শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৬ মার্চ, ২০২৪ আপডেট:

নিবন্ধ

সংবাদপত্রে শিশু-কিশোর সাহিত্যের বিকাশ চাই

ফরিদুর রেজা সাগর
প্রিন্ট ভার্সন
সংবাদপত্রে শিশু-কিশোর সাহিত্যের বিকাশ চাই

দেশে সাহিত্যচর্চা ও সাহিত্যপাঠের অনুকূল পরিবেশ তৈরি করতে সবাইকে দায়িত্বশীলতার পরিচয় দিতে হবে। আজকের শিশু-কিশোররাই আগামীতে দেশের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ জায়গায় দায়িত্ব পালন করবে...

 

কয়েক দশক আগে দেশে গণমাধ্যমের ব্যাপক ও বিস্তৃত মূল দায়িত্ব পালন করেছে সংবাদপত্র। আমি যখন পড়তে বা লিখতে শিখিনি তখন থেকেই সংবাদপত্রের সঙ্গে আমার পরিচয়। আমার বাবা-মা দুজনেই ছিলেন পত্রিকা জগতের মানুষ। দেশের চলচ্চিত্র নির্মাণ ও চলচ্চিত্র সাংবাদিকতার পথিকৃৎ হিসেবে আমার বাবা ফজলুল হকের অবদানের কথা অনেক গুণীজনই বলে থাকেন। বাবা দেশের প্রথম চলচ্চিত্রবিষয়ক পত্রিকা ‘সিনেমা’র সম্পাদক ছিলেন। ১৯৫০ সালে বগুড়া থেকে ‘সিনেমা’ পত্রিকাটি প্রথম প্রকাশিত হয়। পরবর্তী সময়ে এর প্রকাশনা ঢাকায় স্থানান্তর করা হয়। ছোটবেলায় দেখেছি, আমাদের বাসায় নিয়মিত বিভিন্ন দৈনিক পত্রিকা রাখা হতো। আমার মনে আছে, মা সাহিত্যিক রাবেয়া খাতুন দৈনিক পত্রিকাগুলো খুঁটিয়ে খুঁটিয়ে পড়তেন। গত শতকের পঞ্চাশের দশকে মায়ের সম্পাদনায় ‘অঙ্গনা’ নামে একটি পত্রিকা প্রকাশিত হতো। মাকে প্রায় প্রতিদিন দীর্ঘ সময় ধরে দৈনিক পত্রিকা পড়তে দেখে এ বিষয়ে আমারও আগ্রহ বাড়ে। আমার মূল আকর্ষণ ছিল দৈনিক পত্রিকার শিশু-কিশোরদের পাতার প্রতি। পড়তে পড়তে কিশোর বয়সে এক সময় আমিও ওইসব পাতায় লেখালেখি শুরু করি। শিশু-কিশোর পাতায় লেখা প্রকাশ হওয়ার পর লেখালেখির বিষয়ে দিনকে দিন আমার আগ্রহ বাড়তেই থাকে। 

সেই সময়ে যেসব দৈনিক পত্রিকা বের হতো সেসব পত্রিকায় নানান নামে শিশু-কিশোরদের জন্য সপ্তাহে দুটি আলাদা পাতা বরাদ্দ থাকত। যেমন : ইত্তেফাকে রোকনুজ্জামান খান দাদাভাই-এর কচি-কাঁচার আসর, দৈনিক বাংলায় আফলাতুনের সম্পাদনায় সাত ভাই চম্পা, দৈনিক পূর্বদেশে রফিকুল হক দাদুভাই-এর সম্পাদনায় চাঁদের হাট, দৈনিক সংবাদে বজলুর রহমানের সম্পাদনায় খেলাঘর, আজাদে মুকুলের মাহফিল, বাংলার বাণীতে বিমান ভট্টাচার্যের সম্পাদনায় শাপলা কুঁড়ি ইত্যাদি।

এ সময় সত্তর দশকের শেষ ভাগে একটি সাপ্তাহিক ম্যাগাজিনও ছিল শিশু-কিশোরদের জন্য। রঙিন ট্যাবলয়েড সাইজে সাপ্তাহিক ‘কিশোর বাংলা’। এর প্রতিষ্ঠাতা সম্পাদক ছিলেন সান্নাউল্লাহ নূরী, পরবর্তী সময়ে কিশোর বাংলার সম্পাদনার দায়িত্বে ছিলেন এস এম পারভেজ, আহমেদ জামান চৌধুরী, রফিকুল হক দাদুভাই। তারও আগে থেকে প্রতি মাসে নিয়মিত প্রকাশিত হতো ইসলামিক একাডেমির সবুজপাতা, স্কাউট-এর অগ্রদূত, কচি-কাঁচা, খেলাঘর, বাংলা একাডেমির ধান শালিকের দেশে, ডিএফপির নবারুণ, টাপুর টুপুর, বেতার প্রকাশনা দফতরের শাপলা শালুক, শিশু একাডেমির শিশু প্রভৃতি।

কিশোর বয়স থেকে যখন তারুণ্যে আমি তখন একঝাঁক তরুণ লেখকের সঙ্গে আমার পরিচয়- যাদের অনেকে এখন খ্যাতিমান সাহিত্যিক, সাংবাদিক, শিল্পপতি, উদ্যোক্তা, সরকারি কর্মকর্তা, চলচ্চিত্রনির্মাতা, অভিনয়শিল্পী, ডাক্তার, ফটোগ্রাফার কিংবা রাজনীতির প্রিয়মুখ। এদের মধ্যে সাইদুল আনাম টুটুল, শাহ আলমগীর, সিরাজুল ইসলাম, ইমদাদুল হক মিলন, আবদুর রহমান, সাইফুল আলম, হাসান হাফিজ, আফজাল হোসেন, লিজি রহমান, ডা. শাহেরা খাতুন বেলা, আলিমুজ্জামান, সেলিনা সিদ্দিকী শুশু, সাবরিনা ইসলাম, আলী ইমাম, অজয় দাশগুপ্ত, এনায়েত রসুল, ফয়জুল লতিফ চৌধুরী, রোকেয়া খাতুন রুবী, খান মোহাম্মদ খালেদ, মোবাশ্বেরা খানম বুশরা, মুনা মালতী, রফী হক, ডা. সারিয়া তাসনিম, সৈয়দ আহমাদ তারেক, ইফতেখারুল ইসলাম, শাহাবুদ্দিন নাগরী, রুদ্র মুহম্মদ শহিদুল্লাহ, তপংকর চক্রবর্তী, পাভেল রহমান, সেলিম নজরুল নুরু, বদরুদ্দিন আহমেদ কামরানসহ আরও অনেকে। যাদের নাম উল্লেখ করলাম তাদের মধ্যে কয়েকজন প্রয়াত।

আমাদের পরবর্তী প্রজন্মের বেশ কয়েকজন উজ্জ্বল মুখ আমাদের শিশুসাহিত্যে আলো ছড়িয়েছে, যারা আমাদের মতোই ওইসব শিশু-কিশোরদের পাতায় লেখালেখি করত। এদের মধ্যে আমীরুল ইসলাম, আসলাম সানী, লুৎফর রহমান রিটন, আহমাদ মাযহার, তারিক সুজাত, আনজীর লিটন, রহীম শাহ, সুজন বড়ুয়া, ফারুক নওয়াজ, ফারুক হোসেন, আবু হাসান শাহরিয়ার, মাহবুবা হক কুমকুম, ধ্রুব এষ, ফরিদ আহমেদ প্রমুখ। 

সত্তর ও আশির দশকে দেশে এখনকার মতো এত বেশি দৈনিক পত্রিকার সংখ্যা ছিল না। তারপরও প্রতিটি পত্রিকায় শিশু-কিশোরদের জন্য বিশেষ জায়গা বরাদ্দ ছিল। ছোটবেলা থেকে লেখালেখির পাশাপাশি বিভিন্ন সাহিত্য ও সামাজিক সংগঠনের সঙ্গে জড়িত থাকার সৌভাগ্য হয়েছে আমার। এখানে কেন্দ্রীয় কচি-কাঁচার মেলাসহ বিভিন্ন শিশু সংগঠন ও সামাজিক সংগঠনের নাম এবং সে সময়কার কার্যক্রম উল্লেখ করা যায়।

যতদূর জানা যায়, দৈনিক আজাদের পাতায় ‘মুকুলের মাহফিল’-এর জন্ম হয় ১৯৪১ সালে। নামটি দিয়েছিলেন কবি কাজী নজরুল ইসলাম। এ পাতাটিকে ঘিরেই পরবর্তীতে এর লেখক-পাঠকদের নিয়েই একটি শিশু-কিশোর সংগঠন আত্মপ্রকাশ করে- যার নাম দেওয়া হয় মুকুল ফৌজ। পঞ্চাশ-ষাটের দশকে সংগঠনটি ব্যাপক বিস্তৃত হয়। প্রায় ৪০০ শাখায় সংগঠনের সদস্য সংখ্যা ছিল ৬০ হাজার। এ সংগঠনটির সঙ্গে জড়িয়ে আছে পটুয়া কামরুল হাসানের নাম।

 

বিজ্ঞানের কল্যাণে নতুন নতুন যত প্ল্যাটফরমই তৈরি হোক না কেন, প্রিন্ট মিডিয়ার বিকল্প আমরা ভাবতে পারি না। প্রিন্ট মিডিয়ায় শিশু-কিশোর সাহিত্যের ধারা সংকুচিত হতে থাকলে তা সমাজে কী প্রভাব ফেলবে সেটা নিয়ে নতুন করে ভাবতে হবে...

 

কবি হাবীবুর রহমানের হাত ধরে দৈনিক সংবাদে ‘খেলাঘর’ নামে শিশু-কিশোরদের একটি পাতা বের হয়। এ পাতার লেখক-পাঠক-শুভানুধ্যায়ীদের নিয়ে পরবর্তীতে খেলাঘর একটি শিশু-কিশোর সংগঠনে রূপ নেয়। বিভিন্ন সময়ে খেলাঘরের নানান চড়াই-উতরাই থাকলেও বজলুর রহমানের হাত ধরে স্বাধীন বাংলাদেশে খেলাঘর নতুন গতি পায়। ১৯৭৩ সালে খেলাঘর আন্তর্জাতিক শিশু কল্যাণ সংস্থা সিমিয়ার (CIMEA) সদস্য পদ লাভ করে। ১৯৯২ সালে খেলাঘর দুই ভাগে বিভক্ত হয়। খেলাঘরের সঙ্গে আজীবন সক্রিয় ছিলেন পান্না কায়সার। ১৯৭৩ সাল থেকে ছিলেন প্রেসিডিয়াম সদস্য। আর ১৯৯০ সালে এ সংগঠনের চেয়ারম্যানের দায়িত্বে আসেন।

স্বাধীনতার আগে বেগম সুফিয়া কামাল ও আবদুল্লাহ আল-মুতী শরফুদ্দীনের পৃষ্ঠপোষকতায় ‘কচি-কাঁচার মেলা’ নামে শিশু-কিশোর সংগঠনের গঠন প্রক্রিয়া শুরু হয়। কচি-কাঁচার মেলার সদস্যদের লেখা নিয়ে দৈনিক ইত্তেফাকের পাতায় কচি-কাঁচার আসর নামে শিশু-কিশোরদের জন্য পাতা বের করা হয়। এটির প্রাণপুরুষ ছিলেন রোকনুজ্জামান খান দাদাভাই। প্রাথমিকভাবে কচি-কাঁচার মেলার প্রধান কাজ ছিল ঢাকার তারাবাগের বা বলধা গার্ডেনের সাহিত্য সভাগুলো প্রাণবন্ত রাখা। তা ছাড়া ছবি আঁকা শেখানোর দায়িত্ব ছিল শিল্পাচার্য জয়নুল আবেদিনের। তাই কচি-কাঁচার সদস্যরা অল্প সময়ের মধ্যে লেখা এবং অংকনশিল্পে যথেষ্ট সুনাম অর্জন করে। বিভিন্ন জাতীয় ও আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতায় সদস্যদের পুরস্কারপ্রাপ্তির সুবাদে কচি-কাঁচার মেলার পরিচিতি ও পরিধি বাড়তে থাকে। দেশ স্বাধীন হওয়ার পর সারা দেশে কচি-কাঁচার মেলার ব্যাপক বিস্তৃতি ঘটে। দেশের সর্বত্র গড়ে ওঠে ৫ শতাধিক শাখা। অত্যন্ত সুসংগঠিত ছিল ‘কেন্দ্রীয় কচি-কাঁচার মেলা’। সেই সময়ে কেন্দ্রীয় কমিটির আহ্বায়ক হিসেবে দায়িত্ব পালনের সুযোগ আমারও হয়েছিল।

১৯৭৪ সালে দৈনিক পূর্বদেশের ছোটদের পাতা ‘চাঁদের হাট’কে কেন্দ্র করে প্রতিষ্ঠিত হয় আরেকটি সংগঠন। পরিচালক হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেন রফিকুল হক দাদুভাই। খেলাঘর ও কচি-কাঁচার মেলার পাশাপাশি ‘চাঁদের হাট’ হয়ে ওঠে সুবিশাল শিশু-কিশোর সংগঠন। ১৯৭৭ সালে রফিকুল হক দাদুভাই সাপ্তাহিক ‘কিশোর বাংলা’র ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক নিযুক্ত হন। কিশোর বাংলাকে কেন্দ্র করে চাঁদের হাটের কার্যক্রম আরও ছড়িয়ে যেতে থাকে দেশের আনাচে-কানাচে।

দৈনিক বাংলার বাণীকে কেন্দ্র করে ১৯৭২ সালে ‘শাপলা কুঁড়ি’ গঠিত হয়। রাজনৈতিক অনুকূল পরিবেশে ‘শাপলা কুঁড়ি’র পরিধি একটা সময় যথেষ্ট বিস্তৃতি লাভ করলেও ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্টের পর শাপলা কুঁড়ির কার্যক্রম স্তিমিত হতে থাকে।

বেতার কিশোর মাসিক শাপলা শালুককে কেন্দ্র করে ১৯৭৪ সালে ফজল-এ-খোদার নেতৃত্বে গড়ে ওঠে আরেকটি সংগঠন ‘শাপলা শালুকের আসর’। মিতাভাই নাম দিয়ে তিনি এটি পরিচালনা করেন।

গত শতকের ষাট এমনকি সত্তরের দশকেও রাজধানী থেকে দূরবর্তী বহু জেলায় দৈনিক পত্রিকা পৌঁছত দুই-তিন দিন পরে। বর্তমানে যোগাযোগব্যবস্থায় ব্যাপক উন্নয়ন, মানুষের অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি- এসব প্রেক্ষাপটে সংবাদপত্রের প্রচার সংখ্যা বাড়লেও সেই তুলনায় শিশু-কিশোর সাহিত্যের ধারা কাক্সিক্ষত মাত্রায় বিকশিত হয়নি। বর্তমানে সংবাদপত্রে ক্রীড়া, বিনোদনসহ বিভিন্ন বিষয়ের জন্য প্রচুর জায়গা বরাদ্দ থাকলেও শিশু-কিশোর সাহিত্যের জন্য পত্রিকায় তেমন জায়গা বরাদ্দ নেই। তবে সংবাদপত্রের শিশু-কিশোর সাহিত্য পাতার আলাদা একটি আবেদন ও বৈশিষ্ট্য আছে। সময়ের প্রয়োজনে শিশু-কিশোর সাহিত্যের পাতার বৈশিষ্ট্যে পরিবর্তন এলেও এ পাতাটির সংকোচন নীতি মোটেও সুখকর নয়। কারণ শিশু-কিশোরদের মেধা-মনন বিকশিত করার জন্য একটি প্ল্যাটফরম তো অবশ্যই দরকার। এ ধরনের আলোচনাও বেশকিছু দিন ধরেই চলমান রয়েছে। তারপরও সংবাদপত্রে শিশু-কিশোর সাহিত্য সংকুচিত হওয়ার বিষয়টি উদ্বেগজনক।

এখন মানুষের হাতে হাতে মোবাইল ফোন, টেলিভিশন, কম্পিউটার। এসব উপকরণের সহজলভ্যতার কারণে শিশু-কিশোরদের জ্ঞান আহরণ ও বিনোদনে বৈচিত্র্য এসেছে। বিজ্ঞানের কল্যাণে নতুন নতুন যত প্ল্যাটফরমই তৈরি হোক না কেন, প্রিন্ট মিডিয়ার বিকল্প আমরা ভাবতে পারি না। প্রিন্ট মিডিয়ায় শিশু-কিশোর সাহিত্যের ধারা সংকুচিত হতে থাকলে তা সমাজে কী প্রভাব ফেলবে সেটা নিয়ে নতুন করে ভাবতে হবে।

দেশে বর্তমানে যারা প্রতিষ্ঠিত লেখক তাদের অনেকে এক সময় ছিলেন দৈনিক পত্রিকার শিশু-কিশোর পাতার লেখক-পাঠক। আমরা চাই নতুন প্রজন্ম আমাদের অসমাপ্ত কাজ সমাপ্ত করুক। এর জন্য প্রথমে তাদের যোগ্য হতে হবে। আমরা যদি আমাদের নতুন প্রজন্মকে ঠিক জায়গায় সঠিকরূপে দেখতে চাই তাহলে তাদের যোগ্য করে গড়ে তুলতে হবে। আমরা জানি, সাহিত্যপাঠ শিশু-কিশোদের মানসিক গঠনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। কাজেই দেশে সাহিত্যচর্চা ও সাহিত্যপাঠের অনুকূল পরিবেশ তৈরি করতে সবাইকে দায়িত্বশীলতার পরিচয় দিতে হবে। আজকের শিশু-কিশোররাই আগামীতে দেশের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ জায়গায় দায়িত্ব পালন করবে। তাদের যদি দৃঢ়তার অভাব থাকে, যোগ্যতায় যদি কোনো ঘাটতি থাকে তাহলে তারা সঠিকভাবে দায়িত্ব পালন করতে পারবে কি?

বতর্মানে সংবাদপত্রশিল্প এক সংকটময় সময় পার করছে। বিভিন্ন প্ল্যাটফরমে তথ্য প্রাপ্তি সহজ হওয়ায় পাঠকের আগ্রহে পরিবর্তন লক্ষ্য করা যাচ্ছে। সময়ের প্রেক্ষাপটে আগামীতে হয়তো সংবাদপত্রের অনলাইন ও ডিজিটাল কার্যক্রমে গুরুত্ব বাড়বে, যা ইতোমধ্যে শুরু হয়েছে বিভিন্ন দেশে। প্রকাশের ধরন যেমনই হোক, সংবাদপত্রশিল্পে শিশু-কিশোরদের উপযোগী লেখা ও কনটেন্টের মাত্রা এবং সংখ্যা কাক্সিক্ষত মাত্রায় বাড়ানোর পদক্ষেপ নেওয়া হবে- এটাই প্রত্যাশা।

লেখক : গণমাধ্যম ব্যক্তিত্ব

এই বিভাগের আরও খবর
একই সুতোয় গাঁথা
একই সুতোয় গাঁথা
বড় হওয়া ঐচ্ছিক
বড় হওয়া ঐচ্ছিক
বিশ্ব সিনেমায় এখন মূলধারা বাণিজ্যিক ধারা বলে কিছু নেই
বিশ্ব সিনেমায় এখন মূলধারা বাণিজ্যিক ধারা বলে কিছু নেই
খাদের কিনারেই দাঁড়িয়ে আছে অর্থনীতি
খাদের কিনারেই দাঁড়িয়ে আছে অর্থনীতি
গণমাধ্যম রাষ্ট্র ও জনগণের মধ্যে জবাবদিহিতা তৈরিতে কাজ করে
গণমাধ্যম রাষ্ট্র ও জনগণের মধ্যে জবাবদিহিতা তৈরিতে কাজ করে
রাষ্ট্র ও সমাজের উন্নয়নের পাশাপাশি ধনী-দরিদ্রের ব্যবধান দিন দিন বাড়ছে
রাষ্ট্র ও সমাজের উন্নয়নের পাশাপাশি ধনী-দরিদ্রের ব্যবধান দিন দিন বাড়ছে
সাংবাদিকরা তাদের পেশা থেকে কতটা দূরে
সাংবাদিকরা তাদের পেশা থেকে কতটা দূরে
দেশে গণতন্ত্রচর্চার জন্য জরুরি প্রতিষ্ঠানগুলো শক্তিশালী করা হয়নি
দেশে গণতন্ত্রচর্চার জন্য জরুরি প্রতিষ্ঠানগুলো শক্তিশালী করা হয়নি
দেশের সংবাদপত্রের প্রাণ বাংলাদেশ প্রতিদিন
দেশের সংবাদপত্রের প্রাণ বাংলাদেশ প্রতিদিন
চলচ্চিত্র সাংবাদিকতা কি চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন!
চলচ্চিত্র সাংবাদিকতা কি চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন!
অনলাইন ও ফেসবুকের যুগে প্রিন্ট সংস্করণে চ্যালেঞ্জ বেড়েছে
অনলাইন ও ফেসবুকের যুগে প্রিন্ট সংস্করণে চ্যালেঞ্জ বেড়েছে
প্রিন্ট পত্রিকার দিন ফুরিয়ে যায়নি
প্রিন্ট পত্রিকার দিন ফুরিয়ে যায়নি
সর্বশেষ খবর
মৌলভীবাজারে মাদক সেবনের দায়ে ৬ জনের কারাদণ্ড
মৌলভীবাজারে মাদক সেবনের দায়ে ৬ জনের কারাদণ্ড

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

গিলের ২৬৯ রানের মহাকাব্য, অধিনায়ক হিসেবে ভারতের সর্বোচ্চ টেস্ট রান
গিলের ২৬৯ রানের মহাকাব্য, অধিনায়ক হিসেবে ভারতের সর্বোচ্চ টেস্ট রান

৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পরীক্ষায় প্রতিবন্ধী শিক্ষার্থীদের অতিরিক্ত সময় দিবে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়
পরীক্ষায় প্রতিবন্ধী শিক্ষার্থীদের অতিরিক্ত সময় দিবে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়

১৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মুরাদনগরে ধর্ষণকাণ্ড নিয়ে নতুন যে তথ্য দিল র‌্যাব
মুরাদনগরে ধর্ষণকাণ্ড নিয়ে নতুন যে তথ্য দিল র‌্যাব

২৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

সিরিয়ায় জ্বালানি ট্যাংকার বিস্ফোরণে নিহত ৭
সিরিয়ায় জ্বালানি ট্যাংকার বিস্ফোরণে নিহত ৭

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দমকা হাওয়াসহ বজ্রবৃষ্টির শঙ্কা, ৭ নদীবন্দরে সতর্ক সংকেত
দমকা হাওয়াসহ বজ্রবৃষ্টির শঙ্কা, ৭ নদীবন্দরে সতর্ক সংকেত

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

রংপুরে জামায়াতের জনসভা আজ
রংপুরে জামায়াতের জনসভা আজ

৪১ মিনিট আগে | রাজনীতি

ফিনল্যান্ডে ছুরিকাঘাতে আহত ৪, গ্রেফতার ১
ফিনল্যান্ডে ছুরিকাঘাতে আহত ৪, গ্রেফতার ১

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লায় বৃক্ষরোপণ ও বিতরণ কর্মসূচি
কুমিল্লায় বৃক্ষরোপণ ও বিতরণ কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রতিদিন ৪০ আত্মহত্যা: চামড়া ও চেহারার যুদ্ধ দক্ষিণ কোরিয়ায়
প্রতিদিন ৪০ আত্মহত্যা: চামড়া ও চেহারার যুদ্ধ দক্ষিণ কোরিয়ায়

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

রাজধানীতে ক্রমাগত বাড়ছে সবজির দাম
রাজধানীতে ক্রমাগত বাড়ছে সবজির দাম

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ডেঙ্গুর পাশাপাশি বাড়ছে করোনা, স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার পরামর্শ
ডেঙ্গুর পাশাপাশি বাড়ছে করোনা, স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার পরামর্শ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফ্লোরিডায় ২শ’ মার্কিন মেরিন সেনা মোতায়েন
ফ্লোরিডায় ২শ’ মার্কিন মেরিন সেনা মোতায়েন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডেলিভারিম্যান সেজে তরুণীকে ধর্ষণ
ডেলিভারিম্যান সেজে তরুণীকে ধর্ষণ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন নয়, আমিরাতও নয়- তালেবানকে আনুষ্ঠানিক স্বীকৃতি দিল রাশিয়া!
চীন নয়, আমিরাতও নয়- তালেবানকে আনুষ্ঠানিক স্বীকৃতি দিল রাশিয়া!

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় গণহত্যায় ক্ষুধাকে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করছে ইসরায়েল
গাজায় গণহত্যায় ক্ষুধাকে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করছে ইসরায়েল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিউইয়র্কে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ১০৪তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন
নিউইয়র্কে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ১০৪তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

গোপালগঞ্জে বাসের ধাক্কায় ট্রাক হেলপারের মৃত্যু, আহত ট্রাক চালক
গোপালগঞ্জে বাসের ধাক্কায় ট্রাক হেলপারের মৃত্যু, আহত ট্রাক চালক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের ওয়েবস্টার-ক্যারের লড়াই, তবু প্রথম দিনে অলআউট অস্ট্রেলিয়া
ফের ওয়েবস্টার-ক্যারের লড়াই, তবু প্রথম দিনে অলআউট অস্ট্রেলিয়া

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৮ অস্কারজয়ী স্টুডিও এক ছবিতে,  বাজেট শুনে প্রোডিউসাররাও অবাক
৮ অস্কারজয়ী স্টুডিও এক ছবিতে,  বাজেট শুনে প্রোডিউসাররাও অবাক

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৪০ হাজার ইয়াবা উদ্ধার
৪০ হাজার ইয়াবা উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আকাশসীমা খুলে দিল ইরান
আকাশসীমা খুলে দিল ইরান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ক্ষমা চাইলেন পরেশ’
‘ক্ষমা চাইলেন পরেশ’

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের পাশ থেকে অজ্ঞাত যুবকের লাশ উদ্ধার
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের পাশ থেকে অজ্ঞাত যুবকের লাশ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্বর্ণ-নগদ টাকা নিয়ে পরকীয়া প্রেমিকের সঙ্গে প্রবাসীর স্ত্রী উধাও
স্বর্ণ-নগদ টাকা নিয়ে পরকীয়া প্রেমিকের সঙ্গে প্রবাসীর স্ত্রী উধাও

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসপাতালে স্বস্তিকা
হাসপাতালে স্বস্তিকা

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজার মানুষ নিরাপদে থাকুক, এটাই চাই: ট্রাম্প
গাজার মানুষ নিরাপদে থাকুক, এটাই চাই: ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেনীতে ১৫ কেজি গাঁজা ফেলে পালাল মাদক কারবারী
ফেনীতে ১৫ কেজি গাঁজা ফেলে পালাল মাদক কারবারী

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেদ ঝরিয়ে ফিট কপিল, রহস্য ফাঁস করলেন ফিটনেস ট্রেনার
মেদ ঝরিয়ে ফিট কপিল, রহস্য ফাঁস করলেন ফিটনেস ট্রেনার

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েলকে সমর্থন, জনপ্রিয়তা হারাচ্ছেন ইরানের স্বঘোষিত যুবরাজ
ইসরায়েলকে সমর্থন, জনপ্রিয়তা হারাচ্ছেন ইরানের স্বঘোষিত যুবরাজ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
স্ত্রীর কিডনিতে জীবন ফিরে পেয়ে পরকীয়ায় জড়ালেন স্বামী!
স্ত্রীর কিডনিতে জীবন ফিরে পেয়ে পরকীয়ায় জড়ালেন স্বামী!

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিআর চালু হলে দেশে আর কোনো স্থানীয় নেতার জন্ম হবে না: রিজভী
পিআর চালু হলে দেশে আর কোনো স্থানীয় নেতার জন্ম হবে না: রিজভী

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনে অনুত্তীর্ণ প্রার্থীদের জন্য সুখবর
১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনে অনুত্তীর্ণ প্রার্থীদের জন্য সুখবর

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপ-প্রধান নিহত
রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপ-প্রধান নিহত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি
আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার ‘বাঙ্কার বাস্টার’ বানাচ্ছে ভারত!
এবার ‘বাঙ্কার বাস্টার’ বানাচ্ছে ভারত!

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথমবারের মতো মার্কিন থাড প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা চালু করল সৌদি
প্রথমবারের মতো মার্কিন থাড প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা চালু করল সৌদি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি
জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডের ‘বরখাস্ত’ প্রধানমন্ত্রী পেতংতার্ন এখন সংস্কৃতিমন্ত্রী!
থাইল্যান্ডের ‘বরখাস্ত’ প্রধানমন্ত্রী পেতংতার্ন এখন সংস্কৃতিমন্ত্রী!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান
ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রিটিশ রাজমুকুটের আসল মূল্য কতো?
ব্রিটিশ রাজমুকুটের আসল মূল্য কতো?

২৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

পেন্টাগনের মূল্যায়ন: কতোটা ক্ষতি হলো ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির?
পেন্টাগনের মূল্যায়ন: কতোটা ক্ষতি হলো ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণু অস্ত্র বিস্তার রোধ চুক্তিতে প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত ইরানের
পারমাণু অস্ত্র বিস্তার রোধ চুক্তিতে প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত ইরানের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান আরও বিধ্বংসী হয়ে উঠতে পারে, আশঙ্কা মার্কিন বিশেষজ্ঞদের
ইরান আরও বিধ্বংসী হয়ে উঠতে পারে, আশঙ্কা মার্কিন বিশেষজ্ঞদের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইনের মাধ্যমে রাষ্ট্রপতির ক্ষমা প্রদর্শনের প্রস্তাবে একমত বিএনপি: সালাহউদ্দিন আহমেদ
আইনের মাধ্যমে রাষ্ট্রপতির ক্ষমা প্রদর্শনের প্রস্তাবে একমত বিএনপি: সালাহউদ্দিন আহমেদ

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরান-সিরিয়া ইস্যুতে রাশিয়ার সঙ্গে গোপন আলোচনা ইসরায়েলের
ইরান-সিরিয়া ইস্যুতে রাশিয়ার সঙ্গে গোপন আলোচনা ইসরায়েলের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাতে হিজবুল্লাহর ৪ হাজার যোদ্ধা নিহত
ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাতে হিজবুল্লাহর ৪ হাজার যোদ্ধা নিহত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুপ্তচরবৃত্তির সন্দেহ, বিপুলসংখ্যক আফগানকে ফেরত পাঠাচ্ছে ইরান
গুপ্তচরবৃত্তির সন্দেহ, বিপুলসংখ্যক আফগানকে ফেরত পাঠাচ্ছে ইরান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে সমর্থন, জনপ্রিয়তা হারাচ্ছেন ইরানের স্বঘোষিত যুবরাজ
ইসরায়েলকে সমর্থন, জনপ্রিয়তা হারাচ্ছেন ইরানের স্বঘোষিত যুবরাজ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের তেল বাণিজ্য ও হিজবুল্লাহকে নতুন নিষেধাজ্ঞা দিলো যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের তেল বাণিজ্য ও হিজবুল্লাহকে নতুন নিষেধাজ্ঞা দিলো যুক্তরাষ্ট্র

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাষ্ট্র গঠনের এমন সুযোগ হেলায় হারানো যাবে না: আলী রীয়াজ
রাষ্ট্র গঠনের এমন সুযোগ হেলায় হারানো যাবে না: আলী রীয়াজ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সব ধরনের সমরাস্ত্রের উৎপাদন বাড়ানোর ঘোষণা রাশিয়ার
সব ধরনের সমরাস্ত্রের উৎপাদন বাড়ানোর ঘোষণা রাশিয়ার

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনকে সামনে রেখে টেলিকম নীতিমালা প্রণয়ন সমীচীন নয় : ফখরুল
নির্বাচনকে সামনে রেখে টেলিকম নীতিমালা প্রণয়ন সমীচীন নয় : ফখরুল

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাজ্যে ভিন্ন নামে অ্যাপার্টমেন্ট কিনেছেন নেতানিয়াহুর ছেলে
যুক্তরাজ্যে ভিন্ন নামে অ্যাপার্টমেন্ট কিনেছেন নেতানিয়াহুর ছেলে

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের প্রতিটি উপজেলায় টেকনিক্যাল স্কুল অ্যান্ড কলেজ হচ্ছে: শিক্ষা উপদেষ্টা
দেশের প্রতিটি উপজেলায় টেকনিক্যাল স্কুল অ্যান্ড কলেজ হচ্ছে: শিক্ষা উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কঙ্গনার দাবি: ‘অশ্লীল ছবি চাইতেন হৃতিক, পাঠাতেন নিজেরটাও’
কঙ্গনার দাবি: ‘অশ্লীল ছবি চাইতেন হৃতিক, পাঠাতেন নিজেরটাও’

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তালেবান সরকারকে স্বীকৃতি দিল রাশিয়া
তালেবান সরকারকে স্বীকৃতি দিল রাশিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার ইয়েমেনে হামলার হুমকি দিলেন ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী
এবার ইয়েমেনে হামলার হুমকি দিলেন ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সড়ক দুর্ঘটনায় পর্তুগিজ ফুটবলার দিয়োগো জোতার মৃত্যু
সড়ক দুর্ঘটনায় পর্তুগিজ ফুটবলার দিয়োগো জোতার মৃত্যু

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাইয়ের বিপ্লবী ছাত্র-জনতা মব নয় : মাহফুজ আলম
জুলাইয়ের বিপ্লবী ছাত্র-জনতা মব নয় : মাহফুজ আলম

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফেব্রুয়ারি ঘিরেই বিএনপির প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি ঘিরেই বিএনপির প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত
জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি
জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

গুমে জড়িত প্রমাণ হলে কঠোর ব্যবস্থা সেনাসদস্যদের বিরুদ্ধে
গুমে জড়িত প্রমাণ হলে কঠোর ব্যবস্থা সেনাসদস্যদের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা
চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা

শোবিজ

বিএমইটির ৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা
বিএমইটির ৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

এবার বিশ্বকাপের হাতছানি
এবার বিশ্বকাপের হাতছানি

মাঠে ময়দানে

প্রাণ ফিরেছে সুন্দরবনে
প্রাণ ফিরেছে সুন্দরবনে

পেছনের পৃষ্ঠা

আন্দোলনে স্বাস্থ্য সহকারীরা ঝুঁকিতে শিশু স্বাস্থ্যসেবা
আন্দোলনে স্বাস্থ্য সহকারীরা ঝুঁকিতে শিশু স্বাস্থ্যসেবা

নগর জীবন

পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে
পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে

প্রথম পৃষ্ঠা

থানায় হামলা ভাঙচুর
থানায় হামলা ভাঙচুর

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে ডেলিভারি বিদেশে লেনদেন
দেশে ডেলিভারি বিদেশে লেনদেন

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত

সম্পাদকীয়

কবরের মতো বন্দিশালা
কবরের মতো বন্দিশালা

প্রথম পৃষ্ঠা

সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি
সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারি চাকরি অধ্যাদেশের চূড়ান্ত অনুমোদন
সরকারি চাকরি অধ্যাদেশের চূড়ান্ত অনুমোদন

প্রথম পৃষ্ঠা

আপিল বিভাগের রায়ে ফুঁসে ওঠে ছাত্রসমাজ
আপিল বিভাগের রায়ে ফুঁসে ওঠে ছাত্রসমাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

কলেজের সামনেই মাথায় ঘাড়ে কোপ পরীক্ষার্থীর
কলেজের সামনেই মাথায় ঘাড়ে কোপ পরীক্ষার্থীর

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ঢাবির সাবেক শিক্ষার্থীর মৃত্যু নিয়ে রহস্য
বগুড়ায় ঢাবির সাবেক শিক্ষার্থীর মৃত্যু নিয়ে রহস্য

নগর জীবন

এবার পরিবারের তিনজনকে পিটিয়ে হত্যা মুরাদনগরে
এবার পরিবারের তিনজনকে পিটিয়ে হত্যা মুরাদনগরে

প্রথম পৃষ্ঠা

ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা
ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা

দেশগ্রাম

ব্যয়বহুল তৌসিফ
ব্যয়বহুল তৌসিফ

শোবিজ

স্থানীয় সরকার নির্বাচনেও ইভিএম বাদ
স্থানীয় সরকার নির্বাচনেও ইভিএম বাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনা অভিযানে কেএনএ কমান্ডারসহ নিহত ২
সেনা অভিযানে কেএনএ কমান্ডারসহ নিহত ২

প্রথম পৃষ্ঠা

‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান
‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান

শোবিজ

বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু
বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু

দেশগ্রাম

জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে
জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে

দেশগ্রাম

স্কুলের বন্ধু
স্কুলের বন্ধু

সাহিত্য

গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার
গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম