শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৬ মার্চ, ২০২৪ আপডেট:

সাক্ষাৎকার - ড. হোসেন জিল্লুর রহমান

খাদের কিনারেই দাঁড়িয়ে আছে অর্থনীতি

প্রিন্ট ভার্সন
খাদের কিনারেই দাঁড়িয়ে আছে অর্থনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক উপদেষ্টা, বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ পাওয়ার অ্যান্ড পার্টিসিপেশন রিসার্চ সেন্টারের (পিপিআরসি) চেয়ারম্যান ড. হোসেন জিল্লুর রহমান বলেছেন, দেশের অর্থনীতি খাদের কিনারেই দাঁড়িয়ে আছে। খাদে পড়ে না যাওয়ার জন্য আমরা চরম স্বল্পমেয়াদি চিন্তার মধ্যেই আটকে আছি। এখান থেকে বেরিয়ে আসতে হবে। রাজনৈতিক ক্ষমতার আশীর্বাদপুষ্ট অর্থনৈতিক সুযোগ-সুবিধা পাইয়ে দেওয়ার শক্তিশালী গোষ্ঠীগুলোকে লালন করা হচ্ছে। বাজার সিন্ডিকেটের বিরুদ্ধে কখনই কোনো কঠোর ব্যবস্থা নেয়নি সরকার। বিদ্যুতের বাড়তি দাম মানুষকে আরও বেশি ভোগাবে, কেননা এর প্রভাব তো পড়বে সর্বক্ষেত্রে। সাক্ষাৎকারটি নিয়েছেন- মানিক মুনতাসির

 

প্রশ্ন : দেশের বর্তমান সামগ্রিক অর্থনীতি সম্পর্কে আপনার মূল্যায়ন কী?

ড. হোসেন জিল্লুর রহমান : আমাদের সামগ্রিক অর্থনীতি খাদের কিনারেই দাঁড়িয়ে আছে। খাদে পড়ে না যাওয়ার জন্য চরম স্বল্পমেয়াদি চিন্তার মধ্যেই আমরা আটকে আছি। এখান থেকে বেরিয়ে আসতে হবে। আমরা যেন খাদে পড়ে না যাই সে দিকেই বেশি নজর দিয়ে থাকি এবং সেটার জন্য স্বল্পমেয়াদি ব্যবস্থা গ্রহণ করে থাকি। অথচ খাদের কিনার থেকে দূরে যাওয়ার জন্য। অর্থাৎ এমন অবস্থা থেকে উত্তরণের জন্য যে কার্যকর ব্যবস্থা নেওয়ার প্রয়োজন আমরা সেদিকে খুব বেশি নজর দিতে দেখি না।

প্রশ্ন : দীর্ঘদিন ধরে চলে আসা ডলার সংকটের সমাধান কী বলে আপনি মনে করেন?

- দেখুন এখানে দুটো বিষয়-একটা হলো, ডলার আয়। তো ডলার আসছে কোথা থেকে। এর একটা উৎস হলো-রপ্তানি আয়। অন্যটা রেমিট্যান্স। এর কোনোটা কি আমাদের পরিকল্পনামাফিক হচ্ছে। এখানে রপ্তানি আয়ের একটা বড় অংশ দেশেই আসছে না। এটা নিয়ে কিন্তু কার্যকর কোনো সমাধান আমরা দেখিনি। আবার সঙ্গে যোগ হয়েছে পাচারের মতো ভয়াবহ বিষয়। এটার ক্ষেত্রে যে দায়ীদের শাস্তি হওয়ার কথা ছিল তা হচ্ছে না। অন্যদিকে আমাদের যে ডলারের ব্যয় সেটার ক্ষেত্রে যে জবাবদিহিতা সেটাও তো প্রশ্নবিদ্ধ এবং অস্বচ্ছ। আমরা আমদানির ওপর কঠোর নিয়ন্ত্রণমূলক ব্যবস্থা করে গড়ে তুললাম তাতেও তো ডলারে প্রবাহ বাড়েনি। আবার বিলাসী পণ্যের আমদানিকে নিরুৎসাহিত করা আর আমদানি সংকুচিত করা কিন্তু এক কথা নয়। এখানে সংকোচনমূলক আমদানি নীতির কারণে আবার শিল্পের মূলধনী যন্ত্রপাতি আমদানি কমে গেছে। যার এক চরম নেতিবাচক প্রভাব আমাদের উৎপাদনের ওপর পড়ছে।

প্রশ্ন : উচ্চমূল্যস্ফীতির কারণে দেশের অর্থনীতিতে কী ধরনের সংকট সৃষ্টি হয়েছে বলে আপনি মনে করেন?

- মূল্যস্ফীতি তো অর্থনীতির সবচেয়ে বেশি অস্বস্তিকর অবস্থা। উচ্চ পর্যায়ের একটা স্থায়ী মূল্যস্ফীতির অবস্থা তৈরি হয়েছে। যেটা সরকারি হিসাবে প্রায় ১০ শতাংশের কাছাকাছি। প্রকৃতপক্ষে এটা হয়তো আরও বেশি এবং এটা কিন্তু স্থায়ী। আমাদের সমসাময়িক অনেকগুলো দেশ মূল্যস্ফীতিকে নিয়ন্ত্রণে আনতে পেরেছে। কিন্তু বাংলাদেশ এখানে ব্যর্থ হয়েছে। উচ্চ পর্যায়ের মূল্যস্ফীতি একটা স্থায়ী রূপ নিয়েছে। আগে যেমন হতো পিক মৌসুমে জিনিসপত্রের দাম কমে আসত। এখন কিন্তু সেটা হচ্ছে না। বছরজুড়েই উচ্চমূল্য থাকছে। আবার এটাকে নিয়ন্ত্রণ করার জন্য সরকার কাগজে-কলমে ঘোষিত নীতি নিয়েছে। অর্থাৎ সংকোচনমূলক মুদ্রানীতির ঘোষণা দেওয়া হচ্ছে। অথচ বাস্তব অবস্থা আবার ভিন্ন। একদিকে সংকোচনমূলক ঘোষিক কাগুজে নীতি। অন্যদিকে এই নীতির বিরোধী সিদ্ধান্তের বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। এতে স্ববিরোধী প্রশাসনিক সিদ্ধান্ত ও বাজার ব্যবস্থার কারণে মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে আসছে না। এ জন্য মূল্যস্ফীতি নিয়ে সরকারের উচিত হবে আসছে বাজেটের আগেই একটা শ্বেতপত্র প্রকাশ করা। এটা এখন সময়ের দাবি। তাহলে আমরা বাস্তব অবস্থাটা বুঝতে পারব। এটার একটা ব্যাখ্যা দরকার। যা হবে অত্যন্ত জনহিতকর।

 

বিভিন্ন ধরনের আইনকানুন করে গণমাধ্যম ও সাংবাদিকদের ওপর অতি নিয়ন্ত্রণমূলক আইনি ব্যবস্থা তৈরি করা হয়েছে। যা গণমাধ্যমের স্বাধীনতার পরিপন্থি। এ ছাড়া সাংবাদিকতার বিকাশে তেমন কোনো বিনিয়োগ বাড়ছে না...

 

প্রশ্ন : পুরনো সরকার নতুন করে ক্ষমতায় এসেছে। সামনে তো নতুন বাজেট। এই বাজেটে কী ধরনের উদ্যোগ নেওয়া দরকার বলে মনে করেন?

- দেখুন এটা আসলে নতুন কোনো সরকার নয়। পুরনো সরকারেরই ধারাবাহিকতা। আমরা যে খাদে না পড়ে যাওয়ার জন্য চরম স্বল্পমেয়াদি পরিকল্পনা নিয়ে আটকে আছি। এটা থেকে বেরিয়ে আসতে হবে। আসছে বাজেটে এ ধরনের উদ্যোগ নেওয়া খুব জরুরি। অর্থাৎ দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা থাকতে হবে। একই সঙ্গে রাজনৈতিক ক্ষমতার আশীর্বাদপুষ্ট অর্থনৈতিক সুযোগ-সুবিধা পাইয়ে দেওয়ার শক্তিশালী গোষ্ঠীগুলোকে লালন করা হচ্ছে। এটার নিবর্তন করতে হবে। বাজেটের মাধ্যমে যারা এই সুবিধাগুলো নিয়ে থাকে। সেটাকে বন্ধ করতে এবারের বাজেট থেকেই।

প্রশ্ন : বাজার সিন্ডিকেট প্রসঙ্গে আপনার পর্যবেক্ষণ কী?

- দেখুন আমরা কী দেখছি? আমরা দেখুছি, রাজনৈতিক ক্ষমতার আশীর্বাদপুষ্ট অর্থনৈতিক সুযোগ-সুবিধা পাইয়ে দেওয়ার শক্তিশালী গোষ্ঠীগুলোকে লালন করা হচ্ছে। বাজার সিন্ডিকেটের বিরুদ্ধে কখনই কোনো কঠোর ব্যবস্থা নেয়নি সরকার। এখানে জবাবদিহিতার কোনো বালাই নেই। এটার কোনো ব্যাখ্যাও নেই। বাজার সিন্ডিকেট বা ক্ষমতাপুষ্ট গোষ্ঠীগুলো খুবই শক্তিশালী। যারা বাজারে বা বাজার ব্যবস্থাপনায় অনৈতিক মধ্যস্বত্বভোগী হিসেবে বিরাজ করছে। তাদের রাজনৈতিক দাপট অব্যাহত রয়েছে। আমাদের এই ব্যবস্থা থেকে বেরিয়ে আসতে হবে। রাজনৈতিক ক্ষমতার আশীর্বাদপুষ্ট অর্থনৈতিক সুযোগ-সুবিধা পাইয়ে দেওয়ার শক্তিশালী গোষ্ঠীগুলোকে লালন করা হচ্ছে। তারা এখনো আগের মতোই রয়েছে। এটা কিছু কিছু বেড়েছেও।

প্রশ্ন : বিদ্যুতের মূল্য বৃদ্ধি করা হয়েছে। সরকার বলছে সামনে আরও বাড়বে। এটা আমাদের জীবনযাত্রায় কী প্রভাব ফেলবে। এখানে সরকারের কী করা উচিত?

- বিদ্যুৎ বা জ্বালানির মূল্য বৃদ্ধির প্রভাবটা বহুমুখী। এটা তো একক কোনো বিষয় নয়। এটার প্রভাব সেচ, উৎপাদন, যাতায়াত, শিল্প, কৃষি সবখানেই পড়বে। এত কিছুর পরই যদি সাপ্লাই চেইনটাকে স্বাভাবিক রাখা যেত, উৎপাদন বাড়ানো যেত তাহলে তার একটা ইতিবাচক প্রভাব বাজারে পড়ত। কিন্তু সেটা তো হচ্ছে না। এখানে বিদু্যুতের দাম সমন্বয়ের নামে যেটা করা হয় সেটা তো আসলে সরকারে দুর্নীতি ও স্বেচ্ছাচারিতার ফসল এবং এটার বোঝাটা জনগণের কাঁধের ওপরই চাপানো হয়। কিন্তু অন্যদিকে সুবিধার প্যাকেটগুলো ক্ষমতার আশীর্বাদপুষ্ট গোষ্ঠীগুলোকে পাইয়ে দেওয়া হচ্ছে। আমরা উচ্চমূল্যের বিদ্যুৎ কিনি। আবার ক্যাপাসিটি চার্জের নামে বিপুল পরিমাণ অর্থের গচ্চা দিচ্ছি। আবার উচ্চমূল্যের বিদ্যুৎ উৎপাদন নীতি বহাল রেখেছি। এটার দ্বারা অল্প সময়ের বহুজন আঙ্গুল ফুলে কলাগাছ হয়ে গেছে। অথচ জনভোগান্তি বাড়ানো হয়েছে। বোঝাটাও চাপানো হয়েছে জনগণের কাঁধে। এক অর্থে এগুলো ভ্রান্তনীতি, অনৈতিক নীতি। আসছে বাজেটে এ বিষয়গুলোর প্রতি নজর দেওয়া উচিত।

প্রশ্ন : চলমান উন্নয়ন প্রক্রিয়া, সাধারণ মানুষের জীবনধারা ও অর্থনীতির প্রধান প্রধান সূচকগুলোকে কীভাবে ব্যাখ্যা করবেন?

- আমরা শুধু অর্থনীতি আর অবকাঠামোর উন্নয়ন নিয়ে কথা বলছি। কিন্তু সেটা ঠিক হচ্ছে না। আমাদের এখন রাজনৈতিক উন্নয়ন, মানব উন্নয়ন, স্বাস্থ্যসেবার মান উন্নয়ন এসব নিয়ে কথা বলার সময় এসেছে। রাজনীতি অর্থনীতিসহ সর্বক্ষেত্রেই জবাবদিহিতার কথা বলছি। সেটাতে আমলে নিতে হবে। অন্যথায় সুশাসন প্রতিষ্ঠা করা খুবই দুরূহ ব্যাপার। তিনি বলেন, অথচ যে সংকট এখন চলছে এটা অবশ্যই বৈশ্বিক সংকটের অংশ কিন্তু দেশের অর্থনৈতিক সংকট, ব্যাংকিং খাতের দুরবস্থা, জ্বালানি ও বিদ্যুতের সংকট এটা তো জনগণ তৈরি করেনি। এটা উন্নতি করার সুযোগ ছিল। কিন্তু প্রয়োজনীয় নীতি ও জবাবদিহিতার অভাবে তা হয়নি। এখানে একটি গোষ্ঠীস্বার্থ প্রাধান্য দিয়েছে রাষ্ট্র। ফলে সংকট সমাধানের বোঝা শুধু জনগণের কাঁধে চাপিয়ে তো জনকল্যাণমূলক কিছু করা সম্ভব হবে না।

প্রশ্ন : দেশের বর্তমান গণমাধ্যম সম্পর্কে আপনার পর্যবেক্ষণ কী?

- দেখুন এখানে বিভিন্ন ধরনের আইন-কানুন করে গণমাধ্যম ও সাংবাদিকদের ওপর অতি নিয়ন্ত্রণমূলক আইনি ব্যবস্থা তৈরি করা হয়েছে। যা গণমাধ্যমের স্বাধীনতার পরিপন্থী। এছাড়া সাংবাদিকতার বিকাশে তেমন কোনো বিনিয়োগ বাড়ছে না। গণমাধ্যমের বাস্তবতা হচ্ছে নিবর্তনমূলক আইন কাঠামো চাপিয়ে দেওয়া হয়েছে। এ কারণে জবাবদিহিতা ও স্বচ্ছতামূলক রাষ্ট্র ব্যবস্থা গড়ে উঠছে না।

প্রশ্ন : গণমাধ্যমের বর্তমান পরিস্থিতির জন্য রাষ্ট্রের দ্বায় কতখানি বলে আপনি মনে করেন?

- এখানে রাষ্ট্রের দ্বায় বা ভূমিকা বেশ গুরুত্বপূর্ণ। এখানে গণমাধ্যমের ওপর নিবর্তনমূলক আইনি পরিকাঠামোগুলোকে শক্তিশালী করা হয়েছে। এতে মালিক পক্ষ ও সাংবাদিক পক্ষকেও মুখোমুখি দাঁড় করানো হয়েছে। এখানে গণমাধ্যমের মালিকদেরও রাজনীতিকীকরণ করা হয়েছে।

প্রশ্ন : গণমাধ্যমের স্বাধীনতা ও পেশাদারি সাংবাদিকতার বিকাশে করণীয় কী বলে আপনি মনে করেন?

- দেখুন এখানে সবার আগে দেখতে হবে আমাদের রাজনৈতিক ও বাণিজ্যিক স্বার্থগুলো গণমাধ্যমের মূল মিশন ও ভিশনকে নষ্ট করছে কিনা? নির্ভীক সাংবাদিকতা, মালিকপক্ষের অযাচিত হস্তক্ষেপ এবং রাজনৈতিক ও বাণিজ্যিক স্বার্থগুলোকে গণমাধ্যমকে বাধাগ্রস্ত করছে। তবুও কিন্তু গণমাধ্যম এগিয়ে চলেছে। এখানে সোশ্যাল মিডিয়া দেশের মূল গণমাধ্যমকে একটা চ্যালেঞ্জের মুখে দাঁড় করিয়েছে। অথচ সোশ্যাল মিডিয়া আর ম্যাস মিডিয়া কিন্তু এক জিনিস নয়। যার ফলে স্বাধীন সাংবাদিকতা ও মতপ্রকাশের স্বাধীনতাও বাধাগ্রস্ত হচ্ছে। এছাড়া সাংবাদিকদের মধ্যেও দেখা যায় রাজনৈতিক ও বাণিজ্যিক সুবিধাকে প্রাধান্য দিয়ে তারা ঘটনার প্রকাশ করে থাকেন। আবার এখানে ঘটনার প্রকাশ আর অনিয়ম-দুর্নীতির প্রতিকার হওয়া কিন্তু বিষয় নয়।

প্রশ্ন : সাংবাদিক জগতের পুরোধাদের ব্যাপারে আপনার মূল্যায়ন কী? একই সঙ্গে গত ১৫ বছরে অনেক নতুন নতুন টিভি ও পত্রিকা এসেছে সে বিষয়ে আপনার মন্তব্য কী?

- গণমাধ্যমের বিকাশ কিন্তু সংখ্যার বিষয় নয়। এখানে জবাবদিহিতা ও স্বচ্ছতার বিষয়ে বড় বড় প্রশ্ন উঠেছে। সেটাকে খন্ডাতে হবে। এখানে গণমাধ্যমের যারা কর্ণধারা তারাও কিছুটা দায়ী। এখানে দলাদলি ও একটা বিষয় খুবই পরিষ্কার যারা সাংবাদিকতার পুরোধা তাদের গ্রহণযোগ্যতা নিয়েও প্রশ্ন রয়েছে। তারা রাষ্ট্রের কাছাকাছিও আছেন। নানা সুযোগ-সুবিধা নিচ্ছেন। এখানে গণমাধ্যমের পুরোধা ব্যক্তিদের রাজনৈতিক সংকীর্ণতার ঊর্ধ্বে উঠে দায়িত্ব পালনে এগিয়ে যেতে হবে।

এই বিভাগের আরও খবর
একই সুতোয় গাঁথা
একই সুতোয় গাঁথা
বড় হওয়া ঐচ্ছিক
বড় হওয়া ঐচ্ছিক
সংবাদপত্রে শিশু-কিশোর সাহিত্যের বিকাশ চাই
সংবাদপত্রে শিশু-কিশোর সাহিত্যের বিকাশ চাই
বিশ্ব সিনেমায় এখন মূলধারা বাণিজ্যিক ধারা বলে কিছু নেই
বিশ্ব সিনেমায় এখন মূলধারা বাণিজ্যিক ধারা বলে কিছু নেই
গণমাধ্যম রাষ্ট্র ও জনগণের মধ্যে জবাবদিহিতা তৈরিতে কাজ করে
গণমাধ্যম রাষ্ট্র ও জনগণের মধ্যে জবাবদিহিতা তৈরিতে কাজ করে
রাষ্ট্র ও সমাজের উন্নয়নের পাশাপাশি ধনী-দরিদ্রের ব্যবধান দিন দিন বাড়ছে
রাষ্ট্র ও সমাজের উন্নয়নের পাশাপাশি ধনী-দরিদ্রের ব্যবধান দিন দিন বাড়ছে
সাংবাদিকরা তাদের পেশা থেকে কতটা দূরে
সাংবাদিকরা তাদের পেশা থেকে কতটা দূরে
দেশে গণতন্ত্রচর্চার জন্য জরুরি প্রতিষ্ঠানগুলো শক্তিশালী করা হয়নি
দেশে গণতন্ত্রচর্চার জন্য জরুরি প্রতিষ্ঠানগুলো শক্তিশালী করা হয়নি
দেশের সংবাদপত্রের প্রাণ বাংলাদেশ প্রতিদিন
দেশের সংবাদপত্রের প্রাণ বাংলাদেশ প্রতিদিন
চলচ্চিত্র সাংবাদিকতা কি চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন!
চলচ্চিত্র সাংবাদিকতা কি চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন!
অনলাইন ও ফেসবুকের যুগে প্রিন্ট সংস্করণে চ্যালেঞ্জ বেড়েছে
অনলাইন ও ফেসবুকের যুগে প্রিন্ট সংস্করণে চ্যালেঞ্জ বেড়েছে
প্রিন্ট পত্রিকার দিন ফুরিয়ে যায়নি
প্রিন্ট পত্রিকার দিন ফুরিয়ে যায়নি
সর্বশেষ খবর
ইসরায়েলের সঙ্গে সব ধরনের বাণিজ্য বন্ধ করুন: জাতিসংঘ বিশেষজ্ঞ
ইসরায়েলের সঙ্গে সব ধরনের বাণিজ্য বন্ধ করুন: জাতিসংঘ বিশেষজ্ঞ

এই মাত্র | পূর্ব-পশ্চিম

দেবাশিস চক্রবর্তীর আঁকা পোস্টারে ফুটে উঠবে জুলাই’র অনিবার্যতা : উপদেষ্টা আসিফ
দেবাশিস চক্রবর্তীর আঁকা পোস্টারে ফুটে উঠবে জুলাই’র অনিবার্যতা : উপদেষ্টা আসিফ

২ মিনিট আগে | জাতীয়

৬ মাসে সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল ২ হাজার ৭৭৮ জনের : সেভ দ্য রোড
৬ মাসে সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল ২ হাজার ৭৭৮ জনের : সেভ দ্য রোড

২ মিনিট আগে | নগর জীবন

শেফালীর মৃত্যু নিয়ে মন্তব্য করে বিতর্কে জড়ালেন রামদেব
শেফালীর মৃত্যু নিয়ে মন্তব্য করে বিতর্কে জড়ালেন রামদেব

১১ মিনিট আগে | শোবিজ

সরকারের কঠোর অবস্থানে আতঙ্কিত এনবিআর কর্মকর্তারা
সরকারের কঠোর অবস্থানে আতঙ্কিত এনবিআর কর্মকর্তারা

১৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

সিকৃবিতে শহীদ স্মরণে ‘জুলাই ৩৬ গেইট’ উদ্বোধন
সিকৃবিতে শহীদ স্মরণে ‘জুলাই ৩৬ গেইট’ উদ্বোধন

২৮ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

কক্সবাজারে ৩ অস্ত্র ব্যবসায়ী গ্রেফতার
কক্সবাজারে ৩ অস্ত্র ব্যবসায়ী গ্রেফতার

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আমাদের মূল লক্ষ্য নির্বাচন : হাসনাত আব্দুল্লাহ
আমাদের মূল লক্ষ্য নির্বাচন : হাসনাত আব্দুল্লাহ

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে বাড়ছে করোনা রোগী
সিলেটে বাড়ছে করোনা রোগী

৩৬ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

বেনাপোলে ২০টি বাংলাদেশি পাসপোর্টসহ ভারতীয় ট্রাক 
ড্রাইভার আটক
বেনাপোলে ২০টি বাংলাদেশি পাসপোর্টসহ ভারতীয় ট্রাক  ড্রাইভার আটক

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাগলা মসজিদের নিজস্ব ওয়েবসাইট উদ্বোধন
পাগলা মসজিদের নিজস্ব ওয়েবসাইট উদ্বোধন

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিদেশি পর্যটকদের জন্য জাতীয় উদ্যানের প্রবেশ ফি বাড়ানোর নির্দেশ ট্রাম্পের
বিদেশি পর্যটকদের জন্য জাতীয় উদ্যানের প্রবেশ ফি বাড়ানোর নির্দেশ ট্রাম্পের

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গৃহবধূকে পুড়িয়ে হত্যার অভিযোগ, লুকিয়ে দাফনের সময় পুলিশের হানা
গৃহবধূকে পুড়িয়ে হত্যার অভিযোগ, লুকিয়ে দাফনের সময় পুলিশের হানা

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বোমার আঘাতে ১০ বার গৃহহারা, শেষ আশ্রয়েই খুন হন বাবা ও ভাই
বোমার আঘাতে ১০ বার গৃহহারা, শেষ আশ্রয়েই খুন হন বাবা ও ভাই

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআর পদ্ধতিতে ভোটাধিকার নিশ্চিত হবে, বন্ধ হবে মনোনয়ন বাণিজ্য : মাসুদ সাঈদী
পিআর পদ্ধতিতে ভোটাধিকার নিশ্চিত হবে, বন্ধ হবে মনোনয়ন বাণিজ্য : মাসুদ সাঈদী

৫৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

নোয়াখালী জেলা বিএনপির দপ্তর সম্পাদকের দায়িত্ব পেলেন এডভোকেট পলাশ
নোয়াখালী জেলা বিএনপির দপ্তর সম্পাদকের দায়িত্ব পেলেন এডভোকেট পলাশ

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাবি ছাত্রদলের ১৫ নেতাকে অব্যাহতি প্রদান
জাবি ছাত্রদলের ১৫ নেতাকে অব্যাহতি প্রদান

৫৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

এখন অনলাইনেও দান করা যাবে পাগলা মসজিদে
এখন অনলাইনেও দান করা যাবে পাগলা মসজিদে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁপাইনবাবগঞ্জে ১৮টি গাছ কেটে নেয়ার অভিযোগ
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ১৮টি গাছ কেটে নেয়ার অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধামরাইয়ে নাচের কারণে কনের বিয়ে ভাঙার সংবাদটি সত্য নয়
ধামরাইয়ে নাচের কারণে কনের বিয়ে ভাঙার সংবাদটি সত্য নয়

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানে ভবন ধসে প্রাণ গেল ৫ জনের
পাকিস্তানে ভবন ধসে প্রাণ গেল ৫ জনের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাহসানের সঙ্গে বিচ্ছেদ নিয়ে মুখ খুললেন মিথিলা
তাহসানের সঙ্গে বিচ্ছেদ নিয়ে মুখ খুললেন মিথিলা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দলের কেউ অপরাধ করলেই ব্যবস্থা নেবে বিএনপি: রিজভী
দলের কেউ অপরাধ করলেই ব্যবস্থা নেবে বিএনপি: রিজভী

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেটে ধর্ষণের ঘটনায় ৩ যুবক গ্রেফতার
সিলেটে ধর্ষণের ঘটনায় ৩ যুবক গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

প্রথম নারী সভাপতি পেতে পারে ভারতের ক্ষমতাসীন দল বিজেপি
প্রথম নারী সভাপতি পেতে পারে ভারতের ক্ষমতাসীন দল বিজেপি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে বজ্রপাতে কিশোরের মৃত্যু
যশোরে বজ্রপাতে কিশোরের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাবি ছাত্রদলের ১৫ নেতাকে অব্যাহতি প্রদান
জাবি ছাত্রদলের ১৫ নেতাকে অব্যাহতি প্রদান

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত ২০৪
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত ২০৪

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

তিব্বত ইস্যুতে ভারতকে নাক গলাতে মানা করল চীন
তিব্বত ইস্যুতে ভারতকে নাক গলাতে মানা করল চীন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের সঙ্গে ফোনালাপে ইউক্রেন বিষয়ে অগ্রগতি হয়নি : ট্রাম্প
পুতিনের সঙ্গে ফোনালাপে ইউক্রেন বিষয়ে অগ্রগতি হয়নি : ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি
আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুরাদনগরের ধর্ষণকাণ্ডে চাঞ্চল্যকর তথ্য দিল র‍্যাব, মূল হোতা গ্রেফতার
মুরাদনগরের ধর্ষণকাণ্ডে চাঞ্চল্যকর তথ্য দিল র‍্যাব, মূল হোতা গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপ-প্রধান নিহত
রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপ-প্রধান নিহত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি
জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার ‘বাঙ্কার বাস্টার’ বানাচ্ছে ভারত!
এবার ‘বাঙ্কার বাস্টার’ বানাচ্ছে ভারত!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান
ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে সমর্থন, জনপ্রিয়তা হারাচ্ছেন ইরানের স্বঘোষিত যুবরাজ
ইসরায়েলকে সমর্থন, জনপ্রিয়তা হারাচ্ছেন ইরানের স্বঘোষিত যুবরাজ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণু অস্ত্র বিস্তার রোধ চুক্তিতে প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত ইরানের
পারমাণু অস্ত্র বিস্তার রোধ চুক্তিতে প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত ইরানের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তালেবান সরকারকে স্বীকৃতি দিল রাশিয়া
তালেবান সরকারকে স্বীকৃতি দিল রাশিয়া

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাতে হিজবুল্লাহর ৪ হাজার যোদ্ধা নিহত
ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাতে হিজবুল্লাহর ৪ হাজার যোদ্ধা নিহত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের তেল বাণিজ্য ও হিজবুল্লাহকে নতুন নিষেধাজ্ঞা দিলো যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের তেল বাণিজ্য ও হিজবুল্লাহকে নতুন নিষেধাজ্ঞা দিলো যুক্তরাষ্ট্র

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডেলিভারিম্যান সেজে তরুণীকে ধর্ষণ
ডেলিভারিম্যান সেজে তরুণীকে ধর্ষণ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সব ধরনের সমরাস্ত্রের উৎপাদন বাড়ানোর ঘোষণা রাশিয়ার
সব ধরনের সমরাস্ত্রের উৎপাদন বাড়ানোর ঘোষণা রাশিয়ার

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাজ্যে ভিন্ন নামে অ্যাপার্টমেন্ট কিনেছেন নেতানিয়াহুর ছেলে
যুক্তরাজ্যে ভিন্ন নামে অ্যাপার্টমেন্ট কিনেছেন নেতানিয়াহুর ছেলে

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের প্রতিটি উপজেলায় টেকনিক্যাল স্কুল অ্যান্ড কলেজ হচ্ছে: শিক্ষা উপদেষ্টা
দেশের প্রতিটি উপজেলায় টেকনিক্যাল স্কুল অ্যান্ড কলেজ হচ্ছে: শিক্ষা উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিতর্কের মধ্যেই ট্রাম্পের আলোচিত ‘বিগ বিউটিফুল বিল’ পাস
বিতর্কের মধ্যেই ট্রাম্পের আলোচিত ‘বিগ বিউটিফুল বিল’ পাস

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাইয়ের বিপ্লবী ছাত্র-জনতা মব নয় : মাহফুজ আলম
জুলাইয়ের বিপ্লবী ছাত্র-জনতা মব নয় : মাহফুজ আলম

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজার মানুষ নিরাপদে থাকুক, এটাই চাই: ট্রাম্প
গাজার মানুষ নিরাপদে থাকুক, এটাই চাই: ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার ইয়েমেনে হামলার হুমকি দিলেন ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী
এবার ইয়েমেনে হামলার হুমকি দিলেন ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে জাপানের সহযোগিতা আরও বাড়াতে প্রধান উপদেষ্টার আহ্বান
বাংলাদেশে জাপানের সহযোগিতা আরও বাড়াতে প্রধান উপদেষ্টার আহ্বান

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় ৪৮ ঘণ্টার নারকীয় ইসরায়েলি তাণ্ডব, নিহত ৩০০
গাজায় ৪৮ ঘণ্টার নারকীয় ইসরায়েলি তাণ্ডব, নিহত ৩০০

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন বাংলাদেশে সম্ভব নয়: এ্যানি
পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন বাংলাদেশে সম্ভব নয়: এ্যানি

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জায়েদ খানের অতিথি তানজিন তিশা
জায়েদ খানের অতিথি তানজিন তিশা

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরানে গুপ্তচরবৃত্তির দায়ে দুই ফরাসি নাগরিক অভিযুক্ত
ইরানে গুপ্তচরবৃত্তির দায়ে দুই ফরাসি নাগরিক অভিযুক্ত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধামরাইয়ে নাচের কারণে কনের বিয়ে ভাঙার সংবাদটি সত্য নয়
ধামরাইয়ে নাচের কারণে কনের বিয়ে ভাঙার সংবাদটি সত্য নয়

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দৈনিক কোটি টাকার চাঁদাবাজি
দৈনিক কোটি টাকার চাঁদাবাজি

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইরানের সঙ্গে সংঘাত কেবল কূটনৈতিকভাবে সমাধান করা উচিত: ট্রাম্পকে পুতিন
ইরানের সঙ্গে সংঘাত কেবল কূটনৈতিকভাবে সমাধান করা উচিত: ট্রাম্পকে পুতিন

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, নিহত ২
চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, নিহত ২

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধবিরতিতে ট্রাম্পের দাবি আবারও খারিজ করলেন জয়শঙ্কর
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধবিরতিতে ট্রাম্পের দাবি আবারও খারিজ করলেন জয়শঙ্কর

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ৩ দিনের ছুটিতে দেশ
টানা ৩ দিনের ছুটিতে দেশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফেব্রুয়ারি ঘিরেই বিএনপির প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি ঘিরেই বিএনপির প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত
জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত

প্রথম পৃষ্ঠা

চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা
চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা

শোবিজ

জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি
জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

গুমে জড়িত প্রমাণ হলে কঠোর ব্যবস্থা সেনাসদস্যদের বিরুদ্ধে
গুমে জড়িত প্রমাণ হলে কঠোর ব্যবস্থা সেনাসদস্যদের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএমইটির ৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা
বিএমইটির ৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

এবার বিশ্বকাপের হাতছানি
এবার বিশ্বকাপের হাতছানি

মাঠে ময়দানে

প্রাণ ফিরেছে সুন্দরবনে
প্রাণ ফিরেছে সুন্দরবনে

পেছনের পৃষ্ঠা

আন্দোলনে স্বাস্থ্য সহকারীরা ঝুঁকিতে শিশু স্বাস্থ্যসেবা
আন্দোলনে স্বাস্থ্য সহকারীরা ঝুঁকিতে শিশু স্বাস্থ্যসেবা

নগর জীবন

পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে
পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে

প্রথম পৃষ্ঠা

থানায় হামলা ভাঙচুর
থানায় হামলা ভাঙচুর

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে ডেলিভারি বিদেশে লেনদেন
দেশে ডেলিভারি বিদেশে লেনদেন

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত

সম্পাদকীয়

কবরের মতো বন্দিশালা
কবরের মতো বন্দিশালা

প্রথম পৃষ্ঠা

আপিল বিভাগের রায়ে ফুঁসে ওঠে ছাত্রসমাজ
আপিল বিভাগের রায়ে ফুঁসে ওঠে ছাত্রসমাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি
সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারি চাকরি অধ্যাদেশের চূড়ান্ত অনুমোদন
সরকারি চাকরি অধ্যাদেশের চূড়ান্ত অনুমোদন

প্রথম পৃষ্ঠা

কলেজের সামনেই মাথায় ঘাড়ে কোপ পরীক্ষার্থীর
কলেজের সামনেই মাথায় ঘাড়ে কোপ পরীক্ষার্থীর

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ঢাবির সাবেক শিক্ষার্থীর মৃত্যু নিয়ে রহস্য
বগুড়ায় ঢাবির সাবেক শিক্ষার্থীর মৃত্যু নিয়ে রহস্য

নগর জীবন

এবার পরিবারের তিনজনকে পিটিয়ে হত্যা মুরাদনগরে
এবার পরিবারের তিনজনকে পিটিয়ে হত্যা মুরাদনগরে

প্রথম পৃষ্ঠা

ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা
ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা

দেশগ্রাম

ব্যয়বহুল তৌসিফ
ব্যয়বহুল তৌসিফ

শোবিজ

সেনা অভিযানে কেএনএ কমান্ডারসহ নিহত ২
সেনা অভিযানে কেএনএ কমান্ডারসহ নিহত ২

প্রথম পৃষ্ঠা

‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান
‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান

শোবিজ

স্থানীয় সরকার নির্বাচনেও ইভিএম বাদ
স্থানীয় সরকার নির্বাচনেও ইভিএম বাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে
জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে

দেশগ্রাম

বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু
বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু

দেশগ্রাম

নিষিদ্ধ জালে মাছ নিধন
নিষিদ্ধ জালে মাছ নিধন

দেশগ্রাম

গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার
গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম