শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১২ জুলাই, ২০২৫

জাতীয়তাবাদের উদ্বিগ্ন হৃদয়

সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী
প্রিন্ট ভার্সন
জাতীয়তাবাদের উদ্বিগ্ন হৃদয়

বাঙালি জাতীয়তাবাদের যাত্রা শুরু ব্রিটিশ ঔপনিবেশিক শাসন আমলে এবং তারই অধীনে। এ জাতীয়তাবাদের চরিত্রটা হওয়া উচিত ছিল পুরোপুরি ব্রিটিশবিরোধী। শুরুতে সেরকমই ছিল। কিন্তু পরবর্তী সময়ে তার ভিতরে ঢুকে পড়ে সাম্প্রদায়িকতা। সাম্প্রদায়িকতার কারণ হিন্দু-মুসলমানে বিরোধ। বিরোধ তৈরিতে উসকানি ছিল ব্রিটিশ শাসকদের। নিজেদের শাসন-শোষণ পোক্ত করার জন্য জাতীয়তাবাদীদের তারা বিভক্ত করতে চেয়েছে; এবং সবচেয়ে সহজ বিভাজনটা করা সম্ভব ছিল ধর্মীয় পার্থক্যকে বড় করে তোলার মধ্য দিয়ে। ব্রিটিশ শাসন মস্ত একটা ধাক্কা খায় ১৮৫৭-তে, সিপাহিদের মহা অভ্যুত্থানে। অভ্যুত্থানটি ছিল অসাম্প্রদায়িক। শাসকেরা ভয় পাচ্ছিল আরও বড় একটি অভ্যুত্থান না ঘটে যায় এবং তার ফলে ফরাসি বিপ্লবের মতো ‘অঘটন’ না দেখা দেয়। তারপর থেকেই চেষ্টা চলতে থাকে সাম্প্রদায়িকভাবে হিন্দু-মুসলমানে দূরত্ব বৃদ্ধির। এ ব্যাপারে তারা কয়েকটি চতুর পদক্ষেপ নেয়। প্রথমত ভারতের ইতিহাস রচনার সময় তারা হিন্দু যুগ ও মুসলিম যুগের ধারণা প্রতিষ্ঠিত করে। দ্বিতীয়ত আদমশুমারিতে হিন্দু ও মুসলমানকে আলাদাভাবে দেখায়। হিসাবে ধরা পড়ে যে বাংলায় মুসলমানের সংখ্যা কিছুটা বেশি। তাতে হিন্দু সম্প্রদায়ের নেতাদের মনে শঙ্কার জন্ম হয় মুসলিম আধিপত্যের। তৃতীয়ত ব্রিটিশ শাসকরা নবগঠিত মধ্যবিত্তকে উৎসাহ দেয় ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেস নামে রাজনৈতিক সংগঠন গড়ে তুলতে, যার নেতৃত্ব স্বভাবতই চলে যায় তুলনায় অগ্রসর হিন্দু সম্প্রদায়ের মানুষদের হাতে। এরপরে ১৯০৫ সালে ব্রিটিশ শাসকরা পূর্ববঙ্গ ও আসামকে নিয়ে একটি স্বতন্ত্র প্রদেশ স্থাপন করে, যার প্রধান উদ্দেশ্য ছিল হিন্দু মধ্যবিত্তকে জব্দ করা; কারণ ওই সম্প্রদায়ের একাংশ তত দিনে ব্রিটিশবিরোধিতা শুরু করে দিয়েছিল। ওই বিরোধিতার পেছনের কারণ ছিল শিক্ষার প্রসার এবং শিক্ষিত বেকারদের সংখ্যা বৃদ্ধি।

বাঙালি জাতীয়তাবাদের যাত্রা শুরু ব্রিটিশ ঔপনিবেশিক শাসন আমলে এবং তারই অধীনে১৯০৫ সালের ওই বঙ্গভঙ্গের আঘাত পেয়ে হিন্দু মধ্যবিত্ত প্রবলভাবে বাঙালি জাতীয়তাবাদী হয়ে ওঠে। জাতীয়তাবাদী আন্দোলন অত্যন্ত বেগবান হয়। তখন প্রচুর পরিমাণে লেখালেখি হয়েছে, বক্তৃতা প্রদান, রচিত হয় অনেক স্বদেশি গান, যাদের একটি বাংলাদেশের জাতীয় সংগীত হিসেবে গৃহীত হয়েছে। কিন্তু জাতীয়তাবাদের ওই উদ্দীপনার ভিতরও সাম্প্রদায়িকতা চলে এলো। আন্দোলনের নেতৃত্ব ছিল হিন্দু সম্প্রদায়ের হাতে, তাদের তরফ থেকে ধ্বনি উঠল ‘বন্দে মাতরম’-যেটি মুসলমানদের কাছে মোটেই গ্রহণযোগ্য ছিল না। বন্দে মাতরম কেবল যে একটি উদ্দীপক আওয়াজ ছিল তা নয়, ছিল রণধ্বনিও। আওয়াজটি শুনে ব্রিটিশ শাসকেরা যতটা না বিচলিত হলো, তার তুলনায় বাঙালি মুসলমান শঙ্কিত হলো বেশি। ভীতিটা হিন্দু আধিপত্যের। পূর্ববঙ্গ ও আসাম নিয়ে গঠিত নতুন প্রদেশে মুসলমানদের ছিল সংখ্যাধিক্য। প্রদেশটির রাজধানী স্থাপিত হয়েছিল ঢাকায়। ফলে মুসলমান সম্প্রদায় কিছুটা বাড়তি সুযোগসুবিধা পাবে আশা করছিল। বঙ্গভঙ্গ রদ হওয়াতে তারা হতাশই হলো। ওদিকে আবার বঙ্গভঙ্গের বছরেই মুসলমানদের রাজনৈতিক সংগঠন নিখিল ভারত মুসলিম লীগের প্রতিষ্ঠা ঘটে এবং সেটা ঢাকা শহরেই। এর পেছনে ব্রিটিশ শাসকদের বিভক্তিকরণ নীতির সমর্থনই শুধু নয়, পৃষ্ঠপোষকতাও ছিল। খুবই অল্প কিছু মানুষের জন্য হলেও ভোটাধিকার দেওয়া যখন শুরু হয়, ব্রিটিশ শাসকরা তখন আবার হিন্দু-মুসলমানদের জন্য পৃথক নির্বাচনের ব্যবস্থা করে রাখে। উদ্দেশ্য সম্প্রদায়ভিত্তিক বিভাজনটিকে কাঠামোগত স্থায়ী রূপ দেওয়া।

বঙ্গভঙ্গবিরোধী আন্দোলনের নেতৃত্ব যে হিন্দু সম্প্রদায়ের হাতে থাকবে, এটাই ছিল স্বাভাবিক। একে তো তারা ছিল মুসলমানদের তুলনায় অগ্রসর, তদুপরি বঙ্গভঙ্গ তাদের বৈষয়িক ও সাংস্কৃতিক স্বার্থকে সরাসরি আঘাত করেছিল। হিন্দুদের নেতৃত্ব এবং তাদের বন্দে মাতরম রণধ্বনি, মুসলমানদের মনে বাঙালি জাতীয়তাবাদের ওপর আস্থা তৈরি না করে বরং সন্দেহেরই জন্ম দেয়। ব্রিটিশ শাসনামলের প্রথম পর্যায়ে মুসলিম সম্প্রদায় ছিল বেশ পশ্চাৎপদ; কিন্তু ক্রমে তাদের ভিতরেও একটি মধ্যবিত্ত শ্রেণি গড়ে ওঠে, যারা দেখতে পাচ্ছিল যে প্রতিষ্ঠিত হিন্দু সম্প্রদায়ের সঙ্গে পেশাগতভাবে তো বটেই, ব্যবসাবাণিজ্যেও প্রতিযোগিতায় তারা সুবিধা করতে পারছে না। এর পাশাপাশি ছিল আরেক ঘটনা। হিন্দুসমাজের যারা অধিপতি, তারা অসংশোধনীয় রূপে ছিল ব্রাহ্মণ্যবাদী; মুসলমানদের হেয়জ্ঞান করাটা হয়ে দাঁড়িয়েছিল তাদের জন্য প্রায় স্বভাবগত। তারা অবশ্য গরিব হিন্দুদেরও অবজ্ঞা করত, তবে মুসলমানদের দৃষ্টিতে অবজ্ঞাটা প্রতিভাত হচ্ছিল সাম্প্রদায়িক বিদ্বেষ হিসেবেই। বর্ণহিন্দুদের আধিপত্যবাদিতাকে নিম্নবর্ণের হিন্দুরা মেনে নিতে বাধ্য হচ্ছিল পূর্বজন্মের পাপের জন্য প্রাপ্য শাস্তি হিসেবে। কিন্তু উঠতি মধ্যবিত্ত মুসলমানদের কাছে ওই ব্রাহ্মণ্যবাদিতা ক্রমশ দুঃসহ হয়ে ওঠে। কারণ মুসলমানরা দেখছিল সংখ্যায় তারা কম নয় এবং তাদের ভিতর এ অভিমান কাজ করছিল যে ইংরেজ শাসকরা দখল করার আগে মুসলমানরাই শাসক ছিল বাংলার। প্রতিষ্ঠিত হিন্দু মধ্যবিত্ত এবং প্রতিষ্ঠাকামী মুসলিম মধ্যবিত্তের মধ্যে বিরোধ বাধে এবং তা দাঙ্গার রূপ নিতে থাকে। কংগ্রেসের বিরুদ্ধে মুসলিম লীগের অবস্থানটা ক্রমশ শক্তিশালী হয়ে ওঠে। একপর্যায়ে চলে আসে মুসলমানদের স্বতন্ত্র আবাসভূমির দাবি, যার পরিণতিতে ঘটে সাতচল্লিশের মর্মান্তিক দেশভাগ। স্বাধীনতার নামে ক্ষমতা হস্তান্তর ঘটে কংগ্রেস ও মুসলিম লীগের নেতৃত্বের হাতে। প্রাণ হারায় অসংখ্য মানুষ, লাখ লাখ মানুষ উদ্বাস্তু হয়।

সাতচল্লিশের দেশভাগের ঘটনা বাঙালি জাতীয়তাবাদকে পেছনে ঠেলে দিয়ে ধর্মীয় সাম্প্রদায়িকতাকে সামনে নিয়ে আসারই পরিণাম। ১৯০৫ সালে যে বাঙালি হিন্দু মধ্যবিত্ত বন্দে মাতরম রণধ্বনি তুলে মাতৃভূমির অখণ্ডতা রক্ষা করার জন্য প্রয়োজনে প্রাণ পর্যন্ত দেবে বলে জানিয়েছিল, ১৯৪৬-৪৭-এ এসে তাদেরই একাংশ দেখা গেল দেশভাগের জন্য রীতিমতো অস্থির হয়ে পড়েছে। কারণ হচ্ছে অখণ্ড বঙ্গে মুসলিম আধিপত্যের ভীতি। পৃথক নির্বাচনের বিদ্যমানতা, ১৯৩২-এর সাম্প্রদায়িক রোয়েদাদ এবং ১৯৩৭ সালের সাধারণ নির্বাচনের মধ্য দিয়ে বাংলায় মুসলিম লীগের মন্ত্রিসভা গঠনের ফলে বর্ণহিন্দুদের আশঙ্কা হলো যে সংখ্যাধিক্যের দরুন অখণ্ড বঙ্গে মুসলমানরাই হর্তাকর্তা হয়ে থাকবে। দেশভাগে মুসলিম লীগ যে অসম্মত ছিল তা নয়, কিন্তু কংগ্রেসের বর্ণহিন্দু মহাসভাপন্থিদের উৎসাহটিই ছিল বেশি।

সাতচল্লিশের ওই দেশভাগের ফলে অধিকাংশ বাঙালিই যে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে তাতে বিন্দুমাত্র সন্দেহ নেই; কিন্তু পূর্ববঙ্গবাসীর ক্ষতিটাই হয়েছে বেশি। ১৯১১-তে বঙ্গভঙ্গ রদকরণ এবং ভারতের রাজধানী কলকাতা থেকে দিল্লিতে স্থানান্তরের দরুন বাংলা অনেকটা প্রান্তিক অবস্থায় চলে যায়। সেই প্রান্তিক বাংলা থেকে পূর্ববঙ্গ যখন আবার আলাদা হয়ে গেল তখন সন্দেহ দেখা দিয়েছিল পূর্ববঙ্গ তার স্বতন্ত্র অস্তিত্ব বজায় রাখতে পারবে কিনা। কারণ পূর্ববঙ্গে শিল্পকারখানা ছিল যৎসামান্য। অঞ্চলটি ছিল কৃষিনির্ভর; কৃষিপণ্যের মধ্যে প্রধান ছিল পাট, কিন্তু পাটকলের সবগুলোই ছিল কলকাতায় ও তার আশপাশে। রাজধানী তো বটেই কলকাতা ছিল বাণিজ্যেরও কেন্দ্র। সেখানে ছিল বন্দর; চাকরি ও পেশার খোঁজে পূর্ববঙ্গের মানুষকে ছুটতে হতো ওই কলকাতাতেই।

দেশভাগের ফলে বাঙালি মুসলমান অর্থনৈতিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত তো অবশ্যই হলো; সেই সঙ্গে দেখা দিল আরও এক কঠিন প্রশ্ন। সেটি হলো, পাকিস্তানের অংশ হয়ে যাওয়ার ফলে বাঙালি মুসলমানের জাতিগত অবস্থাটা কী দাঁড়াবে। খুব বড় ও প্রাথমিক উদ্বেগটা ছিল রাষ্ট্রভাষা নিয়ে। নতুন রাষ্ট্রের শতকরা ৫৬ জন অধিবাসী বাঙালি, কিন্তু রাষ্ট্রক্ষমতা তো তাদের হাতে নেই। রাষ্ট্র দেখা গেল দুর্দমনীয় রূপে এককেন্দ্রিক এবং তার শাসনভার অবাঙালিদের হাতে ন্যস্ত, যারা তাদের নিজেদের স্বার্থে উর্দুকেই হয়তো রাষ্ট্রভাষা করতে চাইবে। ফলে বাঙালিদের শঙ্কা দাঁড়াল এই যে ইংরেজের শাসন ছিন্ন করে তারা চলে যাবে উর্দুওয়ালাদের অধীনে।

বাস্তবে দেখা গেল ঠিক তেমনটাই ঘটেছে। চেষ্টা চলেছে উর্দুকে রাষ্ট্রভাষা করার; আর কেবল তা-ই নয়, ওই ভাষাকে কেন্দ্রে রেখে নতুন একটি জাতীয়তাবাদ দাঁড় করানোরও। পাকিস্তান প্রতিষ্ঠার সময়ে বাঙালি মুসলমানের ধর্মীয় পরিচয়টিই প্রধান হয়ে উঠেছিল। নতুন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার পরে তার বাঙালি পরিচয়টি চলে এলো সামনে। এবং সেই পরিচয়টি রক্ষা করা যাবে কি না, তাই নিয়ে সৃষ্টি হলো ভীষণ এক উদ্বেগের।

এর পরের ইতিহাস বাঙালি জাতীয়তাবাদকে প্রতিষ্ঠার জন্য আন্দোলনের সূত্রপাতের ও অগ্রগমনের। পাকিস্তানি রাষ্ট্র সেই আন্দোলনের বিরোধিতা করেছে। কেবল বিরোধিতা নয়, হিংস্র পদ্ধতিতে তাকে দমন করতে সচেষ্ট হয়েছে। পরিণামে গণহত্যা এবং প্রতিরোধের যুদ্ধ দুটোই ঘটেছে এবং স্বতন্ত্র ও স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠা হয়েছে।

লেখক : ইমেরিটাস অধ্যাপক, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

এই বিভাগের আরও খবর
এসএসসির ফলাফল
এসএসসির ফলাফল
বিদেশি বিনিয়োগ
বিদেশি বিনিয়োগ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
যানজটমুক্তির প্রত্যাশা
যানজটমুক্তির প্রত্যাশা
কোথায় পাব হোসাইনি রঙের মানুষ
কোথায় পাব হোসাইনি রঙের মানুষ
কেয়ামতের বড় আলামত প্রকাশের পথে!
কেয়ামতের বড় আলামত প্রকাশের পথে!
শহুরে ছাদকৃষিতে বাণিজ্যিক নার্সারি
শহুরে ছাদকৃষিতে বাণিজ্যিক নার্সারি
ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ
নির্বাচনের প্রস্তুতি
নির্বাচনের প্রস্তুতি
চূড়ান্ত বিজয় সত্যের আশুরা ও কারবালার বড় শিক্ষা
চূড়ান্ত বিজয় সত্যের আশুরা ও কারবালার বড় শিক্ষা
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
সর্বশেষ খবর
ইনস্টাগ্রাম পোস্টের লাইক সংখ্যা লুকাবেন যেভাবে
ইনস্টাগ্রাম পোস্টের লাইক সংখ্যা লুকাবেন যেভাবে

৮ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

গাজায় ক্ষুধা সংকট ভয়াবহ পর্যায়ে পৌঁছেছে : ডব্লিউএফপি
গাজায় ক্ষুধা সংকট ভয়াবহ পর্যায়ে পৌঁছেছে : ডব্লিউএফপি

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সন্ত্রাস দমনে সরকারকে সহযোগিতায় সর্বদা প্রস্তুত বিএনপি : মাহদী আমিন
সন্ত্রাস দমনে সরকারকে সহযোগিতায় সর্বদা প্রস্তুত বিএনপি : মাহদী আমিন

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চাঁদপুরে পরিত্যক্ত বাগান থেকে যুবকের মরদেহ উদ্ধার
চাঁদপুরে পরিত্যক্ত বাগান থেকে যুবকের মরদেহ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১২ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১২ জুলাই)

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩১ দফার লিফলেট বিতরণ বিএনপি নেতা ফয়সাল আলিমের
৩১ দফার লিফলেট বিতরণ বিএনপি নেতা ফয়সাল আলিমের

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয়তাবাদের উদ্বিগ্ন হৃদয়
জাতীয়তাবাদের উদ্বিগ্ন হৃদয়

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

রেকর্ড বইয়ের পাতায় ইংল্যান্ডের স্মিথ
রেকর্ড বইয়ের পাতায় ইংল্যান্ডের স্মিথ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মিটফোর্ডে ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় জবি শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ মিছিল
মিটফোর্ডে ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় জবি শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ মিছিল

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপির আদর্শ ও রাজনীতির সঙ্গে সন্ত্রাস-বর্বরতার কোনো সম্পর্ক নেই : মির্জা ফখরুল
বিএনপির আদর্শ ও রাজনীতির সঙ্গে সন্ত্রাস-বর্বরতার কোনো সম্পর্ক নেই : মির্জা ফখরুল

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজধানীর মিরপুর থেকে ৫০টি দেশীয় বন্যপ্রাণী উদ্ধার
রাজধানীর মিরপুর থেকে ৫০টি দেশীয় বন্যপ্রাণী উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভিন্নমত থাকবে, কিন্তু অপরের মতকে সম্মান করতে হবে : আমীর খসরু
ভিন্নমত থাকবে, কিন্তু অপরের মতকে সম্মান করতে হবে : আমীর খসরু

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের হয়ে যে রেকর্ড এখন শুধুই বুমরাহর
ভারতের হয়ে যে রেকর্ড এখন শুধুই বুমরাহর

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ-গোলাগুলির ঘটনায় ১০ নেতা বহিষ্কার
বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ-গোলাগুলির ঘটনায় ১০ নেতা বহিষ্কার

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পদ্মার ভাঙনে জাজিরায় দিশেহারা কয়েক হাজার মানুষ
পদ্মার ভাঙনে জাজিরায় দিশেহারা কয়েক হাজার মানুষ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগামী ৭২ ঘণ্টায় ফেনী জেলার বন্যা পরিস্থিতির উন্নতি হতে পারে
আগামী ৭২ ঘণ্টায় ফেনী জেলার বন্যা পরিস্থিতির উন্নতি হতে পারে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে আসলো নতুন সুপারম্যান, সঙ্গে আছে জ্যাকি চ্যানও
দেশে আসলো নতুন সুপারম্যান, সঙ্গে আছে জ্যাকি চ্যানও

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বর্ণ দিয়ে প্রতারণা, চক্রের তিন সদস্য গ্রেপ্তার
স্বর্ণ দিয়ে প্রতারণা, চক্রের তিন সদস্য গ্রেপ্তার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নানার বাড়িতে বেড়াতে এসে নদীতে ডুবে শিশু নিখোঁজ
নানার বাড়িতে বেড়াতে এসে নদীতে ডুবে শিশু নিখোঁজ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবালেঙ্কাকে হারিয়ে অঘটন, ফাইনালে অ্যানিসিমোভা
সাবালেঙ্কাকে হারিয়ে অঘটন, ফাইনালে অ্যানিসিমোভা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই গণহত্যার বিচার দাবিতে কুমিল্লায় শিবিরের বিক্ষোভ
জুলাই গণহত্যার বিচার দাবিতে কুমিল্লায় শিবিরের বিক্ষোভ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেয়েকে নিয়ে প্রথমবারের মতো গান গাইলেন ন্যান্সি
মেয়েকে নিয়ে প্রথমবারের মতো গান গাইলেন ন্যান্সি

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভোলায় ঘরচাপা পড়ে এক যুবকের মৃত্যু
ভোলায় ঘরচাপা পড়ে এক যুবকের মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেনাপ্রধানের হুংকার, এক ইঞ্চি মাটিও ছাড়বে না ইরান
সেনাপ্রধানের হুংকার, এক ইঞ্চি মাটিও ছাড়বে না ইরান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও ইংলিশ ফুটবলে ফিরছেন হেন্ডারসন
আবারও ইংলিশ ফুটবলে ফিরছেন হেন্ডারসন

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউনেস্কোর বিশ্ব ঐতিহ্য তালিকায় ক্যামেরুন ও মালাবির দু’টি স্থান
ইউনেস্কোর বিশ্ব ঐতিহ্য তালিকায় ক্যামেরুন ও মালাবির দু’টি স্থান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোয়াখালীতে ৪০ হাজার পরিবার পানিবন্দি, ১৮শ’ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ
নোয়াখালীতে ৪০ হাজার পরিবার পানিবন্দি, ১৮শ’ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পঞ্চগড়ে অভিনয় প্রশিক্ষণ কর্মশালা শুরু
পঞ্চগড়ে অভিনয় প্রশিক্ষণ কর্মশালা শুরু

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সংবিধানে পরিবেশ অধিকারকে 'মৌলিক অধিকার' করার প্রস্তাব অ্যাটর্নি জেনারেলের
সংবিধানে পরিবেশ অধিকারকে 'মৌলিক অধিকার' করার প্রস্তাব অ্যাটর্নি জেনারেলের

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিটফোর্ডে ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ৪
মিটফোর্ডে ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ৪

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
কাতারের মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানি হামলা, স্যাটেলাইট চিত্রে যা দেখা গেলো
কাতারের মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানি হামলা, স্যাটেলাইট চিত্রে যা দেখা গেলো

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী
ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিটফোর্ডে ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ৪
মিটফোর্ডে ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ৪

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রকাশ্য দিবালোকে ইউক্রেনের গোয়েন্দা কর্মকর্তাকে গুলি করে হত্যা
প্রকাশ্য দিবালোকে ইউক্রেনের গোয়েন্দা কর্মকর্তাকে গুলি করে হত্যা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিমের বাজারে স্বস্তির হাওয়া, বেড়েছে বিক্রি
ডিমের বাজারে স্বস্তির হাওয়া, বেড়েছে বিক্রি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর বর্তমান অবস্থা কি?
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর বর্তমান অবস্থা কি?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারাগারে আবুল বারকাত
কারাগারে আবুল বারকাত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমানে ‘বোমা থাকার’ ফোনে থামল কাঠমান্ডুগামী ফ্লাইট
বিমানে ‘বোমা থাকার’ ফোনে থামল কাঠমান্ডুগামী ফ্লাইট

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদ্মা সেতুর বোঝা এখনও টানছেন গ্রাহকরা, মোবাইল রিচার্জে কাটে সারচার্জ
পদ্মা সেতুর বোঝা এখনও টানছেন গ্রাহকরা, মোবাইল রিচার্জে কাটে সারচার্জ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাণিজ্য সম্পর্কের প্রায় সব গুরুত্বপূর্ণ দিকই স্পর্শ করা হয়েছে
বাণিজ্য সম্পর্কের প্রায় সব গুরুত্বপূর্ণ দিকই স্পর্শ করা হয়েছে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খুলনায় বাসার সামনে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
খুলনায় বাসার সামনে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেনাপ্রধানের হুংকার, এক ইঞ্চি মাটিও ছাড়বে না ইরান
সেনাপ্রধানের হুংকার, এক ইঞ্চি মাটিও ছাড়বে না ইরান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধে ৫০০ ইসরায়েলি নিহত, দাবি ইরানি স্পিকারের
যুদ্ধে ৫০০ ইসরায়েলি নিহত, দাবি ইরানি স্পিকারের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ বলে ৫ উইকেট, ক্রিকেটে নতুন বিশ্বরেকর্ড গড়লেন ক্যাম্ফার
৫ বলে ৫ উইকেট, ক্রিকেটে নতুন বিশ্বরেকর্ড গড়লেন ক্যাম্ফার

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চিকিৎসাধীন শিল্পী ফরিদা পারভীনের খোঁজ নিলেন খালেদা জিয়া
চিকিৎসাধীন শিল্পী ফরিদা পারভীনের খোঁজ নিলেন খালেদা জিয়া

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জোয়ালে বেঁধে নব দম্পতিকে দিয়ে করানো হলো হালচাষ!
জোয়ালে বেঁধে নব দম্পতিকে দিয়ে করানো হলো হালচাষ!

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেনিস খেলোয়াড় ‘মেয়েকে গুলি করে হত্যা’ করলেন বাবা
টেনিস খেলোয়াড় ‘মেয়েকে গুলি করে হত্যা’ করলেন বাবা

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খাবারের লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা শিশুদের হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী
খাবারের লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা শিশুদের হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ-গোলাগুলির ঘটনায় ১০ নেতা বহিষ্কার
বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ-গোলাগুলির ঘটনায় ১০ নেতা বহিষ্কার

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজা যুদ্ধ থেকে ফিরে আরেক ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা
গাজা যুদ্ধ থেকে ফিরে আরেক ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গায়ানাকে গুঁড়িয়ে ৮ রানে জয় রংপুরের
গায়ানাকে গুঁড়িয়ে ৮ রানে জয় রংপুরের

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এসএসসি পরীক্ষায় সেনাবাহিনী পরিচালিত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসমূহের অসাধারণ সাফল্য
এসএসসি পরীক্ষায় সেনাবাহিনী পরিচালিত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসমূহের অসাধারণ সাফল্য

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় ৮ ইসরায়েলি সেনা হতাহত
গাজায় ৮ ইসরায়েলি সেনা হতাহত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাফে শ্রীলঙ্কাকে ৯ গোলে বিধ্বস্ত করলো বাংলাদেশ
সাফে শ্রীলঙ্কাকে ৯ গোলে বিধ্বস্ত করলো বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইচ্ছামতো সূর্যস্নান করতে পারবেন না ট্রাম্প, ড্রোন হামলা হতে পারে
ইচ্ছামতো সূর্যস্নান করতে পারবেন না ট্রাম্প, ড্রোন হামলা হতে পারে

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২১ জেলায় পানিতে ডুবেছে ৭২ হাজার হেক্টর জমির ফসল
২১ জেলায় পানিতে ডুবেছে ৭২ হাজার হেক্টর জমির ফসল

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এসএসসির ফলাফল পুনঃনিরীক্ষণ আবেদন শুরু
এসএসসির ফলাফল পুনঃনিরীক্ষণ আবেদন শুরু

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৫ বিভাগে ভারী বর্ষণের আভাস, বাড়বে গরমের অনুভূতি
৫ বিভাগে ভারী বর্ষণের আভাস, বাড়বে গরমের অনুভূতি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মৃত্যুর পর মা-বাবার হক যেভাবে আদায় করব
মৃত্যুর পর মা-বাবার হক যেভাবে আদায় করব

১৮ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

এসএসসি পরীক্ষায় ফেল করায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
এসএসসি পরীক্ষায় ফেল করায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
নিথর দেহ টেনেহিঁচড়ে চলে উন্মত্ততা
নিথর দেহ টেনেহিঁচড়ে চলে উন্মত্ততা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকাশ্যে গুলি ও রগ কেটে খুন
প্রকাশ্যে গুলি ও রগ কেটে খুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় মানবাধিকার কার্যালয় হতে দেব না
ঢাকায় মানবাধিকার কার্যালয় হতে দেব না

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্গন্ধযুক্ত আয়নাঘরে পারফিউমের ঘ্রাণ!
দুর্গন্ধযুক্ত আয়নাঘরে পারফিউমের ঘ্রাণ!

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজপথ যেন মরণফাঁদ
রাজপথ যেন মরণফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

এনসিপির দরজা খোলা, জামায়াতের সঙ্গে জোট নয়
এনসিপির দরজা খোলা, জামায়াতের সঙ্গে জোট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অবসরে যাচ্ছেন মোদি
অবসরে যাচ্ছেন মোদি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাঘ দম্পতি রোমিও জুলিয়েটের কোলে ডোনাল্ড ট্রাম্প
বাঘ দম্পতি রোমিও জুলিয়েটের কোলে ডোনাল্ড ট্রাম্প

পেছনের পৃষ্ঠা

খাল থেকে ১৫ কেজির বোয়াল শিকার
খাল থেকে ১৫ কেজির বোয়াল শিকার

পেছনের পৃষ্ঠা

অপরাধীরাই খানের টাকার খনি
অপরাধীরাই খানের টাকার খনি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশি নায়িকা কেন পছন্দ শাকিবের
বিদেশি নায়িকা কেন পছন্দ শাকিবের

শোবিজ

আল্লু অর্জুনের চার নায়িকা
আল্লু অর্জুনের চার নায়িকা

শোবিজ

পর্যটকে টইটম্বুর কক্সবাজারে আতঙ্ক গুপ্তখাল
পর্যটকে টইটম্বুর কক্সবাজারে আতঙ্ক গুপ্তখাল

নগর জীবন

ঘড়ির রাজকীয় ব্যবসা এখন ধুঁকছে
ঘড়ির রাজকীয় ব্যবসা এখন ধুঁকছে

শনিবারের সকাল

নেপালে বাড়ছে বাংলাদেশি পর্যটক
নেপালে বাড়ছে বাংলাদেশি পর্যটক

পেছনের পৃষ্ঠা

পঞ্চম শীর্ষ টেস্ট সেঞ্চুরিয়ান রুট
পঞ্চম শীর্ষ টেস্ট সেঞ্চুরিয়ান রুট

মাঠে ময়দানে

আতঙ্কে ফেনী নোয়াখালীবাসী
আতঙ্কে ফেনী নোয়াখালীবাসী

পেছনের পৃষ্ঠা

বৃষ্টিভেজা দিনে কাছাকাছি রাজ-শুভশ্রী
বৃষ্টিভেজা দিনে কাছাকাছি রাজ-শুভশ্রী

শোবিজ

জয়ে শুরু রংপুর রাইডার্সের
জয়ে শুরু রংপুর রাইডার্সের

মাঠে ময়দানে

আগে দরকার সুশীল সমাজের সংস্কার
আগে দরকার সুশীল সমাজের সংস্কার

প্রথম পৃষ্ঠা

সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা দিলীপ বিশ্বাস
সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা দিলীপ বিশ্বাস

শোবিজ

বিষাক্ত ধোঁয়ায় মানুষ ক্যানসার আক্রান্ত
বিষাক্ত ধোঁয়ায় মানুষ ক্যানসার আক্রান্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার লাশ
স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্যার প্রভাব বাজারে কাঁচা মরিচ ৩০০ টাকা
বন্যার প্রভাব বাজারে কাঁচা মরিচ ৩০০ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

কেয়ামতের বড় আলামত প্রকাশের পথে!
কেয়ামতের বড় আলামত প্রকাশের পথে!

সম্পাদকীয়

পুষ্টি ও উচ্চফলনে অভাবনীয় সংযোজন
পুষ্টি ও উচ্চফলনে অভাবনীয় সংযোজন

শনিবারের সকাল

গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের বিকল্প নেই
গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের বিকল্প নেই

নগর জীবন

জাতীয়তাবাদের উদ্বিগ্ন হৃদয়
জাতীয়তাবাদের উদ্বিগ্ন হৃদয়

সম্পাদকীয়