শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৬ মার্চ, ২০২৪ আপডেট:

সাক্ষাৎকার - ড. হোসেন জিল্লুর রহমান

খাদের কিনারেই দাঁড়িয়ে আছে অর্থনীতি

প্রিন্ট ভার্সন
খাদের কিনারেই দাঁড়িয়ে আছে অর্থনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক উপদেষ্টা, বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ পাওয়ার অ্যান্ড পার্টিসিপেশন রিসার্চ সেন্টারের (পিপিআরসি) চেয়ারম্যান ড. হোসেন জিল্লুর রহমান বলেছেন, দেশের অর্থনীতি খাদের কিনারেই দাঁড়িয়ে আছে। খাদে পড়ে না যাওয়ার জন্য আমরা চরম স্বল্পমেয়াদি চিন্তার মধ্যেই আটকে আছি। এখান থেকে বেরিয়ে আসতে হবে। রাজনৈতিক ক্ষমতার আশীর্বাদপুষ্ট অর্থনৈতিক সুযোগ-সুবিধা পাইয়ে দেওয়ার শক্তিশালী গোষ্ঠীগুলোকে লালন করা হচ্ছে। বাজার সিন্ডিকেটের বিরুদ্ধে কখনই কোনো কঠোর ব্যবস্থা নেয়নি সরকার। বিদ্যুতের বাড়তি দাম মানুষকে আরও বেশি ভোগাবে, কেননা এর প্রভাব তো পড়বে সর্বক্ষেত্রে। সাক্ষাৎকারটি নিয়েছেন- মানিক মুনতাসির

 

প্রশ্ন : দেশের বর্তমান সামগ্রিক অর্থনীতি সম্পর্কে আপনার মূল্যায়ন কী?

ড. হোসেন জিল্লুর রহমান : আমাদের সামগ্রিক অর্থনীতি খাদের কিনারেই দাঁড়িয়ে আছে। খাদে পড়ে না যাওয়ার জন্য চরম স্বল্পমেয়াদি চিন্তার মধ্যেই আমরা আটকে আছি। এখান থেকে বেরিয়ে আসতে হবে। আমরা যেন খাদে পড়ে না যাই সে দিকেই বেশি নজর দিয়ে থাকি এবং সেটার জন্য স্বল্পমেয়াদি ব্যবস্থা গ্রহণ করে থাকি। অথচ খাদের কিনার থেকে দূরে যাওয়ার জন্য। অর্থাৎ এমন অবস্থা থেকে উত্তরণের জন্য যে কার্যকর ব্যবস্থা নেওয়ার প্রয়োজন আমরা সেদিকে খুব বেশি নজর দিতে দেখি না।

প্রশ্ন : দীর্ঘদিন ধরে চলে আসা ডলার সংকটের সমাধান কী বলে আপনি মনে করেন?

- দেখুন এখানে দুটো বিষয়-একটা হলো, ডলার আয়। তো ডলার আসছে কোথা থেকে। এর একটা উৎস হলো-রপ্তানি আয়। অন্যটা রেমিট্যান্স। এর কোনোটা কি আমাদের পরিকল্পনামাফিক হচ্ছে। এখানে রপ্তানি আয়ের একটা বড় অংশ দেশেই আসছে না। এটা নিয়ে কিন্তু কার্যকর কোনো সমাধান আমরা দেখিনি। আবার সঙ্গে যোগ হয়েছে পাচারের মতো ভয়াবহ বিষয়। এটার ক্ষেত্রে যে দায়ীদের শাস্তি হওয়ার কথা ছিল তা হচ্ছে না। অন্যদিকে আমাদের যে ডলারের ব্যয় সেটার ক্ষেত্রে যে জবাবদিহিতা সেটাও তো প্রশ্নবিদ্ধ এবং অস্বচ্ছ। আমরা আমদানির ওপর কঠোর নিয়ন্ত্রণমূলক ব্যবস্থা করে গড়ে তুললাম তাতেও তো ডলারে প্রবাহ বাড়েনি। আবার বিলাসী পণ্যের আমদানিকে নিরুৎসাহিত করা আর আমদানি সংকুচিত করা কিন্তু এক কথা নয়। এখানে সংকোচনমূলক আমদানি নীতির কারণে আবার শিল্পের মূলধনী যন্ত্রপাতি আমদানি কমে গেছে। যার এক চরম নেতিবাচক প্রভাব আমাদের উৎপাদনের ওপর পড়ছে।

প্রশ্ন : উচ্চমূল্যস্ফীতির কারণে দেশের অর্থনীতিতে কী ধরনের সংকট সৃষ্টি হয়েছে বলে আপনি মনে করেন?

- মূল্যস্ফীতি তো অর্থনীতির সবচেয়ে বেশি অস্বস্তিকর অবস্থা। উচ্চ পর্যায়ের একটা স্থায়ী মূল্যস্ফীতির অবস্থা তৈরি হয়েছে। যেটা সরকারি হিসাবে প্রায় ১০ শতাংশের কাছাকাছি। প্রকৃতপক্ষে এটা হয়তো আরও বেশি এবং এটা কিন্তু স্থায়ী। আমাদের সমসাময়িক অনেকগুলো দেশ মূল্যস্ফীতিকে নিয়ন্ত্রণে আনতে পেরেছে। কিন্তু বাংলাদেশ এখানে ব্যর্থ হয়েছে। উচ্চ পর্যায়ের মূল্যস্ফীতি একটা স্থায়ী রূপ নিয়েছে। আগে যেমন হতো পিক মৌসুমে জিনিসপত্রের দাম কমে আসত। এখন কিন্তু সেটা হচ্ছে না। বছরজুড়েই উচ্চমূল্য থাকছে। আবার এটাকে নিয়ন্ত্রণ করার জন্য সরকার কাগজে-কলমে ঘোষিত নীতি নিয়েছে। অর্থাৎ সংকোচনমূলক মুদ্রানীতির ঘোষণা দেওয়া হচ্ছে। অথচ বাস্তব অবস্থা আবার ভিন্ন। একদিকে সংকোচনমূলক ঘোষিক কাগুজে নীতি। অন্যদিকে এই নীতির বিরোধী সিদ্ধান্তের বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। এতে স্ববিরোধী প্রশাসনিক সিদ্ধান্ত ও বাজার ব্যবস্থার কারণে মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে আসছে না। এ জন্য মূল্যস্ফীতি নিয়ে সরকারের উচিত হবে আসছে বাজেটের আগেই একটা শ্বেতপত্র প্রকাশ করা। এটা এখন সময়ের দাবি। তাহলে আমরা বাস্তব অবস্থাটা বুঝতে পারব। এটার একটা ব্যাখ্যা দরকার। যা হবে অত্যন্ত জনহিতকর।

 

বিভিন্ন ধরনের আইনকানুন করে গণমাধ্যম ও সাংবাদিকদের ওপর অতি নিয়ন্ত্রণমূলক আইনি ব্যবস্থা তৈরি করা হয়েছে। যা গণমাধ্যমের স্বাধীনতার পরিপন্থি। এ ছাড়া সাংবাদিকতার বিকাশে তেমন কোনো বিনিয়োগ বাড়ছে না...

 

প্রশ্ন : পুরনো সরকার নতুন করে ক্ষমতায় এসেছে। সামনে তো নতুন বাজেট। এই বাজেটে কী ধরনের উদ্যোগ নেওয়া দরকার বলে মনে করেন?

- দেখুন এটা আসলে নতুন কোনো সরকার নয়। পুরনো সরকারেরই ধারাবাহিকতা। আমরা যে খাদে না পড়ে যাওয়ার জন্য চরম স্বল্পমেয়াদি পরিকল্পনা নিয়ে আটকে আছি। এটা থেকে বেরিয়ে আসতে হবে। আসছে বাজেটে এ ধরনের উদ্যোগ নেওয়া খুব জরুরি। অর্থাৎ দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা থাকতে হবে। একই সঙ্গে রাজনৈতিক ক্ষমতার আশীর্বাদপুষ্ট অর্থনৈতিক সুযোগ-সুবিধা পাইয়ে দেওয়ার শক্তিশালী গোষ্ঠীগুলোকে লালন করা হচ্ছে। এটার নিবর্তন করতে হবে। বাজেটের মাধ্যমে যারা এই সুবিধাগুলো নিয়ে থাকে। সেটাকে বন্ধ করতে এবারের বাজেট থেকেই।

প্রশ্ন : বাজার সিন্ডিকেট প্রসঙ্গে আপনার পর্যবেক্ষণ কী?

- দেখুন আমরা কী দেখছি? আমরা দেখুছি, রাজনৈতিক ক্ষমতার আশীর্বাদপুষ্ট অর্থনৈতিক সুযোগ-সুবিধা পাইয়ে দেওয়ার শক্তিশালী গোষ্ঠীগুলোকে লালন করা হচ্ছে। বাজার সিন্ডিকেটের বিরুদ্ধে কখনই কোনো কঠোর ব্যবস্থা নেয়নি সরকার। এখানে জবাবদিহিতার কোনো বালাই নেই। এটার কোনো ব্যাখ্যাও নেই। বাজার সিন্ডিকেট বা ক্ষমতাপুষ্ট গোষ্ঠীগুলো খুবই শক্তিশালী। যারা বাজারে বা বাজার ব্যবস্থাপনায় অনৈতিক মধ্যস্বত্বভোগী হিসেবে বিরাজ করছে। তাদের রাজনৈতিক দাপট অব্যাহত রয়েছে। আমাদের এই ব্যবস্থা থেকে বেরিয়ে আসতে হবে। রাজনৈতিক ক্ষমতার আশীর্বাদপুষ্ট অর্থনৈতিক সুযোগ-সুবিধা পাইয়ে দেওয়ার শক্তিশালী গোষ্ঠীগুলোকে লালন করা হচ্ছে। তারা এখনো আগের মতোই রয়েছে। এটা কিছু কিছু বেড়েছেও।

প্রশ্ন : বিদ্যুতের মূল্য বৃদ্ধি করা হয়েছে। সরকার বলছে সামনে আরও বাড়বে। এটা আমাদের জীবনযাত্রায় কী প্রভাব ফেলবে। এখানে সরকারের কী করা উচিত?

- বিদ্যুৎ বা জ্বালানির মূল্য বৃদ্ধির প্রভাবটা বহুমুখী। এটা তো একক কোনো বিষয় নয়। এটার প্রভাব সেচ, উৎপাদন, যাতায়াত, শিল্প, কৃষি সবখানেই পড়বে। এত কিছুর পরই যদি সাপ্লাই চেইনটাকে স্বাভাবিক রাখা যেত, উৎপাদন বাড়ানো যেত তাহলে তার একটা ইতিবাচক প্রভাব বাজারে পড়ত। কিন্তু সেটা তো হচ্ছে না। এখানে বিদু্যুতের দাম সমন্বয়ের নামে যেটা করা হয় সেটা তো আসলে সরকারে দুর্নীতি ও স্বেচ্ছাচারিতার ফসল এবং এটার বোঝাটা জনগণের কাঁধের ওপরই চাপানো হয়। কিন্তু অন্যদিকে সুবিধার প্যাকেটগুলো ক্ষমতার আশীর্বাদপুষ্ট গোষ্ঠীগুলোকে পাইয়ে দেওয়া হচ্ছে। আমরা উচ্চমূল্যের বিদ্যুৎ কিনি। আবার ক্যাপাসিটি চার্জের নামে বিপুল পরিমাণ অর্থের গচ্চা দিচ্ছি। আবার উচ্চমূল্যের বিদ্যুৎ উৎপাদন নীতি বহাল রেখেছি। এটার দ্বারা অল্প সময়ের বহুজন আঙ্গুল ফুলে কলাগাছ হয়ে গেছে। অথচ জনভোগান্তি বাড়ানো হয়েছে। বোঝাটাও চাপানো হয়েছে জনগণের কাঁধে। এক অর্থে এগুলো ভ্রান্তনীতি, অনৈতিক নীতি। আসছে বাজেটে এ বিষয়গুলোর প্রতি নজর দেওয়া উচিত।

প্রশ্ন : চলমান উন্নয়ন প্রক্রিয়া, সাধারণ মানুষের জীবনধারা ও অর্থনীতির প্রধান প্রধান সূচকগুলোকে কীভাবে ব্যাখ্যা করবেন?

- আমরা শুধু অর্থনীতি আর অবকাঠামোর উন্নয়ন নিয়ে কথা বলছি। কিন্তু সেটা ঠিক হচ্ছে না। আমাদের এখন রাজনৈতিক উন্নয়ন, মানব উন্নয়ন, স্বাস্থ্যসেবার মান উন্নয়ন এসব নিয়ে কথা বলার সময় এসেছে। রাজনীতি অর্থনীতিসহ সর্বক্ষেত্রেই জবাবদিহিতার কথা বলছি। সেটাতে আমলে নিতে হবে। অন্যথায় সুশাসন প্রতিষ্ঠা করা খুবই দুরূহ ব্যাপার। তিনি বলেন, অথচ যে সংকট এখন চলছে এটা অবশ্যই বৈশ্বিক সংকটের অংশ কিন্তু দেশের অর্থনৈতিক সংকট, ব্যাংকিং খাতের দুরবস্থা, জ্বালানি ও বিদ্যুতের সংকট এটা তো জনগণ তৈরি করেনি। এটা উন্নতি করার সুযোগ ছিল। কিন্তু প্রয়োজনীয় নীতি ও জবাবদিহিতার অভাবে তা হয়নি। এখানে একটি গোষ্ঠীস্বার্থ প্রাধান্য দিয়েছে রাষ্ট্র। ফলে সংকট সমাধানের বোঝা শুধু জনগণের কাঁধে চাপিয়ে তো জনকল্যাণমূলক কিছু করা সম্ভব হবে না।

প্রশ্ন : দেশের বর্তমান গণমাধ্যম সম্পর্কে আপনার পর্যবেক্ষণ কী?

- দেখুন এখানে বিভিন্ন ধরনের আইন-কানুন করে গণমাধ্যম ও সাংবাদিকদের ওপর অতি নিয়ন্ত্রণমূলক আইনি ব্যবস্থা তৈরি করা হয়েছে। যা গণমাধ্যমের স্বাধীনতার পরিপন্থী। এছাড়া সাংবাদিকতার বিকাশে তেমন কোনো বিনিয়োগ বাড়ছে না। গণমাধ্যমের বাস্তবতা হচ্ছে নিবর্তনমূলক আইন কাঠামো চাপিয়ে দেওয়া হয়েছে। এ কারণে জবাবদিহিতা ও স্বচ্ছতামূলক রাষ্ট্র ব্যবস্থা গড়ে উঠছে না।

প্রশ্ন : গণমাধ্যমের বর্তমান পরিস্থিতির জন্য রাষ্ট্রের দ্বায় কতখানি বলে আপনি মনে করেন?

- এখানে রাষ্ট্রের দ্বায় বা ভূমিকা বেশ গুরুত্বপূর্ণ। এখানে গণমাধ্যমের ওপর নিবর্তনমূলক আইনি পরিকাঠামোগুলোকে শক্তিশালী করা হয়েছে। এতে মালিক পক্ষ ও সাংবাদিক পক্ষকেও মুখোমুখি দাঁড় করানো হয়েছে। এখানে গণমাধ্যমের মালিকদেরও রাজনীতিকীকরণ করা হয়েছে।

প্রশ্ন : গণমাধ্যমের স্বাধীনতা ও পেশাদারি সাংবাদিকতার বিকাশে করণীয় কী বলে আপনি মনে করেন?

- দেখুন এখানে সবার আগে দেখতে হবে আমাদের রাজনৈতিক ও বাণিজ্যিক স্বার্থগুলো গণমাধ্যমের মূল মিশন ও ভিশনকে নষ্ট করছে কিনা? নির্ভীক সাংবাদিকতা, মালিকপক্ষের অযাচিত হস্তক্ষেপ এবং রাজনৈতিক ও বাণিজ্যিক স্বার্থগুলোকে গণমাধ্যমকে বাধাগ্রস্ত করছে। তবুও কিন্তু গণমাধ্যম এগিয়ে চলেছে। এখানে সোশ্যাল মিডিয়া দেশের মূল গণমাধ্যমকে একটা চ্যালেঞ্জের মুখে দাঁড় করিয়েছে। অথচ সোশ্যাল মিডিয়া আর ম্যাস মিডিয়া কিন্তু এক জিনিস নয়। যার ফলে স্বাধীন সাংবাদিকতা ও মতপ্রকাশের স্বাধীনতাও বাধাগ্রস্ত হচ্ছে। এছাড়া সাংবাদিকদের মধ্যেও দেখা যায় রাজনৈতিক ও বাণিজ্যিক সুবিধাকে প্রাধান্য দিয়ে তারা ঘটনার প্রকাশ করে থাকেন। আবার এখানে ঘটনার প্রকাশ আর অনিয়ম-দুর্নীতির প্রতিকার হওয়া কিন্তু বিষয় নয়।

প্রশ্ন : সাংবাদিক জগতের পুরোধাদের ব্যাপারে আপনার মূল্যায়ন কী? একই সঙ্গে গত ১৫ বছরে অনেক নতুন নতুন টিভি ও পত্রিকা এসেছে সে বিষয়ে আপনার মন্তব্য কী?

- গণমাধ্যমের বিকাশ কিন্তু সংখ্যার বিষয় নয়। এখানে জবাবদিহিতা ও স্বচ্ছতার বিষয়ে বড় বড় প্রশ্ন উঠেছে। সেটাকে খন্ডাতে হবে। এখানে গণমাধ্যমের যারা কর্ণধারা তারাও কিছুটা দায়ী। এখানে দলাদলি ও একটা বিষয় খুবই পরিষ্কার যারা সাংবাদিকতার পুরোধা তাদের গ্রহণযোগ্যতা নিয়েও প্রশ্ন রয়েছে। তারা রাষ্ট্রের কাছাকাছিও আছেন। নানা সুযোগ-সুবিধা নিচ্ছেন। এখানে গণমাধ্যমের পুরোধা ব্যক্তিদের রাজনৈতিক সংকীর্ণতার ঊর্ধ্বে উঠে দায়িত্ব পালনে এগিয়ে যেতে হবে।

এই বিভাগের আরও খবর
একই সুতোয় গাঁথা
একই সুতোয় গাঁথা
বড় হওয়া ঐচ্ছিক
বড় হওয়া ঐচ্ছিক
সংবাদপত্রে শিশু-কিশোর সাহিত্যের বিকাশ চাই
সংবাদপত্রে শিশু-কিশোর সাহিত্যের বিকাশ চাই
বিশ্ব সিনেমায় এখন মূলধারা বাণিজ্যিক ধারা বলে কিছু নেই
বিশ্ব সিনেমায় এখন মূলধারা বাণিজ্যিক ধারা বলে কিছু নেই
গণমাধ্যম রাষ্ট্র ও জনগণের মধ্যে জবাবদিহিতা তৈরিতে কাজ করে
গণমাধ্যম রাষ্ট্র ও জনগণের মধ্যে জবাবদিহিতা তৈরিতে কাজ করে
রাষ্ট্র ও সমাজের উন্নয়নের পাশাপাশি ধনী-দরিদ্রের ব্যবধান দিন দিন বাড়ছে
রাষ্ট্র ও সমাজের উন্নয়নের পাশাপাশি ধনী-দরিদ্রের ব্যবধান দিন দিন বাড়ছে
সাংবাদিকরা তাদের পেশা থেকে কতটা দূরে
সাংবাদিকরা তাদের পেশা থেকে কতটা দূরে
দেশে গণতন্ত্রচর্চার জন্য জরুরি প্রতিষ্ঠানগুলো শক্তিশালী করা হয়নি
দেশে গণতন্ত্রচর্চার জন্য জরুরি প্রতিষ্ঠানগুলো শক্তিশালী করা হয়নি
দেশের সংবাদপত্রের প্রাণ বাংলাদেশ প্রতিদিন
দেশের সংবাদপত্রের প্রাণ বাংলাদেশ প্রতিদিন
চলচ্চিত্র সাংবাদিকতা কি চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন!
চলচ্চিত্র সাংবাদিকতা কি চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন!
অনলাইন ও ফেসবুকের যুগে প্রিন্ট সংস্করণে চ্যালেঞ্জ বেড়েছে
অনলাইন ও ফেসবুকের যুগে প্রিন্ট সংস্করণে চ্যালেঞ্জ বেড়েছে
প্রিন্ট পত্রিকার দিন ফুরিয়ে যায়নি
প্রিন্ট পত্রিকার দিন ফুরিয়ে যায়নি
সর্বশেষ খবর
সূর্যের রহস্য উন্মোচন : খুঁজে পাওয়া গেল অদৃশ্য চৌম্বক তরঙ্গ
সূর্যের রহস্য উন্মোচন : খুঁজে পাওয়া গেল অদৃশ্য চৌম্বক তরঙ্গ

২৭ সেকেন্ড আগে | বিজ্ঞান

শীত নামবে কবে, জানাল আবহাওয়া অফিস
শীত নামবে কবে, জানাল আবহাওয়া অফিস

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

অবশেষে সবুজ মমির রহস্যের জট খুলল
অবশেষে সবুজ মমির রহস্যের জট খুলল

২২ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

বিএনপিকে আলোচনায় বসতে জামায়াতের আহ্বান
বিএনপিকে আলোচনায় বসতে জামায়াতের আহ্বান

৩৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

নবনিযুক্ত ও পদোন্নতিপ্রাপ্ত শিক্ষকবৃন্দের সঙ্গে ডুয়েট উপাচার্যের মতবিনিময়
নবনিযুক্ত ও পদোন্নতিপ্রাপ্ত শিক্ষকবৃন্দের সঙ্গে ডুয়েট উপাচার্যের মতবিনিময়

৪৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নির্বাচনের তারিখ নির্দিষ্ট হওয়ার পরই বইমেলার সময় জানা যাবে
নির্বাচনের তারিখ নির্দিষ্ট হওয়ার পরই বইমেলার সময় জানা যাবে

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

পদত্যাগ করলেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সাধারণ সম্পাদক হাসান ইনাম
পদত্যাগ করলেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সাধারণ সম্পাদক হাসান ইনাম

৫৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

বেনজীর-ইমরানসহ ১০৩ জনের বিরুদ্ধে অধিকতর তদন্তের নির্দেশ
বেনজীর-ইমরানসহ ১০৩ জনের বিরুদ্ধে অধিকতর তদন্তের নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রঙিন সবজিতে ভরে ওঠবে গৃহিণীর আঙিনা
রঙিন সবজিতে ভরে ওঠবে গৃহিণীর আঙিনা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুদানে গণহত্যার প্রতিবাদে জবি শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
সুদানে গণহত্যার প্রতিবাদে জবি শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বরিশাল নগরীতে সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ
বরিশাল নগরীতে সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাভার্ডভ্যানের চাকায় পিষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু
কাভার্ডভ্যানের চাকায় পিষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টানা ১০ ম্যাচ জয়হীন থাকায় চাকরি হারালেন উলভস কোচ
টানা ১০ ম্যাচ জয়হীন থাকায় চাকরি হারালেন উলভস কোচ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুড়িগ্রামে টানা বৃষ্টিতে নুয়ে পড়েছে আমন ধান
কুড়িগ্রামে টানা বৃষ্টিতে নুয়ে পড়েছে আমন ধান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইশতেহারের আগেই কমিশন থেকে ৪ শিক্ষকের পদত্যাগ
ইশতেহারের আগেই কমিশন থেকে ৪ শিক্ষকের পদত্যাগ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপির বিজয় ঠেকাতে অপপ্রচার-অপকৌশল দৃশ্যমান : তারেক রহমান
বিএনপির বিজয় ঠেকাতে অপপ্রচার-অপকৌশল দৃশ্যমান : তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দ. আফ্রিকাকে ২৯৯ রানের টার্গেট দিল ভারত
দ. আফ্রিকাকে ২৯৯ রানের টার্গেট দিল ভারত

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুবদল কর্মী হত্যার ঘটনায় যুবক গ্রেফতার
যুবদল কর্মী হত্যার ঘটনায় যুবক গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিয়ের প্রস্তাবে রাজি না হওয়ায় অটোরিকশায় আগুন দেওয়ার অভিযোগ
বিয়ের প্রস্তাবে রাজি না হওয়ায় অটোরিকশায় আগুন দেওয়ার অভিযোগ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রাইজ বন্ডের ‘ড্র’ অনুষ্ঠিত, যেসব নম্বর পেল পুরস্কার
প্রাইজ বন্ডের ‘ড্র’ অনুষ্ঠিত, যেসব নম্বর পেল পুরস্কার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভক্তদের কাছে ক্ষমা চাইলেন শাহরুখ, কী এমন ঘটল?
ভক্তদের কাছে ক্ষমা চাইলেন শাহরুখ, কী এমন ঘটল?

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শরীয়তপুরে দুইপক্ষের সংঘর্ষ, আটক ২
শরীয়তপুরে দুইপক্ষের সংঘর্ষ, আটক ২

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে নিষিদ্ধ পলিথিন জব্দ, জরিমানা
চাঁদপুরে নিষিদ্ধ পলিথিন জব্দ, জরিমানা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় বন্দুক ঠেকিয়ে এতিমখানার ১২ গরু লুট
কুমিল্লায় বন্দুক ঠেকিয়ে এতিমখানার ১২ গরু লুট

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাবি শিক্ষার্থীদের নৈতিক ও মানবিক মূল্যবোধে উদ্বুদ্ধ করতে ২ কমিটি গঠন
ঢাবি শিক্ষার্থীদের নৈতিক ও মানবিক মূল্যবোধে উদ্বুদ্ধ করতে ২ কমিটি গঠন

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বকেয়া টাকা চাওয়ায় মুদি দোকানিকে পিটিয়ে জখম
বকেয়া টাকা চাওয়ায় মুদি দোকানিকে পিটিয়ে জখম

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে বাবুলের গণসংযোগে বিএনপি চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা হাবিব
নারায়ণগঞ্জে বাবুলের গণসংযোগে বিএনপি চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা হাবিব

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নভেম্বরে বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা, ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা
নভেম্বরে বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা, ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গ্রিসের ক্রিট দ্বীপে গুলিতে নিহত ২
গ্রিসের ক্রিট দ্বীপে গুলিতে নিহত ২

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামালপুরে অটোরিকশা চালকদের ধর্মঘট প্রত্যাহার
জামালপুরে অটোরিকশা চালকদের ধর্মঘট প্রত্যাহার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
‘জামায়াতকে বাদ দিয়ে হলেও সব দল ঐক্যবদ্ধভাবে নির্বাচনে যাবে’
‘জামায়াতকে বাদ দিয়ে হলেও সব দল ঐক্যবদ্ধভাবে নির্বাচনে যাবে’

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মির্জা ফখরুলের কণ্ঠ নকল করে অসত্য ভিডিও প্রচার
মির্জা ফখরুলের কণ্ঠ নকল করে অসত্য ভিডিও প্রচার

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘বিবাহবিচ্ছেদ’ প্রশ্নে যে জবাব দেন ঐশ্বরিয়া
‘বিবাহবিচ্ছেদ’ প্রশ্নে যে জবাব দেন ঐশ্বরিয়া

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শাপলা কলি দেওয়া হলে নেবে এনসিপি
শাপলা কলি দেওয়া হলে নেবে এনসিপি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দোষী বা নির্দোষের বাইরে ইনুর বক্তব্য আমলে নেয়ার সুযোগ নেই: চিফ প্রসিকিউটর
দোষী বা নির্দোষের বাইরে ইনুর বক্তব্য আমলে নেয়ার সুযোগ নেই: চিফ প্রসিকিউটর

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কর ফাঁকিতেও চ্যাম্পিয়ন সেই ডাক্তাররা
কর ফাঁকিতেও চ্যাম্পিয়ন সেই ডাক্তাররা

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভারতীয় বংশোদ্ভূত সিইও’র বিরুদ্ধে ৫০০ মিলিয়ন ডলারের জালিয়াতির অভিযোগ
ভারতীয় বংশোদ্ভূত সিইও’র বিরুদ্ধে ৫০০ মিলিয়ন ডলারের জালিয়াতির অভিযোগ

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বরাষ্ট্র-পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় অনুমতি দিলে জাকির নায়েক বাংলাদেশে আসবেন: ধর্ম উপদেষ্টা
স্বরাষ্ট্র-পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় অনুমতি দিলে জাকির নায়েক বাংলাদেশে আসবেন: ধর্ম উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক বাতিলের রায় দিয়েই রাজনৈতিক সংকটের শুরু : আপিল বিভাগকে বিএনপি
তত্ত্বাবধায়ক বাতিলের রায় দিয়েই রাজনৈতিক সংকটের শুরু : আপিল বিভাগকে বিএনপি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোহলির রেকর্ড ভেঙে শীর্ষে বাবর
কোহলির রেকর্ড ভেঙে শীর্ষে বাবর

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসলামি আলেমের সম্ভাব্য সফর প্রসঙ্গে ভারতের মন্তব্য ঢাকার নজরে এসেছে
ইসলামি আলেমের সম্ভাব্য সফর প্রসঙ্গে ভারতের মন্তব্য ঢাকার নজরে এসেছে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবারও জামায়াতের আমির নির্বাচিত ডা. শফিকুর রহমান
আবারও জামায়াতের আমির নির্বাচিত ডা. শফিকুর রহমান

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নীল রঙের কুকুর! বিজ্ঞানীরাও হতবাক
নীল রঙের কুকুর! বিজ্ঞানীরাও হতবাক

১০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বেপরোয়া ট্রাম্পের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানোর আহ্বান ওবামার
বেপরোয়া ট্রাম্পের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানোর আহ্বান ওবামার

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পদ্মার এক পাঙাশ বিক্রি হলো ৬৭ হাজার টাকায়
পদ্মার এক পাঙাশ বিক্রি হলো ৬৭ হাজার টাকায়

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আদানির সঙ্গে চুক্তি প্রসঙ্গে যা বললেন জ্বালানি উপদেষ্টা
আদানির সঙ্গে চুক্তি প্রসঙ্গে যা বললেন জ্বালানি উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রবল বৃষ্টিতে এক্সপ্রেসওয়েতে উল্টে গেল বাস
প্রবল বৃষ্টিতে এক্সপ্রেসওয়েতে উল্টে গেল বাস

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই বছরে দেড় লাখ মৃত্যু, কেন রক্তে ভাসছে সুদান
দুই বছরে দেড় লাখ মৃত্যু, কেন রক্তে ভাসছে সুদান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিয়েটা করে ফেললে মাঝপথেই তো আটকে গেলাম: পূজা চেরি
বিয়েটা করে ফেললে মাঝপথেই তো আটকে গেলাম: পূজা চেরি

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চীনের চমক, মানুষের সঙ্গে মহাকাশে চার ইঁদুর!
চীনের চমক, মানুষের সঙ্গে মহাকাশে চার ইঁদুর!

১৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

এবারের ইজতেমা জাতীয় নির্বাচনের পর: ধর্ম উপদেষ্টা
এবারের ইজতেমা জাতীয় নির্বাচনের পর: ধর্ম উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বিয়ে নয়, জীবনে স্বাধীন হওয়াটা গুরুত্বপূর্ণ বলে শিখেছি’
‘বিয়ে নয়, জীবনে স্বাধীন হওয়াটা গুরুত্বপূর্ণ বলে শিখেছি’

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নাইজেরিয়ায় সামরিক অভিযান চালানোর হুমকি ট্রাম্পের
নাইজেরিয়ায় সামরিক অভিযান চালানোর হুমকি ট্রাম্পের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাড্ডায় মিললো নারী-পুরুষের গলিত মরদেহ
বাড্ডায় মিললো নারী-পুরুষের গলিত মরদেহ

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এলপি গ্যাসের নতুন দাম ঘোষণা বিকেলে
এলপি গ্যাসের নতুন দাম ঘোষণা বিকেলে

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দুপুরে খাওয়ার পরপর চা পান কতটা ক্ষতিকর?
দুপুরে খাওয়ার পরপর চা পান কতটা ক্ষতিকর?

১৭ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

৩ বিভাগে অতি ভারি বর্ষণের আভাস, টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা
৩ বিভাগে অতি ভারি বর্ষণের আভাস, টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১২ কেজি এলপিজি সিলিন্ডারে দাম কমল ২৬ টাকা
১২ কেজি এলপিজি সিলিন্ডারে দাম কমল ২৬ টাকা

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নাসার তৈরি সুপারসনিক বিমানের সফল উড্ডয়ন
নাসার তৈরি সুপারসনিক বিমানের সফল উড্ডয়ন

৯ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নভেম্বরে বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা, ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা
নভেম্বরে বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা, ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
আগে নির্বাচন চায় দেশবাসী
আগে নির্বাচন চায় দেশবাসী

প্রথম পৃষ্ঠা

ড. আলী রীয়াজের পদত্যাগ দাবি নিউইয়র্ক বিএনপির
ড. আলী রীয়াজের পদত্যাগ দাবি নিউইয়র্ক বিএনপির

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার সংস্কার বাস্তবায়নে কমিশন
এবার সংস্কার বাস্তবায়নে কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন চ্যাম্পিয়ন পাবে ক্রিকেটবিশ্ব
নতুন চ্যাম্পিয়ন পাবে ক্রিকেটবিশ্ব

মাঠে ময়দানে

শোবিজ কাঁপানো প্রেম
শোবিজ কাঁপানো প্রেম

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিপজ্জনক বগুড়ার মহাসড়ক
বিপজ্জনক বগুড়ার মহাসড়ক

নগর জীবন

আসছেন জাকির নায়েক, ভারতের সতর্কবার্তা
আসছেন জাকির নায়েক, ভারতের সতর্কবার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা
নির্বাচন প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে সাজ্জাদ হত্যার নেপথ্যে পরিবহন চাঁদাবাজি নিয়ন্ত্রণ!
চট্টগ্রামে সাজ্জাদ হত্যার নেপথ্যে পরিবহন চাঁদাবাজি নিয়ন্ত্রণ!

নগর জীবন

৯ দফা সংস্কার প্রস্তাব বাংলাদেশ ব্যাংকের
৯ দফা সংস্কার প্রস্তাব বাংলাদেশ ব্যাংকের

পেছনের পৃষ্ঠা

আড়াই শ বছরের কাঠগোলাপ গাছ
আড়াই শ বছরের কাঠগোলাপ গাছ

পেছনের পৃষ্ঠা

গণভোট ছাড়া নির্বাচনের দুই পয়সার মূল্য নেই
গণভোট ছাড়া নির্বাচনের দুই পয়সার মূল্য নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

মওদুদী নয়, মদিনার ইসলাম চর্চা করি
মওদুদী নয়, মদিনার ইসলাম চর্চা করি

প্রথম পৃষ্ঠা

আলালের বক্তব্য জামায়াতের প্রতিবাদ
আলালের বক্তব্য জামায়াতের প্রতিবাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই দলের বোঝাপড়ার কথা শোনা যাচ্ছে
দুই দলের বোঝাপড়ার কথা শোনা যাচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যয় বেড়েছে ব্যবসায়
ব্যয় বেড়েছে ব্যবসায়

পেছনের পৃষ্ঠা

গাছের ওপর ১২ ফুট লম্বা অজগর
গাছের ওপর ১২ ফুট লম্বা অজগর

খবর

এ বয়সে চাকরি পামু কোথায়
এ বয়সে চাকরি পামু কোথায়

পেছনের পৃষ্ঠা

পাহাড়ি মেলায় মানুষের উচ্ছ্বাস
পাহাড়ি মেলায় মানুষের উচ্ছ্বাস

পেছনের পৃষ্ঠা

দলের কাছে নতি স্বীকার উপদেষ্টাদের
দলের কাছে নতি স্বীকার উপদেষ্টাদের

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন দলের চার নেতা কুশলী প্রচারে
তিন দলের চার নেতা কুশলী প্রচারে

নগর জীবন

মাঠে সরব বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন
মাঠে সরব বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন

নগর জীবন

দুই ভাইকে কুপিয়ে হত্যা নরসিংদীতে
দুই ভাইকে কুপিয়ে হত্যা নরসিংদীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

বই পড়ায় ১০২ দেশের মধ্যে বাংলাদেশ ৯৭তম
বই পড়ায় ১০২ দেশের মধ্যে বাংলাদেশ ৯৭তম

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন কমিশন গঠন হয়েছে ভাগাভাগি করে
নির্বাচন কমিশন গঠন হয়েছে ভাগাভাগি করে

পেছনের পৃষ্ঠা

বৃষ্টিতে ভোগান্তি নগরবাসীর
বৃষ্টিতে ভোগান্তি নগরবাসীর

পেছনের পৃষ্ঠা

ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ৭০ হাজার ছাড়াল
ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ৭০ হাজার ছাড়াল

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনই শক্তিশালী গণতান্ত্রিক সমাধান
নির্বাচনই শক্তিশালী গণতান্ত্রিক সমাধান

পেছনের পৃষ্ঠা

দ্বার খুললেও জাহাজ নেই!
দ্বার খুললেও জাহাজ নেই!

পেছনের পৃষ্ঠা