শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ৩০ এপ্রিল, ২০২৩

অবাক পৃথিবীর অবাক রহস্য

তানভীর আহমেদ
প্রিন্ট ভার্সন
অবাক পৃথিবীর অবাক রহস্য

পৃথিবীর খুব অল্পই আমাদের জানা হয়েছে। বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির যুগে এখনো এমন অসংখ্য নিদর্শন কৌতূহলী প্রশ্ন নিয়ে সবার সামনে দাঁড়িয়ে আছে যার উত্তর মেলেনি, মিলছে না। মানুষের জানার অদম্য বাসনা থেকেই এসব রহস্যভেদ করতে মুখিয়ে আছেন গবেষকরা।  বারমুডা ট্রায়াঙ্গেলে কেন নিখোঁজ হয় জাহাজ, কে বানাল নির্জন দ্বীপে বিশালাকার সব পাথরের মূর্তি, ভিনগ্রহের প্রাণীদের অস্তিত্ব কি সত্যি? এসব প্রশ্নের উত্তর নেই বলেই রহস্য উসকে দিচ্ছে আজও। পৃথিবীর বহু অমীমাংসিত রহস্যের কয়েকটি নিয়ে আজকের রকমারি।

 

ইস্টার দ্বীপের অদ্ভুত ভাস্কর্যের রহস্য

আধুনিক এই সময়েও ইস্টার দ্বীপের অদ্ভুত ভাস্কর্যের রহস্য ভেদ করা সম্ভব হয়নি। প্রশান্ত মহাসাগরের বিচ্ছিন্ন নির্জন এই দ্বীপটিতে রয়েছে অনেক ভাস্কর্য। জনবিরল  এই দ্বীপেই নীরবে দাঁড়িয়ে আছে অসংখ্য পাথরের তৈরি ভাস্কর্য। দ্বীপের চারদিকেই ছড়িয়ে-ছিটিয়ে আছে অসংখ্য দানবাকৃতির মূর্তি। কে তৈরি করল এই মূর্তিগুলো- কেউ জানে না। এই জনবিরল দ্বীপে কেন এসব ভাস্কর্য তৈরি করা হলো সেটাও অজানা। ইস্টার দ্বীপের মূর্তিগুলো সবই তৈরি হয়েছে বিশাল বিশাল পাথর কেটে। কিন্তু গবেষকদের প্রশ্ন হলো এই দ্বীপবাসী সেই কৌশল শিখল কী করে? আর পাথরগুলোই তারা বয়ে আনল কীভাবে এবং কোথা থেকে? এসবের উত্তর এখনো খুঁজছে বিশ্লেষকরা। দ্বীপের সবচেয়ে বড় আকর্ষণ হলো সাতটি বৃহদাকার ভাস্কর্য। যাদের আসলে ‘নেভাল অব দ্য ওয়ার্ল্ড’ বলা হয়। দ্বীপটিতে সব মিলিয়ে প্রায় হাজার খানেক ভাস্কর্য রয়েছে। স্থানীয়দের ভাষায় এই ভাস্কর্যগুলোকে বলা হয় মোয়াই। দ্বীপজুড়ে মোয়াই ছড়িয়ে-ছিটিয়ে রয়েছে।  একেকটি ভাস্কর্য ১২ থেকে ১৫ ফুট উচ্চতাবিশিষ্ট। কম করে হলেও এসব ভাস্কর্যে একেকটির ওজন প্রায় ২০ টনেরও বেশি। দ্বীপের সবচেয়ে বড় ভাস্কর্যটি ৩২ ফুট উঁচু। এটির ওজন প্রায় ৯০ টন। তাছাড়া আরও আছে, পাথুরে তৈরি ৮০০টি মূর্তির মাথা। এগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বড় মাথাটির উচ্চতা ৩২ ফুট এবং ওজন ৯০ টন। এ ছাড়া ইস্টার  দ্বীপে আছে ‘আহু’ বলে পরিচিত পাথরের বিশাল বিশাল প্ল্যাটফরম। আছে পাথরের তৈরি বিস্ময়কর দেয়াল, পাথরের ঘর ও গুহাচিত্র। পরস্পর সংগতিহীন এসব সৃষ্টি বিস্ময়কে যেন আরও বাড়িয়ে দেয়। ১৭৭২ সালে কোনো এক ইস্টার সানডে উৎসবে অ্যাডমিরাল জ্যাকব রগেউইন দ্বীপটি আবিষ্কার করেন। ডাচ এই অভিযাত্রীই  দ্বীপটির নাম দেন ‘ইস্টার আইল্যান্ড’। বিশ্ববিখ্যাত ব্যক্তিত্ব থর হেয়ারডাল প্রচুর গবেষণা ও খনন কার্যের পর তথ্য দিলেন ৩৮০ খ্রিষ্টাব্দে পেরু থেকে কিছু মানুষ এসে এই  দ্বীপে বসবাস শুরু করেন। তারা তৈরি করেছিল রাস্তা, মন্দির, মানমন্দির ও সুড়ঙ্গ পথ। অনেকে মনে করেন, দ্বীপটিতে বাইরের জগৎ থেকে অভিবাসীরা বাস করে গেছে। ভিন গ্রহের সেই প্রাণীরাই তৈরি করেছে এই মূর্তিগুলো। অনেকে বলেন, দ্বীপের বাসিন্দারা ছিল প্রাচীন মিসরীয়।

 

বারমুডা ট্রায়াঙ্গেল অনেকে বলে ‘শয়তানের ত্রিভুজ’

পৃথিবীর সেরা রহস্যগুলোর একটি বারমুডা ট্রায়াঙ্গেল রহস্য। এটি আটলান্টিক মহাসাগরে অবস্থিত এক রহস্যময় অঞ্চল। ইতিহাস বলে এখানে অদ্যাবধি ২১টি বিভিন্ন বিমান এবং ৫০ থেকে বায়ান্নটি জাহাজ নিখোঁজ হয়েছে। এসব নিখোঁজ হওয়ার ঘটনার কোনো কূলকিনারা আজও করতে পারেনি কেউই। বারমুডা ট্রায়াঙ্গেল তাই সমুদ্রপথে নাবিক ও যাত্রীদের কাছে কুখ্যাত হয়ে ওঠে ধীরে ধীরে। ত্রিভুজ আকৃতির ওই অঞ্চলটিকে ডাকা হয় শয়তানের ত্রিভুজ বলে। যতবারই বারমুডা ট্রায়াঙ্গেলে বিমান বা জাহাজ রহস্যজনকভাবে নিখোঁজ হয়েছে ততবারই দীর্ঘ অনুসন্ধান চালিয়েও  মেলেনি কোনো সমাধান। বারমুডা ট্রায়াঙ্গেলের উত্তর দিকে বারমুডা, পশ্চিম দিকে যুক্তরাষ্ট্রের ফ্লোরিডা এবং দক্ষিণে পুয়োর্তোরিকা অবস্থিত। এই ত্রিভুজের আয়তন প্রায় ১৫ হাজার বর্গমাইল। বিভিন্নভাবে পরীক্ষা-নিরীক্ষার মাধ্যমে দেখা গেছে, বারমুডা ট্রায়াঙ্গেলে কোনো বিমান বা জাহাজ প্রবেশ করা মাত্র রেডিও তরঙ্গ (মোবাইল নেটওয়ার্ক) আকস্মিকভাবে নিষ্ক্রিয় হয়ে যায়। বারমুডা প্রথম রহস্যের জাল ছোড়ে ১৯৪৫ সালে।

সে বছর ডিসেম্বর মাসে যুক্তরাষ্ট্রের পাঁচটি বিমান নিয়ে পাইলটদের প্রশিক্ষণ চলছিল। বারমুডার ত্রিভুজাকৃতি অঞ্চলে প্রবেশ করা মাত্রই তাদের রেডিও থেকে সংকেত আসা বন্ধ হয়ে যায়। তারপর কোনো বিমানের কোনো পাইলটের সঙ্গেই যোগাযোগ করা সম্ভব হয়নি। বিমানসহ সবাই যেন হাওয়ায় মিলিয়ে গেল। এরপর ১৯৬৮ সালে আমেরিকার একটি এটোমিক সাবমেরিন ‘সরপিয়ন’ বারমুডা ট্রায়াঙ্গেল অঞ্চলে গিয়ে নিখোঁজ হয়। অনেক অনুসন্ধানেও তার কোনো চিহ্ন খুঁজে পাওয়া যায়নি। এসব কারণে বারমুডা ট্রায়াঙ্গেল হয়ে ওঠে রহস্যের কেন্দ্রবিন্দু। বহু গবেষক উক্ত রহস্যভেদ করার জন্য দীর্ঘ নিরলস গবেষণায় লিপ্ত রয়েছেন। নানা তথ্য-উপাত্ত ও গবেষণালব্ধ যুক্তি উঠে এলেই রহস্যের সমাধান হয়ে গেছে বলে কেউই দাবি করেননি। প্রাকৃতিকভাবে বারমুডা ট্রায়াঙ্গেল এমন একটি অবস্থানে রয়েছে, যেখানে বিজ্ঞানের নানা যুক্তি বারবার আত্মসমর্পণ করেছে।

 

হাজার বছরের স্টোনহেঞ্জ

হাজার বছর ধরে পৃথিবীর অত্যাশ্চর্য হয়ে আছে স্টোনহেঞ্জ। কয়েক খন্ড পাথরের এই বিন্যাস পৃথিবীর সেরা রহস্যের একটি। ওয়াল্টসিয়ারের প্রায় আট মাইল উত্তরে সেলিবরিওতে এর অবস্থান। প্রতি বছর এখানে প্রায় ১০ লাখ দর্শনার্থী ছুটে আসেন এই রহস্যময় দাঁড়ানো পাথরগুলো দেখতে। গবেষকরা দাবি করেন, এটি প্রায় ৫ হাজার বছর আগের প্রাগৈতিহাসিক স্মৃতিস্তম্ভ। আজও এর নির্মাণের উদ্দেশ্য রহস্যময়। অনেক পুরনো হাড়ের অস্তিত্ব এটিকে অন্ত্যেষ্টিক্রিয়ার একটি মন্দির হিসেবে চিহ্নিত করে। এসব হাড়ের মাধ্যমে জানা যায়, এটি খ্রিস্টপূর্ব ৩০০০ থেকে ২৫০০ অব্দে নির্মিত হয়েছিল। প্রফেসর টিম ডারভিলের মতে, এই স্তম্ভের মাঝে মাঝে যেসব নীল প্রস্তর খন্ড রয়েছে এদের কারণে দুর্বল, অসুস্থ লোকেরা আসত তাদের পরিশুদ্ধি ও সুস্থতা কামনার জন্য। কারণ তাদের ধারণা ছিল যে, এসব পাথরের জাদুকরী ক্ষমতা আছে।

তবে পার্কার পিয়ারসনের মতে, একটি সার্বজনীন সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান এখানে সম্পন্ন হতো। যেখানে ব্রিটিশরা একত্রিত হতো যা ব্রিটিশদের মাঝে খুবই দুর্লভ। তার ধারণা ব্রিটিশদের পূর্বপুরুষদের স্মৃতিস্তম্ভ এটি। যার প্রতি শ্রদ্ধা দেখাতে তারা জড়ো হতো এখানে। ধারণা করা হয়, এখানে প্রাথমিক পর্যায়ে ভিতরের দিকে ১১০ মিটার গভীর একটি গোলাকার খাল ছিল। উত্তর-পূর্ব দিকে এর বড় একটি ও দক্ষিণের দিকে অপেক্ষাকৃত ছোট প্রবেশপথ আছে এখনো। এটি সামান্য ঢালু জমির ওপর অবস্থিত। খালের তলদেশে হরিণ, ষাঁড়ের হাড় ও কিছু চমকি পাথর পাওয়া যায়। পরীক্ষা করে জানা যায়, খাল খননে যে হরিণের শৃঙ্গ ব্যবহার করা হয় তার চেয়ে এই হাড়গুলো পুরনো। কালের পরিক্রমায় খালের তীরের আশপাশের মাটি থেকে পলি জমতে শুরু করে। খালের চারদিকে ৫৬টি ছোট গর্ত ছিল। ধারণা করা হয় এগুলোতে গাছের গুঁড়ি খাড়া করে বসানো হয়। এতে করে অনেকটা গোলাকার গাছের সারি তৈরি হয়। দক্ষিণ দিকে কয়েকটাকে সমান্তরালে গর্তে বসানো হয়। সম্প্রতি এটিকে সমাধিস্থল হিসেবেই বেশি প্রাধান্য দেওয়া হয়। তবে সে যাই হোক, গবেষণা এখনো চলছে। এই দাঁড়ানো পাথরগুলো যুগ যুগ ধরে মানুষের মনে উত্তর না মেলা প্রশ্ন হয়ে আছে।

 

নিখুঁত নকশায় কাটা ‘ক্রপ সার্কেল’

পৃথিবীতে রহস্যের শেষ নেই। এমনই এক রহস্য ক্রপ সার্কেল। শস্য খেতের মাঝে নানান বিচিত্র নকশার বিরাট বিরাট চিত্রকর্ম এগুলো। খুবই বিদঘুটে নকশা যেমন আঁকা রয়েছে তেমনি রয়েছে চোখ ধাঁধানো নকশাও। এই নকশাগুলো করা হয়েছে নিখুঁত জ্যামিতিক নকশা আকারে। এ ধরনের আর্ট কেবল পরিকল্পনা মাফিকই করা সম্ভব। তবে এই নকশাগুলো নিচে থেকে দেখে বোঝা যাবে না। এই অত্যাশ্চর্য নকশাগুলো দেখতে হলে বেশ অনেকটা ওপর থেকে দেখা চাই। পৃথিবীতে অসংখ্য ক্রপ সার্কেল রয়েছে। তবে সব শস্যচক্রের শিল্পীদের শনাক্ত করা যায়নি। আর এটাই বড় ধরনের প্রশ্ন হয়ে দাঁড়িয়েছে। ক্রপ সার্কেল তৈরি করতে হলে প্রথম দিকে ফসলের মাঝে কাটা এই নকশাগুলো সোজা সরল জ্যামিতিক প্যাটার্ন যেমন- বৃত্ত, চৌকানা বাক্স এসবের মাঝেই সীমিত ছিল। তবে ধীরে ধীরে দেখা গেল, শস্যচক্রগুলো সরল থেকে অত্যন্ত জটিল আকার ধারণ করেছে।

ক্রপ সার্কেলের রহস্য একেবারেই নতুন কিছু নয়। বেশ কয়েক যুগ আগে থেকেই এ নিয়ে আলোচনা হয়ে এসেছে। ক্রপ সার্কেলের ইতিহাস খুব বেশি পুরনো নয়। মাত্র বছর চল্লিশের আগের ঘটনা। ১৯৭০ সালের দিকে প্রথম এ ধরনের নকশা নিয়ে আলোচনার ঝড় ওঠে। ক্রপ সার্কেল বিংশ শতকের আগে খুব একটা দেখা যেত না, ১৯৭০ দশকের পর থেকে প্রচুর পরিমাণে দেখা গেছে এবং মিডিয়ায় এসেছে। এর প্রধান কারণ আকাশ থেকে শস্যভূমি দেখার সুযোগ এর আগে তেমন ছিলই না। আকাশে ভাসার এত আয়োজনও ছিল না বলেই চট করে কারও চোখে ধরা পড়েনি ক্রপ সার্কেল। হয়তো এত আগে পায়ে হেঁটে ক্রপ সার্কেল পেরিয়ে গেছেন অনেকে টেরই পাননি অদ্ভুত নকশার ক্রপ সার্কেল মাড়িয়ে যাচ্ছেন তিনি। পৃথিবীর যে জায়গাগুলোয় সবচেয়ে বেশি ক্রপ সার্কেলের দেখা মিলেছে, তার মধ্যে অন্যতম ইংল্যান্ড। এখানেই শস্য চক্র দেখা যায় সবচেয়ে বেশি। তবে ইংল্যান্ড ছাড়াও দেখা যায় ইউরোপের অন্যান্য দেশে, আমেরিকায়, অস্ট্রেলিয়ায়। বাংলাদেশসহ এর প্রতিবেশী দেশগুলোতে এখনো ক্রপ সার্কেলের দেখা মিলেনি। উন্নত প্রযুক্তির ক্যামেরা ও স্যাটেলাইট আবিষ্কারের ফলে আকাশ থেকে ছবি পাঠানো এখন সহজলভ্য হওয়ায় বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই নতুন আবিষ্কৃত ক্রপ সার্কেল এখন নেই বললেই চলে। তবে সম্প্রতি ইন্দোনেশিয়ায় শস্য চক্র পাওয়া গেছে। বলা হয়ে থাকে এমন খেতেও শস্য চক্রের দেখা মিলেছে যে খেতে মাত্র একদিনে ক্রপ সার্কেল হয়ে।

চাষি বেচারা হয়তো সারা দিন খেতে কাজ করে রাতে ঘুমিয়েছেন, পর দিন ভোরে ঘুম থেকে উঠে আবিষ্কার করলেন, তার মাঠে বিশাল আকারের বিচিত্র সব নকশা! মাত্র এক রাতেই তৈরি এমন শস্যচক্র নিয়ে হাজারটা প্রশ্ন উঠেছে। যেন আকাশ থেকে কেউ নেমে এসে কয়েক কিলোমিটারব্যাপী এসব ক্রপ সার্কেল তৈরি করে গেছে। এটা যতটা অবাক করে তারচেয়ে কোনো অংশে কম অবাক করে না, এসব ক্রপ সার্কেলের জটিল ও চোখ ধাঁধানো নকশা। রহস্য জেগে থাকে একটি প্রশ্ন নিয়েই। কে অথবা কারা এই প্রতিভাবান রহস্যময় শিল্পী? তাদের পরিচয় যেমন জানা নেই, তেমনি জানা নেই কেন এই নকশাগুলো করা হয়েছে।

 

ভুতুড়ে কারখানা

চেজ ভল্ট। এখানে রাখা হয় মৃতদেহ ও কফিন। ভুতুড়ে এই জায়গাটি রহস্য হয়ে ওঠে তাকে ঘিরে ভৌতিক সব কর্মকান্ডের জন্য। অনেক ভৌতিক কাজের কোনো উত্তর না পাওয়ায় এটি হয়ে উঠেছে বিশ্বের অন্যতম রহস্যময় জায়গা। এটি রয়েছে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বার্বাডোজে। বার্বাডোজ একটি বিচ্ছিন্ন দ্বীপ। দ্বীপের স্বভাবজাত সৌন্দর্যের ভিড়ে এই কবরখানা বিচ্ছিন্ন দ্বীপটিকে ভুতুড়ে ও রহস্যময় করে তুলেছে। এটি  ওয়েস্ট ইন্ডিয়ান সমাধিক্ষেত্র বা সিমেট্রির একটি জায়গা। ব্রিজটাউন থেকে প্রায় সাত মাইল দূরে অবস্থিত। ‘চেজ ভল্ট’ নামে কুখ্যাত। বিশাল এই ভল্ট বা কফিন রাখার জায়গা নির্মাণ করা হয়েছিল চেজ পরিবার ও তাদের বন্ধুদের জন্য। ১৮০৭ সালের জুলাই মাসে থমাসিনা গড্ডার্ড মারা যায়। তার মৃতদেহ একটি কফিনে ঢুকিয়ে এই ভল্টে রাখা হয়। পর্যায়ক্রমে দুই বছর বয়সের ছোট মেয়ে মেরি অ্যান চেজকে এই ভল্টে কফিনে করে সমাহিত করা হয়। মেরির বড় বোন ডকরাস চেজেরও জায়গা হয় এখানে। তবে ভৌতিক ঘটনাটা দেখা যায় যখন থমাসকে সমাহিত করার জন্য সেই বিশেষ ভল্ট খোলা হলো। সেখানে শেষ কৃত্যানুষ্ঠানে আগত সবাই অবাক হয়ে দেখল সাজিয়ে রাখা কফিনগুলো কে বা কারা এলোমেলো করে রেখেছে।

 

এলিয়েন আছে!

এলিয়েন বলতেই মানুষের চেয়ে শক্তিশালী ও বুদ্ধিমত্তায় প্রখর ভিনগ্রহের প্রাণীর কথাই আমাদের চোখের সামনে ভেসে ওঠে। কিন্তু সত্যি কি এলিয়েন বলে কিছু আছে মহাবিশ্বে। মহাবিশ্বের পরিধি এতটাই বিশাল যে, এই সম্ভাবনার কথা একেবারেই উড়িয়ে দেওয়া যায় না। তবে আশ্চর্যের বিষয় হলো অনেক প্রাচীন লিপি, পাথুরে কারুকাজে দেখা মিলে এলিয়েন সদৃশ প্রাণী ও মহাকাশযানে। তাই পৃথিবীতে ইউএফও নিয়ে তর্ক-বিতর্ক যেমন রয়েছে, তেমনি রহস্য ঘিরে আছে এলিয়েনের অস্তিত্ব নিয়েও। ধারণা করা হয়, এলিয়েন পৃথিবীর বাইরে মহাবিশ্বের অন্য কোথাও পরিভ্রমণ করছে। ইতিহাস কিন্তু অন্যগ্রহের প্রাণীদের অস্তিত্বের ব্যাপারে জোরালো প্রমাণ দেখিয়েছে বারবার। যেমন, নেপালে পাওয়া গিয়েছিল ১২ হাজার বছর বয়সী লুলাডফ প্লেট। ১২ হাজার বছর পুরনো এই পাথরের প্লেটে দেখা যায়, গোল চাকতির মতো এক ধরনের বস্তু, যেটা দেখতে অনেকটা উড়ন্ত চাকতির মতো। এতে আরও দেখা যায়, মানব শরীর সদৃশ কোনো বস্তুকে। বিশ্বসভ্যতায় এ রকম আরও নানা নিদর্শন পাওয়া গেছে। তবে দশম শতাব্দীতে সংস্কৃতের তিব্বতীয় অনুবাদ প্রাজানাপারামিতা সূত্রাতে দেখা যায়, দুটি বস্তু দেখা যাচ্ছে যা কিনা টুপির মতো এবং এগুলো বাতাসে ভাসছে। প্রাচীন বৈদিক সাহিত্যের বইয়ে বিমান নিয়ে লেখা আছে। এসব শক্ত প্রমাণ দেখে ভিরমি খাওয়া ছাড়া আর কোনো রাস্তা খোলা নেই।

 

পুনর্জন্ম!

মানুষের কি পুনর্জন্ম হয়? এ নিয়ে তর্ক রয়েছে। রহস্যও রয়েছে। তবে ১৯৫৭ সালে একটি ঘটনা পুনর্জšে§র বাস্তবতাকে অবিশ্বাস্য পর্যায়ে নামিয়ে আনে। ১১ বছরের জোয়ানা আর ছয় বছরের জ্যাকুলিন পোলোক মর্মান্তিক এক গাড়ি দুর্ঘটনায় মারা যায়। এই দুই কন্যা মারা যাওয়ার পরবর্তী বছর তাদের মা যমজ সন্তান জন্ম দেন। সবাই অবাক বিস্ময়ে লক্ষ্য করেন এই যমজ সন্তান দুটি আগে গাড়ি দুর্ঘটনায় মারা যাওয়া সন্তান দুটির চেহারা, আচরণ এমনকি হুবহু জন্মদাগও মিলে যায়! এরপর একের পর এক অবিশ্বাস্য ঘটনা ঘটায় তারা। মৃত দুই বোন যে খেলনা দিয়ে খেলত তারা সেটা নিয়েই খেলত, যেখানে বেড়াতে যেতে পছন্দ করত তারাও সেখানে বেড়াতে যাওয়ার জন্য বায়না করত। অথচ তাদের কখনো সেখানে বেড়াতে নিয়ে যাওয়া হয়নি!

 

সবচেয়ে রহস্যময় বিস্ফোরণের সাক্ষী টাংগুসকা

পৃথিবীর সবচেয়ে রহস্যময় বিস্ফোরণের সাক্ষী হয়ে আছে টাংগুসকা। চারদিকে ঘন বন শুধু মাঝের বিশাল অঞ্চলে কোনো গাছ নেই। এখানেই সেই বিস্ফোরণ ঘটে। এই বিস্ফোরণের বর্ণনাকারী একজনের ভাষ্য মতে, হঠাৎ তাকিয়ে দেখলাম উত্তরের আকাশ চিরে দুই ভাগ হয়ে গেল। সেই ফাঁক দিয়ে বেরিয়ে এলো আগুন। তারপর প্রচ- শব্দ। ছিটকে পড়লাম চেয়ার থেকে কয়েক মিটার দূরে। কেঁপে উঠল মাটি...। পৃথিবীতে ঘটে যাওয়া অদ্ভুত এই বিস্ফোরণই হলো টাংগুসকার বিস্ফোরণ। এই বিস্ফোরণে আশপাশের এলাকায় যা ছিল সব নিশ্চিহ্ন হয়ে যায়। সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে ৫ থেকে ১০ কিমি. ওপরে বায়ুমন্ডলে মহাশূন্য থেকে আগত কোনো বৃহৎ উল্কা বা ধূমকেতুর সঙ্গে বায়ুর সংঘর্ষের ফলেই এই বিস্ফোরণ ঘটেছিল বলে ধারণা করা হয়। কিন্তু মিথ ছড়িয়ে আছে অনেক। অনেকেই দাবি করেন, এই বিস্ফোরণ ঘটিয়েছে ভিনগ্রহী কোনো প্রাণী। অথবা ভিনগ্রহী কোনো মহাকাশযান এখানে নেমে এসেছিল বলেই এখানেই এই বিস্ফোরণ ঘটে। টাংগুসকার বিস্ফোরণ এখন পর্যন্ত ভূপৃষ্ঠে বা ভূপৃষ্ঠের উপরস্থিত বায়ুমন্ডলে ঘটা সবচেয়ে শক্তিশালী বিস্ফোরণ।

এই বিভাগের আরও খবর
তারকাদের দ্বীপে যা আছে
তারকাদের দ্বীপে যা আছে
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
সর্বশেষ খবর
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক

৪ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবির নওয়াব ফয়জুন্নেছা চৌধুরানী হলে ছাত্রদলের কমিটি ঘোষণা
জবির নওয়াব ফয়জুন্নেছা চৌধুরানী হলে ছাত্রদলের কমিটি ঘোষণা

২০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

তেঁতুলিয়ায় বেড়েছে শীতের আমেজ, তাপমাত্রা ১৩.৯ ডিগ্রি
তেঁতুলিয়ায় বেড়েছে শীতের আমেজ, তাপমাত্রা ১৩.৯ ডিগ্রি

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

উত্তরায় বাংলাদেশের প্রথম হায়াত প্লেস হোটেলের আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু
উত্তরায় বাংলাদেশের প্রথম হায়াত প্লেস হোটেলের আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু

২৯ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

বায়ুদূষণের শীর্ষে দিল্লি, ঢাকার অবস্থান কত?
বায়ুদূষণের শীর্ষে দিল্লি, ঢাকার অবস্থান কত?

৩৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

রাঙামাটিতে কোটা–বিরোধী ঐক্যজোটের ৩৬ ঘণ্টার হরতাল চলছে
রাঙামাটিতে কোটা–বিরোধী ঐক্যজোটের ৩৬ ঘণ্টার হরতাল চলছে

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুন্সীগঞ্জে জোড়া খুনের আসামি জিয়া গ্রেফতার
মুন্সীগঞ্জে জোড়া খুনের আসামি জিয়া গ্রেফতার

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

৫৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাবির ভর্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর
জাবির ভর্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথম মরক্কান হিসেবে আফ্রিকার বর্ষসেরা হাকিমি
প্রথম মরক্কান হিসেবে আফ্রিকার বর্ষসেরা হাকিমি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতকে হারিয়ে র‍্যাঙ্কিংয়ে তিন ধাপ এগুলো বাংলাদেশে
ভারতকে হারিয়ে র‍্যাঙ্কিংয়ে তিন ধাপ এগুলো বাংলাদেশে

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ ঢাকায় আসছেন কমনওয়েলথ মহাসচিব
আজ ঢাকায় আসছেন কমনওয়েলথ মহাসচিব

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সংকটে আস্থা সশস্ত্র বাহিনীতেই
সংকটে আস্থা সশস্ত্র বাহিনীতেই

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন
তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আজ ঢাকার কোথায় কোন কর্মসূচি?
আজ ঢাকার কোথায় কোন কর্মসূচি?

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পল্লবীতে দুর্বৃত্তদের ছোড়া ককটেল বিস্ফোরণে এএসআই আহত
পল্লবীতে দুর্বৃত্তদের ছোড়া ককটেল বিস্ফোরণে এএসআই আহত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বেটিং সংস্থার সঙ্গে জড়িত থাকায় ধারাভাষ্যকারের চাকরি হারালেন ম্যাকগ্রা
বেটিং সংস্থার সঙ্গে জড়িত থাকায় ধারাভাষ্যকারের চাকরি হারালেন ম্যাকগ্রা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের ম্যাচসহ টিভিতে আজকের খেলা
বাংলাদেশের ম্যাচসহ টিভিতে আজকের খেলা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ রাজধানীর যেসব এলাকার মার্কেট বন্ধ
আজ রাজধানীর যেসব এলাকার মার্কেট বন্ধ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তত্ত্বাবধায়ক ফেরা প্রশ্নে আপিলের রায় আজ
তত্ত্বাবধায়ক ফেরা প্রশ্নে আপিলের রায় আজ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হেরেও সেমিফাইনালে বাংলাদেশ
হেরেও সেমিফাইনালে বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘সবাইকে সাথে নিয়ে আগামীর শ্রীপুর গড়ে তুলবো’
‘সবাইকে সাথে নিয়ে আগামীর শ্রীপুর গড়ে তুলবো’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

২২ ঘণ্টা আগে | টক শো

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের
ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণভোট নিয়ে অধ্যাদেশ জারির পর করণীয় বিষয়ে পদক্ষেপ : সিইসি
গণভোট নিয়ে অধ্যাদেশ জারির পর করণীয় বিষয়ে পদক্ষেপ : সিইসি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠাতে শর্ত শিথিল করতে বলেছি : আসিফ নজরুল
মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠাতে শর্ত শিথিল করতে বলেছি : আসিফ নজরুল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাংবাদিক খাসোগি হত্যাকাণ্ড নিয়ে সৌদি যুবরাজের পক্ষ নিলেন ট্রাম্প
সাংবাদিক খাসোগি হত্যাকাণ্ড নিয়ে সৌদি যুবরাজের পক্ষ নিলেন ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে
দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে

মাঠে ময়দানে

অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ
অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ

শোবিজ