শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১০ জুন, ২০১৬ আপডেট:

সন্ত্রাসের সঙ্গে বাস সূত্রাপুরে

শ্যামপুর টু লালবাগ ৩
মাহবুব মমতাজী
প্রিন্ট ভার্সন
সন্ত্রাসের সঙ্গে বাস সূত্রাপুরে

ব্রিটিশ আমলে প্রতিষ্ঠিত হয় সূত্রাপুর থানা। পুরান ঢাকার এ এলাকাটি একই সঙ্গে আবাসিক, বাণিজ্যিক ও শিক্ষাবান্ধব। আগের মতো জৌলুস আর ব্যস্ততা সবই হারিয়ে নিষ্প্রাণ হয়ে গেলেও নগরীর অন্যতম বৃহৎ অঞ্চল হিসেবে ধরা হয় সূত্রাপুর থানা এলাকাকে। আর এখানে জড়িয়ে আছে ব্রিটিশদের অনেক স্মৃতি। সূত্রাপুর থানাকে ভেঙে গেন্ডারিয়া ও ওয়ারীসহ আরও দুটি পৃথক থানা গঠন করা হয়েছে। এ এলাকায় আবাসিক ভবন ও স্কুল-কলেজের সংখ্যা আশপাশের চেয়ে অনেক বেশি। এত কিছুর পরও ময়লা-আবর্জনার ভাগাড়ে পরিণত হয়েছে এখানকার রাস্তাঘাট। চুরি-ছিনতাই যেন নিত্যদিনের ঘটনা। তবে স্যুয়ারেজ ও ড্রেনেজ ব্যবস্থার বেহাল দশার কারণে দিন দিন বসবাসের অনুপযোগী হয়ে পড়ছে এলাকাটি। ড্রেন ভর্তি হয়ে কাদা-পানি উপচে পড়ছে রাস্তার ওপর। এতে চলাচলে ঘটছে বিঘ্ন। এ ছাড়া এখানকার বাসিন্দারা শতাধিক পুরনো ভবনে বসবাস করছেন জীবনের ঝুঁকি নিয়ে, যেগুলোকে ২০০৯ সালে হেরিটেজ হিসেবে ঘোষণা করেছে সরকার। সেই সঙ্গে আছে সন্ত্রাস-আতঙ্কও।

সূত্রাপুর থানা এলাকায় ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে মসজিদ আছে ৫০টি, মন্দির ১০টি, গির্জা তিনটি। কাঁচাবাজার রয়েছে দুটি। মেডিকেল কলেজ একটি, কলেজ আটটি, স্কুল ১৭টি, কারিগরি প্রতিষ্ঠান একটি, প্রাথমিক বিদ্যালয় ২০টি। উল্লেখযোগ্য শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান হলো—ন্যাশনাল মেডিকেল কলেজ, ঢাকা মহানগর মহিলা কলেজ, সরকারি কবি নজরুল কলেজ, সরকারি শহীদ সোহ্রাওয়ার্দী কলেজ, কে এল জুবিলী স্কুল অ্যান্ড কলেজ, ঢাকা সরকারি মুসলিম হাইস্কুল, সেন্ট গ্রেগরি হাইস্কুল, সেন্ট ফ্রান্সিস জেফিয়ার্স গার্লস হাইস্কুল ও রামকৃষ্ণ মিশন স্কুল। ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের ৪২, ৪৩, ৪৪, ৪৫ ও ৪৬ নম্বর ওয়ার্ডগুলো এ থানারই অন্তর্ভুক্ত। জানা গেছে, দেশের সেরা কবি, সাহিত্যিক, রাজনীতিকদের আড্ডা একসময় বিউটি বোর্ডিংয়ে হতো, যা সূত্রাপুরেই অবস্থিত। ১৯৭১ সালে অপারেশন সার্চলাইট নামে ২৭ মার্চ মধ্যরাতে লোহারপুরের মালাকারটোলার হিন্দু মহল্লার নিরস্ত্র মানুষের ওপর ঝাঁপিয়ে পড়ে পাক হানাদার বাহিনী। সেই কালরাতে ১৫ জনকে একসঙ্গে হত্যা করা হয়। শহীদ ১৫ জনের ১৪ জনই ছিল সংখ্যালঘু। এরা হলেন ড. হরিনাথ দে, ইন্দ্রমোহন পাল, বিপ্লব কুমার দে, দুলাল চন্দ্র দে, লালমোহন সাহা, মণিলাল সাহা, গোলাপ চান সাহা, ক্ষিতিশ চন্দ্র নন্দী, প্রাণকৃষ্ণ পাল, বিশ্বনাথ দাস পল্টু, জীবন ঘোষ, দীনেশ চন্দ্র দাস, জীবনকৃষ্ণ দাস, রামকৃষ্ণ দাস ও হারুণ-অর-রশীদ। স্বাধীনতার ৩৯ বছর পর ২০১০ সালে মালাকারটোলা মোড়ে সেই প্রয়াতদের স্মরণে একটি স্মৃতিস্তম্ভ নির্মাণ করা হয়। এমনকি ৪০০ বছরের অনেক ইতিহাস-ঐতিহ্য এখনো ধরে রেখেছে লালখান বিবি কা রওজা ও বাহাদুর শাহ পার্ক। জানা গেছে, লক্ষ্মীবাজারের রস মিষ্টির গলির রাস্তাটির বৈদ্যুতিক খাম্বার বাতিগুলো নষ্ট হয়ে আছে দীর্ঘদিন ধরে। ফলে সন্ধ্যায় স্কুল-কলেজের কোচিং শিক্ষার্থীদের পড়তে হয় পদে পদে বিড়ম্বনায়। আর এ কারণে এখানে প্রতিনিয়ত ছিনতাইয়ের ঝুঁকিও পোহাতে হয় তাদের। জানা যায়, পুরান ঢাকার সূত্রাপুর অঞ্চলে ঐতিহাসিক যেসব পুরনো বাড়িঘর ছিল তা সরকার ইতিমধ্যে হেরিটেজ হিসেবে ঘোষণা করেছে। হেরিটেজ হিসেবে ঘোষণা করলেও এসব ভবন সংরক্ষণ ও সংস্কারের জন্য নেই কোনো ধরনের উদ্যোগ। এখনো পর্যন্ত এসব বাসাবাড়িতে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে বসবাস করছেন বাসিন্দারা। সরেজমিন গিয়ে দেখা গেছে, ঝুঁকিপূর্ণ এসব পুরনো ভবনের মধ্যে রয়েছে ২৬ নম্বর বি কে দাস রোডের বাড়ি। ৭, ৪০, ২২, ৪৪, ৪৫, ৪৬, ১২/১, ৫৯ ও ৬২ নম্বর বাড়িগুলো শতাধিক বছরের পুরনো। এসব বাড়ির নিচতলায় চলে ছাপাখানার কাজ। আর ওপরে বসবাস। বি কে দাস রোডের ৬৫ নম্বর দৃষ্টিনন্দন বাড়িটিতে অত্যন্ত ঝুঁকির মধ্যে চলে বাণিজ্য ও বসবাস। কালিচরণ সাহা রোডের ৩০০ বছরের পুরনো মিল ব্যারাকটিও রয়েছে ভেঙে ফেলার ঝুঁকিতে। হেরিটেজ এই বাড়ির মালিকানা দাবি করেছেন জাতীয় পার্টির প্রেসিডিয়াম সদস্য হাজী সাইফুদ্দিন আহমেদ মিলন। ১৭ নম্বর সূত্রাপুর কাঁচাবাজার রোডের বাড়িটিও দীর্ঘদিন ধরে দুমড়ে-মুচড়ে পড়ে আছে। সূত্রাপুর কমিউনিটি সেন্টারের সামনের দিকের অলিগলিতে রয়েছে বেহাল পয়োনিষ্কাশন ও ঢাকনাবিহীন স্যুয়ারেজ লাইন। এতে চলাচলে চরম দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে বাসিন্দাদের। আর এম রোড, সুকলাল দাস লেন, রূপচান দাস লেন, রূপলাল দাস লেন এবং পি কে রায় রোডে একটু বৃষ্টিতেই লেগে যায় জলাবদ্ধতা। এলাকার মানুষদের চিকিৎসাসেবার সুবিধার্থে স্থানীয় পর্যায়ে গড়ে উঠেছে শহীদ ময়েজউদ্দিন রেড ক্রিসেন্ট হাসপাতাল। আর সাংস্কৃতিক কার্যক্রম বিকাশের জন্য রয়েছে মাহফুজ স্মৃতিসংসদ পাঠাগার। অভিযোগ পাওয়া যায়, পাতলা খান লেন ও কাগজীটোলা সোশ্যাল ক্লাবের পাশে নারিন্দা পুলিশ ফাঁড়ির গেটের সামনে মাদকের ব্যবহার আর ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটে হরহামেশা। একই সঙ্গে একই জায়গায় সূত্রাপুর থানা পুলিশের নানা হয়রানির শিকারও হন সাধারণ পথচারীরা। কাঠের পুল তনুগঞ্জ লেনেও চলে মাদক কেনা-বেচা। এ রাস্তা এবং লোহারপুলের আর এম দাস রোডের মোড়টিও ময়লা আবর্জনার অব্যবস্থাপনায় ভাগাড়ে পরিণত হয়েছে। কবি নজরুল সরকারি কলেজ গেট মোড় থেকে শহীদ সোহরাওয়ার্দী সরকারি কলেজ গেট মোড় পর্যন্ত সড়কটিকে আগে লেডিস রোড বলা হতো। এ সড়কের দুই পাশের ফুটপাথে বসে নিত্যপণ্যের দোকান। চশমা নাছির ও জামাই রাজীব ফুটপাথের এসব অবৈধ দোকান নিয়ন্ত্রণ করেন বলে জানান ফুটপাথ ব্যবসায়ীরা। অভিযোগ আছে, সন্ত্রাসীদের আনাগোনাও বেশি এ এলাকার অলিগলিতে। গত বছর জানুয়ারিতে ৪০/২ ঠাকুর দাস লেন বানিয়ানগরে চার বছর ধরে একটি বিল্ডিং নির্মাণের কাজ করে আসছিল সুপার বিল্ডার্স নামে একটি কোম্পানি। নির্মাণের শুরু থেকে বিষু ঘোষ (বাবা বিষু) নামে এক সন্ত্রাসী ওই কোম্পানির মালিক মামুনের কাছ থেকে চার লাখ টাকা চাঁদা দাবি করেন। আর এ কারণে প্রায় তিন মাস ধরে বিল্ডিংয়ের নির্মাণ কাজ বন্ধ রাখেন কোম্পানির মালিক। গত ৬ এপ্রিল একরামপুর ট্রাফিক মোড়ে রাতে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের সান্ধ্যকালীন মাস্টার্সের শিক্ষার্থী নাজিমুদ্দিন সামাদ সন্ত্রাসীদের গুলিতে নিহত হন। সরেজমিন ঘুরে জানা গেছে, ধোলাইখালের নাসিরউদ্দিন সরদার লেন, গোয়ালঘাট লেন, লালমোহন সাহা স্ট্রিট লেন ও হাজী আবদুল মজিদ লেনে গড়ে উঠেছে দেশের বৃহৎ মোটর পার্টসের দোকান। এ ছাড়া এখানে আছে লাইট ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের কারখানাও। ২ নম্বর নারিন্দা রোডের দক্ষিণ পাশের মুরগিটোলামুখী সড়ক দখল করে গড়ে তোলা হয়েছে ট্রাক ও হালকা ট্রাকের স্ট্যান্ড। এ কারণে প্রতিদিন ধোলাইখাল ও রায় সাহেব বাজার মোড়ে লেগে থাকে তীব্র যানজট। স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, রাজধানীর শিক্ষাহাট খ্যাত লক্ষ্মীবাজারকে নিয়েই সূত্রাপুরবাসী গর্ব করেন প্রতিনিয়ত। এক জায়গায় এত নামিদামি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান রাজধানীর অন্য কোনো এলাকায় নেই। দেশের সবচেয়ে বড় প্রকাশনা এলাকা বাংলাবাজারও এখানে। আর এখানকার ছাপাখানার কার্যক্রম চলে অস্বাস্থ্যকর, রংচটা, স্যাঁতসেঁতে শতাধিক পুরনো ভবনের নিচে, যাতে সব সময়ই ঝুঁকির আশঙ্কা থাকে। নর্থব্রুক হল রোডের টায়ার ব্যবসায়ীরা জানান, সিসিটিভির আওতায় থাকার পরও এ রোডের মাথায় বাহাদুর শাহ পার্ক-সংলগ্ন মোড়ে প্রায় প্রতিদিনই ঘটছে ছিনতাইয়ের ঘটনা। সূত্রাপুরের ৪৩ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর মো. আরিফ হোসেন বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘ছিনতাই-চুরি এগুলো হলো সামাজিক অবক্ষয়। ছিনতাই আগের চেয়ে কিছুটা কমেছে। আর এসব কাজ যারা করে তারা মাদকাসক্ত। আর এই মাদক প্রতিরোধে আমরা আমাদের সাধ্যমতো কাজ করে যাচ্ছি।’

এই বিভাগের আরও খবর
১০০১ শিক্ষকের নামে ভুয়া বিবৃতি
১০০১ শিক্ষকের নামে ভুয়া বিবৃতি
যা বলল জাতিসংঘ মানবাধিকার দপ্তর
যা বলল জাতিসংঘ মানবাধিকার দপ্তর
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
থানায় চুরির অভিযোগ দেওয়ায় হত্যা
থানায় চুরির অভিযোগ দেওয়ায় হত্যা
যুক্তরাষ্ট্রে দেনার দায়ে বাড়ি নিলামে ওঠার হার বেড়েছে ১৯%
যুক্তরাষ্ট্রে দেনার দায়ে বাড়ি নিলামে ওঠার হার বেড়েছে ১৯%
হাসিনার রায়ের খবর আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে
হাসিনার রায়ের খবর আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে
মাদক কারবারে বাধা দেওয়ায় মা-ভাইকে কুপিয়ে হত্যা
মাদক কারবারে বাধা দেওয়ায় মা-ভাইকে কুপিয়ে হত্যা
পল্লবীতে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
বদলি চসিকের প্রধান নির্বাহী
বদলি চসিকের প্রধান নির্বাহী
বিএনপি জামায়াত এনসিপির সঙ্গে ইসির সংলাপ কাল
বিএনপি জামায়াত এনসিপির সঙ্গে ইসির সংলাপ কাল
ফাঁদ পেতে অপেক্ষায় ছিল খুনিরা
ফাঁদ পেতে অপেক্ষায় ছিল খুনিরা
ওমরায় গিয়ে মর্মান্তিক মৃত্যু
ওমরায় গিয়ে মর্মান্তিক মৃত্যু
সর্বশেষ খবর
রাজধানীর কুড়াতলীতে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৪ ইউনিট
রাজধানীর কুড়াতলীতে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৪ ইউনিট

এই মাত্র | নগর জীবন

সিংড়ায় চড়া দামেই কিনতে হচ্ছে শীতকালীন সবজি
সিংড়ায় চড়া দামেই কিনতে হচ্ছে শীতকালীন সবজি

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাংবাদিক মুজতবা খন্দকারের বিরুদ্ধে সাইবার আইনে মামলায় বিএফইউজের উদ্বেগ
সাংবাদিক মুজতবা খন্দকারের বিরুদ্ধে সাইবার আইনে মামলায় বিএফইউজের উদ্বেগ

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর
২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর

৭ মিনিট আগে | শোবিজ

খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?
খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?

৮ মিনিট আগে | জীবন ধারা

খাগড়াছড়িতে ইমাম-ওলামাদের নিয়ে মতবিনিময়
খাগড়াছড়িতে ইমাম-ওলামাদের নিয়ে মতবিনিময়

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পৃথিবীরও একদিন মরে যেতে হবে!
পৃথিবীরও একদিন মরে যেতে হবে!

১৮ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

রংপুরে ‘ক্লান্ত হিমালয়’ গৃধিনী শকুন উদ্ধার
রংপুরে ‘ক্লান্ত হিমালয়’ গৃধিনী শকুন উদ্ধার

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিসিবির নারী বিভাগের প্রধান হলেন রুবাবা
বিসিবির নারী বিভাগের প্রধান হলেন রুবাবা

২৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে যুবদল কর্মী গুলিবিদ্ধ
চট্টগ্রামে যুবদল কর্মী গুলিবিদ্ধ

২৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মোরসালিনের গোলে এগিয়ে বাংলাদেশ
মোরসালিনের গোলে এগিয়ে বাংলাদেশ

৩১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

৫০ কেজি ওজনের বিরল প্রজাতির সামুদ্রিক কচ্ছপ উদ্ধার
৫০ কেজি ওজনের বিরল প্রজাতির সামুদ্রিক কচ্ছপ উদ্ধার

৩১ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতের কাছে পাঠানোর চিঠি প্রস্তুত হচ্ছে
হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতের কাছে পাঠানোর চিঠি প্রস্তুত হচ্ছে

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

বায়ু দূষণ, দিল্লিতে বিক্ষোভ
বায়ু দূষণ, দিল্লিতে বিক্ষোভ

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় কলেজ ছাত্রের মরদেহ উদ্ধার
বগুড়ায় কলেজ ছাত্রের মরদেহ উদ্ধার

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

৫৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

জার্মানিকে উড়িয়ে টানা দ্বিতীয় জয় বাংলাদেশের
জার্মানিকে উড়িয়ে টানা দ্বিতীয় জয় বাংলাদেশের

৫৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রান্নার সময় কোন ভুল হতে পারে ক্যানসারের কারণ?
রান্নার সময় কোন ভুল হতে পারে ক্যানসারের কারণ?

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

যুক্তরাষ্ট্রের স্বার্থের পরিপন্থি তৎপরতায় লিপ্ত ৮০ হাজার বিদেশীর ভিসা বাতিল
যুক্তরাষ্ট্রের স্বার্থের পরিপন্থি তৎপরতায় লিপ্ত ৮০ হাজার বিদেশীর ভিসা বাতিল

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ট্রাম্পের শুল্ক সত্ত্বেও যুক্তরাষ্ট্রে ভারতের রপ্তানি বেড়েছে ১৪ শতাংশ
ট্রাম্পের শুল্ক সত্ত্বেও যুক্তরাষ্ট্রে ভারতের রপ্তানি বেড়েছে ১৪ শতাংশ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই বছরে ইসরায়েলি কারাগারে ৯৪ ফিলিস্তিনির মৃত্যু
দুই বছরে ইসরায়েলি কারাগারে ৯৪ ফিলিস্তিনির মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে পাকিস্তানের হাইকমিশনারের সাক্ষাৎ
তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে পাকিস্তানের হাইকমিশনারের সাক্ষাৎ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন
আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গুণগত মানের অটুট প্রতিশ্রুতি ইউনিলিভার বাংলাদেশের
গুণগত মানের অটুট প্রতিশ্রুতি ইউনিলিভার বাংলাদেশের

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

তারেক রহমানের জন্মদিন নিয়ে বিএনপির বিশেষ নির্দেশনা
তারেক রহমানের জন্মদিন নিয়ে বিএনপির বিশেষ নির্দেশনা

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মারা গেলেন টাঙ্গাইলে বাসে দুর্বৃত্তদের আগুনে দগ্ধ মীম
মারা গেলেন টাঙ্গাইলে বাসে দুর্বৃত্তদের আগুনে দগ্ধ মীম

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুড়িগ্রামে মাদকসহ আটক ২
কুড়িগ্রামে মাদকসহ আটক ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঠান্ডায় বাড়ে হার্ট অ্যাটাকের সমস্যা, নিজেকে বাঁচিয়ে চলার ৩ উপায়
ঠান্ডায় বাড়ে হার্ট অ্যাটাকের সমস্যা, নিজেকে বাঁচিয়ে চলার ৩ উপায়

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

কুষ্টিয়ায় নৌকা ডুবে দুই কৃষকের মৃত্যু
কুষ্টিয়ায় নৌকা ডুবে দুই কৃষকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আশুগঞ্জ রেলওয়ে স্টেশনে পুলিশ ফাঁড়ি স্থাপনের অনুমোদন
আশুগঞ্জ রেলওয়ে স্টেশনে পুলিশ ফাঁড়ি স্থাপনের অনুমোদন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা
হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি
বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি

২৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রায়ের মাধ্যমে দেশের ১৮ কোটি মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়েছে: কর্নেল অলি
রায়ের মাধ্যমে দেশের ১৮ কোটি মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়েছে: কর্নেল অলি

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

'২৬০০ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের এমপিও চূড়ান্ত করে যাবে অন্তর্বর্তী সরকার'
'২৬০০ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের এমপিও চূড়ান্ত করে যাবে অন্তর্বর্তী সরকার'

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ
প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০১ শিক্ষকের নামে ভুয়া বিবৃতি
১০০১ শিক্ষকের নামে ভুয়া বিবৃতি

পেছনের পৃষ্ঠা

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে