শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:০৮, বুধবার, ১৩ আগস্ট, ২০২৫

খাদ্য নিরাপত্তায় ঘাটতি এবং মূল্যস্ফীতি

ড. জাহাঙ্গীর আলম
অনলাইন ভার্সন
খাদ্য নিরাপত্তায় ঘাটতি এবং মূল্যস্ফীতি

রাজনৈতিক অস্থিরতা ও প্রাকৃতিক দুর্যোগের কারণে গত অর্থবছরে বাংলাদেশের অর্থনীতি বেশ চাপের মধ্যে ছিল। মাঠে ও কলকারখানায় উৎপাদন বিঘ্নিত হয়েছিল। দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতিতে ক্রেতারা ছিল দিশাহারা। চালসহ বিভিন্ন নিত্যপণ্যের দাম বেড়ে গিয়েছিল অস্বাভাবিক গতিতে। মানুষের কর্মসংস্থান কম। বেকারত্ব বেশি। সংসার চালাতে অনেকের ছিল ত্রাহি অবস্থা। ফলে খাদ্য নিরাপত্তাহীনতায় ভুগেছে অনেক মানুষ।

জাতিসংঘের পাঁচটি সংস্থা কর্তৃক যৌথভাবে পরিচালিত এক সমীক্ষায় দেখা গেছে যে তীব্র খাদ্য নিরাপত্তাহীনতার মধ্যে থাকা বিশ্বের শীর্ষ পাঁচটি দেশের মধ্যে বাংলাদেশের অবস্থান হচ্ছে চতুর্থ। খাদ্য নিরাপত্তাহীনতায় নিমগ্ন অন্য চারটি দেশ হচ্ছে নাইজেরিয়া, সুদান, কঙ্গো প্রজাতন্ত্র ও ইথিওপিয়া। সমীক্ষা পরিচালনায় অংশগ্রহণকারী সংস্থাগুলো হলো এফএও, ইফাদ, ডব্লিউএফপি, ডব্লিউএইচও এবং ইউনিসেফ। বৈশ্বিক খাদ্য সংকট নিয়ে করা ওই সমীক্ষা প্রতিবেদন ‘গ্লোবাল রিপোর্ট অব ফুড ক্রাইসিস ২০২৫’ অনুসারে বাংলাদেশের সাত কোটি ৭১ লাখ মানুষ স্বাস্থ্যসম্মত খাবার পায় না। দেশের ১০ শতাংশের বেশি মানুষ অপুষ্টির শিকার। তারা সুষম খাদ্য গ্রহণের ক্ষেত্রে পিছিয়ে আছে। দেশের দৃশ্যমান খাদ্য ব্যবস্থাপনা ও মূল্যস্ফীতি বিবেচনায় জাতিসংঘের ওই সমীক্ষার ফলাফল আমাদের শঙ্কিত করে। তাতে চিন্তার উদ্রেক ঘটায়।

খাদ্য নিরাপত্তা অর্জনের ক্ষেত্রে তিনটি শর্ত আছে। প্রথমটি খাদ্যের গড় প্রাপ্যতা, দ্বিতীয়টি খাদ্যপ্রাপ্তির ক্ষেত্রে সবার অভিগম্যতা এবং তৃতীয়টি খাদ্যের পর্যাপ্ততা, সুষমতা ও নিরাপদতা। অনেকে এগুলোকে তিনটি  ‘এ’ (এভেইলেবিলিটি, এক্সেস এবং এডিকুয়েসি) হিসেবে চিহ্নিত করে থাকেন। গত ২০২৪-২৫ অর্থবছরে খরা ও বন্যায় কৃষি উৎপাদন ব্যাহত হয়েছিল। অভ্যন্তরীণ উৎপাদন থেকে প্রয়োজনীয় প্রাপ্যতায় ঘাটতি ছিল। তবে ব্যাপক মাত্রায় চাল ও গম আমদানি করে (১৪.৩৭ লাখ টন চাল ও ৬২.৩৫ লাখ টন গম মোট ৭৬.৭২ লাখ টন খাদ্যশস্য) মোট প্রাপ্যতা বৃদ্ধির প্রয়াস নেওয়া হয়েছিল। তবে উচ্চ মূল্যস্ফীতির কারণে খাদ্যশস্যে সবার অভিগম্যতা ছিল না। 

সরকারের গরিববান্ধব কর্মসূচির আওতা হ্রাসের কারণেও অভিগম্যতা হ্রাস পায়। খাদ্যপ্রাপ্তিতে পর্যাপ্ততার ক্ষেত্রে বাংলাদেশে অনেক ঘাটতি আছে। সুষম খাদ্যের সরবরাহ সীমিত। প্রাপ্য খাদ্যের নিরাপদতা নিয়েও রয়েছে অনেক শঙ্কা। তবে বর্তমান অর্থবছরের শুরুতে খাদ্যশস্যের মোট সরবরাহ অনেকটা ভালো বলে প্রতীয়মান। গত বোরো মৌসুমে চালের মোট উৎপাদন ভালো হয়েছে। চাল ও গম মিলে ৩ আগস্ট পর্যন্ত সরকারের মজুদ রয়েছে ২১ লাখ ৩১ হাজার টন। কিন্তু বাজার ব্যবস্থাপনায় অদক্ষতা ও অসাধু ব্যবসায়ীদের কারসাজিতে খাদ্যশস্যের বাজার আবারও অস্থির হয়ে উঠছে। তাতে খাদ্যের অভিগম্যতা থেকে সাধারণ ভোক্তারা বঞ্চিত হচ্ছে।

বাংলাদেশে খাদ্য নিরাপত্তাহীনতায় সাম্প্রতিক ঘাটতি থাকার অন্যতম কারণ মূল্যস্ফীতি। বিশেষ করে খাদ্য মূল্যস্ফীতি। ২০২৪ সালের জুলাই মাসে সাধারণ মূল্যস্ফীতি ছিল ১১.৬৩ শতাংশ। সেটা ছিল গত ১২ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ। তখন খাদ্য মূল্যস্ফীতি ছিল ১৪.১ শতাংশ। এরপর গত নভেম্বর মাসে সাধারণ মূল্যস্ফীতি ছিল ১১.৩৮ শতাংশ এবং খাদ্য মূল্যস্ফীতি ছিল ১৩.৮ শতাংশ। গত জুন মাসে সাধারণ মূল্যস্ফীতি ৮.৪৮ শতাংশে নেমে আসে। খাদ্য মূল্যস্ফীতি হ্রাস পায় ৭.৩৯ শতাংশে। গত রবি মৌসুমে শাক-সবজি, আলু, পেঁয়াজের উৎপাদন বৃদ্ধি এবং বোরো মৌসুমে চালের উৎপাদন পর্যাপ্ত হওয়ায় খাদ্য মূল্যস্ফীতি কয়েক মাস ধরে ক্রমাগতহারে নেমে আসে। তাতে সাধারণ মূল্যস্ফীতিতেও ইতিবাচক প্রভাব পড়ে। তবে অতি সম্প্রতি চালের মূল্যবৃদ্ধিসহ অন্যান্য খাদ্যপণ্য যেমন মাছ, মাংস, সবজি ও পেঁয়াজের মূল্যবৃদ্ধির ফলে খাদ্য নিরাপত্তাহীনতা বৃদ্ধির শঙ্কা জেগেছে। গত জুলাই মাসে খাদ্য মূল্যস্ফীতির হার বৃদ্ধি পেয়ে দাঁড়িয়েছে ৭.৫৬ শতাংশে। বাংলাদেশের মতো একটি কম গড় আয়ের দেশে এ মূল্যস্ফীতির হার অনেক বেশি। এ হার ২/৩ শতাংশের মধ্যে সীমিত থাকা উচিত।

আমাদের দেশে খাদ্য মূল্যস্ফীতি বৃদ্ধির ক্ষেত্রে বড় প্রভাব রাখে চাল ও মাছের মূল্যবৃদ্ধি। সরকারি পরিসংখ্যান থেকে দেখা যায় যে আমাদের খাদ্য মূল্যস্ফীতিতে চাল ও মাছ মিলে মোট ৮৩ শতাংশ অবদান রাখে। চাল একাই অবদান রাখে ৫০.৭৬ শতাংশ। তন্মধ্যে মাঝারি চালের অবদান ২৫.১৭ শতাংশ এবং মোটা চালের অবদান ১৭.৬৭ শতাংশ, বাকি সরু চাল। অন্যদিকে মাছের ভূমিকা ৩২.৩৭ শতাংশ। অতএব চালের বাজার স্থিতিশীল রাখা খাদ্য মূল্যস্ফীতি দমনের ক্ষেত্রে খুবই গুরুত্বপূর্ণ। বর্তমানে চালের বাজারে যে অস্থিরতা চলছে তা সামাল দিতে প্রায় ৯ লাখ টন চাল আমদানির ব্যবস্থা গ্রহণ করা হচ্ছে। তন্মধ্যে চার লাখ টন সরকারিভাবে এবং পাঁচ লাখ টন বেসরকারিভাবে আমদানির পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে। বিশ্ববাজারে এখন চালের দাম সাম্প্রতিক কালের মধ্যে সর্বনিম্ন। এ সময় সরকারি পর্যায়ে চালের আমদানি বেশি হলে এবং তা খোলাবাজারে বিক্রি করা হলে অভ্যন্তরীণ চালের দামে ইতিবাচক প্রভাব পড়বে।

গত নভেম্বর মাস থেকে জুন মাস পর্যন্ত খাদ্য মূল্যস্ফীতি ক্রমাগতভাবে হ্রাস পেয়েছে। তাতে হ্রাস পেয়েছে সাধারণ মূল্যস্ফীতি। এর সঙ্গে দেশের মুদ্রানীতি ও রাজস্বনীতির ইতিবাচক প্রভাব রয়েছে। সম্প্রতি বাংলাদেশ ব্যাংক নীতি সুদহার ১০ শতাংশে ধরে রেখেছে। চলতি জুলাই-ডিসেম্বর প্রান্তিকের মুুদ্রানীতিতে ও সংকোচনমূলক ধারা অব্যাহত রয়েছে। তা ছাড়া টাকার নিম্নমুখী বিনিময় হারে স্থিতিশীলতা ও বৈশ্বিক বাজারে পণ্যমূল্যের নিম্নমুখী প্রবণতা মূল্যস্ফীতিকে অবদমিত রাখতে সহায়ক ভূমিকা পালন করছে।

বাজারে নিত্যপণ্যের মূল্যবৃদ্ধি পায় মূলত সরবরাহ সংকটের কারণে। উপকরণ মূল্য বাড়ার কারণেও পণ্যমূল্য বৃদ্ধি পায়। এটিকে বলা হয় উৎপাদন খরচতাড়িত মূল্যস্ফীতি। এর সঙ্গে অধুনা যুক্ত করা হচ্ছে ব্যবসায়ীদের লোভতাড়িত তথা অযাচিত মুনাফা অর্জনের প্রত্যাশাজনিত মূল্যবৃদ্ধিকে। পণ্যের অভ্যন্তরীণ উৎপাদন হ্রাস পেলে এবং বৈশ্বিক মুদ্রা সংকটের কারণে আমদানি কম হলে বাজারে পণ্যমূল্য বৃদ্ধি পায়। প্রায় তিন বছর ধরে খাদ্য মূল্যস্ফীতি বৃদ্ধির পেছনে উল্লিখিত কারণগুলো বিদ্যমান ছিল। এ সময় কৃষি উপকরণ বিশেষ করে সার, শ্রমিক ও সেচের দাম লাগাতার বৃদ্ধি পেয়েছে। আবহাওয়ার বৈপরীত্য বিঘ্নিত করেছে উৎপাদন, সৃষ্টি হয়েছে পণ্যের সরবরাহ সংকট। এ সুযোগে এক শ্রেণির লোভী ব্যবসায়ী সিন্ডিকেট করে পণ্যের দাম বাড়িয়েছেন।

আমাদের উৎপাদিত পণ্যের মূল্যবৃদ্ধির একটা বড় কারণ উৎপাদনে অদক্ষতা। ফসল কৃষি খাতে যেমন অদক্ষতার অনেক দৃষ্টান্ত আছে, শস্যবহির্ভূত কৃষি খাতেও তার দৃষ্টান্ত কম নয়। দেশে মাছ, মাংস, ডিমের উৎপাদন অনেক বেড়েছে, কিন্তু দাম চড়া। পার্শ্ববর্তী দেশগুলোর সঙ্গে তুলনা করলে বাংলাদেশে আমিষজাতীয় খাদ্যের দাম বেশি। অনেক সময় তা সাধারণ মানুষের ক্রয়ক্ষমতার বাইরে থাকে। তাতে সুষম খাদ্যপ্রাপ্তির সুযোগ থেকে অনেক ভোক্তা থাকে বঞ্চিত। নতুন প্রযুক্তি ধারণ ও উৎপাদনপ্রক্রিয়া বাণিজ্যিকায়নের প্রধান উদ্দেশ্য হলো অপেক্ষাকৃত কম মূল্যে ভোক্তাদের কাছে পণ্যসামগ্রী সহজলভ্য করা। কিন্তু সে উদ্দেশ্য অনেকাংশেই ব্যাহত হচ্ছে। তার প্রতিকারের জন্য উৎপাদনের অদক্ষতা দূর করতে হবে। তাতে প্রতি ইউনিট উৎপাদন খরচ হ্রাস পাবে। সাধারণ মানুষের নাগালের মধ্যে থাকবে পণ্যমূল্য।

গত জুলাই মাসে সার্বিক মূল্যস্ফীতি ০.০৭ শতাংশ বেড়েছে। খাদ্য মূল্যস্ফীতি বেড়েছে ০.১৭ শতাংশ। চাল, সবজি, পেঁয়াজ ও কাঁচা মরিচের দাম বেড়েছে উল্লেখযোগ্য হারে। এর লাগাম টেনে ধরা প্রয়োজন। দেশে খাদ্য নিরাপত্তার ঘাটতি সম্পর্কে জাতিসংঘের কয়েকটি সংস্থার যৌথ উদ্যোগে সম্প্রতি যে সমীক্ষালব্ধ ফলাফল প্রকাশিত হয়েছে তার ওপর খুবই গুরুত্ব দেওয়া উচিত। কারণ খাদ্য নিরাপত্তাহীনতায় মানুষের মৌলিক প্রয়োজন উপেক্ষিত থাকে। মানবিক জীবনবোধ অবহেলিত হয়। সাম্প্রতিক উচ্চ খাদ্য মূল্যস্ফীতিতে খুবই কষ্টে আছে দেশের দরিদ্র মানুষ। অনেকে কৃচ্ছ্র সাধন করছে, ক্ষুধাকে চেপে যাচ্ছে। এর থেকে পরিত্রাণ দরকার। এ সম্পর্কে সম্যক উপলব্ধি এবং বাস্তব কর্মসূচি গ্রহণ করা উচিত।

লেখক : কৃষি অর্থনীতিবিদ, সাবেক মহাপরিচালক বাংলাদেশ প্রাণিসম্পদ গবেষণা ইনস্টিটিউট।

বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
সর্বশেষ খবর
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ
লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা
কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’
‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৪৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের
মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার
গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস
লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪
হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ
ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স
অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা
জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন
টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ
কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক
ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বোয়ালমারীতে সাপের কামড়ে গৃহবধূর মৃত্যু
বোয়ালমারীতে সাপের কামড়ে গৃহবধূর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বোলিংয়ে রাবেয়া-ফাহিমার উন্নতি, ব্যাটিংয়ে মোস্তারির
বোলিংয়ে রাবেয়া-ফাহিমার উন্নতি, ব্যাটিংয়ে মোস্তারির

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কক্সবাজারে দেশীয় অস্ত্রসহ সিএনজি চালক গ্রেফতার
কক্সবাজারে দেশীয় অস্ত্রসহ সিএনজি চালক গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফরিদপুরে বাসের ধাক্কায় শিক্ষার্থী নিহত
ফরিদপুরে বাসের ধাক্কায় শিক্ষার্থী নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি
ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

১১ ঘণ্টা আগে | টক শো

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা যুদ্ধবিরতি চুক্তি স্বাক্ষর, কিন্তু রয়ে গেছে অনেক প্রশ্ন
গাজা যুদ্ধবিরতি চুক্তি স্বাক্ষর, কিন্তু রয়ে গেছে অনেক প্রশ্ন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন
গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ
শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর
মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা
বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ
রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের
আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাটা বাংলাদেশের প্রথম নারী এমডি ফারিয়া ইয়াসমিন
বাটা বাংলাদেশের প্রথম নারী এমডি ফারিয়া ইয়াসমিন

২৩ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’
চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক
স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?
কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাবিতে মধ্যরাতে র‍্যাগিং, ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ১৬ শিক্ষার্থীকে সাময়িক বহিষ্কার
জাবিতে মধ্যরাতে র‍্যাগিং, ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ১৬ শিক্ষার্থীকে সাময়িক বহিষ্কার

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮
বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮

নগর জীবন

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

নিষিদ্ধ সময়ে ইলিশ শিকার, আটক ৪৫
নিষিদ্ধ সময়ে ইলিশ শিকার, আটক ৪৫

দেশগ্রাম

ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন
ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন

নগর জীবন

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের
শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের

খবর

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

বিয়ে বাড়িতে পানিতে ডুবে মৃত্যু তিন শিশুর
বিয়ে বাড়িতে পানিতে ডুবে মৃত্যু তিন শিশুর

দেশগ্রাম

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত
মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত

খবর

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

আমার বন্ধু হাসান হাফিজ
আমার বন্ধু হাসান হাফিজ

সম্পাদকীয়

জমি নিয়ে বিরোধে কুপিয়ে হত্যা
জমি নিয়ে বিরোধে কুপিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা