ওই প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এই দেশগুলোতে বিশ্বের ৪০ শতাংশ দরিদ্র মানুষ বসবাস করে। সশস্ত্র সংঘাত, প্রাতিষ্ঠানিক দুর্বলতা ও প্রাকৃতিক দুর্যোগের কারণে এই দেশগুলোতে ঝুঁকি বাড়ছে। অস্থিতিশীলতার কারণে বেশির ভাগ দেশে বিদেশি বিনিয়োগ নেই। আর প্রাকৃতিক দুর্যোগের ফলে বছরে ২ শতাংশ করে জিডিপির ঋণাত্মক প্রবৃদ্ধি হচ্ছে।
বিশ্বব্যাংক আরো বলেছে, কভিড-১৯ মহামারির আগে এই দেশগুলো যে অবস্থায় ছিল, তার চেয়েও এখন আরো দরিদ্র হয়ে পড়েছে। অথচ বাকি বিশ্বের অর্থনীতি অনেকটাই পুনরুদ্ধার হয়েছে। আন্তর্জাতিক উন্নয়ন সংস্থার (আইডিএ) মাধ্যমে এই দেশগুলোকে সাহায্য করতে এক হাজার কোটি ডলারের বেশি সংগ্রহ করার পরিকল্পনা করছে বিশ্বব্যাংক।
ক্ষতিগ্রস্ত দেশগুলোর বেশির ভাগ সাব-সাহারান আফ্রিকায় অবস্থিত। তবে তালিকায় আফগানিস্তান ও ইয়েমেনও রয়েছে। অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতার জন্য কর সংগ্রহ বাড়ানো ও সরকারি ব্যয় দক্ষতার উন্নতির পরামর্শ দিয়েছে বিশ্বব্যাংক।
বিডি প্রতিদিন/এএম