শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:২৭, সোমবার, ০৪ জানুয়ারি, ২০১৬ আপডেট:

এক নজরে বিধ্বংসী যত ভূমিকম্প

নিজস্ব প্রতিবেদক
অনলাইন ভার্সন
এক নজরে বিধ্বংসী যত ভূমিকম্প

সৃষ্টিকর্তার অপার মহিমায় আমরা যেমন উপভোগ করছি জীবনের নান্দনিক সৌন্দর্য, তেমনি ঝুঁকি থাকে প্রকৃতির নিষ্ঠুরতম প্রতিশোধের। প্রকৃতির এমনই এক প্রতিশোধের রূপ হলো ভূমিকম্প। ভয়াবহ এই প্রাকৃতিক দুর্যোগে মানুষের কোনো হাত নেই। আবার শত চেষ্টা করেও মানুষ একে থামিয়ে দিতে পারবে না কোনোভাবেই। পৃথিবীতে সবচেয়ে বেশি ভূমিকম্প হয় জাপানে। দেশটির মানচিত্র দেখলে মনে হয় যেন গোটা দেশটিই একটা বিশাল আগ্নেয়গিরির উপর বসে আছে। ভূকম্পনপ্রবণ এলাকায় রয়েছে বাংলাদেশও। 

সোমবার ভোর ৫টা ৭ মিনিটে কেঁপে উঠলো রাজধানী ঢাকাসহ পুরো বাংলাদেশ। রিখটার স্কেলে এ কম্পনের মাত্রা ছিল ৬.৭। এর কেন্দ্রস্থল ছিল ভারতের মণিপুর রাজ্যের তামেনগ্লংয়ে। ভূমিকম্পে বাংলাদেশে ৩ জন ও ভারতে মারা গেছেন ৮ জন। 

চলুন দেখে নেওয়া যাক পৃথিবী কাঁপিয়ে তোলা কতগুলো ভূমিকম্পের স্বরূপ:

চিলির ভালদিভিয়া : ৯.৫

পৃথিবীর ইতিহাসে সবচেয়ে মারাত্দক ভূমিকম্প মানা হয় এটিকে। ঘটনা ১৯৬০ সালের। প্রকৃতির ভয়াবহ নির্মমতার শিকার দেশটি হচ্ছে চিলি। এ পর্যন্ত রেকর্ডকৃত ভূমিকম্পের মধ্যে সবচেয়ে তীব্র এ ভূমিকম্পটি ছিল ৯ দশমিক ৫ মাত্রার। ভূমিকম্পটির শক্তিমত্তা ছিল প্রায় ১৭৮ গিগাট্রন। ভূমিকম্পটি ভালদিভিয়া ছাড়াও পার্শ্ববর্তী হাওয়াই দ্বীপেও আঘাত হেনেছিল। প্রাথমিক ধাক্কাতে সে সময় প্রায় ছয় হাজার মানুষ মারা যায়। আর্থিক ক্ষতি হয় এক বিলিয়ন ডলার সমপরিমাণ। পরে আঘাতপ্রাপ্ত অনেক মানুষের প্রাণহানি ঘটে।

চীনের শানসি : ৮.০

চীনের শানসি প্রদেশের এই ভূমিকম্পটি অবশ্য চিলি ভালদিভিয়ার চেয়েও অনেক বছর পুরনো। এটিকেও ইতিহাসের ভয়ঙ্কর ভূমিকম্পগুলোর একটি মানা হয়। ১৫৫৬ সালের ২৩ জানুয়ারি চীনের শানসি প্রদেশে ভূমিকম্পটি আঘাত হানে। ভূমিকম্পটি মোট ৯৭টি দেশে একযোগে আঘাত হেনেছিল। বেশ কয়েকটি দেশের সমতল ভূমি প্রায় ২০ মিটার দেবে গিয়েছিল। ৮ দশমিক শূন্য মাত্রার ভূমিকম্পটির আঘাতে প্রায় সাড়ে আট লক্ষাধিক মানুষ মারা যায়। শানসি প্রদেশের মোট জনসংখ্যার ৬০ শতাংশই মারা গিয়েছিল এই ভূমিকম্পে।

সিরিয়ার আলেপ্পো : ৮.৫

সময়টা ১১৩৮ সালের অক্টোবর মাসের ১১ তারিখ। ঐতিহাসিক নগরী সিরিয়ার আলেপ্পোয় তখন মাত্র ভোর হতে শুরু করেছে। ঠিক তখনই ৮ দশমিক ৫ মাত্রার একটি ভূমিকম্প প্রায় তিন গিগাট্রন শক্তি নিয়ে নাড়িয়ে দেয় আলেপ্পোকে। ভূমিকম্পের ইতিহাসে এই ভূমিকম্পটিকে বলা হয় চতুর্থ ভয়ঙ্কর দুর্যোগ। ওই ভূমিকম্পে প্রায় আড়াই লাখ মানুষ মারা যায় এবং গোটা একটি শহর মাটির সঙ্গে মিশে যায়। সবচেয়ে প্রাণঘাতী ব্যাপারটি হলো, আলেপ্পোর ওই সকালে একটি গির্জায় প্রাতঃকালীন প্রার্থনার সময় এক স্থানেই ৬০০ মানুষ মারা যায় ভূমিকম্পে।

চীনের তাংসান : ৮.২

প্রায় সাত লাখ মানুষ মৃত্যুর জন্য দায়ি এই ভূমিকম্প। ১৯৭৬ সালের ২৮ জুলাই চীনের তাংসান এবং হেবেই অঞ্চলে ৮ দশমিক ২ মাত্রার এ ভূমিকম্পটি আড়াই গিগাট্রন শক্তিমত্তা নিয়ে আঘাত হানে। মাত্র ১০ সেকেন্ডের ভূমিকম্পে পুরো একটি অঞ্চল ধ্বংস হয়ে যায়। ভূমিকম্পে আড়াই লাখ মানুষ মারা গেলেও পরবর্তী সময়ে চীন সরকার পূর্ণাঙ্গ মৃত্যুতালিকা প্রকাশ করলে বিশাল মৃতের তালিকা দেখা যায়।

ইরানের দামহান : ৮.০

ইরানে হাতেগোনা কয়েকবার ভূমিকম্প আঘাত হানে। এর মধ্যে একটি প্রাচীন ভূমিকম্প রেকর্ড করা হয় ইরানের দামহানে। এটি ছিল তৎকালীন ইরানের রাজধানী। এই ভূমিকম্পের মাত্রা ছিল ৮ দশমিক শূন্য। এতে প্রায় দুই লাখ মানুষ মারা যায়। গোটা শহর ও পার্শ্ববর্তী স্থানগুলো পুরোপুরি ধ্বংস হয়ে যায়। এই ভূমিকম্পে দামহান ও পার্শ্ববর্তী বাস্তাম নগরী মাটির সঙ্গে মিশে যায়।

আসাম-তিব্বত : ৮.৬

১৯৫০ সালে ৮.৬ মাত্রার ভূমিকম্পে ভারতের পূর্ব তিব্বত এবং আসামে কমপক্ষে ১ হাজার ৫০০ মানুষ নিহত হয়েছিল। এই ভূমিকম্প চীনের সিচুয়ান এবং ইউনান প্রদেশ এবং ভারতের কলকাতায়ও আঘাত হেনেছিল।

ইন্দোনেশিয়ার সুমাত্রা : ৯.১-৩

২০০৪ সালের ২৬ ডিসেম্বর ভারতীয় মহাসাগরে সৃষ্ট ৯ দশমিক ১ থেকে ৯ দশমিক ৩ মাত্রার ভূমিকম্পটি ইন্দোনেশিয়ার সুমাত্রায় আঘাত হানে। এর শক্তি ছিল ৩২ গিগাট্রন। পার্শ্ববর্তী মালদ্বীপ এবং থাইল্যান্ডেও ভূমিকম্পের ধাক্কা লাগে। এতে প্রায় আড়াই লাখ মানুষ রাতারাতি মারা যায়। অন্তত সাত বিলিয়ন ডলার সমপরিমাণ ক্ষয়ক্ষতি হয়। ভূমিকম্পটি আট থেকে দশ মিনিট পর্যন্ত স্থায়ী ছিল বলে জানান বিশ্লেষকরা।

জাপানের থোকো : ৯.১-৩

জাপানকে বলা হয় ভূমিকম্পের দেশ। আর সেই দেশের থোকো অঞ্চলে ২০১১ সালের ১১ মার্চ এক ভয়াবহ ভূমিকম্প আঘাত হানে। ৯ দশমিক শূন্য ৩ মাত্রার এই ভূমিকম্পে ১৫ হাজার ৮৭৮ জন মারা যায়। আহত হয় প্রায় সাড়ে ছয় হাজার মানুষ। নিখোঁজ হয় প্রায় তিন হাজার মানুষ। শহরের প্রায় দেড় লাখ বাড়ি ধ্বংস হয়ে যায়। দেশটির একটি পারমাণবিক স্থাপনা মারাত্দক ক্ষতি হয় এবং ভয়ানক তেজস্ক্রিয় পদার্থ বায়ুতে ছড়িয়ে যায়।

ইতালির সিসিলি : ৭.৪

১৬৯৩ সালের ১১ জানুয়ারি ৭ দশমিক ৪ মাত্রার প্রলয়ঙ্করী ভূমিকম্পটি হঠাৎ আঘাত হানে ইতালির সিসিলিতে। ইতালি তো বটেই পার্শ্ববর্তী দেশগুলোর ৭০টি শহর এতে আঘাতপ্রাপ্ত হয়। এতে মারা যায় প্রায় ৬০ হাজার মানুষ। ইতালির ইতিহাসে এটাই সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প। এছাড়া ইতালির ক্যালাব্রিয়া, ইরানের রুদবার, তুরস্কের ইজমিত, জাপানের নানকাইদো এবং আজারবাইজানের শেমাখা অঞ্চলেও প্রলয়ঙ্করী ভূমিকম্প আঘাত হেনেছিল। প্রতিটি ভূমিকম্পেই বিপুল সংখ্যক মানুষের প্রাণহানি ও ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছিল।

ইকুয়েডর : ৮.৮

ইকুয়েডর এবং কলম্বিয়ার উপকূলে ১৯০৬ সালে ৮.৮ মাত্রার ভূমিকম্প এবং এর ফলে সৃষ্ট সুনামিতে ৫০০ থেকে ১ হাজার মানুষের মৃত্যু হয়েছিল। সেন্ট্রাল আফ্রিকার উপকূলে, এমনকি সান ফ্রান্সিসকো এবং জাপানেও এই সুনামি ছড়িয়ে পড়ে।

আলাস্কা : ৯.২

আলাস্কার প্রিন্স উইলিয়াম সাউন্ডে ১৯৬৪ সালে আঘাত হানা তীব্রতার দিক থেকে দ্বিতীয় এ ভূমিকম্পটি ছিল ৯.২ মাত্রার। এ ভূমিকম্পে এবং এর ফলে সৃষ্ট সুনামিতে ১২৮ জন প্রাণ হারায় এবং ৩১১ মিলিয়ন ইউএস ডলার মূল্যের ক্ষতি হয়। ৩ মিনিটব্যাপী এ কম্পনের ফলে বিভিন্ন শহরে ব্যাপক ক্ষতির শিকার হয়। এছাড়াও আলাস্কার রেট দ্বীপে ১৯৬৫ সালে ৮.৭ মাত্রার ভূমিকম্প এবং এর ফলে সৃষ্ট ৩০ ফুটেরও বেশি উচ্চতাসম্পন্ন সুনামি হয়েছিল। তবে দূরবর্তী স্থানের জন্য ক্ষতির পরিমাণ অনেক কম ছিল।

চিলির মাউলি : ৮.৮

চিলির মাউলি উপকূলে ২০১০ সালে ৮.৮ মাত্রার ভূমিকম্প আঘাত হেনেছিল। এই ভূমিকম্প এবং এর ফলে সৃষ্ট সুনামি যা চিলির কেন্দ্রে আঘাত হানে, এর ফলে কমপক্ষে ৫০০ মানুষ প্রাণ হারায় এবং ৮ লাখ মানুষ বাস্তুচ্যুত হয়। কমপক্ষে ১০ লাখ ৮ হাজার মানুষ এর ফলে ক্ষতিগ্রস্ত হয়।

ইন্দোনেশিয়া : ৮.৬

ইন্দোনেশিয়ার উত্তর সুমাত্রায় ২০০৫ সালে ৮.৬ মাত্রার ভূমিকম্পে এক হাজারেরও বেশি মানুষ নিহত হয়েছিল। আহত হয়েছিল শতাধিক। এই ভূমিকম্পও ইতিহাসের ভয়াবহ ভূমিকম্পগুলোর একটি।

নেপাল: ৭.৯

নেপালে ২০১৫ সালের ২৫ এপ্রিল বিগত আট দশকের মধ্যে সবচেয়ে শক্তিশালী ভূমিকম্প হয়। এতে নিহতের সংখ্যা তিন হাজারের বেশি। রিখটার স্কেলে ৭ দশমিক ৯ মাত্রার ওই ভূমিকম্পে প্রচুর ঐতিহাসিক ও প্রত্নতাত্ত্বিক স্থাপনাসহ ঘরবাড়ি, দালানকোঠার ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। ওই ভূমিকম্প একই সঙ্গে অনুভূত হয়েছে পার্শ্ববর্তী ভারত, বাংলাদেশ, পাকিস্তান, ভুটান ও তিব্বতে। ভারতে ৫১ জন ও তিব্বতে ১৭ ও বাংলাদেশে মারা গেছেন তিনজন।


বিডি-প্রতিদিন/ ০৪ জানুয়ারি, ২০১৬/ রশিদা

এই বিভাগের আরও খবর
কন্যাদের জয়ে গৌরবে উচ্ছ্বসিত পাহাড়বাসী
কন্যাদের জয়ে গৌরবে উচ্ছ্বসিত পাহাড়বাসী
নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের প্রথমদিনে পর্যটক শূন্য রাঙামাটি
নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের প্রথমদিনে পর্যটক শূন্য রাঙামাটি
বগুড়ার বিখ্যাত কুমড়ো বড়ি যাচ্ছে বিদেশেও
বগুড়ার বিখ্যাত কুমড়ো বড়ি যাচ্ছে বিদেশেও
মুরগির চেয়ে দাম বেশি পিঁপড়ার ডিমের, কেজি ২৫শ’
মুরগির চেয়ে দাম বেশি পিঁপড়ার ডিমের, কেজি ২৫শ’
ব্রহ্মপুত্র নদে ঐতিহ্যের নৌকাবাইচ, দর্শনার্থীদের ঢল
ব্রহ্মপুত্র নদে ঐতিহ্যের নৌকাবাইচ, দর্শনার্থীদের ঢল
শিকারের আদি কৌশল ধরে রাখতে তীর-ধনুক প্রতিযোগিতা
শিকারের আদি কৌশল ধরে রাখতে তীর-ধনুক প্রতিযোগিতা
বুড়ির বাঁধে মাছ ধরার উৎসব, মানুষের ঢল
বুড়ির বাঁধে মাছ ধরার উৎসব, মানুষের ঢল
বন্ধুদের সান্নিধ্য পেতে স্মৃতির আঙিনায় ফেরা
বন্ধুদের সান্নিধ্য পেতে স্মৃতির আঙিনায় ফেরা
পূজার ছুটিতে কুয়াকাটায় উপচে পড়া ভিড়
পূজার ছুটিতে কুয়াকাটায় উপচে পড়া ভিড়
৫০ কেজি ধানে দুর্গা প্রতিমা
৫০ কেজি ধানে দুর্গা প্রতিমা
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ছানামুখী
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ছানামুখী
সফল উদ্যোক্তা চৌদ্দ বছরের কিশোর সুরুজ বিশ্বাস
সফল উদ্যোক্তা চৌদ্দ বছরের কিশোর সুরুজ বিশ্বাস
সর্বশেষ খবর
না ফেরার দেশে চলে গেলেন অস্ট্রেলিয়ান কিংবদন্তি বব সিম্পসন
না ফেরার দেশে চলে গেলেন অস্ট্রেলিয়ান কিংবদন্তি বব সিম্পসন

৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তানে ভয়াবহ বন্যায় মৃত্যু ২৫০ ছাড়াল
পাকিস্তানে ভয়াবহ বন্যায় মৃত্যু ২৫০ ছাড়াল

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিকিৎসাসেবা না কমিশনবাণিজ্য
চিকিৎসাসেবা না কমিশনবাণিজ্য

৯ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

চাঁপাইনবাবগঞ্জে মাদ্রাসায় আবাসিক দুই ছাত্রীর রহস্যজনক মৃত্যু
চাঁপাইনবাবগঞ্জে মাদ্রাসায় আবাসিক দুই ছাত্রীর রহস্যজনক মৃত্যু

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইংল্যান্ডের ক্রিকেট ইতিহাসে ১৩৬ বছরের রেকর্ড ভাঙার পথে বেথেল
ইংল্যান্ডের ক্রিকেট ইতিহাসে ১৩৬ বছরের রেকর্ড ভাঙার পথে বেথেল

২১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকায় বৃষ্টি নিয়ে আবহাওয়া অফিসের বার্তা
ঢাকায় বৃষ্টি নিয়ে আবহাওয়া অফিসের বার্তা

২৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

উত্তর সাইপ্রাস সফরের জেরে তুরস্কে নিযুক্ত ব্রিটিশ বাণিজ্য দূতের পদত্যাগ
উত্তর সাইপ্রাস সফরের জেরে তুরস্কে নিযুক্ত ব্রিটিশ বাণিজ্য দূতের পদত্যাগ

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের সঙ্গে বৈঠক, ‘১০–এ ১০’ দিলেন ট্রাম্প
পুতিনের সঙ্গে বৈঠক, ‘১০–এ ১০’ দিলেন ট্রাম্প

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই হাতিকে চিকিৎসা দিতে গিয়ে বনকর্মী-চিকিৎসকসহ আহত ১৫
সেই হাতিকে চিকিৎসা দিতে গিয়ে বনকর্মী-চিকিৎসকসহ আহত ১৫

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্প-পুতিনের বৈঠক ‘অত্যন্ত ইতিবাচক’ হয়েছে: ক্রেমলিন
ট্রাম্প-পুতিনের বৈঠক ‘অত্যন্ত ইতিবাচক’ হয়েছে: ক্রেমলিন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুলনার রূপসায় কৃষি ব্যাংকের ভল্ট ভেঙে ১৬ লাখ টাকা লুট
খুলনার রূপসায় কৃষি ব্যাংকের ভল্ট ভেঙে ১৬ লাখ টাকা লুট

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এলএ গ্যালাক্সির বিপক্ষে ফিরতে ‘প্রস্তুত’ মেসি
এলএ গ্যালাক্সির বিপক্ষে ফিরতে ‘প্রস্তুত’ মেসি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশে বিপ্লবের এক বছর পর আশা পরিণত হচ্ছে হতাশায়
বাংলাদেশে বিপ্লবের এক বছর পর আশা পরিণত হচ্ছে হতাশায়

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৬ গোলের রোমাঞ্চকর ম্যাচ জিতে মৌসুম শুরু লিভারপুলের
৬ গোলের রোমাঞ্চকর ম্যাচ জিতে মৌসুম শুরু লিভারপুলের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাত-দিন মহান আল্লাহর বিস্ময়কর নিদর্শন
রাত-দিন মহান আল্লাহর বিস্ময়কর নিদর্শন

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সিলেটে পাথর লুটের ঘটনায় মামলা : দেড় হাজার আসামির সবাই অজ্ঞাত
সিলেটে পাথর লুটের ঘটনায় মামলা : দেড় হাজার আসামির সবাই অজ্ঞাত

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

পুতিনের সঙ্গে বৈঠক ‘অত্যন্ত ফলপ্রসূ’ হয়েছে: ট্রাম্প
পুতিনের সঙ্গে বৈঠক ‘অত্যন্ত ফলপ্রসূ’ হয়েছে: ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জন্মাষ্টমী উপলক্ষে মির্জা ফখরুলের শুভেচ্ছা
জন্মাষ্টমী উপলক্ষে মির্জা ফখরুলের শুভেচ্ছা

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় ত্রাণ নিতে গিয়ে আড়াই মাসে নিহত ১৭৬০ ফিলিস্তিনি: জাতিসংঘ
গাজায় ত্রাণ নিতে গিয়ে আড়াই মাসে নিহত ১৭৬০ ফিলিস্তিনি: জাতিসংঘ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জীবন বদলে দেওয়ার অন্যতম আমল তাহাজ্জুদ
জীবন বদলে দেওয়ার অন্যতম আমল তাহাজ্জুদ

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ আগস্ট)

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কী পরিমাণ শুল্ক দিতে হবে বিষয়টি এখনো স্পষ্ট নয়
কী পরিমাণ শুল্ক দিতে হবে বিষয়টি এখনো স্পষ্ট নয়

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তানজানিয়ায় খনি ধসে নিহত ২৫
তানজানিয়ায় খনি ধসে নিহত ২৫

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দীর্ঘ বৈঠকের পর ইউক্রেন ইস্যুতে যা বললেন ট্রাম্প ও পুতিন
দীর্ঘ বৈঠকের পর ইউক্রেন ইস্যুতে যা বললেন ট্রাম্প ও পুতিন

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে খেলতে আসতে পারেন রোনালদো
ভারতে খেলতে আসতে পারেন রোনালদো

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সকালের নাস্তায় স্বাস্থ্যকর যেসব খাবার
সকালের নাস্তায় স্বাস্থ্যকর যেসব খাবার

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নতুন অতিথি তিন বাঘশাবক
নতুন অতিথি তিন বাঘশাবক

৬ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

বিমানবন্দরে ৯৮ বাংলাদেশিকে আটকে দিলো মালয়েশিয়া
বিমানবন্দরে ৯৮ বাংলাদেশিকে আটকে দিলো মালয়েশিয়া

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপিতে চাঁদাবাজ-দখলবাজদের ঠাঁই নেই : শামা ওবায়েদ
বিএনপিতে চাঁদাবাজ-দখলবাজদের ঠাঁই নেই : শামা ওবায়েদ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জীবন ও জগতে যত দ্বন্দ্ব এখন
জীবন ও জগতে যত দ্বন্দ্ব এখন

৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সর্বাধিক পঠিত
কক্সবাজারকাণ্ডে উত্তপ্ত এনসিপির সাধারণ সভা
কক্সবাজারকাণ্ডে উত্তপ্ত এনসিপির সাধারণ সভা

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভোরে হাঁসের মাংস খেতে নীলা মার্কেটে যাই, বন্ধ থাকলে যাই ওয়েস্টিনে: আসিফ মাহমুদ
ভোরে হাঁসের মাংস খেতে নীলা মার্কেটে যাই, বন্ধ থাকলে যাই ওয়েস্টিনে: আসিফ মাহমুদ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যে কারণে যুক্তরাষ্ট্রের মাটিতে গ্রেফতার করা সম্ভব নয় পুতিনকে’
‘যে কারণে যুক্তরাষ্ট্রের মাটিতে গ্রেফতার করা সম্ভব নয় পুতিনকে’

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতেই নির্বাচন, কোনো শক্তি নেই বিলম্বিত করবে : প্রেস সচিব
ফেব্রুয়ারিতেই নির্বাচন, কোনো শক্তি নেই বিলম্বিত করবে : প্রেস সচিব

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নোবেল পাওয়ার আশায় নরওয়ের অর্থমন্ত্রীকে ট্রাম্পের ফোন!
নোবেল পাওয়ার আশায় নরওয়ের অর্থমন্ত্রীকে ট্রাম্পের ফোন!

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরে ৯৮ বাংলাদেশিকে আটকে দিলো মালয়েশিয়া
বিমানবন্দরে ৯৮ বাংলাদেশিকে আটকে দিলো মালয়েশিয়া

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্ত্রসহ 'কোপা সামচু' গ্রেফতার
অস্ত্রসহ 'কোপা সামচু' গ্রেফতার

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভিসা সংস্কারের ঘোষণা দিল কুয়েত
ভিসা সংস্কারের ঘোষণা দিল কুয়েত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতারের পর ‘গ্রেটার ইসরায়েল’ পরিকল্পনার তীব্র নিন্দা জানাল জর্ডান
কাতারের পর ‘গ্রেটার ইসরায়েল’ পরিকল্পনার তীব্র নিন্দা জানাল জর্ডান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের সঙ্গে বৈঠকের আগে ট্রাম্প বললেন, ইউক্রেন নিয়ে আলোচনা করতে আসিনি
পুতিনের সঙ্গে বৈঠকের আগে ট্রাম্প বললেন, ইউক্রেন নিয়ে আলোচনা করতে আসিনি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিকিৎসা নিতে লন্ডনের পথে ড. মোশাররফ
চিকিৎসা নিতে লন্ডনের পথে ড. মোশাররফ

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আলাস্কায় ট্রাম্প ও পুতিনের বৈঠকের আগে যা বললেন জেলেনেস্কি
আলাস্কায় ট্রাম্প ও পুতিনের বৈঠকের আগে যা বললেন জেলেনেস্কি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ার ‘আলাস্কা’ যেভাবে যুক্তরাষ্ট্রের ভূখণ্ড হয়েছিল?
রাশিয়ার ‘আলাস্কা’ যেভাবে যুক্তরাষ্ট্রের ভূখণ্ড হয়েছিল?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০৪৭ সালের মধ্যে পারমাণবিক শক্তি ১০ গুণেরও বেশি বৃদ্ধির আশ্বাস মোদির
২০৪৭ সালের মধ্যে পারমাণবিক শক্তি ১০ গুণেরও বেশি বৃদ্ধির আশ্বাস মোদির

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ধূমকেতু’র ঝড়: রাত ২টা ও সকাল ৭টার শো হাউসফুল
‘ধূমকেতু’র ঝড়: রাত ২টা ও সকাল ৭টার শো হাউসফুল

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েলের আয়রন ডোম নকল করে সুদর্শন চক্র বানাচ্ছে ভারত!
ইসরায়েলের আয়রন ডোম নকল করে সুদর্শন চক্র বানাচ্ছে ভারত!

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এআই তৈরি করল মানবদেহে বিষমুক্ত নতুন অ্যান্টিবায়োটিক
এআই তৈরি করল মানবদেহে বিষমুক্ত নতুন অ্যান্টিবায়োটিক

২২ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

'মেঘভাঙা বৃষ্টি'-তে যেভাবে কাশ্মীরে প্রাণ গেল অন্তত ৪৬ জনের
'মেঘভাঙা বৃষ্টি'-তে যেভাবে কাশ্মীরে প্রাণ গেল অন্তত ৪৬ জনের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে ঘরে বসে জিডি করবেন যেভাবে
রাজধানীতে ঘরে বসে জিডি করবেন যেভাবে

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বালু ও মাটির নিচে সাদাপাথরের খনি
বালু ও মাটির নিচে সাদাপাথরের খনি

১৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ধর্ষণ মামলা এড়াতে মৃত্যুর নাটক, যেভাবে ধরা পড়ল ধর্ষক
ধর্ষণ মামলা এড়াতে মৃত্যুর নাটক, যেভাবে ধরা পড়ল ধর্ষক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দীর্ঘ বৈঠকের পর ইউক্রেন ইস্যুতে যা বললেন ট্রাম্প ও পুতিন
দীর্ঘ বৈঠকের পর ইউক্রেন ইস্যুতে যা বললেন ট্রাম্প ও পুতিন

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উইজডেনের শতাব্দীর সেরা ১৫ টেস্ট সিরিজের দু’টিতে টাইগাররা
উইজডেনের শতাব্দীর সেরা ১৫ টেস্ট সিরিজের দু’টিতে টাইগাররা

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুপ্রিম কোর্টসহ সব আদালত প্রাঙ্গণে আগ্নেয়াস্ত্র বহনে নিষেধাজ্ঞা
সুপ্রিম কোর্টসহ সব আদালত প্রাঙ্গণে আগ্নেয়াস্ত্র বহনে নিষেধাজ্ঞা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খালেদা জিয়া : হার না মানা এক অনন্য রাজনীতিক
খালেদা জিয়া : হার না মানা এক অনন্য রাজনীতিক

১৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ভোট গণনার আগ পর্যন্ত নির্বাচন নিয়ে শঙ্কা আছে: গয়েশ্বর
ভোট গণনার আগ পর্যন্ত নির্বাচন নিয়ে শঙ্কা আছে: গয়েশ্বর

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুতিনের সঙ্গে বৈঠক ‘অত্যন্ত ফলপ্রসূ’ হয়েছে: ট্রাম্প
পুতিনের সঙ্গে বৈঠক ‘অত্যন্ত ফলপ্রসূ’ হয়েছে: ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংসদ নির্বাচন নিয়ে নতুন করে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে: দুলু
সংসদ নির্বাচন নিয়ে নতুন করে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে: দুলু

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মাছবোঝাই পিকআপ খাদে, উৎসব করে ধরলেন স্থানীয়রা
মাছবোঝাই পিকআপ খাদে, উৎসব করে ধরলেন স্থানীয়রা

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নাসিরনগরে ‘খান্দুরা হাভেলির ইতিহাস’ বইয়ের মোড়ক উন্মোচন
নাসিরনগরে ‘খান্দুরা হাভেলির ইতিহাস’ বইয়ের মোড়ক উন্মোচন

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফাঁদে পা দেবে না বিএনপি
ফাঁদে পা দেবে না বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

অফার লেটারের বন্যা, এক শিক্ষার্থীর সাফল্যের গল্প
অফার লেটারের বন্যা, এক শিক্ষার্থীর সাফল্যের গল্প

শনিবারের সকাল

ট্রাম্প-পুতিন বৈঠক শেষ হাসি কার?
ট্রাম্প-পুতিন বৈঠক শেষ হাসি কার?

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে অংশ নেব না, সংস্কারই অগ্রাধিকার
নির্বাচনে অংশ নেব না, সংস্কারই অগ্রাধিকার

প্রথম পৃষ্ঠা

মরে গেলাম ঋণের দায়ে আর খাওয়ার অভাবে
মরে গেলাম ঋণের দায়ে আর খাওয়ার অভাবে

প্রথম পৃষ্ঠা

লাগামহীন ডিম-পিঁয়াজের বাজার
লাগামহীন ডিম-পিঁয়াজের বাজার

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দেশি জাতের মুরগি পালনে ভাগ্যবদল
দেশি জাতের মুরগি পালনে ভাগ্যবদল

শনিবারের সকাল

বিএনপির চার মনোনয়নপ্রত্যাশী এককে নির্ভার জামায়াত
বিএনপির চার মনোনয়নপ্রত্যাশী এককে নির্ভার জামায়াত

নগর জীবন

যে সড়কে প্রতিদিনই যুদ্ধ
যে সড়কে প্রতিদিনই যুদ্ধ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিল্ডিং কোড অনুসরণে উলটো পথে দেশ
বিল্ডিং কোড অনুসরণে উলটো পথে দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

চাকরির বাজারে হাহাকার
চাকরির বাজারে হাহাকার

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্যার প্রভাব বাজারে
বন্যার প্রভাব বাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

এশিয়া কাপের চূড়ান্ত প্রস্তুতি টাইগারদের
এশিয়া কাপের চূড়ান্ত প্রস্তুতি টাইগারদের

মাঠে ময়দানে

প্রার্থিতার দৌড়ে বিএনপি থেকে ছয় নেতা মাঠে
প্রার্থিতার দৌড়ে বিএনপি থেকে ছয় নেতা মাঠে

নগর জীবন

সেনা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন
সেনা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন

প্রথম পৃষ্ঠা

সাদাপাথরের খনি বালু ও মাটির নিচে
সাদাপাথরের খনি বালু ও মাটির নিচে

প্রথম পৃষ্ঠা

অ্যাম্বুলেন্স আটকে রাখল চক্র, নবজাতকের মৃত্যু
অ্যাম্বুলেন্স আটকে রাখল চক্র, নবজাতকের মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্ভোগে নদীপাড়ের মানুষ
দুর্ভোগে নদীপাড়ের মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

জমজমাট পোশাকশিল্পের প্রদর্শনী
জমজমাট পোশাকশিল্পের প্রদর্শনী

পেছনের পৃষ্ঠা

পদ্মার ৯ কেজি চিতল ২০ হাজারে বিক্রি
পদ্মার ৯ কেজি চিতল ২০ হাজারে বিক্রি

পেছনের পৃষ্ঠা

শুভ জন্মাষ্টমী আজ
শুভ জন্মাষ্টমী আজ

পেছনের পৃষ্ঠা

চূড়ান্ত করতে শেষ মুহূর্তের কাটাছেঁড়া
চূড়ান্ত করতে শেষ মুহূর্তের কাটাছেঁড়া

প্রথম পৃষ্ঠা

চিহ্নিত শীর্ষ সন্ত্রাসীসহ গ্রেপ্তার ১৯৯১
চিহ্নিত শীর্ষ সন্ত্রাসীসহ গ্রেপ্তার ১৯৯১

পেছনের পৃষ্ঠা

মহাসড়ক দখল করে বাসস্ট্যান্ড
মহাসড়ক দখল করে বাসস্ট্যান্ড

নগর জীবন

মুজিববাদ মানেই গুম হত্যা ধর্ষণ
মুজিববাদ মানেই গুম হত্যা ধর্ষণ

প্রথম পৃষ্ঠা

রনি-কাফিসহ ৪২ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের
রনি-কাফিসহ ৪২ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের

খবর

আগুনে নিঃস্ব পাঁচ পরিবারের পাশে তারেক রহমান
আগুনে নিঃস্ব পাঁচ পরিবারের পাশে তারেক রহমান

নগর জীবন

নির্বাচন ফেব্রুয়ারিতেই হবে
নির্বাচন ফেব্রুয়ারিতেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

মালয়েশিয়ায় দুই বাংলাদেশির বিচার শুরু
মালয়েশিয়ায় দুই বাংলাদেশির বিচার শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা