শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৬ মার্চ, ২০২৪ আপডেট:

নিবন্ধ

একই সুতোয় গাঁথা

ইমদাদুল হক মিলন
প্রিন্ট ভার্সন
একই সুতোয় গাঁথা

পৃথিবীর বহু বড় কবি-লেখক পেশা হিসেবে সাংবাদিকতাকে বেছে নিয়েছেন। প্রথম জীবনে আর্নেস্ট হেমিংওয়ে সাংবাদিকতা করেছেন। ইউরোপ ও আমেরিকার লেখকদের মতো রুশ লেখকরাও অনেকেই ছিলেন এ পেশার সঙ্গে জড়িত। লেখকদের সঙ্গে সাংবাদিকতার পেশাটি সবচেয়ে মানানসই...

 

আমার একজন অতি প্রিয় লেখকের নাম শ্যামল গঙ্গোপাধ্যায়। অনেক ঘাট পেরিয়ে তিনি এসে আনন্দবাজার পত্রিকায় যোগ দিলেন। যুক্ত হলেন কৃষিবিষয়ক সাংবাদিকতার সঙ্গে। পশ্চিমবঙ্গের বিভিন্ন গ্রাম ঘুরে বেড়াতেন। কৃষক ও কৃষিবিষয়ক নানা রকম সমস্যা ও সম্ভাবনা নিয়ে লেখালেখি করতেন। এটা ছিল তাঁর পেশার জায়গা। মূলত তিনি কথাসাহিত্যিক। অসামান্য সব গল্প-উপন্যাস লিখেছেন। বাংলা সাহিত্যে অতি সার্থকভাবে ম্যাজিক রিয়ালিজম যুক্ত করেছেন। তখনো পর্যন্ত জাদুবাস্তবতার গুরু বলা হয় যাঁকে, পৃথিবী কাঁপানো ল্যাটিন ঔপন্যাসিক গাব্রিয়েল গার্সিয়া মার্কেস সেভাবে ভারতবর্ষে এসে পৌঁছাননি। বাঙালি পাঠক ঠিক জানেনও না জাদুবাস্তবতা বিষয়টা কী? শ্যামল গঙ্গোপাধ্যায়ের লেখায় ওই জাদুটা অনেক পাঠক ধরতেই পারছিলেন না। মার্কেস পৌঁছাবার পর এক শ্রেণির মেধাবী বাঙালি পাঠক নতুন করে শ্যামল গঙ্গোপাধ্যায়কে আবিষ্কার করলেন। শ্যামল গঙ্গোপাধ্যায়ের জাদুবাস্তবতা অনুভব করলেন।

মার্কেস নিজেও সাংবাদিকতা করতেন। একটি জনপ্রিয় দৈনিকের সম্পাদক ও প্রকাশক ছিলেন। সংবাদ সংগ্রহের কাজে কলম্বিয়ার গ্রামে গ্রামে ঘুরে বেড়িয়েছেন। ওই করতে গিয়ে গল্প-উপন্যাসের উপাদান পেয়ে গেছেন। সেই উপাদান নিয়ে গল্প-উপন্যাস লিখে পৃথিবী কাঁপিয়ে দিয়েছেন।

ঠিক এই কাজটিই করেছেন শ্যামল গঙ্গোপাধ্যায়। কৃষিবিষয়ক সাংবাদিকতার কাজে পশ্চিমবঙ্গের গ্রামগুলো চষে বেড়িয়েছেন। তাতে সাহিত্যের কাজটাও তাঁর হয়ে গেছে। কৃষিজীবী মানুষদের নিয়ে অপূর্ব সব গল্প লিখেছেন। যেমন-‘ধানকেউটে’, ‘চন্দনেশ্বরের মাচান তলায়’ অথবা ‘লক্ষ্মণ মিস্ত্রির জীবন ও সময়’। উপন্যাস লিখেছেন-‘স্বর্গের আগের স্টেশন’ অথবা ‘ঈশ্বরীতলার রূপকথা’। এসব লেখা বাংলা কথাসাহিত্যকে অনেকটা সমৃদ্ধ করেছে।

পৃথিবীর বহু বড় কবি-লেখক পেশা হিসেবে সাংবাদিকতাকে বেছে নিয়েছেন। প্রথম জীবনে আর্নেস্ট হেমিংওয়ে সাংবাদিকতা করেছেন। ইউরোপ ও আমেরিকার লেখকদের মতো রুশ লেখকরাও অনেকেই ছিলেন এ পেশার সঙ্গে জড়িত। লেখকদের সঙ্গে সাংবাদিকতার পেশাটি সবচেয়ে মানানসই।

দূরের ইতিহাস না বলে বাংলা ভাষায় লেখকদের কথা বলি। পত্রিকায় কাজ করেছেন প্রায় সব বড় লেখক। মাঠে মাঠে হয়তো সবাই ঘোরেননি সংবাদ সংগ্রহের জন্য, সম্পাদনার কাজের সঙ্গে যুক্ত থেকেছেন অনেকেই। যেমন-মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়, প্রেমেন্দ্র মিত্র, অচিন্ত্যকুমার সেনগুপ্ত প্রমুখ। তারও পরে রমাপদ চৌধুরী, বিমল কর, সন্তোষকুমার ঘোষ, গৌরকিশোর ঘোষ, নীরেন্দ্রনাথ চক্রবর্তী, শক্তি চট্টোপাধ্যায়, সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়, শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায়, মতি নন্দী, দিবেন্দু পালিত, জয় গোস্বামী-এ রকম অনেকে।

একসময় সাহিত্য ও সাংবাদিকতার ভাষা ছিল আলাদা। সাহিত্যের মেধাবী লেখকরা এসে দুটো ভাষা মিলিয়ে-মিশিয়ে একই বিন্দুতে নিয়ে এলেন। এ কাজটি শুরু হয়েছিল আনন্দবাজার পত্রিকা থেকে। বাংলা ভাষার একজন খুব বড় সাহিত্যিক কাজটি করলেন। তাঁর নাম সন্তোষকুমার ঘোষ। তিনি আনন্দবাজার পত্রিকার ঊর্ধ্বতনদের একজন। অসামান্য সব উপন্যাস লিখেছেন। যেমন-‘কিনু গোয়ালার গলি’, ‘স্বয়ং নায়ক’, ‘সুধার শহর’ ও ‘শেষ নমস্কার-শ্রী চরনেষু মাকে’। এ উপন্যাসটির জন্য তিনি একাডেমি পুরস্কার পান। সাহিত্যের জগতে এ লেখক যেমন সমীহজাগানো, সাংবাদিকতার ক্ষেত্রেও তাই।

মতি নন্দী ছিলেন আনন্দবাজার পত্রিকার ক্রীড়া সাংবাদিক। পরে ক্রীড়া সম্পাদক হন। লেখার জগৎ নিয়ে সাংবাদিকতা করেছেন সারা জীবন। সেই ফাঁকে গল্প-উপন্যাস লিখতেন। মতি নন্দী প্রথম বাঙালি লেখক, যিনি খেলাধুলাকে অত্যন্ত সার্থকভাবে সাহিত্যে তুলে আনলেন। কিশোরদের জন্য লিখলেন-‘স্টপার’, ‘স্ট্রাইকার’, ‘কোনি’ অথবা ‘ননীদা নট আউট’-এর মতো উপন্যাস। ‘দাদাশ বাকতি’ লিখলেন প্রাপ্তবয়স্ক পাঠকদের জন্য। বিষয় খেলার জগৎ। এর বাইরে লিখলেন অসামান্য কিছু- উপন্যাস। যেমন-‘নায়কের প্রবেশ ও প্রস্থান’, ‘কমলা কেমন আছে’, ‘বারান্দা’। নকশাল আন্দোলনের সময়কার কলকাতার শহর নিয়ে লিখলেন ‘শবাগার’-এর মতো অবিস্মরণীয় গল্প।

আমার অত্যন্ত প্রিয় লেখক জ্যোতিরিন্দ্র নন্দী সংবাদপত্রকর্মী ছিলেন। তাঁর বিখ্যাত উপন্যাসের নাম ‘বার ঘর এক উঠোন’ আর কত কত স্মরণীয় গল্প লিখে গেছেন এই লেখক। যেমন-‘শালিক কি চড়ুই’, ‘বনের রাজা’ অথবা ‘গিরগিটি’।

আনন্দবাজার পত্রিকায় পয়সার জন্য দুহাতে একসময় ফিচার লিখতেন সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়। অন্যদিকে লিখেছেন কবিতা। তখনো গল্প-উপন্যাস লেখা শুরু করেননি। কয়েক বন্ধু মিলে কৃত্তিবাস বের করলেন। তার আগে সাগরময় ঘোষের অনুরোধে দেশ পত্রিকার পুজো সংখ্যায় লিখলেন প্রথম উপন্যাস ‘আত্মপ্রকাশ’। কৃত্তিবাস পত্রিকায় একটি সংখ্যা প্রেসে আটকে আছে। ৪০০ টাকার জন্য পত্রিকা ছাড় করানো যাচ্ছে না। এক সিনেমা পত্রিকার সম্পাদক এসে বললেন, তাঁদের পুজো সংখ্যায় উপন্যাস লিখে দিলে ৪০০ টাকা দেবেন। প্রেস থেকে কৃত্তিবাস ছাড়ানোর জন্য সেই পত্রিকায় তিনি উপন্যাস লিখলেন। এটি তাঁর দ্বিতীয় উপন্যাস। নাম ‘অরণ্যের দিনরাত্রি’। মহান সত্যজিৎ রায় এই উপন্যাসে চলচ্চিত্রায়ণ করলেন।

শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায় প্রথম জীবনে শিক্ষকতা করতেন। তার পরে তিনি যুক্ত হলেন দেশ পত্রিকায়। সম্পাদনা বিভাগে কাজ করতেন। শক্তি চট্টোপাধ্যায় আনন্দবাজারের কর্মী। নানা রকম বিষয় নিয়ে লিখতেন। পরে শিশু-কিশোরদের পত্রিকা আনন্দমেলার সম্পাদকও হয়েছিলেন। তার আগে কবি নীরেন্দ্রনাথ চক্রবর্তী ছিলেন ওই পত্রিকাটির সম্পাদক। গৌরকিশোর ঘোষ ‘সাগিনা মাহাতো’ নামে গল্প লিখে সাড়া ফেলে দিয়েছিলেন। তিনি মূলত সাংবাদিক। সাংবাদিকতার জন্য র‌্যামন ম্যাগসেসাই পুরস্কার পেয়েছেন।

‘সাগিনা মাহাতো’ হিন্দিতে সিনেমা হয়েছে। অভিনয় করেছেন হিন্দি চলচ্চিত্রের কিংবদন্তি দিলীপ কুমার। অসামান্য সব উপন্যাস আছে গৌরকিশোর ঘোষের। যেমন-‘জল পড়ে পাতা নড়ে’, ‘প্রতিবেশী’ ট্রিলজি অথবা ‘তলিয়ে যাবার আগে’। তাঁর একটি উপন্যাসের নাম বড় অদ্ভুত ‘কলকাতা এক প্রমোদ তরণী হা হা’। কিন্তু তিনি সম্মানিত হয়েছেন সাংবাদিক হিসেবে। বাংলা সাংবাদিকতার জগতে গৌরকিশোর ঘোষ এক কিংবদন্তির নাম।

এ রকম বহু উদাহরণ দেওয়া যায়।

বাংলাদেশের বেশির ভাগ কবি-লেখক সংবাদপত্র ও সাংবাদিকতার সঙ্গে যুক্ত ছিলেন, অনেকে এখনো আছেন। শামসুর রাহমান ছিলেন দৈনিক বাংলায়। পত্রিকাটির প্রধান সম্পাদক হয়েছিলেন। আহসান হাবীবও ছিলেন দৈনিক বাংলায়। আল মাহমুদ ছিলেন গণকণ্ঠ নামে একটি পত্রিকায়। হাসান হাফিজুর রহমান ছিলেন দৈনিক বাংলায়। রফিক আজাদ ছিলেন বাংলা একাডেমির উত্তরাধিকার পত্রিকায়। পরে যুক্ত হন সাপ্তাহিক রোববারে। তিনি আমাকে হাত ধরে যেমন সাহিত্যের জগতে এনেছিলেন, তাঁর হাত ধরে রোববার পত্রিকার মধ্য দিয়ে শুরু হয়েছিল আমার সাংবাদিকতার জীবন।

শহীদুল্লা কায়সারের ‘সংশপ্তক’ উপন্যাসের টেলিভিশন নাট্যরূপ দিয়েছিলাম আমি। এই লেখক যুক্ত ছিলেন দৈনিক সংবাদের সঙ্গে। তাঁর আরেকটি উপন্যাসের নাম ‘সারেং বউ’। আবদুল্লাহ আল মামুন চলচ্চিত্রায়ণ করেছিলেন।

লেখকদের জন্য সাংবাদিকতার পেশাটি বড় সহায়ক। কারণ সংবাদ সংগ্রহের কাজে ছুটে বেড়ানোর ফাঁকে ফাঁকে চলমান সমাজের খুঁটিনাটি বহু কিছু লেখার অভিজ্ঞতা তার হয়। এ অভিজ্ঞতা সাহিত্যে অনেক কাজে লাগে। যাঁরা সম্পাদনা বিভাগের সঙ্গে যুক্ত থাকেন বা ফিচার বিভাগের দায়িত্বে থাকেন তাঁরাও প্রতিদিন নানা রকম অভিজ্ঞতা অর্জন করেন। দেশ ও পৃথিবীর চেহারাটা তাঁদের কাছে পরিষ্কার হয়ে যায়। এ অভিজ্ঞতা তাঁরা কাজে লাগাতে পারেন সাহিত্যে। সুতরাং লেখকদের জন্য সাংবাদিকতার পেশাটি সবচেয়ে উপযুক্ত। বিশেষ করে আমাদের মতো দেশের লোকদের ক্ষেত্রে। বিশ্বের উন্নত দেশের লেখকদের তো অন্য কোনো পেশার সঙ্গে যুক্ত হতেই হয় না। লেখাই হয়ে ওঠে তাঁদের পেশা। বছর-দুই বছরে একটি উপন্যাস লিখেই তাঁরা রাজার মতো জীবন কাটাতে পারেন। বড় বা জনপ্রিয় লেখকরা একটি উপন্যাসের জন্য যে পরিমাণ রয়ালটি পান বা যে পরিমাণ অ্যাডভান্স পান সেই টাকায় তাঁদের জীবন হয় রাজার জীবন। বিক্রম শেঠ নামে ইংরেজি ভাষায় এক ভারতীয় লেখক বিশাল আকৃতির এক উপন্যাস লিখলেন। উপন্যাসের নাম ‘এ সুইটেবল বয়’। বিভিন্ন ভাষায় অনুবাদ হলো। ব্যাপক জনপ্রিয় হলেন লেখক। এক প্রকাশক ১০ লাখ ডলার অ্যাডভান্স দিলেন। ‘এ সুইটেবল গার্ল’ নামে পরবর্তী উপন্যাসটি লেখার জন্য। দুই বছর সময় দেওয়া হলো লেখককে। ওই সময়ের মধ্যে তিনি লিখতে পারলেন না। প্রকাশকের ১০ লাখ ডলার ফেরত দিলেন। বড় ভাষার জনপ্রিয় লেখকদের ক্ষেত্রে এসব সম্ভব। আমাদের পক্ষে কল্পনাতীত। আমাদের দেশে শুধু লেখালেখি করে জীবনধারণ প্রায় অসম্ভব। আমি একসময় চেষ্টা করে দেখেছি। পনেরো-কুড়ি বছর ও রকম লেখকজীবন কাটিয়েছিও। তারপর আর সম্ভব হয়নি। বাংলা ভাষার লেখকদের বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই অন্যত্র রোজগারের ব্যবস্থা করে লেখালেখির কাজটা চালিয়ে যেতে হয়। সে ক্ষেত্রে সংবাদপত্রে যুক্ত হওয়াই সবচেয়ে নিরাপদ। লেখালেখির মধ্যেই থাকা যায়।

লেখক : কথাসাহিত্যিক ও প্রধান সম্পাদক, কালের কণ্ঠ

এই বিভাগের আরও খবর
বড় হওয়া ঐচ্ছিক
বড় হওয়া ঐচ্ছিক
সংবাদপত্রে শিশু-কিশোর সাহিত্যের বিকাশ চাই
সংবাদপত্রে শিশু-কিশোর সাহিত্যের বিকাশ চাই
বিশ্ব সিনেমায় এখন মূলধারা বাণিজ্যিক ধারা বলে কিছু নেই
বিশ্ব সিনেমায় এখন মূলধারা বাণিজ্যিক ধারা বলে কিছু নেই
খাদের কিনারেই দাঁড়িয়ে আছে অর্থনীতি
খাদের কিনারেই দাঁড়িয়ে আছে অর্থনীতি
গণমাধ্যম রাষ্ট্র ও জনগণের মধ্যে জবাবদিহিতা তৈরিতে কাজ করে
গণমাধ্যম রাষ্ট্র ও জনগণের মধ্যে জবাবদিহিতা তৈরিতে কাজ করে
রাষ্ট্র ও সমাজের উন্নয়নের পাশাপাশি ধনী-দরিদ্রের ব্যবধান দিন দিন বাড়ছে
রাষ্ট্র ও সমাজের উন্নয়নের পাশাপাশি ধনী-দরিদ্রের ব্যবধান দিন দিন বাড়ছে
সাংবাদিকরা তাদের পেশা থেকে কতটা দূরে
সাংবাদিকরা তাদের পেশা থেকে কতটা দূরে
দেশে গণতন্ত্রচর্চার জন্য জরুরি প্রতিষ্ঠানগুলো শক্তিশালী করা হয়নি
দেশে গণতন্ত্রচর্চার জন্য জরুরি প্রতিষ্ঠানগুলো শক্তিশালী করা হয়নি
দেশের সংবাদপত্রের প্রাণ বাংলাদেশ প্রতিদিন
দেশের সংবাদপত্রের প্রাণ বাংলাদেশ প্রতিদিন
চলচ্চিত্র সাংবাদিকতা কি চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন!
চলচ্চিত্র সাংবাদিকতা কি চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন!
অনলাইন ও ফেসবুকের যুগে প্রিন্ট সংস্করণে চ্যালেঞ্জ বেড়েছে
অনলাইন ও ফেসবুকের যুগে প্রিন্ট সংস্করণে চ্যালেঞ্জ বেড়েছে
প্রিন্ট পত্রিকার দিন ফুরিয়ে যায়নি
প্রিন্ট পত্রিকার দিন ফুরিয়ে যায়নি
সর্বশেষ খবর
সূর্যের রহস্য উন্মোচন : খুঁজে পাওয়া গেল অদৃশ্য চৌম্বক তরঙ্গ
সূর্যের রহস্য উন্মোচন : খুঁজে পাওয়া গেল অদৃশ্য চৌম্বক তরঙ্গ

২৭ সেকেন্ড আগে | বিজ্ঞান

শীত নামবে কবে, জানাল আবহাওয়া অফিস
শীত নামবে কবে, জানাল আবহাওয়া অফিস

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

অবশেষে সবুজ মমির রহস্যের জট খুলল
অবশেষে সবুজ মমির রহস্যের জট খুলল

২২ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

বিএনপিকে আলোচনায় বসতে জামায়াতের আহ্বান
বিএনপিকে আলোচনায় বসতে জামায়াতের আহ্বান

৩৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

নবনিযুক্ত ও পদোন্নতিপ্রাপ্ত শিক্ষকবৃন্দের সঙ্গে ডুয়েট উপাচার্যের মতবিনিময়
নবনিযুক্ত ও পদোন্নতিপ্রাপ্ত শিক্ষকবৃন্দের সঙ্গে ডুয়েট উপাচার্যের মতবিনিময়

৪৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নির্বাচনের তারিখ নির্দিষ্ট হওয়ার পরই বইমেলার সময় জানা যাবে
নির্বাচনের তারিখ নির্দিষ্ট হওয়ার পরই বইমেলার সময় জানা যাবে

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

পদত্যাগ করলেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সাধারণ সম্পাদক হাসান ইনাম
পদত্যাগ করলেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সাধারণ সম্পাদক হাসান ইনাম

৫৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

বেনজীর-ইমরানসহ ১০৩ জনের বিরুদ্ধে অধিকতর তদন্তের নির্দেশ
বেনজীর-ইমরানসহ ১০৩ জনের বিরুদ্ধে অধিকতর তদন্তের নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রঙিন সবজিতে ভরে ওঠবে গৃহিণীর আঙিনা
রঙিন সবজিতে ভরে ওঠবে গৃহিণীর আঙিনা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুদানে গণহত্যার প্রতিবাদে জবি শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
সুদানে গণহত্যার প্রতিবাদে জবি শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বরিশাল নগরীতে সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ
বরিশাল নগরীতে সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাভার্ডভ্যানের চাকায় পিষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু
কাভার্ডভ্যানের চাকায় পিষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টানা ১০ ম্যাচ জয়হীন থাকায় চাকরি হারালেন উলভস কোচ
টানা ১০ ম্যাচ জয়হীন থাকায় চাকরি হারালেন উলভস কোচ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুড়িগ্রামে টানা বৃষ্টিতে নুয়ে পড়েছে আমন ধান
কুড়িগ্রামে টানা বৃষ্টিতে নুয়ে পড়েছে আমন ধান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইশতেহারের আগেই কমিশন থেকে ৪ শিক্ষকের পদত্যাগ
ইশতেহারের আগেই কমিশন থেকে ৪ শিক্ষকের পদত্যাগ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপির বিজয় ঠেকাতে অপপ্রচার-অপকৌশল দৃশ্যমান : তারেক রহমান
বিএনপির বিজয় ঠেকাতে অপপ্রচার-অপকৌশল দৃশ্যমান : তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দ. আফ্রিকাকে ২৯৯ রানের টার্গেট দিল ভারত
দ. আফ্রিকাকে ২৯৯ রানের টার্গেট দিল ভারত

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুবদল কর্মী হত্যার ঘটনায় যুবক গ্রেফতার
যুবদল কর্মী হত্যার ঘটনায় যুবক গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিয়ের প্রস্তাবে রাজি না হওয়ায় অটোরিকশায় আগুন দেওয়ার অভিযোগ
বিয়ের প্রস্তাবে রাজি না হওয়ায় অটোরিকশায় আগুন দেওয়ার অভিযোগ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রাইজ বন্ডের ‘ড্র’ অনুষ্ঠিত, যেসব নম্বর পেল পুরস্কার
প্রাইজ বন্ডের ‘ড্র’ অনুষ্ঠিত, যেসব নম্বর পেল পুরস্কার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভক্তদের কাছে ক্ষমা চাইলেন শাহরুখ, কী এমন ঘটল?
ভক্তদের কাছে ক্ষমা চাইলেন শাহরুখ, কী এমন ঘটল?

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শরীয়তপুরে দুইপক্ষের সংঘর্ষ, আটক ২
শরীয়তপুরে দুইপক্ষের সংঘর্ষ, আটক ২

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে নিষিদ্ধ পলিথিন জব্দ, জরিমানা
চাঁদপুরে নিষিদ্ধ পলিথিন জব্দ, জরিমানা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় বন্দুক ঠেকিয়ে এতিমখানার ১২ গরু লুট
কুমিল্লায় বন্দুক ঠেকিয়ে এতিমখানার ১২ গরু লুট

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাবি শিক্ষার্থীদের নৈতিক ও মানবিক মূল্যবোধে উদ্বুদ্ধ করতে ২ কমিটি গঠন
ঢাবি শিক্ষার্থীদের নৈতিক ও মানবিক মূল্যবোধে উদ্বুদ্ধ করতে ২ কমিটি গঠন

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বকেয়া টাকা চাওয়ায় মুদি দোকানিকে পিটিয়ে জখম
বকেয়া টাকা চাওয়ায় মুদি দোকানিকে পিটিয়ে জখম

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে বাবুলের গণসংযোগে বিএনপি চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা হাবিব
নারায়ণগঞ্জে বাবুলের গণসংযোগে বিএনপি চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা হাবিব

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নভেম্বরে বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা, ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা
নভেম্বরে বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা, ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গ্রিসের ক্রিট দ্বীপে গুলিতে নিহত ২
গ্রিসের ক্রিট দ্বীপে গুলিতে নিহত ২

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামালপুরে অটোরিকশা চালকদের ধর্মঘট প্রত্যাহার
জামালপুরে অটোরিকশা চালকদের ধর্মঘট প্রত্যাহার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
‘জামায়াতকে বাদ দিয়ে হলেও সব দল ঐক্যবদ্ধভাবে নির্বাচনে যাবে’
‘জামায়াতকে বাদ দিয়ে হলেও সব দল ঐক্যবদ্ধভাবে নির্বাচনে যাবে’

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মির্জা ফখরুলের কণ্ঠ নকল করে অসত্য ভিডিও প্রচার
মির্জা ফখরুলের কণ্ঠ নকল করে অসত্য ভিডিও প্রচার

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘বিবাহবিচ্ছেদ’ প্রশ্নে যে জবাব দেন ঐশ্বরিয়া
‘বিবাহবিচ্ছেদ’ প্রশ্নে যে জবাব দেন ঐশ্বরিয়া

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শাপলা কলি দেওয়া হলে নেবে এনসিপি
শাপলা কলি দেওয়া হলে নেবে এনসিপি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দোষী বা নির্দোষের বাইরে ইনুর বক্তব্য আমলে নেয়ার সুযোগ নেই: চিফ প্রসিকিউটর
দোষী বা নির্দোষের বাইরে ইনুর বক্তব্য আমলে নেয়ার সুযোগ নেই: চিফ প্রসিকিউটর

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কর ফাঁকিতেও চ্যাম্পিয়ন সেই ডাক্তাররা
কর ফাঁকিতেও চ্যাম্পিয়ন সেই ডাক্তাররা

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভারতীয় বংশোদ্ভূত সিইও’র বিরুদ্ধে ৫০০ মিলিয়ন ডলারের জালিয়াতির অভিযোগ
ভারতীয় বংশোদ্ভূত সিইও’র বিরুদ্ধে ৫০০ মিলিয়ন ডলারের জালিয়াতির অভিযোগ

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বরাষ্ট্র-পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় অনুমতি দিলে জাকির নায়েক বাংলাদেশে আসবেন: ধর্ম উপদেষ্টা
স্বরাষ্ট্র-পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় অনুমতি দিলে জাকির নায়েক বাংলাদেশে আসবেন: ধর্ম উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক বাতিলের রায় দিয়েই রাজনৈতিক সংকটের শুরু : আপিল বিভাগকে বিএনপি
তত্ত্বাবধায়ক বাতিলের রায় দিয়েই রাজনৈতিক সংকটের শুরু : আপিল বিভাগকে বিএনপি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোহলির রেকর্ড ভেঙে শীর্ষে বাবর
কোহলির রেকর্ড ভেঙে শীর্ষে বাবর

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসলামি আলেমের সম্ভাব্য সফর প্রসঙ্গে ভারতের মন্তব্য ঢাকার নজরে এসেছে
ইসলামি আলেমের সম্ভাব্য সফর প্রসঙ্গে ভারতের মন্তব্য ঢাকার নজরে এসেছে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবারও জামায়াতের আমির নির্বাচিত ডা. শফিকুর রহমান
আবারও জামায়াতের আমির নির্বাচিত ডা. শফিকুর রহমান

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নীল রঙের কুকুর! বিজ্ঞানীরাও হতবাক
নীল রঙের কুকুর! বিজ্ঞানীরাও হতবাক

১০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বেপরোয়া ট্রাম্পের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানোর আহ্বান ওবামার
বেপরোয়া ট্রাম্পের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানোর আহ্বান ওবামার

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পদ্মার এক পাঙাশ বিক্রি হলো ৬৭ হাজার টাকায়
পদ্মার এক পাঙাশ বিক্রি হলো ৬৭ হাজার টাকায়

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আদানির সঙ্গে চুক্তি প্রসঙ্গে যা বললেন জ্বালানি উপদেষ্টা
আদানির সঙ্গে চুক্তি প্রসঙ্গে যা বললেন জ্বালানি উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রবল বৃষ্টিতে এক্সপ্রেসওয়েতে উল্টে গেল বাস
প্রবল বৃষ্টিতে এক্সপ্রেসওয়েতে উল্টে গেল বাস

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই বছরে দেড় লাখ মৃত্যু, কেন রক্তে ভাসছে সুদান
দুই বছরে দেড় লাখ মৃত্যু, কেন রক্তে ভাসছে সুদান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিয়েটা করে ফেললে মাঝপথেই তো আটকে গেলাম: পূজা চেরি
বিয়েটা করে ফেললে মাঝপথেই তো আটকে গেলাম: পূজা চেরি

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চীনের চমক, মানুষের সঙ্গে মহাকাশে চার ইঁদুর!
চীনের চমক, মানুষের সঙ্গে মহাকাশে চার ইঁদুর!

১৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

এবারের ইজতেমা জাতীয় নির্বাচনের পর: ধর্ম উপদেষ্টা
এবারের ইজতেমা জাতীয় নির্বাচনের পর: ধর্ম উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বিয়ে নয়, জীবনে স্বাধীন হওয়াটা গুরুত্বপূর্ণ বলে শিখেছি’
‘বিয়ে নয়, জীবনে স্বাধীন হওয়াটা গুরুত্বপূর্ণ বলে শিখেছি’

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নাইজেরিয়ায় সামরিক অভিযান চালানোর হুমকি ট্রাম্পের
নাইজেরিয়ায় সামরিক অভিযান চালানোর হুমকি ট্রাম্পের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাড্ডায় মিললো নারী-পুরুষের গলিত মরদেহ
বাড্ডায় মিললো নারী-পুরুষের গলিত মরদেহ

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এলপি গ্যাসের নতুন দাম ঘোষণা বিকেলে
এলপি গ্যাসের নতুন দাম ঘোষণা বিকেলে

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দুপুরে খাওয়ার পরপর চা পান কতটা ক্ষতিকর?
দুপুরে খাওয়ার পরপর চা পান কতটা ক্ষতিকর?

১৭ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

৩ বিভাগে অতি ভারি বর্ষণের আভাস, টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা
৩ বিভাগে অতি ভারি বর্ষণের আভাস, টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১২ কেজি এলপিজি সিলিন্ডারে দাম কমল ২৬ টাকা
১২ কেজি এলপিজি সিলিন্ডারে দাম কমল ২৬ টাকা

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নাসার তৈরি সুপারসনিক বিমানের সফল উড্ডয়ন
নাসার তৈরি সুপারসনিক বিমানের সফল উড্ডয়ন

৯ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নভেম্বরে বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা, ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা
নভেম্বরে বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা, ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
আগে নির্বাচন চায় দেশবাসী
আগে নির্বাচন চায় দেশবাসী

প্রথম পৃষ্ঠা

ড. আলী রীয়াজের পদত্যাগ দাবি নিউইয়র্ক বিএনপির
ড. আলী রীয়াজের পদত্যাগ দাবি নিউইয়র্ক বিএনপির

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার সংস্কার বাস্তবায়নে কমিশন
এবার সংস্কার বাস্তবায়নে কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন চ্যাম্পিয়ন পাবে ক্রিকেটবিশ্ব
নতুন চ্যাম্পিয়ন পাবে ক্রিকেটবিশ্ব

মাঠে ময়দানে

শোবিজ কাঁপানো প্রেম
শোবিজ কাঁপানো প্রেম

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিপজ্জনক বগুড়ার মহাসড়ক
বিপজ্জনক বগুড়ার মহাসড়ক

নগর জীবন

আসছেন জাকির নায়েক, ভারতের সতর্কবার্তা
আসছেন জাকির নায়েক, ভারতের সতর্কবার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা
নির্বাচন প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে সাজ্জাদ হত্যার নেপথ্যে পরিবহন চাঁদাবাজি নিয়ন্ত্রণ!
চট্টগ্রামে সাজ্জাদ হত্যার নেপথ্যে পরিবহন চাঁদাবাজি নিয়ন্ত্রণ!

নগর জীবন

৯ দফা সংস্কার প্রস্তাব বাংলাদেশ ব্যাংকের
৯ দফা সংস্কার প্রস্তাব বাংলাদেশ ব্যাংকের

পেছনের পৃষ্ঠা

আড়াই শ বছরের কাঠগোলাপ গাছ
আড়াই শ বছরের কাঠগোলাপ গাছ

পেছনের পৃষ্ঠা

গণভোট ছাড়া নির্বাচনের দুই পয়সার মূল্য নেই
গণভোট ছাড়া নির্বাচনের দুই পয়সার মূল্য নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

মওদুদী নয়, মদিনার ইসলাম চর্চা করি
মওদুদী নয়, মদিনার ইসলাম চর্চা করি

প্রথম পৃষ্ঠা

আলালের বক্তব্য জামায়াতের প্রতিবাদ
আলালের বক্তব্য জামায়াতের প্রতিবাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই দলের বোঝাপড়ার কথা শোনা যাচ্ছে
দুই দলের বোঝাপড়ার কথা শোনা যাচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যয় বেড়েছে ব্যবসায়
ব্যয় বেড়েছে ব্যবসায়

পেছনের পৃষ্ঠা

গাছের ওপর ১২ ফুট লম্বা অজগর
গাছের ওপর ১২ ফুট লম্বা অজগর

খবর

এ বয়সে চাকরি পামু কোথায়
এ বয়সে চাকরি পামু কোথায়

পেছনের পৃষ্ঠা

পাহাড়ি মেলায় মানুষের উচ্ছ্বাস
পাহাড়ি মেলায় মানুষের উচ্ছ্বাস

পেছনের পৃষ্ঠা

দলের কাছে নতি স্বীকার উপদেষ্টাদের
দলের কাছে নতি স্বীকার উপদেষ্টাদের

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন দলের চার নেতা কুশলী প্রচারে
তিন দলের চার নেতা কুশলী প্রচারে

নগর জীবন

মাঠে সরব বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন
মাঠে সরব বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন

নগর জীবন

দুই ভাইকে কুপিয়ে হত্যা নরসিংদীতে
দুই ভাইকে কুপিয়ে হত্যা নরসিংদীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

বই পড়ায় ১০২ দেশের মধ্যে বাংলাদেশ ৯৭তম
বই পড়ায় ১০২ দেশের মধ্যে বাংলাদেশ ৯৭তম

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন কমিশন গঠন হয়েছে ভাগাভাগি করে
নির্বাচন কমিশন গঠন হয়েছে ভাগাভাগি করে

পেছনের পৃষ্ঠা

বৃষ্টিতে ভোগান্তি নগরবাসীর
বৃষ্টিতে ভোগান্তি নগরবাসীর

পেছনের পৃষ্ঠা

ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ৭০ হাজার ছাড়াল
ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ৭০ হাজার ছাড়াল

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনই শক্তিশালী গণতান্ত্রিক সমাধান
নির্বাচনই শক্তিশালী গণতান্ত্রিক সমাধান

পেছনের পৃষ্ঠা

দ্বার খুললেও জাহাজ নেই!
দ্বার খুললেও জাহাজ নেই!

পেছনের পৃষ্ঠা