শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৪

প্রেমে পড়েই সব শেষ

রণক ইকরাম
প্রেমে পড়েই সব শেষ

প্রেম। সুন্দর ও সাবলীল সম্পর্কগুলোর একটি। প্রেমে পড়েনি এমন মানুষ পৃথিবীতে খুঁজে পাওয়া ভার। মানুষের মনের দখল নিতে প্রেমিক বা প্রেমিকার জুড়ি নেই। বয়স, কাল ও পাত্র এসব যাচাই করে ওঠার আগেই মনের লেনদেনটা হয়ে যায়। কিন্তু সব প্রেম আলোচনায় আসে না। কিছু প্রেম হয় প্রবলভাবে সমালোচিত। সমালোচনার পেছনে প্রেমিক বা প্রেমিকার সামাজিক অবস্থান বড় একটি কারণ হয়ে দাঁড়ায়। মিডিয়ার ফলোআপে মুখরোচক শিরোনামে বন্দি হতে হয়।  তাই বলে প্রেম থেমে থাকে না মোটেও। প্রেমের রঙিন সময়ের বিপরীতে সমালোচনার তীরে ক্ষতবিক্ষত হয়ে নিজের মানসম্মান ও ক্যারিয়ারের সর্বনাশ দেখতে হয়। ‘প্রেমেই সর্বনাশ’ এ নিয়ে আজকের আয়োজন-

ডায়ানা ও যুবরাজ চার্লসের প্রেম ছিল সেরা রোমাঞ্চকর কাহিনি

ব্রিটিশ রাজপরিবারের বধূদের মধ্যে ইতিহাসে চিরস্মরণীয় হয়ে আছেন কেবল একজন; প্রিন্সেস ডায়ানা। ডায়ানা ও যুবরাজ চার্লসের প্রেম ছিল সেরা রোমাঞ্চকর কাহিনি। তার পুরো নাম ছিল ডায়ানা স্পেন্সার। তাকে দেখেই রূপে মুগ্ধ হয়েছিলেন যুবরাজ তৃতীয় চার্লস। চার্লসের দৃষ্টিতে ডায়ানা পৃথিবীর সেরা সুন্দরী। আর ডায়ানার দৃষ্টিতেও প্রিন্স চার্লসই সবচেয়ে আরাধ্য পুরুষ। দুজন দুজনের প্রেমে মজে গেলেন। বিশ্বে ঝড় উঠল। রানী দ্বিতীয় এলিজাবেথ প্রথমে এ বিয়েতে অসম্মত হলেও পরে রাজি হয়ে যান। ১৯৮১ সালের ২৯ জুলাই মহা-ধুমধামে তাদের বিয়ে হয়। বিশ্বের প্রায় ৫০০ কোটি মানুষ টিভির পর্দায় উপভোগ করল সত্যিকারের এক রাজকীয় বিয়ে। তখন প্রিন্স চার্লসের বয়স ছিল ৩২ আর ডায়ানার বয়স ২০ বছর। চরম উৎসাহ-উদ্দীপনা আর আনন্দের জোয়ারে শুরু হলো চার্লস আর ডায়ানার নতুন জীবন। রাজকীয় জাহাজ ব্রিটানিয়াতে চড়ে হানিমুন করলেন তারা। সব ঠিকঠাকই চলছিল। কিন্তু আস্তে আস্তে ফিকে হতে লাগল সম্পর্ক। এর মধ্যে বিয়ের এক বছরের মাথায় ডায়ানা অনুভব করলেন চার্লস তাকে আগের মতো আর ভালোবাসে না। একান্তে সময় দিতে চায় না। যেন একটু বেশি ব্যস্ততা দেখাচ্ছে।

চাইলেই এড়িয়ে যায়। বিষয়টি একদিন-দুদিন করে বেশ কয়দিন খেয়াল করলেন ডায়ানা। এর পর প্রিন্সকে সরাসরি জিজ্ঞাসা করলেন, এই অবহেলার মানে কী। প্রিন্স তখন এড়িয়ে গেলেন। ব্রিটেনের ভবিষ্যৎ রাজা হিসেবে তার ব্যস্ততার কথা বলে স্ত্রীর ভালোবাসাকে চেপে রাখলেন। এসব নিয়ে দুজনের মধ্যে দূরত্ব বাড়তে থাকে। দুজন দুজনকে সন্দেহ করতে থাকলেন। প্রিন্স চার্লসও ডায়ানাকে নিয়ে নানা ঘটনা-রটনার খবর জানলেন। প্রায়শ এ নিয়ে কথা কাটাকাটি হতো। আস্তে আস্তে তাদের মধ্যকার দূরত্ব আরও বেড়ে গেল। এরই পরিপ্রেক্ষিতে বিয়ের সাত বছর পর ঘটল মারাত্মক ঘটনাটা।

১৯৮৯ সালের প্রথম দিকে প্রিন্স চার্লসের হাতে এলো একটা টেপ রেকর্ড ক্যাসেট। তাতে দুটি কণ্ঠের সংলাপ। একটি নারীকণ্ঠ, অন্যটি পুরুষ। নারীকণ্ঠটি প্রিন্সেস ডায়ানার। পুরুষ কণ্ঠটি জেমস গিলাবের। চার্লস অনুসন্ধান করে জানলেন গিলাব ছিলেন ডায়ানার বিয়ে-পূর্ব জীবনের বয়ফ্রেন্ড। আর কথোপকথনটি ওই সময়ের। সাইরিল রিনান নামে এক অবসরপ্রাপ্ত ব্যাংক কর্মকর্তা এবং জেন নরগোভ নামে আরেকজন মিলে গোপনে আঁড়ি পেতে ডায়ানা ও জেমস গিলাবের কণ্ঠ ধারণ করেন। এরপর সেটি এক সময় প্রিন্স চার্লসের হাতে আসে। অল্প সময়ের মধ্যেই ক্যাসেটের বিষয়টি সবার নজরে চলে আসে। প্রকাশিত হয়ে পড়ে আলোচিত এই অডিও টেপটি। ক্যাসেট প্রকাশের পর বিশ্বে আলোড়ন সৃষ্টি হয়। এর ছোঁয়া লেগেছিল রাজপ্রাসাদেও। এর ফলে সংসারে ভাঙনের সুর উঠল। ১৯৯২ সালের ৯ ডিসেম্বর ডায়ানা ও চার্লস আনুষ্ঠানিকভাবে আলাদা থাকার ঘোষণা দেন। পরে অনেক চড়াই-উৎরাই পেরিয়ে মিসরীয় ধনকুবের ডোডি আল ফায়াদের সঙ্গে জড়ান ডায়ানা। কিন্তু খুব বেশি দিন দুনিয়ার বুকে টিকতে পারেননি সুন্দরী ডায়ানা।

১৯৯৭ সালের ৩১ আগস্ট ব্রিটেনের রাজপরিবারের অন্যতম সদস্য প্রিন্সেস ডায়ানা এবং তার বন্ধু মধ্যপ্রাচ্যের ধনকুবের ডোডি আল ফায়াদ ফ্রান্সের প্যারিসে এক সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত হন।

 

বারলুসকোনির বিতর্কগুলোর অধিকাংশই নারীকেন্দ্রিক

ক্ষমতা গ্রহণের পর থেকেই নানা কারণে আলোচনা-সমালোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে উঠে এসেছিলেন ইতালির সাবেক প্রধানমন্ত্রী সিলভিও বারলুসকোনি। বিতর্ক যেন কোনোভাবেই পিছু ছাড়ছিল না তার। সবচেয়ে বড় বিষয়, তাকে ঘিরে হওয়া বিতর্কগুলোর অধিকাংশই নারীকেন্দ্রিক। তার বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগগুলো মিডিয়ায় অকাট্য প্রমাণসহ উপস্থাপিত হয়। আর বিষয়টি বিশ্বজুড়ে ব্যাপক আলোচনা-সমালোচনার জন্ম দেয়। সবার কাছে সব কিছু পরিষ্কার হওয়ার পরও সিলভিও বারলুসকোনি নিজে সব অভিযোগ অস্বীকার করেন। কিন্তু এখানেই শেষ নয়। তিনি নিজে অস্বীকার করলে কী হবে, তার স্ত্রী ভেরোনিকা ল্যারিও স্বামীকে ‘অসুস্থ মানসিকতার পুরুষ’ অভিহিত করে ডিভোর্স দেওয়ার ঘোষণা দেন। সিলভিও বারলুসকোনির বিরুদ্ধে সবচেয়ে আলোচিত অভিযোগ ছিল ১৭ বছর বয়সি এক কিশোরী ব্যালে ড্যান্সারের সঙ্গে অনৈতিক সম্পর্ক স্থাপন করা। রুবি রুবাকুওরি নামের ওই কিশোরী ড্যান্সার বারলুসকোনির কাছ থেকে উপহার হিসেবে ৭ হাজার ইউরো এবং একটি ডায়মন্ডের নেকলেস নেওয়ার কথা স্বীকার করলেও অনৈতিক সম্পর্কের কথা অস্বীকার করেন। এই নারীর বিরুদ্ধে চুরি-চাঁদাবাজির অভিযোগও রয়েছে। এর বাইরেও বিচিত্র অভিযোগে অভিযুক্ত হয়েছেন ইতালির সাবেক প্রধানমন্ত্রী সিলভিও বারলুসকোনি। তিনি নাকি এখনো তার জমকালো পার্টিতে সঙ্গ দেওয়া নারীদের জন্য প্রতি মাসে বিপুল অঙ্কের অর্থ খরচ করেন। যৌন কেলেঙ্কারি, অবৈধ সুবিধা গ্রহণ ও কর ফাঁকি দেওয়ার অভিযোগের মুখে ৭৬ বছর বয়সি বারলুসকোনি পদত্যাগ করতে বাধ্য হন। কয়দিন আগেও ইউটিউবে তার ভিডিও কেলেঙ্কারি নিয়ে বিশ্বে সমালোচনার ঝড় ওঠে। বলা চলে বারলুসকোনি এ সময়ের সবচেয়ে আলোচিত প্লে-বয়। সাম্প্রতিক সময়ে এ নিয়ে আলোচনা থেমে নেই। বিভিন্ন মিডিয়ায় খবর হয়েই চলেছেন প্লে-বয় খ্যাত ইতালির এই সাবেক নির্বাহী।

 

দীর্ঘদিনের গৃহপরিচারিকার সঙ্গে স্ক্যান্ডালে জড়িয়ে পড়েন

তার উত্থান অনেকটাই স্বপ্নের মতো। প্রথম জীবনে একজন বডিবিল্ডার হিসেবে খ্যাতির শীর্ষে পৌঁছান তিনি। এরপর হলিউডের টিকিট নিয়ে আস্তে আস্তে সাফল্যের মুকুট পরিধান করেন। আর হলিউড অভিনেতা থেকে আরনল্ড সোয়ার্জনেগার ক্যালিফোর্নিয়ার গভর্নর বনে যান। তার জীবনের সবই ঠিকঠাক চলছিল। কিন্তু একটি কেলেঙ্কারিতে সব এলোমেলো হয়ে যায়। আরনল্ড সোয়ার্জনেগার নিজ বাড়িতে থাকা দীর্ঘদিনের গৃহপরিচারিকার সঙ্গে স্ক্যান্ডালে জড়িয়ে পড়েন। গৃহপরিচারিকা মিলড্রেড প্যাট্রিসিয়ার সঙ্গে সোয়ার্জের ১৪ বছর বয়সি একটি পুত্রসন্তান রয়েছে। মিলড্রেড নিজে তাদের স্ক্যান্ডালটি প্রকাশ করেন। এক পর্যায়ে টার্মিনেটর-খ্যাত সোয়ার্জনেগার অভিযোগ স্বীকার করে নেন। সঙ্গে সঙ্গে বিদ্যুৎগতিতে খবরটি বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে পড়ে। ফলে ভক্তদের মধ্যে তীব্র প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হয়।

এরপর সোয়ার্জনেগারের স্ত্রী মারিয়া শ্রিভার দীর্ঘ ২৫ বছরের সংসার ছেড়ে চলে যান।

 

বিল ক্লিনটন ও মনিকা লিউনস্কির প্রেমে তোলপাড় সারা দুনিয়া

মার্কিন প্রেসিডেন্টদের ইতিহাসে সবচেয়ে বড় ও আলোচিত নারী কেলেঙ্কারির ঘটনাটি ঘটে প্রেসিডেন্ট বিল ক্লিনটনের সময়। উইলিয়াম জেফারসন ক্লিনটন ছিলেন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ৪২তম প্রেসিডেন্ট। ক্ষমতায় থাকাকালে ১৯৯৮ সালে মনিকা লিউনস্কির সঙ্গে যৌন কেলেঙ্কারিতে জড়িয়ে তিনি দারুণ বিপাকে পড়েন। ১৯৯৫ সালে মনিকা লিউনস্কির বয়স যখন ২২, তখন ক্লিনটনের সঙ্গে তার সম্পর্ক তৈরি হয়। তাদের প্রেম বিশ্বব্যাপী তোলপাড় সৃষ্টি করে। প্রেসিডেন্ট বিল ক্লিনটনের সঙ্গে হোয়াইট হাউসের কর্মচারী মনিকা লিউনস্কির রসালো প্রেম-কাহিনি জনসম্মুখে প্রকাশিত হওয়ার পর সবাই নড়েচড়ে বসেন। কারণ ওটাই ছিল ক্ষমতাসীন কোনো প্রেসিডেন্টের এ রকম নারী কেলেঙ্কারির প্রথম ঘটনা। ক্লিনটনের বিষয়টি যতটা না ছিল স্ক্যান্ডাল, তার চেয়ে অনেক বেশি চাঞ্চল্য সৃষ্টি করেছিল রাজনৈতিক অঙ্গনে। তবে রাজনৈতিক চড়াই-উৎরাইয়ে যতটা না বেগ পেতে হয়েছে, সে রকমটা হয়নি সাধারণ মানুষের বেলায়। আশ্চর্যজনকভাবে মার্কিন জনগণ ছিল ক্লিনটনের প্রতি দারুণ সহানুভূতিশীল। কারণ সে সময় মার্কিন অর্থনীতির অবস্থা ছিল খুবই ভালো এবং বেকারত্বের হার ছিল ন্যূনতম পর্যায়ে। ফলে সাধারণ মানুষের কাছ থেকে একটা পজিটিভ রেসপন্স আদায় করে নিতে পেরেছিলেন ক্লিনটন। ১৯৯৫ সালে আমেরিকার প্রেসিডেন্ট প্রাসাদে চাকরি পায় লুইস এবং ক্লার্ক কলেজ গ্র্যাজুয়েট সুন্দরী মনিকা লিউনস্কি। প্রেসিডেন্ট ক্লিনটন তখন সপরিবারে এই রাজকীয় প্রাসাদে বাস করতেন। ২২ বছরের সুন্দরী মনিকার সঙ্গে অল্প সময়ের মধ্যেই সখ্য গড়ে ওঠে প্রেসিডেন্ট ক্লিনটনের। এক পর্যায়ে দুজনের মধ্যে প্রণয়ের সম্পর্ক গড়ে ওঠে। গভীর প্রণয় চলাকালে মনিকা এবং ক্লিনটন নিয়মিত অভিসারে মিলিত হতেন। তাদের প্রেম এতটাই রসালো ছিল যে, তারা হোয়াইট হাউসেই নয় বার গোপন অভিসারে লিপ্ত হন। তার চেয়ে আশ্চর্যের বিষয়, এর মধ্যে পাঁচবার এ রকম অভিসারের সময় ক্লিনটনের স্ত্রী হিলারি ক্লিনটন হোয়াইট হাউসেই ছিলেন। কিন্তু তাদের এ অভিসারের খবর হিলারি তো দূরের কথা কাকপক্ষীও টের পায়নি। প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ে চাকরির সুবাদে মনিকার সঙ্গে বন্ধুত্ব গড়ে ওঠে তার সহকর্মী লিন্ডা ট্রিপের। আলাপচারিতার একপর্যায়ে মনিকা তার বিশ্বস্ত বন্ধু ও সহকর্মী লিন্ডাকে প্রেসিডেন্টের সঙ্গে তার গোপন অভিসারের কথা জানান। লিন্ডা মনিকাকে এ সংক্রান্ত প্রমাণ ধরে রাখতে নানা পরামর্শ দেন।

এখানেই ভুলটা করে বসেন মনিকা। গোপন কথা গোপনই রাখতে হয়। এই স্ক্যান্ডালের খবর প্রথম প্রকাশ্যে আসে ১৭ জানুয়ারি ১৯৯৮ সালে ড্রাজ রিপোর্ট ওয়েবসাইটে। ওই বছরের ২১ জানুয়ারি দ্য ওয়াশিংটন পোস্ট তাদের প্রধান প্রতিবেদন হিসেবে এই স্ক্যান্ডালের খবর প্রকাশ করে। এ প্রতিবেদনে জনগণের মধ্যে ব্যাপক প্রতিক্রিয়া দেখা যায়। এ ঘটনা সত্য প্রমাণিত হওয়ার পর সিনেট সদস্যরা প্রেসিডেন্টের নৈতিক মান নিয়ে প্রশ্ন তুলে তাকে ইমপিচমেন্টের দাবি করেন। ক্লিনটনের ডেমোক্র্যাটিক পার্টির অনেক সদস্য ও বিরোধী রিপাবলিকানরা এ দাবি সমর্থন করেন।

ফলে সিনেটে এ বিষয়ে ২১ দিন ধরে তুমুল বিতর্ক হয়। অবশেষে ভোটাভুটিতে ক্লিনটন জয়লাভ করেন। অর্থাৎ ওই যাত্রায় প্রেসিডেন্ট ইমপিচমেন্টের হাত থেকে রক্ষা পান। হিলারি ক্লিনটন পুরো ঘটনায় স্বামীর পাশে থেকে স্বামীর মনোবল জোগান। পুরো ঘটনাটি মার্কিন ইতিহাসে মনিকাগেট কেলেঙ্কারি হিসেবে পরিচিত।

 

আলোচিত-সমালোচিত  প্লেবয় হয়েছেন নিকোলাস সারকোজি

আরেক আলোচিত-সমালোচিত প্লে-বয় হচ্ছেন ফ্রান্সের সাবেক প্রেসিডেন্ট নিকোলাস সারকোজি। ব্যক্তিগত জীবন ও আর্থিক কেলেঙ্কারি নিয়ে তিনিও কম বিতর্কের জন্ম দেননি। তার ক্ষমতার শীর্ষে ওঠার পেছনে সারকোজির সাবেক স্ত্রী সিসিলিয়ারও যথেষ্ট অবদান ও অনুপ্রেরণা রয়েছে। সারকোজি স্বরাষ্ট্র ও অর্থমন্ত্রী থাকাকালে সিসিলিয়া তার উপদেষ্টা হিসেবে কর্মরত ছিলেন। তাদের পরিণয়ের ঘটনাকেও বেশ বিচিত্রই বলা চলে। ১৯৮৪ সালে এক বিখ্যাত টিভি উপস্থাপকের সঙ্গে প্রথম বিয়ে হয়েছিল সিসিলিয়ার। শহরের তৎকালীন মেয়র হিসেবে সারকোজিও উপস্থিত ছিলেন সিসিলিয়ার বিয়েতে। বিচিত্র ব্যাপার হচ্ছে, বিয়ের সেই অনুষ্ঠানেই নাকি নববধূ সিসিলিয়ার প্রেমে পড়েন সারকোজি। বিয়ে হয়ে গেলেও সিসিলিয়াকে জীবনে পাওয়ার আশা ছাড়েননি তিনি। বিয়ের পাঁচ বছরের মাথায় সত্যি সত্যিই সারকোজির টানে স্বামীকে ডিভোর্স দিয়ে সংসার আর দুই সন্তানকে ফেলে ঘর ছাড়েন সিসিলিয়া। ততদিনে অবশ্য সারকোজিও বিয়ে করে ফেলেছেন। কিন্তু তাতে কী? তিনিও প্রথম স্ত্রীকে ডিভোর্স দিয়ে প্রেয়সীকে বিয়ে করলেন ১৯৯৭ সালে। কিন্তু এত ভাঙাগড়ার পরও সারকোজির জীবনে সিসিলিয়া এক সময় হয়ে গেলেন ইতিহাস। ২০০৭ সালে সিসিলিয়াকে ডিভোর্স দিয়ে ক্ষমতাসীন অবস্থায় বিবাহ বিচ্ছেদে যাওয়া প্রথম ফরাসি প্রেসিডেন্ট হিসেবে নাম লেখান সারকোজি। এরপর নানা ঘটনা-রটনার অবসান ঘটিয়ে ২০০৮ সালের ২ ফেব্র“য়ারি বিয়ে করেন ইতালিয়ান পপগায়িকা ও সুপার মডেল কার্লা ব্র“নিকে। এ সম্পর্ক নিয়েও নাকি চলছে দারুণ টানাপড়েন!

 

প্রেমের জন্য সিংহাসন ছেড়ে বিখ্যাত রাজা অ্যাডওয়ার্ড

রাজা অষ্টম অ্যাডওয়ার্ড প্রেমের জন্য সিংহাসন ছেড়ে বিখ্যাত হয়েছিলেন। ১৯৩১ সালের ১০ জানুয়ারি এক পার্টিতে প্রিন্স অব ওয়েলস অ্যাডওয়ার্ডের সঙ্গে তালাকপ্রাপ্ত এবং পুনর্বিবাহিত আমেরিকান নারী ওয়ালিস সিম্পসনের প্রথম সাক্ষাৎ ঘটে। এর পর তাদের এই সাক্ষাৎ চলতে থাকে। ১৯৩১ সালের মে, ১৯৩২ এর জানুয়ারিতে তাদের দেখা হয়। সে বছরই জানুয়ারিতে একটি দুর্গে অ্যাডওয়ার্ড ও সিম্পসন একত্রে পুরো একটি সপ্তাহ কাটান। ১৯৩৪ সালের আগস্টে সিম্পসনের স্বামীকে ছাড়াই অ্যাডওয়ার্ড তাকে নিয়ে ছুটি কাটাতে স্পেন ও পর্তুগালের উপকূলে ক্রুজে ভ্রমণ করেন। সে বছরই অ্যাডওয়ার্ড সিম্পসনকে বাকিংহাম প্যালেসে নিয়ে আসেন এবং তার মায়ের সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দেন। এর পর থেকেই এ দুজনকে ঘিরে ব্রিটিশদের মধ্যে নানা জল্পনা-কল্পনা ও গুজব ডালপালা মেলতে থাকে। ব্রিটিশ রাজপরিবারের অ্যাডওয়ার্ড আর তালাকপ্রাপ্ত পুনর্বিবাহিত নারী সিম্পসনের এই মেলামেশাকে কেউই ভালো দৃষ্টিতে নিল না। তবুও তাদের মধ্যকার নিষিদ্ধ প্রণয় থেমে ছিল না। ১৯৩৬ সালে অ্যাডওয়ার্ড যখন সিংহাসনে আরোহণ করেন তখন তার এই প্রণয় নিয়ে লোকজনের মধ্যে কানাঘুষা শুরু হলো। এ সম্পর্কের ব্যাপারটি তখন ব্রিটেনের আকাশে-বাতাসে ছড়িয়ে পড়ল আগের চেয়েও দ্রুতগতিতে। আর এসবের কারণে ওয়ালিস সিম্পসনের সঙ্গে তার স্বামী আর্নেস্ট সিম্পসনের সম্পর্কে চূড়ান্ত টানাপড়েন শুরু হলো এবং ওয়ালিস সিম্পসন স্বামীর কাছে ডিভোর্স চাইলেন। ১৯৩৬ সালের নভেম্বরে কিং অ্যাডওয়ার্ড প্রধানমন্ত্রী স্ট্যানলিকে জানালেন, তিনি সিম্পসনকে বিয়ে করতে চান। প্রধানমন্ত্রী রাজাকে বোঝানোর চেষ্টা করলেন, ব্রিটিশ নাগরিকরা কোনোভাবেই তালাকপ্রাপ্ত আমেরিকান নারীকে তাদের রানী হিসেবে মেনে নেবে না। মাঝখানে অ্যাডওয়ার্ড ভিন্ন এক প্রক্রিয়ায় সিম্পসনকে বিয়ে করতে চেয়েছিলেন। যে প্রক্রিয়ায় তাদের বিয়ে ঠিকই হবে; কিন্তু সিম্পসন রানী হবে না। কিন্তু এই উদ্যোগ ধোপে টিকল না। অ্যাডওয়ার্ড বিয়ের ব্যাপারে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেলেছিলেন। ফলে ১৯৩৬ সালের ১০ ডিসেম্বর অ্যাডওয়ার্ড আনুষ্ঠানিকভাবে সিংহাসন ছেড়ে দেন।

 

 টমাস জেফারসনের প্রথম কোনো যৌন কেলেঙ্কারির ঘটনা

মার্কিন প্রেসিডেন্ট বিল ক্লিনটনের মতো এতটা আলোচিত ও রগরগে না হলেও মার্কিন প্রেসিডেন্ট টমাস জেফারসন ও শেলি হামিংয়ের মধ্যকার সম্পর্ক ছিল মার্কিন প্রেসিডেন্টদের মধ্যে প্রথম কোনো যৌন কেলেঙ্কারির ঘটনা। আর ঘটনাটি এমনই আলোচনা-সমালোচনার জন্ম দেয়, এ সংক্রান্ত গল্প এখনো মানুষ চর্চা করে। ১৮০২ সালে জেফারসনের গৃহপরিচারিকা শেলি তার বিরুদ্ধে অবৈধ সম্পর্ক স্থাপন ও সন্তানের পিতৃত্ব রক্ষার দাবিতে হাজির হন। জেফারসন সব অস্বীকার করেন এবং পরবর্তী সাত বছরের জন্য প্রেসিডেন্টের ক্ষমতায় আসীন হন। তখনো এ নিয়ে বিতর্ক চলছিল। সব বিতর্কের অবসান ঘটিয়ে ১৮০৮ সালে ডিএনএ পরীক্ষার মাধ্যমে শেলির অভিযোগ প্রমাণিত হয় এবং জেফারসন শেলির একটি সন্তানের ভরণপোষণে বাধ্য হন।

 

মার্কিন প্রেসিডেন্ট সমাজবিজ্ঞানী উড্রো উইলসনেরও কেলেঙ্কারি ছিল

মার্কিন প্রেসিডেন্টদের কেলেঙ্কারির যত ঘটনা আছে, তার মধ্যে যৌনবিষয়ক ঘটনা কম ছিল না। কল্যাণমূলক ভাবনা ও প্রথম বিশ্বযুদ্ধে বিশেষ ভূমিকা রাখা মার্কিন প্রেসিডেন্ট সমাজবিজ্ঞানী উড্রো উইলসনও কেলেঙ্কারির বাইরে ছিলেন না। তবে তার ক্ষেত্রে বিষয়টি মোটেও যৌন বা এরকম কিছু ছিল না। এটি ছিল কেবলই একটি এনগেজমেন্টের ঘটনা। তার প্রথম স্ত্রী এলেন লুইস অ্যাসন ১৯১৪ সালে মৃত্যুবরণ করেন। এর পরের বসন্তে উড্রো উইলসনের সঙ্গে এডি গাল্টের দেখা হয় এবং দুজনের মধ্যে হৃদ্যতাপূর্ণ সম্পর্ক তৈরি হয়। এমনকি ধারণা করা হয়, তাদের এনগেজমেন্ট পর্যন্ত হয়ে গিয়েছিল। তবে বিতর্কের সূত্রপাত ছিল এখানে- স্ত্রী থাকাকালীন থেকেই তাদের মধ্যে সম্পর্ক ছিল। পরবর্তী সময়ে সেটাকে শুধু জনসম্মুখে আনা হয়। অনেকের ধারণা, গাল্টকে বিয়ে করার জন্যই প্রেসিডেন্ট উড্রো উইলসন তার প্রথম স্ত্রীকে হত্যা করেছিলেন।

 

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
অ্যাজটেক সভ্যতার অজানা গল্প
অ্যাজটেক সভ্যতার অজানা গল্প
বিখ্যাতদের নির্বাসন
বিখ্যাতদের নির্বাসন
যে ছবিগুলো সময় সম্পর্কে ধারণা পাল্টে দিতে পারে
যে ছবিগুলো সময় সম্পর্কে ধারণা পাল্টে দিতে পারে
ঢেউয়ের মাথায় দাঁড়িয়ে
ঢেউয়ের মাথায় দাঁড়িয়ে
হেমন্তের চাঁদ
হেমন্তের চাঁদ
গোপন মানুষ
গোপন মানুষ
গোলাপ ফোটার দিন
গোলাপ ফোটার দিন
সাকরাইন
সাকরাইন
কবি আবুল হাসান : স্বতন্ত্র ও শানিত শিল্পস্বর
কবি আবুল হাসান : স্বতন্ত্র ও শানিত শিল্পস্বর
ভয়ংকর গাছ
ভয়ংকর গাছ
এ যুগের আবিষ্কার
এ যুগের আবিষ্কার
অবাক জলযান
অবাক জলযান
সর্বশেষ খবর
উল্লাপাড়ায় নারী জাগরণে প্রীতি ফুটবল ম্যাচ
উল্লাপাড়ায় নারী জাগরণে প্রীতি ফুটবল ম্যাচ

৮ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ফোনের ফটোগ্যালারির জায়গা বাড়াবেন যেভাবে
ফোনের ফটোগ্যালারির জায়গা বাড়াবেন যেভাবে

১৩ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসে তারাকান্দায় পুষ্পস্তবক অর্পণ
শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসে তারাকান্দায় পুষ্পস্তবক অর্পণ

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কিশোরগঞ্জে চোর সন্দেহে দু’জনকে পিটিয়ে হত্যা
কিশোরগঞ্জে চোর সন্দেহে দু’জনকে পিটিয়ে হত্যা

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্যাটেলাইটে ধরা পড়লো ইরানের নতুন ড্রোন ক্যারিয়ার
স্যাটেলাইটে ধরা পড়লো ইরানের নতুন ড্রোন ক্যারিয়ার

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে ১৫ সিনেমা হলে দেখা যাচ্ছে ফারুকীর ‘৮৪০’
যে ১৫ সিনেমা হলে দেখা যাচ্ছে ফারুকীর ‘৮৪০’

৩১ মিনিট আগে | শোবিজ

শরীয়তপুর-চাঁদপুর রুটে ফেরি চলাচল স্বাভাবিক
শরীয়তপুর-চাঁদপুর রুটে ফেরি চলাচল স্বাভাবিক

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

১০ ছক্কায় সেঞ্চুরি হাঁকালেন হেনড্রিক্স
১০ ছক্কায় সেঞ্চুরি হাঁকালেন হেনড্রিক্স

৩৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ফের অভিশংসন ভোটের মুখে পড়তে যাচ্ছেন দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট
ফের অভিশংসন ভোটের মুখে পড়তে যাচ্ছেন দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুষ্টিয়ায় শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসের আলোচনা সভা
কুষ্টিয়ায় শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসের আলোচনা সভা

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

'প্রতিবিপ্লব করার ক্ষমতা কিংবা সক্ষমতা কোনটিই আওয়ামী লীগের নেই'
'প্রতিবিপ্লব করার ক্ষমতা কিংবা সক্ষমতা কোনটিই আওয়ামী লীগের নেই'

৪২ মিনিট আগে | রাজনীতি

টস জিতে অস্ট্রেলিয়াকে ব্যাটিংয়ে পাঠাল ভারত
টস জিতে অস্ট্রেলিয়াকে ব্যাটিংয়ে পাঠাল ভারত

৪৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জনগণের ইচ্ছা অনুযায়ী দ্রুত নির্বাচন হবে : আশাবাদ মির্জা ফখরুলের
জনগণের ইচ্ছা অনুযায়ী দ্রুত নির্বাচন হবে : আশাবাদ মির্জা ফখরুলের

৫১ মিনিট আগে | রাজনীতি

মায়ের গর্ভে শিশু মৃত্যুর অভিযোগ হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে, আটক ২
মায়ের গর্ভে শিশু মৃত্যুর অভিযোগ হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে, আটক ২

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অপরাধীদের ক্ষমায় রেকর্ড করলেন বাইডেন!
অপরাধীদের ক্ষমায় রেকর্ড করলেন বাইডেন!

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নবীনগরে কৃষক দলের আলোচনা সভা
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নবীনগরে কৃষক দলের আলোচনা সভা

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

ইউরোপ অঞ্চলের বিশ্বকাপ বাছাইয়ের ড্র শেষ: কে কোন গ্রুপে
ইউরোপ অঞ্চলের বিশ্বকাপ বাছাইয়ের ড্র শেষ: কে কোন গ্রুপে

১ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা চুয়াডাঙ্গায়
দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা চুয়াডাঙ্গায়

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

ইন্টারকন্টিনেন্টাল কাপের ফাইনালে অনিশ্চিত এমবাপ্পে
ইন্টারকন্টিনেন্টাল কাপের ফাইনালে অনিশ্চিত এমবাপ্পে

১ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধে বিএনপির শ্রদ্ধা
বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধে বিএনপির শ্রদ্ধা

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সুদানে হাসপাতালে আধা-সামরিক বাহিনীর হামলা, নিহত ৯
সুদানে হাসপাতালে আধা-সামরিক বাহিনীর হামলা, নিহত ৯

১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তান সমঝোতা, চ্যাম্পিয়নস ট্রফি হাইব্রিড মডেলেই
ভারত-পাকিস্তান সমঝোতা, চ্যাম্পিয়নস ট্রফি হাইব্রিড মডেলেই

১ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাহমুদুল্লাহকে প্রশংসায় ভাসালেন মিরাজ
মাহমুদুল্লাহকে প্রশংসায় ভাসালেন মিরাজ

১ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজও বায়ুদূষণের শীর্ষে ঢাকা
আজও বায়ুদূষণের শীর্ষে ঢাকা

১ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

বুদ্ধিজীবীদের শ্রদ্ধা জানাতে স্মৃতিসৌধে জনতার ঢল
বুদ্ধিজীবীদের শ্রদ্ধা জানাতে স্মৃতিসৌধে জনতার ঢল

২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

অবৈধ বোলিং অ্যাকশন, ইসিবির নিষেধাজ্ঞায় সাকিব
অবৈধ বোলিং অ্যাকশন, ইসিবির নিষেধাজ্ঞায় সাকিব

২ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক নিয়ে লোকসভায় যা বললেন জয়শঙ্কর
বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক নিয়ে লোকসভায় যা বললেন জয়শঙ্কর

২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সচ্ছল হচ্ছে হাজারো দরিদ্র পরিবার
সচ্ছল হচ্ছে হাজারো দরিদ্র পরিবার

২ ঘন্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

প্লাস্টিক কতটা ভয়ঙ্কর, জীবাণু ছড়াচ্ছে অ্যান্টার্কটিকাতেও!
প্লাস্টিক কতটা ভয়ঙ্কর, জীবাণু ছড়াচ্ছে অ্যান্টার্কটিকাতেও!

২ ঘন্টা আগে | বিজ্ঞান

শিশু আহনাফকে হত্যার পর সন্ধান চেয়ে ফেসবুকে স্ট্যাটাস দেন আসামি নিজেই
শিশু আহনাফকে হত্যার পর সন্ধান চেয়ে ফেসবুকে স্ট্যাটাস দেন আসামি নিজেই

২ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
‌‘বেশি দরদ লাগলে হাসিনাকে ভারতের কোনো প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী করুন’
‌‘বেশি দরদ লাগলে হাসিনাকে ভারতের কোনো প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী করুন’

১৫ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

‘৮৪০’ সিনেমা দেখে যা বললেন শামা ওবায়েদ
‘৮৪০’ সিনেমা দেখে যা বললেন শামা ওবায়েদ

১৮ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

ভিটামিন ই ক্যাপসুল কী উপকারী
ভিটামিন ই ক্যাপসুল কী উপকারী

২১ ঘন্টা আগে | জীবন ধারা

১৭ বছর পর গোপালগঞ্জে বিএনপি কার্যালয়
১৭ বছর পর গোপালগঞ্জে বিএনপি কার্যালয়

১৯ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক নিয়ে লোকসভায় যা বললেন জয়শঙ্কর
বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক নিয়ে লোকসভায় যা বললেন জয়শঙ্কর

২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

মধ্যপ্রাচ্যে ইরানের দুর্বল হওয়া কি ভারতের জন্য উদ্বেগের বিষয়?
মধ্যপ্রাচ্যে ইরানের দুর্বল হওয়া কি ভারতের জন্য উদ্বেগের বিষয়?

১৮ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রক্তক্ষয়ী অবরোধ, মিয়ানমারের ২৭০ কিমি এলাকা আরাকান আর্মির নিয়ন্ত্রণে
রক্তক্ষয়ী অবরোধ, মিয়ানমারের ২৭০ কিমি এলাকা আরাকান আর্মির নিয়ন্ত্রণে

২৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল কেন সিরিয়ায় বেপরোয়া হামলা চালাচ্ছে
ইসরায়েল কেন সিরিয়ায় বেপরোয়া হামলা চালাচ্ছে

২২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবস পালনের আহ্বান জামায়াত আমিরের
শহীদ বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবস পালনের আহ্বান জামায়াত আমিরের

১৪ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

‘পুষ্পা’খ্যাত অভিনেতা আল্লু অর্জুন গ্রেফতার
‘পুষ্পা’খ্যাত অভিনেতা আল্লু অর্জুন গ্রেফতার

২১ ঘন্টা আগে | শোবিজ

জাতীয় পতাকার অবমাননা কোনোভাবেই সহ্য করব না : অপর্ণা রায়
জাতীয় পতাকার অবমাননা কোনোভাবেই সহ্য করব না : অপর্ণা রায়

১৬ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

কীভাবে সব দোষ একজনের ঘাড়ে চাপিয়ে দেওয়া হলো : রাশমিকা
কীভাবে সব দোষ একজনের ঘাড়ে চাপিয়ে দেওয়া হলো : রাশমিকা

৩ ঘন্টা আগে | শোবিজ

আল্লু জামিন পেতেই ‘বিস্ফোরক’ কঙ্গনা
আল্লু জামিন পেতেই ‘বিস্ফোরক’ কঙ্গনা

২ ঘন্টা আগে | শোবিজ

হারিয়ে যাওয়া আইনের শাসন গড়ে তুলতে হবে : তারেক রহমান
হারিয়ে যাওয়া আইনের শাসন গড়ে তুলতে হবে : তারেক রহমান

২০ ঘন্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার আমলে উত্তরবঙ্গের সাথে অবিচার হয়েছে : সারজিস
শেখ হাসিনার আমলে উত্তরবঙ্গের সাথে অবিচার হয়েছে : সারজিস

২১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

আল্লু অর্জুন কেন গ্রেফতার হলেন, কী বলছে এফআইআর?
আল্লু অর্জুন কেন গ্রেফতার হলেন, কী বলছে এফআইআর?

১৯ ঘন্টা আগে | শোবিজ

ভারতে চিকিৎসা করাতে গিয়ে বাংলাদেশি নাগরিকের মৃত্যু
ভারতে চিকিৎসা করাতে গিয়ে বাংলাদেশি নাগরিকের মৃত্যু

১৫ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চেয়ারম্যান পদ থেকে ২ জনের প্রার্থিতা প্রত্যাহার, প্রতিদ্বন্দ্বিতায় ৩ জন
চেয়ারম্যান পদ থেকে ২ জনের প্রার্থিতা প্রত্যাহার, প্রতিদ্বন্দ্বিতায় ৩ জন

২২ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশ সফরে আসছেন নাসার প্রধান নভোচারী
বাংলাদেশ সফরে আসছেন নাসার প্রধান নভোচারী

১৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়ায় গম সরবরাহ বন্ধ করল রাশিয়া
সিরিয়ায় গম সরবরাহ বন্ধ করল রাশিয়া

১৪ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলেই গেলেন ‘জলে আগুন জ্বালানো কবি’ হেলাল হাফিজ
চলেই গেলেন ‘জলে আগুন জ্বালানো কবি’ হেলাল হাফিজ

১৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

টানা ছুটিতে কক্সবাজারে পর্যটকদের ভিড়
টানা ছুটিতে কক্সবাজারে পর্যটকদের ভিড়

১৫ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

অবশেষে জামিন পেলেন আল্লু অর্জুন, আপাতত জেলে যেতে হচ্ছে না
অবশেষে জামিন পেলেন আল্লু অর্জুন, আপাতত জেলে যেতে হচ্ছে না

১৬ ঘন্টা আগে | শোবিজ

কুমিল্লা কালেক্টরেট স্কুল এন্ড কলেজে ফিরছেন অধ্যক্ষ নার্গিস আক্তার
কুমিল্লা কালেক্টরেট স্কুল এন্ড কলেজে ফিরছেন অধ্যক্ষ নার্গিস আক্তার

১৭ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

শহীদ বুদ্ধিজীবীদের প্রতি রাষ্ট্রপতি-প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা
শহীদ বুদ্ধিজীবীদের প্রতি রাষ্ট্রপতি-প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা

৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি নেতা ইকবালকে দল থেকে বহিষ্কার
বিএনপি নেতা ইকবালকে দল থেকে বহিষ্কার

১২ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

মার্চে রূপপুর বিদ্যুৎ কেন্দ্রের প্রথম ইউনিট চালু করতে চায় সরকার : অর্থ উপদেষ্টা
মার্চে রূপপুর বিদ্যুৎ কেন্দ্রের প্রথম ইউনিট চালু করতে চায় সরকার : অর্থ উপদেষ্টা

১৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

নারী-পুরুষের সমান নিরাপত্তা ও মর্যাদা পাবে : জামায়াত আমির
নারী-পুরুষের সমান নিরাপত্তা ও মর্যাদা পাবে : জামায়াত আমির

১৯ ঘন্টা আগে | চায়ের দেশ

মেলেনি জামিন, ১৪ দিনের পুলিশ হেফাজতে আল্লু অর্জুন
মেলেনি জামিন, ১৪ দিনের পুলিশ হেফাজতে আল্লু অর্জুন

১৮ ঘন্টা আগে | শোবিজ

তিন জেলায় বিএনপির আংশিক আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা
তিন জেলায় বিএনপির আংশিক আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা

১৯ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
হাজার কোটির সম্পদ নিউইয়র্কে তিন বাড়ি
হাজার কোটির সম্পদ নিউইয়র্কে তিন বাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধ হচ্ছে সরাসরি জাহাজ চলাচল
বন্ধ হচ্ছে সরাসরি জাহাজ চলাচল

পেছনের পৃষ্ঠা

আগে সংস্কার নাকি নির্বাচন
আগে সংস্কার নাকি নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

অর্থনীতির গেম চেঞ্জার
অর্থনীতির গেম চেঞ্জার

প্রথম পৃষ্ঠা

বছরে ব্যয় ৬ হাজার কোটি টাকা
বছরে ব্যয় ৬ হাজার কোটি টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

গচ্চায় ৯৭৪ কোটি টাকা!
গচ্চায় ৯৭৪ কোটি টাকা!

প্রথম পৃষ্ঠা

নিন্দায় ৫৩ বিশিষ্ট নাগরিক
নিন্দায় ৫৩ বিশিষ্ট নাগরিক

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরবঙ্গের সঙ্গে অবিচার হয়েছে
উত্তরবঙ্গের সঙ্গে অবিচার হয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

নিজ স্বার্থেই সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা দেবে বাংলাদেশ
নিজ স্বার্থেই সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা দেবে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতিকে মেধাশূন্য করাই ছিল উদ্দেশ্য
জাতিকে মেধাশূন্য করাই ছিল উদ্দেশ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসকনকে ‘জঙ্গি’ বলায় বিপাকে বাংলাদেশি শিক্ষার্থী
ইসকনকে ‘জঙ্গি’ বলায় বিপাকে বাংলাদেশি শিক্ষার্থী

পেছনের পৃষ্ঠা

জলে আগুন জ্বালিয়ে চলে গেলেন হেলাল হাফিজ
জলে আগুন জ্বালিয়ে চলে গেলেন হেলাল হাফিজ

প্রথম পৃষ্ঠা

বোলিং ত্রুটির জন্য নিষিদ্ধ করল ইসিবি
বোলিং ত্রুটির জন্য নিষিদ্ধ করল ইসিবি

মাঠে ময়দানে

মশা নিধনের ওষুধ সংকট
মশা নিধনের ওষুধ সংকট

নগর জীবন

নতুন উদ্যমে বিজয় দিবস পালনের আহ্বান
নতুন উদ্যমে বিজয় দিবস পালনের আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

বহু মত ও পথের রাজনৈতিক ব্যবস্থা গড়ে তুলতে হবে
বহু মত ও পথের রাজনৈতিক ব্যবস্থা গড়ে তুলতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

শহীদ বুদ্ধিজীবী ও মহান বিজয় দিবস পালনের আহ্বান
শহীদ বুদ্ধিজীবী ও মহান বিজয় দিবস পালনের আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

চিতই পিঠা বিক্রি করে মাসে আয় লাখ টাকা
চিতই পিঠা বিক্রি করে মাসে আয় লাখ টাকা

শনিবারের সকাল

লক্কড়ঝক্কড় বাস চলছেই
লক্কড়ঝক্কড় বাস চলছেই

প্রথম পৃষ্ঠা

মান্দারবাড়িয়া সমুদ্রসৈকত
মান্দারবাড়িয়া সমুদ্রসৈকত

নগর জীবন

কক্সবাজার সৈকতে পর্যটকদের ভিড়
কক্সবাজার সৈকতে পর্যটকদের ভিড়

পেছনের পৃষ্ঠা

শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস আজ
শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

চমক খুলনা জেলা বিএনপিতে নেতা-কর্মীদের উচ্ছ্বাস
চমক খুলনা জেলা বিএনপিতে নেতা-কর্মীদের উচ্ছ্বাস

নগর জীবন

ভবন নির্মাণের প্ল্যান নিয়ে ভোগান্তি
ভবন নির্মাণের প্ল্যান নিয়ে ভোগান্তি

নগর জীবন

সরকারের কাজে আমরা হ্যাপি
সরকারের কাজে আমরা হ্যাপি

নগর জীবন

সাহসী রুনা খান
সাহসী রুনা খান

শোবিজ

দায়িত্ব ছাড়লেন পাকিস্তান টেস্ট দলের
দায়িত্ব ছাড়লেন পাকিস্তান টেস্ট দলের

মাঠে ময়দানে

নোভা ম্যাজিকে ফর্টিসের জয়
নোভা ম্যাজিকে ফর্টিসের জয়

মাঠে ময়দানে

প্রয়াত মুক্তিযোদ্ধার পরিবারকে ঘর দিল সেনাবাহিনী
প্রয়াত মুক্তিযোদ্ধার পরিবারকে ঘর দিল সেনাবাহিনী

নগর জীবন