শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:২৭, সোমবার, ০৪ জানুয়ারি, ২০১৬ আপডেট:

এক নজরে বিধ্বংসী যত ভূমিকম্প

নিজস্ব প্রতিবেদক
অনলাইন ভার্সন
এক নজরে বিধ্বংসী যত ভূমিকম্প

সৃষ্টিকর্তার অপার মহিমায় আমরা যেমন উপভোগ করছি জীবনের নান্দনিক সৌন্দর্য, তেমনি ঝুঁকি থাকে প্রকৃতির নিষ্ঠুরতম প্রতিশোধের। প্রকৃতির এমনই এক প্রতিশোধের রূপ হলো ভূমিকম্প। ভয়াবহ এই প্রাকৃতিক দুর্যোগে মানুষের কোনো হাত নেই। আবার শত চেষ্টা করেও মানুষ একে থামিয়ে দিতে পারবে না কোনোভাবেই। পৃথিবীতে সবচেয়ে বেশি ভূমিকম্প হয় জাপানে। দেশটির মানচিত্র দেখলে মনে হয় যেন গোটা দেশটিই একটা বিশাল আগ্নেয়গিরির উপর বসে আছে। ভূকম্পনপ্রবণ এলাকায় রয়েছে বাংলাদেশও। 

সোমবার ভোর ৫টা ৭ মিনিটে কেঁপে উঠলো রাজধানী ঢাকাসহ পুরো বাংলাদেশ। রিখটার স্কেলে এ কম্পনের মাত্রা ছিল ৬.৭। এর কেন্দ্রস্থল ছিল ভারতের মণিপুর রাজ্যের তামেনগ্লংয়ে। ভূমিকম্পে বাংলাদেশে ৩ জন ও ভারতে মারা গেছেন ৮ জন। 

চলুন দেখে নেওয়া যাক পৃথিবী কাঁপিয়ে তোলা কতগুলো ভূমিকম্পের স্বরূপ:

চিলির ভালদিভিয়া : ৯.৫

পৃথিবীর ইতিহাসে সবচেয়ে মারাত্দক ভূমিকম্প মানা হয় এটিকে। ঘটনা ১৯৬০ সালের। প্রকৃতির ভয়াবহ নির্মমতার শিকার দেশটি হচ্ছে চিলি। এ পর্যন্ত রেকর্ডকৃত ভূমিকম্পের মধ্যে সবচেয়ে তীব্র এ ভূমিকম্পটি ছিল ৯ দশমিক ৫ মাত্রার। ভূমিকম্পটির শক্তিমত্তা ছিল প্রায় ১৭৮ গিগাট্রন। ভূমিকম্পটি ভালদিভিয়া ছাড়াও পার্শ্ববর্তী হাওয়াই দ্বীপেও আঘাত হেনেছিল। প্রাথমিক ধাক্কাতে সে সময় প্রায় ছয় হাজার মানুষ মারা যায়। আর্থিক ক্ষতি হয় এক বিলিয়ন ডলার সমপরিমাণ। পরে আঘাতপ্রাপ্ত অনেক মানুষের প্রাণহানি ঘটে।

চীনের শানসি : ৮.০

চীনের শানসি প্রদেশের এই ভূমিকম্পটি অবশ্য চিলি ভালদিভিয়ার চেয়েও অনেক বছর পুরনো। এটিকেও ইতিহাসের ভয়ঙ্কর ভূমিকম্পগুলোর একটি মানা হয়। ১৫৫৬ সালের ২৩ জানুয়ারি চীনের শানসি প্রদেশে ভূমিকম্পটি আঘাত হানে। ভূমিকম্পটি মোট ৯৭টি দেশে একযোগে আঘাত হেনেছিল। বেশ কয়েকটি দেশের সমতল ভূমি প্রায় ২০ মিটার দেবে গিয়েছিল। ৮ দশমিক শূন্য মাত্রার ভূমিকম্পটির আঘাতে প্রায় সাড়ে আট লক্ষাধিক মানুষ মারা যায়। শানসি প্রদেশের মোট জনসংখ্যার ৬০ শতাংশই মারা গিয়েছিল এই ভূমিকম্পে।

সিরিয়ার আলেপ্পো : ৮.৫

সময়টা ১১৩৮ সালের অক্টোবর মাসের ১১ তারিখ। ঐতিহাসিক নগরী সিরিয়ার আলেপ্পোয় তখন মাত্র ভোর হতে শুরু করেছে। ঠিক তখনই ৮ দশমিক ৫ মাত্রার একটি ভূমিকম্প প্রায় তিন গিগাট্রন শক্তি নিয়ে নাড়িয়ে দেয় আলেপ্পোকে। ভূমিকম্পের ইতিহাসে এই ভূমিকম্পটিকে বলা হয় চতুর্থ ভয়ঙ্কর দুর্যোগ। ওই ভূমিকম্পে প্রায় আড়াই লাখ মানুষ মারা যায় এবং গোটা একটি শহর মাটির সঙ্গে মিশে যায়। সবচেয়ে প্রাণঘাতী ব্যাপারটি হলো, আলেপ্পোর ওই সকালে একটি গির্জায় প্রাতঃকালীন প্রার্থনার সময় এক স্থানেই ৬০০ মানুষ মারা যায় ভূমিকম্পে।

চীনের তাংসান : ৮.২

প্রায় সাত লাখ মানুষ মৃত্যুর জন্য দায়ি এই ভূমিকম্প। ১৯৭৬ সালের ২৮ জুলাই চীনের তাংসান এবং হেবেই অঞ্চলে ৮ দশমিক ২ মাত্রার এ ভূমিকম্পটি আড়াই গিগাট্রন শক্তিমত্তা নিয়ে আঘাত হানে। মাত্র ১০ সেকেন্ডের ভূমিকম্পে পুরো একটি অঞ্চল ধ্বংস হয়ে যায়। ভূমিকম্পে আড়াই লাখ মানুষ মারা গেলেও পরবর্তী সময়ে চীন সরকার পূর্ণাঙ্গ মৃত্যুতালিকা প্রকাশ করলে বিশাল মৃতের তালিকা দেখা যায়।

ইরানের দামহান : ৮.০

ইরানে হাতেগোনা কয়েকবার ভূমিকম্প আঘাত হানে। এর মধ্যে একটি প্রাচীন ভূমিকম্প রেকর্ড করা হয় ইরানের দামহানে। এটি ছিল তৎকালীন ইরানের রাজধানী। এই ভূমিকম্পের মাত্রা ছিল ৮ দশমিক শূন্য। এতে প্রায় দুই লাখ মানুষ মারা যায়। গোটা শহর ও পার্শ্ববর্তী স্থানগুলো পুরোপুরি ধ্বংস হয়ে যায়। এই ভূমিকম্পে দামহান ও পার্শ্ববর্তী বাস্তাম নগরী মাটির সঙ্গে মিশে যায়।

আসাম-তিব্বত : ৮.৬

১৯৫০ সালে ৮.৬ মাত্রার ভূমিকম্পে ভারতের পূর্ব তিব্বত এবং আসামে কমপক্ষে ১ হাজার ৫০০ মানুষ নিহত হয়েছিল। এই ভূমিকম্প চীনের সিচুয়ান এবং ইউনান প্রদেশ এবং ভারতের কলকাতায়ও আঘাত হেনেছিল।

ইন্দোনেশিয়ার সুমাত্রা : ৯.১-৩

২০০৪ সালের ২৬ ডিসেম্বর ভারতীয় মহাসাগরে সৃষ্ট ৯ দশমিক ১ থেকে ৯ দশমিক ৩ মাত্রার ভূমিকম্পটি ইন্দোনেশিয়ার সুমাত্রায় আঘাত হানে। এর শক্তি ছিল ৩২ গিগাট্রন। পার্শ্ববর্তী মালদ্বীপ এবং থাইল্যান্ডেও ভূমিকম্পের ধাক্কা লাগে। এতে প্রায় আড়াই লাখ মানুষ রাতারাতি মারা যায়। অন্তত সাত বিলিয়ন ডলার সমপরিমাণ ক্ষয়ক্ষতি হয়। ভূমিকম্পটি আট থেকে দশ মিনিট পর্যন্ত স্থায়ী ছিল বলে জানান বিশ্লেষকরা।

জাপানের থোকো : ৯.১-৩

জাপানকে বলা হয় ভূমিকম্পের দেশ। আর সেই দেশের থোকো অঞ্চলে ২০১১ সালের ১১ মার্চ এক ভয়াবহ ভূমিকম্প আঘাত হানে। ৯ দশমিক শূন্য ৩ মাত্রার এই ভূমিকম্পে ১৫ হাজার ৮৭৮ জন মারা যায়। আহত হয় প্রায় সাড়ে ছয় হাজার মানুষ। নিখোঁজ হয় প্রায় তিন হাজার মানুষ। শহরের প্রায় দেড় লাখ বাড়ি ধ্বংস হয়ে যায়। দেশটির একটি পারমাণবিক স্থাপনা মারাত্দক ক্ষতি হয় এবং ভয়ানক তেজস্ক্রিয় পদার্থ বায়ুতে ছড়িয়ে যায়।

ইতালির সিসিলি : ৭.৪

১৬৯৩ সালের ১১ জানুয়ারি ৭ দশমিক ৪ মাত্রার প্রলয়ঙ্করী ভূমিকম্পটি হঠাৎ আঘাত হানে ইতালির সিসিলিতে। ইতালি তো বটেই পার্শ্ববর্তী দেশগুলোর ৭০টি শহর এতে আঘাতপ্রাপ্ত হয়। এতে মারা যায় প্রায় ৬০ হাজার মানুষ। ইতালির ইতিহাসে এটাই সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প। এছাড়া ইতালির ক্যালাব্রিয়া, ইরানের রুদবার, তুরস্কের ইজমিত, জাপানের নানকাইদো এবং আজারবাইজানের শেমাখা অঞ্চলেও প্রলয়ঙ্করী ভূমিকম্প আঘাত হেনেছিল। প্রতিটি ভূমিকম্পেই বিপুল সংখ্যক মানুষের প্রাণহানি ও ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছিল।

ইকুয়েডর : ৮.৮

ইকুয়েডর এবং কলম্বিয়ার উপকূলে ১৯০৬ সালে ৮.৮ মাত্রার ভূমিকম্প এবং এর ফলে সৃষ্ট সুনামিতে ৫০০ থেকে ১ হাজার মানুষের মৃত্যু হয়েছিল। সেন্ট্রাল আফ্রিকার উপকূলে, এমনকি সান ফ্রান্সিসকো এবং জাপানেও এই সুনামি ছড়িয়ে পড়ে।

আলাস্কা : ৯.২

আলাস্কার প্রিন্স উইলিয়াম সাউন্ডে ১৯৬৪ সালে আঘাত হানা তীব্রতার দিক থেকে দ্বিতীয় এ ভূমিকম্পটি ছিল ৯.২ মাত্রার। এ ভূমিকম্পে এবং এর ফলে সৃষ্ট সুনামিতে ১২৮ জন প্রাণ হারায় এবং ৩১১ মিলিয়ন ইউএস ডলার মূল্যের ক্ষতি হয়। ৩ মিনিটব্যাপী এ কম্পনের ফলে বিভিন্ন শহরে ব্যাপক ক্ষতির শিকার হয়। এছাড়াও আলাস্কার রেট দ্বীপে ১৯৬৫ সালে ৮.৭ মাত্রার ভূমিকম্প এবং এর ফলে সৃষ্ট ৩০ ফুটেরও বেশি উচ্চতাসম্পন্ন সুনামি হয়েছিল। তবে দূরবর্তী স্থানের জন্য ক্ষতির পরিমাণ অনেক কম ছিল।

চিলির মাউলি : ৮.৮

চিলির মাউলি উপকূলে ২০১০ সালে ৮.৮ মাত্রার ভূমিকম্প আঘাত হেনেছিল। এই ভূমিকম্প এবং এর ফলে সৃষ্ট সুনামি যা চিলির কেন্দ্রে আঘাত হানে, এর ফলে কমপক্ষে ৫০০ মানুষ প্রাণ হারায় এবং ৮ লাখ মানুষ বাস্তুচ্যুত হয়। কমপক্ষে ১০ লাখ ৮ হাজার মানুষ এর ফলে ক্ষতিগ্রস্ত হয়।

ইন্দোনেশিয়া : ৮.৬

ইন্দোনেশিয়ার উত্তর সুমাত্রায় ২০০৫ সালে ৮.৬ মাত্রার ভূমিকম্পে এক হাজারেরও বেশি মানুষ নিহত হয়েছিল। আহত হয়েছিল শতাধিক। এই ভূমিকম্পও ইতিহাসের ভয়াবহ ভূমিকম্পগুলোর একটি।

নেপাল: ৭.৯

নেপালে ২০১৫ সালের ২৫ এপ্রিল বিগত আট দশকের মধ্যে সবচেয়ে শক্তিশালী ভূমিকম্প হয়। এতে নিহতের সংখ্যা তিন হাজারের বেশি। রিখটার স্কেলে ৭ দশমিক ৯ মাত্রার ওই ভূমিকম্পে প্রচুর ঐতিহাসিক ও প্রত্নতাত্ত্বিক স্থাপনাসহ ঘরবাড়ি, দালানকোঠার ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। ওই ভূমিকম্প একই সঙ্গে অনুভূত হয়েছে পার্শ্ববর্তী ভারত, বাংলাদেশ, পাকিস্তান, ভুটান ও তিব্বতে। ভারতে ৫১ জন ও তিব্বতে ১৭ ও বাংলাদেশে মারা গেছেন তিনজন।


বিডি-প্রতিদিন/ ০৪ জানুয়ারি, ২০১৬/ রশিদা

এই বিভাগের আরও খবর
কন্যাদের জয়ে গৌরবে উচ্ছ্বসিত পাহাড়বাসী
কন্যাদের জয়ে গৌরবে উচ্ছ্বসিত পাহাড়বাসী
নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের প্রথমদিনে পর্যটক শূন্য রাঙামাটি
নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের প্রথমদিনে পর্যটক শূন্য রাঙামাটি
বগুড়ার বিখ্যাত কুমড়ো বড়ি যাচ্ছে বিদেশেও
বগুড়ার বিখ্যাত কুমড়ো বড়ি যাচ্ছে বিদেশেও
মুরগির চেয়ে দাম বেশি পিঁপড়ার ডিমের, কেজি ২৫শ’
মুরগির চেয়ে দাম বেশি পিঁপড়ার ডিমের, কেজি ২৫শ’
ব্রহ্মপুত্র নদে ঐতিহ্যের নৌকাবাইচ, দর্শনার্থীদের ঢল
ব্রহ্মপুত্র নদে ঐতিহ্যের নৌকাবাইচ, দর্শনার্থীদের ঢল
শিকারের আদি কৌশল ধরে রাখতে তীর-ধনুক প্রতিযোগিতা
শিকারের আদি কৌশল ধরে রাখতে তীর-ধনুক প্রতিযোগিতা
বুড়ির বাঁধে মাছ ধরার উৎসব, মানুষের ঢল
বুড়ির বাঁধে মাছ ধরার উৎসব, মানুষের ঢল
বন্ধুদের সান্নিধ্য পেতে স্মৃতির আঙিনায় ফেরা
বন্ধুদের সান্নিধ্য পেতে স্মৃতির আঙিনায় ফেরা
পূজার ছুটিতে কুয়াকাটায় উপচে পড়া ভিড়
পূজার ছুটিতে কুয়াকাটায় উপচে পড়া ভিড়
৫০ কেজি ধানে দুর্গা প্রতিমা
৫০ কেজি ধানে দুর্গা প্রতিমা
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ছানামুখী
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ছানামুখী
সফল উদ্যোক্তা চৌদ্দ বছরের কিশোর সুরুজ বিশ্বাস
সফল উদ্যোক্তা চৌদ্দ বছরের কিশোর সুরুজ বিশ্বাস
সর্বশেষ খবর
৮ লাখ ২৯ হাজার শিশুকে টাইফয়েড টিকা দেবে চসিক
৮ লাখ ২৯ হাজার শিশুকে টাইফয়েড টিকা দেবে চসিক

এই মাত্র | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রামপুরায় ২৮ জনকে হত্যায় আসামিদের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
রামপুরায় ২৮ জনকে হত্যায় আসামিদের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা

২ মিনিট আগে | জাতীয়

বগুড়ায় ৭ দফা দাবিতে মূক-বধির সংঘের অবস্থান কর্মসূচি
বগুড়ায় ৭ দফা দাবিতে মূক-বধির সংঘের অবস্থান কর্মসূচি

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নিখোঁজের একদিন পর পুকুরে মিললো গৃহবধূর লাশ
নিখোঁজের একদিন পর পুকুরে মিললো গৃহবধূর লাশ

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গুমের দুই মামলায় হাসিনাসহ ৩০ জনের বিরুদ্ধে পরোয়ানা
গুমের দুই মামলায় হাসিনাসহ ৩০ জনের বিরুদ্ধে পরোয়ানা

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

হাসপাতালে রোগী পৌঁছাবে উড়োজাহাজে
হাসপাতালে রোগী পৌঁছাবে উড়োজাহাজে

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে মোটরসাইকেলের ধাক্কায় রিকশাচালক নিহত
রাজধানীতে মোটরসাইকেলের ধাক্কায় রিকশাচালক নিহত

১৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

অসচ্ছল নারীদের স্বাবলম্বী করতে বসুন্ধরা শুভসংঘের সেলাই প্রশিক্ষণ উদ্বোধন
অসচ্ছল নারীদের স্বাবলম্বী করতে বসুন্ধরা শুভসংঘের সেলাই প্রশিক্ষণ উদ্বোধন

২১ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

নারায়ণগঞ্জে জাতীয় কন্যাশিশু দিবসে র‌্যালি ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত
নারায়ণগঞ্জে জাতীয় কন্যাশিশু দিবসে র‌্যালি ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত

২৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

নালিশের কিছু নেই, দেশে কী হবে তা সিদ্ধান্ত নেবে জনগণ : আমীর খসরু
নালিশের কিছু নেই, দেশে কী হবে তা সিদ্ধান্ত নেবে জনগণ : আমীর খসরু

২৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

লাখ ডলারের স্কলারশিপ পেয়েও মার্কিন ভিসা বাতিল
লাখ ডলারের স্কলারশিপ পেয়েও মার্কিন ভিসা বাতিল

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের শীর্ষ ২ শতাংশ বিজ্ঞানীর তালিকায় এআইইউবির পাঁচ শিক্ষক
বিশ্বের শীর্ষ ২ শতাংশ বিজ্ঞানীর তালিকায় এআইইউবির পাঁচ শিক্ষক

৩৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

রাউজানে গুলিতে নিহত ব্যক্তি বিএনপির কেউ নয়: রিজভী
রাউজানে গুলিতে নিহত ব্যক্তি বিএনপির কেউ নয়: রিজভী

৩৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

হত্যা মামলায় নতুন করে পলক-আতিকসহ গ্রেফতার ৪
হত্যা মামলায় নতুন করে পলক-আতিকসহ গ্রেফতার ৪

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

বুয়েটের শেরেবাংলা হলে ‘আবরার ফাহাদ স্মৃতিফলক’ উন্মোচন
বুয়েটের শেরেবাংলা হলে ‘আবরার ফাহাদ স্মৃতিফলক’ উন্মোচন

৪১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সাংবাদিকদের নিরাপত্তার দাবিতে খাগড়াছড়িতে মানববন্ধন ও কর্মবিরতি
সাংবাদিকদের নিরাপত্তার দাবিতে খাগড়াছড়িতে মানববন্ধন ও কর্মবিরতি

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিমানে গলায় খাবার আটকে যাত্রীর মৃত্যু, কাতার এয়ারওয়েজের বিরুদ্ধে মামলা
বিমানে গলায় খাবার আটকে যাত্রীর মৃত্যু, কাতার এয়ারওয়েজের বিরুদ্ধে মামলা

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

হেফাজতে ইসলামের অবরোধ প্রত্যাহার
হেফাজতে ইসলামের অবরোধ প্রত্যাহার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জামায়াত আমিরের সঙ্গে ইতালিয়ান রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
জামায়াত আমিরের সঙ্গে ইতালিয়ান রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফিফার কমিটিতে বাফুফে সভাপতি তাবিথ আউয়াল
ফিফার কমিটিতে বাফুফে সভাপতি তাবিথ আউয়াল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপির সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের বৈঠক
বিএনপির সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজামুখী ফ্লোটিলার আরও ৩টি নৌযান আটক করল ইসরায়েল
গাজামুখী ফ্লোটিলার আরও ৩টি নৌযান আটক করল ইসরায়েল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিস্তাপাড়ে শুভসংঘের অন্যরকম পাঠযাত্রা
তিস্তাপাড়ে শুভসংঘের অন্যরকম পাঠযাত্রা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সাভারে অসহায় পরিবারের পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
সাভারে অসহায় পরিবারের পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

নিষেধাজ্ঞা ভেঙে ইলিশ শিকার: গোসাইরহাটে ৭ জেলেকে কারাদণ্ড
নিষেধাজ্ঞা ভেঙে ইলিশ শিকার: গোসাইরহাটে ৭ জেলেকে কারাদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কর্ণফুলীতে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান, ২ দোকানিকে জরিমানা
কর্ণফুলীতে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান, ২ দোকানিকে জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

উচ্চকক্ষেই পিআর চাই, নিম্নকক্ষে নয়: সারজিস আলম
উচ্চকক্ষেই পিআর চাই, নিম্নকক্ষে নয়: সারজিস আলম

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজধানী থেকে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের নেতাকর্মীসহ গ্রেপ্তার ১১
রাজধানী থেকে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের নেতাকর্মীসহ গ্রেপ্তার ১১

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বরফে ঢাকা দূর গ্রহে জীবনের সম্ভাবনা খুঁজে পেলেন বিজ্ঞানীরা
বরফে ঢাকা দূর গ্রহে জীবনের সম্ভাবনা খুঁজে পেলেন বিজ্ঞানীরা

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

জন্মদিনে প্রিয় বিদ্যাপিঠে কবি হেলাল হাফিজকে স্মরণ
জন্মদিনে প্রিয় বিদ্যাপিঠে কবি হেলাল হাফিজকে স্মরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সাবের হোসেন চৌধুরীর বাসায় তিন রাষ্ট্রদূতের বৈঠক, যা বললেন পিনাকী
সাবের হোসেন চৌধুরীর বাসায় তিন রাষ্ট্রদূতের বৈঠক, যা বললেন পিনাকী

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জনপ্রশাসনে সচিবের চেয়ারে বসতে চান না কেউ!
জনপ্রশাসনে সচিবের চেয়ারে বসতে চান না কেউ!

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার আকাশে অপ্রতিরোধ্য সক্ষমতা অর্জনে আরও এক ধাপ এগোল পাকিস্তান
এবার আকাশে অপ্রতিরোধ্য সক্ষমতা অর্জনে আরও এক ধাপ এগোল পাকিস্তান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জন্মসনদ থাকুক বা না থাকুক, প্রতিটি শিশুকে টিকা দিতে হবে : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
জন্মসনদ থাকুক বা না থাকুক, প্রতিটি শিশুকে টিকা দিতে হবে : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতির জন্য যেসব প্রধান শর্ত দিল হামাস
যুদ্ধবিরতির জন্য যেসব প্রধান শর্ত দিল হামাস

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসফাকের জায়গায় বিসিবি পরিচালক রুবাবা দৌলা
ইসফাকের জায়গায় বিসিবি পরিচালক রুবাবা দৌলা

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

থুনবার্গকে ‘ঝামেলাবাজ’ আখ্যা দিয়ে ‘ডাক্তার দেখানোর’ পরামর্শ ট্রাম্পের
থুনবার্গকে ‘ঝামেলাবাজ’ আখ্যা দিয়ে ‘ডাক্তার দেখানোর’ পরামর্শ ট্রাম্পের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রী চিৎকারে জানলেন নোবেল জয়, প্রথমে ভেবেছিলেন ভালুক দেখেছেন
স্ত্রী চিৎকারে জানলেন নোবেল জয়, প্রথমে ভেবেছিলেন ভালুক দেখেছেন

১৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

মিয়ানমারে বৌদ্ধদের উৎসবে জান্তার বোমা হামলায় নিহত ৪০
মিয়ানমারে বৌদ্ধদের উৎসবে জান্তার বোমা হামলায় নিহত ৪০

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইংল্যান্ডের বিপক্ষে লড়াই করে হারলো টাইগ্রেসরা
ইংল্যান্ডের বিপক্ষে লড়াই করে হারলো টাইগ্রেসরা

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চীনা যুদ্ধবিমান-ক্ষেপণাস্ত্র কতোটা কার্যকর জানাল পাকিস্তান
চীনা যুদ্ধবিমান-ক্ষেপণাস্ত্র কতোটা কার্যকর জানাল পাকিস্তান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার রূপার দামেও ইতিহাস
এবার রূপার দামেও ইতিহাস

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ট্রাইব্যুনালে অভিযুক্ত হলে এমপি হওয়া যাবে না, প্রজ্ঞাপন জারি
ট্রাইব্যুনালে অভিযুক্ত হলে এমপি হওয়া যাবে না, প্রজ্ঞাপন জারি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবারও চীনা অস্ত্রের কার্যকারিতা নিয়ে পাকিস্তানের প্রশংসা
আবারও চীনা অস্ত্রের কার্যকারিতা নিয়ে পাকিস্তানের প্রশংসা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে গ্রেনেড হামলায় বিপ্লবী গার্ড বাহিনীর দুই সদস্য নিহত
ইরানে গ্রেনেড হামলায় বিপ্লবী গার্ড বাহিনীর দুই সদস্য নিহত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চোরাই মোবাইল উদ্ধারে গিয়ে হামলার শিকার পুলিশ
চোরাই মোবাইল উদ্ধারে গিয়ে হামলার শিকার পুলিশ

১১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

মাদ্রাসা ক্রিকেট চালু করতে যাচ্ছে বিসিবি
মাদ্রাসা ক্রিকেট চালু করতে যাচ্ছে বিসিবি

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্লিনিক্যালি ডেড তবুও তিনি দেখলেন সবকিছু-কথা বললেন মৃত স্বজনদের সাথেও!
ক্লিনিক্যালি ডেড তবুও তিনি দেখলেন সবকিছু-কথা বললেন মৃত স্বজনদের সাথেও!

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় হামলা চালিয়ে যাওয়ার হুমকি ইসরায়েলের
গাজায় হামলা চালিয়ে যাওয়ার হুমকি ইসরায়েলের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিজেকে নোবেলের যোগ্য বলছেন ট্রাম্প, বিশেষজ্ঞরা বলছেন উল্টোটা
নিজেকে নোবেলের যোগ্য বলছেন ট্রাম্প, বিশেষজ্ঞরা বলছেন উল্টোটা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোক্তাপর্যায়ে কমলো এলপিজির দাম
ভোক্তাপর্যায়ে কমলো এলপিজির দাম

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হাসপাতালে নবজাতক ফেলে পালালেন মা
হাসপাতালে নবজাতক ফেলে পালালেন মা

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বদলি ও পদায়নে নতুন নির্দেশনা মন্ত্রণালয়ের
বদলি ও পদায়নে নতুন নির্দেশনা মন্ত্রণালয়ের

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজের সূচিতে পরিবর্তন
বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজের সূচিতে পরিবর্তন

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্ববাজারে স্বর্ণের দামে নতুন রেকর্ড
বিশ্ববাজারে স্বর্ণের দামে নতুন রেকর্ড

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নির্বাচন নিয়ে ‘গভীর ষড়যন্ত্র’ চলছে, সতর্ক থাকুন : মির্জা ফখরুল
নির্বাচন নিয়ে ‘গভীর ষড়যন্ত্র’ চলছে, সতর্ক থাকুন : মির্জা ফখরুল

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেউ যদি বাহুবলে কথা বলে তার পরিণতি হাসিনার মতোই হবে : সালাহউদ্দিন
কেউ যদি বাহুবলে কথা বলে তার পরিণতি হাসিনার মতোই হবে : সালাহউদ্দিন

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৮ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৮ অক্টোবর)

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের সম্পর্ক ভাঙনের গুঞ্জনে সৃজিত-মিথিলা
ফের সম্পর্ক ভাঙনের গুঞ্জনে সৃজিত-মিথিলা

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রক্তে প্লাটিলেট বাড়ায় যেসব ফল
রক্তে প্লাটিলেট বাড়ায় যেসব ফল

৭ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

প্রিন্ট সর্বাধিক
হঠাৎ আলোচনায় সেফ এক্সিট
হঠাৎ আলোচনায় সেফ এক্সিট

প্রথম পৃষ্ঠা

হেলিকপ্টারে এসে প্রার্থিতা ঘোষণা করলেন প্রবাসী
হেলিকপ্টারে এসে প্রার্থিতা ঘোষণা করলেন প্রবাসী

পেছনের পৃষ্ঠা

উপদেষ্টা আসার খবরে তোড়জোড় সড়ক মেরামতে
উপদেষ্টা আসার খবরে তোড়জোড় সড়ক মেরামতে

পেছনের পৃষ্ঠা

ওরা এখনো কারাগারে
ওরা এখনো কারাগারে

পেছনের পৃষ্ঠা

কিছু উপদেষ্টার মৃত্যু ছাড়া সেফ এক্সিট নেই
কিছু উপদেষ্টার মৃত্যু ছাড়া সেফ এক্সিট নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নিউরোসায়েন্সেস হাসপাতালে বাড়ছে সেবার পরিধি
নিউরোসায়েন্সেস হাসপাতালে বাড়ছে সেবার পরিধি

পেছনের পৃষ্ঠা

কানাডার সরকারি সংস্থার তালিকায় সন্দেহভাজন বাংলাদেশি কতজন?
কানাডার সরকারি সংস্থার তালিকায় সন্দেহভাজন বাংলাদেশি কতজন?

প্রথম পৃষ্ঠা

আগ্রহের কেন্দ্রে বসুন্ধরার প্লট
আগ্রহের কেন্দ্রে বসুন্ধরার প্লট

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিষেক হচ্ছে সাইফ হাসানের
অভিষেক হচ্ছে সাইফ হাসানের

মাঠে ময়দানে

বিএনপি জামায়াত ও গণঅধিকার পরিষদের একক প্রার্থী মাঠে
বিএনপি জামায়াত ও গণঅধিকার পরিষদের একক প্রার্থী মাঠে

নগর জীবন

সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে পরিকল্পিত ষড়যন্ত্র রুখতে হবে
সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে পরিকল্পিত ষড়যন্ত্র রুখতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

লোম বাছতে কম্বল উজাড় অবস্থা
লোম বাছতে কম্বল উজাড় অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসরায়েলকে ৩০ বিলিয়ন ডলার দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র
ইসরায়েলকে ৩০ বিলিয়ন ডলার দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র

পেছনের পৃষ্ঠা

জাহাজভাঙা শিল্পে কালো মেঘ
জাহাজভাঙা শিল্পে কালো মেঘ

নগর জীবন

বিবিসি সাক্ষাৎকারে অন্য রকম তারেক রহমান
বিবিসি সাক্ষাৎকারে অন্য রকম তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

ভোটের মাঠে চার দলের চার প্রার্থী প্রচারে
ভোটের মাঠে চার দলের চার প্রার্থী প্রচারে

নগর জীবন

হামাস কি ইসরায়েলের মদতে সৃষ্টি!
হামাস কি ইসরায়েলের মদতে সৃষ্টি!

সম্পাদকীয়

দ্রুত আবরার হত্যার বিচার দাবি আধিপত্য প্রতিরোধ আন্দোলনের
দ্রুত আবরার হত্যার বিচার দাবি আধিপত্য প্রতিরোধ আন্দোলনের

নগর জীবন

তিনটি শক্তি এ অঞ্চলে আধিপত্য বিস্তারের চেষ্টা করছে
তিনটি শক্তি এ অঞ্চলে আধিপত্য বিস্তারের চেষ্টা করছে

নগর জীবন

নতুন দুই টিভি চ্যানেল অনুমোদন
নতুন দুই টিভি চ্যানেল অনুমোদন

প্রথম পৃষ্ঠা

বেনাপোলে ঘুষের টাকাসহ আটক নারী কর্মকর্তা কারাগারে
বেনাপোলে ঘুষের টাকাসহ আটক নারী কর্মকর্তা কারাগারে

নগর জীবন

শেখ হাসিনা দেশকে ভারতের কাছে বিক্রি করে দিয়ে ছিলেন
শেখ হাসিনা দেশকে ভারতের কাছে বিক্রি করে দিয়ে ছিলেন

খবর

‘মাস্টারমাইন্ড জনগণ’
‘মাস্টারমাইন্ড জনগণ’

সম্পাদকীয়

সোশ্যাল মিডিয়ার ফেতনা থেকে বাঁচতে হবে
সোশ্যাল মিডিয়ার ফেতনা থেকে বাঁচতে হবে

সম্পাদকীয়

ইসরায়েলি দস্যুপনা
ইসরায়েলি দস্যুপনা

সম্পাদকীয়

হামজায় উজ্জীবিত বাংলাদেশ
হামজায় উজ্জীবিত বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

তানজিন তিপিয়া - রন্ধনশিল্পী
তানজিন তিপিয়া - রন্ধনশিল্পী

রকমারি লাইফ স্টাইল

পঞ্চম দফায়ও বিল পাসে ব্যর্থ সিনেট
পঞ্চম দফায়ও বিল পাসে ব্যর্থ সিনেট

পূর্ব-পশ্চিম

সংস্কারের ভিত্তিতেই নির্বাচন হতে হবে
সংস্কারের ভিত্তিতেই নির্বাচন হতে হবে

নগর জীবন