শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ৩০ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ আপডেট:

সর্বাত্মক যুদ্ধের মুখে মধ্যপ্রাচ্য!

লেবাননের পর ইয়েমেন ও সিরিয়ায় ইসরায়েলি হামলা হিজবুল্লাহপ্রধানকে হত্যার বদলার ঘোষণা ইরানের
প্রতিদিন ডেস্ক
সর্বাত্মক যুদ্ধের মুখে মধ্যপ্রাচ্য!

হিজবুল্লাহপ্রধান হাসান নাসরুল্লাহকে হত্যার ঘটনায় অগ্নিগর্ভ হয়ে উঠেছে মধ্যপ্রাচ্য। ইরান এ হত্যাকান্ডের জন্য ইসরায়েলসহ যুক্তরাষ্ট্রকে দায়ী করেছে। তারা এ হত্যার বদলা নেওয়ার ঘোষণা দিয়েছে। অন্যদিকে লেবাননে বোমা হামলার পাশাপাশি সীমান্তে বিপুল সেনা মোতায়েন করেছে ইসরায়েল। গতকালও ইসরায়েল সিরিয়ায় বিমান হামলা চালিয়ে ১২ জন ইরানপন্থি যোদ্ধাকে হত্যা করেছে। হামলা চালানো হয়েছে ইয়েমেনেও। লেবাননে আরেক হিজবুল্লাহ নেতা আবু আলী রিদাকে লক্ষ্য করে বিমান হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল। সবমিলিয়ে মধ্যপ্রাচ্যজুড়ে সর্বাত্মক যুদ্ধের শঙ্কা তৈরি হয়েছে। সূত্র : রয়টার্স, বিবিসি, আল জাজিরা।

শনিবার ইসরায়েলি হামলায় নিহত লেবাননের শক্তিশালী সশস্ত্র গোষ্ঠী হিজবুল্লাহ প্রধান নেতা হাসান নাসরুল্লাহর লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। গতকাল মেডিকেল ও নিরাপত্তার একটি সূত্র এ তথ্য জানিয়েছে। তারা বলেছেন, লাশে আঘাতের চিহ্ন নেই এবং এটি অক্ষত আছে। তার মৃত্যু কীভাবে হয়েছে, অথবা কখন তাকে দাফন করা হবে- সে বিষয়ে কোনো কিছু জানানো হয়নি। চিকিৎসকরা ধারণা করছেন            ইসরায়েলি ক্ষেপণাস্ত্র বিস্ফোরিত হওয়ার পর ‘ব্লান্ট ট্রমায়’ নাসরুল্লাহর মৃত্যু হয়েছে। ব্লান্ট ট্রমা হলো- কোনো কিছুর আঘাতে শরীরের বাইরে বড় ধরনের কোনো আঘাতের চিহ্ন দেখা যায় না। কিন্তু শরীরের ভিতর ক্ষতিগ্রস্ত হয়।

আরেক খবরে বলা হয়েছে, গতকাল লেবাননের সশস্ত্র গোষ্ঠী হিজবুল্লাহর সর্বশেষ জীবিত সিনিয়র সামরিক কমান্ডার আবু আলী রিদাকে লক্ষ্য করে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল। নতুন করে লেবাননের রাজধানী বৈরুত দখলদার ইসরায়েলের হামলায় কেঁপে ওঠে। ইসরায়েলি সংবাদমাধ্যমে বলা হচ্ছে, হামলার লক্ষ্য ছিলেন আবু আলী রিদা। তিনি হিজবুল্লাহর বদর ইউনিটের কমান্ডারের দায়িত্বে আছেন। এ ইউনিটটি দক্ষিণ লেবাননের সেকেন্ড লাইন অব ডিফেন্সের দায়িত্বে আছে। এ ইউনিটের সেনারা সীমান্ত অঞ্চল থেকে একটু দূরে অবস্থান করেন। হিজবুল্লাহর যত সিনিয়র সামরিক কমান্ডার আছেন তাদের মধ্যে জীবিত ছিলেন শুধু আবু আলী রিদা। যদি এ হামলায় রিদার মৃত্যু হয় তাহলে হিজবুল্লাহর সিনিয়র কোনো সামরিক কমান্ডার আর বেঁচে থাকবেন না।

এ ছাড়া গতকাল সিরিয়ার পূর্বাঞ্চলে অজ্ঞাত বিমান হামলায় ১২ জন ইরানপন্থি যোদ্ধা নিহত হয়েছেন এবং আরও বেশ কয়েকজন আহত হয়েছেন। খবরে বলা হয়, ‘অজ্ঞাত উৎস’ থেকে সিরিয়ার দেইর এজ- জোর শহর ও এর পূর্বাঞ্চল এবং ইরাকের সীমান্তবর্তী বোকামাল অঞ্চলে সামরিক অবস্থানগুলোতে বিমান হামলা চালানো হয়। দেইর এজ-জোর বিমানবন্দরের কাছেও পাঁচটি সামরিক অবস্থানে হামলা চালানো হয়েছে। তবে তাৎক্ষণিকভাবে কেউ এসব হামলার দায় স্বীকার করেনি।

খবরে বলা হয়, ইসরায়েল দক্ষিণ লেবাননে ইরান-সমর্থিত সশস্ত্র গোষ্ঠী হিজবুল্লাহর অবস্থানগুলোতে তীব্র বোমা হামলা চালিয়ে যাচ্ছে। এটি একটি বৃহত্তর আঞ্চলিক যুদ্ধের আশঙ্কা তৈরি করছে।

বিশ্লেষকরা বলছেন, নাসরুল্লাহ হত্যাকান্ডের মধ্য দিয়ে মধ্যপ্রাচ্য আরও বেশি ধ্বংসাত্মক সংঘাতের দিকে যেতে পারে। সংঘাতে জড়াতে পারে ইরান ও যুক্তরাষ্ট্রও। যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক মধ্যপ্রাচ্যবিষয়ক নিরাপত্তা বিশ্লেষক মোহাম্মদ আল-বাশা বলেন, ‘হাসান নাসরুল্লাহর নিহতের ঘটনা হিজবুল্লাহকে অস্থিতিশীল করে তুলতে পারে। এখনো সশস্ত্র সংগঠনটির হাজারো যোদ্ধা রয়েছে। তাদের অনেকেই সিরিয়ায় যুদ্ধ করার অভিজ্ঞতা রয়েছে। তারা প্রতিশোধের দাবি তুলেছেন। হিজবুল্লাহর অস্ত্রাগার বেশ সমৃদ্ধ। দূরপাল্লার ও নির্ভুল-নির্দেশিত ক্ষেপণাস্ত্র রয়েছে সংগঠনটির বহরে। এসব ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে ইসরায়েলের তেল আবিব ও অন্যান্য শহরে হামলা চালানো সম্ভব। তাই নিজেরা ধ্বংস হয়ে যাওয়ার আশঙ্কা দেখা দিলে হিজবুল্লাহ এসব অস্ত্রের ব্যবহার করতে পারে। বিশ্লেষকরা বলছেন, সত্যিই যদি হিজবুল্লাহ এসব অস্ত্রের ব্যবহার এবং ইসরায়েলের শক্তিশালী আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থাকে ফাঁকি দিয়ে ধ্বংসাত্মক তৎপরতা চালানো শুরু করে তাহলে ইসরায়েলের প্রতিক্রিয়াও মারাত্মক হবে। পাল্টা হামলায় লেবাননে ব্যাপক অবকাঠামোগত ক্ষয়ক্ষতি ঘটাবে ইসরায়েল। সেই লড়াই ইরান অবধি ছড়িয়ে পড়ার আশঙ্কাও রয়েছে। যাতে জড়িয়ে পড়বে যুক্তরাষ্ট্রও।

সূত্র বলছে, হাসান নাসরুল্লাহর নিহতের ঘটনা হিজবুল্লাহর জন্য যত বড় আঘাত, ইরানের জন্যও ঠিক ততটাই। এ ঘটনায় পাঁচ দিনের রাষ্ট্রীয় শোক ঘোষণা করেছে ইরান সরকার। হিজবুল্লাহর প্রধান নিহতের ঘটনা নিশ্চিত হওয়ার পরপরই জরুরি পদক্ষেপ নিয়েছে ইরান। তাৎক্ষণিকভাবে ইরানের সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহ আলী খামেনিকে অজ্ঞাত নিরাপদ জায়গায় সরিয়ে নেওয়া হয়। এইসঙ্গে যুদ্ধের বিষয়ে পরিকল্পনা গ্রহণের কাজ চলছে।

এদিকে ইরানের প্রেসিডেন্ট মাসুদ পেজেশকিয়ান লেবাননের হিজবুল্লাহ প্রধান নাসরুল্লাহ হত্যার জন্য যুক্তরাষ্ট্রকে আংশিকভাবে দায়ী করেছেন। এ ছাড়া ইরানের সর্বোচ্চ ধর্মীয় নেতা আয়াতুল্লাহ আলি খামেনি লেবাননের হিজবুল্লাহ নেতা হাসান নাসরুল্লাহ হত্যার বদলা নেওয়ার অঙ্গীকার করে বলেছেন, ইসরায়েলের বিরুদ্ধে নাসরুল্লাহর লড়াইয়ের পথ অন্যরা অব্যাহত রাখবে। মুসলিমদের ইসরায়েলকে মোকাবিলার ডাকও দিয়েছেন খামেনি। তিনি মুসলিমদের লেবাননের জনগণ এবং গর্বিত হিজবুল্লাহর পাশে থেকে তাদের যা কিছু আছে তাই নিয়ে পাপিষ্ঠ (ইসরায়েল) প্রশাসনকে রুখে দাঁড়ানোর আহ্বান জানিয়েছেন।

ইরানের রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যম জানায়, শনিবার ইসরায়েলের সেনাবাহিনী হিজবুল্লাহ প্রধান নাসরুল্লাহ নিহত হওয়ার কথা জানানোর পরই খামেনি এক বিবৃতিতে বলেন, ‘এই অঞ্চলের ভাগ্য নির্ধারিত হবে প্রতিরোধ বাহিনী দিয়ে, যার অগ্রভাগে থাকবে হিজবুল্লাহ।’ জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের জরুরি অধিবেশন ডাকারও আহ্বান জানিয়েছে ইরান। জাতিসংঘে নিযুক্ত ইরানের রাষ্ট্রদূত আমির ইরাভানি ১৫ সদস্যের নিরাপত্তা কাউন্সিলে চিঠি দিয়ে এ আহ্বান জানিয়েছেন। হাসান নাসরুল্লাহর হত্যাকান্ডের কথা উল্লেখ করে তিনি বলেছেন, ইরান এ ধরনের হত্যাকান্ড কোনোভাবেই মেনে নেবে না। আরেক খবরে বলা হয়েছে, লেবাননে এবার স্থল অভিযান চালানোর প্রস্তুতি নিয়েছে ইসরায়েল। এ জন্য সীমান্তে সেনা সমাবেশ ঘটিয়ে চলেছে দেশটি। এ ছাড়া লেবাননে বোমা হামলা অব্যাহত রেখেছে ইসরায়েল।

জানা গেছে, শনিবারের হামলায় লেবাননে ৩৩ জন নিহত ও ১৯৫ জন আহত হয়েছেন। গত সোমবার থেকে লেবাননে ইসরায়েলি হামলায় এ পর্যন্ত প্রায় ৮০০ মানুষ নিহত হয়েছেন। এই সঙ্গে ফিলিস্তিনের গাজায় ইসরায়েলি হামলায় ৫২ জন নিহত হয়েছেন। এ সময় আহত হন ১১৮ জন। অবশ্য ইসরায়েলে পাল্টা হামলাও চালিয়েছে ইয়েমেনের সশস্ত্র গোষ্ঠী হুতি। সংগঠনটির সামরিক শাখা জানিয়েছে, ইসরায়েলের বেন গুরিয়ন বিমানবন্দর লক্ষ্য করে  ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালানো হয়েছে। ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু যুক্তরাষ্ট্র থেকে ওই বিমানবন্দরে যখন ফিরছিলেন, তখন এ হামলা চালানো হয়েছে। তবে এতে ক্ষয়ক্ষতির কোনো খবর পাওয়া যায়নি। এদিকে ইসরায়েল-হিজবুল্লাহ সংঘাত তীব্র হওয়ায় যুক্তরাজ্য তার নাগরিকদের ‘এখনই’  লেবানন ছাড়তে বলেছে। এরই মধ্যে শনিবার লন্ডনের হিথরো বিমানবন্দরে পৌঁছানো এক ব্রিটিশ নারী জানান, লেবাননে ইসরায়েলি বিমান হামলায় তার পরিবারের পাঁচ সদস্য নিহত হয়েছেন। উল্লেখ্য, লেবাননে প্রায় ৫ হাজার ব্রিটিশ নাগরিক ও তাদের পরিবারের সদস্যরা রয়েছেন। তাদের মধ্যে অন্তত কয়েক শ যুক্তরাজ্যেরই নাগরিক।

এই বিভাগের আরও খবর
নিন্দায় ৫৩ বিশিষ্ট নাগরিক
নিন্দায় ৫৩ বিশিষ্ট নাগরিক
রাজনৈতিক দলগুলো সরকারের  প্রতিপক্ষ নয়
রাজনৈতিক দলগুলো সরকারের প্রতিপক্ষ নয়
উত্তরবঙ্গের সঙ্গে অবিচার হয়েছে
উত্তরবঙ্গের সঙ্গে অবিচার হয়েছে
নতুন উদ্যমে বিজয় দিবস পালনের আহ্বান
নতুন উদ্যমে বিজয় দিবস পালনের আহ্বান
নিজ স্বার্থেই সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা দেবে বাংলাদেশ
নিজ স্বার্থেই সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা দেবে বাংলাদেশ
জলে আগুন জ্বালিয়ে চলে গেলেন হেলাল হাফিজ
জলে আগুন জ্বালিয়ে চলে গেলেন হেলাল হাফিজ
রণাঙ্গনে সংবাদ সংগ্রহকালে নিহত ৬৮ সাংবাদিক
রণাঙ্গনে সংবাদ সংগ্রহকালে নিহত ৬৮ সাংবাদিক
শহীদ বুদ্ধিজীবী ও মহান বিজয় দিবস পালনের আহ্বান
শহীদ বুদ্ধিজীবী ও মহান বিজয় দিবস পালনের আহ্বান
জাতিকে মেধাশূন্য করাই ছিল উদ্দেশ্য
জাতিকে মেধাশূন্য করাই ছিল উদ্দেশ্য
শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস আজ
শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস আজ
তুরস্কের জুরিস্ট ইউনিয়নের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক
তুরস্কের জুরিস্ট ইউনিয়নের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক
লক্কড়ঝক্কড় বাস চলছেই
লক্কড়ঝক্কড় বাস চলছেই
সর্বশেষ খবর
বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে চীরনিদ্রায় শায়িত হবেন কবি হেলাল হাফিজ
বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে চীরনিদ্রায় শায়িত হবেন কবি হেলাল হাফিজ

১ মিনিট আগে | জাতীয়

চুলের যত্নে ঘরোয়া টোটকা
চুলের যত্নে ঘরোয়া টোটকা

১৪ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

দেশ গড়ার দ্বিতীয় সুযোগ কাজে লাগানোর আহ্বান আসিফ নজরুলের
দেশ গড়ার দ্বিতীয় সুযোগ কাজে লাগানোর আহ্বান আসিফ নজরুলের

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ভারতকে দেওয়া বিশেষ সুবিধা বাতিল করল সুইজারল্যান্ড
ভারতকে দেওয়া বিশেষ সুবিধা বাতিল করল সুইজারল্যান্ড

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পতিত স্বৈরশাসক মুক্তিযুদ্ধ, মুক্তিযোদ্ধা ও শহীদ বুদ্ধিজীবীদের দলীয়করণ করেছিলো: সালাম
পতিত স্বৈরশাসক মুক্তিযুদ্ধ, মুক্তিযোদ্ধা ও শহীদ বুদ্ধিজীবীদের দলীয়করণ করেছিলো: সালাম

১৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

গোপালগঞ্জে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালন
গোপালগঞ্জে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালন

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্মার্টফোনে ১০০ শতাংশ চার্জ করা কি ঠিক?
স্মার্টফোনে ১০০ শতাংশ চার্জ করা কি ঠিক?

২৬ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখে দারুচিনি-গোলমরিচ
ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখে দারুচিনি-গোলমরিচ

২৭ মিনিট আগে | জীবন ধারা

ইউক্রেনের বিদ্যুৎ ব্যবস্থায় ৯৩ মিসাইল ও ২০০ ড্রোন হামলা রাশিয়ার
ইউক্রেনের বিদ্যুৎ ব্যবস্থায় ৯৩ মিসাইল ও ২০০ ড্রোন হামলা রাশিয়ার

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উল্লাপাড়ায় নারী জাগরণে প্রীতি ফুটবল ম্যাচ
উল্লাপাড়ায় নারী জাগরণে প্রীতি ফুটবল ম্যাচ

৩৬ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ফোনের ফটোগ্যালারির জায়গা বাড়াবেন যেভাবে
ফোনের ফটোগ্যালারির জায়গা বাড়াবেন যেভাবে

৪২ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসে তারাকান্দায় পুষ্পস্তবক অর্পণ
শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসে তারাকান্দায় পুষ্পস্তবক অর্পণ

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কিশোরগঞ্জে চোর সন্দেহে দু’জনকে পিটিয়ে হত্যা
কিশোরগঞ্জে চোর সন্দেহে দু’জনকে পিটিয়ে হত্যা

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্যাটেলাইটে ধরা পড়লো ইরানের নতুন ড্রোন ক্যারিয়ার
স্যাটেলাইটে ধরা পড়লো ইরানের নতুন ড্রোন ক্যারিয়ার

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে ১৫ সিনেমা হলে দেখা যাচ্ছে ফারুকীর ‘৮৪০’
যে ১৫ সিনেমা হলে দেখা যাচ্ছে ফারুকীর ‘৮৪০’

৫৯ মিনিট আগে | শোবিজ

শরীয়তপুর-চাঁদপুর রুটে ফেরি চলাচল স্বাভাবিক
শরীয়তপুর-চাঁদপুর রুটে ফেরি চলাচল স্বাভাবিক

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

১০ ছক্কায় সেঞ্চুরি হাঁকালেন হেনড্রিক্স
১০ ছক্কায় সেঞ্চুরি হাঁকালেন হেনড্রিক্স

১ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফের অভিশংসন ভোটের মুখে পড়তে যাচ্ছেন দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট
ফের অভিশংসন ভোটের মুখে পড়তে যাচ্ছেন দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট

১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুষ্টিয়ায় শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসের আলোচনা সভা
কুষ্টিয়ায় শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসের আলোচনা সভা

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

'প্রতিবিপ্লব করার ক্ষমতা কিংবা সক্ষমতা কোনটিই আওয়ামী লীগের নেই'
'প্রতিবিপ্লব করার ক্ষমতা কিংবা সক্ষমতা কোনটিই আওয়ামী লীগের নেই'

১ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

টস জিতে অস্ট্রেলিয়াকে ব্যাটিংয়ে পাঠাল ভারত
টস জিতে অস্ট্রেলিয়াকে ব্যাটিংয়ে পাঠাল ভারত

১ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জনগণের ইচ্ছা অনুযায়ী দ্রুত নির্বাচন হবে : আশাবাদ মির্জা ফখরুলের
জনগণের ইচ্ছা অনুযায়ী দ্রুত নির্বাচন হবে : আশাবাদ মির্জা ফখরুলের

১ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

মায়ের গর্ভে শিশু মৃত্যুর অভিযোগ হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে, আটক ২
মায়ের গর্ভে শিশু মৃত্যুর অভিযোগ হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে, আটক ২

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

অপরাধীদের ক্ষমায় রেকর্ড করলেন বাইডেন!
অপরাধীদের ক্ষমায় রেকর্ড করলেন বাইডেন!

১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নবীনগরে কৃষক দলের আলোচনা সভা
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নবীনগরে কৃষক দলের আলোচনা সভা

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

ইউরোপ অঞ্চলের বিশ্বকাপ বাছাইয়ের ড্র শেষ: কে কোন গ্রুপে
ইউরোপ অঞ্চলের বিশ্বকাপ বাছাইয়ের ড্র শেষ: কে কোন গ্রুপে

১ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা চুয়াডাঙ্গায়
দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা চুয়াডাঙ্গায়

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

ইন্টারকন্টিনেন্টাল কাপের ফাইনালে অনিশ্চিত এমবাপ্পে
ইন্টারকন্টিনেন্টাল কাপের ফাইনালে অনিশ্চিত এমবাপ্পে

১ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধে বিএনপির শ্রদ্ধা
বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধে বিএনপির শ্রদ্ধা

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সুদানে হাসপাতালে আধা-সামরিক বাহিনীর হামলা, নিহত ৯
সুদানে হাসপাতালে আধা-সামরিক বাহিনীর হামলা, নিহত ৯

১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
‌‘বেশি দরদ লাগলে হাসিনাকে ভারতের কোনো প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী করুন’
‌‘বেশি দরদ লাগলে হাসিনাকে ভারতের কোনো প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী করুন’

১৬ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

‘৮৪০’ সিনেমা দেখে যা বললেন শামা ওবায়েদ
‘৮৪০’ সিনেমা দেখে যা বললেন শামা ওবায়েদ

১৯ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক নিয়ে লোকসভায় যা বললেন জয়শঙ্কর
বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক নিয়ে লোকসভায় যা বললেন জয়শঙ্কর

২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ভিটামিন ই ক্যাপসুল কী উপকারী
ভিটামিন ই ক্যাপসুল কী উপকারী

২২ ঘন্টা আগে | জীবন ধারা

১৭ বছর পর গোপালগঞ্জে বিএনপি কার্যালয়
১৭ বছর পর গোপালগঞ্জে বিএনপি কার্যালয়

২০ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

মধ্যপ্রাচ্যে ইরানের দুর্বল হওয়া কি ভারতের জন্য উদ্বেগের বিষয়?
মধ্যপ্রাচ্যে ইরানের দুর্বল হওয়া কি ভারতের জন্য উদ্বেগের বিষয়?

১৯ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল কেন সিরিয়ায় বেপরোয়া হামলা চালাচ্ছে
ইসরায়েল কেন সিরিয়ায় বেপরোয়া হামলা চালাচ্ছে

২৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবস পালনের আহ্বান জামায়াত আমিরের
শহীদ বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবস পালনের আহ্বান জামায়াত আমিরের

১৫ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

‘পুষ্পা’খ্যাত অভিনেতা আল্লু অর্জুন গ্রেফতার
‘পুষ্পা’খ্যাত অভিনেতা আল্লু অর্জুন গ্রেফতার

২২ ঘন্টা আগে | শোবিজ

আল্লু জামিন পেতেই ‘বিস্ফোরক’ কঙ্গনা
আল্লু জামিন পেতেই ‘বিস্ফোরক’ কঙ্গনা

৩ ঘন্টা আগে | শোবিজ

কীভাবে সব দোষ একজনের ঘাড়ে চাপিয়ে দেওয়া হলো : রাশমিকা
কীভাবে সব দোষ একজনের ঘাড়ে চাপিয়ে দেওয়া হলো : রাশমিকা

৩ ঘন্টা আগে | শোবিজ

জাতীয় পতাকার অবমাননা কোনোভাবেই সহ্য করব না : অপর্ণা রায়
জাতীয় পতাকার অবমাননা কোনোভাবেই সহ্য করব না : অপর্ণা রায়

১৭ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনার আমলে উত্তরবঙ্গের সাথে অবিচার হয়েছে : সারজিস
শেখ হাসিনার আমলে উত্তরবঙ্গের সাথে অবিচার হয়েছে : সারজিস

২১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

আল্লু অর্জুন কেন গ্রেফতার হলেন, কী বলছে এফআইআর?
আল্লু অর্জুন কেন গ্রেফতার হলেন, কী বলছে এফআইআর?

২০ ঘন্টা আগে | শোবিজ

হারিয়ে যাওয়া আইনের শাসন গড়ে তুলতে হবে : তারেক রহমান
হারিয়ে যাওয়া আইনের শাসন গড়ে তুলতে হবে : তারেক রহমান

২০ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ভারতে চিকিৎসা করাতে গিয়ে বাংলাদেশি নাগরিকের মৃত্যু
ভারতে চিকিৎসা করাতে গিয়ে বাংলাদেশি নাগরিকের মৃত্যু

১৫ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চেয়ারম্যান পদ থেকে ২ জনের প্রার্থিতা প্রত্যাহার, প্রতিদ্বন্দ্বিতায় ৩ জন
চেয়ারম্যান পদ থেকে ২ জনের প্রার্থিতা প্রত্যাহার, প্রতিদ্বন্দ্বিতায় ৩ জন

২২ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশ সফরে আসছেন নাসার প্রধান নভোচারী
বাংলাদেশ সফরে আসছেন নাসার প্রধান নভোচারী

১৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়ায় গম সরবরাহ বন্ধ করল রাশিয়া
সিরিয়ায় গম সরবরাহ বন্ধ করল রাশিয়া

১৫ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ বুদ্ধিজীবীদের প্রতি রাষ্ট্রপতি-প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা
শহীদ বুদ্ধিজীবীদের প্রতি রাষ্ট্রপতি-প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা

৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

চলেই গেলেন ‘জলে আগুন জ্বালানো কবি’ হেলাল হাফিজ
চলেই গেলেন ‘জলে আগুন জ্বালানো কবি’ হেলাল হাফিজ

২০ ঘন্টা আগে | জাতীয়

টানা ছুটিতে কক্সবাজারে পর্যটকদের ভিড়
টানা ছুটিতে কক্সবাজারে পর্যটকদের ভিড়

১৬ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লা কালেক্টরেট স্কুল এন্ড কলেজে ফিরছেন অধ্যক্ষ নার্গিস আক্তার
কুমিল্লা কালেক্টরেট স্কুল এন্ড কলেজে ফিরছেন অধ্যক্ষ নার্গিস আক্তার

১৮ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

অবশেষে জামিন পেলেন আল্লু অর্জুন, আপাতত জেলে যেতে হচ্ছে না
অবশেষে জামিন পেলেন আল্লু অর্জুন, আপাতত জেলে যেতে হচ্ছে না

১৭ ঘন্টা আগে | শোবিজ

বিএনপি নেতা ইকবালকে দল থেকে বহিষ্কার
বিএনপি নেতা ইকবালকে দল থেকে বহিষ্কার

১২ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

মার্চে রূপপুর বিদ্যুৎ কেন্দ্রের প্রথম ইউনিট চালু করতে চায় সরকার : অর্থ উপদেষ্টা
মার্চে রূপপুর বিদ্যুৎ কেন্দ্রের প্রথম ইউনিট চালু করতে চায় সরকার : অর্থ উপদেষ্টা

১৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

নারী-পুরুষের সমান নিরাপত্তা ও মর্যাদা পাবে : জামায়াত আমির
নারী-পুরুষের সমান নিরাপত্তা ও মর্যাদা পাবে : জামায়াত আমির

২০ ঘন্টা আগে | চায়ের দেশ

মেলেনি জামিন, ১৪ দিনের পুলিশ হেফাজতে আল্লু অর্জুন
মেলেনি জামিন, ১৪ দিনের পুলিশ হেফাজতে আল্লু অর্জুন

১৮ ঘন্টা আগে | শোবিজ

শুটিংয়ে দুর্ঘটনায় আহত অপূর্ব, পাভেল ও ফারিণ
শুটিংয়ে দুর্ঘটনায় আহত অপূর্ব, পাভেল ও ফারিণ

১৮ ঘন্টা আগে | শোবিজ

‘জয় বাংলা-জয় বঙ্গবন্ধু স্লোগান দেওয়া নেতাদের ঠাঁই নেই’
‘জয় বাংলা-জয় বঙ্গবন্ধু স্লোগান দেওয়া নেতাদের ঠাঁই নেই’

১৭ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
হাজার কোটির সম্পদ নিউইয়র্কে তিন বাড়ি
হাজার কোটির সম্পদ নিউইয়র্কে তিন বাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধ হচ্ছে সরাসরি জাহাজ চলাচল
বন্ধ হচ্ছে সরাসরি জাহাজ চলাচল

পেছনের পৃষ্ঠা

আগে সংস্কার নাকি নির্বাচন
আগে সংস্কার নাকি নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

অর্থনীতির গেম চেঞ্জার
অর্থনীতির গেম চেঞ্জার

প্রথম পৃষ্ঠা

বছরে ব্যয় ৬ হাজার কোটি টাকা
বছরে ব্যয় ৬ হাজার কোটি টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

গচ্চায় ৯৭৪ কোটি টাকা!
গচ্চায় ৯৭৪ কোটি টাকা!

প্রথম পৃষ্ঠা

নিন্দায় ৫৩ বিশিষ্ট নাগরিক
নিন্দায় ৫৩ বিশিষ্ট নাগরিক

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরবঙ্গের সঙ্গে অবিচার হয়েছে
উত্তরবঙ্গের সঙ্গে অবিচার হয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

নিজ স্বার্থেই সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা দেবে বাংলাদেশ
নিজ স্বার্থেই সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা দেবে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতিকে মেধাশূন্য করাই ছিল উদ্দেশ্য
জাতিকে মেধাশূন্য করাই ছিল উদ্দেশ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসকনকে ‘জঙ্গি’ বলায় বিপাকে বাংলাদেশি শিক্ষার্থী
ইসকনকে ‘জঙ্গি’ বলায় বিপাকে বাংলাদেশি শিক্ষার্থী

পেছনের পৃষ্ঠা

জলে আগুন জ্বালিয়ে চলে গেলেন হেলাল হাফিজ
জলে আগুন জ্বালিয়ে চলে গেলেন হেলাল হাফিজ

প্রথম পৃষ্ঠা

বোলিং ত্রুটির জন্য নিষিদ্ধ করল ইসিবি
বোলিং ত্রুটির জন্য নিষিদ্ধ করল ইসিবি

মাঠে ময়দানে

নতুন উদ্যমে বিজয় দিবস পালনের আহ্বান
নতুন উদ্যমে বিজয় দিবস পালনের আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

মশা নিধনের ওষুধ সংকট
মশা নিধনের ওষুধ সংকট

নগর জীবন

শহীদ বুদ্ধিজীবী ও মহান বিজয় দিবস পালনের আহ্বান
শহীদ বুদ্ধিজীবী ও মহান বিজয় দিবস পালনের আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

বহু মত ও পথের রাজনৈতিক ব্যবস্থা গড়ে তুলতে হবে
বহু মত ও পথের রাজনৈতিক ব্যবস্থা গড়ে তুলতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

চিতই পিঠা বিক্রি করে মাসে আয় লাখ টাকা
চিতই পিঠা বিক্রি করে মাসে আয় লাখ টাকা

শনিবারের সকাল

লক্কড়ঝক্কড় বাস চলছেই
লক্কড়ঝক্কড় বাস চলছেই

প্রথম পৃষ্ঠা

মান্দারবাড়িয়া সমুদ্রসৈকত
মান্দারবাড়িয়া সমুদ্রসৈকত

নগর জীবন

কক্সবাজার সৈকতে পর্যটকদের ভিড়
কক্সবাজার সৈকতে পর্যটকদের ভিড়

পেছনের পৃষ্ঠা

শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস আজ
শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সাহসী রুনা খান
সাহসী রুনা খান

শোবিজ

ভবন নির্মাণের প্ল্যান নিয়ে ভোগান্তি
ভবন নির্মাণের প্ল্যান নিয়ে ভোগান্তি

নগর জীবন

চমক খুলনা জেলা বিএনপিতে নেতা-কর্মীদের উচ্ছ্বাস
চমক খুলনা জেলা বিএনপিতে নেতা-কর্মীদের উচ্ছ্বাস

নগর জীবন

সরকারের কাজে আমরা হ্যাপি
সরকারের কাজে আমরা হ্যাপি

নগর জীবন

দায়িত্ব ছাড়লেন পাকিস্তান টেস্ট দলের
দায়িত্ব ছাড়লেন পাকিস্তান টেস্ট দলের

মাঠে ময়দানে

নোভা ম্যাজিকে ফর্টিসের জয়
নোভা ম্যাজিকে ফর্টিসের জয়

মাঠে ময়দানে

প্রয়াত মুক্তিযোদ্ধার পরিবারকে ঘর দিল সেনাবাহিনী
প্রয়াত মুক্তিযোদ্ধার পরিবারকে ঘর দিল সেনাবাহিনী

নগর জীবন