শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১০ জুন, ২০১৬ আপডেট:

সন্ত্রাসের সঙ্গে বাস সূত্রাপুরে

শ্যামপুর টু লালবাগ ৩
মাহবুব মমতাজী
প্রিন্ট ভার্সন
সন্ত্রাসের সঙ্গে বাস সূত্রাপুরে

ব্রিটিশ আমলে প্রতিষ্ঠিত হয় সূত্রাপুর থানা। পুরান ঢাকার এ এলাকাটি একই সঙ্গে আবাসিক, বাণিজ্যিক ও শিক্ষাবান্ধব। আগের মতো জৌলুস আর ব্যস্ততা সবই হারিয়ে নিষ্প্রাণ হয়ে গেলেও নগরীর অন্যতম বৃহৎ অঞ্চল হিসেবে ধরা হয় সূত্রাপুর থানা এলাকাকে। আর এখানে জড়িয়ে আছে ব্রিটিশদের অনেক স্মৃতি। সূত্রাপুর থানাকে ভেঙে গেন্ডারিয়া ও ওয়ারীসহ আরও দুটি পৃথক থানা গঠন করা হয়েছে। এ এলাকায় আবাসিক ভবন ও স্কুল-কলেজের সংখ্যা আশপাশের চেয়ে অনেক বেশি। এত কিছুর পরও ময়লা-আবর্জনার ভাগাড়ে পরিণত হয়েছে এখানকার রাস্তাঘাট। চুরি-ছিনতাই যেন নিত্যদিনের ঘটনা। তবে স্যুয়ারেজ ও ড্রেনেজ ব্যবস্থার বেহাল দশার কারণে দিন দিন বসবাসের অনুপযোগী হয়ে পড়ছে এলাকাটি। ড্রেন ভর্তি হয়ে কাদা-পানি উপচে পড়ছে রাস্তার ওপর। এতে চলাচলে ঘটছে বিঘ্ন। এ ছাড়া এখানকার বাসিন্দারা শতাধিক পুরনো ভবনে বসবাস করছেন জীবনের ঝুঁকি নিয়ে, যেগুলোকে ২০০৯ সালে হেরিটেজ হিসেবে ঘোষণা করেছে সরকার। সেই সঙ্গে আছে সন্ত্রাস-আতঙ্কও।

সূত্রাপুর থানা এলাকায় ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে মসজিদ আছে ৫০টি, মন্দির ১০টি, গির্জা তিনটি। কাঁচাবাজার রয়েছে দুটি। মেডিকেল কলেজ একটি, কলেজ আটটি, স্কুল ১৭টি, কারিগরি প্রতিষ্ঠান একটি, প্রাথমিক বিদ্যালয় ২০টি। উল্লেখযোগ্য শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান হলো—ন্যাশনাল মেডিকেল কলেজ, ঢাকা মহানগর মহিলা কলেজ, সরকারি কবি নজরুল কলেজ, সরকারি শহীদ সোহ্রাওয়ার্দী কলেজ, কে এল জুবিলী স্কুল অ্যান্ড কলেজ, ঢাকা সরকারি মুসলিম হাইস্কুল, সেন্ট গ্রেগরি হাইস্কুল, সেন্ট ফ্রান্সিস জেফিয়ার্স গার্লস হাইস্কুল ও রামকৃষ্ণ মিশন স্কুল। ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের ৪২, ৪৩, ৪৪, ৪৫ ও ৪৬ নম্বর ওয়ার্ডগুলো এ থানারই অন্তর্ভুক্ত। জানা গেছে, দেশের সেরা কবি, সাহিত্যিক, রাজনীতিকদের আড্ডা একসময় বিউটি বোর্ডিংয়ে হতো, যা সূত্রাপুরেই অবস্থিত। ১৯৭১ সালে অপারেশন সার্চলাইট নামে ২৭ মার্চ মধ্যরাতে লোহারপুরের মালাকারটোলার হিন্দু মহল্লার নিরস্ত্র মানুষের ওপর ঝাঁপিয়ে পড়ে পাক হানাদার বাহিনী। সেই কালরাতে ১৫ জনকে একসঙ্গে হত্যা করা হয়। শহীদ ১৫ জনের ১৪ জনই ছিল সংখ্যালঘু। এরা হলেন ড. হরিনাথ দে, ইন্দ্রমোহন পাল, বিপ্লব কুমার দে, দুলাল চন্দ্র দে, লালমোহন সাহা, মণিলাল সাহা, গোলাপ চান সাহা, ক্ষিতিশ চন্দ্র নন্দী, প্রাণকৃষ্ণ পাল, বিশ্বনাথ দাস পল্টু, জীবন ঘোষ, দীনেশ চন্দ্র দাস, জীবনকৃষ্ণ দাস, রামকৃষ্ণ দাস ও হারুণ-অর-রশীদ। স্বাধীনতার ৩৯ বছর পর ২০১০ সালে মালাকারটোলা মোড়ে সেই প্রয়াতদের স্মরণে একটি স্মৃতিস্তম্ভ নির্মাণ করা হয়। এমনকি ৪০০ বছরের অনেক ইতিহাস-ঐতিহ্য এখনো ধরে রেখেছে লালখান বিবি কা রওজা ও বাহাদুর শাহ পার্ক। জানা গেছে, লক্ষ্মীবাজারের রস মিষ্টির গলির রাস্তাটির বৈদ্যুতিক খাম্বার বাতিগুলো নষ্ট হয়ে আছে দীর্ঘদিন ধরে। ফলে সন্ধ্যায় স্কুল-কলেজের কোচিং শিক্ষার্থীদের পড়তে হয় পদে পদে বিড়ম্বনায়। আর এ কারণে এখানে প্রতিনিয়ত ছিনতাইয়ের ঝুঁকিও পোহাতে হয় তাদের। জানা যায়, পুরান ঢাকার সূত্রাপুর অঞ্চলে ঐতিহাসিক যেসব পুরনো বাড়িঘর ছিল তা সরকার ইতিমধ্যে হেরিটেজ হিসেবে ঘোষণা করেছে। হেরিটেজ হিসেবে ঘোষণা করলেও এসব ভবন সংরক্ষণ ও সংস্কারের জন্য নেই কোনো ধরনের উদ্যোগ। এখনো পর্যন্ত এসব বাসাবাড়িতে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে বসবাস করছেন বাসিন্দারা। সরেজমিন গিয়ে দেখা গেছে, ঝুঁকিপূর্ণ এসব পুরনো ভবনের মধ্যে রয়েছে ২৬ নম্বর বি কে দাস রোডের বাড়ি। ৭, ৪০, ২২, ৪৪, ৪৫, ৪৬, ১২/১, ৫৯ ও ৬২ নম্বর বাড়িগুলো শতাধিক বছরের পুরনো। এসব বাড়ির নিচতলায় চলে ছাপাখানার কাজ। আর ওপরে বসবাস। বি কে দাস রোডের ৬৫ নম্বর দৃষ্টিনন্দন বাড়িটিতে অত্যন্ত ঝুঁকির মধ্যে চলে বাণিজ্য ও বসবাস। কালিচরণ সাহা রোডের ৩০০ বছরের পুরনো মিল ব্যারাকটিও রয়েছে ভেঙে ফেলার ঝুঁকিতে। হেরিটেজ এই বাড়ির মালিকানা দাবি করেছেন জাতীয় পার্টির প্রেসিডিয়াম সদস্য হাজী সাইফুদ্দিন আহমেদ মিলন। ১৭ নম্বর সূত্রাপুর কাঁচাবাজার রোডের বাড়িটিও দীর্ঘদিন ধরে দুমড়ে-মুচড়ে পড়ে আছে। সূত্রাপুর কমিউনিটি সেন্টারের সামনের দিকের অলিগলিতে রয়েছে বেহাল পয়োনিষ্কাশন ও ঢাকনাবিহীন স্যুয়ারেজ লাইন। এতে চলাচলে চরম দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে বাসিন্দাদের। আর এম রোড, সুকলাল দাস লেন, রূপচান দাস লেন, রূপলাল দাস লেন এবং পি কে রায় রোডে একটু বৃষ্টিতেই লেগে যায় জলাবদ্ধতা। এলাকার মানুষদের চিকিৎসাসেবার সুবিধার্থে স্থানীয় পর্যায়ে গড়ে উঠেছে শহীদ ময়েজউদ্দিন রেড ক্রিসেন্ট হাসপাতাল। আর সাংস্কৃতিক কার্যক্রম বিকাশের জন্য রয়েছে মাহফুজ স্মৃতিসংসদ পাঠাগার। অভিযোগ পাওয়া যায়, পাতলা খান লেন ও কাগজীটোলা সোশ্যাল ক্লাবের পাশে নারিন্দা পুলিশ ফাঁড়ির গেটের সামনে মাদকের ব্যবহার আর ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটে হরহামেশা। একই সঙ্গে একই জায়গায় সূত্রাপুর থানা পুলিশের নানা হয়রানির শিকারও হন সাধারণ পথচারীরা। কাঠের পুল তনুগঞ্জ লেনেও চলে মাদক কেনা-বেচা। এ রাস্তা এবং লোহারপুলের আর এম দাস রোডের মোড়টিও ময়লা আবর্জনার অব্যবস্থাপনায় ভাগাড়ে পরিণত হয়েছে। কবি নজরুল সরকারি কলেজ গেট মোড় থেকে শহীদ সোহরাওয়ার্দী সরকারি কলেজ গেট মোড় পর্যন্ত সড়কটিকে আগে লেডিস রোড বলা হতো। এ সড়কের দুই পাশের ফুটপাথে বসে নিত্যপণ্যের দোকান। চশমা নাছির ও জামাই রাজীব ফুটপাথের এসব অবৈধ দোকান নিয়ন্ত্রণ করেন বলে জানান ফুটপাথ ব্যবসায়ীরা। অভিযোগ আছে, সন্ত্রাসীদের আনাগোনাও বেশি এ এলাকার অলিগলিতে। গত বছর জানুয়ারিতে ৪০/২ ঠাকুর দাস লেন বানিয়ানগরে চার বছর ধরে একটি বিল্ডিং নির্মাণের কাজ করে আসছিল সুপার বিল্ডার্স নামে একটি কোম্পানি। নির্মাণের শুরু থেকে বিষু ঘোষ (বাবা বিষু) নামে এক সন্ত্রাসী ওই কোম্পানির মালিক মামুনের কাছ থেকে চার লাখ টাকা চাঁদা দাবি করেন। আর এ কারণে প্রায় তিন মাস ধরে বিল্ডিংয়ের নির্মাণ কাজ বন্ধ রাখেন কোম্পানির মালিক। গত ৬ এপ্রিল একরামপুর ট্রাফিক মোড়ে রাতে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের সান্ধ্যকালীন মাস্টার্সের শিক্ষার্থী নাজিমুদ্দিন সামাদ সন্ত্রাসীদের গুলিতে নিহত হন। সরেজমিন ঘুরে জানা গেছে, ধোলাইখালের নাসিরউদ্দিন সরদার লেন, গোয়ালঘাট লেন, লালমোহন সাহা স্ট্রিট লেন ও হাজী আবদুল মজিদ লেনে গড়ে উঠেছে দেশের বৃহৎ মোটর পার্টসের দোকান। এ ছাড়া এখানে আছে লাইট ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের কারখানাও। ২ নম্বর নারিন্দা রোডের দক্ষিণ পাশের মুরগিটোলামুখী সড়ক দখল করে গড়ে তোলা হয়েছে ট্রাক ও হালকা ট্রাকের স্ট্যান্ড। এ কারণে প্রতিদিন ধোলাইখাল ও রায় সাহেব বাজার মোড়ে লেগে থাকে তীব্র যানজট। স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, রাজধানীর শিক্ষাহাট খ্যাত লক্ষ্মীবাজারকে নিয়েই সূত্রাপুরবাসী গর্ব করেন প্রতিনিয়ত। এক জায়গায় এত নামিদামি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান রাজধানীর অন্য কোনো এলাকায় নেই। দেশের সবচেয়ে বড় প্রকাশনা এলাকা বাংলাবাজারও এখানে। আর এখানকার ছাপাখানার কার্যক্রম চলে অস্বাস্থ্যকর, রংচটা, স্যাঁতসেঁতে শতাধিক পুরনো ভবনের নিচে, যাতে সব সময়ই ঝুঁকির আশঙ্কা থাকে। নর্থব্রুক হল রোডের টায়ার ব্যবসায়ীরা জানান, সিসিটিভির আওতায় থাকার পরও এ রোডের মাথায় বাহাদুর শাহ পার্ক-সংলগ্ন মোড়ে প্রায় প্রতিদিনই ঘটছে ছিনতাইয়ের ঘটনা। সূত্রাপুরের ৪৩ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর মো. আরিফ হোসেন বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘ছিনতাই-চুরি এগুলো হলো সামাজিক অবক্ষয়। ছিনতাই আগের চেয়ে কিছুটা কমেছে। আর এসব কাজ যারা করে তারা মাদকাসক্ত। আর এই মাদক প্রতিরোধে আমরা আমাদের সাধ্যমতো কাজ করে যাচ্ছি।’

এই বিভাগের আরও খবর
এনবিআরের ২ শতাধিক কর্মকর্তা ক্ষমা চাইলেন
এনবিআরের ২ শতাধিক কর্মকর্তা ক্ষমা চাইলেন
অ্যাসিড নিক্ষেপের মামলা ডিপজলের বিরুদ্ধে
অ্যাসিড নিক্ষেপের মামলা ডিপজলের বিরুদ্ধে
ভারতে গ্রেপ্তার আওয়ামী লীগ নেতা
ভারতে গ্রেপ্তার আওয়ামী লীগ নেতা
টিকটকে পরিচয় ইমোতে ব্ল্যাকমেল
টিকটকে পরিচয় ইমোতে ব্ল্যাকমেল
আকুর বিল পরিশোধে কমেছে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ
আকুর বিল পরিশোধে কমেছে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ
রাজশাহীতে বালুমহালে গুলি ভাঙচুর
রাজশাহীতে বালুমহালে গুলি ভাঙচুর
দিনভর বৃষ্টি জলাবদ্ধতা যানজট জনদুর্ভোগ
দিনভর বৃষ্টি জলাবদ্ধতা যানজট জনদুর্ভোগ
সাগরে গোসলে নেমে চবি ছাত্রের মৃত্যু, নিখোঁজ ২
সাগরে গোসলে নেমে চবি ছাত্রের মৃত্যু, নিখোঁজ ২
৭ দফা আদায়েই অভ্যুত্থানের সফলতা
৭ দফা আদায়েই অভ্যুত্থানের সফলতা
সন্তান খাঁচায় ভরে ভিক্ষা করছেন মা
সন্তান খাঁচায় ভরে ভিক্ষা করছেন মা
আলপনায় রঙিন গ্রাম
আলপনায় রঙিন গ্রাম
চট্টগ্রামে জিকা ভাইরাস নিয়ে দুশ্চিন্তা
চট্টগ্রামে জিকা ভাইরাস নিয়ে দুশ্চিন্তা
সর্বশেষ খবর
টানা বৃষ্টিপাত চলবে আরও কয়েকদিন, জানাল আবহাওয়া অধিদপ্তর
টানা বৃষ্টিপাত চলবে আরও কয়েকদিন, জানাল আবহাওয়া অধিদপ্তর

এই মাত্র | জাতীয়

কক্সবাজার সৈকতে ভেসে এলো চবির আরেক শিক্ষার্থীর লাশ
কক্সবাজার সৈকতে ভেসে এলো চবির আরেক শিক্ষার্থীর লাশ

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন বাংলাদেশ গড়তে ‘তারুণ্যের উৎসব’ চলবে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত : উপদেষ্টা আসিফ
নতুন বাংলাদেশ গড়তে ‘তারুণ্যের উৎসব’ চলবে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত : উপদেষ্টা আসিফ

২ মিনিট আগে | জাতীয়

তালেবানের দুই শীর্ষ নেতার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
তালেবানের দুই শীর্ষ নেতার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনের ড্রোন হামলায় রুশ ন্যাশনাল গার্ডের সদসসহ নিহত ৩
ইউক্রেনের ড্রোন হামলায় রুশ ন্যাশনাল গার্ডের সদসসহ নিহত ৩

৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের কিছু বিমানবন্দরে যাত্রীদের আর জুতা খুলতে হবে না!
যুক্তরাষ্ট্রের কিছু বিমানবন্দরে যাত্রীদের আর জুতা খুলতে হবে না!

১২ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

দুর্ঘটনার কবলে ওয়েলস নারী ফুটবল দল
দুর্ঘটনার কবলে ওয়েলস নারী ফুটবল দল

৩৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চীন-ভারতসহ ব্রিকস সদস্যদের ওপর অতিরিক্ত ১০ শতাংশ শুল্ক আরোপের হুমকি
চীন-ভারতসহ ব্রিকস সদস্যদের ওপর অতিরিক্ত ১০ শতাংশ শুল্ক আরোপের হুমকি

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআর চেয়ারম্যানের কাছে ক্ষমা চেয়েছেন দুই শতাধিক কর্মকর্তা-কর্মচারী
এনবিআর চেয়ারম্যানের কাছে ক্ষমা চেয়েছেন দুই শতাধিক কর্মকর্তা-কর্মচারী

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

নয়নতারার বিরুদ্ধে ৫ কোটি ক্ষতিপূরণ চেয়ে মামলা
নয়নতারার বিরুদ্ধে ৫ কোটি ক্ষতিপূরণ চেয়ে মামলা

৫৭ মিনিট আগে | শোবিজ

আফ্রিকা-জিম্বাবুয়ের সঙ্গে যুবাদের ত্রিদেশীয় সিরিজের সূচি ঘোষণা
আফ্রিকা-জিম্বাবুয়ের সঙ্গে যুবাদের ত্রিদেশীয় সিরিজের সূচি ঘোষণা

৫৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আন্দোলনকারীদের ওপর গুলির নির্দেশ দিয়েছিলেন হাসিনা, অডিও বিশ্লেষণ করে জানাল বিবিসি
আন্দোলনকারীদের ওপর গুলির নির্দেশ দিয়েছিলেন হাসিনা, অডিও বিশ্লেষণ করে জানাল বিবিসি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের
গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃষ্টিতে মোংলা পৌর এলাকায় জলাবদ্ধতা, জনজীবন বিপর্যস্ত
বৃষ্টিতে মোংলা পৌর এলাকায় জলাবদ্ধতা, জনজীবন বিপর্যস্ত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভিন্নমত দমনের বিরুদ্ধে বিএনপি নেতারা
ভিন্নমত দমনের বিরুদ্ধে বিএনপি নেতারা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্র্যাব ও অনলাইন এডিটরস অ্যালায়েন্সের উদ্বেগ
ক্র্যাব ও অনলাইন এডিটরস অ্যালায়েন্সের উদ্বেগ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সূর্য একদিন নিভে যাবে, কী হবে পৃথিবীর ভাগ্য?
সূর্য একদিন নিভে যাবে, কী হবে পৃথিবীর ভাগ্য?

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

রাজধানীতে দুই বাসের মাঝে চাপা পড়ে একজন নিহত
রাজধানীতে দুই বাসের মাঝে চাপা পড়ে একজন নিহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একজনের নামে সর্বোচ্চ ১০ সিম, কার্যকর ১৫ আগস্ট থেকে
একজনের নামে সর্বোচ্চ ১০ সিম, কার্যকর ১৫ আগস্ট থেকে

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চীনে সীসা বিষক্রিয়ায় অসুস্থ ২৩৩ শিশু
চীনে সীসা বিষক্রিয়ায় অসুস্থ ২৩৩ শিশু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে পুলিশি অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১৬০৭
দেশজুড়ে পুলিশি অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১৬০৭

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পেদ্রোর জোড়া গোলে ক্লাব বিশ্বকাপের ফাইনালে চেলসি
পেদ্রোর জোড়া গোলে ক্লাব বিশ্বকাপের ফাইনালে চেলসি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২৪ ঘণ্টায় ঢাকায় ৪৫ মিলিমিটার বৃষ্টি, আজও বৃষ্টির আভাস
২৪ ঘণ্টায় ঢাকায় ৪৫ মিলিমিটার বৃষ্টি, আজও বৃষ্টির আভাস

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভবিষ্যতের মহাকাশ অনুসন্ধানে নতুন দিশা দেখাচ্ছে রাডার গবেষণা
ভবিষ্যতের মহাকাশ অনুসন্ধানে নতুন দিশা দেখাচ্ছে রাডার গবেষণা

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

অস্ট্রেলিয়ার ওয়ানডে দলে ফেরার তাড়া নেই ডেভিডের
অস্ট্রেলিয়ার ওয়ানডে দলে ফেরার তাড়া নেই ডেভিডের

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেনীতে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি, আশ্রয়কেন্দ্রে ছুটছে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার
ফেনীতে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি, আশ্রয়কেন্দ্রে ছুটছে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পণ্য-বাজারে বৈচিত্র্য ও বাণিজ্য সংস্কারে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিতে হবে
পণ্য-বাজারে বৈচিত্র্য ও বাণিজ্য সংস্কারে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিতে হবে

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

খনিজে গড়া অর্থনীতি, তেজস্ক্রিয়তায় বিধ্বস্ত জনপদ—চীনের ভয়ংকর এক শহরের গল্প
খনিজে গড়া অর্থনীতি, তেজস্ক্রিয়তায় বিধ্বস্ত জনপদ—চীনের ভয়ংকর এক শহরের গল্প

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

দীপিকার ‘৮ ঘন্টা কাজ’ প্রসঙ্গ নিয়ে রাশমিকার খোঁচা!
দীপিকার ‘৮ ঘন্টা কাজ’ প্রসঙ্গ নিয়ে রাশমিকার খোঁচা!

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জিম্বাবুয়ে হোয়াইটওয়াশ, প্রোটিয়াদের টানা ১০ জয়ের রেকর্ড
জিম্বাবুয়ে হোয়াইটওয়াশ, প্রোটিয়াদের টানা ১০ জয়ের রেকর্ড

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
মোবাইল সিমের বিষয়ে বিটিআরসির নতুন সিদ্ধান্ত
মোবাইল সিমের বিষয়ে বিটিআরসির নতুন সিদ্ধান্ত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতীয় নার্স প্রিয়ার মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করতে যাচ্ছে ইয়েমেন
ভারতীয় নার্স প্রিয়ার মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করতে যাচ্ছে ইয়েমেন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন থেকে আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিয়েছে ইরান: রিপোর্ট
চীন থেকে আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিয়েছে ইরান: রিপোর্ট

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তানের সর্বোচ্চ নেতার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি আইসিসির
আফগানিস্তানের সর্বোচ্চ নেতার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি আইসিসির

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সামরিক স্থাপনায় ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র আঘাত হানার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল
সামরিক স্থাপনায় ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র আঘাত হানার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসির ফল প্রকাশের তারিখ ঘোষণা, যেভাবে জানবেন
এসএসসির ফল প্রকাশের তারিখ ঘোষণা, যেভাবে জানবেন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এত মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করেছে সৌদি আরব!
এত মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করেছে সৌদি আরব!

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের শীর্ষ ১০ ধনীর তালিকায় নেই বিল গেটস
বিশ্বের শীর্ষ ১০ ধনীর তালিকায় নেই বিল গেটস

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল যুদ্ধ চায়, ইরানও তৈরি
ইসরায়েল যুদ্ধ চায়, ইরানও তৈরি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিবলী রুবাইয়াতের ১০তলা বাণিজ্যিক ভবন জব্দের আদেশ
শিবলী রুবাইয়াতের ১০তলা বাণিজ্যিক ভবন জব্দের আদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গড়ে প্রতিদিন ৪ লাখ যাত্রী মেট্রোতে, সবচেয়ে বেশি যে স্টেশনে
গড়ে প্রতিদিন ৪ লাখ যাত্রী মেট্রোতে, সবচেয়ে বেশি যে স্টেশনে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করতে চান ট্রাম্প
ইরানের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করতে চান ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা
গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিপজলের বিরুদ্ধে মামলা
ডিপজলের বিরুদ্ধে মামলা

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত
গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বিলুপ্তির বিধান বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বিলুপ্তির বিধান বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট আসাদুজ্জামান নূর
৪ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট আসাদুজ্জামান নূর

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরমাণু কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা খেয়েছে ইরান : ফরাসি গোয়েন্দা প্রধান
পরমাণু কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা খেয়েছে ইরান : ফরাসি গোয়েন্দা প্রধান

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ইসরায়েলকে আবু ওবায়দার হুঁশিয়ারি
ইসরায়েলকে আবু ওবায়দার হুঁশিয়ারি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনিদের জোরপূর্বক সরানোর বিষয়ে আলাপ করেছেন ট্রাম্প ও নেতানিয়াহু
ফিলিস্তিনিদের জোরপূর্বক সরানোর বিষয়ে আলাপ করেছেন ট্রাম্প ও নেতানিয়াহু

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পকে ‘শান্তিতে নোবেল’ দিতে পাকিস্তানের প্রস্তাবকে স্বাগত জানাল হোয়াইট হাউস
ট্রাম্পকে ‘শান্তিতে নোবেল’ দিতে পাকিস্তানের প্রস্তাবকে স্বাগত জানাল হোয়াইট হাউস

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিঙ্গাপুর থেকে ৫৩১ কোটি টাকায় আসবে এক কার্গো এলএনজি
সিঙ্গাপুর থেকে ৫৩১ কোটি টাকায় আসবে এক কার্গো এলএনজি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৬৪০ দিনের যুদ্ধেও সফল হয়নি ইসরায়েল, হামাসের দাবি
৬৪০ দিনের যুদ্ধেও সফল হয়নি ইসরায়েল, হামাসের দাবি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে জানবেন এসএসসির ফল
যেভাবে জানবেন এসএসসির ফল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যারা পিআর চায়, তারা আওয়ামী লীগকে ফেরাতে চায়’
‘যারা পিআর চায়, তারা আওয়ামী লীগকে ফেরাতে চায়’

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পক্ষপাতদুষ্ট বিদেশি পর্যবেক্ষকদের এবার অনুমোদন নয়: সিইসি
পক্ষপাতদুষ্ট বিদেশি পর্যবেক্ষকদের এবার অনুমোদন নয়: সিইসি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অধ্যক্ষের পদত্যাগ দাবিতে ঢাকা সিটি কলেজ উত্তপ্ত, পরীক্ষা স্থগিত
অধ্যক্ষের পদত্যাগ দাবিতে ঢাকা সিটি কলেজ উত্তপ্ত, পরীক্ষা স্থগিত

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তৃতীয় বিয়ের ইঙ্গিত, গৌরীকে নিয়ে যা বললেন আমির
তৃতীয় বিয়ের ইঙ্গিত, গৌরীকে নিয়ে যা বললেন আমির

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লেবুর খোসার যত গুণ
লেবুর খোসার যত গুণ

২২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ফেনীতে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি, আশ্রয়কেন্দ্রে ছুটছে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার
ফেনীতে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি, আশ্রয়কেন্দ্রে ছুটছে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফের ট্রাম্পের ট্যারিফ তাণ্ডব
ফের ট্রাম্পের ট্যারিফ তাণ্ডব

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই অভ্যুত্থান : কী পেলাম! কী হারালাম
জুলাই অভ্যুত্থান : কী পেলাম! কী হারালাম

সম্পাদকীয়

কই গেল দুই লাখ তাল গাছ
কই গেল দুই লাখ তাল গাছ

নগর জীবন

সন্তান খাঁচায় ভরে ভিক্ষা করছেন মা
সন্তান খাঁচায় ভরে ভিক্ষা করছেন মা

পেছনের পৃষ্ঠা

সিনেমা হল এখন কার নিয়ন্ত্রণে
সিনেমা হল এখন কার নিয়ন্ত্রণে

শোবিজ

ঘরে পৌঁছাবে পদ্মার বিশুদ্ধ পানি
ঘরে পৌঁছাবে পদ্মার বিশুদ্ধ পানি

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শাবনূর কেন অনীকের স্ত্রী হতে চাননি
শাবনূর কেন অনীকের স্ত্রী হতে চাননি

শোবিজ

তাজুলের টাকার খনি ওয়াসা আর এলজিইডি
তাজুলের টাকার খনি ওয়াসা আর এলজিইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের
গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের

প্রথম পৃষ্ঠা

কেন বাড়ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু
কেন বাড়ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতে গ্রেপ্তার আওয়ামী লীগ নেতা
ভারতে গ্রেপ্তার আওয়ামী লীগ নেতা

পেছনের পৃষ্ঠা

মিডিয়াকে হুমকি গণতন্ত্রের পরিপন্থি
মিডিয়াকে হুমকি গণতন্ত্রের পরিপন্থি

প্রথম পৃষ্ঠা

থামছে না দাবি আদায়ের আন্দোলন
থামছে না দাবি আদায়ের আন্দোলন

প্রথম পৃষ্ঠা

ফরিদা পারভীনের শারীরিক অবস্থার আরও অবনতি
ফরিদা পারভীনের শারীরিক অবস্থার আরও অবনতি

শোবিজ

ছুটিই যেন কাবরেরার চাকরি
ছুটিই যেন কাবরেরার চাকরি

মাঠে ময়দানে

দেশ গঠনে ব্যবসায়ীদের প্রয়োজন রয়েছে
দেশ গঠনে ব্যবসায়ীদের প্রয়োজন রয়েছে

নগর জীবন

হতাশায় বিশ্বাস করি না
হতাশায় বিশ্বাস করি না

শোবিজ

বাংলাদেশের প্রতিরক্ষা শিল্প বিকাশে সহায়তা দেবে তুরস্ক
বাংলাদেশের প্রতিরক্ষা শিল্প বিকাশে সহায়তা দেবে তুরস্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

বিব্রত শ্রদ্ধা...
বিব্রত শ্রদ্ধা...

শোবিজ

ফাইনালের আগে ফাইনাল!
ফাইনালের আগে ফাইনাল!

মাঠে ময়দানে

জয়ার পুতুল নাচের ইতিকথা
জয়ার পুতুল নাচের ইতিকথা

শোবিজ

এবার কিংস অ্যারিনায় আফঈদাদের লড়াই
এবার কিংস অ্যারিনায় আফঈদাদের লড়াই

মাঠে ময়দানে

জোকোভিচ ১৬ সুয়াটেকের দ্বিতীয়
জোকোভিচ ১৬ সুয়াটেকের দ্বিতীয়

মাঠে ময়দানে

বিকালে শ্লীলতাহানি রাতে অস্বাভাবিক মৃত্যু
বিকালে শ্লীলতাহানি রাতে অস্বাভাবিক মৃত্যু

দেশগ্রাম

তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থা বিলুপ্তি বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ
তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থা বিলুপ্তি বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

তারা আ.লীগকে ফেরাতে চায়
তারা আ.লীগকে ফেরাতে চায়

নগর জীবন

ন্যাশনাল ব্যাংকের এমডি আদিল চৌধুরী
ন্যাশনাল ব্যাংকের এমডি আদিল চৌধুরী

নগর জীবন

জি এম কাদেরের বিরুদ্ধে পাল্টা তোপ বহিষ্কৃতদের
জি এম কাদেরের বিরুদ্ধে পাল্টা তোপ বহিষ্কৃতদের

প্রথম পৃষ্ঠা

তেহরান থেকে ফিরলেন আরও ৩২ বাংলাদেশি
তেহরান থেকে ফিরলেন আরও ৩২ বাংলাদেশি

পেছনের পৃষ্ঠা