শিরোনাম
প্রকাশ: ২০:৩২, শুক্রবার, ২৩ আগস্ট, ২০২৪

ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ

ড. ইলিয়াছ প্রামানিক
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ

বাংলাদেশের পূর্বাঞ্চলের কয়েকটি জেলার লক্ষ লক্ষ মানুষ নজিরবিহীন বন্যার সম্মুখীন হয়েছে। সাগরে সৃষ্ট লঘুচাপের কারণে টানা বৃষ্টিপাত এবং ভারত থেকে প্রবাহিত পাহাড়ি ঢলের ফলে বন্যার পরিস্থিতি ক্রমশ অবনতি হচ্ছে। আবহাওয়া অধিদপ্তরের তথ্যমতে, আগামী কয়েকদিন এই পরিস্থিতি অপরিবর্তিত থাকতে পারে, তবে ২৫ আগস্টের পর থেকে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা কিছুটা কমার সম্ভাবনা রয়েছে।

এ ধরনের বন্যার আশঙ্কা আগে থেকেই ছিল, বিশেষ করে ২৯ এপ্রিল ভারতের পুনেতে অনুষ্ঠিত জলবায়ু সম্মেলনে দক্ষিণ এশিয়ায় চলতি বর্ষা মৌসুমে ভারী বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনার কথা উল্লেখ করা হয়েছিল। সম্মেলনের দ্বিতীয় দিনে অনুষ্ঠিত কারিগরি অধিবেশনে এ অঞ্চলে ভারী বর্ষণের সম্ভাব্যতা এবং এর কারণগুলো বিশদভাবে উপস্থাপিত হয়। জলবায়ু সম্মেলনে বিশেষজ্ঞরা উল্লেখ করেন যে, এ বছর বর্ষা মৌসুমে বাংলাদেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চল এবং ভারতের ত্রিপুরা রাজ্যের উত্তর-পূর্বাঞ্চলে "এল নিনো" দুর্বল হয়ে "লা নিনা" সক্রিয় হয়েছে। সাধারণত, এল নিনো সক্রিয় হলে প্রশান্ত মহাসাগর থেকে ভারত মহাসাগর হয়ে বঙ্গোপসাগর পর্যন্ত বিস্তৃত একটি শুষ্ক রেখা তৈরি হয়।

এর বিপরীত অবস্থা হলো "লা নিনা," যা সক্রিয় হলে শুষ্ক রেখাটি উষ্ণ রেখায় পরিণত হয় এবং বাতাসে জলীয় বাষ্পের পরিমাণ বেড়ে গিয়ে বিভিন্ন অঞ্চলে বৃষ্টির পরিমাণ বৃদ্ধি পায়। এ প্রেক্ষাপটে বলা যায়, শিগগিরই এই অঞ্চলে বৃষ্টিপাতের মাত্রা বৃদ্ধি পাবে। সম্মেলনে আরও বলা হয়, এবারের বর্ষা দক্ষিণ এশিয়ার বিভিন্ন দেশে শক্তিশালী হয়ে উঠবে, আর বাংলাদেশের রোদেলা ভূমিগুলোতেও এবার বৃষ্টির ঢল নামে আসবে এক অমোঘ ছন্দে। সম্মেলনে আবহাওয়াবিদরা আরও উল্লেখ করেন যে, বাংলাদেশের উজানে অবস্থিত ভারতের পূর্বাঞ্চলের রাজ্যগুলো, যেমন আসাম, মেঘালয়, এবং পশ্চিমবঙ্গে এবার বর্ষা মৌসুমে বৃষ্টিপাতের পরিমাণ স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি হতে পারে। এই অতিরিক্ত বৃষ্টির পানি বাংলাদেশের ওপর দিয়ে প্রবাহিত হয়ে বঙ্গোপসাগরে গিয়ে পড়বে। ফলে, বাংলাদেশের উত্তরাঞ্চল এবং মধ্যাঞ্চলে যেভাবে প্রতিবছর বন্যা দেখা যায়, এবারের পরিস্থিতি তার চেয়েও মারাত্মক হতে পারে। অতিরিক্ত পানির স্রোত এবং দীর্ঘায়িত বর্ষণের কারণে এই অঞ্চলে বন্যার তীব্রতা এবং ব্যাপকতা বৃদ্ধি পাবে বলে আশঙ্কা করা হয়েছিল। 

বন্যা বিভিন্ন প্রকারের হতে পারে, এবং এদের শ্রেণীবিভাগ প্রধানত সৃষ্টির কারণ ও প্রভাবের ভিত্তিতে নির্ধারিত হয়। প্রধান বন্যার প্রকারগুলির মধ্যে রয়েছে নদী প্রবাহ বা ভাঙনে বন্যা, ফ্ল্যাশ ফ্লাড বা আকস্মিক বন্যা, জলোচ্ছ্বাস বন্যা, বৃষ্টিজনিত বন্যা, পল্ডার বা বাঁধ ভাঙা বন্যা, এবং বেসিন বন্যা। যখন মাটির নিচের স্তরে পানির স্তর অস্বাভাবিকভাবে বেড়ে যায়, তখন বেসিন বন্যা বা Groundwater Flooding সৃষ্টি হয়, যা সাধারণত দীর্ঘমেয়াদি বৃষ্টিপাত বা শিলাবৃষ্টির ফলে ঘটে। বাংলাদেশে এই ধরনের বন্যা খুবই বিরল, তবে অন্য সকল প্রকারের বন্যার সম্মুখীন বাংলাদেশ সময়ে সময়ে হয়ে থাকে। বাঁধ ভাঙা বন্যা ছাড়া বাকি চার প্রকারের বন্যা যখন স্বতন্ত্রভাবে আঘাত হানে, তখন তার ভয়াবহতা সাধারণত তীব্র হয় না। প্রায় প্রতি বছরই জুলাই, আগস্ট এবং সেপ্টেম্বর মাসে এক বা একাধিক বন্যায় বাংলাদেশের বিভিন্ন অঞ্চল প্লাবিত হয়। অধিকাংশ সময়ে বাংলাদেশ একক ধরনের বন্যার কবলে পড়ে, যা সাধারণত দেশের পক্ষে সহজেই সামলানো সম্ভব হয়। তবে বাংলাদেশের ইতিহাসে যেসব ভয়াবহ বন্যা সংঘটিত হয়েছে, যেমন ১৯৮৮ সালের বন্যা এবং ১৯৯৮ সালের বন্যা, সেগুলোতে একাধিক ধরনের বন্যা একসঙ্গে আঘাত হেনেছিল।

১৯৮৮ এবং ১৯৯৮ সালের বন্যা বাংলাদেশে সংঘটিত অন্যতম প্রলয়ংকরী প্রাকৃতিক দুর্যোগ হিসেবে বিবেচিত হয়। ১৯৮৮ সালের বন্যা আগস্ট থেকে সেপ্টেম্বর মাস জুড়ে চলমান ছিল এবং দেশের বেশিরভাগ অঞ্চল ব্যাপকভাবে প্লাবিত হয়। এই বন্যা স্থানভেদে ১৫ থেকে ২০ দিন পর্যন্ত স্থায়ী ছিল। এই ভয়াবহ বন্যার প্রধান কারণ ছিল সারা দেশে অতিরিক্ত বৃষ্টিপাত এবং একই সময়ে প্রধান প্রধান নদীগুলোর পানির স্তর বৃদ্ধি। ১৯৮৮ সালের বন্যায় বৃষ্টিজনিত বন্যার সাথে নদীভাঙন এবং নদীর পানি প্রবাহের প্রভাব যুক্ত হয়েছিল, যা পরিস্থিতিকে আরও জটিল করে তুলেছিল। এই সময়ে দেশব্যাপী টানা ভারী বৃষ্টিপাত এবং উজানের পানি প্রবাহের কারণে দেশের তিনটি প্রধান নদীতে পানি প্রবাহের হার নদীপথের ধারণক্ষমতাকে ছাড়িয়ে যায়, যার ফলে মাত্র তিন দিনের মধ্যে দেশের ৬০% এলাকা প্লাবিত হয়ে পড়ে। ১৯৯৮ সালের বন্যাও একইভাবে বাংলাদেশের ভয়াবহ বন্যাগুলোর মধ্যে একটি। দুই মাসেরও বেশি সময় ধরে চলা এই বন্যায় দেশের প্রায় দুই-তৃতীয়াংশ এলাকা জলমগ্ন হয়ে যায়। ১৯৮৮ সালের বন্যার মতোই, ১৯৯৮ সালের বন্যার কারণও ছিল অতিরিক্ত বৃষ্টিপাত এবং নদীর পানির প্রবাহ বৃদ্ধি।

তবে, ১৯৯৮ সালের বন্যায় 'ব্যাকওয়াটার ইফেক্ট' বা প্রতিফলিত পানির প্রবাহের কারণে নদীর বহনক্ষমতা অনেক বেশি অতিক্রম করেছিল। এই কারণে, বন্যার স্থায়িত্বকাল ছিল প্রায় দুই মাস। বিশেষজ্ঞদের মতে, এই দুটি ভয়াবহ বন্যার ক্ষেত্রে উজানের পানির একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ছিল।

২০২৪ সালের আগস্টের বন্যার পূর্বাভাস ভারতের জলবায়ু সম্মেলনে দেওয়া হয়েছিল, যেখানে সম্ভাব্য ভারী বর্ষণের সম্ভাব্যতা এবং এর বৈজ্ঞানিক কারণগুলো বিশ্লেষণ করা হয়। সম্মেলনে উল্লেখ ছিল যে ভারী বৃষ্টিপাতের কারণে সম্ভাব্য বন্যার আশঙ্কা রয়েছে, তবে পূর্ব অভিজ্ঞতা বলে যে, বাংলাদেশ একক কারণের ফলে সৃষ্ট বন্যা পরিস্থিতি সামাল দিতে বরাবরই সক্ষম হয়েছে। তবে চলমান বন্যার তীব্রতা থেকে এটা স্পষ্ট যে, এই বন্যাটি শুধুমাত্র ভারী বর্ষণের কারণে হয়নি। বাংলাদেশ সরকার ও বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের পক্ষ থেকে অভিযোগ করা হয়েছে যে ত্রিপুরায় ডুম্বুর বাঁধের গেট খুলে দেওয়ার ফলে বন্যার সৃষ্টি হয়েছে। এই অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে ভারতের পররাষ্ট্র দপ্তর নিশ্চিত করেছে যে ডুম্বুর বাঁধের গেট খুলে বাংলাদেশে বন্যার পানি প্রবেশ করেছে।

একইসঙ্গে তারা দাবি করেছে যে রাজ্য সরকারের নয়, বরং স্বয়ংক্রিয়ভাবে বাঁধের স্লুইস গেট খুলে কিছু পানি প্রবাহিত হয়েছে বাংলাদেশের দিকে। এই প্রেক্ষিতে স্পষ্ট যে, ২০২৪ সালের বন্যার ক্ষেত্রে অতিরিক্ত বৃষ্টিপাত এবং পল্ডার বা বাঁধ ভাঙার কারণে সৃষ্ট বন্যা একত্রিত হয়ে আরও ভয়াবহ রূপ ধারণ করেছে। আশঙ্কা করা হচ্ছে যে এই বন্যা অতীতের সকল বন্যার ক্ষতি এবং বিপর্যয়কে ছাড়িয়ে যাবে। হঠাৎ করে বাঁধের স্লুইস গেট খুলে দেওয়ার ফলে, বন্যা কবলিত এলাকায় পানি মাত্র কয়েক ঘণ্টার মধ্যে বিপৎসীমা অতিক্রম করে প্রবাহিত হচ্ছে। এখানে প্রশ্ন উঠছে, বন্যার পানি যদি একটি অস্ত্র হয়, তবে স্লুইস গেট খুলে দিয়ে বাংলাদেশকে রাতের আঁধারে প্লাবিত করা কি ঘুমন্ত মানুষের ওপর সশস্ত্র আক্রমণের শামিল নয়? একটি বড় রাষ্ট্র হিসেবে ভারতের উচিত ছিল প্রতিবেশী দেশের সঙ্গে সৌজন্য বজায় রাখা এবং বাংলাদেশকে পর্যাপ্ত সময় দেওয়া, যাতে ক্ষয়ক্ষতির মাত্রা অনেকটাই কমে আসত।

বাংলাদেশ সদ্য এক কালো অধ্যায়ের অবসান ঘটিয়ে নতুন আলোর পথে পা বাড়িয়েছে। প্রায় দেড় দশক ধরে চলা এক শাসনের ভারে ক্লান্ত এ দেশ, যার মাথায় ঋণের বোঝা যেন পাহাড়ের মতো দাঁড়িয়ে আছে। অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের তথ্যমতে, চলতি বছরের জুন শেষে দেশের দেশি-বিদেশি ঋণের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ১৮ লাখ ৩৬ হাজার কোটি টাকায়। এর মধ্যে দেশি ঋণের অংশ ১০ লাখ ৩৫ হাজার কোটি টাকা, আর বিদেশি ঋণ ৮ লাখ ১ হাজার কোটি টাকা। কিন্তু এসব ঋণের নিচে চাপা পড়া অর্থনীতির মধ্যে লুকিয়ে আছে অন্য এক গল্প।

যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক গবেষণা প্রতিষ্ঠান গ্লোবাল ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেগ্রিটির তথ্য অনুসারে, গত ষোল বছরে বাংলাদেশ থেকে পাচার হয়েছে ১৪ হাজার ৯২০ কোটি বা ১৪৯ দশমিক ২০ বিলিয়ন ডলার, যা বাংলাদেশি মুদ্রায় দাঁড়ায় ১৭ লাখ ৬০ হাজার কোটি টাকা। এই বিশাল অর্থ পাচারের দুঃখজনক পরিণতির মাঝে যখন দেশের অর্থনীতির চিত্র ক্রমশ কালো হচ্ছে, তখন প্রতিবেশি রাষ্ট্রের আচমকা বন্যার আঘাতে যে বিপর্যয় নেমে আসতে পারে, তা কি মহারাষ্ট্রটির হৃদয়ে কোনো প্রশ্ন জাগায়? আমাদের ৫৪টি আন্তঃসীমান্ত নদী, যা শুধু দুটি রাষ্ট্রের স্রোতস্বিনী নয়, বরং আমাদের ভাগ্যের সাথে অঙ্গাঙ্গীভাবে জড়িয়ে আছে।

এই নদীগুলোর পানি বিনিময় ও সহযোগিতা কেবল দুটি রাষ্ট্রের সম্পৃক্ততার নয়, বরং মানবতার এক নিবিড় বন্ধনেরও প্রতীক। আমরা প্রতিশ্রুতিবদ্ধ, যেকোনো সমস্যার সমাধানে দ্বিপাক্ষিক আলোচনায় বসতে, পরামর্শ করতে, প্রযুক্তিগত দিক থেকে সমাধান খুঁজতে। তাই বাংলাদেশ সবসময়েই প্রত্যাশা করে এক ন্যায়সঙ্গত আচরণ, যেখানে রাষ্ট্রের সম্পর্ক থাকবে রাষ্ট্রের সঙ্গে, কোন দলের সঙ্গে নয়। বৃহৎ রাষ্ট্র হিসেবে ভারতের উচিত ছিল এই মানবিকতা ও সম্প্রীতির স্রোতকে আরও গভীরে নিয়ে যাওয়া, যেন প্রতিটি ঢেউতে বয়ে চলে এক আদর্শ প্রতিবেশির সৌজন্য।

লেখক: বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক ও গবেষক

এই বিভাগের আরও খবর
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
সর্বশেষ খবর
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নবীনগরে কৃষক দলের আলোচনা সভা
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নবীনগরে কৃষক দলের আলোচনা সভা

১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

ইউরোপ অঞ্চলের বিশ্বকাপ বাছাইয়ের ড্র শেষ: কে কোন গ্রুপে
ইউরোপ অঞ্চলের বিশ্বকাপ বাছাইয়ের ড্র শেষ: কে কোন গ্রুপে

৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা চুয়াডাঙ্গায়
দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা চুয়াডাঙ্গায়

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইন্টারকন্টিনেন্টাল কাপের ফাইনালে অনিশ্চিত এমবাপ্পে
ইন্টারকন্টিনেন্টাল কাপের ফাইনালে অনিশ্চিত এমবাপ্পে

৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধে বিএনপির শ্রদ্ধা
বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধে বিএনপির শ্রদ্ধা

১৩ মিনিট আগে | জাতীয়

সুদানে হাসপাতালে আধা-সামরিক বাহিনীর হামলা, নিহত ৯
সুদানে হাসপাতালে আধা-সামরিক বাহিনীর হামলা, নিহত ৯

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তান সমঝোতা, চ্যাম্পিয়নস ট্রফি হাইব্রিড মডেলেই
ভারত-পাকিস্তান সমঝোতা, চ্যাম্পিয়নস ট্রফি হাইব্রিড মডেলেই

২৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মাহমুদুল্লাহকে প্রশংসায় ভাসালেন মিরাজ
মাহমুদুল্লাহকে প্রশংসায় ভাসালেন মিরাজ

২৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আজও বায়ুদূষণের শীর্ষে ঢাকা
আজও বায়ুদূষণের শীর্ষে ঢাকা

৩০ মিনিট আগে | নগর জীবন

বুদ্ধিজীবীদের শ্রদ্ধা জানাতে স্মৃতিসৌধে জনতার ঢল
বুদ্ধিজীবীদের শ্রদ্ধা জানাতে স্মৃতিসৌধে জনতার ঢল

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

অবৈধ বোলিং অ্যাকশন, ইসিবির নিষেধাজ্ঞায় সাকিব
অবৈধ বোলিং অ্যাকশন, ইসিবির নিষেধাজ্ঞায় সাকিব

১ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক নিয়ে লোকসভায় যা বললেন জয়শঙ্কর
বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক নিয়ে লোকসভায় যা বললেন জয়শঙ্কর

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সচ্ছল হচ্ছে হাজারো দরিদ্র পরিবার
সচ্ছল হচ্ছে হাজারো দরিদ্র পরিবার

১ ঘন্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

প্লাস্টিক কতটা ভয়ঙ্কর, জীবাণু ছড়াচ্ছে অ্যান্টার্কটিকাতেও!
প্লাস্টিক কতটা ভয়ঙ্কর, জীবাণু ছড়াচ্ছে অ্যান্টার্কটিকাতেও!

১ ঘন্টা আগে | বিজ্ঞান

শিশু আহনাফকে হত্যার পর সন্ধান চেয়ে ফেসবুকে স্ট্যাটাস দেন আসামি নিজেই
শিশু আহনাফকে হত্যার পর সন্ধান চেয়ে ফেসবুকে স্ট্যাটাস দেন আসামি নিজেই

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

২০২৪ সালে সবচেয়ে বেশি গুগল করা দলের দুটিই মেসির
২০২৪ সালে সবচেয়ে বেশি গুগল করা দলের দুটিই মেসির

১ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আল্লু জামিন পেতেই ‘বিস্ফোরক’ কঙ্গনা
আল্লু জামিন পেতেই ‘বিস্ফোরক’ কঙ্গনা

১ ঘন্টা আগে | শোবিজ

‘ভারতীয় এজেন্ডা বাস্তবায়ন করতে চেয়েছিল ইসকন’
‘ভারতীয় এজেন্ডা বাস্তবায়ন করতে চেয়েছিল ইসকন’

১ ঘন্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রাজধানীতে র‍্যাব পরিচয়ে দুর্ধর্ষ ডাকাতি, গ্রেফতার ৫
রাজধানীতে র‍্যাব পরিচয়ে দুর্ধর্ষ ডাকাতি, গ্রেফতার ৫

১ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

কীভাবে সব দোষ একজনের ঘাড়ে চাপিয়ে দেওয়া হলো : রাশমিকা
কীভাবে সব দোষ একজনের ঘাড়ে চাপিয়ে দেওয়া হলো : রাশমিকা

২ ঘন্টা আগে | শোবিজ

শহীদ বুদ্ধিজীবীদের প্রতি রাষ্ট্রপতি-প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা
শহীদ বুদ্ধিজীবীদের প্রতি রাষ্ট্রপতি-প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা

২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

গাজায় ইসরায়েলি হামলা চলছেই, ২৪ ঘণ্টায় নিহত আরও ৪০
গাজায় ইসরায়েলি হামলা চলছেই, ২৪ ঘণ্টায় নিহত আরও ৪০

২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বাধীনতার গুরুত্ব ও ইসলাম
স্বাধীনতার গুরুত্ব ও ইসলাম

২ ঘন্টা আগে | ইসলামী জীবন

নবীজি (সা.) কোন নামাজে কোন সুরা পড়তেন
নবীজি (সা.) কোন নামাজে কোন সুরা পড়তেন

২ ঘন্টা আগে | ইসলামী জীবন

জ্বরে আক্রান্ত হলে মুমিনের করণীয়
জ্বরে আক্রান্ত হলে মুমিনের করণীয়

২ ঘন্টা আগে | ইসলামী জীবন

ইসলামের দৃষ্টিতে বুদ্ধিজীবীদের মর্যাদা
ইসলামের দৃষ্টিতে বুদ্ধিজীবীদের মর্যাদা

৩ ঘন্টা আগে | ইসলামী জীবন

মেসির চোখে বর্তমান প্রজন্মের সেরা ফুটবলার যিনি
মেসির চোখে বর্তমান প্রজন্মের সেরা ফুটবলার যিনি

৪ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ম্যানসিটির সর্বোচ্চ আয়ের রেকর্ড
ম্যানসিটির সর্বোচ্চ আয়ের রেকর্ড

৫ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আবারও অবসরের ঘোষণা পাকিস্তানি অলরাউন্ডারের
আবারও অবসরের ঘোষণা পাকিস্তানি অলরাউন্ডারের

৬ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আ. লীগ গত ১৫ বছর জনগণের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করেছে : রফিকুল ইসলাম
আ. লীগ গত ১৫ বছর জনগণের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করেছে : রফিকুল ইসলাম

৬ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
‌‘বেশি দরদ লাগলে হাসিনাকে ভারতের কোনো প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী করুন’
‌‘বেশি দরদ লাগলে হাসিনাকে ভারতের কোনো প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী করুন’

১৪ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

‘৮৪০’ সিনেমা দেখে যা বললেন শামা ওবায়েদ
‘৮৪০’ সিনেমা দেখে যা বললেন শামা ওবায়েদ

১৭ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

১৭ বছর পর গোপালগঞ্জে বিএনপি কার্যালয়
১৭ বছর পর গোপালগঞ্জে বিএনপি কার্যালয়

১৮ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

ভিটামিন ই ক্যাপসুল কী উপকারী
ভিটামিন ই ক্যাপসুল কী উপকারী

২০ ঘন্টা আগে | জীবন ধারা

মধ্যপ্রাচ্যে ইরানের দুর্বল হওয়া কি ভারতের জন্য উদ্বেগের বিষয়?
মধ্যপ্রাচ্যে ইরানের দুর্বল হওয়া কি ভারতের জন্য উদ্বেগের বিষয়?

১৭ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রক্তক্ষয়ী অবরোধ, মিয়ানমারের ২৭০ কিমি এলাকা আরাকান আর্মির নিয়ন্ত্রণে
রক্তক্ষয়ী অবরোধ, মিয়ানমারের ২৭০ কিমি এলাকা আরাকান আর্মির নিয়ন্ত্রণে

২২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল কেন সিরিয়ায় বেপরোয়া হামলা চালাচ্ছে
ইসরায়েল কেন সিরিয়ায় বেপরোয়া হামলা চালাচ্ছে

২১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পুষ্পা’খ্যাত অভিনেতা আল্লু অর্জুন গ্রেফতার
‘পুষ্পা’খ্যাত অভিনেতা আল্লু অর্জুন গ্রেফতার

২০ ঘন্টা আগে | শোবিজ

শহীদ বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবস পালনের আহ্বান জামায়াত আমিরের
শহীদ বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবস পালনের আহ্বান জামায়াত আমিরের

১৩ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক নিয়ে লোকসভায় যা বললেন জয়শঙ্কর
বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক নিয়ে লোকসভায় যা বললেন জয়শঙ্কর

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

মধ্যপ্রাচ্যে উত্তেজনা: গোলান মালভূমিতে কী করছে ইসরায়েল?
মধ্যপ্রাচ্যে উত্তেজনা: গোলান মালভূমিতে কী করছে ইসরায়েল?

২৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় পতাকার অবমাননা কোনোভাবেই সহ্য করব না : অপর্ণা রায়
জাতীয় পতাকার অবমাননা কোনোভাবেই সহ্য করব না : অপর্ণা রায়

১৫ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

হারিয়ে যাওয়া আইনের শাসন গড়ে তুলতে হবে : তারেক রহমান
হারিয়ে যাওয়া আইনের শাসন গড়ে তুলতে হবে : তারেক রহমান

১৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

আল্লু অর্জুন কেন গ্রেফতার হলেন, কী বলছে এফআইআর?
আল্লু অর্জুন কেন গ্রেফতার হলেন, কী বলছে এফআইআর?

১৮ ঘন্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনার আমলে উত্তরবঙ্গের সাথে অবিচার হয়েছে : সারজিস
শেখ হাসিনার আমলে উত্তরবঙ্গের সাথে অবিচার হয়েছে : সারজিস

২০ ঘন্টা আগে | জাতীয়

চেয়ারম্যান পদ থেকে ২ জনের প্রার্থিতা প্রত্যাহার, প্রতিদ্বন্দ্বিতায় ৩ জন
চেয়ারম্যান পদ থেকে ২ জনের প্রার্থিতা প্রত্যাহার, প্রতিদ্বন্দ্বিতায় ৩ জন

২১ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

কীভাবে সব দোষ একজনের ঘাড়ে চাপিয়ে দেওয়া হলো : রাশমিকা
কীভাবে সব দোষ একজনের ঘাড়ে চাপিয়ে দেওয়া হলো : রাশমিকা

২ ঘন্টা আগে | শোবিজ

ভারতে চিকিৎসা করাতে গিয়ে বাংলাদেশি নাগরিকের মৃত্যু
ভারতে চিকিৎসা করাতে গিয়ে বাংলাদেশি নাগরিকের মৃত্যু

১৪ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ সফরে আসছেন নাসার প্রধান নভোচারী
বাংলাদেশ সফরে আসছেন নাসার প্রধান নভোচারী

১৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

আল্লু জামিন পেতেই ‘বিস্ফোরক’ কঙ্গনা
আল্লু জামিন পেতেই ‘বিস্ফোরক’ কঙ্গনা

১ ঘন্টা আগে | শোবিজ

চলেই গেলেন ‘জলে আগুন জ্বালানো কবি’ হেলাল হাফিজ
চলেই গেলেন ‘জলে আগুন জ্বালানো কবি’ হেলাল হাফিজ

১৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

টানা ছুটিতে কক্সবাজারে পর্যটকদের ভিড়
টানা ছুটিতে কক্সবাজারে পর্যটকদের ভিড়

১৪ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরিয়ায় গম সরবরাহ বন্ধ করল রাশিয়া
সিরিয়ায় গম সরবরাহ বন্ধ করল রাশিয়া

১৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবশেষে জামিন পেলেন আল্লু অর্জুন, আপাতত জেলে যেতে হচ্ছে না
অবশেষে জামিন পেলেন আল্লু অর্জুন, আপাতত জেলে যেতে হচ্ছে না

১৫ ঘন্টা আগে | শোবিজ

কুমিল্লা কালেক্টরেট স্কুল এন্ড কলেজে ফিরছেন অধ্যক্ষ নার্গিস আক্তার
কুমিল্লা কালেক্টরেট স্কুল এন্ড কলেজে ফিরছেন অধ্যক্ষ নার্গিস আক্তার

১৬ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

নারী-পুরুষের সমান নিরাপত্তা ও মর্যাদা পাবে : জামায়াত আমির
নারী-পুরুষের সমান নিরাপত্তা ও মর্যাদা পাবে : জামায়াত আমির

১৮ ঘন্টা আগে | চায়ের দেশ

বিএনপি নেতা ইকবালকে দল থেকে বহিষ্কার
বিএনপি নেতা ইকবালকে দল থেকে বহিষ্কার

১১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

মার্চে রূপপুর বিদ্যুৎ কেন্দ্রের প্রথম ইউনিট চালু করতে চায় সরকার : অর্থ উপদেষ্টা
মার্চে রূপপুর বিদ্যুৎ কেন্দ্রের প্রথম ইউনিট চালু করতে চায় সরকার : অর্থ উপদেষ্টা

১৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

মেলেনি জামিন, ১৪ দিনের পুলিশ হেফাজতে আল্লু অর্জুন
মেলেনি জামিন, ১৪ দিনের পুলিশ হেফাজতে আল্লু অর্জুন

১৭ ঘন্টা আগে | শোবিজ

তিন জেলায় বিএনপির আংশিক আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা
তিন জেলায় বিএনপির আংশিক আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা

১৮ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
হাজার কোটির সম্পদ নিউইয়র্কে তিন বাড়ি
হাজার কোটির সম্পদ নিউইয়র্কে তিন বাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধ হচ্ছে সরাসরি জাহাজ চলাচল
বন্ধ হচ্ছে সরাসরি জাহাজ চলাচল

পেছনের পৃষ্ঠা

আগে সংস্কার নাকি নির্বাচন
আগে সংস্কার নাকি নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

অর্থনীতির গেম চেঞ্জার
অর্থনীতির গেম চেঞ্জার

প্রথম পৃষ্ঠা

বছরে ব্যয় ৬ হাজার কোটি টাকা
বছরে ব্যয় ৬ হাজার কোটি টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

গচ্চায় ৯৭৪ কোটি টাকা!
গচ্চায় ৯৭৪ কোটি টাকা!

প্রথম পৃষ্ঠা

নিন্দায় ৫৩ বিশিষ্ট নাগরিক
নিন্দায় ৫৩ বিশিষ্ট নাগরিক

প্রথম পৃষ্ঠা

নিজ স্বার্থেই সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা দেবে বাংলাদেশ
নিজ স্বার্থেই সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা দেবে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরবঙ্গের সঙ্গে অবিচার হয়েছে
উত্তরবঙ্গের সঙ্গে অবিচার হয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতিকে মেধাশূন্য করাই ছিল উদ্দেশ্য
জাতিকে মেধাশূন্য করাই ছিল উদ্দেশ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

বোলিং ত্রুটির জন্য নিষিদ্ধ করল ইসিবি
বোলিং ত্রুটির জন্য নিষিদ্ধ করল ইসিবি

মাঠে ময়দানে

মশা নিধনের ওষুধ সংকট
মশা নিধনের ওষুধ সংকট

নগর জীবন

জলে আগুন জ্বালিয়ে চলে গেলেন হেলাল হাফিজ
জলে আগুন জ্বালিয়ে চলে গেলেন হেলাল হাফিজ

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন উদ্যমে বিজয় দিবস পালনের আহ্বান
নতুন উদ্যমে বিজয় দিবস পালনের আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসকনকে ‘জঙ্গি’ বলায় বিপাকে বাংলাদেশি শিক্ষার্থী
ইসকনকে ‘জঙ্গি’ বলায় বিপাকে বাংলাদেশি শিক্ষার্থী

পেছনের পৃষ্ঠা

বহু মত ও পথের রাজনৈতিক ব্যবস্থা গড়ে তুলতে হবে
বহু মত ও পথের রাজনৈতিক ব্যবস্থা গড়ে তুলতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

শহীদ বুদ্ধিজীবী ও মহান বিজয় দিবস পালনের আহ্বান
শহীদ বুদ্ধিজীবী ও মহান বিজয় দিবস পালনের আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

চিতই পিঠা বিক্রি করে মাসে আয় লাখ টাকা
চিতই পিঠা বিক্রি করে মাসে আয় লাখ টাকা

শনিবারের সকাল

মান্দারবাড়িয়া সমুদ্রসৈকত
মান্দারবাড়িয়া সমুদ্রসৈকত

নগর জীবন

লক্কড়ঝক্কড় বাস চলছেই
লক্কড়ঝক্কড় বাস চলছেই

প্রথম পৃষ্ঠা

শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস আজ
শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

কক্সবাজার সৈকতে পর্যটকদের ভিড়
কক্সবাজার সৈকতে পর্যটকদের ভিড়

পেছনের পৃষ্ঠা

ভবন নির্মাণের প্ল্যান নিয়ে ভোগান্তি
ভবন নির্মাণের প্ল্যান নিয়ে ভোগান্তি

নগর জীবন

চমক খুলনা জেলা বিএনপিতে নেতা-কর্মীদের উচ্ছ্বাস
চমক খুলনা জেলা বিএনপিতে নেতা-কর্মীদের উচ্ছ্বাস

নগর জীবন

দায়িত্ব ছাড়লেন পাকিস্তান টেস্ট দলের
দায়িত্ব ছাড়লেন পাকিস্তান টেস্ট দলের

মাঠে ময়দানে

সরকারের কাজে আমরা হ্যাপি
সরকারের কাজে আমরা হ্যাপি

নগর জীবন

নোভা ম্যাজিকে ফর্টিসের জয়
নোভা ম্যাজিকে ফর্টিসের জয়

মাঠে ময়দানে

প্রয়াত মুক্তিযোদ্ধার পরিবারকে ঘর দিল সেনাবাহিনী
প্রয়াত মুক্তিযোদ্ধার পরিবারকে ঘর দিল সেনাবাহিনী

নগর জীবন

বিএনপি এলে জনগণের মৌলিক অধিকার পূরণ করা হবে
বিএনপি এলে জনগণের মৌলিক অধিকার পূরণ করা হবে

নগর জীবন