শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১২ জুলাই, ২০২৫

জাতীয়তাবাদের উদ্বিগ্ন হৃদয়

সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী
প্রিন্ট ভার্সন
জাতীয়তাবাদের উদ্বিগ্ন হৃদয়

বাঙালি জাতীয়তাবাদের যাত্রা শুরু ব্রিটিশ ঔপনিবেশিক শাসন আমলে এবং তারই অধীনে। এ জাতীয়তাবাদের চরিত্রটা হওয়া উচিত ছিল পুরোপুরি ব্রিটিশবিরোধী। শুরুতে সেরকমই ছিল। কিন্তু পরবর্তী সময়ে তার ভিতরে ঢুকে পড়ে সাম্প্রদায়িকতা। সাম্প্রদায়িকতার কারণ হিন্দু-মুসলমানে বিরোধ। বিরোধ তৈরিতে উসকানি ছিল ব্রিটিশ শাসকদের। নিজেদের শাসন-শোষণ পোক্ত করার জন্য জাতীয়তাবাদীদের তারা বিভক্ত করতে চেয়েছে; এবং সবচেয়ে সহজ বিভাজনটা করা সম্ভব ছিল ধর্মীয় পার্থক্যকে বড় করে তোলার মধ্য দিয়ে। ব্রিটিশ শাসন মস্ত একটা ধাক্কা খায় ১৮৫৭-তে, সিপাহিদের মহা অভ্যুত্থানে। অভ্যুত্থানটি ছিল অসাম্প্রদায়িক। শাসকেরা ভয় পাচ্ছিল আরও বড় একটি অভ্যুত্থান না ঘটে যায় এবং তার ফলে ফরাসি বিপ্লবের মতো ‘অঘটন’ না দেখা দেয়। তারপর থেকেই চেষ্টা চলতে থাকে সাম্প্রদায়িকভাবে হিন্দু-মুসলমানে দূরত্ব বৃদ্ধির। এ ব্যাপারে তারা কয়েকটি চতুর পদক্ষেপ নেয়। প্রথমত ভারতের ইতিহাস রচনার সময় তারা হিন্দু যুগ ও মুসলিম যুগের ধারণা প্রতিষ্ঠিত করে। দ্বিতীয়ত আদমশুমারিতে হিন্দু ও মুসলমানকে আলাদাভাবে দেখায়। হিসাবে ধরা পড়ে যে বাংলায় মুসলমানের সংখ্যা কিছুটা বেশি। তাতে হিন্দু সম্প্রদায়ের নেতাদের মনে শঙ্কার জন্ম হয় মুসলিম আধিপত্যের। তৃতীয়ত ব্রিটিশ শাসকরা নবগঠিত মধ্যবিত্তকে উৎসাহ দেয় ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেস নামে রাজনৈতিক সংগঠন গড়ে তুলতে, যার নেতৃত্ব স্বভাবতই চলে যায় তুলনায় অগ্রসর হিন্দু সম্প্রদায়ের মানুষদের হাতে। এরপরে ১৯০৫ সালে ব্রিটিশ শাসকরা পূর্ববঙ্গ ও আসামকে নিয়ে একটি স্বতন্ত্র প্রদেশ স্থাপন করে, যার প্রধান উদ্দেশ্য ছিল হিন্দু মধ্যবিত্তকে জব্দ করা; কারণ ওই সম্প্রদায়ের একাংশ তত দিনে ব্রিটিশবিরোধিতা শুরু করে দিয়েছিল। ওই বিরোধিতার পেছনের কারণ ছিল শিক্ষার প্রসার এবং শিক্ষিত বেকারদের সংখ্যা বৃদ্ধি।

বাঙালি জাতীয়তাবাদের যাত্রা শুরু ব্রিটিশ ঔপনিবেশিক শাসন আমলে এবং তারই অধীনে১৯০৫ সালের ওই বঙ্গভঙ্গের আঘাত পেয়ে হিন্দু মধ্যবিত্ত প্রবলভাবে বাঙালি জাতীয়তাবাদী হয়ে ওঠে। জাতীয়তাবাদী আন্দোলন অত্যন্ত বেগবান হয়। তখন প্রচুর পরিমাণে লেখালেখি হয়েছে, বক্তৃতা প্রদান, রচিত হয় অনেক স্বদেশি গান, যাদের একটি বাংলাদেশের জাতীয় সংগীত হিসেবে গৃহীত হয়েছে। কিন্তু জাতীয়তাবাদের ওই উদ্দীপনার ভিতরও সাম্প্রদায়িকতা চলে এলো। আন্দোলনের নেতৃত্ব ছিল হিন্দু সম্প্রদায়ের হাতে, তাদের তরফ থেকে ধ্বনি উঠল ‘বন্দে মাতরম’-যেটি মুসলমানদের কাছে মোটেই গ্রহণযোগ্য ছিল না। বন্দে মাতরম কেবল যে একটি উদ্দীপক আওয়াজ ছিল তা নয়, ছিল রণধ্বনিও। আওয়াজটি শুনে ব্রিটিশ শাসকেরা যতটা না বিচলিত হলো, তার তুলনায় বাঙালি মুসলমান শঙ্কিত হলো বেশি। ভীতিটা হিন্দু আধিপত্যের। পূর্ববঙ্গ ও আসাম নিয়ে গঠিত নতুন প্রদেশে মুসলমানদের ছিল সংখ্যাধিক্য। প্রদেশটির রাজধানী স্থাপিত হয়েছিল ঢাকায়। ফলে মুসলমান সম্প্রদায় কিছুটা বাড়তি সুযোগসুবিধা পাবে আশা করছিল। বঙ্গভঙ্গ রদ হওয়াতে তারা হতাশই হলো। ওদিকে আবার বঙ্গভঙ্গের বছরেই মুসলমানদের রাজনৈতিক সংগঠন নিখিল ভারত মুসলিম লীগের প্রতিষ্ঠা ঘটে এবং সেটা ঢাকা শহরেই। এর পেছনে ব্রিটিশ শাসকদের বিভক্তিকরণ নীতির সমর্থনই শুধু নয়, পৃষ্ঠপোষকতাও ছিল। খুবই অল্প কিছু মানুষের জন্য হলেও ভোটাধিকার দেওয়া যখন শুরু হয়, ব্রিটিশ শাসকরা তখন আবার হিন্দু-মুসলমানদের জন্য পৃথক নির্বাচনের ব্যবস্থা করে রাখে। উদ্দেশ্য সম্প্রদায়ভিত্তিক বিভাজনটিকে কাঠামোগত স্থায়ী রূপ দেওয়া।

বঙ্গভঙ্গবিরোধী আন্দোলনের নেতৃত্ব যে হিন্দু সম্প্রদায়ের হাতে থাকবে, এটাই ছিল স্বাভাবিক। একে তো তারা ছিল মুসলমানদের তুলনায় অগ্রসর, তদুপরি বঙ্গভঙ্গ তাদের বৈষয়িক ও সাংস্কৃতিক স্বার্থকে সরাসরি আঘাত করেছিল। হিন্দুদের নেতৃত্ব এবং তাদের বন্দে মাতরম রণধ্বনি, মুসলমানদের মনে বাঙালি জাতীয়তাবাদের ওপর আস্থা তৈরি না করে বরং সন্দেহেরই জন্ম দেয়। ব্রিটিশ শাসনামলের প্রথম পর্যায়ে মুসলিম সম্প্রদায় ছিল বেশ পশ্চাৎপদ; কিন্তু ক্রমে তাদের ভিতরেও একটি মধ্যবিত্ত শ্রেণি গড়ে ওঠে, যারা দেখতে পাচ্ছিল যে প্রতিষ্ঠিত হিন্দু সম্প্রদায়ের সঙ্গে পেশাগতভাবে তো বটেই, ব্যবসাবাণিজ্যেও প্রতিযোগিতায় তারা সুবিধা করতে পারছে না। এর পাশাপাশি ছিল আরেক ঘটনা। হিন্দুসমাজের যারা অধিপতি, তারা অসংশোধনীয় রূপে ছিল ব্রাহ্মণ্যবাদী; মুসলমানদের হেয়জ্ঞান করাটা হয়ে দাঁড়িয়েছিল তাদের জন্য প্রায় স্বভাবগত। তারা অবশ্য গরিব হিন্দুদেরও অবজ্ঞা করত, তবে মুসলমানদের দৃষ্টিতে অবজ্ঞাটা প্রতিভাত হচ্ছিল সাম্প্রদায়িক বিদ্বেষ হিসেবেই। বর্ণহিন্দুদের আধিপত্যবাদিতাকে নিম্নবর্ণের হিন্দুরা মেনে নিতে বাধ্য হচ্ছিল পূর্বজন্মের পাপের জন্য প্রাপ্য শাস্তি হিসেবে। কিন্তু উঠতি মধ্যবিত্ত মুসলমানদের কাছে ওই ব্রাহ্মণ্যবাদিতা ক্রমশ দুঃসহ হয়ে ওঠে। কারণ মুসলমানরা দেখছিল সংখ্যায় তারা কম নয় এবং তাদের ভিতর এ অভিমান কাজ করছিল যে ইংরেজ শাসকরা দখল করার আগে মুসলমানরাই শাসক ছিল বাংলার। প্রতিষ্ঠিত হিন্দু মধ্যবিত্ত এবং প্রতিষ্ঠাকামী মুসলিম মধ্যবিত্তের মধ্যে বিরোধ বাধে এবং তা দাঙ্গার রূপ নিতে থাকে। কংগ্রেসের বিরুদ্ধে মুসলিম লীগের অবস্থানটা ক্রমশ শক্তিশালী হয়ে ওঠে। একপর্যায়ে চলে আসে মুসলমানদের স্বতন্ত্র আবাসভূমির দাবি, যার পরিণতিতে ঘটে সাতচল্লিশের মর্মান্তিক দেশভাগ। স্বাধীনতার নামে ক্ষমতা হস্তান্তর ঘটে কংগ্রেস ও মুসলিম লীগের নেতৃত্বের হাতে। প্রাণ হারায় অসংখ্য মানুষ, লাখ লাখ মানুষ উদ্বাস্তু হয়।

সাতচল্লিশের দেশভাগের ঘটনা বাঙালি জাতীয়তাবাদকে পেছনে ঠেলে দিয়ে ধর্মীয় সাম্প্রদায়িকতাকে সামনে নিয়ে আসারই পরিণাম। ১৯০৫ সালে যে বাঙালি হিন্দু মধ্যবিত্ত বন্দে মাতরম রণধ্বনি তুলে মাতৃভূমির অখণ্ডতা রক্ষা করার জন্য প্রয়োজনে প্রাণ পর্যন্ত দেবে বলে জানিয়েছিল, ১৯৪৬-৪৭-এ এসে তাদেরই একাংশ দেখা গেল দেশভাগের জন্য রীতিমতো অস্থির হয়ে পড়েছে। কারণ হচ্ছে অখণ্ড বঙ্গে মুসলিম আধিপত্যের ভীতি। পৃথক নির্বাচনের বিদ্যমানতা, ১৯৩২-এর সাম্প্রদায়িক রোয়েদাদ এবং ১৯৩৭ সালের সাধারণ নির্বাচনের মধ্য দিয়ে বাংলায় মুসলিম লীগের মন্ত্রিসভা গঠনের ফলে বর্ণহিন্দুদের আশঙ্কা হলো যে সংখ্যাধিক্যের দরুন অখণ্ড বঙ্গে মুসলমানরাই হর্তাকর্তা হয়ে থাকবে। দেশভাগে মুসলিম লীগ যে অসম্মত ছিল তা নয়, কিন্তু কংগ্রেসের বর্ণহিন্দু মহাসভাপন্থিদের উৎসাহটিই ছিল বেশি।

সাতচল্লিশের ওই দেশভাগের ফলে অধিকাংশ বাঙালিই যে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে তাতে বিন্দুমাত্র সন্দেহ নেই; কিন্তু পূর্ববঙ্গবাসীর ক্ষতিটাই হয়েছে বেশি। ১৯১১-তে বঙ্গভঙ্গ রদকরণ এবং ভারতের রাজধানী কলকাতা থেকে দিল্লিতে স্থানান্তরের দরুন বাংলা অনেকটা প্রান্তিক অবস্থায় চলে যায়। সেই প্রান্তিক বাংলা থেকে পূর্ববঙ্গ যখন আবার আলাদা হয়ে গেল তখন সন্দেহ দেখা দিয়েছিল পূর্ববঙ্গ তার স্বতন্ত্র অস্তিত্ব বজায় রাখতে পারবে কিনা। কারণ পূর্ববঙ্গে শিল্পকারখানা ছিল যৎসামান্য। অঞ্চলটি ছিল কৃষিনির্ভর; কৃষিপণ্যের মধ্যে প্রধান ছিল পাট, কিন্তু পাটকলের সবগুলোই ছিল কলকাতায় ও তার আশপাশে। রাজধানী তো বটেই কলকাতা ছিল বাণিজ্যেরও কেন্দ্র। সেখানে ছিল বন্দর; চাকরি ও পেশার খোঁজে পূর্ববঙ্গের মানুষকে ছুটতে হতো ওই কলকাতাতেই।

দেশভাগের ফলে বাঙালি মুসলমান অর্থনৈতিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত তো অবশ্যই হলো; সেই সঙ্গে দেখা দিল আরও এক কঠিন প্রশ্ন। সেটি হলো, পাকিস্তানের অংশ হয়ে যাওয়ার ফলে বাঙালি মুসলমানের জাতিগত অবস্থাটা কী দাঁড়াবে। খুব বড় ও প্রাথমিক উদ্বেগটা ছিল রাষ্ট্রভাষা নিয়ে। নতুন রাষ্ট্রের শতকরা ৫৬ জন অধিবাসী বাঙালি, কিন্তু রাষ্ট্রক্ষমতা তো তাদের হাতে নেই। রাষ্ট্র দেখা গেল দুর্দমনীয় রূপে এককেন্দ্রিক এবং তার শাসনভার অবাঙালিদের হাতে ন্যস্ত, যারা তাদের নিজেদের স্বার্থে উর্দুকেই হয়তো রাষ্ট্রভাষা করতে চাইবে। ফলে বাঙালিদের শঙ্কা দাঁড়াল এই যে ইংরেজের শাসন ছিন্ন করে তারা চলে যাবে উর্দুওয়ালাদের অধীনে।

বাস্তবে দেখা গেল ঠিক তেমনটাই ঘটেছে। চেষ্টা চলেছে উর্দুকে রাষ্ট্রভাষা করার; আর কেবল তা-ই নয়, ওই ভাষাকে কেন্দ্রে রেখে নতুন একটি জাতীয়তাবাদ দাঁড় করানোরও। পাকিস্তান প্রতিষ্ঠার সময়ে বাঙালি মুসলমানের ধর্মীয় পরিচয়টিই প্রধান হয়ে উঠেছিল। নতুন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার পরে তার বাঙালি পরিচয়টি চলে এলো সামনে। এবং সেই পরিচয়টি রক্ষা করা যাবে কি না, তাই নিয়ে সৃষ্টি হলো ভীষণ এক উদ্বেগের।

এর পরের ইতিহাস বাঙালি জাতীয়তাবাদকে প্রতিষ্ঠার জন্য আন্দোলনের সূত্রপাতের ও অগ্রগমনের। পাকিস্তানি রাষ্ট্র সেই আন্দোলনের বিরোধিতা করেছে। কেবল বিরোধিতা নয়, হিংস্র পদ্ধতিতে তাকে দমন করতে সচেষ্ট হয়েছে। পরিণামে গণহত্যা এবং প্রতিরোধের যুদ্ধ দুটোই ঘটেছে এবং স্বতন্ত্র ও স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠা হয়েছে।

লেখক : ইমেরিটাস অধ্যাপক, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

এই বিভাগের আরও খবর
নেপালে জনবিস্ফোরণ
নেপালে জনবিস্ফোরণ
ডাকসু নির্বাচন
ডাকসু নির্বাচন
দান-সদকায় সম্পদ ও রিজিক বৃদ্ধি পায়
দান-সদকায় সম্পদ ও রিজিক বৃদ্ধি পায়
সেনাবাহিনী নিয়ে গুজবের শেষ কোথায়
সেনাবাহিনী নিয়ে গুজবের শেষ কোথায়
শেষ পর্যন্ত কার হাসি কে হাসবে
শেষ পর্যন্ত কার হাসি কে হাসবে
ফুরিয়ে যাচ্ছে গ্যাস
ফুরিয়ে যাচ্ছে গ্যাস
অশান্ত বাজার
অশান্ত বাজার
নির্বাচন হোক ফেব্রুয়ারিতেই
নির্বাচন হোক ফেব্রুয়ারিতেই
রসুল (সা.)-কে ভালোবাসার দাবি
রসুল (সা.)-কে ভালোবাসার দাবি
জুলাইয়ের বাংলাদেশ ও নতুন নেতৃত্ব কাঠামো
জুলাইয়ের বাংলাদেশ ও নতুন নেতৃত্ব কাঠামো
ছেষট্টিতেই মুক্তিযুদ্ধ শুরু করেছিলেন যাঁরা
ছেষট্টিতেই মুক্তিযুদ্ধ শুরু করেছিলেন যাঁরা
হজরত আলী (রা.)-এর হত্যাকাণ্ড
হজরত আলী (রা.)-এর হত্যাকাণ্ড
সর্বশেষ খবর
গণতন্ত্রের প্রশ্নে আপোসহীন খালেদা জিয়া : এরশাদ উল্লাহ
গণতন্ত্রের প্রশ্নে আপোসহীন খালেদা জিয়া : এরশাদ উল্লাহ

এই মাত্র | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জবি ক্যাম্পাস সংলগ্ন অবৈধ দোকানপাট ও বাসস্ট্যান্ড অপসারণের দাবিতে সমাবেশ
জবি ক্যাম্পাস সংলগ্ন অবৈধ দোকানপাট ও বাসস্ট্যান্ড অপসারণের দাবিতে সমাবেশ

৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

পুলিশের স্বাধীন তদন্ত সার্ভিস গঠনের সিদ্ধান্ত
পুলিশের স্বাধীন তদন্ত সার্ভিস গঠনের সিদ্ধান্ত

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত
বগুড়ায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আল্লাহর কাছে দোয়া করেন যেন জাকসু নির্বাচনটাও সুষ্ঠু হয়: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আল্লাহর কাছে দোয়া করেন যেন জাকসু নির্বাচনটাও সুষ্ঠু হয়: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৮ মিনিট আগে | জাতীয়

নজরুলের স্মরণে নর্দান ইউনিভার্সিটিতে সেমিনার
নজরুলের স্মরণে নর্দান ইউনিভার্সিটিতে সেমিনার

১৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বরিশালে দুই ট্রলারের সংঘর্ষে নিহত ১
বরিশালে দুই ট্রলারের সংঘর্ষে নিহত ১

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্থানীয় জনগোষ্ঠীকে সম্পৃক্ত করে বনজ সম্পদের চাপ কমানো সম্ভব: পরিবেশ উপদেষ্টা
স্থানীয় জনগোষ্ঠীকে সম্পৃক্ত করে বনজ সম্পদের চাপ কমানো সম্ভব: পরিবেশ উপদেষ্টা

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

এশিয়া কাপ মিশনে হংকংকে ব্যাটিংয়ে পাঠালো বাংলাদেশ
এশিয়া কাপ মিশনে হংকংকে ব্যাটিংয়ে পাঠালো বাংলাদেশ

৩৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পানিতে ডুবে স্কুলছাত্রের মৃত্যু
পানিতে ডুবে স্কুলছাত্রের মৃত্যু

৫৫ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

হত্যা মামলায় সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের রিমান্ড
হত্যা মামলায় সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের রিমান্ড

৫৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রদলের পর আরও চার প্যানেলের ভোট বর্জন, পুনর্নির্বাচনের দাবি
ছাত্রদলের পর আরও চার প্যানেলের ভোট বর্জন, পুনর্নির্বাচনের দাবি

৫৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

জাফলংয়ে নিখোঁজ পর্যটকের সন্ধান এখনো মেলেনি
জাফলংয়ে নিখোঁজ পর্যটকের সন্ধান এখনো মেলেনি

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

৪৮তম বিসিএসের (বিশেষ) চূড়ান্ত ফল প্রকাশ
৪৮তম বিসিএসের (বিশেষ) চূড়ান্ত ফল প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সন্ধান মিলছে না নিখোঁজ ব্যাংকারের
সন্ধান মিলছে না নিখোঁজ ব্যাংকারের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সম্মাননা পেলেন কুমিল্লার ১০ মাঠকর্মী
সম্মাননা পেলেন কুমিল্লার ১০ মাঠকর্মী

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাবাকে হত্যার ঘটনায় ছেলে আটক
বাবাকে হত্যার ঘটনায় ছেলে আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেএমপির আট থানার ওসি বদল
কেএমপির আট থানার ওসি বদল

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নেপালে কারাগারে সেনাবাহিনীর গুলিতে দুই বন্দি নিহত
নেপালে কারাগারে সেনাবাহিনীর গুলিতে দুই বন্দি নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিনাজপুরে মাঠেই কৃষকের পাঠশালা, আধুনিক কৃষিতে বাড়ছে দক্ষতা
দিনাজপুরে মাঠেই কৃষকের পাঠশালা, আধুনিক কৃষিতে বাড়ছে দক্ষতা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খিলগাঁওয়ে ভবন থেকে পড়ে এসি মিস্ত্রির মৃত্যু
খিলগাঁওয়ে ভবন থেকে পড়ে এসি মিস্ত্রির মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রতিদিন ষড়যন্ত্র ও সংকট ঘনিভূত করা হচ্ছে : প্রিন্স
প্রতিদিন ষড়যন্ত্র ও সংকট ঘনিভূত করা হচ্ছে : প্রিন্স

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সরকার উৎখাতের ষড়যন্ত্র : শেখ হাসিনাসহ ২৮৬ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
সরকার উৎখাতের ষড়যন্ত্র : শেখ হাসিনাসহ ২৮৬ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের ক্যারিয়ার গঠনে গাকৃবিতে সেমিনার অনুষ্ঠিত
শিক্ষার্থীদের ক্যারিয়ার গঠনে গাকৃবিতে সেমিনার অনুষ্ঠিত

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাজধানীতে ৫ হাজার পিস ইয়াবাসহ গ্রেফতার ৩
রাজধানীতে ৫ হাজার পিস ইয়াবাসহ গ্রেফতার ৩

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আরও বাড়ল সেনা কর্মকর্তাদের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের ক্ষমতার মেয়াদ
আরও বাড়ল সেনা কর্মকর্তাদের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের ক্ষমতার মেয়াদ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিপ্লোমা ডিগ্রিধারীদের ইঞ্জিনিয়ার ডাকা দুঃখজনক: শাবি উপাচার্য
ডিপ্লোমা ডিগ্রিধারীদের ইঞ্জিনিয়ার ডাকা দুঃখজনক: শাবি উপাচার্য

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাংবিধানিক কাঠামোর মধ্যে সমাধান খুঁজতে চেষ্টা চালাচ্ছি: নেপালের রাষ্ট্রপতি
সাংবিধানিক কাঠামোর মধ্যে সমাধান খুঁজতে চেষ্টা চালাচ্ছি: নেপালের রাষ্ট্রপতি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুন্দরবনে ৫ জেলে আটক
সুন্দরবনে ৫ জেলে আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বাস্থ্য খাতের আলোচিত ঠিকাদার মিঠু কারাগার
স্বাস্থ্য খাতের আলোচিত ঠিকাদার মিঠু কারাগার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
হেলিকপ্টারের দড়িতে ঝুলে প্রাণে বাঁচলেন নেপালের মন্ত্রীরা (ভিডিও)
হেলিকপ্টারের দড়িতে ঝুলে প্রাণে বাঁচলেন নেপালের মন্ত্রীরা (ভিডিও)

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবশেষে খোঁজ মিলল নেপালের ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রীর
অবশেষে খোঁজ মিলল নেপালের ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রীর

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্রেট পাওয়ার হতে গিয়ে ভারতের সর্বনাশ!
গ্রেট পাওয়ার হতে গিয়ে ভারতের সর্বনাশ!

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭২ ঘণ্টায় ছয় দেশে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল
৭২ ঘণ্টায় ছয় দেশে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রদলের হার নিয়ে নানা হিসাব কষছে বিএনপি
ছাত্রদলের হার নিয়ে নানা হিসাব কষছে বিএনপি

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কারচুপিসহ নানা অভিযোগে জাকসু নির্বাচন বর্জন ছাত্রদলের
কারচুপিসহ নানা অভিযোগে জাকসু নির্বাচন বর্জন ছাত্রদলের

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপালে অন্তর্বর্তী সরকার প্রধান হিসেবে আলোচনায় আসা কে এই সুশীলা কার্কি
নেপালে অন্তর্বর্তী সরকার প্রধান হিসেবে আলোচনায় আসা কে এই সুশীলা কার্কি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বাস্থ্য খাতের সেই আলোচিত ঠিকাদার মিঠু গ্রেফতার
স্বাস্থ্য খাতের সেই আলোচিত ঠিকাদার মিঠু গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকসু নির্বাচনে ভোটগ্রহণ চলছে
জাকসু নির্বাচনে ভোটগ্রহণ চলছে

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুড়িগ্রামের সাবেক ডিসি সুলতানা পারভীন সাময়িক বরখাস্ত
কুড়িগ্রামের সাবেক ডিসি সুলতানা পারভীন সাময়িক বরখাস্ত

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের ঘনিষ্ঠ সহযোগী শার্লি কার্ককে গুলি করে হত্যা
ট্রাম্পের ঘনিষ্ঠ সহযোগী শার্লি কার্ককে গুলি করে হত্যা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পকে বড় বিপদে ফেলে দিয়েছে পুতিন-নেতানিয়াহু
ট্রাম্পকে বড় বিপদে ফেলে দিয়েছে পুতিন-নেতানিয়াহু

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪০ কোটির অভিজাত বিমান পেয়েও কাতারের সাথে ট্রাম্পের ‘বিশ্বাসঘাতকতা’
৪০ কোটির অভিজাত বিমান পেয়েও কাতারের সাথে ট্রাম্পের ‘বিশ্বাসঘাতকতা’

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুকে 'নার্সিসিস্ট' বললেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী
নেতানিয়াহুকে 'নার্সিসিস্ট' বললেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাকসু নির্বাচনের দায়িত্ব থেকে সরে দাঁড়ালেন তিন শিক্ষক
জাকসু নির্বাচনের দায়িত্ব থেকে সরে দাঁড়ালেন তিন শিক্ষক

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মুচলেকা দিয়ে ছাড়া পেলেন ডাকসুর সেই ভিপি প্রার্থী
মুচলেকা দিয়ে ছাড়া পেলেন ডাকসুর সেই ভিপি প্রার্থী

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুড়িলে পোশাক শ্রমিকদের সড়ক অবরোধ, তীব্র যানজট
কুড়িলে পোশাক শ্রমিকদের সড়ক অবরোধ, তীব্র যানজট

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এশিয়া কাপের প্রথম ম্যাচে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ
এশিয়া কাপের প্রথম ম্যাচে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নেপালে ফিরছে রাজতন্ত্র, সেনাপ্রধান কি বার্তা দিলেন?
নেপালে ফিরছে রাজতন্ত্র, সেনাপ্রধান কি বার্তা দিলেন?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও ইয়েমেনে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল, অনেকে হতাহত
আবারও ইয়েমেনে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল, অনেকে হতাহত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নায়ককে সজোরে থাপ্পড়, হোটেলে ফিরে কেঁদে ফেলেন কাজল
নায়ককে সজোরে থাপ্পড়, হোটেলে ফিরে কেঁদে ফেলেন কাজল

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কাতারে বোমা হামলায় ট্রাম্প-নেতানিয়াহু সম্পর্কে টানাপোড়েন
কাতারে বোমা হামলায় ট্রাম্প-নেতানিয়াহু সম্পর্কে টানাপোড়েন

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকার উৎখাতের ষড়যন্ত্র : শেখ হাসিনাসহ ২৮৬ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
সরকার উৎখাতের ষড়যন্ত্র : শেখ হাসিনাসহ ২৮৬ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১১ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১১ সেপ্টেম্বর)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিকের বিরুদ্ধে মামলা
অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিকের বিরুদ্ধে মামলা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙ্গায় তৃতীয় দিনের অবরোধে স্থবির সড়ক ও রেলপথ
ভাঙ্গায় তৃতীয় দিনের অবরোধে স্থবির সড়ক ও রেলপথ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঘনিষ্ঠ সহযোগী শার্লি কার্ক হত্যাকাণ্ড নিয়ে যা বললেন ট্রাম্প
ঘনিষ্ঠ সহযোগী শার্লি কার্ক হত্যাকাণ্ড নিয়ে যা বললেন ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রপ্তানিকারকদের শুল্কমুক্ত কাঁচামাল আমদানির সুযোগ দেবে এনবিআর
রপ্তানিকারকদের শুল্কমুক্ত কাঁচামাল আমদানির সুযোগ দেবে এনবিআর

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নেপালে অন্তর্বর্তী সরকার গঠনের তোড়জোড়, সড়কে সেনা টহল
নেপালে অন্তর্বর্তী সরকার গঠনের তোড়জোড়, সড়কে সেনা টহল

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন আয়োজন বড় চ্যালেঞ্জ : সালাহউদ্দিন
সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন আয়োজন বড় চ্যালেঞ্জ : সালাহউদ্দিন

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
দৃষ্টি আজ জাহাঙ্গীরনগরে
দৃষ্টি আজ জাহাঙ্গীরনগরে

প্রথম পৃষ্ঠা

নভেম্বরের মধ্যেই একীভূত পাঁচ ব্যাংক
নভেম্বরের মধ্যেই একীভূত পাঁচ ব্যাংক

পেছনের পৃষ্ঠা

বিদেশি ঋণ পরিশোধের চাপ
বিদেশি ঋণ পরিশোধের চাপ

পেছনের পৃষ্ঠা

শেষ পর্যন্ত কার হাসি কে হাসবে
শেষ পর্যন্ত কার হাসি কে হাসবে

সম্পাদকীয়

কেন এই জয়পরাজয়
কেন এই জয়পরাজয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণে নেপাল
সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণে নেপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মৃত্যুর সঙ্গে লড়ছেন টিটির  সেই ‘বিস্ময় বালক’ মুন্না
মৃত্যুর সঙ্গে লড়ছেন টিটির সেই ‘বিস্ময় বালক’ মুন্না

মাঠে ময়দানে

মাদারীপুর হয়েছিল ‘খান লীগ’
মাদারীপুর হয়েছিল ‘খান লীগ’

প্রথম পৃষ্ঠা

বোরকা পরে পালানোর রাজনীতি করতে চাই না
বোরকা পরে পালানোর রাজনীতি করতে চাই না

নগর জীবন

লিটনদের মিশন শুরু আজ
লিটনদের মিশন শুরু আজ

মাঠে ময়দানে

বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী ছয়জন, মাঠে জামায়াত প্রার্থী
বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী ছয়জন, মাঠে জামায়াত প্রার্থী

নগর জীবন

ফরিদপুর ও বাগেরহাটে তুলকালাম
ফরিদপুর ও বাগেরহাটে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

হাজারো বস্তায় আদা চাষ
হাজারো বস্তায় আদা চাষ

নগর জীবন

প্রধানমন্ত্রী দলের প্রধান নয়, উচ্চকক্ষে পিআর
প্রধানমন্ত্রী দলের প্রধান নয়, উচ্চকক্ষে পিআর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির তিন মনোনয়ন প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক
বিএনপির তিন মনোনয়ন প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক

নগর জীবন

শামুকখোল পাখির অভয়ারণ্য
শামুকখোল পাখির অভয়ারণ্য

পেছনের পৃষ্ঠা

জাতীয় নির্বাচনে প্রভাব ফেলবে না
জাতীয় নির্বাচনে প্রভাব ফেলবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

শিবির নেতার পায়ে গুলি, দুই পুলিশ কারাগারে
শিবির নেতার পায়ে গুলি, দুই পুলিশ কারাগারে

নগর জীবন

চার বছর পড়ে আছে শতকোটির স্টেশন
চার বছর পড়ে আছে শতকোটির স্টেশন

দেশগ্রাম

আটকে পড়াদের উদ্ধারে বিশেষ ফ্লাইটের অনুমতি চেয়েছে বাংলাদেশ
আটকে পড়াদের উদ্ধারে বিশেষ ফ্লাইটের অনুমতি চেয়েছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ছাত্রদলের হার নিয়ে নানা হিসাব কষছে বিএনপি
ছাত্রদলের হার নিয়ে নানা হিসাব কষছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ডাকসুতে ছাত্রদলকে শুভকামনা জানানো সেই ওসি প্রত্যাহার
ডাকসুতে ছাত্রদলকে শুভকামনা জানানো সেই ওসি প্রত্যাহার

দেশগ্রাম

১৭ মামলার আসামিকে গলা কেটে হত্যা
১৭ মামলার আসামিকে গলা কেটে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

পরিকল্পনায় চলে গেছে আট বছর
পরিকল্পনায় চলে গেছে আট বছর

রকমারি নগর পরিক্রমা

গণপিটুনিতে দুই যুবক নিহত
গণপিটুনিতে দুই যুবক নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

যানজটে রাজধানীবাসী
যানজটে রাজধানীবাসী

নগর জীবন

গ্লোবাল ফিউচার কাউন্সিলের আমন্ত্রণ পেলেন ব্র্যাকের নির্বাহী পরিচালক আসিফ
গ্লোবাল ফিউচার কাউন্সিলের আমন্ত্রণ পেলেন ব্র্যাকের নির্বাহী পরিচালক আসিফ

নগর জীবন

অপহরণ ও ধর্ষণে দণ্ড ভগিনীপতিসহ তিনজনের
অপহরণ ও ধর্ষণে দণ্ড ভগিনীপতিসহ তিনজনের

দেশগ্রাম

চাঁদপুরে চালকদের অস্বীকৃতিতে ভেস্তে গেল ট্রাফিক নিয়ম
চাঁদপুরে চালকদের অস্বীকৃতিতে ভেস্তে গেল ট্রাফিক নিয়ম

দেশগ্রাম