শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৬ মার্চ, ২০২৪ আপডেট:

সাংবাদিকরা তাদের পেশা থেকে কতটা দূরে

গাজীউল হাসান খান
প্রিন্ট ভার্সন
সাংবাদিকরা তাদের পেশা থেকে কতটা দূরে

সাংবাদিকতা এখন আর কোনো জনস্বার্থমূলক আদর্শনিষ্ঠ সেবা খাত নয়, পরিণত হয়েছে একটি পরিপূর্ণ শিল্পে। সম্পূর্ণ লাভ-ক্ষতিনির্ভর ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর থেকে পুঁজিবাদী অর্থনীতির প্রভাবে সংবাদপত্র শিল্প কিংবা গণমাধ্যমের ক্ষেত্রেও দ্রুত পরিবর্তন দেখা দেয়

 

ব্রিটিশ শাসনামলে ভারতে আগত আয়ারল্যান্ডের বাসিন্দা জেইম অগাস্টাস হিকি ১৭৮০ সালে কলকাতা থেকে ‘বেঙ্গল গেজেট’ নামে সর্বপ্রথম একটি সাময়িকী প্রকাশ করেন। তার অনেক পরে কুষ্টিয়ার কুমারখালী থেকে কাঙাল হরিনাথ মজুমদার ‘গ্রামবার্তা প্রকাশিকা’ নামে একটি সাপ্তাহিক পত্রিকা প্রকাশ করেন। যা এ দেশে প্রতিবাদী সাংবাদিকতার ক্ষেত্রে এখনো পথিকৃৎ হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে। কাঙাল হরিনাথ পেশায় ছিলেন একজন প্রামীণ স্কুলশিক্ষক। নিজের সামান্য সঞ্চয় এবং কিছু ধার করা অর্থ দিয়ে ১৮৬৩ সালে তিনি যখন গ্রামবার্তা প্রকাশিকা বের করেন তখন সেটিই ছিল উপমহাদেশের প্রথম পত্রিকা, যা ব্রিটিশ সরকারের বিরুদ্ধে কলম ধরে। মি. হিকি তৎকালীন ঔপনিবেশিক সরকারের তথ্য সম্প্রচারের স্বার্থে প্রকাশনা শুরু করলেও কাঙাল হরিনাথের উদ্দেশ্য ছিল সম্পূর্ণ ভিন্ন।

হরিনাথ ব্রিটিশ সরকারের রাজত্বে জমিদার ও মহাজন শ্রেণির শোষণ, নির্যাতন ও অত্যাচারের বিরুদ্ধে প্রথম বিভিন্ন প্রতিবেদন প্রকাশ করা শুরু করেন। তা ছাড়া তার প্রকাশিত পত্রিকায় জনস্বার্থে তিনি বিভিন্ন অনুসন্ধানমূলক প্রতিবেদন ও অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ খবরাখবর তুলে ধরতেন। তখন গ্রামবার্তা প্রকাশিকা মূলত ছিল একটি হাতিয়ার, যার প্রধান উদ্দেশ্য ছিল অন্যায়-অবিচারের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ এবং বিভিন্ন বিষয়ে গণসচেতনতা সৃষ্টি করা। তৎকালীন নীল চাষি, পাট চাষি, সাধারণ ও খেটে খাওয়া মানুষদের নিয়ে শোষণ-বঞ্চনার বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তোলা। তাদের ন্যায্য অধিকার আদায়ের ব্যাপারে তৎকালীন ব্রিটিশ রাজ বা প্রশাসনের সঙ্গে একটি যোগসূত্র স্থাপন করা। সমাজের অধঃপতিত মানুষের প্রকৃত অবস্থা ঔপনিবেশিক শাসকগোষ্ঠী কিংবা নীতিনির্ধারকদের কাছে তুলে ধরা। তবে ঔপনিবেশিক শাসকগোষ্ঠী তাদের অপকর্ম কিংবা স্বার্থের প্রশ্নে যেহেতু ছিল অত্যন্ত স্পর্শকাতর, সেহেতু গ্রামবার্তা প্রকাশিকার সঙ্গে তাদের দ্বন্দ্ব ও সংঘাত সূচনা থেকেই দৃশ্যমান হয়ে ওঠে। তৎকালীন পূর্ব বাংলার কুষ্টিয়ার কুমারখালীর মতো একটি মফস্বল শহর থেকে সীমিত কলেবরে প্রকাশিত কোনো একটি সংবাদপত্র বা পত্রিকার পক্ষে তখন শাসক শ্রেণির সামান্য বাধা কিংবা বিরোধও কাটিয়ে ওঠা অত্যন্ত কঠিন ছিল।

কাঙাল হরিনাথ মজুমদার সম্পাদিত গ্রামবার্তা প্রকাশিকার আগে অর্থাৎ ১৮১৮ সালে শ্রীরামপুর থেকে প্রকাশিত হয়েছিল উপমহাদেশের প্রথম বাংলা সাপ্তাহিকী ‘সমাচার দর্পণ’। এ সময়ে ‘বেঙ্গল গেজেট’ নামে আরেকটি পত্রিকা প্রকাশিত হয়েছিল বলে জানা যায়। তারপর কিছুটা সময়ের ব্যবধানে কলকাতা এবং ঢাকা থেকে বেশ কয়েকটি পত্র-পত্রিকা বের হয়েছিল; যা মূলত উচ্চশিক্ষিত কিংবা অভিজাত শ্রেণির মনোরঞ্জনে নিবেদিত ছিল। এর মধ্যে একমাত্র ব্যতিক্রম ছিলেন মফস্বল শহর কুমারখালীর দরিদ্র শিক্ষক-সাংবাদিক কাঙাল হরিনাথ মজুমদার। হরিনাথের একমাত্র উদ্দেশ্য ছিল অন্যায়-অবিচারের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করা। শোষিত ও নির্যাতিত মানুষের হয়ে জমিদার, মহাজন ও ঔপনিবেশিক শাসকগোষ্ঠীর বিরুদ্ধে লড়াই করা। সে আপসহীন সংগ্রামে কাঙাল হরিনাথ হয়তো দীর্ঘদিন টিকে থাকতে পারেননি; তবে তার প্রতিবাদী ও অনুসন্ধানী সাংবাদিকতার মাধ্যমে তিনি উপমহাদেশ কিংবা বাংলার সাংবাদিকতার ইতিহাসে নিজের নামটি অক্ষয়-অমর করে গেছেন। দুঃখ-দৈন্য ও চরম আর্থিক সংকটের মধ্যেও সাংবাদিকতার চলমান সংগ্রামের ধারাবাহিকতায় আজও তার নামটিই এখনো টিকে আছে। অভিজাত শ্রেণির মনোরঞ্জনের জন্য যারা সাংবাদিকতার কল্পজগতে এসেছিলেন, কায়েমি স্বার্থ কিংবা শাসকশ্রেণির স্বার্থ উদ্ধারের জন্য তারা সবাই হারিয়ে গেছে ইতিহাসের অতল গহ্বরে।

মি. হিকি সর্বপ্রথম ১৭৮০ সালে কলকাতা থেকে একটি সাময়িকী প্রকাশ করলেও পরের বছরই তার প্রকাশনা বন্ধ করে দেওয়া হয়। ঔপনিবেশিক ব্রিটিশ রাজ তার স্বার্থের পরিপন্থি হওয়ায় ব্রিটিশ নাগরিক (আইরিশ) হিকিকেও কোনো অনুকম্পা দেখায়নি। তখন থেকে অর্থাৎ ১৭৮০ থেকে ২০২৩ সাল পর্যন্ত, বিগত ২৪৩ বছরে সংবাদপত্র শিল্প কিংবা সাংবাদিকতার জগতে ব্যাপক পরিবর্তন সাধিত হয়েছে। সাংবাদিকতা এখন আর কোনো জনস্বার্থমূলক আদর্শনিষ্ঠ সেবা খাত নয়, পরিণত হয়েছে একটি পরিপূর্ণ শিল্পে। সম্পূর্ণ লাভ-ক্ষতিনির্ভর ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর থেকে পুঁজিবাদী অর্থনীতির প্রভাবে সংবাদপত্র শিল্প কিংবা গণমাধ্যমের ক্ষেত্রেও দ্রুত পরিবর্তন দেখা দেয়। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের পাশাপাশি ইউরোপ কিংবা আমাদের উপমহাদেশেও সে ধারা অব্যাহতভাবে এগিয়ে যায়। পুঁজিবাদী অর্থনীতি বিকাশের ফলে বিশ্বব্যাপী শিল্প উদ্যোক্তারা বিশাল বিশাল করপোরেট বা বিজনেস হাউস গড়ে তোলেন।

 

বর্তমান বাংলাদেশে প্রিন্ট মিডিয়ার অগ্রগতি নানা কারণে কিছুটা ব্যাহত হলেও আমাদের ইলেকট্র্রনিক মিডিয়ার জগৎ অনেক বিস্তৃত। তা হলে তারা কোন কোন মারাত্মক বিষয়গুলো উদঘাটনে ব্যর্থ হচ্ছে তা তাদেরই ভাবতে হবে...

 

তাতে তাদের ব্যবসা-বাণিজ্য সম্প্রসারণের জন্য সংবাদপত্র শিল্প কিংবা গণমাধ্যমকেও অন্তর্ভুক্ত করেন। প্রিন্ট মিডিয়ার পাশাপাশি ক্রমে ক্রমে ইলেকট্র্রনিক মিডিয়াও তার স্থান করে নেয়। ভারত, পাকিস্তান ও পর্যায়ক্রমে বাংলাদেশেও একই ধারা পরিলক্ষিত হয়। ফলে জনস্বার্থমূলক বস্তুনিষ্ঠ সাংবাদিকতা ক্রমে ক্রমে তার ধার হারাতে থাকে। এবং বাণিজ্য, বিনোদন ও বিভিন্ন সময় বিভিন্ন সরকারের রাজনৈতিক স্বার্থ প্রধান্য পেতে শুরু করে। রাজনৈতিক ক্ষেত্রে নিজের স্থান করে নেওয়ার জন্য এই উপমহাদেশেও অনেকে গণমাধ্যমকে বেছে নেন তাদের অভীষ্ট লক্ষ্যে পৌঁছার জন্য। সংসদ কিংবা সিনেট সদস্য থেকে সরকারের মন্ত্রী কিংবা উপদেষ্টা পর্যায়ে পৌঁছার জন্য অনেকে প্রকাশনা কিংবা প্রচার মাধ্যমকে বেছে নেন। তাতে বিভিন্ন পত্রপত্রিকা কিংবা টিভি চ্যানেলে কর্মরত সাংবাদিকরা পেশাগত দিক থেকে তাদের দায়-দায়িত্ব কিংবা অবস্থান হারিয়ে ফেলেন। অনেক ছাত্র কিংবা যুবকর্মী রাজনৈতিক উদ্দেশ্যেই এ পেশায় যোগ দিতে এগিয়ে আসে। অনেক শিক্ষিত বেকার যুবকও নেহাত কর্মসংস্থানের জন্য এ পেশায় ঢুকতে হন্যে হয়ে ওঠে। কিন্তু এখানে একটি বিশেষ কথা স্মরণে রাখতে হবে যে, সাংবাদিকতা পেশা সবার জন্য নয়। সত্যসন্ধানী কিংবা তথ্যসন্ধানীরা ভিন্ন জগতের মানুষ। আর অনুসন্ধানমূলক সাংবাদিকতার জগৎ তো সম্পূর্ণ ভিন্ন। তার জন্য প্রতিভার পাশাপাশি উপযুক্ত প্রশিক্ষণ প্রয়োজন। কবি জীবনানন্দ দাস যেমন বলেছেন, ‘সবাই কবি নয়, কেউ কেউ কবি।’ তেমনি সবাই সাংবাদিক নয়, কেউ কেউ তেমন পর্যায়ের সাংবাদিক হতে পারেন। তাদের অনেকের নাম আমরা জানি। অনেকের পেশাগত দৃষ্টিভঙ্গি কিংবা জীবন-সংগ্রামের সঙ্গে আমরা পরিচিত। তারা সবাই যে বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সর্বোচ্চ শিক্ষা লাভ করেছেন, তা নয়। তেমনি অনেক কবি-সাহিত্যিকের প্রতিষ্ঠানিক কোনো শিক্ষা নেই। কবি, সাহিত্যিক কিংবা একজন সফল সংবাদ কর্মীর প্রতিভা লুকায়িত থাকে তার মন, মননশীলতা ও দৃষ্টিভঙ্গির গভীরে। অনেকে বলেন, রাজনৈতিক বিবেচনায় কবি, সাহিত্যিক ও সাংবাদিকের মতো সৃষ্টিশীল মানুষ তৈরি করা যায় না। এটি এক ভিন্ন জগৎ, যদিও ভিন্ন ভিন্ন সাংবাদিকের দায়-দায়িত্ব ভিন্নতর। তবে একজন প্রকৃত সাংবাদিক জানেন কোথায় তার প্রকৃত তথ্য বা সত্য চাপা পড়ে আছে। জনস্বার্থে কিংবা রাষ্ট্রীয় স্বার্থে সেটিই তার অনুসন্ধানের মূলক্ষেত্র। সেখানে সে আপস করতে সম্মত হয় না।

জনস্বার্থ কিংবা জাতীয় স্বার্থে সত্যানুসন্ধান কিংবা তথ্যানুসন্ধান খুব সহজ কাজ নয়। সেখানে অনেক ঝুঁকির পাশাপাশি লুকিয়ে থাকে কায়েমী স্বার্থের বিভিন্ন দ্বন্দ্ব-সংঘাত। তাতে অনেকের জীবনও বিপন্ন হতে পারে। তবে এ ক্ষেত্রে প্রাথমিক বিবেচনার বিষয়টি হচ্ছে দুর্নীতি, সামাজিক অনাচার, অবিচার ও জাতি বিধ্বংসী অপরাধের ক্ষেত্রগুলো শনাক্ত করে কীভাবে তাকে প্রকাশ করতে হবে। সে কাজে তাকে কী কী কৌশল অবলম্বন করতে হবে। সৃষ্টিশীল কিংবা গঠনমূলক বিভিন্ন ক্ষেত্রেও লাগসই কৌশলের কোনো বিকল্প নেই। তাছাড়া, শেষ বিচারে তথ্যের কার্যকর উপস্থাপনাও একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। এ কাজগুলো সার্থকভাবে সবাই করতে পারবে- এমনটা আশা করা অনেকটা দূরাশার মতো। কারণ বিভিন্ন রাজনৈতিক প্রভাব-প্রতিপত্তি, অর্থনৈতিক স্বার্থ এবং চক্রান্তের বেড়াজাল বর্তমান করপোরেট সাংবাদিকতাকে অনেক জটিল ও কণ্টকাকীর্ণ করে তুলেছে। সে কারণে খোলা বাজারেও আমরা দ্রব্যমূল্য কমাতে পারি না, অসাধু ব্যবসায়ীদের ‘সিন্ডিকেট’ ভাঙতে পারি না। নারী পাচার ও শিশু পাচারের মতো সামাজিক অপরাধের অবসান ঘটাতে পারছি না। মুদ্রা পাচার কিংবা ব্যাংক লুটেরাদের বিরুদ্ধে উপযুক্ত ব্যবস্থা নিতে বার বার ব্যর্থ হই। আমাদের অপরাধের জগৎ অত্যন্ত ব্যাপক ও শক্তিশালী। এক্ষেত্রে গণমাধ্যমের কার্যকারিতা নিয়ে সর্বত্রই এখন প্রশ্ন উঠছে। সবার অভিযোগ, গণমাধ্যম কেন এখনো এর গভীরে ঢুকতে পারছে না। এর অবশ্যই কতগুলো যুক্তিগ্রাহ্য কারণও রয়েছে। বর্তমান বাংলাদেশে প্রিন্ট মিডিয়ার অগ্রগতি নানা কারণে কিছুটা ব্যাহত হলেও আমাদের ইলেকট্র্রনিক মিডিয়ার জগৎ অনেক বিস্তৃত। তা হলে তারা কোন কোন মারাত্মক বিষয়গুলো উদঘাটনে ব্যর্থ হচ্ছে তা তাদেরই ভাবতে হবে। আজকাল গণমাধ্যমের বিভিন্ন ক্ষেত্রে দলীয় বিবেচনায় অনেক সংবাদকর্মীকে নিয়োগ দেওয়া হচ্ছে। সরকারকে ক্ষমতায় টিকিয়ে রাখতে হলে ক্ষমতাসীন রাজনৈতিক দলই যথেষ্ট। সেখানে গণমাধ্যমকর্মী কিংবা সাংবাদিকদের দলনিরপেক্ষতার আদর্শ ছেড়ে রাজনৈতিক কর্মীর কাজ কিংবা দলবাজি করতে হবে কেন? এ ব্যাপারে চীনের মহান নেতা মাও জেডং একটি গুরুত্বপূর্ণ কথা বলেছেন। তিনি বলেছেন, ‘আমার বিড়াল সাদা কিংবা কালো, সেটি কোনো মুখ্য বিবেচনার বিষয় নয়। মুখ্য বিচেনার বিষয় হচ্ছে, আমার বিড়াল ইঁদুর ধরতে পারে কিনা।’

মাও-এর উপরোক্ত এ উক্তির পরিপ্রেক্ষিতে আমাদের বিভিন্ন গণমাধ্যমের মালিক ও কর্মকর্তাদের কাছে দেশবাসীর প্রশ্ন হচ্ছে, আপনাদের বিড়ালরা ইঁদুর ধরতে কতটা সক্ষম হচ্ছে? যদি আপনাদের বিড়াল এক্ষেত্রে ব্যর্থ হতে থাকে, তা হলে এর পেছনে কারণগুলো খুঁজে বের করতে হবে। ইলেক্ট্রনিক মিডিয়ার ‘টকশো’ দিয়ে আমাদের বিশেষ কোনো সমস্যারই সমাধান হতে দেখা যায় না। এক্ষেত্রে রাজনৈতিক বিবেচনা বাদ দিয়ে আমাদের সাংবাদিকদের-কেই বিভিন্ন ক্ষেত্রে উপযুক্ত প্রশিক্ষণ দিয়ে তৈরি করতে হবে, যাতে তারা তাদের পেশাগত দায়িত্বটুকু সাফল্যের সঙ্গে পালন করতে পারে।

 

লেখক : একুশে পদকপ্রাপ্ত সাংবাদিক, বাংলাদেশ সংবাদ সংস্থার (বাসস) সাবেক প্রধান সম্পাদক, ব্যবস্থাপনা পরিচালক

এই বিভাগের আরও খবর
একই সুতোয় গাঁথা
একই সুতোয় গাঁথা
বড় হওয়া ঐচ্ছিক
বড় হওয়া ঐচ্ছিক
সংবাদপত্রে শিশু-কিশোর সাহিত্যের বিকাশ চাই
সংবাদপত্রে শিশু-কিশোর সাহিত্যের বিকাশ চাই
বিশ্ব সিনেমায় এখন মূলধারা বাণিজ্যিক ধারা বলে কিছু নেই
বিশ্ব সিনেমায় এখন মূলধারা বাণিজ্যিক ধারা বলে কিছু নেই
খাদের কিনারেই দাঁড়িয়ে আছে অর্থনীতি
খাদের কিনারেই দাঁড়িয়ে আছে অর্থনীতি
গণমাধ্যম রাষ্ট্র ও জনগণের মধ্যে জবাবদিহিতা তৈরিতে কাজ করে
গণমাধ্যম রাষ্ট্র ও জনগণের মধ্যে জবাবদিহিতা তৈরিতে কাজ করে
রাষ্ট্র ও সমাজের উন্নয়নের পাশাপাশি ধনী-দরিদ্রের ব্যবধান দিন দিন বাড়ছে
রাষ্ট্র ও সমাজের উন্নয়নের পাশাপাশি ধনী-দরিদ্রের ব্যবধান দিন দিন বাড়ছে
দেশে গণতন্ত্রচর্চার জন্য জরুরি প্রতিষ্ঠানগুলো শক্তিশালী করা হয়নি
দেশে গণতন্ত্রচর্চার জন্য জরুরি প্রতিষ্ঠানগুলো শক্তিশালী করা হয়নি
দেশের সংবাদপত্রের প্রাণ বাংলাদেশ প্রতিদিন
দেশের সংবাদপত্রের প্রাণ বাংলাদেশ প্রতিদিন
চলচ্চিত্র সাংবাদিকতা কি চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন!
চলচ্চিত্র সাংবাদিকতা কি চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন!
অনলাইন ও ফেসবুকের যুগে প্রিন্ট সংস্করণে চ্যালেঞ্জ বেড়েছে
অনলাইন ও ফেসবুকের যুগে প্রিন্ট সংস্করণে চ্যালেঞ্জ বেড়েছে
প্রিন্ট পত্রিকার দিন ফুরিয়ে যায়নি
প্রিন্ট পত্রিকার দিন ফুরিয়ে যায়নি
সর্বশেষ খবর
সঞ্চয়পত্র কিনতে রিটার্ন দাখিলের বাধ্যবাধকতা থাকছে না
সঞ্চয়পত্র কিনতে রিটার্ন দাখিলের বাধ্যবাধকতা থাকছে না

৭ মিনিট আগে | বাণিজ্য

পাকুন্দিয়ায় স্কুলে যাওয়ার পথে বজ্রপাতে তিন শিক্ষার্থীর মৃত্যু
পাকুন্দিয়ায় স্কুলে যাওয়ার পথে বজ্রপাতে তিন শিক্ষার্থীর মৃত্যু

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কানাডায় মহান মে দিবস পালিত
কানাডায় মহান মে দিবস পালিত

১৩ মিনিট আগে | পরবাস

দুর্ঘটনা প্রবণ সড়কে গোলচত্বর নির্মাণের দাবিতে মানববন্ধন
দুর্ঘটনা প্রবণ সড়কে গোলচত্বর নির্মাণের দাবিতে মানববন্ধন

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নাটোরে সাংবাদিক নবীউর রহমান পিপলু আর নেই
নাটোরে সাংবাদিক নবীউর রহমান পিপলু আর নেই

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বনদস্যু করিম শরীফ বাহিনীর দুই সদস্য আটক, অস্ত্র-গোলাবারুদ উদ্ধার
বনদস্যু করিম শরীফ বাহিনীর দুই সদস্য আটক, অস্ত্র-গোলাবারুদ উদ্ধার

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইয়েমেনে হামলা; আমেরিকা-ইসরায়েলকে কঠিন জবাবের হুঁশিয়ারি আনসারুল্লাহ’র
ইয়েমেনে হামলা; আমেরিকা-ইসরায়েলকে কঠিন জবাবের হুঁশিয়ারি আনসারুল্লাহ’র

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাটোরে দোকান সিলগালা, জরিমানা
নাটোরে দোকান সিলগালা, জরিমানা

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘শেরপুরের উন্নয়নে ন্যায্য দাবি বাস্তবায়নে করণীয়’ শীর্ষক মতবিনিময়
‘শেরপুরের উন্নয়নে ন্যায্য দাবি বাস্তবায়নে করণীয়’ শীর্ষক মতবিনিময়

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঈদুল আজহায় ছুটি ১০ দিন: প্রেস সচিব
ঈদুল আজহায় ছুটি ১০ দিন: প্রেস সচিব

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

রূপচর্চায় কোন তেলের কী কাজ
রূপচর্চায় কোন তেলের কী কাজ

৪২ মিনিট আগে | জীবন ধারা

ভিসা পেতে জাল নথিপত্র না দেওয়ার আহ্বান সুইডিশ দূতাবাসের
ভিসা পেতে জাল নথিপত্র না দেওয়ার আহ্বান সুইডিশ দূতাবাসের

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

জাতিসংঘের প্রস্তাব বাস্তবায়নই আঞ্চলিক শান্তির চাবিকাঠি : পাকিস্তান
জাতিসংঘের প্রস্তাব বাস্তবায়নই আঞ্চলিক শান্তির চাবিকাঠি : পাকিস্তান

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নবীনগরে আজিজ হত্যায় জড়িতদের গ্রেপ্তারের দাবিতে মানববন্ধন
নবীনগরে আজিজ হত্যায় জড়িতদের গ্রেপ্তারের দাবিতে মানববন্ধন

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে হত্যা মামলায় ৪ জনের মৃত্যুদণ্ড
নারায়ণগঞ্জে হত্যা মামলায় ৪ জনের মৃত্যুদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শহীদ কন্যা লামিয়ার মায়ের মানসিক পুনর্বাসনের নির্দেশ আদালতের
শহীদ কন্যা লামিয়ার মায়ের মানসিক পুনর্বাসনের নির্দেশ আদালতের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সীমান্তে কেন আটার মজুদ বাড়াচ্ছে পাকিস্তান?
সীমান্তে কেন আটার মজুদ বাড়াচ্ছে পাকিস্তান?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যবিপ্রবিতে কর্মশালা অনুষ্ঠিত
যবিপ্রবিতে কর্মশালা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মেশিনে চাষাবাদে বেড়েছে ফলন, কমেছে পরিশ্রম-খরচ
মেশিনে চাষাবাদে বেড়েছে ফলন, কমেছে পরিশ্রম-খরচ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কিশোরগঞ্জে বাল্যবিবাহের কারণ ও করণীয় বিষয়ে কর্মশালা
কিশোরগঞ্জে বাল্যবিবাহের কারণ ও করণীয় বিষয়ে কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যানজট এড়াতে ট্রাফিকের সঙ্গে সতর্ক ছিল বিএনপি নেতা-কর্মীরাও
যানজট এড়াতে ট্রাফিকের সঙ্গে সতর্ক ছিল বিএনপি নেতা-কর্মীরাও

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আবেগাপ্লুত নেতা-কর্মীদের শুভেচ্ছায় সিক্ত খালেদা জিয়া
আবেগাপ্লুত নেতা-কর্মীদের শুভেচ্ছায় সিক্ত খালেদা জিয়া

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিনাজপুরে বাস-ট্রাক সংঘর্ষে নারী নিহত
দিনাজপুরে বাস-ট্রাক সংঘর্ষে নারী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪ মামলায় চিন্ময় দাসকে গ্রেপ্তার দেখানোর নির্দেশ
৪ মামলায় চিন্ময় দাসকে গ্রেপ্তার দেখানোর নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুলশানের বাসভবনে খালেদা জিয়া
গুলশানের বাসভবনে খালেদা জিয়া

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এ টি এম আজহারের জন্য দোয়া চাইলেন জামায়াত আমির
এ টি এম আজহারের জন্য দোয়া চাইলেন জামায়াত আমির

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ময়মনসিংহে মেজর পরিচয়ে বিয়ে, গ্রেফতার ৪
ময়মনসিংহে মেজর পরিচয়ে বিয়ে, গ্রেফতার ৪

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টেকসই উন্নয়নের জন্য সকল খাতে ন্যায্য রূপান্তরের আহ্বান পরিবেশ উপদেষ্টার
টেকসই উন্নয়নের জন্য সকল খাতে ন্যায্য রূপান্তরের আহ্বান পরিবেশ উপদেষ্টার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৭ বছর পর দেশে ফিরলেন ডা. জোবাইদা রহমান
১৭ বছর পর দেশে ফিরলেন ডা. জোবাইদা রহমান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই বিশ্বযুদ্ধ স্মরণে জাতীয় ছুটি ঘোষণা ট্রাম্পের
দুই বিশ্বযুদ্ধ স্মরণে জাতীয় ছুটি ঘোষণা ট্রাম্পের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ইয়েমেনে তাণ্ডব চালাল ৩০টি ইসরায়েলি যুদ্ধবিমান
ইয়েমেনে তাণ্ডব চালাল ৩০টি ইসরায়েলি যুদ্ধবিমান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ভাইয়ার দিকে খেয়াল রেখো’, বিমানে ওঠার আগে বললেন খালেদা জিয়া
‘ভাইয়ার দিকে খেয়াল রেখো’, বিমানে ওঠার আগে বললেন খালেদা জিয়া

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঈদুল আজহার তারিখ জানাল আমিরাত
ঈদুল আজহার তারিখ জানাল আমিরাত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে গিয়ে ধর্ষণের শিকার হামাসের হাত থেকে মুক্তি পাওয়া জিম্মি
ইসরায়েলে গিয়ে ধর্ষণের শিকার হামাসের হাত থেকে মুক্তি পাওয়া জিম্মি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৭ বছর পর দেশে ফিরছেন জোবাইদা রহমান, থাকবেন ‘মাহবুব ভবনে’
১৭ বছর পর দেশে ফিরছেন জোবাইদা রহমান, থাকবেন ‘মাহবুব ভবনে’

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামরিক মহড়ার আগেই ডুবে গেল দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের জাহাজ
সামরিক মহড়ার আগেই ডুবে গেল দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের জাহাজ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঈদুল আজহায় ছুটি ১০ দিন: প্রেস সচিব
ঈদুল আজহায় ছুটি ১০ দিন: প্রেস সচিব

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের পাশে থাকার ঘোষণা দিলো ইরান
পাকিস্তানের পাশে থাকার ঘোষণা দিলো ইরান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের পথে খালেদা জিয়া
দেশের পথে খালেদা জিয়া

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে ফিরলেন বেগম খালেদা জিয়া
দেশে ফিরলেন বেগম খালেদা জিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের কয়েকটি রাজ্যে যুদ্ধমহড়ার নির্দেশ
ভারতের কয়েকটি রাজ্যে যুদ্ধমহড়ার নির্দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি, কুয়েত ও জর্ডানে ভয়াবহ ধূলিঝড়
সৌদি, কুয়েত ও জর্ডানে ভয়াবহ ধূলিঝড়

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ফিরোজা’র নিরাপত্তায় সেনাবাহিনী, সামনে নেতাকর্মীদের ঢল
‘ফিরোজা’র নিরাপত্তায় সেনাবাহিনী, সামনে নেতাকর্মীদের ঢল

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের ৬৭ সরকারি কলেজে নতুন অধ্যক্ষ ও উপাধ্যক্ষ
দেশের ৬৭ সরকারি কলেজে নতুন অধ্যক্ষ ও উপাধ্যক্ষ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দোহা থেকে ঢাকার পথে খালেদা জিয়া
দোহা থেকে ঢাকার পথে খালেদা জিয়া

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খালেদা জিয়ার আগমন উপলক্ষে কর্মসূচি, নেতাকর্মীদের যে জরুরি বার্তা দিলেন ফখরুল
খালেদা জিয়ার আগমন উপলক্ষে কর্মসূচি, নেতাকর্মীদের যে জরুরি বার্তা দিলেন ফখরুল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুহুর্মুহু ড্রোন হামলার পর মস্কোর সব বিমানবন্দর বন্ধ ঘোষণা
মুহুর্মুহু ড্রোন হামলার পর মস্কোর সব বিমানবন্দর বন্ধ ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুফতি ফয়জুল করীমকে বরিশাল সিটির মেয়র ঘোষণার আবেদন খারিজ
মুফতি ফয়জুল করীমকে বরিশাল সিটির মেয়র ঘোষণার আবেদন খারিজ

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শ্রমিকের ৮০০ কোটি টাকা স্বপনের পেটে
শ্রমিকের ৮০০ কোটি টাকা স্বপনের পেটে

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইপিএল প্লে-অফে যেতে কার কী সমীকরণ?
আইপিএল প্লে-অফে যেতে কার কী সমীকরণ?

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শুক্রবার আত্মপ্রকাশ ছাত্রদের নতুন রাজনৈতিক প্লাটফর্মের, নেতৃত্বে যারা
শুক্রবার আত্মপ্রকাশ ছাত্রদের নতুন রাজনৈতিক প্লাটফর্মের, নেতৃত্বে যারা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্থায়ীভাবে পুরো গাজা দখলের দিকে এগোচ্ছে ইসরায়েল?
স্থায়ীভাবে পুরো গাজা দখলের দিকে এগোচ্ছে ইসরায়েল?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বেচ্ছায় যুক্তরাষ্ট্র ছাড়লে অভিবাসীদের ভাতা দেবে ট্রাম্প প্রশাসন
স্বেচ্ছায় যুক্তরাষ্ট্র ছাড়লে অভিবাসীদের ভাতা দেবে ট্রাম্প প্রশাসন

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থানকুনি পাতার উপকারিতা
থানকুনি পাতার উপকারিতা

৬ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বাংলাদেশ থেকে আরও কর্মী নিয়োগে আগ্রহী ইতালি
বাংলাদেশ থেকে আরও কর্মী নিয়োগে আগ্রহী ইতালি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লিগ্যাল চ্যানেলে শ্রমিক নিতে আগ্রহী ইতালি : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
লিগ্যাল চ্যানেলে শ্রমিক নিতে আগ্রহী ইতালি : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধের আশঙ্কায় যুবকদের ট্রেনিং দিচ্ছে ভারত
যুদ্ধের আশঙ্কায় যুবকদের ট্রেনিং দিচ্ছে ভারত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উপদেষ্টা পরিষদের সভায় প্রধান উপদেষ্টা
উপদেষ্টা পরিষদের সভায় প্রধান উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খালেদা জিয়ার দেশে ফেরার দিন ডিএমপির বিশেষ নির্দেশনা
খালেদা জিয়ার দেশে ফেরার দিন ডিএমপির বিশেষ নির্দেশনা

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রেমিকাকে ধর্ষণের অভিযোগে শ্রীঘরে প্রেমিক
প্রেমিকাকে ধর্ষণের অভিযোগে শ্রীঘরে প্রেমিক

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
জনজোয়ারে ফিরছেন খালেদা
জনজোয়ারে ফিরছেন খালেদা

প্রথম পৃষ্ঠা

অনলাইনে ঢুকলেই প্রতারণার ফাঁদ
অনলাইনে ঢুকলেই প্রতারণার ফাঁদ

নগর জীবন

রইস হত্যার বিচার দাবিতে উত্তাল চট্টগ্রাম
রইস হত্যার বিচার দাবিতে উত্তাল চট্টগ্রাম

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বাজারে সাতক্ষীরার আম
বাজারে সাতক্ষীরার আম

পেছনের পৃষ্ঠা

যুদ্ধ উত্তেজনায় নতুন মাত্রা
যুদ্ধ উত্তেজনায় নতুন মাত্রা

প্রথম পৃষ্ঠা

ঈদের আগেই পাওয়া যাবে নতুন নোট
ঈদের আগেই পাওয়া যাবে নতুন নোট

শিল্প বাণিজ্য

হাসপাতালে বসেই মামলা তুলে নিতে বাদীকে হুমকি
হাসপাতালে বসেই মামলা তুলে নিতে বাদীকে হুমকি

প্রথম পৃষ্ঠা

ডাকসুতে নির্বাচন কমিশন গঠনের তোড়জোড়
ডাকসুতে নির্বাচন কমিশন গঠনের তোড়জোড়

পেছনের পৃষ্ঠা

ষড়যন্ত্র ব্যর্থ করে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করবে বিএনপি
ষড়যন্ত্র ব্যর্থ করে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করবে বিএনপি

নগর জীবন

সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচিতে নতুন উপকারভোগী ৪ লাখ
সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচিতে নতুন উপকারভোগী ৪ লাখ

শিল্প বাণিজ্য

ফের অচলাবস্থা কুয়েটে
ফের অচলাবস্থা কুয়েটে

পেছনের পৃষ্ঠা

করপোরেট করহার নিয়ে ব্যবসায়ীদের উদ্বেগ
করপোরেট করহার নিয়ে ব্যবসায়ীদের উদ্বেগ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটজুড়ে পরিবেশের ওপর নির্যাতন
সিলেটজুড়ে পরিবেশের ওপর নির্যাতন

নগর জীবন

বাড়ছেই বিতর্কের মামলা
বাড়ছেই বিতর্কের মামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বাস্থ্যে আমূল পরিবর্তনের সুপারিশ
স্বাস্থ্যে আমূল পরিবর্তনের সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

মুক্তিযুদ্ধের ঘটনা মালার মতো গাঁথতে চেয়েছি : মাসুদ পারভেজ
মুক্তিযুদ্ধের ঘটনা মালার মতো গাঁথতে চেয়েছি : মাসুদ পারভেজ

শোবিজ

শশীর কোনো হেটার্স নেই নেগেটিভিটি নেই
শশীর কোনো হেটার্স নেই নেগেটিভিটি নেই

শোবিজ

বার্সা-ইন্টার অলিখিত ফাইনাল
বার্সা-ইন্টার অলিখিত ফাইনাল

মাঠে ময়দানে

বগুড়ায় ভুট্টায় ঝুঁকছেন কৃষকরা
বগুড়ায় ভুট্টায় ঝুঁকছেন কৃষকরা

নগর জীবন

দানবীয় লুকে মোশাররফ করিম
দানবীয় লুকে মোশাররফ করিম

শোবিজ

নিউজিল্যান্ডকে পাত্তাই দিল না বাংলাদেশ
নিউজিল্যান্ডকে পাত্তাই দিল না বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

ফুটবলার মহসিনের সন্ধানে বাফুফে
ফুটবলার মহসিনের সন্ধানে বাফুফে

মাঠে ময়দানে

মেয়র ঘোষণা নিয়ে মামলা খারিজ
মেয়র ঘোষণা নিয়ে মামলা খারিজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের অন্তরালে পপি
ফের অন্তরালে পপি

শোবিজ

আজও কেন কালজয়ী ‘ওরা ১১ জন’
আজও কেন কালজয়ী ‘ওরা ১১ জন’

শোবিজ

ওয়ানডে র‌্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ ১০ নম্বরে
ওয়ানডে র‌্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ ১০ নম্বরে

মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কায় টাইগারদের পূর্ণাঙ্গ সিরিজ
শ্রীলঙ্কায় টাইগারদের পূর্ণাঙ্গ সিরিজ

মাঠে ময়দানে

হ্যারি কেইনের প্রথম শিরোপা
হ্যারি কেইনের প্রথম শিরোপা

মাঠে ময়দানে

ফিফার অনুমতির অপেক্ষায় সামিত
ফিফার অনুমতির অপেক্ষায় সামিত

মাঠে ময়দানে