শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৬ মার্চ, ২০২৪ আপডেট:

নিবন্ধ

একই সুতোয় গাঁথা

ইমদাদুল হক মিলন
প্রিন্ট ভার্সন
একই সুতোয় গাঁথা

পৃথিবীর বহু বড় কবি-লেখক পেশা হিসেবে সাংবাদিকতাকে বেছে নিয়েছেন। প্রথম জীবনে আর্নেস্ট হেমিংওয়ে সাংবাদিকতা করেছেন। ইউরোপ ও আমেরিকার লেখকদের মতো রুশ লেখকরাও অনেকেই ছিলেন এ পেশার সঙ্গে জড়িত। লেখকদের সঙ্গে সাংবাদিকতার পেশাটি সবচেয়ে মানানসই...

 

আমার একজন অতি প্রিয় লেখকের নাম শ্যামল গঙ্গোপাধ্যায়। অনেক ঘাট পেরিয়ে তিনি এসে আনন্দবাজার পত্রিকায় যোগ দিলেন। যুক্ত হলেন কৃষিবিষয়ক সাংবাদিকতার সঙ্গে। পশ্চিমবঙ্গের বিভিন্ন গ্রাম ঘুরে বেড়াতেন। কৃষক ও কৃষিবিষয়ক নানা রকম সমস্যা ও সম্ভাবনা নিয়ে লেখালেখি করতেন। এটা ছিল তাঁর পেশার জায়গা। মূলত তিনি কথাসাহিত্যিক। অসামান্য সব গল্প-উপন্যাস লিখেছেন। বাংলা সাহিত্যে অতি সার্থকভাবে ম্যাজিক রিয়ালিজম যুক্ত করেছেন। তখনো পর্যন্ত জাদুবাস্তবতার গুরু বলা হয় যাঁকে, পৃথিবী কাঁপানো ল্যাটিন ঔপন্যাসিক গাব্রিয়েল গার্সিয়া মার্কেস সেভাবে ভারতবর্ষে এসে পৌঁছাননি। বাঙালি পাঠক ঠিক জানেনও না জাদুবাস্তবতা বিষয়টা কী? শ্যামল গঙ্গোপাধ্যায়ের লেখায় ওই জাদুটা অনেক পাঠক ধরতেই পারছিলেন না। মার্কেস পৌঁছাবার পর এক শ্রেণির মেধাবী বাঙালি পাঠক নতুন করে শ্যামল গঙ্গোপাধ্যায়কে আবিষ্কার করলেন। শ্যামল গঙ্গোপাধ্যায়ের জাদুবাস্তবতা অনুভব করলেন।

মার্কেস নিজেও সাংবাদিকতা করতেন। একটি জনপ্রিয় দৈনিকের সম্পাদক ও প্রকাশক ছিলেন। সংবাদ সংগ্রহের কাজে কলম্বিয়ার গ্রামে গ্রামে ঘুরে বেড়িয়েছেন। ওই করতে গিয়ে গল্প-উপন্যাসের উপাদান পেয়ে গেছেন। সেই উপাদান নিয়ে গল্প-উপন্যাস লিখে পৃথিবী কাঁপিয়ে দিয়েছেন।

ঠিক এই কাজটিই করেছেন শ্যামল গঙ্গোপাধ্যায়। কৃষিবিষয়ক সাংবাদিকতার কাজে পশ্চিমবঙ্গের গ্রামগুলো চষে বেড়িয়েছেন। তাতে সাহিত্যের কাজটাও তাঁর হয়ে গেছে। কৃষিজীবী মানুষদের নিয়ে অপূর্ব সব গল্প লিখেছেন। যেমন-‘ধানকেউটে’, ‘চন্দনেশ্বরের মাচান তলায়’ অথবা ‘লক্ষ্মণ মিস্ত্রির জীবন ও সময়’। উপন্যাস লিখেছেন-‘স্বর্গের আগের স্টেশন’ অথবা ‘ঈশ্বরীতলার রূপকথা’। এসব লেখা বাংলা কথাসাহিত্যকে অনেকটা সমৃদ্ধ করেছে।

পৃথিবীর বহু বড় কবি-লেখক পেশা হিসেবে সাংবাদিকতাকে বেছে নিয়েছেন। প্রথম জীবনে আর্নেস্ট হেমিংওয়ে সাংবাদিকতা করেছেন। ইউরোপ ও আমেরিকার লেখকদের মতো রুশ লেখকরাও অনেকেই ছিলেন এ পেশার সঙ্গে জড়িত। লেখকদের সঙ্গে সাংবাদিকতার পেশাটি সবচেয়ে মানানসই।

দূরের ইতিহাস না বলে বাংলা ভাষায় লেখকদের কথা বলি। পত্রিকায় কাজ করেছেন প্রায় সব বড় লেখক। মাঠে মাঠে হয়তো সবাই ঘোরেননি সংবাদ সংগ্রহের জন্য, সম্পাদনার কাজের সঙ্গে যুক্ত থেকেছেন অনেকেই। যেমন-মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়, প্রেমেন্দ্র মিত্র, অচিন্ত্যকুমার সেনগুপ্ত প্রমুখ। তারও পরে রমাপদ চৌধুরী, বিমল কর, সন্তোষকুমার ঘোষ, গৌরকিশোর ঘোষ, নীরেন্দ্রনাথ চক্রবর্তী, শক্তি চট্টোপাধ্যায়, সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়, শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায়, মতি নন্দী, দিবেন্দু পালিত, জয় গোস্বামী-এ রকম অনেকে।

একসময় সাহিত্য ও সাংবাদিকতার ভাষা ছিল আলাদা। সাহিত্যের মেধাবী লেখকরা এসে দুটো ভাষা মিলিয়ে-মিশিয়ে একই বিন্দুতে নিয়ে এলেন। এ কাজটি শুরু হয়েছিল আনন্দবাজার পত্রিকা থেকে। বাংলা ভাষার একজন খুব বড় সাহিত্যিক কাজটি করলেন। তাঁর নাম সন্তোষকুমার ঘোষ। তিনি আনন্দবাজার পত্রিকার ঊর্ধ্বতনদের একজন। অসামান্য সব উপন্যাস লিখেছেন। যেমন-‘কিনু গোয়ালার গলি’, ‘স্বয়ং নায়ক’, ‘সুধার শহর’ ও ‘শেষ নমস্কার-শ্রী চরনেষু মাকে’। এ উপন্যাসটির জন্য তিনি একাডেমি পুরস্কার পান। সাহিত্যের জগতে এ লেখক যেমন সমীহজাগানো, সাংবাদিকতার ক্ষেত্রেও তাই।

মতি নন্দী ছিলেন আনন্দবাজার পত্রিকার ক্রীড়া সাংবাদিক। পরে ক্রীড়া সম্পাদক হন। লেখার জগৎ নিয়ে সাংবাদিকতা করেছেন সারা জীবন। সেই ফাঁকে গল্প-উপন্যাস লিখতেন। মতি নন্দী প্রথম বাঙালি লেখক, যিনি খেলাধুলাকে অত্যন্ত সার্থকভাবে সাহিত্যে তুলে আনলেন। কিশোরদের জন্য লিখলেন-‘স্টপার’, ‘স্ট্রাইকার’, ‘কোনি’ অথবা ‘ননীদা নট আউট’-এর মতো উপন্যাস। ‘দাদাশ বাকতি’ লিখলেন প্রাপ্তবয়স্ক পাঠকদের জন্য। বিষয় খেলার জগৎ। এর বাইরে লিখলেন অসামান্য কিছু- উপন্যাস। যেমন-‘নায়কের প্রবেশ ও প্রস্থান’, ‘কমলা কেমন আছে’, ‘বারান্দা’। নকশাল আন্দোলনের সময়কার কলকাতার শহর নিয়ে লিখলেন ‘শবাগার’-এর মতো অবিস্মরণীয় গল্প।

আমার অত্যন্ত প্রিয় লেখক জ্যোতিরিন্দ্র নন্দী সংবাদপত্রকর্মী ছিলেন। তাঁর বিখ্যাত উপন্যাসের নাম ‘বার ঘর এক উঠোন’ আর কত কত স্মরণীয় গল্প লিখে গেছেন এই লেখক। যেমন-‘শালিক কি চড়ুই’, ‘বনের রাজা’ অথবা ‘গিরগিটি’।

আনন্দবাজার পত্রিকায় পয়সার জন্য দুহাতে একসময় ফিচার লিখতেন সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়। অন্যদিকে লিখেছেন কবিতা। তখনো গল্প-উপন্যাস লেখা শুরু করেননি। কয়েক বন্ধু মিলে কৃত্তিবাস বের করলেন। তার আগে সাগরময় ঘোষের অনুরোধে দেশ পত্রিকার পুজো সংখ্যায় লিখলেন প্রথম উপন্যাস ‘আত্মপ্রকাশ’। কৃত্তিবাস পত্রিকায় একটি সংখ্যা প্রেসে আটকে আছে। ৪০০ টাকার জন্য পত্রিকা ছাড় করানো যাচ্ছে না। এক সিনেমা পত্রিকার সম্পাদক এসে বললেন, তাঁদের পুজো সংখ্যায় উপন্যাস লিখে দিলে ৪০০ টাকা দেবেন। প্রেস থেকে কৃত্তিবাস ছাড়ানোর জন্য সেই পত্রিকায় তিনি উপন্যাস লিখলেন। এটি তাঁর দ্বিতীয় উপন্যাস। নাম ‘অরণ্যের দিনরাত্রি’। মহান সত্যজিৎ রায় এই উপন্যাসে চলচ্চিত্রায়ণ করলেন।

শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায় প্রথম জীবনে শিক্ষকতা করতেন। তার পরে তিনি যুক্ত হলেন দেশ পত্রিকায়। সম্পাদনা বিভাগে কাজ করতেন। শক্তি চট্টোপাধ্যায় আনন্দবাজারের কর্মী। নানা রকম বিষয় নিয়ে লিখতেন। পরে শিশু-কিশোরদের পত্রিকা আনন্দমেলার সম্পাদকও হয়েছিলেন। তার আগে কবি নীরেন্দ্রনাথ চক্রবর্তী ছিলেন ওই পত্রিকাটির সম্পাদক। গৌরকিশোর ঘোষ ‘সাগিনা মাহাতো’ নামে গল্প লিখে সাড়া ফেলে দিয়েছিলেন। তিনি মূলত সাংবাদিক। সাংবাদিকতার জন্য র‌্যামন ম্যাগসেসাই পুরস্কার পেয়েছেন।

‘সাগিনা মাহাতো’ হিন্দিতে সিনেমা হয়েছে। অভিনয় করেছেন হিন্দি চলচ্চিত্রের কিংবদন্তি দিলীপ কুমার। অসামান্য সব উপন্যাস আছে গৌরকিশোর ঘোষের। যেমন-‘জল পড়ে পাতা নড়ে’, ‘প্রতিবেশী’ ট্রিলজি অথবা ‘তলিয়ে যাবার আগে’। তাঁর একটি উপন্যাসের নাম বড় অদ্ভুত ‘কলকাতা এক প্রমোদ তরণী হা হা’। কিন্তু তিনি সম্মানিত হয়েছেন সাংবাদিক হিসেবে। বাংলা সাংবাদিকতার জগতে গৌরকিশোর ঘোষ এক কিংবদন্তির নাম।

এ রকম বহু উদাহরণ দেওয়া যায়।

বাংলাদেশের বেশির ভাগ কবি-লেখক সংবাদপত্র ও সাংবাদিকতার সঙ্গে যুক্ত ছিলেন, অনেকে এখনো আছেন। শামসুর রাহমান ছিলেন দৈনিক বাংলায়। পত্রিকাটির প্রধান সম্পাদক হয়েছিলেন। আহসান হাবীবও ছিলেন দৈনিক বাংলায়। আল মাহমুদ ছিলেন গণকণ্ঠ নামে একটি পত্রিকায়। হাসান হাফিজুর রহমান ছিলেন দৈনিক বাংলায়। রফিক আজাদ ছিলেন বাংলা একাডেমির উত্তরাধিকার পত্রিকায়। পরে যুক্ত হন সাপ্তাহিক রোববারে। তিনি আমাকে হাত ধরে যেমন সাহিত্যের জগতে এনেছিলেন, তাঁর হাত ধরে রোববার পত্রিকার মধ্য দিয়ে শুরু হয়েছিল আমার সাংবাদিকতার জীবন।

শহীদুল্লা কায়সারের ‘সংশপ্তক’ উপন্যাসের টেলিভিশন নাট্যরূপ দিয়েছিলাম আমি। এই লেখক যুক্ত ছিলেন দৈনিক সংবাদের সঙ্গে। তাঁর আরেকটি উপন্যাসের নাম ‘সারেং বউ’। আবদুল্লাহ আল মামুন চলচ্চিত্রায়ণ করেছিলেন।

লেখকদের জন্য সাংবাদিকতার পেশাটি বড় সহায়ক। কারণ সংবাদ সংগ্রহের কাজে ছুটে বেড়ানোর ফাঁকে ফাঁকে চলমান সমাজের খুঁটিনাটি বহু কিছু লেখার অভিজ্ঞতা তার হয়। এ অভিজ্ঞতা সাহিত্যে অনেক কাজে লাগে। যাঁরা সম্পাদনা বিভাগের সঙ্গে যুক্ত থাকেন বা ফিচার বিভাগের দায়িত্বে থাকেন তাঁরাও প্রতিদিন নানা রকম অভিজ্ঞতা অর্জন করেন। দেশ ও পৃথিবীর চেহারাটা তাঁদের কাছে পরিষ্কার হয়ে যায়। এ অভিজ্ঞতা তাঁরা কাজে লাগাতে পারেন সাহিত্যে। সুতরাং লেখকদের জন্য সাংবাদিকতার পেশাটি সবচেয়ে উপযুক্ত। বিশেষ করে আমাদের মতো দেশের লোকদের ক্ষেত্রে। বিশ্বের উন্নত দেশের লেখকদের তো অন্য কোনো পেশার সঙ্গে যুক্ত হতেই হয় না। লেখাই হয়ে ওঠে তাঁদের পেশা। বছর-দুই বছরে একটি উপন্যাস লিখেই তাঁরা রাজার মতো জীবন কাটাতে পারেন। বড় বা জনপ্রিয় লেখকরা একটি উপন্যাসের জন্য যে পরিমাণ রয়ালটি পান বা যে পরিমাণ অ্যাডভান্স পান সেই টাকায় তাঁদের জীবন হয় রাজার জীবন। বিক্রম শেঠ নামে ইংরেজি ভাষায় এক ভারতীয় লেখক বিশাল আকৃতির এক উপন্যাস লিখলেন। উপন্যাসের নাম ‘এ সুইটেবল বয়’। বিভিন্ন ভাষায় অনুবাদ হলো। ব্যাপক জনপ্রিয় হলেন লেখক। এক প্রকাশক ১০ লাখ ডলার অ্যাডভান্স দিলেন। ‘এ সুইটেবল গার্ল’ নামে পরবর্তী উপন্যাসটি লেখার জন্য। দুই বছর সময় দেওয়া হলো লেখককে। ওই সময়ের মধ্যে তিনি লিখতে পারলেন না। প্রকাশকের ১০ লাখ ডলার ফেরত দিলেন। বড় ভাষার জনপ্রিয় লেখকদের ক্ষেত্রে এসব সম্ভব। আমাদের পক্ষে কল্পনাতীত। আমাদের দেশে শুধু লেখালেখি করে জীবনধারণ প্রায় অসম্ভব। আমি একসময় চেষ্টা করে দেখেছি। পনেরো-কুড়ি বছর ও রকম লেখকজীবন কাটিয়েছিও। তারপর আর সম্ভব হয়নি। বাংলা ভাষার লেখকদের বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই অন্যত্র রোজগারের ব্যবস্থা করে লেখালেখির কাজটা চালিয়ে যেতে হয়। সে ক্ষেত্রে সংবাদপত্রে যুক্ত হওয়াই সবচেয়ে নিরাপদ। লেখালেখির মধ্যেই থাকা যায়।

লেখক : কথাসাহিত্যিক ও প্রধান সম্পাদক, কালের কণ্ঠ

এই বিভাগের আরও খবর
বড় হওয়া ঐচ্ছিক
বড় হওয়া ঐচ্ছিক
সংবাদপত্রে শিশু-কিশোর সাহিত্যের বিকাশ চাই
সংবাদপত্রে শিশু-কিশোর সাহিত্যের বিকাশ চাই
বিশ্ব সিনেমায় এখন মূলধারা বাণিজ্যিক ধারা বলে কিছু নেই
বিশ্ব সিনেমায় এখন মূলধারা বাণিজ্যিক ধারা বলে কিছু নেই
খাদের কিনারেই দাঁড়িয়ে আছে অর্থনীতি
খাদের কিনারেই দাঁড়িয়ে আছে অর্থনীতি
গণমাধ্যম রাষ্ট্র ও জনগণের মধ্যে জবাবদিহিতা তৈরিতে কাজ করে
গণমাধ্যম রাষ্ট্র ও জনগণের মধ্যে জবাবদিহিতা তৈরিতে কাজ করে
রাষ্ট্র ও সমাজের উন্নয়নের পাশাপাশি ধনী-দরিদ্রের ব্যবধান দিন দিন বাড়ছে
রাষ্ট্র ও সমাজের উন্নয়নের পাশাপাশি ধনী-দরিদ্রের ব্যবধান দিন দিন বাড়ছে
সাংবাদিকরা তাদের পেশা থেকে কতটা দূরে
সাংবাদিকরা তাদের পেশা থেকে কতটা দূরে
দেশে গণতন্ত্রচর্চার জন্য জরুরি প্রতিষ্ঠানগুলো শক্তিশালী করা হয়নি
দেশে গণতন্ত্রচর্চার জন্য জরুরি প্রতিষ্ঠানগুলো শক্তিশালী করা হয়নি
দেশের সংবাদপত্রের প্রাণ বাংলাদেশ প্রতিদিন
দেশের সংবাদপত্রের প্রাণ বাংলাদেশ প্রতিদিন
চলচ্চিত্র সাংবাদিকতা কি চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন!
চলচ্চিত্র সাংবাদিকতা কি চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন!
অনলাইন ও ফেসবুকের যুগে প্রিন্ট সংস্করণে চ্যালেঞ্জ বেড়েছে
অনলাইন ও ফেসবুকের যুগে প্রিন্ট সংস্করণে চ্যালেঞ্জ বেড়েছে
প্রিন্ট পত্রিকার দিন ফুরিয়ে যায়নি
প্রিন্ট পত্রিকার দিন ফুরিয়ে যায়নি
সর্বশেষ খবর
মৌলভীবাজারে মাদক সেবনের দায়ে ৬ জনের কারাদণ্ড
মৌলভীবাজারে মাদক সেবনের দায়ে ৬ জনের কারাদণ্ড

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

গিলের ২৬৯ রানের মহাকাব্য, অধিনায়ক হিসেবে ভারতের সর্বোচ্চ টেস্ট রান
গিলের ২৬৯ রানের মহাকাব্য, অধিনায়ক হিসেবে ভারতের সর্বোচ্চ টেস্ট রান

৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পরীক্ষায় প্রতিবন্ধী শিক্ষার্থীদের অতিরিক্ত সময় দিবে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়
পরীক্ষায় প্রতিবন্ধী শিক্ষার্থীদের অতিরিক্ত সময় দিবে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়

১৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মুরাদনগরে ধর্ষণকাণ্ড নিয়ে নতুন যে তথ্য দিল র‌্যাব
মুরাদনগরে ধর্ষণকাণ্ড নিয়ে নতুন যে তথ্য দিল র‌্যাব

২৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

সিরিয়ায় জ্বালানি ট্যাংকার বিস্ফোরণে নিহত ৭
সিরিয়ায় জ্বালানি ট্যাংকার বিস্ফোরণে নিহত ৭

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দমকা হাওয়াসহ বজ্রবৃষ্টির শঙ্কা, ৭ নদীবন্দরে সতর্ক সংকেত
দমকা হাওয়াসহ বজ্রবৃষ্টির শঙ্কা, ৭ নদীবন্দরে সতর্ক সংকেত

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

রংপুরে জামায়াতের জনসভা আজ
রংপুরে জামায়াতের জনসভা আজ

৪১ মিনিট আগে | রাজনীতি

ফিনল্যান্ডে ছুরিকাঘাতে আহত ৪, গ্রেফতার ১
ফিনল্যান্ডে ছুরিকাঘাতে আহত ৪, গ্রেফতার ১

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লায় বৃক্ষরোপণ ও বিতরণ কর্মসূচি
কুমিল্লায় বৃক্ষরোপণ ও বিতরণ কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রতিদিন ৪০ আত্মহত্যা: চামড়া ও চেহারার যুদ্ধ দক্ষিণ কোরিয়ায়
প্রতিদিন ৪০ আত্মহত্যা: চামড়া ও চেহারার যুদ্ধ দক্ষিণ কোরিয়ায়

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

রাজধানীতে ক্রমাগত বাড়ছে সবজির দাম
রাজধানীতে ক্রমাগত বাড়ছে সবজির দাম

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ডেঙ্গুর পাশাপাশি বাড়ছে করোনা, স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার পরামর্শ
ডেঙ্গুর পাশাপাশি বাড়ছে করোনা, স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার পরামর্শ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফ্লোরিডায় ২শ’ মার্কিন মেরিন সেনা মোতায়েন
ফ্লোরিডায় ২শ’ মার্কিন মেরিন সেনা মোতায়েন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডেলিভারিম্যান সেজে তরুণীকে ধর্ষণ
ডেলিভারিম্যান সেজে তরুণীকে ধর্ষণ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন নয়, আমিরাতও নয়- তালেবানকে আনুষ্ঠানিক স্বীকৃতি দিল রাশিয়া!
চীন নয়, আমিরাতও নয়- তালেবানকে আনুষ্ঠানিক স্বীকৃতি দিল রাশিয়া!

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় গণহত্যায় ক্ষুধাকে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করছে ইসরায়েল
গাজায় গণহত্যায় ক্ষুধাকে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করছে ইসরায়েল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিউইয়র্কে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ১০৪তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন
নিউইয়র্কে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ১০৪তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

গোপালগঞ্জে বাসের ধাক্কায় ট্রাক হেলপারের মৃত্যু, আহত ট্রাক চালক
গোপালগঞ্জে বাসের ধাক্কায় ট্রাক হেলপারের মৃত্যু, আহত ট্রাক চালক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের ওয়েবস্টার-ক্যারের লড়াই, তবু প্রথম দিনে অলআউট অস্ট্রেলিয়া
ফের ওয়েবস্টার-ক্যারের লড়াই, তবু প্রথম দিনে অলআউট অস্ট্রেলিয়া

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৮ অস্কারজয়ী স্টুডিও এক ছবিতে,  বাজেট শুনে প্রোডিউসাররাও অবাক
৮ অস্কারজয়ী স্টুডিও এক ছবিতে,  বাজেট শুনে প্রোডিউসাররাও অবাক

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৪০ হাজার ইয়াবা উদ্ধার
৪০ হাজার ইয়াবা উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আকাশসীমা খুলে দিল ইরান
আকাশসীমা খুলে দিল ইরান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ক্ষমা চাইলেন পরেশ’
‘ক্ষমা চাইলেন পরেশ’

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের পাশ থেকে অজ্ঞাত যুবকের লাশ উদ্ধার
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের পাশ থেকে অজ্ঞাত যুবকের লাশ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্বর্ণ-নগদ টাকা নিয়ে পরকীয়া প্রেমিকের সঙ্গে প্রবাসীর স্ত্রী উধাও
স্বর্ণ-নগদ টাকা নিয়ে পরকীয়া প্রেমিকের সঙ্গে প্রবাসীর স্ত্রী উধাও

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসপাতালে স্বস্তিকা
হাসপাতালে স্বস্তিকা

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজার মানুষ নিরাপদে থাকুক, এটাই চাই: ট্রাম্প
গাজার মানুষ নিরাপদে থাকুক, এটাই চাই: ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেনীতে ১৫ কেজি গাঁজা ফেলে পালাল মাদক কারবারী
ফেনীতে ১৫ কেজি গাঁজা ফেলে পালাল মাদক কারবারী

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেদ ঝরিয়ে ফিট কপিল, রহস্য ফাঁস করলেন ফিটনেস ট্রেনার
মেদ ঝরিয়ে ফিট কপিল, রহস্য ফাঁস করলেন ফিটনেস ট্রেনার

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েলকে সমর্থন, জনপ্রিয়তা হারাচ্ছেন ইরানের স্বঘোষিত যুবরাজ
ইসরায়েলকে সমর্থন, জনপ্রিয়তা হারাচ্ছেন ইরানের স্বঘোষিত যুবরাজ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
স্ত্রীর কিডনিতে জীবন ফিরে পেয়ে পরকীয়ায় জড়ালেন স্বামী!
স্ত্রীর কিডনিতে জীবন ফিরে পেয়ে পরকীয়ায় জড়ালেন স্বামী!

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিআর চালু হলে দেশে আর কোনো স্থানীয় নেতার জন্ম হবে না: রিজভী
পিআর চালু হলে দেশে আর কোনো স্থানীয় নেতার জন্ম হবে না: রিজভী

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনে অনুত্তীর্ণ প্রার্থীদের জন্য সুখবর
১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনে অনুত্তীর্ণ প্রার্থীদের জন্য সুখবর

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপ-প্রধান নিহত
রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপ-প্রধান নিহত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি
আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার ‘বাঙ্কার বাস্টার’ বানাচ্ছে ভারত!
এবার ‘বাঙ্কার বাস্টার’ বানাচ্ছে ভারত!

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথমবারের মতো মার্কিন থাড প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা চালু করল সৌদি
প্রথমবারের মতো মার্কিন থাড প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা চালু করল সৌদি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি
জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডের ‘বরখাস্ত’ প্রধানমন্ত্রী পেতংতার্ন এখন সংস্কৃতিমন্ত্রী!
থাইল্যান্ডের ‘বরখাস্ত’ প্রধানমন্ত্রী পেতংতার্ন এখন সংস্কৃতিমন্ত্রী!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান
ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রিটিশ রাজমুকুটের আসল মূল্য কতো?
ব্রিটিশ রাজমুকুটের আসল মূল্য কতো?

২৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

পেন্টাগনের মূল্যায়ন: কতোটা ক্ষতি হলো ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির?
পেন্টাগনের মূল্যায়ন: কতোটা ক্ষতি হলো ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণু অস্ত্র বিস্তার রোধ চুক্তিতে প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত ইরানের
পারমাণু অস্ত্র বিস্তার রোধ চুক্তিতে প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত ইরানের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান আরও বিধ্বংসী হয়ে উঠতে পারে, আশঙ্কা মার্কিন বিশেষজ্ঞদের
ইরান আরও বিধ্বংসী হয়ে উঠতে পারে, আশঙ্কা মার্কিন বিশেষজ্ঞদের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইনের মাধ্যমে রাষ্ট্রপতির ক্ষমা প্রদর্শনের প্রস্তাবে একমত বিএনপি: সালাহউদ্দিন আহমেদ
আইনের মাধ্যমে রাষ্ট্রপতির ক্ষমা প্রদর্শনের প্রস্তাবে একমত বিএনপি: সালাহউদ্দিন আহমেদ

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরান-সিরিয়া ইস্যুতে রাশিয়ার সঙ্গে গোপন আলোচনা ইসরায়েলের
ইরান-সিরিয়া ইস্যুতে রাশিয়ার সঙ্গে গোপন আলোচনা ইসরায়েলের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাতে হিজবুল্লাহর ৪ হাজার যোদ্ধা নিহত
ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাতে হিজবুল্লাহর ৪ হাজার যোদ্ধা নিহত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুপ্তচরবৃত্তির সন্দেহ, বিপুলসংখ্যক আফগানকে ফেরত পাঠাচ্ছে ইরান
গুপ্তচরবৃত্তির সন্দেহ, বিপুলসংখ্যক আফগানকে ফেরত পাঠাচ্ছে ইরান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে সমর্থন, জনপ্রিয়তা হারাচ্ছেন ইরানের স্বঘোষিত যুবরাজ
ইসরায়েলকে সমর্থন, জনপ্রিয়তা হারাচ্ছেন ইরানের স্বঘোষিত যুবরাজ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের তেল বাণিজ্য ও হিজবুল্লাহকে নতুন নিষেধাজ্ঞা দিলো যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের তেল বাণিজ্য ও হিজবুল্লাহকে নতুন নিষেধাজ্ঞা দিলো যুক্তরাষ্ট্র

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাষ্ট্র গঠনের এমন সুযোগ হেলায় হারানো যাবে না: আলী রীয়াজ
রাষ্ট্র গঠনের এমন সুযোগ হেলায় হারানো যাবে না: আলী রীয়াজ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সব ধরনের সমরাস্ত্রের উৎপাদন বাড়ানোর ঘোষণা রাশিয়ার
সব ধরনের সমরাস্ত্রের উৎপাদন বাড়ানোর ঘোষণা রাশিয়ার

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনকে সামনে রেখে টেলিকম নীতিমালা প্রণয়ন সমীচীন নয় : ফখরুল
নির্বাচনকে সামনে রেখে টেলিকম নীতিমালা প্রণয়ন সমীচীন নয় : ফখরুল

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাজ্যে ভিন্ন নামে অ্যাপার্টমেন্ট কিনেছেন নেতানিয়াহুর ছেলে
যুক্তরাজ্যে ভিন্ন নামে অ্যাপার্টমেন্ট কিনেছেন নেতানিয়াহুর ছেলে

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের প্রতিটি উপজেলায় টেকনিক্যাল স্কুল অ্যান্ড কলেজ হচ্ছে: শিক্ষা উপদেষ্টা
দেশের প্রতিটি উপজেলায় টেকনিক্যাল স্কুল অ্যান্ড কলেজ হচ্ছে: শিক্ষা উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কঙ্গনার দাবি: ‘অশ্লীল ছবি চাইতেন হৃতিক, পাঠাতেন নিজেরটাও’
কঙ্গনার দাবি: ‘অশ্লীল ছবি চাইতেন হৃতিক, পাঠাতেন নিজেরটাও’

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তালেবান সরকারকে স্বীকৃতি দিল রাশিয়া
তালেবান সরকারকে স্বীকৃতি দিল রাশিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার ইয়েমেনে হামলার হুমকি দিলেন ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী
এবার ইয়েমেনে হামলার হুমকি দিলেন ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সড়ক দুর্ঘটনায় পর্তুগিজ ফুটবলার দিয়োগো জোতার মৃত্যু
সড়ক দুর্ঘটনায় পর্তুগিজ ফুটবলার দিয়োগো জোতার মৃত্যু

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাইয়ের বিপ্লবী ছাত্র-জনতা মব নয় : মাহফুজ আলম
জুলাইয়ের বিপ্লবী ছাত্র-জনতা মব নয় : মাহফুজ আলম

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফেব্রুয়ারি ঘিরেই বিএনপির প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি ঘিরেই বিএনপির প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত
জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি
জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

গুমে জড়িত প্রমাণ হলে কঠোর ব্যবস্থা সেনাসদস্যদের বিরুদ্ধে
গুমে জড়িত প্রমাণ হলে কঠোর ব্যবস্থা সেনাসদস্যদের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা
চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা

শোবিজ

বিএমইটির ৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা
বিএমইটির ৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

এবার বিশ্বকাপের হাতছানি
এবার বিশ্বকাপের হাতছানি

মাঠে ময়দানে

প্রাণ ফিরেছে সুন্দরবনে
প্রাণ ফিরেছে সুন্দরবনে

পেছনের পৃষ্ঠা

আন্দোলনে স্বাস্থ্য সহকারীরা ঝুঁকিতে শিশু স্বাস্থ্যসেবা
আন্দোলনে স্বাস্থ্য সহকারীরা ঝুঁকিতে শিশু স্বাস্থ্যসেবা

নগর জীবন

পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে
পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে

প্রথম পৃষ্ঠা

থানায় হামলা ভাঙচুর
থানায় হামলা ভাঙচুর

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে ডেলিভারি বিদেশে লেনদেন
দেশে ডেলিভারি বিদেশে লেনদেন

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত

সম্পাদকীয়

কবরের মতো বন্দিশালা
কবরের মতো বন্দিশালা

প্রথম পৃষ্ঠা

সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি
সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারি চাকরি অধ্যাদেশের চূড়ান্ত অনুমোদন
সরকারি চাকরি অধ্যাদেশের চূড়ান্ত অনুমোদন

প্রথম পৃষ্ঠা

আপিল বিভাগের রায়ে ফুঁসে ওঠে ছাত্রসমাজ
আপিল বিভাগের রায়ে ফুঁসে ওঠে ছাত্রসমাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

কলেজের সামনেই মাথায় ঘাড়ে কোপ পরীক্ষার্থীর
কলেজের সামনেই মাথায় ঘাড়ে কোপ পরীক্ষার্থীর

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ঢাবির সাবেক শিক্ষার্থীর মৃত্যু নিয়ে রহস্য
বগুড়ায় ঢাবির সাবেক শিক্ষার্থীর মৃত্যু নিয়ে রহস্য

নগর জীবন

এবার পরিবারের তিনজনকে পিটিয়ে হত্যা মুরাদনগরে
এবার পরিবারের তিনজনকে পিটিয়ে হত্যা মুরাদনগরে

প্রথম পৃষ্ঠা

ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা
ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা

দেশগ্রাম

ব্যয়বহুল তৌসিফ
ব্যয়বহুল তৌসিফ

শোবিজ

স্থানীয় সরকার নির্বাচনেও ইভিএম বাদ
স্থানীয় সরকার নির্বাচনেও ইভিএম বাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনা অভিযানে কেএনএ কমান্ডারসহ নিহত ২
সেনা অভিযানে কেএনএ কমান্ডারসহ নিহত ২

প্রথম পৃষ্ঠা

‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান
‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান

শোবিজ

বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু
বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু

দেশগ্রাম

জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে
জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে

দেশগ্রাম

স্কুলের বন্ধু
স্কুলের বন্ধু

সাহিত্য

গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার
গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম