শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০৮ মার্চ, ২০১৭ আপডেট:

রাষ্ট্রপতিকে অভিবাদন, ডাকসু নির্বাচন দিন

পীর হাবিবুর রহমান
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
রাষ্ট্রপতিকে অভিবাদন, ডাকসু নির্বাচন দিন

ঢাকার বাইরে গেলে আমি বুক ভরে শ্বাস নেই, মনে হয় কোনো অচল নগরীর বন্দিত্ব থেকে মুক্তির স্বাদ নিলাম, হাওর-নদী, কবিতা-প্রেম, গান-আড্ডা ও বৃষ্টির শহর সুনামগঞ্জ এলে তো কথাই নেই। মায়ের স্মৃতিময় আঁচলে বাঁধা, বোনের স্নেহছায়া ঘেরা সুরমার দুপাড়ে কুলবধূদের লাজুক মুখের ছবি আঁকা, কত বালিকার বাঁকা চাহনি মনেপড়া আর বৃষ্টিতে ভিজতে ভিজতে ঘরে ফেরার সুখের এই শহরে এলেই যেন নিজেকেও চেনা যায়। এক সময় কত চেনা সারি পুকুর ও গাছগাছালি ঘেরা সারি বাড়ি, কত প্রিয় আপনজনকে নিয়ে আত্মার বাঁধনে জড়ানো ধুলোমাখা স্মৃতির শহর ছিল ছবির মতোন।  অনেক বদলে গেছে এখন। রাজনীতি হারিয়েছে পুরনো গৌরব।

৫ মার্চ ভোর ৫টার বিমানে উড়ে সিলেটে নেমে বন্ধু বকুলকে নিয়ে সুনামগঞ্জ শহরে আসতে আসতে শীতের বাতাস গায়ে মাখতে মাখতে সাতসকালে বাড়ির বারান্দায় এসে বসতে না বসতেই প্রাণ আকুল করা কোকিলের সে কি বিরতিহীন ডাকে মুগ্ধ হলাম। সারা রাত জাগা মানুষ লম্বা ঘুম দিয়ে সন্ধ্যার পর সেনা শাসনবিরোধী স্বজন ছাত্রনেতাদের সঙ্গে আড্ডায় বসলাম। সুজনের আতিথেয়তায় রাত ৩টা পর্যন্ত তাদের পুকুরঘাটে এই আড্ডা চলল। ২৬ বিঘা জমির ওপর গাছগাছালি ঘেরা এই বাড়িতে জোছনা রাতে আড্ডা বেশি উপভোগ্য হয়। আড্ডা থেকেই জানলাম সুনামগঞ্জ-১ আসনের সরকার দলীয় সংসদ সদস্য মোয়াজ্জেম হোসেন রতনের বাসভবনে হামলা হয়েছে। শহরের নানা আড্ডায় এ নিয়ে সরগরম আলোচনা। সংসদ সদস্য রতন সংসদে এ নিয়ে পয়েন্ট অব অর্ডারে কথাও বলেছেন রবিবার। বলেছেন, স্বাধীনতাবিরোধী সন্ত্রাসীরা প্রাণনাশের উদ্দেশ্যে এই হামলা করেছে এবং পাঁচ আসামিকে গ্রেফতার করায় স্থানীয় প্রশাসনকে তিনি ধন্যবাদ জানান। সুনামগঞ্জের বর্তমান জেলা প্রশাসক শেখ রফিকুল ইসলাম ও পুলিশ সুপার হারুন অর রশিদের সততা দক্ষতা সংস্কৃতিমনা হৃদয় ও গণমুখী চরিত্রের কারণে মানুষের কাছে প্রশংসিত। দুজনই আগামীতে বদলি হয়ে যাবেন। স্থানীয় মানুষের প্রত্যাশা এরকম সৎ দক্ষ ও গণমুখী কর্মকর্তা যেন তাদের স্থলাভিষিক্ত হন। যাক, সংসদ সদস্য রতনের সংসদ বক্তৃতায় অভিযোগের তীর স্বাধীনতাবিরোধীদের দিকে ছুড়লেও তিনি যাদের আসামি করেছেন তারা সবাই সরকারদলীয় যুবসংগঠনের পদবিধারী কর্মী হিসেবে পরিচিত। শহরের আড্ডায় আড্ডায় আলোচিত হচ্ছে সংসদ সদস্য রতনের বাসার কেয়ারটেকার হামলার জন্য যাদের বিরুদ্ধে মামলা করেছেন সেখানে অনেক প্রকৃত অপরাধীর নাম যেমন আসেনি তেমনি নির্দোষ ব্যক্তিও মামলার শিকার হয়েছেন। ভদ্র বিনয়ী আসাদুজ্জামান সেন্টুর নাম দেখে শহরের মানুষ বিস্মিত। সবার বক্তব্য সেন্টু হামলা করেনি। তবে সংসদ সদস্য রতন হাওরের ফসলরক্ষা বাঁধ নির্মাণের সঙ্গে জড়িত সিন্ডিকেটের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ করেছেন তার কিছু সত্যতা মিলছে সব মহলের আলোচনায়। বলাবলি হচ্ছে, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সুনামগঞ্জ জেলার বিস্তীর্ণ হাওর অঞ্চলের কৃষকের সঙ্গে দেওয়া প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী প্রতিবছর ফসল রক্ষায় হাওর রক্ষা বাঁধের জন্য ব্যাপক বরাদ্দ দিয়ে থাকেন। কিন্তু দুর্নীতিগ্রস্ত পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী থেকে শুরু করে, কর্মকর্তা, ঠিকাদার সিন্ডিকেট আর কিছু ইউপি চেয়ারম্যান মেম্বার বরাদ্দকৃত অর্থ নামমাত্র কাজ করে বা কোথাও কাজ না করেই ভাগাভাগি করে নিয়ে যান। গেল বছর আবাদকৃত প্রায় দুই লাখ হেক্টর বোরো জমির ৮০ ভাগই অকাল বন্যায় তলিয়ে যায়। এই বাঁধ রক্ষার বরাদ্দ কৃষকের ফসল রক্ষাই নয়, সারা বছর খেয়েপরে টিকে থাকার সঙ্গে জড়িত। এবার ৪৩ কোটি ৪০ লাখ টাকা বরাদ্দ হয়েছে। এর মধ্যে ঠিকাদারদের ৪৮টি প্যাকেজের মধ্য ২১টিই একটি সিন্ডিকেটের হাতে তুলে দেওয়া হয়েছে যেখানে বরাদ্দ প্রায় ১৮ কোটি টাকা। বলাবলি হচ্ছে, নামমাত্র কাজ করে গোটা বরাদ্দের টাকা ভাগাভাগি করে লুটপাট করার প্রক্রিয়ায় সংসদ সদস্য রতনের সঙ্গে তাদের বিরোধ বাধে। ২৮ ফেব্রুয়ারির মধ্যে কাজ শেষ হওয়ার কথা থাকলেও হাওররক্ষা বাঁধের কাজ অনেক জায়গায় এখনো শুরুই হয়নি।

 

 

স্থানীয় পানি উন্নয়ন বোর্ড আর ঠিকাদারদের লুটপাটের ফলে অকাল বন্যায় বাঁধ ভেঙে যখন ফসল তলিয়ে যেতে থাকে তখন কৃষক এক পর্যায়ে বুক ঠেলে দেয় বাঁধের উপরে। জলজোছনার নৈসর্গিক রূপ হারিয়ে যায় কৃষকের বুকভাঙা কান্নায়। জোছনার আলোতে কৃষকের চোখের কোণে চিকচিক করে ওঠে অশ্রুবিন্দু। গরিব খেটে খাওয়া কৃষকের বুক ভেঙে দিয়ে তাদের তপ্ত দীর্ঘশ্বাসের অভিশাপে তবুও অভিশপ্ত হয় না এই লুটেরা গোষ্ঠী। সিলেট থেকে সুনামগঞ্জ আসতে ১১টি নতুন সেতু আর শত বছরের প্রত্যাশার সুরমা নদীর ওপর জননেতা আব্দুজ জহুর সেতু, গ্রামে গ্রামে বিদ্যুৎ, সড়ক যোগাযোগ, ব্যাপক উন্নয়ন দিচ্ছেন শেখ হাসিনার সরকার। কিন্তু সড়ক ও জনপথ থেকে পানি উন্নয়ন বোর্ড সিন্ডিকেট দ্বারা যে লুটপাট চালাচ্ছে বছরের পর বছর তাতে সব উন্নয়ন ম্লান হয়ে যাচ্ছে। সুনামগঞ্জ-১ আসনের সংসদ সদস্য মোয়াজ্জেম হোসেন রতনের বাসভবনে হামলার ঘটনায় মানুষের মধ্যে ক্ষোভের সঞ্চার ঘটেছে। কিন্তু এই সংসদ সদস্যের বিরুদ্ধেও তার নির্বাচনী এলাকায় রয়েছে ব্যাপক অভিযোগ আর অসন্তোষ। সুনামগঞ্জের অর্থনৈতিক রাজধানী হিসেবে চিহ্নিত ধর্মপাশা, তাহিরপুর ও জামালগঞ্জে চলছে তার শাসন। মানুষের মুখে মুখে বাতাসার মতো হরিলুটের কল্পকাহিনী এতটাই আলোচিত হচ্ছে যে, সরকারি দলের ইমেজ প্রশ্নবিদ্ধ হচ্ছে। বাংলাদেশের অন্যান্য জেলার চেয়ে সুনামগঞ্জের রাজনৈতিক সংস্কৃতিতে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি ও সততার রাজনীতির অনন্যসাধারণ স্বাতন্ত্র্য বৈশিষ্ট্য রয়েছে। আওয়ামী লীগের অভ্যন্তরীণ স্বার্থের লড়াইয়ে এমপি রতনের বাড়িতে হামলার যে ঘটনা ঘটেছে অতীতেও তার দু-একটি দৃষ্টান্ত রয়েছে, সেটিও আওয়ামী লীগের আমলে।

ভাবছিলাম, মহামান্য রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদের সেন্স অব হিউমার মানুষকে বরাবর মুগ্ধ করে আসছে। সহজ সরল নিরাবরণ সাদামাটা গণমুখী তৃণমূল রাজনীতির পথ হেঁটে জীবনের পড়ন্ত বেলায় রাষ্ট্রপতি হওয়ার মধ্য দিয়ে তিনি সব দলের কাছেও গ্রহণযোগ্যতা রেখেছেন। একাধারে সাহিত্যের রসবোধ আরেকদিকে আঞ্চলিক ভাষাকে জাতীয় পর্যায়ে রাষ্ট্রপ্রধান হিসেবে নিজস্ব বাগ্মিতার ঢংয়ে উপস্থাপনে তার জুড়ি নেই। তিনি জানেন অন্যমনস্ক শ্রোতাদের কীভাবে পিনপতন নীরবতায় রসবোধের মাধ্যমে বক্তৃতায় আকৃষ্ট করতে হয়। কয়েক দিন আগে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাবর্তন অনুষ্ঠানে চ্যান্সেলর হিসেবে তিনি যে বক্তব্য দিয়েছেন তা নিয়ে বিতর্কের প্রশ্নই ওঠে না, এমন নিরেট সত্য উপস্থাপন এবং প্রাতিষ্ঠানিক সার্টিফিকেটের বাইরে জগিবখ্যাত অনেক মনীষীর মতো কীভাবে জ্ঞানে গরিমায় সময়োচিত সিদ্ধান্ত গ্রহণে পারদর্শী ও সমৃদ্ধ হওয়ার বার্তাটি তিনি প্রজন্মকে দিয়েছেন। স্টিব জবস, বিল গেটস থেকে রবীন্দ্র নজরুলকে স্মরণ করিয়ে দেয় তার বক্তৃতা। তিনি বলেছেন, ম্যাট্রিকে থার্ড ডিভিশন, এইচএসসিতে এক বিষয়ে রেফার্ড ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হবেন কি, ভর্তির ফরমই কেনার সুযোগ হয়নি। বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার সৌভাগ্য না হলেও ভাগ্যই তাকে আজ চ্যান্সেলর হিসেবে এ জায়গায় এনেছে। মানব কল্যাণের রাজনীতির পথে তার সাফল্য রাষ্ট্রের সর্বোচ্চ আসনে সম্মানিত করেছে। এখানে আসতে ষাটের ছাত্ররাজনীতি দিয়ে রাজনীতির যে দুর্গম পথ তাকে পাড়ি দিতে হয়েছে সেটি সাধনায় ত্যাগের আদর্শ, অঙ্গীকার রক্ষা ও কাঠিন্যকে জয় করার। এ পথ সহজ ছিল না, দুর্গম কণ্টকাকীর্ণ পথ। তিনি রসিকতার ছলে বলেছেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিটি হলে থাকলেও রোকেয়া হলে থাকা হয়নি, তবে রোকেয়া হলের আশপাশে ঘুরেছেন। একদিকে আদর্শিক ছাত্ররাজনীতি অন্যদিকে একজন রোমান্টিক তরুণের সময়কে উপস্থাপন করেছেন। রাষ্ট্রপতি ছাত্ররাজনীতির প্রতি ছাত্রসমাজ ও মানুষের আগ্রহ হারিয়ে যাওয়া যে শুভ লক্ষণ নয় সেটি স্মরণ করিয়ে দিতে ভুলেননি। তিনি ডাকসু নির্বাচনের তাগিদ দিয়েছেন। হাওরের রাজনীতির রাজপুত্র রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ আগামী দিনে আদর্শনির্ভর পরিশীলিত কর্মীনির্ভর গণমুখী রাজনীতির ঐতিহ্য ফিরিয়ে আনার জন্যই ছাত্রসংসদ নির্বাচনের তাগিদ দিয়েছেন। ডাকসুসহ সব বিশ্ববিদ্যালয় ও কলেজ ছাত্রসংসদ নির্বাচনের আকুতি জানিয়ে আসছি বছরের পর বছর। এ দাবি সময়ের দাবি। বাংলাদেশের রাজনীতিকে আমাদের মহান স্বাধীনতা সংগ্রাম সুমহান মুক্তিযুদ্ধ ও সেনাশাসন কবলিত বাংলাদেশের অবরুদ্ধ গণতন্ত্র মুক্তির আন্দোলন সংগ্রামে যারা নেতৃত্ব দিয়েছেন বীরত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছেন তারা সবাই সুস্থ ধারার ঐতিহ্যের ছাত্ররাজনীতির ফসল।

২৭ বছর ধরে ডাকসুসহ বিশ্ববিদ্যালয় ও কলেজ ছাত্রসংসদ নির্বাচন না হওয়ার কারণে বাংলাদেশের রাজনীতিতে নতুন রক্ত সঞ্চালন হচ্ছে না। রাজনীতিতে গণমুখী চরিত্রের নায়কদের শূন্য জায়গায় বিনা পরীক্ষায় রাজনীতিতে আসা খলনায়করা দখল নিচ্ছেন। এতে রাজনীতি মানুষের কল্যাণমুখী চরিত্রই হারাচ্ছে না, সেখানে বিত্তবৈভব ভোগ বিলাস ও ব্যক্তিস্বার্থের কুিসত দিকটিই উন্মোচিত হচ্ছে। রাজনীতি রাজনীতিবিদদের হাতে রাখতে হলে আর বিলম্ব না করে ডাকসুসহ সব বিশ্ববিদ্যালয় ও কলেজ ছাত্রসংসদ নির্বাচন ঘোষণা করা জরুরি। মেধাবী সৃজনশীল ছাত্রনেতাদের হাতে ছাত্ররাজনীতির পুরনো গৌরব ফিরিয়ে আনতে হলে এটাই একমাত্র পথ। ২৭ বছর ধরে নিয়মিত ডাকসু নির্বাচন হলে জাতীয় রাজনীতিতে চুয়ান্ন জন নেতার আবির্ভাব ঘটত। সারা দেশে আদর্শিক ছাত্ররাজনীতির পথে সন্ত্রাসবাদ জঙ্গিবাদ ও সাম্প্রদায়িক শক্তির বিরুদ্ধে তারুণ্যের প্রতিরোধই গড়ে উঠত। রাজনীতিতে হাজার হাজার আদর্শিক নেতাকর্মী-সংগঠকের ঠাঁই হতো। রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ মানুষের মনের ভাষা পড়তে জানেন। মহামান্য রাষ্ট্রপতিকে অভিবাদন। তিনি ডাকসু নির্বাচনের তাগিদ দিয়ে একটি জাতির অন্তরের আকুতিকেই স্বীকৃতি দিয়েছেন।

বিস্তীর্ণ হাওর অঞ্চল থেকে যারা রাজনীতি করে জাতীয় পর্যায়ে উঠেছিলেন তাদের আরেকজন মরহুম রাষ্ট্রপতি জিল্লুুর রহমান। ভাটি অঞ্চলের মানুষের হৃদয় পড়তে পারা এই রাজনীতিবিদও শৈশবে মা-বাবা হারিয়ে রাজনীতির দীর্ঘ পথ পাড়ি দিয়েছেন। জেলখানায় নিহত জাতীয় চার নেতার অন্যতম স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম অস্থায়ী রাষ্ট্রপতি সৈয়দ নজরুল ইসলাম, মরহুম জাতীয় নেতা আবদুস সামাদ আজাদ, আবদুল মোমেন ও সর্বশেষ প্রয়াত সংসদীয় রাজনীতির নক্ষত্র সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত ভাটি অঞ্চল থেকেই রাজনীতির দুর্গম পথ পাড়ি দিয়ে জাতীয় রাজনীতিতে ঠাঁই নিয়েছিলেন। রাজনীতি যে একটি ব্রত, মানব কল্যাণের মহান পথ দীর্ঘ সংগ্রামের ভিতর দিয়ে আত্মত্যাগের মহিমায় তারা অর্জন করেছিলেন। গণমুখী চরিত্র নিয়ে মানুষের চুলার হাঁড়ির খবর রেখে হৃদয়ের ভাষা পড়তে পড়তে তারা রাজনীতিতে অভিজ্ঞ হয়ে উঠেছিলেন। তারা সবাই ছাত্ররাজনীতির পথ ধরেই হেঁটে এসেছিলেন।

ডাকসুসহ সব বিশ্ববিদ্যালয় ও কলেজ ছাত্রসংসদ নির্বাচন ঘোষণা এখন সব উপাচার্য ও অধ্যক্ষদের ওপর নৈতিক দিক থেকে কর্তব্য হয়ে দাঁড়িয়েছে। সাংবিধানিকভাবে বঙ্গভবনে হাত-পা বাঁধা রাষ্ট্রপতি ও বিশ্ববিদ্যালয়ের চ্যান্সেলর যখন তাগিদ দেন তখন উপাচার্যদের তার আয়োজন করা দায়িত্ব হয়ে দাঁড়ায়। সরকারসহ সব রাজনৈতিক দলকে এ ব্যাপারে ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গি দেওয়া উচিত। সব ছাত্র সংগঠনকে তাদের অধিকার আদায়ের যে শক্তি রাষ্ট্রপতি দিয়েছেন তা কাজে লাগানোর এখন মোক্ষম সময়। বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে ছাত্রসংসদ নির্বাচনের পরিবেশ সৃষ্টির জন্য প্রশাসনের উচিত সব ছাত্রসংগঠন ও ছাত্রদের ক্যাম্পাসে মুক্ত বিহঙ্গের মতো চলাফেরার গ্যারান্টি দেওয়া। সেনা শাসন জমানায় ছাত্রদের এই অধিকার হরণ হয়নি। সেনাশাসন মুক্ত গণতন্ত্রের ২৭ বছর ধরে সেটি হরণ করে রাখা হয়েছে।  সব গণতান্ত্রিক শক্তির ভঙ্গুর রাজনৈতিক ব্যবস্থাকে মেরামত করার স্বার্থে ডাকসুসহ সব বিশ্ববিদ্যালয় ও কলেজ নির্বাচনের দুয়ার এখনই খুলে দেওয়া উচিত।  ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক আরেফিন সিদ্দিক আপনি রাষ্ট্রপতির তাগিদকে আমলে নিয়ে ছাত্রসংসদ নির্বাচনের পরিবেশ তৈরি করে তারিখ ঘোষণা করুন।

লেখক : সিনিয়র সাংবাদিক।

এই বিভাগের আরও খবর
জলবায়ু দারিদ্র্য
জলবায়ু দারিদ্র্য
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
মানবতন্ত্রী সালাহ্উদ্দীন আহমদ
মানবতন্ত্রী সালাহ্উদ্দীন আহমদ
হাজির-নাজির কেবল আল্লাহর গুণ
হাজির-নাজির কেবল আল্লাহর গুণ
এইচএসসির ফল দিয়ে নির্বাচনি ভাবনা
এইচএসসির ফল দিয়ে নির্বাচনি ভাবনা
নাদির শাহর প্রমোদবালা ও আমাদের দেশপ্রেম
নাদির শাহর প্রমোদবালা ও আমাদের দেশপ্রেম
মূল্যস্ফীতি ও কর্মহীনতা
মূল্যস্ফীতি ও কর্মহীনতা
ফল বিপর্যয়
ফল বিপর্যয়
কোথায় হারাল সেই কাচারিঘরগুলো
কোথায় হারাল সেই কাচারিঘরগুলো
ঘুম থেকে জেগে মুমিনের করণীয়
ঘুম থেকে জেগে মুমিনের করণীয়
প্রয়োজন প্রযুক্তির দায়িত্বশীল ব্যবহার
প্রয়োজন প্রযুক্তির দায়িত্বশীল ব্যবহার
ঐক্য ও সংগ্রামী চেতনার বিকাশ চাই
ঐক্য ও সংগ্রামী চেতনার বিকাশ চাই
সর্বশেষ খবর
পিচ নিয়ে মুশফিকের রহস্যময় পোস্ট
পিচ নিয়ে মুশফিকের রহস্যময় পোস্ট

৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

৪৫তম বিসিএসের মৌখিক পরীক্ষার সময়সূচি প্রকাশ
৪৫তম বিসিএসের মৌখিক পরীক্ষার সময়সূচি প্রকাশ

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

রাষ্ট্র ও সংবিধান থেকে নজর সরাতে পিআর আন্দোলন: নাহিদ ইসলাম
রাষ্ট্র ও সংবিধান থেকে নজর সরাতে পিআর আন্দোলন: নাহিদ ইসলাম

১২ মিনিট আগে | রাজনীতি

কাউকে খুশী করতে কমিশন শাপলা প্রতীক দিচ্ছে না: সারজিস
কাউকে খুশী করতে কমিশন শাপলা প্রতীক দিচ্ছে না: সারজিস

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আইসিসিবিতে বাংলাদেশ-চীন গ্রিন টেক্সটাইল এক্সপো
আইসিসিবিতে বাংলাদেশ-চীন গ্রিন টেক্সটাইল এক্সপো

২১ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

গাইবান্ধায় ভুল চিকিৎসায় প্রসূতি ও নবজাতকের মৃত্যু
গাইবান্ধায় ভুল চিকিৎসায় প্রসূতি ও নবজাতকের মৃত্যু

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাড়ে ২৬ ঘণ্টা পর পুরোপুরি নিভল কার্গো ভিলেজের আগুন
সাড়ে ২৬ ঘণ্টা পর পুরোপুরি নিভল কার্গো ভিলেজের আগুন

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

জমি নিয়ে বিরোধে বাবা-ছেলেকে কুপিয়ে জখমের অভিযোগ
জমি নিয়ে বিরোধে বাবা-ছেলেকে কুপিয়ে জখমের অভিযোগ

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তায় নারীরা চাকরি হারানোর বেশি ঝুঁকিতে: জাতিসংঘ
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তায় নারীরা চাকরি হারানোর বেশি ঝুঁকিতে: জাতিসংঘ

৩৪ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বিশ্বখ্যাত ল্যুভর জাদুঘরে চুরি
বিশ্বখ্যাত ল্যুভর জাদুঘরে চুরি

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অগ্নিকাণ্ড পরিকল্পিত ষড়যন্ত্র হতে পারে, এটি খতিয়ে দেখা জরুরি’
‘অগ্নিকাণ্ড পরিকল্পিত ষড়যন্ত্র হতে পারে, এটি খতিয়ে দেখা জরুরি’

৪৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

জাপানের সম্মানজনক এনইএফ বৃত্তি পেল গাকৃবির ২০ শিক্ষার্থী
জাপানের সম্মানজনক এনইএফ বৃত্তি পেল গাকৃবির ২০ শিক্ষার্থী

৪৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

থালা-বাসন নিয়ে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের ভুখা মিছিল, আটকে দিল পুলিশ
থালা-বাসন নিয়ে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের ভুখা মিছিল, আটকে দিল পুলিশ

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

নাতীর বিরুদ্ধে নানীকে খুনের অভিযোগ
নাতীর বিরুদ্ধে নানীকে খুনের অভিযোগ

৫৭ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

কর্তৃত্ব নয় ভ্রাতৃত্বের মাধ্যমে জনগণকে আপন করে নিতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক
কর্তৃত্ব নয় ভ্রাতৃত্বের মাধ্যমে জনগণকে আপন করে নিতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

দ্বিতীয় ওয়ানডের আগে নাসুমকে দলে নিলো বাংলাদেশ
দ্বিতীয় ওয়ানডের আগে নাসুমকে দলে নিলো বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাদারীপুরে বাস-মাহিন্দ্রার মুখোমুখি সংঘর্ষে নিহত ১
মাদারীপুরে বাস-মাহিন্দ্রার মুখোমুখি সংঘর্ষে নিহত ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাকাশে সাত ঘণ্টা স্থায়ী রহস্যময় আলোর বিস্ফোরণ
মহাকাশে সাত ঘণ্টা স্থায়ী রহস্যময় আলোর বিস্ফোরণ

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

মেলবোর্নে তিন প্রবাসী নারীর নতুন ফ্যাশন হাউজের যাত্রা
মেলবোর্নে তিন প্রবাসী নারীর নতুন ফ্যাশন হাউজের যাত্রা

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

বরুড়ায় মুন্সী জিন্নাত আলী ওয়েলফেয়ার ট্রাস্টের অভিষেক অনুষ্ঠিত
বরুড়ায় মুন্সী জিন্নাত আলী ওয়েলফেয়ার ট্রাস্টের অভিষেক অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় স্কুলশিক্ষক নিহত
সড়ক দুর্ঘটনায় স্কুলশিক্ষক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কাভার্ড ভ্যান ভর্তি ভারতীয় শাড়ি জব্দ
কাভার্ড ভ্যান ভর্তি ভারতীয় শাড়ি জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আন্দোলনরত শিক্ষকদের ক্লাসে ফিরে যাওয়ার আহ্বান শিক্ষা উপদেষ্টার
আন্দোলনরত শিক্ষকদের ক্লাসে ফিরে যাওয়ার আহ্বান শিক্ষা উপদেষ্টার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিনাজপুরে মেলায় হোটেলে নাস্তা খেয়ে শিশুসহ ৬ জন অজ্ঞান
দিনাজপুরে মেলায় হোটেলে নাস্তা খেয়ে শিশুসহ ৬ জন অজ্ঞান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামায়াতসহ সমমনা রাজনৈতিক দলগুলোর নতুন কর্মসূচি
জামায়াতসহ সমমনা রাজনৈতিক দলগুলোর নতুন কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নারীদের বিশেষায়িত ব্যাংক আরব আমিরাতের কাছে বিক্রি করল পাকিস্তান
নারীদের বিশেষায়িত ব্যাংক আরব আমিরাতের কাছে বিক্রি করল পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রেইন ওয়াটার হার্ভেস্টিং প্রকল্পে সৌদির সহায়তা চাইলো বাংলাদেশ
রেইন ওয়াটার হার্ভেস্টিং প্রকল্পে সৌদির সহায়তা চাইলো বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাতকানিয়ায় নিখোঁজ বৃদ্ধের গলিত লাশ উদ্ধার
সাতকানিয়ায় নিখোঁজ বৃদ্ধের গলিত লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রাম উত্তর জেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাধারণ সম্পাদক গ্রেফতার
চট্টগ্রাম উত্তর জেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাধারণ সম্পাদক গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সাবেক এমপি কবিরুল হকের জামিন নামঞ্জুর
সাবেক এমপি কবিরুল হকের জামিন নামঞ্জুর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়িভাড়া সর্বনিম্ন ২০০০ টাকা নির্ধারণ
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়িভাড়া সর্বনিম্ন ২০০০ টাকা নির্ধারণ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিলিয়ন ডলারের ক্ষতি বলছেন ব্যবসায়ীরা
বিলিয়ন ডলারের ক্ষতি বলছেন ব্যবসায়ীরা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুর্ঘটনা নাকি নাশকতা
দুর্ঘটনা নাকি নাশকতা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গ্রহণযোগ্যতা হারিয়েছে বাংলাদেশি পাসপোর্ট
গ্রহণযোগ্যতা হারিয়েছে বাংলাদেশি পাসপোর্ট

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা
আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৫০ কারখানার পণ্য পুড়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন বিজিএমইএ সভাপতি
২৫০ কারখানার পণ্য পুড়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন বিজিএমইএ সভাপতি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগুন নিয়ন্ত্রণে রোবটের ব্যবহার
আগুন নিয়ন্ত্রণে রোবটের ব্যবহার

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রাম বন্দরে ১২০০ টন পণ্য নিয়ে জাহাজডুবি
চট্টগ্রাম বন্দরে ১২০০ টন পণ্য নিয়ে জাহাজডুবি

১৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নাহিদ ইসলাম ‘সংগ্রামী নেতা’: জয়নুল আবদিন ফারুক
নাহিদ ইসলাম ‘সংগ্রামী নেতা’: জয়নুল আবদিন ফারুক

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হঠাৎ বিয়ে করে চমকে দিলেন ‘দঙ্গল’ খ্যাত জায়রা ওয়াসিম
হঠাৎ বিয়ে করে চমকে দিলেন ‘দঙ্গল’ খ্যাত জায়রা ওয়াসিম

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শাপলা প্রতীক দেওয়া সম্ভব নয় : ইসি আনোয়ারুল
শাপলা প্রতীক দেওয়া সম্ভব নয় : ইসি আনোয়ারুল

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে আবারও পরমাণু বোমার হুঁশিয়ারি দিলেন পাকিস্তান সেনাপ্রধান
ভারতকে আবারও পরমাণু বোমার হুঁশিয়ারি দিলেন পাকিস্তান সেনাপ্রধান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরের ধীরগতির পিচে জয় বাংলাদেশের
মিরপুরের ধীরগতির পিচে জয় বাংলাদেশের

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই যোদ্ধাদের নিয়ে বক্তব্য এনসিপি আংশিক কাট করেছে : সালাহউদ্দিন
জুলাই যোদ্ধাদের নিয়ে বক্তব্য এনসিপি আংশিক কাট করেছে : সালাহউদ্দিন

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতে ২৪ ট্রান্সজেন্ডার ব্যক্তির গণ-আত্মহত্যার চেষ্টা, নেপথ্যে যা...
ভারতে ২৪ ট্রান্সজেন্ডার ব্যক্তির গণ-আত্মহত্যার চেষ্টা, নেপথ্যে যা...

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার ৪ হাসপাতাল প্রস্তুত রাখা হয়েছে : স্বাস্থ্য অধিদপ্তর
ঢাকার ৪ হাসপাতাল প্রস্তুত রাখা হয়েছে : স্বাস্থ্য অধিদপ্তর

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলন অব্যাহত রাখার ঘোষণা শিক্ষকদের
আন্দোলন অব্যাহত রাখার ঘোষণা শিক্ষকদের

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন পদক্ষেপ, লাহোরে নাটকীয়ভাবে কমল ৭০ শতাংশ বায়ুদূষণ
নতুন পদক্ষেপ, লাহোরে নাটকীয়ভাবে কমল ৭০ শতাংশ বায়ুদূষণ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পবিরোধী ‘নো কিংস’ আন্দোলনে জনতার ঢল, উত্তাল যুক্তরাষ্ট্র
ট্রাম্পবিরোধী ‘নো কিংস’ আন্দোলনে জনতার ঢল, উত্তাল যুক্তরাষ্ট্র

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ম্যাচসেরা হয়ে যা বললেন রিশাদ
ম্যাচসেরা হয়ে যা বললেন রিশাদ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কানাডা কি সত্যিই হারিয়ে যাচ্ছে?
কানাডা কি সত্যিই হারিয়ে যাচ্ছে?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ক্ষমতায় গেলে চিকিৎসা ক্ষেত্রে আমূল পরিবর্তন আনবে: তারেক রহমান
বিএনপি ক্ষমতায় গেলে চিকিৎসা ক্ষেত্রে আমূল পরিবর্তন আনবে: তারেক রহমান

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সৌদিতে হামলা মানেই যুক্তরাষ্ট্রে হামলা: নতুন প্রতিরক্ষা চুক্তির পথে রিয়াদ
সৌদিতে হামলা মানেই যুক্তরাষ্ট্রে হামলা: নতুন প্রতিরক্ষা চুক্তির পথে রিয়াদ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতিতে সম্মত পাকিস্তান-আফগানিস্তান
যুদ্ধবিরতিতে সম্মত পাকিস্তান-আফগানিস্তান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘হত্যাযজ্ঞ ও ধ্বংসের স্থপতি’ ইসরায়েলের ১৭ বিজ্ঞানীর তথ্য ফাঁস
‘হত্যাযজ্ঞ ও ধ্বংসের স্থপতি’ ইসরায়েলের ১৭ বিজ্ঞানীর তথ্য ফাঁস

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রতিদিন একটি শসা খেলে মিলবে যে উপকার
প্রতিদিন একটি শসা খেলে মিলবে যে উপকার

১১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

৪৫ বছর ছদ্মবেশে বিলাসী জীবন, অবশেষে বিচারের মুখে গুম-খুনের হোতা গোয়েন্দাপ্রধান
৪৫ বছর ছদ্মবেশে বিলাসী জীবন, অবশেষে বিচারের মুখে গুম-খুনের হোতা গোয়েন্দাপ্রধান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাহজালাল বিমানবন্দরে ফ্লাইট চলাচল শুরু
শাহজালাল বিমানবন্দরে ফ্লাইট চলাচল শুরু

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগুন নিয়ন্ত্রণে বড় বাধা ছিল বাতাস: ফায়ার সার্ভিসের ডিজি
আগুন নিয়ন্ত্রণে বড় বাধা ছিল বাতাস: ফায়ার সার্ভিসের ডিজি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'‌সন্ধ্যা কাটে না, অথচ দিব্যি বছর ঘুরে বছর আসে'‌
'‌সন্ধ্যা কাটে না, অথচ দিব্যি বছর ঘুরে বছর আসে'‌

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
বেতন ৮০ হাজার, সম্পদ হাজার কোটি টাকার
বেতন ৮০ হাজার, সম্পদ হাজার কোটি টাকার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির নওশাদ, জামায়াতের ইকবাল, এনসিপির সারজিস
বিএনপির নওশাদ, জামায়াতের ইকবাল, এনসিপির সারজিস

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অমিতাভকে কেন চোখে চোখে রাখতেন জয়া বচ্চন
অমিতাভকে কেন চোখে চোখে রাখতেন জয়া বচ্চন

শোবিজ

এখনো সিঙ্গেল ইধিকা
এখনো সিঙ্গেল ইধিকা

শোবিজ

বাংলাদেশকে একাই জেতালেন রিশাদ
বাংলাদেশকে একাই জেতালেন রিশাদ

মাঠে ময়দানে

অভিনয় নিয়ে আফজাল
অভিনয় নিয়ে আফজাল

শোবিজ

মোশাররফ করিমের গল্প
মোশাররফ করিমের গল্প

শোবিজ

প্রচারে বিএনপি জামায়াত এনসিপি ইসলামি দল
প্রচারে বিএনপি জামায়াত এনসিপি ইসলামি দল

নগর জীবন

প্রদর্শকরা কেন প্রযোজনায় নেই
প্রদর্শকরা কেন প্রযোজনায় নেই

শোবিজ

কবরস্থান সংকট দিল্লিতে!
কবরস্থান সংকট দিল্লিতে!

পূর্ব-পশ্চিম

নৌকাই ভরসা লাখো মানুষের
নৌকাই ভরসা লাখো মানুষের

দেশগ্রাম

ট্রেন চালু, যাত্রাবিরতির দাবি
ট্রেন চালু, যাত্রাবিরতির দাবি

দেশগ্রাম

প্রেমিকের নানাবাড়িতে কিশোরীর লাশ
প্রেমিকের নানাবাড়িতে কিশোরীর লাশ

দেশগ্রাম

বিমানবন্দরে ভয়াবহ আগুন
বিমানবন্দরে ভয়াবহ আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

পরমাণু কর্মসূচিতে আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা মানবে না ইরান
পরমাণু কর্মসূচিতে আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা মানবে না ইরান

পূর্ব-পশ্চিম

সর্বোচ্চ চিকিৎসাসেবা নিশ্চিত করতে হবে
সর্বোচ্চ চিকিৎসাসেবা নিশ্চিত করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমানবন্দরে নিরাপত্তার ঘাটতি স্পষ্ট
বিমানবন্দরে নিরাপত্তার ঘাটতি স্পষ্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাশলেস সোসাইটি গড়া এখন সময়ের দাবি
ক্যাশলেস সোসাইটি গড়া এখন সময়ের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে দিনে গরম রাতে ঠান্ডা
উত্তরাঞ্চলে দিনে গরম রাতে ঠান্ডা

দেশগ্রাম

মাছ ধরা উৎসব, হতাশ শিকারিরা
মাছ ধরা উৎসব, হতাশ শিকারিরা

দেশগ্রাম

আইনি ভিত্তি না হলে প্রহসন হবে
আইনি ভিত্তি না হলে প্রহসন হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে বেড়েছে অবৈধ অস্ত্রের ব্যবহার
চট্টগ্রামে বেড়েছে অবৈধ অস্ত্রের ব্যবহার

নগর জীবন

ভক্তের পদচারণে মুখর সাঁইজির আখড়া
ভক্তের পদচারণে মুখর সাঁইজির আখড়া

পেছনের পৃষ্ঠা

ধান খেতে গৃহবধূর, ঘরে বৃদ্ধার গলা কাটা লাশ
ধান খেতে গৃহবধূর, ঘরে বৃদ্ধার গলা কাটা লাশ

দেশগ্রাম

কাজের লোকের কোদালের আঘাতে মৃত্যু, লাশ ফেলা হয় নলকূপে
কাজের লোকের কোদালের আঘাতে মৃত্যু, লাশ ফেলা হয় নলকূপে

দেশগ্রাম

চীনে শীর্ষ ৯ জেনারেল বহিষ্কার
চীনে শীর্ষ ৯ জেনারেল বহিষ্কার

পূর্ব-পশ্চিম

আতঙ্কের নাম কিশোর গ্যাং
আতঙ্কের নাম কিশোর গ্যাং

দেশগ্রাম

সড়কে প্রাণ গেল তিন মোটরসাইকেল আরোহীর
সড়কে প্রাণ গেল তিন মোটরসাইকেল আরোহীর

দেশগ্রাম

ইউক্রেনকে দূরপাল্লার মিসাইল না দেওয়ার সিদ্ধান্ত ট্রাম্পের
ইউক্রেনকে দূরপাল্লার মিসাইল না দেওয়ার সিদ্ধান্ত ট্রাম্পের

পূর্ব-পশ্চিম