পাঁচটি বিমান নিয়ে পাইলটদের প্রশিক্ষণ চলছিল। বারমুডার ত্রিভুজাকৃতি অঞ্চলে প্রবেশ করা মাত্রই তাদের রেডিও থেকে সংকেত আসা বন্ধ হয়ে যায়। তারপর কোনো বিমানের কোনো পাইলটের সঙ্গেই যোগাযোগ করা সম্ভব হয়নি। বিমানসহ সবাই যেন হাওয়ায় মিলিয়ে গেল। এরপর ১৯৬৮ সালে আমেরিকার একটি এটোমিক সাবমেরিন ‘সরপিয়ন’ বারমুডা ট্রায়াঙ্গেল অঞ্চলে গিয়ে নিখোঁজ হয়। অনেক অনুসন্ধানেও তার কোনো চিহ্ন খুঁজে পাওয়া যায়নি। এসব কারণে বারমুডা ট্রায়াঙ্গেল হয়ে ওঠে রহস্যের কেন্দ্রবিন্দু। বহু গবেষক উক্ত রহস্যভেদ করার জন্য দীর্ঘ নিরলস গবেষণায় লিপ্ত রয়েছেন। নানা তথ্য-উপাত্ত ও গবেষণালব্ধ যুক্তি উঠে এলেই রহস্যের সমাধান হয়ে গেছে বলে কেউই দাবি করেননি। প্রাকৃতিকভাবে বারমুডা ট্রায়াঙ্গেল এমন একটি অবস্থানে রয়েছে, যেখানে বিজ্ঞানের নানা যুক্তি বারবার আত্মসমর্পণ করেছে।

 

হাজার বছরের স্টোনহেঞ্জ

হাজার বছর ধরে পৃথিবীর অত্যাশ্চর্য হয়ে আছে স্টোনহেঞ্জ। কয়েক খন্ড পাথরের এই বিন্যাস পৃথিবীর সেরা রহস্যের একটি। ওয়াল্টসিয়ারের প্রায় আট মাইল উত্তরে সেলিবরিওতে এর অবস্থান। প্রতি বছর এখানে প্রায় ১০ লাখ দর্শনার্থী ছুটে আসেন এই রহস্যময় দাঁড়ানো পাথরগুলো দেখতে। গবেষকরা দাবি করেন, এটি প্রায় ৫ হাজার বছর আগের প্রাগৈতিহাসিক স্মৃতিস্তম্ভ। আজও এর নির্মাণের উদ্দেশ্য রহস্যময়। অনেক পুরনো হাড়ের অস্তিত্ব এটিকে অন্ত্যেষ্টিক্রিয়ার একটি মন্দির হিসেবে চিহ্নিত করে। এসব হাড়ের মাধ্যমে জানা যায়, এটি খ্রিস্টপূর্ব ৩০০০ থেকে ২৫০০ অব্দে নির্মিত হয়েছিল। প্রফেসর টিম ডারভিলের মতে, এই স্তম্ভের মাঝে মাঝে যেসব নীল প্রস্তর খন্ড রয়েছে এদের কারণে দুর্বল, অসুস্থ লোকেরা আসত তাদের পরিশুদ্ধি ও সুস্থতা কামনার জন্য। কারণ তাদের ধারণা ছিল যে, এসব পাথরের জাদুকরী ক্ষমতা আছে।

তবে পার্কার পিয়ারসনের মতে, একটি সার্বজনীন সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান এখানে সম্পন্ন হতো। যেখানে ব্রিটিশরা একত্রিত হতো যা ব্রিটিশদের মাঝে খুবই দুর্লভ। তার ধারণা ব্রিটিশদের পূর্বপুরুষদের স্মৃতিস্তম্ভ এটি। যার প্রতি শ্রদ্ধা দেখাতে তারা জড়ো হতো এখানে। ধারণা করা হয়, এখানে প্রাথমিক পর্যায়ে ভিতরের দিকে ১১০ মিটার গভীর একটি গোলাকার খাল ছিল। উত্তর-পূর্ব দিকে এর বড় একটি ও দক্ষিণের দিকে অপেক্ষাকৃত ছোট প্রবেশপথ আছে এখনো। এটি সামান্য ঢালু জমির ওপর অবস্থিত। খালের তলদেশে হরিণ, ষাঁড়ের হাড় ও কিছু চমকি পাথর পাওয়া যায়। পরীক্ষা করে জানা যায়, খাল খননে যে হরিণের শৃঙ্গ ব্যবহার করা হয় তার চেয়ে এই হাড়গুলো পুরনো। কালের পরিক্রমায় খালের তীরের আশপাশের মাটি থেকে পলি জমতে শুরু করে। খালের চারদিকে ৫৬টি ছোট গর্ত ছিল। ধারণা করা হয় এগুলোতে গাছের গুঁড়ি খাড়া করে বসানো হয়। এতে করে অনেকটা গোলাকার গাছের সারি তৈরি হয়। দক্ষিণ দিকে কয়েকটাকে সমান্তরালে গর্তে বসানো হয়। সম্প্রতি এটিকে সমাধিস্থল হিসেবেই বেশি প্রাধান্য দেওয়া হয়। তবে সে যাই হোক, গবেষণা এখনো চলছে। এই দাঁড়ানো পাথরগুলো যুগ যুগ ধরে মানুষের মনে উত্তর না মেলা প্রশ্ন হয়ে আছে।

 

নিখুঁত নকশায় কাটা ‘ক্রপ সার্কেল’

পৃথিবীতে রহস্যের শেষ নেই। এমনই এক রহস্য ক্রপ সার্কেল। শস্য খেতের মাঝে নানান বিচিত্র নকশার বিরাট বিরাট চিত্রকর্ম এগুলো। খুবই বিদঘুটে নকশা যেমন আঁকা রয়েছে তেমনি রয়েছে চোখ ধাঁধানো নকশাও। এই নকশাগুলো করা হয়েছে নিখুঁত জ্যামিতিক নকশা আকারে। এ ধরনের আর্ট কেবল পরিকল্পনা মাফিকই করা সম্ভব। তবে এই নকশাগুলো নিচে থেকে দেখে বোঝা যাবে না। এই অত্যাশ্চর্য নকশাগুলো দেখতে হলে বেশ অনেকটা ওপর থেকে দেখা চাই। পৃথিবীতে অসংখ্য ক্রপ সার্কেল রয়েছে। তবে সব শস্যচক্রের শিল্পীদের শনাক্ত করা যায়নি। আর এটাই বড় ধরনের প্রশ্ন হয়ে দাঁড়িয়েছে। ক্রপ সার্কেল তৈরি করতে হলে প্রথম দিকে ফসলের মাঝে কাটা এই নকশাগুলো সোজা সরল জ্যামিতিক প্যাটার্ন যেমন- বৃত্ত, চৌকানা বাক্স এসবের মাঝেই সীমিত ছিল। তবে ধীরে ধীরে দেখা গেল, শস্যচক্রগুলো সরল থেকে অত্যন্ত জটিল আকার ধারণ করেছে।

ক্রপ সার্কেলের রহস্য একেবারেই নতুন কিছু নয়। বেশ কয়েক যুগ আগে থেকেই এ নিয়ে আলোচনা হয়ে এসেছে। ক্রপ সার্কেলের ইতিহাস খুব বেশি পুরনো নয়। মাত্র বছর চল্লিশের আগের ঘটনা। ১৯৭০ সালের দিকে প্রথম এ ধরনের নকশা নিয়ে আলোচনার ঝড় ওঠে। ক্রপ সার্কেল বিংশ শতকের আগে খুব একটা দেখা যেত না, ১৯৭০ দশকের পর থেকে প্রচুর পরিমাণে দেখা গেছে এবং মিডিয়ায় এসেছে। এর প্রধান কারণ আকাশ থেকে শস্যভূমি দেখার সুযোগ এর আগে তেমন ছিলই না। আকাশে ভাসার এত আয়োজনও ছিল না বলেই চট করে কারও চোখে ধরা পড়েনি ক্রপ সার্কেল। হয়তো এত আগে পায়ে হেঁটে ক্রপ সার্কেল পেরিয়ে গেছেন অনেকে টেরই পাননি অদ্ভুত নকশার ক্রপ সার্কেল মাড়িয়ে যাচ্ছেন তিনি। পৃথিবীর যে জায়গাগুলোয় সবচেয়ে বেশি ক্রপ সার্কেলের দেখা মিলেছে, তার মধ্যে অন্যতম ইংল্যান্ড। এখানেই শস্য চক্র দেখা যায় সবচেয়ে বেশি। তবে ইংল্যান্ড ছাড়াও দেখা যায় ইউরোপের অন্যান্য দেশে, আমেরিকায়, অস্ট্রেলিয়ায়। বাংলাদেশসহ এর প্রতিবেশী দেশগুলোতে এখনো ক্রপ সার্কেলের দেখা মিলেনি। উন্নত প্রযুক্তির ক্যামেরা ও স্যাটেলাইট আবিষ্কারের ফলে আকাশ থেকে ছবি পাঠানো এখন সহজলভ্য হওয়ায় বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই নতুন আবিষ্কৃত ক্রপ সার্কেল এখন নেই বললেই চলে। তবে সম্প্রতি ইন্দোনেশিয়ায় শস্য চক্র পাওয়া গেছে। বলা হয়ে থাকে এমন খেতেও শস্য চক্রের দেখা মিলেছে যে খেতে মাত্র একদিনে ক্রপ সার্কেল হয়ে।

চাষি বেচারা হয়তো সারা দিন খেতে কাজ করে রাতে ঘুমিয়েছেন, পর দিন ভোরে ঘুম থেকে উঠে আবিষ্কার করলেন, তার মাঠে বিশাল আকারের বিচিত্র সব নকশা! মাত্র এক রাতেই তৈরি এমন শস্যচক্র নিয়ে হাজারটা প্রশ্ন উঠেছে। যেন আকাশ থেকে কেউ নেমে এসে কয়েক কিলোমিটারব্যাপী এসব ক্রপ সার্কেল তৈরি করে গেছে। এটা যতটা অবাক করে তারচেয়ে কোনো অংশে কম অবাক করে না, এসব ক্রপ সার্কেলের জটিল ও চোখ ধাঁধানো নকশা। রহস্য জেগে থাকে একটি প্রশ্ন নিয়েই। কে অথবা কারা এই প্রতিভাবান রহস্যময় শিল্পী? তাদের পরিচয় যেমন জানা নেই, তেমনি জানা নেই কেন এই নকশাগুলো করা হয়েছে।

 

ভুতুড়ে কারখানা

চেজ ভল্ট। এখানে রাখা হয় মৃতদেহ ও কফিন। ভুতুড়ে এই জায়গাটি রহস্য হয়ে ওঠে তাকে ঘিরে ভৌতিক সব কর্মকান্ডের জন্য। অনেক ভৌতিক কাজের কোনো উত্তর না পাওয়ায় এটি হয়ে উঠেছে বিশ্বের অন্যতম রহস্যময় জায়গা। এটি রয়েছে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বার্বাডোজে। বার্বাডোজ একটি বিচ্ছিন্ন দ্বীপ। দ্বীপের স্বভাবজাত সৌন্দর্যের ভিড়ে এই কবরখানা বিচ্ছিন্ন দ্বীপটিকে ভুতুড়ে ও রহস্যময় করে তুলেছে। এটি  ওয়েস্ট ইন্ডিয়ান সমাধিক্ষেত্র বা সিমেট্রির একটি জায়গা। ব্রিজটাউন থেকে প্রায় সাত মাইল দূরে অবস্থিত। ‘চেজ ভল্ট’ নামে কুখ্যাত। বিশাল এই ভল্ট বা কফিন রাখার জায়গা নির্মাণ করা হয়েছিল চেজ পরিবার ও তাদের বন্ধুদের জন্য। ১৮০৭ সালের জুলাই মাসে থমাসিনা গড্ডার্ড মারা যায়। তার মৃতদেহ একটি কফিনে ঢুকিয়ে এই ভল্টে রাখা হয়। পর্যায়ক্রমে দুই বছর বয়সের ছোট মেয়ে মেরি অ্যান চেজকে এই ভল্টে কফিনে করে সমাহিত করা হয়। মেরির বড় বোন ডকরাস চেজেরও জায়গা হয় এখানে। তবে ভৌতিক ঘটনাটা দেখা যায় যখন থমাসকে সমাহিত করার জন্য সেই বিশেষ ভল্ট খোলা হলো। সেখানে শেষ কৃত্যানুষ্ঠানে আগত সবাই অবাক হয়ে দেখল সাজিয়ে রাখা কফিনগুলো কে বা কারা এলোমেলো করে রেখেছে।

 

এলিয়েন আছে!

এলিয়েন বলতেই মানুষের চেয়ে শক্তিশালী ও বুদ্ধিমত্তায় প্রখর ভিনগ্রহের প্রাণীর কথাই আমাদের চোখের সামনে ভেসে ওঠে। কিন্তু সত্যি কি এলিয়েন বলে কিছু আছে মহাবিশ্বে। মহাবিশ্বের পরিধি এতটাই বিশাল যে, এই সম্ভাবনার কথা একেবারেই উড়িয়ে দেওয়া যায় না। তবে আশ্চর্যের বিষয় হলো অনেক প্রাচীন লিপি, পাথুরে কারুকাজে দেখা মিলে এলিয়েন সদৃশ প্রাণী ও মহাকাশযানে। তাই পৃথিবীতে ইউএফও নিয়ে তর্ক-বিতর্ক যেমন রয়েছে, তেমনি রহস্য ঘিরে আছে এলিয়েনের অস্তিত্ব নিয়েও। ধারণা করা হয়, এলিয়েন পৃথিবীর বাইরে মহাবিশ্বের অন্য কোথাও পরিভ্রমণ করছে। ইতিহাস কিন্তু অন্যগ্রহের প্রাণীদের অস্তিত্বের ব্যাপারে জোরালো প্রমাণ দেখিয়েছে বারবার। যেমন, নেপালে পাওয়া গিয়েছিল ১২ হাজার বছর বয়সী লুলাডফ প্লেট। ১২ হাজার বছর পুরনো এই পাথরের প্লেটে দেখা যায়, গোল চাকতির মতো এক ধরনের বস্তু, যেটা দেখতে অনেকটা উড়ন্ত চাকতির মতো। এতে আরও দেখা যায়, মানব শরীর সদৃশ কোনো বস্তুকে। বিশ্বসভ্যতায় এ রকম আরও নানা নিদর্শন পাওয়া গেছে। তবে দশম শতাব্দীতে সংস্কৃতের তিব্বতীয় অনুবাদ প্রাজানাপারামিতা সূত্রাতে দেখা যায়, দুটি বস্তু দেখা যাচ্ছে যা কিনা টুপির মতো এবং এগুলো বাতাসে ভাসছে। প্রাচীন বৈদিক সাহিত্যের বইয়ে বিমান নিয়ে লেখা আছে। এসব শক্ত প্রমাণ দেখে ভিরমি খাওয়া ছাড়া আর কোনো রাস্তা খোলা নেই।

 

পুনর্জন্ম!

মানুষের কি পুনর্জন্ম হয়? এ নিয়ে তর্ক রয়েছে। রহস্যও রয়েছে। তবে ১৯৫৭ সালে একটি ঘটনা পুনর্জšে§র বাস্তবতাকে অবিশ্বাস্য পর্যায়ে নামিয়ে আনে। ১১ বছরের জোয়ানা আর ছয় বছরের জ্যাকুলিন পোলোক মর্মান্তিক এক গাড়ি দুর্ঘটনায় মারা যায়। এই দুই কন্যা মারা যাওয়ার পরবর্তী বছর তাদের মা যমজ সন্তান জন্ম দেন। সবাই অবাক বিস্ময়ে লক্ষ্য করেন এই যমজ সন্তান দুটি আগে গাড়ি দুর্ঘটনায় মারা যাওয়া সন্তান দুটির চেহারা, আচরণ এমনকি হুবহু জন্মদাগও মিলে যায়! এরপর একের পর এক অবিশ্বাস্য ঘটনা ঘটায় তারা। মৃত দুই বোন যে খেলনা দিয়ে খেলত তারা সেটা নিয়েই খেলত, যেখানে বেড়াতে যেতে পছন্দ করত তারাও সেখানে বেড়াতে যাওয়ার জন্য বায়না করত। অথচ তাদের কখনো সেখানে বেড়াতে নিয়ে যাওয়া হয়নি!

 

সবচেয়ে রহস্যময় বিস্ফোরণের সাক্ষী টাংগুসকা

পৃথিবীর সবচেয়ে রহস্যময় বিস্ফোরণের সাক্ষী হয়ে আছে টাংগুসকা। চারদিকে ঘন বন শুধু মাঝের বিশাল অঞ্চলে কোনো গাছ নেই। এখানেই সেই বিস্ফোরণ ঘটে। এই বিস্ফোরণের বর্ণনাকারী একজনের ভাষ্য মতে, হঠাৎ তাকিয়ে দেখলাম উত্তরের আকাশ চিরে দুই ভাগ হয়ে গেল। সেই ফাঁক দিয়ে বেরিয়ে এলো আগুন। তারপর প্রচ- শব্দ। ছিটকে পড়লাম চেয়ার থেকে কয়েক মিটার দূরে। কেঁপে উঠল মাটি...। পৃথিবীতে ঘটে যাওয়া অদ্ভুত এই বিস্ফোরণই হলো টাংগুসকার বিস্ফোরণ। এই বিস্ফোরণে আশপাশের এলাকায় যা ছিল সব নিশ্চিহ্ন হয়ে যায়। সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে ৫ থেকে ১০ কিমি. ওপরে বায়ুমন্ডলে মহাশূন্য থেকে আগত কোনো বৃহৎ উল্কা বা ধূমকেতুর সঙ্গে বায়ুর সংঘর্ষের ফলেই এই বিস্ফোরণ ঘটেছিল বলে ধারণা করা হয়। কিন্তু মিথ ছড়িয়ে আছে অনেক। অনেকেই দাবি করেন, এই বিস্ফোরণ ঘটিয়েছে ভিনগ্রহী কোনো প্রাণী। অথবা ভিনগ্রহী কোনো মহাকাশযান এখানে নেমে এসেছিল বলেই এখানেই এই বিস্ফোরণ ঘটে। টাংগুসকার বিস্ফোরণ এখন পর্যন্ত ভূপৃষ্ঠে বা ভূপৃষ্ঠের উপরস্থিত বায়ুমন্ডলে ঘটা সবচেয়ে শক্তিশালী বিস্ফোরণ।

এই বিভাগের আরও খবর
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
চমকপ্রদ উপাখ্যান জড়ানো সাগরদিঘি
চমকপ্রদ উপাখ্যান জড়ানো সাগরদিঘি
সর্বশেষ খবর
আমেরিকানরা এখনো নারী নেতৃত্বে প্রস্তুত নয়: মিশেল ওবামা
আমেরিকানরা এখনো নারী নেতৃত্বে প্রস্তুত নয়: মিশেল ওবামা

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপের দল ঘোষণা বাংলাদেশের
বিশ্বকাপের দল ঘোষণা বাংলাদেশের

২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গোপালগঞ্জ-২ আসনে বিএনপি প্রার্থীর গণসংযোগ
গোপালগঞ্জ-২ আসনে বিএনপি প্রার্থীর গণসংযোগ

৪ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

বিশ্বকাপ মঞ্চে দেখা যেতে পারে ক্ষুদ্রতম দেশ কুরাসাওকে
বিশ্বকাপ মঞ্চে দেখা যেতে পারে ক্ষুদ্রতম দেশ কুরাসাওকে

৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মধ্যরাতে আকাশ রাঙাবে লিওনিড উল্কাবৃষ্টি
মধ্যরাতে আকাশ রাঙাবে লিওনিড উল্কাবৃষ্টি

১০ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

ডেঙ্গু ও চিকুনগুনিয়া প্রতিরোধে চসিকের ক্রাশ প্রোগ্রাম
ডেঙ্গু ও চিকুনগুনিয়া প্রতিরোধে চসিকের ক্রাশ প্রোগ্রাম

১৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নীলফামারীতে কার্যক্রম নিষিদ্ধ আ.লীগের ১২ নেতাকর্মী গ্রেপ্তার
নীলফামারীতে কার্যক্রম নিষিদ্ধ আ.লীগের ১২ নেতাকর্মী গ্রেপ্তার

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জামিন পেলেন হিরো আলম
জামিন পেলেন হিরো আলম

১৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে নতুন সামরিক মহড়ার ঘোষণা ত্রিনিদাদ ও টোবাগোর
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে নতুন সামরিক মহড়ার ঘোষণা ত্রিনিদাদ ও টোবাগোর

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের বিপক্ষে শক্তিশালী স্কোয়াড ঘোষণা ভারত
বাংলাদেশের বিপক্ষে শক্তিশালী স্কোয়াড ঘোষণা ভারত

২৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শাহরুখের নামে দুবাইয়ে পাঁচতারা হোটেল
শাহরুখের নামে দুবাইয়ে পাঁচতারা হোটেল

২৮ মিনিট আগে | শোবিজ

ইবিতে ছাত্রলীগ সংশ্লিষ্টতার অভিযোগে শিক্ষার্থী আটক, থানায় সোপর্দ
ইবিতে ছাত্রলীগ সংশ্লিষ্টতার অভিযোগে শিক্ষার্থী আটক, থানায় সোপর্দ

৩৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

গারোদের সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ড দেশকে সমৃদ্ধ ও বৈচিত্র্যময় করেছে : প্রিন্স
গারোদের সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ড দেশকে সমৃদ্ধ ও বৈচিত্র্যময় করেছে : প্রিন্স

৩৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

রাজশাহীতে ট্রাকের চাপায় কলেজ ছাত্রের মৃত্যু
রাজশাহীতে ট্রাকের চাপায় কলেজ ছাত্রের মৃত্যু

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে ৫ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৭৯২
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে ৫ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৭৯২

৪০ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

বিদেশি অপরাধী ঠেকাতে থাইল্যান্ডে ভিসা যাচাইয়ে নতুন কড়াকড়ি
বিদেশি অপরাধী ঠেকাতে থাইল্যান্ডে ভিসা যাচাইয়ে নতুন কড়াকড়ি

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরানে আতঙ্কে বাসিন্দারা, বৃষ্টির জন্য বিশেষ প্রার্থনা
তেহরানে আতঙ্কে বাসিন্দারা, বৃষ্টির জন্য বিশেষ প্রার্থনা

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাগরিক দায়িত্ব পালনের মাধ্যমে সমাজ পরিবর্তন সম্ভব : ডিএসসিসি প্রশাসক
নাগরিক দায়িত্ব পালনের মাধ্যমে সমাজ পরিবর্তন সম্ভব : ডিএসসিসি প্রশাসক

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বগুড়ায় যুবলীগ-ছাত্রলীগের ২ নেতা গ্রেপ্তার
বগুড়ায় যুবলীগ-ছাত্রলীগের ২ নেতা গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাকচাপায় একজনের মৃত্যু
ট্রাকচাপায় একজনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৬
রাজধানীতে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৬

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সৎ মানুষদের রাজনীতিতে ক্যারিয়ার গড়ার আহ্বান খনিজ সম্পদ উপদেষ্টার
সৎ মানুষদের রাজনীতিতে ক্যারিয়ার গড়ার আহ্বান খনিজ সম্পদ উপদেষ্টার

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জলবায়ু পরিবর্তনে ক্ষতিপূরণের দাবিতে বলেশ্বর নদীতে নৌ-র‍্যালি
জলবায়ু পরিবর্তনে ক্ষতিপূরণের দাবিতে বলেশ্বর নদীতে নৌ-র‍্যালি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একাত্তরের মতো জুলাইকে নিয়ে একটা শ্রেণি ব্যবসা শুরু করেছে : শিবির সভাপতি
একাত্তরের মতো জুলাইকে নিয়ে একটা শ্রেণি ব্যবসা শুরু করেছে : শিবির সভাপতি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২১৭৬ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২১৭৬ মামলা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টেস্টের বিরল ক্লাবে জাদেজা
টেস্টের বিরল ক্লাবে জাদেজা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আশুগঞ্জে ১২০ কেজি গাঁজাসহ পাচারকারী গ্রেফতার, পিকআপ জব্দ
আশুগঞ্জে ১২০ কেজি গাঁজাসহ পাচারকারী গ্রেফতার, পিকআপ জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে কারাগারে ভারতীয় জেলের মৃত্যু
বাগেরহাটে কারাগারে ভারতীয় জেলের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেপ্তার
চট্টগ্রামে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগামী নির্বাচন ভবিষ্যৎ বাংলাদেশ নির্ধারণে কাজ করবে : দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য
আগামী নির্বাচন ভবিষ্যৎ বাংলাদেশ নির্ধারণে কাজ করবে : দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার
স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস
ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার
গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার
অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা
তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব
বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন
প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী
একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী

২২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ
ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা
বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?
বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী
স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়
পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়

২১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল
বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা
মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্রদের যৌন হয়রানির মামলায় ঢাবি অধ্যাপক কারাগারে
ছাত্রদের যৌন হয়রানির মামলায় ঢাবি অধ্যাপক কারাগারে

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ
আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত
ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড
টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর
গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯
জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই

১৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম
সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ
খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান
চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক
স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক

পেছনের পৃষ্ঠা

এখন শুধুই নির্বাচন
এখন শুধুই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার
সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব

প্রথম পৃষ্ঠা

চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার
চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার

পেছনের পৃষ্ঠা

ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা
ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...
আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...

শোবিজ

রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ
রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ

শোবিজ

বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার
বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার

দেশগ্রাম

দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা
দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা

শোবিজ

আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না
আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ
শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ

শনিবারের সকাল

ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে
সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট
স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট

মাঠে ময়দানে

কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে
কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক
১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক

মাঠে ময়দানে

হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন
হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স
এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স

মাঠে ময়দানে

এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত
এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত

মাঠে ময়দানে

একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে
একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে
বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে

মাঠে ময়দানে

ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার
বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

আমাদের সবাইকে ভালো মানুষ হতে হবে
আমাদের সবাইকে ভালো মানুষ হতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা
ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা

পেছনের পৃষ্ঠা