শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৯ অক্টোবর, ২০১৬

নায়করাজের ৫০ বছর

Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
নায়করাজের ৫০ বছর

নায়করাজ রাজ্জাক বাংলাদেশের চলচ্চিত্রের এক জীবন্ত কিংবদন্তি অভিনেতার নাম। তার অভিনয় জীবন চলতি বছর পঞ্চাশের ঘরে পা রাখল।

১৯৬৬ সালে প্রখ্যাত চলচ্চিত্র নির্মাতা জহির রায়হান তাকে নায়ক করে নির্মাণ করেন ‘বেহুলা’ চলচ্চিত্র। অসাধারণ অভিনয়শৈলীর মধ্য দিয়ে বাংলাদেশের চলচ্চিত্র জগতে এক জীবন্ত কিংবদন্তিতে পরিণত হয়েছেন নায়করাজ রাজ্জাক। তার পুরো নাম আবদুর রাজ্জাক। তিনি ১৯৪২ সালের ২৩ জানুয়ারি ভারতের পশ্চিমবঙ্গের কলকাতার নাকতলায় জন্মগ্রহণ করেন। ষাটের দশক থেকে রুপালি পর্দা কাঁপানো অভিনেতা রাজ্জাক কালক্রমে হয়ে ওঠেন বাংলাদেশের চলচ্চিত্রের মহান অধিপতি। নায়করাজের চলচ্চিত্র জীবনের ৫০ বছর উপলক্ষে তাকে নিয়ে লিখেছেন— আলাউদ্দীন মাজিদ

 

সব কাজ শেষ না করে চলে গেলে আমার আত্মা অতৃপ্ত থেকে যাবে : রাজ্জাক

চলতি বছর উদযাপিত হয় নায়করাজের ৭৫তম জন্মদিন। জন্মদিন উপলক্ষে বাংলাদেশ প্রতিদিনকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে রাজ্জাক বলেন, ‘আমার প্রেম আমার ভালোবাসা আমার সবকিছু অভিনয়, চলচ্চিত্র। এ ছাড়া আমি আর কিছু জানি না, পারি না। আল্লাহ অনেক সুযোগ দিয়েছেন, অনেক কিছু করতে পারতাম। করিনি। স্বপ্ন ছিল কাজ করতে করতে মারা যাব। গত বছরের অসুস্থতায় মরেই গিয়েছিলাম প্রায়। আবার ফিরে এসেছি, আল্লাহ ফিরিয়ে দিয়েছেন। যেন কাজ করতে করতে মরে যেতে পারি এই দোয়া আমি সবার কাছে চাই।’ চলচ্চিত্র জীবনের ৫০ বছর পূর্তিতে বাংলাদেশ প্রতিদিনকে দেওয়া এক বক্তব্যে একই কথার পুনরাবৃত্তি করেন নায়করাজ। রাজ্জাক বলেন, ‘আমি আমার জীবনের অতীত ভুলি না। এই শহরে রিফিউজি হয়ে এসেছি। স্ট্রাগল করেছি। না খেয়ে থেকেছি। যার জন্য পয়সার প্রতি আমার লোভ কোনো দিন আসেনি। ওটা আসেনি বলেই আজকে আমি এতদূর শান্তিতে এসেছি।’ তিনি বলেন, ‘আবার অভিনয় এবং নির্মাণে আসতে চাই আমি। সৃষ্টিকর্তা যেন অন্তত আরেকটিবার আমাকে সেই সুযোগ দেন তার জন্য সবার দোয়া চাইছি। কারণ চলচ্চিত্রকে আমার দেওয়ার আরও অনেক কিছু বাকি রয়ে গেছে। সব কাজ শেষ না করে চলে গেলে আমার আত্মা অতৃপ্ত থেকে যাবে।’

 

অভিনয়ে অভিষেক

টালিগঞ্জের ফিল্মপাড়ার কাছেই ছিল রাজ্জাকদের পৈতৃক বাড়ি। ছোটবেলা থেকেই কানন দেবী, বসন্ত চৌধুরী, ছবি বিশ্বাসদের দেখে দেখে বড় হয়েছেন। তাদের জনপ্রিয়তায় মুগ্ধ হয়ে মনে মনে ভাবতেন ‘একদিন আমি তাদের মতোই বড় অভিনেতা হব।’ টালিগঞ্জের বড় বড় স্টুডিও ছিল তাদের এলাকায়। সেখানে নিয়মিত আড্ডা দিতে যেতেন তিনি। এভাবেই পীযূষ বোসের নজরে পড়া এবং অভিনয়ে নিয়মিত হওয়া। ঢাকায় আসার পর তিনি যোগাযোগ করেন ঢাকার প্রথম ছবি ‘মুখ ও মুখোশ’-এর পরিচালক আবদুল জব্বার খানের সঙ্গে। তিনিই আবদুর রাজ্জাককে ওই সময়ের বিখ্যাত চলচ্চিত্র প্রযোজনা সংস্থা ইকবাল ফিল্মসে চাকরি নিয়ে দেন। পরিচালক কামাল আহমেদের সহকারীর কাজ করতে থাকেন তিনি। সহকারী পরিচালক হিসেবে রাজ্জাকের প্রথম ছবি ‘উজালা’। সহকারী পরিচালক হিসেবে কাজ করার পাশাপাশি ‘তেরো নাম্বার ফেকু ওস্তাগার লেন’, ‘আখেরি স্টেশন’ ও ‘ডাকবাবু’ ছবিতে অভিনয় করার সুযোগ পান তিনি। এভাবে হঠাৎ সুযোগ আসে নায়ক হওয়ার। জহির রায়হান ‘বেহুলা’ চলচ্চিত্রের নায়ক বানিয়ে দেন তাকে। ১৯৬৬ সালে ‘বেহুলা’ ছবিটি মুক্তি পায়। ছবিটি ব্যাপক জনপ্রিয় এবং এতে রাজ্জাকের অভিনয় খুবই প্রশংশিত হয়। কলকাতার খানপুর হাইস্কুলে সপ্তম শ্রেণিতে পড়ার সময় সরস্বতী পূজায় মঞ্চনাটকে অভিনয়ের জন্য তার গেম টিচার রবীন্দ্রনাথ চক্রবর্তী তাকে বেছে নেন নায়ক চরিত্রে। শিশু-কিশোরদের নিয়ে লেখা নাটক ‘বিদ্রোহী’তে অভিনয়ের মধ্য দিয়েই নায়করাজের অভিনয়ে সম্পৃক্ততা। কলেজ জীবনে মাত্র ২২ বছর বয়সে ‘রতন লাল বাঙালি’ নামক চলচ্চিত্রে প্রথম অভিনয় করেছিলেন। ১৯৬৪ সালে তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানে পাড়ি জমান। প্রথমদিকে তৎকালীন পাকিস্তান টেলিভিশনে ‘ঘরোয়া’ নামের ধারাবাহিক নাটকে অভিনয় করে জনপ্রিয় হন। এরপর চলচ্চিত্র নির্মাতা আবদুল জব্বার খানের সঙ্গে সহকারী পরিচালক হিসেবে কাজ করার সুযোগ পান। সালাউদ্দিন প্রোডাকশন্সের ‘তেরো নাম্বার ফেকু ওয়াস্তাগার লেন’ চলচ্চিত্রে ছোট একটি চরিত্রে অভিনয় করেন। পরবর্তীতে কার বউ, ডাকবাবু, আখেরি স্টেশন-সহ আরও বেশ কয়টি ছবিতে ছোট ছোট চরিত্রে অভিনয় করেন।

১৯৬৬ সালে জহির রায়হানের ‘বেহুলা’ চলচ্চিত্রে নায়ক হন। নায়ক চরিত্রে প্রথম ছবিতেই ব্যাপক জনপ্রিয়তা পেয়ে যান। এ পর্যন্ত তিন শতাধিক বাংলা ও উর্দু চলচ্চিত্রে অভিনয় করেছেন। পরিচালনা করেছেন প্রায় ১৬টি চলচ্চিত্র।

 

প্রথম ছবির অনুভূতি

প্রথম ছবি সম্পর্কে রাজ্জাক বলেন, ‘প্রথম ছবির কথা আজীবন মনে থাকবে। টেনশনও ছিল ভীষণ। মুক্তির দুই-তিন দিন আগে থেকে আমার চোখে কোনো ঘুমই ছিল না। ছবি মুক্তি পেল। আমি বাসায় বসে ভাবছি। এর মধ্যে খবর এলো জহির রায়হান ডাকছেন। ছুটে গেলাম স্টার সিনেমা হলে। দেখলাম লক্ষ্মীন্দররূপী আমাকে দর্শক গ্রহণ করেছে। এর পরের কাহিনী সবারই জানা। তাই নিজের আজকের এ অবস্থানের পেছনে সহশিল্পীদের সহযোগিতার কথা কৃতজ্ঞতার সঙ্গে স্মরণ করছি। একটা অতৃপ্তি অবশ্য আমার আছে।

আমি জানি, আমার দেশ যেমন ছোট, সামগ্রিক অর্থে দেশের চলচ্চিত্রশিল্পও অনেক ছোট। কিন্তু গবেষণা করতে তো সমস্যা নেই। আমাদের বয়সের শিল্পীদের নিয়ে কত রকম চ্যালেঞ্জিং চরিত্র সৃষ্টি করা যায়। কিন্তু আমাদের এখানে তা নেই।’

 

প্রযোজক পরিচালক রাজ্জাক

অভিনয়ের পাশাপাশি রাজ্জাক প্রযোজক পরিচালক হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেন। গড়ে তোলেন প্রযোজনা সংস্থা রাজলক্ষ্মী প্রোডাকশন। নির্মাণ করেন আকাঙ্ক্ষা, পাগলা রাজা, জোকার, অনন্ত প্রেম, অভিযান, বদনাম, প্রফেসর, উত্তর ফাল্গুনী, প্রেমশক্তি, ঢাকা ৮৬, জিনের বাদশা, চাপাডাঙ্গার বউ, বাবা কেন চাকর, সৎ ভাই, সন্তান যখন শত্রু, প্রেমের নাম বেদনা, আমি বাঁচতে চাই, কোটি টাকার ফকির, মন দিয়েছি তোমাকে-সহ অসংখ্য ছবি। ১৯৭৭ সালে রাজ্জাক আত্মপ্রকাশ করেন পরিচালক হিসেবে। নির্মাণ করেন অনন্ত প্রেম। তার পরিচালিত অন্যান্য ছবির মধ্যে চাপাডাঙ্গার বউ, বদনাম, বাবা কেন চাকর উল্লেখযোগ্য।

 

বিভিন্ন সংস্থার সদস্য

চলচ্চিত্রশিল্পীদের সংগঠন বাংলাদেশ চলচ্চিত্রশিল্পী সমিতির প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি রাজ্জাক। এ ছাড়াও তিনি চলচ্চিত্র প্রযোজক পরিবেশক সমিতির কার্যনির্বাহী পরিষদের সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। রাজ্জাক বাংলাদেশ চলচ্চিত্র সেন্সর বোর্ডের সদস্য হিসেবেও দায়িত্ব পালন করছেন। এ ছাড়াও তিনি জাতিসংঘ জনসংখ্যা তহবিলের শুভেচ্ছাদূত হিসেবে কাজ করছেন।

 

জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার

নব্বইয়ের দশক পর্যন্ত বেশ দাপটের সঙ্গেই ঢালিউডে সেরা নায়ক হয়ে অভিনয় করে যান রাজ্জাক। এর মধ্য দিয়ে তিনি অর্জন করেন নায়করাজ রাজ্জাক খেতাব। অর্জন করেন একাধিক সম্মাননা। জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারে পাঁচবার সেরা অভিনেতার পুরস্কার পেয়েছেন রাজ্জাক। ৫০ বছরের চলচ্চিত্রজীবনে তিনি পেয়েছেন আজীবন সম্মাননা পুরস্কার।

এ ছাড়াও জাতীয় চলচ্চিত্র মেলা ২০০৯-এ চলচ্চিত্রে অসামান্য অবদানের জন্য রাজ্জাক পরিবারকে সম্মাননা জানানো হয়।

নায়করাজ যে পাঁচ ছবির জন্য নায়ক হিসেবে জাতীয় পুরস্কার পান সেগুলো হলো—‘কি যে করি’ (১৯৭৬),‘অশিক্ষিত’ (১৯৭৮),‘বড় ভালো লোক ছিল’ (১৯৮২), ‘চন্দ্রনাথ’ (১৯৮৪) এবং ‘যোগাযোগ’ (১৯৮৮)।

২০১৩ সালে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারে নায়করাজকে আজীবন সম্মাননায় ভূষিত করা হয়।

 

এক নজরে রাজ্জাক

প্রকৃত নাম : আবদুর রাজ্জাক।

বাবা-মা : আকবর হোসেন ও নিনারুন্নেসা।

জন্ম : ১৯৪২ সালের ২৩ জানুয়ারি। কলকাতার টালিগঞ্জে।

বিয়ে : ১৯ বছর বয়সে ১৯৬২ সালে বিয়ে করেন খায়রুন্নেসা লক্ষ্মীকে।

সন্তান : তিন পুত্র ও দুই কন্যা।

বাংলাদেশে আগমন : ১৯৬৪ সালে ঢাকায় আসেন।

অভিনয় জীবন : স্কুলে পড়ার সময় ‘বিদ্রোহী’ নাটকে, কলেজ জীবনে ‘রতন লাল বাঙালি’ ছবিতে তার প্রথম অভিনয়। ১৯৫৯ সালে বোম্বের ফিল্মালয়ে ভর্তি হন। এরপর কলকাতার ‘পংকতিলক’ এবং ‘শিলালিপি’ চলচ্চিত্রে অভিনয়। ১৯৬৪ সাল থেকে ঢাকার ছবিতে অভিনয়।

প্রথম ছবি [নায়ক] : ১৯৬৬ জহির রায়হানের ‘বেহুলা’।

এই বিভাগের আরও খবর
সালমানের সেই মুন্নি এখন
সালমানের সেই মুন্নি এখন
সাবিনা ইয়াসমীনের ‘প্রাণের বাংলাদেশ’
সাবিনা ইয়াসমীনের ‘প্রাণের বাংলাদেশ’
মান্নাকে কেন চাননি ডিপজল
মান্নাকে কেন চাননি ডিপজল
যেমন আছেন সিনিয়র তারকারা
যেমন আছেন সিনিয়র তারকারা
স্কুটারে দেখা সেই মেয়েটি...
স্কুটারে দেখা সেই মেয়েটি...
সৈয়দ আবদুল হাদীর জন্মদিন আজ
সৈয়দ আবদুল হাদীর জন্মদিন আজ
সাত ভাই চম্পার শুটিং গোপনে কেন
সাত ভাই চম্পার শুটিং গোপনে কেন
ছোটপর্দার রাজপুত্র কেন অপূর্ব
ছোটপর্দার রাজপুত্র কেন অপূর্ব
তারকাদের নামেই নাম
তারকাদের নামেই নাম
দাম বাড়ালেন শ্রীলীলা
দাম বাড়ালেন শ্রীলীলা
শান-লুৎফরের যুদ্ধবিরোধী গান
শান-লুৎফরের যুদ্ধবিরোধী গান
মুরাদনগরের ঘটনায় শোবিজ তারকাদের ক্ষোভ
মুরাদনগরের ঘটনায় শোবিজ তারকাদের ক্ষোভ
সর্বশেষ খবর
টিএসসিতে রিকশার ভেতরেই মিলল চালকের মরদেহ
টিএসসিতে রিকশার ভেতরেই মিলল চালকের মরদেহ

১৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মাইলফলকের সামনে শান্ত
মাইলফলকের সামনে শান্ত

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত
চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ জুলাই)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রেমে ব্যর্থ হলে বাথরুম পরিষ্কার করেন যে অভিনেতা
প্রেমে ব্যর্থ হলে বাথরুম পরিষ্কার করেন যে অভিনেতা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কর্মকর্তা-কর্মচারীদের উদ্দেশে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের নতুন নির্দেশনা
কর্মকর্তা-কর্মচারীদের উদ্দেশে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের নতুন নির্দেশনা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীকে ভিডিও কলে রেখে স্বামীর আত্মহত্যা
স্ত্রীকে ভিডিও কলে রেখে স্বামীর আত্মহত্যা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু
ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভয়াবহ ঝড়ে ফ্রান্স-ইতালি ট্রেন চলাচল বন্ধ
ভয়াবহ ঝড়ে ফ্রান্স-ইতালি ট্রেন চলাচল বন্ধ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নৌকা থেকে পড়ে নিখোঁজ কিশোরের লাশ উদ্ধার
নৌকা থেকে পড়ে নিখোঁজ কিশোরের লাশ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাঙামাটিতে ফ্ল্যাট থেকে বিচারকের স্ত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
রাঙামাটিতে ফ্ল্যাট থেকে বিচারকের স্ত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘পিআর ইস্যু নিয়ে রাজনীতিতে দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করবেন না’
‘পিআর ইস্যু নিয়ে রাজনীতিতে দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করবেন না’

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফি দিতে না পারায় পরীক্ষার্থীকে থাপ্পড় দিয়ে খাতা কেড়ে নিলো মাদরাসা সুপার
ফি দিতে না পারায় পরীক্ষার্থীকে থাপ্পড় দিয়ে খাতা কেড়ে নিলো মাদরাসা সুপার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজারের সাবেক ডিসি ও জেলা জজসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে বিচার শুরুর আদেশ
কক্সবাজারের সাবেক ডিসি ও জেলা জজসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে বিচার শুরুর আদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এনবিআরের আরো পাঁচ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান শুরু
এনবিআরের আরো পাঁচ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান শুরু

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে নিয়ে আলাদা পরিকল্পনা সাজাচ্ছে শ্রীলঙ্কা
মুস্তাফিজকে নিয়ে আলাদা পরিকল্পনা সাজাচ্ছে শ্রীলঙ্কা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অভিনয়ের শখ ছেলের, বাধা হয়ে দাঁড়ান উত্তম কুমার!
অভিনয়ের শখ ছেলের, বাধা হয়ে দাঁড়ান উত্তম কুমার!

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইনসাফভিত্তিক মানবিক দেশ প্রতিষ্ঠার এখনই সময়: তারেক রহমান
ইনসাফভিত্তিক মানবিক দেশ প্রতিষ্ঠার এখনই সময়: তারেক রহমান

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অপুষ্টিতে ভুগছে গাজার শিশুরা
অপুষ্টিতে ভুগছে গাজার শিশুরা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘাটাইলে গজারি বনে অবৈধ দুই সীসা কারখানা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন
ঘাটাইলে গজারি বনে অবৈধ দুই সীসা কারখানা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস’ পালনে বাউবির কর্মসূচি
‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস’ পালনে বাউবির কর্মসূচি

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লস অ্যাঞ্জেলেস মাতালেন জেমস
লস অ্যাঞ্জেলেস মাতালেন জেমস

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শাবিপ্রবিতে যুক্ত হচ্ছে নতুন ৩টি দ্বিতল বাস
শাবিপ্রবিতে যুক্ত হচ্ছে নতুন ৩টি দ্বিতল বাস

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে কাঁঠালের বাজার রমরমা, সপ্তাহে বিক্রি অর্ধ কোটি
টাঙ্গাইলে কাঁঠালের বাজার রমরমা, সপ্তাহে বিক্রি অর্ধ কোটি

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচনের মাধ্যমে বিএনপি পরিবর্তন চায় : মির্জা ফখরুল
নির্বাচনের মাধ্যমে বিএনপি পরিবর্তন চায় : মির্জা ফখরুল

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রেকর্ড রেমিট্যান্স প্রবাহে রিজার্ভ বেড়ে ৩১.৬৮ বিলিয়ন ডলার
রেকর্ড রেমিট্যান্স প্রবাহে রিজার্ভ বেড়ে ৩১.৬৮ বিলিয়ন ডলার

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের সভাপতির দায়িত্ব পেল পাকিস্তান
জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের সভাপতির দায়িত্ব পেল পাকিস্তান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশুগঞ্জে টিকিট কালোবাজারিতে ‘বলদা রমজান’ গ্রেফতার
আশুগঞ্জে টিকিট কালোবাজারিতে ‘বলদা রমজান’ গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
উড়িয়ে দেওয়া হলো খান ইউনিসে ইসরায়েলি সেনাদের আশ্রয় নেওয়া বাড়ি
উড়িয়ে দেওয়া হলো খান ইউনিসে ইসরায়েলি সেনাদের আশ্রয় নেওয়া বাড়ি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রায় ৫ লাখ নতুন ওয়ার্ক ভিসা ইস্যু করবে ইতালি
প্রায় ৫ লাখ নতুন ওয়ার্ক ভিসা ইস্যু করবে ইতালি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?
সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড লেনদেনে শীর্ষে থাকা ভারত এখন ৬ষ্ঠ
বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড লেনদেনে শীর্ষে থাকা ভারত এখন ৬ষ্ঠ

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সাবেক ৭ মন্ত্রীসহ ২২ ভিআইপির মুক্তিযোদ্ধা সনদ তলব
সাবেক ৭ মন্ত্রীসহ ২২ ভিআইপির মুক্তিযোদ্ধা সনদ তলব

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা
মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা

১৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া
জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা
স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’
ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার
আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের
ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার
কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার

১৬ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত
ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি
ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়া থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল যুক্তরাষ্ট্র
সিরিয়া থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল যুক্তরাষ্ট্র

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর
যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু
শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ‘নিস্তেজ’ পর্যটন
ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ‘নিস্তেজ’ পর্যটন

১৮ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের
যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩
যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক
নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির
আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ জুলাই)

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ
৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আগামী সপ্তাহের যেকোনও সময় গাজায় যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্প
আগামী সপ্তাহের যেকোনও সময় গাজায় যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগদানের সম্ভাবনা নেই পাকিস্তানের
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগদানের সম্ভাবনা নেই পাকিস্তানের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লুহানস্ক পুরোপুরি রাশিয়ার দখলে?
লুহানস্ক পুরোপুরি রাশিয়ার দখলে?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশ গড়তে হবে
নতুন বাংলাদেশ গড়তে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক আলোচনা শুরুর আহ্বান
ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক আলোচনা শুরুর আহ্বান

পেছনের পৃষ্ঠা

এশিয়ার বিস্ময় আল হিলাল
এশিয়ার বিস্ময় আল হিলাল

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনি প্রস্তুতি শুরু পুলিশের
নির্বাচনি প্রস্তুতি শুরু পুলিশের

পেছনের পৃষ্ঠা

জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা
জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা

প্রথম পৃষ্ঠা

মুদ্রাস্ফীতির কবলে চায়ের আড্ডা
মুদ্রাস্ফীতির কবলে চায়ের আড্ডা

পেছনের পৃষ্ঠা

মিয়ানমার চ্যালেঞ্জে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ
মিয়ানমার চ্যালেঞ্জে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে
ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

এনডিপির সভাপতি সোহেল, মহাসচিব জামিল
এনডিপির সভাপতি সোহেল, মহাসচিব জামিল

নগর জীবন

প্রেমের টানে সুদূর চীন থেকে গোপালগঞ্জে
প্রেমের টানে সুদূর চীন থেকে গোপালগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়
জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ সংবাদপত্রের স্বাধীনতা হরণ করেছিল
আওয়ামী লীগ সংবাদপত্রের স্বাধীনতা হরণ করেছিল

নগর জীবন

স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে
স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি
আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

যশোরে বারান্দা ভেঙে দুই প্রকৌশলীসহ তিনজনের মৃত্যু
যশোরে বারান্দা ভেঙে দুই প্রকৌশলীসহ তিনজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না
নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু
ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু

নগর জীবন

সংস্কারের পক্ষে জোট চায় এবি পার্টি
সংস্কারের পক্ষে জোট চায় এবি পার্টি

নগর জীবন

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমল
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমল

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাই স্মরণে মাসব্যাপী কর্মসূচি
জুলাই স্মরণে মাসব্যাপী কর্মসূচি

নগর জীবন

এনবিআর সার্ভারে ধীরগতি, বেনাপোলে ব্যাহত আমদানি-রপ্তানি
এনবিআর সার্ভারে ধীরগতি, বেনাপোলে ব্যাহত আমদানি-রপ্তানি

নগর জীবন

এক মাস শূন্য বিএমডিএর চেয়ারম্যান পদ
এক মাস শূন্য বিএমডিএর চেয়ারম্যান পদ

নগর জীবন

সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব এ কে এম বদরুদ্দোজা আর নেই
সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব এ কে এম বদরুদ্দোজা আর নেই

নগর জীবন

নাসির-তামিমার মামলায় আত্মপক্ষ সমর্থন ১৪ জুলাই
নাসির-তামিমার মামলায় আত্মপক্ষ সমর্থন ১৪ জুলাই

নগর জীবন

চলতি বছর ঢাকায় বাংলাদেশ-নেপালের এফওসি বৈঠক
চলতি বছর ঢাকায় বাংলাদেশ-নেপালের এফওসি বৈঠক

নগর জীবন

প্রতারণায় শুরু, দাম চূড়ান্ত হয়নি কয়লার, চাচ্ছে মনগড়া বিল
প্রতারণায় শুরু, দাম চূড়ান্ত হয়নি কয়লার, চাচ্ছে মনগড়া বিল

পেছনের পৃষ্ঠা