শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১১ আগস্ট, ২০২৪

জাতির এই ক্রান্তিকালে আশু করণীয়

খায়রুল কবির খোকন
Not defined
জাতির এই ক্রান্তিকালে আশু করণীয়

আমাদের জাতির দুর্ভাগ্য- বারবার আমরা স্বৈরাচারী শাসকের কবলে পড়ি, মানবাধিকার থাকে না, সুশাসনের লেশমাত্র খুঁজে পাওয়া যায় না, আর্থ-সামাজিক দুর্দশায় দিশাহারা হয়ে পড়ে আটাশি শতাংশ দেশবাসী। প্রচণ্ড-শক্তিধর দখলদার পাক-বাহিনীর বিরুদ্ধে মুক্তিযুদ্ধ করে, রক্তের নদী বইয়ে দিয়ে মহান আত্মত্যাগে পাওয়া স্বাধীনতার এই দেশে আমাদের এই কী প্রাপ্য! স্বাধীনতা-লাভের আধা-শতাব্দী পার করেও আমরা মুক্তি-সংগ্রামের সব অর্জন কি বিসর্জনে দিলাম!

স্বৈরাচার এরশাদের পতনের প্রায় ৩৪ বছর পর আরেক স্বৈরতন্ত্রী তথা কর্তৃত্ববাদী শাসক শেখ হাসিনার পতন ঘটল-বীর ছাত্র-জনতার অপরিসীম আত্মত্যাগের বিনিময়ে। প্রায় ৪০০ বা ততোধিক শহীদের রক্তে-রঞ্জিত রাজপথের বিপ্লবী-স্রোতে খড়কুটার মতো ভেসে গেছে কর্তৃত্ববাদীরা। আমাদের অভিবাদন বীর ছাত্রসমাজকে-যারা কোটা সংস্কার আন্দোলন শুরু করে রাজপথে নেমেছেন, নিজেদের বুকের রক্তে রাজপথ রাঙিয়েছেন। অভিবাদন সেসব শিক্ষক-অভিভাবক-নাগরিকদের যারা দেরিতে হলেও শিক্ষার্থীদের আন্দোলনে সমর্থন জানিয়ে নিজেরাও রাজপথে নেমেছেন। অভিবাদন সেসব সন্তানহারা মা-বাবাকে, ভাইহারা বোনকে, স্বামীহারা নারীকে, অন্য স্বজনদের। স্বজনহারা মানুষের শোকে সমব্যথী আমরা সবাই, সমগ্র দেশবাসী।

একটানা সাড়ে ১৫ বছরের বেশি সময়কালের আওয়ামী লীগ দুঃশাসনে বাংলাদেশের মানুষ ছিল কূলকিনারা-হারা। গণতন্ত্র-হারা, মানবাধিকার-হারা, চরম আর্থিক দুরবস্থায় আটাশি শতাংশ মানুষ হতাশায় নিমজ্জিত হয়ে পড়েছিল। একনায়কতন্ত্রী আওয়ামী লীগ সরকার হামলা-মামলা, গুম-গুপ্তহত্যা, প্রকাশ্য খুন, নারী-শিশু নির্যাতন, সামাজিক নৈরাজ্য সৃষ্টি করে বাংলাদেশের সর্বশ্রেণির মানুষকে ধ্বংসের মুখোমুখি দাঁড় করায়। জাতিসংঘসহ গণতান্ত্রিক বিশ্বের দেশগুলো ও তাদের রাজনীতিকরা, সুশীল নাগরিকরা এ সরকারের সব অপকর্মের বিরুদ্ধে সীমাহীন ঘৃণা ও নিন্দা প্রকাশ করে আসছিলেন। কিন্তু আওয়ামী লীগের ক্ষমতাদর্পী শীর্ষ-নেতার সেদিকে কোনো নজরই ছিল না। সদ্য-বিদায়ী ক্ষমতাসীন দলের অন্য নেতাদের তো সুস্থবোধ-বুদ্ধি পুরো লোপ পেয়েছিল, তারা কর্তৃত্ববাদী-নেতা শেখ হাসিনার মোসাহেব, চাটুকার ও স্তাবকে পরিণত হয়েছিলেন। দেশের জনগণের মঙ্গল-চিন্তা কখনোই সুস্থ মাথায় করার ভাবনাতেই ছিলেন না তারা। বরং সবাই ব্যস্ত ছিলেন রাষ্ট্রীয় অর্থ-সম্পদ লুণ্ঠনের দ্বারা নিজ নিজ পকেট ভর্তি করে আখের গোছাতে।

ব্যাংকগুলোকে লুটে নিয়ে তারা খেলাপি ঋণের অঙ্ক বানিয়েছেন প্রায় পৌনে ২ লাখ কোটি টাকার কাছাকাছি। শেয়ার মার্কেট থেকে জনগণের কষ্টের উপার্জনের ক্ষুদ্র বিনিয়োগের দেড় লাখ কোটি টাকার ওপরে মেরে দিয়েছেন শেয়ার-দস্যুরা। কালোবাজারি, চোরাচালানি ও মুনাফাখোর-মজুতদাররা নিত্যপণ্যের ব্যবসার নামে গরিব, নিম্নবিত্ত ও মধ্যবিত্ত লোকজনের লাখ লাখ কোটি টাকা ‘অবৈধ-মুনাফা’ লুটে নিয়েছেন, নিরীহ খেটে-খাওয়া মানুষকে সর্বস্বান্ত করে ছেড়েছেন। ভেজাল ও রাসায়নিক মিশ্রিত ‘বিষাক্ত’ খাবার-পানীয় ও অন্যান্য পণ্যসামগ্রী দেশবাসীর ভোগে লাগিয়ে ভোক্তাদের শরীর-মন ভেঙে দিয়েছেন। অগণতান্ত্রিক সরকার দেশ-জনতার জন্য সামান্যতম সুশাসনও কায়েম করতে পারেনি। উল্টো চাঁদাবাজি ও ঘুষ-দুর্নীতির বিস্তার ঘটিয়ে নিরীহ ও সৎ কর্মজীবী, শ্রমজীবী কোটি কোটি মানুষকে চরম দুর্ভোগের মধ্যে ঠেলে দিয়েছেন। আর ক্ষমতাধর নেতারা ও আমলা গোষ্ঠীর সদস্যদের অনেকেই হাজার হাজার কোটি টাকা লুণ্ঠন করেছেন ঘুষ, দুর্নীতি, অবৈধ উপার্জনের মাধ্যমে। বিশেষভাবে ‘ইবলিশ মার্কা ঠিকাদাররা’ এক টাকার নির্মাণকাজ বা রাষ্ট্রীয়-কাজের কেনাকাটায় দশ-বিশ টাকা/মানে, ১ হাজার, ২ হাজার শতাংশ অতিরিক্ত ব্যয় দেখিয়ে অপরিসীম লুণ্ঠন করেছেন। এসব দুর্নীতিবাজ সবাই নিজেরা ভোগবিলাস করেছেন সপরিবারে আর লাখ লাখ কোটি টাকা পাচার করেছেন বিদেশে। সরকারের মদতপুষ্ট এসব লুটের টাকার পরিমাণ গত সাড়ে ১৫ বছরের আওয়ামী লীগ শাসনামলে অন্ততপক্ষে ৪০ লাখ কোটি টাকা (এখনকার মুদ্রামানে)। আর পাচার অর্থের পরিমাণ কমপক্ষে ১২ লাখ কোটি টাকা বলে অভিজ্ঞজনদের ধারণা।

মোট কথা, দুঃশাসনে, দুর্ভোগে, এই দেশের আটাশি শতাংশ মানুষকে ‘নরকতুল্য জীবনযাপন’ উপহার দিয়েছিলেন নিষ্ঠুর কর্তৃত্ববাদী শাসক শেখ হাসিনা ও তার দল আওয়ামী লীগ। অপ্রয়োজনীয় মেগা-প্রকল্পগুলোর মাধ্যমে ‘মেগা-দুর্নীতির লুণ্ঠন’ চালিয়েছেন তারা। আওয়ামী লীগ সরকার দেশের আঠারো কোটি মানুষের মাথার ওপরে বৈদেশিক ঋণের বোঝা চাপিয়েছে অসহনীয় মাত্রায়। এমনকি দেশি ব্যাংকগুলো থেকে সরকারের কর্মকাণ্ডে ঋণ নিয়ে জনগণকে আরও বেশি ঋণগ্রস্ত করেছেন। আর কালো টাকা অর্জনের সুযোগ দিয়ে ধনীকে আরও বেশি ধনবান করেছেন এবং গরিব মানুষকে আরও বেশি দরিদ্র করে ছেড়েছেন। শিল্পায়নে ব্যবসায়ীদের সদিচ্ছা মার খেয়েছে পতিত সরকারের হর্তাকর্তাদের পার্সেন্টেস বাজির কারণে। এর মধ্যেও কিছু সম্পদশালী ব্যক্তি দেশপ্রেমে, দেশবাসীর কল্যাণে, বেকার যুবকদের কর্মসংস্থানে শিল্প-বিনিয়োগ, কৃষি-খামার বিনিয়োগ করে চলেছেন তাদের অবশ্যই অভিবাদন জানাই।

এখন কর্তৃত্ববাদী দুঃশাসকের পতনের পরে জাতি-গঠনে, দেশের অর্থনীতি তথা সমাজ বিনির্মাণে এবং গরিব ও নিম্নবিত্ত মানুষকে বাঁচাতে দ্রুত কিছু সিদ্ধান্ত নিতে হবে। অন্তর্বর্তী সরকারের জন্য যত দ্রুত সম্ভব একটা প্রকৃত অংশগ্রহণমূলক নিরপেক্ষ ও সুষ্ঠু জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠানের পাশাপাশি কিছু কাজ শুরু করে দিতে হবে। তা না হলে জাতির ও রাষ্ট্রের আরও অনেক বড় ক্ষতি হয়ে যাওয়ার আশঙ্কা থেকেই যাবে।

১. আওয়ামী লীগ সরকারের দুঃশাসনের সাড়ে ১৫ বছরের সব অপকর্মের তদন্ত অনুষ্ঠানে একটা বড় ধরনের কমিশন গঠন এই রাষ্ট্রের সবচেয়ে জরুরি কাজ। অন্তত এগারো সদস্যের (আরও বড় হতেও পারে) এই কমিশন হতে পারে সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের একজন বিচারপতির নেতৃত্বে, সদস্যরা হবেন স্বনামধন্য অর্থনীতিবিদ, আইনবিদ, শিক্ষাবিদ, হিসাববিজ্ঞানী, শিক্ষক, চিকিৎসাবিদ, সাংবাদিক ও অন্য পেশার বুদ্ধিজীবী। এই কমিশন আগামী পাঁচ মাসের মধ্যে আওয়ামী লীগ দুঃশাসনের সার্বিক তথ্যাবলি অনুসন্ধান করে পূর্ণাঙ্গ রিপোর্ট পেশ করবেন। কমিশন সব অপকর্মের জন্য দায়ী প্রধান রাজনীতিকরা ছাড়াও তাদের সহযোগী সবশ্রেণির আমলা, ব্যাংকার (বাংলাদেশ ব্যাংক ও অন্য সব ব্যাংকের উচ্চ-পদের কর্মকর্তা), আওয়ামী লীগ ও তার কর্তৃত্ববাদী সরকারের সহযোগীদের অর্থাৎ মোসাহেব, চাটুকার ও স্তাবকদের অপকর্ম তদন্ত করে রিপোর্টে লিপিবদ্ধ করবেন এবং এ রিপোর্টের ভিত্তিতে বিশেষ ট্রাইব্যুনাল গঠন করে সব অপরাধীর বিচারের ব্যবস্থা করতে হবে। তবে বিচারের আগে কাউকে নির্যাতন করা যাবে না, কারও বাড়িঘর, ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে হামলা করা যাবে না। সেটা নিশ্চিত করবে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ও প্রতিরক্ষা বাহিনী এবং সর্বশ্রেণির শান্তিপ্রিয় নাগরিকরা।

সব অপরাধী ও অনাচারকারী (সাম্প্রতিক আন্দোলনকারী ছাত্র-জনতার ওপরে গুলিবর্ষণকারী ও হামলাকারী প্রতিটি লোককে) পালানোর সুযোগ না-দিয়ে সীমান্ত-এলাকা ‘সিলড’ করে আটকাতে হবে এবং আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর মাধ্যমে জেলে ভরতে হবে। তাদের অনাচার ও অপরাধের তদন্ত সম্পন্ন করে বিশেষ ট্রাইব্যুনালে বিচার করতে হবে।

আইন পাস করে তাদের জামিন প্রদান নিষিদ্ধ করতে হবে। এর পাশাপাশি দেশের বিভিন্ন ধর্মীয় সম্প্রদায়ের (ঝুঁকিপূর্ণ দশার লোকজন) মানুষজনকে, তাদের সম্পদ-সম্পত্তি ও ধর্মীয় উপাসনালয়গুলো শতভাগ নিরাপদ রাখতে হবে এবং মান-মর্যাদাসহ শতভাগ নিরাপদ জীবনযাপনের সুযোগ করে দিতে হবে। নতুন সরকার, আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ও প্রতিরক্ষা বাহিনীসহ দেশের প্রধান ধর্মাবলম্বী মুসলমান সম্প্রদায়ের প্রতিটি নাগরিকের দায়িত্ব সব ধর্মের মানুষের সমঅধিকার নিশ্চিত করা।

লেখক : বিএনপির যুগ্ম-মহাসচিব, সাবেক সংসদ সদস্য ও ডাকসু সাধারণ সম্পাদক

এই বিভাগের আরও খবর
ব্যবসাবাণিজ্য-শিল্প
ব্যবসাবাণিজ্য-শিল্প
এখনো অপেক্ষা
এখনো অপেক্ষা
প্রেম দরিয়ায় সাঁতার শেখার পাঠশালা
প্রেম দরিয়ায় সাঁতার শেখার পাঠশালা
সেই ভিয়েতনাম এখন
সেই ভিয়েতনাম এখন
সংবিধান সংশোধন না প্রণয়ন?
সংবিধান সংশোধন না প্রণয়ন?
তারেক রহমান : যেতে হবে বহুদূর
তারেক রহমান : যেতে হবে বহুদূর
স্বাস্থ্যব্যয়
স্বাস্থ্যব্যয়
ঢাকা-দিল্লি সম্পর্ক
ঢাকা-দিল্লি সম্পর্ক
ইসলামের দৃষ্টিতে জীবনের নিরাপত্তা
ইসলামের দৃষ্টিতে জীবনের নিরাপত্তা
আল্লাহ মানুষকে মর্যাদাশীল করেছেন
আল্লাহ মানুষকে মর্যাদাশীল করেছেন
সামাজিক ক্যান্সারে পরিণত হয়েছে মাদক
সামাজিক ক্যান্সারে পরিণত হয়েছে মাদক
পানি নিয়ে যুদ্ধ যুগে যুগে
পানি নিয়ে যুদ্ধ যুগে যুগে
সর্বশেষ খবর
মিসরে বাংলাদেশি গবেষক আলেমের ইন্তেকাল
মিসরে বাংলাদেশি গবেষক আলেমের ইন্তেকাল

২ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

‘তারেক রহমানের নেতৃত্বে শুধু বিএনপি নয়, পুরো জাতি উপকৃত হবে’
‘তারেক রহমানের নেতৃত্বে শুধু বিএনপি নয়, পুরো জাতি উপকৃত হবে’

১৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

ইন্দোনেশিয়ায় আকস্মিক বন্যায় ১০ জনের মৃত্যু
ইন্দোনেশিয়ায় আকস্মিক বন্যায় ১০ জনের মৃত্যু

১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্কুলছাত্র অজয়ের সন্ধান মেলেনি ৯ দিনেও
স্কুলছাত্র অজয়ের সন্ধান মেলেনি ৯ দিনেও

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুক-ইনস্টাগ্রাম-হোয়াটসঅ্যাপ সাড়ে তিন ঘণ্টা পর সচল
ফেসবুক-ইনস্টাগ্রাম-হোয়াটসঅ্যাপ সাড়ে তিন ঘণ্টা পর সচল

২ ঘন্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ভুয়া জন্ম নিবন্ধন দিয়ে ভোটার হওয়ার চেষ্টা, আটক ৩
ভুয়া জন্ম নিবন্ধন দিয়ে ভোটার হওয়ার চেষ্টা, আটক ৩

৩ ঘন্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গাজীপুরে তুলার গুদামে আগুন
গাজীপুরে তুলার গুদামে আগুন

৪ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

নিখোঁজ শিশুর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার, গণপিটুনিতে অভিযুক্ত ব্যক্তির মৃত্যু
নিখোঁজ শিশুর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার, গণপিটুনিতে অভিযুক্ত ব্যক্তির মৃত্যু

৪ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

টেকনাফে বিদেশি পিস্তল-বুলেটসহ যুবক আটক
টেকনাফে বিদেশি পিস্তল-বুলেটসহ যুবক আটক

৬ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

পতাকা বৈঠকের পর ভারতীয় গরু ফেরত দিলো বিজিবি
পতাকা বৈঠকের পর ভারতীয় গরু ফেরত দিলো বিজিবি

৬ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বজুড়ে ফেসবুক-ইনস্টাগ্রাম-হোয়াটসঅ্যাপ ডাউন
বিশ্বজুড়ে ফেসবুক-ইনস্টাগ্রাম-হোয়াটসঅ্যাপ ডাউন

৬ ঘন্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বানিয়াচংয়ে নাইন মার্ডার: দুই আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
বানিয়াচংয়ে নাইন মার্ডার: দুই আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

৭ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

মিয়ানমারে সংঘাত: টেকনাফ-সেন্টমার্টিন রুটে নৌযান চলাচল বন্ধ
মিয়ানমারে সংঘাত: টেকনাফ-সেন্টমার্টিন রুটে নৌযান চলাচল বন্ধ

৭ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

বাবরের মুক্তির দাবিতে নেত্রকোনায় বিএনপির সমাবেশ
বাবরের মুক্তির দাবিতে নেত্রকোনায় বিএনপির সমাবেশ

৭ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরিয়ায় ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানালো রাশিয়া
সিরিয়ায় ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানালো রাশিয়া

৮ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুধু একটি নির্বাচনের জন্য দেশপ্রেমিক ছাত্র-জনতা রক্ত দেয়নি : মাসুদ সাঈদী
শুধু একটি নির্বাচনের জন্য দেশপ্রেমিক ছাত্র-জনতা রক্ত দেয়নি : মাসুদ সাঈদী

৮ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

ছাত্রী হেনস্তার অভিযোগ, ৩৭টি বাস আটকে রাখলো জাবি শিক্ষার্থীরা
ছাত্রী হেনস্তার অভিযোগ, ৩৭টি বাস আটকে রাখলো জাবি শিক্ষার্থীরা

৯ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

আজান শুনতে পাওয়ায় বেঁচে ফিরলেন অপহৃত অভিনেতা
আজান শুনতে পাওয়ায় বেঁচে ফিরলেন অপহৃত অভিনেতা

৯ ঘন্টা আগে | শোবিজ

লিভ-টুগেদারে থাকতে পুলিশি নিরাপত্তা চেয়ে আদালতে আবেদন, অতঃপর…
লিভ-টুগেদারে থাকতে পুলিশি নিরাপত্তা চেয়ে আদালতে আবেদন, অতঃপর…

১০ ঘন্টা আগে | পাঁচফোড়ন

চট্টগ্রামে সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
চট্টগ্রামে সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

১০ ঘন্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম
আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম

১০ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

শিগগিরই সিরিয়ায় দূতাবাস চালু করবে কাতার
শিগগিরই সিরিয়ায় দূতাবাস চালু করবে কাতার

১০ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন বাংলাদেশ গড়তে ড. ইউনূসের হাতকে শক্তিশালী করতে হবে: আব্দুল হান্নান মাসউদ
নতুন বাংলাদেশ গড়তে ড. ইউনূসের হাতকে শক্তিশালী করতে হবে: আব্দুল হান্নান মাসউদ

১০ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

'বাংলাদেশের সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে আমরা আপোষহীন'
'বাংলাদেশের সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে আমরা আপোষহীন'

১০ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

বিসিএসের মৌখিক পরীক্ষার নম্বর কমে ১০০
বিসিএসের মৌখিক পরীক্ষার নম্বর কমে ১০০

১০ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সারজিস আলমের পক্ষ থেকে পঞ্চগড়ে শীতবস্ত্র পেল দুই হাজার শীতার্ত
সারজিস আলমের পক্ষ থেকে পঞ্চগড়ে শীতবস্ত্র পেল দুই হাজার শীতার্ত

১১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

পি কে হালদারের জামিন শুনানি পিছিয়েছে
পি কে হালদারের জামিন শুনানি পিছিয়েছে

১১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১
চট্টগ্রামে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১

১১ ঘন্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিসিএসসহ সব সরকারি চাকরির আবেদন ফি ২০০ টাকা, প্রজ্ঞাপন জারি
বিসিএসসহ সব সরকারি চাকরির আবেদন ফি ২০০ টাকা, প্রজ্ঞাপন জারি

১১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

রাজাকারের কোনও তালিকা মন্ত্রণালয়ে নেই: মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক উপদেষ্টা
রাজাকারের কোনও তালিকা মন্ত্রণালয়ে নেই: মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক উপদেষ্টা

১১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
প্রবাসীদের সুখবর দিলেন ড. আসিফ নজরুল
প্রবাসীদের সুখবর দিলেন ড. আসিফ নজরুল

১৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বাদ যাচ্ছে সাড়ে ১২ বছরের কম বয়সী ২১১১ মুক্তিযোদ্ধার নাম
বাদ যাচ্ছে সাড়ে ১২ বছরের কম বয়সী ২১১১ মুক্তিযোদ্ধার নাম

১৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

আসাদকে দামেস্ক থেকে কীভাবে সরিয়ে নেওয়া হয় জানাল রাশিয়া
আসাদকে দামেস্ক থেকে কীভাবে সরিয়ে নেওয়া হয় জানাল রাশিয়া

২১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব বাতিল হলে ফেঁসে যাবেন ১৬ লাখ ভারতীয়
যুক্তরাষ্ট্রে জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব বাতিল হলে ফেঁসে যাবেন ১৬ লাখ ভারতীয়

১৪ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যাংকে তারল্য সংকট: টাকা উত্তোলনে ভোগান্তিতে গ্রাহক
ব্যাংকে তারল্য সংকট: টাকা উত্তোলনে ভোগান্তিতে গ্রাহক

২১ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

ভারত ফেরত না দিলেও শেখ হাসিনার বিচার চলবে: টবি ক্যাডম্যান
ভারত ফেরত না দিলেও শেখ হাসিনার বিচার চলবে: টবি ক্যাডম্যান

২০ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়ার অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী কে এই মোহাম্মদ আল-বশির
সিরিয়ার অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী কে এই মোহাম্মদ আল-বশির

২৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগরতলা অভিমুখে বিএনপির তিন সংগঠনের লংমার্চ শুরু, নেতাকর্মীদের ঢল
আগরতলা অভিমুখে বিএনপির তিন সংগঠনের লংমার্চ শুরু, নেতাকর্মীদের ঢল

২০ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

দুর্নীতি ও লুটপাটের চিত্র স্পষ্ট: সরকার পতনের পর ১৬৫৭ কোটিপতি হাওয়া
দুর্নীতি ও লুটপাটের চিত্র স্পষ্ট: সরকার পতনের পর ১৬৫৭ কোটিপতি হাওয়া

২১ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

ভারতের সঙ্গে বিদ্যুৎ নিয়ে চুক্তিগুলো বাতিল করা সহজ নয়: উপদেষ্টা রিজওয়ানা
ভারতের সঙ্গে বিদ্যুৎ নিয়ে চুক্তিগুলো বাতিল করা সহজ নয়: উপদেষ্টা রিজওয়ানা

১৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ’র কেন্দ্রীয় কমিটিতে স্থান পেলেন যারা
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ’র কেন্দ্রীয় কমিটিতে স্থান পেলেন যারা

১১ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যস্থতায় সিরিয়ায় কুর্দি ও তুর্কি বাহিনীর মধ্যে যুদ্ধবিরতি
যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যস্থতায় সিরিয়ায় কুর্দি ও তুর্কি বাহিনীর মধ্যে যুদ্ধবিরতি

২৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অসুস্থ আবু সাঈদের বাবা, হেলিকপ্টারে আনা হলো ঢাকায়
অসুস্থ আবু সাঈদের বাবা, হেলিকপ্টারে আনা হলো ঢাকায়

১৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সমুদ্র থেকে তুলে নেওয়া ৭৮ বাংলাদেশির ছবি প্রকাশ করল ভারত
সমুদ্র থেকে তুলে নেওয়া ৭৮ বাংলাদেশির ছবি প্রকাশ করল ভারত

১৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বিদেশ ভ্রমণে ১৩ নির্দেশনা
সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বিদেশ ভ্রমণে ১৩ নির্দেশনা

১৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

‘রাজনৈতিক দলগুলো অন্তর্বর্তী সরকারকে ব্যর্থ প্রমাণের চেষ্টা করছে’
‘রাজনৈতিক দলগুলো অন্তর্বর্তী সরকারকে ব্যর্থ প্রমাণের চেষ্টা করছে’

১৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

আফগানিস্তানে মন্ত্রণালয়ে আত্মঘাতী বোমা হামলা, মন্ত্রী নিহত
আফগানিস্তানে মন্ত্রণালয়ে আত্মঘাতী বোমা হামলা, মন্ত্রী নিহত

১২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অন্তর্বর্তী সরকার ভারতের সঙ্গে নতজানু পররাষ্ট্রনীতি থেকে সরে এসেছে: উপদেষ্টা আসিফ
অন্তর্বর্তী সরকার ভারতের সঙ্গে নতজানু পররাষ্ট্রনীতি থেকে সরে এসেছে: উপদেষ্টা আসিফ

১৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়ায় আসাদ সরকারের পতন নিয়ে মুখ খুললেন খামেনি
সিরিয়ায় আসাদ সরকারের পতন নিয়ে মুখ খুললেন খামেনি

১৮ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে অবস্থান করা অবৈধ বিদেশি নাগরিকদের জন্য সতর্কীকরণ বিজ্ঞপ্তি
দেশে অবস্থান করা অবৈধ বিদেশি নাগরিকদের জন্য সতর্কীকরণ বিজ্ঞপ্তি

২৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বিজয় দিবস উপলক্ষে যেসব কর্মসূচি পালন করবে সরকার
বিজয় দিবস উপলক্ষে যেসব কর্মসূচি পালন করবে সরকার

১৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

একযোগে ১২ জেলার এসপিকে বদলি
একযোগে ১২ জেলার এসপিকে বদলি

১৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

মুসলমানদের শাম অঞ্চল বিজয়ের ইতিহাস
মুসলমানদের শাম অঞ্চল বিজয়ের ইতিহাস

২৩ ঘন্টা আগে | ইসলামী জীবন

১০ ট্রাক অস্ত্র মামলায় হাইকোর্টে খালাস চাইলেন লুৎফুজ্জামান বাবর
১০ ট্রাক অস্ত্র মামলায় হাইকোর্টে খালাস চাইলেন লুৎফুজ্জামান বাবর

১৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

উৎখাতের পর বাশার আল-আসাদের বাবার সমাধিতে অগ্নিসংযোগ
উৎখাতের পর বাশার আল-আসাদের বাবার সমাধিতে অগ্নিসংযোগ

১১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ‘আগ্রাসনের’ প্রতিবাদে সাবেক পুলিশ কর্মকর্তাদের বিক্ষোভ, ৬ দাবি
ভারতের ‘আগ্রাসনের’ প্রতিবাদে সাবেক পুলিশ কর্মকর্তাদের বিক্ষোভ, ৬ দাবি

১৫ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

সিরিয়ায় আসাদ সরকারের পতনের পর কী বার্তা দিচ্ছে ইরান?
সিরিয়ায় আসাদ সরকারের পতনের পর কী বার্তা দিচ্ছে ইরান?

১৯ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লংমার্চ থেকে ভারতকে প্রভুত্ব ছেড়ে বন্ধু হওয়ার আহ্বান বিএনপির
লংমার্চ থেকে ভারতকে প্রভুত্ব ছেড়ে বন্ধু হওয়ার আহ্বান বিএনপির

১৩ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

এখন কত সম্পত্তির মালিক কোহলি-আনুশকা?
এখন কত সম্পত্তির মালিক কোহলি-আনুশকা?

১৬ ঘন্টা আগে | শোবিজ

‘ভুয়া মুক্তিযোদ্ধাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে’
‘ভুয়া মুক্তিযোদ্ধাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে’

১৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
শেখ পরিবারের সিনেমায় ৩৭৮ কোটি
শেখ পরিবারের সিনেমায় ৩৭৮ কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশি ঋণের বিশাল বোঝা
বিদেশি ঋণের বিশাল বোঝা

প্রথম পৃষ্ঠা

তরুণরা আক্রান্ত হচ্ছে স্ট্রোকে
তরুণরা আক্রান্ত হচ্ছে স্ট্রোকে

পেছনের পৃষ্ঠা

খাতুনগঞ্জে নতুন রূপে বাজার সিন্ডিকেট
খাতুনগঞ্জে নতুন রূপে বাজার সিন্ডিকেট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দেশ এখন মুক্তিযুদ্ধের উল্টো স্রোতে গেছে
দেশ এখন মুক্তিযুদ্ধের উল্টো স্রোতে গেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

সুন্দরবন নিয়ে ৫৩ বছরেও নেই কোনো মহাপরিকল্পনা
সুন্দরবন নিয়ে ৫৩ বছরেও নেই কোনো মহাপরিকল্পনা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত ফেরত না দিলেও হাসিনার বিচারকাজ চলবে
ভারত ফেরত না দিলেও হাসিনার বিচারকাজ চলবে

প্রথম পৃষ্ঠা

শীতেও উষ্ণতা ছড়ায় মাটির ঘর
শীতেও উষ্ণতা ছড়ায় মাটির ঘর

পেছনের পৃষ্ঠা

কোটি টাকার ব্যাংক অ্যাকাউন্ট কমেছে
কোটি টাকার ব্যাংক অ্যাকাউন্ট কমেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

চিন্ময়ের জামিন শুনানির আবেদন নাকচ
চিন্ময়ের জামিন শুনানির আবেদন নাকচ

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজধানীজুড়ে খোঁড়াখুঁড়ির দুর্ভোগ
রাজধানীজুড়ে খোঁড়াখুঁড়ির দুর্ভোগ

রকমারি নগর পরিক্রমা

ভাসানীর পথে চললে কোনো বাধাই থাকবে না
ভাসানীর পথে চললে কোনো বাধাই থাকবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

সারের জন্য হাহাকার
সারের জন্য হাহাকার

নগর জীবন

সিরিয়ায় শান্তির ডাক অন্তর্র্বর্তী প্রধানমন্ত্রীর
সিরিয়ায় শান্তির ডাক অন্তর্র্বর্তী প্রধানমন্ত্রীর

প্রথম পৃষ্ঠা

শাহবাগে বিক্ষোভ
শাহবাগে বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন বার্তা নিয়ে ঢাকায় ওয়াহিদ সাদিক
নতুন বার্তা নিয়ে ঢাকায় ওয়াহিদ সাদিক

শোবিজ

সরকারি কর্মকর্তাদের বিদেশ ভ্রমণে কড়াকড়ি করে ১৩ নির্দেশনা
সরকারি কর্মকর্তাদের বিদেশ ভ্রমণে কড়াকড়ি করে ১৩ নির্দেশনা

প্রথম পৃষ্ঠা

পাঁচ মাস পর ঢাকা থেকে জলপাইগুড়িতে মিতালী এক্সপ্রেস
পাঁচ মাস পর ঢাকা থেকে জলপাইগুড়িতে মিতালী এক্সপ্রেস

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতীয় রুপির মান আরও তলানিতে
ভারতীয় রুপির মান আরও তলানিতে

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত থেকে কাজ করব
রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত থেকে কাজ করব

প্রথম পৃষ্ঠা

১২ পুলিশ সুপার বদলি
১২ পুলিশ সুপার বদলি

পেছনের পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণভাবে মতপার্থক্য দূর করুন
শান্তিপূর্ণভাবে মতপার্থক্য দূর করুন

প্রথম পৃষ্ঠা

সংস্কারে সমর্থন প্রধান উপদেষ্টাকে জাপানের রাষ্ট্রদূত
সংস্কারে সমর্থন প্রধান উপদেষ্টাকে জাপানের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান বিচারপতির সঙ্গে সংবিধান সংস্কার কমিশনের সাক্ষাৎ
প্রধান বিচারপতির সঙ্গে সংবিধান সংস্কার কমিশনের সাক্ষাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভুয়া মুক্তিযোদ্ধারা স্বেচ্ছায় সরলে সাধারণ ক্ষমা
ভুয়া মুক্তিযোদ্ধারা স্বেচ্ছায় সরলে সাধারণ ক্ষমা

নগর জীবন

বিদ্যুৎ চুক্তি বাতিল করা সহজ হবে না
বিদ্যুৎ চুক্তি বাতিল করা সহজ হবে না

নগর জীবন

এক যুগ পালিয়ে থাকার পর গ্রেপ্তার
এক যুগ পালিয়ে থাকার পর গ্রেপ্তার

নগর জীবন

জানুয়ারিতে সব বই দেওয়া সম্ভব হবে না
জানুয়ারিতে সব বই দেওয়া সম্ভব হবে না

নগর জীবন

সমষ্টিগত প্রয়াস ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার পূর্বশর্ত
সমষ্টিগত প্রয়াস ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার পূর্বশর্ত

প্রথম পৃষ্ঠা