শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৬ মার্চ, ২০২৪ আপডেট:

নিবন্ধ

একই সুতোয় গাঁথা

ইমদাদুল হক মিলন
প্রিন্ট ভার্সন
একই সুতোয় গাঁথা

পৃথিবীর বহু বড় কবি-লেখক পেশা হিসেবে সাংবাদিকতাকে বেছে নিয়েছেন। প্রথম জীবনে আর্নেস্ট হেমিংওয়ে সাংবাদিকতা করেছেন। ইউরোপ ও আমেরিকার লেখকদের মতো রুশ লেখকরাও অনেকেই ছিলেন এ পেশার সঙ্গে জড়িত। লেখকদের সঙ্গে সাংবাদিকতার পেশাটি সবচেয়ে মানানসই...

 

আমার একজন অতি প্রিয় লেখকের নাম শ্যামল গঙ্গোপাধ্যায়। অনেক ঘাট পেরিয়ে তিনি এসে আনন্দবাজার পত্রিকায় যোগ দিলেন। যুক্ত হলেন কৃষিবিষয়ক সাংবাদিকতার সঙ্গে। পশ্চিমবঙ্গের বিভিন্ন গ্রাম ঘুরে বেড়াতেন। কৃষক ও কৃষিবিষয়ক নানা রকম সমস্যা ও সম্ভাবনা নিয়ে লেখালেখি করতেন। এটা ছিল তাঁর পেশার জায়গা। মূলত তিনি কথাসাহিত্যিক। অসামান্য সব গল্প-উপন্যাস লিখেছেন। বাংলা সাহিত্যে অতি সার্থকভাবে ম্যাজিক রিয়ালিজম যুক্ত করেছেন। তখনো পর্যন্ত জাদুবাস্তবতার গুরু বলা হয় যাঁকে, পৃথিবী কাঁপানো ল্যাটিন ঔপন্যাসিক গাব্রিয়েল গার্সিয়া মার্কেস সেভাবে ভারতবর্ষে এসে পৌঁছাননি। বাঙালি পাঠক ঠিক জানেনও না জাদুবাস্তবতা বিষয়টা কী? শ্যামল গঙ্গোপাধ্যায়ের লেখায় ওই জাদুটা অনেক পাঠক ধরতেই পারছিলেন না। মার্কেস পৌঁছাবার পর এক শ্রেণির মেধাবী বাঙালি পাঠক নতুন করে শ্যামল গঙ্গোপাধ্যায়কে আবিষ্কার করলেন। শ্যামল গঙ্গোপাধ্যায়ের জাদুবাস্তবতা অনুভব করলেন।

মার্কেস নিজেও সাংবাদিকতা করতেন। একটি জনপ্রিয় দৈনিকের সম্পাদক ও প্রকাশক ছিলেন। সংবাদ সংগ্রহের কাজে কলম্বিয়ার গ্রামে গ্রামে ঘুরে বেড়িয়েছেন। ওই করতে গিয়ে গল্প-উপন্যাসের উপাদান পেয়ে গেছেন। সেই উপাদান নিয়ে গল্প-উপন্যাস লিখে পৃথিবী কাঁপিয়ে দিয়েছেন।

ঠিক এই কাজটিই করেছেন শ্যামল গঙ্গোপাধ্যায়। কৃষিবিষয়ক সাংবাদিকতার কাজে পশ্চিমবঙ্গের গ্রামগুলো চষে বেড়িয়েছেন। তাতে সাহিত্যের কাজটাও তাঁর হয়ে গেছে। কৃষিজীবী মানুষদের নিয়ে অপূর্ব সব গল্প লিখেছেন। যেমন-‘ধানকেউটে’, ‘চন্দনেশ্বরের মাচান তলায়’ অথবা ‘লক্ষ্মণ মিস্ত্রির জীবন ও সময়’। উপন্যাস লিখেছেন-‘স্বর্গের আগের স্টেশন’ অথবা ‘ঈশ্বরীতলার রূপকথা’। এসব লেখা বাংলা কথাসাহিত্যকে অনেকটা সমৃদ্ধ করেছে।

পৃথিবীর বহু বড় কবি-লেখক পেশা হিসেবে সাংবাদিকতাকে বেছে নিয়েছেন। প্রথম জীবনে আর্নেস্ট হেমিংওয়ে সাংবাদিকতা করেছেন। ইউরোপ ও আমেরিকার লেখকদের মতো রুশ লেখকরাও অনেকেই ছিলেন এ পেশার সঙ্গে জড়িত। লেখকদের সঙ্গে সাংবাদিকতার পেশাটি সবচেয়ে মানানসই।

দূরের ইতিহাস না বলে বাংলা ভাষায় লেখকদের কথা বলি। পত্রিকায় কাজ করেছেন প্রায় সব বড় লেখক। মাঠে মাঠে হয়তো সবাই ঘোরেননি সংবাদ সংগ্রহের জন্য, সম্পাদনার কাজের সঙ্গে যুক্ত থেকেছেন অনেকেই। যেমন-মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়, প্রেমেন্দ্র মিত্র, অচিন্ত্যকুমার সেনগুপ্ত প্রমুখ। তারও পরে রমাপদ চৌধুরী, বিমল কর, সন্তোষকুমার ঘোষ, গৌরকিশোর ঘোষ, নীরেন্দ্রনাথ চক্রবর্তী, শক্তি চট্টোপাধ্যায়, সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়, শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায়, মতি নন্দী, দিবেন্দু পালিত, জয় গোস্বামী-এ রকম অনেকে।

একসময় সাহিত্য ও সাংবাদিকতার ভাষা ছিল আলাদা। সাহিত্যের মেধাবী লেখকরা এসে দুটো ভাষা মিলিয়ে-মিশিয়ে একই বিন্দুতে নিয়ে এলেন। এ কাজটি শুরু হয়েছিল আনন্দবাজার পত্রিকা থেকে। বাংলা ভাষার একজন খুব বড় সাহিত্যিক কাজটি করলেন। তাঁর নাম সন্তোষকুমার ঘোষ। তিনি আনন্দবাজার পত্রিকার ঊর্ধ্বতনদের একজন। অসামান্য সব উপন্যাস লিখেছেন। যেমন-‘কিনু গোয়ালার গলি’, ‘স্বয়ং নায়ক’, ‘সুধার শহর’ ও ‘শেষ নমস্কার-শ্রী চরনেষু মাকে’। এ উপন্যাসটির জন্য তিনি একাডেমি পুরস্কার পান। সাহিত্যের জগতে এ লেখক যেমন সমীহজাগানো, সাংবাদিকতার ক্ষেত্রেও তাই।

মতি নন্দী ছিলেন আনন্দবাজার পত্রিকার ক্রীড়া সাংবাদিক। পরে ক্রীড়া সম্পাদক হন। লেখার জগৎ নিয়ে সাংবাদিকতা করেছেন সারা জীবন। সেই ফাঁকে গল্প-উপন্যাস লিখতেন। মতি নন্দী প্রথম বাঙালি লেখক, যিনি খেলাধুলাকে অত্যন্ত সার্থকভাবে সাহিত্যে তুলে আনলেন। কিশোরদের জন্য লিখলেন-‘স্টপার’, ‘স্ট্রাইকার’, ‘কোনি’ অথবা ‘ননীদা নট আউট’-এর মতো উপন্যাস। ‘দাদাশ বাকতি’ লিখলেন প্রাপ্তবয়স্ক পাঠকদের জন্য। বিষয় খেলার জগৎ। এর বাইরে লিখলেন অসামান্য কিছু- উপন্যাস। যেমন-‘নায়কের প্রবেশ ও প্রস্থান’, ‘কমলা কেমন আছে’, ‘বারান্দা’। নকশাল আন্দোলনের সময়কার কলকাতার শহর নিয়ে লিখলেন ‘শবাগার’-এর মতো অবিস্মরণীয় গল্প।

আমার অত্যন্ত প্রিয় লেখক জ্যোতিরিন্দ্র নন্দী সংবাদপত্রকর্মী ছিলেন। তাঁর বিখ্যাত উপন্যাসের নাম ‘বার ঘর এক উঠোন’ আর কত কত স্মরণীয় গল্প লিখে গেছেন এই লেখক। যেমন-‘শালিক কি চড়ুই’, ‘বনের রাজা’ অথবা ‘গিরগিটি’।

আনন্দবাজার পত্রিকায় পয়সার জন্য দুহাতে একসময় ফিচার লিখতেন সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়। অন্যদিকে লিখেছেন কবিতা। তখনো গল্প-উপন্যাস লেখা শুরু করেননি। কয়েক বন্ধু মিলে কৃত্তিবাস বের করলেন। তার আগে সাগরময় ঘোষের অনুরোধে দেশ পত্রিকার পুজো সংখ্যায় লিখলেন প্রথম উপন্যাস ‘আত্মপ্রকাশ’। কৃত্তিবাস পত্রিকায় একটি সংখ্যা প্রেসে আটকে আছে। ৪০০ টাকার জন্য পত্রিকা ছাড় করানো যাচ্ছে না। এক সিনেমা পত্রিকার সম্পাদক এসে বললেন, তাঁদের পুজো সংখ্যায় উপন্যাস লিখে দিলে ৪০০ টাকা দেবেন। প্রেস থেকে কৃত্তিবাস ছাড়ানোর জন্য সেই পত্রিকায় তিনি উপন্যাস লিখলেন। এটি তাঁর দ্বিতীয় উপন্যাস। নাম ‘অরণ্যের দিনরাত্রি’। মহান সত্যজিৎ রায় এই উপন্যাসে চলচ্চিত্রায়ণ করলেন।

শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায় প্রথম জীবনে শিক্ষকতা করতেন। তার পরে তিনি যুক্ত হলেন দেশ পত্রিকায়। সম্পাদনা বিভাগে কাজ করতেন। শক্তি চট্টোপাধ্যায় আনন্দবাজারের কর্মী। নানা রকম বিষয় নিয়ে লিখতেন। পরে শিশু-কিশোরদের পত্রিকা আনন্দমেলার সম্পাদকও হয়েছিলেন। তার আগে কবি নীরেন্দ্রনাথ চক্রবর্তী ছিলেন ওই পত্রিকাটির সম্পাদক। গৌরকিশোর ঘোষ ‘সাগিনা মাহাতো’ নামে গল্প লিখে সাড়া ফেলে দিয়েছিলেন। তিনি মূলত সাংবাদিক। সাংবাদিকতার জন্য র‌্যামন ম্যাগসেসাই পুরস্কার পেয়েছেন।

‘সাগিনা মাহাতো’ হিন্দিতে সিনেমা হয়েছে। অভিনয় করেছেন হিন্দি চলচ্চিত্রের কিংবদন্তি দিলীপ কুমার। অসামান্য সব উপন্যাস আছে গৌরকিশোর ঘোষের। যেমন-‘জল পড়ে পাতা নড়ে’, ‘প্রতিবেশী’ ট্রিলজি অথবা ‘তলিয়ে যাবার আগে’। তাঁর একটি উপন্যাসের নাম বড় অদ্ভুত ‘কলকাতা এক প্রমোদ তরণী হা হা’। কিন্তু তিনি সম্মানিত হয়েছেন সাংবাদিক হিসেবে। বাংলা সাংবাদিকতার জগতে গৌরকিশোর ঘোষ এক কিংবদন্তির নাম।

এ রকম বহু উদাহরণ দেওয়া যায়।

বাংলাদেশের বেশির ভাগ কবি-লেখক সংবাদপত্র ও সাংবাদিকতার সঙ্গে যুক্ত ছিলেন, অনেকে এখনো আছেন। শামসুর রাহমান ছিলেন দৈনিক বাংলায়। পত্রিকাটির প্রধান সম্পাদক হয়েছিলেন। আহসান হাবীবও ছিলেন দৈনিক বাংলায়। আল মাহমুদ ছিলেন গণকণ্ঠ নামে একটি পত্রিকায়। হাসান হাফিজুর রহমান ছিলেন দৈনিক বাংলায়। রফিক আজাদ ছিলেন বাংলা একাডেমির উত্তরাধিকার পত্রিকায়। পরে যুক্ত হন সাপ্তাহিক রোববারে। তিনি আমাকে হাত ধরে যেমন সাহিত্যের জগতে এনেছিলেন, তাঁর হাত ধরে রোববার পত্রিকার মধ্য দিয়ে শুরু হয়েছিল আমার সাংবাদিকতার জীবন।

শহীদুল্লা কায়সারের ‘সংশপ্তক’ উপন্যাসের টেলিভিশন নাট্যরূপ দিয়েছিলাম আমি। এই লেখক যুক্ত ছিলেন দৈনিক সংবাদের সঙ্গে। তাঁর আরেকটি উপন্যাসের নাম ‘সারেং বউ’। আবদুল্লাহ আল মামুন চলচ্চিত্রায়ণ করেছিলেন।

লেখকদের জন্য সাংবাদিকতার পেশাটি বড় সহায়ক। কারণ সংবাদ সংগ্রহের কাজে ছুটে বেড়ানোর ফাঁকে ফাঁকে চলমান সমাজের খুঁটিনাটি বহু কিছু লেখার অভিজ্ঞতা তার হয়। এ অভিজ্ঞতা সাহিত্যে অনেক কাজে লাগে। যাঁরা সম্পাদনা বিভাগের সঙ্গে যুক্ত থাকেন বা ফিচার বিভাগের দায়িত্বে থাকেন তাঁরাও প্রতিদিন নানা রকম অভিজ্ঞতা অর্জন করেন। দেশ ও পৃথিবীর চেহারাটা তাঁদের কাছে পরিষ্কার হয়ে যায়। এ অভিজ্ঞতা তাঁরা কাজে লাগাতে পারেন সাহিত্যে। সুতরাং লেখকদের জন্য সাংবাদিকতার পেশাটি সবচেয়ে উপযুক্ত। বিশেষ করে আমাদের মতো দেশের লোকদের ক্ষেত্রে। বিশ্বের উন্নত দেশের লেখকদের তো অন্য কোনো পেশার সঙ্গে যুক্ত হতেই হয় না। লেখাই হয়ে ওঠে তাঁদের পেশা। বছর-দুই বছরে একটি উপন্যাস লিখেই তাঁরা রাজার মতো জীবন কাটাতে পারেন। বড় বা জনপ্রিয় লেখকরা একটি উপন্যাসের জন্য যে পরিমাণ রয়ালটি পান বা যে পরিমাণ অ্যাডভান্স পান সেই টাকায় তাঁদের জীবন হয় রাজার জীবন। বিক্রম শেঠ নামে ইংরেজি ভাষায় এক ভারতীয় লেখক বিশাল আকৃতির এক উপন্যাস লিখলেন। উপন্যাসের নাম ‘এ সুইটেবল বয়’। বিভিন্ন ভাষায় অনুবাদ হলো। ব্যাপক জনপ্রিয় হলেন লেখক। এক প্রকাশক ১০ লাখ ডলার অ্যাডভান্স দিলেন। ‘এ সুইটেবল গার্ল’ নামে পরবর্তী উপন্যাসটি লেখার জন্য। দুই বছর সময় দেওয়া হলো লেখককে। ওই সময়ের মধ্যে তিনি লিখতে পারলেন না। প্রকাশকের ১০ লাখ ডলার ফেরত দিলেন। বড় ভাষার জনপ্রিয় লেখকদের ক্ষেত্রে এসব সম্ভব। আমাদের পক্ষে কল্পনাতীত। আমাদের দেশে শুধু লেখালেখি করে জীবনধারণ প্রায় অসম্ভব। আমি একসময় চেষ্টা করে দেখেছি। পনেরো-কুড়ি বছর ও রকম লেখকজীবন কাটিয়েছিও। তারপর আর সম্ভব হয়নি। বাংলা ভাষার লেখকদের বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই অন্যত্র রোজগারের ব্যবস্থা করে লেখালেখির কাজটা চালিয়ে যেতে হয়। সে ক্ষেত্রে সংবাদপত্রে যুক্ত হওয়াই সবচেয়ে নিরাপদ। লেখালেখির মধ্যেই থাকা যায়।

লেখক : কথাসাহিত্যিক ও প্রধান সম্পাদক, কালের কণ্ঠ

এই বিভাগের আরও খবর
বড় হওয়া ঐচ্ছিক
বড় হওয়া ঐচ্ছিক
সংবাদপত্রে শিশু-কিশোর সাহিত্যের বিকাশ চাই
সংবাদপত্রে শিশু-কিশোর সাহিত্যের বিকাশ চাই
বিশ্ব সিনেমায় এখন মূলধারা বাণিজ্যিক ধারা বলে কিছু নেই
বিশ্ব সিনেমায় এখন মূলধারা বাণিজ্যিক ধারা বলে কিছু নেই
খাদের কিনারেই দাঁড়িয়ে আছে অর্থনীতি
খাদের কিনারেই দাঁড়িয়ে আছে অর্থনীতি
গণমাধ্যম রাষ্ট্র ও জনগণের মধ্যে জবাবদিহিতা তৈরিতে কাজ করে
গণমাধ্যম রাষ্ট্র ও জনগণের মধ্যে জবাবদিহিতা তৈরিতে কাজ করে
রাষ্ট্র ও সমাজের উন্নয়নের পাশাপাশি ধনী-দরিদ্রের ব্যবধান দিন দিন বাড়ছে
রাষ্ট্র ও সমাজের উন্নয়নের পাশাপাশি ধনী-দরিদ্রের ব্যবধান দিন দিন বাড়ছে
সাংবাদিকরা তাদের পেশা থেকে কতটা দূরে
সাংবাদিকরা তাদের পেশা থেকে কতটা দূরে
দেশে গণতন্ত্রচর্চার জন্য জরুরি প্রতিষ্ঠানগুলো শক্তিশালী করা হয়নি
দেশে গণতন্ত্রচর্চার জন্য জরুরি প্রতিষ্ঠানগুলো শক্তিশালী করা হয়নি
দেশের সংবাদপত্রের প্রাণ বাংলাদেশ প্রতিদিন
দেশের সংবাদপত্রের প্রাণ বাংলাদেশ প্রতিদিন
চলচ্চিত্র সাংবাদিকতা কি চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন!
চলচ্চিত্র সাংবাদিকতা কি চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন!
অনলাইন ও ফেসবুকের যুগে প্রিন্ট সংস্করণে চ্যালেঞ্জ বেড়েছে
অনলাইন ও ফেসবুকের যুগে প্রিন্ট সংস্করণে চ্যালেঞ্জ বেড়েছে
প্রিন্ট পত্রিকার দিন ফুরিয়ে যায়নি
প্রিন্ট পত্রিকার দিন ফুরিয়ে যায়নি
সর্বশেষ খবর
সঞ্চয়পত্র কিনতে রিটার্ন দাখিলের বাধ্যবাধকতা থাকছে না
সঞ্চয়পত্র কিনতে রিটার্ন দাখিলের বাধ্যবাধকতা থাকছে না

২ মিনিট আগে | বাণিজ্য

পাকুন্দিয়ায় স্কুলে যাওয়ার পথে বজ্রপাতে তিন শিক্ষার্থীর মৃত্যু
পাকুন্দিয়ায় স্কুলে যাওয়ার পথে বজ্রপাতে তিন শিক্ষার্থীর মৃত্যু

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কানাডায় মহান মে দিবস পালিত
কানাডায় মহান মে দিবস পালিত

৮ মিনিট আগে | পরবাস

দুর্ঘটনা প্রবণ সড়কে গোলচত্বর নির্মাণের দাবিতে মানববন্ধন
দুর্ঘটনা প্রবণ সড়কে গোলচত্বর নির্মাণের দাবিতে মানববন্ধন

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নাটোরে সাংবাদিক নবীউর রহমান পিপলু আর নেই
নাটোরে সাংবাদিক নবীউর রহমান পিপলু আর নেই

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বনদস্যু করিম শরীফ বাহিনীর দুই সদস্য আটক, অস্ত্র-গোলাবারুদ উদ্ধার
বনদস্যু করিম শরীফ বাহিনীর দুই সদস্য আটক, অস্ত্র-গোলাবারুদ উদ্ধার

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইয়েমেনে হামলা; আমেরিকা-ইসরায়েলকে কঠিন জবাবের হুঁশিয়ারি আনসারুল্লাহ’র
ইয়েমেনে হামলা; আমেরিকা-ইসরায়েলকে কঠিন জবাবের হুঁশিয়ারি আনসারুল্লাহ’র

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাটোরে দোকান সিলগালা, জরিমানা
নাটোরে দোকান সিলগালা, জরিমানা

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘শেরপুরের উন্নয়নে ন্যায্য দাবি বাস্তবায়নে করণীয়’ শীর্ষক মতবিনিময়
‘শেরপুরের উন্নয়নে ন্যায্য দাবি বাস্তবায়নে করণীয়’ শীর্ষক মতবিনিময়

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঈদুল আজহায় ছুটি ১০ দিন: প্রেস সচিব
ঈদুল আজহায় ছুটি ১০ দিন: প্রেস সচিব

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

রূপচর্চায় কোন তেলের কী কাজ
রূপচর্চায় কোন তেলের কী কাজ

৩৬ মিনিট আগে | জীবন ধারা

ভিসা পেতে জাল নথিপত্র না দেওয়ার আহ্বান সুইডিশ দূতাবাসের
ভিসা পেতে জাল নথিপত্র না দেওয়ার আহ্বান সুইডিশ দূতাবাসের

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

জাতিসংঘের প্রস্তাব বাস্তবায়নই আঞ্চলিক শান্তির চাবিকাঠি : পাকিস্তান
জাতিসংঘের প্রস্তাব বাস্তবায়নই আঞ্চলিক শান্তির চাবিকাঠি : পাকিস্তান

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নবীনগরে আজিজ হত্যায় জড়িতদের গ্রেপ্তারের দাবিতে মানববন্ধন
নবীনগরে আজিজ হত্যায় জড়িতদের গ্রেপ্তারের দাবিতে মানববন্ধন

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে হত্যা মামলায় ৪ জনের মৃত্যুদণ্ড
নারায়ণগঞ্জে হত্যা মামলায় ৪ জনের মৃত্যুদণ্ড

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শহীদ কন্যা লামিয়ার মায়ের মানসিক পুনর্বাসনের নির্দেশ আদালতের
শহীদ কন্যা লামিয়ার মায়ের মানসিক পুনর্বাসনের নির্দেশ আদালতের

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সীমান্তে কেন আটার মজুদ বাড়াচ্ছে পাকিস্তান?
সীমান্তে কেন আটার মজুদ বাড়াচ্ছে পাকিস্তান?

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যবিপ্রবিতে কর্মশালা অনুষ্ঠিত
যবিপ্রবিতে কর্মশালা অনুষ্ঠিত

৫৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মেশিনে চাষাবাদে বেড়েছে ফলন, কমেছে পরিশ্রম-খরচ
মেশিনে চাষাবাদে বেড়েছে ফলন, কমেছে পরিশ্রম-খরচ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কিশোরগঞ্জে বাল্যবিবাহের কারণ ও করণীয় বিষয়ে কর্মশালা
কিশোরগঞ্জে বাল্যবিবাহের কারণ ও করণীয় বিষয়ে কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যানজট এড়াতে ট্রাফিকের সঙ্গে সতর্ক ছিল বিএনপি নেতা-কর্মীরাও
যানজট এড়াতে ট্রাফিকের সঙ্গে সতর্ক ছিল বিএনপি নেতা-কর্মীরাও

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আবেগাপ্লুত নেতা-কর্মীদের শুভেচ্ছায় সিক্ত খালেদা জিয়া
আবেগাপ্লুত নেতা-কর্মীদের শুভেচ্ছায় সিক্ত খালেদা জিয়া

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিনাজপুরে বাস-ট্রাক সংঘর্ষে নারী নিহত
দিনাজপুরে বাস-ট্রাক সংঘর্ষে নারী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪ মামলায় চিন্ময় দাসকে গ্রেপ্তার দেখানোর নির্দেশ
৪ মামলায় চিন্ময় দাসকে গ্রেপ্তার দেখানোর নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুলশানের বাসভবনে খালেদা জিয়া
গুলশানের বাসভবনে খালেদা জিয়া

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এ টি এম আজহারের জন্য দোয়া চাইলেন জামায়াত আমির
এ টি এম আজহারের জন্য দোয়া চাইলেন জামায়াত আমির

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ময়মনসিংহে মেজর পরিচয়ে বিয়ে, গ্রেফতার ৪
ময়মনসিংহে মেজর পরিচয়ে বিয়ে, গ্রেফতার ৪

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টেকসই উন্নয়নের জন্য সকল খাতে ন্যায্য রূপান্তরের আহ্বান পরিবেশ উপদেষ্টার
টেকসই উন্নয়নের জন্য সকল খাতে ন্যায্য রূপান্তরের আহ্বান পরিবেশ উপদেষ্টার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৭ বছর পর দেশে ফিরলেন ডা. জোবাইদা রহমান
১৭ বছর পর দেশে ফিরলেন ডা. জোবাইদা রহমান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই বিশ্বযুদ্ধ স্মরণে জাতীয় ছুটি ঘোষণা ট্রাম্পের
দুই বিশ্বযুদ্ধ স্মরণে জাতীয় ছুটি ঘোষণা ট্রাম্পের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ইয়েমেনে তাণ্ডব চালাল ৩০টি ইসরায়েলি যুদ্ধবিমান
ইয়েমেনে তাণ্ডব চালাল ৩০টি ইসরায়েলি যুদ্ধবিমান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ভাইয়ার দিকে খেয়াল রেখো’, বিমানে ওঠার আগে বললেন খালেদা জিয়া
‘ভাইয়ার দিকে খেয়াল রেখো’, বিমানে ওঠার আগে বললেন খালেদা জিয়া

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঈদুল আজহার তারিখ জানাল আমিরাত
ঈদুল আজহার তারিখ জানাল আমিরাত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে গিয়ে ধর্ষণের শিকার হামাসের হাত থেকে মুক্তি পাওয়া জিম্মি
ইসরায়েলে গিয়ে ধর্ষণের শিকার হামাসের হাত থেকে মুক্তি পাওয়া জিম্মি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৭ বছর পর দেশে ফিরছেন জোবাইদা রহমান, থাকবেন ‘মাহবুব ভবনে’
১৭ বছর পর দেশে ফিরছেন জোবাইদা রহমান, থাকবেন ‘মাহবুব ভবনে’

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামরিক মহড়ার আগেই ডুবে গেল দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের জাহাজ
সামরিক মহড়ার আগেই ডুবে গেল দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের জাহাজ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের পাশে থাকার ঘোষণা দিলো ইরান
পাকিস্তানের পাশে থাকার ঘোষণা দিলো ইরান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের পথে খালেদা জিয়া
দেশের পথে খালেদা জিয়া

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঈদুল আজহায় ছুটি ১০ দিন: প্রেস সচিব
ঈদুল আজহায় ছুটি ১০ দিন: প্রেস সচিব

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

দেশে ফিরলেন বেগম খালেদা জিয়া
দেশে ফিরলেন বেগম খালেদা জিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের কয়েকটি রাজ্যে যুদ্ধমহড়ার নির্দেশ
ভারতের কয়েকটি রাজ্যে যুদ্ধমহড়ার নির্দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি, কুয়েত ও জর্ডানে ভয়াবহ ধূলিঝড়
সৌদি, কুয়েত ও জর্ডানে ভয়াবহ ধূলিঝড়

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের ৬৭ সরকারি কলেজে নতুন অধ্যক্ষ ও উপাধ্যক্ষ
দেশের ৬৭ সরকারি কলেজে নতুন অধ্যক্ষ ও উপাধ্যক্ষ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ফিরোজা’র নিরাপত্তায় সেনাবাহিনী, সামনে নেতাকর্মীদের ঢল
‘ফিরোজা’র নিরাপত্তায় সেনাবাহিনী, সামনে নেতাকর্মীদের ঢল

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দোহা থেকে ঢাকার পথে খালেদা জিয়া
দোহা থেকে ঢাকার পথে খালেদা জিয়া

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খালেদা জিয়ার আগমন উপলক্ষে কর্মসূচি, নেতাকর্মীদের যে জরুরি বার্তা দিলেন ফখরুল
খালেদা জিয়ার আগমন উপলক্ষে কর্মসূচি, নেতাকর্মীদের যে জরুরি বার্তা দিলেন ফখরুল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুফতি ফয়জুল করীমকে বরিশাল সিটির মেয়র ঘোষণার আবেদন খারিজ
মুফতি ফয়জুল করীমকে বরিশাল সিটির মেয়র ঘোষণার আবেদন খারিজ

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মুহুর্মুহু ড্রোন হামলার পর মস্কোর সব বিমানবন্দর বন্ধ ঘোষণা
মুহুর্মুহু ড্রোন হামলার পর মস্কোর সব বিমানবন্দর বন্ধ ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রমিকের ৮০০ কোটি টাকা স্বপনের পেটে
শ্রমিকের ৮০০ কোটি টাকা স্বপনের পেটে

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শুক্রবার আত্মপ্রকাশ ছাত্রদের নতুন রাজনৈতিক প্লাটফর্মের, নেতৃত্বে যারা
শুক্রবার আত্মপ্রকাশ ছাত্রদের নতুন রাজনৈতিক প্লাটফর্মের, নেতৃত্বে যারা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইপিএল প্লে-অফে যেতে কার কী সমীকরণ?
আইপিএল প্লে-অফে যেতে কার কী সমীকরণ?

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্থায়ীভাবে পুরো গাজা দখলের দিকে এগোচ্ছে ইসরায়েল?
স্থায়ীভাবে পুরো গাজা দখলের দিকে এগোচ্ছে ইসরায়েল?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বেচ্ছায় যুক্তরাষ্ট্র ছাড়লে অভিবাসীদের ভাতা দেবে ট্রাম্প প্রশাসন
স্বেচ্ছায় যুক্তরাষ্ট্র ছাড়লে অভিবাসীদের ভাতা দেবে ট্রাম্প প্রশাসন

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থানকুনি পাতার উপকারিতা
থানকুনি পাতার উপকারিতা

৬ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বাংলাদেশ থেকে আরও কর্মী নিয়োগে আগ্রহী ইতালি
বাংলাদেশ থেকে আরও কর্মী নিয়োগে আগ্রহী ইতালি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লিগ্যাল চ্যানেলে শ্রমিক নিতে আগ্রহী ইতালি : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
লিগ্যাল চ্যানেলে শ্রমিক নিতে আগ্রহী ইতালি : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খালেদা জিয়ার দেশে ফেরার দিন ডিএমপির বিশেষ নির্দেশনা
খালেদা জিয়ার দেশে ফেরার দিন ডিএমপির বিশেষ নির্দেশনা

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

উপদেষ্টা পরিষদের সভায় প্রধান উপদেষ্টা
উপদেষ্টা পরিষদের সভায় প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধের আশঙ্কায় যুবকদের ট্রেনিং দিচ্ছে ভারত
যুদ্ধের আশঙ্কায় যুবকদের ট্রেনিং দিচ্ছে ভারত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রেমিকাকে ধর্ষণের অভিযোগে শ্রীঘরে প্রেমিক
প্রেমিকাকে ধর্ষণের অভিযোগে শ্রীঘরে প্রেমিক

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
জনজোয়ারে ফিরছেন খালেদা
জনজোয়ারে ফিরছেন খালেদা

প্রথম পৃষ্ঠা

অনলাইনে ঢুকলেই প্রতারণার ফাঁদ
অনলাইনে ঢুকলেই প্রতারণার ফাঁদ

নগর জীবন

রইস হত্যার বিচার দাবিতে উত্তাল চট্টগ্রাম
রইস হত্যার বিচার দাবিতে উত্তাল চট্টগ্রাম

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বাজারে সাতক্ষীরার আম
বাজারে সাতক্ষীরার আম

পেছনের পৃষ্ঠা

যুদ্ধ উত্তেজনায় নতুন মাত্রা
যুদ্ধ উত্তেজনায় নতুন মাত্রা

প্রথম পৃষ্ঠা

ঈদের আগেই পাওয়া যাবে নতুন নোট
ঈদের আগেই পাওয়া যাবে নতুন নোট

শিল্প বাণিজ্য

হাসপাতালে বসেই মামলা তুলে নিতে বাদীকে হুমকি
হাসপাতালে বসেই মামলা তুলে নিতে বাদীকে হুমকি

প্রথম পৃষ্ঠা

ডাকসুতে নির্বাচন কমিশন গঠনের তোড়জোড়
ডাকসুতে নির্বাচন কমিশন গঠনের তোড়জোড়

পেছনের পৃষ্ঠা

ষড়যন্ত্র ব্যর্থ করে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করবে বিএনপি
ষড়যন্ত্র ব্যর্থ করে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করবে বিএনপি

নগর জীবন

সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচিতে নতুন উপকারভোগী ৪ লাখ
সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচিতে নতুন উপকারভোগী ৪ লাখ

শিল্প বাণিজ্য

ফের অচলাবস্থা কুয়েটে
ফের অচলাবস্থা কুয়েটে

পেছনের পৃষ্ঠা

করপোরেট করহার নিয়ে ব্যবসায়ীদের উদ্বেগ
করপোরেট করহার নিয়ে ব্যবসায়ীদের উদ্বেগ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটজুড়ে পরিবেশের ওপর নির্যাতন
সিলেটজুড়ে পরিবেশের ওপর নির্যাতন

নগর জীবন

বাড়ছেই বিতর্কের মামলা
বাড়ছেই বিতর্কের মামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

মুক্তিযুদ্ধের ঘটনা মালার মতো গাঁথতে চেয়েছি : মাসুদ পারভেজ
মুক্তিযুদ্ধের ঘটনা মালার মতো গাঁথতে চেয়েছি : মাসুদ পারভেজ

শোবিজ

স্বাস্থ্যে আমূল পরিবর্তনের সুপারিশ
স্বাস্থ্যে আমূল পরিবর্তনের সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

শশীর কোনো হেটার্স নেই নেগেটিভিটি নেই
শশীর কোনো হেটার্স নেই নেগেটিভিটি নেই

শোবিজ

বার্সা-ইন্টার অলিখিত ফাইনাল
বার্সা-ইন্টার অলিখিত ফাইনাল

মাঠে ময়দানে

বগুড়ায় ভুট্টায় ঝুঁকছেন কৃষকরা
বগুড়ায় ভুট্টায় ঝুঁকছেন কৃষকরা

নগর জীবন

দানবীয় লুকে মোশাররফ করিম
দানবীয় লুকে মোশাররফ করিম

শোবিজ

নিউজিল্যান্ডকে পাত্তাই দিল না বাংলাদেশ
নিউজিল্যান্ডকে পাত্তাই দিল না বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

ফুটবলার মহসিনের সন্ধানে বাফুফে
ফুটবলার মহসিনের সন্ধানে বাফুফে

মাঠে ময়দানে

মেয়র ঘোষণা নিয়ে মামলা খারিজ
মেয়র ঘোষণা নিয়ে মামলা খারিজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের অন্তরালে পপি
ফের অন্তরালে পপি

শোবিজ

আজও কেন কালজয়ী ‘ওরা ১১ জন’
আজও কেন কালজয়ী ‘ওরা ১১ জন’

শোবিজ

ওয়ানডে র‌্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ ১০ নম্বরে
ওয়ানডে র‌্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ ১০ নম্বরে

মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কায় টাইগারদের পূর্ণাঙ্গ সিরিজ
শ্রীলঙ্কায় টাইগারদের পূর্ণাঙ্গ সিরিজ

মাঠে ময়দানে

হ্যারি কেইনের প্রথম শিরোপা
হ্যারি কেইনের প্রথম শিরোপা

মাঠে ময়দানে

ফিফার অনুমতির অপেক্ষায় সামিত
ফিফার অনুমতির অপেক্ষায় সামিত

মাঠে ময়দানে