শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৬ অক্টোবর, ২০১৬ আপডেট:

হাজারো সমস্যায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

ফরহাদ উদ্দীন
প্রিন্ট ভার্সন
হাজারো সমস্যায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

আবাসন সংকট, ক্যান্টিনে নিম্নমানের খাবার, ছাত্র সংসদ অকার্যকরসহ নানা সমস্যা বিরাজ করছে প্রাচ্যের অক্সফোর্ড খ্যাত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে (ঢাবি)। এ ছাড়া ক্যাম্পাসের ভেতর দিয়ে চলাচল করছে গণপরিবহন। আবাসিক হলগুলোতে প্রায়ই ঘটছে চুরির ঘটনা। রয়েছে ভিক্ষুক-যন্ত্রণা। দোয়েল চত্বর, পলাশীসহ বিভিন্ন জায়গায় হচ্ছে ছিনতাই-চাঁদাবাজি। দীর্ঘদিন ধরে বিরাজ করলেও এসব সমস্যা সমাধানে ব্যর্থ হচ্ছে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ।

আবাসন সংকট : প্রতিষ্ঠালগ্নে ঢাবির শিক্ষার্থী ছিল ৮৭৭ জন। বর্তমানে এ বিশ্ববিদ্যালয়ে ৩৫ হাজারের বেশি শিক্ষার্থী অধ্যয়ন করছেন। প্রতিষ্ঠার পর থেকে প্রতিবছর শিক্ষার্থীসংখ্যা বাড়লেও সে হারে বাড়েনি আবাসন সুবিধা। এর নেতিবাচক প্রভাব পড়ছে শিক্ষার্থীদের পড়াশোনা থেকে শুরু করে সামগ্রিক জীবনযাত্রায়।

আবাসন সংকটের কারণে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের আবাসিক হলগুলো হয়ে উঠেছে জনবহুল। কোনো কোনো ক্ষেত্রে উদ্বাস্তু শিবিরের পরিবেশকেও হার মানায়। বিভিন্ন হলে সৃষ্টি হয়েছে গণরুম। অস্বস্তিকর পরিবেশে শিক্ষার্থীরা পাচ্ছেন না শিক্ষার উপযুক্ত পরিবেশ। এর সঙ্গে যুক্ত হয়েছে হল প্রশাসনের তদারকির অভাব। এ দুর্বলতার সুযোগ নিচ্ছেন সরকারি দলের ছাত্র সংগঠনের নেতারা। ছেলেদের হলগুলোতে হল প্রশাসনের ‘বিকল্প প্রশাসন’ চালান ছাত্রনেতারা। হলে ছাত্র ওঠানো থেকে নামানো সব তদারকিই তাদের। শিক্ষার্থীরা বলছেন, বিশ্ববিদ্যালয়ে তাদের প্রধান সমস্যা আবাসন সংকট। আর আবাসন সংকটের কারণেই এমনটি সম্ভব হচ্ছে। বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন বলছে, আবাসন সংকট একটি বাস্তবতা। এ সমস্যা আরও প্রকট হচ্ছে। কিন্তু জমি ও অর্থের অভাবে এটি দ্রুত নিরসনের সুযোগও নেই। বিশ্ববিদ্যালয়ে ১৮টি আবাসিক হল ও দুটি ছাত্রাবাস রয়েছে। সম্প্রতি ছেলেদের জন্য এক হাজার আসনবিশিষ্ট ‘বিজয় একাত্তর’ চালু হয়েছে। সবগুলো হল মিলিয়ে প্রায় ১৫-২০ হাজার শিক্ষার্থীর আবাসন ব্যবস্থা হলেও বাকি অর্ধেক শিক্ষার্থীর জন্য কোনো আবাসনের ব্যবস্থা নেই। এদিকে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ আবাসন সংকট কিছুটা নিরসন করে তার চেয়ে বেশি হারে ভর্তির আসনসংখ্যা বাড়িয়ে যাচ্ছে। ফলে দিন দিন হলের আবাসন সংকট প্রকট আকার ধারণ করছে। আবার যারা আবাসিক হলে অবস্থান করছেন তাদের থাকার পরিবেশ অত্যন্ত শোচনীয়। বিভিন্ন হল ঘুরে জানা যায়, আবাসিক হলের যেসব রুমে চার থেকে আটজন করে থাকা যায়, সেখানে ১৫ থেকে ২০ জনকে কোণঠাসা হয়ে থাকতে হচ্ছে। এ ছাড়া শিক্ষার্থীরা হলগুলোর মসজিদের বারান্দা, রিডিং রুম, হল সংসদ রুম, টিভি রুম ও পত্রিকা রুমে রাত কাটাচ্ছেন। হলে আসন না পেয়ে তারা মানবেতর জীবন কাটাচ্ছেন। জানা যায়, বিশ্ববিদ্যালয়ের সূর্যসেন হলে অন্তত ১৬টি, এএফ রহমান হলে পাঁচটি, জহুরুল হক হলে ১০টি, মুক্তিযোদ্ধা জিয়াউর রহমান হলে আটটি, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হলে নয়টি, কবি জসীম উদ্দীন হলে ১১টি, হাজি মুহম্মদ মুহসীন হলে ১৩টি, রোকেয়া হলে দুটি, কুয়েত মৈত্রী হলে চারটি ও ফজিলাতুন্নেছা মুজিব হলে তিনটি গণরুম রয়েছে। এসব রুমের একেকটিতে গাদাগাদি করে থাকছেন ৩০-৪০ জন শিক্ষার্থী। ক্যান্টিনে নিম্নমানের খাবার : প্রতিষ্ঠার পর থেকে এই বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রতিবছর পরিবর্তন হচ্ছে অনেক কিছু। তবে ন্যূনতম পরিবর্তন ঘটেনি আবাসিক হলগুলোর ক্যান্টিনের খাবারের মান। কিন্তু প্রতিবছর বাড়ানো হয় খাবারের দাম। ক্যান্টিনের সেই হাত ধোয়া পানির মতো পাতলা ডাল আর অপরিষ্কার খাবার খেয়ে দিনাতিপাত করছেন আবাসিক হলের হাজার হাজার শিক্ষার্থী। প্রশাসনের উদাসীনতা, নেতাদের ফাউ খাওয়া, ক্যান্টিনে ভর্তুকির অভাবসহ নানা কারণে খাবারের দাম বাড়লেও মান বড়াছে না বলে অভিযোগ করেছেন শিক্ষার্থীরা। ক্যান্টিনের কর্মচারীরা জানান, বর্তমানে ভাত ও মুরগি বা  গরুর মাংস ৩৫-৫০ টাকায়, ভাত ও মাছ ৩০-৪০ টাকায়, ভাত ও ডিম ২৮-৩৫ টাকায়, সবজি ৫ টাকায়, খিচুড়ি বা পোলাও প্রতি প্লেট ৩৫-৫০ টাকায় বিক্রি হয়। ঢাবি শিক্ষার্থী পিয়াল হাসান বলেন, প্রতিবছর দাম বাড়ানো হলেও খাবারের মান আগের চেয়ে খারাপ হয়েছে। দাম বাড়ানোর প্রতিবাদে ইতিমধ্যে ক্যান্টিন ভাঙচুরের ঘটনাও ঘটেছে। এ ছাড়া বিভিন্ন হলের ক্যান্টিনের খাবারের দামের মধ্যে রয়েছে পার্থক্য। নিম্নমানের এসব খাবার খেয়ে বদহজম, ডায়রিয়া, আমাশয়সহ নানা রোগে আক্রান্ত হচ্ছেন শিক্ষার্থীরা।

ডাকসু অকার্যকর : প্রতিষ্ঠার পর থেকে ঢাবি দেশের প্রতিটি গণতান্ত্রিক আন্দোলনের সঙ্গে ওতপ্রোতভাবে জড়িত। এই আন্দোলনের নেতৃত্ব গড়ে উঠেছে ছাত্ররাজনীতির প্রাণকেন্দ্র ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) থেকে। কিন্তু দীর্ঘ দুই যুগ ধরে কার্যকর নেই দেশের দ্বিতীয় পার্লামেন্ট খ্যাত এ রাজনৈতিক সূতিকাগার। স্বৈরশাসনামলে সর্বশেষ ডাকসু নির্বাচন অনুষ্ঠিত হলেও ‘৯০-এর পর গণতান্ত্রিক সরকারের শাসনামলের দীর্ঘ ২৫ বছরে হয়নি এ নির্বাচন। সরকারের কর্তৃত্ব হারানোর ভয় এবং বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের সরকারের প্রতি মেরুদণ্ডহীন আনুগত্যের কারণে শিক্ষার্থীদের দীর্ঘ আন্দোলন-সংগ্রামের পরও সচল হচ্ছে না ডাকসু। ফলে স্থবিরতা বিরাজ করছে ছাত্ররাজনীতিতে। গড়ে উঠছে না মেধাবী ভবিষ্যৎ নেতৃত্ব। শিক্ষার্থীরা বঞ্চিত হচ্ছেন তাদের ন্যায্য অধিকার থেকে।

মাদকাসক্তি : সম্প্রতি ঢাবিতে মাদকাসক্তির পরিমাণ বেড়েছে। ক্যাাম্পাহ-সংলগ্ন সোহরাওয়ার্দী উদ্যানকে কেন্দ্র করে চলছে রমরমা মাদক ব্যবসা। এ ছাড়া বিশ্ববিদ্যালয়ের এসএম হল, মুহসীন হল, জগন্নাথ হল, ফজলুল হক হলসহ কয়েকটি হলের ছাত্রনেতাদের নেতৃত্বে চলছে ইয়াবা, ফেনসিডিলসহ নানা ধরনের মাদক সেবন ও বিক্রি। বিশ্ববিদ্যালয়ের কিছু কর্মকর্তা-কর্মচারীও এর সঙ্গে সম্পৃক্ত রয়েছেন। এ ছাড়া বিশ্ববিদ্যালয়ের দুটি কর্মচারী ক্লাব জুয়াখেলা ও মাদক সেবনের আখড়ায় পরিণত হয়েছে বলে জানা গেছে।

গণপরিবহন : এদিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের ভেতর দিয়ে কোনো গণপরিবহন চলাচলের নিয়ম না থাকলেও এখন সব ধরনের পরিবহন ক্যাম্পাস হয়ে চলাচল করছে। এ বাসগুলো অত্যন্ত দ্রুতগতিতে চলাচল করে। ফলে যে কোনো সময় ঘটে যেতে পারে বড় দুর্ঘটনা।

ভিক্ষুক যন্ত্রণা : ক্যাম্পাসে ভিক্ষুক-যন্ত্রণায় রীতিমতো অতিষ্ঠ শিক্ষার্থীরা। টাকা না দেওয়া পর্যন্ত নাছোড়বান্দা হয়ে দাঁড়িয়ে থাকে এসব ভিক্ষুক। ভিক্ষার ছলে শিক্ষার্থীদের এক ধরনের জিম্মি করে টাকা আদায় করে তারা। টাকা না পেলে অনেক সময় খারাপ আচরণ করে। ক্যাম্পাসে প্রতিদিন অন্তত কয়েকশ’ ভিক্ষুকের আনাগোনা রয়েছে বলে সাধারণ শিক্ষার্থীরা জানিয়েছেন। ভিক্ষুক-যন্ত্রণার সঙ্গে রয়েছে ফুল, চকলেট ইত্যাদি বিক্রির নামে পথশিশুদের উৎপাত। এ ছাড়া টিএসসি, কার্জন হলসহ ক্যাম্পাসের বিভিন্ন জায়গায় ছিন্নমূল মানুষকে রাতযাপন করতে দেখা যায়।

চুরি-ছিনতাই : বিশ্ববিদ্যালয়ের আবাসিক হলগুলোতে চুরির ঘটনা নতুন নয়। তবে সাম্প্রতিক সময়ে এটি আরও প্রকট আকার ধারণ করেছে। গণরুমের শিক্ষার্থীদের গুরুত্বপূর্ণ জিনিসপত্র, বাইরে শুকাতে দেওয়া কাপড়, এমনকি হলের ভেতর রাখা মোটরসাইকেলের তেল চুরির মতো ঘটনাও ঘটছে। এ ছাড়া দিনে-দুপুরে ল্যাপটপ, মানিব্যাগ, মোবাইলসহ বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ জিনিসপত্র চুরি ও ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটছে।

বহিরাগতদের উৎপাত : ক্যাম্পাসে বহিরাগতদের উৎপাত প্রকট আকার ধারণ করেছে। সন্ধ্যার সময় তাদের কলাভবনের বটতলা, টিএসসির সড়কদ্বীপ, ব্যবসায় শিক্ষা অনুষদের সামনের মাঠ, ফুলার রোড, রোকেয়া হল, শামসুন্নাহার হলের সামনেসহ বিভিন্ন জায়গায় অসামাজিক কর্মকাণ্ডে লিপ্ত হতে দেখা যায়।

এই বিভাগের আরও খবর
লিবিয়ায় মানব পাচার চক্রের ঘাঁটিতে অভিযান
লিবিয়ায় মানব পাচার চক্রের ঘাঁটিতে অভিযান
মাদক পাচারে অভিযুক্ত ১৬ হাজার বিদেশিকে ফেরত পাঠাচ্ছে ভারত
মাদক পাচারে অভিযুক্ত ১৬ হাজার বিদেশিকে ফেরত পাঠাচ্ছে ভারত
ভারতে ১২০০ টন ইলিশ রপ্তানির অনুমোদন
ভারতে ১২০০ টন ইলিশ রপ্তানির অনুমোদন
গাজায় গণহত্যায় ইসরায়েল
গাজায় গণহত্যায় ইসরায়েল
বরিশালে রোগীর মৃত্যুতে ভাঙচুর হাসপাতাল
বরিশালে রোগীর মৃত্যুতে ভাঙচুর হাসপাতাল
এনবিআরে বড় রদবদল
এনবিআরে বড় রদবদল
জামায়াত আমিরের সঙ্গে চীনা রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
জামায়াত আমিরের সঙ্গে চীনা রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
২৭ সেপ্টেম্বর নির্বাচন কর্মকর্তা সম্মেলন
২৭ সেপ্টেম্বর নির্বাচন কর্মকর্তা সম্মেলন
ড. ইউনূসকে সরিয়ে তত্ত্বাবধায়ক সরকার গঠনের পক্ষে নই
ড. ইউনূসকে সরিয়ে তত্ত্বাবধায়ক সরকার গঠনের পক্ষে নই
নদীতে ভাসছিল শিক্ষিকার লাশ
নদীতে ভাসছিল শিক্ষিকার লাশ
ছেলেকে হত্যা, বাবা ও সৎমা গ্রেপ্তার
ছেলেকে হত্যা, বাবা ও সৎমা গ্রেপ্তার
বগুড়ায় প্রবাসীর স্ত্রী ও ছেলে খুন
বগুড়ায় প্রবাসীর স্ত্রী ও ছেলে খুন
সর্বশেষ খবর
কুমিল্লায় বাসের ধাক্কায় অটোরিকশার চালকসহ নিহত ২
কুমিল্লায় বাসের ধাক্কায় অটোরিকশার চালকসহ নিহত ২

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ
এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ

২৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ছক্কার রাজা এখন তানজিদ হাসান তামিম
ছক্কার রাজা এখন তানজিদ হাসান তামিম

৩৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে মাদক বিক্রেতাদের ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত
রাজধানীতে মাদক বিক্রেতাদের ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত

৪৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

অসহায় পরিবারকে সেলাই মেশিন ও ব্যবসা উপকরণ দিলেন জেলা প্রশাসক
অসহায় পরিবারকে সেলাই মেশিন ও ব্যবসা উপকরণ দিলেন জেলা প্রশাসক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় এবার ৮১৮টি মণ্ডপে দুর্গাপূজা
কুমিল্লায় এবার ৮১৮টি মণ্ডপে দুর্গাপূজা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুকুরে ডুবে ভাই-বোনের মৃত্যু
পুকুরে ডুবে ভাই-বোনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আফগানিস্তানকে ১৫৫ রানের টার্গেট দিল বাংলাদেশ
আফগানিস্তানকে ১৫৫ রানের টার্গেট দিল বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জনগণ ঐক্যবদ্ধ হলে কোনো হুংকারেই নির্বাচন ঠেকানো যাবে না: জাহিদ হোসেন
জনগণ ঐক্যবদ্ধ হলে কোনো হুংকারেই নির্বাচন ঠেকানো যাবে না: জাহিদ হোসেন

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিরাজগঞ্জের ডাকাতি মামলার আসামি শ্রীপুরে গ্রেফতার
সিরাজগঞ্জের ডাকাতি মামলার আসামি শ্রীপুরে গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিবচরে যুবককে কু‌পি‌য়ে হত্যা: ফাঁসির দাবিতে মানববন্ধন
শিবচরে যুবককে কু‌পি‌য়ে হত্যা: ফাঁসির দাবিতে মানববন্ধন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কারাবন্দিদের করানো হচ্ছে ডোপ টেস্ট
কারাবন্দিদের করানো হচ্ছে ডোপ টেস্ট

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশের ডাবল সেঞ্চুরি
টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশের ডাবল সেঞ্চুরি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁদপুরে জব্দকৃত ৬০ কেজি গাঁজা ধ্বংস
চাঁদপুরে জব্দকৃত ৬০ কেজি গাঁজা ধ্বংস

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারী শিক্ষার্থীদের নিরাপদ পরিবেশ নিশ্চিতে শাবিপ্রবিতে স্মারকলিপি
নারী শিক্ষার্থীদের নিরাপদ পরিবেশ নিশ্চিতে শাবিপ্রবিতে স্মারকলিপি

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শ্রীমঙ্গলে জামায়াতের নির্বাচন পরিচালনা কমিটির সভা
শ্রীমঙ্গলে জামায়াতের নির্বাচন পরিচালনা কমিটির সভা

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

নতুন নেতৃত্বে গোবিপ্রবি সাহিত্য সংসদ
নতুন নেতৃত্বে গোবিপ্রবি সাহিত্য সংসদ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুড়িগ্রামে বন্যায় নিম্নাঞ্চল প্লাবিত
কুড়িগ্রামে বন্যায় নিম্নাঞ্চল প্লাবিত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকাস্থ চীনের ভিসা অফিস বন্ধ থাকবে ৮ দিন
ঢাকাস্থ চীনের ভিসা অফিস বন্ধ থাকবে ৮ দিন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডোপ টেস্টে পজিটিভ, নিষিদ্ধ ডাচ পেসার
ডোপ টেস্টে পজিটিভ, নিষিদ্ধ ডাচ পেসার

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৬৬৫
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৬৬৫

৩ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

বিস্ফোরক মামলায় মির্জা ফখরুলসহ ৬৬ জনকে অব্যাহতি
বিস্ফোরক মামলায় মির্জা ফখরুলসহ ৬৬ জনকে অব্যাহতি

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রাখতে ভারত অঙ্গীকারবদ্ধ : হাইকমিশনার
বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রাখতে ভারত অঙ্গীকারবদ্ধ : হাইকমিশনার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে ১৫০০ শিক্ষার্থীর মাঝে স্কুল ড্রেস বিতরণ
লক্ষ্মীপুরে ১৫০০ শিক্ষার্থীর মাঝে স্কুল ড্রেস বিতরণ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় দুলাল হত্যাকাণ্ডের রহস্য ফাঁস
কুমিল্লায় দুলাল হত্যাকাণ্ডের রহস্য ফাঁস

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইয়েমেনের বন্দরে ইসরায়েলের বিমান হামলা
ইয়েমেনের বন্দরে ইসরায়েলের বিমান হামলা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধ বন্ধে ট্রাম্পের ‘স্পষ্ট অবস্থান’ জানতে চান জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে ট্রাম্পের ‘স্পষ্ট অবস্থান’ জানতে চান জেলেনস্কি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারাগারগুলোতে চলছে মাসব্যাপী মাদকবিরোধী অভিযান-ডোপ টেস্ট
কারাগারগুলোতে চলছে মাসব্যাপী মাদকবিরোধী অভিযান-ডোপ টেস্ট

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁদপুর মেডিকেল কলেজে বিজ্ঞান মেলা শুরু
চাঁদপুর মেডিকেল কলেজে বিজ্ঞান মেলা শুরু

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সিলেটে অবৈধ সিএনজি অটোরিকশা সরাতে আল্টিমেটাম
সিলেটে অবৈধ সিএনজি অটোরিকশা সরাতে আল্টিমেটাম

৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সর্বাধিক পঠিত
বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান: পরিসংখ্যানে কে এগিয়ে?
বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান: পরিসংখ্যানে কে এগিয়ে?

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর
পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে
অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা
রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২
এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের
সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল
আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প
ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ
কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঝ আকাশে অসুস্থ যাত্রীকে বাঁচালেন রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী
মাঝ আকাশে অসুস্থ যাত্রীকে বাঁচালেন রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক একীভূত হওয়ার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত, বসছে প্রশাসক
পাঁচ ব্যাংক একীভূত হওয়ার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত, বসছে প্রশাসক

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন
আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুপার ফোরে যেতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ
সুপার ফোরে যেতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা
লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্যান্সারে আক্রান্ত স্বাস্থ্য উপদেষ্টার বিদেশে চিকিৎসার বিষয়টি মানবিকভাবে দেখা উচিত
ক্যান্সারে আক্রান্ত স্বাস্থ্য উপদেষ্টার বিদেশে চিকিৎসার বিষয়টি মানবিকভাবে দেখা উচিত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনে আইফোন ১৭ উন্মাদনা, দাম নিয়ে কেউ ভাবছে না
চীনে আইফোন ১৭ উন্মাদনা, দাম নিয়ে কেউ ভাবছে না

৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফের ভেনেজুয়েলার কথিত ‘মাদকবাহী’ নৌযানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ৩
ফের ভেনেজুয়েলার কথিত ‘মাদকবাহী’ নৌযানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ৩

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন ট্রিলিয়ন ডলারের ক্লাবে অ্যালফাবেট
তিন ট্রিলিয়ন ডলারের ক্লাবে অ্যালফাবেট

২২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

নারায়ণগঞ্জে ৬ কারখানার বিদ্যুৎ-গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন
নারায়ণগঞ্জে ৬ কারখানার বিদ্যুৎ-গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এলডিসি থেকে উত্তরণ ৩ বছর পিছিয়ে দিতে চায় সরকার : বাণিজ্য সচিব
এলডিসি থেকে উত্তরণ ৩ বছর পিছিয়ে দিতে চায় সরকার : বাণিজ্য সচিব

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘ভাঙ্গায় আন্দোলনে ফ্যাসিস্টরা ঢুকে সহিংসতা চালিয়েছে’
‘ভাঙ্গায় আন্দোলনে ফ্যাসিস্টরা ঢুকে সহিংসতা চালিয়েছে’

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নতুন বাংলাদেশ গড়তে চাই, যেখানে সবাই সমান অধিকার পাবে : প্রধান উপদেষ্টা
নতুন বাংলাদেশ গড়তে চাই, যেখানে সবাই সমান অধিকার পাবে : প্রধান উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিসিএস পরীক্ষার জন্য কর্মসূচির সময় পরিবর্তন করল জামায়াত
বিসিএস পরীক্ষার জন্য কর্মসূচির সময় পরিবর্তন করল জামায়াত

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দশ বছর ধরে ছাদে পাখিদের আপ্যায়ন
দশ বছর ধরে ছাদে পাখিদের আপ্যায়ন

১২ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

‘আমার নাম স্বস্তিকা, আমি বুড়িমা নই’
‘আমার নাম স্বস্তিকা, আমি বুড়িমা নই’

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিলে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৬
আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিলে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৬

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গত ১ বছরে একটা দিক থেকেও দেশ ভালো চলেনি : রুমিন ফারহানা
গত ১ বছরে একটা দিক থেকেও দেশ ভালো চলেনি : রুমিন ফারহানা

১০ ঘণ্টা আগে | টক শো

সাড়ে ৩ হাজার সিনিয়র স্টাফ নার্স নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি
সাড়ে ৩ হাজার সিনিয়র স্টাফ নার্স নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি

১৫ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

প্রিন্ট সর্বাধিক
শিল্পকলা একাডেমিতে নতুন মহাপরিচালক
শিল্পকলা একাডেমিতে নতুন মহাপরিচালক

নগর জীবন

সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিতে হবে
সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিতে হবে

নগর জীবন

দ্বিতীয়বারের মতো মেরিনার হাতে আগা খান পদক
দ্বিতীয়বারের মতো মেরিনার হাতে আগা খান পদক

নগর জীবন

জাতিসংঘের সতর্কবার্তা
জাতিসংঘের সতর্কবার্তা

নগর জীবন

আওয়ামী লীগ সরকার শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করেছে
আওয়ামী লীগ সরকার শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করেছে

নগর জীবন

তিন মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন মেয়র ডা. শাহাদাত
তিন মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন মেয়র ডা. শাহাদাত

নগর জীবন

বিএনপির বিরুদ্ধে একটি পক্ষ ষড়যন্ত্র করছে
বিএনপির বিরুদ্ধে একটি পক্ষ ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

অতিরিক্ত সচিবসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
অতিরিক্ত সচিবসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

নগর জীবন

জাফলংয়ে নিখোঁজের এক সপ্তাহ পর পর্যটকের লাশ উদ্ধার
জাফলংয়ে নিখোঁজের এক সপ্তাহ পর পর্যটকের লাশ উদ্ধার

নগর জীবন

বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মেজবাউল হকের পদত্যাগ
বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মেজবাউল হকের পদত্যাগ

নগর জীবন

এনসিপি রাজশাহীর যুগ্ম সমন্বয়কের পদত্যাগ
এনসিপি রাজশাহীর যুগ্ম সমন্বয়কের পদত্যাগ

নগর জীবন

গার্ডিয়ান ইন্স্যুরেন্সের সহযোগিতা
গার্ডিয়ান ইন্স্যুরেন্সের সহযোগিতা

নগর জীবন

রাস্তার বেহাল দশা, জনদুর্ভোগ
রাস্তার বেহাল দশা, জনদুর্ভোগ

দেশগ্রাম

টানা বর্ষণে আগাম শীতকালীন সবজি ক্ষতির আশঙ্কা
টানা বর্ষণে আগাম শীতকালীন সবজি ক্ষতির আশঙ্কা

দেশগ্রাম

সারের কৃত্রিম সংকট প্রতিবাদে বিক্ষোভ
সারের কৃত্রিম সংকট প্রতিবাদে বিক্ষোভ

দেশগ্রাম

মাদক মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন
মাদক মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন

দেশগ্রাম

পিঁয়াজ আমদানির আইপি উন্মুক্তের দাবি
পিঁয়াজ আমদানির আইপি উন্মুক্তের দাবি

দেশগ্রাম

অপহৃত যুবক উদ্ধার, আটক ৫
অপহৃত যুবক উদ্ধার, আটক ৫

দেশগ্রাম

আন্দোলনে হামলা, গ্রেপ্তার নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগ নেতা
আন্দোলনে হামলা, গ্রেপ্তার নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগ নেতা

দেশগ্রাম

দুই ব্যবসায়ীকে জরিমানা
দুই ব্যবসায়ীকে জরিমানা

দেশগ্রাম

কষ্টিপাথরের মূর্তিসহ আটক ২
কষ্টিপাথরের মূর্তিসহ আটক ২

দেশগ্রাম

ইয়াবাসহ তিন মাদক কারবারি আটক
ইয়াবাসহ তিন মাদক কারবারি আটক

দেশগ্রাম

গাজা সিটিতে ইসরায়েলের স্থল অভিযান, নিহত ৭৮
গাজা সিটিতে ইসরায়েলের স্থল অভিযান, নিহত ৭৮

পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট
সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট

পূর্ব-পশ্চিম

নিউইয়র্ক টাইমসের বিরুদ্ধে মানহানির মামলা ট্রাম্পের
নিউইয়র্ক টাইমসের বিরুদ্ধে মানহানির মামলা ট্রাম্পের

পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানে বিস্ফোরণে পাঁচ সেনা নিহত
পাকিস্তানে বিস্ফোরণে পাঁচ সেনা নিহত

পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে লুক্সেমবার্গ
ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে লুক্সেমবার্গ

পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিনিদের মধ্যে বেড়েছে বিষণ্নতা
মার্কিনিদের মধ্যে বেড়েছে বিষণ্নতা

পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে ১৩ জনের মৃত্যু
মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে ১৩ জনের মৃত্যু

পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের আচরণ ‘আগ্রাসন’ : মাদুরো
যুক্তরাষ্ট্রের আচরণ ‘আগ্রাসন’ : মাদুরো

পূর্ব-পশ্চিম