শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:২৭, সোমবার, ০৪ জানুয়ারি, ২০১৬ আপডেট:

এক নজরে বিধ্বংসী যত ভূমিকম্প

নিজস্ব প্রতিবেদক
অনলাইন ভার্সন
এক নজরে বিধ্বংসী যত ভূমিকম্প

সৃষ্টিকর্তার অপার মহিমায় আমরা যেমন উপভোগ করছি জীবনের নান্দনিক সৌন্দর্য, তেমনি ঝুঁকি থাকে প্রকৃতির নিষ্ঠুরতম প্রতিশোধের। প্রকৃতির এমনই এক প্রতিশোধের রূপ হলো ভূমিকম্প। ভয়াবহ এই প্রাকৃতিক দুর্যোগে মানুষের কোনো হাত নেই। আবার শত চেষ্টা করেও মানুষ একে থামিয়ে দিতে পারবে না কোনোভাবেই। পৃথিবীতে সবচেয়ে বেশি ভূমিকম্প হয় জাপানে। দেশটির মানচিত্র দেখলে মনে হয় যেন গোটা দেশটিই একটা বিশাল আগ্নেয়গিরির উপর বসে আছে। ভূকম্পনপ্রবণ এলাকায় রয়েছে বাংলাদেশও। 

সোমবার ভোর ৫টা ৭ মিনিটে কেঁপে উঠলো রাজধানী ঢাকাসহ পুরো বাংলাদেশ। রিখটার স্কেলে এ কম্পনের মাত্রা ছিল ৬.৭। এর কেন্দ্রস্থল ছিল ভারতের মণিপুর রাজ্যের তামেনগ্লংয়ে। ভূমিকম্পে বাংলাদেশে ৩ জন ও ভারতে মারা গেছেন ৮ জন। 

চলুন দেখে নেওয়া যাক পৃথিবী কাঁপিয়ে তোলা কতগুলো ভূমিকম্পের স্বরূপ:

চিলির ভালদিভিয়া : ৯.৫

পৃথিবীর ইতিহাসে সবচেয়ে মারাত্দক ভূমিকম্প মানা হয় এটিকে। ঘটনা ১৯৬০ সালের। প্রকৃতির ভয়াবহ নির্মমতার শিকার দেশটি হচ্ছে চিলি। এ পর্যন্ত রেকর্ডকৃত ভূমিকম্পের মধ্যে সবচেয়ে তীব্র এ ভূমিকম্পটি ছিল ৯ দশমিক ৫ মাত্রার। ভূমিকম্পটির শক্তিমত্তা ছিল প্রায় ১৭৮ গিগাট্রন। ভূমিকম্পটি ভালদিভিয়া ছাড়াও পার্শ্ববর্তী হাওয়াই দ্বীপেও আঘাত হেনেছিল। প্রাথমিক ধাক্কাতে সে সময় প্রায় ছয় হাজার মানুষ মারা যায়। আর্থিক ক্ষতি হয় এক বিলিয়ন ডলার সমপরিমাণ। পরে আঘাতপ্রাপ্ত অনেক মানুষের প্রাণহানি ঘটে।

চীনের শানসি : ৮.০

চীনের শানসি প্রদেশের এই ভূমিকম্পটি অবশ্য চিলি ভালদিভিয়ার চেয়েও অনেক বছর পুরনো। এটিকেও ইতিহাসের ভয়ঙ্কর ভূমিকম্পগুলোর একটি মানা হয়। ১৫৫৬ সালের ২৩ জানুয়ারি চীনের শানসি প্রদেশে ভূমিকম্পটি আঘাত হানে। ভূমিকম্পটি মোট ৯৭টি দেশে একযোগে আঘাত হেনেছিল। বেশ কয়েকটি দেশের সমতল ভূমি প্রায় ২০ মিটার দেবে গিয়েছিল। ৮ দশমিক শূন্য মাত্রার ভূমিকম্পটির আঘাতে প্রায় সাড়ে আট লক্ষাধিক মানুষ মারা যায়। শানসি প্রদেশের মোট জনসংখ্যার ৬০ শতাংশই মারা গিয়েছিল এই ভূমিকম্পে।

সিরিয়ার আলেপ্পো : ৮.৫

সময়টা ১১৩৮ সালের অক্টোবর মাসের ১১ তারিখ। ঐতিহাসিক নগরী সিরিয়ার আলেপ্পোয় তখন মাত্র ভোর হতে শুরু করেছে। ঠিক তখনই ৮ দশমিক ৫ মাত্রার একটি ভূমিকম্প প্রায় তিন গিগাট্রন শক্তি নিয়ে নাড়িয়ে দেয় আলেপ্পোকে। ভূমিকম্পের ইতিহাসে এই ভূমিকম্পটিকে বলা হয় চতুর্থ ভয়ঙ্কর দুর্যোগ। ওই ভূমিকম্পে প্রায় আড়াই লাখ মানুষ মারা যায় এবং গোটা একটি শহর মাটির সঙ্গে মিশে যায়। সবচেয়ে প্রাণঘাতী ব্যাপারটি হলো, আলেপ্পোর ওই সকালে একটি গির্জায় প্রাতঃকালীন প্রার্থনার সময় এক স্থানেই ৬০০ মানুষ মারা যায় ভূমিকম্পে।

চীনের তাংসান : ৮.২

প্রায় সাত লাখ মানুষ মৃত্যুর জন্য দায়ি এই ভূমিকম্প। ১৯৭৬ সালের ২৮ জুলাই চীনের তাংসান এবং হেবেই অঞ্চলে ৮ দশমিক ২ মাত্রার এ ভূমিকম্পটি আড়াই গিগাট্রন শক্তিমত্তা নিয়ে আঘাত হানে। মাত্র ১০ সেকেন্ডের ভূমিকম্পে পুরো একটি অঞ্চল ধ্বংস হয়ে যায়। ভূমিকম্পে আড়াই লাখ মানুষ মারা গেলেও পরবর্তী সময়ে চীন সরকার পূর্ণাঙ্গ মৃত্যুতালিকা প্রকাশ করলে বিশাল মৃতের তালিকা দেখা যায়।

ইরানের দামহান : ৮.০

ইরানে হাতেগোনা কয়েকবার ভূমিকম্প আঘাত হানে। এর মধ্যে একটি প্রাচীন ভূমিকম্প রেকর্ড করা হয় ইরানের দামহানে। এটি ছিল তৎকালীন ইরানের রাজধানী। এই ভূমিকম্পের মাত্রা ছিল ৮ দশমিক শূন্য। এতে প্রায় দুই লাখ মানুষ মারা যায়। গোটা শহর ও পার্শ্ববর্তী স্থানগুলো পুরোপুরি ধ্বংস হয়ে যায়। এই ভূমিকম্পে দামহান ও পার্শ্ববর্তী বাস্তাম নগরী মাটির সঙ্গে মিশে যায়।

আসাম-তিব্বত : ৮.৬

১৯৫০ সালে ৮.৬ মাত্রার ভূমিকম্পে ভারতের পূর্ব তিব্বত এবং আসামে কমপক্ষে ১ হাজার ৫০০ মানুষ নিহত হয়েছিল। এই ভূমিকম্প চীনের সিচুয়ান এবং ইউনান প্রদেশ এবং ভারতের কলকাতায়ও আঘাত হেনেছিল।

ইন্দোনেশিয়ার সুমাত্রা : ৯.১-৩

২০০৪ সালের ২৬ ডিসেম্বর ভারতীয় মহাসাগরে সৃষ্ট ৯ দশমিক ১ থেকে ৯ দশমিক ৩ মাত্রার ভূমিকম্পটি ইন্দোনেশিয়ার সুমাত্রায় আঘাত হানে। এর শক্তি ছিল ৩২ গিগাট্রন। পার্শ্ববর্তী মালদ্বীপ এবং থাইল্যান্ডেও ভূমিকম্পের ধাক্কা লাগে। এতে প্রায় আড়াই লাখ মানুষ রাতারাতি মারা যায়। অন্তত সাত বিলিয়ন ডলার সমপরিমাণ ক্ষয়ক্ষতি হয়। ভূমিকম্পটি আট থেকে দশ মিনিট পর্যন্ত স্থায়ী ছিল বলে জানান বিশ্লেষকরা।

জাপানের থোকো : ৯.১-৩

জাপানকে বলা হয় ভূমিকম্পের দেশ। আর সেই দেশের থোকো অঞ্চলে ২০১১ সালের ১১ মার্চ এক ভয়াবহ ভূমিকম্প আঘাত হানে। ৯ দশমিক শূন্য ৩ মাত্রার এই ভূমিকম্পে ১৫ হাজার ৮৭৮ জন মারা যায়। আহত হয় প্রায় সাড়ে ছয় হাজার মানুষ। নিখোঁজ হয় প্রায় তিন হাজার মানুষ। শহরের প্রায় দেড় লাখ বাড়ি ধ্বংস হয়ে যায়। দেশটির একটি পারমাণবিক স্থাপনা মারাত্দক ক্ষতি হয় এবং ভয়ানক তেজস্ক্রিয় পদার্থ বায়ুতে ছড়িয়ে যায়।

ইতালির সিসিলি : ৭.৪

১৬৯৩ সালের ১১ জানুয়ারি ৭ দশমিক ৪ মাত্রার প্রলয়ঙ্করী ভূমিকম্পটি হঠাৎ আঘাত হানে ইতালির সিসিলিতে। ইতালি তো বটেই পার্শ্ববর্তী দেশগুলোর ৭০টি শহর এতে আঘাতপ্রাপ্ত হয়। এতে মারা যায় প্রায় ৬০ হাজার মানুষ। ইতালির ইতিহাসে এটাই সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প। এছাড়া ইতালির ক্যালাব্রিয়া, ইরানের রুদবার, তুরস্কের ইজমিত, জাপানের নানকাইদো এবং আজারবাইজানের শেমাখা অঞ্চলেও প্রলয়ঙ্করী ভূমিকম্প আঘাত হেনেছিল। প্রতিটি ভূমিকম্পেই বিপুল সংখ্যক মানুষের প্রাণহানি ও ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছিল।

ইকুয়েডর : ৮.৮

ইকুয়েডর এবং কলম্বিয়ার উপকূলে ১৯০৬ সালে ৮.৮ মাত্রার ভূমিকম্প এবং এর ফলে সৃষ্ট সুনামিতে ৫০০ থেকে ১ হাজার মানুষের মৃত্যু হয়েছিল। সেন্ট্রাল আফ্রিকার উপকূলে, এমনকি সান ফ্রান্সিসকো এবং জাপানেও এই সুনামি ছড়িয়ে পড়ে।

আলাস্কা : ৯.২

আলাস্কার প্রিন্স উইলিয়াম সাউন্ডে ১৯৬৪ সালে আঘাত হানা তীব্রতার দিক থেকে দ্বিতীয় এ ভূমিকম্পটি ছিল ৯.২ মাত্রার। এ ভূমিকম্পে এবং এর ফলে সৃষ্ট সুনামিতে ১২৮ জন প্রাণ হারায় এবং ৩১১ মিলিয়ন ইউএস ডলার মূল্যের ক্ষতি হয়। ৩ মিনিটব্যাপী এ কম্পনের ফলে বিভিন্ন শহরে ব্যাপক ক্ষতির শিকার হয়। এছাড়াও আলাস্কার রেট দ্বীপে ১৯৬৫ সালে ৮.৭ মাত্রার ভূমিকম্প এবং এর ফলে সৃষ্ট ৩০ ফুটেরও বেশি উচ্চতাসম্পন্ন সুনামি হয়েছিল। তবে দূরবর্তী স্থানের জন্য ক্ষতির পরিমাণ অনেক কম ছিল।

চিলির মাউলি : ৮.৮

চিলির মাউলি উপকূলে ২০১০ সালে ৮.৮ মাত্রার ভূমিকম্প আঘাত হেনেছিল। এই ভূমিকম্প এবং এর ফলে সৃষ্ট সুনামি যা চিলির কেন্দ্রে আঘাত হানে, এর ফলে কমপক্ষে ৫০০ মানুষ প্রাণ হারায় এবং ৮ লাখ মানুষ বাস্তুচ্যুত হয়। কমপক্ষে ১০ লাখ ৮ হাজার মানুষ এর ফলে ক্ষতিগ্রস্ত হয়।

ইন্দোনেশিয়া : ৮.৬

ইন্দোনেশিয়ার উত্তর সুমাত্রায় ২০০৫ সালে ৮.৬ মাত্রার ভূমিকম্পে এক হাজারেরও বেশি মানুষ নিহত হয়েছিল। আহত হয়েছিল শতাধিক। এই ভূমিকম্পও ইতিহাসের ভয়াবহ ভূমিকম্পগুলোর একটি।

নেপাল: ৭.৯

নেপালে ২০১৫ সালের ২৫ এপ্রিল বিগত আট দশকের মধ্যে সবচেয়ে শক্তিশালী ভূমিকম্প হয়। এতে নিহতের সংখ্যা তিন হাজারের বেশি। রিখটার স্কেলে ৭ দশমিক ৯ মাত্রার ওই ভূমিকম্পে প্রচুর ঐতিহাসিক ও প্রত্নতাত্ত্বিক স্থাপনাসহ ঘরবাড়ি, দালানকোঠার ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। ওই ভূমিকম্প একই সঙ্গে অনুভূত হয়েছে পার্শ্ববর্তী ভারত, বাংলাদেশ, পাকিস্তান, ভুটান ও তিব্বতে। ভারতে ৫১ জন ও তিব্বতে ১৭ ও বাংলাদেশে মারা গেছেন তিনজন।


বিডি-প্রতিদিন/ ০৪ জানুয়ারি, ২০১৬/ রশিদা

এই বিভাগের আরও খবর
কন্যাদের জয়ে গৌরবে উচ্ছ্বসিত পাহাড়বাসী
কন্যাদের জয়ে গৌরবে উচ্ছ্বসিত পাহাড়বাসী
নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের প্রথমদিনে পর্যটক শূন্য রাঙামাটি
নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের প্রথমদিনে পর্যটক শূন্য রাঙামাটি
বগুড়ার বিখ্যাত কুমড়ো বড়ি যাচ্ছে বিদেশেও
বগুড়ার বিখ্যাত কুমড়ো বড়ি যাচ্ছে বিদেশেও
মুরগির চেয়ে দাম বেশি পিঁপড়ার ডিমের, কেজি ২৫শ’
মুরগির চেয়ে দাম বেশি পিঁপড়ার ডিমের, কেজি ২৫শ’
ব্রহ্মপুত্র নদে ঐতিহ্যের নৌকাবাইচ, দর্শনার্থীদের ঢল
ব্রহ্মপুত্র নদে ঐতিহ্যের নৌকাবাইচ, দর্শনার্থীদের ঢল
শিকারের আদি কৌশল ধরে রাখতে তীর-ধনুক প্রতিযোগিতা
শিকারের আদি কৌশল ধরে রাখতে তীর-ধনুক প্রতিযোগিতা
বুড়ির বাঁধে মাছ ধরার উৎসব, মানুষের ঢল
বুড়ির বাঁধে মাছ ধরার উৎসব, মানুষের ঢল
বন্ধুদের সান্নিধ্য পেতে স্মৃতির আঙিনায় ফেরা
বন্ধুদের সান্নিধ্য পেতে স্মৃতির আঙিনায় ফেরা
পূজার ছুটিতে কুয়াকাটায় উপচে পড়া ভিড়
পূজার ছুটিতে কুয়াকাটায় উপচে পড়া ভিড়
৫০ কেজি ধানে দুর্গা প্রতিমা
৫০ কেজি ধানে দুর্গা প্রতিমা
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ছানামুখী
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ছানামুখী
সফল উদ্যোক্তা চৌদ্দ বছরের কিশোর সুরুজ বিশ্বাস
সফল উদ্যোক্তা চৌদ্দ বছরের কিশোর সুরুজ বিশ্বাস
সর্বশেষ খবর
শাকিবের ‘তাণ্ডব’ সিনেমা পাইরেসি, গ্রেফতার ৩
শাকিবের ‘তাণ্ডব’ সিনেমা পাইরেসি, গ্রেফতার ৩

১ সেকেন্ড আগে | শোবিজ

পূর্ণমাত্রার যুদ্ধ শুরুর হুমকি দিল ইরান
পূর্ণমাত্রার যুদ্ধ শুরুর হুমকি দিল ইরান

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রামগড়ে বিএনপির ব্যতিক্রমী কর্মসূচি
রামগড়ে বিএনপির ব্যতিক্রমী কর্মসূচি

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীর প্রায় ৫৯ শতাংশ ভবনে এডিস মশার লার্ভা
রাজধানীর প্রায় ৫৯ শতাংশ ভবনে এডিস মশার লার্ভা

২৪ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

এখন পর্যন্ত চার শতাধিক ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে ইরান: নেতানিয়াহুর দফতর
এখন পর্যন্ত চার শতাধিক ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে ইরান: নেতানিয়াহুর দফতর

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১১ লাখ টাকার সিগারেট, মোবাইল আটক বিমানবন্দরে
১১ লাখ টাকার সিগারেট, মোবাইল আটক বিমানবন্দরে

৩০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আত্মসমর্পণ করবে না ইরান, চাপিয়ে দেওয়া যুদ্ধ বা শান্তি মানবে না: খামেনি
আত্মসমর্পণ করবে না ইরান, চাপিয়ে দেওয়া যুদ্ধ বা শান্তি মানবে না: খামেনি

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাকসুর তফসিল ৩০ জুন
রাকসুর তফসিল ৩০ জুন

৪৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ফরিদপুরের চরাঞ্চলের কয়েকশ একর বাদাম খেত পানিতে তলিয়ে গেছে
ফরিদপুরের চরাঞ্চলের কয়েকশ একর বাদাম খেত পানিতে তলিয়ে গেছে

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভোটের সময় নির্ধারণে নয়, যৌথ বিবৃতিতে আপত্তি জামায়াতের
ভোটের সময় নির্ধারণে নয়, যৌথ বিবৃতিতে আপত্তি জামায়াতের

৫৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

গুলিবিদ্ধ গার্মেন্টস কর্মী মাহমুদের অস্ত্রোপচার করালো জেডআরএফ
গুলিবিদ্ধ গার্মেন্টস কর্মী মাহমুদের অস্ত্রোপচার করালো জেডআরএফ

৫৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

সরকারি চাকরি অধ্যাদেশ সংশোধনের জন্য প্রধান উপদেষ্টাকে স্মারকলিপি
সরকারি চাকরি অধ্যাদেশ সংশোধনের জন্য প্রধান উপদেষ্টাকে স্মারকলিপি

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

প্রফেসর কলিমউল্লাহসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
প্রফেসর কলিমউল্লাহসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

চাঁপাইনবাবগঞ্জ সীমান্ত দিয়ে ২০ জনকে পুশইন
চাঁপাইনবাবগঞ্জ সীমান্ত দিয়ে ২০ জনকে পুশইন

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুষ্টিয়ায় সার্চ ক‌মি‌টি গঠন নি‌য়ে বিএন‌পির দুই প‌ক্ষের গোলাগুলি, ভাঙচুর-লুটপাট
কুষ্টিয়ায় সার্চ ক‌মি‌টি গঠন নি‌য়ে বিএন‌পির দুই প‌ক্ষের গোলাগুলি, ভাঙচুর-লুটপাট

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামায়াতকে ‘বেশি কথা বলতে দেওয়ায়’ সিপিবি-গণফোরামের ওয়াকআউট
জামায়াতকে ‘বেশি কথা বলতে দেওয়ায়’ সিপিবি-গণফোরামের ওয়াকআউট

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরানকে ট্রাম্পের নিঃশর্ত আত্মসমপর্ণের হুমকি নিয়ে যা বললেন খামেনি
ইরানকে ট্রাম্পের নিঃশর্ত আত্মসমপর্ণের হুমকি নিয়ে যা বললেন খামেনি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাসার নজরুলের স্ত্রীর দুটি ফ্ল্যাট ক্রোক, ৫৫ কোম্পানির শেয়ার ফ্রিজ
নাসার নজরুলের স্ত্রীর দুটি ফ্ল্যাট ক্রোক, ৫৫ কোম্পানির শেয়ার ফ্রিজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি সরওয়ার জাহান বাদশা কারাগারে
সাবেক এমপি সরওয়ার জাহান বাদশা কারাগারে

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সৈয়দপুরে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে গাছের চারা রোপণ
সৈয়দপুরে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে গাছের চারা রোপণ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

যশোরে ৩৫ লাখ টাকা ছিনতাইয়ের ঘটনায় গ্রেফতার ৭
যশোরে ৩৫ লাখ টাকা ছিনতাইয়ের ঘটনায় গ্রেফতার ৭

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দেশে প্রায় ৩৫ লাখ শিশুশ্রমিক, ১০ লাখ ঝুঁকিপূর্ণ পেশায়: উপদেষ্টা
দেশে প্রায় ৩৫ লাখ শিশুশ্রমিক, ১০ লাখ ঝুঁকিপূর্ণ পেশায়: উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নবজাতকের মরদেহ উদ্ধার
নবজাতকের মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রস্তাবিত বাজেটে প্রত্যাশার বাস্তবায়ন দেখতে পাইনি : দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য
প্রস্তাবিত বাজেটে প্রত্যাশার বাস্তবায়ন দেখতে পাইনি : দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুজরাটে উড়োজাহাজ বিধ্বস্তের ঘটনায় নাশকতা সন্দেহ, তদন্তের মুখে কর্মীরা
গুজরাটে উড়োজাহাজ বিধ্বস্তের ঘটনায় নাশকতা সন্দেহ, তদন্তের মুখে কর্মীরা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তথ্য এখন জাতীয় নিরাপত্তার কৌশলগত অস্ত্র : পরিবেশ উপদেষ্টা
তথ্য এখন জাতীয় নিরাপত্তার কৌশলগত অস্ত্র : পরিবেশ উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাটির ২৬২ ফুট গভীরে ইরানের ফরদো পারমাণবিক স্থাপনা
মাটির ২৬২ ফুট গভীরে ইরানের ফরদো পারমাণবিক স্থাপনা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাওনা টাকা নিয়ে সংঘর্ষে নিহত ১
পাওনা টাকা নিয়ে সংঘর্ষে নিহত ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনবিআরের সব দফতর খোলা থাকবে দুই শনিবার
এনবিআরের সব দফতর খোলা থাকবে দুই শনিবার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আওয়ামী লীগের সাবেক এমপি জাফর ১৮ দিনের রিমান্ডে
আওয়ামী লীগের সাবেক এমপি জাফর ১৮ দিনের রিমান্ডে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ইরানে ইসরায়েলি হামলার পরিণতি ভয়াবহ হতে পারে: কাতার
ইরানে ইসরায়েলি হামলার পরিণতি ভয়াবহ হতে পারে: কাতার

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিউক্লিয়ার ভয়ের নাটক? ইরানে ইসরায়েলের হামলার প্রকৃত কারণ ফাঁস
নিউক্লিয়ার ভয়ের নাটক? ইরানে ইসরায়েলের হামলার প্রকৃত কারণ ফাঁস

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান ইস্যুতে যুক্তরাষ্ট্রকে সতর্ক করে যা বললেন ম্যাক্রোঁ
ইরান ইস্যুতে যুক্তরাষ্ট্রকে সতর্ক করে যা বললেন ম্যাক্রোঁ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাজ্যের ঘাঁটি থেকে উড়াল দিল এফ-৩৫ মার্কিন যুদ্ধবিমান
যুক্তরাজ্যের ঘাঁটি থেকে উড়াল দিল এফ-৩৫ মার্কিন যুদ্ধবিমান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন ঘাঁটিতে সম্ভাব্য হামলার জন্য ক্ষেপণাস্ত্র প্রস্তুত করছে ইরান
মার্কিন ঘাঁটিতে সম্ভাব্য হামলার জন্য ক্ষেপণাস্ত্র প্রস্তুত করছে ইরান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা সম্পূর্ণরূপে সচল, ইসরায়েলি ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিহতের ভিডিও প্রকাশ
ইরানের প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা সম্পূর্ণরূপে সচল, ইসরায়েলি ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিহতের ভিডিও প্রকাশ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘যুদ্ধ শুরু’, বললেন খামেনি
‘যুদ্ধ শুরু’, বললেন খামেনি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাষ্ট্রদূতের রহস্যময় বার্তা: ইরানে কি পরমাণু বোমা ফেলতে যাচ্ছেন ট্রাম্প?
রাষ্ট্রদূতের রহস্যময় বার্তা: ইরানে কি পরমাণু বোমা ফেলতে যাচ্ছেন ট্রাম্প?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের গোপন স্থাপনায় রাডার ফাঁকি দেওয়া ক্ষেপণাস্ত্র হামলা ইরানের
ইসরায়েলের গোপন স্থাপনায় রাডার ফাঁকি দেওয়া ক্ষেপণাস্ত্র হামলা ইরানের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ: কীভাবে কাজ করে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র?
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ: কীভাবে কাজ করে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল যুদ্ধক্ষেত্র প্রসারিত করছে: জর্ডানের বাদশাহ
ইসরায়েল যুদ্ধক্ষেত্র প্রসারিত করছে: জর্ডানের বাদশাহ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতের মধ্যে ট্রাম্পের সঙ্গে আজ পাকিস্তান সেনাপ্রধানের বৈঠক
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতের মধ্যে ট্রাম্পের সঙ্গে আজ পাকিস্তান সেনাপ্রধানের বৈঠক

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান নিয়ে ট্রাম্পের সামনে যে তিনটি পথ খোলা
ইরান নিয়ে ট্রাম্পের সামনে যে তিনটি পথ খোলা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল উত্তেজনায় তেহরান ফাঁকা, বাঙ্কারে ইসরায়েল
ইরান-ইসরায়েল উত্তেজনায় তেহরান ফাঁকা, বাঙ্কারে ইসরায়েল

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘নিঃশর্ত আত্মসমর্পণ’, ট্রাম্পের নতুন পোস্ট
‘নিঃশর্ত আত্মসমর্পণ’, ট্রাম্পের নতুন পোস্ট

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তবু আপন কর্তব্যে অবিচল সেনাবাহিনী
তবু আপন কর্তব্যে অবিচল সেনাবাহিনী

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানি ক্ষেপণাস্ত্রে গুড়িয়ে গেছে ইসরায়েলের ‘মস্তিষ্ক’ খ্যাত গবেষণা প্রতিষ্ঠান
ইরানি ক্ষেপণাস্ত্রে গুড়িয়ে গেছে ইসরায়েলের ‘মস্তিষ্ক’ খ্যাত গবেষণা প্রতিষ্ঠান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি ইরানের ফোর্দো পারমাণবিক কেন্দ্রে হামলা চালাবে যুক্তরাষ্ট্র?
সত্যিই কি ইরানের ফোর্দো পারমাণবিক কেন্দ্রে হামলা চালাবে যুক্তরাষ্ট্র?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের ভূমিকার বিরোধিতা করে যা বললেন শি জিনপিং
ইরান নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের ভূমিকার বিরোধিতা করে যা বললেন শি জিনপিং

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাতের আগে মোদি-ট্রাম্প ফোনালাপ
পাকিস্তানের সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাতের আগে মোদি-ট্রাম্প ফোনালাপ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে মিসাইলের বহর ছুড়েছে ইরান
আবারও ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে মিসাইলের বহর ছুড়েছে ইরান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সেন্ট্রিফিউজ উৎপাদন কেন্দ্রে ইসরায়েলের বিমান হামলা
ইরানের সেন্ট্রিফিউজ উৎপাদন কেন্দ্রে ইসরায়েলের বিমান হামলা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ইসরায়েলের হামলা ‘অবৈধ’, রাশিয়ার বিবৃতি
ইরানে ইসরায়েলের হামলা ‘অবৈধ’, রাশিয়ার বিবৃতি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রতিবেশী আরবরা যুক্তরাষ্ট্রকে হামলার সুযোগ দেবে না : ইরানি মুখপাত্র
প্রতিবেশী আরবরা যুক্তরাষ্ট্রকে হামলার সুযোগ দেবে না : ইরানি মুখপাত্র

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোবাইল থেকে হোয়াটসঅ্যাপ মুছে ফেলতে বলছে ইরান
মোবাইল থেকে হোয়াটসঅ্যাপ মুছে ফেলতে বলছে ইরান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বুশের মতো ভুল করছেন ট্রাম্প: সিএআইআর
বুশের মতো ভুল করছেন ট্রাম্প: সিএআইআর

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরানের পশ্চিমাঞ্চলে ভয়াবহ বিস্ফোরণ
তেহরানের পশ্চিমাঞ্চলে ভয়াবহ বিস্ফোরণ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানকে ট্রাম্পের নিঃশর্ত আত্মসমপর্ণের হুমকি নিয়ে যা বললেন খামেনি
ইরানকে ট্রাম্পের নিঃশর্ত আত্মসমপর্ণের হুমকি নিয়ে যা বললেন খামেনি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক দিনে এয়ার ইন্ডিয়ার ৬টি ড্রিমলাইনার ফ্লাইট বাতিল
এক দিনে এয়ার ইন্ডিয়ার ৬টি ড্রিমলাইনার ফ্লাইট বাতিল

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ‘পরমাণু সমৃদ্ধি’ বিনাশে বড় সিদ্ধান্ত নিতে যাচ্ছেন ট্রাম্প, ইঙ্গিত ভান্সের
ইরানের ‘পরমাণু সমৃদ্ধি’ বিনাশে বড় সিদ্ধান্ত নিতে যাচ্ছেন ট্রাম্প, ইঙ্গিত ভান্সের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সরাসরি যুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্র!
সরাসরি যুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্র!

প্রথম পৃষ্ঠা

শিক্ষার সর্বনাশ অটোপাস ও সংক্ষিপ্ত সিলেবাসে
শিক্ষার সর্বনাশ অটোপাস ও সংক্ষিপ্ত সিলেবাসে

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বেকারত্বে বন্দি তরুণ প্রজন্ম
বেকারত্বে বন্দি তরুণ প্রজন্ম

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য কমিশনের সংলাপ প্রতীকী বয়কট জামায়াতের
ঐকমত্য কমিশনের সংলাপ প্রতীকী বয়কট জামায়াতের

প্রথম পৃষ্ঠা

বিড়ালের খোঁজে থানায় জিডি মাইকিং পোস্টার
বিড়ালের খোঁজে থানায় জিডি মাইকিং পোস্টার

পেছনের পৃষ্ঠা

ড্রিমলাইনারে বাড়তি সতর্কতা বাংলাদেশ বিমানে
ড্রিমলাইনারে বাড়তি সতর্কতা বাংলাদেশ বিমানে

পেছনের পৃষ্ঠা

চোখ রাঙাচ্ছে সিলেটে, ডেডিকেটেড হাসপাতাল
চোখ রাঙাচ্ছে সিলেটে, ডেডিকেটেড হাসপাতাল

পেছনের পৃষ্ঠা

স্লোগানে উত্তাল নগর ভবন, উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবি
স্লোগানে উত্তাল নগর ভবন, উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাঁড়িভাঙায় মাতছে রংপুর
হাঁড়িভাঙায় মাতছে রংপুর

পেছনের পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজার কারসাজি করে ২৫৭ কোটি টাকা লোপাট
শেয়ারবাজার কারসাজি করে ২৫৭ কোটি টাকা লোপাট

পেছনের পৃষ্ঠা

বর্ষার শুরুতেই পানিতে ডুবুডুবু খুলনা
বর্ষার শুরুতেই পানিতে ডুবুডুবু খুলনা

নগর জীবন

কাদেরের সিদ্ধান্ত নিয়ে প্রশ্ন আনিসুল ও হাওলাদারের
কাদেরের সিদ্ধান্ত নিয়ে প্রশ্ন আনিসুল ও হাওলাদারের

প্রথম পৃষ্ঠা

লেডি ডন কৃতি স্যানন
লেডি ডন কৃতি স্যানন

শোবিজ

সোনার লড়াইয়ে আবদুর রহমান
সোনার লড়াইয়ে আবদুর রহমান

মাঠে ময়দানে

৯৪ শতাংশ পথশিশু সরকারের কোনো সুবিধা পাচ্ছে না
৯৪ শতাংশ পথশিশু সরকারের কোনো সুবিধা পাচ্ছে না

পেছনের পৃষ্ঠা

টেস্টে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ সেঞ্চুরি মুমিনুলের
টেস্টে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ সেঞ্চুরি মুমিনুলের

মাঠে ময়দানে

দুর্লভ কেলি কদমের ফুল ফুটলেও ফল ও চারা হয় না
দুর্লভ কেলি কদমের ফুল ফুটলেও ফল ও চারা হয় না

পেছনের পৃষ্ঠা

ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ : কোন পক্ষে আমরা
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ : কোন পক্ষে আমরা

সম্পাদকীয়

শেষবার সাদা পোশাকে ম্যাথিউস
শেষবার সাদা পোশাকে ম্যাথিউস

মাঠে ময়দানে

নাজমুল মুশফিকের রাজকীয় ব্যাটিং
নাজমুল মুশফিকের রাজকীয় ব্যাটিং

মাঠে ময়দানে

জনকল্যাণে নিবেদিত তারকারা
জনকল্যাণে নিবেদিত তারকারা

শোবিজ

কলকাতায় শুটিংয়ে জয়া
কলকাতায় শুটিংয়ে জয়া

শোবিজ

কী নিয়ে ব্যস্ত মিম
কী নিয়ে ব্যস্ত মিম

শোবিজ

কেমন হতে চলেছে পৃথিবী?
কেমন হতে চলেছে পৃথিবী?

সম্পাদকীয়

ইউরোপ-লাতিন লড়াইয়ে ডি মারিয়া আলো
ইউরোপ-লাতিন লড়াইয়ে ডি মারিয়া আলো

মাঠে ময়দানে

বহু বছর পর স্বাধীনভাবে ভোট দেবে মানুষ
বহু বছর পর স্বাধীনভাবে ভোট দেবে মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

সংলাপে যেসব বিষয়ে ঐক্য হলো দলগুলোর
সংলাপে যেসব বিষয়ে ঐক্য হলো দলগুলোর

প্রথম পৃষ্ঠা

ইরানে ২ হাজার বাংলাদেশি, ৪০০ জনকে সরিয়ে নেওয়ার উদ্যোগ
ইরানে ২ হাজার বাংলাদেশি, ৪০০ জনকে সরিয়ে নেওয়ার উদ্যোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

জুবাইদার জন্মদিনে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি
জুবাইদার জন্মদিনে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা