শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১১ মে, ২০১৫

টানাপড়েন ২০ দলে

* দূরত্ব বাড়ছে জামায়াত-বিএনপির * জোট ছাড়তে পারে অনেক শরিক
শফিউল আলম দোলন, মাহমুদ আজহার ও শফিকুল ইসলাম সোহাগ
অনলাইন ভার্সন
টানাপড়েন ২০ দলে

তিন মাসের টানা আন্দোলন শেষ না হতেই কঠিন টানাপড়েনে পড়েছে বিএনপি নেতৃত্বাধীন ২০-দলীয় জোট। জোটের অন্যতম শরিক জামায়াতের সঙ্গে বিএনপির দূরত্ব ক্রমশ বাড়ছে। বিএনপির সাম্প্রতিক আচরণে অন্য শরিকরাও কম-বেশি হতাশ। এই ক্ষোভ ও অন্তর্দ্বন্দ্ব এখন এমন পর্যায়ে পৌঁছেছে, যে কোনো সময় জোট ছাড়তে পারে বেশ কয়েকটি শরিক দল। এ জন্য বিএনপির অবহেলা, অবমূল্যায়ন, অনিয়ম ও সমন্বয়হীনতাকে দায়ী করেন শরিক দলের কয়েকজন শীর্ষ নেতা। সাম্প্রতিক কর্মকাণ্ডে বিএনপির প্রতি জামায়াতের যেমন ক্ষোভ বেড়েছে, তেমনি আন্তর্জাতিক চাপসহ বিভিন্ন কারণে জামায়াতের প্রতি বিএনপিও এখন উদাসীন। সংশ্লিষ্ট সূত্রগুলো এসব তথ্য দিয়েছে।
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য লে. জেনারেল (অব.) মাহবুবুর রহমান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, আমরা মুক্তিযোদ্ধার দল। আমরা জিয়ার আদর্শে বিশ্বাসী। জামায়াতের আদর্শ আলাদা। তাদের সঙ্গে আমাদের সম্পর্ক জোটভিত্তিক আন্দোলন ও নির্বাচনকেন্দ্রিক। এর বাইরে তাদের সঙ্গে আমাদের কোনো সম্পর্ক নেই। তবে আমি মনে করি, বিএনপি একটি জাতীয়তাবাদী দল। আপন শক্তিতেই বিএনপিকে এগিয়ে যাওয়া উচিত।
জোটের শীর্ষ স্থানীয় নেতারা জানান, কয়েক মাস পরপর কোত্থেকে যে কীভাবে সিদ্ধান্ত ও কর্মসূচি আসে তা ঘোষণার আগ মুহূর্তে এমন সময়ে আমাদের শোনানো হয়, যখন শুধু সমর্থনজ্ঞাপন ছাড়া আর কিছুই করার থাকে না। অনেক সময় এতটুকুও জোটে না, অন্য কারও মুখে জানতে হয়, ‘বিএনপি এই সিদ্ধান্ত বা কর্মসূচি’ গ্রহণ করেছে। এদিকে বিএনপির পক্ষ থেকেও জামায়াতে ইসলামীর ওপর তিন মাসের আন্দোলন ও সাম্প্রতিক সিটি নির্বাচনে ‘নিষ্ক্রিয়তা’সহ নেতিবাচক ভূমিকা পালনের অভিযোগ আনা হয়েছে। এমনকি জামায়াত নেতাদের একটি বৃহৎ অংশের সরকারের সঙ্গে গোপন আঁতাত রয়েছে বলেও অভিযোগ তাদের। এর ফলে জামায়াত সাম্প্রতিক আন্দোলনে ‘আইওয়াশ’ ছাড়া তেমন কোনো ভূমিকা রাখেনি। আন্দোলনও কাক্সিক্ষত সাফল্য পায়নি বলে মনে করছে বিএনপি। বিএনপি সূত্রে জানা যায়, দলের পক্ষ থেকেও জামায়াতকে ছাড়তে বিএনপি প্রধানের ওপর চাপ রয়েছে। বিশেষ করে জাতীয়তাবাদী প্রগতিশীল নেতারা মাঝে-মধ্যেই বেগম জিয়াকে এ বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করছেন। তাদের বক্তব্য, জামায়াতের কারণেই সরকারবিরোধী প্রগতিশীল শক্তিগুলো বিএনপির সঙ্গে কোনো সম্পর্কে জড়াচ্ছে না। তাছাড়া ভারত, যুক্তরাষ্ট্র, ইউরোপীয় ইউনিয়নসহ প্রভাবশালী রাষ্ট্রগুলোর সঙ্গেও বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক গড়ে তোলা সম্ভব হচ্ছে না। চলমান বিশ্বরাজনীতিতে জামায়াতকে বাদ না দিলে বিএনপি রাজনৈতিকভাবে আরও ক্ষতিগ্রস্ত হবে। সূত্র জানায়, জামায়াত-শিবির নিয়ে বিএনপির শীর্ষ পর্যায়ের বেশির ভাগ নেতা-কর্মীই রীতিমতো বিরক্ত। এ ছাড়া জামায়াতের ব্যাপারে ইউরোপ-আমেরিকা ও ইউরোপীয় ইউনিয়নসহ আন্তর্জাতিক বিশ্বের অনেক দেশ ও সংস্থার আপত্তি থাকায় বিএনপির একটি অংশও চাচ্ছে ধর্মভিত্তিক এই রাজনৈতিক দলটিকে জোট থেকে বাদ দিতে। ইউরোপীয় ইউনিয়নের পর যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষ থেকেও জামায়াত সম্পর্কে নেতিবাচক মনোভাব পোষণ করা হয়েছে সাম্প্রতিক বেশ কয়েকটি বিবৃতিতে। এমনকি সাম্প্রতিক একটি বিবৃতিতে আফ্রিকার একটি জঙ্গি সংগঠন ‘বোকো হারামের’ সঙ্গেও তুলনা করা হয়েছে বাংলাদেশের এই ধর্মীয় দলটিকে। তাছাড়া বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকীর কৃষক শ্রমিক জনতা লীগ, আ স ম আবদুর রবের জেএসডি, ড. কামাল হোসেনের গণফোরাম, এমনকি অধ্যাপক ড. এ কিউ এম বদরুদ্দোজা চৌধুরীর বিকল্প ধারার মতো সমমনা দলগুলোর পক্ষ থেকে সব প্রক্রিয়া চূড়ান্ত করার পরও শুধু জামায়াতের কারণে জোটে আসতে অসম্মতি জানিয়েছে বলে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে। ফলে সঙ্গত কারণেই ইদানীং বিএনপি-জামায়াতের দূরত্ব বেড়েছে। সূত্র জানায়, ২০ দলের শরিকদের মধ্যে বিএনপির এখন সবচেয়ে বেশি ‘টানাপড়েন’ চলছে জামায়াতের সঙ্গেই। তাদের সম্পর্ক এতটাই বিরূপ ধারণ করেছে যে, বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া নিজে ফোন করে না ডাকলে জামায়াতের কোনো নেতা আর বিএনপিমুখী হবেন না। তারাও নিজ থেকে কোনো যোগাযোগও করবেন না। জামায়াতের একজন সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল পর্যায়ের নেতা এ তথ্য জানান।
অপর একটি সূত্র জানায়, সাম্প্রতিক আন্দোলন, ঢাকা ও চট্টগ্রামের তিন সিটি নির্বাচন, জামায়াত নেতা কামারুজ্জামানের ফাঁসিসহ বেশ কয়েকটি ইস্যুতে জামায়াতের সঙ্গে বিএনপি কোনো যোগাযোগ না করায় জামায়াতের এই ক্ষোভ বেড়েছে। বিশেষ করে অনির্দিষ্টকালের টানা অবরোধ, অতঃপর লাগাতার হরতাল কর্মসূচি ঘোষণার আগে জামায়াতের সঙ্গে ন্যূনতম কোনো আলোচনার প্রয়োজনবোধ করেনি বিএনপি। এর ফলে আন্দোলনের জন্য তেমন প্রস্তুতি নেওয়ারও সুযোগ ছিল না জামায়াতের। কর্মসূচি ঘোষণার কয়েক দিন পর তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়। তাছাড়া সদ্য অনুষ্ঠিত সিটি নির্বাচনে অংশগ্রহণের সিদ্ধান্ত গ্রহণসহ সেই নির্বাচনের প্রার্থী নির্ধারণের ক্ষেত্রেও তাদের সঙ্গে কোনো আলোচনা করা হয়নি। বিশেষ করে ২০ দলের নামে প্রার্থী তালিকা ঘোষণা করা হলেও কাউন্সিলর পদের প্রার্থী নিয়ে জামায়াতের সঙ্গে কোনো যোগাযোগ না করেই বিএনপির কয়েকজন কেন্দ্রীয় নেতা ‘আদর্শ ঢাকা আন্দোলন’র নেতাদের নিয়ে নিজেদের খেয়ালখুশি মতো কাউন্সিলর প্রার্থীদের নামের তালিকা ঘোষণা করেন। যা থেকে তাদের দীর্ঘদিন ধরে প্রস্তুতি নেওয়া প্রার্থীদের নাম বাদ পড়ে। এ ছাড়াও জামায়াত নেতা কামারুজ্জামানের ফাঁসি কার্যকর করা হলেও বিএনপির পক্ষে কেউ ভিতরে ভিতরেও এতটুকু সহানুভূতি দেখায়নি। তাদের মতে, জামায়াত প্রতিষ্ঠার পর এত বড় কঠিন সময় আর কখনো পার করেনি দলটি। অথচ দলের এই চরম দুঃসময়ে জোটের নেতৃত্বাধীন দলের কাছ থেকে ন্যূনতম কোনো সহযোগিতা তারা পায়নি। এ প্রসঙ্গে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক এমাজউদ্দীন আহমদ বলেন, ‘সিটি নির্বাচনে জামায়াত ২০-দলীয় জোটের সঙ্গে অনৈতিক কাজ করেছে। কারণ সবাই যখন বর্জন করছে, তারা তাদের প্রার্থী রেখে দিয়েছে। এটা ঠিক হয়নি।’ জামায়াতের দায়িত্বশীল নেতাদের মতে, বর্তমান সরকারের শাসনামলে বিএনপির ডাকে কয়েক দফা আন্দোলনে জামায়াত-শিবিরের শতাধিক নেতা-কর্মী খুন ও গুমের শিকার হলেও বিএনপির পক্ষ থেকে তাদের সঙ্গে কখনোই সদাচরণ কিংবা কোনোরূপ সহানুভূতিও প্রকাশ করা হয়নি। জামায়াতের মজলিশে শূরার একজন সদস্য জানান, বিএনপি চেয়ারপারসনের ডাকে ২০১৩ সালের ২৯ ডিসেম্বর ঢাকায় ‘মার্চ ফর ডেমোক্রেসি’ কর্মসূচির দিন খালেদা জিয়া তার গুলশানের বাসার চারদিকে বালির ট্রাকে অবরুদ্ধ হওয়ার পর বিএনপির কোনো নেতা-কর্মী রাজপথে না নামলে জামায়াত-শিবির নেতারা সেদিন ঢাকার রাজপথে নামেন এবং মালিবাগ মোড়ে পুলিশের গুলিতে একজন নিহত ও ১০ জন আহত হয়। কিন্তু বিএনপির পক্ষ থেকে কোনো সহযোগিতা না পেয়ে শেষ পর্যন্ত তারা পিছু হটে। সেই থেকেই মূলত বিএনপির নেতা-কর্মীদের ওপর থেকে তাদের বিশ্বাসে চিড় ধরে। এরপর চলতি বছর ৩ জানুয়ারি গুলশানের কার্যালয়ে অবরুদ্ধ হওয়ার পর বিএনপির ১০ জন নেতা-কর্মীও তাদের নেত্রীর জন্য কিংবা তার আহূত কর্মসূচিতে গুলশানে অথবা ঢাকায় একদিনও নামেননি বলে দাবি জামায়াতের। অথচ জামায়াত-শিবিরের নেতা-কর্মীরা প্রায় প্রতিদিনই ঢাকার কোথাও না কোথাও ঝটিকা মিছিল বের করেছে। সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা যায়, শুধু জামায়াতই নয়, বাংলাদেশ কল্যাণ পার্টি, এলডিপি, জাগপা, বাংলাদেশ লেবার পার্টিসহ আরও বেশ কয়েকটি শরিক দল বিএনপি নেতাদের সাম্প্রতিক আচরণে ক্ষুব্ধ। এসব বিষয়ে কথা বলার জন্য কয়েকটি দলের কয়েকজন শীর্ষ নেতা সম্প্রতি খালেদা জিয়ার সঙ্গে দেখা করার চেষ্টা করেও দেখা পাননি বলে অভিযোগ রয়েছে। এর আগেও এনপিপির চেয়ারম্যান শেখ শওকত হোসেন নিলু ও ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টির শেখ আনোয়ারুল হকসহ বেশ কয়েকটি পার্টি জোট ছেড়ে চলে যায়। পরে তাদের অধঃস্তন নেতাদের দিয়ে আবারও সেগুলো পুনর্গঠন করে জোটের অন্তর্ভুক্ত করে রাখা হয়।
বাংলাদেশ লেবার পার্টি চেয়ারম্যান ড. মুস্তাফিজুর রহমান ইরান বলেন, এত বড় জোটে একটু-আধটু মান-অভিমান হতেই পারে। এটাকে টানাপড়েন বলাটা ঠিক হবে না। তাছাড়া বিরোধী রাজনৈতিক নেতা-কর্মীদের ওপর ক্ষমতাসীনদের যে মাত্রার দমননীতি চলছে তাতে ইচ্ছা করলেই কোনো দলের পক্ষে এখন নিয়মতান্ত্রিক আন্দোলন করা সম্ভব নয়। তবে নেতৃত্বাধীন দল হিসেবে বিএনপি নেতারা আরেকটু দায়িত্বশীল হবেন বলেও আশা করেন তিনি। এ প্রসঙ্গে বিএনপির স্থায়ী কমিটির একজন সদস্য জানান, জামায়াতের কারণে ইন্ডিয়ার পর এখন ইউরোপ-আমেরিকার সমর্থনও তারা হারাতে বসেছেন। বিশেষ করে ২০১২ সালের অক্টোবরে ভারত সফরকালে আমন্ত্রণ জানিয়ে আসার পর ২০১৩ সালের মার্চ মাসে সে দেশের রাষ্ট্রপতি প্রণব মুখার্জির বাংলাদেশ সফরকালে তার সঙ্গে খালেদা জিয়ার দেখা না করার বিষয়টিকে অত্যন্ত নেতিবাচক সিদ্ধান্ত বলে মনে করেন বিএনপির এই নীতিনির্ধারক। এ জন্য তিনি জোটের শরিক জামায়াতে ইসলামীকেই দায়ী করেন।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
আর্থিক খাতে জলবায়ু ঝুঁকি ব্যবস্থাপনায় নির্দেশিকা জারি
আর্থিক খাতে জলবায়ু ঝুঁকি ব্যবস্থাপনায় নির্দেশিকা জারি

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ছোট ভাইয়ের সঙ্গে মারামারি করতে মাইকে ঘোষণা দিলেন বড় ভাই
ছোট ভাইয়ের সঙ্গে মারামারি করতে মাইকে ঘোষণা দিলেন বড় ভাই

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এরশাদ উল্লাহর ওপর হামলা, চট্টগ্রাম বিএনপির সমাবেশ
এরশাদ উল্লাহর ওপর হামলা, চট্টগ্রাম বিএনপির সমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নবীন শিক্ষার্থীদের বরণ করল শেকৃবি শাখা ছাত্রশিবির
নবীন শিক্ষার্থীদের বরণ করল শেকৃবি শাখা ছাত্রশিবির

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জবি ছাত্রদলের সৌন্দর্যবর্ধন ক্যাম্পেইন
জবি ছাত্রদলের সৌন্দর্যবর্ধন ক্যাম্পেইন

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

দুই ভাইয়ের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, অগ্নিসংযোগ
দুই ভাইয়ের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, অগ্নিসংযোগ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খুলনায় প্রবাসীকে গুলি করে হত্যা
খুলনায় প্রবাসীকে গুলি করে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জরুরি প্রয়োজন ছাড়া চিকিৎসকদের বদলি-পদায়ন আপাতত বন্ধ
জরুরি প্রয়োজন ছাড়া চিকিৎসকদের বদলি-পদায়ন আপাতত বন্ধ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে ইটভাটায় অভিযান, প্রতিরোধের মুখে ফিরে এলেন কর্মকর্তারা
লক্ষ্মীপুরে ইটভাটায় অভিযান, প্রতিরোধের মুখে ফিরে এলেন কর্মকর্তারা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশকে ছাড়াই কলকাতা আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবের সূচনা
বাংলাদেশকে ছাড়াই কলকাতা আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবের সূচনা

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৬৬টি দেশি সংস্থা পেল নির্বাচন পর্যবেক্ষক হিসেবে ইসির নিবন্ধন
৬৬টি দেশি সংস্থা পেল নির্বাচন পর্যবেক্ষক হিসেবে ইসির নিবন্ধন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঐক্যবদ্ধ হয়ে ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করতে হবে: নিপুণ রায়
ঐক্যবদ্ধ হয়ে ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করতে হবে: নিপুণ রায়

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মেহেরপুরে বিএনপির দুই আসনে মনোনয়ন পুনর্বিবেচনার দাবিতে বিক্ষোভ
মেহেরপুরে বিএনপির দুই আসনে মনোনয়ন পুনর্বিবেচনার দাবিতে বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শিল্পকলায় মঞ্চে প্রাচীন গ্রিক নাটক ‘ইডিপাস’
শিল্পকলায় মঞ্চে প্রাচীন গ্রিক নাটক ‘ইডিপাস’

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জকসু’র খসড়া ভোটার তালিকা প্রকাশ, মোট ভোটার ১৬৩৬৫
জকসু’র খসড়া ভোটার তালিকা প্রকাশ, মোট ভোটার ১৬৩৬৫

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা
দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আফগানিস্তানে ফের গোলাবর্ষণ পাকিস্তানের
আফগানিস্তানে ফের গোলাবর্ষণ পাকিস্তানের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবিতে প্রথমবর্ষের ভর্তি আবেদন শুরু ২০ নভেম্বর
জবিতে প্রথমবর্ষের ভর্তি আবেদন শুরু ২০ নভেম্বর

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইতালি যাওয়া হলো না সেই বিড়াল ক্যান্ডির
ইতালি যাওয়া হলো না সেই বিড়াল ক্যান্ডির

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভ্যাটিকানে পোপের সাথে মাহমুদ আব্বাসের বৈঠক
ভ্যাটিকানে পোপের সাথে মাহমুদ আব্বাসের বৈঠক

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নওগাঁয় বিএনপিতে যোগ দিল ৫ শতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবার
নওগাঁয় বিএনপিতে যোগ দিল ৫ শতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী
ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শহিদুল আলমের মনোনয়নের দাবিতে সাতক্ষীরা-৩ আসনে বিক্ষোভ সমাবেশ
শহিদুল আলমের মনোনয়নের দাবিতে সাতক্ষীরা-৩ আসনে বিক্ষোভ সমাবেশ

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এশিয়ান ইনোভেশন এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড পেল ইউনাইটেড গ্রুপ
এশিয়ান ইনোভেশন এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড পেল ইউনাইটেড গ্রুপ

৬ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

ঝিনাইদহে ব্যবসায়ী হত্যা মামলায় যুবক কারাগারে
ঝিনাইদহে ব্যবসায়ী হত্যা মামলায় যুবক কারাগারে

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় ফিরে ভালোবাসায় সিক্ত আনিসুজ্জামান খান বাবু
গাইবান্ধায় ফিরে ভালোবাসায় সিক্ত আনিসুজ্জামান খান বাবু

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘বঙ্গ বিভূষণ’ অ্যাওয়ার্ড পেলেন শত্রুঘ্ন সিনহা ও আরতি মুখোপাধ্যায়
‘বঙ্গ বিভূষণ’ অ্যাওয়ার্ড পেলেন শত্রুঘ্ন সিনহা ও আরতি মুখোপাধ্যায়

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশমিকার মন্তব্যে সামাজিক মাধ্যমে তুমুল বিতর্ক
রাশমিকার মন্তব্যে সামাজিক মাধ্যমে তুমুল বিতর্ক

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সুদানে পালানোরও কোনো জায়গা নেই মানুষের!
সুদানে পালানোরও কোনো জায়গা নেই মানুষের!

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
বিএনপিতে যোগদানের বিষয়ে যা বললেন রেজা কিবরিয়া
বিএনপিতে যোগদানের বিষয়ে যা বললেন রেজা কিবরিয়া

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে প্রথম বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত বিচারপতি হলেন সোমা সাইদ
যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে প্রথম বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত বিচারপতি হলেন সোমা সাইদ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত ও ইসরায়েলের মধ্যে বৃহৎ প্রতিরক্ষা চুক্তি সই
ভারত ও ইসরায়েলের মধ্যে বৃহৎ প্রতিরক্ষা চুক্তি সই

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১১ তারিখ পর্যন্ত আলটিমেটাম, না মানলে ঢাকার চিত্র ভিন্ন হবে: গোলাম পরওয়ার
১১ তারিখ পর্যন্ত আলটিমেটাম, না মানলে ঢাকার চিত্র ভিন্ন হবে: গোলাম পরওয়ার

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অনশনরত তারেকের পাশে রিজভী, বিএনপির সংহতি ঘোষণা
অনশনরত তারেকের পাশে রিজভী, বিএনপির সংহতি ঘোষণা

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০২৬ সালের সরকারি ছুটির তালিকার অনুমোদন
২০২৬ সালের সরকারি ছুটির তালিকার অনুমোদন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফাশারের কসাই কে এই আবু লুলু?
ফাশারের কসাই কে এই আবু লুলু?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তেজনা বাড়িয়ে এবার পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ দিলেন পুতিন
উত্তেজনা বাড়িয়ে এবার পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ দিলেন পুতিন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রাথমিকে শিক্ষক পদে আবেদন শুরু ৮ নভেম্বর
প্রাথমিকে শিক্ষক পদে আবেদন শুরু ৮ নভেম্বর

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতিসংঘে আওয়ামী লীগের চিঠিতে কোনো কাজ হবে না: তৌহিদ হোসেন
জাতিসংঘে আওয়ামী লীগের চিঠিতে কোনো কাজ হবে না: তৌহিদ হোসেন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামিন পেলেন সাংবাদিক মঞ্জুরুল আলম
জামিন পেলেন সাংবাদিক মঞ্জুরুল আলম

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপির মনোনয়ন ফরম বিক্রি শুরু, মূল্য ১০ হাজার টাকা
এনসিপির মনোনয়ন ফরম বিক্রি শুরু, মূল্য ১০ হাজার টাকা

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘যে বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখেছিলাম, সেই বাংলাদেশ পাইনি’
‘যে বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখেছিলাম, সেই বাংলাদেশ পাইনি’

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিপিএলের পাঁচ দলের নাম ঘোষণা করল বিসিবি
বিপিএলের পাঁচ দলের নাম ঘোষণা করল বিসিবি

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এক্সিম ব্যাংকের সাবেক এমডি ফিরোজকে কারাগারে
এক্সিম ব্যাংকের সাবেক এমডি ফিরোজকে কারাগারে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা
দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় লতিফ সিদ্দিকীর জামিন
সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় লতিফ সিদ্দিকীর জামিন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফোনে অশ্লীল বার্তা পাঠালে দুই বছরের দণ্ড ও জরিমানা
ফোনে অশ্লীল বার্তা পাঠালে দুই বছরের দণ্ড ও জরিমানা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আর্জেন্টিনাসহ ২২ দেশের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন
আর্জেন্টিনাসহ ২২ দেশের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অ্যাটর্নি জেনারেলের পদে থেকে নির্বাচন করতে বাধা নেই: অ্যাটর্নি জেনারেল
অ্যাটর্নি জেনারেলের পদে থেকে নির্বাচন করতে বাধা নেই: অ্যাটর্নি জেনারেল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-কন্যাসহ র‍্যাবের সাবেক ডিজি হারুনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
স্ত্রী-কন্যাসহ র‍্যাবের সাবেক ডিজি হারুনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪ বিষয়ের ওপর ভিত্তি করে বিদেশিদের সঙ্গে সম্পর্ক হবে : আমীর খসরু
৪ বিষয়ের ওপর ভিত্তি করে বিদেশিদের সঙ্গে সম্পর্ক হবে : আমীর খসরু

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেয়ারবাজারে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকের লেনদেন স্থগিত
শেয়ারবাজারে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকের লেনদেন স্থগিত

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রতিদ্বন্দ্বীর মায়ের দোয়া নিয়ে গণসংযোগ শুরু করলেন বিএনপি প্রার্থী আনিসুল
প্রতিদ্বন্দ্বীর মায়ের দোয়া নিয়ে গণসংযোগ শুরু করলেন বিএনপি প্রার্থী আনিসুল

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ভার্জিনিয়ায় ইতিহাস গড়লেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত মুসলিম ঘাজালা
ভার্জিনিয়ায় ইতিহাস গড়লেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত মুসলিম ঘাজালা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তালবাহানা না করে দ্রুত নির্বাচনী সিডিউল ঘোষণা করুন: মির্জা ফখরুল
তালবাহানা না করে দ্রুত নির্বাচনী সিডিউল ঘোষণা করুন: মির্জা ফখরুল

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ নভেম্বর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুটি বিলাসবহুল ফ্ল্যাট বেচে দিলেন অমিতাভ বচ্চন
দুটি বিলাসবহুল ফ্ল্যাট বেচে দিলেন অমিতাভ বচ্চন

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী
ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইতালি যাওয়া হলো না সেই বিড়াল ক্যান্ডির
ইতালি যাওয়া হলো না সেই বিড়াল ক্যান্ডির

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের জয়জয়কার
যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের জয়জয়কার

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ
প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্ধার হয়নি ১ টাকাও
উদ্ধার হয়নি ১ টাকাও

প্রথম পৃষ্ঠা

সুয়াটেককে হারিয়ে সেমিফাইনালে
সুয়াটেককে হারিয়ে সেমিফাইনালে

মাঠে ময়দানে

বিখ্যাত যত ফোক গান
বিখ্যাত যত ফোক গান

শোবিজ

১০ নভেম্বর আসছেন ঢাকায়
১০ নভেম্বর আসছেন ঢাকায়

মাঠে ময়দানে

‘পেয়ার কিয়াতো ডরনা কেয়া’ গানটি ১০৫ বার লেখা হয়েছিল
‘পেয়ার কিয়াতো ডরনা কেয়া’ গানটি ১০৫ বার লেখা হয়েছিল

শোবিজ

মাল্টিপ্লেক্সে ‘হুমায়ূন আহমেদ সপ্তাহ’
মাল্টিপ্লেক্সে ‘হুমায়ূন আহমেদ সপ্তাহ’

শোবিজ

মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক
মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক

প্রথম পৃষ্ঠা

চলচ্চিত্র ‘ঢাকাইয়া দেবদাস’
চলচ্চিত্র ‘ঢাকাইয়া দেবদাস’

শোবিজ

কেমন হবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান লড়াই
কেমন হবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান লড়াই

মাঠে ময়দানে

সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে
সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

টাকার লোভেই মৃত্যুকূপে
টাকার লোভেই মৃত্যুকূপে

পেছনের পৃষ্ঠা

বার্সা চেলসির বড় ধাক্কা, সিটির জয়
বার্সা চেলসির বড় ধাক্কা, সিটির জয়

মাঠে ময়দানে

গোল উৎসব
গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘ইশারা’
ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘ইশারা’

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন
আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে

ডেঙ্গুতে ভুগছে শিশুরা
ডেঙ্গুতে ভুগছে শিশুরা

পেছনের পৃষ্ঠা

জামায়াতের হুঁশিয়ারি প্রয়োজনে আঙুল বাঁকা করব
জামায়াতের হুঁশিয়ারি প্রয়োজনে আঙুল বাঁকা করব

প্রথম পৃষ্ঠা

শিশু-কিশোররা চালাচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা
শিশু-কিশোররা চালাচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা

পেছনের পৃষ্ঠা

আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা
আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি
প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি

পেছনের পৃষ্ঠা

ত্যাগ সংগ্রাম আর আস্থার পুরস্কার পেয়েছি
ত্যাগ সংগ্রাম আর আস্থার পুরস্কার পেয়েছি

পেছনের পৃষ্ঠা

রাশিয়া বিভক্তের পশ্চিমা চেষ্টা ব্যর্থ
রাশিয়া বিভক্তের পশ্চিমা চেষ্টা ব্যর্থ

পূর্ব-পশ্চিম

লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক পান্না জামিন পেলেন
লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক পান্না জামিন পেলেন

নগর জীবন

নির্বাচনে বাংলাদেশ থেকে পর্যবেক্ষক চায় মিয়ানমার
নির্বাচনে বাংলাদেশ থেকে পর্যবেক্ষক চায় মিয়ানমার

পেছনের পৃষ্ঠা

একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা
একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা

সাহিত্য

খোকন সোনা
খোকন সোনা

ডাংগুলি

হেমন্তের পিঠা খই
হেমন্তের পিঠা খই

ডাংগুলি