শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৫ মে, ২০১৫

চাঞ্চল্যকর সেসব খুন (১৮)

বুশরার চোখ বাঁধা রক্তাক্ত লাশ মিলল বেডরুমে

মির্জা মেহেদী তমাল
প্রিন্ট ভার্সন
বুশরার চোখ বাঁধা রক্তাক্ত লাশ মিলল বেডরুমে

খুব ভোরে ঘুম থেকে উঠেই নিয়ম করে বাসার সবাইকে জাগিয়ে তুলত সে। চিৎকার-চেঁচামেচি করে তার ডাকাডাকির পর কেউ আর বিছানায় থাকতে পারতেন না। রাজধানীর রামপুরার ৩ নম্বর ডিআইটি রোডের বাড়ির সকালটা শুরু হতো হৈচৈয়ের মধ্য দিয়েই। এক সকালের রোদ কড়া হতে থাকলেও সেই ‘ঘুম ভাঙানি’র ঘুম ভাঙল না। সদা হাস্যোজ্জ্বল অষ্টাদশী এই তরুণীর চোখ বাঁধা রক্তাক্ত লাশ উদ্ধার হলো নিজের বেডরুম থেকে। পুলিশ এলো। জানা গেল, ধর্ষণের পর শ্বাসরোধ করে হত্যা করা হয়েছে তাকে। খুনি চক্র প্রভাবশালী হওয়ায় তদন্ত থেমে থেমে চলেছে। সিটি কলেজের মার্কেটিং বিভাগের ছাত্রী রুশদানিয়া বুশরা ইসলাম খুনের ঘটনা এটি। ১৫ বছর আগে তার বয়স ছিল ১৮ বছর। ২০০০ সালের জুলাই মাসে হাসিখুশি এই তরুণীর রক্তাক্ত লাশ উদ্ধার হয়েছিল নিজের বেডরুম থেকে। রাতভর তাকে ধর্ষণের পর হত্যা করা হলেও বাসার কেউ কিছু তখন জানতে বা বুঝতেও পারেননি। ঘটনার পর খুনিদের গ্রেফতারে যিনি তৎপরতা দেখিয়েছিলেন সবচেয়ে বেশি, বুশরার সেই মামা এম এ কাদের খুনের ঘটনায় পরে গ্রেফতার হন। বাড়িসহ জমি আত্মসাৎ করতেই এই খুনের ঘটনাটি ঘটে বলে পুলিশি তদন্তে বেরিয়ে আসে। তবে তৎকালীন সময়ে তিনি সরকার সমর্থিত আওয়ামী লীগের নেতা হওয়ায় পুলিশের তদন্ত চলেছে ধীরগতিতে। ওই সময়ে বুশরা খুনের ঘটনাটি আলোচিত হয়ে ওঠে। বিশেষ করে বুশরার খুনি সরকারি দলের নেতা হওয়ায় ঘটনাটি গুরুত্ব পায় বেশি। পত্র-পত্রিকায় বুশরা খুনের ঘটনাটি গুরুত্বসহকারে প্রকাশ হওয়ায় পুলিশ বাধ্য হয়েছিল কাদেরকে গ্রেফতার করতে। পরে বুশরা হত্যা মামলায় যাবজ্জীবন সাজা হয়েছিল কাদেরের। বাবা-মায়ের একমাত্র সন্তান ছিলেন বুশরা। বাবা সিরাজুল ইসলাম ছিলেন সহকারী পুলিশ সুপার। ঘটনার সময়ে তিনি ছিলেন অবসরকালীন ছুটিতে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে। মা লায়লা ইসলাম ছিলেন গৃহিণী। ফরিদপুরের আলফাডাঙ্গা তাদের গ্রামের বাড়ি। বুশরা ডিআইটির ওই বাসায় থেকে লেখাপড়া করতেন। মা থাকতেন গ্রামের বাড়ি। ঘটনার কয়েক মাস আগে তারা ঢাকায় চলে আসেন। জানা গেছে, প্রতিদিন সকাল ৬টায় ঘুম থেকে উঠে অন্যদের জাগাতেন বুশরা। ওই বাসায় তার মা বাদেও থাকতেন তার এক খালা, পরিবারসহ মামা এম এ কাদের। কাদেরের এক শ্যালিকাও থাকতেন ওই বাড়িতে। সেদিন বুশরা কাউকে ঘুম থেকে জাগাননি। কাজের বুয়া সুফিয়া সকাল ৮টায় বুশরাকে ঘুম থেকে জাগানোর জন্য ডাকাডাকি করতে থাকেন। কিন্তু কোনো সাড়া-শব্দ নেই বুশরার। সুফিয়া সেখান থেকে গিয়ে বুশরার মাকে ডেকে আনেন। বুশরার মা দরজার ফাঁক দিয়ে দেখতে পান, খাটের ওপর এলোমেলোভাবে শুইয়ে আছে বুশরা। তার কাপড়-চোপড় খাটের নিচে পড়ে রয়েছে। এ দৃশ্য দেখে অজানা আশঙ্কায় মায়ের বুক কেঁপে ওঠে। তিনি ওই ঘরের পেছন দিকের জানালার কাছে গিয়ে দেখতে পান, গ্রিল গোল করে কাটা। জানালা দিয়ে তিনি ভিতরে বুশরাকে রক্তাক্ত অবস্থায় দেখতে পান। চোখ ছিল কালো কাপড়ে বাঁধা। খবর দেওয়া হয় পুলিশকে। পুলিশ দরজা ভেঙে বুশরার রক্তাক্ত লাশ উদ্ধার করে। পুলিশ নিশ্চিত হন, বুশরাকে ধর্ষণের পর শ্বাসরোধ করে হত্যা করা হয়েছে। পরে জানালার গ্রিল কেটে তারা পালিয়ে যায়। যারাই এ খুনের ঘটনায় জড়িত থাকুক, তারা যে বুশরাদের পরিচিত ছিলেন, এ বিষয়ে পুলিশের আর কোনো সন্দেহ ছিল না। আগে থেকেই ওই বাড়িতে খুনিরা অবস্থান করছিল। রাতের যে কোনো এক সময়ে বুশরার রুমে গিয়ে তারা হত্যাকাণ্ড ঘটায়।
এ সময় বুশরার মামা তৎকালীন ঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগের ত্রাণ সম্পাদক এম এ কাদের ঘটনাস্থলে আসেন। তিনি তার ভাগ্নি বুশরার খুনিদের গ্রেফতারের জন্য পুলিশকে অনুরোধ করেন। তিনি পুলিশকে খুনিদের গ্রেফতারে নানা পরামর্শ দিতে শুরু করেন। তৎকালীন শাসক দলের মহানগর নেতা হওয়ার কারণে পুলিশও তাকে সমীহ করতে থাকে। কিন্তু বাড়ি ও জমি আত্মসাতের বিষয়টি যখন সামনে চলে আসে, তখন পুলিশ নিশ্চিত হয় যে, কাদের নিজেই এ ঘটনাটি ঘটিয়েছে। এ ছাড়া ঘটনার আগের রাতে তিন যুবক কাদেরের ঘরে অবস্থান করছিল বলে কাজের বুয়া পুলিশকে জানিয়েছে।
পুলিশের তদন্তে জানা যায়, ৩ নং ডিআইটির ওই বাড়ির মালিক বুশরার আরেক মামা। তারা সপরিবারে আমেরিকা থাকতেন। বুশরা একটি কক্ষে থেকে লেখাপড়া করতেন। বুশরার মা যখন গ্রাম থেকে এই বাড়িতে একেবারে চলে আসেন, কাদেরের ধারণা ছিল বাড়ির মালিকানা তারা পাবেন। বুশরাকে দুনিয়া থেকে সরিয়ে দিতে পারলেই বুশরার বাবা-মাও এই বাড়িতে থাকবেন না। এমন চিন্তা থেকেই বুশরাকে তার ভাড়াটিয়া লোকজন দিয়ে ধর্ষণ ও খুনের ঘটনা ঘটায় বলে তদন্তে পুলিশ জানতে পারে।

এই বিভাগের আরও খবর
এইচএসসিতে আজ বসছে সাড়ে ১২ লাখ শিক্ষার্থী
এইচএসসিতে আজ বসছে সাড়ে ১২ লাখ শিক্ষার্থী
দুই প্রসূতির ছয় সন্তানের জন্মদান
দুই প্রসূতির ছয় সন্তানের জন্মদান
গুরুত্বপূর্ণ সংস্কার উপস্থাপনে বুকলেট প্রকাশ
গুরুত্বপূর্ণ সংস্কার উপস্থাপনে বুকলেট প্রকাশ
বকেয়া বেতনের দাবিতে শ্রমিকদের অবরোধ বিক্ষোভ
বকেয়া বেতনের দাবিতে শ্রমিকদের অবরোধ বিক্ষোভ
শেখ হাসিনার পিএ জাহাঙ্গীরের ১ কোটি ১৪ লাখ টাকা অবরুদ্ধ
শেখ হাসিনার পিএ জাহাঙ্গীরের ১ কোটি ১৪ লাখ টাকা অবরুদ্ধ
কমলাপুরে ট্রেনে যাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগ
কমলাপুরে ট্রেনে যাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগ
চলন্ত গাড়ি থেকে যুবককে গুলি
চলন্ত গাড়ি থেকে যুবককে গুলি
পঞ্চগড়ে তিন সীমান্তে ১৮ জনকে পুশইন
পঞ্চগড়ে তিন সীমান্তে ১৮ জনকে পুশইন
টর্চার সেলের সন্ধান, অস্ত্রসহ আটক ৫
টর্চার সেলের সন্ধান, অস্ত্রসহ আটক ৫
তেহরান থেকে দেশের পথে ২৮ বাংলাদেশি
তেহরান থেকে দেশের পথে ২৮ বাংলাদেশি
করোনা মহামারিতে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে সামগ্রিক সুস্থতা
করোনা মহামারিতে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে সামগ্রিক সুস্থতা
মার্চ টু এনবিআর কর্মসূচি ঘোষণা
মার্চ টু এনবিআর কর্মসূচি ঘোষণা
সর্বশেষ খবর
ইরানে ইসরায়েলি হামলায় ১২ দিনে নিহত বেড়ে ৬২৭
ইরানে ইসরায়েলি হামলায় ১২ দিনে নিহত বেড়ে ৬২৭

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পেসারদের প্রশংসায় পঞ্চমুখ লঙ্কান কোচ
পেসারদের প্রশংসায় পঞ্চমুখ লঙ্কান কোচ

৩১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের সঙ্গে যুদ্ধ করে অস্ত্র সংকটে পড়েছে ইসরায়েল: এনবিসি
ইরানের সঙ্গে যুদ্ধ করে অস্ত্র সংকটে পড়েছে ইসরায়েল: এনবিসি

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জার্মানি বাংলাদেশের উন্নয়নের নির্ভরযোগ্য অংশীদার: প্রধান উপদেষ্টা
জার্মানি বাংলাদেশের উন্নয়নের নির্ভরযোগ্য অংশীদার: প্রধান উপদেষ্টা

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

৮ আগস্ট নতুন বাংলাদেশ দিবস
৮ আগস্ট নতুন বাংলাদেশ দিবস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগামী সপ্তাহে বৈঠকে বসবে যুক্তরাষ্ট্র ও ইরান: ট্রাম্প
আগামী সপ্তাহে বৈঠকে বসবে যুক্তরাষ্ট্র ও ইরান: ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৬ জুলাই ‘শহীদ আবু সাঈদ দিবস’ ঘোষণা
১৬ জুলাই ‘শহীদ আবু সাঈদ দিবস’ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কতিপয় দলের নেতার কণ্ঠে আওয়ামী লীগ নেতাদের বয়ান শোনা যাচ্ছে : প্রিন্স
কতিপয় দলের নেতার কণ্ঠে আওয়ামী লীগ নেতাদের বয়ান শোনা যাচ্ছে : প্রিন্স

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরানের সঙ্গে মনস্তাত্ত্বিক যুদ্ধে জিততে ইসরায়েলের যে ভয়ঙ্কর কৌশল ব্যর্থ হয়!
ইরানের সঙ্গে মনস্তাত্ত্বিক যুদ্ধে জিততে ইসরায়েলের যে ভয়ঙ্কর কৌশল ব্যর্থ হয়!

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নদী থেকে মরদেহ উদ্ধার
নদী থেকে মরদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রেমিকাকে যৌনপল্লিতে বিক্রি, গ্রেফতার ১
প্রেমিকাকে যৌনপল্লিতে বিক্রি, গ্রেফতার ১

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নছিমনের ধাক্কায় নিহত ১
নছিমনের ধাক্কায় নিহত ১

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এক টাকার জিনিস ২০ টাকায়, অর্থনীতিতে বোঝা : বাণিজ্য উপদেষ্টা
এক টাকার জিনিস ২০ টাকায়, অর্থনীতিতে বোঝা : বাণিজ্য উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গণঅভ্যুত্থান দিবসসমূহ পালনে ৩৬ সদস্যের জাতীয় কমিটি
গণঅভ্যুত্থান দিবসসমূহ পালনে ৩৬ সদস্যের জাতীয় কমিটি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরান সাহসিকতার সঙ্গে লড়াই করেছে, স্বীকার করলেন ট্রাম্প
ইরান সাহসিকতার সঙ্গে লড়াই করেছে, স্বীকার করলেন ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাছের সঙ্গে ধাক্কা লেগে মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
গাছের সঙ্গে ধাক্কা লেগে মোটরসাইকেল আরোহী নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মাঠ দিবস
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মাঠ দিবস

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেরপুরে ৩৩ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ছাত্রদলের কমিটি গঠন
শেরপুরে ৩৩ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ছাত্রদলের কমিটি গঠন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল শিক্ষার্থীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল শিক্ষার্থীর

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে আরও ৯ জনের করোনা শনাক্ত
চট্টগ্রামে আরও ৯ জনের করোনা শনাক্ত

২ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

কাতারের আমির ও প্রধানমন্ত্রীকে উপহার পাঠালেন খালেদা জিয়া
কাতারের আমির ও প্রধানমন্ত্রীকে উপহার পাঠালেন খালেদা জিয়া

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিনাজপুরে তিন জনের করোনা শনাক্ত
দিনাজপুরে তিন জনের করোনা শনাক্ত

৩ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

ইরানে ইন্টারনেট সেবা পুনর্বহাল
ইরানে ইন্টারনেট সেবা পুনর্বহাল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুকুর থেকে মরদেহ উদ্ধার
পুকুর থেকে মরদেহ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

'দেশের তৃতীয় সমুদ্র বন্দর পায়রা ২০২৬ সালে সম্পূর্ণভাবে চালু হবে'
'দেশের তৃতীয় সমুদ্র বন্দর পায়রা ২০২৬ সালে সম্পূর্ণভাবে চালু হবে'

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নোবেলের বিয়ে নিয়ে প্রথম স্ত্রীর ইঙ্গিতপূর্ণ পোস্ট!
নোবেলের বিয়ে নিয়ে প্রথম স্ত্রীর ইঙ্গিতপূর্ণ পোস্ট!

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পলিথিনের বিকল্প ব্যবহারের আহ্বান পরিবেশ উপদেষ্টার
পলিথিনের বিকল্প ব্যবহারের আহ্বান পরিবেশ উপদেষ্টার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাসের চাপায় হেলপার নিহত
বাসের চাপায় হেলপার নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাকের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
ট্রাকের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বগুড়ায় সপ্তাহের ব্যবধানে হঠাৎ বেড়েছে চালের দাম
বগুড়ায় সপ্তাহের ব্যবধানে হঠাৎ বেড়েছে চালের দাম

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ফোনালাপে ইরানের প্রেসিডেন্টকে যা বললেন সৌদি যুবরাজ
ফোনালাপে ইরানের প্রেসিডেন্টকে যা বললেন সৌদি যুবরাজ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে ইসরায়েল ইরানে 'পরাজয়' বরণ করল
যেভাবে ইসরায়েল ইরানে 'পরাজয়' বরণ করল

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হত্যার গুজব উড়িয়ে জনসমাবেশে দেখা গেল ইরানের কুদস প্রধানকে
হত্যার গুজব উড়িয়ে জনসমাবেশে দেখা গেল ইরানের কুদস প্রধানকে

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধবিরতি নিয়ে ইরানিদের মাঝে হতাশা
ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধবিরতি নিয়ে ইরানিদের মাঝে হতাশা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের হামলায় ধ্বংসযজ্ঞ, ক্ষতিপূরণের ৩৯ হাজার আবেদন ইসরায়েলে
ইরানের হামলায় ধ্বংসযজ্ঞ, ক্ষতিপূরণের ৩৯ হাজার আবেদন ইসরায়েলে

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে আবারও হামলার হুমকি দিলেন ট্রাম্প
ইরানে আবারও হামলার হুমকি দিলেন ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির জন্য ট্রাম্পের সিদ্ধান্তের নেপথ্যে যা ঘটেছিল
যুদ্ধবিরতির জন্য ট্রাম্পের সিদ্ধান্তের নেপথ্যে যা ঘটেছিল

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাহায্য করতে চেয়ে ট্রাম্পকে ফোন করেছিলেন পুতিন
সাহায্য করতে চেয়ে ট্রাম্পকে ফোন করেছিলেন পুতিন

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘ইরানের হাত ট্রিগারেই আছে’
‌‘ইরানের হাত ট্রিগারেই আছে’

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল 'যুদ্ধবিরতিতে ভূমিকা', ট্রাম্পের নাম প্রস্তাব নোবেল শান্তির জন্য
ইরান-ইসরায়েল 'যুদ্ধবিরতিতে ভূমিকা', ট্রাম্পের নাম প্রস্তাব নোবেল শান্তির জন্য

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘প্লিজ! সব বিষয়ে কথা বলবেন না’ — শেখ হাসিনার উদ্দেশ্যে রনি
‘প্লিজ! সব বিষয়ে কথা বলবেন না’ — শেখ হাসিনার উদ্দেশ্যে রনি

১৪ ঘণ্টা আগে | টক শো

সুষ্ঠু ভোট হলে তারা একটা দুইটা আসনও হয়তো পাবে না : রুমিন ফারহানা
সুষ্ঠু ভোট হলে তারা একটা দুইটা আসনও হয়তো পাবে না : রুমিন ফারহানা

১২ ঘণ্টা আগে | টক শো

ইরানের পরমাণু ক্ষেত্র অক্ষত, মার্কিন গোয়েন্দা রিপোর্ট
ইরানের পরমাণু ক্ষেত্র অক্ষত, মার্কিন গোয়েন্দা রিপোর্ট

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার প্রকাশ্যে এলেন সাবেক সংসদ সদস্য আবু সাঈদ ও হাবিবে মিল্লাত
এবার প্রকাশ্যে এলেন সাবেক সংসদ সদস্য আবু সাঈদ ও হাবিবে মিল্লাত

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিউইয়র্ক সিটির ৪’শ বছরের ইতিহাসে প্রথম মুসলিম মেয়র প্রার্থী জোহরান
নিউইয়র্ক সিটির ৪’শ বছরের ইতিহাসে প্রথম মুসলিম মেয়র প্রার্থী জোহরান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল-ইরান ১২ দিনের যুদ্ধ কি সত্যিই শেষ? কে কী পেল এই সংঘাতে?
ইসরায়েল-ইরান ১২ দিনের যুদ্ধ কি সত্যিই শেষ? কে কী পেল এই সংঘাতে?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামলার পর ফরদোর পরিস্থিতি দেখতে গিয়েছিল ইসরায়েলি এজেন্টরা: ট্রাম্প
হামলার পর ফরদোর পরিস্থিতি দেখতে গিয়েছিল ইসরায়েলি এজেন্টরা: ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইএইএর সঙ্গে সহযোগিতা বন্ধের বিল পাস করল ইরানের পার্লামেন্ট
আইএইএর সঙ্গে সহযোগিতা বন্ধের বিল পাস করল ইরানের পার্লামেন্ট

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সবার মাথায় হাত, মালেকের বাজিমাত
সবার মাথায় হাত, মালেকের বাজিমাত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় অতর্কিত হামলায় ৭ ইসরায়েলি সেনা নিহত
গাজায় অতর্কিত হামলায় ৭ ইসরায়েলি সেনা নিহত

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল সংশ্লিষ্টতার অভিযোগে ৭০০ জনকে গ্রেফতার করেছে ইরান
ইসরায়েল সংশ্লিষ্টতার অভিযোগে ৭০০ জনকে গ্রেফতার করেছে ইরান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কমলাপুর স্টেশনে ট্রেনের টয়লেটে যাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগ, রেলওয়ে কর্মচারী আটক
কমলাপুর স্টেশনে ট্রেনের টয়লেটে যাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগ, রেলওয়ে কর্মচারী আটক

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হামলায় পারমাণবিক স্থাপনাগুলো ‘ভয়াবহভাবে ক্ষতিগ্রস্ত’ হয়েছে: ইরান
হামলায় পারমাণবিক স্থাপনাগুলো ‘ভয়াবহভাবে ক্ষতিগ্রস্ত’ হয়েছে: ইরান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সচিবালয়ে কর্মচারীদের মধ্যে সংঘর্ষ, আহত ৫
সচিবালয়ে কর্মচারীদের মধ্যে সংঘর্ষ, আহত ৫

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এবার গ্রেপ্তার সাবেক সিইসি হাবিবুল আউয়াল
এবার গ্রেপ্তার সাবেক সিইসি হাবিবুল আউয়াল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বাবাকে মাঝে মধ্যে শক্ত ভাষা ব্যবহার করতে হয়’ : ট্রাম্পের গালির বিষয়ে ন্যাটো প্রধান
‘বাবাকে মাঝে মধ্যে শক্ত ভাষা ব্যবহার করতে হয়’ : ট্রাম্পের গালির বিষয়ে ন্যাটো প্রধান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতিতে এখনো স্বীকৃতি দেননি ইরানের সর্বোচ্চ নেতা
যুদ্ধবিরতিতে এখনো স্বীকৃতি দেননি ইরানের সর্বোচ্চ নেতা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধ্বংস হয়নি ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্র
ধ্বংস হয়নি ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্র

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুদক সচিব খোরশেদা ইয়াসমীন ওএসডি
দুদক সচিব খোরশেদা ইয়াসমীন ওএসডি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের পরমাণু স্থাপনা ধ্বংস না হওয়ার খবর আবারও নাকচ করলেন ট্রাম্প
ইরানের পরমাণু স্থাপনা ধ্বংস না হওয়ার খবর আবারও নাকচ করলেন ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
মাহাথির বোঝেন ইউনূস বোঝেন না
মাহাথির বোঝেন ইউনূস বোঝেন না

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জামায়াতের হাতে কেউ কষ্ট পেলে নিঃশর্ত ক্ষমা চাই
জামায়াতের হাতে কেউ কষ্ট পেলে নিঃশর্ত ক্ষমা চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

এখনো স্বস্তি ফেরেনি দেশের অর্থনীতিতে
এখনো স্বস্তি ফেরেনি দেশের অর্থনীতিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রেনে কাটা পড়লেন দুই মোটরসাইকেল আরোহী
ট্রেনে কাটা পড়লেন দুই মোটরসাইকেল আরোহী

দেশগ্রাম

শেয়ারবাজারে বিনিয়োগে অনেকে সর্বস্বান্ত
শেয়ারবাজারে বিনিয়োগে অনেকে সর্বস্বান্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

কমলাপুরে ট্রেনে যাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগ
কমলাপুরে ট্রেনে যাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

জনগণ সরকারের কাছে আইনের শাসন প্রত্যাশা করে
জনগণ সরকারের কাছে আইনের শাসন প্রত্যাশা করে

নগর জীবন

পদাবনতি হয়ে ওসি এখন এসআই
পদাবনতি হয়ে ওসি এখন এসআই

নগর জীবন

প্রথম দিনে ব্যাটিং বিপর্যয়ে বাংলাদেশ
প্রথম দিনে ব্যাটিং বিপর্যয়ে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ছিনতাইকারীর ঘুসিতে সাংবাদিক নিহত
ছিনতাইকারীর ঘুসিতে সাংবাদিক নিহত

খবর

সীতাকুণ্ডে গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো শিপ ব্রেকিং ইয়ার্ড
সীতাকুণ্ডে গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো শিপ ব্রেকিং ইয়ার্ড

নগর জীবন

বান্দরবানে ছয় ইউপিডিএফ সদস্য গ্রেপ্তার
বান্দরবানে ছয় ইউপিডিএফ সদস্য গ্রেপ্তার

নগর জীবন

আগে স্থানীয় নির্বাচনের অনুরোধ জামায়াতের
আগে স্থানীয় নির্বাচনের অনুরোধ জামায়াতের

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকাশিত প্রতিবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে এশিয়াটিকের বক্তব্য
প্রকাশিত প্রতিবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে এশিয়াটিকের বক্তব্য

খবর

জুলাই আন্দোলনের শহীদ ওমরের লাশ উত্তোলন
জুলাই আন্দোলনের শহীদ ওমরের লাশ উত্তোলন

নগর জীবন

আইকনিক চরিত্রে কিয়ারা
আইকনিক চরিত্রে কিয়ারা

শোবিজ

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দুই গোষ্ঠীর সংঘর্ষে সাত পুলিশ সদস্যসহ আহত ৩০
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দুই গোষ্ঠীর সংঘর্ষে সাত পুলিশ সদস্যসহ আহত ৩০

খবর

একটা প্রজেক্ট পাস হতে দীর্ঘ সময় লেগে যায়
একটা প্রজেক্ট পাস হতে দীর্ঘ সময় লেগে যায়

নগর জীবন

রোহিঙ্গার চেয়ে অভ্যন্তরীণ বেশি শরণার্থী
রোহিঙ্গার চেয়ে অভ্যন্তরীণ বেশি শরণার্থী

নগর জীবন

ভোটের সময় প্রকাশে সবাই সন্তুষ্ট
ভোটের সময় প্রকাশে সবাই সন্তুষ্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

রায়পুরায় চাকরিচ্যুত পুলিশ সদস্যের হাত-পা বাঁধা লাশ উদ্ধার
রায়পুরায় চাকরিচ্যুত পুলিশ সদস্যের হাত-পা বাঁধা লাশ উদ্ধার

খবর

স্ত্রীসহ সাবেক এমপি মৃণাল কান্তির সম্পদ ক্রোক
স্ত্রীসহ সাবেক এমপি মৃণাল কান্তির সম্পদ ক্রোক

নগর জীবন

হত্যা মামলায় ফজলে করিম, নদভী ও লতিফ শ্যোন অ্যারেস্ট
হত্যা মামলায় ফজলে করিম, নদভী ও লতিফ শ্যোন অ্যারেস্ট

নগর জীবন

খাল বাঁচাতে আবর্জনা অপসারণে ছাত্র-জনতা
খাল বাঁচাতে আবর্জনা অপসারণে ছাত্র-জনতা

দেশগ্রাম

জামালপুরে পিপির কক্ষে তালা
জামালপুরে পিপির কক্ষে তালা

খবর

চমেক হাসপাতালে র‌্যাবের অভিযানে ২১ দালাল গ্রেপ্তার
চমেক হাসপাতালে র‌্যাবের অভিযানে ২১ দালাল গ্রেপ্তার

নগর জীবন

মব জাস্টিসকে প্রশ্রয় দেওয়া যাবে না
মব জাস্টিসকে প্রশ্রয় দেওয়া যাবে না

নগর জীবন

রাজধানীতে ছুরিকাঘাতে যুবক খুন
রাজধানীতে ছুরিকাঘাতে যুবক খুন

নগর জীবন

ঘুমধুম সীমান্তে ১ লাখ পিস ইয়াবা উদ্ধার
ঘুমধুম সীমান্তে ১ লাখ পিস ইয়াবা উদ্ধার

নগর জীবন