শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৯ নভেম্বর, ২০২৩

বিচিত্র যত অবকাশ

রণক ইকরাম
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
বিচিত্র যত অবকাশ

কর্মস্রোতে জীবন যখন রুদ্ধশ্বাস, তখন সামান্য অবকাশই নিয়ে আসে মুক্তির আশ্বাস। আর এই ‘অবকাশ’ শব্দটা শুনলেই চোখে ভেসে আসে সমুদ্রসৈকতে স্নান কিংবা নির্জন পাহাড়ের হাতছানি। আর ওই সময়টা আরও উপভোগ্য হয়ে ওঠে যদি পাশে থাকে প্রিয় মানুষটি। এ অবকাশ বিলাসে পিছিয়ে নেই বলিউড তারকারাও। সারা বছর ব্যস্ত সময়ে তাদেরও চাহিদা থাকে একটু অবকাশযাপনের। আজকের আয়োজনে রইল বিশ্বের আনাচেকানাচে ছড়িয়ে থাকা অবকাশযাপনের বিচিত্র সব আয়োজন...

 

বিবস্ত্র অবকাশযাপন!

রিসোর্টে অবকাশযাপনের কথা এলে চোখে ভেসে ওঠে নির্জন কোনো দ্বীপ, লোকালয় থেকে অনেক দূরের কোনো রিসোর্ট। যেখানে সমুদ্রের ঢেউ গুনে একটা জীবন কাটিয়ে দেওয়া যায়। তবে আজ আমরা জানব এমন এক বিচিত্র রিসোর্টের গল্প, যেখানে সহসা সবাই যেতে পারে না। এর একমাত্র কারণ, এখানে যাওয়ার পূর্বশর্ত হলো কারও গায়ে কোনো পোশাক থাকা চলবে না। জনপ্রিয় রিসোর্টটি যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়ার ‘সি মাউন্টেইন ন্যুড রিসোর্ট’। একে এখন লোকজন ডাকেন ‘ডিজনিল্যান্ড ফর অ্যাডাল্টস’ নামে। অর্থাৎ ওই অবকাশযাপন শুধু প্রাপ্তবয়স্কদের জন্য। কেননা বিবস্ত্র অবকাশযাপন।

এতে আধুনিক খুল্লামখুল্লা জগতের অনেকেই ছুটে যাচ্ছেন। এর মধ্যে আছেন বেশ কিছু প্রথম শ্রেণির সেলিব্রেটিও। ২০ বছর আগে যাত্রা শুরুর পর ডিইউয়ি ইয়ল ও তার স্ত্রী এরই মধ্যে এর দুটি শাখা খুলেছেন। একটি লাস ভেগাসে। অন্যটি ক্যালিফোর্নিয়ায়। সি মাউন্টেইনের নিয়ম হলো- কোনো গেস্ট পোশাক পরে সেখানে যোগ দিতে পারবেন না। তাদেরকে যৌনতার বিষয়ে মুক্ত ধারণা থাকতে হবে। এর ভিতর যেখানে খুশি তারা অন্তরঙ্গতায় লিপ্ত হতে পারেন। সুইমিংপুলে ভরা হয়েছে মিনারেল ওয়াটার। ফলে তার ভিতরে কোনো যুগল যতক্ষণ খুশি ততক্ষণ অবস্থান করতে পারবেন। ২৪ ঘণ্টা চারদিক থেকে আসবে নাচের শব্দ। অসীম বিনোদনের জন্য দেওয়া হয় বেড। আছে স্ট্রিপার পোল। স্টাফরা শতভাগ নারী। তাদের ক্ষমতায়ন করা হয়েছে। তারা গেস্টদের মতোই রিসোর্টে সারাক্ষণ বিবস্ত্র হয়ে ঘোরেন। রিসোর্টের মালিক ডিইউয়ি ইয়লে জানান, পৃথিবীতে এটার মতো আর কোনো অবকাশযাপন কেন্দ্র নেই। এখন আমাদেরকে অনেকেই অনুকরণ করছেন। আমাদের উদ্যোগ বিভিন্ন কারণে ব্যতিক্রমী। এতে আছে মিনারেল ওয়াটারের পুল, ২৪ ঘণ্টার ড্যান্স ক্লাব। বিপুলসংখ্যক সেলিব্রেটি এতে যোগ দেন। তারা অন্তরঙ্গতা অনুভব করেন। এর মধ্যে অনেকে আছেন এ-তালিকাভুক্ত সেলিব্রেটি, এমনকি মিউজিক আর্টিস্টও। আপনি যদি সি মাউন্টেইন লাস ভেগাস বা সি মাউন্টেইন ক্যালিফোর্নিয়াতে আসেন তাহলে দেয়ালে দেয়ালে দেখবেন তাদের অটোগ্রাফ। আছে ব্যক্তিগত চিহ্ন। আছে টপ মিউজিক চার্টের আর্টিস্ট। ডিইউয়ি ইয়লের মতে, আপনি যদি কোনো ফোর সিজন রিসোর্টে যান, সেখানে হয়তো পাবেন ৫০০ রুম। আর পরিচিত সব ব্যক্তি। তাহলে তো আর সেটা ভ্যাকেশন থাকলা না। তাই এমন একটি স্থানে আসুন, যা ছোট আকারের। একসঙ্গে সেখানে থাকেন ১০০ বা ২০০ মানুষ। আগতদের মধ্যে হাই প্রোফাইল অনেকে থাকেন। তারা সি মাউন্টেইনে সবার সঙ্গে মিশে যান।

 

বেস জাম্পিং

বেস জাম্পিং হলো উঁচু ভবন বা স্থাপনা থেকে লাফিয়ে প্যারাসুট দিয়ে নামার একটা মারাত্মক ঝুঁকিপূর্ণ খেলা। এটিকে খেলা বলা ঠিক কি না তা নিয়ে বিতর্ক করার চেয়ে জেনে নিই কিছু তথ্য বেস জাম্পিং সম্পর্কে। উঁচু যে কোনো ভবন বা ব্রিজ থেকে লাফিয়ে পড়ে কিছু সময় ফ্রি ফল করে উত্তেজনা লাভ করাই বেস জাম্পারদের উদ্দেশ্য। প্যারাসুট জাম্পিং সাধারণত অনেক উঁচু থেকে বা প্লেন থেকে লাফিয়ে হয়। প্যারাসুট জাম্পিংয়ের ক্ষেত্রে যত বেশি উচ্চতা ততটাই সহজ ও ঝুঁকির পরিমাণ কম। কারণ ভুল শোধরানোর সময় ও সুবিধা বেশি। বেস জাম্পারদের জন্য কিন্তু ভুল শোধরানোর কোনো সুযোগ নেই। কারণ অল্প উচ্চতা থেকে লাফ দেওয়ার ফলে মাত্র অল্প কিছু সময় পান তারা প্যারাসুট খোলার। যদি ভুল হয় তাহলে ওই লাফটাই তার শেষ লাফ হয়ে যায়। বলা হয়ে থাকে, প্রতি ৬০টি বেস জাম্পের মধ্যে একটিতে দুর্ঘটনা ঘটে। তবে Thrill seeker দের জন্য নিঃসন্দেহে চরম উত্তেজনা উৎপাদক এই বেস জাম্পিং। বেস জাম্পারদের ফেভারিট জাম্পিং The New River Gorge Bridge, El capitan hill, Lauterbrunnen valley, Switzerland । নরওয়েকে বেস জাম্পিংয়ের জন্য সবচেয়ে ভালো দেশ বলা হয়ে থাকে। উঁচু উঁচু সবুজ পাহাড় থেকে লাফিয়ে পড়ে বিশেষ ধরনের পোশাকের সাহায্যে নিজের শরীরকে পাখির মতো গ্লাইড করে। বিপজ্জনক চূড়া আর পাহাড় থেকে জেগে ওঠা গাছের ডালপালাকে পাশ কাটিয়ে মাটির দিকে তীব্র গতিতে এগিয়ে যাওয়ার মাঝে রয়েছে চরম উত্তেজনার হাতছানি।

 

মহাশূন্যের হোটেলে

কোথাও ঘুরতে গেলে থাকার জন্য হোটেলের বিকল্প মেলা ভার। তবে সেই হোটেলটি যদি পৃথিবীতে না হয়ে মহাকাশে হয়? এই অসম্ভবকে সম্ভব করার উদ্যোগ নিয়েছে ‘অরবিটাল অ্যাসেম্বলি করপোরেশন’ নামের একটি সংস্থা। তারা মহাকাশে এমন একটি হোটেল নির্মাণের পরিকল্পনা করেছেন, যেখানে ভ্রমণকারীদের থাকা, খাওয়া, ঘোরাঘুরি- এমনকি নানানরকম বিনোদনেরও ব্যবস্থা থাকবে। সংস্থাটির প্রধান জন ব্লিনকাউয়ের মতে, অন্তত ২৮০ জন মানুষের থাকার মতো ব্যবস্থা তারা করবেন। সঙ্গে ১১২ জন কর্মচারী। বিভিন্ন জায়গায় ঘুরে বেড়ানোর মতো করে মানুষ মহাকাশেও ঘুরতে যাবে। ক্যালিফোর্নিয়ার এক কোম্পানি- গেটওয়ে ফাউন্ডেশন প্রথম ভেবেছিল একটা জাহাজ আকৃতির হোটেল তৈরি করবে, যেটা থাকবে মহাশূন্যে ভাসমান। পৃথিবী ও মহাশূন্যের মধ্যবর্তী কারম্যান লাইন অতিক্রম করে এই জাহাজ আকৃতির হোটেল ভেসে থাকবে মহাশূন্যে। ২০২৫ সালে কাজ শুরু করে ২০২৭ সাল নাগাদ এটি চালুর ইচ্ছা তাদের। তবে প্রকল্প প্রধান ব্লিনকাউ আশা করছেন, ২০২৬ সাল নাগাদ তারা এর নির্মাণকাজ শেষ করতে পারবেন। আশা করা যাচ্ছে, ২০২৭ সাল থেকে ভ্রমণের জন্য জমে উঠবে মহাকাশ হোটেল।

 

স্কুবা ডাইভিং

সমুদ্রের তলদেশে সাঁতার কাটছেন, প্রচুর নাম না জানা মাছের দলের সঙ্গে হলো সাক্ষাৎ। চোখের পলক না ফেলতেই সাঁই সাঁই করে কই যে পালালো মাছগুলো! কিছুক্ষণ পর আবার জীবিত শৈবালের ফুরসত না মিলতেই রীতিমতো ৪০ ফুট লম্বা আরও একটি মাছের সঙ্গে সাক্ষাৎ! এমন স্কুবা ডাইভিংয়ে প্রিয়জনকে নিয়ে মালদ্বীপ, শ্রীলঙ্কা, বাহরাইন, দুবাই, মিসর, জ্যামাইকা, মালয়েশিয়া, তানজানিয়ার মতো দেশগুলোয় এমন অভিজ্ঞতার স্বাদ নেওয়া যাবে। এ ছাড়াও যুক্তরাষ্ট্র, কানাডাসহ ইউরোপের বিভিন্ন দেশেও স্কুবা ডাইভিং বেশ জনপ্রিয়। স্কুবা ডাইভিং হলো- পানির তলে নিজে বহনযোগ্য শ্বাসপ্রশ্বাস নেওয়ার যন্ত্রের সাহায্যে ডাইভিং করা। স্কুবাতে ভয়ের কোনো কারণ নেই, এমনকি সাঁতারে খুব ভালো হওয়ার প্রয়োজনও নেই! হাই প্রেসার এয়ার কম্প্রেসার, স্কুবা সিলিন্ডার ব্রিদিং রেগুলেটর প্রেসার মিটার, বয়েন্সি কন্ট্রোল ডিভাইস, মাস্ক, ফিন্স ওয়েটবেল্ট, নাইফ, ওয়েটসুট, ডাইভ কম্পিউটার, টর্চলাইটের মতো যন্ত্রপাতি স্কুবা ডাইভিংয়ের জন্য প্রয়োজন। জানা গেল, এসব যন্ত্রপাতি লাগানোর পর এমনিতেই ভেসে থাকতে পারবে যে কেউ।

 

মরু ভ্রমণ

মানুষের অবকাশ ভাবনায় বৈচিত্র্যের কোনো শেষ নেই। কেউ কেউ আছেন দুর্গম সব জায়গায় বেরিয়ে পড়েন অবকাশ কাটানোর জন্য। তেমনি একটি অবকাশ যাপনের মাধ্যম হচ্ছে মরু ভ্রমণ। মরুভূমিতে ভ্রমণ করার জন্য একজন প্রশিক্ষিত অভিযাত্রীর মতোই আগে থেকে প্রস্তুতি গ্রহণ করতে হয়। মরুভূমিতে বিরূপ পরিস্থিতি মোকাবিলার জন্য জানা থাকতে হয় যাবতীয় কৌশল। পানির পিপাসা মেটানোর জন্য সঙ্গে রাখতে হয় পর্যাপ্ত পরিমাণ পানীয়। আবার কাপড়ের নিচে লুকিয়ে থেকে মরুঝড়ের হাত থেকে বাঁচার কৌশলসহ অন্যান্য কৌশল রপ্ত করতে হয়। কেউ কেউ মরুভূমিতে তাঁবু খাটিয়ে রাত্রি যাপন করতে ভালোবাসেন। সেই সঙ্গে গান আর বারবিকিউর সান্নিধ্যে একেবারেই অন্যরকম হয়ে ওঠে মরুভূমির নির্জন-ধূসর রাত। মরুভূমি থেকে সবচেয়ে বড় তারা দেখা যায়। সেই লোভেও কেউ কেউ ছুটে যান তপ্ত মরুর বুকে। নিরাপত্তাজনিত কারণে অধিকাংশ ক্ষেত্রেই মরু ভ্রমণ করা হয় দলবেঁধে।

 

সমুদ্রস্নান

সমুদ্র স্নান পশ্চিমা দেশগুলোতে খুব জনপ্রিয়। অবকাশের জন্য সাগরপাড়ে ছুটে যাওয়া যেন মানুষের ছুটিকে পূর্ণ করে। সমুদ্রে স্নান করা বলতে এখন আর শুধু সমুদ্রে গোসল করা বা সমুদ্র সৈকতে দাঁড়িয়ে বাতাস খাওয়াতেই সীমাবদ্ধ নেই। অনেকেই ছোটখাটো বোট জোগাড় করে সমুদ্রের গহিনে চলে যান। সামুদ্রিক নৌকাগুলোতে করে সমুদ্রের একেবারে মাঝখানে যেখানে সাধারণত মাছ ধরার নৌকা বা বড় জাহাজের যাতায়াত কম, সেখানেও দীর্ঘদিন থাকার পরিকল্পনা নিয়ে চলে যান। যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন রাখেন পরিচিতজনদের কাছ থেকেও। অবকাশের এই সময়টুকু একেবারেই নিজের মতো করে কাটাতে সব কিছু থেকেই যেন নিজেকে দূরে সরিয়ে নিয়ে যাওয়া। সমুদ্র স্নানে এখন অনেকেই পার্শ্ববর্তী দ্বীপের উদ্দেশে নৌকা ভাসিয়ে দেন। সমুদ্রের সঙ্গে নিজের বন্ধুত্বটা অটুট করতে এমন অদ্ভুত ও বিচিত্র কৌশল নিয়ে থাকেন, যেগুলো আপাতদৃষ্টিতে পাগলামি মনে হতে পারে। সমুদ্রের কাছেই অনেকে আবার ঘুড়ি উড়ানোর নেশায় জমায়েত হন নিজেদের বানানো বিচিত্র রঙে বিচিত্র ঢঙের ঘুড়ি নিয়ে। ধনবান মানুষদের ক্ষেত্রে সমুদ্রযাত্রার মানেটা আবার আরেকটু ভিন্ন। তারা রীতিমতো বিশালাকারের স্ক্রুজ শিপে করে ১৫ দিন কিংবা এক মাসের জন্য বেরিয়ে পড়েন উত্তাল সমুদ্রে। আর সেখানেই কাটে তাদের সকাল-দুপুর অষ্টপ্রহর।

 

সার্ফিং

সার্ফিং আমাদের দেশে পরিচিত অবকাশের মাধ্যম না হলেও বহির্বিশ্বে তুমুল জনপ্রিয়তা রয়েছে। অবশ্য সাম্প্রতিক সময়ে কক্সবাজারেও বেশ জোরেশোরে চলছে সার্ফিংকে জনপ্রিয় করার কাজ। বিভিন্ন প্রকার অবকাশের দিক থেকেই এগিয়ে আছে সার্ফিং। সার্ফিং আমাদের দেশে পরিচিত অবকাশের মাধ্যম না হলেও বহির্বিশ্বে এর তুমুল জনপ্রিয়তা রয়েছে। কারণ এটিও অ্যাডভেঞ্চারধর্মী একটি বিষয়। মৃত্যুর আগে সার্ফিং করার কথাও বিশ্বজুড়ে অনেক বেশি আলোচিত। সমুদ্রের উত্তাল জলরাশির সামনে থেকে দুর্দান্ত গতিতে এগিয়ে যাওয়ার উত্তেজনা পেতে সার্ফিংয়ের তুলনা নেই। কিছুটা বিপজ্জনক হলেও এই অবকাশে মানুষের আগ্রহ এতটা বেশি যে, মৃত্যুর আগে গর্জন করে ধেয়ে আসা সমুদ্রের জলরাশির সামনে থেকে সার্ফিং করার বাসনা রয়েছে। বিশ্বের নির্দিষ্ট বেশ কয়েকটি সমুদ্রে সার্ফিং করতে ভিড় করে অনেকে। সাম্প্রতিক সময়ে কক্সবাজারেও বেশ জোরেশোরে চলছে সার্ফিংকে জনপ্রিয় করার কাজ। বহির্বিশ্বে এতটাই জনপ্রিয় যে, শিশুরা মাত্র চার মাস বয়স থেকেই শিখতে শুরু করে সার্ফিং খেলা। কিন্তু এরই মধ্যে তারা অত্যন্ত দক্ষতার সঙ্গে সমুদ্রের ঢেউয়ে সার্ফিং করছে। বিশ্বজুড়ে সার্ফিং পেশাদার খেলা হিসেবেও দারুণ জনপ্রিয়। বিশ্বের বিভিন্ন দেশের মানুষ তাদের অবকাশ যাপনের মাধ্যম হিসেবেও বেছে নিচ্ছেন সার্ফিংকে। ইদানীংকালে বাংলাদেশেও পেশাদার সার্ফিংয়ের যাত্রা শুরু হয়েছে। আর এর মাধ্যমে আন্তর্জাতিক ক্রীড়াঙ্গনে দেশি সার্ফারদের অংশগ্রহণ বাংলাদেশ ও কক্সবাজারকে সারা বিশ্বে নতুন করে পরিচিত করে তুলবে বলে মনে করছেন সবাই।

এই বিভাগের আরও খবর
যেভাবে বিক্রি হয় আলাস্কা
যেভাবে বিক্রি হয় আলাস্কা
মূল্যবান যা কিছু...
মূল্যবান যা কিছু...
রহস্যময় গোপন স্থান
রহস্যময় গোপন স্থান
রোগের মায়াজমা তত্ত্ব : ‘দূষিত বাতাস’ বা ‘দুর্গন্ধ’ ছিল মৃত্যুর কারণ
রোগের মায়াজমা তত্ত্ব : ‘দূষিত বাতাস’ বা ‘দুর্গন্ধ’ ছিল মৃত্যুর কারণ
ক্যালরিক তত্ত্ব : তাপ যখন ছিল কেবল এক অদৃশ্য তরল!
ক্যালরিক তত্ত্ব : তাপ যখন ছিল কেবল এক অদৃশ্য তরল!
লুমিফেরাস ইথার : যে পদার্থের আসলে কোনো অস্তিত্বই ছিল না
লুমিফেরাস ইথার : যে পদার্থের আসলে কোনো অস্তিত্বই ছিল না
সম্প্রসারণশীল পৃথিবী : যখন মহাদেশের রহস্য ভুল পথে হেঁটেছিল
সম্প্রসারণশীল পৃথিবী : যখন মহাদেশের রহস্য ভুল পথে হেঁটেছিল
ফ্লজিস্টন তত্ত্ব : বৈজ্ঞানিক কল্পনা থেকে বাস্তবতার পথে
ফ্লজিস্টন তত্ত্ব : বৈজ্ঞানিক কল্পনা থেকে বাস্তবতার পথে
কোল্ড ফিউশন : উনবিংশ শতাব্দীর যে স্বপ্ন অধরাই রয়ে গেল
কোল্ড ফিউশন : উনবিংশ শতাব্দীর যে স্বপ্ন অধরাই রয়ে গেল
স্টেডি-স্টেট ইউনিভার্স : মহাবিশ্বের এক চিরন্তন রহস্যের সমাপ্তি
স্টেডি-স্টেট ইউনিভার্স : মহাবিশ্বের এক চিরন্তন রহস্যের সমাপ্তি
বৈজ্ঞানিক বিভ্রান্তি : এন-রে এবং ফ্রান্সের একটি কাল্পনিক বিকিরণ
বৈজ্ঞানিক বিভ্রান্তি : এন-রে এবং ফ্রান্সের একটি কাল্পনিক বিকিরণ
নতুন বরফ যুগের সূচনা : যে ধারণা শুধুই রহস্যের জন্ম দিয়েছিল
নতুন বরফ যুগের সূচনা : যে ধারণা শুধুই রহস্যের জন্ম দিয়েছিল
সর্বশেষ খবর
‘নির্বাচন বানচালের প্রচেষ্টা শহীদ জিয়ার সৈনিকেরা প্রতিহত করবে’
‘নির্বাচন বানচালের প্রচেষ্টা শহীদ জিয়ার সৈনিকেরা প্রতিহত করবে’

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নেত্রকোনায় শিশু ধর্ষণ মামলায় একজনের যাবজ্জীবন
নেত্রকোনায় শিশু ধর্ষণ মামলায় একজনের যাবজ্জীবন

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে অভিযানে ওয়ারেন্টভুক্ত ৩ আসামি গ্রেফতার
চট্টগ্রামে অভিযানে ওয়ারেন্টভুক্ত ৩ আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

টানা ৫ দিন অতি ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস
টানা ৫ দিন অতি ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে এক হয়ে লড়বে পাকিস্তান, চীন ও আফগানিস্তান
সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে এক হয়ে লড়বে পাকিস্তান, চীন ও আফগানিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমরা মধ্যযুগে ফিরে যাচ্ছি; অপসারণ বিল নিয়ে রাহুলের ক্ষোভ
আমরা মধ্যযুগে ফিরে যাচ্ছি; অপসারণ বিল নিয়ে রাহুলের ক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে ১০ হাজার ইয়াবাসহ পুলিশ গ্রেফতার
চট্টগ্রামে ১০ হাজার ইয়াবাসহ পুলিশ গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বগুড়ায় নিখোঁজ শিশুর ভাসমান মরদেহ উদ্ধার
বগুড়ায় নিখোঁজ শিশুর ভাসমান মরদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীর দুই উপজেলায় ডাকাতি
নোয়াখালীর দুই উপজেলায় ডাকাতি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সংকট কাটাতে ১২০ কোটি টাকার ওষুধ দিচ্ছে ইডিসিএল
সংকট কাটাতে ১২০ কোটি টাকার ওষুধ দিচ্ছে ইডিসিএল

২ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

কুমিল্লায় আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স বিষয়ক সেমিনার
কুমিল্লায় আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স বিষয়ক সেমিনার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিরোজপুরে অবৈধ বালু উত্তোলনের দায়ে জরিমানা
পিরোজপুরে অবৈধ বালু উত্তোলনের দায়ে জরিমানা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় পাতা খাওয়াকে কেন্দ্র করে ছাগলকে কুপিয়ে হত্যা, যুবক কারাগারে
বগুড়ায় পাতা খাওয়াকে কেন্দ্র করে ছাগলকে কুপিয়ে হত্যা, যুবক কারাগারে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়া শজিমেক হাসপাতালে নবনিযুক্ত উপপরিচালকের পদায়ন স্থগিতের দাবি
বগুড়া শজিমেক হাসপাতালে নবনিযুক্ত উপপরিচালকের পদায়ন স্থগিতের দাবি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাদাপাথর লুটপাটে ১৩৭ জন জড়িত: তদন্ত প্রতিবেদন
সাদাপাথর লুটপাটে ১৩৭ জন জড়িত: তদন্ত প্রতিবেদন

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

পাকিস্তানের হুমকির পর দূরপাল্লার শক্তিশালী মিসাইলের পরীক্ষা চালাল ভারত
পাকিস্তানের হুমকির পর দূরপাল্লার শক্তিশালী মিসাইলের পরীক্ষা চালাল ভারত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিউরোসায়েন্সেসে ভর্তি ১৬৭ জুলাই আহতের বেশির ভাগের মাথার খুলি ছিল না
নিউরোসায়েন্সেসে ভর্তি ১৬৭ জুলাই আহতের বেশির ভাগের মাথার খুলি ছিল না

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা সিটি দখলে আরও ৬০ হাজার রিজার্ভ সেনা মোতায়েন করবে ইসরায়েল
গাজা সিটি দখলে আরও ৬০ হাজার রিজার্ভ সেনা মোতায়েন করবে ইসরায়েল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘জুলাই সনদ’ নিয়ে মতামত জমা দিয়েছে বিএনপি
‘জুলাই সনদ’ নিয়ে মতামত জমা দিয়েছে বিএনপি

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মাইলস্টোন ট্র্যাজেডি: আহত-নিহত পরিবারের পাশে তারেক রহমান
মাইলস্টোন ট্র্যাজেডি: আহত-নিহত পরিবারের পাশে তারেক রহমান

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মানুষ এখন পছন্দ মতো সরকার গঠন করতে চায় : টুকু
মানুষ এখন পছন্দ মতো সরকার গঠন করতে চায় : টুকু

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বগুড়ায় আওয়ামী লীগ নেতাসহ গ্রেফতার ৪
বগুড়ায় আওয়ামী লীগ নেতাসহ গ্রেফতার ৪

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুর্নীতির অভিযোগে চিতলমারী স্বাস্থ্য কর্মকর্তাকে কারণ দর্শানোর নোটিস
দুর্নীতির অভিযোগে চিতলমারী স্বাস্থ্য কর্মকর্তাকে কারণ দর্শানোর নোটিস

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় নিখোঁজ ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার
গাইবান্ধায় নিখোঁজ ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে ভ্রাম্যমাণ আদালতে জরিমানা
বরিশালে ভ্রাম্যমাণ আদালতে জরিমানা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে ইয়াবাসহ গ্রেফতার ১
চট্টগ্রামে ইয়াবাসহ গ্রেফতার ১

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মালয়েশিয়ায় ২৪ লাখ কর্মী নিয়োগের সংবাদটি সত্য নয়:  রাষ্ট্রদূত শামীম আহসান
মালয়েশিয়ায় ২৪ লাখ কর্মী নিয়োগের সংবাদটি সত্য নয়:  রাষ্ট্রদূত শামীম আহসান

৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

বাফুফকে ৫ কোটি টাকা দিল সরকার
বাফুফকে ৫ কোটি টাকা দিল সরকার

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১২১ দলের নিবন্ধন আবেদন বাতিলের চিঠি দিচ্ছে ইসি
১২১ দলের নিবন্ধন আবেদন বাতিলের চিঠি দিচ্ছে ইসি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সারা দেশে ২৪ ঘণ্টায় বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৭৫৬
সারা দেশে ২৪ ঘণ্টায় বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৭৫৬

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
জুলাই আন্দোলনে আহত তন্বীর সম্মানে যে পদ খালি রাখলো ছাত্রদল
জুলাই আন্দোলনে আহত তন্বীর সম্মানে যে পদ খালি রাখলো ছাত্রদল

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

স্কুল-কলেজে শিক্ষার্থীদের মোবাইল ব্যবহার নিষিদ্ধ
স্কুল-কলেজে শিক্ষার্থীদের মোবাইল ব্যবহার নিষিদ্ধ

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডাকসুতে ছাত্রদলের প্যানেল : ভিপি আবিদুল, জিএস হামিম-এজিএস মায়েদ
ডাকসুতে ছাত্রদলের প্যানেল : ভিপি আবিদুল, জিএস হামিম-এজিএস মায়েদ

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

২০৩৩ সালের মধ্যে ভোলা ও চাঁদপুরকে মূল ভূখণ্ডের সঙ্গে যুক্ত করবে ৩৩ হাজার কোটি টাকার সেতু
২০৩৩ সালের মধ্যে ভোলা ও চাঁদপুরকে মূল ভূখণ্ডের সঙ্গে যুক্ত করবে ৩৩ হাজার কোটি টাকার সেতু

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জনশুনানিতে দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী রেখা গুপ্তকে চড়, যুবক আটক
জনশুনানিতে দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী রেখা গুপ্তকে চড়, যুবক আটক

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ দিন ভারি বৃষ্টির সতর্কতা, ১০ জেলার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হওয়ার আশঙ্কা
৫ দিন ভারি বৃষ্টির সতর্কতা, ১০ জেলার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হওয়ার আশঙ্কা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন প্রস্তাবে রাজি হামাস, শর্ত দিচ্ছে ইসরায়েল
নতুন প্রস্তাবে রাজি হামাস, শর্ত দিচ্ছে ইসরায়েল

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজেরিয়ায় ফজরের সময় মসজিদে হামলা, নিহত ২৭
নাইজেরিয়ায় ফজরের সময় মসজিদে হামলা, নিহত ২৭

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্ষুদ্র আমানতকারীদের অর্থ ফেরতের ভাবনা
ক্ষুদ্র আমানতকারীদের অর্থ ফেরতের ভাবনা

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইরান থেকে বিতাড়িত হয়ে ফিরছিলেন, পথে দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল ৭১ আফগানির
ইরান থেকে বিতাড়িত হয়ে ফিরছিলেন, পথে দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল ৭১ আফগানির

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে থাকা আওয়ামী লীগের সব রাজনৈতিক অফিস বন্ধের আহ্বান
ভারতে থাকা আওয়ামী লীগের সব রাজনৈতিক অফিস বন্ধের আহ্বান

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিকিৎসা শেষে দেশে ফিরে অসুস্থ ফখরুল, ভর্তি হাসপাতালে
চিকিৎসা শেষে দেশে ফিরে অসুস্থ ফখরুল, ভর্তি হাসপাতালে

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আজ পবিত্র আখেরি চাহার শোম্বা
আজ পবিত্র আখেরি চাহার শোম্বা

১৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আরও শক্তিশালী ক্ষেপণাস্ত্র বানিয়েছে ইরান, প্রতিরক্ষামন্ত্রীর হুঁশিয়ারি
আরও শক্তিশালী ক্ষেপণাস্ত্র বানিয়েছে ইরান, প্রতিরক্ষামন্ত্রীর হুঁশিয়ারি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেন যুদ্ধ থামিয়ে স্বর্গে যেতে চান ডোনাল্ড ট্রাম্প!
ইউক্রেন যুদ্ধ থামিয়ে স্বর্গে যেতে চান ডোনাল্ড ট্রাম্প!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লিতে প্রতি সপ্তাহে উচ্চপদস্থ ভারতীয়দের সঙ্গে বৈঠক করেন কামাল, দাবি রিপোর্টে
দিল্লিতে প্রতি সপ্তাহে উচ্চপদস্থ ভারতীয়দের সঙ্গে বৈঠক করেন কামাল, দাবি রিপোর্টে

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একাদশে ভর্তির প্রথম ধাপের ফল প্রকাশ আজ
একাদশে ভর্তির প্রথম ধাপের ফল প্রকাশ আজ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ আগস্ট)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হত্যা মামলায় অভিনেতা সিদ্দিক গ্রেফতার
হত্যা মামলায় অভিনেতা সিদ্দিক গ্রেফতার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের হুমকির পর দূরপাল্লার শক্তিশালী মিসাইলের পরীক্ষা চালাল ভারত
পাকিস্তানের হুমকির পর দূরপাল্লার শক্তিশালী মিসাইলের পরীক্ষা চালাল ভারত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭৮ অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে ভূতাপেক্ষ পদোন্নতি দেওয়ার সুপারিশ
৭৮ অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে ভূতাপেক্ষ পদোন্নতি দেওয়ার সুপারিশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিস্তার বুকে চালু স্বপ্নের মওলানা ভাসানী সেতু
তিস্তার বুকে চালু স্বপ্নের মওলানা ভাসানী সেতু

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েল–অস্ট্রেলিয়া সম্পর্কের উত্তেজনা, মুখোমুখি নেতানিয়াহু–আলবানিজ
ইসরায়েল–অস্ট্রেলিয়া সম্পর্কের উত্তেজনা, মুখোমুখি নেতানিয়াহু–আলবানিজ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ রাতে একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির প্রথম ধাপের ফল প্রকাশ
আজ রাতে একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির প্রথম ধাপের ফল প্রকাশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতিকূল পরিস্থিতিতেও দৃঢ়চিত্ত ড. ইউনূস
প্রতিকূল পরিস্থিতিতেও দৃঢ়চিত্ত ড. ইউনূস

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্তর কোরিয়ায় অস্ত্র পাঠানোয় চীনা নাগরিককে ৮ বছরের কারাদণ্ড দিল যুক্তরাষ্ট্র
উত্তর কোরিয়ায় অস্ত্র পাঠানোয় চীনা নাগরিককে ৮ বছরের কারাদণ্ড দিল যুক্তরাষ্ট্র

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধ বন্ধের কূটনৈতিক প্রচেষ্টার মাঝেও রাশিয়া-ইউক্রেন হামলা অব্যাহত
যুদ্ধ বন্ধের কূটনৈতিক প্রচেষ্টার মাঝেও রাশিয়া-ইউক্রেন হামলা অব্যাহত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্প–ইউরোপীয় নেতাদের বৈঠকেও ইউক্রেনের সমাধান মিলল না
ট্রাম্প–ইউরোপীয় নেতাদের বৈঠকেও ইউক্রেনের সমাধান মিলল না

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জান্নাতে যেসব জিনিস থাকবে না
জান্নাতে যেসব জিনিস থাকবে না

১৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ছাত্রীর গোপন ছবি তুলে কুপ্রস্তাবের অভিযোগ কোচিং শিক্ষকের বিরুদ্ধে
ছাত্রীর গোপন ছবি তুলে কুপ্রস্তাবের অভিযোগ কোচিং শিক্ষকের বিরুদ্ধে

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক