শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১১ মে, ২০১৫

টানাপড়েন ২০ দলে

* দূরত্ব বাড়ছে জামায়াত-বিএনপির * জোট ছাড়তে পারে অনেক শরিক
শফিউল আলম দোলন, মাহমুদ আজহার ও শফিকুল ইসলাম সোহাগ
অনলাইন ভার্সন
টানাপড়েন ২০ দলে

তিন মাসের টানা আন্দোলন শেষ না হতেই কঠিন টানাপড়েনে পড়েছে বিএনপি নেতৃত্বাধীন ২০-দলীয় জোট। জোটের অন্যতম শরিক জামায়াতের সঙ্গে বিএনপির দূরত্ব ক্রমশ বাড়ছে। বিএনপির সাম্প্রতিক আচরণে অন্য শরিকরাও কম-বেশি হতাশ। এই ক্ষোভ ও অন্তর্দ্বন্দ্ব এখন এমন পর্যায়ে পৌঁছেছে, যে কোনো সময় জোট ছাড়তে পারে বেশ কয়েকটি শরিক দল। এ জন্য বিএনপির অবহেলা, অবমূল্যায়ন, অনিয়ম ও সমন্বয়হীনতাকে দায়ী করেন শরিক দলের কয়েকজন শীর্ষ নেতা। সাম্প্রতিক কর্মকাণ্ডে বিএনপির প্রতি জামায়াতের যেমন ক্ষোভ বেড়েছে, তেমনি আন্তর্জাতিক চাপসহ বিভিন্ন কারণে জামায়াতের প্রতি বিএনপিও এখন উদাসীন। সংশ্লিষ্ট সূত্রগুলো এসব তথ্য দিয়েছে।
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য লে. জেনারেল (অব.) মাহবুবুর রহমান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, আমরা মুক্তিযোদ্ধার দল। আমরা জিয়ার আদর্শে বিশ্বাসী। জামায়াতের আদর্শ আলাদা। তাদের সঙ্গে আমাদের সম্পর্ক জোটভিত্তিক আন্দোলন ও নির্বাচনকেন্দ্রিক। এর বাইরে তাদের সঙ্গে আমাদের কোনো সম্পর্ক নেই। তবে আমি মনে করি, বিএনপি একটি জাতীয়তাবাদী দল। আপন শক্তিতেই বিএনপিকে এগিয়ে যাওয়া উচিত।
জোটের শীর্ষ স্থানীয় নেতারা জানান, কয়েক মাস পরপর কোত্থেকে যে কীভাবে সিদ্ধান্ত ও কর্মসূচি আসে তা ঘোষণার আগ মুহূর্তে এমন সময়ে আমাদের শোনানো হয়, যখন শুধু সমর্থনজ্ঞাপন ছাড়া আর কিছুই করার থাকে না। অনেক সময় এতটুকুও জোটে না, অন্য কারও মুখে জানতে হয়, ‘বিএনপি এই সিদ্ধান্ত বা কর্মসূচি’ গ্রহণ করেছে। এদিকে বিএনপির পক্ষ থেকেও জামায়াতে ইসলামীর ওপর তিন মাসের আন্দোলন ও সাম্প্রতিক সিটি নির্বাচনে ‘নিষ্ক্রিয়তা’সহ নেতিবাচক ভূমিকা পালনের অভিযোগ আনা হয়েছে। এমনকি জামায়াত নেতাদের একটি বৃহৎ অংশের সরকারের সঙ্গে গোপন আঁতাত রয়েছে বলেও অভিযোগ তাদের। এর ফলে জামায়াত সাম্প্রতিক আন্দোলনে ‘আইওয়াশ’ ছাড়া তেমন কোনো ভূমিকা রাখেনি। আন্দোলনও কাক্সিক্ষত সাফল্য পায়নি বলে মনে করছে বিএনপি। বিএনপি সূত্রে জানা যায়, দলের পক্ষ থেকেও জামায়াতকে ছাড়তে বিএনপি প্রধানের ওপর চাপ রয়েছে। বিশেষ করে জাতীয়তাবাদী প্রগতিশীল নেতারা মাঝে-মধ্যেই বেগম জিয়াকে এ বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করছেন। তাদের বক্তব্য, জামায়াতের কারণেই সরকারবিরোধী প্রগতিশীল শক্তিগুলো বিএনপির সঙ্গে কোনো সম্পর্কে জড়াচ্ছে না। তাছাড়া ভারত, যুক্তরাষ্ট্র, ইউরোপীয় ইউনিয়নসহ প্রভাবশালী রাষ্ট্রগুলোর সঙ্গেও বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক গড়ে তোলা সম্ভব হচ্ছে না। চলমান বিশ্বরাজনীতিতে জামায়াতকে বাদ না দিলে বিএনপি রাজনৈতিকভাবে আরও ক্ষতিগ্রস্ত হবে। সূত্র জানায়, জামায়াত-শিবির নিয়ে বিএনপির শীর্ষ পর্যায়ের বেশির ভাগ নেতা-কর্মীই রীতিমতো বিরক্ত। এ ছাড়া জামায়াতের ব্যাপারে ইউরোপ-আমেরিকা ও ইউরোপীয় ইউনিয়নসহ আন্তর্জাতিক বিশ্বের অনেক দেশ ও সংস্থার আপত্তি থাকায় বিএনপির একটি অংশও চাচ্ছে ধর্মভিত্তিক এই রাজনৈতিক দলটিকে জোট থেকে বাদ দিতে। ইউরোপীয় ইউনিয়নের পর যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষ থেকেও জামায়াত সম্পর্কে নেতিবাচক মনোভাব পোষণ করা হয়েছে সাম্প্রতিক বেশ কয়েকটি বিবৃতিতে। এমনকি সাম্প্রতিক একটি বিবৃতিতে আফ্রিকার একটি জঙ্গি সংগঠন ‘বোকো হারামের’ সঙ্গেও তুলনা করা হয়েছে বাংলাদেশের এই ধর্মীয় দলটিকে। তাছাড়া বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকীর কৃষক শ্রমিক জনতা লীগ, আ স ম আবদুর রবের জেএসডি, ড. কামাল হোসেনের গণফোরাম, এমনকি অধ্যাপক ড. এ কিউ এম বদরুদ্দোজা চৌধুরীর বিকল্প ধারার মতো সমমনা দলগুলোর পক্ষ থেকে সব প্রক্রিয়া চূড়ান্ত করার পরও শুধু জামায়াতের কারণে জোটে আসতে অসম্মতি জানিয়েছে বলে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে। ফলে সঙ্গত কারণেই ইদানীং বিএনপি-জামায়াতের দূরত্ব বেড়েছে। সূত্র জানায়, ২০ দলের শরিকদের মধ্যে বিএনপির এখন সবচেয়ে বেশি ‘টানাপড়েন’ চলছে জামায়াতের সঙ্গেই। তাদের সম্পর্ক এতটাই বিরূপ ধারণ করেছে যে, বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া নিজে ফোন করে না ডাকলে জামায়াতের কোনো নেতা আর বিএনপিমুখী হবেন না। তারাও নিজ থেকে কোনো যোগাযোগও করবেন না। জামায়াতের একজন সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল পর্যায়ের নেতা এ তথ্য জানান।
অপর একটি সূত্র জানায়, সাম্প্রতিক আন্দোলন, ঢাকা ও চট্টগ্রামের তিন সিটি নির্বাচন, জামায়াত নেতা কামারুজ্জামানের ফাঁসিসহ বেশ কয়েকটি ইস্যুতে জামায়াতের সঙ্গে বিএনপি কোনো যোগাযোগ না করায় জামায়াতের এই ক্ষোভ বেড়েছে। বিশেষ করে অনির্দিষ্টকালের টানা অবরোধ, অতঃপর লাগাতার হরতাল কর্মসূচি ঘোষণার আগে জামায়াতের সঙ্গে ন্যূনতম কোনো আলোচনার প্রয়োজনবোধ করেনি বিএনপি। এর ফলে আন্দোলনের জন্য তেমন প্রস্তুতি নেওয়ারও সুযোগ ছিল না জামায়াতের। কর্মসূচি ঘোষণার কয়েক দিন পর তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়। তাছাড়া সদ্য অনুষ্ঠিত সিটি নির্বাচনে অংশগ্রহণের সিদ্ধান্ত গ্রহণসহ সেই নির্বাচনের প্রার্থী নির্ধারণের ক্ষেত্রেও তাদের সঙ্গে কোনো আলোচনা করা হয়নি। বিশেষ করে ২০ দলের নামে প্রার্থী তালিকা ঘোষণা করা হলেও কাউন্সিলর পদের প্রার্থী নিয়ে জামায়াতের সঙ্গে কোনো যোগাযোগ না করেই বিএনপির কয়েকজন কেন্দ্রীয় নেতা ‘আদর্শ ঢাকা আন্দোলন’র নেতাদের নিয়ে নিজেদের খেয়ালখুশি মতো কাউন্সিলর প্রার্থীদের নামের তালিকা ঘোষণা করেন। যা থেকে তাদের দীর্ঘদিন ধরে প্রস্তুতি নেওয়া প্রার্থীদের নাম বাদ পড়ে। এ ছাড়াও জামায়াত নেতা কামারুজ্জামানের ফাঁসি কার্যকর করা হলেও বিএনপির পক্ষে কেউ ভিতরে ভিতরেও এতটুকু সহানুভূতি দেখায়নি। তাদের মতে, জামায়াত প্রতিষ্ঠার পর এত বড় কঠিন সময় আর কখনো পার করেনি দলটি। অথচ দলের এই চরম দুঃসময়ে জোটের নেতৃত্বাধীন দলের কাছ থেকে ন্যূনতম কোনো সহযোগিতা তারা পায়নি। এ প্রসঙ্গে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক এমাজউদ্দীন আহমদ বলেন, ‘সিটি নির্বাচনে জামায়াত ২০-দলীয় জোটের সঙ্গে অনৈতিক কাজ করেছে। কারণ সবাই যখন বর্জন করছে, তারা তাদের প্রার্থী রেখে দিয়েছে। এটা ঠিক হয়নি।’ জামায়াতের দায়িত্বশীল নেতাদের মতে, বর্তমান সরকারের শাসনামলে বিএনপির ডাকে কয়েক দফা আন্দোলনে জামায়াত-শিবিরের শতাধিক নেতা-কর্মী খুন ও গুমের শিকার হলেও বিএনপির পক্ষ থেকে তাদের সঙ্গে কখনোই সদাচরণ কিংবা কোনোরূপ সহানুভূতিও প্রকাশ করা হয়নি। জামায়াতের মজলিশে শূরার একজন সদস্য জানান, বিএনপি চেয়ারপারসনের ডাকে ২০১৩ সালের ২৯ ডিসেম্বর ঢাকায় ‘মার্চ ফর ডেমোক্রেসি’ কর্মসূচির দিন খালেদা জিয়া তার গুলশানের বাসার চারদিকে বালির ট্রাকে অবরুদ্ধ হওয়ার পর বিএনপির কোনো নেতা-কর্মী রাজপথে না নামলে জামায়াত-শিবির নেতারা সেদিন ঢাকার রাজপথে নামেন এবং মালিবাগ মোড়ে পুলিশের গুলিতে একজন নিহত ও ১০ জন আহত হয়। কিন্তু বিএনপির পক্ষ থেকে কোনো সহযোগিতা না পেয়ে শেষ পর্যন্ত তারা পিছু হটে। সেই থেকেই মূলত বিএনপির নেতা-কর্মীদের ওপর থেকে তাদের বিশ্বাসে চিড় ধরে। এরপর চলতি বছর ৩ জানুয়ারি গুলশানের কার্যালয়ে অবরুদ্ধ হওয়ার পর বিএনপির ১০ জন নেতা-কর্মীও তাদের নেত্রীর জন্য কিংবা তার আহূত কর্মসূচিতে গুলশানে অথবা ঢাকায় একদিনও নামেননি বলে দাবি জামায়াতের। অথচ জামায়াত-শিবিরের নেতা-কর্মীরা প্রায় প্রতিদিনই ঢাকার কোথাও না কোথাও ঝটিকা মিছিল বের করেছে। সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা যায়, শুধু জামায়াতই নয়, বাংলাদেশ কল্যাণ পার্টি, এলডিপি, জাগপা, বাংলাদেশ লেবার পার্টিসহ আরও বেশ কয়েকটি শরিক দল বিএনপি নেতাদের সাম্প্রতিক আচরণে ক্ষুব্ধ। এসব বিষয়ে কথা বলার জন্য কয়েকটি দলের কয়েকজন শীর্ষ নেতা সম্প্রতি খালেদা জিয়ার সঙ্গে দেখা করার চেষ্টা করেও দেখা পাননি বলে অভিযোগ রয়েছে। এর আগেও এনপিপির চেয়ারম্যান শেখ শওকত হোসেন নিলু ও ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টির শেখ আনোয়ারুল হকসহ বেশ কয়েকটি পার্টি জোট ছেড়ে চলে যায়। পরে তাদের অধঃস্তন নেতাদের দিয়ে আবারও সেগুলো পুনর্গঠন করে জোটের অন্তর্ভুক্ত করে রাখা হয়।
বাংলাদেশ লেবার পার্টি চেয়ারম্যান ড. মুস্তাফিজুর রহমান ইরান বলেন, এত বড় জোটে একটু-আধটু মান-অভিমান হতেই পারে। এটাকে টানাপড়েন বলাটা ঠিক হবে না। তাছাড়া বিরোধী রাজনৈতিক নেতা-কর্মীদের ওপর ক্ষমতাসীনদের যে মাত্রার দমননীতি চলছে তাতে ইচ্ছা করলেই কোনো দলের পক্ষে এখন নিয়মতান্ত্রিক আন্দোলন করা সম্ভব নয়। তবে নেতৃত্বাধীন দল হিসেবে বিএনপি নেতারা আরেকটু দায়িত্বশীল হবেন বলেও আশা করেন তিনি। এ প্রসঙ্গে বিএনপির স্থায়ী কমিটির একজন সদস্য জানান, জামায়াতের কারণে ইন্ডিয়ার পর এখন ইউরোপ-আমেরিকার সমর্থনও তারা হারাতে বসেছেন। বিশেষ করে ২০১২ সালের অক্টোবরে ভারত সফরকালে আমন্ত্রণ জানিয়ে আসার পর ২০১৩ সালের মার্চ মাসে সে দেশের রাষ্ট্রপতি প্রণব মুখার্জির বাংলাদেশ সফরকালে তার সঙ্গে খালেদা জিয়ার দেখা না করার বিষয়টিকে অত্যন্ত নেতিবাচক সিদ্ধান্ত বলে মনে করেন বিএনপির এই নীতিনির্ধারক। এ জন্য তিনি জোটের শরিক জামায়াতে ইসলামীকেই দায়ী করেন।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
শরীয়তপুরের নতুন ডিসি তাহসিনা
শরীয়তপুরের নতুন ডিসি তাহসিনা

এই মাত্র | জাতীয়

কুয়াকাটা পৌরসভার বার্ষিক বাজেট ও ত্রৈমাসিক সভা অনুষ্ঠিত
কুয়াকাটা পৌরসভার বার্ষিক বাজেট ও ত্রৈমাসিক সভা অনুষ্ঠিত

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জুলাই মাসের প্রথম ৬ দিনে রেমিট্যান্স প্রবাহ বেড়েছে ১৫.৩৪ শতাংশ
জুলাই মাসের প্রথম ৬ দিনে রেমিট্যান্স প্রবাহ বেড়েছে ১৫.৩৪ শতাংশ

৪ মিনিট আগে | অর্থনীতি

নারায়ণগঞ্জ গ্রিন এন্ড ক্লিন কর্মসূচি বাস্তবায়নে বৃক্ষরোপণ
নারায়ণগঞ্জ গ্রিন এন্ড ক্লিন কর্মসূচি বাস্তবায়নে বৃক্ষরোপণ

৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

‘জামায়াত কখনো নির্বাচন পেছানো বা আগানোর কথা বলেনি’
‘জামায়াত কখনো নির্বাচন পেছানো বা আগানোর কথা বলেনি’

১১ মিনিট আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশের জনসংখ্যা ১৭ কোটি ৫৭ লাখ: ইউএনএফপিএ
বাংলাদেশের জনসংখ্যা ১৭ কোটি ৫৭ লাখ: ইউএনএফপিএ

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

বরিশালে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে তরুণের মৃত্যু
বরিশালে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে তরুণের মৃত্যু

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চুন্নু বাদ, জাপার মহাসচিব ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী
চুন্নু বাদ, জাপার মহাসচিব ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী

২৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

ওয়াশিংটনে নেতানিয়াহু, হোয়াইট হাউসের বাইরে বিক্ষোভ
ওয়াশিংটনে নেতানিয়াহু, হোয়াইট হাউসের বাইরে বিক্ষোভ

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বড়াইগ্রাম পৌর বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক বহিষ্কার
বড়াইগ্রাম পৌর বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক বহিষ্কার

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মিয়ানমারে সশস্ত্র দুই গোষ্ঠীর মাঝে তুমুল সংঘর্ষ, পালাচ্ছে হাজার হাজার মানুষ
মিয়ানমারে সশস্ত্র দুই গোষ্ঠীর মাঝে তুমুল সংঘর্ষ, পালাচ্ছে হাজার হাজার মানুষ

৪৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দায়িত্ব অবহেলায় ঢাবি ছাত্রদলের ১২ নেতাকে অব্যাহতি
দায়িত্ব অবহেলায় ঢাবি ছাত্রদলের ১২ নেতাকে অব্যাহতি

৫০ মিনিট আগে | রাজনীতি

নির্বাচন যত দেরি হবে বাংলাদেশ ততো পিছিয়ে যাবে : মির্জা ফখরুল
নির্বাচন যত দেরি হবে বাংলাদেশ ততো পিছিয়ে যাবে : মির্জা ফখরুল

৫২ মিনিট আগে | রাজনীতি

জুন মাসে মূল্যস্ফীতি কমে ৮.৪৮%
জুন মাসে মূল্যস্ফীতি কমে ৮.৪৮%

৫৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ঠাকুরগাঁওয়ে অটোমোবাইল ওয়ার্কসপ মালিক সমিতির পরিচিতি সভা
ঠাকুরগাঁওয়ে অটোমোবাইল ওয়ার্কসপ মালিক সমিতির পরিচিতি সভা

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সুন্দরবনে বিষ দিয়ে ধরা ৩ মণ মাছ উদ্ধার
সুন্দরবনে বিষ দিয়ে ধরা ৩ মণ মাছ উদ্ধার

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অটোরিকশার চার্জার খুলতে গিয়ে প্রাণ গেল চালকের
অটোরিকশার চার্জার খুলতে গিয়ে প্রাণ গেল চালকের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধর্ষণ-হত্যার দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবিতে বরিশালে মানববন্ধন
ধর্ষণ-হত্যার দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবিতে বরিশালে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলে পাল্টা হামলা হুথিদের
ইসরায়েলে পাল্টা হামলা হুথিদের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিউইয়র্কে এবিপিসির বনভোজন
নিউইয়র্কে এবিপিসির বনভোজন

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

কুমিল্লায় তিন মামলা থেকে খালেদা জিয়াকে অব্যাহতি
কুমিল্লায় তিন মামলা থেকে খালেদা জিয়াকে অব্যাহতি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে দুর্ঘটনায় অভিযুক্ত চালক ঢাকায় গ্রেপ্তার
চট্টগ্রামে দুর্ঘটনায় অভিযুক্ত চালক ঢাকায় গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বরিশালে এক দফা দাবিতে ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
বরিশালে এক দফা দাবিতে ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

করোনায় মৃত্যুশূন্য দিনে শনাক্ত ১১
করোনায় মৃত্যুশূন্য দিনে শনাক্ত ১১

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

সাংবাদিকদের হুমকি স্বাধীন সাংবাদিকতার প্রতিবন্ধক
সাংবাদিকদের হুমকি স্বাধীন সাংবাদিকতার প্রতিবন্ধক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় নকল সিগারেট জব্দ, এক লাখ টাকা জরিমানা
কলাপাড়ায় নকল সিগারেট জব্দ, এক লাখ টাকা জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই গণঅভ্যুত্থানে শহীদদের স্মরণে বাউবিতে দোয়া অনুষ্ঠিত
জুলাই গণঅভ্যুত্থানে শহীদদের স্মরণে বাউবিতে দোয়া অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বরিশালে ডেঙ্গুতে আরও দুইজনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে আরও দুইজনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

লালমনিরহাটে স্কুলের ক্লাসরুম থেকে দপ্তরির মরদেহ উদ্ধার
লালমনিরহাটে স্কুলের ক্লাসরুম থেকে দপ্তরির মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হত্যা মামলায় আইভী রিমান্ডে, অন্য মামলায় জামিন নামঞ্জুর
হত্যা মামলায় আইভী রিমান্ডে, অন্য মামলায় জামিন নামঞ্জুর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল
ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মাস্কের নতুন দলকে ‘হাস্যকর’ বললেন ট্রাম্প
মাস্কের নতুন দলকে ‘হাস্যকর’ বললেন ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল
ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির
পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে হুতিদের পাল্টা ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলে হুতিদের পাল্টা ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইয়েমেনের বিভিন্ন স্থাপনায় ইসরায়েলের ২০ হামলা
ইয়েমেনের বিভিন্ন স্থাপনায় ইসরায়েলের ২০ হামলা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত
পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মধ্যরাতে নারী ফুটবলারদের সংবর্ধনা দিল বাফুফে
মধ্যরাতে নারী ফুটবলারদের সংবর্ধনা দিল বাফুফে

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টানা ৯ ঘণ্টা ঘুম, পুরস্কার ৯ লাখ! জিতলেন যে নারী
টানা ৯ ঘণ্টা ঘুম, পুরস্কার ৯ লাখ! জিতলেন যে নারী

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

রাজধানীর ফার্মগেট ও মহাখালীতে ককটেল বিস্ফোরণ, আহত ৪
রাজধানীর ফার্মগেট ও মহাখালীতে ককটেল বিস্ফোরণ, আহত ৪

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনাসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে আদেশের দিন ধার্য
শেখ হাসিনাসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে আদেশের দিন ধার্য

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকের মামলায় খালাস পেলেন হানিফ পরিবহনের মালিক
দুদকের মামলায় খালাস পেলেন হানিফ পরিবহনের মালিক

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনকে উড়িয়ে টানা তৃতীয় জয়ে শীর্ষে বাংলাদেশ
চীনকে উড়িয়ে টানা তৃতীয় জয়ে শীর্ষে বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠনের জন্য আমরা রক্ত দিয়েছি : ফারুক
সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠনের জন্য আমরা রক্ত দিয়েছি : ফারুক

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইয়েমেনে দফায় দফায় ইসরায়েলের হামলা
ইয়েমেনে দফায় দফায় ইসরায়েলের হামলা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমরা জুলাই সনদ ও ঘোষণাপত্র আদায় করে ছাড়ব : নাহিদ
আমরা জুলাই সনদ ও ঘোষণাপত্র আদায় করে ছাড়ব : নাহিদ

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সৈকতকে প্রশংসায় ভাসালেন হার্শা ভোগলে
সৈকতকে প্রশংসায় ভাসালেন হার্শা ভোগলে

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টেক্সাসে বন্যায় মৃত বেড়ে ৮২, নিখোঁজ ৪১
টেক্সাসে বন্যায় মৃত বেড়ে ৮২, নিখোঁজ ৪১

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবারের ব্রিকস সম্মেলনে নেই জিনপিং, পুতিন ভার্চুয়ালে
এবারের ব্রিকস সম্মেলনে নেই জিনপিং, পুতিন ভার্চুয়ালে

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার এপিএস লিকুর সম্পদ জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
হাসিনার এপিএস লিকুর সম্পদ জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্লাব বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে কে কার মুখোমুখি?
ক্লাব বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে কে কার মুখোমুখি?

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কথিত ‘বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী’ সন্দেহে বীরভূমের বাংলাভাষী পরিবার এখন বাংলাদেশে
কথিত ‘বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী’ সন্দেহে বীরভূমের বাংলাভাষী পরিবার এখন বাংলাদেশে

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেসবুকে ‘মরা ছাড়া কোনো গতি নেই’ লিখে যুবকের আত্মহত্যা
ফেসবুকে ‘মরা ছাড়া কোনো গতি নেই’ লিখে যুবকের আত্মহত্যা

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকায় পোল্যান্ড দূতাবাস চালুর অনুরোধ
ঢাকায় পোল্যান্ড দূতাবাস চালুর অনুরোধ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩৫০০ বছরের পুরনো শহরের সন্ধান পেলেন প্রত্নতাত্ত্বিকরা
৩৫০০ বছরের পুরনো শহরের সন্ধান পেলেন প্রত্নতাত্ত্বিকরা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ জুলাই এসএসসি ফল প্রকাশের সম্ভাবনা
১০ জুলাই এসএসসি ফল প্রকাশের সম্ভাবনা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের মধ্যদিয়ে দেশে গণতন্ত্র ফিরবে : মির্জা ফখরুল
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের মধ্যদিয়ে দেশে গণতন্ত্র ফিরবে : মির্জা ফখরুল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপি নির্বাচিত হলে প্রতিটি ঘরে ফ্যামিলি কার্ড দেওয়া হবে : টুকু
বিএনপি নির্বাচিত হলে প্রতিটি ঘরে ফ্যামিলি কার্ড দেওয়া হবে : টুকু

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশের সর্বস্তরের মানুষের দাবি ইসলামপন্থীদের ঐক্য : মাসুদ সাঈদী
বাংলাদেশের সর্বস্তরের মানুষের দাবি ইসলামপন্থীদের ঐক্য : মাসুদ সাঈদী

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক