শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৮ আগস্ট, ২০২৩

হারানো প্রাচীন সভ্যতার কাহিনি

তানভীর আহমেদ
প্রিন্ট ভার্সন
হারানো প্রাচীন সভ্যতার কাহিনি

নাবাতিয়ান

নাবাতিয়ান সভ্যতা। এ সভ্যতা বেশি আলোচনায় এসেছে গবেষকদের বিশেষ বিশ্লেষণ ও গবেষণার কারণে। অনেক গুরুত্বপূর্ণ আবিষ্কার এ সভ্যতা মানবজাতির সভ্যতার বিকাশে বিশেষভাবে আলোচিত হয়ে আসছে। নাবাতিয়ান সভ্যতা খ্রিস্টপূর্ব ষষ্ঠ শতকে বর্তমান জর্ডান ও আশপাশের অঞ্চলে প্রতিষ্ঠিত হয় বলে ধারণা করা হয়। এ শহরের গঠন বেশ রহস্যময়। পুরো শহরটাই যেন রহস্যে ঢাকা। বিস্ময়কর এ সভ্যতার শহরগুলোর মতো এর নির্মাতারাও রহস্যই থেকে গেছেন। তাদের নগর পরিকল্পনা বিশেষত্ব বহন করে। শহরের বেশির ভাগ স্থাপনাই পাথরে খোদাই করে তৈরি করা হয়েছে। অতিকায়  স্থাপনাগুলো অবিশ্বাস্যের চোখে দেখতে হয় স্থাপনাগুলোর স্থাপত্যশৈলী কতটা নান্দনিক ও রুচি বহন করে। পাথরের খোদাইকৃত শহরগুলো দেখে এখনো পর্যটকরা বিস্ময়ে বিমূঢ় হয়ে যান। নাবাতিয়ান সভ্যতার স্থাপনাগুলোর নির্মাণশৈলিতে প্রত্নতাত্ত্বিক ও ঐতিহাসিকরা বৈজ্ঞানিক যুক্তি দাঁড় করাতে ব্যর্থ হয়েছেন। এত আগে পাহাড় কেটে কেমন করে এসব অতিকায় পাথুরে স্থাপনা তৈরি করা হয়েছে তা সত্যিকার অর্থেই এক বিস্ময়। তবে নাবাতিয়ান সভ্যতার শৈল্পিক গঠনই একমাত্র বিস্ময় নয়। এ সভ্যতার কোনো লিখিত ইতিহাস না থাকাটাও ঐতিহাসিকদের মধ্যে বিস্ময়ের জন্ম দেয়। অপরূপ গঠনের নাবাতিয়ান সভ্যতা ১০৬ খ্রিস্টপূর্বাব্দের দিকে রোমান সম্রাট ট্র্যাজান কর্তৃক বিজিত হয়। এরপর ধীরে ধীরে গ্রিক-রোমান সংস্কৃতিতে হারিয়ে যায় এ সভ্যতার কীর্তিমানদের সব বীরত্বগাথা। নাবাতিয়ান সভ্যতা ধীরে ধীরে আরও পূর্ণ হয়েছে আধুনিকতায়। গ্রিক ও রোমানদের আগমনে এ আধুনিকতার ছোঁয়া লাগে। শিল্প ও সংস্কৃতিতে অনেকটাই এগিয়ে যায় নাবাতিয়ান সভ্যতা। ইতিহাসবেত্তাদের মতে, নাবাতিয়ান সভ্যতার এ অগ্রগতি খুব বেশি দিন ছিল না। প্রাকৃতিক দুর্যোগে প্রায়ই নাকাল হয়েছে শহরটি। ফসল ফলানোর জন্যও নগরীটি খুব আদর্শ ছিল না। এসব কারণে পরবর্তীতে এ শহর ছেড়ে কোলাহল দূরে সরে যেতে শুরু করেছিল বলে ধারণা করা হয়।

 

খেমার

পৃথিবীর অন্যতম রহস্যাবৃত সভ্যতা খেমার সাম্রাজ্য। যা আজও ইতিহাসের পাতায় সমুজ্জ্বল। খেমার সাম্রাজ্য ‘অ্যাঙ্কর’ সভ্যতা নামেও পরিচিত। এ সভ্যতার স্থাপত্যশৈলী প্রশংসিত। এ সভ্যতা যোগাযোগ তৈরিকারী সভ্যতাগুলোরও একটি। স্থল যোগাযোগব্যবস্থার মূল সমস্যা বিভিন্ন খাল ও নদীর ওপর সেতু নির্মাণও ছিল যুগান্তকারী খেমার সভ্যতার অন্যতম কীর্তি। শুধু স্থাপত্যশৈলীর জন্যই এ সভ্যতা অমরত্ব লাভ করেছে। সাম্রাজ্যের কেন্দ্রীয় প্রাসাদে গোলন্দাজদের জন্য ইস্পাতনির্মিত টাওয়ার এবং খোদাইকৃত অসাধারণ শিল্পকর্মের ইমারতগুলো শিল্পায়ন পূর্ববর্তী বিশ্বের এক শক্তিশালী সাম্রাজ্যের স্বাক্ষর বহন করে চলেছে। খেমার সাম্রাজ্যের গোড়াপত্তন কোথা থেকে, এ নিয়ে বহু তর্ক-বিতর্ক রয়েছে। ইতিহাস বিশ্লেষকদের মতে, কম্বোডিয়ার প্রাচীন রাজারা খেমার সভ্যতা নির্মাণ করেন। খ্রিস্টপূর্ব ৫০০ অব্দের দিকে এ সভ্যতা ভিয়েতনাম থাইল্যান্ড এবং লাওসে বিস্তৃতি লাভ করে। খেমার সভ্যতার কেন্দ্র ছিল ‘অ্যাঙ্কর’ নামের একটি শহর। ‘অ্যাঙ্কর’ সংস্কৃত শব্দ যার অর্থ ‘শহর’। শহরের কেন্দ্রে হিন্দু দেবতা বিষ্ণুর প্রতি শ্রদ্ধার স্মারক হিসেবে মন্দির নির্মাণ করে খেমাররা। তাদের কাছে মন্দিরটি দেবতাদের আবাসস্থল হিসেবে বিবেচিত ছিল। হিন্দু পুরানে ‘মেরু’ পর্বতকে পৃথিবীর কেন্দ্র এবং দেবতাদের আবাসভূমি বর্ণনা করা হয়েছে। এদের বেশির ভাগই বিভিন্ন ধর্মীয় ও সাস্কৃতিক উৎসব পালন করত। প্রতি বছরই খেমার সাম্রাজ্যে কুস্তি প্রতিযোগিতার পাশাপাশি সামাজিক উৎসবের তালিকায় ছিল গানের আসর ও সরকারি, ধর্মীয় বিশেষ দিবস উপলক্ষে আতশবাজি পোড়ানো। বিচিত্র এ সভ্যতা পঞ্চদশ শতকে ধ্বংস হয়ে যায়। তবে ঐতিহাসক ও প্রত্নতাত্ত্বিকরা এখনো এ সভ্যতা ধ্বংসের কারণ নির্ণয়ে একমত হতে পারেননি।

 

মকি

মকি সভ্যতা। এক সময় যারা ‘মকিকা’ সভ্যতা নামেও পরিচিত। সময়টা তখন ৮০০ খ্রিস্টাব্দ; প্রশান্ত মহাসাগর ও আন্দিজ পর্বতমালার মধ্যবর্তী অঞ্চলে এ সভ্যতার অস্তিত্ব ছিল। তবে খ্রিস্টপূর্ব ৪০০ অব্দ থেকে ৬০০ খ্রিস্টাব্দ পর্যন্ত পেরুর উত্তর উপকূলীয় শুষ্ক অনুর্বর অঞ্চলে মকি সভ্যতার স্বর্ণযুগ ছিল। লিখিত ইতিহাস এবং ইতিহাসের সাক্ষ্য বহনকারী তেমন কোনো চিহ্ন না থাকায় ছড়িয়ে-ছিটিয়ে থাকা বিভিন্ন নৃতাত্ত্বিক উপাদান ও স্মৃতিস্তম্বের ওপর ভিত্তি করেই প্রত্নতাত্ত্বিকরা এ সভ্যতা সম্পর্কে যৎকিঞ্চিত মতামত দিয়ে থাকেন। এসব স্মৃতিস্তম্বের মাধ্যমেই মূলত রহস্যাবৃত এ সভ্যতার উৎকর্ষের প্রমাণ খানিকটা পাওয়া যায়। এ সভ্যতার বাসিন্দারা মৃৎশিল্পের মাধ্যমে কিছুটা হলেও তাদের পরবর্তী প্রজন্মের উৎকর্ষের প্রমাণ রেখে গেছে। আবিষ্কৃৃত সাদা-কালো রঙের শিল্পকর্মগুলো এ সভ্যতার সামাজিক পরিবর্তনের বিভিন্ন উপাদান যেমন যুদ্ধ ও অন্যান্য উৎসব উদযাপন বিষয়ে তাদের অলিখিত ইতিহাসের কিছুটা পরিপূরক হিসেবেই কাজ করেছে। এতকিছু সত্ত্বেও চাঁদের কলঙ্কের ন্যায় মকি সভ্যতার বাসিন্দাদের অতিমাত্রায় ধর্মীয় গোঁড়ামি এবং এ থেকে উদ্ভূত যুদ্ধ-বিগ্রহ ইতিহাসবিদদের কাছে সভ্যতাটির অন্যতম কলঙ্কতিলক রূপে চিত্রিত হয়েছে। প্রাচীনকালের অন্যান্য অনেক সভ্যতার মতোই ধর্মীয় এসব গোঁড়ামির কারণে বিভিন্ন সময় রক্তক্ষয়ী অনেক যুদ্ধের সূচনা হয়েছে। আবার অনেক সময়ই মকি সভ্যতার দেবতাদের নামে শিশুদের উৎসর্গ করত। প্রত্নতাত্ত্বিকরা মন্দিরের নিচ থেকে মকির বাসিন্দাদের কাছে উচ্চ মর্যাদার আসনে স্থান পাওয়া এক দেবীমূর্তির পাশে উৎসর্গীকৃত শিশুদের কঙ্কাল আবিষ্কার করেন।

 

সিন্ধু

দ্য ইন্ডাস ভ্যালি। যতগুলো সভ্যতার কথা ইতিহাসবেত্তাদের বিস্মিত করে তার মধ্যে দ্য ইন্ডাস ভ্যালি অন্যতম। এখনো এ সভ্যতার যেটুকু অবশিষ্ট রয়েছে ততটুকু দেখে চোখ কপালে উঠে যায়। এর প্রধান কারণ অপূর্ব সব স্থাপত্যকর্ম। মানুষের হাতে গড়ে ওঠা সবচেয়ে নান্দনিক সভ্যতার নিদর্শন বহন করে দ্য ইন্ডাস ভ্যালি। বর্তমান আফগানিস্তান ও পাকিস্তানের অন্তর্ভুক্ত এ সভ্যতা খ্রিস্টপূর্ব ২৬০০ অব্দের দিকে এ এলাকার অন্তত সাড়ে ১২ লাখ বর্গকিলোমিটারজুড়ে বিস্তৃত ছিল। এ সভ্যতায় শিল্প ও অলংকার ব্যবসার বেশ প্রসার ঘটে। এর পাশাপাশি ইন্ডাস ভ্যালির লোকেরা পরিকল্পিত পয়ঃনিষ্কাশন ব্যবস্থাও চালু করেছিল। যার নমুনা পাওয়া যায়। নৃতাত্ত্বিকদের খুঁজে পাওয়া নমুনায়। এ ছাড়া নগরের ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের প্রবর্তক ইন্ডাস ভ্যালি সভ্যতার লোকেরা বৃহৎ পরিসরে ব্যবসা-বাণিজ্যের উপযোগী ওজন পরিমাপ পদ্ধতি চালু করেন বলে একমত হয়েছেন বিশেষজ্ঞরা। এ সভ্যতার কেন্দ্রের ইতিহাস বিখ্যাত মহেঞ্জোদারো সভ্যতা অবস্থিত। ঐতিহাসিকদের কাছে এটি পৃথিবীর প্রথমদিককার অন্যতম শহুরে সভ্যতা হিসেবে বিবেচিত।  যোগাযোগের জন্য নিজস্ব লিখন পদ্ধতির উদ্ভাবন করে ইন্ডাস ভ্যালি সভ্যতার লোকেরা নিজেদের বিস্তৃত ইতিহাস লিখে যায়। যদিও তাদের ভাষারীতি সম্পর্কে এখনো অজ্ঞ বিশেষজ্ঞরা। সে কারণে তাদের লিখিত লিপির পাঠোদ্ধার করা সম্ভব হয়নি। স্থাপনায় খোদাই কর্ম ও ধাতুবিদ্যার অনেকটা তাই এখনো অজানা।

 

মিনোয়ান

ইজিয়ান সাগরের ক্রীট দ্বীপে খ্রিস্টপূর্ব ২৭ থেকে ১৫ অব্দের দিকে মিনোয়ান সংস্কৃতি গড়ে ওঠে। তবে প্রত্নতাত্ত্বিকরা মনে করেন মধ্য ‘নিওলিথিক’ যুগে এখানে বসতি স্থাপন হয়। ব্যবসা-বাণিজ্য ও শিল্প-সংস্কৃতির অন্যতম কেন্দ্রে পরিণত হওয়া মিনোয়ান সভ্যতাকে ঘিরে অনেক কল্পকাহিনি (মিথ) তৈরি হয়। বিংশ শতাব্দীর শুরুতে ব্রিটিশ প্রত্নতাত্ত্বিক আর্থার ইভানস ও উইলিয়াম ডুরেন্ট আবিষ্কার করেন মিনোয়ান সভ্যতা। আর্থার ইভানসই এ সভ্যতাকে গ্রিক পুরানে বর্ণিত রাজা ‘মিনোস’ এর নামে নামকরণ করেন। দীর্ঘদিন টিকে থাকার পর মিনোয়ান সভ্যতার অ্যাক্রতিরি শহর সমুদ্রের বুকে হারিয়ে যায়। প্লেটোর ‘আটলান্টিস’ নামের গল্পটির উপজীব্যও এ ঘটনা। আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাতের ফলে ‘ক্রিট’ দ্বীপসহ পার্শ্ববর্তী ‘থেরা’ দ্বীপের উপকূলবর্তী শহর ও পার্শ্ববর্তী দ্বীপগুলো পুরোপুরি ধ্বংস হয়ে যায়।

এই বিভাগের আরও খবর
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত বৃত্তান্ত
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত বৃত্তান্ত
ডিজিটাল দুনিয়ায় কী আছে
ডিজিটাল দুনিয়ায় কী আছে
ফিলিপাইন থেকে আসা সেই পেট্রিয়াকা এখন জনপ্রতিনিধি
ফিলিপাইন থেকে আসা সেই পেট্রিয়াকা এখন জনপ্রতিনিধি
ফিরে গিয়ে সিলভা আর যোগাযোগ রাখেননি
ফিরে গিয়ে সিলভা আর যোগাযোগ রাখেননি
বিয়ে করতে সিলেটে উড়ে এলেন ব্রাজিলিয়ান তরুণী
বিয়ে করতে সিলেটে উড়ে এলেন ব্রাজিলিয়ান তরুণী
হোগল-রহিমার অবাক প্রেমে মুগ্ধ সবাই
হোগল-রহিমার অবাক প্রেমে মুগ্ধ সবাই
প্রেমের টানে বাংলাদেশে
প্রেমের টানে বাংলাদেশে
পোপের প্রভাব বিশ্বজুড়ে
পোপের প্রভাব বিশ্বজুড়ে
জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের  সংসার
জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের সংসার
শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে
শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে
মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার
মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন
সর্বশেষ খবর
বেনাপোলে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১
বেনাপোলে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১

৫২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

২৫ মে পেট্রোল পাম্প ও ট্যাংকলরি মালিকদের কর্মবিরতি
২৫ মে পেট্রোল পাম্প ও ট্যাংকলরি মালিকদের কর্মবিরতি

২ মিনিট আগে | জাতীয়

অভয়নগরে বসুন্ধরা শুভসংঘের ফ্রি মেডিক্যাল ক্যাম্প
অভয়নগরে বসুন্ধরা শুভসংঘের ফ্রি মেডিক্যাল ক্যাম্প

৫ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

‘আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ হওয়া দেশের জন্য যুগান্তকারী সিদ্ধান্ত’
‘আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ হওয়া দেশের জন্য যুগান্তকারী সিদ্ধান্ত’

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ ঘোষণায় জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ ঘোষণায় জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গরমে শরীরচর্চায় খেয়াল রাখবেন যেসব বিষয়
গরমে শরীরচর্চায় খেয়াল রাখবেন যেসব বিষয়

১৫ মিনিট আগে | জীবন ধারা

শ্রীপুরে ছুরিকাঘাতে আহতে যুবকের মৃত্যু, তিন বাড়িতে আগুন
শ্রীপুরে ছুরিকাঘাতে আহতে যুবকের মৃত্যু, তিন বাড়িতে আগুন

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় পুড়ছে ঢাকা, জনজীবন দুর্বিষহ
বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় পুড়ছে ঢাকা, জনজীবন দুর্বিষহ

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

গরমে প্রাণ জুড়াবে আনারসের পানীয়
গরমে প্রাণ জুড়াবে আনারসের পানীয়

২৪ মিনিট আগে | জীবন ধারা

বিনামূল্যে টিউবওয়েল স্থাপন করল বসুন্ধরা শুভসংঘ মনোহরদী উপজেলা শাখা
বিনামূল্যে টিউবওয়েল স্থাপন করল বসুন্ধরা শুভসংঘ মনোহরদী উপজেলা শাখা

২৭ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

কুষ্টিয়ায় চিকিৎসা ব্যয় কমানোর দাবিতে মানববন্ধন
কুষ্টিয়ায় চিকিৎসা ব্যয় কমানোর দাবিতে মানববন্ধন

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রধানমন্ত্রীর দুই মেয়াদ শুধু সমাধান না : আসিফ নজরুল
প্রধানমন্ত্রীর দুই মেয়াদ শুধু সমাধান না : আসিফ নজরুল

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

গরমে দীর্ঘক্ষণ এসিতে থাকলে হতে পারে বিপদ
গরমে দীর্ঘক্ষণ এসিতে থাকলে হতে পারে বিপদ

৩১ মিনিট আগে | জীবন ধারা

খাগড়াছড়িতে টিয়া ছানা জব্দ, বিক্রেতার অর্থদণ্ড
খাগড়াছড়িতে টিয়া ছানা জব্দ, বিক্রেতার অর্থদণ্ড

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রাথমিকে দেশের শ্রেষ্ঠ প্রধান শিক্ষক দবগুড়ার মোস্তফা কামাল
প্রাথমিকে দেশের শ্রেষ্ঠ প্রধান শিক্ষক দবগুড়ার মোস্তফা কামাল

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাবি শিক্ষার্থীদের হেপাটাইটিস 'বি' ভ্যাকসিন প্রদানের উদ্যোগ
জাবি শিক্ষার্থীদের হেপাটাইটিস 'বি' ভ্যাকসিন প্রদানের উদ্যোগ

৩৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সামরিক সংঘাতে পাকিস্তানের চেয়ে ভারতের ক্ষতি ২২ গুণ বেশি, দাবি রিপোর্টে
সামরিক সংঘাতে পাকিস্তানের চেয়ে ভারতের ক্ষতি ২২ গুণ বেশি, দাবি রিপোর্টে

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গরমে বেড়াতে বের হলে সঙ্গে রাখুন ৬ জরুরি জিনিস
গরমে বেড়াতে বের হলে সঙ্গে রাখুন ৬ জরুরি জিনিস

৪১ মিনিট আগে | জীবন ধারা

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধবিরতিকে ‘অত্যন্ত প্রশংসনীয়’ বললেন ব্রিটিশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধবিরতিকে ‘অত্যন্ত প্রশংসনীয়’ বললেন ব্রিটিশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়েছে বিএনপি’
‌‘আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়েছে বিএনপি’

৫৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

ফোনের ফটোগ্যালারির জায়গা বাড়াবেন যেভাবে
ফোনের ফটোগ্যালারির জায়গা বাড়াবেন যেভাবে

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

খাগড়াছড়িতে নানা কর্মসূচির মধ্য দিয়ে বুদ্ধ পূর্ণিমা পালিত
খাগড়াছড়িতে নানা কর্মসূচির মধ্য দিয়ে বুদ্ধ পূর্ণিমা পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ, ঢাকায় বাড়তি নিরাপত্তা পুলিশের
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ, ঢাকায় বাড়তি নিরাপত্তা পুলিশের

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হিট স্ট্রোক কেন হয়, প্রতিরোধে যা করবেন
হিট স্ট্রোক কেন হয়, প্রতিরোধে যা করবেন

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

ঘন ঘন বাথরুম ব্যবহার করায় বরখাস্ত, স্পেসএক্সের বিরুদ্ধে মামলা
ঘন ঘন বাথরুম ব্যবহার করায় বরখাস্ত, স্পেসএক্সের বিরুদ্ধে মামলা

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কানাডায় কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জন্মদিন উদযাপিত
কানাডায় কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জন্মদিন উদযাপিত

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ঢাকার প্রতিটি থানা হবে জনগণের: ডিআইজি রেজাউল
ঢাকার প্রতিটি থানা হবে জনগণের: ডিআইজি রেজাউল

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তিন দাবিতে জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের আহতরা শাহবাগে
তিন দাবিতে জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের আহতরা শাহবাগে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মন্সিগঞ্জে প্রবাসীর বাড়িতে হামলা-লুটপাট, আহত ৪
মন্সিগঞ্জে প্রবাসীর বাড়িতে হামলা-লুটপাট, আহত ৪

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে মাইক্রোবাসের ধাক্কায় অটোরিকশাচালক নিহত
রাজধানীতে মাইক্রোবাসের ধাক্কায় অটোরিকশাচালক নিহত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ
সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও শক্তিশালী ফাতাহ-২ ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়ল পাকিস্তান
আরও শক্তিশালী ফাতাহ-২ ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়ল পাকিস্তান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে টানা ১৯ দিন ছুটি
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে টানা ১৯ দিন ছুটি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ বছর পর দেশে ফিরলেন হানিফ এন্টারপ্রাইজের মালিক
১৫ বছর পর দেশে ফিরলেন হানিফ এন্টারপ্রাইজের মালিক

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ
বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিকাল ৫টা থেকে যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়েছে, জানালো ভারত
বিকাল ৫টা থেকে যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়েছে, জানালো ভারত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতিতে সম্মত ভারত-পাকিস্তান : ট্রাম্প
যুদ্ধবিরতিতে সম্মত ভারত-পাকিস্তান : ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা
চট্টগ্রামে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সীমান্তের দিকে এগোচ্ছে পাকিস্তানি সেনারা, অভিযোগ ভারতের
সীমান্তের দিকে এগোচ্ছে পাকিস্তানি সেনারা, অভিযোগ ভারতের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর সঙ্গে যোগাযোগ ছিন্ন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ট্রাম্প : রিপোর্ট
নেতানিয়াহুর সঙ্গে যোগাযোগ ছিন্ন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ট্রাম্প : রিপোর্ট

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে’
‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে’

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানকে প্রশংসায় ভাসিয়ে পাশে থাকার বার্তা চীনের
পাকিস্তানকে প্রশংসায় ভাসিয়ে পাশে থাকার বার্তা চীনের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করে আলোচনায় চীনা যুদ্ধবিমান
ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করে আলোচনায় চীনা যুদ্ধবিমান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জরুরি বৈঠকে উপদেষ্টা পরিষদ
জরুরি বৈঠকে উপদেষ্টা পরিষদ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ হয়ে গণহত্যাকারীরা সারাদেশে বিশৃঙ্খলার পরিকল্পনা করছে: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হয়ে গণহত্যাকারীরা সারাদেশে বিশৃঙ্খলার পরিকল্পনা করছে: আসিফ মাহমুদ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের আকাশসীমা বিমান পরিষেবার জন্য উন্মুক্ত
পাকিস্তানের আকাশসীমা বিমান পরিষেবার জন্য উন্মুক্ত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির তারুণ্যের সমাবেশে যা বললেন তামিম ইকবাল
বিএনপির তারুণ্যের সমাবেশে যা বললেন তামিম ইকবাল

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের স্ত্রী গ্রেফতার
সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের স্ত্রী গ্রেফতার

১৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিশ্বের মানচিত্র থেকে পাকিস্তানকে মুছে ফেলা উচিত : কঙ্গনা
বিশ্বের মানচিত্র থেকে পাকিস্তানকে মুছে ফেলা উচিত : কঙ্গনা

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুদ্ধবিরতির পরও শ্রীনগরে বিস্ফোরণ, পেশোয়ারে ড্রোন আতঙ্ক
যুদ্ধবিরতির পরও শ্রীনগরে বিস্ফোরণ, পেশোয়ারে ড্রোন আতঙ্ক

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে ছাত্র-জনতার উল্লাস
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে ছাত্র-জনতার উল্লাস

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতির কথা নিশ্চিত করলেন পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীও
যুদ্ধবিরতির কথা নিশ্চিত করলেন পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীও

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোকোর কবর জিয়ারত করলেন ডা. জোবাইদা ও শর্মিলা
কোকোর কবর জিয়ারত করলেন ডা. জোবাইদা ও শর্মিলা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ভারত-পাকিস্তানের
যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ভারত-পাকিস্তানের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড
রাজধানীতে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল
চট্টগ্রামে বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি
জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুদ্ধবিরতি হলেও সিন্ধু পানিচুক্তি স্থগিত নিয়ে অনড় ভারত
যুদ্ধবিরতি হলেও সিন্ধু পানিচুক্তি স্থগিত নিয়ে অনড় ভারত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিয়েতে বরকে ২১০ বিঘা জমি ও পেট্রল পাম্পসহ ১৫ কোটি রুপির বেশি যৌতুক
বিয়েতে বরকে ২১০ বিঘা জমি ও পেট্রল পাম্পসহ ১৫ কোটি রুপির বেশি যৌতুক

২১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বিএনপিপন্থি প্রকৌশলীদের ওপর আওয়ামীপন্থিদের হামলা, পুলিশসহ আহত ১৫
বিএনপিপন্থি প্রকৌশলীদের ওপর আওয়ামীপন্থিদের হামলা, পুলিশসহ আহত ১৫

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল
বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল

মাঠে ময়দানে

তদন্ত প্রতিবেদনের পর ব্যবস্থা
তদন্ত প্রতিবেদনের পর ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ বিশ্ব মা দিবস
আজ বিশ্ব মা দিবস

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কোকোর কবর জিয়ারত করলেন জুবাইদা শামিলা
কোকোর কবর জিয়ারত করলেন জুবাইদা শামিলা

নগর জীবন

রিয়া গোপ স্টেডিয়ামের বেহাল দশা
রিয়া গোপ স্টেডিয়ামের বেহাল দশা

মাঠে ময়দানে

বিএনপির বৈঠকে নিষিদ্ধ প্রসঙ্গ
বিএনপির বৈঠকে নিষিদ্ধ প্রসঙ্গ

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

কক্সবাজার থেকে ১৮ রুটে মাদক ঢল, কাল বৈঠক
কক্সবাজার থেকে ১৮ রুটে মাদক ঢল, কাল বৈঠক

পেছনের পৃষ্ঠা

কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে
কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়
দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতাধিক ঝুঁকিপূর্ণ সেতুতে চলছে ৬০ জোড়া ট্রেন
শতাধিক ঝুঁকিপূর্ণ সেতুতে চলছে ৬০ জোড়া ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে গ্রেপ্তার অভিযান
সারা দেশে গ্রেপ্তার অভিযান

নগর জীবন

বিউটি ক্যাপসিকামে ঝোঁক কৃষকের
বিউটি ক্যাপসিকামে ঝোঁক কৃষকের

পেছনের পৃষ্ঠা

তীব্র তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ
তীব্র তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

মাকে নিয়ে সেরা যত চলচ্চিত্র
মাকে নিয়ে সেরা যত চলচ্চিত্র

শোবিজ

অস্থিরতা থামছে না শেয়ারবাজারে
অস্থিরতা থামছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ
মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়

সম্পাদকীয়

যুদ্ধক্ষেত্র থেকে জন্মভূমিতে
যুদ্ধক্ষেত্র থেকে জন্মভূমিতে

মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামের গল্পে জিৎ
চট্টগ্রামের গল্পে জিৎ

শোবিজ

সভাপতি সুমন, মহাসচিব টুটুল
সভাপতি সুমন, মহাসচিব টুটুল

শোবিজ

সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে
সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে

প্রথম পৃষ্ঠা

সংগীতমাঝির অন্যলোকে পাড়ি
সংগীতমাঝির অন্যলোকে পাড়ি

শোবিজ

ছাত্রলীগ নেতাসহ ২০ বাংলাদেশি আটক পশ্চিমবঙ্গে
ছাত্রলীগ নেতাসহ ২০ বাংলাদেশি আটক পশ্চিমবঙ্গে

পেছনের পৃষ্ঠা

বার্সা-রিয়াল লড়াইয়ে লা লিগার ভাগ্য
বার্সা-রিয়াল লড়াইয়ে লা লিগার ভাগ্য

মাঠে ময়দানে

এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা
এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০ শয্যার হাসপাতাল দাবি
১০০ শয্যার হাসপাতাল দাবি

দেশগ্রাম