শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৫ জুলাই, ২০২৪

অবিশ্বাস্য বিশ্বজয়

তানভীর আহমেদ
Not defined
অবিশ্বাস্য বিশ্বজয়

জীবনে শত প্রতিকূলতার সঙ্গে লড়াই করে চলতে হয়। এমন অনেক অনুপ্রেরণীয় ব্যক্তি রয়েছেন যাঁরা খ্যাতি, সম্মান ও অর্থবিত্তে অনন্য। তাঁদের জীবনের শুরুটা হয়েছিল একেবারেই সাদামাটা। দারিদ্র্য ও সামাজিক অবস্থান তাদের জীবনের সাফল্যকে রুখতে পারেনি। ঠিকই পৌঁছেছেন সফলতার শীর্ষে। স্বপ্নের সোনার হরিণকে করেছেন মুঠোবন্দি। তাঁরা প্রমাণ করে দিয়েছেন কোনো কাজই ছোট নয়। নিষ্ঠা, সততা আর পরিশ্রমের ফসল তুলেছেন তাঁরা। তাঁদের এই পথচলা জীবন জয়ের গল্প হয়ে প্রেরণা জোগায় বিশ্ববাসীকে-

 

মাঝির ছেলে হলেন ভারতের রাষ্ট্রপতি

এ পি জে আবদুল কালাম

ভারতের সাবেক রাষ্ট্রপতি

ভারতের সাবেক রাষ্ট্রপতি এ পি জে আবদুল কালাম। বিশিষ্ট বিজ্ঞানী আবদুল কালামের গবেষণা কর্ম সারা বিশ্বে গুরুত্বের সঙ্গে আলোচিত হয়ে আসছে। এ পি জে আবদুল কালাম একজন স্বনামধন্য বিজ্ঞানী, পন্ডিত ও লেখক। কিন্তু তাঁর ছেলেবেলা ও কৈশোর বিত্ত-বৈভবে কাটেনি। বাবা ছিলেন একজন সাধারণ নৌকার মাঝি। বাবা নৌকা চালিয়ে যা আয় করতেন তাতে সংসার চলত না। অন্যদিকে সেই নৌকাও নিজের নয়। আরেকজনের কাছ থেকে নৌকা ধার করে বাইতে হতো তাকে। এদিকে আবদুল কালাম নিজের লেখাপড়া চালিয়ে যেতে কোনো কাজ চাই। আবদুল কালাম প্রথমে সংবাদপত্র বিক্রির কাজ নেন। শৈশবে আতশবাজি আকাশে জ্বলতে দেখে ভেবেছিলেন এমন কিছু একদিন বানাবেন যা আকাশ জয় করবে। স্বপ্নকে বাস্তবে নামিয়ে আনা সফল ব্যক্তিদের একজন তিনি। ড. কালাম ভারতের প্রতিরক্ষা গবেষণা ও প্রতিরক্ষা উন্নয়ন পরিকল্পনার কাজে নিজেকে নিয়োজিত করেন। প্রতিরক্ষা বিজ্ঞানী ও ক্ষেপণাস্ত্র যন্ত্রবিদরূপে তাঁর খ্যাতি অচিরেই প্রতিষ্ঠিত হয়। অগ্নি, পৃথ্বী, আকাশ, ত্রিশূল, নাগা ইত্যাদি ক্ষেপণাস্ত্র নির্মাণে তাঁর অবদান ও কৃতিত্ব অপরিসীম। কাজের স্বীকৃতি স্বরূপ তিনি পেয়েছেন ‘ভারতরত্ন’।

 

রেলে পত্রিকা বিক্রি করতেন এডিসন

টমাস আলভা এডিসন

বৈদ্যুতিক বাতির আবিষ্কারক

টমাস আলভা এডিসন। ইলেকট্রিক বাল্ব আবিষ্কারক। দরিদ্র ঘরের সন্তান ছিলেন তিনি। মেধাবী এই তরুণ বিভিন্ন বৈজ্ঞানিক কাজের জন্য টাকা জোগাড় করতে কত কিছুই না করেছেন। বাবার কাছ থেকে এডিসন যা হাতখরচ পেতেন তাতে তার ল্যাবরেটরির খরচ জোগানো কঠিন হয়ে যেত। তাই তিনি শুরু করলেন ফেরি করা। ট্রেনে ফেরি করে বাদাম, চকোলেট ইত্যাদি বিক্রি করতেন। পরে শুরু করেন সংবাদপত্র বিক্রি করা। তখন চলছিল আমেরিকায় গৃহযুদ্ধ। খবরের চাহিদা বেশি হওয়ায় নিজেই একটি পত্রিকা প্রকাশ করা শুরু করলেন। নাম দিলেন হেরাল্ড। মাত্র ১৪ বছর বয়সে তিনি এ কাজ শুরু করেন। সে সময় কাগজটি খুব বিক্রি হচ্ছিল। অনেক টাকা লাভ হলেও এডিসনের হাত প্রায়ই খালি থাকত। ল্যাবরেটরিতে গবেষণা ও বই কেনার পেছনেই তাঁর বেশির ভাগ টাকা খরচ হয়ে যেত। রেলে খবরের কাগজ বিক্রি করতে গিয়ে তিনি দেখলেন একটি খালি কামরা অব্যবহƒত পড়ে আছে। তখন সেটাকেই তিনি কর্তৃপক্ষের অনুমতি নিয়ে নিজের ল্যাবরেটরিতে রূপান্তর করলেন। এখানে কাজ করতে করতেই তিনি বিদ্যুৎ শক্তি সম্পর্কে জ্ঞান অর্জন করেন। অথচ শৈশবে এডিসন বন্ধু, শিক্ষক, পরিবারের কাছ থেকে ‘বোকা’ উপাধি পেয়েছিলেন।

 

মুম্বাই এসেছিলেন খালি হাতে

শাহরুখ খান

বলিউড বাদশাহ

শাহরুখ খান। কিং খান বা বলিউড বাদশাহ নামেই তাকে চেনেন সবাই। এখন দুনিয়াজুড়ে তাঁর জনপ্রিয়তা। অর্থবিত্তের কোনো কমতি নেই। ক্ষমতাবান তারকাদের একজন। কিন্তু তাকেও দারিদ্র্যের পথ মাড়িয়ে আজ এখানে আসতে হয়েছে। কাজের খোঁজে যখন মুম্বাই আসেন তখন পকেটে নেই কানাকড়ি। নেই থাকার জায়গা। ঘুমুতে হতো পার্কের বেঞ্চে। কিন্তু পেট যে চালাতে হবে। বন্ধুর কাছ থেকে প্রতিদিন বিশ রুপি ধার নিয়ে বেরিয়ে পড়তেন কাজের খোঁজে। কিন্তু কাজ তো সহজে মেলে না। দিন শেষে খালি হাতে হতাশ শাহরুখ খান ফিরতেন। পার্কের এক কোনায় বসে স্বপ্ন দেখতেন ভাগ্য ফেরার। এভাবেই অভাবে কাটত দিনগুলো। অবশেষে একদিন পেলেন কাজ। না, অভিনয় শিল্পী হিসেবে নয়, দরিয়াগঞ্জের একটি রেস্টুরেন্টে। মিডিয়াতে আসেন এক্সট্রা শিল্পী হয়ে। তার বেতন ধরা হয় মাত্র ৫০ রুপি। এ ৫০ রুপিই তখন তার কাছে অনেক। বন্ধুর কাছে ধার করে আর কতদিন চলা যায়। শাহরুখ প্রথমে তাঁর নেতিবাচক চরিত্রে অভিনয়ের জন্য প্রশংসা পান। সবাই তাঁকে তখন ভিলেন চরিত্রেই অভিনয়ের উৎসাহ দিয়েছিলেন। কিন্তু পরে রোমান্টিক ছবি দিয়ে তিনি দর্শকের হƒদয়ের সত্যিকারের নায়ক হতে পেরেছিলেন।

 

কুঁড়েঘরে থাকা কার্নেগি হলেন বিশ্বসেরা ধনী

এন্ড্র কার্নেগি

ধনকুবের শিল্পপতি ও দানবীর

সর্বকালের শীর্ষ ধনকুবেরের একজন এন্ড্রু কার্নেগি। ২৪ লাখ ৪১ হাজার ২২০ কোটি টাকার মালিক ছিলেন এন্ড্র– কার্নেগি। অনেকেই হয়তো জানেন না, এন্ড্র– কার্নেগি বস্তির ছেলে ছিলেন। ছোট্ট কুঁড়েঘরে থাকতেন। ১২ বছর বয়সে তিনি স্থানীয় পাবলিক পার্কে ঢুকতে চেয়েছিলেন। তাঁর ময়লা-নোংরা পোশাকের জন্য দারোয়ান তাঁকে ঢুকতে দেয়নি। সেদিনই প্রতিজ্ঞা করেছিলেন, কোনো দিন টাকা হলে এই পার্ক তিনি কিনে নেবেন। তারপর পরিণত বয়সে ব্যবসা শুরু করেন। লৌহশিল্পে তিনি অভাবনীয় সাফল্যের দেখা পান। স্টিলের ব্যবসা থেকে স্রোতের মতো টাকা আসতে শুরু করে। ১৯০১ সালে এক ব্যাংকারের কাছে স্টিল মিলটি বিক্রি করেন ৪৮০ মিলিয়ন ডলারে। এরপর এক বিলিয়ন ডলার মূলধন খরচ করে একটি কারখানা স্থাপন করেন। ৩০ বছর পরে এন্ড্র– কার্নেগি তাঁর প্রতিজ্ঞা রক্ষা করেছিলেন। তিনি সেই পার্কটি কিনেছিলেন। সেখানে একটি নতুন সাইনবোর্ড লাগিয়েছিলেন। সে সাইনবোর্ডে লেখা ছিল- ‘আজ থেকে দিনে বা রাতে, সকালে বা বিকালে, যে কোনো বয়সের, যে কোনো মানুষ, যে কোনো পোশাকে এই পার্কে প্রবেশ করতে পারবে।’ তিনি দানশীলতার জন্য খুব বিখ্যাত ছিলেন।

 

পপকর্ন বিক্রি করে জীবন চলত

নিকোলাস কেজ

অস্কারজয়ী অভিনেতা

নিকোলাস কেজ জনপ্রিয় মার্কিন অভিনেতা। ১৯৮৯ সালে লিভিং লাস ভেগাস চলচ্চিত্রে অভিনয়ের জন্য সেরা অভিনেতা বিভাগে ইন্ডিপেনডেন্ট স্পিরিট ও একাডেমি পুরস্কার লাভ করেন। তাঁর অভিনয় গুণ নিয়ে প্রশংসার শেষ নেই। কিন্তু এই জমকালো জীবনের শুরুর গল্প খুব সুখের নয়। অভাবে কাটাতে হয়েছে দিন। কাজের জন্য ঘুরতে হয়েছে শহরের আনাচে-কানাচে। কাজের সন্ধান পাননি। বাধ্য হয়ে পপকর্ন বিক্রি করেন। ফেয়ারফ্যাক্স থিয়েটার তখন বেশ জমজমাট। সমাজের উঁচু শ্রেণির মানুষের আনাগোনা। নিকোলাস কেজ এই থিয়েটারে পপকর্নের প্যাকেট হাতে উপস্থিত থাকতেন। আগত দর্শকদের মিষ্টি কথায় নিজের পপকর্নের স্বাদ ও গুণাগুণের বর্ণনা দিতেন। তার পপকর্ন বেচার প্রক্রিয়াটি ছিল চমকপ্রদ। তিনি সুর করে পপকর্নের স্বাদের কথা বলতেন আর নানা মজার অঙ্গভঙ্গি করে ক্রেতাদের দৃষ্টি আকর্ষণ করতেন। থিয়েটারে তাঁর উপস্থিতি ছিল আনন্দদায়ক। পপকর্ন বিক্রি করে জীবিকা অর্জনের সে গল্প ভুলে যাওয়ার নয়। হলিউড বদলে দেয় তাঁর ভাগ্য। অনবদ্য অভিনয় সত্তা ছাড়িয়ে যায় সেই দিনগুলোর মলিন কথামালাকেও। এখন অর্থবিত্ত ও সম্মান কোনোটিরই কমতি নেই তাঁর।

 

কাজের খোঁজে বিভিন্ন অফিস কোম্পানিতে দৌড়ঝাঁপ করেছেন

ব্রাড পিট

হলিউডের জনপ্রিয় ও ধনী অভিনেতা

ব্রাড পিট। হলিউডের জনপ্রিয় অভিনেতা। বক্স অফিস কাঁপানো বহু ছবির নায়ক তিনি। সম্পদশালী হলিউড অভিনেতাদের তালিকায় উপরের সারিতেই রয়েছে তাঁর নাম। কিন্তু যুবক বয়সে হলিউডে অভিনয় করার স্বপ্ন শুধু স্বপ্নই ছিল। এটা বাস্তব হতে পারে তা নিজেও কল্পনা করেননি। কাজের খোঁজে বিভিন্ন অফিস, কোম্পানিতে দৌড়ঝাঁপ করেছেন।

কোথাও ভালো কিছু হয়নি। অবশেষে একটি রেস্টুরেন্ট তাঁকে চাকরি দিতে রাজি হলো। তখন যা কাজ পেয়েছেন তাতেই সায় দিলেন তিনি। ব্রাড পিটের কাজ ছিল এক ক্লাউনের। রেস্টুরেন্টের সামনের দিকে বিশাল এক মুরগির পোশাক পরে আগত অতিথিদের আকর্ষণ করাই ছিল তাঁর কাজ। এখান থেকে খুব সামান্যই আয় করতেন তিনি। শৈশবে স্প্রিংফিল্ডের সাউথ হেভেন ব্যাপ্টিস্ট চার্চে ধর্মসংগীত গাইতেন। তখনই সবার নজর পড়ে তাঁর দিকে। সেখানকার পিয়ানোবাদক কুনি বিলয়েও বলতেন, তাঁর দিক থেকে চোখ ফেরানো অসম্ভব। কারণ ওর মুখে দারুণ অভিব্যক্তি। সেই চোখ কিন্তু ভুল বলেনি। কারণ হলিউডের আকর্ষণীয় ও আবেদনময়ী পুরুষ হিসেবে বারবার উঠে আসে তার নাম। টেলিভিশনে অতিথি উপস্থিতির মাধ্যমে অভিনয় জীবন শুরু করেন।

 

সাইকেলে গুঁড়ো সাবান ফেরি করতেন

কারসানিভাই পাটেল

শিল্পপতি ও নির্মা গ্রুপের প্রতিষ্ঠাতা

নির্মা গ্রুপ। ভারতের বড় বেসরকারি ব্যবসায়িক গ্রুপের একটি। নির্মা গ্রুপের প্রতিষ্ঠাতা ও মালিক কারসানিভাই পাটেল। দারিদ্র্যের সঙ্গে লড়াই করে তাঁর জীবন জয়ের গল্প রূপকথাকেও হার মানায়। মানুষ আত্মপ্রত্যয়ী থাকলে, শ্রম ও ধৈর্য সাফল্যের দ্বারে পৌঁছে দেয় সেটার চমকপ্রদ উদাহরণ তিনি। কারসানিভাই প্যাটেলের জীবনে পুরো গল্পটাই কঠোর পরিশ্রম ও গভীর অধ্যবসায়ের। তিনি মাত্র ২১ বছর বয়সে রসায়নে স্নাতক হন। কিন্তু এরপর জীবিকার জন্য ঘুরতে হয় মানুষের দরজায়। সরকারি ও বেসরকারি সংস্থায় ৩৫ বছর পর্যন্ত চাকরি করেছেন। তবু জীবনে স্বাচ্ছন্দ্য আসেনি। তাই ১৯৮০ সালে নিজেই কিছু করার জন্য মনস্থির করেন। গুঁড়া সাবানের ব্যবসা শুরু করেন। তখন তাঁর গুঁড়ো সাবানের তেমন জনপ্রিয়তা ছিল না। ক্রেতাদের কাছে নিজেই ছুটে যেতেন। সঙ্গী ছিল তাঁর সাইকেল। সাইকেলে বাড়ি বাড়ি গিয়ে গুঁড়ো সাবান বেচতেন তিনি। মাত্র তিন টাকা কিলো দরে তাঁর এ গুঁড়ো সাবান ধীরে ধীরে জনপ্রিয়তা পেতে শুরু করে। একই সঙ্গে তাঁর ব্যবসার পরিসর বাড়তে থাকে। গুঁড়া সাবানের জনপ্রিয়তা দেশের সর্বত্র ছড়িয়ে পড়লে তিনি এই সাবানকে একটি কোম্পানির আদলে গড়ে তুলতে শুরু করেন।

 

মুচির কাজ করে পেট চলত

আব্রাহাম লিংকন

যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক রাষ্ট্রপতি

আব্রাহাম লিংকন। আমেরিকার সাবেক এই রাষ্ট্রপতি বিশ্বের সেরা রাজনীতিবিদদের একজন। তার শৈশব ও কৈশোর কিন্তু প্রাচুর্যে ভরপুর ছিল না। দারিদ্র্যের কষাঘাতে জর্জরিত ছিল তার পরিবার। বাবা মুচি ছিলেন। তবু সংসার ঠিকমতো চলত না। তাই নিজেও মুচির কাজ করেন। মুচির ছেলে বলে তাকে খেপাত সবাই। নীচু দৃষ্টিতে দেখত তাকে। উপহাসের পাত্র ছিলেন বন্ধুদের কাছে। কেউ খুব একটা মিশতে চাইত না। নিজের স্বপ্নকে বুকে ধারণ করে জীবনে এগিয়ে চলে স্বপ্ন পূরণ করেন।

এই বিভাগের আরও খবর
অ্যাজটেক সভ্যতার অজানা গল্প
অ্যাজটেক সভ্যতার অজানা গল্প
বিখ্যাতদের নির্বাসন
বিখ্যাতদের নির্বাসন
যে ছবিগুলো সময় সম্পর্কে ধারণা পাল্টে দিতে পারে
যে ছবিগুলো সময় সম্পর্কে ধারণা পাল্টে দিতে পারে
ঢেউয়ের মাথায় দাঁড়িয়ে
ঢেউয়ের মাথায় দাঁড়িয়ে
হেমন্তের চাঁদ
হেমন্তের চাঁদ
গোপন মানুষ
গোপন মানুষ
গোলাপ ফোটার দিন
গোলাপ ফোটার দিন
সাকরাইন
সাকরাইন
কবি আবুল হাসান : স্বতন্ত্র ও শানিত শিল্পস্বর
কবি আবুল হাসান : স্বতন্ত্র ও শানিত শিল্পস্বর
ভয়ংকর গাছ
ভয়ংকর গাছ
এ যুগের আবিষ্কার
এ যুগের আবিষ্কার
অবাক জলযান
অবাক জলযান
সর্বশেষ খবর
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরও ১৯ ফিলিস্তিনি নিহত
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরও ১৯ ফিলিস্তিনি নিহত

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জীবন-মৃত্যুর সন্ধিক্ষণে সংগীতশিল্পী পাপিয়া সারোয়ার
জীবন-মৃত্যুর সন্ধিক্ষণে সংগীতশিল্পী পাপিয়া সারোয়ার

৬ মিনিট আগে | শোবিজ

ওয়াসার ১৯ পদে তাকসিমের দেওয়া নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি বাতিল
ওয়াসার ১৯ পদে তাকসিমের দেওয়া নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি বাতিল

১৩ মিনিট আগে | জাতীয়

বিজয় দিবসে রাষ্ট্রপতির সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানকে আমন্ত্রণ
বিজয় দিবসে রাষ্ট্রপতির সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানকে আমন্ত্রণ

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

বহিঃশক্তির হুমকিকে বিএনপি ভয় পায় না : সাইফুল ইসলাম
বহিঃশক্তির হুমকিকে বিএনপি ভয় পায় না : সাইফুল ইসলাম

৩০ মিনিট আগে | রাজনীতি

শুক্রবার থেকে বসুন্ধরায় শুরু হচ্ছে অ্যাম্বাসি ফুটবল ফেস্ট
শুক্রবার থেকে বসুন্ধরায় শুরু হচ্ছে অ্যাম্বাসি ফুটবল ফেস্ট

৩৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ডর্টমুন্ডের মাঠে বার্সার রোমাঞ্চকর জয়
ডর্টমুন্ডের মাঠে বার্সার রোমাঞ্চকর জয়

১ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাপ থেকে বিরত থাকার সর্বাত্মক চেষ্টা করতে হবে
পাপ থেকে বিরত থাকার সর্বাত্মক চেষ্টা করতে হবে

১ ঘন্টা আগে | ইসলামী জীবন

‘তারেক রহমানের নেতৃত্বে শুধু বিএনপি নয়, পুরো জাতি উপকৃত হবে’
‘তারেক রহমানের নেতৃত্বে শুধু বিএনপি নয়, পুরো জাতি উপকৃত হবে’

১ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

ইন্দোনেশিয়ায় আকস্মিক বন্যায় ১০ জনের মৃত্যু
ইন্দোনেশিয়ায় আকস্মিক বন্যায় ১০ জনের মৃত্যু

২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্কুলছাত্র অজয়ের সন্ধান মেলেনি ৯ দিনেও
স্কুলছাত্র অজয়ের সন্ধান মেলেনি ৯ দিনেও

৩ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুক-ইনস্টাগ্রাম-হোয়াটসঅ্যাপ সাড়ে তিন ঘণ্টা পর সচল
ফেসবুক-ইনস্টাগ্রাম-হোয়াটসঅ্যাপ সাড়ে তিন ঘণ্টা পর সচল

৪ ঘন্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ভুয়া জন্ম নিবন্ধন দিয়ে ভোটার হওয়ার চেষ্টা, আটক ৩
ভুয়া জন্ম নিবন্ধন দিয়ে ভোটার হওয়ার চেষ্টা, আটক ৩

৪ ঘন্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গাজীপুরে তুলার গুদামে আগুন
গাজীপুরে তুলার গুদামে আগুন

৫ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

নিখোঁজ শিশুর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার, গণপিটুনিতে অভিযুক্ত ব্যক্তির মৃত্যু
নিখোঁজ শিশুর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার, গণপিটুনিতে অভিযুক্ত ব্যক্তির মৃত্যু

৬ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

টেকনাফে বিদেশি পিস্তল-বুলেটসহ যুবক আটক
টেকনাফে বিদেশি পিস্তল-বুলেটসহ যুবক আটক

৭ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

পতাকা বৈঠকের পর ভারতীয় গরু ফেরত দিলো বিজিবি
পতাকা বৈঠকের পর ভারতীয় গরু ফেরত দিলো বিজিবি

৮ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বজুড়ে ফেসবুক-ইনস্টাগ্রাম-হোয়াটসঅ্যাপ ডাউন
বিশ্বজুড়ে ফেসবুক-ইনস্টাগ্রাম-হোয়াটসঅ্যাপ ডাউন

৮ ঘন্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বানিয়াচংয়ে নাইন মার্ডার: দুই আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
বানিয়াচংয়ে নাইন মার্ডার: দুই আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

৮ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

মিয়ানমারে সংঘাত: টেকনাফ-সেন্টমার্টিন রুটে নৌযান চলাচল বন্ধ
মিয়ানমারে সংঘাত: টেকনাফ-সেন্টমার্টিন রুটে নৌযান চলাচল বন্ধ

৯ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

বাবরের মুক্তির দাবিতে নেত্রকোনায় বিএনপির সমাবেশ
বাবরের মুক্তির দাবিতে নেত্রকোনায় বিএনপির সমাবেশ

৯ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরিয়ায় ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানালো রাশিয়া
সিরিয়ায় ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানালো রাশিয়া

৯ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুধু একটি নির্বাচনের জন্য দেশপ্রেমিক ছাত্র-জনতা রক্ত দেয়নি : মাসুদ সাঈদী
শুধু একটি নির্বাচনের জন্য দেশপ্রেমিক ছাত্র-জনতা রক্ত দেয়নি : মাসুদ সাঈদী

১০ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

ছাত্রী হেনস্তার অভিযোগ, ৩৭টি বাস আটকে রাখলো জাবি শিক্ষার্থীরা
ছাত্রী হেনস্তার অভিযোগ, ৩৭টি বাস আটকে রাখলো জাবি শিক্ষার্থীরা

১০ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

আজান শুনতে পাওয়ায় বেঁচে ফিরলেন অপহৃত অভিনেতা
আজান শুনতে পাওয়ায় বেঁচে ফিরলেন অপহৃত অভিনেতা

১১ ঘন্টা আগে | শোবিজ

লিভ-টুগেদারে থাকতে পুলিশি নিরাপত্তা চেয়ে আদালতে আবেদন, অতঃপর…
লিভ-টুগেদারে থাকতে পুলিশি নিরাপত্তা চেয়ে আদালতে আবেদন, অতঃপর…

১১ ঘন্টা আগে | পাঁচফোড়ন

চট্টগ্রামে সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
চট্টগ্রামে সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

১১ ঘন্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম
আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম

১২ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

শিগগিরই সিরিয়ায় দূতাবাস চালু করবে কাতার
শিগগিরই সিরিয়ায় দূতাবাস চালু করবে কাতার

১২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন বাংলাদেশ গড়তে ড. ইউনূসের হাতকে শক্তিশালী করতে হবে: আব্দুল হান্নান মাসউদ
নতুন বাংলাদেশ গড়তে ড. ইউনূসের হাতকে শক্তিশালী করতে হবে: আব্দুল হান্নান মাসউদ

১২ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
প্রবাসীদের সুখবর দিলেন ড. আসিফ নজরুল
প্রবাসীদের সুখবর দিলেন ড. আসিফ নজরুল

২০ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বাদ যাচ্ছে সাড়ে ১২ বছরের কম বয়সী ২১১১ মুক্তিযোদ্ধার নাম
বাদ যাচ্ছে সাড়ে ১২ বছরের কম বয়সী ২১১১ মুক্তিযোদ্ধার নাম

১৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

আসাদকে দামেস্ক থেকে কীভাবে সরিয়ে নেওয়া হয় জানাল রাশিয়া
আসাদকে দামেস্ক থেকে কীভাবে সরিয়ে নেওয়া হয় জানাল রাশিয়া

২২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব বাতিল হলে ফেঁসে যাবেন ১৬ লাখ ভারতীয়
যুক্তরাষ্ট্রে জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব বাতিল হলে ফেঁসে যাবেন ১৬ লাখ ভারতীয়

১৬ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যাংকে তারল্য সংকট: টাকা উত্তোলনে ভোগান্তিতে গ্রাহক
ব্যাংকে তারল্য সংকট: টাকা উত্তোলনে ভোগান্তিতে গ্রাহক

২৩ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

ভারত ফেরত না দিলেও শেখ হাসিনার বিচার চলবে: টবি ক্যাডম্যান
ভারত ফেরত না দিলেও শেখ হাসিনার বিচার চলবে: টবি ক্যাডম্যান

২১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

আগরতলা অভিমুখে বিএনপির তিন সংগঠনের লংমার্চ শুরু, নেতাকর্মীদের ঢল
আগরতলা অভিমুখে বিএনপির তিন সংগঠনের লংমার্চ শুরু, নেতাকর্মীদের ঢল

২২ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

দুর্নীতি ও লুটপাটের চিত্র স্পষ্ট: সরকার পতনের পর ১৬৫৭ কোটিপতি হাওয়া
দুর্নীতি ও লুটপাটের চিত্র স্পষ্ট: সরকার পতনের পর ১৬৫৭ কোটিপতি হাওয়া

২৩ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ’র কেন্দ্রীয় কমিটিতে স্থান পেলেন যারা
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ’র কেন্দ্রীয় কমিটিতে স্থান পেলেন যারা

১৩ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের সঙ্গে বিদ্যুৎ নিয়ে চুক্তিগুলো বাতিল করা সহজ নয়: উপদেষ্টা রিজওয়ানা
ভারতের সঙ্গে বিদ্যুৎ নিয়ে চুক্তিগুলো বাতিল করা সহজ নয়: উপদেষ্টা রিজওয়ানা

১৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সমুদ্র থেকে তুলে নেওয়া ৭৮ বাংলাদেশির ছবি প্রকাশ করল ভারত
সমুদ্র থেকে তুলে নেওয়া ৭৮ বাংলাদেশির ছবি প্রকাশ করল ভারত

১৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

অসুস্থ আবু সাঈদের বাবা, হেলিকপ্টারে আনা হলো ঢাকায়
অসুস্থ আবু সাঈদের বাবা, হেলিকপ্টারে আনা হলো ঢাকায়

২১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

‘রাজনৈতিক দলগুলো অন্তর্বর্তী সরকারকে ব্যর্থ প্রমাণের চেষ্টা করছে’
‘রাজনৈতিক দলগুলো অন্তর্বর্তী সরকারকে ব্যর্থ প্রমাণের চেষ্টা করছে’

১৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বিদেশ ভ্রমণে ১৩ নির্দেশনা
সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বিদেশ ভ্রমণে ১৩ নির্দেশনা

২০ ঘন্টা আগে | জাতীয়

আফগানিস্তানে মন্ত্রণালয়ে আত্মঘাতী বোমা হামলা, মন্ত্রী নিহত
আফগানিস্তানে মন্ত্রণালয়ে আত্মঘাতী বোমা হামলা, মন্ত্রী নিহত

১৪ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অন্তর্বর্তী সরকার ভারতের সঙ্গে নতজানু পররাষ্ট্রনীতি থেকে সরে এসেছে: উপদেষ্টা আসিফ
অন্তর্বর্তী সরকার ভারতের সঙ্গে নতজানু পররাষ্ট্রনীতি থেকে সরে এসেছে: উপদেষ্টা আসিফ

১৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়ায় আসাদ সরকারের পতন নিয়ে মুখ খুললেন খামেনি
সিরিয়ায় আসাদ সরকারের পতন নিয়ে মুখ খুললেন খামেনি

১৯ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিজয় দিবস উপলক্ষে যেসব কর্মসূচি পালন করবে সরকার
বিজয় দিবস উপলক্ষে যেসব কর্মসূচি পালন করবে সরকার

১৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

উৎখাতের পর বাশার আল-আসাদের বাবার সমাধিতে অগ্নিসংযোগ
উৎখাতের পর বাশার আল-আসাদের বাবার সমাধিতে অগ্নিসংযোগ

১৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একযোগে ১২ জেলার এসপিকে বদলি
একযোগে ১২ জেলার এসপিকে বদলি

১৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

১০ ট্রাক অস্ত্র মামলায় হাইকোর্টে খালাস চাইলেন লুৎফুজ্জামান বাবর
১০ ট্রাক অস্ত্র মামলায় হাইকোর্টে খালাস চাইলেন লুৎফুজ্জামান বাবর

১৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

আজান শুনতে পাওয়ায় বেঁচে ফিরলেন অপহৃত অভিনেতা
আজান শুনতে পাওয়ায় বেঁচে ফিরলেন অপহৃত অভিনেতা

১১ ঘন্টা আগে | শোবিজ

এখন কত সম্পত্তির মালিক কোহলি-আনুশকা?
এখন কত সম্পত্তির মালিক কোহলি-আনুশকা?

১৭ ঘন্টা আগে | শোবিজ

সিরিয়ায় ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানালো রাশিয়া
সিরিয়ায় ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানালো রাশিয়া

৯ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ‘আগ্রাসনের’ প্রতিবাদে সাবেক পুলিশ কর্মকর্তাদের বিক্ষোভ, ৬ দাবি
ভারতের ‘আগ্রাসনের’ প্রতিবাদে সাবেক পুলিশ কর্মকর্তাদের বিক্ষোভ, ৬ দাবি

১৭ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

সিরিয়ায় আসাদ সরকারের পতনের পর কী বার্তা দিচ্ছে ইরান?
সিরিয়ায় আসাদ সরকারের পতনের পর কী বার্তা দিচ্ছে ইরান?

২১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লংমার্চ থেকে ভারতকে প্রভুত্ব ছেড়ে বন্ধু হওয়ার আহ্বান বিএনপির
লংমার্চ থেকে ভারতকে প্রভুত্ব ছেড়ে বন্ধু হওয়ার আহ্বান বিএনপির

১৫ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

প্রায় পাঁচ মাস পর ভারতে ফিরলো আটকে পড়া 'মিতালি এক্সপ্রেস'
প্রায় পাঁচ মাস পর ভারতে ফিরলো আটকে পড়া 'মিতালি এক্সপ্রেস'

১৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

রাজাকারের কোনও তালিকা মন্ত্রণালয়ে নেই: মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক উপদেষ্টা
রাজাকারের কোনও তালিকা মন্ত্রণালয়ে নেই: মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক উপদেষ্টা

১৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

‘ভুয়া মুক্তিযোদ্ধাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে’
‘ভুয়া মুক্তিযোদ্ধাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে’

১৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
শেখ পরিবারের সিনেমায় ৩৭৮ কোটি
শেখ পরিবারের সিনেমায় ৩৭৮ কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশি ঋণের বিশাল বোঝা
বিদেশি ঋণের বিশাল বোঝা

প্রথম পৃষ্ঠা

তরুণরা আক্রান্ত হচ্ছে স্ট্রোকে
তরুণরা আক্রান্ত হচ্ছে স্ট্রোকে

পেছনের পৃষ্ঠা

খাতুনগঞ্জে নতুন রূপে বাজার সিন্ডিকেট
খাতুনগঞ্জে নতুন রূপে বাজার সিন্ডিকেট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দেশ এখন মুক্তিযুদ্ধের উল্টো স্রোতে গেছে
দেশ এখন মুক্তিযুদ্ধের উল্টো স্রোতে গেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

সুন্দরবন নিয়ে ৫৩ বছরেও নেই কোনো মহাপরিকল্পনা
সুন্দরবন নিয়ে ৫৩ বছরেও নেই কোনো মহাপরিকল্পনা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত ফেরত না দিলেও হাসিনার বিচারকাজ চলবে
ভারত ফেরত না দিলেও হাসিনার বিচারকাজ চলবে

প্রথম পৃষ্ঠা

শীতেও উষ্ণতা ছড়ায় মাটির ঘর
শীতেও উষ্ণতা ছড়ায় মাটির ঘর

পেছনের পৃষ্ঠা

সারের জন্য হাহাকার
সারের জন্য হাহাকার

নগর জীবন

কোটি টাকার ব্যাংক অ্যাকাউন্ট কমেছে
কোটি টাকার ব্যাংক অ্যাকাউন্ট কমেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন বার্তা নিয়ে ঢাকায় ওয়াহিদ সাদিক
নতুন বার্তা নিয়ে ঢাকায় ওয়াহিদ সাদিক

শোবিজ

রাজধানীজুড়ে খোঁড়াখুঁড়ির দুর্ভোগ
রাজধানীজুড়ে খোঁড়াখুঁড়ির দুর্ভোগ

রকমারি নগর পরিক্রমা

চিন্ময়ের জামিন শুনানির আবেদন নাকচ
চিন্ময়ের জামিন শুনানির আবেদন নাকচ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভাসানীর পথে চললে কোনো বাধাই থাকবে না
ভাসানীর পথে চললে কোনো বাধাই থাকবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

শাহবাগে বিক্ষোভ
শাহবাগে বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিরিয়ায় শান্তির ডাক অন্তর্র্বর্তী প্রধানমন্ত্রীর
সিরিয়ায় শান্তির ডাক অন্তর্র্বর্তী প্রধানমন্ত্রীর

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতীয় রুপির মান আরও তলানিতে
ভারতীয় রুপির মান আরও তলানিতে

পেছনের পৃষ্ঠা

সরকারি কর্মকর্তাদের বিদেশ ভ্রমণে কড়াকড়ি করে ১৩ নির্দেশনা
সরকারি কর্মকর্তাদের বিদেশ ভ্রমণে কড়াকড়ি করে ১৩ নির্দেশনা

প্রথম পৃষ্ঠা

পাঁচ মাস পর ঢাকা থেকে জলপাইগুড়িতে মিতালী এক্সপ্রেস
পাঁচ মাস পর ঢাকা থেকে জলপাইগুড়িতে মিতালী এক্সপ্রেস

পেছনের পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণভাবে মতপার্থক্য দূর করুন
শান্তিপূর্ণভাবে মতপার্থক্য দূর করুন

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান বিচারপতির সঙ্গে সংবিধান সংস্কার কমিশনের সাক্ষাৎ
প্রধান বিচারপতির সঙ্গে সংবিধান সংস্কার কমিশনের সাক্ষাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত থেকে কাজ করব
রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত থেকে কাজ করব

প্রথম পৃষ্ঠা

১২ পুলিশ সুপার বদলি
১২ পুলিশ সুপার বদলি

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা সিটিতে আজ প্রদর্শিত হবে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি
বসুন্ধরা সিটিতে আজ প্রদর্শিত হবে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি

মাঠে ময়দানে

সংস্কারে সমর্থন প্রধান উপদেষ্টাকে জাপানের রাষ্ট্রদূত
সংস্কারে সমর্থন প্রধান উপদেষ্টাকে জাপানের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

শীতের সবজি নিয়ে ব্যস্ত জয়া
শীতের সবজি নিয়ে ব্যস্ত জয়া

শোবিজ

ভুয়া মুক্তিযোদ্ধারা স্বেচ্ছায় সরলে সাধারণ ক্ষমা
ভুয়া মুক্তিযোদ্ধারা স্বেচ্ছায় সরলে সাধারণ ক্ষমা

নগর জীবন

এক যুগ পালিয়ে থাকার পর গ্রেপ্তার
এক যুগ পালিয়ে থাকার পর গ্রেপ্তার

নগর জীবন

বিদ্যুৎ চুক্তি বাতিল করা সহজ হবে না
বিদ্যুৎ চুক্তি বাতিল করা সহজ হবে না

নগর জীবন