শিরোনাম
প্রকাশ: ১৪:১২, মঙ্গলবার, ২৭ অক্টোবর, ২০২০

বিবিসি বাংলার প্রতিবেদন

যেভাবে ইতোমধ্যেই পৃথিবীকে বদলে দিয়েছেন ট্রাম্প

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন

যেভাবে ইতোমধ্যেই পৃথিবীকে বদলে দিয়েছেন  ট্রাম্প

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট শুধু তার নিজ দেশের নেতা নন। তিনি সম্ভবত পৃথিবীর সবচেয়ে ক্ষমতাধর ব্যক্তি। তিনি যা করেন তা আমাদের সবার জীবনে কিছু না কিছু প্রভাব ফেলে। ডোনাল্ড ট্রাম্পও সে দিক থেকে ব্যতিক্রম নন। ঠিক কীভাবে পৃথিবীকে বদলে দিয়েছেন ট্রাম্প?

আমেরিকাকে বাকী বিশ্ব কীভাবে দেখে
প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প একাধিকবার ঘোষণা করেছেন যে যুক্তরাষ্ট্র হচ্ছে 'পৃথিবীর সবচেয়ে মহান দেশ'। কিন্তু সম্প্রতি ১৩টি দেশে চালানো পিউ রিসার্চ সেন্টারের এক জরিপে দেখা গেছে, ট্রাম্প বিদেশে তার দেশের ইমেজ বাড়ানোর ক্ষেত্রে খুব বেশি কিছু করেননি।

ইউরোপের অনেক দেশেই আমেরিকা সম্পর্কে একটি ইতিবাচক ধারণা আছে এমন মানুষের পরিমাণ এখন গত ২০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে নিচে নেমে এসেছে।

যুক্তরাজ্যে ৪১ শতাংশ লোকের মনে ইতিবাচক ধারণা আছে, কিন্তু ফ্রান্সে এ ধারণা পোষণ করেন ৩১ শতাংশ লোক - যা ২০০৩ সালের পর সর্বনিম্ন। আর জার্মানিতে এই হার মাত্র ২৬ শতাংশ। যুক্তরাষ্ট্র করোনাভাইরাস মহামারির ব্যাপারে যেভাবে সাড়া দিয়েছে তা ছিল এ ক্ষেত্রে একটা বড় নির্ণায়ক।

জলবায়ু পরিবর্তনের ক্ষেত্রে উল্টো পথে হাঁটা
জলবায়ু পরিবর্তনের ব্যাপারে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প যে ঠিক কি বিশ্বাস করেন - তা বলা বেশ কঠিন। তিনি জলবায়ু পরিবর্তনকে একটা "ব্যয়বহুল ধোঁকা" থেকে শুরু করে একটা "গুরুতর বিষয়" এবং "আমার কাছে এটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ" পর্যন্ত নানারকমের আখ্যা দিয়েছেন। তবে এটা ঠিক যে দায়িত্ব গ্রহণের ৬ মাস পরেই তিনি - বিজ্ঞানীদের হতবাক করে - ঘোষণা করেছিলেন, জলবায়ু পরিবর্তন সংক্রান্ত প্যারিস চুক্তি থেকে আমেরিকাকে বের করে নেবার কথা।

ওই চুক্তিতে প্রায় ২০০টি দেশ মিলে বৈশ্বিক তাপমাত্রা বৃদ্ধিকে ২ ডিগ্রির নিচে রাখার ব্যাপারে অঙ্গীকার করেছিল।

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র হচ্ছে চীনের পর বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম গ্রিনহাউজ গ্যাস নির্গমনকারী দেশ।

গবেষকরা সতর্ক করে দিয়েছেন যে ট্রাম্প যদি পুনঃনির্বাচিত হন - তাহলে বৈশ্বিক তাপমাত্রা বৃদ্ধি নিয়ন্ত্রণে রাখা অসম্ভব হয়ে পড়তে পারে।

প্যারিস চুক্তিকে প্রত্যাখ্যান করে ট্রাম্প দাবি করেছিলেন, এর ফলে অতিরিক্ত নিয়মকানুন ও বিধিনিষেধের কারণে বহু আমেরিকান পণ্য উৎপাদকদের কারখানা বন্ধ করে দিতে হতো।

এটা ট্রাম্পের প্রেসিডেন্সির একটা মূল বার্তায় পরিণত হয়েছে এবং তিনি বহু রকমের দূষণসংক্রান্ত নিয়মনীতি বাতিল করেছেন যাতে কয়লা, তেল ও গ্যাসের উৎপাদন খরচ কমে যায়।

প্যারিস চুক্তি ত্যাগ কার্যকর হবার কথা রয়েছে প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের ঠিক পরের দিন ৪ নভেম্বর।

অনেকে ভয় পেয়েছিলেন যে যুক্তরাষ্ট্রের বেরিয়ে যাবার ফলে হয়তো আরো অনেক দেশ একই কাজ করবে।

তা যদিও হয়নি, তবে কিছু বিশ্লেষক মনে করেন ব্রাজিল ও সৌদি আরব যে কার্বন নির্গমন কমিয়ে দেবার অগ্রগতি আটকে দিয়েছে - তা ট্রাম্পের পদক্ষেপের ফলে সহজ হয়েছে।

ট্রাম্পের প্রতিদ্বন্দ্বী জো বাইডেন অঙ্গীকার করেছেন, তিনি জিতলে যুক্তরাষ্ট্রকে আবার প্যারিস চুক্তিতে ফিরিয়ে আনবেন।

কিছু লোকের জন্য সীমান্ত বন্ধ
ক্ষমতায় অভিষিক্ত হবার এক সপ্তাহ পরই প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প সাতটি মুসলিম-সংখ্যাগরিষ্ঠ দেশের ভ্রমণকারীদের জন্য যুক্তরাষ্ট্রের সীমান্ত বন্ধ করে দেন।

বর্তমানেও ১৩টি দেশের ক্ষেত্রে কড়া ভ্রমণ বিধিনিষেধ আছে।

যুক্তরাষ্ট্রে বসবাস করেন কিন্তু বিদেশে জন্ম নিয়েছেন এমন লোকের সংখ্যা ২০১৬ সালের চেয়ে ২০১৯-এ ৩ শতাংশ বেড়েছে।

তবে এই অভিবাসীদের পরিচয়ের ক্ষেত্রে পরিবর্তন এসেছে।

ট্রাম্প প্রেসিডেন্ট হবার পর মেক্সিকোয় জন্ম নেয়া অভিবাসীর সংখ্যা কমেছে, কিন্তু লাতিন আমেরিকা ও ক্যারিবিয়ানে জন্ম এমন অভিবাসীর সংখ্যা বেড়েছে।

যেসব ভিসায় যুক্তরাষ্ট্রে স্থায়ী বাসিন্দা হওয়া যায় - এমন ভিসার নিয়মনীতি কঠোরতর করা হয়েছে - বিশেষ করে যারা ইতোমধ্যেই যুক্তরাষ্ট্রে আছেন, তাদের আত্মীয়দের ক্ষেত্রে।

প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের অভিবাসন নীতির একটা প্রতীক হয়ে উঠেছিল "এক বিরাট ও সুন্দর দেয়াল" - যা তিনি যুক্তরাষ্ট্র-মেক্সিকো সীমান্তে গড়ে তুলবেন বলে বলেছিলেন।

তবে ১৯ অক্টোবর পর্যন্ত সরকারি তথ্য অনুযায়ী, ৩৭১ মাইল দেয়াল নির্মিত হয়েছে।

আর এর প্রায় পুরোটাই হয়েছে এমন সব জায়গায় - যেখানে আগে থেকেই বেড়া দেয়া ছিল, শুধু পুরোনো বেড়া নতুন করে বানানো হয়েছে মাত্র। এবং, আমেরিকায় আসার জন্য যারা বেপরোয়া, - তাদের দমাতেও পারেনি ট্রাম্পের দেয়াল।

গত ১২ বছরের মধ্যে ২০১৯ সালে যুক্তরাষ্ট্র-মেক্সিকো সীমান্তে সবচেয়ে বেশি লোক আটক হয়।

যুক্তরাষ্ট্রে ২০১৬ সালে ৮৫,০০০ শরণার্থী ঢুকেছিল। তবে পরের বছর এ সংখ্যা ৫৪,০০০ -এ নেমে আসে।

তবে ২০২১ সালে এর সর্বোচ্চ সংখ্যা হবে ১৫,০০০ - যা হবে ১৯৮০ সালের পর সবচেয়ে কম।

'ফেইক নিউজ' বা ভুয়া খবরের উত্থান

"আমার মতে আমি যত শব্দ ব্যবহার করেছি তার মধ্যে সবার সেরা হচ্ছে ফেইক" - ২০১৭ সালে দেয়া এক সাক্ষাৎকারে বলেছিলেন ট্রাম্প।

ফেইক নিউজ কথাটা ট্রাম্প উদ্ভাবন করেননি, কিন্তু তিনি এটাকে জনপ্রিয় করেছেন।

এক জরিপে বলা হয়, ডিসেম্বর ২০১৬ থেকে শুরু করে তিনি প্রায় ২,০০০ বার কথাটা ব্যবহার করেছেন।

গুগলে ফেইক নিউজ কথাটা অনুসন্ধান করলে দেখা যাবে সারা বিশ্ব থেকে ১১০ কোটিরও বেশি 'সার্চ রেজাল্ট' পাওয়া যাবে, এবং যুক্তরাষ্ট্রে ২০১৬-১৭ থেকে এ আগ্রহ ক্রমাগত বেড়েছে। প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প তার বিবেচনায় যেসব খবর 'ভুয়া' তার জন্য একটা পুরস্কারও ঘোষণা করার পর এ আগ্রহ শীর্ষবিন্দু স্পর্শ করে।

এক পর্যায়ে প্রেসিডেন্ট ফেইক নিউজ কথাটা ব্যবহার করতে শুরু করেন 'তিনি নিজে একমত নন এমন' খবরকে আক্রমণ করার জন্য।

তিনি ২০১৭-র ফেব্রুয়ারিতে কিছু সংবাদ প্রতিষ্ঠানকে আমেরিকান জনগণের শত্রু বলে চিহ্নিত করেন।

থাইল্যান্ড, ফিলিপিন, সৌদি আরব ও বাহরাইনের নেতারাও এ কথাটা ব্যবহার করতে শুরু করেন।

অনেকে বিরোধীদল ও সাংবাদিকদের দমন-পীড়নকে বৈধতা দেবার জন্য ফেইক নিউজ ছড়ানোর অভিযোগকে ব্যবহার করেন।

সুশীল সমাজের গোষ্ঠীগুলো বলেছে, বিশ্বাসযোগ্য খবরের বিরুদ্ধে এই শব্দবন্ধটি ব্যবহার করে রাজনীতিবিদরা গণতন্ত্রকে হেয় করছেন।

আমেরিকার 'সমাপ্তিহীন যুদ্ধ', এবং একটি মধ্যপ্রাচ্য চুক্তি

মার্কিন কংগ্রেসে ২০১৯ সালে এক ভাষণ দেবার সময় ট্রাম্প সিরিয়া থেকে মার্কিন সৈন্য প্রত্যাহারের অঙ্গীকার করে বলেন, "কোন মহান জাতি সমাপ্তিহীন যুদ্ধে জড়ায় না।"

তবে আসল বাস্তবতা ঠিক এরকম নয়।

সিরিয়ায় তেলকূপগুলো সুরক্ষিত রাখতে ট্রাম্প প্রায় ৫০০ জন মার্কিন সৈন্য রাখার সিদ্ধান্ত নেন।

আফগানিস্তান, ইরাক ও সিরিয়ায় বিভিন্ন মাত্রায় সৈন্য সংখ্যা কমলেও - ট্রাম্পের ক্ষমতাসীন হবার দিন যেসব দেশে মার্কিন সৈন্য উপস্থিত ছিল - আজও তার প্রত্যেকটিতেই রয়েছে।

তবে মধ্যপ্রাচ্যে ডোনাল্ড ট্রাম্প সৈন্য ছাড়া অন্য উপায়েও প্রভাব ফেলেছেন।

তিনি ২০১৮ সালে ইসরায়েলে মার্কিন দূতাবাস সরিয়ে আনেন তেল আবিব থেকে জেরুজালেমে, এবং অধিকৃত পূর্ব জেরুসালেমসহ পুরো শহরটিকে ইসরায়েলের রাজধানী হিসেবে স্বীকৃতিও দেন।

এক্ষেত্রে তিনি আগেকার মার্কিন প্রেসিডেন্টদের আপত্তিকে উল্টে দেন।

গত মাসে সংযুক্ত আরব আমিরাত এবং বাহরাইন যখন ইসরায়েলের সাথে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে চুক্তি করে - তার মধ্যস্থতায় ভূমিকা ছিল যুক্তরাষ্ট্রের।

প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প একে "নতুন মধ্যপ্রাচ্যের সূচনা" বলে অভিনন্দিত করেন।

বাগাড়ম্বর বাদ দিলে এটিই হয়তো ট্রাম্প প্রশাসনের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কূটনৈতিক অর্জন।

কীভাবে (বাণিজ্য) চুক্তি করতে হয়
 ট্রাম্প নিজে যে চুক্তি করেননি - সেগুলোকে তিনি দু'চক্ষে দেখতে পারেন না বলেই মনে হয়।

ক্ষমতায় এসে প্রথম দিনই তিনি পূর্ববর্তী প্রেসিডেন্ট ওবামার অনুমোদিত ট্রান্স-প্যাসিফিক পার্টনারশিপ নামে ১২-জাতির একটি বাণিজ্য চুক্তি বাতিল করে দেন।

এতে অবশ্য চীনেরই লাভ হয়, কারণ তারা একে এশিয়া-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে তাদের প্রভাব কমানোর চেষ্টা হিসেবেই দেখছিল।

তবে যুক্তরাষ্ট্রে যারা মনে করছিল যে এতে আমেরিকানদের চাকরি বিপন্ন হবার ঝুঁকি তৈরি হবে - তারা উল্লসিত হয়।

উত্তর আমেরিকান ফ্রি-ট্রেড চুক্তি - যা কানাডা ও মেক্সিকোর সাথে হয়েছিল - তার আলোচনা নতুন করে করানো হয় ট্রাম্পের সময়। তিনি বলেছিলেন, এটা সম্ভবত ইতিহাসের সবচেয়ে খারাপ চুক্তি।

কিন্তু নতুন করে যখন এ চুক্তি করা হয়, তখন দেখা যায় - এর বেশিরভাগই অপরিবর্তিত রয়েছে।

প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের সবচেয়ে বড় মাথাব্যথা ছিল কীভাবে সারা বিশ্বের বাণিজ্য থেকে আমেরিকা লাভবান হতে পারে। এর ফলে চীনের সাথে যুক্তরাষ্ট্রের এক তিক্ত বাণিজ্য-যুদ্ধ শুরু হয়, দু'পক্ষই পরস্পরের পণ্যের ওপর শত শত কোটি ডলারের কর বসায়।

যুক্তরাষ্ট্র এখনো চীনে যা রপ্তানি করে তার চেয়ে বেশি চীন থেকে আমদানি করে
পরে ২০১৯ সালে দেখা যায়, চীনের সাথে পণ্যের ক্ষেত্রে যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্য ঘাটতি ২০১৬ সালের চেয়ে কিছুটা কমেছে।

তবে যুক্তরাষ্ট্র এখনো চীনে যা রপ্তানি করে তার চেয়ে বেশি চীন থেকে আমদানি করে।

চীনের সাথে দ্বন্দ্ব
ট্রাম্প নির্বাচনে জিতেছেন কিন্তু তখনও প্রেসিডেন্ট পদে আসীন হননি - এমন এক সময় ২০১৬ ডিসেম্বরে - তিনি একটি টুইট বার্তায় পৃথিবীকে স্তম্ভিত করে দেন।

যে তাইওয়ানের সাথে ১৯৭৯ সাল থেকে যুক্তরাষ্ট্রের আনুষ্ঠানিক সম্পর্ক ছিন্ন - তার প্রেসিডেন্টের সাথে সরাসরি ফোনে কথা বলেন ট্রাম্প। এই ফোনালাপ নিয়ে উইকিপিডিয়াতে একটি পৃষ্ঠা আছে।

চীন তাইওয়ানকে স্বাধীন দেশ হিসেবে স্বীকার করে না বরং তাদের একটি প্রদেশ বলে মনে করে।

এর মধ্যে দিয়েই চীনকে নানা দিক থেকে খোঁচানোর সূচনা করেন ট্রাম্প।

যুক্তরাষ্ট্র দক্ষিণ চীন সাগরে চীনের ভূখণ্ড দাবিকে অবৈধ ঘোষণা করেছে, তাদের পণ্যের ওপর শুল্ক বসিয়েছে, তাদের অ্যাপ টিকটক ও উইচ্যাট ডাউনলোড নিষিদ্ধ করেছে, চীনের বৃহৎ টেলিকম কোম্পানি হুয়াওয়েকে কালো তালিকাভুক্ত করেছে।

চীন অবশ্য এর মধ্যে হংকংএ বিতর্কিত এক নিরাপত্তা আইন জারি করেছে, এবং সংখ্যালঘু মুসলিম উইঘুরদের গণহারে কারাবন্দী করেছে - যা এই উত্তেজনা বৃদ্ধির জন্য অংশত দায়ী।

প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প কোভিড-১৯এরও নিজস্ব নাম দিয়েছেন "চায়না ভাইরাস"।

এগুলোর সবই চীনকে ব্যাপকভাবে ক্ষিপ্ত করে।

অবশ্য মার্কিন নির্বাচনে ডেমোক্র্যাটরা জিতলেও যে এর পরিবর্তন হবে - তা কিন্তু নাও হতে পারে।

জো বাইডেন চীনা প্রেসিডেন্ট শি-কে একজন 'গুণ্ডা' বলে অভিহিত করে বলেছেন, তার দেহে গণতন্ত্রের ছিটেফোঁটাও নেই।

ইরানের সাথে প্রায় যুদ্ধ
ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচি সীমিত রাখতে শক্তিধর দেশগুলোর সাথে যে চুক্তি হয়েছিল - প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প ২০১৮ সালের মে মাসে তা থেকে যুক্তরাষ্ট্রকে বের করে আনেন। দেশটির ওপর আরোপ করেন কড়া সব নিষেধাজ্ঞা।

ইরানে ব্যাপক মন্দা দেখা দিল, খাদ্যের দাম ৬১% বেড়ে গেল। শুরু হলো গণবিক্ষোভ।

১৯৭৯ সাল থেকে চলতে থাকা ইরান-মার্কিন দ্বন্দ্ব আরো তীব্র হলো এভাবেই।

প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প ২০১৯ সালে বিশ্ববাসীকে স্তম্ভিত করে জানালেন, যুক্তরাষ্ট্র ইরানের সবচেয়ে শক্তিধর জেনারেল কাসেম সোলাইমানিকে হত্যা করেছে - যিনি মধ্যপ্রাচ্য জুড়ে ইরানের সামরিক কর্মকাণ্ডের নেতৃত্ব দিতেন।

ইরান পাল্টা পদক্ষেপ হিসেবে ইরাকে দুটি মার্কিন ঘাঁটিতে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালালো - যাতে শতাধিক মার্কিন সৈন্য আহত হলো।

বিশ্লেষকরা মনে করছিলেন, দু-দেশ যুদ্ধের দ্বারপ্রান্তে এসে দাঁড়িয়েছে।

যুদ্ধ অবশ্য হয়নি, কিন্তু ইরানি বাহিনী ভুলবশত একটি ইউক্রেনিয়ান যাত্রীবাহী বিমানগুলি করে ভূপাতিত করলো - নিহত হন ১৭৬ আরোহীর সবাই।

করোনাভাইরাস সংক্রমণে গুরুতর আক্রান্ত দুটি দেশের রাজনৈতিক মনোযোগ এখন মহামারি ঠেকানোর দিকেই ।

তবে তাদের মধ্যে কূটনৈতিক চ্যানেল খুবই সীমিত ।

অন্যদিকে- উত্তেজনা আকস্মিকভাবে বেড়ে যেতে পারে - এমন সম্ভাবনা আছে অনেক ক্ষেত্রেই।

বিডি প্রতিদিন/ফারজানা

এই বিভাগের আরও খবর
মেলানিয়ার প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়ে ট্রাম্পের আবেগঘন বক্তব্য
মেলানিয়ার প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়ে ট্রাম্পের আবেগঘন বক্তব্য
যুক্তরাষ্ট্রে প্রেসিডেন্ট নির্বাচন, বিশ্বজুড়ে শেয়ারবাজারে উত্থান
যুক্তরাষ্ট্রে প্রেসিডেন্ট নির্বাচন, বিশ্বজুড়ে শেয়ারবাজারে উত্থান
সর্বশেষ খবর
ঢামেকে হাজতির মৃত্যু
ঢামেকে হাজতির মৃত্যু

২ মিনিট আগে | নগর জীবন

‘১৭ বছর মানুষ ভোট দিতে পারেনি, নির্বাচনের নামে তামাশা হয়েছে’
‘১৭ বছর মানুষ ভোট দিতে পারেনি, নির্বাচনের নামে তামাশা হয়েছে’

৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

কুমিল্লায় স্ত্রীকে অন্য পুরুষ দিয়ে ধর্ষণের ঘটনায় মামলা
কুমিল্লায় স্ত্রীকে অন্য পুরুষ দিয়ে ধর্ষণের ঘটনায় মামলা

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
দিনাজপুরে বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তারেক রহমানের হাত ধরে দেশে কৃষি ও অর্থনৈতিক বিপ্লব ঘটবে: তৃপ্তি
তারেক রহমানের হাত ধরে দেশে কৃষি ও অর্থনৈতিক বিপ্লব ঘটবে: তৃপ্তি

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জোটগতভাবে ৩০০ আসনে নির্বাচনের ঘোষণা সিপিবির
জোটগতভাবে ৩০০ আসনে নির্বাচনের ঘোষণা সিপিবির

২০ মিনিট আগে | রাজনীতি

রাউজানে আবারও গুলিতে একজনের মৃত্যু
রাউজানে আবারও গুলিতে একজনের মৃত্যু

২১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নারায়ণগঞ্জে সাবেক যুবদল নেতাদের মিলনমেলা
নারায়ণগঞ্জে সাবেক যুবদল নেতাদের মিলনমেলা

২৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

রেমিট্যান্স যোদ্ধাদের পাসপোর্ট ফি কমাতে পদক্ষেপ নিচ্ছে সরকার
রেমিট্যান্স যোদ্ধাদের পাসপোর্ট ফি কমাতে পদক্ষেপ নিচ্ছে সরকার

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

গোপালগঞ্জে কাজী জহুরুল হক কলেজে এইচএসসিতে পাসের হার ৯৪.৯৪ শতাংশ
গোপালগঞ্জে কাজী জহুরুল হক কলেজে এইচএসসিতে পাসের হার ৯৪.৯৪ শতাংশ

৩০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

গাইবান্ধায় শিশুকে ধর্ষণের ঘটনায় বিচার দাবিতে বিক্ষোভ
গাইবান্ধায় শিশুকে ধর্ষণের ঘটনায় বিচার দাবিতে বিক্ষোভ

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চুয়াডাঙ্গায় তরুণ উদ্যোক্তাদের দিনব্যাপী প্রশিক্ষণ
চুয়াডাঙ্গায় তরুণ উদ্যোক্তাদের দিনব্যাপী প্রশিক্ষণ

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাইবার নিরাপত্তায় নিরলসভাবে কাজ করছে সরকার : আইসিটি সচিব
সাইবার নিরাপত্তায় নিরলসভাবে কাজ করছে সরকার : আইসিটি সচিব

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

চ্যাটজিপিটির পরামর্শে চাকরি-বাকরি ও দেশ ছাড়লেন মার্কিন নারী
চ্যাটজিপিটির পরামর্শে চাকরি-বাকরি ও দেশ ছাড়লেন মার্কিন নারী

৪২ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

লক্ষ্মীপুরে জেলা প্রশাসক গোল্ডকাপ ফুটবল টুর্নামেন্টের উদ্বোধন
লক্ষ্মীপুরে জেলা প্রশাসক গোল্ডকাপ ফুটবল টুর্নামেন্টের উদ্বোধন

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এক ইনিংসে দুই বোলারের হ্যাটট্রিক
এক ইনিংসে দুই বোলারের হ্যাটট্রিক

৪৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁদাবাজকে পুলিশে দিল জনতা
চাঁদাবাজকে পুলিশে দিল জনতা

৫০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

দেশের মানুষ এখন ভোট দেয়ার জন্য মুখিয়ে আছে: দুলু
দেশের মানুষ এখন ভোট দেয়ার জন্য মুখিয়ে আছে: দুলু

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বুয়েটের ভর্তি পরীক্ষার তারিখ নির্ধারণ
বুয়েটের ভর্তি পরীক্ষার তারিখ নির্ধারণ

৫৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

শাবিতে সিলেট ক্লাইমেট অলিম্পিয়াড অনুষ্ঠিত
শাবিতে সিলেট ক্লাইমেট অলিম্পিয়াড অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আইসের গ্রেপ্তার আতঙ্কে যুক্তরাষ্ট্রের প্রবাসীরা
আইসের গ্রেপ্তার আতঙ্কে যুক্তরাষ্ট্রের প্রবাসীরা

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সুন্দরবনে ১০৬ কেজি হরিণের মাংসসহ শিকারি আটক
সুন্দরবনে ১০৬ কেজি হরিণের মাংসসহ শিকারি আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গুম প্রতিরোধে শুধু আইনগত নয়, প্রয়োজন প্রাতিষ্ঠানিক সংস্কার : আসিফ নজরুল
গুম প্রতিরোধে শুধু আইনগত নয়, প্রয়োজন প্রাতিষ্ঠানিক সংস্কার : আসিফ নজরুল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হবিগঞ্জে ট্রেনের টিকিট কালোবাজারি, ৭ জনকে জরিমানা
হবিগঞ্জে ট্রেনের টিকিট কালোবাজারি, ৭ জনকে জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দু'ভাগ হয়ে গেল ট্রেন
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দু'ভাগ হয়ে গেল ট্রেন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইন্ডাস্ট্রিতে টিকে থাকতে বোকা সাজার ভান করি: জাহ্নবী
ইন্ডাস্ট্রিতে টিকে থাকতে বোকা সাজার ভান করি: জাহ্নবী

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘সব দলের অংশগ্রহণেই অন্তর্ভুক্তিমূলক নির্বাচন সম্ভব’
‘সব দলের অংশগ্রহণেই অন্তর্ভুক্তিমূলক নির্বাচন সম্ভব’

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বগুড়ায় বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে পুলিশ কনস্টেবলের মৃত্যু
বগুড়ায় বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে পুলিশ কনস্টেবলের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

'নতুন বাংলাদেশ গড়ার শপথ নিয়েছি'
'নতুন বাংলাদেশ গড়ার শপথ নিয়েছি'

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

'নো ওয়েজ বোর্ড নো মিডিয়া' নীতি কার্যকরসহ ২১ দফা দাবি বিএফইউজের
'নো ওয়েজ বোর্ড নো মিডিয়া' নীতি কার্যকরসহ ২১ দফা দাবি বিএফইউজের

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
যুদ্ধবিধ্বস্ত গাজা নিয়ে সৌদি আরবের পরিকল্পনা ফাঁস!
যুদ্ধবিধ্বস্ত গাজা নিয়ে সৌদি আরবের পরিকল্পনা ফাঁস!

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সালমান শাহ-মৌসুমী জুটি ভাঙে সামিরার কারণে : সালমানের সহকারী
সালমান শাহ-মৌসুমী জুটি ভাঙে সামিরার কারণে : সালমানের সহকারী

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফরিদপুরে এ কে আজাদকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা
ফরিদপুরে এ কে আজাদকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতিসংঘের পরবর্তী মহাসচিব নির্বাচন নিয়ে মতবিরোধ, যা বলছে যুক্তরাষ্ট্র-রাশিয়া
জাতিসংঘের পরবর্তী মহাসচিব নির্বাচন নিয়ে মতবিরোধ, যা বলছে যুক্তরাষ্ট্র-রাশিয়া

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে কমিউনিটি সেন্টারে আগুন
মিরপুরে কমিউনিটি সেন্টারে আগুন

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আসামিদের দেশত্যাগ ঠেকাতে ইমিগ্রেশনে তথ্য পাঠিয়েছে পুলিশ
আসামিদের দেশত্যাগ ঠেকাতে ইমিগ্রেশনে তথ্য পাঠিয়েছে পুলিশ

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সংঘাতের জন্য সবাই মুখিয়ে আছে : তথ্য উপদেষ্টা
সংঘাতের জন্য সবাই মুখিয়ে আছে : তথ্য উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দখল করা ব্যাংকের কর্মীদের পোলিং এজেন্ট বানাতে চায় একটি দল’
‘দখল করা ব্যাংকের কর্মীদের পোলিং এজেন্ট বানাতে চায় একটি দল’

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গণতন্ত্রকে সমুন্নত রাখতে সব দলকেই নির্বাচনে অংশ নেয়ার আহ্বান ফখরুলের
গণতন্ত্রকে সমুন্নত রাখতে সব দলকেই নির্বাচনে অংশ নেয়ার আহ্বান ফখরুলের

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিজ বাসার সামনে গুলিবিদ্ধ বিএনপি নেতা
নিজ বাসার সামনে গুলিবিদ্ধ বিএনপি নেতা

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাত দিনে ইউক্রেনের নতুন ১০ এলাকার দখল রাশিয়ার
সাত দিনে ইউক্রেনের নতুন ১০ এলাকার দখল রাশিয়ার

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রকাশ্যে চিত্রনায়িকা নিপুণ
প্রকাশ্যে চিত্রনায়িকা নিপুণ

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জেন-জিরা হাসিনার ‘মিথ’ ভেঙে দিয়েছে : চিফ প্রসিকিউটর
জেন-জিরা হাসিনার ‘মিথ’ ভেঙে দিয়েছে : চিফ প্রসিকিউটর

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ইসলামোফোবিয়ার’ বিরুদ্ধে দাঁড়াতে নিজের মুসলিম পরিচয়ে দৃঢ় অবস্থান মামদানির
‘ইসলামোফোবিয়ার’ বিরুদ্ধে দাঁড়াতে নিজের মুসলিম পরিচয়ে দৃঢ় অবস্থান মামদানির

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় নতুন বেসামরিক প্রধান হিসেবে স্টিভ ফ্যাগিনকে নিয়োগ যুক্তরাষ্ট্রের
গাজায় নতুন বেসামরিক প্রধান হিসেবে স্টিভ ফ্যাগিনকে নিয়োগ যুক্তরাষ্ট্রের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দরুদ পাঠে সুরভিত জীবন
দরুদ পাঠে সুরভিত জীবন

২০ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগের প্রত্যাবর্তনের সব দরজা বন্ধ করতে হবে : সালাহউদ্দিন
ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগের প্রত্যাবর্তনের সব দরজা বন্ধ করতে হবে : সালাহউদ্দিন

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাপলা পেলে নির্বাচন, না পেলে নয়— এটি ‘চাপ সৃষ্টির রাজনীতি’
শাপলা পেলে নির্বাচন, না পেলে নয়— এটি ‘চাপ সৃষ্টির রাজনীতি’

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিয়ে করতে যাওয়া বরকে ধরে নিয়ে গেল ইসরায়েলি সেনারা
বিয়ে করতে যাওয়া বরকে ধরে নিয়ে গেল ইসরায়েলি সেনারা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথমবারের মতো যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে চট্টগ্রাম বন্দরে জাহাজ
প্রথমবারের মতো যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে চট্টগ্রাম বন্দরে জাহাজ

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে এনসিপি
ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে এনসিপি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দু'পক্ষের সংঘর্ষে নিহত ১
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দু'পক্ষের সংঘর্ষে নিহত ১

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাবলিক হেলথ অ্যাসোসিয়েশনের মহাসচিব নির্বাচিত ডা. মিজান
পাবলিক হেলথ অ্যাসোসিয়েশনের মহাসচিব নির্বাচিত ডা. মিজান

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সরিষার তেলের যত গুণ
সরিষার তেলের যত গুণ

১০ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বিমানবন্দরে আগুনের ঘটনা তদন্তে আসছে ৪ দেশের বিশেষজ্ঞ টিম : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বিমানবন্দরে আগুনের ঘটনা তদন্তে আসছে ৪ দেশের বিশেষজ্ঞ টিম : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মনুষ্যত্বহীনতার ঘৃণা গড়ে ওঠেনি সংবিতে
মনুষ্যত্বহীনতার ঘৃণা গড়ে ওঠেনি সংবিতে

১৯ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

টেকনোক্র্যাট সরকারের কাছে গাজার ক্ষমতা হস্তান্তরে রাজি হামাস
টেকনোক্র্যাট সরকারের কাছে গাজার ক্ষমতা হস্তান্তরে রাজি হামাস

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রশ্নের সেট ‘পদ্মা’ হলে দিতে হবে কাশি, বারবার কাশতে গিয়ে ধরা পড়লেন পরীক্ষার্থী
প্রশ্নের সেট ‘পদ্মা’ হলে দিতে হবে কাশি, বারবার কাশতে গিয়ে ধরা পড়লেন পরীক্ষার্থী

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তিতে ইয়েমেনে জাতিসংঘের ৭ কর্মী আটক
ইসরায়েলের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তিতে ইয়েমেনে জাতিসংঘের ৭ কর্মী আটক

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ সফরে বিরল রোগে অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন তিলক
বাংলাদেশ সফরে বিরল রোগে অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন তিলক

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
শাবানা ও ইলিয়াস কাঞ্চনের সেরা দৃশ্য
শাবানা ও ইলিয়াস কাঞ্চনের সেরা দৃশ্য

শোবিজ

বিছনাকান্দির ‘অপমৃত্যু’
বিছনাকান্দির ‘অপমৃত্যু’

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে জোটের হিসাব
ভোটে জোটের হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশৃঙ্খল প্রশাসনে মেরামত শুরু
বিশৃঙ্খল প্রশাসনে মেরামত শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

ভিউকার্ডের দিনগুলো...
ভিউকার্ডের দিনগুলো...

শোবিজ

বিএনপির রুহুল কুদ্দুস দুলু জামায়াতের ইউনুস
বিএনপির রুহুল কুদ্দুস দুলু জামায়াতের ইউনুস

নগর জীবন

গণপরিবহনে নৈরাজ্য চরমে
গণপরিবহনে নৈরাজ্য চরমে

পেছনের পৃষ্ঠা

হাফ ডজন প্রার্থীর সরব প্রচার
হাফ ডজন প্রার্থীর সরব প্রচার

নগর জীবন

বড় বিনিয়োগে হচ্ছে দুই হাজার কর্মসংস্থান
বড় বিনিয়োগে হচ্ছে দুই হাজার কর্মসংস্থান

নগর জীবন

ফরিদপুরে অবাঞ্ছিত এ কে আজাদ, মশালমিছিল
ফরিদপুরে অবাঞ্ছিত এ কে আজাদ, মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ব্যয়ে পার্থক্য আকাশপাতাল
ব্যয়ে পার্থক্য আকাশপাতাল

পেছনের পৃষ্ঠা

দুই মিনিটে শনাক্ত হচ্ছে মাদক
দুই মিনিটে শনাক্ত হচ্ছে মাদক

পেছনের পৃষ্ঠা

বন্দরের ট্যারিফ নিয়ে সরকারি সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় ব্যবসায়ীরা
বন্দরের ট্যারিফ নিয়ে সরকারি সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় ব্যবসায়ীরা

খবর

ব্যর্থ প্রেমিক মামুন এক যুগ ধরে শিকলবন্দি
ব্যর্থ প্রেমিক মামুন এক যুগ ধরে শিকলবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

মনোরেলে যানজট কমবে
মনোরেলে যানজট কমবে

নগর জীবন

সরকার-আইএমএফ মুখোমুখি
সরকার-আইএমএফ মুখোমুখি

প্রথম পৃষ্ঠা

নিশ্চিহ্ন অর্ধশতাধিক পাহাড়
নিশ্চিহ্ন অর্ধশতাধিক পাহাড়

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রতিবন্ধী চাকরিপ্রার্থীদের যমুনা অভিমুখে পদযাত্রা আটকে দিল পুলিশ
প্রতিবন্ধী চাকরিপ্রার্থীদের যমুনা অভিমুখে পদযাত্রা আটকে দিল পুলিশ

নগর জীবন

খুশির একি কাণ্ড
খুশির একি কাণ্ড

শোবিজ

থাইল্যান্ডের কাছে মেয়েদের হার
থাইল্যান্ডের কাছে মেয়েদের হার

মাঠে ময়দানে

জিম্মিদশা থেকে উদ্ধার ৪৪ জন
জিম্মিদশা থেকে উদ্ধার ৪৪ জন

দেশগ্রাম

বৈশ্বিক তাপমাত্রা বাড়তে থাকায় ঝুঁকিতে শ্রমিকরা
বৈশ্বিক তাপমাত্রা বাড়তে থাকায় ঝুঁকিতে শ্রমিকরা

খবর

সারা দেশে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১৭২৬
সারা দেশে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১৭২৬

খবর

মান ভাঙছে দেব-রুক্নিণীর?
মান ভাঙছে দেব-রুক্নিণীর?

শোবিজ

বসুন্ধরা কিংসের সামনে আল সিব
বসুন্ধরা কিংসের সামনে আল সিব

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমান নভেম্বরের মধ্যেই দেশে ফিরবেন
তারেক রহমান নভেম্বরের মধ্যেই দেশে ফিরবেন

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তাপ কমছে সবজিতে
উত্তাপ কমছে সবজিতে

পেছনের পৃষ্ঠা

জাতীয় ক্রিকেটে ময়মনসিংহের অভিষেক আজ
জাতীয় ক্রিকেটে ময়মনসিংহের অভিষেক আজ

মাঠে ময়দানে

গানের পাখি পাপিয়া
গানের পাখি পাপিয়া

পেছনের পৃষ্ঠা