শিরোনাম
প্রকাশ: ১৪:১২, মঙ্গলবার, ২৭ অক্টোবর, ২০২০

বিবিসি বাংলার প্রতিবেদন

যেভাবে ইতোমধ্যেই পৃথিবীকে বদলে দিয়েছেন ট্রাম্প

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন

যেভাবে ইতোমধ্যেই পৃথিবীকে বদলে দিয়েছেন  ট্রাম্প

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট শুধু তার নিজ দেশের নেতা নন। তিনি সম্ভবত পৃথিবীর সবচেয়ে ক্ষমতাধর ব্যক্তি। তিনি যা করেন তা আমাদের সবার জীবনে কিছু না কিছু প্রভাব ফেলে। ডোনাল্ড ট্রাম্পও সে দিক থেকে ব্যতিক্রম নন। ঠিক কীভাবে পৃথিবীকে বদলে দিয়েছেন ট্রাম্প?

আমেরিকাকে বাকী বিশ্ব কীভাবে দেখে
প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প একাধিকবার ঘোষণা করেছেন যে যুক্তরাষ্ট্র হচ্ছে 'পৃথিবীর সবচেয়ে মহান দেশ'। কিন্তু সম্প্রতি ১৩টি দেশে চালানো পিউ রিসার্চ সেন্টারের এক জরিপে দেখা গেছে, ট্রাম্প বিদেশে তার দেশের ইমেজ বাড়ানোর ক্ষেত্রে খুব বেশি কিছু করেননি।

ইউরোপের অনেক দেশেই আমেরিকা সম্পর্কে একটি ইতিবাচক ধারণা আছে এমন মানুষের পরিমাণ এখন গত ২০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে নিচে নেমে এসেছে।

যুক্তরাজ্যে ৪১ শতাংশ লোকের মনে ইতিবাচক ধারণা আছে, কিন্তু ফ্রান্সে এ ধারণা পোষণ করেন ৩১ শতাংশ লোক - যা ২০০৩ সালের পর সর্বনিম্ন। আর জার্মানিতে এই হার মাত্র ২৬ শতাংশ। যুক্তরাষ্ট্র করোনাভাইরাস মহামারির ব্যাপারে যেভাবে সাড়া দিয়েছে তা ছিল এ ক্ষেত্রে একটা বড় নির্ণায়ক।

জলবায়ু পরিবর্তনের ক্ষেত্রে উল্টো পথে হাঁটা
জলবায়ু পরিবর্তনের ব্যাপারে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প যে ঠিক কি বিশ্বাস করেন - তা বলা বেশ কঠিন। তিনি জলবায়ু পরিবর্তনকে একটা "ব্যয়বহুল ধোঁকা" থেকে শুরু করে একটা "গুরুতর বিষয়" এবং "আমার কাছে এটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ" পর্যন্ত নানারকমের আখ্যা দিয়েছেন। তবে এটা ঠিক যে দায়িত্ব গ্রহণের ৬ মাস পরেই তিনি - বিজ্ঞানীদের হতবাক করে - ঘোষণা করেছিলেন, জলবায়ু পরিবর্তন সংক্রান্ত প্যারিস চুক্তি থেকে আমেরিকাকে বের করে নেবার কথা।

ওই চুক্তিতে প্রায় ২০০টি দেশ মিলে বৈশ্বিক তাপমাত্রা বৃদ্ধিকে ২ ডিগ্রির নিচে রাখার ব্যাপারে অঙ্গীকার করেছিল।

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র হচ্ছে চীনের পর বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম গ্রিনহাউজ গ্যাস নির্গমনকারী দেশ।

গবেষকরা সতর্ক করে দিয়েছেন যে ট্রাম্প যদি পুনঃনির্বাচিত হন - তাহলে বৈশ্বিক তাপমাত্রা বৃদ্ধি নিয়ন্ত্রণে রাখা অসম্ভব হয়ে পড়তে পারে।

প্যারিস চুক্তিকে প্রত্যাখ্যান করে ট্রাম্প দাবি করেছিলেন, এর ফলে অতিরিক্ত নিয়মকানুন ও বিধিনিষেধের কারণে বহু আমেরিকান পণ্য উৎপাদকদের কারখানা বন্ধ করে দিতে হতো।

এটা ট্রাম্পের প্রেসিডেন্সির একটা মূল বার্তায় পরিণত হয়েছে এবং তিনি বহু রকমের দূষণসংক্রান্ত নিয়মনীতি বাতিল করেছেন যাতে কয়লা, তেল ও গ্যাসের উৎপাদন খরচ কমে যায়।

প্যারিস চুক্তি ত্যাগ কার্যকর হবার কথা রয়েছে প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের ঠিক পরের দিন ৪ নভেম্বর।

অনেকে ভয় পেয়েছিলেন যে যুক্তরাষ্ট্রের বেরিয়ে যাবার ফলে হয়তো আরো অনেক দেশ একই কাজ করবে।

তা যদিও হয়নি, তবে কিছু বিশ্লেষক মনে করেন ব্রাজিল ও সৌদি আরব যে কার্বন নির্গমন কমিয়ে দেবার অগ্রগতি আটকে দিয়েছে - তা ট্রাম্পের পদক্ষেপের ফলে সহজ হয়েছে।

ট্রাম্পের প্রতিদ্বন্দ্বী জো বাইডেন অঙ্গীকার করেছেন, তিনি জিতলে যুক্তরাষ্ট্রকে আবার প্যারিস চুক্তিতে ফিরিয়ে আনবেন।

কিছু লোকের জন্য সীমান্ত বন্ধ
ক্ষমতায় অভিষিক্ত হবার এক সপ্তাহ পরই প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প সাতটি মুসলিম-সংখ্যাগরিষ্ঠ দেশের ভ্রমণকারীদের জন্য যুক্তরাষ্ট্রের সীমান্ত বন্ধ করে দেন।

বর্তমানেও ১৩টি দেশের ক্ষেত্রে কড়া ভ্রমণ বিধিনিষেধ আছে।

যুক্তরাষ্ট্রে বসবাস করেন কিন্তু বিদেশে জন্ম নিয়েছেন এমন লোকের সংখ্যা ২০১৬ সালের চেয়ে ২০১৯-এ ৩ শতাংশ বেড়েছে।

তবে এই অভিবাসীদের পরিচয়ের ক্ষেত্রে পরিবর্তন এসেছে।

ট্রাম্প প্রেসিডেন্ট হবার পর মেক্সিকোয় জন্ম নেয়া অভিবাসীর সংখ্যা কমেছে, কিন্তু লাতিন আমেরিকা ও ক্যারিবিয়ানে জন্ম এমন অভিবাসীর সংখ্যা বেড়েছে।

যেসব ভিসায় যুক্তরাষ্ট্রে স্থায়ী বাসিন্দা হওয়া যায় - এমন ভিসার নিয়মনীতি কঠোরতর করা হয়েছে - বিশেষ করে যারা ইতোমধ্যেই যুক্তরাষ্ট্রে আছেন, তাদের আত্মীয়দের ক্ষেত্রে।

প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের অভিবাসন নীতির একটা প্রতীক হয়ে উঠেছিল "এক বিরাট ও সুন্দর দেয়াল" - যা তিনি যুক্তরাষ্ট্র-মেক্সিকো সীমান্তে গড়ে তুলবেন বলে বলেছিলেন।

তবে ১৯ অক্টোবর পর্যন্ত সরকারি তথ্য অনুযায়ী, ৩৭১ মাইল দেয়াল নির্মিত হয়েছে।

আর এর প্রায় পুরোটাই হয়েছে এমন সব জায়গায় - যেখানে আগে থেকেই বেড়া দেয়া ছিল, শুধু পুরোনো বেড়া নতুন করে বানানো হয়েছে মাত্র। এবং, আমেরিকায় আসার জন্য যারা বেপরোয়া, - তাদের দমাতেও পারেনি ট্রাম্পের দেয়াল।

গত ১২ বছরের মধ্যে ২০১৯ সালে যুক্তরাষ্ট্র-মেক্সিকো সীমান্তে সবচেয়ে বেশি লোক আটক হয়।

যুক্তরাষ্ট্রে ২০১৬ সালে ৮৫,০০০ শরণার্থী ঢুকেছিল। তবে পরের বছর এ সংখ্যা ৫৪,০০০ -এ নেমে আসে।

তবে ২০২১ সালে এর সর্বোচ্চ সংখ্যা হবে ১৫,০০০ - যা হবে ১৯৮০ সালের পর সবচেয়ে কম।

'ফেইক নিউজ' বা ভুয়া খবরের উত্থান

"আমার মতে আমি যত শব্দ ব্যবহার করেছি তার মধ্যে সবার সেরা হচ্ছে ফেইক" - ২০১৭ সালে দেয়া এক সাক্ষাৎকারে বলেছিলেন ট্রাম্প।

ফেইক নিউজ কথাটা ট্রাম্প উদ্ভাবন করেননি, কিন্তু তিনি এটাকে জনপ্রিয় করেছেন।

এক জরিপে বলা হয়, ডিসেম্বর ২০১৬ থেকে শুরু করে তিনি প্রায় ২,০০০ বার কথাটা ব্যবহার করেছেন।

গুগলে ফেইক নিউজ কথাটা অনুসন্ধান করলে দেখা যাবে সারা বিশ্ব থেকে ১১০ কোটিরও বেশি 'সার্চ রেজাল্ট' পাওয়া যাবে, এবং যুক্তরাষ্ট্রে ২০১৬-১৭ থেকে এ আগ্রহ ক্রমাগত বেড়েছে। প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প তার বিবেচনায় যেসব খবর 'ভুয়া' তার জন্য একটা পুরস্কারও ঘোষণা করার পর এ আগ্রহ শীর্ষবিন্দু স্পর্শ করে।

এক পর্যায়ে প্রেসিডেন্ট ফেইক নিউজ কথাটা ব্যবহার করতে শুরু করেন 'তিনি নিজে একমত নন এমন' খবরকে আক্রমণ করার জন্য।

তিনি ২০১৭-র ফেব্রুয়ারিতে কিছু সংবাদ প্রতিষ্ঠানকে আমেরিকান জনগণের শত্রু বলে চিহ্নিত করেন।

থাইল্যান্ড, ফিলিপিন, সৌদি আরব ও বাহরাইনের নেতারাও এ কথাটা ব্যবহার করতে শুরু করেন।

অনেকে বিরোধীদল ও সাংবাদিকদের দমন-পীড়নকে বৈধতা দেবার জন্য ফেইক নিউজ ছড়ানোর অভিযোগকে ব্যবহার করেন।

সুশীল সমাজের গোষ্ঠীগুলো বলেছে, বিশ্বাসযোগ্য খবরের বিরুদ্ধে এই শব্দবন্ধটি ব্যবহার করে রাজনীতিবিদরা গণতন্ত্রকে হেয় করছেন।

আমেরিকার 'সমাপ্তিহীন যুদ্ধ', এবং একটি মধ্যপ্রাচ্য চুক্তি

মার্কিন কংগ্রেসে ২০১৯ সালে এক ভাষণ দেবার সময় ট্রাম্প সিরিয়া থেকে মার্কিন সৈন্য প্রত্যাহারের অঙ্গীকার করে বলেন, "কোন মহান জাতি সমাপ্তিহীন যুদ্ধে জড়ায় না।"

তবে আসল বাস্তবতা ঠিক এরকম নয়।

সিরিয়ায় তেলকূপগুলো সুরক্ষিত রাখতে ট্রাম্প প্রায় ৫০০ জন মার্কিন সৈন্য রাখার সিদ্ধান্ত নেন।

আফগানিস্তান, ইরাক ও সিরিয়ায় বিভিন্ন মাত্রায় সৈন্য সংখ্যা কমলেও - ট্রাম্পের ক্ষমতাসীন হবার দিন যেসব দেশে মার্কিন সৈন্য উপস্থিত ছিল - আজও তার প্রত্যেকটিতেই রয়েছে।

তবে মধ্যপ্রাচ্যে ডোনাল্ড ট্রাম্প সৈন্য ছাড়া অন্য উপায়েও প্রভাব ফেলেছেন।

তিনি ২০১৮ সালে ইসরায়েলে মার্কিন দূতাবাস সরিয়ে আনেন তেল আবিব থেকে জেরুজালেমে, এবং অধিকৃত পূর্ব জেরুসালেমসহ পুরো শহরটিকে ইসরায়েলের রাজধানী হিসেবে স্বীকৃতিও দেন।

এক্ষেত্রে তিনি আগেকার মার্কিন প্রেসিডেন্টদের আপত্তিকে উল্টে দেন।

গত মাসে সংযুক্ত আরব আমিরাত এবং বাহরাইন যখন ইসরায়েলের সাথে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে চুক্তি করে - তার মধ্যস্থতায় ভূমিকা ছিল যুক্তরাষ্ট্রের।

প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প একে "নতুন মধ্যপ্রাচ্যের সূচনা" বলে অভিনন্দিত করেন।

বাগাড়ম্বর বাদ দিলে এটিই হয়তো ট্রাম্প প্রশাসনের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কূটনৈতিক অর্জন।

কীভাবে (বাণিজ্য) চুক্তি করতে হয়
 ট্রাম্প নিজে যে চুক্তি করেননি - সেগুলোকে তিনি দু'চক্ষে দেখতে পারেন না বলেই মনে হয়।

ক্ষমতায় এসে প্রথম দিনই তিনি পূর্ববর্তী প্রেসিডেন্ট ওবামার অনুমোদিত ট্রান্স-প্যাসিফিক পার্টনারশিপ নামে ১২-জাতির একটি বাণিজ্য চুক্তি বাতিল করে দেন।

এতে অবশ্য চীনেরই লাভ হয়, কারণ তারা একে এশিয়া-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে তাদের প্রভাব কমানোর চেষ্টা হিসেবেই দেখছিল।

তবে যুক্তরাষ্ট্রে যারা মনে করছিল যে এতে আমেরিকানদের চাকরি বিপন্ন হবার ঝুঁকি তৈরি হবে - তারা উল্লসিত হয়।

উত্তর আমেরিকান ফ্রি-ট্রেড চুক্তি - যা কানাডা ও মেক্সিকোর সাথে হয়েছিল - তার আলোচনা নতুন করে করানো হয় ট্রাম্পের সময়। তিনি বলেছিলেন, এটা সম্ভবত ইতিহাসের সবচেয়ে খারাপ চুক্তি।

কিন্তু নতুন করে যখন এ চুক্তি করা হয়, তখন দেখা যায় - এর বেশিরভাগই অপরিবর্তিত রয়েছে।

প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের সবচেয়ে বড় মাথাব্যথা ছিল কীভাবে সারা বিশ্বের বাণিজ্য থেকে আমেরিকা লাভবান হতে পারে। এর ফলে চীনের সাথে যুক্তরাষ্ট্রের এক তিক্ত বাণিজ্য-যুদ্ধ শুরু হয়, দু'পক্ষই পরস্পরের পণ্যের ওপর শত শত কোটি ডলারের কর বসায়।

যুক্তরাষ্ট্র এখনো চীনে যা রপ্তানি করে তার চেয়ে বেশি চীন থেকে আমদানি করে
পরে ২০১৯ সালে দেখা যায়, চীনের সাথে পণ্যের ক্ষেত্রে যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্য ঘাটতি ২০১৬ সালের চেয়ে কিছুটা কমেছে।

তবে যুক্তরাষ্ট্র এখনো চীনে যা রপ্তানি করে তার চেয়ে বেশি চীন থেকে আমদানি করে।

চীনের সাথে দ্বন্দ্ব
ট্রাম্প নির্বাচনে জিতেছেন কিন্তু তখনও প্রেসিডেন্ট পদে আসীন হননি - এমন এক সময় ২০১৬ ডিসেম্বরে - তিনি একটি টুইট বার্তায় পৃথিবীকে স্তম্ভিত করে দেন।

যে তাইওয়ানের সাথে ১৯৭৯ সাল থেকে যুক্তরাষ্ট্রের আনুষ্ঠানিক সম্পর্ক ছিন্ন - তার প্রেসিডেন্টের সাথে সরাসরি ফোনে কথা বলেন ট্রাম্প। এই ফোনালাপ নিয়ে উইকিপিডিয়াতে একটি পৃষ্ঠা আছে।

চীন তাইওয়ানকে স্বাধীন দেশ হিসেবে স্বীকার করে না বরং তাদের একটি প্রদেশ বলে মনে করে।

এর মধ্যে দিয়েই চীনকে নানা দিক থেকে খোঁচানোর সূচনা করেন ট্রাম্প।

যুক্তরাষ্ট্র দক্ষিণ চীন সাগরে চীনের ভূখণ্ড দাবিকে অবৈধ ঘোষণা করেছে, তাদের পণ্যের ওপর শুল্ক বসিয়েছে, তাদের অ্যাপ টিকটক ও উইচ্যাট ডাউনলোড নিষিদ্ধ করেছে, চীনের বৃহৎ টেলিকম কোম্পানি হুয়াওয়েকে কালো তালিকাভুক্ত করেছে।

চীন অবশ্য এর মধ্যে হংকংএ বিতর্কিত এক নিরাপত্তা আইন জারি করেছে, এবং সংখ্যালঘু মুসলিম উইঘুরদের গণহারে কারাবন্দী করেছে - যা এই উত্তেজনা বৃদ্ধির জন্য অংশত দায়ী।

প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প কোভিড-১৯এরও নিজস্ব নাম দিয়েছেন "চায়না ভাইরাস"।

এগুলোর সবই চীনকে ব্যাপকভাবে ক্ষিপ্ত করে।

অবশ্য মার্কিন নির্বাচনে ডেমোক্র্যাটরা জিতলেও যে এর পরিবর্তন হবে - তা কিন্তু নাও হতে পারে।

জো বাইডেন চীনা প্রেসিডেন্ট শি-কে একজন 'গুণ্ডা' বলে অভিহিত করে বলেছেন, তার দেহে গণতন্ত্রের ছিটেফোঁটাও নেই।

ইরানের সাথে প্রায় যুদ্ধ
ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচি সীমিত রাখতে শক্তিধর দেশগুলোর সাথে যে চুক্তি হয়েছিল - প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প ২০১৮ সালের মে মাসে তা থেকে যুক্তরাষ্ট্রকে বের করে আনেন। দেশটির ওপর আরোপ করেন কড়া সব নিষেধাজ্ঞা।

ইরানে ব্যাপক মন্দা দেখা দিল, খাদ্যের দাম ৬১% বেড়ে গেল। শুরু হলো গণবিক্ষোভ।

১৯৭৯ সাল থেকে চলতে থাকা ইরান-মার্কিন দ্বন্দ্ব আরো তীব্র হলো এভাবেই।

প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প ২০১৯ সালে বিশ্ববাসীকে স্তম্ভিত করে জানালেন, যুক্তরাষ্ট্র ইরানের সবচেয়ে শক্তিধর জেনারেল কাসেম সোলাইমানিকে হত্যা করেছে - যিনি মধ্যপ্রাচ্য জুড়ে ইরানের সামরিক কর্মকাণ্ডের নেতৃত্ব দিতেন।

ইরান পাল্টা পদক্ষেপ হিসেবে ইরাকে দুটি মার্কিন ঘাঁটিতে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালালো - যাতে শতাধিক মার্কিন সৈন্য আহত হলো।

বিশ্লেষকরা মনে করছিলেন, দু-দেশ যুদ্ধের দ্বারপ্রান্তে এসে দাঁড়িয়েছে।

যুদ্ধ অবশ্য হয়নি, কিন্তু ইরানি বাহিনী ভুলবশত একটি ইউক্রেনিয়ান যাত্রীবাহী বিমানগুলি করে ভূপাতিত করলো - নিহত হন ১৭৬ আরোহীর সবাই।

করোনাভাইরাস সংক্রমণে গুরুতর আক্রান্ত দুটি দেশের রাজনৈতিক মনোযোগ এখন মহামারি ঠেকানোর দিকেই ।

তবে তাদের মধ্যে কূটনৈতিক চ্যানেল খুবই সীমিত ।

অন্যদিকে- উত্তেজনা আকস্মিকভাবে বেড়ে যেতে পারে - এমন সম্ভাবনা আছে অনেক ক্ষেত্রেই।

বিডি প্রতিদিন/ফারজানা

এই বিভাগের আরও খবর
মেলানিয়ার প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়ে ট্রাম্পের আবেগঘন বক্তব্য
মেলানিয়ার প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়ে ট্রাম্পের আবেগঘন বক্তব্য
যুক্তরাষ্ট্রে প্রেসিডেন্ট নির্বাচন, বিশ্বজুড়ে শেয়ারবাজারে উত্থান
যুক্তরাষ্ট্রে প্রেসিডেন্ট নির্বাচন, বিশ্বজুড়ে শেয়ারবাজারে উত্থান
সর্বশেষ খবর
হুথির ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, ইসরায়েলে ফ্লাইট স্থগিত করল কয়েকটি দেশ
হুথির ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, ইসরায়েলে ফ্লাইট স্থগিত করল কয়েকটি দেশ

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আব্দুর রাজ্জাকের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
আব্দুর রাজ্জাকের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

১৩ সেকেন্ড আগে | রাজনীতি

হাসনাত আব্দুল্লাহর ওপর হামলার ঘটনায় শিবির সভাপতির নিন্দা
হাসনাত আব্দুল্লাহর ওপর হামলার ঘটনায় শিবির সভাপতির নিন্দা

১৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

হাসনাত আব্দুল্লাহর ওপর হামলার ঘটনায় ছাত্রদল সম্পাদকের নিন্দা
হাসনাত আব্দুল্লাহর ওপর হামলার ঘটনায় ছাত্রদল সম্পাদকের নিন্দা

৩২ মিনিট আগে | রাজনীতি

ভারতকে তোয়াক্কা করছে না আজাদ কাশ্মীর, চলছে ধুমধাম বিয়ে!
ভারতকে তোয়াক্কা করছে না আজাদ কাশ্মীর, চলছে ধুমধাম বিয়ে!

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসনাত আবদুল্লাহর ওপর হামলার প্রতিবাদে নারায়ণগঞ্জে মশাল মিছিল
হাসনাত আবদুল্লাহর ওপর হামলার প্রতিবাদে নারায়ণগঞ্জে মশাল মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুসলিম উম্মাহর প্রতি যে আহ্বান জানালেন খামেনি
মুসলিম উম্মাহর প্রতি যে আহ্বান জানালেন খামেনি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আকিজ ভেঞ্চার লিমিটেডের ৫ম বর্ষপূর্তি উদযাপন
আকিজ ভেঞ্চার লিমিটেডের ৫ম বর্ষপূর্তি উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

ব্যাটারের পকেট থেকে মোবাইল ছিটকে পড়ার ঘটনা ভাইরাল, হতবাক অনেকে
ব্যাটারের পকেট থেকে মোবাইল ছিটকে পড়ার ঘটনা ভাইরাল, হতবাক অনেকে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে ৮ দিনব্যাপী ভর্তি উৎসব শুরু
গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে ৮ দিনব্যাপী ভর্তি উৎসব শুরু

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাসনাত আব্দুল্লাহর ওপর হামলার প্রতিবাদে কুমিল্লায় বিক্ষোভ
হাসনাত আব্দুল্লাহর ওপর হামলার প্রতিবাদে কুমিল্লায় বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসনাত আব্দুল্লাহর ওপর হামলার প্রতিবাদে এনসিপির বিক্ষোভ
হাসনাত আব্দুল্লাহর ওপর হামলার প্রতিবাদে এনসিপির বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাগরিকায় বাস টার্মিনাল হবে: মেয়র শাহাদাত
সাগরিকায় বাস টার্মিনাল হবে: মেয়র শাহাদাত

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এমবাপ্পের জোড়া গোলে রিয়ালের কষ্টার্জিত জয়
এমবাপ্পের জোড়া গোলে রিয়ালের কষ্টার্জিত জয়

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘আগামী বাজেট হবে সংস্কারমুখী বাস্তব বাজেট’
‘আগামী বাজেট হবে সংস্কারমুখী বাস্তব বাজেট’

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লখনৌয়ের বিপক্ষে পাঞ্জাবের রানের পাহাড়
লখনৌয়ের বিপক্ষে পাঞ্জাবের রানের পাহাড়

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বীরগঞ্জে ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর কৃষকদের বজ্রপাত বিষয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক সভা
বীরগঞ্জে ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর কৃষকদের বজ্রপাত বিষয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক সভা

৩ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

শাহরুখ-আল্লু অর্জুন এক ছবিতে, হবে ধামাকা : বিজয় দেবেরাকোন্ডা
শাহরুখ-আল্লু অর্জুন এক ছবিতে, হবে ধামাকা : বিজয় দেবেরাকোন্ডা

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চট্টগ্রামে এক ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
চট্টগ্রামে এক ব্যক্তির লাশ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হাজীগঞ্জে ৪ স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা, ২টি সিলগালা
হাজীগঞ্জে ৪ স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা, ২টি সিলগালা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝড়ে ডানা ভেঙে পড়ে যাওয়া ঈগলের অস্ত্রোপচার
ঝড়ে ডানা ভেঙে পড়ে যাওয়া ঈগলের অস্ত্রোপচার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টঙ্গীতে সুতা তৈরির কারখানায় আগুন
টঙ্গীতে সুতা তৈরির কারখানায় আগুন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিএনজি-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে শিক্ষক নিহত
সিএনজি-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে শিক্ষক নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কোরবানির পশুর চামড়ার ন‍্যায‍্যমূল্য নিশ্চিতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
কোরবানির পশুর চামড়ার ন‍্যায‍্যমূল্য নিশ্চিতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবিত্রী চট্টোপাধ্যায়ের গলা টিপে ধরেন উত্তম কুমার, এরপর যা হয়
সাবিত্রী চট্টোপাধ্যায়ের গলা টিপে ধরেন উত্তম কুমার, এরপর যা হয়

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কেশবপুরে সাইক্লিং ও হকিতে দেশ সেরা বালিকারা পেল বসুন্ধরা শুভসংঘের সংবর্ধনা
কেশবপুরে সাইক্লিং ও হকিতে দেশ সেরা বালিকারা পেল বসুন্ধরা শুভসংঘের সংবর্ধনা

৩ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

লালমনিরহাটে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে সেলাই প্রশিক্ষণ শুরু
লালমনিরহাটে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে সেলাই প্রশিক্ষণ শুরু

৩ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

নোয়াখালীতে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে পরিচ্ছন্নতা অভিযান
নোয়াখালীতে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে পরিচ্ছন্নতা অভিযান

৩ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

রেজিস্ট্রেশনের আওতায় ঢাকার সব হোটেল, রেস্টুরেন্ট ও দোকান: শ্রম উপদেষ্টা
রেজিস্ট্রেশনের আওতায় ঢাকার সব হোটেল, রেস্টুরেন্ট ও দোকান: শ্রম উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন ধানের ফলনে কৃষকের মুখে হাসি
নতুন ধানের ফলনে কৃষকের মুখে হাসি

৩ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

সর্বাধিক পঠিত
ইয়েমেনি ক্ষেপণাস্ত্রে কেঁপে উঠল তেল আবিব, ইসরায়েলের ১০০ এলাকায় সাইরেন
ইয়েমেনি ক্ষেপণাস্ত্রে কেঁপে উঠল তেল আবিব, ইসরায়েলের ১০০ এলাকায় সাইরেন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানি নারীর সঙ্গে অনলাইনে প্রেম ও বিয়ের জেরে চাকরি গেল ভারতীয় জওয়ানের
পাকিস্তানি নারীর সঙ্গে অনলাইনে প্রেম ও বিয়ের জেরে চাকরি গেল ভারতীয় জওয়ানের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে ১৩১ মিলিয়ন ডলারের সামরিক সরঞ্জাম দেয়ার অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের
ভারতকে ১৩১ মিলিয়ন ডলারের সামরিক সরঞ্জাম দেয়ার অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তুরিন আফরোজের ডক্টরেট ডিগ্রি ভুয়া
তুরিন আফরোজের ডক্টরেট ডিগ্রি ভুয়া

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যারিস্টার রাজ্জাক মারা গেছেন
ব্যারিস্টার রাজ্জাক মারা গেছেন

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এনা ও স্টারলাইন পরিবহনের ১৯০ গাড়ি জব্দে আদেশ
এনা ও স্টারলাইন পরিবহনের ১৯০ গাড়ি জব্দে আদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের বিরুদ্ধে পাল্টা পদক্ষেপ নিল পাকিস্তান
ভারতের বিরুদ্ধে পাল্টা পদক্ষেপ নিল পাকিস্তান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশিদের জন্য আবারও ভিসা চালু করেছে আমিরাত
বাংলাদেশিদের জন্য আবারও ভিসা চালু করেছে আমিরাত

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানি সেনা আটকের দাবি বিএসএফের, সীমান্তে ব্যাপক গোলাগুলি
পাকিস্তানি সেনা আটকের দাবি বিএসএফের, সীমান্তে ব্যাপক গোলাগুলি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তুরস্কের আকাশসীমায় বাধা, আজারবাইজান সফর বাতিলে বাধ্য হলেন নেতানিয়াহু
তুরস্কের আকাশসীমায় বাধা, আজারবাইজান সফর বাতিলে বাধ্য হলেন নেতানিয়াহু

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুপিচুপি চাষ হচ্ছে ‌‘পিরানহা’, ‘রূপচাঁদা’ বলে দেদারসে বিক্রি
চুপিচুপি চাষ হচ্ছে ‌‘পিরানহা’, ‘রূপচাঁদা’ বলে দেদারসে বিক্রি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশি রোগীদের জন্য চিকিৎসা ভিসা সহজ করল চীন
বাংলাদেশি রোগীদের জন্য চিকিৎসা ভিসা সহজ করল চীন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজীপুরে হাসনাত আবদুল্লাহর গাড়িতে হামলা
গাজীপুরে হাসনাত আবদুল্লাহর গাড়িতে হামলা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনার অপশাসন নিয়ে আলজাজিরার বিশেষ তথ্যচিত্র
শেখ হাসিনার অপশাসন নিয়ে আলজাজিরার বিশেষ তথ্যচিত্র

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক স্বাস্থ্যমন্ত্রীর গুলশানের বাসা থেকে ছাত্রলীগ-যুবলীগের ৫ নেতা গ্রেফতার
সাবেক স্বাস্থ্যমন্ত্রীর গুলশানের বাসা থেকে ছাত্রলীগ-যুবলীগের ৫ নেতা গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এলপি গ্যাসের দাম কমেছে
এলপি গ্যাসের দাম কমেছে

৮ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

মানবিক করিডর নিয়ে কোনও চুক্তি হয়নি: খলিলুর রহমান
মানবিক করিডর নিয়ে কোনও চুক্তি হয়নি: খলিলুর রহমান

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রধান উপদেষ্টাকে নিয়ে ভারতীয় মিডিয়ায় ‘ভুল সংবাদ’ প্রচারে প্রেস উইংয়ের নিন্দা
প্রধান উপদেষ্টাকে নিয়ে ভারতীয় মিডিয়ায় ‘ভুল সংবাদ’ প্রচারে প্রেস উইংয়ের নিন্দা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১টা বাজলেই ছুটি বিদ্যালয়, বিরক্ত শিক্ষার্থী-অভিভাবকরা
১টা বাজলেই ছুটি বিদ্যালয়, বিরক্ত শিক্ষার্থী-অভিভাবকরা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খালেদা জিয়ার দেশে ফেরার দিন নেতাকর্মীদের যে নির্দেশনা বিএনপির
খালেদা জিয়ার দেশে ফেরার দিন নেতাকর্মীদের যে নির্দেশনা বিএনপির

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুবাইয়ে ভারতীয় ধনকুবেরের কারাদণ্ড ও বিতাড়ণের আদেশ
দুবাইয়ে ভারতীয় ধনকুবেরের কারাদণ্ড ও বিতাড়ণের আদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারী সংস্কার কমিশনের সুপারিশ পর্যালোচনায় কমিটি চেয়ে রিট
নারী সংস্কার কমিশনের সুপারিশ পর্যালোচনায় কমিটি চেয়ে রিট

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাঁচ আঙুলে ফুলে ওঠে তাজুলরাজ্য
পাঁচ আঙুলে ফুলে ওঠে তাজুলরাজ্য

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি সফরকালে আরব নেতাদের সঙ্গে শীর্ষ সম্মেলনে অংশ নেবেন ট্রাম্প!
সৌদি সফরকালে আরব নেতাদের সঙ্গে শীর্ষ সম্মেলনে অংশ নেবেন ট্রাম্প!

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুড়িগ্রামে জামায়াতের রুকনসহ দুইজন বহিষ্কার
কুড়িগ্রামে জামায়াতের রুকনসহ দুইজন বহিষ্কার

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এয়ার অ্যাম্বুলেন্সেই মঙ্গলবার ফিরছেন খালেদা জিয়া
এয়ার অ্যাম্বুলেন্সেই মঙ্গলবার ফিরছেন খালেদা জিয়া

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সস্তা চীনা পণ্যে ট্রাম্পের শুল্কাঘাত, ব্যবসা হারাবে মার্কিন রাঘব-বোয়ালরা
সস্তা চীনা পণ্যে ট্রাম্পের শুল্কাঘাত, ব্যবসা হারাবে মার্কিন রাঘব-বোয়ালরা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংযুক্ত আরব আমিরাত, মধ্যপ্রাচ্য ও আফ্রিকায় চীনা গাড়ির চাহিদা বাড়বে: রিপোর্ট
সংযুক্ত আরব আমিরাত, মধ্যপ্রাচ্য ও আফ্রিকায় চীনা গাড়ির চাহিদা বাড়বে: রিপোর্ট

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীসহ সাবেক কর কর্মকর্তা রঞ্জিত কুমারের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
স্ত্রীসহ সাবেক কর কর্মকর্তা রঞ্জিত কুমারের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিন্ময়ের জামিন স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আপিল শুনানি আজ
চিন্ময়ের জামিন স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আপিল শুনানি আজ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
রণপ্রস্তুতি ভারত-পাকিস্তান
রণপ্রস্তুতি ভারত-পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

ছড়িয়ে পড়ছে স্ক্যাবিস
ছড়িয়ে পড়ছে স্ক্যাবিস

পেছনের পৃষ্ঠা

ভুয়া ঠিকানায় দলের ছড়াছড়ি
ভুয়া ঠিকানায় দলের ছড়াছড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মন খারাপের দেশে দুঃস্বপ্নের পাহাড়!
মন খারাপের দেশে দুঃস্বপ্নের পাহাড়!

সম্পাদকীয়

মাতারবাড়ী ও মোংলা হবে শিপিং হাব
মাতারবাড়ী ও মোংলা হবে শিপিং হাব

পেছনের পৃষ্ঠা

আত্মঘাতী ‘মানবিক করিডর’
আত্মঘাতী ‘মানবিক করিডর’

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যর্থনা জানাবেন নেতা-কর্মীরা
অভ্যর্থনা জানাবেন নেতা-কর্মীরা

প্রথম পৃষ্ঠা

৩০০ ফিট এখন জুলাই ৩৬ এক্সপ্রেসওয়ে
৩০০ ফিট এখন জুলাই ৩৬ এক্সপ্রেসওয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

কী হবে শতবর্ষী গাছগুলোর
কী হবে শতবর্ষী গাছগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

ধরাছোঁয়ার বাইরে মাদক মাফিয়ারা
ধরাছোঁয়ার বাইরে মাদক মাফিয়ারা

নগর জীবন

মালচিং পদ্ধতিতে বাড়ছে শসা চাষ
মালচিং পদ্ধতিতে বাড়ছে শসা চাষ

পেছনের পৃষ্ঠা

আলোকবর্তিকার মতো কাজ করছে এই শিক্ষাবৃত্তি
আলোকবর্তিকার মতো কাজ করছে এই শিক্ষাবৃত্তি

বসুন্ধরা শুভসংঘ

বকশিশ বা ভিক্ষা চাই না হিসাবের পাওনা চাই
বকশিশ বা ভিক্ষা চাই না হিসাবের পাওনা চাই

পেছনের পৃষ্ঠা

অধ্যক্ষ বরখাস্ত
অধ্যক্ষ বরখাস্ত

দেশগ্রাম

হামলার অভিযোগ হাসনাতের
হামলার অভিযোগ হাসনাতের

প্রথম পৃষ্ঠা

খাল-নালার পাড়ে নিরাপত্তা বেষ্টনী বসাচ্ছে চসিক
খাল-নালার পাড়ে নিরাপত্তা বেষ্টনী বসাচ্ছে চসিক

নগর জীবন

‘ফোরামের’ নতুন আবির্ভাব!
‘ফোরামের’ নতুন আবির্ভাব!

মাঠে ময়দানে

কবে নির্বাচন জানতে চেয়েছে রাশিয়া-জাপান
কবে নির্বাচন জানতে চেয়েছে রাশিয়া-জাপান

প্রথম পৃষ্ঠা

হেফাজতের পাশে দাঁড়াতে বলেছিলেন খালেদা জিয়া
হেফাজতের পাশে দাঁড়াতে বলেছিলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

মিলছে না কাঙ্ক্ষিত স্বাস্থ্যসেবা
মিলছে না কাঙ্ক্ষিত স্বাস্থ্যসেবা

দেশগ্রাম

চলে গেলেন ব্যারিস্টার রাজ্জাক
চলে গেলেন ব্যারিস্টার রাজ্জাক

প্রথম পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন সুদূরপরাহত
রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন সুদূরপরাহত

প্রথম পৃষ্ঠা

হকির ব্যর্থতার তদন্ত করছে ক্রীড়া পরিষদ
হকির ব্যর্থতার তদন্ত করছে ক্রীড়া পরিষদ

মাঠে ময়দানে

নির্বাচন ইস্যুতে তৎপর বিদেশিরা
নির্বাচন ইস্যুতে তৎপর বিদেশিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াতের নিবন্ধন নিয়ে আপিল দ্রুত শুনানির আবেদন
জামায়াতের নিবন্ধন নিয়ে আপিল দ্রুত শুনানির আবেদন

প্রথম পৃষ্ঠা

বিনিয়োগ কমে যাওয়ায় অর্থনীতিতে মন্দা
বিনিয়োগ কমে যাওয়ায় অর্থনীতিতে মন্দা

সম্পাদকীয়

আগে শেখ হাসিনার বিচার ও সংস্কার তারপর নির্বাচন
আগে শেখ হাসিনার বিচার ও সংস্কার তারপর নির্বাচন

নগর জীবন

প্রাথমিক শিক্ষার উন্নতি না ঘটলে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নিতে হবে
প্রাথমিক শিক্ষার উন্নতি না ঘটলে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নিতে হবে

নগর জীবন

ডিএমপির প্রসিকিউশন বিভাগের দুর্নীতি তদন্তে কমিটি
ডিএমপির প্রসিকিউশন বিভাগের দুর্নীতি তদন্তে কমিটি

নগর জীবন