শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৮ ফেব্রুয়ারি, ২০১৪

কিংবদন্তি নওয়াব ফয়জুন্নেসা চৌধুরানী

ড. এস. এম. ইলিয়াছ
প্রিন্ট ভার্সন
কিংবদন্তি নওয়াব ফয়জুন্নেসা চৌধুরানী

নওয়াব ফয়জুন্নেসা চৌধুরানী ১৮৩৪ সালে কুমিল্লা জেলার লাকসাম থানাধীন প্রসিদ্ধ পশ্চিমগাঁও জমিদার পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি ঊনবিংশ শতাব্দীর এক বিস্ময়কর প্রতিভা। নারী জাগরণ ও নারীশিক্ষার অন্যতম অগ্রদূত। ঊনবিংশ শতক পূর্ববাংলার সমাজব্যবস্থা নানাভাবে পশ্চাৎপদ ছিল। তারপরও সেই পিছিয়ে পড়া সমাজকে এগিয়ে নিয়ে একজন নারী হয়ে সবার অগ্রভাবে ছিলেন ফয়জুন্নেসা। তিনি ঊনবিংশ শতকের চতুর্থ দশকে পূর্ববাংলার এক নিভৃত পল্লীতে জন্ম নিয়ে তিনি সমাজের মানুষের কল্যাণে শিক্ষা বিস্তারে মনোনিবেশ করেছিলেন। তিনি একাধিক স্কুল, কলেজ, মাদ্রাসা, মসজিদ নির্মাণ করেছিলেন যা চিরদিন ইতিহাসের পাতায় স্বর্ণাক্ষরে লেখা থাকবে। রক্ষণশীল সমাজের অন্তঃপুরবাসিনী এই নারী নিজের চেষ্টায় জ্ঞান অর্জন করেছিলেন তেমনি নিজেকে বিদ্বৎ সমাজে সুপ্রতিষ্ঠিত করতে সক্ষম হন। শিক্ষা, সমাজ-কল্যাণ ও সেবায় তিনি যে উদাহরণ রেখে গেছেন তার তুলনা হয় না। কেবল সমাজসেবায় নয়, তিনি সাহিত্য সাধনায়ও অনন্য অবদান রেখেছিলেন তার উদাহরণ 'রূপজালাল' কাব্যগ্রন্থ। এই উপাখ্যানটি ১৮৭৬ সালে ঢাকা গিরিশ মুদ্রণযন্ত্রে শেখ মুন্সী মওলা প্রিন্টার্স কর্তৃক মুদ্রিত হয়। বইটির মূল্য ছিল দেড় টাকা। 'রূপজালাল' গ্রন্থের পৃষ্ঠা সংখ্যা ছিল ৪১৭। এই গ্রন্থের অর্ধেকের বেশি পদ্যে লিখিত এবং অবশিষ্টাংশ গদ্যে লিখিত। নওয়াব ফয়জুন্নেসা চৌধুরানীর সঙ্গে সংস্কৃত সাহিত্যের গভীর সম্পর্ক ছিল। ওই সময় তার 'রূপজালাল' গ্রন্থটি মধ্যযুগের কবি আলাওলের রচনার সঙ্গে তুলনা করা হয়েছিল। সাহিত্য সাধনায় তার কৃতিত্ব তাকে পার্থিব জীবনে এনে দিয়েছে সুউচ্চ সম্মান, অন্যদিকে তেমনি অমরত্ব।

জানা যায়, নওয়াব ফয়জুন্নেসা চৌধুরানীর পিতা আহমদ আলী চৌধুরীও ছিলেন অত্যন্ত বিদ্যোৎসাহী মানুষ। তারই প্রথম কন্যা ফয়জুন্নেসা চৌধুরানী। তার আরও তিন সন্তান ছিল ইউসুফ আলী চৌধুরী, ইয়াকুব আলী চৌধুরী, লতীফুন্নেসা। জমিদার বাড়ির আরাম-আয়েশের মাঝেও তার জমিদার পিতা শিশুকাল থেকে মেয়ের পড়াশোনার ব্যাপারে গভীর মনোযোগ রেখেছিলেন। এমনকি পড়াশোনার দিকে মেয়ের অকৃত্রিম আগ্রহ লক্ষ্য করে তার জন্য উপযুক্ত গৃহশিক্ষার ব্যবস্থা করেছিলেন। তিনি শুধু জনক-জনীর কাছেই প্রিয় ছিলেন না, মেধাবী ছাত্রী হিসেবে শিক্ষকের কাছেও ছিলেন গ্রহণযোগ্য। এ সম্পর্কে নওয়াব ফয়জুন্নেসা চৌধুরানী লিখেছেন_ 'আমি বাল্যাবস্থায় বয়স্যাদিগের সহিত ক্রীড়াকৌতুকে নিমগ্ন থাকিয়াও যথাসময়ে শিক্ষক সানি্নধানে অধ্যয়নাদি সম্পন্ন করিতাম।' একপর্যায়ে সমাজসেবাকে তিনি জীবনের ব্রত হিসেবে গ্রহণ করেছিলেন।

১৮৪৪ খ্রিস্টাব্দে ফয়জুন্নেসার পিতা আহমদ আলী চৌধুরী প্রয়াণের পর তার মা আফরান্নেছা বেশিদিন জমিদারি চালাতে পারেননি। কিছুকাল পরেই ফয়জুন্নেসার উচ্ছৃঙ্খল বড়ভাই নিজ হস্তে জমিদারি গ্রহণ করেন। ইতোমধ্যে তার ফুফাতো ভাই জমিদার গাজী চৌধুরীর সঙ্গে ফয়জুন্নেসার বিয়ে হয়। ত্রিপুরা মহারাজের পরই চির গাজী চৌধুরীর অবস্থান। বিবাহিত জীবনে তিনি দুই কন্যা আরশাদুন্নেছা ও বদরুন্নেসার জননী ছিলেন। তবে ফয়জুন্নেসার সংসার জীবন বেশিদিন দীর্ঘস্থায়ী হয়নি। একসময় ফয়জুন্নেসা নিজেই জমিদারির হাল ধরেন। কিছুদিনের মধ্যে তিনি প্রজাদের কাছে প্রিয়জন হয়ে উঠেছিলেন।

কুমিল্লার তদানীন্তন জেলা প্রশাসক মি. ডগলাস ওই জেলার জন্য জনহিতকর সংস্কারমূলক একটা পরিকল্পনা হাতে নিয়ে অর্থাভাবে বড় বিপদে পড়েন। তৎকালীন অর্থশালী বিত্তবান হিন্দু জমিদারদের কাছে তিনি প্রয়োজনীয় অর্থ ঋণ হিসেবে চেয়েছিলেন। কিন্তু অর্থের পরিমাণ শুনে সবাই তাদের অপারগতা জানান। মি. ডগলাস কিন্তু কোনো মুসলমান জমিদারের কাছে এ আবদার জানাননি। তার বদ্ধমূল ধারণা ছিল যে মুসলমানদের কাছ থেকে তিনি কোনো সাহায্যই পাবেন না। কারণ ইংরেজদের প্রতি তারা ছিলেন বিরূপ মনভাবাপন্ন। তাছাড়া পশ্চিমগাঁওয়ের জমিদার ছিলেন একজন নারী। এলাকার সংস্কার প্রকল্পে যখন কোনো হিন্দু পুরুষ জমিদার সাহায্যের হাত বাড়ালেন না, তখন একান্ত নিরুপায় হয়ে মি. ডগলাস জমিদার ফয়জুন্নেসার সাহায্য কামনা করেন। দূরদর্শী জমিদার ফয়জুন্নেসা মি. ডগলাসের সংস্কারমূলক পরিকল্পনার খুঁটিনাটি সবিশেষে মনোযোগ সহকারে পরীক্ষা-নিরীক্ষা এবং জনকল্যাণ কতটুকু হবে তা ভেবে দেখার জন্য সময় নেন। এরপর তিনি প্রকল্পটি ভালোভাবে পরীক্ষা করে দেখেন। একপর্যায়ে জনকল্যাণের কথা ভেবে প্রয়োজনীয় অর্থের সম্পূর্ণটাই একটা তোড়ায় বেঁধে একখানি চিঠিসহ মি. ডগলাসের কাছে পাঠিয়েছিলেন। তিনি চিঠিতে মি. ডগলাসকে লিখেছিলেন- 'আমি জনকল্যাণমূলক যেসব কাজ করতে চেয়েছিলাম তা আপনার হাত দিয়েই হোক, এই আশা করি। ... ফয়জুন্নেসা যে টাকা দেয় তা দান হিসেবেই দেয় কর্জ হিসেবে নয়।'

নওয়াব ফয়জুন্নেসা চৌধুরানী মি. ডগলাসকে কত টাকা পাঠিয়েছিলেন তা বর্তমানে সঠিকভাবে নিরুপণ করা সম্ভব নয়। কারণ, দানের পরিমাণের বিষয়টা ছিল গোপনীয়। সুদূর বাংলাদেশের নিভৃত পল্লীর একজন নারী জমিদারের সমাজসেবা ও উদার হৃদয়ের পরিচয় পেয়ে ব্রিটিশ সম্রাজ্ঞীও অত্যন্ত অভিভূত হয়েছিলেন। মহারানী ভিক্টোরিয়া তার সভাসদের পরামর্শক্রমে মি. ডগলাসকে নির্দেশ দেন_ জমিদার ফয়জুন্নেসাকে মহারানীর আন্তরিক শ্রদ্ধা জানিয়ে সরকারিভাবে 'বেগম' উপাধি দিয়ে সম্মানিত করা হোক। ডগলাস সাহেব ফয়জুন্নেসাকে এ ঘটনা জানালে তিনি সরাসরি মহারানীর প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করেন। তিনি জানান 'জমিদার হিসেবে নিজে জমিদারিতে 'বেগম' হিসেবে তিনি এমনিতেই সবার কাছে পরিচিত। সুতরাং নতুন করে 'বেগম' খেতাবের কোনো প্রয়োজন নেই।' তেজস্বী এই মহীয়সী জমিদারের কাছে ব্রিটিশ সম্রাজ্ঞীর প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান হলে মি. ডগলাস বড়ই বিপাকে পড়েন। ডগলাস নিরুপায় হয়ে তিনি সম্পূর্ণ ঘটনাটি পুনরায় মহারানীকে জানান। মহারানীর প্রস্তাব প্রত্যাখানের কথা শুনে রানী ফয়জুন্নেসার তেজস্বীতায় একাধারে অভিভূত এবং অন্যধারে গভীর সমস্যায় পড়েন। তারপর তাকে এই জমিদারকে ১৮৮৯ খ্রিস্টাব্দে 'নওয়াব' খেতাব দেওয়া হয়।

নওয়াব ফয়জুন্নেসা ছিলেন প্রজারঞ্জক ও জনকল্যাণকামী জমিদার। স্টেটের দেওয়ান লকিয়ত উল্লাহ ছিলেন তার দক্ষিণ হস্ত। এই প্রবীণ সুদক্ষ নায়েব ফয়জুন্নেসার অত্যন্ত বিশ্বস্ত ছিলেন। ফয়জুন্নেসা সর্বদা আড়ালে থেকেই সব কাজকর্ম চালিয়ে যেতেন। প্রজাদের অবস্থা স্বচক্ষে দেখার জন্য মাঝে মাঝে পালকি চেপে তিনি জমিদারি তদারকিতে বেরোতেন। বিভিন্ন মৌজায় গিয়ে প্রজাদের সুবিধা-অসুবিধা বুঝে ব্যবস্থা নিতেন। সমাজের কল্যাণ সাধনই ছিল তার মহান ব্রত। নিরক্ষর, অসুস্থ মানুষের নিরাময়, সুখ-শান্তি কামনাই ছিল ফয়জুন্নেসার একান্ত কাম্য। এ জন্য তিনি একাধারে পরিখা খনন, স্কুল, কলেজ, মসজিদ, হাসপাতাল প্রতিষ্ঠা করেন। লাকসামের পশ্চিমগাঁওতে ১৮৯৭ সালে তিনি হাসপাতাল নির্মাণ করেন। বর্তমানে এটি লাকসাম সরকারি দাতব্য চিকিৎসালয় নামে পরিচিত। ১৮৯৩ সালে প্রতিষ্ঠা করেন 'ফয়জুন্নেসা জানানা হাসপাতাল'। এই হাসপাতালটি ফয়জুন্নেসার এক অবিস্মরণীয় কীর্তি। কুমিল্লায় সুপেয় পানির অভাব ছিল সে জন্য তিনি পরিখা খনন ও পানির ট্রাং বসান। ফয়জুন্নেসা তার ওয়াক্ফ এস্টেটের অধীনে ১৪টি কাছারির প্রতিটি সংলগ্ন প্রাথমিক বিদ্যালয়, স্কুল এবং একটি করে পুকুর খনন করেন। স্বগ্রামে অর্থাৎ পশ্চিমগাঁওয়েও তিনি দুটি পুকুর খনন করেন। এই একটি দশ গম্বুজ মসজিদ সংলগ্ন পশ্চিম দিকে শান বাঁধানো ঘাট আছে। এখানে মুসলি্লরা অজু করেন এবং গ্রামের জনসাধারণ প্রাত্যহিক কাজে ব্যবহার করেন। নওয়াব ফয়জুন্নেসা লাকসামের পশ্চিমগাঁও থেকে সংযোগ সড়ক, রাস্তা-ঘাট প্রভৃতি নির্মাণ করেছিলেন। পশ্চিমগাঁওয়ে 'ফয়েজিয়া মাদ্রাসা' নামে যে একটি অবৈতনিক মাদ্রাসা স্থাপন করেছিলেন তা এক উজ্জ্বল উদাহরণ।

নওয়াব ফয়জুন্নেসা হজে যাওয়ার আগে নিজের বসতবাটিসহ সমস্ত সম্পদ জনকল্যাণে দান করেছিলেন। তিনি তার ওয়াক্ফ দলিলের প্রারম্ভেই বলেছেন- 'জগৎপিতা জগদ্বীশ্বরের কৃপায় আমি পার্থিব সর্বপ্রকার মান-সম্ভ্রম ও ঐশ্বর্য এবং ঐহিক সুখ-স্বচ্ছন্দতা বিপুল পরিমাণে ভোগ করিয়াছি। এই ক্ষণ আমার বৃদ্ধাবস্থা উপস্থিত বিধায় ইহকালের বৈষয়িক চিন্তাজাল হতে নিষ্কৃতি লাভ পারমার্থিক এ পারত্রিক উপকারজনক কার্যে মনোনিবেশ করাই সর্বেব্ববভাবে কর্তব্য।' পবিত্র হজ পালনের জন্য মক্কা নগরীতে গিয়েও সেখানে মানুষের জলকষ্ট নিবারণের জন্য বহু অর্থ ব্যয় করে 'নাহরে জুবাইদা' পুনঃখনন করেন। তিনি ১৯০৩ সালে প্রয়াত হন।

তার স্মৃতিকে অমর করে রাখতে প্রতিষ্ঠা হয়েছে 'নওয়াব ফয়জুন্নেসা চৌধুরানী ফাউন্ডেশন। বতর্মানে এর চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন এস এম মাহফুজুল হক। আজ নওয়াব ফয়জুন্নেসা বেঁচে নেই, আছে তার অমর কীর্তি। সমাজসংস্কারক এই মহান নারী তার কর্মের মাধ্যমে চিরদিন বেঁচে থাকবেন।

 

এই বিভাগের আরও খবর
ভয়ংকর যত বিমান দুর্ঘটনা
ভয়ংকর যত বিমান দুর্ঘটনা
দেশে দেশে কোরবানি
দেশে দেশে কোরবানি
ত্যাগের মহিমাময় কোরবানি যেন নষ্ট না হয়
ত্যাগের মহিমাময় কোরবানি যেন নষ্ট না হয়
পবিত্র হজের আনুষ্ঠানিকতা
পবিত্র হজের আনুষ্ঠানিকতা
হারিয়ে গেল ক্যাপ্টেন সিতারা
হারিয়ে গেল ক্যাপ্টেন সিতারা
আশিরের বিমান থেকে ড্রোন
আশিরের বিমান থেকে ড্রোন
দাপিয়ে চলছে মন্টু মিয়ার আজব ভ্যান
দাপিয়ে চলছে মন্টু মিয়ার আজব ভ্যান
বাংলার মাটি থেকে রকেট যাবে মহাকাশে
বাংলার মাটি থেকে রকেট যাবে মহাকাশে
দেশজুড়ে যত উদ্ভাবন
দেশজুড়ে যত উদ্ভাবন
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত বৃত্তান্ত
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত বৃত্তান্ত
ডিজিটাল দুনিয়ায় কী আছে
ডিজিটাল দুনিয়ায় কী আছে
ফিলিপাইন থেকে আসা সেই পেট্রিয়াকা এখন জনপ্রতিনিধি
ফিলিপাইন থেকে আসা সেই পেট্রিয়াকা এখন জনপ্রতিনিধি
সর্বশেষ খবর
৪৫তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ, উত্তীর্ণ ৬৫৫৮
৪৫তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ, উত্তীর্ণ ৬৫৫৮

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

যুবদল সভাপতি মোনায়েম মুন্না আহত
যুবদল সভাপতি মোনায়েম মুন্না আহত

৩৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

ফরিদপুরে নারী পাচারের দায়ে ২ জনের যাবজ্জীবন
ফরিদপুরে নারী পাচারের দায়ে ২ জনের যাবজ্জীবন

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে ৯৯ মিলিমিটার বৃষ্টি, অস্থায়ী জলাবদ্ধতা
চট্টগ্রামে ৯৯ মিলিমিটার বৃষ্টি, অস্থায়ী জলাবদ্ধতা

৪৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পরমাণু স্থাপনার কিছুই করতে পারেনি ইসরায়েল, দাবি ইরানের
পরমাণু স্থাপনার কিছুই করতে পারেনি ইসরায়েল, দাবি ইরানের

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পদ্মার দুই ইলিশের দাম ১৪ হাজার
পদ্মার দুই ইলিশের দাম ১৪ হাজার

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে মার্কেটে আগুন
নারায়ণগঞ্জে মার্কেটে আগুন

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় বিষধর সাপ অবমুক্ত
কলাপাড়ায় বিষধর সাপ অবমুক্ত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে নারীকে কুপিয়ে হত্যা
বরিশালে নারীকে কুপিয়ে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাকচাপায় প্রাণ গেল স্কুলশিক্ষার্থীর
ট্রাকচাপায় প্রাণ গেল স্কুলশিক্ষার্থীর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দ্বিতীয় পর্যায়ের আলোচনায় পারস্পরিক অবস্থান জানার সুযোগ হয়েছে : আলী রীয়াজ
দ্বিতীয় পর্যায়ের আলোচনায় পারস্পরিক অবস্থান জানার সুযোগ হয়েছে : আলী রীয়াজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সড়ক দুর্ঘটনায় মোটরসাইকেল চালক নিহত
সড়ক দুর্ঘটনায় মোটরসাইকেল চালক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পরিবেশের ক্ষতি করে কোনো উন্নয়ন নয় : প্রধান উপদেষ্টা
পরিবেশের ক্ষতি করে কোনো উন্নয়ন নয় : প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবি‌তে জিয়াউর রহমা‌নের শাহাদাতবা‌র্ষিকী উপল‌ক্ষে বৃহস্পতিবার বি‌শেষ সে‌মিনার
ঢাবি‌তে জিয়াউর রহমা‌নের শাহাদাতবা‌র্ষিকী উপল‌ক্ষে বৃহস্পতিবার বি‌শেষ সে‌মিনার

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সোনারগাঁয়ে টেকসই বর্জ্য ব্যবস্থাপনার দাবিতে সংবাদ সম্মেলন
সোনারগাঁয়ে টেকসই বর্জ্য ব্যবস্থাপনার দাবিতে সংবাদ সম্মেলন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইতিহাসের অন্তরালে রোকেয়ার ভেরেন্ডা আন্দোলন
ইতিহাসের অন্তরালে রোকেয়ার ভেরেন্ডা আন্দোলন

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

দেশে আরও ২৮ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ২৮ জনের করোনা শনাক্ত

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

বিশ্ব এখন বিপর্যয় থেকে মাত্র কয়েক মিলিমিটার দূরে: রাশিয়া
বিশ্ব এখন বিপর্যয় থেকে মাত্র কয়েক মিলিমিটার দূরে: রাশিয়া

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পানিতে ডুবে কলেজছাত্রের মৃত্যু
পানিতে ডুবে কলেজছাত্রের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে যুবকের মরদেহ উদ্ধার, আটক ২
নারায়ণগঞ্জে যুবকের মরদেহ উদ্ধার, আটক ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ২
সিলেটে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ২

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কোটালীপাড়ায় ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প অনুষ্ঠিত
কোটালীপাড়ায় ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প অনুষ্ঠিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানে হামলা করবেন কি, জবাবে যা বললেন ট্রাম্প
ইরানে হামলা করবেন কি, জবাবে যা বললেন ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় শাকিল হত্যাকারীদের ফাঁসির দাবি
বগুড়ায় শাকিল হত্যাকারীদের ফাঁসির দাবি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগের বিভিন্ন অঙ্গসংগঠনের আরও ৫ সদস্য গ্রেফতার
আওয়ামী লীগের বিভিন্ন অঙ্গসংগঠনের আরও ৫ সদস্য গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাড়ির ধাক্কায় নারীর মৃত্যু
গাড়ির ধাক্কায় নারীর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আম পাড়তে গিয়ে বৃদ্ধের মৃত্যু
আম পাড়তে গিয়ে বৃদ্ধের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুই শিশুর লাশ উদ্ধার
দুই শিশুর লাশ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোলায় বিএনপির সদস্য সংগ্রহ ও নবায়ন কার্যক্রমের উদ্বোধন
ভোলায় বিএনপির সদস্য সংগ্রহ ও নবায়ন কার্যক্রমের উদ্বোধন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সোনারগাঁয়ে বিএনপির প্রাথমিক সদস্য নবায়ন ও সদস্য ফরম বিতরণ উদ্বোধন
সোনারগাঁয়ে বিএনপির প্রাথমিক সদস্য নবায়ন ও সদস্য ফরম বিতরণ উদ্বোধন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
নিউক্লিয়ার ভয়ের নাটক? ইরানে ইসরায়েলের হামলার প্রকৃত কারণ ফাঁস
নিউক্লিয়ার ভয়ের নাটক? ইরানে ইসরায়েলের হামলার প্রকৃত কারণ ফাঁস

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা সম্পূর্ণরূপে সচল, ইসরায়েলি ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিহতের ভিডিও প্রকাশ
ইরানের প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা সম্পূর্ণরূপে সচল, ইসরায়েলি ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিহতের ভিডিও প্রকাশ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান ইস্যুতে যুক্তরাষ্ট্রকে সতর্ক করে যা বললেন ম্যাক্রোঁ
ইরান ইস্যুতে যুক্তরাষ্ট্রকে সতর্ক করে যা বললেন ম্যাক্রোঁ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাজ্যের ঘাঁটি থেকে উড়াল দিল এফ-৩৫ মার্কিন যুদ্ধবিমান
যুক্তরাজ্যের ঘাঁটি থেকে উড়াল দিল এফ-৩৫ মার্কিন যুদ্ধবিমান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন ঘাঁটিতে সম্ভাব্য হামলার জন্য ক্ষেপণাস্ত্র প্রস্তুত করছে ইরান
মার্কিন ঘাঁটিতে সম্ভাব্য হামলার জন্য ক্ষেপণাস্ত্র প্রস্তুত করছে ইরান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘যুদ্ধ শুরু’, বললেন খামেনি
‘যুদ্ধ শুরু’, বললেন খামেনি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাষ্ট্রদূতের রহস্যময় বার্তা: ইরানে কি পরমাণু বোমা ফেলতে যাচ্ছেন ট্রাম্প?
রাষ্ট্রদূতের রহস্যময় বার্তা: ইরানে কি পরমাণু বোমা ফেলতে যাচ্ছেন ট্রাম্প?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের গোপন স্থাপনায় রাডার ফাঁকি দেওয়া ক্ষেপণাস্ত্র হামলা ইরানের
ইসরায়েলের গোপন স্থাপনায় রাডার ফাঁকি দেওয়া ক্ষেপণাস্ত্র হামলা ইরানের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ: কীভাবে কাজ করে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র?
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ: কীভাবে কাজ করে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানকে ট্রাম্পের নিঃশর্ত আত্মসমপর্ণের হুমকি নিয়ে যা বললেন খামেনি
ইরানকে ট্রাম্পের নিঃশর্ত আত্মসমপর্ণের হুমকি নিয়ে যা বললেন খামেনি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তবু আপন কর্তব্যে অবিচল সেনাবাহিনী
তবু আপন কর্তব্যে অবিচল সেনাবাহিনী

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতের মধ্যে ট্রাম্পের সঙ্গে আজ পাকিস্তান সেনাপ্রধানের বৈঠক
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতের মধ্যে ট্রাম্পের সঙ্গে আজ পাকিস্তান সেনাপ্রধানের বৈঠক

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রতিবেশী আরবরা যুক্তরাষ্ট্রকে হামলার সুযোগ দেবে না : ইরানি মুখপাত্র
প্রতিবেশী আরবরা যুক্তরাষ্ট্রকে হামলার সুযোগ দেবে না : ইরানি মুখপাত্র

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল উত্তেজনায় তেহরান ফাঁকা, বাঙ্কারে ইসরায়েল
ইরান-ইসরায়েল উত্তেজনায় তেহরান ফাঁকা, বাঙ্কারে ইসরায়েল

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘নিঃশর্ত আত্মসমর্পণ’, ট্রাম্পের নতুন পোস্ট
‘নিঃশর্ত আত্মসমর্পণ’, ট্রাম্পের নতুন পোস্ট

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি ইরানের ফোর্দো পারমাণবিক কেন্দ্রে হামলা চালাবে যুক্তরাষ্ট্র?
সত্যিই কি ইরানের ফোর্দো পারমাণবিক কেন্দ্রে হামলা চালাবে যুক্তরাষ্ট্র?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের ভূমিকার বিরোধিতা করে যা বললেন শি জিনপিং
ইরান নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের ভূমিকার বিরোধিতা করে যা বললেন শি জিনপিং

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাটির ২৬২ ফুট গভীরে ইরানের ফরদো পারমাণবিক স্থাপনা
মাটির ২৬২ ফুট গভীরে ইরানের ফরদো পারমাণবিক স্থাপনা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রফেসর কলিমউল্লাহসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
প্রফেসর কলিমউল্লাহসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাতের আগে মোদি-ট্রাম্প ফোনালাপ
পাকিস্তানের সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাতের আগে মোদি-ট্রাম্প ফোনালাপ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মার্কিন হামলা মানে ‘প্যান্ডোরার বাক্স’ খুলে দেওয়া: বিশ্লেষক
ইরানে মার্কিন হামলা মানে ‘প্যান্ডোরার বাক্স’ খুলে দেওয়া: বিশ্লেষক

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে হামলা করবেন কি, জবাবে যা বললেন ট্রাম্প
ইরানে হামলা করবেন কি, জবাবে যা বললেন ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে মিসাইলের বহর ছুড়েছে ইরান
আবারও ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে মিসাইলের বহর ছুড়েছে ইরান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সেন্ট্রিফিউজ উৎপাদন কেন্দ্রে ইসরায়েলের বিমান হামলা
ইরানের সেন্ট্রিফিউজ উৎপাদন কেন্দ্রে ইসরায়েলের বিমান হামলা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ইসরায়েলের হামলা ‘অবৈধ’, রাশিয়ার বিবৃতি
ইরানে ইসরায়েলের হামলা ‘অবৈধ’, রাশিয়ার বিবৃতি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোবাইল থেকে হোয়াটসঅ্যাপ মুছে ফেলতে বলছে ইরান
মোবাইল থেকে হোয়াটসঅ্যাপ মুছে ফেলতে বলছে ইরান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিরাপত্তা পরিষদের বৈঠকের পর নেতানিয়াহুর সঙ্গে ফোনে কথা বলেছেন ট্রাম্প
নিরাপত্তা পরিষদের বৈঠকের পর নেতানিয়াহুর সঙ্গে ফোনে কথা বলেছেন ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ফরদো পারমাণবিক স্থাপনা ধ্বংস করা কঠিন: জাতিসংঘের সাবেক পরমাণু পরিদর্শক
ইরানের ফরদো পারমাণবিক স্থাপনা ধ্বংস করা কঠিন: জাতিসংঘের সাবেক পরমাণু পরিদর্শক

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরানের পশ্চিমাঞ্চলে ভয়াবহ বিস্ফোরণ
তেহরানের পশ্চিমাঞ্চলে ভয়াবহ বিস্ফোরণ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পূর্ণমাত্রার যুদ্ধ শুরুর হুমকি দিল ইরান
পূর্ণমাত্রার যুদ্ধ শুরুর হুমকি দিল ইরান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সরাসরি যুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্র!
সরাসরি যুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্র!

প্রথম পৃষ্ঠা

শিক্ষার সর্বনাশ অটোপাস ও সংক্ষিপ্ত সিলেবাসে
শিক্ষার সর্বনাশ অটোপাস ও সংক্ষিপ্ত সিলেবাসে

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বেকারত্বে বন্দি তরুণ প্রজন্ম
বেকারত্বে বন্দি তরুণ প্রজন্ম

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য কমিশনের সংলাপ প্রতীকী বয়কট জামায়াতের
ঐকমত্য কমিশনের সংলাপ প্রতীকী বয়কট জামায়াতের

প্রথম পৃষ্ঠা

বিড়ালের খোঁজে থানায় জিডি মাইকিং পোস্টার
বিড়ালের খোঁজে থানায় জিডি মাইকিং পোস্টার

পেছনের পৃষ্ঠা

ড্রিমলাইনারে বাড়তি সতর্কতা বাংলাদেশ বিমানে
ড্রিমলাইনারে বাড়তি সতর্কতা বাংলাদেশ বিমানে

পেছনের পৃষ্ঠা

চোখ রাঙাচ্ছে সিলেটে, ডেডিকেটেড হাসপাতাল
চোখ রাঙাচ্ছে সিলেটে, ডেডিকেটেড হাসপাতাল

পেছনের পৃষ্ঠা

হাঁড়িভাঙায় মাতছে রংপুর
হাঁড়িভাঙায় মাতছে রংপুর

পেছনের পৃষ্ঠা

স্লোগানে উত্তাল নগর ভবন, উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবি
স্লোগানে উত্তাল নগর ভবন, উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

টেস্টে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ সেঞ্চুরি মুমিনুলের
টেস্টে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ সেঞ্চুরি মুমিনুলের

মাঠে ময়দানে

শেয়ারবাজার কারসাজি করে ২৫৭ কোটি টাকা লোপাট
শেয়ারবাজার কারসাজি করে ২৫৭ কোটি টাকা লোপাট

পেছনের পৃষ্ঠা

কাদেরের সিদ্ধান্ত নিয়ে প্রশ্ন আনিসুল ও হাওলাদারের
কাদেরের সিদ্ধান্ত নিয়ে প্রশ্ন আনিসুল ও হাওলাদারের

প্রথম পৃষ্ঠা

লেডি ডন কৃতি স্যানন
লেডি ডন কৃতি স্যানন

শোবিজ

বর্ষার শুরুতেই পানিতে ডুবুডুবু খুলনা
বর্ষার শুরুতেই পানিতে ডুবুডুবু খুলনা

নগর জীবন

দুর্লভ কেলি কদমের ফুল ফুটলেও ফল ও চারা হয় না
দুর্লভ কেলি কদমের ফুল ফুটলেও ফল ও চারা হয় না

পেছনের পৃষ্ঠা

সোনার লড়াইয়ে আবদুর রহমান
সোনার লড়াইয়ে আবদুর রহমান

মাঠে ময়দানে

৯৪ শতাংশ পথশিশু সরকারের কোনো সুবিধা পাচ্ছে না
৯৪ শতাংশ পথশিশু সরকারের কোনো সুবিধা পাচ্ছে না

পেছনের পৃষ্ঠা

ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ : কোন পক্ষে আমরা
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ : কোন পক্ষে আমরা

সম্পাদকীয়

শেষবার সাদা পোশাকে ম্যাথিউস
শেষবার সাদা পোশাকে ম্যাথিউস

মাঠে ময়দানে

নাজমুল মুশফিকের রাজকীয় ব্যাটিং
নাজমুল মুশফিকের রাজকীয় ব্যাটিং

মাঠে ময়দানে

জনকল্যাণে নিবেদিত তারকারা
জনকল্যাণে নিবেদিত তারকারা

শোবিজ

কেমন হতে চলেছে পৃথিবী?
কেমন হতে চলেছে পৃথিবী?

সম্পাদকীয়

কলকাতায় শুটিংয়ে জয়া
কলকাতায় শুটিংয়ে জয়া

শোবিজ

কী নিয়ে ব্যস্ত মিম
কী নিয়ে ব্যস্ত মিম

শোবিজ

ইউরোপ-লাতিন লড়াইয়ে ডি মারিয়া আলো
ইউরোপ-লাতিন লড়াইয়ে ডি মারিয়া আলো

মাঠে ময়দানে

বহু বছর পর স্বাধীনভাবে ভোট দেবে মানুষ
বহু বছর পর স্বাধীনভাবে ভোট দেবে মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

সংলাপে যেসব বিষয়ে ঐক্য হলো দলগুলোর
সংলাপে যেসব বিষয়ে ঐক্য হলো দলগুলোর

প্রথম পৃষ্ঠা

ইরানে ২ হাজার বাংলাদেশি, ৪০০ জনকে সরিয়ে নেওয়ার উদ্যোগ
ইরানে ২ হাজার বাংলাদেশি, ৪০০ জনকে সরিয়ে নেওয়ার উদ্যোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

জুবাইদার জন্মদিনে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি
জুবাইদার জন্মদিনে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা