শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ৩০ এপ্রিল, ২০২৩

অবাক পৃথিবীর অবাক রহস্য

তানভীর আহমেদ
প্রিন্ট ভার্সন
অবাক পৃথিবীর অবাক রহস্য

পৃথিবীর খুব অল্পই আমাদের জানা হয়েছে। বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির যুগে এখনো এমন অসংখ্য নিদর্শন কৌতূহলী প্রশ্ন নিয়ে সবার সামনে দাঁড়িয়ে আছে যার উত্তর মেলেনি, মিলছে না। মানুষের জানার অদম্য বাসনা থেকেই এসব রহস্যভেদ করতে মুখিয়ে আছেন গবেষকরা।  বারমুডা ট্রায়াঙ্গেলে কেন নিখোঁজ হয় জাহাজ, কে বানাল নির্জন দ্বীপে বিশালাকার সব পাথরের মূর্তি, ভিনগ্রহের প্রাণীদের অস্তিত্ব কি সত্যি? এসব প্রশ্নের উত্তর নেই বলেই রহস্য উসকে দিচ্ছে আজও। পৃথিবীর বহু অমীমাংসিত রহস্যের কয়েকটি নিয়ে আজকের রকমারি।

 

ইস্টার দ্বীপের অদ্ভুত ভাস্কর্যের রহস্য

আধুনিক এই সময়েও ইস্টার দ্বীপের অদ্ভুত ভাস্কর্যের রহস্য ভেদ করা সম্ভব হয়নি। প্রশান্ত মহাসাগরের বিচ্ছিন্ন নির্জন এই দ্বীপটিতে রয়েছে অনেক ভাস্কর্য। জনবিরল  এই দ্বীপেই নীরবে দাঁড়িয়ে আছে অসংখ্য পাথরের তৈরি ভাস্কর্য। দ্বীপের চারদিকেই ছড়িয়ে-ছিটিয়ে আছে অসংখ্য দানবাকৃতির মূর্তি। কে তৈরি করল এই মূর্তিগুলো- কেউ জানে না। এই জনবিরল দ্বীপে কেন এসব ভাস্কর্য তৈরি করা হলো সেটাও অজানা। ইস্টার দ্বীপের মূর্তিগুলো সবই তৈরি হয়েছে বিশাল বিশাল পাথর কেটে। কিন্তু গবেষকদের প্রশ্ন হলো এই দ্বীপবাসী সেই কৌশল শিখল কী করে? আর পাথরগুলোই তারা বয়ে আনল কীভাবে এবং কোথা থেকে? এসবের উত্তর এখনো খুঁজছে বিশ্লেষকরা। দ্বীপের সবচেয়ে বড় আকর্ষণ হলো সাতটি বৃহদাকার ভাস্কর্য। যাদের আসলে ‘নেভাল অব দ্য ওয়ার্ল্ড’ বলা হয়। দ্বীপটিতে সব মিলিয়ে প্রায় হাজার খানেক ভাস্কর্য রয়েছে। স্থানীয়দের ভাষায় এই ভাস্কর্যগুলোকে বলা হয় মোয়াই। দ্বীপজুড়ে মোয়াই ছড়িয়ে-ছিটিয়ে রয়েছে।  একেকটি ভাস্কর্য ১২ থেকে ১৫ ফুট উচ্চতাবিশিষ্ট। কম করে হলেও এসব ভাস্কর্যে একেকটির ওজন প্রায় ২০ টনেরও বেশি। দ্বীপের সবচেয়ে বড় ভাস্কর্যটি ৩২ ফুট উঁচু। এটির ওজন প্রায় ৯০ টন। তাছাড়া আরও আছে, পাথুরে তৈরি ৮০০টি মূর্তির মাথা। এগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বড় মাথাটির উচ্চতা ৩২ ফুট এবং ওজন ৯০ টন। এ ছাড়া ইস্টার  দ্বীপে আছে ‘আহু’ বলে পরিচিত পাথরের বিশাল বিশাল প্ল্যাটফরম। আছে পাথরের তৈরি বিস্ময়কর দেয়াল, পাথরের ঘর ও গুহাচিত্র। পরস্পর সংগতিহীন এসব সৃষ্টি বিস্ময়কে যেন আরও বাড়িয়ে দেয়। ১৭৭২ সালে কোনো এক ইস্টার সানডে উৎসবে অ্যাডমিরাল জ্যাকব রগেউইন দ্বীপটি আবিষ্কার করেন। ডাচ এই অভিযাত্রীই  দ্বীপটির নাম দেন ‘ইস্টার আইল্যান্ড’। বিশ্ববিখ্যাত ব্যক্তিত্ব থর হেয়ারডাল প্রচুর গবেষণা ও খনন কার্যের পর তথ্য দিলেন ৩৮০ খ্রিষ্টাব্দে পেরু থেকে কিছু মানুষ এসে এই  দ্বীপে বসবাস শুরু করেন। তারা তৈরি করেছিল রাস্তা, মন্দির, মানমন্দির ও সুড়ঙ্গ পথ। অনেকে মনে করেন, দ্বীপটিতে বাইরের জগৎ থেকে অভিবাসীরা বাস করে গেছে। ভিন গ্রহের সেই প্রাণীরাই তৈরি করেছে এই মূর্তিগুলো। অনেকে বলেন, দ্বীপের বাসিন্দারা ছিল প্রাচীন মিসরীয়।

 

বারমুডা ট্রায়াঙ্গেল অনেকে বলে ‘শয়তানের ত্রিভুজ’

পৃথিবীর সেরা রহস্যগুলোর একটি বারমুডা ট্রায়াঙ্গেল রহস্য। এটি আটলান্টিক মহাসাগরে অবস্থিত এক রহস্যময় অঞ্চল। ইতিহাস বলে এখানে অদ্যাবধি ২১টি বিভিন্ন বিমান এবং ৫০ থেকে বায়ান্নটি জাহাজ নিখোঁজ হয়েছে। এসব নিখোঁজ হওয়ার ঘটনার কোনো কূলকিনারা আজও করতে পারেনি কেউই। বারমুডা ট্রায়াঙ্গেল তাই সমুদ্রপথে নাবিক ও যাত্রীদের কাছে কুখ্যাত হয়ে ওঠে ধীরে ধীরে। ত্রিভুজ আকৃতির ওই অঞ্চলটিকে ডাকা হয় শয়তানের ত্রিভুজ বলে। যতবারই বারমুডা ট্রায়াঙ্গেলে বিমান বা জাহাজ রহস্যজনকভাবে নিখোঁজ হয়েছে ততবারই দীর্ঘ অনুসন্ধান চালিয়েও  মেলেনি কোনো সমাধান। বারমুডা ট্রায়াঙ্গেলের উত্তর দিকে বারমুডা, পশ্চিম দিকে যুক্তরাষ্ট্রের ফ্লোরিডা এবং দক্ষিণে পুয়োর্তোরিকা অবস্থিত। এই ত্রিভুজের আয়তন প্রায় ১৫ হাজার বর্গমাইল। বিভিন্নভাবে পরীক্ষা-নিরীক্ষার মাধ্যমে দেখা গেছে, বারমুডা ট্রায়াঙ্গেলে কোনো বিমান বা জাহাজ প্রবেশ করা মাত্র রেডিও তরঙ্গ (মোবাইল নেটওয়ার্ক) আকস্মিকভাবে নিষ্ক্রিয় হয়ে যায়। বারমুডা প্রথম রহস্যের জাল ছোড়ে ১৯৪৫ সালে।

সে বছর ডিসেম্বর মাসে যুক্তরাষ্ট্রের পাঁচটি বিমান নিয়ে পাইলটদের প্রশিক্ষণ চলছিল। বারমুডার ত্রিভুজাকৃতি অঞ্চলে প্রবেশ করা মাত্রই তাদের রেডিও থেকে সংকেত আসা বন্ধ হয়ে যায়। তারপর কোনো বিমানের কোনো পাইলটের সঙ্গেই যোগাযোগ করা সম্ভব হয়নি। বিমানসহ সবাই যেন হাওয়ায় মিলিয়ে গেল। এরপর ১৯৬৮ সালে আমেরিকার একটি এটোমিক সাবমেরিন ‘সরপিয়ন’ বারমুডা ট্রায়াঙ্গেল অঞ্চলে গিয়ে নিখোঁজ হয়। অনেক অনুসন্ধানেও তার কোনো চিহ্ন খুঁজে পাওয়া যায়নি। এসব কারণে বারমুডা ট্রায়াঙ্গেল হয়ে ওঠে রহস্যের কেন্দ্রবিন্দু। বহু গবেষক উক্ত রহস্যভেদ করার জন্য দীর্ঘ নিরলস গবেষণায় লিপ্ত রয়েছেন। নানা তথ্য-উপাত্ত ও গবেষণালব্ধ যুক্তি উঠে এলেই রহস্যের সমাধান হয়ে গেছে বলে কেউই দাবি করেননি। প্রাকৃতিকভাবে বারমুডা ট্রায়াঙ্গেল এমন একটি অবস্থানে রয়েছে, যেখানে বিজ্ঞানের নানা যুক্তি বারবার আত্মসমর্পণ করেছে।

 

হাজার বছরের স্টোনহেঞ্জ

হাজার বছর ধরে পৃথিবীর অত্যাশ্চর্য হয়ে আছে স্টোনহেঞ্জ। কয়েক খন্ড পাথরের এই বিন্যাস পৃথিবীর সেরা রহস্যের একটি। ওয়াল্টসিয়ারের প্রায় আট মাইল উত্তরে সেলিবরিওতে এর অবস্থান। প্রতি বছর এখানে প্রায় ১০ লাখ দর্শনার্থী ছুটে আসেন এই রহস্যময় দাঁড়ানো পাথরগুলো দেখতে। গবেষকরা দাবি করেন, এটি প্রায় ৫ হাজার বছর আগের প্রাগৈতিহাসিক স্মৃতিস্তম্ভ। আজও এর নির্মাণের উদ্দেশ্য রহস্যময়। অনেক পুরনো হাড়ের অস্তিত্ব এটিকে অন্ত্যেষ্টিক্রিয়ার একটি মন্দির হিসেবে চিহ্নিত করে। এসব হাড়ের মাধ্যমে জানা যায়, এটি খ্রিস্টপূর্ব ৩০০০ থেকে ২৫০০ অব্দে নির্মিত হয়েছিল। প্রফেসর টিম ডারভিলের মতে, এই স্তম্ভের মাঝে মাঝে যেসব নীল প্রস্তর খন্ড রয়েছে এদের কারণে দুর্বল, অসুস্থ লোকেরা আসত তাদের পরিশুদ্ধি ও সুস্থতা কামনার জন্য। কারণ তাদের ধারণা ছিল যে, এসব পাথরের জাদুকরী ক্ষমতা আছে।

তবে পার্কার পিয়ারসনের মতে, একটি সার্বজনীন সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান এখানে সম্পন্ন হতো। যেখানে ব্রিটিশরা একত্রিত হতো যা ব্রিটিশদের মাঝে খুবই দুর্লভ। তার ধারণা ব্রিটিশদের পূর্বপুরুষদের স্মৃতিস্তম্ভ এটি। যার প্রতি শ্রদ্ধা দেখাতে তারা জড়ো হতো এখানে। ধারণা করা হয়, এখানে প্রাথমিক পর্যায়ে ভিতরের দিকে ১১০ মিটার গভীর একটি গোলাকার খাল ছিল। উত্তর-পূর্ব দিকে এর বড় একটি ও দক্ষিণের দিকে অপেক্ষাকৃত ছোট প্রবেশপথ আছে এখনো। এটি সামান্য ঢালু জমির ওপর অবস্থিত। খালের তলদেশে হরিণ, ষাঁড়ের হাড় ও কিছু চমকি পাথর পাওয়া যায়। পরীক্ষা করে জানা যায়, খাল খননে যে হরিণের শৃঙ্গ ব্যবহার করা হয় তার চেয়ে এই হাড়গুলো পুরনো। কালের পরিক্রমায় খালের তীরের আশপাশের মাটি থেকে পলি জমতে শুরু করে। খালের চারদিকে ৫৬টি ছোট গর্ত ছিল। ধারণা করা হয় এগুলোতে গাছের গুঁড়ি খাড়া করে বসানো হয়। এতে করে অনেকটা গোলাকার গাছের সারি তৈরি হয়। দক্ষিণ দিকে কয়েকটাকে সমান্তরালে গর্তে বসানো হয়। সম্প্রতি এটিকে সমাধিস্থল হিসেবেই বেশি প্রাধান্য দেওয়া হয়। তবে সে যাই হোক, গবেষণা এখনো চলছে। এই দাঁড়ানো পাথরগুলো যুগ যুগ ধরে মানুষের মনে উত্তর না মেলা প্রশ্ন হয়ে আছে।

 

নিখুঁত নকশায় কাটা ‘ক্রপ সার্কেল’

পৃথিবীতে রহস্যের শেষ নেই। এমনই এক রহস্য ক্রপ সার্কেল। শস্য খেতের মাঝে নানান বিচিত্র নকশার বিরাট বিরাট চিত্রকর্ম এগুলো। খুবই বিদঘুটে নকশা যেমন আঁকা রয়েছে তেমনি রয়েছে চোখ ধাঁধানো নকশাও। এই নকশাগুলো করা হয়েছে নিখুঁত জ্যামিতিক নকশা আকারে। এ ধরনের আর্ট কেবল পরিকল্পনা মাফিকই করা সম্ভব। তবে এই নকশাগুলো নিচে থেকে দেখে বোঝা যাবে না। এই অত্যাশ্চর্য নকশাগুলো দেখতে হলে বেশ অনেকটা ওপর থেকে দেখা চাই। পৃথিবীতে অসংখ্য ক্রপ সার্কেল রয়েছে। তবে সব শস্যচক্রের শিল্পীদের শনাক্ত করা যায়নি। আর এটাই বড় ধরনের প্রশ্ন হয়ে দাঁড়িয়েছে। ক্রপ সার্কেল তৈরি করতে হলে প্রথম দিকে ফসলের মাঝে কাটা এই নকশাগুলো সোজা সরল জ্যামিতিক প্যাটার্ন যেমন- বৃত্ত, চৌকানা বাক্স এসবের মাঝেই সীমিত ছিল। তবে ধীরে ধীরে দেখা গেল, শস্যচক্রগুলো সরল থেকে অত্যন্ত জটিল আকার ধারণ করেছে।

ক্রপ সার্কেলের রহস্য একেবারেই নতুন কিছু নয়। বেশ কয়েক যুগ আগে থেকেই এ নিয়ে আলোচনা হয়ে এসেছে। ক্রপ সার্কেলের ইতিহাস খুব বেশি পুরনো নয়। মাত্র বছর চল্লিশের আগের ঘটনা। ১৯৭০ সালের দিকে প্রথম এ ধরনের নকশা নিয়ে আলোচনার ঝড় ওঠে। ক্রপ সার্কেল বিংশ শতকের আগে খুব একটা দেখা যেত না, ১৯৭০ দশকের পর থেকে প্রচুর পরিমাণে দেখা গেছে এবং মিডিয়ায় এসেছে। এর প্রধান কারণ আকাশ থেকে শস্যভূমি দেখার সুযোগ এর আগে তেমন ছিলই না। আকাশে ভাসার এত আয়োজনও ছিল না বলেই চট করে কারও চোখে ধরা পড়েনি ক্রপ সার্কেল। হয়তো এত আগে পায়ে হেঁটে ক্রপ সার্কেল পেরিয়ে গেছেন অনেকে টেরই পাননি অদ্ভুত নকশার ক্রপ সার্কেল মাড়িয়ে যাচ্ছেন তিনি। পৃথিবীর যে জায়গাগুলোয় সবচেয়ে বেশি ক্রপ সার্কেলের দেখা মিলেছে, তার মধ্যে অন্যতম ইংল্যান্ড। এখানেই শস্য চক্র দেখা যায় সবচেয়ে বেশি। তবে ইংল্যান্ড ছাড়াও দেখা যায় ইউরোপের অন্যান্য দেশে, আমেরিকায়, অস্ট্রেলিয়ায়। বাংলাদেশসহ এর প্রতিবেশী দেশগুলোতে এখনো ক্রপ সার্কেলের দেখা মিলেনি। উন্নত প্রযুক্তির ক্যামেরা ও স্যাটেলাইট আবিষ্কারের ফলে আকাশ থেকে ছবি পাঠানো এখন সহজলভ্য হওয়ায় বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই নতুন আবিষ্কৃত ক্রপ সার্কেল এখন নেই বললেই চলে। তবে সম্প্রতি ইন্দোনেশিয়ায় শস্য চক্র পাওয়া গেছে। বলা হয়ে থাকে এমন খেতেও শস্য চক্রের দেখা মিলেছে যে খেতে মাত্র একদিনে ক্রপ সার্কেল হয়ে।

চাষি বেচারা হয়তো সারা দিন খেতে কাজ করে রাতে ঘুমিয়েছেন, পর দিন ভোরে ঘুম থেকে উঠে আবিষ্কার করলেন, তার মাঠে বিশাল আকারের বিচিত্র সব নকশা! মাত্র এক রাতেই তৈরি এমন শস্যচক্র নিয়ে হাজারটা প্রশ্ন উঠেছে। যেন আকাশ থেকে কেউ নেমে এসে কয়েক কিলোমিটারব্যাপী এসব ক্রপ সার্কেল তৈরি করে গেছে। এটা যতটা অবাক করে তারচেয়ে কোনো অংশে কম অবাক করে না, এসব ক্রপ সার্কেলের জটিল ও চোখ ধাঁধানো নকশা। রহস্য জেগে থাকে একটি প্রশ্ন নিয়েই। কে অথবা কারা এই প্রতিভাবান রহস্যময় শিল্পী? তাদের পরিচয় যেমন জানা নেই, তেমনি জানা নেই কেন এই নকশাগুলো করা হয়েছে।

 

ভুতুড়ে কারখানা

চেজ ভল্ট। এখানে রাখা হয় মৃতদেহ ও কফিন। ভুতুড়ে এই জায়গাটি রহস্য হয়ে ওঠে তাকে ঘিরে ভৌতিক সব কর্মকান্ডের জন্য। অনেক ভৌতিক কাজের কোনো উত্তর না পাওয়ায় এটি হয়ে উঠেছে বিশ্বের অন্যতম রহস্যময় জায়গা। এটি রয়েছে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বার্বাডোজে। বার্বাডোজ একটি বিচ্ছিন্ন দ্বীপ। দ্বীপের স্বভাবজাত সৌন্দর্যের ভিড়ে এই কবরখানা বিচ্ছিন্ন দ্বীপটিকে ভুতুড়ে ও রহস্যময় করে তুলেছে। এটি  ওয়েস্ট ইন্ডিয়ান সমাধিক্ষেত্র বা সিমেট্রির একটি জায়গা। ব্রিজটাউন থেকে প্রায় সাত মাইল দূরে অবস্থিত। ‘চেজ ভল্ট’ নামে কুখ্যাত। বিশাল এই ভল্ট বা কফিন রাখার জায়গা নির্মাণ করা হয়েছিল চেজ পরিবার ও তাদের বন্ধুদের জন্য। ১৮০৭ সালের জুলাই মাসে থমাসিনা গড্ডার্ড মারা যায়। তার মৃতদেহ একটি কফিনে ঢুকিয়ে এই ভল্টে রাখা হয়। পর্যায়ক্রমে দুই বছর বয়সের ছোট মেয়ে মেরি অ্যান চেজকে এই ভল্টে কফিনে করে সমাহিত করা হয়। মেরির বড় বোন ডকরাস চেজেরও জায়গা হয় এখানে। তবে ভৌতিক ঘটনাটা দেখা যায় যখন থমাসকে সমাহিত করার জন্য সেই বিশেষ ভল্ট খোলা হলো। সেখানে শেষ কৃত্যানুষ্ঠানে আগত সবাই অবাক হয়ে দেখল সাজিয়ে রাখা কফিনগুলো কে বা কারা এলোমেলো করে রেখেছে।

 

এলিয়েন আছে!

এলিয়েন বলতেই মানুষের চেয়ে শক্তিশালী ও বুদ্ধিমত্তায় প্রখর ভিনগ্রহের প্রাণীর কথাই আমাদের চোখের সামনে ভেসে ওঠে। কিন্তু সত্যি কি এলিয়েন বলে কিছু আছে মহাবিশ্বে। মহাবিশ্বের পরিধি এতটাই বিশাল যে, এই সম্ভাবনার কথা একেবারেই উড়িয়ে দেওয়া যায় না। তবে আশ্চর্যের বিষয় হলো অনেক প্রাচীন লিপি, পাথুরে কারুকাজে দেখা মিলে এলিয়েন সদৃশ প্রাণী ও মহাকাশযানে। তাই পৃথিবীতে ইউএফও নিয়ে তর্ক-বিতর্ক যেমন রয়েছে, তেমনি রহস্য ঘিরে আছে এলিয়েনের অস্তিত্ব নিয়েও। ধারণা করা হয়, এলিয়েন পৃথিবীর বাইরে মহাবিশ্বের অন্য কোথাও পরিভ্রমণ করছে। ইতিহাস কিন্তু অন্যগ্রহের প্রাণীদের অস্তিত্বের ব্যাপারে জোরালো প্রমাণ দেখিয়েছে বারবার। যেমন, নেপালে পাওয়া গিয়েছিল ১২ হাজার বছর বয়সী লুলাডফ প্লেট। ১২ হাজার বছর পুরনো এই পাথরের প্লেটে দেখা যায়, গোল চাকতির মতো এক ধরনের বস্তু, যেটা দেখতে অনেকটা উড়ন্ত চাকতির মতো। এতে আরও দেখা যায়, মানব শরীর সদৃশ কোনো বস্তুকে। বিশ্বসভ্যতায় এ রকম আরও নানা নিদর্শন পাওয়া গেছে। তবে দশম শতাব্দীতে সংস্কৃতের তিব্বতীয় অনুবাদ প্রাজানাপারামিতা সূত্রাতে দেখা যায়, দুটি বস্তু দেখা যাচ্ছে যা কিনা টুপির মতো এবং এগুলো বাতাসে ভাসছে। প্রাচীন বৈদিক সাহিত্যের বইয়ে বিমান নিয়ে লেখা আছে। এসব শক্ত প্রমাণ দেখে ভিরমি খাওয়া ছাড়া আর কোনো রাস্তা খোলা নেই।

 

পুনর্জন্ম!

মানুষের কি পুনর্জন্ম হয়? এ নিয়ে তর্ক রয়েছে। রহস্যও রয়েছে। তবে ১৯৫৭ সালে একটি ঘটনা পুনর্জšে§র বাস্তবতাকে অবিশ্বাস্য পর্যায়ে নামিয়ে আনে। ১১ বছরের জোয়ানা আর ছয় বছরের জ্যাকুলিন পোলোক মর্মান্তিক এক গাড়ি দুর্ঘটনায় মারা যায়। এই দুই কন্যা মারা যাওয়ার পরবর্তী বছর তাদের মা যমজ সন্তান জন্ম দেন। সবাই অবাক বিস্ময়ে লক্ষ্য করেন এই যমজ সন্তান দুটি আগে গাড়ি দুর্ঘটনায় মারা যাওয়া সন্তান দুটির চেহারা, আচরণ এমনকি হুবহু জন্মদাগও মিলে যায়! এরপর একের পর এক অবিশ্বাস্য ঘটনা ঘটায় তারা। মৃত দুই বোন যে খেলনা দিয়ে খেলত তারা সেটা নিয়েই খেলত, যেখানে বেড়াতে যেতে পছন্দ করত তারাও সেখানে বেড়াতে যাওয়ার জন্য বায়না করত। অথচ তাদের কখনো সেখানে বেড়াতে নিয়ে যাওয়া হয়নি!

 

সবচেয়ে রহস্যময় বিস্ফোরণের সাক্ষী টাংগুসকা

পৃথিবীর সবচেয়ে রহস্যময় বিস্ফোরণের সাক্ষী হয়ে আছে টাংগুসকা। চারদিকে ঘন বন শুধু মাঝের বিশাল অঞ্চলে কোনো গাছ নেই। এখানেই সেই বিস্ফোরণ ঘটে। এই বিস্ফোরণের বর্ণনাকারী একজনের ভাষ্য মতে, হঠাৎ তাকিয়ে দেখলাম উত্তরের আকাশ চিরে দুই ভাগ হয়ে গেল। সেই ফাঁক দিয়ে বেরিয়ে এলো আগুন। তারপর প্রচ- শব্দ। ছিটকে পড়লাম চেয়ার থেকে কয়েক মিটার দূরে। কেঁপে উঠল মাটি...। পৃথিবীতে ঘটে যাওয়া অদ্ভুত এই বিস্ফোরণই হলো টাংগুসকার বিস্ফোরণ। এই বিস্ফোরণে আশপাশের এলাকায় যা ছিল সব নিশ্চিহ্ন হয়ে যায়। সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে ৫ থেকে ১০ কিমি. ওপরে বায়ুমন্ডলে মহাশূন্য থেকে আগত কোনো বৃহৎ উল্কা বা ধূমকেতুর সঙ্গে বায়ুর সংঘর্ষের ফলেই এই বিস্ফোরণ ঘটেছিল বলে ধারণা করা হয়। কিন্তু মিথ ছড়িয়ে আছে অনেক। অনেকেই দাবি করেন, এই বিস্ফোরণ ঘটিয়েছে ভিনগ্রহী কোনো প্রাণী। অথবা ভিনগ্রহী কোনো মহাকাশযান এখানে নেমে এসেছিল বলেই এখানেই এই বিস্ফোরণ ঘটে। টাংগুসকার বিস্ফোরণ এখন পর্যন্ত ভূপৃষ্ঠে বা ভূপৃষ্ঠের উপরস্থিত বায়ুমন্ডলে ঘটা সবচেয়ে শক্তিশালী বিস্ফোরণ।

এই বিভাগের আরও খবর
বিশ্বসেরা মুসলিম জ্ঞানসাধক
বিশ্বসেরা মুসলিম জ্ঞানসাধক
আলমগীরের বিমান নিয়ে অনিশ্চয়তা
আলমগীরের বিমান নিয়ে অনিশ্চয়তা
নতুন নতুন প্রযুক্তি উদ্ভাবন যার স্বপ্ন
নতুন নতুন প্রযুক্তি উদ্ভাবন যার স্বপ্ন
সড়কেই উৎপন্ন হবে বিদ্যুৎ
সড়কেই উৎপন্ন হবে বিদ্যুৎ
মাছের খামারে নিরাপত্তা দেবে ‘পন্ডগার্ড’
মাছের খামারে নিরাপত্তা দেবে ‘পন্ডগার্ড’
কৃষকের কাজে কিষানি ড্রোন
কৃষকের কাজে কিষানি ড্রোন
দেশজুড়ে যত উদ্ভাবন
দেশজুড়ে যত উদ্ভাবন
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ
ভয়ংকর যত বিমান দুর্ঘটনা
ভয়ংকর যত বিমান দুর্ঘটনা
দেশে দেশে কোরবানি
দেশে দেশে কোরবানি
ত্যাগের মহিমাময় কোরবানি যেন নষ্ট না হয়
ত্যাগের মহিমাময় কোরবানি যেন নষ্ট না হয়
পবিত্র হজের আনুষ্ঠানিকতা
পবিত্র হজের আনুষ্ঠানিকতা
সর্বশেষ খবর
রংপুর-৪ আসনে এনসিপির প্রার্থী আখতার হোসেন
রংপুর-৪ আসনে এনসিপির প্রার্থী আখতার হোসেন

এই মাত্র | রাজনীতি

বিশ্বের সবচেয়ে দামি গোলরক্ষক কেপা এবার আর্সেনালে
বিশ্বের সবচেয়ে দামি গোলরক্ষক কেপা এবার আর্সেনালে

৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকায় যোগ দিলেন সৌদি আরবের নতুন রাষ্ট্রদূত
ঢাকায় যোগ দিলেন সৌদি আরবের নতুন রাষ্ট্রদূত

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

আশুলিয়ায় ৬ লাশ পোড়ানো : ট্রাইব্যুনালে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ দাখিল
আশুলিয়ায় ৬ লাশ পোড়ানো : ট্রাইব্যুনালে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ দাখিল

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

রাজধানীতে দুর্বৃত্তের ছুরিকাঘাতে প্রাণ গেল যুবকের
রাজধানীতে দুর্বৃত্তের ছুরিকাঘাতে প্রাণ গেল যুবকের

২৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

রাজনীতিতে যোগ দেওয়া নিয়ে যা বললেন প্রেস সচিব
রাজনীতিতে যোগ দেওয়া নিয়ে যা বললেন প্রেস সচিব

২৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

আবারও রিমান্ডে সাবেক এমপি জাফর আলম
আবারও রিমান্ডে সাবেক এমপি জাফর আলম

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হরমুজ প্রণালিতে মাইন বসানোর প্রস্তুতি নিয়েছিল ইরান: দাবি যুক্তরাষ্ট্রের
হরমুজ প্রণালিতে মাইন বসানোর প্রস্তুতি নিয়েছিল ইরান: দাবি যুক্তরাষ্ট্রের

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বাসায় ঝুলছিল যুবকের মরদেহ
রাজধানীতে বাসায় ঝুলছিল যুবকের মরদেহ

৪২ মিনিট আগে | নগর জীবন

মহানবী (সা.)-এর প্রতি দরুদ পাঠের ১৫ ফজিলত
মহানবী (সা.)-এর প্রতি দরুদ পাঠের ১৫ ফজিলত

৪৭ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

গুইরাসির জোড়া গোলে শেষ আটে ডর্টমুন্ড
গুইরাসির জোড়া গোলে শেষ আটে ডর্টমুন্ড

৫৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হজ পালন শেষে ফিরেছেন ৬৩ হাজার ১৮৮ হাজি
হজ পালন শেষে ফিরেছেন ৬৩ হাজার ১৮৮ হাজি

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

জুলাই আন্দোলনে ৬ বছরের শিশুর মৃত্যু, ২০০ জনের বিরুদ্ধে মামলা
জুলাই আন্দোলনে ৬ বছরের শিশুর মৃত্যু, ২০০ জনের বিরুদ্ধে মামলা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টেসলায় সোনালি দিন, কিন্তু ইলন মাস্কের কারণে তিক্ত বিদায় কর্মীর!
টেসলায় সোনালি দিন, কিন্তু ইলন মাস্কের কারণে তিক্ত বিদায় কর্মীর!

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‘অ্যালকালাইন ওয়াটার’ সাধারণ পানির তুলনায় কতটা ভিন্ন?
‘অ্যালকালাইন ওয়াটার’ সাধারণ পানির তুলনায় কতটা ভিন্ন?

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বৃহস্পতিবার যেসব এলাকায় ১১ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না
বৃহস্পতিবার যেসব এলাকায় ১১ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলি হামলায় গাজায় নিহত আরও ১০৯
ইসরায়েলি হামলায় গাজায় নিহত আরও ১০৯

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রহ্মপুত্রে নৌকা ডুবি: ২২ ঘণ্টা পর দুই শিশুর মরদেহ উদ্ধার
ব্রহ্মপুত্রে নৌকা ডুবি: ২২ ঘণ্টা পর দুই শিশুর মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তারেক রহমান জুলাই বিপ্লবের মূল নেতৃত্বে ছিলেন: অধ্যাপক মোর্শেদ হাসান খান
তারেক রহমান জুলাই বিপ্লবের মূল নেতৃত্বে ছিলেন: অধ্যাপক মোর্শেদ হাসান খান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইলিশের দাম নির্ধারণের প্রস্তাবে প্রধান উপদেষ্টার অনুমোদন
ইলিশের দাম নির্ধারণের প্রস্তাবে প্রধান উপদেষ্টার অনুমোদন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আকাশে দেখা মিলবে ৮টি দুর্লভ মহাজাগতিক দৃশ্য
আকাশে দেখা মিলবে ৮টি দুর্লভ মহাজাগতিক দৃশ্য

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

পরকীয়া প্রেমিকা ও তার স্বামীর হাতে খুন হলেন প্রেমিক!
পরকীয়া প্রেমিকা ও তার স্বামীর হাতে খুন হলেন প্রেমিক!

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢামেকের সামনের ফুটপাতে মিলল বৃদ্ধার মরদেহ
ঢামেকের সামনের ফুটপাতে মিলল বৃদ্ধার মরদেহ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হোয়াটসঅ্যাপে নতুন ফিচার, স্ক্যান করে পাঠানো যাবে নথিপত্র
হোয়াটসঅ্যাপে নতুন ফিচার, স্ক্যান করে পাঠানো যাবে নথিপত্র

৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

যাত্রাবাড়ী থেকে হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেফতার
যাত্রাবাড়ী থেকে হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২ ঘণ্টা পর টিকাটুলির ভবনের আগুন নিয়ন্ত্রণে
২ ঘণ্টা পর টিকাটুলির ভবনের আগুন নিয়ন্ত্রণে

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দূর মহাকাশ থেকে পৃথিবী-চাঁদের অপূর্ব ছবি পাঠাল চীনের মহাকাশযান
দূর মহাকাশ থেকে পৃথিবী-চাঁদের অপূর্ব ছবি পাঠাল চীনের মহাকাশযান

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

দাঁড়িয়ে থাকা বোয়িং বিমানে আঘাত করলো লাগেজ ট্রলি
দাঁড়িয়ে থাকা বোয়িং বিমানে আঘাত করলো লাগেজ ট্রলি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন
১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শরীরে ‘ইসলামিক’ ট্যাটু করা কি জায়েজ
শরীরে ‘ইসলামিক’ ট্যাটু করা কি জায়েজ

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সর্বাধিক পঠিত
ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া
জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা
স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার
আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত
চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরকীয়া প্রেমিকা ও তার স্বামীর হাতে খুন হলেন প্রেমিক!
পরকীয়া প্রেমিকা ও তার স্বামীর হাতে খুন হলেন প্রেমিক!

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’
ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের
ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু
ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ
দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ

৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত
ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব, যা বলছে ইসরায়েল-হামাস
ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব, যা বলছে ইসরায়েল-হামাস

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬
উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি
ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন
১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

টাইগারদের সামনে দশম থেকে নবম স্থানে ওঠার সুযোগ
টাইগারদের সামনে দশম থেকে নবম স্থানে ওঠার সুযোগ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দাঁড়িয়ে থাকা বোয়িং বিমানে আঘাত করলো লাগেজ ট্রলি
দাঁড়িয়ে থাকা বোয়িং বিমানে আঘাত করলো লাগেজ ট্রলি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩
যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের
যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী সপ্তাহের যেকোনও সময় গাজায় যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্প
আগামী সপ্তাহের যেকোনও সময় গাজায় যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৮তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা ১৮ জুলাই
৪৮তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা ১৮ জুলাই

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইলিশের দাম নির্ধারণের প্রস্তাবে প্রধান উপদেষ্টার অনুমোদন
ইলিশের দাম নির্ধারণের প্রস্তাবে প্রধান উপদেষ্টার অনুমোদন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক
নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির
আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাবাকে জড়িয়ে ধরতে সন্তানের আকুতি শুনে কাঁদলেন তারেক রহমান
বাবাকে জড়িয়ে ধরতে সন্তানের আকুতি শুনে কাঁদলেন তারেক রহমান

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ
৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি

প্রথম পৃষ্ঠা

এশিয়ার বিস্ময় আল হিলাল
এশিয়ার বিস্ময় আল হিলাল

মাঠে ময়দানে

নতুন বাংলাদেশ গড়তে হবে
নতুন বাংলাদেশ গড়তে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক আলোচনা শুরুর আহ্বান
ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক আলোচনা শুরুর আহ্বান

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনি প্রস্তুতি শুরু পুলিশের
নির্বাচনি প্রস্তুতি শুরু পুলিশের

পেছনের পৃষ্ঠা

জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা
জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা

প্রথম পৃষ্ঠা

সালমানের সেই মুন্নি এখন
সালমানের সেই মুন্নি এখন

শোবিজ

মিয়ানমার চ্যালেঞ্জে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ
মিয়ানমার চ্যালেঞ্জে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

মুদ্রাস্ফীতির কবলে চায়ের আড্ডা
মুদ্রাস্ফীতির কবলে চায়ের আড্ডা

পেছনের পৃষ্ঠা

ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে
ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

যেমন আছেন সিনিয়র তারকারা
যেমন আছেন সিনিয়র তারকারা

শোবিজ

মান্নাকে কেন চাননি ডিপজল
মান্নাকে কেন চাননি ডিপজল

শোবিজ

প্রতারণায় শুরু, দাম চূড়ান্ত হয়নি কয়লার, চাচ্ছে মনগড়া বিল
প্রতারণায় শুরু, দাম চূড়ান্ত হয়নি কয়লার, চাচ্ছে মনগড়া বিল

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রেমের টানে সুদূর চীন থেকে গোপালগঞ্জে
প্রেমের টানে সুদূর চীন থেকে গোপালগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

মিরাজের নেতৃত্বে ওয়ানডে যাত্রা
মিরাজের নেতৃত্বে ওয়ানডে যাত্রা

মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে
স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

‘বুলবুলের ১৪৫ রানের ইনিংসটি মেসেজ দিয়েছিল’
‘বুলবুলের ১৪৫ রানের ইনিংসটি মেসেজ দিয়েছিল’

মাঠে ময়দানে

জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়
জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমল
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমল

পেছনের পৃষ্ঠা

আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি
আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিনা ইয়াসমীনের ‘প্রাণের বাংলাদেশ’
সাবিনা ইয়াসমীনের ‘প্রাণের বাংলাদেশ’

শোবিজ

যশোরে বারান্দা ভেঙে দুই প্রকৌশলীসহ তিনজনের মৃত্যু
যশোরে বারান্দা ভেঙে দুই প্রকৌশলীসহ তিনজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু
ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু

নগর জীবন

সংস্কারবিহীন নির্বাচন জামায়াত গ্রহণ করবে না
সংস্কারবিহীন নির্বাচন জামায়াত গ্রহণ করবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না
নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

এনডিপির সভাপতি সোহেল, মহাসচিব জামিল
এনডিপির সভাপতি সোহেল, মহাসচিব জামিল

নগর জীবন

সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব এ কে এম বদরুদ্দোজা আর নেই
সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব এ কে এম বদরুদ্দোজা আর নেই

নগর জীবন