শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২৪ সেপ্টেম্বর, ২০২৪

৪ হাজার আবেদন

প্রশাসনে আবদারের পাহাড়

♦ আর্থিক সুবিধাসহ সিনিয়রিটি চান ♦ অবসরে যাওয়াদের আবেদন বেশি ♦ যাচাইবাছাইয়ে কমিটি গঠন
ওয়াজেদ হীরা
প্রশাসনে আবদারের পাহাড়

প্রশাসনের ১৯৮২ ব্যাচের কর্মকর্তা আবু তালেব মিয়া। যুগ্মসচিব হিসেবে অবসরে গিয়েছেন কয়েক বছর আগে। ২০০৬ সালে ৩ জুলাই যুগ্মসচিব পদোন্নতি পাওয়ার পর অজ্ঞাত কারণে আর কোনো পদোন্নতি পাননি এ কর্মকর্তা। এখন আর্থিক সুবিধা ও জেষ্ঠ্যতা পুনঃস্থাপনের আবেদন করেছেন তিনি জনপ্রশাসনে। একই ব্যাচের আরেক কর্মকর্তা শামছুল আলম খানও যুগ্মসচিব হিসেবে অবসরে গিয়েছেন। তিনি আবেদন করেছেন সচিব/সিনিয়র সচিব হতে। ব্যাচের কনিষ্ঠ কর্মকর্তারা অতিরিক্ত সচিব, সচিব, সিনিয়র সচিব হয়েছেন তাকেও ‘নেক্সট বিলো’ রুল অনুযায়ী জ্যেষ্ঠতা চেয়েছেন আবেদনপত্রে।

১৯৮২ ব্যাচই শুধু নয়, প্রশাসনে বিগত দিনগুলোতে যারা নানাভাবে পদোন্নতি বঞ্চিত হয়েছেন বা আর্থিক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন এমন অবসরে যাওয়াদের পাশাপাশি বর্তমান কর্মকর্তারাও সুযোগ-সুবিধার জন্য আবেদন করেছেন জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে। এদের সংখ্যা প্রায় ৪ হাজার, যাদের বেশির ভাগই অবসরে যাওয়া। অবসরে যাওয়া যারা জ্যেষ্ঠতাসহ আর্থিক সুবিধা চেয়েছেন তাদের সংখ্যা আড়াই হাজার। বাকি কর্মকর্তারা এখনো সার্ভিসে যুক্ত আছেন। আবেদনকারী সাবেক ও বর্তমান কর্মকর্তাদের নিয়ে চিন্তাভাবনা করছে মন্ত্রণালয়। অবসরে যারা চলে গেছেন তাদের বিষয় ভেবে দেখতে গঠন করা হয়েছে কমিটিও। আর চাকরিতে থাকাদের বিষয় দেখছে মন্ত্রণালয়। জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় বিভিন্ন সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।

জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, গত ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর থেকে প্রতিদিন জনপ্রশাসনের সিনিয়র সচিব বরাবর এসব আবেদন জমা হয় মন্ত্রণালয়ে। তবে ১৫ সেপ্টেম্বরের পর এসব আবেদন জমা পড়া কমে এসেছে। মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বশীল একাধিক কর্মকর্তা বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, যারা চাকরিতে আছেন তারা অনেকে উপসচিব, যুগ্মসচিব, অতিরিক্ত সচিব হতে পারেননি। এ ছাড়া অবসরে গেছেন ৫ থেকে ১০ বছর আগে এমন বহুজন আবেদন করেছেন সেই সময়ের বঞ্চনার কথা উল্লেখ করে। ইতোমধ্যে চাকরিরতদের তিন স্তরে পদোন্নতি পেয়েছেন। ফলে যারা চাকরিতে আছেন তাদের কোনো আবেদন অনিষ্পন্ন থাকলেও সেটি বিবেচনায় নিয়ে মন্ত্রণালয় কাজ করবে। আর অবসরে যাওয়াদের নিয়েও একটা সিদ্ধান্ত আসবে দ্রুতই। এদিকে, একাধিক অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তারা আশা প্রকাশ করে বলেছেন দীর্ঘদিন পর সরকারের এই উদ্যোগ আমরা সামাজিক মর্যাদার পাশাপাশি আর্থিক সুবিধা পাওয়ার স্বপ্ন দেখছি।

জানা গেছে, যারা বিগত আওয়মী লীগের শাসনকালে বিভিন্ন সময় পদোন্নতি বঞ্চিত হয়েছেন এমন কর্মকর্তাদের আবেদন বিবেচনায় নিয়ে তিন স্তরে পদোন্নতিও দিয়েছে বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার। আন্যদিকে প্রায় আড়াই হাজার অবসরে যাওয়া কর্মকর্তা নিজেদের বঞ্চিত উল্লেখ করে ভূতাপেক্ষ পদোন্নতি চেয়েছেন। ভূতাপেক্ষ পদোন্নতির অর্থ হলো, পুরনো কোনো তারিখে তাদের পদোন্নতি কার্যকর ধরা হবে, সেই তারিখ থেকেই তারা নতুন পদের বেতন-ভাতা প্রাপ্য হবেন। এতে করে সরকারের একটি বড় ব্যয় বাড়বে অনেকে মনে করছেন। তবে আরেকটি পক্ষ মনে করছে এতে সামাজিকভাবে এরা সম্মান ফিরে পাবেন। এদিকে, একাধিক আবেদনকারীর আবেদনপত্র ঘেটে জানা গেছে, তারা চাকরিতে থাকলে উচ্চ পদে যেতে পারতেন। অর্থনৈতিক সুুযোগ-সুবিধা ছাড়াও পেনশনে গেলে পিআরএল অর্থ বৃদ্ধিসহ ইত্যাদির বিষয় উল্লেখ করেছেন। সে কারণে সেই সময়ের তারিখ থেকে প্রাপ্ত মর্যাদা চেয়েছেন। মন্ত্রণালয়ের এক কর্মকর্তা বলেন, যারা চাকরিতে আছেন তাদের অনেকেই পদোন্নতি পেয়েছেন। বাকি কোনো আবেদন থাকলে সেটি মন্ত্রণালয় সে বিষয়ে কাজ করবে। তবে পুরনো যারা অবসরে চলে গেছেন তাদের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিতে যাচাই-বাছাই করতে সাবেক অর্থসচিব জাকির আহমেদ খানকে প্রধান করে পাঁচ সদস্যের কমিটি গঠন করেছে অন্তর্বর্তী সরকার। ২০০৯ সাল থেকে ২০২৪ সালের ৪ আগস্ট পর্যন্ত চাকরিকালীন পদোন্নতি বঞ্চিত শুধু অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তাদের সুযোগ-সুবিধার বিষয় দেখবে এই কমিটি। এ বিষয়ে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় এক প্রজ্ঞাপনে বলেছে, এই কমিটিতে আরও চারজন সদস্য থাকবেন। মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় ও অর্থ বিভাগের একজন করে অতিরিক্ত সচিব পদের কর্মকর্তা এবং আইন মন্ত্রণালয়ের একজন কমপক্ষে যুগ্মসচিব পদ মর্যাদার কর্মকর্তা থাকবে। জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব ড. মো. মোখলেস উর রহমান এই কমিটির কথা জানিয়ে বলেন, জনপ্রশাসনের আওতায় চাকরিতে নানাভাবে বঞ্চনার শিকার কর্মকর্তাদের আবেদন পর্যালোচনা ও নিষ্পত্তির জন্য এ কমিটি করা হয়েছে। অবসরে যাওয়া আড়াই হাজার আবেদন জমা পড়েছে সে তথ্য উল্লেখ করে জনপ্রশাসন সিনিয়র সচিব বলেন, গত ১৬ বছর তারা পারিবারিক-আর্থিক ও সামাজিকভাবে বঞ্চিত হয়েছেন। কমিটি সরকারের কাছে সুপারিশমালা এবং কেস টু কেস, তারা কে কোন পদ পাবেন তা জানাবে। এ বিষয়ে সরকারের সাবেক অর্থসচিব এবং আবেদন পর্যালোচনা ও নিষ্পত্তি কমিটির চেয়ারম্যান জাকির আহমেদ খান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘আমরা এই সপ্তাহ থেকে কাজ শুরু করব। যারা প্রকৃত কারণে বঞ্চিত হয়েছেন তারা যেন তাদের যৌক্তিক প্রাপ্ত পান সেটি অবশ্যই আমরা দেখব।’

 

এই বিভাগের আরও খবর
প্রধান বিচারপতির সঙ্গে সংবিধান সংস্কার কমিশনের সাক্ষাৎ
প্রধান বিচারপতির সঙ্গে সংবিধান সংস্কার কমিশনের সাক্ষাৎ
কোটি টাকার ব্যাংক অ্যাকাউন্ট কমেছে
কোটি টাকার ব্যাংক অ্যাকাউন্ট কমেছে
সমষ্টিগত প্রয়াস ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার পূর্বশর্ত
সমষ্টিগত প্রয়াস ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার পূর্বশর্ত
সিরিয়ায় শান্তির ডাক অন্তর্র্বর্তী প্রধানমন্ত্রীর
সিরিয়ায় শান্তির ডাক অন্তর্র্বর্তী প্রধানমন্ত্রীর
ভারত ফেরত না দিলেও হাসিনার বিচারকাজ চলবে
ভারত ফেরত না দিলেও হাসিনার বিচারকাজ চলবে
সরকারি কর্মকর্তাদের বিদেশ ভ্রমণে কড়াকড়ি করে ১৩ নির্দেশনা
সরকারি কর্মকর্তাদের বিদেশ ভ্রমণে কড়াকড়ি করে ১৩ নির্দেশনা
ইসলামি কল্যাণ রাষ্ট্র গঠনে কাজ করতে হবে
ইসলামি কল্যাণ রাষ্ট্র গঠনে কাজ করতে হবে
শান্তিপূর্ণভাবে মতপার্থক্য দূর করুন
শান্তিপূর্ণভাবে মতপার্থক্য দূর করুন
দেশ এখন মুক্তিযুদ্ধের উল্টো স্রোতে গেছে
দেশ এখন মুক্তিযুদ্ধের উল্টো স্রোতে গেছে
ভাসানীর পথে চললে কোনো বাধাই থাকবে না
ভাসানীর পথে চললে কোনো বাধাই থাকবে না
রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত থেকে কাজ করব
রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত থেকে কাজ করব
সংস্কারে সমর্থন প্রধান উপদেষ্টাকে জাপানের রাষ্ট্রদূত
সংস্কারে সমর্থন প্রধান উপদেষ্টাকে জাপানের রাষ্ট্রদূত
সর্বশেষ খবর
ভারতে বাংলাদেশ সহকারি হাইকমিশনে হামলার প্রতিবাদে বগুড়ায় বিক্ষোভ
ভারতে বাংলাদেশ সহকারি হাইকমিশনে হামলার প্রতিবাদে বগুড়ায় বিক্ষোভ

১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার কোনো বক্তব্য সমর্থন করে না ভারত
শেখ হাসিনার কোনো বক্তব্য সমর্থন করে না ভারত

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

দেশে ফিরলেন মির্জা ফখরুল
দেশে ফিরলেন মির্জা ফখরুল

২০ মিনিট আগে | রাজনীতি

ভোগান্তি ছাড়াই যেন সাধারণ মানুষ সঠিক সেবা পায় : জেলা প্রশাসক
ভোগান্তি ছাড়াই যেন সাধারণ মানুষ সঠিক সেবা পায় : জেলা প্রশাসক

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৫৫ ঘণ্টার চেষ্টাতেও বাঁচানো গেলো না কূপে পড়া শিশুটিকে
৫৫ ঘণ্টার চেষ্টাতেও বাঁচানো গেলো না কূপে পড়া শিশুটিকে

২৫ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

বিএনপির যৌথসভা বিকালে
বিএনপির যৌথসভা বিকালে

২৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

হোয়াইটওয়াশ এড়াতে সন্ধ্যায় মাঠে নামছে বাংলাদেশ
হোয়াইটওয়াশ এড়াতে সন্ধ্যায় মাঠে নামছে বাংলাদেশ

২৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

লেবানন থেকে সেনা প্রত্যাহার করছে ইসরায়েল
লেবানন থেকে সেনা প্রত্যাহার করছে ইসরায়েল

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

র‌্যাবের দ্বারা নির্যাতিত ও ক্ষতিগ্রস্তদের কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করছি : ডিজি
র‌্যাবের দ্বারা নির্যাতিত ও ক্ষতিগ্রস্তদের কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করছি : ডিজি

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

৭ ঘণ্টা পর দৌলত‌দিয়া-পাটু‌রিয়া নৌরুটে ফে‌রি চলাচল শুরু
৭ ঘণ্টা পর দৌলত‌দিয়া-পাটু‌রিয়া নৌরুটে ফে‌রি চলাচল শুরু

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মেঘলা আকাশের সঙ্গে শুষ্ক থাকতে পারে আবহাওয়া
মেঘলা আকাশের সঙ্গে শুষ্ক থাকতে পারে আবহাওয়া

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

ব্যাট হাতে তামিমের ঝড়ো ফিফটি
ব্যাট হাতে তামিমের ঝড়ো ফিফটি

১ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ওসি প্রদীপের স্ত্রী চুমকির জামিন স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদন
ওসি প্রদীপের স্ত্রী চুমকির জামিন স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদন

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

দুদকের মামলায় গিয়াস উদ্দিন মামুনের খালাসের রায় বহাল
দুদকের মামলায় গিয়াস উদ্দিন মামুনের খালাসের রায় বহাল

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

কক্সবাজারে সরিয়ে দেয়া হলো ৩ ইউপি চেয়ারম্যানকে
কক্সবাজারে সরিয়ে দেয়া হলো ৩ ইউপি চেয়ারম্যানকে

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

আজ এই দিনে শত্রুমুক্ত হয়েছিল গাইবান্ধা
আজ এই দিনে শত্রুমুক্ত হয়েছিল গাইবান্ধা

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

গোপালগঞ্জে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১০.২ ডিগ্রি সেলসিয়াস
গোপালগঞ্জে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১০.২ ডিগ্রি সেলসিয়াস

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

যাকে ইরানের বিশেষ দূত করতে পারেন ট্রাম্প
যাকে ইরানের বিশেষ দূত করতে পারেন ট্রাম্প

১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল্লাহর নাম নিয়ে হারাম কাজ করা নিষিদ্ধ
আল্লাহর নাম নিয়ে হারাম কাজ করা নিষিদ্ধ

১ ঘন্টা আগে | ইসলামী জীবন

পুলিশ ক্লিয়ারেন্স ও দ্বৈত নাগরিকত্ব সনদ ফি বাড়াল সরকার
পুলিশ ক্লিয়ারেন্স ও দ্বৈত নাগরিকত্ব সনদ ফি বাড়াল সরকার

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

জয়কে হত্যাচেষ্টা মামলায় বিএনপি নেতা মিজানুরের জামিন
জয়কে হত্যাচেষ্টা মামলায় বিএনপি নেতা মিজানুরের জামিন

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

একজন সাহাবির ব্যাপারে অপবাদ ও তার পরিণতি
একজন সাহাবির ব্যাপারে অপবাদ ও তার পরিণতি

১ ঘন্টা আগে | ইসলামী জীবন

অতিথি পাখিদের নিরাপদ আশ্রয়স্থল উকড়ির বিল
অতিথি পাখিদের নিরাপদ আশ্রয়স্থল উকড়ির বিল

১ ঘন্টা আগে | পর্যটন

কাবাঘরের চেয়ে উঁচু স্থানে নামাজ পড়া যাবে?
কাবাঘরের চেয়ে উঁচু স্থানে নামাজ পড়া যাবে?

১ ঘন্টা আগে | ইসলামী জীবন

এআইইউবিতে ইনডোর গেমস উদ্বোধন
এআইইউবিতে ইনডোর গেমস উদ্বোধন

২ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

নওগাঁয় বৃষ্টির মতো ঝরছে শিশির, তিন দিনে কুয়াশার কারণে দুর্ঘটনায় নিহত ৬
নওগাঁয় বৃষ্টির মতো ঝরছে শিশির, তিন দিনে কুয়াশার কারণে দুর্ঘটনায় নিহত ৬

২ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

কালিয়াকৈরে ছিনতাইকারীর ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত
কালিয়াকৈরে ছিনতাইকারীর ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত

২ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

মুমিনের অনুভূতিতে শীতকাল
মুমিনের অনুভূতিতে শীতকাল

২ ঘন্টা আগে | ইসলামী জীবন

গণতন্ত্র ও সার্বভৌমত্ব রক্ষায় মওলানা ভাসানীর অবদান স্মরণীয় : তারেক রহমান
গণতন্ত্র ও সার্বভৌমত্ব রক্ষায় মওলানা ভাসানীর অবদান স্মরণীয় : তারেক রহমান

২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

দারাজে বছর শেষে ‘১২.১২’ ক্যাম্পেইনে বিশেষ ছাড়
দারাজে বছর শেষে ‘১২.১২’ ক্যাম্পেইনে বিশেষ ছাড়

২ ঘন্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

সর্বাধিক পঠিত
বাদ যাচ্ছে সাড়ে ১২ বছরের কম বয়সী ২১১১ মুক্তিযোদ্ধার নাম
বাদ যাচ্ছে সাড়ে ১২ বছরের কম বয়সী ২১১১ মুক্তিযোদ্ধার নাম

২০ ঘন্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব বাতিল হলে ফেঁসে যাবেন ১৬ লাখ ভারতীয়
যুক্তরাষ্ট্রে জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব বাতিল হলে ফেঁসে যাবেন ১৬ লাখ ভারতীয়

২০ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিজয় দিবসে রাষ্ট্রপতির সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানকে আমন্ত্রণ
বিজয় দিবসে রাষ্ট্রপতির সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানকে আমন্ত্রণ

৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ’র কেন্দ্রীয় কমিটিতে স্থান পেলেন যারা
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ’র কেন্দ্রীয় কমিটিতে স্থান পেলেন যারা

১৭ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের সঙ্গে বিদ্যুৎ নিয়ে চুক্তিগুলো বাতিল করা সহজ নয়: উপদেষ্টা রিজওয়ানা
ভারতের সঙ্গে বিদ্যুৎ নিয়ে চুক্তিগুলো বাতিল করা সহজ নয়: উপদেষ্টা রিজওয়ানা

২৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সমুদ্র থেকে তুলে নেওয়া ৭৮ বাংলাদেশির ছবি প্রকাশ করল ভারত
সমুদ্র থেকে তুলে নেওয়া ৭৮ বাংলাদেশির ছবি প্রকাশ করল ভারত

২১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

আফগানিস্তানে মন্ত্রণালয়ে আত্মঘাতী বোমা হামলা, মন্ত্রী নিহত
আফগানিস্তানে মন্ত্রণালয়ে আত্মঘাতী বোমা হামলা, মন্ত্রী নিহত

১৮ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘রাজনৈতিক দলগুলো অন্তর্বর্তী সরকারকে ব্যর্থ প্রমাণের চেষ্টা করছে’
‘রাজনৈতিক দলগুলো অন্তর্বর্তী সরকারকে ব্যর্থ প্রমাণের চেষ্টা করছে’

১৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

আজান শুনতে পাওয়ায় বেঁচে ফিরলেন অপহৃত অভিনেতা
আজান শুনতে পাওয়ায় বেঁচে ফিরলেন অপহৃত অভিনেতা

১৫ ঘন্টা আগে | শোবিজ

পতাকা বৈঠকের পর ভারতীয় গরু ফেরত দিলো বিজিবি
পতাকা বৈঠকের পর ভারতীয় গরু ফেরত দিলো বিজিবি

১২ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরিয়ায় আসাদ সরকারের পতন নিয়ে মুখ খুললেন খামেনি
সিরিয়ায় আসাদ সরকারের পতন নিয়ে মুখ খুললেন খামেনি

২৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উৎখাতের পর বাশার আল-আসাদের বাবার সমাধিতে অগ্নিসংযোগ
উৎখাতের পর বাশার আল-আসাদের বাবার সমাধিতে অগ্নিসংযোগ

১৭ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অন্তর্বর্তী সরকার ভারতের সঙ্গে নতজানু পররাষ্ট্রনীতি থেকে সরে এসেছে: উপদেষ্টা আসিফ
অন্তর্বর্তী সরকার ভারতের সঙ্গে নতজানু পররাষ্ট্রনীতি থেকে সরে এসেছে: উপদেষ্টা আসিফ

২৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বিজয় দিবস উপলক্ষে যেসব কর্মসূচি পালন করবে সরকার
বিজয় দিবস উপলক্ষে যেসব কর্মসূচি পালন করবে সরকার

১৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

এখন কত সম্পত্তির মালিক কোহলি-আনুশকা?
এখন কত সম্পত্তির মালিক কোহলি-আনুশকা?

২১ ঘন্টা আগে | শোবিজ

‘তারেক রহমানের নেতৃত্বে শুধু বিএনপি নয়, পুরো জাতি উপকৃত হবে’
‘তারেক রহমানের নেতৃত্বে শুধু বিএনপি নয়, পুরো জাতি উপকৃত হবে’

৫ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

একযোগে ১২ জেলার এসপিকে বদলি
একযোগে ১২ জেলার এসপিকে বদলি

২০ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়ায় ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানালো রাশিয়া
সিরিয়ায় ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানালো রাশিয়া

১৪ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ ট্রাক অস্ত্র মামলায় হাইকোর্টে খালাস চাইলেন লুৎফুজ্জামান বাবর
১০ ট্রাক অস্ত্র মামলায় হাইকোর্টে খালাস চাইলেন লুৎফুজ্জামান বাবর

২৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

শৈত্যপ্রবাহ নিয়ে যে বার্তা দিল আবহাওয়া অফিস
শৈত্যপ্রবাহ নিয়ে যে বার্তা দিল আবহাওয়া অফিস

৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

রাজাকারের কোনও তালিকা মন্ত্রণালয়ে নেই: মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক উপদেষ্টা
রাজাকারের কোনও তালিকা মন্ত্রণালয়ে নেই: মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক উপদেষ্টা

১৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ভারতের ‘আগ্রাসনের’ প্রতিবাদে সাবেক পুলিশ কর্মকর্তাদের বিক্ষোভ, ৬ দাবি
ভারতের ‘আগ্রাসনের’ প্রতিবাদে সাবেক পুলিশ কর্মকর্তাদের বিক্ষোভ, ৬ দাবি

২১ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

লংমার্চ থেকে ভারতকে প্রভুত্ব ছেড়ে বন্ধু হওয়ার আহ্বান বিএনপির
লংমার্চ থেকে ভারতকে প্রভুত্ব ছেড়ে বন্ধু হওয়ার আহ্বান বিএনপির

১৯ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

লিভ-টুগেদারে থাকতে পুলিশি নিরাপত্তা চেয়ে আদালতে আবেদন, অতঃপর…
লিভ-টুগেদারে থাকতে পুলিশি নিরাপত্তা চেয়ে আদালতে আবেদন, অতঃপর…

১৫ ঘন্টা আগে | পাঁচফোড়ন

প্রায় পাঁচ মাস পর ভারতে ফিরলো আটকে পড়া 'মিতালি এক্সপ্রেস'
প্রায় পাঁচ মাস পর ভারতে ফিরলো আটকে পড়া 'মিতালি এক্সপ্রেস'

২০ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ওয়াসার ১৯ পদে তাকসিমের দেওয়া নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি বাতিল
ওয়াসার ১৯ পদে তাকসিমের দেওয়া নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি বাতিল

৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

‘ভুয়া মুক্তিযোদ্ধাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে’
‘ভুয়া মুক্তিযোদ্ধাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে’

২১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির লংমার্চ: আগরতলা সীমান্তে সতর্কতা বাড়িয়েছে ভারত
বিএনপির লংমার্চ: আগরতলা সীমান্তে সতর্কতা বাড়িয়েছে ভারত

১৯ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পুষ্পা ২’ শো শেষে সিনেমা হল থেকে মরদেহ উদ্ধার
‘পুষ্পা ২’ শো শেষে সিনেমা হল থেকে মরদেহ উদ্ধার

২২ ঘন্টা আগে | শোবিজ

পাপ থেকে বিরত থাকার সর্বাত্মক চেষ্টা করতে হবে
পাপ থেকে বিরত থাকার সর্বাত্মক চেষ্টা করতে হবে

৫ ঘন্টা আগে | ইসলামী জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
শেখ পরিবারের সিনেমায় ৩৭৮ কোটি
শেখ পরিবারের সিনেমায় ৩৭৮ কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশি ঋণের বিশাল বোঝা
বিদেশি ঋণের বিশাল বোঝা

প্রথম পৃষ্ঠা

তরুণরা আক্রান্ত হচ্ছে স্ট্রোকে
তরুণরা আক্রান্ত হচ্ছে স্ট্রোকে

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশ এখন মুক্তিযুদ্ধের উল্টো স্রোতে গেছে
দেশ এখন মুক্তিযুদ্ধের উল্টো স্রোতে গেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

খাতুনগঞ্জে নতুন রূপে বাজার সিন্ডিকেট
খাতুনগঞ্জে নতুন রূপে বাজার সিন্ডিকেট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সুন্দরবন নিয়ে ৫৩ বছরেও নেই কোনো মহাপরিকল্পনা
সুন্দরবন নিয়ে ৫৩ বছরেও নেই কোনো মহাপরিকল্পনা

পেছনের পৃষ্ঠা

সারের জন্য হাহাকার
সারের জন্য হাহাকার

নগর জীবন

ভারত ফেরত না দিলেও হাসিনার বিচারকাজ চলবে
ভারত ফেরত না দিলেও হাসিনার বিচারকাজ চলবে

প্রথম পৃষ্ঠা

শাহবাগে বিক্ষোভ
শাহবাগে বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

কোটি টাকার ব্যাংক অ্যাকাউন্ট কমেছে
কোটি টাকার ব্যাংক অ্যাকাউন্ট কমেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন বার্তা নিয়ে ঢাকায় ওয়াহিদ সাদিক
নতুন বার্তা নিয়ে ঢাকায় ওয়াহিদ সাদিক

শোবিজ

শীতেও উষ্ণতা ছড়ায় মাটির ঘর
শীতেও উষ্ণতা ছড়ায় মাটির ঘর

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজধানীজুড়ে খোঁড়াখুঁড়ির দুর্ভোগ
রাজধানীজুড়ে খোঁড়াখুঁড়ির দুর্ভোগ

রকমারি নগর পরিক্রমা

সরকারি কর্মকর্তাদের বিদেশ ভ্রমণে কড়াকড়ি করে ১৩ নির্দেশনা
সরকারি কর্মকর্তাদের বিদেশ ভ্রমণে কড়াকড়ি করে ১৩ নির্দেশনা

প্রথম পৃষ্ঠা

সিরিয়ায় শান্তির ডাক অন্তর্র্বর্তী প্রধানমন্ত্রীর
সিরিয়ায় শান্তির ডাক অন্তর্র্বর্তী প্রধানমন্ত্রীর

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাসানীর পথে চললে কোনো বাধাই থাকবে না
ভাসানীর পথে চললে কোনো বাধাই থাকবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতীয় রুপির মান আরও তলানিতে
ভারতীয় রুপির মান আরও তলানিতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ মাস পর ঢাকা থেকে জলপাইগুড়িতে মিতালী এক্সপ্রেস
পাঁচ মাস পর ঢাকা থেকে জলপাইগুড়িতে মিতালী এক্সপ্রেস

পেছনের পৃষ্ঠা

চিন্ময়ের জামিন শুনানির আবেদন নাকচ
চিন্ময়ের জামিন শুনানির আবেদন নাকচ

পেছনের পৃষ্ঠা

সংকট মোকাবিলায় বিকল্প  নেই রাজনৈতিক সরকারের
সংকট মোকাবিলায় বিকল্প নেই রাজনৈতিক সরকারের

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা সিটিতে আজ প্রদর্শিত হবে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি
বসুন্ধরা সিটিতে আজ প্রদর্শিত হবে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি

মাঠে ময়দানে

প্রধান বিচারপতির সঙ্গে সংবিধান সংস্কার কমিশনের সাক্ষাৎ
প্রধান বিচারপতির সঙ্গে সংবিধান সংস্কার কমিশনের সাক্ষাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণভাবে মতপার্থক্য দূর করুন
শান্তিপূর্ণভাবে মতপার্থক্য দূর করুন

প্রথম পৃষ্ঠা

মালচিং পদ্ধতিতে টম্যাটো চাষ
মালচিং পদ্ধতিতে টম্যাটো চাষ

পেছনের পৃষ্ঠা

১২ পুলিশ সুপার বদলি
১২ পুলিশ সুপার বদলি

পেছনের পৃষ্ঠা

সংস্কারে সমর্থন প্রধান উপদেষ্টাকে জাপানের রাষ্ট্রদূত
সংস্কারে সমর্থন প্রধান উপদেষ্টাকে জাপানের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

শীতের সবজি নিয়ে ব্যস্ত জয়া
শীতের সবজি নিয়ে ব্যস্ত জয়া

শোবিজ

এক যুগ পালিয়ে থাকার পর গ্রেপ্তার
এক যুগ পালিয়ে থাকার পর গ্রেপ্তার

নগর জীবন

রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত থেকে কাজ করব
রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত থেকে কাজ করব

প্রথম পৃষ্ঠা