শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১১ মে, ২০১৫

টানাপড়েন ২০ দলে

* দূরত্ব বাড়ছে জামায়াত-বিএনপির * জোট ছাড়তে পারে অনেক শরিক
শফিউল আলম দোলন, মাহমুদ আজহার ও শফিকুল ইসলাম সোহাগ
অনলাইন ভার্সন
টানাপড়েন ২০ দলে

তিন মাসের টানা আন্দোলন শেষ না হতেই কঠিন টানাপড়েনে পড়েছে বিএনপি নেতৃত্বাধীন ২০-দলীয় জোট। জোটের অন্যতম শরিক জামায়াতের সঙ্গে বিএনপির দূরত্ব ক্রমশ বাড়ছে। বিএনপির সাম্প্রতিক আচরণে অন্য শরিকরাও কম-বেশি হতাশ। এই ক্ষোভ ও অন্তর্দ্বন্দ্ব এখন এমন পর্যায়ে পৌঁছেছে, যে কোনো সময় জোট ছাড়তে পারে বেশ কয়েকটি শরিক দল। এ জন্য বিএনপির অবহেলা, অবমূল্যায়ন, অনিয়ম ও সমন্বয়হীনতাকে দায়ী করেন শরিক দলের কয়েকজন শীর্ষ নেতা। সাম্প্রতিক কর্মকাণ্ডে বিএনপির প্রতি জামায়াতের যেমন ক্ষোভ বেড়েছে, তেমনি আন্তর্জাতিক চাপসহ বিভিন্ন কারণে জামায়াতের প্রতি বিএনপিও এখন উদাসীন। সংশ্লিষ্ট সূত্রগুলো এসব তথ্য দিয়েছে।
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য লে. জেনারেল (অব.) মাহবুবুর রহমান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, আমরা মুক্তিযোদ্ধার দল। আমরা জিয়ার আদর্শে বিশ্বাসী। জামায়াতের আদর্শ আলাদা। তাদের সঙ্গে আমাদের সম্পর্ক জোটভিত্তিক আন্দোলন ও নির্বাচনকেন্দ্রিক। এর বাইরে তাদের সঙ্গে আমাদের কোনো সম্পর্ক নেই। তবে আমি মনে করি, বিএনপি একটি জাতীয়তাবাদী দল। আপন শক্তিতেই বিএনপিকে এগিয়ে যাওয়া উচিত।
জোটের শীর্ষ স্থানীয় নেতারা জানান, কয়েক মাস পরপর কোত্থেকে যে কীভাবে সিদ্ধান্ত ও কর্মসূচি আসে তা ঘোষণার আগ মুহূর্তে এমন সময়ে আমাদের শোনানো হয়, যখন শুধু সমর্থনজ্ঞাপন ছাড়া আর কিছুই করার থাকে না। অনেক সময় এতটুকুও জোটে না, অন্য কারও মুখে জানতে হয়, ‘বিএনপি এই সিদ্ধান্ত বা কর্মসূচি’ গ্রহণ করেছে। এদিকে বিএনপির পক্ষ থেকেও জামায়াতে ইসলামীর ওপর তিন মাসের আন্দোলন ও সাম্প্রতিক সিটি নির্বাচনে ‘নিষ্ক্রিয়তা’সহ নেতিবাচক ভূমিকা পালনের অভিযোগ আনা হয়েছে। এমনকি জামায়াত নেতাদের একটি বৃহৎ অংশের সরকারের সঙ্গে গোপন আঁতাত রয়েছে বলেও অভিযোগ তাদের। এর ফলে জামায়াত সাম্প্রতিক আন্দোলনে ‘আইওয়াশ’ ছাড়া তেমন কোনো ভূমিকা রাখেনি। আন্দোলনও কাক্সিক্ষত সাফল্য পায়নি বলে মনে করছে বিএনপি। বিএনপি সূত্রে জানা যায়, দলের পক্ষ থেকেও জামায়াতকে ছাড়তে বিএনপি প্রধানের ওপর চাপ রয়েছে। বিশেষ করে জাতীয়তাবাদী প্রগতিশীল নেতারা মাঝে-মধ্যেই বেগম জিয়াকে এ বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করছেন। তাদের বক্তব্য, জামায়াতের কারণেই সরকারবিরোধী প্রগতিশীল শক্তিগুলো বিএনপির সঙ্গে কোনো সম্পর্কে জড়াচ্ছে না। তাছাড়া ভারত, যুক্তরাষ্ট্র, ইউরোপীয় ইউনিয়নসহ প্রভাবশালী রাষ্ট্রগুলোর সঙ্গেও বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক গড়ে তোলা সম্ভব হচ্ছে না। চলমান বিশ্বরাজনীতিতে জামায়াতকে বাদ না দিলে বিএনপি রাজনৈতিকভাবে আরও ক্ষতিগ্রস্ত হবে। সূত্র জানায়, জামায়াত-শিবির নিয়ে বিএনপির শীর্ষ পর্যায়ের বেশির ভাগ নেতা-কর্মীই রীতিমতো বিরক্ত। এ ছাড়া জামায়াতের ব্যাপারে ইউরোপ-আমেরিকা ও ইউরোপীয় ইউনিয়নসহ আন্তর্জাতিক বিশ্বের অনেক দেশ ও সংস্থার আপত্তি থাকায় বিএনপির একটি অংশও চাচ্ছে ধর্মভিত্তিক এই রাজনৈতিক দলটিকে জোট থেকে বাদ দিতে। ইউরোপীয় ইউনিয়নের পর যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষ থেকেও জামায়াত সম্পর্কে নেতিবাচক মনোভাব পোষণ করা হয়েছে সাম্প্রতিক বেশ কয়েকটি বিবৃতিতে। এমনকি সাম্প্রতিক একটি বিবৃতিতে আফ্রিকার একটি জঙ্গি সংগঠন ‘বোকো হারামের’ সঙ্গেও তুলনা করা হয়েছে বাংলাদেশের এই ধর্মীয় দলটিকে। তাছাড়া বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকীর কৃষক শ্রমিক জনতা লীগ, আ স ম আবদুর রবের জেএসডি, ড. কামাল হোসেনের গণফোরাম, এমনকি অধ্যাপক ড. এ কিউ এম বদরুদ্দোজা চৌধুরীর বিকল্প ধারার মতো সমমনা দলগুলোর পক্ষ থেকে সব প্রক্রিয়া চূড়ান্ত করার পরও শুধু জামায়াতের কারণে জোটে আসতে অসম্মতি জানিয়েছে বলে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে। ফলে সঙ্গত কারণেই ইদানীং বিএনপি-জামায়াতের দূরত্ব বেড়েছে। সূত্র জানায়, ২০ দলের শরিকদের মধ্যে বিএনপির এখন সবচেয়ে বেশি ‘টানাপড়েন’ চলছে জামায়াতের সঙ্গেই। তাদের সম্পর্ক এতটাই বিরূপ ধারণ করেছে যে, বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া নিজে ফোন করে না ডাকলে জামায়াতের কোনো নেতা আর বিএনপিমুখী হবেন না। তারাও নিজ থেকে কোনো যোগাযোগও করবেন না। জামায়াতের একজন সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল পর্যায়ের নেতা এ তথ্য জানান।
অপর একটি সূত্র জানায়, সাম্প্রতিক আন্দোলন, ঢাকা ও চট্টগ্রামের তিন সিটি নির্বাচন, জামায়াত নেতা কামারুজ্জামানের ফাঁসিসহ বেশ কয়েকটি ইস্যুতে জামায়াতের সঙ্গে বিএনপি কোনো যোগাযোগ না করায় জামায়াতের এই ক্ষোভ বেড়েছে। বিশেষ করে অনির্দিষ্টকালের টানা অবরোধ, অতঃপর লাগাতার হরতাল কর্মসূচি ঘোষণার আগে জামায়াতের সঙ্গে ন্যূনতম কোনো আলোচনার প্রয়োজনবোধ করেনি বিএনপি। এর ফলে আন্দোলনের জন্য তেমন প্রস্তুতি নেওয়ারও সুযোগ ছিল না জামায়াতের। কর্মসূচি ঘোষণার কয়েক দিন পর তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়। তাছাড়া সদ্য অনুষ্ঠিত সিটি নির্বাচনে অংশগ্রহণের সিদ্ধান্ত গ্রহণসহ সেই নির্বাচনের প্রার্থী নির্ধারণের ক্ষেত্রেও তাদের সঙ্গে কোনো আলোচনা করা হয়নি। বিশেষ করে ২০ দলের নামে প্রার্থী তালিকা ঘোষণা করা হলেও কাউন্সিলর পদের প্রার্থী নিয়ে জামায়াতের সঙ্গে কোনো যোগাযোগ না করেই বিএনপির কয়েকজন কেন্দ্রীয় নেতা ‘আদর্শ ঢাকা আন্দোলন’র নেতাদের নিয়ে নিজেদের খেয়ালখুশি মতো কাউন্সিলর প্রার্থীদের নামের তালিকা ঘোষণা করেন। যা থেকে তাদের দীর্ঘদিন ধরে প্রস্তুতি নেওয়া প্রার্থীদের নাম বাদ পড়ে। এ ছাড়াও জামায়াত নেতা কামারুজ্জামানের ফাঁসি কার্যকর করা হলেও বিএনপির পক্ষে কেউ ভিতরে ভিতরেও এতটুকু সহানুভূতি দেখায়নি। তাদের মতে, জামায়াত প্রতিষ্ঠার পর এত বড় কঠিন সময় আর কখনো পার করেনি দলটি। অথচ দলের এই চরম দুঃসময়ে জোটের নেতৃত্বাধীন দলের কাছ থেকে ন্যূনতম কোনো সহযোগিতা তারা পায়নি। এ প্রসঙ্গে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক এমাজউদ্দীন আহমদ বলেন, ‘সিটি নির্বাচনে জামায়াত ২০-দলীয় জোটের সঙ্গে অনৈতিক কাজ করেছে। কারণ সবাই যখন বর্জন করছে, তারা তাদের প্রার্থী রেখে দিয়েছে। এটা ঠিক হয়নি।’ জামায়াতের দায়িত্বশীল নেতাদের মতে, বর্তমান সরকারের শাসনামলে বিএনপির ডাকে কয়েক দফা আন্দোলনে জামায়াত-শিবিরের শতাধিক নেতা-কর্মী খুন ও গুমের শিকার হলেও বিএনপির পক্ষ থেকে তাদের সঙ্গে কখনোই সদাচরণ কিংবা কোনোরূপ সহানুভূতিও প্রকাশ করা হয়নি। জামায়াতের মজলিশে শূরার একজন সদস্য জানান, বিএনপি চেয়ারপারসনের ডাকে ২০১৩ সালের ২৯ ডিসেম্বর ঢাকায় ‘মার্চ ফর ডেমোক্রেসি’ কর্মসূচির দিন খালেদা জিয়া তার গুলশানের বাসার চারদিকে বালির ট্রাকে অবরুদ্ধ হওয়ার পর বিএনপির কোনো নেতা-কর্মী রাজপথে না নামলে জামায়াত-শিবির নেতারা সেদিন ঢাকার রাজপথে নামেন এবং মালিবাগ মোড়ে পুলিশের গুলিতে একজন নিহত ও ১০ জন আহত হয়। কিন্তু বিএনপির পক্ষ থেকে কোনো সহযোগিতা না পেয়ে শেষ পর্যন্ত তারা পিছু হটে। সেই থেকেই মূলত বিএনপির নেতা-কর্মীদের ওপর থেকে তাদের বিশ্বাসে চিড় ধরে। এরপর চলতি বছর ৩ জানুয়ারি গুলশানের কার্যালয়ে অবরুদ্ধ হওয়ার পর বিএনপির ১০ জন নেতা-কর্মীও তাদের নেত্রীর জন্য কিংবা তার আহূত কর্মসূচিতে গুলশানে অথবা ঢাকায় একদিনও নামেননি বলে দাবি জামায়াতের। অথচ জামায়াত-শিবিরের নেতা-কর্মীরা প্রায় প্রতিদিনই ঢাকার কোথাও না কোথাও ঝটিকা মিছিল বের করেছে। সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা যায়, শুধু জামায়াতই নয়, বাংলাদেশ কল্যাণ পার্টি, এলডিপি, জাগপা, বাংলাদেশ লেবার পার্টিসহ আরও বেশ কয়েকটি শরিক দল বিএনপি নেতাদের সাম্প্রতিক আচরণে ক্ষুব্ধ। এসব বিষয়ে কথা বলার জন্য কয়েকটি দলের কয়েকজন শীর্ষ নেতা সম্প্রতি খালেদা জিয়ার সঙ্গে দেখা করার চেষ্টা করেও দেখা পাননি বলে অভিযোগ রয়েছে। এর আগেও এনপিপির চেয়ারম্যান শেখ শওকত হোসেন নিলু ও ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টির শেখ আনোয়ারুল হকসহ বেশ কয়েকটি পার্টি জোট ছেড়ে চলে যায়। পরে তাদের অধঃস্তন নেতাদের দিয়ে আবারও সেগুলো পুনর্গঠন করে জোটের অন্তর্ভুক্ত করে রাখা হয়।
বাংলাদেশ লেবার পার্টি চেয়ারম্যান ড. মুস্তাফিজুর রহমান ইরান বলেন, এত বড় জোটে একটু-আধটু মান-অভিমান হতেই পারে। এটাকে টানাপড়েন বলাটা ঠিক হবে না। তাছাড়া বিরোধী রাজনৈতিক নেতা-কর্মীদের ওপর ক্ষমতাসীনদের যে মাত্রার দমননীতি চলছে তাতে ইচ্ছা করলেই কোনো দলের পক্ষে এখন নিয়মতান্ত্রিক আন্দোলন করা সম্ভব নয়। তবে নেতৃত্বাধীন দল হিসেবে বিএনপি নেতারা আরেকটু দায়িত্বশীল হবেন বলেও আশা করেন তিনি। এ প্রসঙ্গে বিএনপির স্থায়ী কমিটির একজন সদস্য জানান, জামায়াতের কারণে ইন্ডিয়ার পর এখন ইউরোপ-আমেরিকার সমর্থনও তারা হারাতে বসেছেন। বিশেষ করে ২০১২ সালের অক্টোবরে ভারত সফরকালে আমন্ত্রণ জানিয়ে আসার পর ২০১৩ সালের মার্চ মাসে সে দেশের রাষ্ট্রপতি প্রণব মুখার্জির বাংলাদেশ সফরকালে তার সঙ্গে খালেদা জিয়ার দেখা না করার বিষয়টিকে অত্যন্ত নেতিবাচক সিদ্ধান্ত বলে মনে করেন বিএনপির এই নীতিনির্ধারক। এ জন্য তিনি জোটের শরিক জামায়াতে ইসলামীকেই দায়ী করেন।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
বিপুল ভোটে বিজয়ী সেই সর্ব মিত্র চাকমা
বিপুল ভোটে বিজয়ী সেই সর্ব মিত্র চাকমা

এই মাত্র | ক্যাম্পাস

বিশ্বকাপ বাছাইয়ের শেষ ম্যাচে আর্জেন্টিনার হার
বিশ্বকাপ বাছাইয়ের শেষ ম্যাচে আর্জেন্টিনার হার

৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

উখিয়ায় অভিযানে ২ লাখ ৮০ হাজার ইয়াবা উদ্ধার
উখিয়ায় অভিযানে ২ লাখ ৮০ হাজার ইয়াবা উদ্ধার

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রবাসীদের ভোটাধিকারের দাবিতে প্যারিসে সমাবেশ
প্রবাসীদের ভোটাধিকারের দাবিতে প্যারিসে সমাবেশ

২৯ মিনিট আগে | পরবাস

দুদকের মামলায় সাবেক প্রধান বিচারপতি খায়রুল গ্রেফতার, কারাগারে প্রেরণ
দুদকের মামলায় সাবেক প্রধান বিচারপতি খায়রুল গ্রেফতার, কারাগারে প্রেরণ

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

নেপালে সংসদ ভবনে আগুন; কাঠমান্ডুর মেয়রের শান্তির আহ্বান
নেপালে সংসদ ভবনে আগুন; কাঠমান্ডুর মেয়রের শান্তির আহ্বান

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খাগড়াছড়িতে সড়ক অবরোধ কর্মসূচি পালিত
খাগড়াছড়িতে সড়ক অবরোধ কর্মসূচি পালিত

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ডাকসু নির্বাচন : ১২ সম্পাদকীয় পদের মধ্যে ৯টিতে ছাত্রশিবিরের জয়
ডাকসু নির্বাচন : ১২ সম্পাদকীয় পদের মধ্যে ৯টিতে ছাত্রশিবিরের জয়

৪৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সংসদীয় আসন কমানোর প্রতিবাদে বাগেরহাটে চলছে ৪৮ ঘণ্টার হরতাল
সংসদীয় আসন কমানোর প্রতিবাদে বাগেরহাটে চলছে ৪৮ ঘণ্টার হরতাল

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রধান উপদেষ্টার একটি বড় অর্জন
প্রধান উপদেষ্টার একটি বড় অর্জন

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

দৌলতপুরে আধিপত্য বিস্তার নিয়ে সংঘর্ষে দুইজন নিহত
দৌলতপুরে আধিপত্য বিস্তার নিয়ে সংঘর্ষে দুইজন নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভুল ত্রুটি হলে শিক্ষার্থীরা আমাকে শুধরে দেবেন: ফরহাদ
ভুল ত্রুটি হলে শিক্ষার্থীরা আমাকে শুধরে দেবেন: ফরহাদ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রথম বাংলাদেশি হিসেবে দক্ষিণ আফ্রিকার লিগে তাইজুল
প্রথম বাংলাদেশি হিসেবে দক্ষিণ আফ্রিকার লিগে তাইজুল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভিপি নির্বাচিত হয়ে যে বার্তা দিলেন সাদিক কায়েম
ভিপি নির্বাচিত হয়ে যে বার্তা দিলেন সাদিক কায়েম

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কোটিবাড়ি নদীতে সাত নৌকার প্রতিযোগিতা, প্রথম পুরস্কার গরু
কোটিবাড়ি নদীতে সাত নৌকার প্রতিযোগিতা, প্রথম পুরস্কার গরু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইউটিউবে আসছে বাসার-তিশার ‘ফান্দা’
ইউটিউবে আসছে বাসার-তিশার ‘ফান্দা’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ব্রাজিলকে হারিয়ে আশা বাঁচিয়ে রাখল বলিভিয়া
ব্রাজিলকে হারিয়ে আশা বাঁচিয়ে রাখল বলিভিয়া

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কক্সবাজারে টেকনাফে অপহরণের শিকার পাঁচজন উদ্ধার
কক্সবাজারে টেকনাফে অপহরণের শিকার পাঁচজন উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুষ্টিয়ায় প্রেমঘটিত অভিমানে স্কুলছাত্রীর আত্মহত্যা
কুষ্টিয়ায় প্রেমঘটিত অভিমানে স্কুলছাত্রীর আত্মহত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বকেয়া পাওনার দাবিতে টঙ্গীতে শ্রমিক বিক্ষোভ
বকেয়া পাওনার দাবিতে টঙ্গীতে শ্রমিক বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কাপ্তাই হ্রদের পানি বিপদসীমায়, খোলা হলো জলবিদ্যুৎ কেন্দ্রের ১৬ গেট
কাপ্তাই হ্রদের পানি বিপদসীমায়, খোলা হলো জলবিদ্যুৎ কেন্দ্রের ১৬ গেট

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আলোচিত চাল ব্যবসায়ী রশিদ গ্রেপ্তার
আলোচিত চাল ব্যবসায়ী রশিদ গ্রেপ্তার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বড় ধরনের বিদ্যুৎ বিপর্যয়ে নাকাল সিলেটবাসী
বড় ধরনের বিদ্যুৎ বিপর্যয়ে নাকাল সিলেটবাসী

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ডাকসু নির্বাচনে বিপুল ভোটে বিজয়ী সেই তন্বী
ডাকসু নির্বাচনে বিপুল ভোটে বিজয়ী সেই তন্বী

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শিক্ষার্থীরা এটিকে তাদের রায় মনে করলে সম্মান জানাই : হামিম
শিক্ষার্থীরা এটিকে তাদের রায় মনে করলে সম্মান জানাই : হামিম

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এজিএস পদে মহিউদ্দীন খান জয়ী
এজিএস পদে মহিউদ্দীন খান জয়ী

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তাল-বেল-নিমে সাজবে প্রকৃতি
তাল-বেল-নিমে সাজবে প্রকৃতি

৩ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

দেশে ফিরলেন প্রতারণার শিকার ১৮০ বাংলাদেশি
দেশে ফিরলেন প্রতারণার শিকার ১৮০ বাংলাদেশি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনাকে পুশইন করুক দিল্লি
হাসিনাকে পুশইন করুক দিল্লি

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মোহাম্মদপুরে ছিনতাইয়ের ঘটনায় পলাতক ছিনতাইকারী গ্রেফতার
মোহাম্মদপুরে ছিনতাইয়ের ঘটনায় পলাতক ছিনতাইকারী গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
হাসিনার পথেই গেলেন অলি, নেপালকে পথ দেখাল বাংলাদেশ
হাসিনার পথেই গেলেন অলি, নেপালকে পথ দেখাল বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিবিরের বিরুদ্ধে গুরুতর অভিযোগ উমামা ফাতেমার
শিবিরের বিরুদ্ধে গুরুতর অভিযোগ উমামা ফাতেমার

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডাকসু নির্বাচনে কোন কেন্দ্রে কত ভোট পড়ল?
ডাকসু নির্বাচনে কোন কেন্দ্রে কত ভোট পড়ল?

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চূড়ান্ত ফল ঘোষণা : ডাকসুর ভিপি সাদিক, জিএস ফরহাদ
চূড়ান্ত ফল ঘোষণা : ডাকসুর ভিপি সাদিক, জিএস ফরহাদ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডাকসু নির্বাচনে দায়িত্ব পালনকালে সাংবাদিকের মৃত্যু
ডাকসু নির্বাচনে দায়িত্ব পালনকালে সাংবাদিকের মৃত্যু

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডাকসু নির্বাচনের আনুষ্ঠানিক ফল ঘোষণা : কে কত ভোট পেলেন
ডাকসু নির্বাচনের আনুষ্ঠানিক ফল ঘোষণা : কে কত ভোট পেলেন

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিক্ষোভকারীদের আগুনে পুড়ে মারা গেলেন নেপালের সাবেক প্রধানমন্ত্রীর স্ত্রী
বিক্ষোভকারীদের আগুনে পুড়ে মারা গেলেন নেপালের সাবেক প্রধানমন্ত্রীর স্ত্রী

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোট কারচুপির অভিযোগ এনে ছাত্রদলের বিক্ষোভ মিছিল
ভোট কারচুপির অভিযোগ এনে ছাত্রদলের বিক্ষোভ মিছিল

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডাকসু নির্বাচনে বিপুল ভোটে বিজয়ী সেই তন্বী
ডাকসু নির্বাচনে বিপুল ভোটে বিজয়ী সেই তন্বী

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপালে অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী হওয়ার আলোচনায় কে এই তরুণ নেতা বালেন শাহ?
নেপালে অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী হওয়ার আলোচনায় কে এই তরুণ নেতা বালেন শাহ?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বয়কট! ডাকসু বর্জন করলাম : উমামা ফাতেমা
বয়কট! ডাকসু বর্জন করলাম : উমামা ফাতেমা

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মধুর ক্যান্টিনে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে ছাত্রদল প্যানেল
মধুর ক্যান্টিনে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে ছাত্রদল প্যানেল

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভোটকেন্দ্রে আমাদের এতিমের মতো দাঁড় করিয়ে রাখা হয়েছে : আবিদুল
ভোটকেন্দ্রে আমাদের এতিমের মতো দাঁড় করিয়ে রাখা হয়েছে : আবিদুল

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিক্ষোভের মুখে নেপালের প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগ
বিক্ষোভের মুখে নেপালের প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতারে ইসরায়েলি হামলায় দু’জন নিহত, দাবি রিপোর্টে
কাতারে ইসরায়েলি হামলায় দু’জন নিহত, দাবি রিপোর্টে

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচনের ভোটগ্রহণ শেষ
ডাকসু নির্বাচনের ভোটগ্রহণ শেষ

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডাকসু নির্বাচনে আগেই ভোট দেওয়া ছিল সাদিক-ফরহাদের নামে, অভিযোগ এবং ক্ষোভ প্রকাশ
ডাকসু নির্বাচনে আগেই ভোট দেওয়া ছিল সাদিক-ফরহাদের নামে, অভিযোগ এবং ক্ষোভ প্রকাশ

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এই পরিকল্পিত প্রহসন প্রত্যাখ্যান করলাম : ফেসবুক পোস্টে আবিদ
এই পরিকল্পিত প্রহসন প্রত্যাখ্যান করলাম : ফেসবুক পোস্টে আবিদ

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কাতারে ইসরায়েলি হামলা: হামাস নেতারা কি বেঁচে আছেন?
কাতারে ইসরায়েলি হামলা: হামাস নেতারা কি বেঁচে আছেন?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেপালের অর্থমন্ত্রীকে জনতার পিটুনি
নেপালের অর্থমন্ত্রীকে জনতার পিটুনি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার বছরে ভারতের তিন প্রতিবেশী দেশে গণঅভ্যুত্থান, সরকারের পতন
চার বছরে ভারতের তিন প্রতিবেশী দেশে গণঅভ্যুত্থান, সরকারের পতন

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাবি ভিসির সঙ্গে ছাত্রদলের সাক্ষাৎ, ডাকসু নির্বাচন নিয়ে তিন বিষয়ে উদ্বেগ
ঢাবি ভিসির সঙ্গে ছাত্রদলের সাক্ষাৎ, ডাকসু নির্বাচন নিয়ে তিন বিষয়ে উদ্বেগ

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডাকসু নির্বাচনের ভোট গণনা চলছে
ডাকসু নির্বাচনের ভোট গণনা চলছে

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঢাবির কিছু শিক্ষক শিবিরের ভাষায় কথা বলছেন : নাছির
ঢাবির কিছু শিক্ষক শিবিরের ভাষায় কথা বলছেন : নাছির

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হেলিকপ্টারে মন্ত্রীদের সরিয়ে নিল নেপাল সেনাবাহিনী
হেলিকপ্টারে মন্ত্রীদের সরিয়ে নিল নেপাল সেনাবাহিনী

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দোহায় ইসরায়েলি হামলার ‘কঠোর নিন্দা’ জানাল কাতার
দোহায় ইসরায়েলি হামলার ‘কঠোর নিন্দা’ জানাল কাতার

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার কাতারে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল
এবার কাতারে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা ও রেহানার মধ্যে একটা কোল্ড ওয়ার ছিল : রনি
হাসিনা ও রেহানার মধ্যে একটা কোল্ড ওয়ার ছিল : রনি

৩ ঘণ্টা আগে | টক শো

ডাকসু নির্বাচন: ৬ কেন্দ্রের গণনা শেষে সাদিক কায়েমের ধারেও নেই কেউ
ডাকসু নির্বাচন: ৬ কেন্দ্রের গণনা শেষে সাদিক কায়েমের ধারেও নেই কেউ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পদত্যাগপত্রে কী লিখেছেন নেপালের প্রধানমন্ত্রী?
পদত্যাগপত্রে কী লিখেছেন নেপালের প্রধানমন্ত্রী?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ডাকসুতে বিস্ময়কর ফল
ডাকসুতে বিস্ময়কর ফল

প্রথম পৃষ্ঠা

এখনো জমজমাট আমের বাজার
এখনো জমজমাট আমের বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির প্রার্থী আসলাম জামায়াতের আনোয়ার
বিএনপির প্রার্থী আসলাম জামায়াতের আনোয়ার

নগর জীবন

ছিল কড়া নিরাপত্তা
ছিল কড়া নিরাপত্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ হয় না পারকি পর্যটন কমপ্লেক্সের নির্মাণকাজ
শেষ হয় না পারকি পর্যটন কমপ্লেক্সের নির্মাণকাজ

নগর জীবন

ধর্ষণে ব্যর্থ হয়ে কুবি শিক্ষার্থী ও তার মাকে হত্যা
ধর্ষণে ব্যর্থ হয়ে কুবি শিক্ষার্থী ও তার মাকে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির পাঁচ মনোনয়ন প্রত্যাশীর দৌড়ঝাঁপ
বিএনপির পাঁচ মনোনয়ন প্রত্যাশীর দৌড়ঝাঁপ

নগর জীবন

পরিবহন সেক্টরের মাফিয়া
পরিবহন সেক্টরের মাফিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

বৃষ্টি ও ঢলে পানিবন্দি দুই হাজার পরিবার
বৃষ্টি ও ঢলে পানিবন্দি দুই হাজার পরিবার

প্রথম পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজারে ঢালাও দরপতন
শেয়ারবাজারে ঢালাও দরপতন

পেছনের পৃষ্ঠা

নেপালের পরিস্থিতি নিয়ে যা বললেন মমতা
নেপালের পরিস্থিতি নিয়ে যা বললেন মমতা

পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচনে দায়িত্ব পালনকালে সাংবাদিকের মৃত্যু
ডাকসু নির্বাচনে দায়িত্ব পালনকালে সাংবাদিকের মৃত্যু

নগর জীবন

ক্বিনব্রিজ থেকে উচ্ছেদ হবে হকার, বন্ধ হবে প্রবেশমুখ
ক্বিনব্রিজ থেকে উচ্ছেদ হবে হকার, বন্ধ হবে প্রবেশমুখ

নগর জীবন

আবু সাঈদের ত্রুটিপূর্ণ সুরতহাল প্রতিবেদন দিতে বাধ্য করা হয়
আবু সাঈদের ত্রুটিপূর্ণ সুরতহাল প্রতিবেদন দিতে বাধ্য করা হয়

পেছনের পৃষ্ঠা

ছয় বছরে সর্বাধিক অপহরণ
ছয় বছরে সর্বাধিক অপহরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

নুরাল পাগলার ভক্ত হত্যায় মামলা
নুরাল পাগলার ভক্ত হত্যায় মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

ছয় মাস বন্ধ সার কারখানা
ছয় মাস বন্ধ সার কারখানা

দেশগ্রাম

সাংবাদিক আরিফিন তুষার আর নেই
সাংবাদিক আরিফিন তুষার আর নেই

নগর জীবন

নানান সমস্যায় ঢাকার দুই সিটি করপোরেশন
নানান সমস্যায় ঢাকার দুই সিটি করপোরেশন

পেছনের পৃষ্ঠা

ডিএমপির ছয় কর্মকর্তাকে বদলি
ডিএমপির ছয় কর্মকর্তাকে বদলি

নগর জীবন

সীমানা নির্ধারণ নিয়ে বিক্ষোভ হরতাল অবরোধ
সীমানা নির্ধারণ নিয়ে বিক্ষোভ হরতাল অবরোধ

পেছনের পৃষ্ঠা

চোর আখ্যা দিয়ে পিটিয়ে হত্যা আসামি গ্রেপ্তার
চোর আখ্যা দিয়ে পিটিয়ে হত্যা আসামি গ্রেপ্তার

নগর জীবন

১৬০০ লিটার নকল মবিলসহ গ্রেপ্তার ২
১৬০০ লিটার নকল মবিলসহ গ্রেপ্তার ২

নগর জীবন

বকেয়া বেতন দাবিতে মহাসড়ক অবরোধ
বকেয়া বেতন দাবিতে মহাসড়ক অবরোধ

দেশগ্রাম

চমেকের গ্র্যান্ড রিইউনিয়নের নিবন্ধন উদ্বোধন
চমেকের গ্র্যান্ড রিইউনিয়নের নিবন্ধন উদ্বোধন

নগর জীবন

বাংলাদেশের পথেই নেপাল
বাংলাদেশের পথেই নেপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্ট পালিয়ে গেলেও দোসরদের রেখে গেছে
ফ্যাসিস্ট পালিয়ে গেলেও দোসরদের রেখে গেছে

নগর জীবন

কালুরঘাট সেতু অন্ধকারে
কালুরঘাট সেতু অন্ধকারে

পেছনের পৃষ্ঠা

ডাকসু ভোট নিয়ে শিক্ষার্থীদের ভিড়
ডাকসু ভোট নিয়ে শিক্ষার্থীদের ভিড়

নগর জীবন