শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৮ ফেব্রুয়ারি, ২০১৪

কিংবদন্তি নওয়াব ফয়জুন্নেসা চৌধুরানী

ড. এস. এম. ইলিয়াছ
প্রিন্ট ভার্সন
কিংবদন্তি নওয়াব ফয়জুন্নেসা চৌধুরানী

নওয়াব ফয়জুন্নেসা চৌধুরানী ১৮৩৪ সালে কুমিল্লা জেলার লাকসাম থানাধীন প্রসিদ্ধ পশ্চিমগাঁও জমিদার পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি ঊনবিংশ শতাব্দীর এক বিস্ময়কর প্রতিভা। নারী জাগরণ ও নারীশিক্ষার অন্যতম অগ্রদূত। ঊনবিংশ শতক পূর্ববাংলার সমাজব্যবস্থা নানাভাবে পশ্চাৎপদ ছিল। তারপরও সেই পিছিয়ে পড়া সমাজকে এগিয়ে নিয়ে একজন নারী হয়ে সবার অগ্রভাবে ছিলেন ফয়জুন্নেসা। তিনি ঊনবিংশ শতকের চতুর্থ দশকে পূর্ববাংলার এক নিভৃত পল্লীতে জন্ম নিয়ে তিনি সমাজের মানুষের কল্যাণে শিক্ষা বিস্তারে মনোনিবেশ করেছিলেন। তিনি একাধিক স্কুল, কলেজ, মাদ্রাসা, মসজিদ নির্মাণ করেছিলেন যা চিরদিন ইতিহাসের পাতায় স্বর্ণাক্ষরে লেখা থাকবে। রক্ষণশীল সমাজের অন্তঃপুরবাসিনী এই নারী নিজের চেষ্টায় জ্ঞান অর্জন করেছিলেন তেমনি নিজেকে বিদ্বৎ সমাজে সুপ্রতিষ্ঠিত করতে সক্ষম হন। শিক্ষা, সমাজ-কল্যাণ ও সেবায় তিনি যে উদাহরণ রেখে গেছেন তার তুলনা হয় না। কেবল সমাজসেবায় নয়, তিনি সাহিত্য সাধনায়ও অনন্য অবদান রেখেছিলেন তার উদাহরণ 'রূপজালাল' কাব্যগ্রন্থ। এই উপাখ্যানটি ১৮৭৬ সালে ঢাকা গিরিশ মুদ্রণযন্ত্রে শেখ মুন্সী মওলা প্রিন্টার্স কর্তৃক মুদ্রিত হয়। বইটির মূল্য ছিল দেড় টাকা। 'রূপজালাল' গ্রন্থের পৃষ্ঠা সংখ্যা ছিল ৪১৭। এই গ্রন্থের অর্ধেকের বেশি পদ্যে লিখিত এবং অবশিষ্টাংশ গদ্যে লিখিত। নওয়াব ফয়জুন্নেসা চৌধুরানীর সঙ্গে সংস্কৃত সাহিত্যের গভীর সম্পর্ক ছিল। ওই সময় তার 'রূপজালাল' গ্রন্থটি মধ্যযুগের কবি আলাওলের রচনার সঙ্গে তুলনা করা হয়েছিল। সাহিত্য সাধনায় তার কৃতিত্ব তাকে পার্থিব জীবনে এনে দিয়েছে সুউচ্চ সম্মান, অন্যদিকে তেমনি অমরত্ব।

জানা যায়, নওয়াব ফয়জুন্নেসা চৌধুরানীর পিতা আহমদ আলী চৌধুরীও ছিলেন অত্যন্ত বিদ্যোৎসাহী মানুষ। তারই প্রথম কন্যা ফয়জুন্নেসা চৌধুরানী। তার আরও তিন সন্তান ছিল ইউসুফ আলী চৌধুরী, ইয়াকুব আলী চৌধুরী, লতীফুন্নেসা। জমিদার বাড়ির আরাম-আয়েশের মাঝেও তার জমিদার পিতা শিশুকাল থেকে মেয়ের পড়াশোনার ব্যাপারে গভীর মনোযোগ রেখেছিলেন। এমনকি পড়াশোনার দিকে মেয়ের অকৃত্রিম আগ্রহ লক্ষ্য করে তার জন্য উপযুক্ত গৃহশিক্ষার ব্যবস্থা করেছিলেন। তিনি শুধু জনক-জনীর কাছেই প্রিয় ছিলেন না, মেধাবী ছাত্রী হিসেবে শিক্ষকের কাছেও ছিলেন গ্রহণযোগ্য। এ সম্পর্কে নওয়াব ফয়জুন্নেসা চৌধুরানী লিখেছেন_ 'আমি বাল্যাবস্থায় বয়স্যাদিগের সহিত ক্রীড়াকৌতুকে নিমগ্ন থাকিয়াও যথাসময়ে শিক্ষক সানি্নধানে অধ্যয়নাদি সম্পন্ন করিতাম।' একপর্যায়ে সমাজসেবাকে তিনি জীবনের ব্রত হিসেবে গ্রহণ করেছিলেন।

১৮৪৪ খ্রিস্টাব্দে ফয়জুন্নেসার পিতা আহমদ আলী চৌধুরী প্রয়াণের পর তার মা আফরান্নেছা বেশিদিন জমিদারি চালাতে পারেননি। কিছুকাল পরেই ফয়জুন্নেসার উচ্ছৃঙ্খল বড়ভাই নিজ হস্তে জমিদারি গ্রহণ করেন। ইতোমধ্যে তার ফুফাতো ভাই জমিদার গাজী চৌধুরীর সঙ্গে ফয়জুন্নেসার বিয়ে হয়। ত্রিপুরা মহারাজের পরই চির গাজী চৌধুরীর অবস্থান। বিবাহিত জীবনে তিনি দুই কন্যা আরশাদুন্নেছা ও বদরুন্নেসার জননী ছিলেন। তবে ফয়জুন্নেসার সংসার জীবন বেশিদিন দীর্ঘস্থায়ী হয়নি। একসময় ফয়জুন্নেসা নিজেই জমিদারির হাল ধরেন। কিছুদিনের মধ্যে তিনি প্রজাদের কাছে প্রিয়জন হয়ে উঠেছিলেন।

কুমিল্লার তদানীন্তন জেলা প্রশাসক মি. ডগলাস ওই জেলার জন্য জনহিতকর সংস্কারমূলক একটা পরিকল্পনা হাতে নিয়ে অর্থাভাবে বড় বিপদে পড়েন। তৎকালীন অর্থশালী বিত্তবান হিন্দু জমিদারদের কাছে তিনি প্রয়োজনীয় অর্থ ঋণ হিসেবে চেয়েছিলেন। কিন্তু অর্থের পরিমাণ শুনে সবাই তাদের অপারগতা জানান। মি. ডগলাস কিন্তু কোনো মুসলমান জমিদারের কাছে এ আবদার জানাননি। তার বদ্ধমূল ধারণা ছিল যে মুসলমানদের কাছ থেকে তিনি কোনো সাহায্যই পাবেন না। কারণ ইংরেজদের প্রতি তারা ছিলেন বিরূপ মনভাবাপন্ন। তাছাড়া পশ্চিমগাঁওয়ের জমিদার ছিলেন একজন নারী। এলাকার সংস্কার প্রকল্পে যখন কোনো হিন্দু পুরুষ জমিদার সাহায্যের হাত বাড়ালেন না, তখন একান্ত নিরুপায় হয়ে মি. ডগলাস জমিদার ফয়জুন্নেসার সাহায্য কামনা করেন। দূরদর্শী জমিদার ফয়জুন্নেসা মি. ডগলাসের সংস্কারমূলক পরিকল্পনার খুঁটিনাটি সবিশেষে মনোযোগ সহকারে পরীক্ষা-নিরীক্ষা এবং জনকল্যাণ কতটুকু হবে তা ভেবে দেখার জন্য সময় নেন। এরপর তিনি প্রকল্পটি ভালোভাবে পরীক্ষা করে দেখেন। একপর্যায়ে জনকল্যাণের কথা ভেবে প্রয়োজনীয় অর্থের সম্পূর্ণটাই একটা তোড়ায় বেঁধে একখানি চিঠিসহ মি. ডগলাসের কাছে পাঠিয়েছিলেন। তিনি চিঠিতে মি. ডগলাসকে লিখেছিলেন- 'আমি জনকল্যাণমূলক যেসব কাজ করতে চেয়েছিলাম তা আপনার হাত দিয়েই হোক, এই আশা করি। ... ফয়জুন্নেসা যে টাকা দেয় তা দান হিসেবেই দেয় কর্জ হিসেবে নয়।'

নওয়াব ফয়জুন্নেসা চৌধুরানী মি. ডগলাসকে কত টাকা পাঠিয়েছিলেন তা বর্তমানে সঠিকভাবে নিরুপণ করা সম্ভব নয়। কারণ, দানের পরিমাণের বিষয়টা ছিল গোপনীয়। সুদূর বাংলাদেশের নিভৃত পল্লীর একজন নারী জমিদারের সমাজসেবা ও উদার হৃদয়ের পরিচয় পেয়ে ব্রিটিশ সম্রাজ্ঞীও অত্যন্ত অভিভূত হয়েছিলেন। মহারানী ভিক্টোরিয়া তার সভাসদের পরামর্শক্রমে মি. ডগলাসকে নির্দেশ দেন_ জমিদার ফয়জুন্নেসাকে মহারানীর আন্তরিক শ্রদ্ধা জানিয়ে সরকারিভাবে 'বেগম' উপাধি দিয়ে সম্মানিত করা হোক। ডগলাস সাহেব ফয়জুন্নেসাকে এ ঘটনা জানালে তিনি সরাসরি মহারানীর প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করেন। তিনি জানান 'জমিদার হিসেবে নিজে জমিদারিতে 'বেগম' হিসেবে তিনি এমনিতেই সবার কাছে পরিচিত। সুতরাং নতুন করে 'বেগম' খেতাবের কোনো প্রয়োজন নেই।' তেজস্বী এই মহীয়সী জমিদারের কাছে ব্রিটিশ সম্রাজ্ঞীর প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান হলে মি. ডগলাস বড়ই বিপাকে পড়েন। ডগলাস নিরুপায় হয়ে তিনি সম্পূর্ণ ঘটনাটি পুনরায় মহারানীকে জানান। মহারানীর প্রস্তাব প্রত্যাখানের কথা শুনে রানী ফয়জুন্নেসার তেজস্বীতায় একাধারে অভিভূত এবং অন্যধারে গভীর সমস্যায় পড়েন। তারপর তাকে এই জমিদারকে ১৮৮৯ খ্রিস্টাব্দে 'নওয়াব' খেতাব দেওয়া হয়।

নওয়াব ফয়জুন্নেসা ছিলেন প্রজারঞ্জক ও জনকল্যাণকামী জমিদার। স্টেটের দেওয়ান লকিয়ত উল্লাহ ছিলেন তার দক্ষিণ হস্ত। এই প্রবীণ সুদক্ষ নায়েব ফয়জুন্নেসার অত্যন্ত বিশ্বস্ত ছিলেন। ফয়জুন্নেসা সর্বদা আড়ালে থেকেই সব কাজকর্ম চালিয়ে যেতেন। প্রজাদের অবস্থা স্বচক্ষে দেখার জন্য মাঝে মাঝে পালকি চেপে তিনি জমিদারি তদারকিতে বেরোতেন। বিভিন্ন মৌজায় গিয়ে প্রজাদের সুবিধা-অসুবিধা বুঝে ব্যবস্থা নিতেন। সমাজের কল্যাণ সাধনই ছিল তার মহান ব্রত। নিরক্ষর, অসুস্থ মানুষের নিরাময়, সুখ-শান্তি কামনাই ছিল ফয়জুন্নেসার একান্ত কাম্য। এ জন্য তিনি একাধারে পরিখা খনন, স্কুল, কলেজ, মসজিদ, হাসপাতাল প্রতিষ্ঠা করেন। লাকসামের পশ্চিমগাঁওতে ১৮৯৭ সালে তিনি হাসপাতাল নির্মাণ করেন। বর্তমানে এটি লাকসাম সরকারি দাতব্য চিকিৎসালয় নামে পরিচিত। ১৮৯৩ সালে প্রতিষ্ঠা করেন 'ফয়জুন্নেসা জানানা হাসপাতাল'। এই হাসপাতালটি ফয়জুন্নেসার এক অবিস্মরণীয় কীর্তি। কুমিল্লায় সুপেয় পানির অভাব ছিল সে জন্য তিনি পরিখা খনন ও পানির ট্রাং বসান। ফয়জুন্নেসা তার ওয়াক্ফ এস্টেটের অধীনে ১৪টি কাছারির প্রতিটি সংলগ্ন প্রাথমিক বিদ্যালয়, স্কুল এবং একটি করে পুকুর খনন করেন। স্বগ্রামে অর্থাৎ পশ্চিমগাঁওয়েও তিনি দুটি পুকুর খনন করেন। এই একটি দশ গম্বুজ মসজিদ সংলগ্ন পশ্চিম দিকে শান বাঁধানো ঘাট আছে। এখানে মুসলি্লরা অজু করেন এবং গ্রামের জনসাধারণ প্রাত্যহিক কাজে ব্যবহার করেন। নওয়াব ফয়জুন্নেসা লাকসামের পশ্চিমগাঁও থেকে সংযোগ সড়ক, রাস্তা-ঘাট প্রভৃতি নির্মাণ করেছিলেন। পশ্চিমগাঁওয়ে 'ফয়েজিয়া মাদ্রাসা' নামে যে একটি অবৈতনিক মাদ্রাসা স্থাপন করেছিলেন তা এক উজ্জ্বল উদাহরণ।

নওয়াব ফয়জুন্নেসা হজে যাওয়ার আগে নিজের বসতবাটিসহ সমস্ত সম্পদ জনকল্যাণে দান করেছিলেন। তিনি তার ওয়াক্ফ দলিলের প্রারম্ভেই বলেছেন- 'জগৎপিতা জগদ্বীশ্বরের কৃপায় আমি পার্থিব সর্বপ্রকার মান-সম্ভ্রম ও ঐশ্বর্য এবং ঐহিক সুখ-স্বচ্ছন্দতা বিপুল পরিমাণে ভোগ করিয়াছি। এই ক্ষণ আমার বৃদ্ধাবস্থা উপস্থিত বিধায় ইহকালের বৈষয়িক চিন্তাজাল হতে নিষ্কৃতি লাভ পারমার্থিক এ পারত্রিক উপকারজনক কার্যে মনোনিবেশ করাই সর্বেব্ববভাবে কর্তব্য।' পবিত্র হজ পালনের জন্য মক্কা নগরীতে গিয়েও সেখানে মানুষের জলকষ্ট নিবারণের জন্য বহু অর্থ ব্যয় করে 'নাহরে জুবাইদা' পুনঃখনন করেন। তিনি ১৯০৩ সালে প্রয়াত হন।

তার স্মৃতিকে অমর করে রাখতে প্রতিষ্ঠা হয়েছে 'নওয়াব ফয়জুন্নেসা চৌধুরানী ফাউন্ডেশন। বতর্মানে এর চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন এস এম মাহফুজুল হক। আজ নওয়াব ফয়জুন্নেসা বেঁচে নেই, আছে তার অমর কীর্তি। সমাজসংস্কারক এই মহান নারী তার কর্মের মাধ্যমে চিরদিন বেঁচে থাকবেন।

 

এই বিভাগের আরও খবর
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
চমকপ্রদ উপাখ্যান জড়ানো সাগরদিঘি
চমকপ্রদ উপাখ্যান জড়ানো সাগরদিঘি
নয়নাভিরাম ছয় সাগরের কথা
নয়নাভিরাম ছয় সাগরের কথা
নিরাপদ ক্যাম্পাস গড়ার অঙ্গীকার
নিরাপদ ক্যাম্পাস গড়ার অঙ্গীকার
সর্বশেষ খবর
ডিসেম্বরের দ্বিতীয় সপ্তাহে জকসু নির্বাচন, সোমবার তফসিল
ডিসেম্বরের দ্বিতীয় সপ্তাহে জকসু নির্বাচন, সোমবার তফসিল

এই মাত্র | ক্যাম্পাস

গোপালগঞ্জে জাতীয় সমবায় দিবস পালিত
গোপালগঞ্জে জাতীয় সমবায় দিবস পালিত

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুমারখালীতে আওয়ামী লীগ-বিএনপি ধাওয়া পাল্টা ধাওয়া, আহত ২
কুমারখালীতে আওয়ামী লীগ-বিএনপি ধাওয়া পাল্টা ধাওয়া, আহত ২

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে ব্রেস্ট ক্যান্সার সচেতনতা সেমিনার ও অসহায়দের মাঝে সহায়তা সামগ্রী বিতরণ
নোয়াখালীতে ব্রেস্ট ক্যান্সার সচেতনতা সেমিনার ও অসহায়দের মাঝে সহায়তা সামগ্রী বিতরণ

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের মন্তব্যের পর ‘ফিলিস্তিনি ম্যান্ডেলা’ বারঘৌতির মুক্তির আশা
ট্রাম্পের মন্তব্যের পর ‘ফিলিস্তিনি ম্যান্ডেলা’ বারঘৌতির মুক্তির আশা

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কলকাতা আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবে এবারও নেই বাংলাদেশ
কলকাতা আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবে এবারও নেই বাংলাদেশ

১৬ মিনিট আগে | শোবিজ

জুয়ায় জড়িত ১৪৯ রেফারিকে বরখাস্ত করল তুরস্ক
জুয়ায় জড়িত ১৪৯ রেফারিকে বরখাস্ত করল তুরস্ক

১৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নেদারল্যান্ডসের ইতিহাসে প্রথম সমকামী প্রধানমন্ত্রী হচ্ছেন রব জেটেন
নেদারল্যান্ডসের ইতিহাসে প্রথম সমকামী প্রধানমন্ত্রী হচ্ছেন রব জেটেন

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরাজগঞ্জে পদ ফিরে পেলেন বিএনপির দুই নেতা
সিরাজগঞ্জে পদ ফিরে পেলেন বিএনপির দুই নেতা

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নীলফামারীতে টানা বৃষ্টিতে সবজি ও ফসলের ক্ষতি
নীলফামারীতে টানা বৃষ্টিতে সবজি ও ফসলের ক্ষতি

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় ১২ ফুট লম্বা অজগর উদ্ধার
কুমিল্লায় ১২ ফুট লম্বা অজগর উদ্ধার

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

১৯৭১ সালের ইতিহাস বিকৃত করার চেষ্টা চলছে : আব্দুস সালাম
১৯৭১ সালের ইতিহাস বিকৃত করার চেষ্টা চলছে : আব্দুস সালাম

২৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে কোরআন প্রতিযোগিতার আয়োজন করলো আনন্দ ফাউন্ডেশন
চট্টগ্রামে কোরআন প্রতিযোগিতার আয়োজন করলো আনন্দ ফাউন্ডেশন

৩০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জেলেদের জীবন-জীবিকা নিশ্চিত করা অত্যন্ত জরুরি: মৎস্য উপদেষ্টা
জেলেদের জীবন-জীবিকা নিশ্চিত করা অত্যন্ত জরুরি: মৎস্য উপদেষ্টা

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের মন্তব্যের পর ‘ফিলিস্তিনি ম্যান্ডেলা’খ্যাত বারঘৌতির মুক্তির আশা
ট্রাম্পের মন্তব্যের পর ‘ফিলিস্তিনি ম্যান্ডেলা’খ্যাত বারঘৌতির মুক্তির আশা

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যত বাধাই আসুক ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
যত বাধাই আসুক ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নীলফামারীতে ২১ দফা বাস্তবায়নে সাংবাদিকদের মানববন্ধন
নীলফামারীতে ২১ দফা বাস্তবায়নে সাংবাদিকদের মানববন্ধন

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আসছে ‘ডিসলাইক’ বাটন, বদলে যাবে ফিডের ধরন
আসছে ‘ডিসলাইক’ বাটন, বদলে যাবে ফিডের ধরন

৩৪ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

হবিগঞ্জে ৮ দফা দাবিতে রেলপথ অবরোধ
হবিগঞ্জে ৮ দফা দাবিতে রেলপথ অবরোধ

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জের ত্বকী হত্যা মামলার তদন্ত শেষ, দ্রুতই চার্জশিট : র‌্যাব
নারায়ণগঞ্জের ত্বকী হত্যা মামলার তদন্ত শেষ, দ্রুতই চার্জশিট : র‌্যাব

৩৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

রূপগঞ্জে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে ডেঙ্গু প্রতিরোধে লার্ভা ধ্বংস অভিযান
রূপগঞ্জে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে ডেঙ্গু প্রতিরোধে লার্ভা ধ্বংস অভিযান

৪৬ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

মার্কস অলরাউন্ডার: কুষ্টিয়া, মেহেরপুর, ময়মনসিংহ, ঝিনাইদহসহ ৫ অঞ্চলে কবে কোথায় প্রতিযোগিতা
মার্কস অলরাউন্ডার: কুষ্টিয়া, মেহেরপুর, ময়মনসিংহ, ঝিনাইদহসহ ৫ অঞ্চলে কবে কোথায় প্রতিযোগিতা

৪৭ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

গণতন্ত্রের নবযাত্রায় প্রবাসীদের প্রত্যাশা নিয়ে সিডনিতে আলোচনা
গণতন্ত্রের নবযাত্রায় প্রবাসীদের প্রত্যাশা নিয়ে সিডনিতে আলোচনা

৪৯ মিনিট আগে | পরবাস

বিএনপির ওপর দায় চাপানো অভ্যাসে পরিণত হয়েছে : রিজভী
বিএনপির ওপর দায় চাপানো অভ্যাসে পরিণত হয়েছে : রিজভী

৫০ মিনিট আগে | রাজনীতি

রংপুরে কীটনাশকপানে আত্মহত্যা
রংপুরে কীটনাশকপানে আত্মহত্যা

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশের সিদ্ধান্ত জনগণকে নিতে দিন : ঐকমত্য কমিশনকে আমীর খসরু
দেশের সিদ্ধান্ত জনগণকে নিতে দিন : ঐকমত্য কমিশনকে আমীর খসরু

৫৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

ভুয়া চাকরির লিংকে ক্লিকেই চুরি হচ্ছে ফেসবুক পাসওয়ার্ড
ভুয়া চাকরির লিংকে ক্লিকেই চুরি হচ্ছে ফেসবুক পাসওয়ার্ড

৫৫ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

রংপুরে গাড়িচাপায় পথচারি নিহত
রংপুরে গাড়িচাপায় পথচারি নিহত

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘গণভোট ইস্যুতে বিএনপি-জামায়াতের মতভেদ নিয়ে সংঘাতের শঙ্কা নেই’
‘গণভোট ইস্যুতে বিএনপি-জামায়াতের মতভেদ নিয়ে সংঘাতের শঙ্কা নেই’

৫৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

নরসিংদীতে জমি নিয়ে বিরোধে দুই ভাইকে কুপিয়ে হত্যা, আহত ১
নরসিংদীতে জমি নিয়ে বিরোধে দুই ভাইকে কুপিয়ে হত্যা, আহত ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
পুলিশ একাডেমি থেকে পালালেন ডিআইজি এহসানুল্লাহ!
পুলিশ একাডেমি থেকে পালালেন ডিআইজি এহসানুল্লাহ!

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সুদানে রাস্তায় শত শত লাশ, কবর দেওয়ার কেউ নেই
সুদানে রাস্তায় শত শত লাশ, কবর দেওয়ার কেউ নেই

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাতেই যেসব জেলায় ঝড়ের আভাস
রাতেই যেসব জেলায় ঝড়ের আভাস

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন বাংলাদেশ-নেপাল- শ্রীলঙ্কায় সরকার পতন, যা বললেন অজিত দোভাল
কেন বাংলাদেশ-নেপাল- শ্রীলঙ্কায় সরকার পতন, যা বললেন অজিত দোভাল

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুরি বা নকল ফোন আর চলবে না দেশের নেটওয়ার্কে
চুরি বা নকল ফোন আর চলবে না দেশের নেটওয়ার্কে

১৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বঙ্গোপসাগরে একটানেই জালে উঠল ১৪০ মণ ইলিশ!
বঙ্গোপসাগরে একটানেই জালে উঠল ১৪০ মণ ইলিশ!

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আজ থেকে বন্ধ হচ্ছে অর্ধকোটি মোবাইল সিম
আজ থেকে বন্ধ হচ্ছে অর্ধকোটি মোবাইল সিম

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মার্কিন আগ্রাসন ঠেকাতে রাশিয়া–চীন–ইরানের দ্বারে মাদুরো
মার্কিন আগ্রাসন ঠেকাতে রাশিয়া–চীন–ইরানের দ্বারে মাদুরো

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্যাটরিনা কাইফের ছবি ভাইরাল, ক্ষুব্ধ পরিবার
ক্যাটরিনা কাইফের ছবি ভাইরাল, ক্ষুব্ধ পরিবার

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচন ফেব্রুয়ারিতেই, তফসিল ডিসেম্বরে : ইসি আনোয়ারুল
নির্বাচন ফেব্রুয়ারিতেই, তফসিল ডিসেম্বরে : ইসি আনোয়ারুল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফুলকোর্ট সভা ডেকেছেন প্রধান বিচারপতি
ফুলকোর্ট সভা ডেকেছেন প্রধান বিচারপতি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিনি বন্দিকে নির্যাতনের ভিডিও ফাঁস, শীর্ষ ইসরায়েলি জেনারেলের পদত্যাগ
ফিলিস্তিনি বন্দিকে নির্যাতনের ভিডিও ফাঁস, শীর্ষ ইসরায়েলি জেনারেলের পদত্যাগ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুদানে তিন দিনে দেড় হাজার মানুষকে হত্যা
সুদানে তিন দিনে দেড় হাজার মানুষকে হত্যা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সহসভাপতি গ্রেফতার
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সহসভাপতি গ্রেফতার

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্বাস্থ্য সহকারীরা স্বাস্থ্যখাতের সুনাম অর্জনের মূল কারিগর : ডা. জাহিদ
স্বাস্থ্য সহকারীরা স্বাস্থ্যখাতের সুনাম অর্জনের মূল কারিগর : ডা. জাহিদ

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাসে নারীকে হেনস্তা করা সেই হেলপার গ্রেফতার
বাসে নারীকে হেনস্তা করা সেই হেলপার গ্রেফতার

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাসিনার সাবেক পিয়ন জাহাঙ্গীরের বিরুদ্ধে ১০০ কোটি টাকার অর্থপাচার মামলা
হাসিনার সাবেক পিয়ন জাহাঙ্গীরের বিরুদ্ধে ১০০ কোটি টাকার অর্থপাচার মামলা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজকের স্বর্ণের বাজারদর
আজকের স্বর্ণের বাজারদর

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জিয়াউর রহমান খাল খনন কর্মসূচির মধ্য দিয়ে উন্নয়নের সূচনা করেছিলেন : বাবুল
জিয়াউর রহমান খাল খনন কর্মসূচির মধ্য দিয়ে উন্নয়নের সূচনা করেছিলেন : বাবুল

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হিন্দুদের কিছু হবার আগে আমি ঢাল হয়ে দাঁড়াবো: টুকু
হিন্দুদের কিছু হবার আগে আমি ঢাল হয়ে দাঁড়াবো: টুকু

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঝটিকা মিছিলের অর্থদাতারা আইনের আওতায় আসবে: পুলিশ
ঝটিকা মিছিলের অর্থদাতারা আইনের আওতায় আসবে: পুলিশ

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এক দেশ দুই ব্যবস্থা মানবে না তাইওয়ান
এক দেশ দুই ব্যবস্থা মানবে না তাইওয়ান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লিবিয়া থেকে ফিরলেন আরও ৩১০ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে ফিরলেন আরও ৩১০ বাংলাদেশি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ নিয়ে যা বলল চীন-রাশিয়া
ট্রাম্পের পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ নিয়ে যা বলল চীন-রাশিয়া

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাগরে ফের লঘুচাপের আশঙ্কা, ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস
সাগরে ফের লঘুচাপের আশঙ্কা, ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দ্বার খুললেও সেন্টমার্টিন যায়নি পর্যটকবাহী জাহাজ, হতাশ পর্যটকরা
দ্বার খুললেও সেন্টমার্টিন যায়নি পর্যটকবাহী জাহাজ, হতাশ পর্যটকরা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তুরস্কে হোটেলে ৭৮ জনের মৃত্যু: মালিক-ডেপুটি মেয়রসহ ১১ জনের যাবজ্জীবন
তুরস্কে হোটেলে ৭৮ জনের মৃত্যু: মালিক-ডেপুটি মেয়রসহ ১১ জনের যাবজ্জীবন

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবার কেন বিশ্বজুড়ে পারমাণবিক পরীক্ষার তোড়জোড়?
আবার কেন বিশ্বজুড়ে পারমাণবিক পরীক্ষার তোড়জোড়?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রেজেন্টেশন বানিয়ে দেবে গুগলের জেমিনাই
প্রেজেন্টেশন বানিয়ে দেবে গুগলের জেমিনাই

১৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

গণভোট ছাড়া জাতীয় নির্বাচন হবে অর্থহীন: জামায়াত আমির
গণভোট ছাড়া জাতীয় নির্বাচন হবে অর্থহীন: জামায়াত আমির

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
সরকারের বিরুদ্ধে সবাই
সরকারের বিরুদ্ধে সবাই

প্রথম পৃষ্ঠা

সামিরা আমাকে চুড়ি পরিয়ে দিয়েছিল - শাবনূর
সামিরা আমাকে চুড়ি পরিয়ে দিয়েছিল - শাবনূর

শোবিজ

রোহিঙ্গা শিবিরে নতুন ফাঁদ
রোহিঙ্গা শিবিরে নতুন ফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইলিশের দাম আকাশছোঁয়া
ইলিশের দাম আকাশছোঁয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

মানব পাচারের রুট নেপাল
মানব পাচারের রুট নেপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

অবৈধ দোকানের দখলে গুলিস্তান
অবৈধ দোকানের দখলে গুলিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

জাতীয় নারী দাবায় নোশিনের হ্যাটট্রিক
জাতীয় নারী দাবায় নোশিনের হ্যাটট্রিক

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দিনে বিক্রি কোটি টাকার সুপারি
দিনে বিক্রি কোটি টাকার সুপারি

শনিবারের সকাল

মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন
মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন

নগর জীবন

হোয়াইটওয়াশও এড়াতে পারলেন না লিটনরা
হোয়াইটওয়াশও এড়াতে পারলেন না লিটনরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন ১৫ ফেব্রুয়ারির আগেই হবে
নির্বাচন ১৫ ফেব্রুয়ারির আগেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

অমিত-রেখার প্রেম কেন ভেঙেছিল...
অমিত-রেখার প্রেম কেন ভেঙেছিল...

শোবিজ

বাড়ছে অজ্ঞাত লাশের সংখ্যা
বাড়ছে অজ্ঞাত লাশের সংখ্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরায় শহীদ আবু সাঈদ-মীর মুগ্ধ প্রীতি ফুটবল ম্যাচ
বসুন্ধরায় শহীদ আবু সাঈদ-মীর মুগ্ধ প্রীতি ফুটবল ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

নভেম্বরে গণভোট দিয়েই ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন
নভেম্বরে গণভোট দিয়েই ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন চান ছয় নেতা, জামায়াত ও অন্যদের একক
বিএনপির মনোনয়ন চান ছয় নেতা, জামায়াত ও অন্যদের একক

নগর জীবন

কমছে সবজির দাম ফিরছে স্বস্তি
কমছে সবজির দাম ফিরছে স্বস্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

যেনতেন নির্বাচন হলে ফ্যাসিস্ট ফিরবে
যেনতেন নির্বাচন হলে ফ্যাসিস্ট ফিরবে

নগর জীবন

বাসার ছাদে আওয়ামী লীগ নেতা খুন
বাসার ছাদে আওয়ামী লীগ নেতা খুন

প্রথম পৃষ্ঠা

অব্যবস্থাপনায় জলুস হারাচ্ছে কক্সবাজার
অব্যবস্থাপনায় জলুস হারাচ্ছে কক্সবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

উম্মতে মোহাম্মদীর চারিত্রিক মাধুর্য
উম্মতে মোহাম্মদীর চারিত্রিক মাধুর্য

সম্পাদকীয়

আত্মনির্ভরশীল বাংলাদেশ গড়ে তোলা সম্ভব
আত্মনির্ভরশীল বাংলাদেশ গড়ে তোলা সম্ভব

প্রথম পৃষ্ঠা

কর্ণফুলী টানেল এখন গলার কাঁটা
কর্ণফুলী টানেল এখন গলার কাঁটা

নগর জীবন

সরকার অনেক কিছু জোর করে গেলাচ্ছে
সরকার অনেক কিছু জোর করে গেলাচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতির সঙ্গে প্রতারণাকে আমরা ‘না’ বলেছি
জাতির সঙ্গে প্রতারণাকে আমরা ‘না’ বলেছি

নগর জীবন

জামালদের ভারত ম্যাচের প্রস্তুতি
জামালদের ভারত ম্যাচের প্রস্তুতি

মাঠে ময়দানে

টাকা দিয়ে মিছিল করাচ্ছে আওয়ামী লীগ
টাকা দিয়ে মিছিল করাচ্ছে আওয়ামী লীগ

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

এ ধরনের আচরণ অপ্রত্যাশিত
এ ধরনের আচরণ অপ্রত্যাশিত

প্রথম পৃষ্ঠা