শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৯ জুন, ২০১৫

খালেদা তারেকের কী হবে

নিজস্ব প্রতিবেদক
অনলাইন ভার্সন
খালেদা তারেকের কী হবে

মামলার খড়গের নিচে থাকা বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া ও সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান তারেক রহমানের রাজনৈতিক ভবিষ্যৎ কী হবে- তা নিয়ে উদ্বেগ-উৎকণ্ঠায় দলের নেতা-কর্মীরা। বিচারে শীর্ষ এ দুই নেতাকে ‘সাজা’ দেওয়া হলে দল কীভাবে চলবে তা নিয়েও হাজারো প্রশ্ন বিএনপির ঘরে-বাইরে। এরই মধ্যে জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট ও জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলার বিচারিক প্রক্রিয়া অনেক দূর এগিয়ে গেছে। অল্প সময়ের মধ্যেই রায় আসতে পারে। এ দুই মামলায় খালেদা জিয়া প্রধান আসামি। একটিতে রয়েছেন তার বড় ছেলে বিএনপির সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান তারেক রহমানও। বিএনপি প্রধানের বিরুদ্ধে গ্যাটকো ও নাইকো দুর্নীতি মামলাও চলছে। এরই মধ্যে নাইকো দুর্নীতি মামলায় তাকে দুই মাসের মধ্যে বিচারিক আদালতে আত্মসমর্পণের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। চাঞ্চল্যকর ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলাও চলছে দ্রুতগতিতে। ওই মামলায় সম্পূরক অভিযোগপত্রে তারেক রহমানের নাম রয়েছে। 

জানা যায়, শুধু জিয়া পরিবারের বিরুদ্ধেই ৭৫টি মামলা রয়েছে। অবশ্য মামলায় সাজাপ্রাপ্ত খালেদা জিয়ার ছোট ছেলে আরাফাত রহমান কোকো মারা গেছেন। এর মধ্যে আগের পাঁচটি ছাড়াও খালেদা জিয়ার ঘাড়ের ওপর এ পর্যন্ত ১৮ মামলার খড়গ ঝুলছে। তারেক রহমানের বিরুদ্ধেও রয়েছে অন্তত অর্ধশত মামলা। এ ছাড়াও বিশ হাজারেরও বেশি মামলায় পাঁচ লক্ষাধিক বিএনপি নেতা-কর্মী আসামি। দলের ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ৮৩টি মামলার আসামি হয়ে কারাগারে। অবশ্য সব মামলায় সর্বোচ্চ আদালত থেকে জামিন পেয়েছেন তিনি। আজ-কালের মধ্যে তার মুক্তির সম্ভাবনাও রয়েছে। দলের কেন্দ্রীয় ও মাঠ পর্যায়ের সব নেতার বিরুদ্ধেই কম-বেশি মামলা বিচারিক প্রক্রিয়ায়।
বিএনপির আইন পেশায় সংশ্লিষ্ট নেতারা বলছেন, ন্যায়বিচার পেলে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের বিরুদ্ধে দায়ের হওয়া কোনো মামলা উচ্চ আদালতে টিকবে না। তারা বলছেন, সব মামলাই রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত। কিন্তু ন্যায়বিচার পাওয়া নিয়ে যথেষ্ট সন্দেহ-সংশয় রয়েছে। সরকার বিচার বিভাগকে পুরোপুরি দলীয়করণ করে ফেলেছে। বিচারপতিরা স্বাধীনভাবে রায় ঘোষণা করতে পারছেন না। এ কারণে জিয়া পরিবারের বিরুদ্ধে মামলাগুলোতে ‘সাজা’ হওয়ার আশঙ্কা করা হচ্ছে। এ সুযোগে সরকার ‘অসৎ’ উদ্দেশ্য নিয়ে বিএনপিকে ভাঙার চেষ্টাও করতে পারে। কিন্তু খালেদা জিয়াকে জেলে পাঠানো হলে বিএনপি তো ভাঙবেই না, আরও শক্তিশালী হবে। কারণ অতীতে যারা সংস্কারপন্থায় অংশ নিয়েছিলেন, আজ তারা বুঝতে পারছেন। মূল স্রোত থেকে বেরিয়ে এখন তারা অনুতপ্ত। 

এ প্রসঙ্গে বিশিষ্ট আইনজীবী ড. শাহদীন মালিক বলেন, ‘খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের বিরুদ্ধে যে মামলাগুলো হয়েছে, এগুলো বিচারিক প্রক্রিয়ায় এগোচ্ছে। এটা নিয়ে বিএনপি রাজনৈতিক বক্তব্য দিতেই পারে। সরকারও তার রাজনীতি করতে পারে। এ নিয়ে একজন আইনজীবী হিসেবে আমি কোনো কল্পনাপ্রসূত বক্তব্য দিতে পারি না।’ 

অবশ্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের অধ্যাপক ড. আসিফ নজরুল বলেন, ‘খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের বিরুদ্ধে মামলাগুলোর বিশ্বাসযোগ্যতা নিয়ে প্রশ্ন রয়েছে। নাইকো দুর্নীতির একই অভিযোগে আজকের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে দায়ের হওয়া মামলা প্রত্যাহার করা হয়েছে। অন্যদিকে বিএনপি চেয়ারপারসনের মামলা চলছে। একইভাবে তারেক রহমানের ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলা নিয়েও প্রশ্ন রয়েছে। ওয়ান-ইলেভেনের তত্ত্বাবধায়ক সরকারও এ মামলায় তারেক রহমানকে জড়াতে পারেনি। কিন্তু বর্তমান সরকার সম্পূরক অভিযোগপত্রে তার নাম জড়িয়েছে। এ মামলার মূল আসামি মুফতি হান্নানও ১৬৪ ধারায় জবানবন্দিতে তারেক রহমানের নাম উল্লেখ করেননি। প্রশ্নবিদ্ধ এসব মামলায় সরকার খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানকে সাজা দেওয়ার চিন্তাভাবনা করলে আইনের শাসন, মানবাধিকার ও গণতন্ত্র হুমকির মুখে পড়বে।’
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ব্যারিস্টার জমির উদ্দিন সরকারের মতে, ‘ন্যায়বিচার পেলে জিয়া পরিবারের বিরুদ্ধে কোনো মামলাই টিকবে না। কিন্তু আমরা ন্যায়বিচার পাব কিনা তা নিয়ে সংশয়ে আছি। কারণ বিচার বিভাগকে নিয়ন্ত্রণ করছে সরকার। তাদের পক্ষে এখন ন্যায়বিচার করা কঠিন কাজ। জিয়া অরফানেজ ও জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট মামলায় বিচার প্রক্রিয়া স্বাভাবিক গতিতে শেষ হতে বেশি দিন লাগবে না। এ দুই মামলায় চেয়ারপারসনকে সাজা দিলেও দল ভাঙতে পারবে না। কারণ বিএনপি একটি বটবৃক্ষ। এটা ভাঙার শক্তি এ সরকারের নেই।’ 

জানা যায়, বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট ও জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট দুর্নীতির দুই মামলার পরবর্তী সাক্ষ্যগ্রহণের জন্য ২৩ জুলাই দিন ধার্য করেছেন আদালত। ১৯ জুন রাজধানীর বকশীবাজার এলাকার কারা অধিদফতর মাঠে অবস্থিত ঢাকার তৃতীয় বিশেষ জজ আদালতের বিচারক আবু আহমেদ জমাদার এ দিন ধার্য করেন। এ মামলায় হাজিরা দিতে গতকাল আদালতে উপস্থিত হন বেগম খালেদা জিয়া।  

জিয়া অরফানেজ মামলা : জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট মামলায় দুর্নীতির অভিযোগে ২০০৮ সালের ৩ জুলাই রাজধানীর রমনা থানায় মামলা করেন দুর্নীতি দমন কমিশনের উপ-পরিচালক হারুনুর রশিদ। মামলায় অভিযোগ করা হয়, এতিমদের সহায়তা করার উদ্দেশ্যে একটি বিদেশি ব্যাংক থেকে আসা ২ কোটি ১০ লাখ ৭১ হাজার ৬৭১ টাকা আত্মসাৎ করেছেন আসামিরা। মামলার অপর আসামিরা হলেন- তারেক রহমান, সাবেক এমপি কাজী সালিমুল হক কামাল, ব্যবসায়ী শরফুদ্দিন আহমেদ, ড. কামাল উদ্দিন সিদ্দিকী ও মমিনুর রহমান। এ মামলায় ২০০৯ সালের ৫ আগস্ট আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করা হয়।  

জিয়া চ্যারিটেবল মামলা : জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্টের নামে অবৈধভাবে অর্থ লেনদেনের অভিযোগে খালেদা জিয়াসহ চারজনের নামে তেজগাঁও থানায় মামলা দায়ের করেন দুর্নীতি দমন কমিশনের উপ-পরিচালক হারুনুর রশিদ। মামলায় অভিযোগ করা হয়, ২০০৫ সালে কাকরাইলে সুরাইয়া খানমের কাছ থেকে ‘শহীদ জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট’-এর নামে ৪২ কাঠা জমি কেনা হয়। কিন্তু জমির দামের চেয়ে অতিরিক্ত ১ কোটি ২৪ লাখ ৯৩ হাজার টাকা জমির মালিককে দেওয়া হয়েছে বলে কাগজপত্রে দেখানো হয়। এর কোনো বৈধ উৎস ট্রাস্ট  দেখাতে পারেনি। এ ছাড়া জমির মালিককে দেওয়া ওই অর্থ ছাড়াও ট্রাস্টের নামে মোট ৩ কোটি ১৫ লাখ ৪৩ হাজার টাকা ‘অবৈধ’ লেনদেনের অভিযোগ করা হয়।  

নাইকো দুর্নীতি মামলা : কানাডার কোম্পানি নাইকোর সঙ্গে অস্বচ্ছ চুক্তির মাধ্যমে রাষ্ট্রের বিপুল পরিমাণ আর্থিক ক্ষতিসাধন ও দুর্নীতির অভিযোগে সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়াসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে ২০০৭ সালের ৯ ডিসেম্বর রাজধানীর তেজগাঁও থানায় নাইকো দুর্নীতি মামলা করে দুদক। ২০০৮ সালের ৫ মে এ মামলায় খালেদা জিয়াসহ ১১ জনের বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করা হয়। অভিযোগপত্রে প্রায় ১৩ হাজার ৭৭৭ কোটি টাকার রাষ্ট্রীয় ক্ষতির অভিযোগ আনা হয়। এ মামলায় আগামী দুই মাসের মধ্যে বিচারিক আদালতে খালেদা জিয়াকে আত্মসমর্পণের নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট। এ মামলার বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে খালেদার করা রিট আবেদন ও মামলা বাতিল-সংক্রান্ত রুল খারিজ করে ১৯ জুন বিচারপতি মো. নূরুজ্জামান ও বিচারপতি জাফর আহমেদের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ এ রায় দেন। একই সঙ্গে বিচারিক আদালতে এ মামলার কার্যক্রম চলার ওপর হাইকোর্টের  দেওয়া স্থগিতাদেশ প্রত্যাহার করা হয়।
এ প্রসঙ্গে খালেদা জিয়ার আইনজীবী ব্যারিস্টার বদরুদ্দোজা বাদল বলেন, ‘একই বিষয়ে বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে করা মামলা হাইকোর্ট বাতিল করায় আমরা আশা করেছিলাম, সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার মামলাও বাতিল করা হবে।  সেভাবেই শুনানি ও যুক্তিতর্কে অংশ নিয়েছিলাম। কিন্তু হাইকোর্টের এ রায়ে আমরা সংক্ষুব্ধ। আশা করি আপিল বিভাগে আমরা ন্যায়বিচার পাব।’  

গ্যাটকো ও বড়পুকুরিয়া কয়লা খনি দুর্নীতি মামলা : গ্যাটকো ও বড়পুকুরিয়া কয়লাখনি দুর্নীতি মামলা বাতিলেও খালেদা জিয়ার রিট আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে রুল জারি ও মামলার কার্যক্রম স্থগিত করেছিলেন হাইকোর্ট। ১৯ এপ্রিল মামলাগুলোর রুল শুনানি পেছাতে খালেদার আইনজীবীদের চারটি সময়ের আবেদন খারিজ করার পর গ্যাটকো দুর্নীতি মামলায় রুল শুনানি শুরু হয়। এ শুনানি ১৭ জুন শেষ হওয়ায় রায় যে কোনো দিন দেওয়া হবে জানিয়ে অপেক্ষমাণ (সিএভি) রাখেন হাইকোর্ট। অন্যদিকে খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে বড়পুকুরিয়া কয়লাখনি দুর্নীতি মামলার রুল শুনানি চলছে হাইকোর্টে। ৯ এপ্রিল এ মামলার কার্যক্রমের ওপর হাইকোর্টের দেওয়া স্থগিতাদেশ আরও ছয় মাসের জন্য বৃদ্ধি করেন আদালত।  

তারেকের যত মামলা : বিএনপির সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান তারেক রহমানের ঘাড়ের ওপর এ পর্যন্ত অর্ধশত মামলার খড়গ ঝুলছে। এর মধ্যে বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে কটূক্তি করার অভিযোগে বেশ কয়েকটি মামলা করা হয়েছে। তারেকের বিরুদ্ধে ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলার ঘটনায় দায়ের করা হত্যা ও বিস্ফোরক দ্রব্য আইনের দুটি মামলা ঢাকার দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল-১ এ বিচারাধীন। এখন এ মামলাগুলোর সাক্ষ্যগ্রহণ চলছে। এ ছাড়া তার বিরুদ্ধে সোনালী ব্যাংকের ঋণ খেলাপের দায়েও একটি মামলা হয়।   

গ্রেনেড হামলা মামলা : ২০০৪ সালের ২১ আগস্ট আওয়ামী লীগ সভানেত্রী ও তৎকালীন বিরোধীদলীয় নেতা এবং বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সমাবেশে  গ্রেনেড হামলার দুটি মামলা করে পুলিশ। একটি হত্যা ও আরেকটি বিস্ফোরক দ্রব্য আইনে করা মামলা। বর্তমান সরকারের আমলে এ দুটি মামলার সম্পূরক অভিযোগপত্রে তারেক রহমানকে আসামি করা হয়। ২০১১ সালের ৩ জুলাই সিআইডির দেওয়া সম্পূরক অভিযোগপত্রে তারেক রহমান ছাড়াও বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবর, জামায়াত নেতা ও সাবেক মন্ত্রী আলী আহসান  মোহাম্মাদ মুজাহিদ, বিএনপি নেতা হারিছ চৌধুরী, খালেদা জিয়ার ভাগ্নে সাইফুল ইসলাম ডিউকসহ ৩০ জনকে আসামি করা হয়। এ নিয়ে এ মামলায় মোট আসামির সংখ্যা ৫২।  

এ প্রসঙ্গে বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা অ্যাডভোকেট খন্দকার মাহবুব হোসেন বলেন, ‘জিয়া পরিবারকে রাজনীতি ও নির্বাচন থেকে দূরে রাখতেই সরকার ষড়যন্ত্র করছে। এরই অংশ হিসেবে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের বিরুদ্ধে রাজনৈতিক মামলাগুলোর সাজা দেওয়ার পাঁয়তারা করছে সরকার। কিন্তু এসব করেও সরকারের শেষ রক্ষা হবে না। গণতন্ত্র ও আইনের শাসনের জয় হবেই ইনশা আল্লাহ।’

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
আসছে ‘রাগিনী এমএমএস ৩’, মুখ্য ভূমিকায় তামান্না
আসছে ‘রাগিনী এমএমএস ৩’, মুখ্য ভূমিকায় তামান্না

এই মাত্র | শোবিজ

প্রেমিকদের দেওয়া ২০ আইফোন বিক্রি করে বাড়ি কিনলেন তরুণী!
প্রেমিকদের দেওয়া ২০ আইফোন বিক্রি করে বাড়ি কিনলেন তরুণী!

১৬ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

‘অ্যাভেঞ্জার্স: ডুমসডে’ সেটে অশান্তির তীব্র গুঞ্জন
‘অ্যাভেঞ্জার্স: ডুমসডে’ সেটে অশান্তির তীব্র গুঞ্জন

১৮ মিনিট আগে | শোবিজ

বিপাকে শ্রদ্ধা
বিপাকে শ্রদ্ধা

২১ মিনিট আগে | শোবিজ

টঙ্গীতে ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক অবরোধ
টঙ্গীতে ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক অবরোধ

২৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

ম্যানচেস্টার সিটিতে যাচ্ছেন জিয়ানলুইজি দোনারুম্মা
ম্যানচেস্টার সিটিতে যাচ্ছেন জিয়ানলুইজি দোনারুম্মা

২৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সুদানের দারফুরে আধাসামরিক বাহিনীর হাতে ঝরল ১৩ প্রাণ
সুদানের দারফুরে আধাসামরিক বাহিনীর হাতে ঝরল ১৩ প্রাণ

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে ৮ম দিনের সাক্ষ্যগ্রহণ আজ
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে ৮ম দিনের সাক্ষ্যগ্রহণ আজ

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

শুটিং সেটেই হার্ট অ্যাটাকে প্রাণ গেল পরিচালকের
শুটিং সেটেই হার্ট অ্যাটাকে প্রাণ গেল পরিচালকের

৪৮ মিনিট আগে | শোবিজ

ভারতে ভুয়া পুলিশ ও গোয়েন্দা পরিচয়ে বাংলাদেশি পর্যটকদের হেনস্তা, গ্রেফতার ৩
ভারতে ভুয়া পুলিশ ও গোয়েন্দা পরিচয়ে বাংলাদেশি পর্যটকদের হেনস্তা, গ্রেফতার ৩

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩৫% বেড়ে যুক্তরাষ্ট্রের পর্যটন ভিসা ফি এখন বিশ্বের সর্বোচ্চ
১৩৫% বেড়ে যুক্তরাষ্ট্রের পর্যটন ভিসা ফি এখন বিশ্বের সর্বোচ্চ

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কক্সবাজার পৌঁছেছেন প্রধান উপদেষ্টা
কক্সবাজার পৌঁছেছেন প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের ইনজুরিতে নেইমার
ফের ইনজুরিতে নেইমার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুঁজিবাজার: সূচকের বড় উত্থানে চলছে লেনদেন
পুঁজিবাজার: সূচকের বড় উত্থানে চলছে লেনদেন

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ডিসেম্বরেই শুরু হচ্ছে সোনাক্ষীর ‘দাহাড় ২’ শুটিং
ডিসেম্বরেই শুরু হচ্ছে সোনাক্ষীর ‘দাহাড় ২’ শুটিং

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সিনেমা থেকে যেভাবে জনতার নায়ক হলেন থালাপতি বিজয়
সিনেমা থেকে যেভাবে জনতার নায়ক হলেন থালাপতি বিজয়

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মাগুরায় ট্রাকের ধাক্কায় ট্রলি চালক নিহত
মাগুরায় ট্রাকের ধাক্কায় ট্রলি চালক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ কানাডা অ্যাসোসিয়েশন অফ ক্যালগেরির বার্ষিক বনভোজন
বাংলাদেশ কানাডা অ্যাসোসিয়েশন অফ ক্যালগেরির বার্ষিক বনভোজন

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

আজ ঢাকার বাতাস কতটা অস্বাস্থ্যকর?
আজ ঢাকার বাতাস কতটা অস্বাস্থ্যকর?

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

খুলনায় ট্রাকের ধাক্কায় ইজিবাইকের তিন যাত্রী নিহত
খুলনায় ট্রাকের ধাক্কায় ইজিবাইকের তিন যাত্রী নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১০ দিনে কত আয় করল ‘ওয়ার ২’
১০ দিনে কত আয় করল ‘ওয়ার ২’

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মাদক সন্ত্রাসে বেপরোয়া রোহিঙ্গা
মাদক সন্ত্রাসে বেপরোয়া রোহিঙ্গা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্তরপ্রদেশে ট্রাক্টরে কন্টেনারের ধাক্কায় নিহত ৮, আহত ৪৫
উত্তরপ্রদেশে ট্রাক্টরে কন্টেনারের ধাক্কায় নিহত ৮, আহত ৪৫

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারাদেশে পুলিশি অভিযানে গ্রেফতার আরও ১৫৮৬
সারাদেশে পুলিশি অভিযানে গ্রেফতার আরও ১৫৮৬

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজধানীতে নির্মাণাধীন ভবন থেকে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু
রাজধানীতে নির্মাণাধীন ভবন থেকে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজালালে যাত্রীদের সঙ্গে মতবিনিময় বিমান উপদেষ্টার
শাহজালালে যাত্রীদের সঙ্গে মতবিনিময় বিমান উপদেষ্টার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে পুলিশি অভিযানে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা গ্রেফতার
রাজধানীতে পুলিশি অভিযানে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইয়েমেনে ইসরায়েলি হামলায় নিহত ৬, আহত ৮৬
ইয়েমেনে ইসরায়েলি হামলায় নিহত ৬, আহত ৮৬

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানী ঢাকায় আজ যেসব কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ যেসব কর্মসূচি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় হতে পারে বৃষ্টি
ঢাকায় হতে পারে বৃষ্টি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
বিএসএফের হাতে আটক পুলিশ কর্মকর্তার পরিচয় মিলেছে, ছিলেন পলাতক
বিএসএফের হাতে আটক পুলিশ কর্মকর্তার পরিচয় মিলেছে, ছিলেন পলাতক

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইয়েমেনের ‘নতুন ক্ষেপণাস্ত্র’ নিয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষা চালাচ্ছে ইসরায়েল
ইয়েমেনের ‘নতুন ক্ষেপণাস্ত্র’ নিয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষা চালাচ্ছে ইসরায়েল

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কন্টেন্ট ক্রিয়েটর তৌহিদ আফ্রিদি গ্রেফতার
কন্টেন্ট ক্রিয়েটর তৌহিদ আফ্রিদি গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দুইজন ইউটিউব খুলে সাংবাদিক সেজে চাঁদাবাজি করেই যাচ্ছে : ইলিয়াস
দুইজন ইউটিউব খুলে সাংবাদিক সেজে চাঁদাবাজি করেই যাচ্ছে : ইলিয়াস

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি নেতা ফজলুর রহমানকে শোকজ
বিএনপি নেতা ফজলুর রহমানকে শোকজ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বরূপে ফিরছে 'সাদাপাথর', ফিরছেন পর্যটকরা
স্বরূপে ফিরছে 'সাদাপাথর', ফিরছেন পর্যটকরা

১৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বাংলাদেশ-পাকিস্তানের মধ্যে ছয় চুক্তি-সমঝোতা সই
বাংলাদেশ-পাকিস্তানের মধ্যে ছয় চুক্তি-সমঝোতা সই

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ার তেল ইস্যু, ভারতের অবস্থান স্পষ্ট করলেন জয়শঙ্কর
রাশিয়ার তেল ইস্যু, ভারতের অবস্থান স্পষ্ট করলেন জয়শঙ্কর

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ক্লাস্টার মিউনিশনযুক্ত মিসাইল ছুড়লো হুতি
এবার ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ক্লাস্টার মিউনিশনযুক্ত মিসাইল ছুড়লো হুতি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচনে সব প্রার্থীর ডোপ টেস্টের দাবি
ডাকসু নির্বাচনে সব প্রার্থীর ডোপ টেস্টের দাবি

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ক্যালিফোর্নিয়া-লন্ডন ফ্লাইটে ক্রুকে টয়লেটে পাওয়া গেল অশালীন অবস্থায়
ক্যালিফোর্নিয়া-লন্ডন ফ্লাইটে ক্রুকে টয়লেটে পাওয়া গেল অশালীন অবস্থায়

১৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বাড়ল বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ
বাড়ল বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইউক্রেনীয় ড্রোন ভূপাতিত করার পর রুশ পারমাণবিক প্লান্টে আগুন
ইউক্রেনীয় ড্রোন ভূপাতিত করার পর রুশ পারমাণবিক প্লান্টে আগুন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসির শুনানিতে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা বিএনপির দুই পক্ষের হাতাহাতি
ইসির শুনানিতে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা বিএনপির দুই পক্ষের হাতাহাতি

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৭ ফুট ৪ ইঞ্চির দৈত্য ফুটবলে
৭ ফুট ৪ ইঞ্চির দৈত্য ফুটবলে

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাত দিনের মধ্যে প্রাথমিকে আসছে শিক্ষক নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি
সাত দিনের মধ্যে প্রাথমিকে আসছে শিক্ষক নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টিতে প্রথম ক্রিকেটার হিসেবে সাকিবের অনন্য রেকর্ড
টি-টোয়েন্টিতে প্রথম ক্রিকেটার হিসেবে সাকিবের অনন্য রেকর্ড

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগামী পাঁচ দিন দেশজুড়ে বৃষ্টি ও ভারি বর্ষণের শঙ্কা
আগামী পাঁচ দিন দেশজুড়ে বৃষ্টি ও ভারি বর্ষণের শঙ্কা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাপলা চত্বরে হত্যা : সাবেক আইজিপি শহীদুল হকসহ চারজনকে জিজ্ঞাসাবাদের অনুমতি
শাপলা চত্বরে হত্যা : সাবেক আইজিপি শহীদুল হকসহ চারজনকে জিজ্ঞাসাবাদের অনুমতি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনে নির্মাণাধীন বিএসসির জাহাজ পরিদর্শন করলেন নৌ-উপদেষ্টা
চীনে নির্মাণাধীন বিএসসির জাহাজ পরিদর্শন করলেন নৌ-উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রূপগঞ্জে ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে তীব্র যানজট
রূপগঞ্জে ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে তীব্র যানজট

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইউক্রেনের আরও ভূমি দখল রাশিয়ার, শীর্ষ সম্মেলনের আশা ম্লান
ইউক্রেনের আরও ভূমি দখল রাশিয়ার, শীর্ষ সম্মেলনের আশা ম্লান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কর্মকর্তা-কর্মচারীদের পদোন্নতি প্রসঙ্গে পুলিশের জরুরি বার্তা
কর্মকর্তা-কর্মচারীদের পদোন্নতি প্রসঙ্গে পুলিশের জরুরি বার্তা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আফগানিস্তান-বাংলাদেশ সিরিজের সূচি চূড়ান্ত
আফগানিস্তান-বাংলাদেশ সিরিজের সূচি চূড়ান্ত

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘অমীমাংসিত বিষয়গুলোর সমাধানে একমত বাংলাদেশ-পাকিস্তান’
‘অমীমাংসিত বিষয়গুলোর সমাধানে একমত বাংলাদেশ-পাকিস্তান’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী আগামী ৬ সেপ্টেম্বর
পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী আগামী ৬ সেপ্টেম্বর

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিনেমা থেকে যেভাবে জনতার নায়ক হলেন থালাপতি বিজয়
সিনেমা থেকে যেভাবে জনতার নায়ক হলেন থালাপতি বিজয়

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাশিয়ার পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রে হামলার জন্য দায়ী ইউক্রেন
রাশিয়ার পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রে হামলার জন্য দায়ী ইউক্রেন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তম কুমারের যে আবদার রাখতে পারেননি সুচিত্রা
উত্তম কুমারের যে আবদার রাখতে পারেননি সুচিত্রা

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জামিন পেলেন কৃষক দলের সাধারণ সম্পাদক বাবুল
জামিন পেলেন কৃষক দলের সাধারণ সম্পাদক বাবুল

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
স্বেচ্ছায় পাথর ফিরিয়ে দিচ্ছেন ব্যবসায়ীরা
স্বেচ্ছায় পাথর ফিরিয়ে দিচ্ছেন ব্যবসায়ীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

ফেসবুকে প্রেম, বিয়ে করতে কুষ্টিয়ায় চীনের যুবক
ফেসবুকে প্রেম, বিয়ে করতে কুষ্টিয়ায় চীনের যুবক

পেছনের পৃষ্ঠা

এটা কি আমার বাপের টাকায় করছে
এটা কি আমার বাপের টাকায় করছে

প্রথম পৃষ্ঠা

ধোঁয়া ধোঁয়া রাজনীতি, কুয়াশাময় গন্তব্য
ধোঁয়া ধোঁয়া রাজনীতি, কুয়াশাময় গন্তব্য

সম্পাদকীয়

কোথা থেকে এলো চার লাশ
কোথা থেকে এলো চার লাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

জাতীয় গ্রিডে বিদ্যুৎ সরবরাহ সাড়ে ১০ বিলিয়ন ইউনিট
জাতীয় গ্রিডে বিদ্যুৎ সরবরাহ সাড়ে ১০ বিলিয়ন ইউনিট

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেরানো গেল না একজনও
ফেরানো গেল না একজনও

প্রথম পৃষ্ঠা

আসন সীমানা নিয়ে তুলকালাম
আসন সীমানা নিয়ে তুলকালাম

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পাল্টাপাল্টি অভিযোগে উত্তাপ
পাল্টাপাল্টি অভিযোগে উত্তাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

কেন বাদ পড়েছিলেন বিদ্যা সিনহা মিম
কেন বাদ পড়েছিলেন বিদ্যা সিনহা মিম

শোবিজ

বিসিবিতে নির্বাচনি হাওয়া
বিসিবিতে নির্বাচনি হাওয়া

মাঠে ময়দানে

মুগ্ধতা ছড়াচ্ছে লাল শাপলা
মুগ্ধতা ছড়াচ্ছে লাল শাপলা

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজধানীতে জুলাই শহীদ ও আহত পরিবারের বিক্ষোভ
রাজধানীতে জুলাই শহীদ ও আহত পরিবারের বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভাইয়ের দুই চোখ উপড়ে ফেলেছে অন্য দুই ভাই
ভাইয়ের দুই চোখ উপড়ে ফেলেছে অন্য দুই ভাই

পেছনের পৃষ্ঠা

ইমন-ফারিয়ার প্রিয় এমন রাত
ইমন-ফারিয়ার প্রিয় এমন রাত

শোবিজ

নবায়নযোগ্য শক্তি রূপান্তরে প্রয়োজন ৪২ বিলিয়ন ডলার
নবায়নযোগ্য শক্তি রূপান্তরে প্রয়োজন ৪২ বিলিয়ন ডলার

পেছনের পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজারে বছরের সর্বোচ্চ লেনদেন
শেয়ারবাজারে বছরের সর্বোচ্চ লেনদেন

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএসএফের হাতে আটক বাংলাদেশের পুলিশ কর্মকর্তা
বিএসএফের হাতে আটক বাংলাদেশের পুলিশ কর্মকর্তা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিটিভি চট্টগ্রামের নতুন অনুষ্ঠান ‘ঢাকায় থাকি’
বিটিভি চট্টগ্রামের নতুন অনুষ্ঠান ‘ঢাকায় থাকি’

শোবিজ

সংবিধান সংশোধন নির্বাচিত সরকার করবে
সংবিধান সংশোধন নির্বাচিত সরকার করবে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি নেতা ফজলুর রহমানকে শোকজ
বিএনপি নেতা ফজলুর রহমানকে শোকজ

নগর জীবন

পিআর পদ্ধতিতেই সংসদ নির্বাচন হতে হবে
পিআর পদ্ধতিতেই সংসদ নির্বাচন হতে হবে

নগর জীবন

সংকট নিরসনে জাতীয় সংলাপের আহ্বান জাতীয় ঐক্য জোটের
সংকট নিরসনে জাতীয় সংলাপের আহ্বান জাতীয় ঐক্য জোটের

নগর জীবন

চাকসুতে তফসিল বৃহস্পতিবার
চাকসুতে তফসিল বৃহস্পতিবার

পেছনের পৃষ্ঠা

রাকসু মনোনয়নপত্র বিতরণ শুরু
রাকসু মনোনয়নপত্র বিতরণ শুরু

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে ট্রেনযাত্রা বিলম্বে বিক্ষোভ
চট্টগ্রামে ট্রেনযাত্রা বিলম্বে বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার দাবিতে ডিসিকে স্মারকলিপি রায়হানের মায়ের
ন্যায়বিচার দাবিতে ডিসিকে স্মারকলিপি রায়হানের মায়ের

পেছনের পৃষ্ঠা

৩১ দফা বাস্তবায়ন হলে কারও কোনো সমস্যা থাকবে না
৩১ দফা বাস্তবায়ন হলে কারও কোনো সমস্যা থাকবে না

নগর জীবন

গণমাধ্যমের স্বাধীনতা প্রশ্নে আপস করেননি আবদুস শহিদ
গণমাধ্যমের স্বাধীনতা প্রশ্নে আপস করেননি আবদুস শহিদ

নগর জীবন