শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৪

বিশ্বমঞ্চে অন্য বাংলাদেশ

রুকনুজ্জামান অঞ্জন
বিশ্বমঞ্চে অন্য বাংলাদেশ

দেশকে তুলে ধরার জন্য মঞ্চ প্রস্তুত ছিল। সম্পূর্ণ নতুন একটি টিম নিয়ে নতুন একজন অধিনায়ক কতদূর যেতে পারবেন, প্রশ্ন ছিল সেখানে। মঞ্চের পর্দা নামার পর এরই মধ্যে সে প্রশ্নের উত্তর মিলে গেছে। বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা শান্তিতে নোবেলজয়ী অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস তাঁর ছোট্ট একটি টিম নিয়ে যে পারফরম্যান্স দেখালেন, তা মনোযোগ কেড়েছে সবার। আন্তর্জাতিক অঙ্গনের প্রভাবশালী নেতা ও সংস্থা প্রধানদের সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় বৈঠক করে তিনি বুঝিয়ে দিয়েছেন, বাংলাদেশ নামক রাষ্ট্রটি আয়তনে ছোট হলেও তাঁর লক্ষ্য ছোট নয়। দেশের ছাত্র-জনতা বুকের রক্ত দিয়ে যে অভ্যুত্থান সংঘটিত করেছে তার মূল্য অসীম।

অভ্যুত্থানের পর তিনি আন্তর্জাতিক বিশ্বকে জানিয়ে দিয়েছেন, তাঁর সরকারের লক্ষ্য একটাই, তা হচ্ছে- বৈষম্য, দুর্নীতিমুক্ত একটি নতুন বাংলাদেশ পুনর্গঠন। প্রতি বছরের সেপ্টেম্বরে অনুষ্ঠিত হয় জাতিসংঘের সাধারণ অধিবেশন। নিউইয়র্কে সংস্থাটির সদর দপ্তরে সারা বিশ্বের সব দেশের নেতারা বৈঠকে বসেন। তাঁরা জাতীয় ও আন্তর্জাতিক বিভিন্ন ইস্যুতে আলোচনা করেন। আন্তর্জাতিক অঙ্গনের অভিজ্ঞ ও ঝানু রাষ্ট্রনায়ক, কূটনীতিকরা সেখানে নিজেদের লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য তুলে ধরেন। বাংলাদেশ থেকেও ছোট্ট একটি দল নিয়ে গিয়েছিলেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা। সঙ্গে ছিলেন দুই উপদেষ্টা, একাধিক বেসরকারি ব্যক্তিত্ব, এসডিজি বিষয়ক মুখ্য সমন্বয়ক, বিশেষ সহকারী এবং আন্দোলনকারী ছাত্র প্রতিনিধি। এদের নিয়েই টানা তিন দিন জাতিসংঘের মঞ্চ কাঁপিয়ে বেড়ালেন তিনি। 

সেই মঞ্চে তিনি শুধু বিগত ১৫ বছরের ব্যাপক দুর্নীতি, লুটপাট আর কর্তৃত্ববাদী শাসনের কথাই তুলে ধরেননি, একই সঙ্গে দুঃশাসনের অবসান ঘটাতে বাংলাদেশে ছাত্র-জনতার একাত্ম হয়ে যে রক্ত¯œাত গণ অভ্যুত্থান সংঘটিত করেছে- তুলে ধরেছেন তাঁর সচিত্র ইতিহাস। বিশ্ব নেতাদের হাতে তুলে দিয়েছেন, রক্তে ভেজা রাজপথ আর আইল্যান্ডে আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীদের কচি হাতে আঁকা নানা রঙের, নানা বর্ণের, নানা স্লোগানের দেয়ালচিত্র ‘দ্য আর্ট অব ট্রায়াম্ফ’। অভূতপূর্ব এই অভ্যুত্থানের নায়কদের তিনি পরিচয় করিয়ে দিয়েছেন বিশ্ব নেতাদের সামনে। বলেছেন তাঁদের আকাক্সক্ষার কথা। জানিয়েছেন সব ধরনের বৈষম্য আর নিপীড়নের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের সাহসী ভূমিকা ও নতুন বাংলাদেশ পুনর্গঠনে তাঁদের অবদানের কথা। জাতিসংঘে ভাষণেও ড. ইউনূস তাঁর আন্তর্জাতিক অভিজ্ঞানেরও প্রমাণ রেখেছেন। তিনি ভবিষ্যৎ বাংলাদেশ নিয়ে তাঁর ও তরুণ প্রজন্মের লক্ষ্য তুলে ধরার পাশাপাশি আন্তর্জাতিক ইস্যুতেও কথা বলেছেন। যুদ্ধ যে কোনো সংকট সমাধানের নিয়ামক নয় সে কথাও তুলে ধরেছেন। ফিলিস্তিনের বর্তমান বাস্তবতা শুধু আরব বা মুসলমানদের জন্যই নয়; বরং সমগ্র মানবজাতির জন্যই উদ্বেগের বলে মন্তব্য করেছেন। তিনি ফিলিস্তিন সমস্যা সমাধানে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের সবাইকে এখনই উদ্যোগ নেওয়ার আহ্বান জানান। ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে সংলাপের ওপরও গুরুত্বারোপ করেন।  জাতিসংঘের সাধারণ অধিবেশনে ড. ইউনূস রাষ্ট্র পুনর্গঠন, সংস্কার সংক্রান্ত জাতীয় ইস্যুর পাশাপাশি সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব দিয়েছেন রোহিঙ্গা ইস্যুতে। এই সমস্যা সমাধানে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, ইউরোপীয় ইউনিয়ন, কানাডা, চীন, ভারতের মনোযোগ আকর্ষণ ছাড়াও তিনি তাঁর নিজের দৃষ্টিভঙ্গি তুলে ধরেন। রোহিঙ্গা সমস্যাটি যে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে যথেষ্ট মনযোগ দাবি করে এটিই ছিল তাঁর লক্ষ্য।

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান হিসেবে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সবচেয়ে বড় সাফল্য ছিল বিশ্বের প্রভাবশালী রাষ্ট্র মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের সঙ্গে ‘ওয়ান টু ওয়ান’ বৈঠকে মিলিত হওয়া। প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং বলছে, এটি ছিল একটি বিরল বৈঠক। জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের অধিবেশন চলাকালীন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্টের বাংলাদেশের কোনো সরকার প্রধানের সঙ্গে এ ধরনের ‘ওয়ান টু ওয়ান’ বৈঠকের নজির নেই। এবারই প্রথম সাধারণ অধিবেশনের ফাঁকে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ও বাংলাদেশের কোনো সরকারপ্রধান বৈঠক করলেন। আর এই বৈঠক ঘিরে শুধু বাংলাদেশ নয়, আঞ্চলিক এবং এশীয় অঞ্চলের বাইরে দূর-পশ্চিমের অনেক দেশের আগ্রহ ছিল লক্ষণীয়।

শুধু যুক্তরাষ্ট্র নয়, তিনি ইউরোপিয়ান কমিশনের প্রেসিডেন্ট উরসুলা ভন ডার লিয়েন, কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো,  ইতালির প্রধানমন্ত্রী জর্জিয়া মেলানি, নেদারল্যান্ডসের প্রধানমন্ত্রী ডিক স্কুফ, পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী শাহবাজ শরিফ, নেপালের প্রধানমন্ত্রী কেপি শর্মা প্রমুখের সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় বৈঠকে মিলিত হন। রাষ্ট্র ও সরকারপ্রধান ছাড়াও তিনি বিশ্বের প্রভাবশালী তিন দেশ যুক্তরাষ্ট্র, চীন ও ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের সঙ্গেও পৃথক বৈঠক করেন। অধিবেশন চলাকালীন সময়ে ব্রাজিলের প্রেসিডেন্ট লুইজ ইনাসিও লুলা দ্য সিলভা, দক্ষিণ আফ্রিকার প্রেসিডেন্ট রামাফোজা গ্রিটস, মরিশাসের প্রেসিডেন্ট পৃত্থিরাজসিং রুপুন, মালদ্বীপের প্রেসিডেন্ট মোহাম্মদ মুইজ্জোর সঙ্গে মিলিত হন। রাষ্ট্র, সরকারপ্রধান, কূটনীতিক ছাড়াও প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূস জাতিসংঘের মহাসচিব অ্যান্তোনিও গুতেরেস,  বিশ্বব্যাংকের প্রেসিডেন্ট অজয় বাংগা, আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) এমডি ক্রিস্টিালিনা জর্জিয়েভা, জাতিসংঘের মানবাধিকার কমিশনের হাইকমিশনার ভলকার টার্ক, যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক প্রেসিডেন্ট জন এফ কেনেডি মানবাধিকার বিষয়ক সংগঠনের প্রেসিডেন্ট কেরি কেনেডি, আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতের (আইসিসি) চিফ প্রসিকিউটর করিম এ এ খান, ইউএস সিনেটর ডিক ডারবিন, আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থার (আইএলও) মহাপরিচালক গিলবার্ট হাংবো, বিশ্বখ্যাত আর্থিক প্রতিষ্ঠান এইচএসবিসির সিইও নুয়েল কুয়িন,  জাতিসংঘ মহাসচিবের মিয়ানমার বিষয়ক বিশেষ দূত জুলি বিশপ, শরণার্থী বিষয়ক হাইকমিশনার ফিলিপ্পো গ্রান্ডি প্রমুখ উচ্চপর্যায়ের কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠক করেন। জাতিসংঘ মহাসচিবের সঙ্গে ড. ইউনূসের বৈঠকটি ছিল অত্যন্ত আন্তরিকতাপূর্ণ, যেখানে নতুন বাংলাদেশ পুনর্গঠনে ড. ইউনূসের পাশে থাকার ঘোষণা দেন গুতেরেস। সংস্কার কার্যক্রমে সাড়ে তিন বিলিয়ন ডলার নতুন অর্থ সহায়তার প্রতিশ্রুতি দেন বিশ্বব্যাংক প্রেসিডেন্ট। বাংলাদেশে জুলাই-আগস্টে মানবাতবিরোধী কার্যক্রমের বিষয়ে আন্তর্জাতিক আদালতে মামলার কথা বলেন আইসিসির চিফ প্রসিকিউটর। ব্যবসা-বাণিজ্য সম্প্রসারণে নিউইয়র্কে ইউএস-বাংলাদেশ বিজনেস কাউন্সিল সভাতেও অংশ নেন তিনি। জাতিসংঘ অধিবেশনের বাইরে প্রফেসর ইউনূসের যে অনুষ্ঠানটি সবচেয়ে বেশি আলোচিত ছিল সেটি হলো ‘ক্লিনটন গ্লোবাল ইনিশিয়েটিভ লিডার্স স্টেজ’। সাবেক মার্কিন রাষ্ট্রপ্রতি বন্ধুবর বিল ক্লিনটনের আমন্ত্রণে প্রফেসর ইউনূস ওই অনুষ্ঠানে যান। আর সেখানে তিনি মঞ্চে ডেকে নেন বাংলাদেশের জুলাই অভ্যুত্থানের পরিকল্পকদের দুজনকে। ড. ইউনূসের আহ্বানে তখন মঞ্চে ওঠেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী ও বর্তমানে তাঁর বিশেষ সহকারী মাহফুজ আলম, ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী আয়েশা সিদ্দিকা তিথি। প্রফেসর ইউনূস এই তরুণদের দিকে হাত বাড়িয়ে দিয়ে বলেন, তরুণরা তাঁদের জীবন উৎসর্গ করেছেন। তারা একটি নতুন বাংলাদেশ গড়তে চেয়েছেন। ভবিষ্যতের বাংলাদেশ হবে তরুণদের বাংলাদেশ।

এই বিভাগের আরও খবর
প্রধান বিচারপতির সঙ্গে সংবিধান সংস্কার কমিশনের সাক্ষাৎ
প্রধান বিচারপতির সঙ্গে সংবিধান সংস্কার কমিশনের সাক্ষাৎ
কোটি টাকার ব্যাংক অ্যাকাউন্ট কমেছে
কোটি টাকার ব্যাংক অ্যাকাউন্ট কমেছে
সমষ্টিগত প্রয়াস ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার পূর্বশর্ত
সমষ্টিগত প্রয়াস ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার পূর্বশর্ত
সিরিয়ায় শান্তির ডাক অন্তর্র্বর্তী প্রধানমন্ত্রীর
সিরিয়ায় শান্তির ডাক অন্তর্র্বর্তী প্রধানমন্ত্রীর
ভারত ফেরত না দিলেও হাসিনার বিচারকাজ চলবে
ভারত ফেরত না দিলেও হাসিনার বিচারকাজ চলবে
সরকারি কর্মকর্তাদের বিদেশ ভ্রমণে কড়াকড়ি করে ১৩ নির্দেশনা
সরকারি কর্মকর্তাদের বিদেশ ভ্রমণে কড়াকড়ি করে ১৩ নির্দেশনা
ইসলামি কল্যাণ রাষ্ট্র গঠনে কাজ করতে হবে
ইসলামি কল্যাণ রাষ্ট্র গঠনে কাজ করতে হবে
শান্তিপূর্ণভাবে মতপার্থক্য দূর করুন
শান্তিপূর্ণভাবে মতপার্থক্য দূর করুন
দেশ এখন মুক্তিযুদ্ধের উল্টো স্রোতে গেছে
দেশ এখন মুক্তিযুদ্ধের উল্টো স্রোতে গেছে
ভাসানীর পথে চললে কোনো বাধাই থাকবে না
ভাসানীর পথে চললে কোনো বাধাই থাকবে না
রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত থেকে কাজ করব
রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত থেকে কাজ করব
সংস্কারে সমর্থন প্রধান উপদেষ্টাকে জাপানের রাষ্ট্রদূত
সংস্কারে সমর্থন প্রধান উপদেষ্টাকে জাপানের রাষ্ট্রদূত
সর্বশেষ খবর
ওসি প্রদীপের স্ত্রী চুমকির জামিন স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদন
ওসি প্রদীপের স্ত্রী চুমকির জামিন স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদন

এই মাত্র | জাতীয়

দুদকের মামলায় গিয়াস উদ্দিন মামুনের খালাসের রায় বহাল
দুদকের মামলায় গিয়াস উদ্দিন মামুনের খালাসের রায় বহাল

১ মিনিট আগে | জাতীয়

কক্সবাজারে সরিয়ে দেয়া হলো ৩ ইউপি চেয়ারম্যানকে
কক্সবাজারে সরিয়ে দেয়া হলো ৩ ইউপি চেয়ারম্যানকে

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আজ এই দিনে শত্রুমুক্ত হয়েছিল গাইবান্ধা
আজ এই দিনে শত্রুমুক্ত হয়েছিল গাইবান্ধা

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গোপালগঞ্জে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১০.২ ডিগ্রি সেলসিয়াস
গোপালগঞ্জে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১০.২ ডিগ্রি সেলসিয়াস

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যাকে ইরানের বিশেষ দূত করতে পারেন ট্রাম্প
যাকে ইরানের বিশেষ দূত করতে পারেন ট্রাম্প

২০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আল্লাহর নাম নিয়ে হারাম কাজ করা নিষিদ্ধ
আল্লাহর নাম নিয়ে হারাম কাজ করা নিষিদ্ধ

৩৫ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

পুলিশ ক্লিয়ারেন্স ও দ্বৈত নাগরিকত্ব সনদ ফি বাড়াল সরকার
পুলিশ ক্লিয়ারেন্স ও দ্বৈত নাগরিকত্ব সনদ ফি বাড়াল সরকার

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

জয়কে হত্যাচেষ্টা মামলায় বিএনপি নেতা মিজানুরের জামিন
জয়কে হত্যাচেষ্টা মামলায় বিএনপি নেতা মিজানুরের জামিন

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

একজন সাহাবির ব্যাপারে অপবাদ ও তার পরিণতি
একজন সাহাবির ব্যাপারে অপবাদ ও তার পরিণতি

৪০ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

অতিথি পাখিদের নিরাপদ আশ্রয়স্থল উকড়ির বিল
অতিথি পাখিদের নিরাপদ আশ্রয়স্থল উকড়ির বিল

৪৭ মিনিট আগে | পর্যটন

কাবাঘরের চেয়ে উঁচু স্থানে নামাজ পড়া যাবে?
কাবাঘরের চেয়ে উঁচু স্থানে নামাজ পড়া যাবে?

৪৭ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

এআইইউবিতে ইনডোর গেমস উদ্বোধন
এআইইউবিতে ইনডোর গেমস উদ্বোধন

৫১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নওগাঁয় বৃষ্টির মতো ঝরছে শিশির, তিন দিনে কুয়াশার কারণে দুর্ঘটনায় নিহত ৬
নওগাঁয় বৃষ্টির মতো ঝরছে শিশির, তিন দিনে কুয়াশার কারণে দুর্ঘটনায় নিহত ৬

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কালিয়াকৈরে ছিনতাইকারীর ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত
কালিয়াকৈরে ছিনতাইকারীর ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুমিনের অনুভূতিতে শীতকাল
মুমিনের অনুভূতিতে শীতকাল

১ ঘন্টা আগে | ইসলামী জীবন

গণতন্ত্র ও সার্বভৌমত্ব রক্ষায় মওলানা ভাসানীর অবদান স্মরণীয় : তারেক রহমান
গণতন্ত্র ও সার্বভৌমত্ব রক্ষায় মওলানা ভাসানীর অবদান স্মরণীয় : তারেক রহমান

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

দারাজে বছর শেষে ‘১২.১২’ ক্যাম্পেইনে বিশেষ ছাড়
দারাজে বছর শেষে ‘১২.১২’ ক্যাম্পেইনে বিশেষ ছাড়

১ ঘন্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আসাদ পতনের পর সিরিয়ায় পাঁচ শতাধিক হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল
আসাদ পতনের পর সিরিয়ায় পাঁচ শতাধিক হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল

১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে ট্রাক-কাভার্ডভ্যানের চাপায় অটোরিকশার ৪ যাত্রী নিহত
গাজীপুরে ট্রাক-কাভার্ডভ্যানের চাপায় অটোরিকশার ৪ যাত্রী নিহত

১ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

ভালুকায় এক ওড়নায় স্বামী-স্ত্রীর আত্মহত্যা
ভালুকায় এক ওড়নায় স্বামী-স্ত্রীর আত্মহত্যা

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সংগীতশিল্পী পাপিয়া সারোয়ার আর নেই
সংগীতশিল্পী পাপিয়া সারোয়ার আর নেই

১ ঘন্টা আগে | শোবিজ

বরগুনা জেলা আওয়ামী লীগ নেতা মন্টু গ্রেফতার
বরগুনা জেলা আওয়ামী লীগ নেতা মন্টু গ্রেফতার

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

ইউসিবি’র দক্ষতা উন্নয়ন প্রশিক্ষণ পেলেন জামালপুরের ১৭৫ কৃষি উদ্যোক্তা
ইউসিবি’র দক্ষতা উন্নয়ন প্রশিক্ষণ পেলেন জামালপুরের ১৭৫ কৃষি উদ্যোক্তা

১ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

বন্যাপরবর্তী পুনর্বাসন সহায়তায় রবি’র বিভিন্ন উদ্যোগ
বন্যাপরবর্তী পুনর্বাসন সহায়তায় রবি’র বিভিন্ন উদ্যোগ

২ ঘন্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আজ মওলানা ভাসানীর ১৪৫তম জন্মদিন
আজ মওলানা ভাসানীর ১৪৫তম জন্মদিন

২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সুন্দরবন নিয়ে ৫৩ বছরেও নেই কোনো মহাপরিকল্পনা
সুন্দরবন নিয়ে ৫৩ বছরেও নেই কোনো মহাপরিকল্পনা

২ ঘন্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

শৈত্যপ্রবাহ নিয়ে যে বার্তা দিল আবহাওয়া অফিস
শৈত্যপ্রবাহ নিয়ে যে বার্তা দিল আবহাওয়া অফিস

২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

এবার জুভেন্তাসের কাছে হেরে আরও বিপাকে ম্যানসিটি
এবার জুভেন্তাসের কাছে হেরে আরও বিপাকে ম্যানসিটি

২ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ ঢাকার বায়ু খুব অস্বাস্থ্যকর
আজ ঢাকার বায়ু খুব অস্বাস্থ্যকর

২ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
প্রবাসীদের সুখবর দিলেন ড. আসিফ নজরুল
প্রবাসীদের সুখবর দিলেন ড. আসিফ নজরুল

২৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বাদ যাচ্ছে সাড়ে ১২ বছরের কম বয়সী ২১১১ মুক্তিযোদ্ধার নাম
বাদ যাচ্ছে সাড়ে ১২ বছরের কম বয়সী ২১১১ মুক্তিযোদ্ধার নাম

১৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব বাতিল হলে ফেঁসে যাবেন ১৬ লাখ ভারতীয়
যুক্তরাষ্ট্রে জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব বাতিল হলে ফেঁসে যাবেন ১৬ লাখ ভারতীয়

১৯ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ’র কেন্দ্রীয় কমিটিতে স্থান পেলেন যারা
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ’র কেন্দ্রীয় কমিটিতে স্থান পেলেন যারা

১৬ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

বিজয় দিবসে রাষ্ট্রপতির সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানকে আমন্ত্রণ
বিজয় দিবসে রাষ্ট্রপতির সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানকে আমন্ত্রণ

৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ভারতের সঙ্গে বিদ্যুৎ নিয়ে চুক্তিগুলো বাতিল করা সহজ নয়: উপদেষ্টা রিজওয়ানা
ভারতের সঙ্গে বিদ্যুৎ নিয়ে চুক্তিগুলো বাতিল করা সহজ নয়: উপদেষ্টা রিজওয়ানা

২২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সমুদ্র থেকে তুলে নেওয়া ৭৮ বাংলাদেশির ছবি প্রকাশ করল ভারত
সমুদ্র থেকে তুলে নেওয়া ৭৮ বাংলাদেশির ছবি প্রকাশ করল ভারত

২০ ঘন্টা আগে | জাতীয়

আফগানিস্তানে মন্ত্রণালয়ে আত্মঘাতী বোমা হামলা, মন্ত্রী নিহত
আফগানিস্তানে মন্ত্রণালয়ে আত্মঘাতী বোমা হামলা, মন্ত্রী নিহত

১৭ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘রাজনৈতিক দলগুলো অন্তর্বর্তী সরকারকে ব্যর্থ প্রমাণের চেষ্টা করছে’
‘রাজনৈতিক দলগুলো অন্তর্বর্তী সরকারকে ব্যর্থ প্রমাণের চেষ্টা করছে’

১৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বিদেশ ভ্রমণে ১৩ নির্দেশনা
সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বিদেশ ভ্রমণে ১৩ নির্দেশনা

২৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

আজান শুনতে পাওয়ায় বেঁচে ফিরলেন অপহৃত অভিনেতা
আজান শুনতে পাওয়ায় বেঁচে ফিরলেন অপহৃত অভিনেতা

১৪ ঘন্টা আগে | শোবিজ

পতাকা বৈঠকের পর ভারতীয় গরু ফেরত দিলো বিজিবি
পতাকা বৈঠকের পর ভারতীয় গরু ফেরত দিলো বিজিবি

১১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরিয়ায় আসাদ সরকারের পতন নিয়ে মুখ খুললেন খামেনি
সিরিয়ায় আসাদ সরকারের পতন নিয়ে মুখ খুললেন খামেনি

২২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অন্তর্বর্তী সরকার ভারতের সঙ্গে নতজানু পররাষ্ট্রনীতি থেকে সরে এসেছে: উপদেষ্টা আসিফ
অন্তর্বর্তী সরকার ভারতের সঙ্গে নতজানু পররাষ্ট্রনীতি থেকে সরে এসেছে: উপদেষ্টা আসিফ

২২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

উৎখাতের পর বাশার আল-আসাদের বাবার সমাধিতে অগ্নিসংযোগ
উৎখাতের পর বাশার আল-আসাদের বাবার সমাধিতে অগ্নিসংযোগ

১৬ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিজয় দিবস উপলক্ষে যেসব কর্মসূচি পালন করবে সরকার
বিজয় দিবস উপলক্ষে যেসব কর্মসূচি পালন করবে সরকার

১৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

এখন কত সম্পত্তির মালিক কোহলি-আনুশকা?
এখন কত সম্পত্তির মালিক কোহলি-আনুশকা?

২০ ঘন্টা আগে | শোবিজ

একযোগে ১২ জেলার এসপিকে বদলি
একযোগে ১২ জেলার এসপিকে বদলি

১৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়ায় ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানালো রাশিয়া
সিরিয়ায় ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানালো রাশিয়া

১২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ ট্রাক অস্ত্র মামলায় হাইকোর্টে খালাস চাইলেন লুৎফুজ্জামান বাবর
১০ ট্রাক অস্ত্র মামলায় হাইকোর্টে খালাস চাইলেন লুৎফুজ্জামান বাবর

২২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

‘তারেক রহমানের নেতৃত্বে শুধু বিএনপি নয়, পুরো জাতি উপকৃত হবে’
‘তারেক রহমানের নেতৃত্বে শুধু বিএনপি নয়, পুরো জাতি উপকৃত হবে’

৪ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

রাজাকারের কোনও তালিকা মন্ত্রণালয়ে নেই: মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক উপদেষ্টা
রাজাকারের কোনও তালিকা মন্ত্রণালয়ে নেই: মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক উপদেষ্টা

১৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ভারতের ‘আগ্রাসনের’ প্রতিবাদে সাবেক পুলিশ কর্মকর্তাদের বিক্ষোভ, ৬ দাবি
ভারতের ‘আগ্রাসনের’ প্রতিবাদে সাবেক পুলিশ কর্মকর্তাদের বিক্ষোভ, ৬ দাবি

২০ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

লংমার্চ থেকে ভারতকে প্রভুত্ব ছেড়ে বন্ধু হওয়ার আহ্বান বিএনপির
লংমার্চ থেকে ভারতকে প্রভুত্ব ছেড়ে বন্ধু হওয়ার আহ্বান বিএনপির

১৮ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

প্রায় পাঁচ মাস পর ভারতে ফিরলো আটকে পড়া 'মিতালি এক্সপ্রেস'
প্রায় পাঁচ মাস পর ভারতে ফিরলো আটকে পড়া 'মিতালি এক্সপ্রেস'

১৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

লিভ-টুগেদারে থাকতে পুলিশি নিরাপত্তা চেয়ে আদালতে আবেদন, অতঃপর…
লিভ-টুগেদারে থাকতে পুলিশি নিরাপত্তা চেয়ে আদালতে আবেদন, অতঃপর…

১৪ ঘন্টা আগে | পাঁচফোড়ন

‘ভুয়া মুক্তিযোদ্ধাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে’
‘ভুয়া মুক্তিযোদ্ধাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে’

২০ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির লংমার্চ: আগরতলা সীমান্তে সতর্কতা বাড়িয়েছে ভারত
বিএনপির লংমার্চ: আগরতলা সীমান্তে সতর্কতা বাড়িয়েছে ভারত

১৭ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শৈত্যপ্রবাহ নিয়ে যে বার্তা দিল আবহাওয়া অফিস
শৈত্যপ্রবাহ নিয়ে যে বার্তা দিল আবহাওয়া অফিস

২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ওয়াসার ১৯ পদে তাকসিমের দেওয়া নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি বাতিল
ওয়াসার ১৯ পদে তাকসিমের দেওয়া নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি বাতিল

৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
শেখ পরিবারের সিনেমায় ৩৭৮ কোটি
শেখ পরিবারের সিনেমায় ৩৭৮ কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশি ঋণের বিশাল বোঝা
বিদেশি ঋণের বিশাল বোঝা

প্রথম পৃষ্ঠা

তরুণরা আক্রান্ত হচ্ছে স্ট্রোকে
তরুণরা আক্রান্ত হচ্ছে স্ট্রোকে

পেছনের পৃষ্ঠা

খাতুনগঞ্জে নতুন রূপে বাজার সিন্ডিকেট
খাতুনগঞ্জে নতুন রূপে বাজার সিন্ডিকেট

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশ এখন মুক্তিযুদ্ধের উল্টো স্রোতে গেছে
দেশ এখন মুক্তিযুদ্ধের উল্টো স্রোতে গেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সুন্দরবন নিয়ে ৫৩ বছরেও নেই কোনো মহাপরিকল্পনা
সুন্দরবন নিয়ে ৫৩ বছরেও নেই কোনো মহাপরিকল্পনা

পেছনের পৃষ্ঠা

সারের জন্য হাহাকার
সারের জন্য হাহাকার

নগর জীবন

ভারত ফেরত না দিলেও হাসিনার বিচারকাজ চলবে
ভারত ফেরত না দিলেও হাসিনার বিচারকাজ চলবে

প্রথম পৃষ্ঠা

শীতেও উষ্ণতা ছড়ায় মাটির ঘর
শীতেও উষ্ণতা ছড়ায় মাটির ঘর

পেছনের পৃষ্ঠা

কোটি টাকার ব্যাংক অ্যাকাউন্ট কমেছে
কোটি টাকার ব্যাংক অ্যাকাউন্ট কমেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন বার্তা নিয়ে ঢাকায় ওয়াহিদ সাদিক
নতুন বার্তা নিয়ে ঢাকায় ওয়াহিদ সাদিক

শোবিজ

শাহবাগে বিক্ষোভ
শাহবাগে বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজধানীজুড়ে খোঁড়াখুঁড়ির দুর্ভোগ
রাজধানীজুড়ে খোঁড়াখুঁড়ির দুর্ভোগ

রকমারি নগর পরিক্রমা

সরকারি কর্মকর্তাদের বিদেশ ভ্রমণে কড়াকড়ি করে ১৩ নির্দেশনা
সরকারি কর্মকর্তাদের বিদেশ ভ্রমণে কড়াকড়ি করে ১৩ নির্দেশনা

প্রথম পৃষ্ঠা

সিরিয়ায় শান্তির ডাক অন্তর্র্বর্তী প্রধানমন্ত্রীর
সিরিয়ায় শান্তির ডাক অন্তর্র্বর্তী প্রধানমন্ত্রীর

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাসানীর পথে চললে কোনো বাধাই থাকবে না
ভাসানীর পথে চললে কোনো বাধাই থাকবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতীয় রুপির মান আরও তলানিতে
ভারতীয় রুপির মান আরও তলানিতে

পেছনের পৃষ্ঠা

চিন্ময়ের জামিন শুনানির আবেদন নাকচ
চিন্ময়ের জামিন শুনানির আবেদন নাকচ

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ মাস পর ঢাকা থেকে জলপাইগুড়িতে মিতালী এক্সপ্রেস
পাঁচ মাস পর ঢাকা থেকে জলপাইগুড়িতে মিতালী এক্সপ্রেস

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা সিটিতে আজ প্রদর্শিত হবে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি
বসুন্ধরা সিটিতে আজ প্রদর্শিত হবে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি

মাঠে ময়দানে

সংকট মোকাবিলায় বিকল্প  নেই রাজনৈতিক সরকারের
সংকট মোকাবিলায় বিকল্প নেই রাজনৈতিক সরকারের

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান বিচারপতির সঙ্গে সংবিধান সংস্কার কমিশনের সাক্ষাৎ
প্রধান বিচারপতির সঙ্গে সংবিধান সংস্কার কমিশনের সাক্ষাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণভাবে মতপার্থক্য দূর করুন
শান্তিপূর্ণভাবে মতপার্থক্য দূর করুন

প্রথম পৃষ্ঠা

মালচিং পদ্ধতিতে টম্যাটো চাষ
মালচিং পদ্ধতিতে টম্যাটো চাষ

পেছনের পৃষ্ঠা

১২ পুলিশ সুপার বদলি
১২ পুলিশ সুপার বদলি

পেছনের পৃষ্ঠা

এক যুগ পালিয়ে থাকার পর গ্রেপ্তার
এক যুগ পালিয়ে থাকার পর গ্রেপ্তার

নগর জীবন

সংস্কারে সমর্থন প্রধান উপদেষ্টাকে জাপানের রাষ্ট্রদূত
সংস্কারে সমর্থন প্রধান উপদেষ্টাকে জাপানের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

শীতের সবজি নিয়ে ব্যস্ত জয়া
শীতের সবজি নিয়ে ব্যস্ত জয়া

শোবিজ

রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত থেকে কাজ করব
রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত থেকে কাজ করব

প্রথম পৃষ্ঠা