শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:৩৬, শনিবার, ১৪ ডিসেম্বর, ২০২৪

কুমিল্লার হোমনায় বসুন্ধরা ফাউন্ডেশনের সুদ ও সার্ভিস চার্জ মুক্ত ঋণ বিতরণ

সচ্ছল হচ্ছে হাজারো দরিদ্র পরিবার

ওমর ফারুক মিয়াজী
অনলাইন ভার্সন
সচ্ছল হচ্ছে হাজারো দরিদ্র পরিবার

‘দেশের বৃহত্তর শিল্পগোষ্ঠী বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যান আহমেদ আকবর সোবহান গ্রামীণ অসচ্ছল নারীদের সচ্ছল করা এবং উদ্যোক্তা তৈরির স্বপ্ন দেখেছিলেন। সেই স্বপ্নকে বাস্তবে রূপ দিতে ২০০৫ সালে বসুন্ধরা ফাউন্ডেশনের ক্ষুদ্র পল্লী ঋণ প্রকল্প চালু করেন। সেই থেকে এখন পর্যন্ত সুদ ও সার্ভিস চার্জ মুক্ত ঋণ বিতরণ করা হচ্ছে। কুমিল্লা ও ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার তিনটি উপজেলায় ২৬ কোটি টাকার বেশি ঋণ বিতরণ করা হয়েছে।

অসচ্ছল পরিবারে আর্থিক সচ্ছলতা ফিরিয়ে আনতে এই ঋণ বিতরণ করা হয়েছে। বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যান মহোদয় উনার জন্মস্থান বাঞ্ছারামপুর উপজেলায় প্রথম সুদ ও সার্ভিস চার্জ মুক্ত এই ঋণ কর্মসূচি শুরু করেন। এখন কুমিল্লা জেলার হোমনা উপজেলা এবং ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার বাঞ্ছারামপুর ও নবীনগর উপজেলায় ঋণ বিতরণ কার্যক্রম চলছে। আপনারা সুদমুক্ত ঋণ নিয়ে নিজেরা স্বাবলম্বী হচ্ছেন আবার সেই ঋণের টাকা শতভাগ ফিরিয়ে দিয়ে বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যান মহোদয়ের স্বপ্ন বাস্তবায়ন করছেন।’ বসুন্ধরা ফাউন্ডেশনের সুদ ও সার্ভিস চার্জ মুক্ত ক্ষুদ্রঋণ নিতে আসা উপকারভোগীদের উদ্দেশে কথাগুলো বলছিলেন অনুষ্ঠানের সভাপতি ও বসুন্ধরা গ্রুপের উপদেষ্টা ময়নাল হোসেন চৌধুরী।

সচ্ছল হচ্ছে হাজারো দরিদ্র পরিবার

গত ২৬ নভেম্বর মঙ্গলবার দুপুরে কুমিল্লার হোমনা পৌরসভার হরিপুর গ্রামে ৭৪তম সুদ ও সার্ভিস চার্জ মুক্ত এই ঋণ বিতরণ করা হয়। এদিন হোমনা উপজেলার ৩৪৬ জন নারীর মধ্যে ৫১ লাখ ৯০ হাজার টাকা বিতরণ করা হয়েছে। অনুষ্ঠানে আরো উপস্থিত ছিলেন বসুন্ধরা গ্রুপের এফসিএস প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা এম নাসিমুল হাই, শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিক্যাল কলেজের শিশু বিভাগের প্রধান অধ্যাপক ডা. মো. দেলোয়ার হোসেন, বসুন্ধরা ফাউন্ডেশনের ডিজিএম মাইমুন কবির, ক্ষুদ্র পল্লী ঋণ প্রকল্পের ডিজিএম মো. মোশাররফ হোসেন, বাঞ্ছারামপুর সরকারি কলেজের প্রভাষক মো. চান মিয়া, কাউন্সিলর জাকির হোসেন প্রমুখ।

এম নাসিমুল হাই বলেন, ‘বসুন্ধরা ফাউন্ডেশন বাংলাদেশের একমাত্র প্রতিষ্ঠান, যারা সুদ ও সার্ভিস চার্জ মুক্ত ঋণ দেওয়ার তিন মাস পর আসল টাকা কিস্তি হিসেবে প্রতি সপ্তাহে শতভাগ আদায় করছে। বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যান আহমেদ আকবর সোবহান সাহেব এই ঋণকে সুদমুক্ত করেছেন। মানবকল্যাণে কাজ করাই তার মূল লক্ষ্য। আপনারা তার জন্য ও তার পরিবারের জন্য দোয়া করবেন, যাতে আরো অনেক অসচ্ছল ব্যক্তির মাঝে সুদমুক্ত ঋণ দিয়ে আর্থিক সচ্ছলতা ফিরিয়ে আনতে পারেন।’ অধ্যাপক ডা. মো. দেলোয়ার হোসেন বলেন, ‘বাংলাদেশের ইতিহাসে প্রথম বসুন্ধরা গ্রুপই সুদ ও সার্ভিস চার্জ মুক্ত ঋণ দিয়ে অসচ্ছল পরিবারের মধ্যে সচ্ছলতা ফিরিয়ে আনার চেষ্টা করছে।

গ্রামীণ দরিদ্র নারীদের উদ্যোক্তা হিসেবে তৈরি করছে। এভাবে ঋণ বিতরণ অব্যাহত রাখলে গ্রামীণ অর্থনীতি আরো অনেক মজবুত হবে। তাহলে দেশে আর অতি দরিদ্র মানুষ থাকবে না।’

দ্বিতীয়বার ঋণগ্রহীতা কয়েকজনের কথা

সচ্ছল হচ্ছে হাজারো দরিদ্র পরিবার

সাহিদা আক্তার (৩৫), বাঘমারা গ্রাম, হোমনা উপজেলা

‘প্রথম ঋণ নিয়া হাঁস-মুরগি পালন করছি। আমার অনেক লাভ অইছে। এইবারের টেহা (টাকা) দিয়া শুধু রাজহাঁসের বাচ্চা কিনমু। বাড়ির পাশে ঘাসক্ষেত। ঘাস খাইয়া নিজে নিজে বড় হইব। আগের থেইকা বেশি লাভ হইব। খাবারের অভাব থাকত না আর। আল্লাহর কাছে বসুন্ধরার হগলের লাগি দোয়া করি।’

সচ্ছল হচ্ছে হাজারো দরিদ্র পরিবার

মুর্শিদা আক্তার (৪০), বাঘমারা গ্রাম, হোমনা উপজেলা

‘প্রথমবার পাওয়া টেহা থেইক্কা ১৪ হাজার ৫০০ টেহা নিয়া শুকনাপোকনা একটা গরুর বাছুর কিনছিলাম। আশেপাশের লোকেরা মরা গরু কিনছি বইলা আমারে অনেক পচাইছে। প্রতিদিন দুপুরে গরুরে গোসল করাইতাম, চিরুনি দিয়া উকুন ছাপ (পরিষ্কার) কইরা দিতাম। আস্তে আস্তে গরুটা ভালো তাজা হওয়া শুরু করল। এক বছর পরই আল্লাহর রহমতে গরুডা বাজারে নিয়া এক লাখ টেহা বেচছি। আশেপাশের বেবাকতে (সবাই) অবাক হইয়া রইল, অসুস্থ গরুটারে কিভাবে বাঁচাইয়া এত বড় করলাম। এই সুযোগটা আল্লাহ আমারে কইরা দিছে বসুন্ধরা থেইকা সুদমুক্ত ঋণ পাইছি বইলা। এইবারের টেহা দিয়া ছোট গরুর লগে ছাগলও কিনমু। আমাদের আর কোন টেহার অভাব হইত না। আল্লাহর কাছে বসুন্ধরার মালিকের লাগি খাছ কইরা দোয়া করি।’

সচ্ছল হচ্ছে হাজারো দরিদ্র পরিবার

মায়া আক্তার (৫০), শ্রীমদ্দি গ্রাম, হোমনা উপজেলা

‘আগেরবার টেহা নিয়া ছাগল কিনছি। ভালো লাভ হইছে। এইবারের টেহা নিয়া হাঁস-মুরগি কিনমু আর মানুষের বর্গাজমি চাষ করমু। লাভ হইব আবার খাবারও ঘরে আইব। আর অভাব থাকত না। বসুন্ধরার হগলের লাগি নামাজ পইড়া দোয়া করমু।’

সচ্ছল হচ্ছে হাজারো দরিদ্র পরিবার

শাহনাজ বেগম (৪০), হরিপুর গ্রাম, হোমনা উপজেলা

‘এইবার নিয়া আমি দুইবার বসুন্ধরা থেইকা ঋণ পাইলাম। প্রথমবার টেহা নিয়া বাছুর কিনছি। এইবারের টেহা নিয়া কৃষিকাজ করমু। ফসল অইলে খাবারের অভাব থাকত না। সুদ ছাড়া এইভাবে টেহা বসুন্ধরা ছাড়া আমরারে কেহই দেয় নাই। বসুন্ধরার লাগি অন্তর থেইকা দোয়া করি। হেগোরে আল্লাহ ভালো রাখুক, যাতে আমরার মতো গরিব মানুষরে বেশি বেশি সাহাইয্য করতে পারে।’

 

কুমিল্লার হোমনা পৌরসভার হরিপুর গ্রামে সম্প্রতি বসুন্ধরা ফাউন্ডেশনের ৭৪তম সুদ ও সার্ভিস চার্জ মুক্ত ঋণ বিতরণ করা হয়। সেদিন হোমনা উপজেলার ৩৪৬ জন নারী এসেছিলেন ঋণ নিতে। কয়েকজন এবারই প্রথম ঋণ নিতে এসেছেন। বেশির ভাগই আগে এক বা দুইবার নিয়েছেন। এই টাকা নিয়ে কতটুকু উপকার হচ্ছে তাদের, কী করতে চান এবারের ঋণ নিয়ে, তা জানতে কয়েকজনের সঙ্গে কথা বলেছেন শামীম আল মামুন

 

সচ্ছল হচ্ছে হাজারো দরিদ্র পরিবার

চায়ের দোকানে মায়া রাণীর দৈনিক আয় ৮০০ টাকা

‘এই যুগে এমন সাহায্য কেউ করে নারে বাপ। সবাই খালি লাভের ধান্দায় ঘুরে। বসুন্ধরার ঋণের কিস্তি সহজেই পরিশোধ করবার পারি। তারাই আমগোর কাছে আহে কিস্তির টাহা নিতে। ভগবান আপনেগো মঙ্গল করুক।’ বসুন্ধরা ফাউন্ডেশনের সুদ ও সার্ভিস চার্জ মুক্ত ক্ষুদ্রঋণ নিতে এসে চোখের পানিতে এভাবেই অভিব্যক্তি প্রকাশ করেন মায়া রাণী দাস। কৃষ্ণ কমল দাস ও মায়া রাণী দাসের অসচ্ছল পরিবারে পাঁচ সন্তান। তিন মেয়ে ও দুই ছেলের মধ্যে একমাত্র উপার্জনক্ষম বড় ছেলেটি দিনমজুরি করে। বসতভিটা ছাড়া কৃষ্ণ কমল দাসের কোনো কৃষিজমি নেই। অন্যের জমিতে বদলা খেটে আর মাছ ধরে জীবিকা নির্বাহ করতেন। বয়সের ভারে আগের মতো কাজ করতে পারেন না। দিশাহারা হয়ে ভাবছিলেন কিভাবে সংসার চালাবেন। এমন পরিস্থিতিতে বসুন্ধরা ফাউন্ডেশন তাদের পাশে দাঁড়িয়েছে। মায়া রাণী দাস এক বছর আগে বসুন্ধরা ফাউন্ডেশন থেকে ঋণ নিয়ে একটি চায়ের দোকান দাঁড় করান। এখন প্রতিদিন ৭০০ থেকে ৮০০ টাকা আয় করেন। গ্রামবাসী বসুন্ধরার এমন উদ্যোগকে সাধুবাদ জানিয়েছেন। চায়ের দোকানের পরিসর বাড়িয়ে আরো মালপত্র ক্রয় করতে চান তিনি। সে জন্য দ্বিতীয়বারের মতো এসেছেন ঋণ নিতে। বসুন্ধরা ফাউন্ডেশনের সুদমুক্ত ঋণে মায়া রাণী দাসের পরিবারে ভাগ্যের চাকা ধীরে ধীরে ভালোর দিকে এগিয়ে চলছে।

সচ্ছল হচ্ছে হাজারো দরিদ্র পরিবার

শামসুন্নাহারের কষ্টের দিন শেষ হয়েছে

চরেরগাঁও এলাকার শামসুন্নাহার। একসময় অন্যের বাড়িতে চাল ভাঙিয়ে গুঁড়ি তৈরি করে দিতেন। ঘাম ঝরানো পরিশ্রমে আয় হতো খুব সামান্য। স্বপ্ন দেখতেন একদিন তার কষ্টের দিন শেষ হবে। স্বামীকে নিয়ে সংসারে সচ্ছলতা আনবেন। অনেকের কাছে টাকা ধার চেয়েও পাননি। একদিন জানতে পারলেন বসুন্ধরা ফাউন্ডেশন থেকে সুদ ও সার্ভিস চার্জ মুক্ত ঋণ বিতরণ করা হবে। শামসুন্নাহার আশার আলো দেখতে পেলেন। তিনি প্রথমবারে ১৫ হাজার টাকা ঋণ নিয়ে চালের গুঁড়ি ভাঙানোর মেশিন কিনলেন। সফলতার সঙ্গে প্রথমবারের ঋণ পরিশোধ করে দ্বিতীয়বারের মতো ঋণ নিতে এসেছেন। এবারের টাকা দিয়ে তিনি ধান ভাঙানোর মেশিন কিনতে চান। শামসুন্নাহার তার কষ্টের দিনগুলোর কথা স্মরণ করে বলেন, ‘বসুন্ধরা ফাউন্ডেশনের ক্ষুদ্রঋণ আমার স্বপ্ন পূরণ করছে। বসুন্ধরা গ্রুপের মালিকের লাইগা দোয়া করি, তিনি যেন আরো গরিব মানুষের উপকার করতে পারেন। আমি চাই এই ঋণ নিয়ে অন্যরা আমার মতোই উন্নতি করুক।’

সচ্ছল হচ্ছে হাজারো দরিদ্র পরিবার

ধান, বেগুন আর রসুন লাগাইব

৬০ বছর বয়সী কিষানি পরিস্কার নেছা। স্বামী শামসুল হক পৈতৃক সূত্রে অল্প কিছু কৃষিজমি পেয়েছিলেন। সেই জমি আবাদ করে সংসার চালান। পরিস্কার নেছা ঘর-গৃহস্থালির কাজ করেন এবং ছাগল পালেন। তাদের ঘরে চারজন মেয়েসন্তান। সবাইকে বিয়ে দিয়েছেন। টাকার অভাবে কৃষিকাজ ব্যাহত হচ্ছিল। বিভিন্ন ব্যাংকে ঋণের জন্য ঘুরেছেন, কিন্তু পাননি। স্বামীর এই অবস্থা দেখে পরিস্কার নেছা কম দামে তার ছাগল বিক্রি করে দিতে চেয়েছিলেন। বসুন্ধরা ফাউন্ডেশনের ক্ষুদ্রঋণের বিষয়ে খোঁজ পেয়ে এসেছেন সহজ শর্তে ঋণ নিতে। এখানে এসে তিনি খুব অবাক হয়েছেন। এভাবেও কোনো ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান দরিদ্র নারীদের নিয়ে ভাবতে পারে, এটা তার বিশ্বাস হয়নি! বিস্ময়ে হতবাক হয়েছেন। ঋণের টাকা হাতে পাওয়ার পর তার বিশ্বাস হয়েছে এটাও সম্ভব। তিনি বলেন ‘ঋণের টাকা নিয়া আমরা জমিতে ধান, বেগুন আর রসুন লাগাইব। এই টাকায় আমাগো কৃষিকাজে খুব উপকার হইব, সারা বছর খাইয়া-পইরা বাঁচতে পারমু। বসুন্ধরা গ্রুপ এত ভালো কাজ করতাছে, নামাজ পইড়া দুই হাত তুইলা তাগো লাইগা দোয়া করমু।’

সচ্ছল হচ্ছে হাজারো দরিদ্র পরিবার

একটা সেলাই মেশিন কিনুম

‘আমার স্বামী সিএনজি অটোরিকশা চালায়। জমার টেকা বাদ দিয়া সারা দিনে ৬০০-৭০০ টাকা আয় করেন। কোনো কারণে কাজে যাইতে না পারলে বাজার করতে হিমশিম খাইতে অয়। নবম শ্রেণি পর্যন্ত পড়ালেখা করছি। তারপর আর পড়তে পারি নাই। তবে সেলাইয়ের কাজ শিখেছি। আমার স্বামীটা ভালা মানুষ। ঘরে বৃদ্ধ বাবা-মা আছে। আমি চাই সংসারটা আরেকটু ভালা কইরা চলুক। যেহেতু সেলাইয়ের কাজ জানি, তাই এইহানে আইছি ঋণ নিতে। একটা সেলাই মেশিন কিনুম।’ বসুন্ধরা ফাউন্ডেশনের ক্ষুদ্রঋণ হাতে পেয়ে দেড় বছরের শিশুপুত্র কোলে নিয়ে এভাবেই বলছিলেন তানিয়া সুলতানা। তিনি আরো বলেন, ‘সুদমুক্ত, সার্ভিস চার্জ বিহীন ঋণ, সহজ কিস্তি পরিশোধের ব্যবস্থা আর কোথাও নাই। বসুন্ধরা গ্রুপ মহৎ কাজ করতাছে। হেগো দেইখা সবারই শিক্ষণীয় আছে। বসুন্ধরার মালিক মহান হৃদয়ের মানুষ। উনার লাইগা দোয়া করি।’

 

খোরশেদা বেগম এখন ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী

একসময় অন্যের বাড়িতে কাজ করতেন খোরশেদা বেগম। স্বামী রুপ মিয়া কৃষি শ্রমিক হিসেবে কাজ করতেন। বসুন্ধরা ফাউন্ডেশন বিনা সুদে ঋণ দেয় শুনে দুই বছর আগে ১৫ হাজার টাকা ঋণ নিয়েছিলেন। পাঁচ হাজার টাকা দিয়ে কাঁচামালের ব্যবসা শুরু করেন। ধীরে ধীরে ব্যবসার মূলধন বাড়ান। তিন মাস পর সংসার চালিয়ে তার মূলধন দাঁড়ায় ৪০ থেকে ৫০ হাজার টাকা। হোমনা চরেরগাঁও গ্রামের খোরশেদা বেগম বলেন, ‘বসুন্ধরা ফাউন্ডেশন থেকে প্রথমবার ঋণ নিয়ে কাঁচামালের ব্যবসা করেছি। ছেলেমেয়েদের নিয়ে সংসার ভালোই চলছে। প্রথম তিন মাস কিস্তি দিতে হয় না। তাই ক্ষুদ্র ব্যবসা করে পুঁজি বাড়ে আবার সংসারও সুন্দরমতো চলে। তিন মাস পর ৩০০ টাকা করে প্রতি সপ্তাহে কিস্তি দিতে গায়ে লাগে না। আগে অনেক দুঃখে-কষ্টে চলতে হতো। এখন ব্যবসা করে সুন্দরভাবে সংসার চলছে। বসুন্ধরার মালিকের জন্য অনেক দোয়া করি আল্লাহপাক যেন তাকে ও তার পরিবারের সবাইকে দীর্ঘদিন বাঁচিয়ে রাখেন।


শ্রমিক থেকে মাছ ব্যবসায়ী মায়া রাণী

হোমনা উপজেলার বাঘমাড়া গ্রামের মায়া রাণী দাসের স্বামী কমল দাস অন্যের নৌকা আর জাল দিয়ে মাছ ধরা শ্রমিক হিসেবে কাজ করতেন। দুই ছেলে-মেয়েসহ চার সদস্যের পরিবার কোনোমতে চলত। জালে মাছ ধরা পড়লে চুলায় আগুন জ্বলত, না হয় রুটি খেয়ে দিন পার হতো। পাশের গ্রামের শিউলী রানীর কাছ থেকে জানতে পারেন বসুন্ধরা ফাউন্ডেশন বিনা সুদে ঋণ দেয়। মায়া রাণী গিয়ে হাজির হন হোমনা বসুন্ধরা ফাউন্ডেশনের ক্ষুদ্র পল্লী ঋণ অফিসে।  ২০২৩ সালে প্রথম ঋণ নিয়ে মায়া রাণী তার স্বামী কমল দাসকে ১৫ হাজার টাকা দেন। সেই টাকা দিয়ে জেলেদের কাছ মাছ কিনে বাজারে বিক্রি শুরু করেন। তিন মাস সেই টাকা দিয়ে প্রতিদিন বিক্রি করে সংসার চালিয়ে ৩৫ হাজার টাকা পুঁজি হয় তাদের। সংসার চালিয়ে প্রতি সপ্তাহে ৩০০ টাকা ঋণ পরিশোধ করতে তেমন বেগ পেতে হয় না। মায়া রাণী বলেন, বসুন্ধরা ফাউন্ডেশনের মালিককে যেন ভগবান আরো হায়াত দেন।


হাঁস-মুরগির খামার করবেন শাবনূর

হোমনা পৌরসভার বাঘমারা গ্রামের গৃহবধূ শাবনূর আক্তার। স্বামী আদম আলী অটোরিকশা চালিয়ে সংসারের ব্যয় নির্বাহ করেন। এক ছেলে ও এক মেয়ে নিয়ে চারজনের সংসার। ছেলে-মেয়ে প্রাথমিক বিদ্যালয়ে পড়াশোনা করছে। স্বামী আদম আলীর রোজগারের ওপর চলতে খুব কষ্ট হয়। শাবনূর স্বপ্ন দেখতেন নিজে কিছু করে স্বামীকে ও বাচ্চাদের পড়াশোনায় সহযোগিতা করবেন। বসুন্ধরা ফাউন্ডেশন থেকে ১৫ হাজার টাকা ঋণ নিয়ে পাঁচ হাজার টাকা দিয়ে হাঁসের বাচ্চা আর পাঁচ হাজার টাকায় ডিম দেওয়ার মুরগি কেনেন শাবনূর। তিন মাস লালন-পালন করার পরই মুরগি ডিম দেওয়া শুরু করে। মুরগি ও হাঁসের ডিম বিক্রি করে কিস্তির টাকা পরিশোধ করে যে টাকা রয়েছে, তা দিয়ে দুটি ছাগলের বাচ্চা কিনে পালন করেছেন। শাবনূর আক্তার যে স্বপ্ন দেখেছিলেন, বসুন্ধরা ফাউন্ডেশনের ক্ষুদ্রঋণের মাধ্যমে তা বাস্তবায়িত হচ্ছে। দ্বিতীয়বারের মতো ঋণ নিয়ে উদ্যোক্তা হিসেবে হাঁস ও মুরগির খামার করতে চান তিনি।

 

এই বিভাগের আরও খবর
ডিজিটাল ডিভাইস আসক্তি রোধে বসুন্ধরা শুভসংঘের প্রীতি ফুটবল ম্যাচ
ডিজিটাল ডিভাইস আসক্তি রোধে বসুন্ধরা শুভসংঘের প্রীতি ফুটবল ম্যাচ
গঙ্গাচড়ায়  বাল্যবিবাহ প্রতিরোধে বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতা সমাবেশ
গঙ্গাচড়ায়  বাল্যবিবাহ প্রতিরোধে বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতা সমাবেশ
চুয়াডাঙ্গায় ৪০ নারী পেলেন বসুন্ধরা শুভসংঘের সেলাই মেশিন
চুয়াডাঙ্গায় ৪০ নারী পেলেন বসুন্ধরা শুভসংঘের সেলাই মেশিন
সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়ের মৃত্যুবার্ষিকীতে কালকিনি শুভসংঘের সাহিত্য আড্ডা
সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়ের মৃত্যুবার্ষিকীতে কালকিনি শুভসংঘের সাহিত্য আড্ডা
জীবননগরে ২০ নারীকে বসুন্ধরা শুভসংঘের সেলাই মেশিন উপহার
জীবননগরে ২০ নারীকে বসুন্ধরা শুভসংঘের সেলাই মেশিন উপহার
গাইবান্ধায় মাদক ও বাল্যবিবাহবিরোধী প্রচারণায় বসুন্ধরা শুভসংঘ
গাইবান্ধায় মাদক ও বাল্যবিবাহবিরোধী প্রচারণায় বসুন্ধরা শুভসংঘ
দিনাজপুরে শারীরিক প্রতিবন্ধী ইমামের পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ
দিনাজপুরে শারীরিক প্রতিবন্ধী ইমামের পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ
জকিগঞ্জে সড়ক দুর্ঘটনা প্রতিরোধে বসুন্ধরা শুভসংঘের ক্যাম্পেইন
জকিগঞ্জে সড়ক দুর্ঘটনা প্রতিরোধে বসুন্ধরা শুভসংঘের ক্যাম্পেইন
ইডেন কলেজে বসুন্ধরা শুভসংঘের সাংস্কৃতিক উৎসব
ইডেন কলেজে বসুন্ধরা শুভসংঘের সাংস্কৃতিক উৎসব
ইডেন মহিলা কলেজে বসুন্ধরা শুভসংঘের বর্ণাঢ্য সাংস্কৃতিক উৎসব
ইডেন মহিলা কলেজে বসুন্ধরা শুভসংঘের বর্ণাঢ্য সাংস্কৃতিক উৎসব
আখাউড়ায় বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে বিদ্যালয়ের শোভাবর্ধন
আখাউড়ায় বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে বিদ্যালয়ের শোভাবর্ধন
টাঙ্গাইলের জিআই পণ্য নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের আলোচনা সভা
টাঙ্গাইলের জিআই পণ্য নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের আলোচনা সভা
সর্বশেষ খবর
লক্কড়-ঝক্কড় গাড়ি মহাসড়কে চলতে দেয়া হবে না: বিআরটিএ’র চেয়ারম্যান
লক্কড়-ঝক্কড় গাড়ি মহাসড়কে চলতে দেয়া হবে না: বিআরটিএ’র চেয়ারম্যান

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

রিজার্ভ বৃদ্ধিকে স্বাগত জানাল আইএমএফ
রিজার্ভ বৃদ্ধিকে স্বাগত জানাল আইএমএফ

৪২ মিনিট আগে | অর্থনীতি

সাফ অ্যাথলেটিকসে প্রথম পদক বাংলাদেশের
সাফ অ্যাথলেটিকসে প্রথম পদক বাংলাদেশের

৪৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

‘সাইয়ারা’র পর নতুন ছবিতে অনীত, আয়ুষ্মানের শুভেচ্ছাবার্তা
‘সাইয়ারা’র পর নতুন ছবিতে অনীত, আয়ুষ্মানের শুভেচ্ছাবার্তা

৪৭ মিনিট আগে | শোবিজ

ঢামেকে হাজতির মৃত্যু
ঢামেকে হাজতির মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘১৭ বছর মানুষ ভোট দিতে পারেনি, নির্বাচনের নামে তামাশা হয়েছে’
‘১৭ বছর মানুষ ভোট দিতে পারেনি, নির্বাচনের নামে তামাশা হয়েছে’

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুমিল্লায় সেই ধর্ষণের ঘটনায় মামলা
কুমিল্লায় সেই ধর্ষণের ঘটনায় মামলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
দিনাজপুরে বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তারেক রহমানের হাত ধরে দেশে কৃষি ও অর্থনৈতিক বিপ্লব ঘটবে: তৃপ্তি
তারেক রহমানের হাত ধরে দেশে কৃষি ও অর্থনৈতিক বিপ্লব ঘটবে: তৃপ্তি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জোটগতভাবে ৩০০ আসনে নির্বাচনের ঘোষণা সিপিবির
জোটগতভাবে ৩০০ আসনে নির্বাচনের ঘোষণা সিপিবির

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাউজানে আবারও গুলিতে একজনের মৃত্যু
রাউজানে আবারও গুলিতে একজনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নারায়ণগঞ্জে সাবেক যুবদল নেতাদের মিলনমেলা
নারায়ণগঞ্জে সাবেক যুবদল নেতাদের মিলনমেলা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রেমিট্যান্স যোদ্ধাদের পাসপোর্ট ফি কমাতে পদক্ষেপ নিচ্ছে সরকার
রেমিট্যান্স যোদ্ধাদের পাসপোর্ট ফি কমাতে পদক্ষেপ নিচ্ছে সরকার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপালগঞ্জে কাজী জহুরুল হক কলেজে এইচএসসিতে পাসের হার ৯৪.৯৪ শতাংশ
গোপালগঞ্জে কাজী জহুরুল হক কলেজে এইচএসসিতে পাসের হার ৯৪.৯৪ শতাংশ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাইবান্ধায় শিশুকে ধর্ষণের ঘটনায় বিচার দাবিতে বিক্ষোভ
গাইবান্ধায় শিশুকে ধর্ষণের ঘটনায় বিচার দাবিতে বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চুয়াডাঙ্গায় তরুণ উদ্যোক্তাদের দিনব্যাপী প্রশিক্ষণ
চুয়াডাঙ্গায় তরুণ উদ্যোক্তাদের দিনব্যাপী প্রশিক্ষণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাইবার নিরাপত্তায় নিরলসভাবে কাজ করছে সরকার : আইসিটি সচিব
সাইবার নিরাপত্তায় নিরলসভাবে কাজ করছে সরকার : আইসিটি সচিব

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চ্যাটজিপিটির পরামর্শে চাকরি-বাকরি ও দেশ ছাড়লেন মার্কিন নারী
চ্যাটজিপিটির পরামর্শে চাকরি-বাকরি ও দেশ ছাড়লেন মার্কিন নারী

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

লক্ষ্মীপুরে জেলা প্রশাসক গোল্ডকাপ ফুটবল টুর্নামেন্টের উদ্বোধন
লক্ষ্মীপুরে জেলা প্রশাসক গোল্ডকাপ ফুটবল টুর্নামেন্টের উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এক ইনিংসে দুই বোলারের হ্যাটট্রিক
এক ইনিংসে দুই বোলারের হ্যাটট্রিক

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁদাবাজকে পুলিশে দিল জনতা
চাঁদাবাজকে পুলিশে দিল জনতা

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

দেশের মানুষ এখন ভোট দেয়ার জন্য মুখিয়ে আছে: দুলু
দেশের মানুষ এখন ভোট দেয়ার জন্য মুখিয়ে আছে: দুলু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বুয়েটের ভর্তি পরীক্ষার তারিখ নির্ধারণ
বুয়েটের ভর্তি পরীক্ষার তারিখ নির্ধারণ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শাবিতে সিলেট ক্লাইমেট অলিম্পিয়াড অনুষ্ঠিত
শাবিতে সিলেট ক্লাইমেট অলিম্পিয়াড অনুষ্ঠিত

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আইসের গ্রেপ্তার আতঙ্কে যুক্তরাষ্ট্রের প্রবাসীরা
আইসের গ্রেপ্তার আতঙ্কে যুক্তরাষ্ট্রের প্রবাসীরা

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সুন্দরবনে ১০৬ কেজি হরিণের মাংসসহ শিকারি আটক
সুন্দরবনে ১০৬ কেজি হরিণের মাংসসহ শিকারি আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গুম প্রতিরোধে শুধু আইনগত নয়, প্রয়োজন প্রাতিষ্ঠানিক সংস্কার : আসিফ নজরুল
গুম প্রতিরোধে শুধু আইনগত নয়, প্রয়োজন প্রাতিষ্ঠানিক সংস্কার : আসিফ নজরুল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হবিগঞ্জে ট্রেনের টিকিট কালোবাজারি, ৭ জনকে জরিমানা
হবিগঞ্জে ট্রেনের টিকিট কালোবাজারি, ৭ জনকে জরিমানা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দু'ভাগ হয়ে গেল ট্রেন
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দু'ভাগ হয়ে গেল ট্রেন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইন্ডাস্ট্রিতে টিকে থাকতে বোকা সাজার ভান করি: জাহ্নবী
ইন্ডাস্ট্রিতে টিকে থাকতে বোকা সাজার ভান করি: জাহ্নবী

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
যুদ্ধবিধ্বস্ত গাজা নিয়ে সৌদি আরবের পরিকল্পনা ফাঁস!
যুদ্ধবিধ্বস্ত গাজা নিয়ে সৌদি আরবের পরিকল্পনা ফাঁস!

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সালমান শাহ-মৌসুমী জুটি ভাঙে সামিরার কারণে : সালমানের সহকারী
সালমান শাহ-মৌসুমী জুটি ভাঙে সামিরার কারণে : সালমানের সহকারী

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফরিদপুরে এ কে আজাদকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা
ফরিদপুরে এ কে আজাদকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতিসংঘের পরবর্তী মহাসচিব নির্বাচন নিয়ে মতবিরোধ, যা বলছে যুক্তরাষ্ট্র-রাশিয়া
জাতিসংঘের পরবর্তী মহাসচিব নির্বাচন নিয়ে মতবিরোধ, যা বলছে যুক্তরাষ্ট্র-রাশিয়া

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসামিদের দেশত্যাগ ঠেকাতে ইমিগ্রেশনে তথ্য পাঠিয়েছে পুলিশ
আসামিদের দেশত্যাগ ঠেকাতে ইমিগ্রেশনে তথ্য পাঠিয়েছে পুলিশ

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সংঘাতের জন্য সবাই মুখিয়ে আছে : তথ্য উপদেষ্টা
সংঘাতের জন্য সবাই মুখিয়ে আছে : তথ্য উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণতন্ত্রকে সমুন্নত রাখতে সব দলকেই নির্বাচনে অংশ নেয়ার আহ্বান ফখরুলের
গণতন্ত্রকে সমুন্নত রাখতে সব দলকেই নির্বাচনে অংশ নেয়ার আহ্বান ফখরুলের

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘দখল করা ব্যাংকের কর্মীদের পোলিং এজেন্ট বানাতে চায় একটি দল’
‘দখল করা ব্যাংকের কর্মীদের পোলিং এজেন্ট বানাতে চায় একটি দল’

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিজ বাসার সামনে গুলিবিদ্ধ বিএনপি নেতা
নিজ বাসার সামনে গুলিবিদ্ধ বিএনপি নেতা

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রকাশ্যে চিত্রনায়িকা নিপুণ
প্রকাশ্যে চিত্রনায়িকা নিপুণ

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাত দিনে ইউক্রেনের নতুন ১০ এলাকার দখল রাশিয়ার
সাত দিনে ইউক্রেনের নতুন ১০ এলাকার দখল রাশিয়ার

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জেন-জিরা হাসিনার ‘মিথ’ ভেঙে দিয়েছে : চিফ প্রসিকিউটর
জেন-জিরা হাসিনার ‘মিথ’ ভেঙে দিয়েছে : চিফ প্রসিকিউটর

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দরুদ পাঠে সুরভিত জীবন
দরুদ পাঠে সুরভিত জীবন

২১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

‘ইসলামোফোবিয়ার’ বিরুদ্ধে দাঁড়াতে নিজের মুসলিম পরিচয়ে দৃঢ় অবস্থান মামদানির
‘ইসলামোফোবিয়ার’ বিরুদ্ধে দাঁড়াতে নিজের মুসলিম পরিচয়ে দৃঢ় অবস্থান মামদানির

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় নতুন বেসামরিক প্রধান হিসেবে স্টিভ ফ্যাগিনকে নিয়োগ যুক্তরাষ্ট্রের
গাজায় নতুন বেসামরিক প্রধান হিসেবে স্টিভ ফ্যাগিনকে নিয়োগ যুক্তরাষ্ট্রের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগের প্রত্যাবর্তনের সব দরজা বন্ধ করতে হবে : সালাহউদ্দিন
ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগের প্রত্যাবর্তনের সব দরজা বন্ধ করতে হবে : সালাহউদ্দিন

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাপলা পেলে নির্বাচন, না পেলে নয়— এটি ‘চাপ সৃষ্টির রাজনীতি’
শাপলা পেলে নির্বাচন, না পেলে নয়— এটি ‘চাপ সৃষ্টির রাজনীতি’

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিয়ে করতে যাওয়া বরকে ধরে নিয়ে গেল ইসরায়েলি সেনারা
বিয়ে করতে যাওয়া বরকে ধরে নিয়ে গেল ইসরায়েলি সেনারা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথমবারের মতো যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে চট্টগ্রাম বন্দরে জাহাজ
প্রথমবারের মতো যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে চট্টগ্রাম বন্দরে জাহাজ

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে এনসিপি
ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে এনসিপি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাবলিক হেলথ অ্যাসোসিয়েশনের মহাসচিব নির্বাচিত ডা. মিজান
পাবলিক হেলথ অ্যাসোসিয়েশনের মহাসচিব নির্বাচিত ডা. মিজান

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দু'পক্ষের সংঘর্ষে নিহত ১
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দু'পক্ষের সংঘর্ষে নিহত ১

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুক্তিযোদ্ধা ওয়ারিশদের তথ্য এমআইএস সফটওয়্যারে সংরক্ষণের নির্দেশ
মুক্তিযোদ্ধা ওয়ারিশদের তথ্য এমআইএস সফটওয়্যারে সংরক্ষণের নির্দেশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরিষার তেলের যত গুণ
সরিষার তেলের যত গুণ

১১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ভালুকায় বিএনপির আনন্দ মিছিল
ভালুকায় বিএনপির আনন্দ মিছিল

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিমানবন্দরে আগুনের ঘটনা তদন্তে আসছে ৪ দেশের বিশেষজ্ঞ টিম : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বিমানবন্দরে আগুনের ঘটনা তদন্তে আসছে ৪ দেশের বিশেষজ্ঞ টিম : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মনুষ্যত্বহীনতার ঘৃণা গড়ে ওঠেনি সংবিতে
মনুষ্যত্বহীনতার ঘৃণা গড়ে ওঠেনি সংবিতে

২০ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

প্রশ্নের সেট ‘পদ্মা’ হলে দিতে হবে কাশি, বারবার কাশতে গিয়ে ধরা পড়লেন পরীক্ষার্থী
প্রশ্নের সেট ‘পদ্মা’ হলে দিতে হবে কাশি, বারবার কাশতে গিয়ে ধরা পড়লেন পরীক্ষার্থী

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টেকনোক্র্যাট সরকারের কাছে গাজার ক্ষমতা হস্তান্তরে রাজি হামাস
টেকনোক্র্যাট সরকারের কাছে গাজার ক্ষমতা হস্তান্তরে রাজি হামাস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তিতে ইয়েমেনে জাতিসংঘের ৭ কর্মী আটক
ইসরায়েলের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তিতে ইয়েমেনে জাতিসংঘের ৭ কর্মী আটক

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
শাবানা ও ইলিয়াস কাঞ্চনের সেরা দৃশ্য
শাবানা ও ইলিয়াস কাঞ্চনের সেরা দৃশ্য

শোবিজ

বিছনাকান্দির ‘অপমৃত্যু’
বিছনাকান্দির ‘অপমৃত্যু’

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে জোটের হিসাব
ভোটে জোটের হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশৃঙ্খল প্রশাসনে মেরামত শুরু
বিশৃঙ্খল প্রশাসনে মেরামত শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

ভিউকার্ডের দিনগুলো...
ভিউকার্ডের দিনগুলো...

শোবিজ

বিএনপির রুহুল কুদ্দুস দুলু জামায়াতের ইউনুস
বিএনপির রুহুল কুদ্দুস দুলু জামায়াতের ইউনুস

নগর জীবন

গণপরিবহনে নৈরাজ্য চরমে
গণপরিবহনে নৈরাজ্য চরমে

পেছনের পৃষ্ঠা

হাফ ডজন প্রার্থীর সরব প্রচার
হাফ ডজন প্রার্থীর সরব প্রচার

নগর জীবন

বড় বিনিয়োগে হচ্ছে দুই হাজার কর্মসংস্থান
বড় বিনিয়োগে হচ্ছে দুই হাজার কর্মসংস্থান

নগর জীবন

ফরিদপুরে অবাঞ্ছিত এ কে আজাদ, মশালমিছিল
ফরিদপুরে অবাঞ্ছিত এ কে আজাদ, মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ব্যয়ে পার্থক্য আকাশপাতাল
ব্যয়ে পার্থক্য আকাশপাতাল

পেছনের পৃষ্ঠা

দুই মিনিটে শনাক্ত হচ্ছে মাদক
দুই মিনিটে শনাক্ত হচ্ছে মাদক

পেছনের পৃষ্ঠা

বন্দরের ট্যারিফ নিয়ে সরকারি সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় ব্যবসায়ীরা
বন্দরের ট্যারিফ নিয়ে সরকারি সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় ব্যবসায়ীরা

খবর

ব্যর্থ প্রেমিক মামুন এক যুগ ধরে শিকলবন্দি
ব্যর্থ প্রেমিক মামুন এক যুগ ধরে শিকলবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

মনোরেলে যানজট কমবে
মনোরেলে যানজট কমবে

নগর জীবন

প্রতিবন্ধী চাকরিপ্রার্থীদের যমুনা অভিমুখে পদযাত্রা আটকে দিল পুলিশ
প্রতিবন্ধী চাকরিপ্রার্থীদের যমুনা অভিমুখে পদযাত্রা আটকে দিল পুলিশ

নগর জীবন

সরকার-আইএমএফ মুখোমুখি
সরকার-আইএমএফ মুখোমুখি

প্রথম পৃষ্ঠা

নিশ্চিহ্ন অর্ধশতাধিক পাহাড়
নিশ্চিহ্ন অর্ধশতাধিক পাহাড়

পেছনের পৃষ্ঠা

খুশির একি কাণ্ড
খুশির একি কাণ্ড

শোবিজ

থাইল্যান্ডের কাছে মেয়েদের হার
থাইল্যান্ডের কাছে মেয়েদের হার

মাঠে ময়দানে

জিম্মিদশা থেকে উদ্ধার ৪৪ জন
জিম্মিদশা থেকে উদ্ধার ৪৪ জন

দেশগ্রাম

বৈশ্বিক তাপমাত্রা বাড়তে থাকায় ঝুঁকিতে শ্রমিকরা
বৈশ্বিক তাপমাত্রা বাড়তে থাকায় ঝুঁকিতে শ্রমিকরা

খবর

সারা দেশে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১৭২৬
সারা দেশে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১৭২৬

খবর

মান ভাঙছে দেব-রুক্নিণীর?
মান ভাঙছে দেব-রুক্নিণীর?

শোবিজ

বসুন্ধরা কিংসের সামনে আল সিব
বসুন্ধরা কিংসের সামনে আল সিব

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমান নভেম্বরের মধ্যেই দেশে ফিরবেন
তারেক রহমান নভেম্বরের মধ্যেই দেশে ফিরবেন

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তাপ কমছে সবজিতে
উত্তাপ কমছে সবজিতে

পেছনের পৃষ্ঠা

জাতীয় ক্রিকেটে ময়মনসিংহের অভিষেক আজ
জাতীয় ক্রিকেটে ময়মনসিংহের অভিষেক আজ

মাঠে ময়দানে

গানের পাখি পাপিয়া
গানের পাখি পাপিয়া

পেছনের পৃষ্ঠা