শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৬ মার্চ, ২০২৪ আপডেট:

সাংবাদিকরা তাদের পেশা থেকে কতটা দূরে

গাজীউল হাসান খান
প্রিন্ট ভার্সন
সাংবাদিকরা তাদের পেশা থেকে কতটা দূরে

সাংবাদিকতা এখন আর কোনো জনস্বার্থমূলক আদর্শনিষ্ঠ সেবা খাত নয়, পরিণত হয়েছে একটি পরিপূর্ণ শিল্পে। সম্পূর্ণ লাভ-ক্ষতিনির্ভর ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর থেকে পুঁজিবাদী অর্থনীতির প্রভাবে সংবাদপত্র শিল্প কিংবা গণমাধ্যমের ক্ষেত্রেও দ্রুত পরিবর্তন দেখা দেয়

 

ব্রিটিশ শাসনামলে ভারতে আগত আয়ারল্যান্ডের বাসিন্দা জেইম অগাস্টাস হিকি ১৭৮০ সালে কলকাতা থেকে ‘বেঙ্গল গেজেট’ নামে সর্বপ্রথম একটি সাময়িকী প্রকাশ করেন। তার অনেক পরে কুষ্টিয়ার কুমারখালী থেকে কাঙাল হরিনাথ মজুমদার ‘গ্রামবার্তা প্রকাশিকা’ নামে একটি সাপ্তাহিক পত্রিকা প্রকাশ করেন। যা এ দেশে প্রতিবাদী সাংবাদিকতার ক্ষেত্রে এখনো পথিকৃৎ হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে। কাঙাল হরিনাথ পেশায় ছিলেন একজন প্রামীণ স্কুলশিক্ষক। নিজের সামান্য সঞ্চয় এবং কিছু ধার করা অর্থ দিয়ে ১৮৬৩ সালে তিনি যখন গ্রামবার্তা প্রকাশিকা বের করেন তখন সেটিই ছিল উপমহাদেশের প্রথম পত্রিকা, যা ব্রিটিশ সরকারের বিরুদ্ধে কলম ধরে। মি. হিকি তৎকালীন ঔপনিবেশিক সরকারের তথ্য সম্প্রচারের স্বার্থে প্রকাশনা শুরু করলেও কাঙাল হরিনাথের উদ্দেশ্য ছিল সম্পূর্ণ ভিন্ন।

হরিনাথ ব্রিটিশ সরকারের রাজত্বে জমিদার ও মহাজন শ্রেণির শোষণ, নির্যাতন ও অত্যাচারের বিরুদ্ধে প্রথম বিভিন্ন প্রতিবেদন প্রকাশ করা শুরু করেন। তা ছাড়া তার প্রকাশিত পত্রিকায় জনস্বার্থে তিনি বিভিন্ন অনুসন্ধানমূলক প্রতিবেদন ও অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ খবরাখবর তুলে ধরতেন। তখন গ্রামবার্তা প্রকাশিকা মূলত ছিল একটি হাতিয়ার, যার প্রধান উদ্দেশ্য ছিল অন্যায়-অবিচারের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ এবং বিভিন্ন বিষয়ে গণসচেতনতা সৃষ্টি করা। তৎকালীন নীল চাষি, পাট চাষি, সাধারণ ও খেটে খাওয়া মানুষদের নিয়ে শোষণ-বঞ্চনার বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তোলা। তাদের ন্যায্য অধিকার আদায়ের ব্যাপারে তৎকালীন ব্রিটিশ রাজ বা প্রশাসনের সঙ্গে একটি যোগসূত্র স্থাপন করা। সমাজের অধঃপতিত মানুষের প্রকৃত অবস্থা ঔপনিবেশিক শাসকগোষ্ঠী কিংবা নীতিনির্ধারকদের কাছে তুলে ধরা। তবে ঔপনিবেশিক শাসকগোষ্ঠী তাদের অপকর্ম কিংবা স্বার্থের প্রশ্নে যেহেতু ছিল অত্যন্ত স্পর্শকাতর, সেহেতু গ্রামবার্তা প্রকাশিকার সঙ্গে তাদের দ্বন্দ্ব ও সংঘাত সূচনা থেকেই দৃশ্যমান হয়ে ওঠে। তৎকালীন পূর্ব বাংলার কুষ্টিয়ার কুমারখালীর মতো একটি মফস্বল শহর থেকে সীমিত কলেবরে প্রকাশিত কোনো একটি সংবাদপত্র বা পত্রিকার পক্ষে তখন শাসক শ্রেণির সামান্য বাধা কিংবা বিরোধও কাটিয়ে ওঠা অত্যন্ত কঠিন ছিল।

কাঙাল হরিনাথ মজুমদার সম্পাদিত গ্রামবার্তা প্রকাশিকার আগে অর্থাৎ ১৮১৮ সালে শ্রীরামপুর থেকে প্রকাশিত হয়েছিল উপমহাদেশের প্রথম বাংলা সাপ্তাহিকী ‘সমাচার দর্পণ’। এ সময়ে ‘বেঙ্গল গেজেট’ নামে আরেকটি পত্রিকা প্রকাশিত হয়েছিল বলে জানা যায়। তারপর কিছুটা সময়ের ব্যবধানে কলকাতা এবং ঢাকা থেকে বেশ কয়েকটি পত্র-পত্রিকা বের হয়েছিল; যা মূলত উচ্চশিক্ষিত কিংবা অভিজাত শ্রেণির মনোরঞ্জনে নিবেদিত ছিল। এর মধ্যে একমাত্র ব্যতিক্রম ছিলেন মফস্বল শহর কুমারখালীর দরিদ্র শিক্ষক-সাংবাদিক কাঙাল হরিনাথ মজুমদার। হরিনাথের একমাত্র উদ্দেশ্য ছিল অন্যায়-অবিচারের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করা। শোষিত ও নির্যাতিত মানুষের হয়ে জমিদার, মহাজন ও ঔপনিবেশিক শাসকগোষ্ঠীর বিরুদ্ধে লড়াই করা। সে আপসহীন সংগ্রামে কাঙাল হরিনাথ হয়তো দীর্ঘদিন টিকে থাকতে পারেননি; তবে তার প্রতিবাদী ও অনুসন্ধানী সাংবাদিকতার মাধ্যমে তিনি উপমহাদেশ কিংবা বাংলার সাংবাদিকতার ইতিহাসে নিজের নামটি অক্ষয়-অমর করে গেছেন। দুঃখ-দৈন্য ও চরম আর্থিক সংকটের মধ্যেও সাংবাদিকতার চলমান সংগ্রামের ধারাবাহিকতায় আজও তার নামটিই এখনো টিকে আছে। অভিজাত শ্রেণির মনোরঞ্জনের জন্য যারা সাংবাদিকতার কল্পজগতে এসেছিলেন, কায়েমি স্বার্থ কিংবা শাসকশ্রেণির স্বার্থ উদ্ধারের জন্য তারা সবাই হারিয়ে গেছে ইতিহাসের অতল গহ্বরে।

মি. হিকি সর্বপ্রথম ১৭৮০ সালে কলকাতা থেকে একটি সাময়িকী প্রকাশ করলেও পরের বছরই তার প্রকাশনা বন্ধ করে দেওয়া হয়। ঔপনিবেশিক ব্রিটিশ রাজ তার স্বার্থের পরিপন্থি হওয়ায় ব্রিটিশ নাগরিক (আইরিশ) হিকিকেও কোনো অনুকম্পা দেখায়নি। তখন থেকে অর্থাৎ ১৭৮০ থেকে ২০২৩ সাল পর্যন্ত, বিগত ২৪৩ বছরে সংবাদপত্র শিল্প কিংবা সাংবাদিকতার জগতে ব্যাপক পরিবর্তন সাধিত হয়েছে। সাংবাদিকতা এখন আর কোনো জনস্বার্থমূলক আদর্শনিষ্ঠ সেবা খাত নয়, পরিণত হয়েছে একটি পরিপূর্ণ শিল্পে। সম্পূর্ণ লাভ-ক্ষতিনির্ভর ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর থেকে পুঁজিবাদী অর্থনীতির প্রভাবে সংবাদপত্র শিল্প কিংবা গণমাধ্যমের ক্ষেত্রেও দ্রুত পরিবর্তন দেখা দেয়। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের পাশাপাশি ইউরোপ কিংবা আমাদের উপমহাদেশেও সে ধারা অব্যাহতভাবে এগিয়ে যায়। পুঁজিবাদী অর্থনীতি বিকাশের ফলে বিশ্বব্যাপী শিল্প উদ্যোক্তারা বিশাল বিশাল করপোরেট বা বিজনেস হাউস গড়ে তোলেন।

 

বর্তমান বাংলাদেশে প্রিন্ট মিডিয়ার অগ্রগতি নানা কারণে কিছুটা ব্যাহত হলেও আমাদের ইলেকট্র্রনিক মিডিয়ার জগৎ অনেক বিস্তৃত। তা হলে তারা কোন কোন মারাত্মক বিষয়গুলো উদঘাটনে ব্যর্থ হচ্ছে তা তাদেরই ভাবতে হবে...

 

তাতে তাদের ব্যবসা-বাণিজ্য সম্প্রসারণের জন্য সংবাদপত্র শিল্প কিংবা গণমাধ্যমকেও অন্তর্ভুক্ত করেন। প্রিন্ট মিডিয়ার পাশাপাশি ক্রমে ক্রমে ইলেকট্র্রনিক মিডিয়াও তার স্থান করে নেয়। ভারত, পাকিস্তান ও পর্যায়ক্রমে বাংলাদেশেও একই ধারা পরিলক্ষিত হয়। ফলে জনস্বার্থমূলক বস্তুনিষ্ঠ সাংবাদিকতা ক্রমে ক্রমে তার ধার হারাতে থাকে। এবং বাণিজ্য, বিনোদন ও বিভিন্ন সময় বিভিন্ন সরকারের রাজনৈতিক স্বার্থ প্রধান্য পেতে শুরু করে। রাজনৈতিক ক্ষেত্রে নিজের স্থান করে নেওয়ার জন্য এই উপমহাদেশেও অনেকে গণমাধ্যমকে বেছে নেন তাদের অভীষ্ট লক্ষ্যে পৌঁছার জন্য। সংসদ কিংবা সিনেট সদস্য থেকে সরকারের মন্ত্রী কিংবা উপদেষ্টা পর্যায়ে পৌঁছার জন্য অনেকে প্রকাশনা কিংবা প্রচার মাধ্যমকে বেছে নেন। তাতে বিভিন্ন পত্রপত্রিকা কিংবা টিভি চ্যানেলে কর্মরত সাংবাদিকরা পেশাগত দিক থেকে তাদের দায়-দায়িত্ব কিংবা অবস্থান হারিয়ে ফেলেন। অনেক ছাত্র কিংবা যুবকর্মী রাজনৈতিক উদ্দেশ্যেই এ পেশায় যোগ দিতে এগিয়ে আসে। অনেক শিক্ষিত বেকার যুবকও নেহাত কর্মসংস্থানের জন্য এ পেশায় ঢুকতে হন্যে হয়ে ওঠে। কিন্তু এখানে একটি বিশেষ কথা স্মরণে রাখতে হবে যে, সাংবাদিকতা পেশা সবার জন্য নয়। সত্যসন্ধানী কিংবা তথ্যসন্ধানীরা ভিন্ন জগতের মানুষ। আর অনুসন্ধানমূলক সাংবাদিকতার জগৎ তো সম্পূর্ণ ভিন্ন। তার জন্য প্রতিভার পাশাপাশি উপযুক্ত প্রশিক্ষণ প্রয়োজন। কবি জীবনানন্দ দাস যেমন বলেছেন, ‘সবাই কবি নয়, কেউ কেউ কবি।’ তেমনি সবাই সাংবাদিক নয়, কেউ কেউ তেমন পর্যায়ের সাংবাদিক হতে পারেন। তাদের অনেকের নাম আমরা জানি। অনেকের পেশাগত দৃষ্টিভঙ্গি কিংবা জীবন-সংগ্রামের সঙ্গে আমরা পরিচিত। তারা সবাই যে বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সর্বোচ্চ শিক্ষা লাভ করেছেন, তা নয়। তেমনি অনেক কবি-সাহিত্যিকের প্রতিষ্ঠানিক কোনো শিক্ষা নেই। কবি, সাহিত্যিক কিংবা একজন সফল সংবাদ কর্মীর প্রতিভা লুকায়িত থাকে তার মন, মননশীলতা ও দৃষ্টিভঙ্গির গভীরে। অনেকে বলেন, রাজনৈতিক বিবেচনায় কবি, সাহিত্যিক ও সাংবাদিকের মতো সৃষ্টিশীল মানুষ তৈরি করা যায় না। এটি এক ভিন্ন জগৎ, যদিও ভিন্ন ভিন্ন সাংবাদিকের দায়-দায়িত্ব ভিন্নতর। তবে একজন প্রকৃত সাংবাদিক জানেন কোথায় তার প্রকৃত তথ্য বা সত্য চাপা পড়ে আছে। জনস্বার্থে কিংবা রাষ্ট্রীয় স্বার্থে সেটিই তার অনুসন্ধানের মূলক্ষেত্র। সেখানে সে আপস করতে সম্মত হয় না।

জনস্বার্থ কিংবা জাতীয় স্বার্থে সত্যানুসন্ধান কিংবা তথ্যানুসন্ধান খুব সহজ কাজ নয়। সেখানে অনেক ঝুঁকির পাশাপাশি লুকিয়ে থাকে কায়েমী স্বার্থের বিভিন্ন দ্বন্দ্ব-সংঘাত। তাতে অনেকের জীবনও বিপন্ন হতে পারে। তবে এ ক্ষেত্রে প্রাথমিক বিবেচনার বিষয়টি হচ্ছে দুর্নীতি, সামাজিক অনাচার, অবিচার ও জাতি বিধ্বংসী অপরাধের ক্ষেত্রগুলো শনাক্ত করে কীভাবে তাকে প্রকাশ করতে হবে। সে কাজে তাকে কী কী কৌশল অবলম্বন করতে হবে। সৃষ্টিশীল কিংবা গঠনমূলক বিভিন্ন ক্ষেত্রেও লাগসই কৌশলের কোনো বিকল্প নেই। তাছাড়া, শেষ বিচারে তথ্যের কার্যকর উপস্থাপনাও একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। এ কাজগুলো সার্থকভাবে সবাই করতে পারবে- এমনটা আশা করা অনেকটা দূরাশার মতো। কারণ বিভিন্ন রাজনৈতিক প্রভাব-প্রতিপত্তি, অর্থনৈতিক স্বার্থ এবং চক্রান্তের বেড়াজাল বর্তমান করপোরেট সাংবাদিকতাকে অনেক জটিল ও কণ্টকাকীর্ণ করে তুলেছে। সে কারণে খোলা বাজারেও আমরা দ্রব্যমূল্য কমাতে পারি না, অসাধু ব্যবসায়ীদের ‘সিন্ডিকেট’ ভাঙতে পারি না। নারী পাচার ও শিশু পাচারের মতো সামাজিক অপরাধের অবসান ঘটাতে পারছি না। মুদ্রা পাচার কিংবা ব্যাংক লুটেরাদের বিরুদ্ধে উপযুক্ত ব্যবস্থা নিতে বার বার ব্যর্থ হই। আমাদের অপরাধের জগৎ অত্যন্ত ব্যাপক ও শক্তিশালী। এক্ষেত্রে গণমাধ্যমের কার্যকারিতা নিয়ে সর্বত্রই এখন প্রশ্ন উঠছে। সবার অভিযোগ, গণমাধ্যম কেন এখনো এর গভীরে ঢুকতে পারছে না। এর অবশ্যই কতগুলো যুক্তিগ্রাহ্য কারণও রয়েছে। বর্তমান বাংলাদেশে প্রিন্ট মিডিয়ার অগ্রগতি নানা কারণে কিছুটা ব্যাহত হলেও আমাদের ইলেকট্র্রনিক মিডিয়ার জগৎ অনেক বিস্তৃত। তা হলে তারা কোন কোন মারাত্মক বিষয়গুলো উদঘাটনে ব্যর্থ হচ্ছে তা তাদেরই ভাবতে হবে। আজকাল গণমাধ্যমের বিভিন্ন ক্ষেত্রে দলীয় বিবেচনায় অনেক সংবাদকর্মীকে নিয়োগ দেওয়া হচ্ছে। সরকারকে ক্ষমতায় টিকিয়ে রাখতে হলে ক্ষমতাসীন রাজনৈতিক দলই যথেষ্ট। সেখানে গণমাধ্যমকর্মী কিংবা সাংবাদিকদের দলনিরপেক্ষতার আদর্শ ছেড়ে রাজনৈতিক কর্মীর কাজ কিংবা দলবাজি করতে হবে কেন? এ ব্যাপারে চীনের মহান নেতা মাও জেডং একটি গুরুত্বপূর্ণ কথা বলেছেন। তিনি বলেছেন, ‘আমার বিড়াল সাদা কিংবা কালো, সেটি কোনো মুখ্য বিবেচনার বিষয় নয়। মুখ্য বিচেনার বিষয় হচ্ছে, আমার বিড়াল ইঁদুর ধরতে পারে কিনা।’

মাও-এর উপরোক্ত এ উক্তির পরিপ্রেক্ষিতে আমাদের বিভিন্ন গণমাধ্যমের মালিক ও কর্মকর্তাদের কাছে দেশবাসীর প্রশ্ন হচ্ছে, আপনাদের বিড়ালরা ইঁদুর ধরতে কতটা সক্ষম হচ্ছে? যদি আপনাদের বিড়াল এক্ষেত্রে ব্যর্থ হতে থাকে, তা হলে এর পেছনে কারণগুলো খুঁজে বের করতে হবে। ইলেক্ট্রনিক মিডিয়ার ‘টকশো’ দিয়ে আমাদের বিশেষ কোনো সমস্যারই সমাধান হতে দেখা যায় না। এক্ষেত্রে রাজনৈতিক বিবেচনা বাদ দিয়ে আমাদের সাংবাদিকদের-কেই বিভিন্ন ক্ষেত্রে উপযুক্ত প্রশিক্ষণ দিয়ে তৈরি করতে হবে, যাতে তারা তাদের পেশাগত দায়িত্বটুকু সাফল্যের সঙ্গে পালন করতে পারে।

 

লেখক : একুশে পদকপ্রাপ্ত সাংবাদিক, বাংলাদেশ সংবাদ সংস্থার (বাসস) সাবেক প্রধান সম্পাদক, ব্যবস্থাপনা পরিচালক

এই বিভাগের আরও খবর
একই সুতোয় গাঁথা
একই সুতোয় গাঁথা
বড় হওয়া ঐচ্ছিক
বড় হওয়া ঐচ্ছিক
সংবাদপত্রে শিশু-কিশোর সাহিত্যের বিকাশ চাই
সংবাদপত্রে শিশু-কিশোর সাহিত্যের বিকাশ চাই
বিশ্ব সিনেমায় এখন মূলধারা বাণিজ্যিক ধারা বলে কিছু নেই
বিশ্ব সিনেমায় এখন মূলধারা বাণিজ্যিক ধারা বলে কিছু নেই
খাদের কিনারেই দাঁড়িয়ে আছে অর্থনীতি
খাদের কিনারেই দাঁড়িয়ে আছে অর্থনীতি
গণমাধ্যম রাষ্ট্র ও জনগণের মধ্যে জবাবদিহিতা তৈরিতে কাজ করে
গণমাধ্যম রাষ্ট্র ও জনগণের মধ্যে জবাবদিহিতা তৈরিতে কাজ করে
রাষ্ট্র ও সমাজের উন্নয়নের পাশাপাশি ধনী-দরিদ্রের ব্যবধান দিন দিন বাড়ছে
রাষ্ট্র ও সমাজের উন্নয়নের পাশাপাশি ধনী-দরিদ্রের ব্যবধান দিন দিন বাড়ছে
দেশে গণতন্ত্রচর্চার জন্য জরুরি প্রতিষ্ঠানগুলো শক্তিশালী করা হয়নি
দেশে গণতন্ত্রচর্চার জন্য জরুরি প্রতিষ্ঠানগুলো শক্তিশালী করা হয়নি
দেশের সংবাদপত্রের প্রাণ বাংলাদেশ প্রতিদিন
দেশের সংবাদপত্রের প্রাণ বাংলাদেশ প্রতিদিন
চলচ্চিত্র সাংবাদিকতা কি চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন!
চলচ্চিত্র সাংবাদিকতা কি চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন!
অনলাইন ও ফেসবুকের যুগে প্রিন্ট সংস্করণে চ্যালেঞ্জ বেড়েছে
অনলাইন ও ফেসবুকের যুগে প্রিন্ট সংস্করণে চ্যালেঞ্জ বেড়েছে
প্রিন্ট পত্রিকার দিন ফুরিয়ে যায়নি
প্রিন্ট পত্রিকার দিন ফুরিয়ে যায়নি
সর্বশেষ খবর
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদপুরে হাতুড়ির আঘাতে বড় ভাইয়ের মৃত্যু
চাঁদপুরে হাতুড়ির আঘাতে বড় ভাইয়ের মৃত্যু

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যশোরে কোটি টাকার স্বর্ণের বারসহ যুবক আটক
যশোরে কোটি টাকার স্বর্ণের বারসহ যুবক আটক

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টরেন্টোতে ফিফা বিশ্বকাপের টিকিট বিক্রি শুরু
টরেন্টোতে ফিফা বিশ্বকাপের টিকিট বিক্রি শুরু

৮ মিনিট আগে | পরবাস

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৩১৩ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৩১৩ মামলা

৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

শাবিপ্রবিতে দুই দিনব্যাপী ফ্রি স্টুডেন্ট হেলথ ক্যাম্প
শাবিপ্রবিতে দুই দিনব্যাপী ফ্রি স্টুডেন্ট হেলথ ক্যাম্প

১৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

৫ দিনের রিমান্ডে স্বাস্থ্যের ঠিকাদার মিঠু
৫ দিনের রিমান্ডে স্বাস্থ্যের ঠিকাদার মিঠু

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

বাজারে এলো সাশ্রয়ী মূল্যের ‘আকিজ ড্রিংকিং ওয়াটার’
বাজারে এলো সাশ্রয়ী মূল্যের ‘আকিজ ড্রিংকিং ওয়াটার’

২২ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

৪ বিভাগে ভারি বৃষ্টির শঙ্কা
৪ বিভাগে ভারি বৃষ্টির শঙ্কা

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

লিবিয়া থেকে দেশে ফিরলেন আরও ১৭৬ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে দেশে ফিরলেন আরও ১৭৬ বাংলাদেশি

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের মানবাধিকার চর্চার প্রচেষ্টায় ইইউয়ের প্রতিনিধি দলের প্রশংসা
বাংলাদেশের মানবাধিকার চর্চার প্রচেষ্টায় ইইউয়ের প্রতিনিধি দলের প্রশংসা

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

বৈশ্বিক অনিশ্চয়তায় সুদের হার অপরিবর্তিত ব্রাজিলের
বৈশ্বিক অনিশ্চয়তায় সুদের হার অপরিবর্তিত ব্রাজিলের

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়া হালাল শোকেসের ২১তম আসরে বাংলাদেশ
মালয়েশিয়া হালাল শোকেসের ২১তম আসরে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

উখিয়ায় বন্যহাতির রহস্যজনক মৃত্যু
উখিয়ায় বন্যহাতির রহস্যজনক মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিপাইনে দুর্নীতি-স্বজনপ্রীতির বিরুদ্ধে ক্ষোভে ফুঁসছে জনতা
ফিলিপাইনে দুর্নীতি-স্বজনপ্রীতির বিরুদ্ধে ক্ষোভে ফুঁসছে জনতা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুবাইয়ে আবাসিক এলাকায় সাপ আতঙ্ক
দুবাইয়ে আবাসিক এলাকায় সাপ আতঙ্ক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা রিজেন্সি –তে ট্যুরিজম ফেস্ট ২০২৫ এর উদ্বোধন
ঢাকা রিজেন্সি –তে ট্যুরিজম ফেস্ট ২০২৫ এর উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোংলায় ইয়াবাসহ নারী মাদক ব্যবসায়ী আটক
মোংলায় ইয়াবাসহ নারী মাদক ব্যবসায়ী আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হোয়াটসঅ্যাপের নতুন ফিচারে বদলাবে গ্রুপ চ্যাটের ধরণ
হোয়াটসঅ্যাপের নতুন ফিচারে বদলাবে গ্রুপ চ্যাটের ধরণ

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

উত্তরাখণ্ডে মেঘভাঙা বৃষ্টিতে ভেসে গেল গ্রাম, নিখোঁজ অন্তত ১০
উত্তরাখণ্ডে মেঘভাঙা বৃষ্টিতে ভেসে গেল গ্রাম, নিখোঁজ অন্তত ১০

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল থেকে গ্রেফতার ১১
আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল থেকে গ্রেফতার ১১

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি সমর্থকরা শ্রীলঙ্কার জয়ের অপেক্ষায় রয়েছে : শানাকা
বাংলাদেশি সমর্থকরা শ্রীলঙ্কার জয়ের অপেক্ষায় রয়েছে : শানাকা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ইসরায়েলি বর্বরতা, নিহত ছাড়াল ৬৫ হাজার
গাজায় ইসরায়েলি বর্বরতা, নিহত ছাড়াল ৬৫ হাজার

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক শিক্ষামন্ত্রী নওফেলের অন্যতম সহযোগী গ্রেফতার
সাবেক শিক্ষামন্ত্রী নওফেলের অন্যতম সহযোগী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বয়স্কদের সুষম খাদ্য
বয়স্কদের সুষম খাদ্য

২ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)
অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?
ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের
শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের
জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু
অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের
বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

১২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ
হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল
রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল

২০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনেকে ৮ হাজার কোটি টাকার ১৩ প্রকল্প অনুমোদন
একনেকে ৮ হাজার কোটি টাকার ১৩ প্রকল্প অনুমোদন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর
জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাতরাস্তা মোড়ে শিক্ষার্থীদের সড়ক অবরোধ প্রত্যাহার, যান চলাচল শুরু
সাতরাস্তা মোড়ে শিক্ষার্থীদের সড়ক অবরোধ প্রত্যাহার, যান চলাচল শুরু

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভ্লগার সিরাজের আয়ে পাকিস্তানের দুর্গম গ্রামে আধুনিক স্কুল
ভ্লগার সিরাজের আয়ে পাকিস্তানের দুর্গম গ্রামে আধুনিক স্কুল

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস
কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস
উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস

মাঠে ময়দানে

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে
দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে

নগর জীবন

রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির
রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির

পেছনের পৃষ্ঠা