শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:৩৬, শনিবার, ১৪ ডিসেম্বর, ২০২৪

কুমিল্লার হোমনায় বসুন্ধরা ফাউন্ডেশনের সুদ ও সার্ভিস চার্জ মুক্ত ঋণ বিতরণ

সচ্ছল হচ্ছে হাজারো দরিদ্র পরিবার

ওমর ফারুক মিয়াজী
অনলাইন ভার্সন
সচ্ছল হচ্ছে হাজারো দরিদ্র পরিবার

‘দেশের বৃহত্তর শিল্পগোষ্ঠী বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যান আহমেদ আকবর সোবহান গ্রামীণ অসচ্ছল নারীদের সচ্ছল করা এবং উদ্যোক্তা তৈরির স্বপ্ন দেখেছিলেন। সেই স্বপ্নকে বাস্তবে রূপ দিতে ২০০৫ সালে বসুন্ধরা ফাউন্ডেশনের ক্ষুদ্র পল্লী ঋণ প্রকল্প চালু করেন। সেই থেকে এখন পর্যন্ত সুদ ও সার্ভিস চার্জ মুক্ত ঋণ বিতরণ করা হচ্ছে। কুমিল্লা ও ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার তিনটি উপজেলায় ২৬ কোটি টাকার বেশি ঋণ বিতরণ করা হয়েছে।

অসচ্ছল পরিবারে আর্থিক সচ্ছলতা ফিরিয়ে আনতে এই ঋণ বিতরণ করা হয়েছে। বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যান মহোদয় উনার জন্মস্থান বাঞ্ছারামপুর উপজেলায় প্রথম সুদ ও সার্ভিস চার্জ মুক্ত এই ঋণ কর্মসূচি শুরু করেন। এখন কুমিল্লা জেলার হোমনা উপজেলা এবং ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার বাঞ্ছারামপুর ও নবীনগর উপজেলায় ঋণ বিতরণ কার্যক্রম চলছে। আপনারা সুদমুক্ত ঋণ নিয়ে নিজেরা স্বাবলম্বী হচ্ছেন আবার সেই ঋণের টাকা শতভাগ ফিরিয়ে দিয়ে বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যান মহোদয়ের স্বপ্ন বাস্তবায়ন করছেন।’ বসুন্ধরা ফাউন্ডেশনের সুদ ও সার্ভিস চার্জ মুক্ত ক্ষুদ্রঋণ নিতে আসা উপকারভোগীদের উদ্দেশে কথাগুলো বলছিলেন অনুষ্ঠানের সভাপতি ও বসুন্ধরা গ্রুপের উপদেষ্টা ময়নাল হোসেন চৌধুরী।

সচ্ছল হচ্ছে হাজারো দরিদ্র পরিবার

গত ২৬ নভেম্বর মঙ্গলবার দুপুরে কুমিল্লার হোমনা পৌরসভার হরিপুর গ্রামে ৭৪তম সুদ ও সার্ভিস চার্জ মুক্ত এই ঋণ বিতরণ করা হয়। এদিন হোমনা উপজেলার ৩৪৬ জন নারীর মধ্যে ৫১ লাখ ৯০ হাজার টাকা বিতরণ করা হয়েছে। অনুষ্ঠানে আরো উপস্থিত ছিলেন বসুন্ধরা গ্রুপের এফসিএস প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা এম নাসিমুল হাই, শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিক্যাল কলেজের শিশু বিভাগের প্রধান অধ্যাপক ডা. মো. দেলোয়ার হোসেন, বসুন্ধরা ফাউন্ডেশনের ডিজিএম মাইমুন কবির, ক্ষুদ্র পল্লী ঋণ প্রকল্পের ডিজিএম মো. মোশাররফ হোসেন, বাঞ্ছারামপুর সরকারি কলেজের প্রভাষক মো. চান মিয়া, কাউন্সিলর জাকির হোসেন প্রমুখ।

এম নাসিমুল হাই বলেন, ‘বসুন্ধরা ফাউন্ডেশন বাংলাদেশের একমাত্র প্রতিষ্ঠান, যারা সুদ ও সার্ভিস চার্জ মুক্ত ঋণ দেওয়ার তিন মাস পর আসল টাকা কিস্তি হিসেবে প্রতি সপ্তাহে শতভাগ আদায় করছে। বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যান আহমেদ আকবর সোবহান সাহেব এই ঋণকে সুদমুক্ত করেছেন। মানবকল্যাণে কাজ করাই তার মূল লক্ষ্য। আপনারা তার জন্য ও তার পরিবারের জন্য দোয়া করবেন, যাতে আরো অনেক অসচ্ছল ব্যক্তির মাঝে সুদমুক্ত ঋণ দিয়ে আর্থিক সচ্ছলতা ফিরিয়ে আনতে পারেন।’ অধ্যাপক ডা. মো. দেলোয়ার হোসেন বলেন, ‘বাংলাদেশের ইতিহাসে প্রথম বসুন্ধরা গ্রুপই সুদ ও সার্ভিস চার্জ মুক্ত ঋণ দিয়ে অসচ্ছল পরিবারের মধ্যে সচ্ছলতা ফিরিয়ে আনার চেষ্টা করছে।

গ্রামীণ দরিদ্র নারীদের উদ্যোক্তা হিসেবে তৈরি করছে। এভাবে ঋণ বিতরণ অব্যাহত রাখলে গ্রামীণ অর্থনীতি আরো অনেক মজবুত হবে। তাহলে দেশে আর অতি দরিদ্র মানুষ থাকবে না।’

দ্বিতীয়বার ঋণগ্রহীতা কয়েকজনের কথা

সচ্ছল হচ্ছে হাজারো দরিদ্র পরিবার

সাহিদা আক্তার (৩৫), বাঘমারা গ্রাম, হোমনা উপজেলা

‘প্রথম ঋণ নিয়া হাঁস-মুরগি পালন করছি। আমার অনেক লাভ অইছে। এইবারের টেহা (টাকা) দিয়া শুধু রাজহাঁসের বাচ্চা কিনমু। বাড়ির পাশে ঘাসক্ষেত। ঘাস খাইয়া নিজে নিজে বড় হইব। আগের থেইকা বেশি লাভ হইব। খাবারের অভাব থাকত না আর। আল্লাহর কাছে বসুন্ধরার হগলের লাগি দোয়া করি।’

সচ্ছল হচ্ছে হাজারো দরিদ্র পরিবার

মুর্শিদা আক্তার (৪০), বাঘমারা গ্রাম, হোমনা উপজেলা

‘প্রথমবার পাওয়া টেহা থেইক্কা ১৪ হাজার ৫০০ টেহা নিয়া শুকনাপোকনা একটা গরুর বাছুর কিনছিলাম। আশেপাশের লোকেরা মরা গরু কিনছি বইলা আমারে অনেক পচাইছে। প্রতিদিন দুপুরে গরুরে গোসল করাইতাম, চিরুনি দিয়া উকুন ছাপ (পরিষ্কার) কইরা দিতাম। আস্তে আস্তে গরুটা ভালো তাজা হওয়া শুরু করল। এক বছর পরই আল্লাহর রহমতে গরুডা বাজারে নিয়া এক লাখ টেহা বেচছি। আশেপাশের বেবাকতে (সবাই) অবাক হইয়া রইল, অসুস্থ গরুটারে কিভাবে বাঁচাইয়া এত বড় করলাম। এই সুযোগটা আল্লাহ আমারে কইরা দিছে বসুন্ধরা থেইকা সুদমুক্ত ঋণ পাইছি বইলা। এইবারের টেহা দিয়া ছোট গরুর লগে ছাগলও কিনমু। আমাদের আর কোন টেহার অভাব হইত না। আল্লাহর কাছে বসুন্ধরার মালিকের লাগি খাছ কইরা দোয়া করি।’

সচ্ছল হচ্ছে হাজারো দরিদ্র পরিবার

মায়া আক্তার (৫০), শ্রীমদ্দি গ্রাম, হোমনা উপজেলা

‘আগেরবার টেহা নিয়া ছাগল কিনছি। ভালো লাভ হইছে। এইবারের টেহা নিয়া হাঁস-মুরগি কিনমু আর মানুষের বর্গাজমি চাষ করমু। লাভ হইব আবার খাবারও ঘরে আইব। আর অভাব থাকত না। বসুন্ধরার হগলের লাগি নামাজ পইড়া দোয়া করমু।’

সচ্ছল হচ্ছে হাজারো দরিদ্র পরিবার

শাহনাজ বেগম (৪০), হরিপুর গ্রাম, হোমনা উপজেলা

‘এইবার নিয়া আমি দুইবার বসুন্ধরা থেইকা ঋণ পাইলাম। প্রথমবার টেহা নিয়া বাছুর কিনছি। এইবারের টেহা নিয়া কৃষিকাজ করমু। ফসল অইলে খাবারের অভাব থাকত না। সুদ ছাড়া এইভাবে টেহা বসুন্ধরা ছাড়া আমরারে কেহই দেয় নাই। বসুন্ধরার লাগি অন্তর থেইকা দোয়া করি। হেগোরে আল্লাহ ভালো রাখুক, যাতে আমরার মতো গরিব মানুষরে বেশি বেশি সাহাইয্য করতে পারে।’

 

কুমিল্লার হোমনা পৌরসভার হরিপুর গ্রামে সম্প্রতি বসুন্ধরা ফাউন্ডেশনের ৭৪তম সুদ ও সার্ভিস চার্জ মুক্ত ঋণ বিতরণ করা হয়। সেদিন হোমনা উপজেলার ৩৪৬ জন নারী এসেছিলেন ঋণ নিতে। কয়েকজন এবারই প্রথম ঋণ নিতে এসেছেন। বেশির ভাগই আগে এক বা দুইবার নিয়েছেন। এই টাকা নিয়ে কতটুকু উপকার হচ্ছে তাদের, কী করতে চান এবারের ঋণ নিয়ে, তা জানতে কয়েকজনের সঙ্গে কথা বলেছেন শামীম আল মামুন

 

সচ্ছল হচ্ছে হাজারো দরিদ্র পরিবার

চায়ের দোকানে মায়া রাণীর দৈনিক আয় ৮০০ টাকা

‘এই যুগে এমন সাহায্য কেউ করে নারে বাপ। সবাই খালি লাভের ধান্দায় ঘুরে। বসুন্ধরার ঋণের কিস্তি সহজেই পরিশোধ করবার পারি। তারাই আমগোর কাছে আহে কিস্তির টাহা নিতে। ভগবান আপনেগো মঙ্গল করুক।’ বসুন্ধরা ফাউন্ডেশনের সুদ ও সার্ভিস চার্জ মুক্ত ক্ষুদ্রঋণ নিতে এসে চোখের পানিতে এভাবেই অভিব্যক্তি প্রকাশ করেন মায়া রাণী দাস। কৃষ্ণ কমল দাস ও মায়া রাণী দাসের অসচ্ছল পরিবারে পাঁচ সন্তান। তিন মেয়ে ও দুই ছেলের মধ্যে একমাত্র উপার্জনক্ষম বড় ছেলেটি দিনমজুরি করে। বসতভিটা ছাড়া কৃষ্ণ কমল দাসের কোনো কৃষিজমি নেই। অন্যের জমিতে বদলা খেটে আর মাছ ধরে জীবিকা নির্বাহ করতেন। বয়সের ভারে আগের মতো কাজ করতে পারেন না। দিশাহারা হয়ে ভাবছিলেন কিভাবে সংসার চালাবেন। এমন পরিস্থিতিতে বসুন্ধরা ফাউন্ডেশন তাদের পাশে দাঁড়িয়েছে। মায়া রাণী দাস এক বছর আগে বসুন্ধরা ফাউন্ডেশন থেকে ঋণ নিয়ে একটি চায়ের দোকান দাঁড় করান। এখন প্রতিদিন ৭০০ থেকে ৮০০ টাকা আয় করেন। গ্রামবাসী বসুন্ধরার এমন উদ্যোগকে সাধুবাদ জানিয়েছেন। চায়ের দোকানের পরিসর বাড়িয়ে আরো মালপত্র ক্রয় করতে চান তিনি। সে জন্য দ্বিতীয়বারের মতো এসেছেন ঋণ নিতে। বসুন্ধরা ফাউন্ডেশনের সুদমুক্ত ঋণে মায়া রাণী দাসের পরিবারে ভাগ্যের চাকা ধীরে ধীরে ভালোর দিকে এগিয়ে চলছে।

সচ্ছল হচ্ছে হাজারো দরিদ্র পরিবার

শামসুন্নাহারের কষ্টের দিন শেষ হয়েছে

চরেরগাঁও এলাকার শামসুন্নাহার। একসময় অন্যের বাড়িতে চাল ভাঙিয়ে গুঁড়ি তৈরি করে দিতেন। ঘাম ঝরানো পরিশ্রমে আয় হতো খুব সামান্য। স্বপ্ন দেখতেন একদিন তার কষ্টের দিন শেষ হবে। স্বামীকে নিয়ে সংসারে সচ্ছলতা আনবেন। অনেকের কাছে টাকা ধার চেয়েও পাননি। একদিন জানতে পারলেন বসুন্ধরা ফাউন্ডেশন থেকে সুদ ও সার্ভিস চার্জ মুক্ত ঋণ বিতরণ করা হবে। শামসুন্নাহার আশার আলো দেখতে পেলেন। তিনি প্রথমবারে ১৫ হাজার টাকা ঋণ নিয়ে চালের গুঁড়ি ভাঙানোর মেশিন কিনলেন। সফলতার সঙ্গে প্রথমবারের ঋণ পরিশোধ করে দ্বিতীয়বারের মতো ঋণ নিতে এসেছেন। এবারের টাকা দিয়ে তিনি ধান ভাঙানোর মেশিন কিনতে চান। শামসুন্নাহার তার কষ্টের দিনগুলোর কথা স্মরণ করে বলেন, ‘বসুন্ধরা ফাউন্ডেশনের ক্ষুদ্রঋণ আমার স্বপ্ন পূরণ করছে। বসুন্ধরা গ্রুপের মালিকের লাইগা দোয়া করি, তিনি যেন আরো গরিব মানুষের উপকার করতে পারেন। আমি চাই এই ঋণ নিয়ে অন্যরা আমার মতোই উন্নতি করুক।’

সচ্ছল হচ্ছে হাজারো দরিদ্র পরিবার

ধান, বেগুন আর রসুন লাগাইব

৬০ বছর বয়সী কিষানি পরিস্কার নেছা। স্বামী শামসুল হক পৈতৃক সূত্রে অল্প কিছু কৃষিজমি পেয়েছিলেন। সেই জমি আবাদ করে সংসার চালান। পরিস্কার নেছা ঘর-গৃহস্থালির কাজ করেন এবং ছাগল পালেন। তাদের ঘরে চারজন মেয়েসন্তান। সবাইকে বিয়ে দিয়েছেন। টাকার অভাবে কৃষিকাজ ব্যাহত হচ্ছিল। বিভিন্ন ব্যাংকে ঋণের জন্য ঘুরেছেন, কিন্তু পাননি। স্বামীর এই অবস্থা দেখে পরিস্কার নেছা কম দামে তার ছাগল বিক্রি করে দিতে চেয়েছিলেন। বসুন্ধরা ফাউন্ডেশনের ক্ষুদ্রঋণের বিষয়ে খোঁজ পেয়ে এসেছেন সহজ শর্তে ঋণ নিতে। এখানে এসে তিনি খুব অবাক হয়েছেন। এভাবেও কোনো ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান দরিদ্র নারীদের নিয়ে ভাবতে পারে, এটা তার বিশ্বাস হয়নি! বিস্ময়ে হতবাক হয়েছেন। ঋণের টাকা হাতে পাওয়ার পর তার বিশ্বাস হয়েছে এটাও সম্ভব। তিনি বলেন ‘ঋণের টাকা নিয়া আমরা জমিতে ধান, বেগুন আর রসুন লাগাইব। এই টাকায় আমাগো কৃষিকাজে খুব উপকার হইব, সারা বছর খাইয়া-পইরা বাঁচতে পারমু। বসুন্ধরা গ্রুপ এত ভালো কাজ করতাছে, নামাজ পইড়া দুই হাত তুইলা তাগো লাইগা দোয়া করমু।’

সচ্ছল হচ্ছে হাজারো দরিদ্র পরিবার

একটা সেলাই মেশিন কিনুম

‘আমার স্বামী সিএনজি অটোরিকশা চালায়। জমার টেকা বাদ দিয়া সারা দিনে ৬০০-৭০০ টাকা আয় করেন। কোনো কারণে কাজে যাইতে না পারলে বাজার করতে হিমশিম খাইতে অয়। নবম শ্রেণি পর্যন্ত পড়ালেখা করছি। তারপর আর পড়তে পারি নাই। তবে সেলাইয়ের কাজ শিখেছি। আমার স্বামীটা ভালা মানুষ। ঘরে বৃদ্ধ বাবা-মা আছে। আমি চাই সংসারটা আরেকটু ভালা কইরা চলুক। যেহেতু সেলাইয়ের কাজ জানি, তাই এইহানে আইছি ঋণ নিতে। একটা সেলাই মেশিন কিনুম।’ বসুন্ধরা ফাউন্ডেশনের ক্ষুদ্রঋণ হাতে পেয়ে দেড় বছরের শিশুপুত্র কোলে নিয়ে এভাবেই বলছিলেন তানিয়া সুলতানা। তিনি আরো বলেন, ‘সুদমুক্ত, সার্ভিস চার্জ বিহীন ঋণ, সহজ কিস্তি পরিশোধের ব্যবস্থা আর কোথাও নাই। বসুন্ধরা গ্রুপ মহৎ কাজ করতাছে। হেগো দেইখা সবারই শিক্ষণীয় আছে। বসুন্ধরার মালিক মহান হৃদয়ের মানুষ। উনার লাইগা দোয়া করি।’

 

খোরশেদা বেগম এখন ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী

একসময় অন্যের বাড়িতে কাজ করতেন খোরশেদা বেগম। স্বামী রুপ মিয়া কৃষি শ্রমিক হিসেবে কাজ করতেন। বসুন্ধরা ফাউন্ডেশন বিনা সুদে ঋণ দেয় শুনে দুই বছর আগে ১৫ হাজার টাকা ঋণ নিয়েছিলেন। পাঁচ হাজার টাকা দিয়ে কাঁচামালের ব্যবসা শুরু করেন। ধীরে ধীরে ব্যবসার মূলধন বাড়ান। তিন মাস পর সংসার চালিয়ে তার মূলধন দাঁড়ায় ৪০ থেকে ৫০ হাজার টাকা। হোমনা চরেরগাঁও গ্রামের খোরশেদা বেগম বলেন, ‘বসুন্ধরা ফাউন্ডেশন থেকে প্রথমবার ঋণ নিয়ে কাঁচামালের ব্যবসা করেছি। ছেলেমেয়েদের নিয়ে সংসার ভালোই চলছে। প্রথম তিন মাস কিস্তি দিতে হয় না। তাই ক্ষুদ্র ব্যবসা করে পুঁজি বাড়ে আবার সংসারও সুন্দরমতো চলে। তিন মাস পর ৩০০ টাকা করে প্রতি সপ্তাহে কিস্তি দিতে গায়ে লাগে না। আগে অনেক দুঃখে-কষ্টে চলতে হতো। এখন ব্যবসা করে সুন্দরভাবে সংসার চলছে। বসুন্ধরার মালিকের জন্য অনেক দোয়া করি আল্লাহপাক যেন তাকে ও তার পরিবারের সবাইকে দীর্ঘদিন বাঁচিয়ে রাখেন।


শ্রমিক থেকে মাছ ব্যবসায়ী মায়া রাণী

হোমনা উপজেলার বাঘমাড়া গ্রামের মায়া রাণী দাসের স্বামী কমল দাস অন্যের নৌকা আর জাল দিয়ে মাছ ধরা শ্রমিক হিসেবে কাজ করতেন। দুই ছেলে-মেয়েসহ চার সদস্যের পরিবার কোনোমতে চলত। জালে মাছ ধরা পড়লে চুলায় আগুন জ্বলত, না হয় রুটি খেয়ে দিন পার হতো। পাশের গ্রামের শিউলী রানীর কাছ থেকে জানতে পারেন বসুন্ধরা ফাউন্ডেশন বিনা সুদে ঋণ দেয়। মায়া রাণী গিয়ে হাজির হন হোমনা বসুন্ধরা ফাউন্ডেশনের ক্ষুদ্র পল্লী ঋণ অফিসে।  ২০২৩ সালে প্রথম ঋণ নিয়ে মায়া রাণী তার স্বামী কমল দাসকে ১৫ হাজার টাকা দেন। সেই টাকা দিয়ে জেলেদের কাছ মাছ কিনে বাজারে বিক্রি শুরু করেন। তিন মাস সেই টাকা দিয়ে প্রতিদিন বিক্রি করে সংসার চালিয়ে ৩৫ হাজার টাকা পুঁজি হয় তাদের। সংসার চালিয়ে প্রতি সপ্তাহে ৩০০ টাকা ঋণ পরিশোধ করতে তেমন বেগ পেতে হয় না। মায়া রাণী বলেন, বসুন্ধরা ফাউন্ডেশনের মালিককে যেন ভগবান আরো হায়াত দেন।


হাঁস-মুরগির খামার করবেন শাবনূর

হোমনা পৌরসভার বাঘমারা গ্রামের গৃহবধূ শাবনূর আক্তার। স্বামী আদম আলী অটোরিকশা চালিয়ে সংসারের ব্যয় নির্বাহ করেন। এক ছেলে ও এক মেয়ে নিয়ে চারজনের সংসার। ছেলে-মেয়ে প্রাথমিক বিদ্যালয়ে পড়াশোনা করছে। স্বামী আদম আলীর রোজগারের ওপর চলতে খুব কষ্ট হয়। শাবনূর স্বপ্ন দেখতেন নিজে কিছু করে স্বামীকে ও বাচ্চাদের পড়াশোনায় সহযোগিতা করবেন। বসুন্ধরা ফাউন্ডেশন থেকে ১৫ হাজার টাকা ঋণ নিয়ে পাঁচ হাজার টাকা দিয়ে হাঁসের বাচ্চা আর পাঁচ হাজার টাকায় ডিম দেওয়ার মুরগি কেনেন শাবনূর। তিন মাস লালন-পালন করার পরই মুরগি ডিম দেওয়া শুরু করে। মুরগি ও হাঁসের ডিম বিক্রি করে কিস্তির টাকা পরিশোধ করে যে টাকা রয়েছে, তা দিয়ে দুটি ছাগলের বাচ্চা কিনে পালন করেছেন। শাবনূর আক্তার যে স্বপ্ন দেখেছিলেন, বসুন্ধরা ফাউন্ডেশনের ক্ষুদ্রঋণের মাধ্যমে তা বাস্তবায়িত হচ্ছে। দ্বিতীয়বারের মতো ঋণ নিয়ে উদ্যোক্তা হিসেবে হাঁস ও মুরগির খামার করতে চান তিনি।

 

এই বিভাগের আরও খবর
অভাবগ্রস্ত শিখা দাশের পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ
অভাবগ্রস্ত শিখা দাশের পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ
কসবায় বসুন্ধরার সহায়তায় চক্ষু চিকিৎসা পেল ৫০০ রোগী
কসবায় বসুন্ধরার সহায়তায় চক্ষু চিকিৎসা পেল ৫০০ রোগী
বৃক্ষরোপণের মধ্য দিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘ হালুয়াঘাট উপজেলা শাখার নবযাত্রা
বৃক্ষরোপণের মধ্য দিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘ হালুয়াঘাট উপজেলা শাখার নবযাত্রা
বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতা
বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতা
চন্দনাইশে বসুন্ধরা শুভসংঘের পরিচ্ছন্নতা অভিযান
চন্দনাইশে বসুন্ধরা শুভসংঘের পরিচ্ছন্নতা অভিযান
বদলগাছীতে তৃষ্ণার্তদের শরবত পান করাল বসুন্ধরা শুভসংঘ
বদলগাছীতে তৃষ্ণার্তদের শরবত পান করাল বসুন্ধরা শুভসংঘ
পাঠকের দোরগোড়ায় বই পৌঁছে দিচ্ছে বসুন্ধরা শুভসংঘ
পাঠকের দোরগোড়ায় বই পৌঁছে দিচ্ছে বসুন্ধরা শুভসংঘ
খুলনায় অসহায় শিশুদের মাঝে বসুন্ধরা শুভসংঘের খাবার বিতরণ
খুলনায় অসহায় শিশুদের মাঝে বসুন্ধরা শুভসংঘের খাবার বিতরণ
রাবিতে ভর্তি যুদ্ধের ক্লান্তি ঘোচাতে ভালোবাসার বার্তা নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘ
রাবিতে ভর্তি যুদ্ধের ক্লান্তি ঘোচাতে ভালোবাসার বার্তা নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘ
ফেনীতে বসুন্ধরা শুভসংঘের প্রীতি ফুটবল ম্যাচ অনুষ্ঠিত
ফেনীতে বসুন্ধরা শুভসংঘের প্রীতি ফুটবল ম্যাচ অনুষ্ঠিত
অসচ্ছল পরিবারগুলোতে বইছে সুখের বাতাস
অসচ্ছল পরিবারগুলোতে বইছে সুখের বাতাস
অসহায় সায়েদা বানুর পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
অসহায় সায়েদা বানুর পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
সর্বশেষ খবর
পোপ হওয়ার দৌড়ে এগিয়ে পিয়েত্রো পারোলিন
পোপ হওয়ার দৌড়ে এগিয়ে পিয়েত্রো পারোলিন

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চ্যাম্পিয়নস লিগে বার্সা-ইন্টারের রোমাঞ্চকর ড্র
চ্যাম্পিয়নস লিগে বার্সা-ইন্টারের রোমাঞ্চকর ড্র

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ মে)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা
জাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আমরা জানতাম ঘুরে দাঁড়াতে পারব: শান্ত
আমরা জানতাম ঘুরে দাঁড়াতে পারব: শান্ত

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন
দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত
এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়
পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'
'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি
পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক
ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান
তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

২১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার
হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

২৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস
মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে
অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি

পেছনের পৃষ্ঠা

ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে
ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক
বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক

নগর জীবন

এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই
এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই

সম্পাদকীয়

পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল
পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রেললাইনে লাশ রহস্য
রেললাইনে লাশ রহস্য

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি
শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক
বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের
শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

মহান মে দিবস আজ
মহান মে দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান
ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি
নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা
পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই
সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই

পেছনের পৃষ্ঠা

গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর
গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর

রকমারি নগর পরিক্রমা

নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর
নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর

শোবিজ

এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট
এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট

রকমারি নগর পরিক্রমা

আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ
আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

জেল থেকে ইমরানের বার্তা
জেল থেকে ইমরানের বার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

আদানির সঙ্গে চুক্তিতে সাড়ে ৪ হাজার কোটি টাকার শুল্ক ফাঁকি
আদানির সঙ্গে চুক্তিতে সাড়ে ৪ হাজার কোটি টাকার শুল্ক ফাঁকি

পেছনের পৃষ্ঠা

যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী
যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুলছে ২২ হাজার মামলা
ঝুলছে ২২ হাজার মামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

মাহির একাকিত্ব
মাহির একাকিত্ব

শোবিজ

উজ্জ্বলের আশাবাদ...
উজ্জ্বলের আশাবাদ...

শোবিজ

সংশোধন
সংশোধন

খবর

সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে
সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে

নগর জীবন

ববির ঘোষণা আসছে
ববির ঘোষণা আসছে

শোবিজ

সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ
সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ

মাঠে ময়দানে

শিয়াল মারার ফাঁদে বৃদ্ধের মৃত্যু
শিয়াল মারার ফাঁদে বৃদ্ধের মৃত্যু

দেশগ্রাম